শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

রাজনীতিতে ভুল হলে খেসারত দিতে হয়

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতিতে ভুল হলে খেসারত দিতে হয়

আমার দাদি বলতেন, জোড়াতালির ঘর, আল্লাহ রক্ষা কর। সেদিন এক চিকিৎসক বন্ধু ফোন করলেন। বললেন, হেফাজত কিন্তু আওয়ামী লীগ, বিএনপির চেয়ে আধুনিক দল। তাদের স্মার্ট বক্তব্য-বিবৃতির প্রশংসা করতে হয়। থ মেরে গেলাম। বলে কী! বন্ধু আরও বললেন, এরশাদের জাতীয় পার্টি এমনকি বামদেরও শেখার আছে। এরশাদ যা পারেননি মামুনুল সাহেব তা করিয়ে দেখিয়েছেন।  এবার আর পারলাম না। বললাম, রহস্য কী? হঠাৎ মামুনুল হকের দলের এত প্রশংসা কেন? জবাবে বন্ধু বললেন, বাস্তবতায় আসুন। চিন্তা করুন একবার, মামুনুলকান্ড আওয়ামী লীগ বা বিএনপিতে ঘটলে কী হতো?  কোনো অবস্থান থাকত না কারও। ধরে নিন, এ দলগুলোর  জাতীয় পর্যায়ের মাঝারি বা উচ্চ কোনো নেতা আবেগে পড়ে এমন কিছু ঘটালেন। তারপর প্রথম বহিষ্কারের প্রস্তাবটা আসত নিজ দলের ভিতর থেকে। নেতা-কর্মী সবাই মিলে আক্রমণ করতেন সেই নেতাকে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে করতেন তুলাধোনা। বাধ্য হয়ে বহিষ্কার করত দল। তার পরও নেতা-কর্মীদের লেখালেখি চলত সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। অন্য দলের প্রয়োজন পড়ত না। নিজ দলের হাতেই হতো সব সর্বনাশ।

হেফাজতে ইসলাম এখানে অতি আধুনিক একটি প্রতিষ্ঠান। তাদের সার্বিক বক্তব্য-বিবৃতি, সমর্থন, কান্নাকাটি পশ্চিমাদেরও হার মানিয়েছে। বাবুনগরী সাহেব দলের নেতাদের নিয়ে বৈঠক করলেন। তারপর বললেন, রিসোর্টকান্ড মামুনুলের ব্যক্তিগত বিষয়। আহা! কী চমৎকার কথা। পশ্চিমা দুনিয়ায় এমন মন্তব্য-মতামত শোনা যায়।  এভাবে আওয়ামী লীগ, বিএনপি বলতে পারবে না। আর পারলেও মানুষ মেনে নেবে না। শুধু বাবুনগরী নন, মামুনুল সাহেব নিজেও টেলিফোন কথোপকথন অস্বীকার করেননি। বরং বলেছেন, সবকিছু তার নিজের ব্যক্তিগত বিষয়। টেলিফোন কথোপকথন ও রিসোর্টকান্ডে সরকারি হস্তক্ষেপের নিন্দাও করেছেন তিনি। বিষয়গুলো অনেকের খারাপ লাগলেও আমার পছন্দ হয়েছে। এত আধুনিকতা বিএনপি, আওয়ামী লীগে নেই। তারা হতেও পারবে না। বন্ধুর কাছে জানতে চাইলাম, হেফাজত নিজের বেলায় আধুনিক পরের বেলায় থাকবে তো?  বন্ধু বললেন, বলা কঠিন। নিজের বেলায় সবাই সুনসান, পরের বেলায় ঠনঠন।

আল কোরআনের সুরা বাকারার ৪২ নম্বর আয়াতে বলা আছে, ‘ওয়ালা-তালাবিসুল হাক্বক্বা বিলবা ত্বিলি ওয়া তাকতুমুল হাক্বক্বা ওয়া আনতুম তা’লামুন।’ অর্থাৎ ‘মিথ্যার রং ছড়িয়ে সত্যকে সন্দেহযুক্ত বানাবে না এবং জেনে বুঝে সত্য গোপন করবে না।’ আল্লাহ মাফ করুন সবাইকে। যেভাবে মাটি কামড়িয়ে অবস্থান নিয়েছেন সবাই মিলে, সব অপকর্মের পক্ষে সাফাই গাইছেন, নজিরবিহীন। আগামী দিনে তাদের পুরস্কার দেওয়া উচিত। আর আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টির কর্মীদের শেখা উচিত কীভাবে নেতাদের বাজে সময়ে পাশে থাকতে হয়। চিকিৎসক বন্ধু বলেছেন, সবকিছু ইতিবাচকভাবে নিন। গান্ধীবাদে সবকিছু ইতিবাচকভাবে নেওয়ার কথা আছে। হেফাজত নেতারা কেন মামুনুলকে বহিষ্কার করেননি? এ নিয়ে বন্ধুর কাছে শোনা গল্পটা তুলে ধরছি : শীতকালে গ্রামের এক মসজিদের ইমাম সাহেব ভোরবেলায় উঠে অজু করতে গেলেন পুকুরের ঘাটলায়। তিনি খেয়াল করলেন পুকুরের আরেক তীরে আরেকজন হাত-পা পরিষ্কার করছেন। খুশি হলেন ইমাম সাহেব। ভাবলেন, জগতে ইমানদার মানুষের সংখ্যা কমে যাচ্ছে। এর মধ্যে এ শীতের ভোরেও একজন উঠেছেন নামাজ আদায় করতে! খুব ভালো। ইমাম সাহেব খুশি হলেন। সিদ্ধান্ত নিলেন এ মানুষটির হায়াত বাড়ানোর জন্য নামাজের পর আল্লাহ রব্বুল আলামিনের কাছে প্রার্থনা করবেন। অন্যদিকে পুকুরের অন্য পাড়ের মানুষটা ছিলেন এলাকার নামকরা চোর। সারা রাত চুরি করে বাড়ি ফেরার পথে হাত-মুখ পরিষ্কার করতে পুকুরে নেমেছেন। দিনের বেলায় এই চোরা শুধুই ঘুমায়। রাত হলে শুরু হয় তার সব কাজকারবার। এই ভোরে পুকুরের অন্য তীরে আরেকজনকে দেখে মন খারাপ হলো চোরের। তার ধারণা এ গ্রামে চোরের সংখ্যা বেড়ে গেছে। আয়-রোজগারে এবার টান পড়বে। রুটিরুজি নিয়ে উদ্বিগ্ন হলেন চোর। সিদ্ধান্ত নিলেন দিনের বেলায় তদন্ত করে দেখবেন। তারপর ব্যবস্থা নেবেন। বন্ধু গল্প শেষ করে বললেন, হেফাজতেরও হয়েছে তাই। মামুনুলকে বহিষ্কার করছেন না সিনিয়র নেতারা। তাদের নিজেদের অস্তিত্ব নিয়ে ভয় আছে। দলে মামুনুলের প্রভাব অনেক। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তিনি সক্রিয়। চিন্তাধারায় অন্যদের চেয়ে আধুনিক। তিনি মুখ খুললে অন্য নেতারা বিপদে পড়তে পারেন। এত ঝামেলার কী দরকার? তার চেয়ে সবাই মিলেমিশে থাকাই ভালো।

এবার আমার বন্ধু সরকারের ওপর এক হাত নিলেন। বললেন, ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দানবের কথা আমরা জানি। তৈরি করা দানবের হাতে খুন হন ফ্রাঙ্কেনস্টাইন পরিবার। ফ্রাঙ্কেনস্টাইন ইতিবাচক চিন্তায় দানব তৈরি করেছিলেন। হয়েছে বিপরীত। এ জগতের হিসাব-নিকাশ বড় কঠিন। সবকিছু একরকম হবে এমন কথা নেই। অনেক সময় মানুষ শেষ হয়ে যায় নিজের সৃষ্টির হাতে। ক্ষমতাবানরা সাদা চোখে প্রতিপক্ষ মনে করেন একজনকে। বাস্তবে প্রতিপক্ষ হয়ে ওঠেন আরেকজন। মহাভারতে এমন উদাহরণ অনেক। নিয়তির বাইরে যাওয়ার সুযোগ নেই। আওয়ামী লীগ ১২ বছর টানা ক্ষমতায়। ওভার কনফিডেন্স তৈরি হয়েছে। ক্ষমতাসীন দলটি জিম্মি হয়েছে সুবিধাভোগী চক্রের কাছে। ২০১৮ সালের নির্বাচনে একটি শক্তিশালী বিরোধী দলের দরকার ছিল। সুবিধাবাদী, অতি উৎসাহীরা তা করতে দেয়নি। আর দেয়নি বলে অপশক্তিগুলো মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে। হেফাজতকে লালনপালন করে আজকের অবস্থানে এনেছেন সরকারের ভিতরের কেউ কেউ। অনেকে সুযোগ-সুবিধা দিয়েছেন। এতে তাদের কারও মাঝে আফগান, ইরান স্টাইলের স্বপ্ন তৈরি হয়েছে। অন্যদিকে সুবিধাবাদী আওয়ামী লীগাররাও ব্যস্ত সময় পার করছেন নিজেদের বাণিজ্য নিয়ে। ডিজিটাল দুনিয়া এখন হেফাজত কর্মীদের দখলে। আইসিটির ক্ষমতাবানরা ব্যস্ত কামাই রোজগারে। ভাব দেখান ভাজা মাছ উল্টে খেতে পারেন না। কিন্তু কাজকারবারে বড়ই ওস্তাদ। জানি না আইসিটির এ বসরা ডিজিটাল দুনিয়ার প্রচারণাগুলো দেখার সুযোগ পান কি না। আইসিটি দুনিয়ায় সরকারবিরোধী সবচেয়ে বেশি প্রচারণা চলছে এখন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা, সজীব ওয়াজেদ জয়, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বিরুদ্ধে কুৎসা রটনা হচ্ছে। আর আইসিটির ক্ষমতাবানরা তামাশা দেখেন, জেগে জেগে ঘুমান। সরকারে ঘুমানো মানুষের সংখ্যাই বেশি। তাদের সঙ্গে যোগ হয়েছে নবাগত বহিরাগত, হাইব্রিডের ঘাপটি মেরে থাকা গ্রুপগুলো। ওরা ভালো সময় দেখলে আহা বেশ বেশ করে। আর খারাপ সময়ে ঘাপটি মেরে থাকে।

রাজনীতির কিছু হিসাব-নিকাশ থাকে। তাতে একবার ভুল হলে খেসারত দিতে হয়। ভুলের চক্রবাকে পড়ে বিএনপিকে এখন শুধুই সময় গুনতে হচ্ছে। ২০০১ থেকে ২০০৬ সালে ক্ষমতায় থাকাকালে ভুল রাজনীতির কবলে ছিল বিএনপি। ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা, জঙ্গি উত্থান, চট্টগ্রামে ট্রাকে ট্রাক অস্ত্র আটক, বগুড়ায় গোলাবারুদ উদ্ধার, শাহ এ এম এস কিবরিয়া, আহসান উল্লাহ মাস্টার, নাটোরের মমতাজ উদ্দিন হত্যাকান্ড আন্তর্জাতিক দুনিয়া থেকে বিএনপিকে বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছিল। সে বিচ্ছিন্নতা থেকে বিএনপি এখনো বেরোতে পারেনি। কবে পারবে নিজেরাও জানে না। অন্যদিকে বিএনপিকে দমনপীড়নে রেখে শাপলা চত্বরের ঘটনার পর আওয়ামী লীগ ছাড় দিয়েই সম্পর্ক করেছিল হেফাজতের সঙ্গে। আওয়ামী লীগের ছাড়কে তারা দুর্বলতা হিসেবে নিয়েছে। হেফাজত নেতারা ভুল করেছেন অন্যখানে। তারা বঙ্গবন্ধুর মেয়েকে চেনেন না। শেখ হাসিনা মুক্তিযুদ্ধের চেতনার শেষ ঠিকানা। উদারতা দেখানো মানে তিনি দুর্বল নন। আর বাংলাদেশ ইরান আর আফগান নয়। বাংলাদেশের জন্ম অসাম্প্রদায়িক চেতনার ওপর              ভিত্তি করে। বঙ্গবন্ধু এ দেশ প্রতিষ্ঠা করেছেন। শেখ হাসিনা তাঁর মেয়ে।

ভুলে গেলে হবে না সুফি-সাধক, অলি-আউলিয়ারা এ দেশে ধর্ম প্রচার করেছেন। চাইলেই জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদ সবকিছু পুড়িয়ে ছারখার করে দেবে তা সম্ভব নয়। এমন স্বপ্ন দেখা সাময়িক হতে পারে, দীর্ঘমেয়াদে বাস্তবায়ন সম্ভব নয়। মামুনুল হকেরা ভুলে গেছেন, তাদের চেয়ে বড় দাম্ভিক ছিলেন সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী। মুহূর্তে সে অহংকার তছনছ হয়ে গিয়েছিল। আলী আহসান মুজাহিদ কম যেতেন না। নির্বাচন কমিশন অফিস থেকে বের হয়ে দম্ভ করে বলেছিলেন, পারলে আমাদের কিছু করুন। বুঝতে চাননি রাষ্ট্রের চেয়ে কেউ বেশি ক্ষমতাশালী নন। এ দেশে বাস করবেন আর জাতীয় পতাকা, জাতীয় সংগীত, সংবিধান মানবেন না হতে পারে না। রাষ্ট্রে বসবাস করতে হলে আইনকানুন মেনেই চলতে হয়। আর তা না মানলে রাষ্ট্রের অধিকার আছে কঠোরতায় যাওয়ার। শেখ হাসিনাকে হুমকি দিয়ে, দাম্ভিকতার প্রকাশ ঘটিয়ে যা খুশি করার সুযোগ নেই।  মাদানি হুজুরের বয়ান দেখছিলাম ইউটিউবে। গ্রোথ হরমোনের কারণে ছোটখাটো রফিকুল ইসলাম মাদানি যা খুশি বলতেন। তিনি বলেছেন, ‘কীসের সংবিধান! কীসের প্রেসিডেন্ট! কীসের প্রধানমন্ত্রী! আমি সংবিধান, প্রেসিডেন্ট, প্রধানমন্ত্রী মানি না।’ হেফাজত তাকে বাজারে ছেড়েছিল পরিস্থিতি গরম করতে। ময়মনসিংহে আরেকজন বক্তব্য দিলেন জবাই করার আহ্বান জানিয়ে। উসকানিমূলক ও ঔদ্ধত্যপূর্ণ বক্তব্যের একটা সীমা আছে। সীমা অতিক্রমকারীকে আল্লাহও পছন্দ করেন না। রাষ্ট্রকে হুমকিদানকারীদের সম্পর্কে অবশ্যই সতর্ক হতে হবে। আইনের শাসনের ব্যত্যয় কেউ ঘটালে অবশ্যই ব্যবস্থা নিতে হবে।

ইতিহাসের দিকে তাকান। এ দেশ জঙ্গিবাদের জন্য নয়। সাধারণ মানুষের আস্থা-বিশ্বাস আছে ধর্মের প্রতি। কিন্তু কেউ ধর্মান্ধ নয়। ধর্মকর্ম পালন করে সবাই। আবার সংস্কৃতির উৎসবেও যায়। ধর্মের নামে অতীতে অনেক কিছু করার চেষ্টা বহুজন করেছেন। মুফতি হান্নানরা পারেননি। মানুষ ধর্মভীরু। কিন্তু ধর্মের অপব্যবহার কেউ মানে না। সাময়িক উত্তেজনা তৈরি করা যায়। এর বেশি না। সরকারকে পছন্দ অনেকের না-ও হতে পারে। সরকারের অনেক কর্মকান্ডের আমিও সমালোচক। নেতিবাচক কর্মকান্ডের সমালোচনা, আন্দোলন-সংগ্রাম অবশ্যই করার অধিকার সবার রয়েছে। কিন্তু কথায় কথায় উসকানি, খুনখারাবির আহ্বান, জ¦ালিয়ে-পুড়িয়ে সব শেষ করে দেওয়ার প্ররোচনাকারীদের বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণাকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে। অন্যথায় রাষ্ট্রই থাকে না। শাসকদের সঙ্গে সক্রেটিসের মেলেনি। তিনি কঠোর সমালোচনা করতেন শাসকদের। আর এ কারণেই সক্রেটিসকে মিথ্যা অজুহাত তুলে মৃত্যুদন্ড দেওয়া হয়েছিল। সক্রেটিসের ভক্ত-অনুসারীরা অনুরোধ করেছিলেন তাঁকে পালিয়ে যেতে। সক্রেটিস আইনকে মহান মেনেই পালাননি। মৃত্যুকে বরণ করে নিয়েছিলেন। শাসকদের কারণে আইনের অপপ্রয়োগের শিকার হয়েছিলেন সক্রেটিস। বিষের পেয়ালা তুলে নিয়েছিলেন। সংবিধান, রাষ্ট্র, প্রেসিডেন্ট, প্রধানমন্ত্রী না মানলে বাংলাদেশ ছাড়ুন। জানি দেশের স্বাধীনতা, মুক্তিযুদ্ধের জন্য কোনো অবদান আপনাদের নেই। আর নেই বলেই রাষ্ট্রকে বৃদ্ধাঙ্গলি দেখান। অনেক হয়েছে। এবার থামুন। জাতীয় পতাকা উত্তোলন করুন, জাতীয় সংগীত পরিবেশন করুন নিজেদের প্রতিষ্ঠানে। আগে প্রমাণ করুন বাংলাদেশকে ভালোবাসেন। তারপর লম্বা লম্বা কথা বলুন। জাতীয় সংগীত, জাতীয় পতাকা, সংবিধান, মুক্তিযুদ্ধকে মানতে হবে।  আর না মানলে চলে যান অন্য কোথাও। এ দেশে আপনাদের  কোনো অধিকার নেই।

 

            লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

১৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

২৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

স্টার্কের ক্যারিয়ার সেরা বোলিং
স্টার্কের ক্যারিয়ার সেরা বোলিং

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে

নগর জীবন

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত

নগর জীবন