শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৮ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

পুরো দেশ জিম্মি হয়ে আছে

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
পুরো দেশ জিম্মি হয়ে আছে

হেফাজতে ইসলামের মামুনুল হককে নিয়ে অশালীন পোস্ট দেওয়ার অভিযোগে ঝুমন দাস আপনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এই খবরটি পড়ে মনে পড়লো চার বছর আগে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে কী ঘটেছিল। রসরাজ দাস নামের এক লেখাপড়া-না-জানা জেলের বিরুদ্ধে ইসলামবিদ্বেষী পোস্ট দেওয়ার অভিযোগ এনে হিন্দুদের মন্দির এবং বাড়িঘর ভেঙে ফেলেছিল ক্ষুব্ধ  মুসলমানেরা। রসরাজ দাসের পক্ষে ফেসবুকে পোস্ট করা সম্ভব ছিল না, তার কোনও ফেসবুক আইডিও ছিল না। মুসলমান জনগণকে হিন্দুদের বিরুদ্ধে ক্রুদ্ধ ক্ষিপ্ত উন্মত্ত করার জন্য এই কাজগুলো, প্রমাণ পাওয়া গেছে, মুসলমানরাই করেছে। নির্দোষ রসরাজ দাসকে কারাগারে কাটাতে হয়েছে কয়েক মাস, বেরিয়ে আসার পর তাঁর নিরাপত্তার অভাব দেখা দিয়েছিল, দেবেই তো, উত্তেজিত মুসলমানরা এক পায়ে খাঁড়া ছিল তাঁকে পিটিয়ে মেরে ফেলার জন্য। কে আর খতিয়ে দেখে কর্মটি আসলে কে করেছে। জানি না রসরাজ দাস এখন কেমন আছেন, বেঁচে আছেন কি না। বেঁচে থাকলে নাসিরনগরে আর বাস করতে পারছেন কি না।

নাসিরনগরে হামলার এক বছরের মধ্যে রংপুরের গঙ্গাচড়াতেও এমন ঘটনা ঘটে। একই কায়দায় টিটু রায়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ করা হয়েছিল, টিটু রায় নাকি ফেসবুকে ইসলাম অবমাননা করেছে, অমনি উত্তেজিত মুসলমান হিন্দুপাড়ায় গিয়ে যত বাড়িঘর মন্দির ছিল, সব ধ্বংস করে দিয়েছে। টিটু রায় গঙ্গাচড়ায় ছিলেন না, ছিলেন নারায়ণগঞ্জে। তাঁকে পরে নীলফামারী থেকে গ্রেফতার করা হয়। লেখাপড়া-না-জানা নির্দোষ টিটু রায় এখন কোথায় আছেন, আদৌ বেঁচে আছেন কি না কে জানে। বাংলাদেশে বসে কোনও হিন্দুর যে বুকের পাটা নেই ইসলাম অবমাননা করার-সে সবাই জানে। বৌদ্ধদের বিরুদ্ধেও একই ষড়যন্ত্র চলে। মনে আছে কক্সবাজারের রামুতে উত্তম বড়ুয়া নামের এক বৌদ্ধ তরুণের বিরুদ্ধে একবার অভিযোগ ওঠানো হয়েছিল, উত্তম বড়ুয়া নাকি ইসলাম-অবমাননা করেছেন, ব্যস খবর শুনে উত্তেজিত জনতা যত বৌদ্ধ মন্দির আর বাড়িঘর ছিল রামুতে ভেঙেচুরে পুড়িয়ে দিয়েছিল? পরে অবশ্য উত্তম বড়ুয়া নামে কেউ আছে বলে প্রমাণ মেলেনি।

সুনামগঞ্জের ঝুমন দাস আমনকে যে গ্রেফতার করা হয়েছে, এও হিন্দুবিদ্বেষীদের ষড়যন্ত্রের অংশ। এমনিতে সংখ্যালঘুরা নির্যাতনের ভয়ে দেশান্তরী হচ্ছে, তারপরও এই বিদ্বেষ কোনওভাবেই দূর করা হচ্ছে না, বরং দিন দিন ঘনীভূত হচ্ছে। কবে শান্ত হবে হিন্দুবিদ্বেষীরা? এর সহজ উত্তরটি অনেকে দেয়, বলে, হিন্দুসংখ্যা যখন শূন্য হবে! শতভাগ মুসলমানের দেশেই নাকি গড়ে তুলতে হয় দারুল ইসলাম নামের স্বপ্ন-ভূমি। জানি না সেই স্বপ্নভূমিতে মোট ক’জন শুভবুদ্ধিসম্পন্ন বিবেকবান মুসলমানের বাস করা সম্ভব হবে।

ঝুমন দাস আপনকে যে গ্রেফতার করা হলো, অবশেষে কী হবে? হবে সেই রসরাজ দাস আর টিটু রায়ের হাল। হয়তো জীবন বাঁচানোর জন্য তাকে বাংলাদেশ ত্যাগ করতে হবে। এই তো হচ্ছে বাংলাদেশে আর পাকিস্তানে। পাকিস্তানের মৌলবাদীদের আক্রোশের ফলে সংখ্যালঘু ক্রিশ্চান সম্প্রদায়, শিয়া মুসলিম, আহমদিয়া মুসলিম, হিন্দু এবং মুক্তচিন্তকদের যে হাল হচ্ছে, বাংলাদেশেও তাই হচ্ছে। আমরা কি সভ্য দেশের নীতি আদর্শ গ্রহণ না করে পাকিস্তানের বর্বরতা আর সাম্প্রদায়িকতাকে অনুসরণ করব? এ কারণেই কি আমরা একাত্তরে পাকিস্তানিদের হটিয়ে দেশকে আলাদা করেছিলাম।

এককালে ব্রিটিশ রাজ সংখ্যাগুরু সম্প্রদায়ের আক্রমণ থেকে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে বাঁচাবার জন্য, সংখ্যালঘুর ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেওয়াকে অপরাধ হিসেবে চিহ্নিত করে আইন তৈরি করেছিলেন, সেই আইন এখন ব্যবহার করা হয় ধর্মীয় সংখ্যালঘুকে আক্রমণ করার জন্য, মুক্তচিন্তক-সংখ্যালঘুকে কারাদন্ড অথবা নির্বাসনদন্ড দেওয়ার জন্য। সেই আইনের অনুকরণে দেশে আরও আইন তৈরি হয়েছে যেন, অন্তর্জালেও বাকস্বাধীনতা বলে কিছু না থাকে। মূলত সংখ্যাগুরু সম্প্রদায়ের হিংস্রতা, নির্মমতা, সাম্প্রদায়িকতা, বিরোধ, বিদ্বেষ আর জাত্যাভিমানকে প্রশ্রয় দেওয়ার জন্যই বাকস্বাধীনতাবিরোধী আইন ব্যবহৃত হয়। ওয়াজ মাহফিলগুলোয় প্রকাশ্যে যেসব নারীবিদ্বেষী, প্রগতিবিদ্বেষী, মানবতাবিরোধী, সংখ্যালঘুবিরোধী কথা বলা হচ্ছে, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলোয় যেভাবে মুক্তচিন্তকদের বিরুদ্ধে ঘৃণা ছড়ানো হচ্ছে, ইউটিউবে আপলোড করে যেসব ঘৃণা কোটি মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে, নাশকতামূলক কাজ করার জন্য ইন্ধন জোগানো হচ্ছে, নিরপরাধ মানুষের সহায় সম্পত্তির ওপর হামলা করার জন্য যেভাবে মানুষকে লেলিয়ে দেওয়া হচ্ছে, তা যত ভয়ংকর অপরাধই হোক না কেন, কোনও অপরাধীকেই কিন্তু গ্রেফতার করা হয় না, তাদের কোনও বিচার হয় না। সংখ্যাগুরু হওয়ার কারণে তারা সমস্ত অপকর্ম থেকে বেঁচে যায়। মৌলবাদীরা অবশ্য জোর গলায় আজকাল বলেও, যে, শতকরা ৯০ ভাগ মুসলমানের দেশ এটি, সুতরাং ইসলামী আদর্শে, ইসলামী আইনে, ইসলামী মূল্যবোধে চলবে দেশ। কিন্তু মুশকিল হলো, মুসলমানরা সবাই এক মানসিকতার নয়। সবাই কট্টর ইসলামের অনুসারী নয়। উদার মুসলমানেরা মৌলবাদীদের ভয়ে তটস্থ থাকে।

আড়ং-এর মতো নামিদামি একটি প্রতিষ্ঠানকেও কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়ে দিয়েছে, এত শক্তিধর এই মৌলবাদী গোষ্ঠী। আড়ং-এর ব্যবসার যে রীতিনীতি তা মৌলবাদীরা মানবে না, সুতরাং আড়ং-এর কর্মকর্তাদের তৈরি করা নিয়ম অনুযায়ী আড়ং চলবে না, চলবে মৌলবাদীদের তৈরি করা নিয়ম অনুযায়ী। এরা ধরেই নিয়েছে দাড়ি মানেই ধর্মীয় দাড়ি। এরা কি জানে না চার্লস ডারইউনের দাড়ি ছিল, গ্যালিলিওর দাড়ি ছিল, মার্ক্স, লেনিনের দাড়ি ছিল। আব্রাহাম লিংকনের, লিও টলস্টয়ের, এমনকি আমাদের রবীন্দ্রনাথেরও দাড়ি ছিল। হিন্দু পীর যে ধর্ষণের দায়ে এখন কারাগারে, সেই আশারাম বাপুরও দাড়ি আছে। সব দাড়িতে ধর্ম থাকে না। নানা রকম নিরীহ দাড়ি আছে জগতে, বোহেমিয়ান দাড়ি, ফ্যাশানের দাড়ি, শিল্পীর দাড়ি, কবির দাড়ি। ওদিকে আবার আছে মোল্লার দাড়ি, জিহাদি দাড়ি, ইহুদি দাড়ি। ইহুদি-মৌলবাদীদের তো দাড়িই কাটা বারণ।

আড়ং-এর বিরুদ্ধে ইসলামী সংগঠনগুলোর বিক্ষোভ দেখে আমি আক্ষরিক অর্থে প্রমাদ গুনছি। মনে হচ্ছে এরা পুরো দেশকে নিজেদের হাতের মুঠোয় নিয়ে নিতে চাইছে। সর্বত্র অবাধ বিচরণ চাইছে। দোষটা সরকারের, সরকার যখন থেকে তাদের মাদরাসার ডিগ্রিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ ডিগ্রির সমমানের করে দিল, তখন থেকে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে তারা মাদরাসা বলে মনে করছে, আর সব অফিস-আদালত, দোকানপাটকে নিজস্ব সম্পত্তি বলে মনে করছে। আড়ং-কর্মকর্তা যদি কাউকে চাকরি না দেন বা চাকরি থেকে বহিষ্কার করেন, তবে আমাদের বুঝতে হবে তিনি ক্রেতা-বিক্রেতা সকলের কল্যাণের কথা ভেবেই কাজটি করেছেন। কিন্তু মৌলবাদীদের আক্রমণের মুখে আড়ং-এর মতো প্রভাবশালী প্রতিষ্ঠানকেও মাথা নত করতে হলো, দুঃখ প্রকাশ করতে হলো। এমন অনেক প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশে আছে, যেখানে চাকরি পেতে হলে দাড়ি রাখতে হবে, জোব্বা পরতে হবে, মাথায় টুপি পরতে হবে। এসব ছাড়া সেখানে চাকরি জোটে না। এই নিয়মের বিরুদ্ধে কেউ তো ঝান্ডা নিয়ে বেরোয় না। তবে একটি প্রতিষ্ঠানে যদি জিহাদি দাড়ি নিয়ে আপত্তি করা হয়, তাহলে এত তা-ব কেন? এর মানে, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান ধর্মের রীতি মেনে চলবে, যে প্রতিষ্ঠান ধর্মীয় নয়, সেসব প্রতিষ্ঠানকেও ধর্মের রীতি মেনে চলতে হবে!

চাকরি তো দূরের কথা, মেয়েদের প্রবেশাধিকার নেই কত কত ধর্মীয় স্থানে। অনেক মেয়েরই অধিকার নেই নিজের পছন্দ অনুযায়ী পোশাক পরার। মৌলবাদীদের রক্তচক্ষু মেয়েদের ওপর, সে কি আজ থেকে! তারা যদি সমতায় বিশ্বাস করতো, তাহলে মেয়েরা কী পরবে, কোথায় যাবে, কী করবে, কার সঙ্গে যাবে ইত্যাদি ঠিক করে দিত না।

মৌলবাদীরা নিজেরা সমতায় বিশ্বাস না করলেও অন্য প্রতিষ্ঠানের কাছে সমতা দাবি করে। এর নাম হিপোক্রেসি। আমরা বহুকাল তাদের হিপোক্রেসি দেখছি, কিন্তু, ওই যে বললাম, আমাদের মুখে কুলুপ আঁটা। এই কুলুপ যত না মৌলবাদীদের ভয়ে, তার চেয়ে বেশি সরকারের ভয়ে। কারণ জনতার দুঃসময়ে জনতার পাশে না দাঁড়িয়ে সরকার দাঁড়ায় অপরাধীদের পাশে। আড়ং-এর এই ঘটনার পর মৌলবাদী, জিহাদি, জঙ্গি যে কোনও প্রতিষ্ঠানে ঢুকেই চাকরি বা ব্যবসা করতে চাইবে, আপত্তি জানালে রাস্তায় আন্দোলন করবে তারা। হাতের নাগালে প্রতিষ্ঠানের কর্তাদের পেলে খুনও করে ফেলতে পারে। এদের ভয়ে এদের চাকরি দেবে বা ব্যবসায় অংশীদার করবে প্রতিষ্ঠানগুলো। এরাই ঘরে ঘরে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ঢুকে জিহাদের আদর্শ দিয়ে মানুষের মগজধোলাই করতে থাকবে। ভবিষ্যৎ অন্ধকার। এ সময় সরকারকে জাগতে হবে। শক্ত হাতে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে ধর্মের নামে মানুষকে ভয় দেখানোর এবং দেশকে জিম্মি করে নিজেদের স্বার্থ হাসিল করার রাজনীতি। বন্ধ করতে হবে সংখ্যালঘু নির্যাতন। পঙ্গপাল দেখে ভয় পেলে চলবে কেন, চাইলেই একে প্রতিরোধ করতে পারি আমরা। ভয়-ডর বাদ দিয়ে শুধু প্রতিরোধের কাজটি করে যেতে হবে।

আজ মৌলবাদীদের দাবির সামনে মাথা নত করছে আড়ং, নিশ্চয়ই আরও অনেক প্রতিষ্ঠান এভাবেই মাথা নত করেছে। সরকার তো অনেক আগেই করেছে, সাধারণ মানুষও উপায় না দেখে করে নিয়েছে। সারা পৃথিবীতে মৌলবাদের বিরুদ্ধে আন্দোলন চলছে, শুধু বাংলাদেশেই তাদের যা ইচ্ছে তা করতে পারার অধিকার সীমাহীন। ওদের ঝান্ডা ওড়ানোর জন্য এমন উর্বর স্থান,  ওরা খুব ভালো জানে যে, পাকিস্তানও নয়। পাকিস্তানের পুরনো এই দোসরদের হাত থেকে মুক্তি পেতে হলে আরও  একটি স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রয়োজন।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
অবৈধ গ্যাস সংযোগ
অবৈধ গ্যাস সংযোগ
সড়ক কেন মারণফাঁদ
সড়ক কেন মারণফাঁদ
পল্লিসমাজের পুনর্গঠন
পল্লিসমাজের পুনর্গঠন
মায়ের মর্যাদা
মায়ের মর্যাদা
ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে
ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে
সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে
সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে
এখনো মব জাস্টিস
এখনো মব জাস্টিস
ডাকসু নির্বাচন
ডাকসু নির্বাচন
কোরআনের ইকরা রুমির বেশনো
কোরআনের ইকরা রুমির বেশনো
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
ব্যবসায়ে বিসংবাদ
ব্যবসায়ে বিসংবাদ
মৌলবাদের উত্থান
মৌলবাদের উত্থান
সর্বশেষ খবর
আইআরআই’র প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
আইআরআই’র প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক

এই মাত্র | জাতীয়

মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা পরও ছোবল দিতে সক্ষম এসব সাপ
মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা পরও ছোবল দিতে সক্ষম এসব সাপ

১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

যশোরে স্বর্ণের বার জব্দ, আটক ১
যশোরে স্বর্ণের বার জব্দ, আটক ১

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যে কোনো ক্যাডারের কর্মকর্তাকে রাজস্ব নীতি বিভাগের সচিব নিয়োগ দেওয়া যাবে
যে কোনো ক্যাডারের কর্মকর্তাকে রাজস্ব নীতি বিভাগের সচিব নিয়োগ দেওয়া যাবে

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

১৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামিন পেলেন ইমরান খান, মুক্তির বিষয়ে যা জানা গেল
জামিন পেলেন ইমরান খান, মুক্তির বিষয়ে যা জানা গেল

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
বগুড়ায় এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌর বিস্ফোরণ বুঝতে ও মহাকাশ আবহাওয়া পূর্বাভাসে নাসার এআই ‘সূর্য’
সৌর বিস্ফোরণ বুঝতে ও মহাকাশ আবহাওয়া পূর্বাভাসে নাসার এআই ‘সূর্য’

২৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

নতুন নেতৃত্বে পানি ও বিদ্যুৎ প্রকৌশলী সমিতির ডিপিডিসি-ডেসকো উইং
নতুন নেতৃত্বে পানি ও বিদ্যুৎ প্রকৌশলী সমিতির ডিপিডিসি-ডেসকো উইং

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভেনিজুয়েলা উপকূলের কাছে তিনটি যুদ্ধজাহাজ পাঠাল যুক্তরাষ্ট্র
ভেনিজুয়েলা উপকূলের কাছে তিনটি যুদ্ধজাহাজ পাঠাল যুক্তরাষ্ট্র

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সড়ক দুর্ঘটনায় পিকআপ চালক নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় পিকআপ চালক নিহত

৩০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কলাপাড়ায় সচেতনতামূলক উঠান বৈঠক
কলাপাড়ায় সচেতনতামূলক উঠান বৈঠক

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কোর্সের সমাপনী অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কোর্সের সমাপনী অনুষ্ঠিত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে বিএনপিই দেশের সংস্কার করবে : ডা. শাহাদাত
জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে বিএনপিই দেশের সংস্কার করবে : ডা. শাহাদাত

৩৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তত্ত্বাবধায়ক নিয়ে রিভিউ শুনানি ২৬ আগস্ট
তত্ত্বাবধায়ক নিয়ে রিভিউ শুনানি ২৬ আগস্ট

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

বোয়ালখালীতে প্রবাসীর স্ত্রীর লাশ উদ্ধার
বোয়ালখালীতে প্রবাসীর স্ত্রীর লাশ উদ্ধার

৪১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩১১
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩১১

৪৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

রামগড়ে মা-মেয়েকে গলা কেটে হত্যা
রামগড়ে মা-মেয়েকে গলা কেটে হত্যা

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনুভূতিহীন তথাকথিত কবি-শিল্পীরা ১৫ আগস্ট শোক জানিয়েছে : রিজভী
অনুভূতিহীন তথাকথিত কবি-শিল্পীরা ১৫ আগস্ট শোক জানিয়েছে : রিজভী

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজনীতিতে এসে কাজ হারিয়ে বাড়ি-গাড়ি বিক্রি করলেন রুদ্রনীল
রাজনীতিতে এসে কাজ হারিয়ে বাড়ি-গাড়ি বিক্রি করলেন রুদ্রনীল

৫৩ মিনিট আগে | শোবিজ

বীরগঞ্জে জলাশয়ে পোনামাছ অবমুক্ত
বীরগঞ্জে জলাশয়ে পোনামাছ অবমুক্ত

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে একরাতে ছয় শতাধিক ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ রাশিয়ার
ইউক্রেনে একরাতে ছয় শতাধিক ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ রাশিয়ার

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালিয়েছে ইউক্রেন : জেলেনস্কি
নতুন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালিয়েছে ইউক্রেন : জেলেনস্কি

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাণ ফিরে পেল রংপুর স্টেডিয়াম!
প্রাণ ফিরে পেল রংপুর স্টেডিয়াম!

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গোবিপ্রবি ও ইবনে সিনার মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই
গোবিপ্রবি ও ইবনে সিনার মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গোবিপ্রবিতে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উদযাপন
গোবিপ্রবিতে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঠাকুরগাঁওয়ে আখক্ষেতে মিলল কিশোরের মরদেহ
ঠাকুরগাঁওয়ে আখক্ষেতে মিলল কিশোরের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাঁচা-মরার লড়াইয়ে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ ‘এ’
বাঁচা-মরার লড়াইয়ে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ ‘এ’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধর্ষণের প্রতিবাদে বান্দরবানে মিছিল ও সভা অনুষ্ঠিত
ধর্ষণের প্রতিবাদে বান্দরবানে মিছিল ও সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে
দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত
পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান
ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের
পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের

৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে ৫০ কোটি ডলারের এয়ার জ্বালানি ট্যাঙ্কার দিচ্ছে আমেরিকা
ইসরায়েলকে ৫০ কোটি ডলারের এয়ার জ্বালানি ট্যাঙ্কার দিচ্ছে আমেরিকা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা
রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা

২০ ঘণ্টা আগে | টক শো

টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু
গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে
ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না
নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’
ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় বারের মতো সন্তান বিক্রি করতে চান কুমিল্লার এক মা, আসল ঘটনা কি?
দ্বিতীয় বারের মতো সন্তান বিক্রি করতে চান কুমিল্লার এক মা, আসল ঘটনা কি?

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন
সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ৩ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?
আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ৩ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে সরকার : আসিফ মাহমুদ
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে সরকার : আসিফ মাহমুদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি সফরে চীনে গেলেন সেনাপ্রধান
সরকারি সফরে চীনে গেলেন সেনাপ্রধান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত
সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো
সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনবিআর বিলুপ্ত করে দুটি পৃথক বিভাগ তৈরির অধ্যাদেশ পাস
এনবিআর বিলুপ্ত করে দুটি পৃথক বিভাগ তৈরির অধ্যাদেশ পাস

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় স্থল অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল, আতঙ্কে শহর ছাড়ছে ফিলিস্তিনিরা
গাজায় স্থল অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল, আতঙ্কে শহর ছাড়ছে ফিলিস্তিনিরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের মেয়াদ আরও বাড়াল পাকিস্তান
ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের মেয়াদ আরও বাড়াল পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ লাশ পোড়ানোর মামলা: রাজসাক্ষী হতে চান এক পুলিশ সদস্য
৬ লাশ পোড়ানোর মামলা: রাজসাক্ষী হতে চান এক পুলিশ সদস্য

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান
মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান

২০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইধিকাকে ‘বাংলার ক্রাশ’ বললেন দেব
ইধিকাকে ‘বাংলার ক্রাশ’ বললেন দেব

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত জমা দিয়েছে বিএনপি
‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত জমা দিয়েছে বিএনপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রচলিত পদ্ধতিতেই ভোট প্রস্তুতি
প্রচলিত পদ্ধতিতেই ভোট প্রস্তুতি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির একটি শ্রেণি যত অপরাধই করুক শাস্তি হয় না
এনসিপির একটি শ্রেণি যত অপরাধই করুক শাস্তি হয় না

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
গভীর খাদে ব্যাংক খাত
গভীর খাদে ব্যাংক খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর
ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর

রকমারি নগর পরিক্রমা

সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে
সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ
ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ
চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ

পেছনের পৃষ্ঠা

আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে
আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে
বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে

নগর জীবন

দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন
দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়
ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন
বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন

নগর জীবন

তাক লাগানো জুজুবি বাগান
তাক লাগানো জুজুবি বাগান

পেছনের পৃষ্ঠা

দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু
দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ আবদার পূরণ হলো না : ববিতা
শেষ আবদার পূরণ হলো না : ববিতা

শোবিজ

ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক
ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন
প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

সিইসি যাচ্ছেন কানাডা
সিইসি যাচ্ছেন কানাডা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ
এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

পূর্ব-পশ্চিম

প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত
প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও
ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮
উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮

খবর

যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড
যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি
গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু
চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা