শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৪ জুন, ২০২৫

ইরানে হামলা : ভণ্ডামির প্রতিচ্ছবি

ড. মাহরুফ চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
ইরানে হামলা : ভণ্ডামির প্রতিচ্ছবি

আন্তর্জাতিক চক্রান্তে দ্বৈত মানদণ্ডের শিকার ‘নিরাপত্তা’ ও ‘হুমকির’ সংজ্ঞা। তথাকথিত শক্তিধর একটি রাষ্ট্র যদি নিজস্ব নিরাপত্তার স্বার্থে পারমাণবিক অস্ত্র রাখে, তখন তা আত্মরক্ষা (ডিটারেন্স)-এর বৈধ কৌশল হিসেবে বিবেচিত হয়; অথচ কোনো উদীয়মান রাষ্ট্র একই লক্ষ্য নিয়ে এগোলে, তখন সেটিকে ‘বিশ্ব শান্তির জন্য হুমকি’ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। এখন প্রশ্ন হলো, এই দ্বৈত মানদণ্ড কি আদৌ ন্যায়বোধের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ? এই অসামঞ্জস্য শুধু রাজনৈতিক পক্ষপাত নয়, বরং তা হলো গভীরভাবে প্রোথিত এক ঔপনিবেশিক মনোবৃত্তি ও চক্রান্তের বহিঃপ্রকাশ, যেখানে ক্ষমতার আধিপত্যকেই ‘নীতির উৎস’ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা হয়। এমনই প্রেক্ষাপটে, ইরান যখন পারমাণবিক শক্তির শান্তিপূর্ণ ব্যবহারের সীমিত অধিকার চাইছে, তখন তাকে ‘অভিশপ্ত’ বা ‘উগ্র’ সন্ত্রাসী রাষ্ট্র হিসেবে চিত্রিত করা হয়। অথচ আমেরিকা, রাশিয়া কিংবা ইসরায়েল যদি বিপুল পারমাণবিক ভান্ডার নিয়ে বসে থাকে, তখন তারা হয়ে ওঠে তথাকথিত ‘বিশ্বের ভারসাম্য রক্ষাকারী’ তথা মানবতা ও বিশ্ব নিরাপত্তার ধারকবাহক। এখানে প্রশ্ন ওঠে, এই ‘বিচার’ করার অধিকার তাদের কে দিয়েছে? বিশ্ব জনমত, নাকি জাতিসংঘ? বাস্তবে দেখা যায়, এই কর্তৃত্বের উৎস একটাই, সেটা বিশ্বব্যাপী তাদের অর্থনৈতিক শক্তির দম্ভ ও সামরিক আধিপত্য।

সম্প্রতি ইসরায়েল একাধিকবার ইরানের অভ্যন্তরে সামরিক হামলা চালিয়েছে, যেখানে নিহত হয়েছেন দেশটির উচ্চপদস্থ বেশ কয়েকজন সামরিক কর্মকর্তাসহ অসংখ্য সাধারণ নাগরিক। এখন প্রশ্ন হলো, অন্য দেশে গিয়ে আক্রমণের এই ঘটনার ব্যাখ্যা কী? এটি কি আত্মরক্ষা, নাকি পরিকল্পিত আগ্রাসন? অথচ এর প্রতিক্রিয়ায় যখন ইরান পাল্টা মিসাইল হামলা চালায়, তখনই আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে এবং পশ্চিমা কূটনৈতিক পরিসরে তাকে ‘উসকানিমূলক শক্তি’ বা ‘বিশ্বশান্তির জন্য হুমকি’ বলে আখ্যায়িত করা হয়। এই বৈষম্য শুধু তথ্যপ্রবাহের রাজনীতি নয়, বরং এটি ‘সত্য’ ও ‘ন্যায়’ সংজ্ঞায়নের রাজনৈতিক ক্ষমতার নিদর্শন। আন্তর্জাতিক সম্পর্কের তাত্ত্বিক হ্যানস মরগেনথাউ (১৯০৪-১৯৮০) বলেছিলেন, ‘রাজনীতি বস্তুনিষ্ঠ আইন দ্বারা পরিচালিত হয় যার মূল মানব প্রকৃতিতে নিহিত’। আর সেই মানবপ্রকৃতিই যখন দখলদারি ও আধিপত্যবাদী হয়ে ওঠে, তখন আত্মরক্ষাও হয়ে যায় অপরাধ, যদি সেটি দুর্বল কোনো রাষ্ট্র করে। ‘প্রতিরক্ষা’ আর ‘আক্রমণ’-এই দুয়ের পার্থক্য এখন আর ঘটনাভিত্তিক নয়; বরং পার্থক্যটি নির্ধারিত হচ্ছে কে ক্ষমতাবান, কার হাতে সংবাদমাধ্যম এবং কে আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর ওপর প্রভাব বিস্তার করতে পারে তার ওপর। একে ধরা যায় ‘বিপরীতমুখী নৈতিকতা’ (রিভার্সড ইথিক্স) বা রাজনৈতিক বৈধতা নিয়ন্ত্রণের এক ধরনের ‘ক্ষমতার বয়ান’ (পাওয়ার ন্যারেটিভ) হিসেবে যেখানে অন্যায়ও ন্যায় হয়ে ওঠে, যদি সেটা শক্তিধরদের পক্ষ থেকে আসে। বিশ্ব মানবতার জন্য এটা পরিহাস হয়ে দেখা দিয়েছে যখন নিরীহ জনসাধারণকে হত্যাকারীই হয়ে ওঠে ‘শান্তির দূত’। সবচেয়ে হৃদয়বিদারক বাস্তবতা হলো অধিকৃত ফিলিস্তিনের গাজার মতো ঘনবসতিপূর্ণ একটি ক্ষুদ্র ভূখণ্ডে যখন হাজার হাজার নিরপরাধ নারী-শিশু অনবরত খুন করা হয়, যখন হাসপাতাল, বিদ্যালয়, সংবাদকর্মী, সাহায্য সংস্থার কর্মীসহ সবই জায়নবাদী ইসরায়েলি সৈন্যদের নিশানায় পরিণত হয়, তখন সেই হত্যাযজ্ঞ চালানো রাষ্ট্রই আমাদের সামনে দাঁড়িয়ে ‘শান্তি’ শেখানোর দাবিদার হয়ে ওঠে। হায়রে শান্তি! এরকম ভণ্ড দাবিদারের মুখোমুখি হয়ে ‘শান্তি’ শব্দটি যেন নিজেই লজ্জায় মুখ লুকায়। ইতিহাস আমাদের দেখিয়েছে, রোম সাম্রাজ্যের ‘রোমান শান্তি’ (পাক্স রোমানা)ও ছিল মূলত দমনপীড়নের এক মসৃণ মোড়ক যেখানে যুদ্ধ থেমেছিল, কারণ প্রতিপক্ষ নিশ্চিহ্ন হয়েছিল। বর্তমান সময়ের ‘পাক্স আমেরিকানা’ বা ‘পাক্স ইসরায়েলিকা’ও কি এক ধরনের আধুনিক উপনিবেশবাদ নয়, যেখানে ‘শান্তি’ মানে হচ্ছে শুধু শক্তিধরের ইচ্ছার সামনে নিঃশব্দ আনুগত্য? আসলে, একে ফরাসি লেখক জ্যাঁ-পল সার্ত্রের (১৯০৫-১৯৮০) পরিভাষায় বলা যায় ‘মন্দ বিশ্বাস’ (বেড ফেইথ) যেখানে ভণ্ডামিকে আত্মপ্রবঞ্চনার আদর্শরূপে দাঁড় করানো হয়। এই নির্লজ্জতার চূড়ান্ত রূপ হলো, যখন হত্যাকারীই হয়ে ওঠে শান্তির বার্তাবাহক। এই বিপরীত বাস্তবতা আমাদের কেবল বিক্ষুব্ধই করে না, ন্যায়বিচার ও মানবতার ভবিষ্যৎ নিয়েই উৎকণ্ঠিত করে তোলে।

শক্তিমানের তথাকথিত ন্যায়-অন্যায়ের ধারণার জাঁতাকলে সাধারণ মানুষের নিষ্পেষণ আজ নিয়তি হয়ে উঠেছে। এই বৈশ্বিক শঠতা, বিশ্ব শান্তি রক্ষায় ‘ন্যায়বিচার’ নামক প্রতারণার পুনঃপুন সংজ্ঞায়ন এবং একচোখা নীতির বিরুদ্ধে একজন সাধারণ মানুষ হিসেবে আজ গভীর বেদনা ও প্রতিবাদের সঙ্গে কবির সেই অমর উচ্চারণ ধ্বনিত প্রতিধ্বনিত হয়, ‘তুমি মহারাজ সাধু হলে আজ, আমি আজ চোর বটে?’ এই একটি প্রশ্নেই যেন ধরা পড়ে যায় পুরো বৈশ্বিক ভণ্ডামির ছায়াচিত্র যেখানে শক্তিশালী রাষ্ট্রগুলো নিজেকে নির্দোষ বলে প্রতিষ্ঠা করে অথচ দুর্বল রাষ্ট্রগুলো হয়ে ওঠে অপরাধী, শুধু আত্মরক্ষার প্রয়াস নিলেই। একেই বলে ‘দশচক্রে ভগবান ভূত’। এ কথাটি কেবল এক সাহিত্যিক ক্ষোভ নয়, এটি হচ্ছে সেই চিরন্তন প্রশ্ন, যা প্লেটোর ‘রিপাবলিক’ থেকে শুরু করে রবীন্দ্রনাথের কাব্যজগৎ ও বর্তমান বিচারব্যবস্থার অকার্যকারিতা পর্যন্ত প্রতিফলিত হয়েছে, ন্যায় কি শুধু ক্ষমতাবানের অস্ত্র? নাকি ন্যায়ের এক সর্বজনীন নৈতিক ভিত্তি থাকা উচিত, যেখানে সত্য, ক্ষমতা নয়, সিদ্ধান্তের মাপকাঠি হবে? এই প্রশ্নই আমাদের বিবেককে জাগিয়ে তোলে এবং মনে করিয়ে দেয়, ‘সাধু’ পরিচয়ে যে হিংসা চালায়, তার সাধুতার স্বরূপকে আজই প্রশ্ন করতে হবে অন্যথায় ‘শান্তি’ শব্দটিই একদিন ইতিহাসের ব্যঙ্গবোধে পরিণত হবে।

এই প্রশ্ন কেবল ইসরায়েল কর্তৃক আক্রান্ত ইরানের একক প্রশ্ন নয়; এটি সেসব রাষ্ট্র ও জনগণেরও যারা নিজেদের অস্তিত্ব, আত্মরক্ষা ও আত্মমর্যাদা বজায় রাখার সংগ্রামে লিপ্ত। আর পাশ্চাত্য আধিপত্যবাদী চক্রান্ত ও বৈষম্যের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে তারা সেটা করছে নিরন্তর। ফিলিস্তিন থেকে সিরিয়া, ইয়েমেন থেকে উত্তর কোরিয়া কিংবা আফ্রিকার প্রান্তিক অঞ্চলগুলো পর্যন্ত একই প্রশ্ন ধ্বনিত-প্রতিধ্বনিত হয় আধুনিক বিশ্বের পক্ষপাতদুষ্ট ন্যায়বোধে। বিশ্বের দুর্বল জাতিগুলোর জায়গা কোথায়? এই বিশ্বরাজনীতির অসমতা, দম্ভ এবং তথ্যসন্ত্রাসচালিত প্রতারণার ভিতরে মানুষ বাঁচবে কীভাবে? সত্য ও বিবেকের পক্ষে থাকা সাধারণ মানুষের জন্য সুস্থভাবে বেঁচে থাকাটাই যেন আজ এক কঠিন যুদ্ধ, এক অদৃশ্য অথচ অবিরাম সংগ্রাম, যেখানে বিবেক প্রতিনিয়ত শক্তির কাছে, মিথ্যার কাছে পরাজিত হয়। ফরাসি লেখক আলবেয়ার কামু (১৯১৩-১৯৬০) তাঁর ‘দ্য মিথ অব সিসিফাস’-এ দেখিয়েছেন, কীভাবে মানুষ অর্থহীনতার বিরুদ্ধে প্রতিদিন একটি পাথর ঠেলতে ঠেলতে উঠে পড়ে। আজকের বিশ্বেও সেই সিসিফাসই যেন প্রতিটি বিবেকবান মানুষের রূপ; যে সত্য সে জানে, মিথ্যার প্রতিবাদ করে, কিন্তু দমন ও বিভ্রান্তির পাহাড়ে আবার ছিটকে পড়ে। তবু থেমে যায় না। সেই না থেমে যাওয়ার মধ্যেই মানবতার সম্ভাবনা নিহিত। ফিলিস্তিনিদের ওপর চালানো বর্বরতার বিশ্বব্যাপী সাধারণ মানুষদের প্রতিবাদই তার প্রমাণ।

সাম্প্রতিক বিশ্বের ঘটনাবলি ভণ্ডামির বিরুদ্ধে ইতিহাসের অমোঘ সাক্ষ্য দেবে। এই পৃথিবী যেন ক্রমেই পরিণত হয়েছে এক নির্লজ্জ, বেহায়া, ঘৃণ্য ক্ষমতাধরদের হাতের পুতুলে, যারা ‘মানবতা’র মুখোশ পরে অনুসরণ করে যাচ্ছে ‘মানবতা হত্যার’ সংঘবদ্ধ নীতি। তথাকথিত সভ্য রাষ্ট্রগুলো আজ যেন ‘আলো’র বাণী দিয়ে ‘অন্ধকার’ ছড়াতে বদ্ধপরিকর। তারপরও বিশ্বের বিবেকবান মানুষদের থেমে গেলে চলবে না। তথ্যবিকৃতি, শক্তির দম্ভ কিংবা দমননীতির ভয়ে চুপ থাকা মানে কেবল অন্যায়ের সঙ্গে আপস নয়, বরং মানবতার প্রতিও বিশ্বাসঘাতকতা। তাই আমাদের কথা বলতে হবে সত্যের পক্ষে, ন্যায়ের পক্ষে, প্রতিরোধের পক্ষে। কারণ ইতিহাস কখনো চুপ থাকে না। ইতিহাস রক্তের দাগ জমিয়ে রাখে, বেদনার স্মারক গড়ে তোলে এবং একদিন সেই রক্তচক্ষু শক্তিকে চূর্ণবিচূর্ণ করে আদালতের কাঠগড়ায় দাঁড় করায়। জার্মান দার্শনিক হেগেল (১৭৭০-১৮৩১) বলেছিলেন, ‘মিনার্ভার প্যাঁচা কেবল সন্ধ্যা নামার সঙ্গে সঙ্গেই তার ডানা ছড়িয়ে দেয়।’ অর্থাৎ ঐতিহাসিক সত্যের উপলব্ধি মানুষ একটু দেরিতেই করে, কিন্তু একবার যখন করে, তখন তারা আর পিছু হটে না। ইতিহাস কাউকে ক্ষমা করেনি। এই ভণ্ডামির হিসাবনিকাশ একদিন ইতিহাস চাইবেই। আর সেই হিসাবের প্রথম অঙ্ক লেখা হয় কলমে, প্রতিবাদে, আর সাধারণ মানুষের একটুখানি বিবেকবোধের জাগরণে। আশার কথা, সেটা যে শুরু হয়েছে, তার লক্ষণ সুস্পষ্ট।

 

লেখক : ভিজিটিং ফ্যাকাল্টি, ইউনিভার্সিটি অব রোহ্যাম্পটন, যুক্তরাজ্য

email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
মব সন্ত্রাস থামান
মব সন্ত্রাস থামান
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
সর্বশেষ খবর
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে সাগরে নেমে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
কক্সবাজারে সাগরে নেমে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

১৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

৩৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

৫৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের
নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ
হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার
সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার
ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৪ বছর পর নতুন করে ফিরছে আজম খানের 'উচ্চারণ'
১৪ বছর পর নতুন করে ফিরছে আজম খানের 'উচ্চারণ'

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা ১০০ ছাড়িয়েছে
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা ১০০ ছাড়িয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলতি বছর হজে গিয়ে মারা গেছেন ৪৪ বাংলাদেশি
চলতি বছর হজে গিয়ে মারা গেছেন ৪৪ বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কেনিয়ায় সরকারবিরোধী বিক্ষোভ, পুলিশের গুলিতে নিহত ১১
কেনিয়ায় সরকারবিরোধী বিক্ষোভ, পুলিশের গুলিতে নিহত ১১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে দেশে ফিরেছেন ৭৬ হাজারের বেশি হাজি
সৌদি থেকে দেশে ফিরেছেন ৭৬ হাজারের বেশি হাজি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সিরাজগঞ্জে ট্রাক-অটোরিকশা সংঘর্ষে প্রাণ গেল বাবা-ছেলের
সিরাজগঞ্জে ট্রাক-অটোরিকশা সংঘর্ষে প্রাণ গেল বাবা-ছেলের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা
১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জাপানে ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত, দুই দশক আগের ভবিষ্যদ্বাণী নিয়ে চাঞ্চল্য
জাপানে ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত, দুই দশক আগের ভবিষ্যদ্বাণী নিয়ে চাঞ্চল্য

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম

সাংবাদিক শামীম আহমদ আর নেই
সাংবাদিক শামীম আহমদ আর নেই

নগর জীবন