শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

রাজনীতিতে ভুল হলে খেসারত দিতে হয়

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতিতে ভুল হলে খেসারত দিতে হয়

আমার দাদি বলতেন, জোড়াতালির ঘর, আল্লাহ রক্ষা কর। সেদিন এক চিকিৎসক বন্ধু ফোন করলেন। বললেন, হেফাজত কিন্তু আওয়ামী লীগ, বিএনপির চেয়ে আধুনিক দল। তাদের স্মার্ট বক্তব্য-বিবৃতির প্রশংসা করতে হয়। থ মেরে গেলাম। বলে কী! বন্ধু আরও বললেন, এরশাদের জাতীয় পার্টি এমনকি বামদেরও শেখার আছে। এরশাদ যা পারেননি মামুনুল সাহেব তা করিয়ে দেখিয়েছেন।  এবার আর পারলাম না। বললাম, রহস্য কী? হঠাৎ মামুনুল হকের দলের এত প্রশংসা কেন? জবাবে বন্ধু বললেন, বাস্তবতায় আসুন। চিন্তা করুন একবার, মামুনুলকান্ড আওয়ামী লীগ বা বিএনপিতে ঘটলে কী হতো?  কোনো অবস্থান থাকত না কারও। ধরে নিন, এ দলগুলোর  জাতীয় পর্যায়ের মাঝারি বা উচ্চ কোনো নেতা আবেগে পড়ে এমন কিছু ঘটালেন। তারপর প্রথম বহিষ্কারের প্রস্তাবটা আসত নিজ দলের ভিতর থেকে। নেতা-কর্মী সবাই মিলে আক্রমণ করতেন সেই নেতাকে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে করতেন তুলাধোনা। বাধ্য হয়ে বহিষ্কার করত দল। তার পরও নেতা-কর্মীদের লেখালেখি চলত সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। অন্য দলের প্রয়োজন পড়ত না। নিজ দলের হাতেই হতো সব সর্বনাশ।

হেফাজতে ইসলাম এখানে অতি আধুনিক একটি প্রতিষ্ঠান। তাদের সার্বিক বক্তব্য-বিবৃতি, সমর্থন, কান্নাকাটি পশ্চিমাদেরও হার মানিয়েছে। বাবুনগরী সাহেব দলের নেতাদের নিয়ে বৈঠক করলেন। তারপর বললেন, রিসোর্টকান্ড মামুনুলের ব্যক্তিগত বিষয়। আহা! কী চমৎকার কথা। পশ্চিমা দুনিয়ায় এমন মন্তব্য-মতামত শোনা যায়।  এভাবে আওয়ামী লীগ, বিএনপি বলতে পারবে না। আর পারলেও মানুষ মেনে নেবে না। শুধু বাবুনগরী নন, মামুনুল সাহেব নিজেও টেলিফোন কথোপকথন অস্বীকার করেননি। বরং বলেছেন, সবকিছু তার নিজের ব্যক্তিগত বিষয়। টেলিফোন কথোপকথন ও রিসোর্টকান্ডে সরকারি হস্তক্ষেপের নিন্দাও করেছেন তিনি। বিষয়গুলো অনেকের খারাপ লাগলেও আমার পছন্দ হয়েছে। এত আধুনিকতা বিএনপি, আওয়ামী লীগে নেই। তারা হতেও পারবে না। বন্ধুর কাছে জানতে চাইলাম, হেফাজত নিজের বেলায় আধুনিক পরের বেলায় থাকবে তো?  বন্ধু বললেন, বলা কঠিন। নিজের বেলায় সবাই সুনসান, পরের বেলায় ঠনঠন।

আল কোরআনের সুরা বাকারার ৪২ নম্বর আয়াতে বলা আছে, ‘ওয়ালা-তালাবিসুল হাক্বক্বা বিলবা ত্বিলি ওয়া তাকতুমুল হাক্বক্বা ওয়া আনতুম তা’লামুন।’ অর্থাৎ ‘মিথ্যার রং ছড়িয়ে সত্যকে সন্দেহযুক্ত বানাবে না এবং জেনে বুঝে সত্য গোপন করবে না।’ আল্লাহ মাফ করুন সবাইকে। যেভাবে মাটি কামড়িয়ে অবস্থান নিয়েছেন সবাই মিলে, সব অপকর্মের পক্ষে সাফাই গাইছেন, নজিরবিহীন। আগামী দিনে তাদের পুরস্কার দেওয়া উচিত। আর আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টির কর্মীদের শেখা উচিত কীভাবে নেতাদের বাজে সময়ে পাশে থাকতে হয়। চিকিৎসক বন্ধু বলেছেন, সবকিছু ইতিবাচকভাবে নিন। গান্ধীবাদে সবকিছু ইতিবাচকভাবে নেওয়ার কথা আছে। হেফাজত নেতারা কেন মামুনুলকে বহিষ্কার করেননি? এ নিয়ে বন্ধুর কাছে শোনা গল্পটা তুলে ধরছি : শীতকালে গ্রামের এক মসজিদের ইমাম সাহেব ভোরবেলায় উঠে অজু করতে গেলেন পুকুরের ঘাটলায়। তিনি খেয়াল করলেন পুকুরের আরেক তীরে আরেকজন হাত-পা পরিষ্কার করছেন। খুশি হলেন ইমাম সাহেব। ভাবলেন, জগতে ইমানদার মানুষের সংখ্যা কমে যাচ্ছে। এর মধ্যে এ শীতের ভোরেও একজন উঠেছেন নামাজ আদায় করতে! খুব ভালো। ইমাম সাহেব খুশি হলেন। সিদ্ধান্ত নিলেন এ মানুষটির হায়াত বাড়ানোর জন্য নামাজের পর আল্লাহ রব্বুল আলামিনের কাছে প্রার্থনা করবেন। অন্যদিকে পুকুরের অন্য পাড়ের মানুষটা ছিলেন এলাকার নামকরা চোর। সারা রাত চুরি করে বাড়ি ফেরার পথে হাত-মুখ পরিষ্কার করতে পুকুরে নেমেছেন। দিনের বেলায় এই চোরা শুধুই ঘুমায়। রাত হলে শুরু হয় তার সব কাজকারবার। এই ভোরে পুকুরের অন্য তীরে আরেকজনকে দেখে মন খারাপ হলো চোরের। তার ধারণা এ গ্রামে চোরের সংখ্যা বেড়ে গেছে। আয়-রোজগারে এবার টান পড়বে। রুটিরুজি নিয়ে উদ্বিগ্ন হলেন চোর। সিদ্ধান্ত নিলেন দিনের বেলায় তদন্ত করে দেখবেন। তারপর ব্যবস্থা নেবেন। বন্ধু গল্প শেষ করে বললেন, হেফাজতেরও হয়েছে তাই। মামুনুলকে বহিষ্কার করছেন না সিনিয়র নেতারা। তাদের নিজেদের অস্তিত্ব নিয়ে ভয় আছে। দলে মামুনুলের প্রভাব অনেক। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তিনি সক্রিয়। চিন্তাধারায় অন্যদের চেয়ে আধুনিক। তিনি মুখ খুললে অন্য নেতারা বিপদে পড়তে পারেন। এত ঝামেলার কী দরকার? তার চেয়ে সবাই মিলেমিশে থাকাই ভালো।

এবার আমার বন্ধু সরকারের ওপর এক হাত নিলেন। বললেন, ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দানবের কথা আমরা জানি। তৈরি করা দানবের হাতে খুন হন ফ্রাঙ্কেনস্টাইন পরিবার। ফ্রাঙ্কেনস্টাইন ইতিবাচক চিন্তায় দানব তৈরি করেছিলেন। হয়েছে বিপরীত। এ জগতের হিসাব-নিকাশ বড় কঠিন। সবকিছু একরকম হবে এমন কথা নেই। অনেক সময় মানুষ শেষ হয়ে যায় নিজের সৃষ্টির হাতে। ক্ষমতাবানরা সাদা চোখে প্রতিপক্ষ মনে করেন একজনকে। বাস্তবে প্রতিপক্ষ হয়ে ওঠেন আরেকজন। মহাভারতে এমন উদাহরণ অনেক। নিয়তির বাইরে যাওয়ার সুযোগ নেই। আওয়ামী লীগ ১২ বছর টানা ক্ষমতায়। ওভার কনফিডেন্স তৈরি হয়েছে। ক্ষমতাসীন দলটি জিম্মি হয়েছে সুবিধাভোগী চক্রের কাছে। ২০১৮ সালের নির্বাচনে একটি শক্তিশালী বিরোধী দলের দরকার ছিল। সুবিধাবাদী, অতি উৎসাহীরা তা করতে দেয়নি। আর দেয়নি বলে অপশক্তিগুলো মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে। হেফাজতকে লালনপালন করে আজকের অবস্থানে এনেছেন সরকারের ভিতরের কেউ কেউ। অনেকে সুযোগ-সুবিধা দিয়েছেন। এতে তাদের কারও মাঝে আফগান, ইরান স্টাইলের স্বপ্ন তৈরি হয়েছে। অন্যদিকে সুবিধাবাদী আওয়ামী লীগাররাও ব্যস্ত সময় পার করছেন নিজেদের বাণিজ্য নিয়ে। ডিজিটাল দুনিয়া এখন হেফাজত কর্মীদের দখলে। আইসিটির ক্ষমতাবানরা ব্যস্ত কামাই রোজগারে। ভাব দেখান ভাজা মাছ উল্টে খেতে পারেন না। কিন্তু কাজকারবারে বড়ই ওস্তাদ। জানি না আইসিটির এ বসরা ডিজিটাল দুনিয়ার প্রচারণাগুলো দেখার সুযোগ পান কি না। আইসিটি দুনিয়ায় সরকারবিরোধী সবচেয়ে বেশি প্রচারণা চলছে এখন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা, সজীব ওয়াজেদ জয়, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বিরুদ্ধে কুৎসা রটনা হচ্ছে। আর আইসিটির ক্ষমতাবানরা তামাশা দেখেন, জেগে জেগে ঘুমান। সরকারে ঘুমানো মানুষের সংখ্যাই বেশি। তাদের সঙ্গে যোগ হয়েছে নবাগত বহিরাগত, হাইব্রিডের ঘাপটি মেরে থাকা গ্রুপগুলো। ওরা ভালো সময় দেখলে আহা বেশ বেশ করে। আর খারাপ সময়ে ঘাপটি মেরে থাকে।

রাজনীতির কিছু হিসাব-নিকাশ থাকে। তাতে একবার ভুল হলে খেসারত দিতে হয়। ভুলের চক্রবাকে পড়ে বিএনপিকে এখন শুধুই সময় গুনতে হচ্ছে। ২০০১ থেকে ২০০৬ সালে ক্ষমতায় থাকাকালে ভুল রাজনীতির কবলে ছিল বিএনপি। ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা, জঙ্গি উত্থান, চট্টগ্রামে ট্রাকে ট্রাক অস্ত্র আটক, বগুড়ায় গোলাবারুদ উদ্ধার, শাহ এ এম এস কিবরিয়া, আহসান উল্লাহ মাস্টার, নাটোরের মমতাজ উদ্দিন হত্যাকান্ড আন্তর্জাতিক দুনিয়া থেকে বিএনপিকে বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছিল। সে বিচ্ছিন্নতা থেকে বিএনপি এখনো বেরোতে পারেনি। কবে পারবে নিজেরাও জানে না। অন্যদিকে বিএনপিকে দমনপীড়নে রেখে শাপলা চত্বরের ঘটনার পর আওয়ামী লীগ ছাড় দিয়েই সম্পর্ক করেছিল হেফাজতের সঙ্গে। আওয়ামী লীগের ছাড়কে তারা দুর্বলতা হিসেবে নিয়েছে। হেফাজত নেতারা ভুল করেছেন অন্যখানে। তারা বঙ্গবন্ধুর মেয়েকে চেনেন না। শেখ হাসিনা মুক্তিযুদ্ধের চেতনার শেষ ঠিকানা। উদারতা দেখানো মানে তিনি দুর্বল নন। আর বাংলাদেশ ইরান আর আফগান নয়। বাংলাদেশের জন্ম অসাম্প্রদায়িক চেতনার ওপর              ভিত্তি করে। বঙ্গবন্ধু এ দেশ প্রতিষ্ঠা করেছেন। শেখ হাসিনা তাঁর মেয়ে।

ভুলে গেলে হবে না সুফি-সাধক, অলি-আউলিয়ারা এ দেশে ধর্ম প্রচার করেছেন। চাইলেই জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদ সবকিছু পুড়িয়ে ছারখার করে দেবে তা সম্ভব নয়। এমন স্বপ্ন দেখা সাময়িক হতে পারে, দীর্ঘমেয়াদে বাস্তবায়ন সম্ভব নয়। মামুনুল হকেরা ভুলে গেছেন, তাদের চেয়ে বড় দাম্ভিক ছিলেন সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী। মুহূর্তে সে অহংকার তছনছ হয়ে গিয়েছিল। আলী আহসান মুজাহিদ কম যেতেন না। নির্বাচন কমিশন অফিস থেকে বের হয়ে দম্ভ করে বলেছিলেন, পারলে আমাদের কিছু করুন। বুঝতে চাননি রাষ্ট্রের চেয়ে কেউ বেশি ক্ষমতাশালী নন। এ দেশে বাস করবেন আর জাতীয় পতাকা, জাতীয় সংগীত, সংবিধান মানবেন না হতে পারে না। রাষ্ট্রে বসবাস করতে হলে আইনকানুন মেনেই চলতে হয়। আর তা না মানলে রাষ্ট্রের অধিকার আছে কঠোরতায় যাওয়ার। শেখ হাসিনাকে হুমকি দিয়ে, দাম্ভিকতার প্রকাশ ঘটিয়ে যা খুশি করার সুযোগ নেই।  মাদানি হুজুরের বয়ান দেখছিলাম ইউটিউবে। গ্রোথ হরমোনের কারণে ছোটখাটো রফিকুল ইসলাম মাদানি যা খুশি বলতেন। তিনি বলেছেন, ‘কীসের সংবিধান! কীসের প্রেসিডেন্ট! কীসের প্রধানমন্ত্রী! আমি সংবিধান, প্রেসিডেন্ট, প্রধানমন্ত্রী মানি না।’ হেফাজত তাকে বাজারে ছেড়েছিল পরিস্থিতি গরম করতে। ময়মনসিংহে আরেকজন বক্তব্য দিলেন জবাই করার আহ্বান জানিয়ে। উসকানিমূলক ও ঔদ্ধত্যপূর্ণ বক্তব্যের একটা সীমা আছে। সীমা অতিক্রমকারীকে আল্লাহও পছন্দ করেন না। রাষ্ট্রকে হুমকিদানকারীদের সম্পর্কে অবশ্যই সতর্ক হতে হবে। আইনের শাসনের ব্যত্যয় কেউ ঘটালে অবশ্যই ব্যবস্থা নিতে হবে।

ইতিহাসের দিকে তাকান। এ দেশ জঙ্গিবাদের জন্য নয়। সাধারণ মানুষের আস্থা-বিশ্বাস আছে ধর্মের প্রতি। কিন্তু কেউ ধর্মান্ধ নয়। ধর্মকর্ম পালন করে সবাই। আবার সংস্কৃতির উৎসবেও যায়। ধর্মের নামে অতীতে অনেক কিছু করার চেষ্টা বহুজন করেছেন। মুফতি হান্নানরা পারেননি। মানুষ ধর্মভীরু। কিন্তু ধর্মের অপব্যবহার কেউ মানে না। সাময়িক উত্তেজনা তৈরি করা যায়। এর বেশি না। সরকারকে পছন্দ অনেকের না-ও হতে পারে। সরকারের অনেক কর্মকান্ডের আমিও সমালোচক। নেতিবাচক কর্মকান্ডের সমালোচনা, আন্দোলন-সংগ্রাম অবশ্যই করার অধিকার সবার রয়েছে। কিন্তু কথায় কথায় উসকানি, খুনখারাবির আহ্বান, জ¦ালিয়ে-পুড়িয়ে সব শেষ করে দেওয়ার প্ররোচনাকারীদের বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণাকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে। অন্যথায় রাষ্ট্রই থাকে না। শাসকদের সঙ্গে সক্রেটিসের মেলেনি। তিনি কঠোর সমালোচনা করতেন শাসকদের। আর এ কারণেই সক্রেটিসকে মিথ্যা অজুহাত তুলে মৃত্যুদন্ড দেওয়া হয়েছিল। সক্রেটিসের ভক্ত-অনুসারীরা অনুরোধ করেছিলেন তাঁকে পালিয়ে যেতে। সক্রেটিস আইনকে মহান মেনেই পালাননি। মৃত্যুকে বরণ করে নিয়েছিলেন। শাসকদের কারণে আইনের অপপ্রয়োগের শিকার হয়েছিলেন সক্রেটিস। বিষের পেয়ালা তুলে নিয়েছিলেন। সংবিধান, রাষ্ট্র, প্রেসিডেন্ট, প্রধানমন্ত্রী না মানলে বাংলাদেশ ছাড়ুন। জানি দেশের স্বাধীনতা, মুক্তিযুদ্ধের জন্য কোনো অবদান আপনাদের নেই। আর নেই বলেই রাষ্ট্রকে বৃদ্ধাঙ্গলি দেখান। অনেক হয়েছে। এবার থামুন। জাতীয় পতাকা উত্তোলন করুন, জাতীয় সংগীত পরিবেশন করুন নিজেদের প্রতিষ্ঠানে। আগে প্রমাণ করুন বাংলাদেশকে ভালোবাসেন। তারপর লম্বা লম্বা কথা বলুন। জাতীয় সংগীত, জাতীয় পতাকা, সংবিধান, মুক্তিযুদ্ধকে মানতে হবে।  আর না মানলে চলে যান অন্য কোথাও। এ দেশে আপনাদের  কোনো অধিকার নেই।

 

            লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি
রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ
বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ

৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম