শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৮ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

পুরো দেশ জিম্মি হয়ে আছে

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
পুরো দেশ জিম্মি হয়ে আছে

হেফাজতে ইসলামের মামুনুল হককে নিয়ে অশালীন পোস্ট দেওয়ার অভিযোগে ঝুমন দাস আপনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এই খবরটি পড়ে মনে পড়লো চার বছর আগে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে কী ঘটেছিল। রসরাজ দাস নামের এক লেখাপড়া-না-জানা জেলের বিরুদ্ধে ইসলামবিদ্বেষী পোস্ট দেওয়ার অভিযোগ এনে হিন্দুদের মন্দির এবং বাড়িঘর ভেঙে ফেলেছিল ক্ষুব্ধ  মুসলমানেরা। রসরাজ দাসের পক্ষে ফেসবুকে পোস্ট করা সম্ভব ছিল না, তার কোনও ফেসবুক আইডিও ছিল না। মুসলমান জনগণকে হিন্দুদের বিরুদ্ধে ক্রুদ্ধ ক্ষিপ্ত উন্মত্ত করার জন্য এই কাজগুলো, প্রমাণ পাওয়া গেছে, মুসলমানরাই করেছে। নির্দোষ রসরাজ দাসকে কারাগারে কাটাতে হয়েছে কয়েক মাস, বেরিয়ে আসার পর তাঁর নিরাপত্তার অভাব দেখা দিয়েছিল, দেবেই তো, উত্তেজিত মুসলমানরা এক পায়ে খাঁড়া ছিল তাঁকে পিটিয়ে মেরে ফেলার জন্য। কে আর খতিয়ে দেখে কর্মটি আসলে কে করেছে। জানি না রসরাজ দাস এখন কেমন আছেন, বেঁচে আছেন কি না। বেঁচে থাকলে নাসিরনগরে আর বাস করতে পারছেন কি না।

নাসিরনগরে হামলার এক বছরের মধ্যে রংপুরের গঙ্গাচড়াতেও এমন ঘটনা ঘটে। একই কায়দায় টিটু রায়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ করা হয়েছিল, টিটু রায় নাকি ফেসবুকে ইসলাম অবমাননা করেছে, অমনি উত্তেজিত মুসলমান হিন্দুপাড়ায় গিয়ে যত বাড়িঘর মন্দির ছিল, সব ধ্বংস করে দিয়েছে। টিটু রায় গঙ্গাচড়ায় ছিলেন না, ছিলেন নারায়ণগঞ্জে। তাঁকে পরে নীলফামারী থেকে গ্রেফতার করা হয়। লেখাপড়া-না-জানা নির্দোষ টিটু রায় এখন কোথায় আছেন, আদৌ বেঁচে আছেন কি না কে জানে। বাংলাদেশে বসে কোনও হিন্দুর যে বুকের পাটা নেই ইসলাম অবমাননা করার-সে সবাই জানে। বৌদ্ধদের বিরুদ্ধেও একই ষড়যন্ত্র চলে। মনে আছে কক্সবাজারের রামুতে উত্তম বড়ুয়া নামের এক বৌদ্ধ তরুণের বিরুদ্ধে একবার অভিযোগ ওঠানো হয়েছিল, উত্তম বড়ুয়া নাকি ইসলাম-অবমাননা করেছেন, ব্যস খবর শুনে উত্তেজিত জনতা যত বৌদ্ধ মন্দির আর বাড়িঘর ছিল রামুতে ভেঙেচুরে পুড়িয়ে দিয়েছিল? পরে অবশ্য উত্তম বড়ুয়া নামে কেউ আছে বলে প্রমাণ মেলেনি।

সুনামগঞ্জের ঝুমন দাস আমনকে যে গ্রেফতার করা হয়েছে, এও হিন্দুবিদ্বেষীদের ষড়যন্ত্রের অংশ। এমনিতে সংখ্যালঘুরা নির্যাতনের ভয়ে দেশান্তরী হচ্ছে, তারপরও এই বিদ্বেষ কোনওভাবেই দূর করা হচ্ছে না, বরং দিন দিন ঘনীভূত হচ্ছে। কবে শান্ত হবে হিন্দুবিদ্বেষীরা? এর সহজ উত্তরটি অনেকে দেয়, বলে, হিন্দুসংখ্যা যখন শূন্য হবে! শতভাগ মুসলমানের দেশেই নাকি গড়ে তুলতে হয় দারুল ইসলাম নামের স্বপ্ন-ভূমি। জানি না সেই স্বপ্নভূমিতে মোট ক’জন শুভবুদ্ধিসম্পন্ন বিবেকবান মুসলমানের বাস করা সম্ভব হবে।

ঝুমন দাস আপনকে যে গ্রেফতার করা হলো, অবশেষে কী হবে? হবে সেই রসরাজ দাস আর টিটু রায়ের হাল। হয়তো জীবন বাঁচানোর জন্য তাকে বাংলাদেশ ত্যাগ করতে হবে। এই তো হচ্ছে বাংলাদেশে আর পাকিস্তানে। পাকিস্তানের মৌলবাদীদের আক্রোশের ফলে সংখ্যালঘু ক্রিশ্চান সম্প্রদায়, শিয়া মুসলিম, আহমদিয়া মুসলিম, হিন্দু এবং মুক্তচিন্তকদের যে হাল হচ্ছে, বাংলাদেশেও তাই হচ্ছে। আমরা কি সভ্য দেশের নীতি আদর্শ গ্রহণ না করে পাকিস্তানের বর্বরতা আর সাম্প্রদায়িকতাকে অনুসরণ করব? এ কারণেই কি আমরা একাত্তরে পাকিস্তানিদের হটিয়ে দেশকে আলাদা করেছিলাম।

এককালে ব্রিটিশ রাজ সংখ্যাগুরু সম্প্রদায়ের আক্রমণ থেকে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে বাঁচাবার জন্য, সংখ্যালঘুর ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেওয়াকে অপরাধ হিসেবে চিহ্নিত করে আইন তৈরি করেছিলেন, সেই আইন এখন ব্যবহার করা হয় ধর্মীয় সংখ্যালঘুকে আক্রমণ করার জন্য, মুক্তচিন্তক-সংখ্যালঘুকে কারাদন্ড অথবা নির্বাসনদন্ড দেওয়ার জন্য। সেই আইনের অনুকরণে দেশে আরও আইন তৈরি হয়েছে যেন, অন্তর্জালেও বাকস্বাধীনতা বলে কিছু না থাকে। মূলত সংখ্যাগুরু সম্প্রদায়ের হিংস্রতা, নির্মমতা, সাম্প্রদায়িকতা, বিরোধ, বিদ্বেষ আর জাত্যাভিমানকে প্রশ্রয় দেওয়ার জন্যই বাকস্বাধীনতাবিরোধী আইন ব্যবহৃত হয়। ওয়াজ মাহফিলগুলোয় প্রকাশ্যে যেসব নারীবিদ্বেষী, প্রগতিবিদ্বেষী, মানবতাবিরোধী, সংখ্যালঘুবিরোধী কথা বলা হচ্ছে, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলোয় যেভাবে মুক্তচিন্তকদের বিরুদ্ধে ঘৃণা ছড়ানো হচ্ছে, ইউটিউবে আপলোড করে যেসব ঘৃণা কোটি মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে, নাশকতামূলক কাজ করার জন্য ইন্ধন জোগানো হচ্ছে, নিরপরাধ মানুষের সহায় সম্পত্তির ওপর হামলা করার জন্য যেভাবে মানুষকে লেলিয়ে দেওয়া হচ্ছে, তা যত ভয়ংকর অপরাধই হোক না কেন, কোনও অপরাধীকেই কিন্তু গ্রেফতার করা হয় না, তাদের কোনও বিচার হয় না। সংখ্যাগুরু হওয়ার কারণে তারা সমস্ত অপকর্ম থেকে বেঁচে যায়। মৌলবাদীরা অবশ্য জোর গলায় আজকাল বলেও, যে, শতকরা ৯০ ভাগ মুসলমানের দেশ এটি, সুতরাং ইসলামী আদর্শে, ইসলামী আইনে, ইসলামী মূল্যবোধে চলবে দেশ। কিন্তু মুশকিল হলো, মুসলমানরা সবাই এক মানসিকতার নয়। সবাই কট্টর ইসলামের অনুসারী নয়। উদার মুসলমানেরা মৌলবাদীদের ভয়ে তটস্থ থাকে।

আড়ং-এর মতো নামিদামি একটি প্রতিষ্ঠানকেও কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়ে দিয়েছে, এত শক্তিধর এই মৌলবাদী গোষ্ঠী। আড়ং-এর ব্যবসার যে রীতিনীতি তা মৌলবাদীরা মানবে না, সুতরাং আড়ং-এর কর্মকর্তাদের তৈরি করা নিয়ম অনুযায়ী আড়ং চলবে না, চলবে মৌলবাদীদের তৈরি করা নিয়ম অনুযায়ী। এরা ধরেই নিয়েছে দাড়ি মানেই ধর্মীয় দাড়ি। এরা কি জানে না চার্লস ডারইউনের দাড়ি ছিল, গ্যালিলিওর দাড়ি ছিল, মার্ক্স, লেনিনের দাড়ি ছিল। আব্রাহাম লিংকনের, লিও টলস্টয়ের, এমনকি আমাদের রবীন্দ্রনাথেরও দাড়ি ছিল। হিন্দু পীর যে ধর্ষণের দায়ে এখন কারাগারে, সেই আশারাম বাপুরও দাড়ি আছে। সব দাড়িতে ধর্ম থাকে না। নানা রকম নিরীহ দাড়ি আছে জগতে, বোহেমিয়ান দাড়ি, ফ্যাশানের দাড়ি, শিল্পীর দাড়ি, কবির দাড়ি। ওদিকে আবার আছে মোল্লার দাড়ি, জিহাদি দাড়ি, ইহুদি দাড়ি। ইহুদি-মৌলবাদীদের তো দাড়িই কাটা বারণ।

আড়ং-এর বিরুদ্ধে ইসলামী সংগঠনগুলোর বিক্ষোভ দেখে আমি আক্ষরিক অর্থে প্রমাদ গুনছি। মনে হচ্ছে এরা পুরো দেশকে নিজেদের হাতের মুঠোয় নিয়ে নিতে চাইছে। সর্বত্র অবাধ বিচরণ চাইছে। দোষটা সরকারের, সরকার যখন থেকে তাদের মাদরাসার ডিগ্রিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ ডিগ্রির সমমানের করে দিল, তখন থেকে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে তারা মাদরাসা বলে মনে করছে, আর সব অফিস-আদালত, দোকানপাটকে নিজস্ব সম্পত্তি বলে মনে করছে। আড়ং-কর্মকর্তা যদি কাউকে চাকরি না দেন বা চাকরি থেকে বহিষ্কার করেন, তবে আমাদের বুঝতে হবে তিনি ক্রেতা-বিক্রেতা সকলের কল্যাণের কথা ভেবেই কাজটি করেছেন। কিন্তু মৌলবাদীদের আক্রমণের মুখে আড়ং-এর মতো প্রভাবশালী প্রতিষ্ঠানকেও মাথা নত করতে হলো, দুঃখ প্রকাশ করতে হলো। এমন অনেক প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশে আছে, যেখানে চাকরি পেতে হলে দাড়ি রাখতে হবে, জোব্বা পরতে হবে, মাথায় টুপি পরতে হবে। এসব ছাড়া সেখানে চাকরি জোটে না। এই নিয়মের বিরুদ্ধে কেউ তো ঝান্ডা নিয়ে বেরোয় না। তবে একটি প্রতিষ্ঠানে যদি জিহাদি দাড়ি নিয়ে আপত্তি করা হয়, তাহলে এত তা-ব কেন? এর মানে, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান ধর্মের রীতি মেনে চলবে, যে প্রতিষ্ঠান ধর্মীয় নয়, সেসব প্রতিষ্ঠানকেও ধর্মের রীতি মেনে চলতে হবে!

চাকরি তো দূরের কথা, মেয়েদের প্রবেশাধিকার নেই কত কত ধর্মীয় স্থানে। অনেক মেয়েরই অধিকার নেই নিজের পছন্দ অনুযায়ী পোশাক পরার। মৌলবাদীদের রক্তচক্ষু মেয়েদের ওপর, সে কি আজ থেকে! তারা যদি সমতায় বিশ্বাস করতো, তাহলে মেয়েরা কী পরবে, কোথায় যাবে, কী করবে, কার সঙ্গে যাবে ইত্যাদি ঠিক করে দিত না।

মৌলবাদীরা নিজেরা সমতায় বিশ্বাস না করলেও অন্য প্রতিষ্ঠানের কাছে সমতা দাবি করে। এর নাম হিপোক্রেসি। আমরা বহুকাল তাদের হিপোক্রেসি দেখছি, কিন্তু, ওই যে বললাম, আমাদের মুখে কুলুপ আঁটা। এই কুলুপ যত না মৌলবাদীদের ভয়ে, তার চেয়ে বেশি সরকারের ভয়ে। কারণ জনতার দুঃসময়ে জনতার পাশে না দাঁড়িয়ে সরকার দাঁড়ায় অপরাধীদের পাশে। আড়ং-এর এই ঘটনার পর মৌলবাদী, জিহাদি, জঙ্গি যে কোনও প্রতিষ্ঠানে ঢুকেই চাকরি বা ব্যবসা করতে চাইবে, আপত্তি জানালে রাস্তায় আন্দোলন করবে তারা। হাতের নাগালে প্রতিষ্ঠানের কর্তাদের পেলে খুনও করে ফেলতে পারে। এদের ভয়ে এদের চাকরি দেবে বা ব্যবসায় অংশীদার করবে প্রতিষ্ঠানগুলো। এরাই ঘরে ঘরে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ঢুকে জিহাদের আদর্শ দিয়ে মানুষের মগজধোলাই করতে থাকবে। ভবিষ্যৎ অন্ধকার। এ সময় সরকারকে জাগতে হবে। শক্ত হাতে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে ধর্মের নামে মানুষকে ভয় দেখানোর এবং দেশকে জিম্মি করে নিজেদের স্বার্থ হাসিল করার রাজনীতি। বন্ধ করতে হবে সংখ্যালঘু নির্যাতন। পঙ্গপাল দেখে ভয় পেলে চলবে কেন, চাইলেই একে প্রতিরোধ করতে পারি আমরা। ভয়-ডর বাদ দিয়ে শুধু প্রতিরোধের কাজটি করে যেতে হবে।

আজ মৌলবাদীদের দাবির সামনে মাথা নত করছে আড়ং, নিশ্চয়ই আরও অনেক প্রতিষ্ঠান এভাবেই মাথা নত করেছে। সরকার তো অনেক আগেই করেছে, সাধারণ মানুষও উপায় না দেখে করে নিয়েছে। সারা পৃথিবীতে মৌলবাদের বিরুদ্ধে আন্দোলন চলছে, শুধু বাংলাদেশেই তাদের যা ইচ্ছে তা করতে পারার অধিকার সীমাহীন। ওদের ঝান্ডা ওড়ানোর জন্য এমন উর্বর স্থান,  ওরা খুব ভালো জানে যে, পাকিস্তানও নয়। পাকিস্তানের পুরনো এই দোসরদের হাত থেকে মুক্তি পেতে হলে আরও  একটি স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রয়োজন।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
কুবির ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ২৭ নভেম্বর শুরু, রাবিতেও থাকবে পরীক্ষার কেন্দ্র
কুবির ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ২৭ নভেম্বর শুরু, রাবিতেও থাকবে পরীক্ষার কেন্দ্র

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

নারীর ক্ষমতায়ন সৃষ্টি করছেন তারেক রহমান: নিপুন রায়
নারীর ক্ষমতায়ন সৃষ্টি করছেন তারেক রহমান: নিপুন রায়

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধা কারাগারে অসুস্থ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
গাইবান্ধা কারাগারে অসুস্থ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আদাবরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘চোরা রুবেল’ গ্রেপ্তার
আদাবরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘চোরা রুবেল’ গ্রেপ্তার

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

চুয়াডাঙ্গায় মহিলা দলের নির্বাচনী সমাবেশ
চুয়াডাঙ্গায় মহিলা দলের নির্বাচনী সমাবেশ

১৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সমুদ্রপথে ইয়াবা আনতে গিয়ে মাদক কারবারি আটক
সমুদ্রপথে ইয়াবা আনতে গিয়ে মাদক কারবারি আটক

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স
বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক
বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা মেডিকেলে একাডেমিক কার্যক্রম আগামী ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ
ঢাকা মেডিকেলে একাডেমিক কার্যক্রম আগামী ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স
জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হলেন রাহুল
ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হলেন রাহুল

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

৫৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চমক রেখে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দল ঘোষণা
চমক রেখে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দল ঘোষণা

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাবির দুই শিক্ষককে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ
রাবির দুই শিক্ষককে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভারতীয় ৬ টন আলু জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভারতীয় ৬ টন আলু জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫
মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই
ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর নতুন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান
নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর নতুন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত
পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার
নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা