শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৮ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

পুরো দেশ জিম্মি হয়ে আছে

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
পুরো দেশ জিম্মি হয়ে আছে

হেফাজতে ইসলামের মামুনুল হককে নিয়ে অশালীন পোস্ট দেওয়ার অভিযোগে ঝুমন দাস আপনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এই খবরটি পড়ে মনে পড়লো চার বছর আগে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে কী ঘটেছিল। রসরাজ দাস নামের এক লেখাপড়া-না-জানা জেলের বিরুদ্ধে ইসলামবিদ্বেষী পোস্ট দেওয়ার অভিযোগ এনে হিন্দুদের মন্দির এবং বাড়িঘর ভেঙে ফেলেছিল ক্ষুব্ধ  মুসলমানেরা। রসরাজ দাসের পক্ষে ফেসবুকে পোস্ট করা সম্ভব ছিল না, তার কোনও ফেসবুক আইডিও ছিল না। মুসলমান জনগণকে হিন্দুদের বিরুদ্ধে ক্রুদ্ধ ক্ষিপ্ত উন্মত্ত করার জন্য এই কাজগুলো, প্রমাণ পাওয়া গেছে, মুসলমানরাই করেছে। নির্দোষ রসরাজ দাসকে কারাগারে কাটাতে হয়েছে কয়েক মাস, বেরিয়ে আসার পর তাঁর নিরাপত্তার অভাব দেখা দিয়েছিল, দেবেই তো, উত্তেজিত মুসলমানরা এক পায়ে খাঁড়া ছিল তাঁকে পিটিয়ে মেরে ফেলার জন্য। কে আর খতিয়ে দেখে কর্মটি আসলে কে করেছে। জানি না রসরাজ দাস এখন কেমন আছেন, বেঁচে আছেন কি না। বেঁচে থাকলে নাসিরনগরে আর বাস করতে পারছেন কি না।

নাসিরনগরে হামলার এক বছরের মধ্যে রংপুরের গঙ্গাচড়াতেও এমন ঘটনা ঘটে। একই কায়দায় টিটু রায়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ করা হয়েছিল, টিটু রায় নাকি ফেসবুকে ইসলাম অবমাননা করেছে, অমনি উত্তেজিত মুসলমান হিন্দুপাড়ায় গিয়ে যত বাড়িঘর মন্দির ছিল, সব ধ্বংস করে দিয়েছে। টিটু রায় গঙ্গাচড়ায় ছিলেন না, ছিলেন নারায়ণগঞ্জে। তাঁকে পরে নীলফামারী থেকে গ্রেফতার করা হয়। লেখাপড়া-না-জানা নির্দোষ টিটু রায় এখন কোথায় আছেন, আদৌ বেঁচে আছেন কি না কে জানে। বাংলাদেশে বসে কোনও হিন্দুর যে বুকের পাটা নেই ইসলাম অবমাননা করার-সে সবাই জানে। বৌদ্ধদের বিরুদ্ধেও একই ষড়যন্ত্র চলে। মনে আছে কক্সবাজারের রামুতে উত্তম বড়ুয়া নামের এক বৌদ্ধ তরুণের বিরুদ্ধে একবার অভিযোগ ওঠানো হয়েছিল, উত্তম বড়ুয়া নাকি ইসলাম-অবমাননা করেছেন, ব্যস খবর শুনে উত্তেজিত জনতা যত বৌদ্ধ মন্দির আর বাড়িঘর ছিল রামুতে ভেঙেচুরে পুড়িয়ে দিয়েছিল? পরে অবশ্য উত্তম বড়ুয়া নামে কেউ আছে বলে প্রমাণ মেলেনি।

সুনামগঞ্জের ঝুমন দাস আমনকে যে গ্রেফতার করা হয়েছে, এও হিন্দুবিদ্বেষীদের ষড়যন্ত্রের অংশ। এমনিতে সংখ্যালঘুরা নির্যাতনের ভয়ে দেশান্তরী হচ্ছে, তারপরও এই বিদ্বেষ কোনওভাবেই দূর করা হচ্ছে না, বরং দিন দিন ঘনীভূত হচ্ছে। কবে শান্ত হবে হিন্দুবিদ্বেষীরা? এর সহজ উত্তরটি অনেকে দেয়, বলে, হিন্দুসংখ্যা যখন শূন্য হবে! শতভাগ মুসলমানের দেশেই নাকি গড়ে তুলতে হয় দারুল ইসলাম নামের স্বপ্ন-ভূমি। জানি না সেই স্বপ্নভূমিতে মোট ক’জন শুভবুদ্ধিসম্পন্ন বিবেকবান মুসলমানের বাস করা সম্ভব হবে।

ঝুমন দাস আপনকে যে গ্রেফতার করা হলো, অবশেষে কী হবে? হবে সেই রসরাজ দাস আর টিটু রায়ের হাল। হয়তো জীবন বাঁচানোর জন্য তাকে বাংলাদেশ ত্যাগ করতে হবে। এই তো হচ্ছে বাংলাদেশে আর পাকিস্তানে। পাকিস্তানের মৌলবাদীদের আক্রোশের ফলে সংখ্যালঘু ক্রিশ্চান সম্প্রদায়, শিয়া মুসলিম, আহমদিয়া মুসলিম, হিন্দু এবং মুক্তচিন্তকদের যে হাল হচ্ছে, বাংলাদেশেও তাই হচ্ছে। আমরা কি সভ্য দেশের নীতি আদর্শ গ্রহণ না করে পাকিস্তানের বর্বরতা আর সাম্প্রদায়িকতাকে অনুসরণ করব? এ কারণেই কি আমরা একাত্তরে পাকিস্তানিদের হটিয়ে দেশকে আলাদা করেছিলাম।

এককালে ব্রিটিশ রাজ সংখ্যাগুরু সম্প্রদায়ের আক্রমণ থেকে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে বাঁচাবার জন্য, সংখ্যালঘুর ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেওয়াকে অপরাধ হিসেবে চিহ্নিত করে আইন তৈরি করেছিলেন, সেই আইন এখন ব্যবহার করা হয় ধর্মীয় সংখ্যালঘুকে আক্রমণ করার জন্য, মুক্তচিন্তক-সংখ্যালঘুকে কারাদন্ড অথবা নির্বাসনদন্ড দেওয়ার জন্য। সেই আইনের অনুকরণে দেশে আরও আইন তৈরি হয়েছে যেন, অন্তর্জালেও বাকস্বাধীনতা বলে কিছু না থাকে। মূলত সংখ্যাগুরু সম্প্রদায়ের হিংস্রতা, নির্মমতা, সাম্প্রদায়িকতা, বিরোধ, বিদ্বেষ আর জাত্যাভিমানকে প্রশ্রয় দেওয়ার জন্যই বাকস্বাধীনতাবিরোধী আইন ব্যবহৃত হয়। ওয়াজ মাহফিলগুলোয় প্রকাশ্যে যেসব নারীবিদ্বেষী, প্রগতিবিদ্বেষী, মানবতাবিরোধী, সংখ্যালঘুবিরোধী কথা বলা হচ্ছে, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলোয় যেভাবে মুক্তচিন্তকদের বিরুদ্ধে ঘৃণা ছড়ানো হচ্ছে, ইউটিউবে আপলোড করে যেসব ঘৃণা কোটি মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে, নাশকতামূলক কাজ করার জন্য ইন্ধন জোগানো হচ্ছে, নিরপরাধ মানুষের সহায় সম্পত্তির ওপর হামলা করার জন্য যেভাবে মানুষকে লেলিয়ে দেওয়া হচ্ছে, তা যত ভয়ংকর অপরাধই হোক না কেন, কোনও অপরাধীকেই কিন্তু গ্রেফতার করা হয় না, তাদের কোনও বিচার হয় না। সংখ্যাগুরু হওয়ার কারণে তারা সমস্ত অপকর্ম থেকে বেঁচে যায়। মৌলবাদীরা অবশ্য জোর গলায় আজকাল বলেও, যে, শতকরা ৯০ ভাগ মুসলমানের দেশ এটি, সুতরাং ইসলামী আদর্শে, ইসলামী আইনে, ইসলামী মূল্যবোধে চলবে দেশ। কিন্তু মুশকিল হলো, মুসলমানরা সবাই এক মানসিকতার নয়। সবাই কট্টর ইসলামের অনুসারী নয়। উদার মুসলমানেরা মৌলবাদীদের ভয়ে তটস্থ থাকে।

আড়ং-এর মতো নামিদামি একটি প্রতিষ্ঠানকেও কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়ে দিয়েছে, এত শক্তিধর এই মৌলবাদী গোষ্ঠী। আড়ং-এর ব্যবসার যে রীতিনীতি তা মৌলবাদীরা মানবে না, সুতরাং আড়ং-এর কর্মকর্তাদের তৈরি করা নিয়ম অনুযায়ী আড়ং চলবে না, চলবে মৌলবাদীদের তৈরি করা নিয়ম অনুযায়ী। এরা ধরেই নিয়েছে দাড়ি মানেই ধর্মীয় দাড়ি। এরা কি জানে না চার্লস ডারইউনের দাড়ি ছিল, গ্যালিলিওর দাড়ি ছিল, মার্ক্স, লেনিনের দাড়ি ছিল। আব্রাহাম লিংকনের, লিও টলস্টয়ের, এমনকি আমাদের রবীন্দ্রনাথেরও দাড়ি ছিল। হিন্দু পীর যে ধর্ষণের দায়ে এখন কারাগারে, সেই আশারাম বাপুরও দাড়ি আছে। সব দাড়িতে ধর্ম থাকে না। নানা রকম নিরীহ দাড়ি আছে জগতে, বোহেমিয়ান দাড়ি, ফ্যাশানের দাড়ি, শিল্পীর দাড়ি, কবির দাড়ি। ওদিকে আবার আছে মোল্লার দাড়ি, জিহাদি দাড়ি, ইহুদি দাড়ি। ইহুদি-মৌলবাদীদের তো দাড়িই কাটা বারণ।

আড়ং-এর বিরুদ্ধে ইসলামী সংগঠনগুলোর বিক্ষোভ দেখে আমি আক্ষরিক অর্থে প্রমাদ গুনছি। মনে হচ্ছে এরা পুরো দেশকে নিজেদের হাতের মুঠোয় নিয়ে নিতে চাইছে। সর্বত্র অবাধ বিচরণ চাইছে। দোষটা সরকারের, সরকার যখন থেকে তাদের মাদরাসার ডিগ্রিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ ডিগ্রির সমমানের করে দিল, তখন থেকে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে তারা মাদরাসা বলে মনে করছে, আর সব অফিস-আদালত, দোকানপাটকে নিজস্ব সম্পত্তি বলে মনে করছে। আড়ং-কর্মকর্তা যদি কাউকে চাকরি না দেন বা চাকরি থেকে বহিষ্কার করেন, তবে আমাদের বুঝতে হবে তিনি ক্রেতা-বিক্রেতা সকলের কল্যাণের কথা ভেবেই কাজটি করেছেন। কিন্তু মৌলবাদীদের আক্রমণের মুখে আড়ং-এর মতো প্রভাবশালী প্রতিষ্ঠানকেও মাথা নত করতে হলো, দুঃখ প্রকাশ করতে হলো। এমন অনেক প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশে আছে, যেখানে চাকরি পেতে হলে দাড়ি রাখতে হবে, জোব্বা পরতে হবে, মাথায় টুপি পরতে হবে। এসব ছাড়া সেখানে চাকরি জোটে না। এই নিয়মের বিরুদ্ধে কেউ তো ঝান্ডা নিয়ে বেরোয় না। তবে একটি প্রতিষ্ঠানে যদি জিহাদি দাড়ি নিয়ে আপত্তি করা হয়, তাহলে এত তা-ব কেন? এর মানে, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান ধর্মের রীতি মেনে চলবে, যে প্রতিষ্ঠান ধর্মীয় নয়, সেসব প্রতিষ্ঠানকেও ধর্মের রীতি মেনে চলতে হবে!

চাকরি তো দূরের কথা, মেয়েদের প্রবেশাধিকার নেই কত কত ধর্মীয় স্থানে। অনেক মেয়েরই অধিকার নেই নিজের পছন্দ অনুযায়ী পোশাক পরার। মৌলবাদীদের রক্তচক্ষু মেয়েদের ওপর, সে কি আজ থেকে! তারা যদি সমতায় বিশ্বাস করতো, তাহলে মেয়েরা কী পরবে, কোথায় যাবে, কী করবে, কার সঙ্গে যাবে ইত্যাদি ঠিক করে দিত না।

মৌলবাদীরা নিজেরা সমতায় বিশ্বাস না করলেও অন্য প্রতিষ্ঠানের কাছে সমতা দাবি করে। এর নাম হিপোক্রেসি। আমরা বহুকাল তাদের হিপোক্রেসি দেখছি, কিন্তু, ওই যে বললাম, আমাদের মুখে কুলুপ আঁটা। এই কুলুপ যত না মৌলবাদীদের ভয়ে, তার চেয়ে বেশি সরকারের ভয়ে। কারণ জনতার দুঃসময়ে জনতার পাশে না দাঁড়িয়ে সরকার দাঁড়ায় অপরাধীদের পাশে। আড়ং-এর এই ঘটনার পর মৌলবাদী, জিহাদি, জঙ্গি যে কোনও প্রতিষ্ঠানে ঢুকেই চাকরি বা ব্যবসা করতে চাইবে, আপত্তি জানালে রাস্তায় আন্দোলন করবে তারা। হাতের নাগালে প্রতিষ্ঠানের কর্তাদের পেলে খুনও করে ফেলতে পারে। এদের ভয়ে এদের চাকরি দেবে বা ব্যবসায় অংশীদার করবে প্রতিষ্ঠানগুলো। এরাই ঘরে ঘরে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ঢুকে জিহাদের আদর্শ দিয়ে মানুষের মগজধোলাই করতে থাকবে। ভবিষ্যৎ অন্ধকার। এ সময় সরকারকে জাগতে হবে। শক্ত হাতে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে ধর্মের নামে মানুষকে ভয় দেখানোর এবং দেশকে জিম্মি করে নিজেদের স্বার্থ হাসিল করার রাজনীতি। বন্ধ করতে হবে সংখ্যালঘু নির্যাতন। পঙ্গপাল দেখে ভয় পেলে চলবে কেন, চাইলেই একে প্রতিরোধ করতে পারি আমরা। ভয়-ডর বাদ দিয়ে শুধু প্রতিরোধের কাজটি করে যেতে হবে।

আজ মৌলবাদীদের দাবির সামনে মাথা নত করছে আড়ং, নিশ্চয়ই আরও অনেক প্রতিষ্ঠান এভাবেই মাথা নত করেছে। সরকার তো অনেক আগেই করেছে, সাধারণ মানুষও উপায় না দেখে করে নিয়েছে। সারা পৃথিবীতে মৌলবাদের বিরুদ্ধে আন্দোলন চলছে, শুধু বাংলাদেশেই তাদের যা ইচ্ছে তা করতে পারার অধিকার সীমাহীন। ওদের ঝান্ডা ওড়ানোর জন্য এমন উর্বর স্থান,  ওরা খুব ভালো জানে যে, পাকিস্তানও নয়। পাকিস্তানের পুরনো এই দোসরদের হাত থেকে মুক্তি পেতে হলে আরও  একটি স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রয়োজন।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
বজ্রপাত থেকে রক্ষা পেতে...
বজ্রপাত থেকে রক্ষা পেতে...
অনন্য সুন্দরবন
অনন্য সুন্দরবন
ব্যবসায়ীদের হয়রানি
ব্যবসায়ীদের হয়রানি
হজযাত্রী আল্লাহর প্রতিনিধি
হজযাত্রী আল্লাহর প্রতিনিধি
হুইলচেয়ারের প্রেসিডেন্ট
হুইলচেয়ারের প্রেসিডেন্ট
দলগুলোর সংযত আচরণ প্রয়োজন
দলগুলোর সংযত আচরণ প্রয়োজন
ডেঙ্গুর আগ্রাসন
ডেঙ্গুর আগ্রাসন
সংকটে রেমিট্যান্সযোদ্ধারা
সংকটে রেমিট্যান্সযোদ্ধারা
বই পড়া কি ভুলে যাচ্ছি
বই পড়া কি ভুলে যাচ্ছি
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
হজে যেতে না পারায় মন খারাপ নয়
হজে যেতে না পারায় মন খারাপ নয়
কৃষি উদ্যোগে বেকারত্বের সমাধান
কৃষি উদ্যোগে বেকারত্বের সমাধান
সর্বশেষ খবর
দিল্লিতে রাতভর বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, ফ্লাইট চলাচল ব্যাহত
দিল্লিতে রাতভর বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, ফ্লাইট চলাচল ব্যাহত

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ বছর ধরে অচল শাকসু, সচল ফি!
২৭ বছর ধরে অচল শাকসু, সচল ফি!

১৪ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় বর্বরতা নিয়ে ‘দ্বিচারিতার’ নিন্দা মালয়েশিয়ার
গাজায় বর্বরতা নিয়ে ‘দ্বিচারিতার’ নিন্দা মালয়েশিয়ার

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ৮ দলের বৈঠক
সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ৮ দলের বৈঠক

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বনানীতে ট্রাকচাপায় ২ মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
বনানীতে ট্রাকচাপায় ২ মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?
আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ বন্যা, ৫ জনের মৃত্যু
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ বন্যা, ৫ জনের মৃত্যু

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলাসবহুল ও রঙিন জীবনযাপনের জন্যই খবরের শিরোনামে বেশি উঠে এসেছেন যে রাজা
বিলাসবহুল ও রঙিন জীবনযাপনের জন্যই খবরের শিরোনামে বেশি উঠে এসেছেন যে রাজা

৩৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

পেট্রলপাম্প ও ট্যাংকলরি মালিক ঐক্য পরিষদের কর্মবিরতি
পেট্রলপাম্প ও ট্যাংকলরি মালিক ঐক্য পরিষদের কর্মবিরতি

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৬
ইয়েমেনে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভুল নীতিতে অর্থনীতির খেসারত
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভুল নীতিতে অর্থনীতির খেসারত

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে ঝড়-বৃষ্টিতে ১৩ জনের মৃত্যু, আহত ৯২
পাকিস্তানে ঝড়-বৃষ্টিতে ১৩ জনের মৃত্যু, আহত ৯২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্ট দলে কেন জায়গা পেলেন না শামি?
টেস্ট দলে কেন জায়গা পেলেন না শামি?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শোয়েব বশিরের ঘূর্ণিতে চার দিনের টেস্ট তিন দিনেই জিতল ইংল্যান্ড
শোয়েব বশিরের ঘূর্ণিতে চার দিনের টেস্ট তিন দিনেই জিতল ইংল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেমন থাকতে পারে ঢাকার আবহাওয়া
যেমন থাকতে পারে ঢাকার আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৩ উইকেট নিয়ে আইপিএলের শেষটা রাঙালেন মুস্তাফিজ
৩ উইকেট নিয়ে আইপিএলের শেষটা রাঙালেন মুস্তাফিজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্নী সাহা ও তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট ৩৫টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
মুন্নী সাহা ও তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট ৩৫টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলা চলছেই; প্রাণহানি ছাড়াল ৫৩ হাজার ৯০০
ইসরায়েলি হামলা চলছেই; প্রাণহানি ছাড়াল ৫৩ হাজার ৯০০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাড়ে ৩২ মণ ‘ঠান্ডাভোলা’ মাতাবে কোরবানির হাট
সাড়ে ৩২ মণ ‘ঠান্ডাভোলা’ মাতাবে কোরবানির হাট

২ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

বাণিজ্যযুদ্ধ ফের তীব্র হওয়ার শঙ্কা
বাণিজ্যযুদ্ধ ফের তীব্র হওয়ার শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজ করতে সৌদি পৌঁছেছেন ৮ লক্ষাধিক মুসল্লি
হজ করতে সৌদি পৌঁছেছেন ৮ লক্ষাধিক মুসল্লি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঈদ যাত্রা: ট্রেনের ৪ জুনের টিকিট মিলছে আজ
ঈদ যাত্রা: ট্রেনের ৪ জুনের টিকিট মিলছে আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝড়ের আশঙ্কা, ১০ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্কসংকেত
ঝড়ের আশঙ্কা, ১০ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্কসংকেত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেসরকারি খাত ক্রমাগত প্রতিকূল অবস্থায় পড়ছে
বেসরকারি খাত ক্রমাগত প্রতিকূল অবস্থায় পড়ছে

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি সফল হবে
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি সফল হবে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ মে)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অর্থ মন্ত্রণালয়ের সুপারিশ পাত্তা দিচ্ছে না বাংলাদেশ ব্যাংক
অর্থ মন্ত্রণালয়ের সুপারিশ পাত্তা দিচ্ছে না বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কিছু বিপদ কল্যাণ বয়ে আনে
কিছু বিপদ কল্যাণ বয়ে আনে

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আল্লাহর ভয়ে ক্ষমতা ছাড়তে চেয়েছেন যিনি
আল্লাহর ভয়ে ক্ষমতা ছাড়তে চেয়েছেন যিনি

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যারা আল্লাহর বন্ধু ও শয়তানের শত্রু
যারা আল্লাহর বন্ধু ও শয়তানের শত্রু

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
সারজিস আলমকে আইনজীবীর লিগ্যাল নোটিশ
সারজিস আলমকে আইনজীবীর লিগ্যাল নোটিশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারা গেছেন মুকুল দেব, বলিউডে শোকের ছায়া
মারা গেছেন মুকুল দেব, বলিউডে শোকের ছায়া

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উপদেষ্টা পরিষদ পুনর্গঠন ও ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন করার রোডম্যাপ চাইল বিএনপি
উপদেষ্টা পরিষদ পুনর্গঠন ও ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন করার রোডম্যাপ চাইল বিএনপি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুস্তাফিজের দারুণ বোলিং, জয় দিয়ে আইপিএল শেষ করল দিল্লি
মুস্তাফিজের দারুণ বোলিং, জয় দিয়ে আইপিএল শেষ করল দিল্লি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টা পদত্যাগ করছেন না, আমরা যাচ্ছি না: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
প্রধান উপদেষ্টা পদত্যাগ করছেন না, আমরা যাচ্ছি না: পরিকল্পনা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদে আসছে নতুন টাকা, থাকছে না কোনও ব্যক্তির ছবি: গভর্নর
ঈদে আসছে নতুন টাকা, থাকছে না কোনও ব্যক্তির ছবি: গভর্নর

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

নির্বাচনের রোডম্যাপ চায় জামায়াত
নির্বাচনের রোডম্যাপ চায় জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কটূক্তি করায় ডা. মুরাদের বিরুদ্ধে সমন জারি
কটূক্তি করায় ডা. মুরাদের বিরুদ্ধে সমন জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১১ হাজার ৮৫১ কোটি টাকার ৯ প্রকল্প একনেকে অনুমোদন
১১ হাজার ৮৫১ কোটি টাকার ৯ প্রকল্প একনেকে অনুমোদন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূসের নেতৃত্বে জাতীয় নির্বাচন চান রাজনৈতিক নেতারা
ড. ইউনূসের নেতৃত্বে জাতীয় নির্বাচন চান রাজনৈতিক নেতারা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধ্যায় যমুনায় যাচ্ছে বিএনপির প্রতিনিধি দল
সন্ধ্যায় যমুনায় যাচ্ছে বিএনপির প্রতিনিধি দল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনসহ তিন ইস্যুতে রোডম্যাপের আহ্বান এনসিপির
নির্বাচনসহ তিন ইস্যুতে রোডম্যাপের আহ্বান এনসিপির

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শরীরে ‘ভিটামিন ডি’ যোগ করার পন্থা
শরীরে ‘ভিটামিন ডি’ যোগ করার পন্থা

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই ছাত্র উপদেষ্টার সঙ্গে এনসিপির কোনো সম্পর্ক নেই : নাহিদ
দুই ছাত্র উপদেষ্টার সঙ্গে এনসিপির কোনো সম্পর্ক নেই : নাহিদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিয়ে স্থায়ী না হওয়ায় ক্ষোভে ঘটককে হত্যা!
বিয়ে স্থায়ী না হওয়ায় ক্ষোভে ঘটককে হত্যা!

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হজে মুসল্লিদের স্বস্তির জন্য সৌদির অনন্য উদ্যোগ
হজে মুসল্লিদের স্বস্তির জন্য সৌদির অনন্য উদ্যোগ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থ মন্ত্রণালয়ের সুপারিশ পাত্তা দিচ্ছে না বাংলাদেশ ব্যাংক
অর্থ মন্ত্রণালয়ের সুপারিশ পাত্তা দিচ্ছে না বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কাশ্মীর আন্তর্জাতিক ইস্যু, একতরফা সিদ্ধান্তের অধিকার নেই ভারতের: পাকিস্তান সেনাবাহিনী
কাশ্মীর আন্তর্জাতিক ইস্যু, একতরফা সিদ্ধান্তের অধিকার নেই ভারতের: পাকিস্তান সেনাবাহিনী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানে ‘বাঙালি বিলাস’, প্রকাশের ঘণ্টা পেরোতেই সরানো হলো ট্রেলার
কানে ‘বাঙালি বিলাস’, প্রকাশের ঘণ্টা পেরোতেই সরানো হলো ট্রেলার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পারমাণবিক শক্তি বাড়াতে নির্বাহী আদেশ সই ট্রাম্পের
পারমাণবিক শক্তি বাড়াতে নির্বাহী আদেশ সই ট্রাম্পের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে‌ বিএনপির প্রতিনিধি দল
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে‌ বিএনপির প্রতিনিধি দল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমরা ড. ইউনূসের প্রতি সমর্থন জানিয়েছি : নাহিদ ইসলাম
আমরা ড. ইউনূসের প্রতি সমর্থন জানিয়েছি : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘সততা ও সুশাসনের এমন দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই যা অনুকরণীয় হবে’
‌‘সততা ও সুশাসনের এমন দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই যা অনুকরণীয় হবে’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনেক সভা শেষে উপদেষ্টাদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
একনেক সভা শেষে উপদেষ্টাদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার হলফনামায় তথ্য গোপন : ইসির আইন শাখার মতামতের পর ব্যবস্থা
হাসিনার হলফনামায় তথ্য গোপন : ইসির আইন শাখার মতামতের পর ব্যবস্থা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করতে যমুনায় এনসিপির ৪ নেতা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করতে যমুনায় এনসিপির ৪ নেতা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন, বিচার ও সংস্কার এগিয়ে নিতে বৃহত্তর ঐক্যের আহ্বান উপদেষ্টা পরিষদের
নির্বাচন, বিচার ও সংস্কার এগিয়ে নিতে বৃহত্তর ঐক্যের আহ্বান উপদেষ্টা পরিষদের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত আওয়ামী লীগ নেত্রী তুশি আটক
আলোচিত আওয়ামী লীগ নেত্রী তুশি আটক

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এপিএস মোয়াজ্জেমের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা, এনআইডি স্থগিত
সাবেক এপিএস মোয়াজ্জেমের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা, এনআইডি স্থগিত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেডিকেল ছাত্রের আত্মহনন, সুইসাইড নোটে ‘বিশ্রাম চাই’
মেডিকেল ছাত্রের আত্মহনন, সুইসাইড নোটে ‘বিশ্রাম চাই’

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাড়তি নিরাপত্তা সেনাবাহিনীর
বাড়তি নিরাপত্তা সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. মইনুলের তিন বাড়ি অস্ট্রেলিয়ায়
ড. মইনুলের তিন বাড়ি অস্ট্রেলিয়ায়

পেছনের পৃষ্ঠা

নানান দুশ্চিন্তা উদ্বেগ প্রশাসনে
নানান দুশ্চিন্তা উদ্বেগ প্রশাসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজার খুঁজছে বাংলাদেশ
বাজার খুঁজছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

পদত্যাগ করছেন না ড. ইউনূস
পদত্যাগ করছেন না ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

চার উপদেষ্টাকে বাদ ও ডিসেম্বরে নির্বাচনের দাবি
চার উপদেষ্টাকে বাদ ও ডিসেম্বরে নির্বাচনের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

তারুণ্যের সমাবেশে জনতার ঢল
তারুণ্যের সমাবেশে জনতার ঢল

পেছনের পৃষ্ঠা

আনিসুলের সহযোগী তৌফিকার ৩৭৪ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ
আনিসুলের সহযোগী তৌফিকার ৩৭৪ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনি মতামতের পর শেখ হাসিনার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত
আইনি মতামতের পর শেখ হাসিনার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে ১৫ হাজার কোটি টাকা পাচার
শেয়ারবাজার থেকে ১৫ হাজার কোটি টাকা পাচার

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপি জুলাইকে কুক্ষিগত করেছে
এনসিপি জুলাইকে কুক্ষিগত করেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সামাজিক অবক্ষয়ে বাড়ছে অপরাধ
সামাজিক অবক্ষয়ে বাড়ছে অপরাধ

নগর জীবন

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধানের ৩৮ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধানের ৩৮ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের মৌলিক সামরিক প্রশিক্ষণের প্রয়োজন আছে
তরুণদের মৌলিক সামরিক প্রশিক্ষণের প্রয়োজন আছে

নগর জীবন

শৃঙ্খলা ফিরছে না সড়কে
শৃঙ্খলা ফিরছে না সড়কে

পেছনের পৃষ্ঠা

সালমানের ছেলে ভাতিজার ১৪৭৯ কোটি টাকার সম্পদ জব্দ
সালমানের ছেলে ভাতিজার ১৪৭৯ কোটি টাকার সম্পদ জব্দ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি ঐক্য গড়ছে ইসলামি দলগুলো
নির্বাচনি ঐক্য গড়ছে ইসলামি দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

শাপলা চত্বরের শহীদদের স্বীকৃতি দিতে হবে
শাপলা চত্বরের শহীদদের স্বীকৃতি দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফসল উৎপাদনে ব্যাপক সাফল্য
ফসল উৎপাদনে ব্যাপক সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের ইতালি চ্যাম্পিয়ন ম্যারাডোনার নেপোলি
ফের ইতালি চ্যাম্পিয়ন ম্যারাডোনার নেপোলি

মাঠে ময়দানে

আমেরিকানদের দ্বৈত নাগরিকত্বে আকর্ষণ
আমেরিকানদের দ্বৈত নাগরিকত্বে আকর্ষণ

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার সময়ের সব নির্বাচন অবৈধ ঘোষণার দাবি
হাসিনার সময়ের সব নির্বাচন অবৈধ ঘোষণার দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

হুইলচেয়ারের প্রেসিডেন্ট
হুইলচেয়ারের প্রেসিডেন্ট

সম্পাদকীয়

দেশে এলো জুলাই শহীদ হাসানের লাশ
দেশে এলো জুলাই শহীদ হাসানের লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন ড. ইউনূস
আজও রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

জিততে পারেনি কিংস-আবাহনী
জিততে পারেনি কিংস-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

ব্যতিক্রমী আমের জাত সম্প্রসারণে কৃষি উদ্যোক্তারা
ব্যতিক্রমী আমের জাত সম্প্রসারণে কৃষি উদ্যোক্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

দখল-দূষণে সংকটে নদী
দখল-দূষণে সংকটে নদী

দেশগ্রাম

১৭ বছর পর বিএনপির সম্মেলন
১৭ বছর পর বিএনপির সম্মেলন

দেশগ্রাম

নির্বাচন ও সংস্কার নিয়ে রোডম্যাপ দাবি
নির্বাচন ও সংস্কার নিয়ে রোডম্যাপ দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা