শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৮ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

পুরো দেশ জিম্মি হয়ে আছে

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
পুরো দেশ জিম্মি হয়ে আছে

হেফাজতে ইসলামের মামুনুল হককে নিয়ে অশালীন পোস্ট দেওয়ার অভিযোগে ঝুমন দাস আপনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এই খবরটি পড়ে মনে পড়লো চার বছর আগে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে কী ঘটেছিল। রসরাজ দাস নামের এক লেখাপড়া-না-জানা জেলের বিরুদ্ধে ইসলামবিদ্বেষী পোস্ট দেওয়ার অভিযোগ এনে হিন্দুদের মন্দির এবং বাড়িঘর ভেঙে ফেলেছিল ক্ষুব্ধ  মুসলমানেরা। রসরাজ দাসের পক্ষে ফেসবুকে পোস্ট করা সম্ভব ছিল না, তার কোনও ফেসবুক আইডিও ছিল না। মুসলমান জনগণকে হিন্দুদের বিরুদ্ধে ক্রুদ্ধ ক্ষিপ্ত উন্মত্ত করার জন্য এই কাজগুলো, প্রমাণ পাওয়া গেছে, মুসলমানরাই করেছে। নির্দোষ রসরাজ দাসকে কারাগারে কাটাতে হয়েছে কয়েক মাস, বেরিয়ে আসার পর তাঁর নিরাপত্তার অভাব দেখা দিয়েছিল, দেবেই তো, উত্তেজিত মুসলমানরা এক পায়ে খাঁড়া ছিল তাঁকে পিটিয়ে মেরে ফেলার জন্য। কে আর খতিয়ে দেখে কর্মটি আসলে কে করেছে। জানি না রসরাজ দাস এখন কেমন আছেন, বেঁচে আছেন কি না। বেঁচে থাকলে নাসিরনগরে আর বাস করতে পারছেন কি না।

নাসিরনগরে হামলার এক বছরের মধ্যে রংপুরের গঙ্গাচড়াতেও এমন ঘটনা ঘটে। একই কায়দায় টিটু রায়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ করা হয়েছিল, টিটু রায় নাকি ফেসবুকে ইসলাম অবমাননা করেছে, অমনি উত্তেজিত মুসলমান হিন্দুপাড়ায় গিয়ে যত বাড়িঘর মন্দির ছিল, সব ধ্বংস করে দিয়েছে। টিটু রায় গঙ্গাচড়ায় ছিলেন না, ছিলেন নারায়ণগঞ্জে। তাঁকে পরে নীলফামারী থেকে গ্রেফতার করা হয়। লেখাপড়া-না-জানা নির্দোষ টিটু রায় এখন কোথায় আছেন, আদৌ বেঁচে আছেন কি না কে জানে। বাংলাদেশে বসে কোনও হিন্দুর যে বুকের পাটা নেই ইসলাম অবমাননা করার-সে সবাই জানে। বৌদ্ধদের বিরুদ্ধেও একই ষড়যন্ত্র চলে। মনে আছে কক্সবাজারের রামুতে উত্তম বড়ুয়া নামের এক বৌদ্ধ তরুণের বিরুদ্ধে একবার অভিযোগ ওঠানো হয়েছিল, উত্তম বড়ুয়া নাকি ইসলাম-অবমাননা করেছেন, ব্যস খবর শুনে উত্তেজিত জনতা যত বৌদ্ধ মন্দির আর বাড়িঘর ছিল রামুতে ভেঙেচুরে পুড়িয়ে দিয়েছিল? পরে অবশ্য উত্তম বড়ুয়া নামে কেউ আছে বলে প্রমাণ মেলেনি।

