শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৪ জুন, ২০২৫

ইরানে হামলা : ভণ্ডামির প্রতিচ্ছবি

ড. মাহরুফ চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
ইরানে হামলা : ভণ্ডামির প্রতিচ্ছবি

আন্তর্জাতিক চক্রান্তে দ্বৈত মানদণ্ডের শিকার ‘নিরাপত্তা’ ও ‘হুমকির’ সংজ্ঞা। তথাকথিত শক্তিধর একটি রাষ্ট্র যদি নিজস্ব নিরাপত্তার স্বার্থে পারমাণবিক অস্ত্র রাখে, তখন তা আত্মরক্ষা (ডিটারেন্স)-এর বৈধ কৌশল হিসেবে বিবেচিত হয়; অথচ কোনো উদীয়মান রাষ্ট্র একই লক্ষ্য নিয়ে এগোলে, তখন সেটিকে ‘বিশ্ব শান্তির জন্য হুমকি’ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। এখন প্রশ্ন হলো, এই দ্বৈত মানদণ্ড কি আদৌ ন্যায়বোধের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ? এই অসামঞ্জস্য শুধু রাজনৈতিক পক্ষপাত নয়, বরং তা হলো গভীরভাবে প্রোথিত এক ঔপনিবেশিক মনোবৃত্তি ও চক্রান্তের বহিঃপ্রকাশ, যেখানে ক্ষমতার আধিপত্যকেই ‘নীতির উৎস’ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা হয়। এমনই প্রেক্ষাপটে, ইরান যখন পারমাণবিক শক্তির শান্তিপূর্ণ ব্যবহারের সীমিত অধিকার চাইছে, তখন তাকে ‘অভিশপ্ত’ বা ‘উগ্র’ সন্ত্রাসী রাষ্ট্র হিসেবে চিত্রিত করা হয়। অথচ আমেরিকা, রাশিয়া কিংবা ইসরায়েল যদি বিপুল পারমাণবিক ভান্ডার নিয়ে বসে থাকে, তখন তারা হয়ে ওঠে তথাকথিত ‘বিশ্বের ভারসাম্য রক্ষাকারী’ তথা মানবতা ও বিশ্ব নিরাপত্তার ধারকবাহক। এখানে প্রশ্ন ওঠে, এই ‘বিচার’ করার অধিকার তাদের কে দিয়েছে? বিশ্ব জনমত, নাকি জাতিসংঘ? বাস্তবে দেখা যায়, এই কর্তৃত্বের উৎস একটাই, সেটা বিশ্বব্যাপী তাদের অর্থনৈতিক শক্তির দম্ভ ও সামরিক আধিপত্য।

সম্প্রতি ইসরায়েল একাধিকবার ইরানের অভ্যন্তরে সামরিক হামলা চালিয়েছে, যেখানে নিহত হয়েছেন দেশটির উচ্চপদস্থ বেশ কয়েকজন সামরিক কর্মকর্তাসহ অসংখ্য সাধারণ নাগরিক। এখন প্রশ্ন হলো, অন্য দেশে গিয়ে আক্রমণের এই ঘটনার ব্যাখ্যা কী? এটি কি আত্মরক্ষা, নাকি পরিকল্পিত আগ্রাসন? অথচ এর প্রতিক্রিয়ায় যখন ইরান পাল্টা মিসাইল হামলা চালায়, তখনই আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে এবং পশ্চিমা কূটনৈতিক পরিসরে তাকে ‘উসকানিমূলক শক্তি’ বা ‘বিশ্বশান্তির জন্য হুমকি’ বলে আখ্যায়িত করা হয়। এই বৈষম্য শুধু তথ্যপ্রবাহের রাজনীতি নয়, বরং এটি ‘সত্য’ ও ‘ন্যায়’ সংজ্ঞায়নের রাজনৈতিক ক্ষমতার নিদর্শন। আন্তর্জাতিক সম্পর্কের তাত্ত্বিক হ্যানস মরগেনথাউ (১৯০৪-১৯৮০) বলেছিলেন, ‘রাজনীতি বস্তুনিষ্ঠ আইন দ্বারা পরিচালিত হয় যার মূল মানব প্রকৃতিতে নিহিত’। আর সেই মানবপ্রকৃতিই যখন দখলদারি ও আধিপত্যবাদী হয়ে ওঠে, তখন আত্মরক্ষাও হয়ে যায় অপরাধ, যদি সেটি দুর্বল কোনো রাষ্ট্র করে। ‘প্রতিরক্ষা’ আর ‘আক্রমণ’-এই দুয়ের পার্থক্য এখন আর ঘটনাভিত্তিক নয়; বরং পার্থক্যটি নির্ধারিত হচ্ছে কে ক্ষমতাবান, কার হাতে সংবাদমাধ্যম এবং কে আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর ওপর প্রভাব বিস্তার করতে পারে তার ওপর। একে ধরা যায় ‘বিপরীতমুখী নৈতিকতা’ (রিভার্সড ইথিক্স) বা রাজনৈতিক বৈধতা নিয়ন্ত্রণের এক ধরনের ‘ক্ষমতার বয়ান’ (পাওয়ার ন্যারেটিভ) হিসেবে যেখানে অন্যায়ও ন্যায় হয়ে ওঠে, যদি সেটা শক্তিধরদের পক্ষ থেকে আসে। বিশ্ব মানবতার জন্য এটা পরিহাস হয়ে দেখা দিয়েছে যখন নিরীহ জনসাধারণকে হত্যাকারীই হয়ে ওঠে ‘শান্তির দূত’। সবচেয়ে হৃদয়বিদারক বাস্তবতা হলো অধিকৃত ফিলিস্তিনের গাজার মতো ঘনবসতিপূর্ণ একটি ক্ষুদ্র ভূখণ্ডে যখন হাজার হাজার নিরপরাধ নারী-শিশু অনবরত খুন করা হয়, যখন হাসপাতাল, বিদ্যালয়, সংবাদকর্মী, সাহায্য সংস্থার কর্মীসহ সবই জায়নবাদী ইসরায়েলি সৈন্যদের নিশানায় পরিণত হয়, তখন সেই হত্যাযজ্ঞ চালানো রাষ্ট্রই আমাদের সামনে দাঁড়িয়ে ‘শান্তি’ শেখানোর দাবিদার হয়ে ওঠে। হায়রে শান্তি! এরকম ভণ্ড দাবিদারের মুখোমুখি হয়ে ‘শান্তি’ শব্দটি যেন নিজেই লজ্জায় মুখ লুকায়। ইতিহাস আমাদের দেখিয়েছে, রোম সাম্রাজ্যের ‘রোমান শান্তি’ (পাক্স রোমানা)ও ছিল মূলত দমনপীড়নের এক মসৃণ মোড়ক যেখানে যুদ্ধ থেমেছিল, কারণ প্রতিপক্ষ নিশ্চিহ্ন হয়েছিল। বর্তমান সময়ের ‘পাক্স আমেরিকানা’ বা ‘পাক্স ইসরায়েলিকা’ও কি এক ধরনের আধুনিক উপনিবেশবাদ নয়, যেখানে ‘শান্তি’ মানে হচ্ছে শুধু শক্তিধরের ইচ্ছার সামনে নিঃশব্দ আনুগত্য? আসলে, একে ফরাসি লেখক জ্যাঁ-পল সার্ত্রের (১৯০৫-১৯৮০) পরিভাষায় বলা যায় ‘মন্দ বিশ্বাস’ (বেড ফেইথ) যেখানে ভণ্ডামিকে আত্মপ্রবঞ্চনার আদর্শরূপে দাঁড় করানো হয়। এই নির্লজ্জতার চূড়ান্ত রূপ হলো, যখন হত্যাকারীই হয়ে ওঠে শান্তির বার্তাবাহক। এই বিপরীত বাস্তবতা আমাদের কেবল বিক্ষুব্ধই করে না, ন্যায়বিচার ও মানবতার ভবিষ্যৎ নিয়েই উৎকণ্ঠিত করে তোলে।

শক্তিমানের তথাকথিত ন্যায়-অন্যায়ের ধারণার জাঁতাকলে সাধারণ মানুষের নিষ্পেষণ আজ নিয়তি হয়ে উঠেছে। এই বৈশ্বিক শঠতা, বিশ্ব শান্তি রক্ষায় ‘ন্যায়বিচার’ নামক প্রতারণার পুনঃপুন সংজ্ঞায়ন এবং একচোখা নীতির বিরুদ্ধে একজন সাধারণ মানুষ হিসেবে আজ গভীর বেদনা ও প্রতিবাদের সঙ্গে কবির সেই অমর উচ্চারণ ধ্বনিত প্রতিধ্বনিত হয়, ‘তুমি মহারাজ সাধু হলে আজ, আমি আজ চোর বটে?’ এই একটি প্রশ্নেই যেন ধরা পড়ে যায় পুরো বৈশ্বিক ভণ্ডামির ছায়াচিত্র যেখানে শক্তিশালী রাষ্ট্রগুলো নিজেকে নির্দোষ বলে প্রতিষ্ঠা করে অথচ দুর্বল রাষ্ট্রগুলো হয়ে ওঠে অপরাধী, শুধু আত্মরক্ষার প্রয়াস নিলেই। একেই বলে ‘দশচক্রে ভগবান ভূত’। এ কথাটি কেবল এক সাহিত্যিক ক্ষোভ নয়, এটি হচ্ছে সেই চিরন্তন প্রশ্ন, যা প্লেটোর ‘রিপাবলিক’ থেকে শুরু করে রবীন্দ্রনাথের কাব্যজগৎ ও বর্তমান বিচারব্যবস্থার অকার্যকারিতা পর্যন্ত প্রতিফলিত হয়েছে, ন্যায় কি শুধু ক্ষমতাবানের অস্ত্র? নাকি ন্যায়ের এক সর্বজনীন নৈতিক ভিত্তি থাকা উচিত, যেখানে সত্য, ক্ষমতা নয়, সিদ্ধান্তের মাপকাঠি হবে? এই প্রশ্নই আমাদের বিবেককে জাগিয়ে তোলে এবং মনে করিয়ে দেয়, ‘সাধু’ পরিচয়ে যে হিংসা চালায়, তার সাধুতার স্বরূপকে আজই প্রশ্ন করতে হবে অন্যথায় ‘শান্তি’ শব্দটিই একদিন ইতিহাসের ব্যঙ্গবোধে পরিণত হবে।

এই প্রশ্ন কেবল ইসরায়েল কর্তৃক আক্রান্ত ইরানের একক প্রশ্ন নয়; এটি সেসব রাষ্ট্র ও জনগণেরও যারা নিজেদের অস্তিত্ব, আত্মরক্ষা ও আত্মমর্যাদা বজায় রাখার সংগ্রামে লিপ্ত। আর পাশ্চাত্য আধিপত্যবাদী চক্রান্ত ও বৈষম্যের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে তারা সেটা করছে নিরন্তর। ফিলিস্তিন থেকে সিরিয়া, ইয়েমেন থেকে উত্তর কোরিয়া কিংবা আফ্রিকার প্রান্তিক অঞ্চলগুলো পর্যন্ত একই প্রশ্ন ধ্বনিত-প্রতিধ্বনিত হয় আধুনিক বিশ্বের পক্ষপাতদুষ্ট ন্যায়বোধে। বিশ্বের দুর্বল জাতিগুলোর জায়গা কোথায়? এই বিশ্বরাজনীতির অসমতা, দম্ভ এবং তথ্যসন্ত্রাসচালিত প্রতারণার ভিতরে মানুষ বাঁচবে কীভাবে? সত্য ও বিবেকের পক্ষে থাকা সাধারণ মানুষের জন্য সুস্থভাবে বেঁচে থাকাটাই যেন আজ এক কঠিন যুদ্ধ, এক অদৃশ্য অথচ অবিরাম সংগ্রাম, যেখানে বিবেক প্রতিনিয়ত শক্তির কাছে, মিথ্যার কাছে পরাজিত হয়। ফরাসি লেখক আলবেয়ার কামু (১৯১৩-১৯৬০) তাঁর ‘দ্য মিথ অব সিসিফাস’-এ দেখিয়েছেন, কীভাবে মানুষ অর্থহীনতার বিরুদ্ধে প্রতিদিন একটি পাথর ঠেলতে ঠেলতে উঠে পড়ে। আজকের বিশ্বেও সেই সিসিফাসই যেন প্রতিটি বিবেকবান মানুষের রূপ; যে সত্য সে জানে, মিথ্যার প্রতিবাদ করে, কিন্তু দমন ও বিভ্রান্তির পাহাড়ে আবার ছিটকে পড়ে। তবু থেমে যায় না। সেই না থেমে যাওয়ার মধ্যেই মানবতার সম্ভাবনা নিহিত। ফিলিস্তিনিদের ওপর চালানো বর্বরতার বিশ্বব্যাপী সাধারণ মানুষদের প্রতিবাদই তার প্রমাণ।

সাম্প্রতিক বিশ্বের ঘটনাবলি ভণ্ডামির বিরুদ্ধে ইতিহাসের অমোঘ সাক্ষ্য দেবে। এই পৃথিবী যেন ক্রমেই পরিণত হয়েছে এক নির্লজ্জ, বেহায়া, ঘৃণ্য ক্ষমতাধরদের হাতের পুতুলে, যারা ‘মানবতা’র মুখোশ পরে অনুসরণ করে যাচ্ছে ‘মানবতা হত্যার’ সংঘবদ্ধ নীতি। তথাকথিত সভ্য রাষ্ট্রগুলো আজ যেন ‘আলো’র বাণী দিয়ে ‘অন্ধকার’ ছড়াতে বদ্ধপরিকর। তারপরও বিশ্বের বিবেকবান মানুষদের থেমে গেলে চলবে না। তথ্যবিকৃতি, শক্তির দম্ভ কিংবা দমননীতির ভয়ে চুপ থাকা মানে কেবল অন্যায়ের সঙ্গে আপস নয়, বরং মানবতার প্রতিও বিশ্বাসঘাতকতা। তাই আমাদের কথা বলতে হবে সত্যের পক্ষে, ন্যায়ের পক্ষে, প্রতিরোধের পক্ষে। কারণ ইতিহাস কখনো চুপ থাকে না। ইতিহাস রক্তের দাগ জমিয়ে রাখে, বেদনার স্মারক গড়ে তোলে এবং একদিন সেই রক্তচক্ষু শক্তিকে চূর্ণবিচূর্ণ করে আদালতের কাঠগড়ায় দাঁড় করায়। জার্মান দার্শনিক হেগেল (১৭৭০-১৮৩১) বলেছিলেন, ‘মিনার্ভার প্যাঁচা কেবল সন্ধ্যা নামার সঙ্গে সঙ্গেই তার ডানা ছড়িয়ে দেয়।’ অর্থাৎ ঐতিহাসিক সত্যের উপলব্ধি মানুষ একটু দেরিতেই করে, কিন্তু একবার যখন করে, তখন তারা আর পিছু হটে না। ইতিহাস কাউকে ক্ষমা করেনি। এই ভণ্ডামির হিসাবনিকাশ একদিন ইতিহাস চাইবেই। আর সেই হিসাবের প্রথম অঙ্ক লেখা হয় কলমে, প্রতিবাদে, আর সাধারণ মানুষের একটুখানি বিবেকবোধের জাগরণে। আশার কথা, সেটা যে শুরু হয়েছে, তার লক্ষণ সুস্পষ্ট।

 

লেখক : ভিজিটিং ফ্যাকাল্টি, ইউনিভার্সিটি অব রোহ্যাম্পটন, যুক্তরাজ্য

email : mahruf@ymail.com

এই বিভাগের আরও খবর
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
সর্বশেষ খবর
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩৯১
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩৯১

এই মাত্র | ডেঙ্গু আপডেট

মালয়েশিয়ায় আন্তর্জাতিক মেশিনারি মেলায় অংশ নিল বাংলাদেশ
মালয়েশিয়ায় আন্তর্জাতিক মেশিনারি মেলায় অংশ নিল বাংলাদেশ

১৪ সেকেন্ড আগে | পরবাস

কক্সবাজারে সবজি ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার
কক্সবাজারে সবজি ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার

২২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

৪৭ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ঝিনাইদহে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য সংগ্রহ কর্মসূচির উদ্বোধন
ঝিনাইদহে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য সংগ্রহ কর্মসূচির উদ্বোধন

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে শিক্ষক গ্রেফতার
শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে শিক্ষক গ্রেফতার

৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে বেড়েছে চালের দাম
রংপুরে বেড়েছে চালের দাম

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

টাঙ্গাইলে ১৫শ’ রোগীকে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা
টাঙ্গাইলে ১৫শ’ রোগীকে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
গণধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

১৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টাঙ্গাইলে এসইএফ-এর উদ্যোগে দুই শতাধিক শিক্ষার্থীকে বৃত্তি প্রদান
টাঙ্গাইলে এসইএফ-এর উদ্যোগে দুই শতাধিক শিক্ষার্থীকে বৃত্তি প্রদান

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে বলার পরই সংকট তৈরির নানা ষড়যন্ত্র শুরু : ফারুক
নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে বলার পরই সংকট তৈরির নানা ষড়যন্ত্র শুরু : ফারুক

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

খাগড়াছড়িতে মাদ্রাসা শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
খাগড়াছড়িতে মাদ্রাসা শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আশ্রয়কেন্দ্রে হাসিনা বেগমের বোবাকান্না
আশ্রয়কেন্দ্রে হাসিনা বেগমের বোবাকান্না

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে ২ জন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
রংপুরে ২ জন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি কোনো গুম-হত্যা-সন্ত্রাস প্রশ্রয় দেবে না : দুলু
বিএনপি কোনো গুম-হত্যা-সন্ত্রাস প্রশ্রয় দেবে না : দুলু

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে চাই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে চাই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে স্কুলশিক্ষার্থীর মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে স্কুলশিক্ষার্থীর মৃত্যু

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নরওয়ের কাছে ২.৬ বিলিয়ন ডলারের হেলিকপ্টার বিক্রি করছে যুক্তরাষ্ট্র
নরওয়ের কাছে ২.৬ বিলিয়ন ডলারের হেলিকপ্টার বিক্রি করছে যুক্তরাষ্ট্র

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নির্বাচনের আগেই আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়নে বদ্ধপরিকর সরকার’
‘নির্বাচনের আগেই আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়নে বদ্ধপরিকর সরকার’

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে ধীরগতিতে নামছে পানি, কয়েকটি গ্রামে বেড়েছে পানি
নোয়াখালীতে ধীরগতিতে নামছে পানি, কয়েকটি গ্রামে বেড়েছে পানি

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউএনও আসার খবরে পালালেন বর
ইউএনও আসার খবরে পালালেন বর

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

১৬ শিক্ষক মিলে একজনকেও পাস করাতে পারেননি!
১৬ শিক্ষক মিলে একজনকেও পাস করাতে পারেননি!

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদ ও আহত পরিবারের 
সাথে জামায়াতের মতিবিনিময়
জুলাই শহীদ ও আহত পরিবারের সাথে জামায়াতের মতিবিনিময়

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল
সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিউবার প্রেসিডেন্টের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা দিল যুক্তরাষ্ট্র
কিউবার প্রেসিডেন্টের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা দিল যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় ছুরিকাঘাতে নিহত ২
গাইবান্ধায় ছুরিকাঘাতে নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে ঢাবিতে কনসার্ট ও ড্রোন শো
গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে ঢাবিতে কনসার্ট ও ড্রোন শো

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নৌকাডুবির ১৮ ঘণ্টা পর নিখোঁজ শিশুর মরদেহ উদ্ধার
নৌকাডুবির ১৮ ঘণ্টা পর নিখোঁজ শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান
পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুলাই)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সন্ত্রাস দমনে সরকারকে সহযোগিতায় সর্বদা প্রস্তুত বিএনপি : মাহদী আমিন
সন্ত্রাস দমনে সরকারকে সহযোগিতায় সর্বদা প্রস্তুত বিএনপি : মাহদী আমিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!
জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!

পরিবেশ ও জীবন

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পড়াশোনায় ছিল অনাগ্রহ চেষ্টা ছিল অটোপাসের
পড়াশোনায় ছিল অনাগ্রহ চেষ্টা ছিল অটোপাসের

পেছনের পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে