শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

রাজনীতিতে ভুল হলে খেসারত দিতে হয়

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতিতে ভুল হলে খেসারত দিতে হয়

আমার দাদি বলতেন, জোড়াতালির ঘর, আল্লাহ রক্ষা কর। সেদিন এক চিকিৎসক বন্ধু ফোন করলেন। বললেন, হেফাজত কিন্তু আওয়ামী লীগ, বিএনপির চেয়ে আধুনিক দল। তাদের স্মার্ট বক্তব্য-বিবৃতির প্রশংসা করতে হয়। থ মেরে গেলাম। বলে কী! বন্ধু আরও বললেন, এরশাদের জাতীয় পার্টি এমনকি বামদেরও শেখার আছে। এরশাদ যা পারেননি মামুনুল সাহেব তা করিয়ে দেখিয়েছেন।  এবার আর পারলাম না। বললাম, রহস্য কী? হঠাৎ মামুনুল হকের দলের এত প্রশংসা কেন? জবাবে বন্ধু বললেন, বাস্তবতায় আসুন। চিন্তা করুন একবার, মামুনুলকান্ড আওয়ামী লীগ বা বিএনপিতে ঘটলে কী হতো?  কোনো অবস্থান থাকত না কারও। ধরে নিন, এ দলগুলোর  জাতীয় পর্যায়ের মাঝারি বা উচ্চ কোনো নেতা আবেগে পড়ে এমন কিছু ঘটালেন। তারপর প্রথম বহিষ্কারের প্রস্তাবটা আসত নিজ দলের ভিতর থেকে। নেতা-কর্মী সবাই মিলে আক্রমণ করতেন সেই নেতাকে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে করতেন তুলাধোনা। বাধ্য হয়ে বহিষ্কার করত দল। তার পরও নেতা-কর্মীদের লেখালেখি চলত সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। অন্য দলের প্রয়োজন পড়ত না। নিজ দলের হাতেই হতো সব সর্বনাশ।

হেফাজতে ইসলাম এখানে অতি আধুনিক একটি প্রতিষ্ঠান। তাদের সার্বিক বক্তব্য-বিবৃতি, সমর্থন, কান্নাকাটি পশ্চিমাদেরও হার মানিয়েছে। বাবুনগরী সাহেব দলের নেতাদের নিয়ে বৈঠক করলেন। তারপর বললেন, রিসোর্টকান্ড মামুনুলের ব্যক্তিগত বিষয়। আহা! কী চমৎকার কথা। পশ্চিমা দুনিয়ায় এমন মন্তব্য-মতামত শোনা যায়।  এভাবে আওয়ামী লীগ, বিএনপি বলতে পারবে না। আর পারলেও মানুষ মেনে নেবে না। শুধু বাবুনগরী নন, মামুনুল সাহেব নিজেও টেলিফোন কথোপকথন অস্বীকার করেননি। বরং বলেছেন, সবকিছু তার নিজের ব্যক্তিগত বিষয়। টেলিফোন কথোপকথন ও রিসোর্টকান্ডে সরকারি হস্তক্ষেপের নিন্দাও করেছেন তিনি। বিষয়গুলো অনেকের খারাপ লাগলেও আমার পছন্দ হয়েছে। এত আধুনিকতা বিএনপি, আওয়ামী লীগে নেই। তারা হতেও পারবে না। বন্ধুর কাছে জানতে চাইলাম, হেফাজত নিজের বেলায় আধুনিক পরের বেলায় থাকবে তো?  বন্ধু বললেন, বলা কঠিন। নিজের বেলায় সবাই সুনসান, পরের বেলায় ঠনঠন।

আল কোরআনের সুরা বাকারার ৪২ নম্বর আয়াতে বলা আছে, ‘ওয়ালা-তালাবিসুল হাক্বক্বা বিলবা ত্বিলি ওয়া তাকতুমুল হাক্বক্বা ওয়া আনতুম তা’লামুন।’ অর্থাৎ ‘মিথ্যার রং ছড়িয়ে সত্যকে সন্দেহযুক্ত বানাবে না এবং জেনে বুঝে সত্য গোপন করবে না।’ আল্লাহ মাফ করুন সবাইকে। যেভাবে মাটি কামড়িয়ে অবস্থান নিয়েছেন সবাই মিলে, সব অপকর্মের পক্ষে সাফাই গাইছেন, নজিরবিহীন। আগামী দিনে তাদের পুরস্কার দেওয়া উচিত। আর আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টির কর্মীদের শেখা উচিত কীভাবে নেতাদের বাজে সময়ে পাশে থাকতে হয়। চিকিৎসক বন্ধু বলেছেন, সবকিছু ইতিবাচকভাবে নিন। গান্ধীবাদে সবকিছু ইতিবাচকভাবে নেওয়ার কথা আছে। হেফাজত নেতারা কেন মামুনুলকে বহিষ্কার করেননি? এ নিয়ে বন্ধুর কাছে শোনা গল্পটা তুলে ধরছি : শীতকালে গ্রামের এক মসজিদের ইমাম সাহেব ভোরবেলায় উঠে অজু করতে গেলেন পুকুরের ঘাটলায়। তিনি খেয়াল করলেন পুকুরের আরেক তীরে আরেকজন হাত-পা পরিষ্কার করছেন। খুশি হলেন ইমাম সাহেব। ভাবলেন, জগতে ইমানদার মানুষের সংখ্যা কমে যাচ্ছে। এর মধ্যে এ শীতের ভোরেও একজন উঠেছেন নামাজ আদায় করতে! খুব ভালো। ইমাম সাহেব খুশি হলেন। সিদ্ধান্ত নিলেন এ মানুষটির হায়াত বাড়ানোর জন্য নামাজের পর আল্লাহ রব্বুল আলামিনের কাছে প্রার্থনা করবেন। অন্যদিকে পুকুরের অন্য পাড়ের মানুষটা ছিলেন এলাকার নামকরা চোর। সারা রাত চুরি করে বাড়ি ফেরার পথে হাত-মুখ পরিষ্কার করতে পুকুরে নেমেছেন। দিনের বেলায় এই চোরা শুধুই ঘুমায়। রাত হলে শুরু হয় তার সব কাজকারবার। এই ভোরে পুকুরের অন্য তীরে আরেকজনকে দেখে মন খারাপ হলো চোরের। তার ধারণা এ গ্রামে চোরের সংখ্যা বেড়ে গেছে। আয়-রোজগারে এবার টান পড়বে। রুটিরুজি নিয়ে উদ্বিগ্ন হলেন চোর। সিদ্ধান্ত নিলেন দিনের বেলায় তদন্ত করে দেখবেন। তারপর ব্যবস্থা নেবেন। বন্ধু গল্প শেষ করে বললেন, হেফাজতেরও হয়েছে তাই। মামুনুলকে বহিষ্কার করছেন না সিনিয়র নেতারা। তাদের নিজেদের অস্তিত্ব নিয়ে ভয় আছে। দলে মামুনুলের প্রভাব অনেক। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তিনি সক্রিয়। চিন্তাধারায় অন্যদের চেয়ে আধুনিক। তিনি মুখ খুললে অন্য নেতারা বিপদে পড়তে পারেন। এত ঝামেলার কী দরকার? তার চেয়ে সবাই মিলেমিশে থাকাই ভালো।

এবার আমার বন্ধু সরকারের ওপর এক হাত নিলেন। বললেন, ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দানবের কথা আমরা জানি। তৈরি করা দানবের হাতে খুন হন ফ্রাঙ্কেনস্টাইন পরিবার। ফ্রাঙ্কেনস্টাইন ইতিবাচক চিন্তায় দানব তৈরি করেছিলেন। হয়েছে বিপরীত। এ জগতের হিসাব-নিকাশ বড় কঠিন। সবকিছু একরকম হবে এমন কথা নেই। অনেক সময় মানুষ শেষ হয়ে যায় নিজের সৃষ্টির হাতে। ক্ষমতাবানরা সাদা চোখে প্রতিপক্ষ মনে করেন একজনকে। বাস্তবে প্রতিপক্ষ হয়ে ওঠেন আরেকজন। মহাভারতে এমন উদাহরণ অনেক। নিয়তির বাইরে যাওয়ার সুযোগ নেই। আওয়ামী লীগ ১২ বছর টানা ক্ষমতায়। ওভার কনফিডেন্স তৈরি হয়েছে। ক্ষমতাসীন দলটি জিম্মি হয়েছে সুবিধাভোগী চক্রের কাছে। ২০১৮ সালের নির্বাচনে একটি শক্তিশালী বিরোধী দলের দরকার ছিল। সুবিধাবাদী, অতি উৎসাহীরা তা করতে দেয়নি। আর দেয়নি বলে অপশক্তিগুলো মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে। হেফাজতকে লালনপালন করে আজকের অবস্থানে এনেছেন সরকারের ভিতরের কেউ কেউ। অনেকে সুযোগ-সুবিধা দিয়েছেন। এতে তাদের কারও মাঝে আফগান, ইরান স্টাইলের স্বপ্ন তৈরি হয়েছে। অন্যদিকে সুবিধাবাদী আওয়ামী লীগাররাও ব্যস্ত সময় পার করছেন নিজেদের বাণিজ্য নিয়ে। ডিজিটাল দুনিয়া এখন হেফাজত কর্মীদের দখলে। আইসিটির ক্ষমতাবানরা ব্যস্ত কামাই রোজগারে। ভাব দেখান ভাজা মাছ উল্টে খেতে পারেন না। কিন্তু কাজকারবারে বড়ই ওস্তাদ। জানি না আইসিটির এ বসরা ডিজিটাল দুনিয়ার প্রচারণাগুলো দেখার সুযোগ পান কি না। আইসিটি দুনিয়ায় সরকারবিরোধী সবচেয়ে বেশি প্রচারণা চলছে এখন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা, সজীব ওয়াজেদ জয়, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বিরুদ্ধে কুৎসা রটনা হচ্ছে। আর আইসিটির ক্ষমতাবানরা তামাশা দেখেন, জেগে জেগে ঘুমান। সরকারে ঘুমানো মানুষের সংখ্যাই বেশি। তাদের সঙ্গে যোগ হয়েছে নবাগত বহিরাগত, হাইব্রিডের ঘাপটি মেরে থাকা গ্রুপগুলো। ওরা ভালো সময় দেখলে আহা বেশ বেশ করে। আর খারাপ সময়ে ঘাপটি মেরে থাকে।

রাজনীতির কিছু হিসাব-নিকাশ থাকে। তাতে একবার ভুল হলে খেসারত দিতে হয়। ভুলের চক্রবাকে পড়ে বিএনপিকে এখন শুধুই সময় গুনতে হচ্ছে। ২০০১ থেকে ২০০৬ সালে ক্ষমতায় থাকাকালে ভুল রাজনীতির কবলে ছিল বিএনপি। ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা, জঙ্গি উত্থান, চট্টগ্রামে ট্রাকে ট্রাক অস্ত্র আটক, বগুড়ায় গোলাবারুদ উদ্ধার, শাহ এ এম এস কিবরিয়া, আহসান উল্লাহ মাস্টার, নাটোরের মমতাজ উদ্দিন হত্যাকান্ড আন্তর্জাতিক দুনিয়া থেকে বিএনপিকে বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছিল। সে বিচ্ছিন্নতা থেকে বিএনপি এখনো বেরোতে পারেনি। কবে পারবে নিজেরাও জানে না। অন্যদিকে বিএনপিকে দমনপীড়নে রেখে শাপলা চত্বরের ঘটনার পর আওয়ামী লীগ ছাড় দিয়েই সম্পর্ক করেছিল হেফাজতের সঙ্গে। আওয়ামী লীগের ছাড়কে তারা দুর্বলতা হিসেবে নিয়েছে। হেফাজত নেতারা ভুল করেছেন অন্যখানে। তারা বঙ্গবন্ধুর মেয়েকে চেনেন না। শেখ হাসিনা মুক্তিযুদ্ধের চেতনার শেষ ঠিকানা। উদারতা দেখানো মানে তিনি দুর্বল নন। আর বাংলাদেশ ইরান আর আফগান নয়। বাংলাদেশের জন্ম অসাম্প্রদায়িক চেতনার ওপর              ভিত্তি করে। বঙ্গবন্ধু এ দেশ প্রতিষ্ঠা করেছেন। শেখ হাসিনা তাঁর মেয়ে।

ভুলে গেলে হবে না সুফি-সাধক, অলি-আউলিয়ারা এ দেশে ধর্ম প্রচার করেছেন। চাইলেই জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদ সবকিছু পুড়িয়ে ছারখার করে দেবে তা সম্ভব নয়। এমন স্বপ্ন দেখা সাময়িক হতে পারে, দীর্ঘমেয়াদে বাস্তবায়ন সম্ভব নয়। মামুনুল হকেরা ভুলে গেছেন, তাদের চেয়ে বড় দাম্ভিক ছিলেন সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী। মুহূর্তে সে অহংকার তছনছ হয়ে গিয়েছিল। আলী আহসান মুজাহিদ কম যেতেন না। নির্বাচন কমিশন অফিস থেকে বের হয়ে দম্ভ করে বলেছিলেন, পারলে আমাদের কিছু করুন। বুঝতে চাননি রাষ্ট্রের চেয়ে কেউ বেশি ক্ষমতাশালী নন। এ দেশে বাস করবেন আর জাতীয় পতাকা, জাতীয় সংগীত, সংবিধান মানবেন না হতে পারে না। রাষ্ট্রে বসবাস করতে হলে আইনকানুন মেনেই চলতে হয়। আর তা না মানলে রাষ্ট্রের অধিকার আছে কঠোরতায় যাওয়ার। শেখ হাসিনাকে হুমকি দিয়ে, দাম্ভিকতার প্রকাশ ঘটিয়ে যা খুশি করার সুযোগ নেই।  মাদানি হুজুরের বয়ান দেখছিলাম ইউটিউবে। গ্রোথ হরমোনের কারণে ছোটখাটো রফিকুল ইসলাম মাদানি যা খুশি বলতেন। তিনি বলেছেন, ‘কীসের সংবিধান! কীসের প্রেসিডেন্ট! কীসের প্রধানমন্ত্রী! আমি সংবিধান, প্রেসিডেন্ট, প্রধানমন্ত্রী মানি না।’ হেফাজত তাকে বাজারে ছেড়েছিল পরিস্থিতি গরম করতে। ময়মনসিংহে আরেকজন বক্তব্য দিলেন জবাই করার আহ্বান জানিয়ে। উসকানিমূলক ও ঔদ্ধত্যপূর্ণ বক্তব্যের একটা সীমা আছে। সীমা অতিক্রমকারীকে আল্লাহও পছন্দ করেন না। রাষ্ট্রকে হুমকিদানকারীদের সম্পর্কে অবশ্যই সতর্ক হতে হবে। আইনের শাসনের ব্যত্যয় কেউ ঘটালে অবশ্যই ব্যবস্থা নিতে হবে।

ইতিহাসের দিকে তাকান। এ দেশ জঙ্গিবাদের জন্য নয়। সাধারণ মানুষের আস্থা-বিশ্বাস আছে ধর্মের প্রতি। কিন্তু কেউ ধর্মান্ধ নয়। ধর্মকর্ম পালন করে সবাই। আবার সংস্কৃতির উৎসবেও যায়। ধর্মের নামে অতীতে অনেক কিছু করার চেষ্টা বহুজন করেছেন। মুফতি হান্নানরা পারেননি। মানুষ ধর্মভীরু। কিন্তু ধর্মের অপব্যবহার কেউ মানে না। সাময়িক উত্তেজনা তৈরি করা যায়। এর বেশি না। সরকারকে পছন্দ অনেকের না-ও হতে পারে। সরকারের অনেক কর্মকান্ডের আমিও সমালোচক। নেতিবাচক কর্মকান্ডের সমালোচনা, আন্দোলন-সংগ্রাম অবশ্যই করার অধিকার সবার রয়েছে। কিন্তু কথায় কথায় উসকানি, খুনখারাবির আহ্বান, জ¦ালিয়ে-পুড়িয়ে সব শেষ করে দেওয়ার প্ররোচনাকারীদের বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণাকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে। অন্যথায় রাষ্ট্রই থাকে না। শাসকদের সঙ্গে সক্রেটিসের মেলেনি। তিনি কঠোর সমালোচনা করতেন শাসকদের। আর এ কারণেই সক্রেটিসকে মিথ্যা অজুহাত তুলে মৃত্যুদন্ড দেওয়া হয়েছিল। সক্রেটিসের ভক্ত-অনুসারীরা অনুরোধ করেছিলেন তাঁকে পালিয়ে যেতে। সক্রেটিস আইনকে মহান মেনেই পালাননি। মৃত্যুকে বরণ করে নিয়েছিলেন। শাসকদের কারণে আইনের অপপ্রয়োগের শিকার হয়েছিলেন সক্রেটিস। বিষের পেয়ালা তুলে নিয়েছিলেন। সংবিধান, রাষ্ট্র, প্রেসিডেন্ট, প্রধানমন্ত্রী না মানলে বাংলাদেশ ছাড়ুন। জানি দেশের স্বাধীনতা, মুক্তিযুদ্ধের জন্য কোনো অবদান আপনাদের নেই। আর নেই বলেই রাষ্ট্রকে বৃদ্ধাঙ্গলি দেখান। অনেক হয়েছে। এবার থামুন। জাতীয় পতাকা উত্তোলন করুন, জাতীয় সংগীত পরিবেশন করুন নিজেদের প্রতিষ্ঠানে। আগে প্রমাণ করুন বাংলাদেশকে ভালোবাসেন। তারপর লম্বা লম্বা কথা বলুন। জাতীয় সংগীত, জাতীয় পতাকা, সংবিধান, মুক্তিযুদ্ধকে মানতে হবে।  আর না মানলে চলে যান অন্য কোথাও। এ দেশে আপনাদের  কোনো অধিকার নেই।

 

            লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
একীভূত ব্যাংক
একীভূত ব্যাংক
নির্বাচনের ঢেউ
নির্বাচনের ঢেউ
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
সর্বশেষ খবর
ইজিবাইকের মোটরের সাথে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু
ইজিবাইকের মোটরের সাথে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সাবেক মেয়র আইভির হাইকোর্টে জামিন
সাবেক মেয়র আইভির হাইকোর্টে জামিন

৩ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

‘সুনামগঞ্জের ধান-চালে আর্সেনিকের উপস্থিতি সহনীয় মাত্রার চেয়ে অনেক কম’
‘সুনামগঞ্জের ধান-চালে আর্সেনিকের উপস্থিতি সহনীয় মাত্রার চেয়ে অনেক কম’

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে বেপরোয়া গাড়ির ধাক্কায় নিহত ৪, আহত ১৩
যুক্তরাষ্ট্রে বেপরোয়া গাড়ির ধাক্কায় নিহত ৪, আহত ১৩

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তায় নেমে চাপ সৃষ্টি করে ঐকমত্য হয় না : আমীর খসরু
রাস্তায় নেমে চাপ সৃষ্টি করে ঐকমত্য হয় না : আমীর খসরু

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে সব এমডি-১১ কার্গো বিমান উড্ডয়ন বন্ধ
যুক্তরাষ্ট্রে সব এমডি-১১ কার্গো বিমান উড্ডয়ন বন্ধ

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় থামছে না পেঁয়াজের ঝাঁজ, বিপাকে ক্রেতা
বগুড়ায় থামছে না পেঁয়াজের ঝাঁজ, বিপাকে ক্রেতা

২১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

পিএসসি ঘেরাও কর্মসূচিতে পুলিশের লাঠিচার্জ-জলকামান নিক্ষেপ
পিএসসি ঘেরাও কর্মসূচিতে পুলিশের লাঠিচার্জ-জলকামান নিক্ষেপ

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘রাজনীতি করতে হলে শরীরের চেয়ে কলিজা বড় হতে হয়’
‘রাজনীতি করতে হলে শরীরের চেয়ে কলিজা বড় হতে হয়’

৩০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধায় ‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের নারী সদস্য গ্রেপ্তার
গাইবান্ধায় ‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের নারী সদস্য গ্রেপ্তার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় ধর্ষণে অভিযুক্ত গ্রেপ্তার
পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় ধর্ষণে অভিযুক্ত গ্রেপ্তার

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেপ্তার ৩
চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেপ্তার ৩

৩৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

উচ্চ মাধ্যমিকে টেস্ট পরীক্ষা ‘আপাতত’ নয়
উচ্চ মাধ্যমিকে টেস্ট পরীক্ষা ‘আপাতত’ নয়

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে মতবিনিময় সভায় হঠাৎ অসুস্থ মির্জা ফখরুল
ঠাকুরগাঁওয়ে মতবিনিময় সভায় হঠাৎ অসুস্থ মির্জা ফখরুল

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে ২০৬ কোটি টাকার চোরাচালান পণ্য উদ্ধার: বিজিবি
অক্টোবরে ২০৬ কোটি টাকার চোরাচালান পণ্য উদ্ধার: বিজিবি

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শেরপুরে জাল নোটসহ যুবক গ্রেফতার
শেরপুরে জাল নোটসহ যুবক গ্রেফতার

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

৫৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

৩১ দফা বাস্তবায়নে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক
৩১ দফা বাস্তবায়নে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে দুটি বিদেশি পিস্তল উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে দুটি বিদেশি পিস্তল উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!
বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বায়ুদূষণ রোধে মানববন্ধন
সাভারে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বায়ুদূষণ রোধে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগ
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে গণভোট নয়, ভোটের দিনেই গণভোট হবে : মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের আগে গণভোট নয়, ভোটের দিনেই গণভোট হবে : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রায়পুরে সংবাদ প্রকাশের জেরে সাংবাদিককে হুমকি
রায়পুরে সংবাদ প্রকাশের জেরে সাংবাদিককে হুমকি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ সালে ঈদুল ফিতরে ৫, আজহায় ৬ দিন ছুটি
২০২৬ সালে ঈদুল ফিতরে ৫, আজহায় ৬ দিন ছুটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণফোরামের গোপালগঞ্জ সদর আসনে প্রার্থী ঘোষণা
গণফোরামের গোপালগঞ্জ সদর আসনে প্রার্থী ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১৩ নভেম্বর থেকে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ইসির সংলাপ
১৩ নভেম্বর থেকে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ইসির সংলাপ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ. লীগের ২৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ. লীগের ২৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ বছর আমন মৌসুমে ৩৪ টাকায় ধান, ৪৯ টাকায় আতপ চাল কিনবে সরকার
এ বছর আমন মৌসুমে ৩৪ টাকায় ধান, ৪৯ টাকায় আতপ চাল কিনবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

৫৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলেজের মেয়েরা তো প্রতি সপ্তাহেই বয়ফ্রেন্ড বদলায়: রাভিনা
কলেজের মেয়েরা তো প্রতি সপ্তাহেই বয়ফ্রেন্ড বদলায়: রাভিনা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘আঙ্গুল বাঁকা করে ঘি খাওয়া’ ’৭১ সালেই প্রত্যক্ষ করেছে জনগণ : প্রিন্স
‘আঙ্গুল বাঁকা করে ঘি খাওয়া’ ’৭১ সালেই প্রত্যক্ষ করেছে জনগণ : প্রিন্স

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক
রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক

মাঠে ময়দানে

দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড
দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা