শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৪ জুন, ২০২৫

কুহরিছে নন্দনের পাখি

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
কুহরিছে নন্দনের পাখি

সূর্যোদয়ের আগে হাঁটাহাঁটি শরীরে মেদ জমতে দেয় না। ওভাবে হাঁটলে অস্থিসন্ধির জটিলতা দূর হয়, হজমশক্তি বাড়ে। সবচেয়ে বড় কথা মনটা ফুরফুরে হয়ে যায়। এই জ্ঞান আমায় দান করেছিলেন সাংবাদিক-সাহিত্যিক রাহাত খান (জন্ম : ১৯ ডিসেম্বর ১৯৪০-মৃত্যু : ২৮ আগস্ট ২০২০)। সকাল আট-নয়টার পর যাদের ঘুম ভাঙে, সেই দলের সক্রিয় সদস্য আমি। তাই রাহাত ভাইকে বললাম, সাত দিন টানা উপোস দিলেই তো মেদের জানাজা পাঠের মওকা এসে যায়। অন্নকষ্টে ভোগা মানুষ জীবনরক্ষার জটিলতায় অস্থির থাকে, অস্থিসন্ধি নিয়ে তার দুশ্চিন্তা করার ফুরসত কোথায়! হজমের সমস্যায় ভুগবার প্রশ্নই ওঠে না। ওদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে ন্যূনতম সুস্থতা ধরে রাখবার জন্য পেটে কিছু ধারণ করা। মন ফুরফুর করবে নাকি ঘুরঘুর করবে, সেটা অনেক পরের কথা।

‘তোমাকে নিয়ে এই-ই এক সমস্যা’ বলেন রাহাত খান, ‘যে কোনো বিষয়ে নেগেশন সিনড্রোমে সাফার কর। খালি নেতিবাচকটা তোমার নজরে পড়ে। ইটস আ ডিজিজ। মধ্যগগনে সূর্য উঠলে শয্যাত্যাগ করবে তো কর। কিন্তু ওটার পক্ষে সাফাই গেয়ে অন্যদেরও ওই বদভ্যাসে প্ররোচিত করতে চাইছ, ইটস অ্যান অ্যান্টি-সোশ্যাল অ্যাটিচিউড। এজন্য তোমারে দুগাজুমা করতে ইচ্ছে হয়।’

হোয়াট ডু ইউ মিন বাই দুগাজুমা? জবাবে রাহাত খান তাঁর বাঁ চোখ মেরে নিচুগলায় বলেন, মিনিংটা পাবলিকলি শুনতে চেয়ো না। তোমার প্রেস্টিজের ইয়ে হয়ে যাবে। হুমকি আর পরামর্শমিশ্রিত বাক্য শুনে চুপসে গেলাম। জাতীয় প্রেস ক্লাবের দোতলায় অতিথি আপ্যায়নের কক্ষে দুই বন্ধুকে চা ও ডিমপুরি খাওয়াচ্ছিলেন রাহাত ভাই। আমি ওই কক্ষে আমার এক মেহমানের সেবা শেষ করলাম মাত্র। ‘আসো, আসো, অনেক দিন তোমায় দেখি না’ বলে তিনি তাঁর টেবিলে আমায় ডেকে নিয়েছিলেন। তাঁর বন্ধুদের সামনে ‘দুগাজুমা’ শব্দের অর্থ খোলাসা করলে আমার ইজ্জত সত্যিই কি জখম হবে?

কুহরিছে নন্দনের পাখিএরকম ভাবছি আর ভাবছি। আবার একই সঙ্গে ভানও করছি যে তাঁদের তিন বন্ধুর আড্ডার মজাদার কথাবার্তা উপভোগ করছি। রাহাত খান হঠাৎ বললেন, তাঁর খুব জানতে ইচ্ছা করছে, কবে কোন বিষয়ে আমি তাঁর ইতিবাচক গুণ দেখে মুগ্ধতা প্রকাশ করেছি। তাঁকে জানাই যে তাঁর লেখা একটি গল্পের-‘রাবেয়া গোলাপের মতো সুন্দর, গোলাপের মতো একঘেঁয়ে।’ বাক্যটি আমার পরানের গভীরে গোলাপি আতরের সুবাস ছড়িয়েছে। এই উপলব্ধি বহু জায়গায় বহুজনকে জানিয়েই বসে থাকিনি; সাময়িকী ‘চিত্রবাংলা’র পাতায় সেটা ছাপার অক্ষরে বর্ণনাও করেছি।

‘মাই গড! কত বড় গলদা আমি।’ বলেন রাহাত খান, ‘বেহুদা তোমারে এত কাল ট্যারাচোখা মাথাগরম আদমি ভেবেছি। স্যরি, এক্সট্রেমলি স্যরি। ক্ষতিপূরণ হিসেবে দুগাজুমা প্রত্যাহার করে নিলাম।’ তাঁর দুই বন্ধুর প্রশ্ন, দুগা দুগা করছ সমানে, মানেটা তো বলবে! রাহাত খান বলেন, অবশ্যই বলব। তবে এখন না। পাবলিকলি বলাটা ইনডিসেন্ট হবে।

২. ঠিকই বলেছেন রাহাত খান। পাঁচজনকে শুনিয়ে দুগাজুমার অর্থ বলে দিলে আমার এক্কেবারে চিৎপাত হয়ে যাওয়ার দশা হতো। একদিন রুদ্ধদ্বার বৈঠক ধরনের পরিস্থিতিতে তিনি জানান, ‘দুই গালে জুতা মার’-এই শব্দ চতুষ্টয়ের আদ্য অক্ষরকে ক্রমানুসারে সাজালে যা পাবে সেটাই দুগাজুমা। তিনি বলেন, মনের ঝাল মেটানোর সুবিধার্থে সাংকেতিক ভাষার মতো উপাদেয় কি আর কিছু হয়? প্রকাশ্যে যাকে কুর্নিশ না করলে গর্দান ফাঁক হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা, মনে মনে তাকে শাপান্ত দিয়ে যারা অতৃপ্ত, তারা নিজেরা সবার সামনে নির্বিঘ্ন উচ্চারণের লক্ষ্যে একটা সংকেত তৈরি করে নেয়। উচ্চারণজনিত একটা আমোদও তখন পাওয়া যায়।

সাংকেতিক সেই ভাষা প্রতিশোধ গ্রহণের হিরন্ময় হাতিয়ার হয়ে ওঠে কখনো কখনো। কখনো কখনো হয়ে ওঠে হুঁশিয়ারি। ‘সংবাদ’ সম্পাদক বজলুর রহমান (জন্ম : ৩ আগস্ট ১৯৪১-মৃত্যু : ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০০৮)। যখন রুষ্ট মেজাজে থাকতেন তখন আমরা তাঁর অধীন সাংবাদিকরা তাঁর জেরার মুখোমুখি হতে ভয় পেতাম। কোন প্রশ্নের জবাবে বানিয়ে বানিয়ে কী বলতে হবে, তা ঠিক করার জন্য আগে মতবিনিময় করে নিতে হতো। তবু কোন মিথ্যাকে ‘সত্য’ বলে চালিয়ে দেওয়া হচ্ছে, তিনি বুঝে ফেলতেন। অধীনস্থদের কারও অন্যায় আচরণে তিনি ক্ষুব্ধ হয়ে গর্জন করেছেন বা গর্জন করে যাচ্ছেন, এ অবস্থায় তাঁর সামনে পড়লে, সামনে পড়াকে কোন্ ভুল বা অন্যায়ের জন্য বাক্যবাণে জর্জরিত করা হবে কে জানে! সেজন্য ‘বড় হুজুর গরম হয়ে আছেন’ মর্মে হুঁশিয়ারি দেওয়ার সাংকেতিক ভাষা ব্যবহার করতাম আমরা। বলতাম-‘কুহরিছে নন্দনের পাখি’।

ওই পত্রিকায় আমার সহকর্মী মজিদুল হক একদিন জানান, তিনি যে ফ্ল্যাটে বাস করেন তার উল্টো দিকের ফ্ল্যাটের ভাড়াটে বরেণ কুশারীর জীবন কয়লা করে ফেলছে নন্দনের পাখি। আমরা চমকে উঠলাম। বজলু ভাই এখানে কেন? মজিদ বলেন, এই পাখি সেই পাখি না। কুশারী সদাগরি অফিসের নির্বাহী পদে চাকরি করেন। নিয়মিত বেতন পান না। নিয়মিত তাগাদা দেন বাড়িঅলা-‘বকেয়া ভাড়া এখনই চাই’। কোনো অজুহাতই তিনি মানেন না। দিতে হবে দাও/এখনই দাও। প্রায় প্রতি সপ্তাহে উৎপাত। অগত্যা সিদ্ধান্ত হয়, বাড়িঅলাকে এড়িয়ে চলাই ভালো। বাড়ির উল্টো দিকের দোকানের সেলসম্যানের সঙ্গে বন্দোবস্ত হলো : বাড়িঅলা আসছে দেখলে সে গাইতে থাকবে-‘মধুর মধুর বংশী বাজে/কোথায় কোন কদমতলীতে...।’ সংকেত পেয়ে বাড়ির  পেছনের গেট দিয়ে চম্পট হবেন বরেণ কুশারী। বাড়িঅলাও কম যান না। একদিন তিনি দোকানে ঢুকে সেলসম্যানকে বলেন, আমারে দেখলেই তুমি বংশী বাজাও, অন্য সময় তোমার গলা দিয়া হুক্কাহুয়া আওয়াজও বারয় না, কেস্ কী য়্যাঁ? বংশী বাজাইয়া কুশারী সাবরে সিগন্যাল পাঠাও না তো? সেলসম্যান বলে, কী যে কন না চাচা! অল্প বেতনের চারকি করি বইলা কি মনের সুখের জন্য একটু গানও গাইবার পারুম না?

৩. ‘অল্প বেতনের চাকরি’ কথাটা ‘শতাধিক টাকা’র মতোই প্যাঁচালো। আমার দৃষ্টিতে বেতন দশ লাখ মানে বিস্তর টাকা। ইলন মাস্কের কাছে এই টাকা হাফ কেজি তেজপাতার সমানও নয়। আবার দেখতে পাই, এক শ এক  মানে শতাধিক টাকা। দশ কোটিও কিন্তু শতাধিক টাকা। এই বিবেচনা থেকে ধরে নেওয়া যেতে পারে যে বেতনের শতাধিক টাকায় পুলিশ সাব-ইন্সপেক্টর আবদুস সালামের জীবন চলছিল না। তাই তিনি পাঁচজন ভাঙারির কাছ থেকে ১৭ জুন ৮০ হাজার টাকা হাতিয়ে নেন।

ভাঙারিরা ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী। গ্রামে গ্রামে ঘুরে ভাঙাচোরা জিনিসপত্র কেনাবেচা করেন। ঝিনাইদহ জেলার সদর উপজেলার বাসিন্দা তাঁরা। নারিকেলবাড়িয়া গ্রামের পুলিশ ক্যাম্পের এসআই আবদুস সালাম তাঁদের ধরে এনে বলেন, ৮০ হাজার টাকা ঘুষ না দিলে মামলার আসামি বানিয়ে কোর্টে চালান করে দেব। হুমকিতে ‘কাজ’ হয়ে গেছে। বিষয়টি পুলিশের উচ্চ মহলের কানে গেলে সালাম টের পান-‘বিপদ আসন্ন’। সর্বশেষ খবরে জানা যায়, ঘুষ ফেরত দেওয়ার জন্য আবদুস সালাম ছোটাছুটি করছেন কিন্তু ভুক্তভোগীদের মন গলছে না। তাঁরা নাকি নাটকের শেষ দৃশ্য দেখার অপেক্ষায় রয়েছেন। তাঁদের অপেক্ষা সার্থক হবে? যদি না হয় তাহলে হয়তো দেখা যাবে যে ঘুষ নেওয়ার মিথ্যা অভিযোগের মাধ্যমে দারোগা সালামের মানহানির দায়ে পাঁচ ভাঙারির বিরুদ্ধে মামলার বিচার চলছে।

পাকিস্তানি জমানায় আমাদের জেলা শহরে আমজাদ আলী নামে কড়া মেজাজি এক দারোগা ছিলেন। রাতে বাতিহীন রিকশা আটক করে তিনি কনস্টেবলদের বলতেন, ‘দশ ট্যাবলেট লওন ছাড়া এইয়ারে ছাড়বেন না কইলাম।’ ট্যাবলেট মানে টাকা। শহরের মধুসূদনপুরের হাবিব একদিন বলে, টাকারে টাকা না কইয়া ট্যাবলেট কন কিয়েল্লাই? আমজাদ আলী বলেন, কলেজ স্টুডেন্ট তুমি, আরামে হারাম খাওনের কাম ইশারায় সারা লাগে এইডাও বোঝো না?

৪. হারাম খাওনের কাজ ছাড়াও কিন্তু ইশারার ব্যবহার চলে। এ বিষয়ে তিনটি ঘটনা বলতে পারি।

এক. সাড়ে চার বয়সি ছেলেকে মা ভদ্রতা শেখাচ্ছেন। বাইরের লোকজনের সামনে ‘মা পেসাব করব, বাথরুমে নিয়ে চল’ এরকম কখনো বলবে না। বলবে, ‘গান গাইব মা, গাইতে নিয়ে চল।’ কদিন পর এই ছেলে তার বাবা-মার সঙ্গে সিনেমা দেখতে যায়। মায়ের কোলে বসা খোকন বিরতির কিছুক্ষণ আগে বলতে থাকে, ‘মা গান গাইব। গাইতে নিয়ে চল।’ ‘মা বলেন, ঠিক আছে। একটু পরে গাইয়ো।’ ছেলেটি মানে না, ঘ্যানর ঘ্যানর করতেই থাকে। দর্শকদের একজন বলে, ‘বাহ! এইটুকুন খোকা গান গাইতে চায়। দিন না আপা, ছেলেকে গাইতে দিন।’ খোকন কাঁদতে কাঁদতে বলে, ‘গান গাই মা? তোমার কোলে গা-ই-ই-ই।’ এ সময় আরেক দর্শক বলেন, ‘গাইতে চাচ্ছে খোকন সোনাকে গাইতে দিন ভাবি। আমরা ডিস্টার্ব ফিল করব না।’ মা বললেন, গাইতে দেওয়ার উপায় আর নেইরে ভাই। অলরেডি সে গেয়েই ফেলেছে।

দুই. নবম শ্রেণির ছাত্রদের শিক্ষক বললেন, তোমরা সব সময় শোভন আচরণ করবে। অনেক শব্দ বা কথা আছে যেগুলোর সরাসরি উচ্চারণ উচিত নয়। সেদিন কুতুবউদ্দিন ভরা ক্লাসে বলে বসে, ‘পায়খানা পাচ্ছে, যাব?’ কথাটা ইশারায় বললেই সুন্দর হতো। বলতে পারত, ‘বড়ঘরে যেতে হবে, যাই?’ রাইসুল হকও নির্লজ্জ ছেলে। বলে কি না, ‘স্যার পেসাবের বেগ পাচ্ছে, যাই?’ শিক্ষক বলেন, ওর বলা উচিত ছিল ‘বাইরে যাওয়া দরকার।’ আমি হয়তো বলতাম, ‘কেন?’ তখন তার বলা উচিত, ‘চাপ আছে, তাই।’

সপ্তাহখানেক পরে ক্লাস চলছে। শিক্ষক পাঠদান করছেন, যেনতেন প্রকারে লক্ষ্যে পৌঁছানোকে সাফল্য বলে মেনে নেওয়া বিরাট ভুল। সফলতার চূড়ায় কীভাবে ওঠা হলো, সেটা বুঝতে হবে। প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে লাভজনক কিছু অর্জন করা আর তস্করবৃত্তি অবলম্বন একই কথা। এ ধরনের ওপরে ওঠা কার্যত নিচে নেমে যাওয়া, অধঃপতনের প্রক্রিয়ার কাছে নিজেকে সমর্পণ করা...।ঠিক এ সময় কুতুবউদ্দিন দাঁড়িয়ে বলে, ‘স্যার! একটু বাইরে যাওয়া দরকার।’ শিক্ষক বলে, ‘কেন। চাপ আছে?’ ছাত্র বলল, ‘না স্যার। চাপের বাপ আছে।’ অর্থাৎ মলত্যাগে বিলম্ব আর সইছে না।

তিন. সর্বদা খোশমেজাজি কিশোর কুমার তাঁর পেশার ব্যাপারে পরম নিষ্ঠাবান ছিলেন। পারিশ্রমিক কড়ায়গন্ডায় বুঝে নেওয়ার আগে গাইতেন না। পাওনা আদায়ের বেলায় তাঁর ব্যবহৃত সাংকেতিক ভাষাও মজাদার। বলতেন, ‘আরে ভাই, এখনো চা খাওয়ালে না।’ কথাটার অনুবাদ হলো, চেক তো এখনো দিলে না। লেনদেনের কাজটা করতেন কিশোর কুমারের ব্যক্তিগত সচিব আবদুল মোনায়েম। সচিব ইশারা করলে তিনি প্লেব্যাক গানে কণ্ঠদান করতেন বা মঞ্চে সংগীত পরিবেশন করতেন। এ সম্পর্কে কিশোর কুমারের ছেলে অমিত কুমার স্মৃতিচারণ করেন, ‘যোশিলা’ (মুক্তি পায় ১৯৭৩ সালে) ছবির জন্য গান রেকর্ডিংয়ে এসেছেন বাবা। সংগীত পরিচালক রাহুল দেব বর্মণ বারবার তাগাদা দিচ্ছেন, ‘দাদা জলদি করুন’।

‘চা’ না খাওয়ায় কিশোর সাড়া দেন না। ছবির পরিচালক যশ চোপরা বলেন, ‘মিস্টার গাঙ্গুলী হারি-আপ প্লিজ’। তখন কিশোর কুমার ওই ছবিরই গান ‘কিস্কা রাস্তা দেখে’র সুর অনুকরণে গেয়ে ওঠেন- ‘আবদুল, আবদুল, পয়সা মিলা কেয়া/জলদি সে বাতা দে।’ অদূরে দাঁড়ানো আবদুল মোনায়েম মুষ্টিবদ্ধ ডান হাতের বুড়ো আঙুল উঁচিয়ে সংকেত দিলেন, হ্যাঁ, চেক পেয়ে গেছি।

লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
সর্বশেষ খবর
সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে বাসের ধাক্কা, নিহত ১
দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে বাসের ধাক্কা, নিহত ১

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খানাখন্দে ভরা কোচাশহর-ফাঁসিতলা সড়ক
খানাখন্দে ভরা কোচাশহর-ফাঁসিতলা সড়ক

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইইউ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
ইইউ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯২৪ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯২৪ মামলা

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ড্রপেই সারবে অসুখ, লাগবে না চশমা?
ড্রপেই সারবে অসুখ, লাগবে না চশমা?

২৪ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

চিকিৎসকসহ ৫২ জন পেলেন গবেষণা অনুদান
চিকিৎসকসহ ৫২ জন পেলেন গবেষণা অনুদান

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে পাঁচজনের মৃত্যু
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে পাঁচজনের মৃত্যু

৩৫ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে হত্যা মামলায় চারজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
সিরাজগঞ্জে হত্যা মামলায় চারজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লবে প্রবাসীদের ভূমিকা নিয়ে আশিষ কিফায়েতের আমাদ’স ড্রিম
জুলাই বিপ্লবে প্রবাসীদের ভূমিকা নিয়ে আশিষ কিফায়েতের আমাদ’স ড্রিম

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

বসুন্ধরা শুভসংঘ রাজশাহী জেলার উদ্যোগে নবায়নযোগ্য জ্বালানির গুরুত্ব ও ব্যবহার বিষয়ক আলোচনা সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘ রাজশাহী জেলার উদ্যোগে নবায়নযোগ্য জ্বালানির গুরুত্ব ও ব্যবহার বিষয়ক আলোচনা সভা

৪৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মামলাজট কমাতে সহায়তা করতে পারে গ্রাম আদালত
মামলাজট কমাতে সহায়তা করতে পারে গ্রাম আদালত

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন বাংলাদেশের জন্য নতুন সূচনা বয়ে আনবে: প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন বাংলাদেশের জন্য নতুন সূচনা বয়ে আনবে: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় ২১তম আন্তর্জাতিক হালাল শোকেস শুরু
মালয়েশিয়ায় ২১তম আন্তর্জাতিক হালাল শোকেস শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কলাপাড়ায় দেড় হাজার তালের বীজ রোপণ
কলাপাড়ায় দেড় হাজার তালের বীজ রোপণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিবের সঙ্গে আইসিএসবি প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিবের সঙ্গে আইসিএসবি প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক উদ্যোগে ওজোন স্তরের ক্ষয় অনেকটাই কমেছে: ডব্লিউএমও
আন্তর্জাতিক উদ্যোগে ওজোন স্তরের ক্ষয় অনেকটাই কমেছে: ডব্লিউএমও

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩’ এ উড্ডয়ন প্রশিক্ষণ অনুশীলন
‘অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩’ এ উড্ডয়ন প্রশিক্ষণ অনুশীলন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নড়াইলে ষাঁড়ের লড়াই দেখতে গিয়ে প্রাণ গেল যুবকের!
নড়াইলে ষাঁড়ের লড়াই দেখতে গিয়ে প্রাণ গেল যুবকের!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
সিলেটে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চকরিয়ায় নবজাতকের লাশ উদ্ধার
চকরিয়ায় নবজাতকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তিযোদ্ধা সংসদ নড়াইল জেলা ইউনিট কমান্ড বাতিলের দাবি
মুক্তিযোদ্ধা সংসদ নড়াইল জেলা ইউনিট কমান্ড বাতিলের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে হত্যা মামলায় স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার
সিলেটে হত্যা মামলায় স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দিনাজপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের রেল–সড়ক অবরোধ
দিনাজপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের রেল–সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘পরিবারে পুরুষের সঙ্গে নারী জেলেদেরও কার্ড থাকতে হবে’
‌‘পরিবারে পুরুষের সঙ্গে নারী জেলেদেরও কার্ড থাকতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন

সম্পাদকীয়

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম