শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১২ জুন, ২০২১

আমের নাম মিয়াজাকি

শাইখ সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আমের নাম মিয়াজাকি

গত শতাব্দীর আশির দশকের গোড়ার দিকে বাংলাদেশ টেলিভিশনের ‘মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠানের সঙ্গে আমার সম্পৃক্ততা। সেই থেকে কৃষি ও কৃষক, ফসল, সবজি ও ফল-ফলারি চাষ থেকে শুরু করে হাঁস-মুরগি লালনপালন, মাছ চাষ, গবাদি পশু লালনপালন ইত্যাদির খবরাখবর নিয়ে পথচলা। দেশের বিভিন্ন প্রান্তের গ্রাম থেকে গ্রামে ছুটে চলেছি। এমনকি দেশ-বিদেশের কৃষিবিষয়ক নানান তথ্য-উপাত্ত, জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে বিজ্ঞানীদের ভাবনাচিন্তা, গবেষণা সম্পর্কে জানার সুযোগ হয়েছে। ভিন্ন ভিন্ন দেশের ভিন্ন ভিন্ন জলবায়ু আর ভিন্নরকম ফলফসলের চিত্র তুলে ধরার মাধ্যমে চেষ্টা করেছি আমাদের দেশের কৃষিবৈচিত্র্য সমৃদ্ধ করার। এমনই এক সফরে সম্ভবত ২০০৬ সালের দিকে গিয়েছিলাম জাপানে সেখানকার কৃষি নিয়ে তথ্যচিত্র বানাতে। সে সময় চ্যানেল আইয়ের জাপান প্রতিনিধি ছিলেন জানে আলম জনি। তিনি দীর্ঘদিন জাপানে বসবাস করছিলেন। জিনজার হাটসুবুরিতে ছিল তার বাসা। সেখানে তার প্রতিষ্ঠিত একটি রেস্টুরেন্ট ছিল, খারে খাকুমে। তার বাসা থেকে এক সকালে রওনা হয়েছিলাম নাসের দিকে। সেখানে এক বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্গানিক ও প্রযুক্তিনির্ভর কৃষি বিষয়ে তাদের কর্মকান্ড গবেষণা ইত্যাদি বিষয়ে জানতে। চলতি পথে টোকিওর উয়েনে আমেইকো নামের এক পাইকারি ফলের বাজারের কাছে যাত্রাবিরতি দিলাম। আমি ক্যামেরায় বাজারের চিত্র ধারণ করছিলাম। হঠাৎ কানে এলো ‘রাজশাহী-রাজশাহী’ বলে কেউ ডাকছেন। বিস্মিত হলাম। দেখি এক ফল বিক্রেতা এমনভাবে ডাকছেন। তার দোকান দেখে মনে হলো নানান জাতের আমের ভান্ডার। আমি ভাবলাম সেখানে বোধহয় রাজশাহীর আম আছে। আমি জনির কাছে জানতে চাইলাম ঘটনা কী? ওই লোক কি রাজশাহীর আম বিক্রি করছেন? জনি হেসে জানাল, না স্যার। ও রাজশাহী বলে ডাকছে না। ও বলছে ‘ইরাজশাই’। জাপানে যখন কাস্টমারদের ডাকে তখন এ বলেই ডাকে। বাঙালি হিসেবে ইরাজশাইকে ভেবেছিলাম ‘রাজশাহী’, দোকানে প্রচুর আম দেখে দ্ধন্ধটা আরও ঘন হয়েছিল। কত রকম আর কত রঙের আমের যে পসরা সাজিয়ে বসেছিলেন! সেখানে লাল রঙের অনেক আম দেখেছি। সেগুলো মেক্সিকান পালমার না মিয়াজাকি, বলতে পারব না। যদি মিয়াজাকি হয় তবে সে সময়ই প্রথম মিয়াজাকি আম দেখে থাকব। যাই হোক, মিয়াজাকির বিষয়ে পরে আসছি। বাংলাদেশের কৃষিবিজ্ঞানীদের তুলনা হয় না। তাদের সফলতার ধারাবাহিকতায় রচিত হয়েছে আমাদের খাদ্যে স্বয়ম্ভরতা অর্জনের পথ। স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে যেখানে আমাদের লোকসংখ্যা ছিল ৭ কোটি, আজ সেখানে জনসংখ্যা বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে ১৬ কোটি (সরকারি তথ্যমতে)। ক্রমেই কমেছে কৃষিজমির পরিমাণ। তার পরও এ বর্ধিত জনসংখ্যার খাদ্য নিশ্চিত করা সম্ভব হয়েছে এ দেশের কৃষিবিজ্ঞানী, গবেষক, কৃষক, সম্প্রসারণকর্মী, সর্বোপরি সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা ও গণমাধ্যমের লাগাতার উন্নয়ন সম্প্রচারের কল্যাণে। এ ক্ষেত্রে বড় ভূমিকা রেখেছে উচ্চফলনশীল ধানের জাত উন্নয়ন। এরপর তরুণদের মাঝে মাছ চাষ ও হাঁস-মুরগি পালনের জোয়ার কৃষি সমৃদ্ধির পথকে করেছে গতিশীল। দিন দিন বেড়েছে কৃষিবৈচিত্র্য। ফুল থেকে শুরু করে নানান বিদেশি সবজি ও ফলের চাষ বেড়েছে। দেশজুড়ে বছর ধরে হচ্ছে নানান ফলের চাষ। হরেক জাতের কুল, পেয়ারা, মাল্টা, কমলা, লেবু, স্ট্রবেরি, অ্যাভোকাডে, ত্বিন, আপেল, ড্রাগনসহ দেশি-বিদেশি ফলের চাহিদার সঙ্গে বেড়েছে চাষও। স্বাধীনতার পর গত ৫০ বছরে পাল্টে যাওয়া কৃষি খুব কাছ থেকে দেখার সুযোগ আমি পেয়েছি। ইতিহাস বলে, আম সব সময়ই পেয়ে এসেছে রাজকীয় গুরুত্ব। রাজপরিবারে আমের কদরের শেষ ছিল না। ফলে সুমিষ্ট আম সাধারণ মানুষ কমই পেত। সুমিষ্ট আম ছিল কোহিনুরের মতো দামি ও সম্মানী। অনুমান করা হয়, আমের পরিকল্পিত চাষের চর্চা শুরু করেন প্রথমে সম্রাট আকবর। ১৫৭০ থেকে ১৫৮০ সালের মধ্যে মোগল সম্রাট আকবর গোটা ভারতবর্ষ থেকে সংগ্রহ করে এনে বর্তমান বিহারের দ্বারভাঙায় রোপণ করেছিলেন বিভিন্ন প্রজাতির ১ লাখ আমের চারা। সে বাগানের নাম ‘লক্ষবাগ’। আমের রাজকাহন অনেক দীর্ঘ। একসময় গবেষকরা ভারতীয় উপমহাদেশে আমের ১ হাজার ৬৫০টি জাতের একটা তালিকা তৈরি করেছিলেন। এখন অনেক জাতই বিলুপ্ত হয়ে গেছে। বছর কয়েক আগে ঢাকায় জাতীয় ফল প্রদর্শনীতে প্রদর্শিত হয়েছিল ৭৫ জাতের আম। আমের জাতের নামেও রাজকীয় চিহ্ন লেগে আছে। ক্ষীরভোগ, মোহনভোগ, রাজভোগ, রানীভোগ, রানীপছন্দ, সিন্দুরা, সুবর্ণরেখা, জগন্মোহিনী, ক্ষীরমন, দুধসর, বেগমবাহার, পূজারিভোগ, রাজলক্ষী, দুধকুমারী, বাদশাহ-পছন্দ, বেগমপছন্দ, রাজাপছন্দ, বনখাসা, কোহিতুর- কত শত নাম!

আমাদের দেশে আমের রাজধানী হচ্ছে বৃহত্তর রাজশাহী। বলা চলে ওই অঞ্চলই মূলত সুমিষ্ট আমের একচ্ছত্র অধিকারী। মনে পড়ে সেই আশির দশক থেকে বাংলাদেশে ফলের চাষ নিয়ে প্রতিবেদন তৈরি করতে গিয়ে অনেক প্রথিতযশা বিজ্ঞানীর সঙ্গে পরিচয়ের সুযোগ হয়। ড. আমজাদ ছিলেন তাদের একজন। সে সময় তাঁকে জিজ্ঞেস করেছিলাম, সুমিষ্ট আম কেন শুধু রাজশাহীতেই হয়? কেন সারা দেশেই আমের চাষ সম্ভব হচ্ছে না? তিনি জানিয়েছিলেন আম চাষে মাটি ও জলবায়ুর সীমাবদ্ধতা। কিন্তু গবেষকরা ক্রমেই সেই সীমাবদ্ধতা অতিক্রম করেছেন। আমরা এখন জানি, সুমিষ্ট আম্রপালি সারা দেশেই চাষ করা সম্ভব। টাঙ্গাইল, নরসিংদী, গাজীপুর, মুন্সীগঞ্জসহ সারা দেশেই তরুণ উদ্যোক্তারা এ আম চাষ করে সফল হয়েছেন। আম্রপালি বদলে দিয়েছে আমাদের দেশে সুমিষ্ট আমের ইতিহাস। ১৯৭৮ সালে ভারতের আম গবেষকরা দশহোরি ও নিলাম- এ দুটি আমের মধ্যে সংকরায়ণের মাধ্যমে আম্রপালি আমের জাত উদ্ভাবন করেন। ১৯৯০ সালে প্রথম আমাদের দেশে আম্রপালির চারা আসে। এ দেশের আবহাওয়ার কারণে উন্নত জাতের আম এক গাছে এক বছর ফলে, পরের বছর ফলে না। কিন্তু আম্রপালি প্রতি বছর ফলে। এর মিষ্টতার পরিমাণ ল্যাংড়া বা হিমসাগরের চেয়ে বেশি। গাছের আকার ছোট। কিন্তু ফলন বেশি। ৫ হাত দূরত্বে ১ হেক্টর জমিতে ১ হাজার ৫০০ আম্রপালির চারা রোপণ করা যায়। প্রতি হেক্টরে ১৬ মেট্রিক টন আম্রপালি ফলে।

আমের রাজ্যে প্রতিনিয়তই যুক্ত হচ্ছে নতুন নতুন জাত, নতুন নতুন নাম। দেশি গবেষকরা যেমন যুক্ত করছেন বারি-৪, বারি-১১ প্রভৃতি আমের জাত। তার চেয়েও বেশি যুক্ত হয়েছে ব্যক্তি উদ্যোগে বিদেশ থেকে আনা বিভিন্ন জাতের আম। বিশেষ করে দেশি নার্সারিগুলো বিভিন্ন জাতের আম থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম, সিঙ্গাপুর, চীন, জাপান, মালয়েশিয়া প্রভৃতি দেশ থেকে আমাদের দেশে পরিচিত করে তুলেছে। আমের নাম মিয়াজাকি। আমের জগতের নতুন মিয়া। মিয়াজাকি আম আমাদের দেশে ‘সূর্য ডিম’ নামে পরিচিতি পাচ্ছে। আগুনে লাল রঙের দৃষ্টিনন্দন এ আমের জাপানি নাম ‘তাইয়ে নো তামাগো’। জাপানি ভাষার এ শব্দগুচ্ছের অর্থ ‘এগ অব দ্য সান’, অর্থাৎ সূর্যের ডিম। যতটুকু জেনেছি, ১৯৮৫-৮৬ সাল থেকে জাপানি আম উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান এমন লোভনীয় আম উৎপাদনের চেষ্টা চালিয়ে আসছিল। কিন্তু কোনোভাবেই কাক্সিক্ষত রং ও স্বাদ পাওয়া যাচ্ছিল না। আম বড় ও পুষ্ট হতে শুরু করলে এক ধরনের কালো স্পট আমের উজ্জ্বল রংটিকে নষ্ট করে দিত। সাত-আট বছর প্রচেষ্টার পর আমের রং ঠিকঠাক হলো ঠিকই, সমস্যা দেখা দিল স্বাদে। অনেক চেষ্টা-প্রচেষ্টার পর আবিষ্কার করা গেল এ আম পেকে নিজ থেকে গাছ থেকে ছিঁড়ে পড়লে সর্বোচ্চ স্বাদ মেলে। তাই এ আমের জন্য প্রয়োজন বোঁটা থেকে খসে পড়ার পর যেন গাছের সঙ্গেই ঝুলে থাকতে পারে সে রকম ব্যাগিং। একটা চমৎকার সিঁদুরে মিয়াজাকি আম ফলাতে প্রয়োজন সর্বোচ্চ যত্ন। মিয়াজাকি আম নেটদুনিয়ার মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করে ২০১৭ সালে যখন জাপানের ফুকুওকা শহরের একটি ডিপার্টমেন্ট স্টোরে নিলামে এক জোড়া আমের দাম ওঠে ৫ লাখ জাপানি ইয়ান। অর্থাৎ বাংলাদেশি টাকায় সাড়ে ৩ লাখ টাকার ওপরে। জাপানের দক্ষিণ-পুবে মিয়াজাকি এলাকায় প্রথম উৎপাদন হওয়ায় এটি মিয়াজাকি আম নামে পরিচিত। গ্রিনহাউসে অতিযতেœ চাষ করা মিয়াজাকিকেই এখন পর্যন্ত পৃথিবীর সবচেয়ে দামি আম বলা হয়। আমি এ আমের সন্ধান পাই আরও আগে, ছাদকৃষিতে, ঢাকায়। কিন্তু ফল না আসায় আমের জাত সম্পর্কে কিছুই বলা যাচ্ছিল না। জাপানের মিয়াজাকি ঢাকায় ফলবে কি না তা-ও ছিল সন্দেহে। কিন্তু সব সন্দেহ দূর করে দিয়ে ঢাকার জাফরাবাদের ব্যবসায়ী ও বৃক্ষপ্রেমী ওমর ফারুক ভূঁইয়া তার ছাদে বিস্ময়করভাবে ফলিয়েছেন মূল্যবান মিয়াজাকি আম। ওমর ফারুকের একটুকরো ছাদে ছোট ছোট গাছে ঝুলে আছে সিঁদুরে আমের থোকা। এ এক মুগ্ধকর দৃশ্য।

চ্যানেল আইয়ের খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি আজহার হীরা জানিয়েছিলেন, সেখানকার মংসেতু চৌধুরী নামে এক তরুণ ও হ্লাশিমং চৌধুরী নামে কৃষক ব্যক্তি উদ্যোগে মিয়াজাকি আমের চাষ করছেন। শুনেছি এ বছর নাকি বেশ ফলন এসেছে তাদের রোপণকৃত গাছগুলোয়। চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে কৃষক বাবুল ফোনে জানিয়েছেন, তিনি নতুন দুই জাতের আমের চাষ করেছেন। জানতে চাইলাম, নতুন দুই জাতের আমের নাম কী? জানালেন মিয়াজাকি ও বোম্বাই। চাঁপাইনবাবগঞ্জের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী কৃষি অনুরাগী আকবর হোসেনও মিয়াজাকি আমের চাষ করছেন। তার বাগানে ৭০টি গাছ আছে। বছরব্যাপী ফল চাষের মাধ্যমে পুষ্টি উন্নয়ন প্রকল্পের পরিচালক ড. মেহেদি মাসুদ জানিয়েছিলেন, বাংলাদেশের আবহাওয়া মিয়াজাকি আম চাষের উপযোগী। সরকারি উদ্যোগেও সরকারি হর্টিকালচার সেন্টারগুলোয় এ আমের চারা উৎপাদনের চেষ্টা চালাচ্ছেন। দেশের অগণিত বেসরকারি নার্সারিতে মিয়াজাকি আমের চারা তৈরি হচ্ছে। বোঝাই যাচ্ছে, ইতিমধ্যে ছাদ থেকে জাকি মিয়া মাঠে নেমে গেছেন। যে কোনো কৃষিপণ্যের ভালো বাজার ধরতে হলে তাকে প্রথমে দেখতে সুন্দর হতে হয়, তারপর গুণেও হতে হয় অনন্য। পাশাপাশি বিশ্ববাজার দখল করতে আরও প্রয়োজন গুড অ্যাগ্রিকালচারাল প্র্যাকটিসেস (গ্যাপ) সনদ। এ তিন বিচারে আমের বাজারে নতুন মাত্রা যোগ করতে পারে মিয়াজাকি। অনেক উদ্যোক্তাই যে কোনো নতুন ফলফসলের খবরে তাড়াহুড়া করে না বুঝেই বিনিয়োগ করে ফেলেন। ফলে কাক্সিক্ষত ফলন পান না। এ ক্ষেত্রে বিনিয়োগের আগে যেমন লাভ-লোকসানের হিসাব-নিকাশের প্রয়োজন, তেমনি প্রয়োজন চাষ পদ্ধতি সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান আহরণ। বিশ্ববাজার দখলে সরকারি উদ্যোগ আর জেনে-বুঝে মিয়াজাকি আম চাষ করা গেলে আমি এ আমের সুন্দর ভবিষ্যৎ দেখছি।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।  

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
মব সন্ত্রাস
মব সন্ত্রাস
অবশেষে যুদ্ধবিরতি
অবশেষে যুদ্ধবিরতি
রাষ্ট্রভাবনা
রাষ্ট্রভাবনা
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
গায়েবি মামলা
গায়েবি মামলা
ইরানে হামলা
ইরানে হামলা
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি
ফলমেলার সামাজিক প্রভাব
ফলমেলার সামাজিক প্রভাব
ইরানে হামলা : ভণ্ডামির প্রতিচ্ছবি
ইরানে হামলা : ভণ্ডামির প্রতিচ্ছবি
কুহরিছে নন্দনের পাখি
কুহরিছে নন্দনের পাখি
সর্বশেষ খবর
নিউইয়র্ক সিটির ৪’শ বছরের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র হচ্ছেন জোহরান
নিউইয়র্ক সিটির ৪’শ বছরের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র হচ্ছেন জোহরান

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে পাঁচ বছরের শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ যুবক গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে পাঁচ বছরের শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ যুবক গ্রেফতার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় টর্চার সেলের সন্ধান, অস্ত্র-মাদকসহ আটক ৫
কুষ্টিয়ায় টর্চার সেলের সন্ধান, অস্ত্র-মাদকসহ আটক ৫

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা
সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা

২৩ মিনিট আগে | টক শো

গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে আরও তিনজনকে ফাঁসি দিল ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে আরও তিনজনকে ফাঁসি দিল ইরান

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসিবিতে ১৬তম ইনটেক্স বাংলাদেশ এক্সিবিশন শুরু
আইসিসিবিতে ১৬তম ইনটেক্স বাংলাদেশ এক্সিবিশন শুরু

৩৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’
‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল
যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঠাকুরগাঁও রেজিস্ট্রি অফিসে তালা দিয়ে রেজিস্ট্রারকে অবরুদ্ধের অভিযোগ
ঠাকুরগাঁও রেজিস্ট্রি অফিসে তালা দিয়ে রেজিস্ট্রারকে অবরুদ্ধের অভিযোগ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেড পেল গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড ২০২৫
স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেড পেল গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড ২০২৫

৫৩ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

তিন দিন পর্যাপ্ত ঘুম না হলেই হার্টের ভয়ংকর ক্ষতি!
তিন দিন পর্যাপ্ত ঘুম না হলেই হার্টের ভয়ংকর ক্ষতি!

৫৫ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

সোনারগাঁয়ে দুই যুবককে অপহরণ করে নির্যাতন, গ্রেফতার ৫
সোনারগাঁয়ে দুই যুবককে অপহরণ করে নির্যাতন, গ্রেফতার ৫

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বনাথে চলন্ত গাড়ি থেকে যুবককে গুলি!
বিশ্বনাথে চলন্ত গাড়ি থেকে যুবককে গুলি!

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নাটোরে বাসচাপায় ৪ জন নিহতের ঘটনায় চালক গ্রেপ্তার
নাটোরে বাসচাপায় ৪ জন নিহতের ঘটনায় চালক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চসিকের সাবেক কাউন্সিলরের ১১ কোটি টাকার সম্পদ জব্দের নির্দেশ
চসিকের সাবেক কাউন্সিলরের ১১ কোটি টাকার সম্পদ জব্দের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চালককে হত্যা করে মিশুক ছিনতাই, নারীসহ গ্রেফতার ৪
চালককে হত্যা করে মিশুক ছিনতাই, নারীসহ গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট
ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতিতে কাতারের ভূমিকায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর কৃতজ্ঞতা
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতিতে কাতারের ভূমিকায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর কৃতজ্ঞতা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

দৌলতদিয়া যৌনপল্লীতে ওয়ারড্রপ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
দৌলতদিয়া যৌনপল্লীতে ওয়ারড্রপ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলম্বো টেস্টে: টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
কলম্বো টেস্টে: টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা পাবে: আমিনুল হক
নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা পাবে: আমিনুল হক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত
এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি
‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইসলামের সোনালি যুগে চিকিৎসাশাস্ত্রের উন্নয়ন
ইসলামের সোনালি যুগে চিকিৎসাশাস্ত্রের উন্নয়ন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শারজাহে ইসলামিক ফোরামের ২৫তম জ্ঞানসভা
শারজাহে ইসলামিক ফোরামের ২৫তম জ্ঞানসভা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাল থেকে শুরু এইচএসসি পরীক্ষা, অংশ নিচ্ছে ১২ লাক্ষাধিক শিক্ষার্থী
কাল থেকে শুরু এইচএসসি পরীক্ষা, অংশ নিচ্ছে ১২ লাক্ষাধিক শিক্ষার্থী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে
হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫
সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজনৈতিক অনিশ্চয়তাসহ চার কারণে চাপের মুখে বাংলাদেশের অর্থনীতি
রাজনৈতিক অনিশ্চয়তাসহ চার কারণে চাপের মুখে বাংলাদেশের অর্থনীতি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান
কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন
সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল
যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন
ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে
হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া
স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য
ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প
নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক
ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’
‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল
যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার
ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?
ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ৫৭ কলেজের নাম পরিবর্তন
দেশের ৫৭ কলেজের নাম পরিবর্তন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার
সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল
ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু
ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘাঁটিতে হামলার নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘকে কাতারের চিঠি, ইরানের রাষ্ট্রদূত তলব
ঘাঁটিতে হামলার নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘকে কাতারের চিঠি, ইরানের রাষ্ট্রদূত তলব

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ইউরোপীয় নাগরিক আটক
ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ইউরোপীয় নাগরিক আটক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি
‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

প্রয়োজনে আমাকে ধরে নিয়ে বুকে গুলি চালায় দেন: ইশরাক
প্রয়োজনে আমাকে ধরে নিয়ে বুকে গুলি চালায় দেন: ইশরাক

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরমাণু কার্যক্রম ফের স্বাভাবিক করার প্রক্রিয়ায় ইরান
পরমাণু কার্যক্রম ফের স্বাভাবিক করার প্রক্রিয়ায় ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাদীকে বিয়ের পর গায়ক নোবেলের জামিন, মুক্তিতে বাধা নেই
বাদীকে বিয়ের পর গায়ক নোবেলের জামিন, মুক্তিতে বাধা নেই

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র
ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈঠক চেয়ে ইরানকে জাতিসংঘ পরমাণু সংস্থার চিঠি
বৈঠক চেয়ে ইরানকে জাতিসংঘ পরমাণু সংস্থার চিঠি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর

সম্পাদকীয়

মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ
মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ

প্রথম পৃষ্ঠা

তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন
তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা
যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে
তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে

শোবিজ

হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়
হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’
‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়
আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের
নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত
ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ
অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ

নগর জীবন

এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা
এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত
কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ
সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে
ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...
ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...

শোবিজ

কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ

সম্পাদকীয়

বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে
বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে
নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে

মাঠে ময়দানে

৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্রভাবনা
রাষ্ট্রভাবনা

সম্পাদকীয়

রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা
রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা

শোবিজ

কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী
কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী

মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনের পাশে স্বরা ভাস্কর
ফিলিস্তিনের পাশে স্বরা ভাস্কর

শোবিজ

শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ
শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ

মাঠে ময়দানে

সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের
নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের

মাঠে ময়দানে

মব ঠেকাতে ব্যর্থ হলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
মব ঠেকাতে ব্যর্থ হলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা