শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৮ আগস্ট, ২০২৫

ওদের সামলাতে হবে এখনই

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
ওদের সামলাতে হবে এখনই

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের একটা টাইমফ্রেম পাওয়া গেছে। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ৫ আগস্ট জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে রোজার আগে ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে নির্বাচন হবে বলে জানিয়েছেন। ইতোমধ্যে নির্বাচন কমিশনকেও প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। বিএনপি বোধগম্য কারণেই এ ঘোষণায় খুশি। নির্বাচন প্রশ্নে প্রধান উপদেষ্টাকে তাঁর অবস্থান থেকে সরিয়ে আনতে পারা নিঃসন্দেহে দলটির কৌশলগত বিজয়। বিএনপির মিত্র দলগুলোও নির্বাচনের সময়-সংকেত পেয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছে। জামায়াতে ইসলামী মনে হয় দম নিচ্ছে। স্পষ্ট করে কিছু বলেনি। এই ইসলামিক দলটির নীতি-কৌশলের খোঁজখবর যারা রাখেন তাদের অনেকে বলছেন, কিছুটা মুলামুলি করে শেষমেশ তারা অবস্থান বদলাবে। নির্বাচনের মাঠে সর্বশক্তি নিয়ে নেমে পড়বে। সব আসনে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তোলার কোশেশ করবে। সেই প্রস্তুতিও জামায়াতে ইসলামীর রয়েছে। এখনই তাদের ২৮৮টি আসনে শুনেছি প্রার্থী তৈরি। ঢাকায় কেন্দ্রীয় নেতারা মঞ্চে ও ময়দানে যেরূপ বয়ানই দিয়ে থাকুন না কেন, গ্রিন সিগন্যাল পাওয়া প্রার্থীরা নিজ নিজ এলাকায় পুরোদমে ক্যাম্পেইন করে যাচ্ছেন। এ ক্ষেত্রে জামায়াত বিএনপির থেকে অনেকটাই এগিয়ে।

প্রসঙ্গত ইতিহাসের আলোকে জামায়াতে ইসলামী কত দ্রুত কৌশল বদলাতে পারে তার দুয়েকটি উদাহরণ দেওয়া যেতে পারে।

১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের আগে সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের নেতা শেখ মুজিবুর রহমানের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের দাবি জানালেও গণহত্যা শুরু হলে জামায়াত কী ভূমিকা নিয়েছিল তা কমবেশি সবাই জানে। এরশাদ জমানায় জামায়াত আন্দোলনে ছিল। সামরিক শাসক জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ঘোষণা দিলে আন্দোলনকারী দল ও জোটের সঙ্গে যুগপৎ কর্মসূচি দিয়ে রাজপথেও ছিল। আন্দোলনরত দলগুলো বলছিল যে সামরিক শাসনের অধীনে তারা কোনো ইলেকশনে যাবে না। জামায়াতে ইসলামী ছিল আরও এককাঠি সরেস। তারা কেয়ারটেকার ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের একটা টাইমফ্রেম পাওয়া গেছেসরকারের অধীনে নির্বাচন চেয়েছিল। আন্দোলন যখন তুঙ্গে তখন (আন্দোলনের) পিঠে ছুরিকাঘাত করে মধ্যরাতে শেখ হাসিনা এরশাদের পাতানো নির্বাচনে অংশগ্রহণের সিদ্ধান্ত নিলে জামায়াতে ইসলামীও অবস্থান বদলে নির্বাচনে অংশ নেয় এবং ১০টি আসনে জয়লাভ করে।

নব্বই দশকেও জামায়াত একাধিকবার অবস্থান পরিবর্তন করে। ১৯৯৪ সালে আওয়ামী লীগের সঙ্গে মিলে বিএনপি সরকারের বিরুদ্ধে যুগপৎ আন্দোলন করে। আবার ২০০১ সালে এসে বিএনপির সঙ্গে জোট বেঁধে নির্বাচন করে। সেবার জামায়াত ১৭টি আসন পায়। বিএনপির নেতৃত্বাধীন সরকারে জামায়াতের মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী ও আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ মন্ত্রিত্ব লাভ করেন।

তাঁদের গাড়িতে ওঠে জাতীয় পতাকা। বিষয়টি আওয়ামী লীগ ও সমমনা রাজনৈতিক সমাজ এবং ‘প্রগতিশীল’ মহলে নিন্দিত হয়। যদিও নির্বাচন অ্যালায়েন্সটি ছিল চারদলীয় জোট, তথাপি আওয়ামী লীগের লোকেরা তখনকার সরকারের নাম দিয়েছিল বিএনপি-জামায়াত সরকার। বিএনপি ২০০১ সালের নির্বাচনে ১৯৩টি আসন পেয়েছিল। সরকার গঠনের জন্য দরকার ছিল ১৫১টি আসন। বিএনপি একাই সরকার গঠন করতে পারত। তা সত্ত্বেও জোটের নৈতিক দাবির প্রতি কমিটমেন্ট রাখতে গিয়েই হয়তো মন্ত্রিসভায় জামায়াতের দুজনকে জায়গা করে দেওয়া হয়েছিল। সেটা করে বিএনপির কতটা লাভ বা ক্ষতি হয়েছিল সে ভিন্ন প্রসঙ্গ।

যা-ই হোক জামায়াতের অবস্থান এখন জাতীয়তাবাদী দলের বিপরীতে। এতে বোঝা যায়, জামায়াতে ইসলামী সময় বুঝে অবস্থান বদলাতে বিলম্ব করে না। দলটি ঘন ঘন কৌশল পরিবর্তন করে। হতে পারে এটা তাদের রণকৌশল। সুতরাং বলাই যায়, জামায়াত নির্বাচনে আসবে তা প্রায় নিশ্চিত। সংবাদ সম্মেলন করে সেই ইঙ্গিত ইতোমধ্যে তারা দিয়েছেও। বস্তুত ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দাঁড়িপাল্লাই হবে ধানের শীষের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী।

এনসিপি কী করবে? এখনো নবীন এই দলটির নিবন্ধন হয়নি। মার্কাও নেই। দলের প্রধান ছিলেন জুলাই ঘোষণার মঞ্চে। কিন্তু সম্মুুখসারির কয়েকজন নেতা ছিলেন সমুদ্রবিলাসে। এ নিয়ে অনেক গুঞ্জন, অনেক কথা! তাঁরা নাকি সাগরপাড়ে গিয়েছিলেন পিটার হাসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে। কোনো কোনো পত্রিকায় রিপোর্ট বেরিয়েছে কিন্তু পিটার হাস তখন ওয়াশিংটনে ছিলেন। তাহলে গুঞ্জন উঠল কেন? মি. হাস বাংলাদেশে তসরিফ এনেছেন কি আনেননি সে বিষয় ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাসও কিছু বলেনি, যদিও বিবৃতি দিয়েছে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে- মি. হাসের সঙ্গে দূতাবাসের কোনো যোগাযোগ নেই। তিনি এখন বেসরকারি লোক। বেশ তো! তাহলে দূতাবাসের এরকম একটা বিবৃতি দেওয়ার প্রয়োজন হলো কেন? তাহলে কি ডাল মে কুচ কালা হ্যায়! কে জানে, আল্লাহ মালুম।

এনসিপির এক নেতা জুলাই ঘোষণার রাতেই তাৎক্ষণিক জানিয়েছিলেন যে তারা নির্বাচন নিয়ে এখনই কিছু ভাবছেন না। পরে গত বুধবার দলটি আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের যে সময় ঘোষণা করেছেন, এনসিপির তাতে কোনো আপত্তি নেই। তবে শর্ত আছে, এনসিপির শর্তগুলো জামায়াতের পূর্ব শর্তগুলোর প্রায় অনুরূপ। জুলাই ঘোষণাপত্রের অপূর্ণতার অনুযোগ করে জামায়াত যে বিষয়গুলোর কথা বলেছে এনসিপিও একই রকম বলেছে। এটা হতে পারে কাকতালীয় অথবা রাজনৈতিক আত্মীয়তার সূত্রেও। সময়ই সব বলে দেবে। ছোট-বড় সব রসুনের ঝাঁজ একই রকম হয়ে থাকে। এমতাবস্থায় এনসিপি নির্বাচন প্রশ্নে কী কৌশল অবলম্বন করে তা বেশ একটা কৌতূহলের বিষয়। দলটির অস্তিত্বের সংকটও দেখা দিতে পারে।

মাঠে যখন আওয়ামী লীগ নেই তখন বিএনপির হালফিল জনসমর্থন যে সবচেয়ে বেশি তাতে সন্দেহের বিন্দুমাত্র অবকাশ নেই। তার চেয়েও বড় কথা, বৃহত্তম এ দলের দায়দায়িত্বও এখন অনেক বেশি। এ দলের কাছে গণতন্ত্র ও শান্তিকামী মানুষের দাবি এবং প্রত্যাশাও অনেক। সেদিন এ কথাটিই বললেন আমার পরিচিত বিদগ্ধ একজন ট্রেড ইউনিস্ট, যিনি এখন রিটায়ার্ড। তাঁর মতে, বিএনপি বাধা না দিলে এই এক বছরে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের সব অর্জন ধূলিসাৎ হয়ে যেত। ১৯৭১ সাল যে জাতীয় জীবনে এসেছিল, সেই সত্যটিই হয়তো ভুলিয়ে দেওয়া হতো। প্রকট হয়ে দেখা দিত সাংবিধানিক সংকট। নির্বাচন ও গণতন্ত্রের ইস্যু অপ্রাসঙ্গিক হয়ে যেত। যারা বুলডোজার দিয়ে ৩২ ভেঙেছে, যারা জাতীয় সংগীত বদলাতে চেয়েছে, যারা বিনা ভোটে বছরের পর বছর ক্ষমতায় থাকার রসনা ও বাসনা পোষণ করেছে, তাদের সামলানো যেত না বিএনপি না থাকলে। কার্যত বিএনপির নেতৃত্ব এবার ভ্যানগার্ডের ভূমিকা পালন করেছে, যদিও তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের অনেকেই চলেছে গড্ডলিকা প্রবাহে। এ বাস্তবতায় বিএনপির কাছে মানুষের অনেক দাবি ও প্রত্যাশা। আরেকজন অশীতিপর বীর মুক্তিযোদ্ধা বলেন, আগামীর বাংলাদেশ কেমন হবে, শান্তি আসবে কি না, তা এখন নির্ভর করছে বিএনপির ওপর।

বিএনপি বড় দল। সমস্যাও কিন্তু তার অনেক। প্রতিটি নির্বাচনি এলাকায় দলের মধ্যে দলাদলি আছে কমবেশি। একশ্রেণির অপরিণামদর্শী ও নীতিবিবর্জিত নেতা-কর্মীর মধ্যে খাই খাই ভাবটা প্রবল। এ খানেওয়ালা নেতা-কর্মীদের মধ্যে যারা অতিমাত্রায় চাঁদাবাজি, খুনাখুনি, মবোক্র্যাসি করে সামাজিক ও গণমাধ্যমে খবর তৈরি করেছে বিএনপি তৎক্ষণাৎ তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিয়েছে। দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। ওদের ধরতে প্রশাসনের প্রতি আহ্বানও জানিয়েছে। কিন্তু বিএনপি সরকারে নেই। প্রশাসন বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই বিএনপির সাংগঠনিক সিদ্ধান্ত আমলে নেয়নি বা নিচ্ছে না। কোনো কোনো ক্ষেত্রে পুলিশ প্রশাসনের মাঠপর্যায়ে ‘উহাদের’ সঙ্গে দহরমমহরম ছিল এবং আছে। সত্য-মিথ্যা জানি না। তবে লোকপ্রচার রয়েছে এরকমই। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান নিজেও এ বিষয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।

দৃষ্টিগ্রাহ্য ক্রাইম করে যারা দলের নজরে এসেছে, তাদের বিরুদ্ধে কেবল সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে; কিন্তু পাড়ায়-মহল্লায়, গ্রাম ও শহরতলির নানান স্পটে দলের নাম ভাঙিয়ে ছোটমাপের যেসব পাতিনেতা মানুষের ওপর জুলুম করছে তাদের খবর অন্তরালেই থেকে যাচ্ছে। কেউ একটা ঘর তুলছে, জমি বিক্রি করছে, ছোট ব্যবসা করছে, সেখানেও এরা চাঁদা আনতে যায়। বালুমহালে, ইটের ভাটায়, রিকশাস্ট্যান্ডে এরা চাঁদাবাজি করে। এদের সবাই যে বিএনপির, তা অবশ্য নয়। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র নামধারীও আছে। অন্যান্য দলেরও আছে। কিন্তু বিএনপিরটাই চোখে পড়ে বেশি।

কারণ দল বড়। কর্মীও বেশি। সংখ্যায় যারা বেশি সবকিছুতেই তারা বেশি। এমতাবস্থায় পাড়া-মহল্লার ক্ষুদ্র চাঁদাবাজদেরও দমন করতে হবে। মনে রাখতে হবে, পচা ও গুঁড়া শামুকে পা বেশি কাটে। গ্রামের মানুষ আড়চোখে এদের দেখছে এবং বুকের মধ্যে লিখে রাখছে। ব্যালটে জবাব দেবে। কাজেই খুদে চান্দাবাজদেরও সামলাতে হবে। উপজেলা পর্যায়ের নেতাদের  এ বিষয়ে সতর্ক করতে হবে। তারা যেন তাদের দুষ্ট কর্মীদের প্রশ্রয় না দেয়। মনে রাখা জরুরি, সুষ্ঠু নির্বাচন হলে ভোটের কারবারে চাঁদাবাজ- ধড়িবাজরা মূল্যহীন। ওরা বরং ভোট নষ্ট করবে। ভবিষ্যতেও ওরা সামাজিক শান্তি ও শৃঙ্খলা বিঘ্নিত করবে। কাজেই সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বনের এখনই সময়। ওদের সামলাতে হবে দল ও দেশের স্বার্থে।

                লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
চায়ের উদ্ভব যেভাবে
চায়ের উদ্ভব যেভাবে
আবাসন খাত
আবাসন খাত
আইনশৃঙ্খলার অবনতি
আইনশৃঙ্খলার অবনতি
খাদ্যসংকট নিরসনে ইসলামের নির্দেশনা
খাদ্যসংকট নিরসনে ইসলামের নির্দেশনা
তারেক রহমানের কবিতা ও নরেন্দ্র মোদির সিন্দুক
তারেক রহমানের কবিতা ও নরেন্দ্র মোদির সিন্দুক
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
চাওয়াপাওয়ার হিসাব
চাওয়াপাওয়ার হিসাব
জুলাইয়ের অর্জন সবার
জুলাইয়ের অর্জন সবার
চরের হিসাব দেবে কে
চরের হিসাব দেবে কে
ইসলামে ঐক্যের গুরুত্ব
ইসলামে ঐক্যের গুরুত্ব
শিল্পী এস এম সুলতানের বলবান কৃষকরা
শিল্পী এস এম সুলতানের বলবান কৃষকরা
হতাশা প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে
হতাশা প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে
সর্বশেষ খবর
বিমান থেকে ত্রাণ মাথায় পড়ে ফিলিস্তিনি কিশোর নিহত
বিমান থেকে ত্রাণ মাথায় পড়ে ফিলিস্তিনি কিশোর নিহত

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালিকা থেকে মৃত ভোটার বাদ যাচ্ছে ২১ লাখ ৩২ হাজার ৫৯০
তালিকা থেকে মৃত ভোটার বাদ যাচ্ছে ২১ লাখ ৩২ হাজার ৫৯০

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে দুর্ধর্ষ 'ধাক্কামারা' চক্রের দুই নারী সদস্য আটক
রাজধানীতে দুর্ধর্ষ 'ধাক্কামারা' চক্রের দুই নারী সদস্য আটক

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

বার্সেলোনা ছেড়ে রোনালদোর সতীর্থ মার্টিনেজ
বার্সেলোনা ছেড়ে রোনালদোর সতীর্থ মার্টিনেজ

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফেল থেকে জিপিএ-৫ তিনজন, নতুনভাবে পাস করলেন ২৯৩ জন
ফেল থেকে জিপিএ-৫ তিনজন, নতুনভাবে পাস করলেন ২৯৩ জন

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে আগুনে পুড়ল ১১ দোকান ও ১ কারখানা
নোয়াখালীতে আগুনে পুড়ল ১১ দোকান ও ১ কারখানা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ৪০ হাজার বডি ক্যামেরা কিনছে সরকার
ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ৪০ হাজার বডি ক্যামেরা কিনছে সরকার

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৩১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শুষ্ক থাকবে ঢাকার আকাশ, নেই বৃষ্টির সম্ভাবনা
শুষ্ক থাকবে ঢাকার আকাশ, নেই বৃষ্টির সম্ভাবনা

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা বোর্ডে নতুন জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৮৬ পরীক্ষার্থী, ফেল থেকে পাস ২৯৩
ঢাকা বোর্ডে নতুন জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৮৬ পরীক্ষার্থী, ফেল থেকে পাস ২৯৩

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

এনসিএল টি-টোয়েন্টিতে ক্রিকেটারদের ম্যাচ ফি বাড়াল বিসিবি
এনসিএল টি-টোয়েন্টিতে ক্রিকেটারদের ম্যাচ ফি বাড়াল বিসিবি

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যে ৫ সহজ কৌশলে চ্যাটজিপিটি হবে আপনার ব্যক্তিগত সহকারী
যে ৫ সহজ কৌশলে চ্যাটজিপিটি হবে আপনার ব্যক্তিগত সহকারী

৩৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশ
এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশ

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ওয়ানডেতে ফিরেই বিশ্বরেকর্ড গড়লেন শাহিন আফ্রিদি
ওয়ানডেতে ফিরেই বিশ্বরেকর্ড গড়লেন শাহিন আফ্রিদি

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বড়শিতে ধরা এক জোড়া কোরাল ৪১ হাজার টাকায় বিক্রি
বড়শিতে ধরা এক জোড়া কোরাল ৪১ হাজার টাকায় বিক্রি

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তুরস্ক সবসময় ফিলিস্তিনের পাশে থাকবে: এরদোয়ান
তুরস্ক সবসময় ফিলিস্তিনের পাশে থাকবে: এরদোয়ান

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবিতে হল রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জাবিতে হল রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নড়াইলে চিত্রশিল্পী এস এম সুলতানের জন্মবার্ষিকীতে শ্রদ্ধা
নড়াইলে চিত্রশিল্পী এস এম সুলতানের জন্মবার্ষিকীতে শ্রদ্ধা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে দুই দিনে ৪৩২ গাড়ি ডাম্পিং, ১১৬ গাড়ি রেকার
রাজধানীতে দুই দিনে ৪৩২ গাড়ি ডাম্পিং, ১১৬ গাড়ি রেকার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনের সু-২৭ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত
ইউক্রেনের সু-২৭ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ব্যানারের নিচে বসে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান, যুবক গ্রেপ্তার
বিএনপির ব্যানারের নিচে বসে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান, যুবক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে প্রেম, দুই বছরে সাড়ে ১২ কোটি টাকা খোয়ালেন বৃদ্ধ!
ফেসবুকে প্রেম, দুই বছরে সাড়ে ১২ কোটি টাকা খোয়ালেন বৃদ্ধ!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বেকারত্ব দূরীকরণে প্রযুক্তির ব্যবহার নিয়ে শেরপুরে আলোচনা সভা
বেকারত্ব দূরীকরণে প্রযুক্তির ব্যবহার নিয়ে শেরপুরে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বীরের সঙ্গে থেকেও জয়কে মিস করছেন শাকিব খান
বীরের সঙ্গে থেকেও জয়কে মিস করছেন শাকিব খান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্যামি ব্রুসকে জাতিসংঘের উপপ্রতিনিধি মনোনীত করলেন ট্রাম্প
ট্যামি ব্রুসকে জাতিসংঘের উপপ্রতিনিধি মনোনীত করলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, ভুল সংশোধনের সুযোগ থাকছে ১২ দিন
খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, ভুল সংশোধনের সুযোগ থাকছে ১২ দিন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বুড়িচংয়ে ষোলনল ইউনিয়ন যুবদলের দ্বিবার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বুড়িচংয়ে ষোলনল ইউনিয়ন যুবদলের দ্বিবার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বালতির পানিতে ডুবে প্রাণ গেলো শিশুর
বালতির পানিতে ডুবে প্রাণ গেলো শিশুর

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্মেনিয়া-আজারবাইজান চুক্তিকে স্বাগত জানাল ইরান
আর্মেনিয়া-আজারবাইজান চুক্তিকে স্বাগত জানাল ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার
তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসপাতালে ভর্তির সময় স্বামীর নামের জায়গায় নিজের নাম বসিয়েছে তুষার : নীলা ইস্রাফিল
হাসপাতালে ভর্তির সময় স্বামীর নামের জায়গায় নিজের নাম বসিয়েছে তুষার : নীলা ইস্রাফিল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অসুস্থ স্ত্রীকে জীবন্ত মাটিচাপা দেওয়ার চেষ্টা স্বামীর, ভিডিও ভাইরাল
অসুস্থ স্ত্রীকে জীবন্ত মাটিচাপা দেওয়ার চেষ্টা স্বামীর, ভিডিও ভাইরাল

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া নিয়ে এবার নিজেদের অবস্থান জানাল যুক্তরাষ্ট্র
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া নিয়ে এবার নিজেদের অবস্থান জানাল যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশিদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা চালু করলো মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা চালু করলো মালয়েশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউ মার্কেট থেকে ১১০০ সামুরাই ছুরি ও চাপাতি উদ্ধার
নিউ মার্কেট থেকে ১১০০ সামুরাই ছুরি ও চাপাতি উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পালানোর সময় দীপু মনির ভাগ্নে আটক
ভারতে পালানোর সময় দীপু মনির ভাগ্নে আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হানিট্র্যাপ চক্রের সদস্যদের অপকর্মের ভিডিও করায় তুহিনকে হত্যা : জিএমপি কমিশনার
হানিট্র্যাপ চক্রের সদস্যদের অপকর্মের ভিডিও করায় তুহিনকে হত্যা : জিএমপি কমিশনার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই ভোট: সিইসি
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই ভোট: সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা হাতে ধরে গণ-অভ্যুত্থানকে মেরে ফেলছি : সামান্তা শারমিন
আমরা হাতে ধরে গণ-অভ্যুত্থানকে মেরে ফেলছি : সামান্তা শারমিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বাধীনতার পক্ষে-বিপক্ষে বক্তব্য দিয়ে জাতিকে বিভক্ত করা যাবে না : সালাহউদ্দিন
স্বাধীনতার পক্ষে-বিপক্ষে বক্তব্য দিয়ে জাতিকে বিভক্ত করা যাবে না : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপারেশন সিঁদুর নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন ভারতীয় বিমানবাহিনী প্রধান
অপারেশন সিঁদুর নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন ভারতীয় বিমানবাহিনী প্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘স্ত্রীকে মেরে ফেলছি, আমাকে নিয়ে যান’, হত্যার পর ৯৯৯-এ স্বামীর ফোন
‘স্ত্রীকে মেরে ফেলছি, আমাকে নিয়ে যান’, হত্যার পর ৯৯৯-এ স্বামীর ফোন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকে অঞ্চল বিনিময়ের সিদ্ধান্তে কড়া বার্তা জেলেনস্কির
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকে অঞ্চল বিনিময়ের সিদ্ধান্তে কড়া বার্তা জেলেনস্কির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শুল্কাঘাতে ভারতে যেসব ব্যবসায় প্রভাব পড়বে
ট্রাম্পের শুল্কাঘাতে ভারতে যেসব ব্যবসায় প্রভাব পড়বে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক তুহিন হত্যায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে স্বাধীন : র‍্যাব
সাংবাদিক তুহিন হত্যায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে স্বাধীন : র‍্যাব

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের চাঞ্চল্যকর সেই দাবি উড়িয়ে দিল পাকিস্তান
ভারতের চাঞ্চল্যকর সেই দাবি উড়িয়ে দিল পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগ ভিত্তিহীন : মন্ত্রিপরিষদ সচিব
উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগ ভিত্তিহীন : মন্ত্রিপরিষদ সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ২০ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান
ইসরায়েলের ২০ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইফ আলীর ১৫ হাজার কোটি রুপির সম্পত্তি নিয়ে আদালতের স্থগিতাদেশ
সাইফ আলীর ১৫ হাজার কোটি রুপির সম্পত্তি নিয়ে আদালতের স্থগিতাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজশাহীতে ১২টি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন করলেন উপদেষ্টা আসিফ
রাজশাহীতে ১২টি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন করলেন উপদেষ্টা আসিফ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোনে আহতদের চিকিৎসায় যুক্তরাজ্যের মেডিকেল টিম ঢাকায়
মাইলস্টোনে আহতদের চিকিৎসায় যুক্তরাজ্যের মেডিকেল টিম ঢাকায়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুধু স্বৈরশাসক নন, হাসিনা ছিলেন মাদকেরও নেত্রী: এ্যানি
শুধু স্বৈরশাসক নন, হাসিনা ছিলেন মাদকেরও নেত্রী: এ্যানি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানই দেশের ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমানই দেশের ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী: মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ড্যাবের নির্বাচনে হারুন-শাকিল পূর্ণ প্যানেলের নিরঙ্কুশ বিজয়
ড্যাবের নির্বাচনে হারুন-শাকিল পূর্ণ প্যানেলের নিরঙ্কুশ বিজয়

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একই পরিবারের ৭ জনের মৃত্যুর ঘটনায় চালকের বিরুদ্ধে মামলা
একই পরিবারের ৭ জনের মৃত্যুর ঘটনায় চালকের বিরুদ্ধে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কুলি’-তে রজনীকান্তের ১৫০ কোটি, আমিরের ১৫ মিনিটের জন্য ২৫ কোটি!
‘কুলি’-তে রজনীকান্তের ১৫০ কোটি, আমিরের ১৫ মিনিটের জন্য ২৫ কোটি!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কোনালের বাজিমাত, ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে বুবলী-জীবনের ‘ময়না’
কোনালের বাজিমাত, ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে বুবলী-জীবনের ‘ময়না’

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেসবুকে প্রেম, দুই বছরে সাড়ে ১২ কোটি টাকা খোয়ালেন বৃদ্ধ!
ফেসবুকে প্রেম, দুই বছরে সাড়ে ১২ কোটি টাকা খোয়ালেন বৃদ্ধ!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সাংবাদিক তুহিন হত্যা মামলার আসামি শহীদুল কিশোরগঞ্জে গ্রেপ্তার
সাংবাদিক তুহিন হত্যা মামলার আসামি শহীদুল কিশোরগঞ্জে গ্রেপ্তার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে
কী হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলে আছে হাসিনার রেড নোটিস
ঝুলে আছে হাসিনার রেড নোটিস

প্রথম পৃষ্ঠা

তুহিন হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন
তুহিন হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেক ইতিহাস গড়ার দিন
আরেক ইতিহাস গড়ার দিন

মাঠে ময়দানে

থার্ড টার্মিনাল চালুতে জটিলতা অপারেটর নির্বাচনে অচলাবস্থা
থার্ড টার্মিনাল চালুতে জটিলতা অপারেটর নির্বাচনে অচলাবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিকল্পিত হত্যাচেষ্টা খালেদা জিয়াকে
পরিকল্পিত হত্যাচেষ্টা খালেদা জিয়াকে

প্রথম পৃষ্ঠা

‘মিস্টার টোয়েন্টি পার্সেন্ট’
‘মিস্টার টোয়েন্টি পার্সেন্ট’

প্রথম পৃষ্ঠা

আবু তাহের বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক
আবু তাহের বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারেক রহমানের শাশুড়ির বাসায় বেবী নাজনীন
তারেক রহমানের শাশুড়ির বাসায় বেবী নাজনীন

শোবিজ

নাটোরে ক্রীড়া উপদেষ্টার অনুষ্ঠান বয়কট
নাটোরে ক্রীড়া উপদেষ্টার অনুষ্ঠান বয়কট

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠ চষছেন চার দলের ৯ নেতা
মাঠ চষছেন চার দলের ৯ নেতা

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে এলে জনরোষ সৃষ্টি হবে
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে এলে জনরোষ সৃষ্টি হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

লড়তে চান বিএনপির চার নেতা জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত
লড়তে চান বিএনপির চার নেতা জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত

নগর জীবন

বিদ্যুৎ কেন্দ্রে রাতভর ডাকাতি, কয়েক কোটি টাকার মালামাল লুট
বিদ্যুৎ কেন্দ্রে রাতভর ডাকাতি, কয়েক কোটি টাকার মালামাল লুট

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবার-আত্মীয়স্বজন আমাকে জেনিফার বলে ডাকে : মেহজাবীন
পরিবার-আত্মীয়স্বজন আমাকে জেনিফার বলে ডাকে : মেহজাবীন

শোবিজ

তারেক রহমানই ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী
তারেক রহমানই ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্যায় তিস্তাতীরে মানুষের ভোগান্তি
বন্যায় তিস্তাতীরে মানুষের ভোগান্তি

খবর

শিল্পীরা কেন পারিশ্রমিক পান না
শিল্পীরা কেন পারিশ্রমিক পান না

শোবিজ

শেষ বলের ছক্কায় বিশ্ব রেকর্ড
শেষ বলের ছক্কায় বিশ্ব রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত কিংস
চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত কিংস

মাঠে ময়দানে

থমকে রয়েছে বিটিসিএল ফাইভ-জি প্রকল্প
থমকে রয়েছে বিটিসিএল ফাইভ-জি প্রকল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ মানুষও বিএনপির কাছে ভালো কিছু প্রত্যাশা করে
নিরপেক্ষ মানুষও বিএনপির কাছে ভালো কিছু প্রত্যাশা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার সুরকার কুমার বিশ্বজিৎ
এবার সুরকার কুমার বিশ্বজিৎ

শোবিজ

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই নিউজিল্যান্ডের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই নিউজিল্যান্ডের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়

সম্পাদকীয়

ঢাকায় আসছেন আজ
ঢাকায় আসছেন আজ

মাঠে ময়দানে

তুহিনের হত্যাকাণ্ড সাংবাদিকদের নিরাপত্তার কথা পুনরায় ভাবিয়ে তুলেছে
তুহিনের হত্যাকাণ্ড সাংবাদিকদের নিরাপত্তার কথা পুনরায় ভাবিয়ে তুলেছে

খবর

তুহিন হত্যায় জড়িতদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা
তুহিন হত্যায় জড়িতদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা

নগর জীবন