সুনামগঞ্জের ঝুমন দাস আমনকে যে গ্রেফতার করা হয়েছে, এও হিন্দুবিদ্বেষীদের ষড়যন্ত্রের অংশ। এমনিতে সংখ্যালঘুরা নির্যাতনের ভয়ে দেশান্তরী হচ্ছে, তারপরও এই বিদ্বেষ কোনওভাবেই দূর করা হচ্ছে না, বরং দিন দিন ঘনীভূত হচ্ছে। কবে শান্ত হবে হিন্দুবিদ্বেষীরা? এর সহজ উত্তরটি অনেকে দেয়, বলে, হিন্দুসংখ্যা যখন শূন্য হবে! শতভাগ মুসলমানের দেশেই নাকি গড়ে তুলতে হয় দারুল ইসলাম নামের স্বপ্ন-ভূমি। জানি না সেই স্বপ্নভূমিতে মোট ক’জন শুভবুদ্ধিসম্পন্ন বিবেকবান মুসলমানের বাস করা সম্ভব হবে।

ঝুমন দাস আপনকে যে গ্রেফতার করা হলো, অবশেষে কী হবে? হবে সেই রসরাজ দাস আর টিটু রায়ের হাল। হয়তো জীবন বাঁচানোর জন্য তাকে বাংলাদেশ ত্যাগ করতে হবে। এই তো হচ্ছে বাংলাদেশে আর পাকিস্তানে। পাকিস্তানের মৌলবাদীদের আক্রোশের ফলে সংখ্যালঘু ক্রিশ্চান সম্প্রদায়, শিয়া মুসলিম, আহমদিয়া মুসলিম, হিন্দু এবং মুক্তচিন্তকদের যে হাল হচ্ছে, বাংলাদেশেও তাই হচ্ছে। আমরা কি সভ্য দেশের নীতি আদর্শ গ্রহণ না করে পাকিস্তানের বর্বরতা আর সাম্প্রদায়িকতাকে অনুসরণ করব? এ কারণেই কি আমরা একাত্তরে পাকিস্তানিদের হটিয়ে দেশকে আলাদা করেছিলাম।

এককালে ব্রিটিশ রাজ সংখ্যাগুরু সম্প্রদায়ের আক্রমণ থেকে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে বাঁচাবার জন্য, সংখ্যালঘুর ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেওয়াকে অপরাধ হিসেবে চিহ্নিত করে আইন তৈরি করেছিলেন, সেই আইন এখন ব্যবহার করা হয় ধর্মীয় সংখ্যালঘুকে আক্রমণ করার জন্য, মুক্তচিন্তক-সংখ্যালঘুকে কারাদন্ড অথবা নির্বাসনদন্ড দেওয়ার জন্য। সেই আইনের অনুকরণে দেশে আরও আইন তৈরি হয়েছে যেন, অন্তর্জালেও বাকস্বাধীনতা বলে কিছু না থাকে। মূলত সংখ্যাগুরু সম্প্রদায়ের হিংস্রতা, নির্মমতা, সাম্প্রদায়িকতা, বিরোধ, বিদ্বেষ আর জাত্যাভিমানকে প্রশ্রয় দেওয়ার জন্যই বাকস্বাধীনতাবিরোধী আইন ব্যবহৃত হয়। ওয়াজ মাহফিলগুলোয় প্রকাশ্যে যেসব নারীবিদ্বেষী, প্রগতিবিদ্বেষী, মানবতাবিরোধী, সংখ্যালঘুবিরোধী কথা বলা হচ্ছে, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলোয় যেভাবে মুক্তচিন্তকদের বিরুদ্ধে ঘৃণা ছড়ানো হচ্ছে, ইউটিউবে আপলোড করে যেসব ঘৃণা কোটি মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে, নাশকতামূলক কাজ করার জন্য ইন্ধন জোগানো হচ্ছে, নিরপরাধ মানুষের সহায় সম্পত্তির ওপর হামলা করার জন্য যেভাবে মানুষকে লেলিয়ে দেওয়া হচ্ছে, তা যত ভয়ংকর অপরাধই হোক না কেন, কোনও অপরাধীকেই কিন্তু গ্রেফতার করা হয় না, তাদের কোনও বিচার হয় না। সংখ্যাগুরু হওয়ার কারণে তারা সমস্ত অপকর্ম থেকে বেঁচে যায়। মৌলবাদীরা অবশ্য জোর গলায় আজকাল বলেও, যে, শতকরা ৯০ ভাগ মুসলমানের দেশ এটি, সুতরাং ইসলামী আদর্শে, ইসলামী আইনে, ইসলামী মূল্যবোধে চলবে দেশ। কিন্তু মুশকিল হলো, মুসলমানরা সবাই এক মানসিকতার নয়। সবাই কট্টর ইসলামের অনুসারী নয়। উদার মুসলমানেরা মৌলবাদীদের ভয়ে তটস্থ থাকে।

আড়ং-এর মতো নামিদামি একটি প্রতিষ্ঠানকেও কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়ে দিয়েছে, এত শক্তিধর এই মৌলবাদী গোষ্ঠী। আড়ং-এর ব্যবসার যে রীতিনীতি তা মৌলবাদীরা মানবে না, সুতরাং আড়ং-এর কর্মকর্তাদের তৈরি করা নিয়ম অনুযায়ী আড়ং চলবে না, চলবে মৌলবাদীদের তৈরি করা নিয়ম অনুযায়ী। এরা ধরেই নিয়েছে দাড়ি মানেই ধর্মীয় দাড়ি। এরা কি জানে না চার্লস ডারইউনের দাড়ি ছিল, গ্যালিলিওর দাড়ি ছিল, মার্ক্স, লেনিনের দাড়ি ছিল। আব্রাহাম লিংকনের, লিও টলস্টয়ের, এমনকি আমাদের রবীন্দ্রনাথেরও দাড়ি ছিল। হিন্দু পীর যে ধর্ষণের দায়ে এখন কারাগারে, সেই আশারাম বাপুরও দাড়ি আছে। সব দাড়িতে ধর্ম থাকে না। নানা রকম নিরীহ দাড়ি আছে জগতে, বোহেমিয়ান দাড়ি, ফ্যাশানের দাড়ি, শিল্পীর দাড়ি, কবির দাড়ি। ওদিকে আবার আছে মোল্লার দাড়ি, জিহাদি দাড়ি, ইহুদি দাড়ি। ইহুদি-মৌলবাদীদের তো দাড়িই কাটা বারণ।

আড়ং-এর বিরুদ্ধে ইসলামী সংগঠনগুলোর বিক্ষোভ দেখে আমি আক্ষরিক অর্থে প্রমাদ গুনছি। মনে হচ্ছে এরা পুরো দেশকে নিজেদের হাতের মুঠোয় নিয়ে নিতে চাইছে। সর্বত্র অবাধ বিচরণ চাইছে। দোষটা সরকারের, সরকার যখন থেকে তাদের মাদরাসার ডিগ্রিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ ডিগ্রির সমমানের করে দিল, তখন থেকে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে তারা মাদরাসা বলে মনে করছে, আর সব অফিস-আদালত, দোকানপাটকে নিজস্ব সম্পত্তি বলে মনে করছে। আড়ং-কর্মকর্তা যদি কাউকে চাকরি না দেন বা চাকরি থেকে বহিষ্কার করেন, তবে আমাদের বুঝতে হবে তিনি ক্রেতা-বিক্রেতা সকলের কল্যাণের কথা ভেবেই কাজটি করেছেন। কিন্তু মৌলবাদীদের আক্রমণের মুখে আড়ং-এর মতো প্রভাবশালী প্রতিষ্ঠানকেও মাথা নত করতে হলো, দুঃখ প্রকাশ করতে হলো। এমন অনেক প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশে আছে, যেখানে চাকরি পেতে হলে দাড়ি রাখতে হবে, জোব্বা পরতে হবে, মাথায় টুপি পরতে হবে। এসব ছাড়া সেখানে চাকরি জোটে না। এই নিয়মের বিরুদ্ধে কেউ তো ঝান্ডা নিয়ে বেরোয় না। তবে একটি প্রতিষ্ঠানে যদি জিহাদি দাড়ি নিয়ে আপত্তি করা হয়, তাহলে এত তা-ব কেন? এর মানে, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান ধর্মের রীতি মেনে চলবে, যে প্রতিষ্ঠান ধর্মীয় নয়, সেসব প্রতিষ্ঠানকেও ধর্মের রীতি মেনে চলতে হবে!

চাকরি তো দূরের কথা, মেয়েদের প্রবেশাধিকার নেই কত কত ধর্মীয় স্থানে। অনেক মেয়েরই অধিকার নেই নিজের পছন্দ অনুযায়ী পোশাক পরার। মৌলবাদীদের রক্তচক্ষু মেয়েদের ওপর, সে কি আজ থেকে! তারা যদি সমতায় বিশ্বাস করতো, তাহলে মেয়েরা কী পরবে, কোথায় যাবে, কী করবে, কার সঙ্গে যাবে ইত্যাদি ঠিক করে দিত না।

মৌলবাদীরা নিজেরা সমতায় বিশ্বাস না করলেও অন্য প্রতিষ্ঠানের কাছে সমতা দাবি করে। এর নাম হিপোক্রেসি। আমরা বহুকাল তাদের হিপোক্রেসি দেখছি, কিন্তু, ওই যে বললাম, আমাদের মুখে কুলুপ আঁটা। এই কুলুপ যত না মৌলবাদীদের ভয়ে, তার চেয়ে বেশি সরকারের ভয়ে। কারণ জনতার দুঃসময়ে জনতার পাশে না দাঁড়িয়ে সরকার দাঁড়ায় অপরাধীদের পাশে। আড়ং-এর এই ঘটনার পর মৌলবাদী, জিহাদি, জঙ্গি যে কোনও প্রতিষ্ঠানে ঢুকেই চাকরি বা ব্যবসা করতে চাইবে, আপত্তি জানালে রাস্তায় আন্দোলন করবে তারা। হাতের নাগালে প্রতিষ্ঠানের কর্তাদের পেলে খুনও করে ফেলতে পারে। এদের ভয়ে এদের চাকরি দেবে বা ব্যবসায় অংশীদার করবে প্রতিষ্ঠানগুলো। এরাই ঘরে ঘরে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ঢুকে জিহাদের আদর্শ দিয়ে মানুষের মগজধোলাই করতে থাকবে। ভবিষ্যৎ অন্ধকার। এ সময় সরকারকে জাগতে হবে। শক্ত হাতে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে ধর্মের নামে মানুষকে ভয় দেখানোর এবং দেশকে জিম্মি করে নিজেদের স্বার্থ হাসিল করার রাজনীতি। বন্ধ করতে হবে সংখ্যালঘু নির্যাতন। পঙ্গপাল দেখে ভয় পেলে চলবে কেন, চাইলেই একে প্রতিরোধ করতে পারি আমরা। ভয়-ডর বাদ দিয়ে শুধু প্রতিরোধের কাজটি করে যেতে হবে।

আজ মৌলবাদীদের দাবির সামনে মাথা নত করছে আড়ং, নিশ্চয়ই আরও অনেক প্রতিষ্ঠান এভাবেই মাথা নত করেছে। সরকার তো অনেক আগেই করেছে, সাধারণ মানুষও উপায় না দেখে করে নিয়েছে। সারা পৃথিবীতে মৌলবাদের বিরুদ্ধে আন্দোলন চলছে, শুধু বাংলাদেশেই তাদের যা ইচ্ছে তা করতে পারার অধিকার সীমাহীন। ওদের ঝান্ডা ওড়ানোর জন্য এমন উর্বর স্থান,  ওরা খুব ভালো জানে যে, পাকিস্তানও নয়। পাকিস্তানের পুরনো এই দোসরদের হাত থেকে মুক্তি পেতে হলে আরও  একটি স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রয়োজন।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
পোশাক খাতে অস্থিরতা
পোশাক খাতে অস্থিরতা
চাপে নতি স্বীকার নয়
চাপে নতি স্বীকার নয়
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
নির্বাচন ও রাজনীতির গতিপ্রকৃতি
নির্বাচন ও রাজনীতির গতিপ্রকৃতি
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
নির্বাচনি দায়িত্ব
নির্বাচনি দায়িত্ব
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞা চান এরদোয়ান
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞা চান এরদোয়ান

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোলে বিএনপির যৌথ সভা, ঐক্যবদ্ধভাবে কাজের আহ্বান
বেনাপোলে বিএনপির যৌথ সভা, ঐক্যবদ্ধভাবে কাজের আহ্বান

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিরাইয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ ১১
দিরাইয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ ১১

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বশক্তিগুলোকে গাজা যুদ্ধবিরতি রক্ষায় সক্রিয় ভূমিকা নিতে হবে: এরদোয়ান
বিশ্বশক্তিগুলোকে গাজা যুদ্ধবিরতি রক্ষায় সক্রিয় ভূমিকা নিতে হবে: এরদোয়ান

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জীবননগরে ২০ নারীকে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন উপহার
জীবননগরে ২০ নারীকে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন উপহার

১৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞাকে পাত্তা না দিয়ে দৃঢ় অবস্থানে পুতিন
যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞাকে পাত্তা না দিয়ে দৃঢ় অবস্থানে পুতিন

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মোংলায় সমাবেশ
বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মোংলায় সমাবেশ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়ির দীঘিনালা-লংগদু সড়কে ৮ ঘণ্টা পর যানবাহন চলাচল শুরু
খাগড়াছড়ির দীঘিনালা-লংগদু সড়কে ৮ ঘণ্টা পর যানবাহন চলাচল শুরু

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফুলপুরে বিএনপির কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত
ফুলপুরে বিএনপির কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাগরমুখী কুতুবদিয়ার জেলেরা
সাগরমুখী কুতুবদিয়ার জেলেরা

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির ৩১ দফা প্রচারণা ও গণমিছিল
কুমিল্লায় বিএনপির ৩১ দফা প্রচারণা ও গণমিছিল

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত
কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রেনে কাটা পড়ে কলেজছাত্রের মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে কলেজছাত্রের মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ল্যুভরে দুর্ধর্ষ চুরি, আরও একটি সিনেমাটিক ভিডিও প্রকাশ্যে
ল্যুভরে দুর্ধর্ষ চুরি, আরও একটি সিনেমাটিক ভিডিও প্রকাশ্যে

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’
‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

সালিশে হাতুড়িপেটায় একজন নিহত, ঘরে অগ্নিসংযোগ
সালিশে হাতুড়িপেটায় একজন নিহত, ঘরে অগ্নিসংযোগ

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

থাইল্যান্ডের কাছে ৩ গোলে হারল বাংলাদেশ
থাইল্যান্ডের কাছে ৩ গোলে হারল বাংলাদেশ

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘জুলাই আন্দোলন উপদেষ্টাদের ভাগবাটোয়ারার জন্য হয়নি’
‘জুলাই আন্দোলন উপদেষ্টাদের ভাগবাটোয়ারার জন্য হয়নি’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পার্বত্য চট্টগ্রামের উন্নয়নের বিকল্প নেই : সুপ্রদীপ চাকমা
পার্বত্য চট্টগ্রামের উন্নয়নের বিকল্প নেই : সুপ্রদীপ চাকমা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অপব্যাখ্যা দিয়ে একটি দল বেহেশতের সার্টিফিকেট দিচ্ছে: এ্যানী
অপব্যাখ্যা দিয়ে একটি দল বেহেশতের সার্টিফিকেট দিচ্ছে: এ্যানী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ২
নারায়ণগঞ্জে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?
কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশজুড়ে ঝলমলে দৃশ্য: আসছে ওরায়নিড উল্কাবৃষ্টি
আকাশজুড়ে ঝলমলে দৃশ্য: আসছে ওরায়নিড উল্কাবৃষ্টি

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আমি পক্ষপাতদুষ্ট চিন্তা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে অভ্যস্ত নই : জ্বালানি উপদেষ্টা
আমি পক্ষপাতদুষ্ট চিন্তা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে অভ্যস্ত নই : জ্বালানি উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে দোকানের ভেতর চা বিক্রেতার ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীতে দোকানের ভেতর চা বিক্রেতার ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মনোরেল বাস্তবায়িত হলে আরামদায়ক যাতায়াতের সুযোগ মিলবে: চসিক মেয়র
মনোরেল বাস্তবায়িত হলে আরামদায়ক যাতায়াতের সুযোগ মিলবে: চসিক মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মাঝে বেঁচে থাকতে চান নাসির
শিশুদের মাঝে বেঁচে থাকতে চান নাসির

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনৈতিক শক্তির মধ্যে বিভাজনে সুযোগ পাবে ফ্যাসিস্ট শক্তি : আমান
রাজনৈতিক শক্তির মধ্যে বিভাজনে সুযোগ পাবে ফ্যাসিস্ট শক্তি : আমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাহিত্য উৎসবে কবি-সাহিত্যিকদের মিলনমেলা
সাহিত্য উৎসবে কবি-সাহিত্যিকদের মিলনমেলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় কঠিন চীবর দান উৎসবে দেশের শান্তি কামনা
কলাপাড়ায় কঠিন চীবর দান উৎসবে দেশের শান্তি কামনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ
বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান
ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি খুবই হতাশ: স্যামি
আমি খুবই হতাশ: স্যামি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী
এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড
রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব
নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেঁপে খাওয়ার যত উপকার
পেঁপে খাওয়ার যত উপকার

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল
এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি
চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....
ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা
আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’
মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দায়িত্ব শেষ করে যত তাড়াতাড়ি যেতে পারি বাঁচব
দায়িত্ব শেষ করে যত তাড়াতাড়ি যেতে পারি বাঁচব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ
ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২ দিন বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
২ দিন বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আজকের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজকের বাজারে স্বর্ণের দাম

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কক্সবাজারে ঘোড়ার জন্য খাদ্য বিতরণ বাংলাদেশ অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের
কক্সবাজারে ঘোড়ার জন্য খাদ্য বিতরণ বাংলাদেশ অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৮ সাল পর্যন্ত ইন্টার মায়ামিতে থাকছেন মেসি
২০২৮ সাল পর্যন্ত ইন্টার মায়ামিতে থাকছেন মেসি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ
১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী থেকে নিখোঁজ ইমামকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর
টঙ্গী থেকে নিখোঁজ ইমামকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প
কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি: দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি: দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিনিরাপত্তা পরিদর্শন সপ্তাহ পালনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
অগ্নিনিরাপত্তা পরিদর্শন সপ্তাহ পালনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা
বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা

নগর জীবন

স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর
স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল
বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল

নগর জীবন

সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’
সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাংলাদেশের সিরিজ জয়
বাংলাদেশের সিরিজ জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই
শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি
বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি

দেশগ্রাম

সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক
ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক

শোবিজ

গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক
গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক

দেশগ্রাম

দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

নগর জীবন

মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল
মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল

মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি

প্রথম পৃষ্ঠা

একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার
একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার কাজ শেষ আসছে রায়
বিচার কাজ শেষ আসছে রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা
হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন
লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি
১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি

পেছনের পৃষ্ঠা

থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ
থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ

নগর জীবন

ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি
১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি

শোবিজ

বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

কাবাডিতে এলো দুই পদক
কাবাডিতে এলো দুই পদক

মাঠে ময়দানে

ফেবারিটদের জয়ের রাত
ফেবারিটদের জয়ের রাত

মাঠে ময়দানে

কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস
কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে