শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৪ জুন, ২০২৫

কুহরিছে নন্দনের পাখি

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
কুহরিছে নন্দনের পাখি

সূর্যোদয়ের আগে হাঁটাহাঁটি শরীরে মেদ জমতে দেয় না। ওভাবে হাঁটলে অস্থিসন্ধির জটিলতা দূর হয়, হজমশক্তি বাড়ে। সবচেয়ে বড় কথা মনটা ফুরফুরে হয়ে যায়। এই জ্ঞান আমায় দান করেছিলেন সাংবাদিক-সাহিত্যিক রাহাত খান (জন্ম : ১৯ ডিসেম্বর ১৯৪০-মৃত্যু : ২৮ আগস্ট ২০২০)। সকাল আট-নয়টার পর যাদের ঘুম ভাঙে, সেই দলের সক্রিয় সদস্য আমি। তাই রাহাত ভাইকে বললাম, সাত দিন টানা উপোস দিলেই তো মেদের জানাজা পাঠের মওকা এসে যায়। অন্নকষ্টে ভোগা মানুষ জীবনরক্ষার জটিলতায় অস্থির থাকে, অস্থিসন্ধি নিয়ে তার দুশ্চিন্তা করার ফুরসত কোথায়! হজমের সমস্যায় ভুগবার প্রশ্নই ওঠে না। ওদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে ন্যূনতম সুস্থতা ধরে রাখবার জন্য পেটে কিছু ধারণ করা। মন ফুরফুর করবে নাকি ঘুরঘুর করবে, সেটা অনেক পরের কথা।

‘তোমাকে নিয়ে এই-ই এক সমস্যা’ বলেন রাহাত খান, ‘যে কোনো বিষয়ে নেগেশন সিনড্রোমে সাফার কর। খালি নেতিবাচকটা তোমার নজরে পড়ে। ইটস আ ডিজিজ। মধ্যগগনে সূর্য উঠলে শয্যাত্যাগ করবে তো কর। কিন্তু ওটার পক্ষে সাফাই গেয়ে অন্যদেরও ওই বদভ্যাসে প্ররোচিত করতে চাইছ, ইটস অ্যান অ্যান্টি-সোশ্যাল অ্যাটিচিউড। এজন্য তোমারে দুগাজুমা করতে ইচ্ছে হয়।’

হোয়াট ডু ইউ মিন বাই দুগাজুমা? জবাবে রাহাত খান তাঁর বাঁ চোখ মেরে নিচুগলায় বলেন, মিনিংটা পাবলিকলি শুনতে চেয়ো না। তোমার প্রেস্টিজের ইয়ে হয়ে যাবে। হুমকি আর পরামর্শমিশ্রিত বাক্য শুনে চুপসে গেলাম। জাতীয় প্রেস ক্লাবের দোতলায় অতিথি আপ্যায়নের কক্ষে দুই বন্ধুকে চা ও ডিমপুরি খাওয়াচ্ছিলেন রাহাত ভাই। আমি ওই কক্ষে আমার এক মেহমানের সেবা শেষ করলাম মাত্র। ‘আসো, আসো, অনেক দিন তোমায় দেখি না’ বলে তিনি তাঁর টেবিলে আমায় ডেকে নিয়েছিলেন। তাঁর বন্ধুদের সামনে ‘দুগাজুমা’ শব্দের অর্থ খোলাসা করলে আমার ইজ্জত সত্যিই কি জখম হবে?

কুহরিছে নন্দনের পাখিএরকম ভাবছি আর ভাবছি। আবার একই সঙ্গে ভানও করছি যে তাঁদের তিন বন্ধুর আড্ডার মজাদার কথাবার্তা উপভোগ করছি। রাহাত খান হঠাৎ বললেন, তাঁর খুব জানতে ইচ্ছা করছে, কবে কোন বিষয়ে আমি তাঁর ইতিবাচক গুণ দেখে মুগ্ধতা প্রকাশ করেছি। তাঁকে জানাই যে তাঁর লেখা একটি গল্পের-‘রাবেয়া গোলাপের মতো সুন্দর, গোলাপের মতো একঘেঁয়ে।’ বাক্যটি আমার পরানের গভীরে গোলাপি আতরের সুবাস ছড়িয়েছে। এই উপলব্ধি বহু জায়গায় বহুজনকে জানিয়েই বসে থাকিনি; সাময়িকী ‘চিত্রবাংলা’র পাতায় সেটা ছাপার অক্ষরে বর্ণনাও করেছি।

‘মাই গড! কত বড় গলদা আমি।’ বলেন রাহাত খান, ‘বেহুদা তোমারে এত কাল ট্যারাচোখা মাথাগরম আদমি ভেবেছি। স্যরি, এক্সট্রেমলি স্যরি। ক্ষতিপূরণ হিসেবে দুগাজুমা প্রত্যাহার করে নিলাম।’ তাঁর দুই বন্ধুর প্রশ্ন, দুগা দুগা করছ সমানে, মানেটা তো বলবে! রাহাত খান বলেন, অবশ্যই বলব। তবে এখন না। পাবলিকলি বলাটা ইনডিসেন্ট হবে।

২. ঠিকই বলেছেন রাহাত খান। পাঁচজনকে শুনিয়ে দুগাজুমার অর্থ বলে দিলে আমার এক্কেবারে চিৎপাত হয়ে যাওয়ার দশা হতো। একদিন রুদ্ধদ্বার বৈঠক ধরনের পরিস্থিতিতে তিনি জানান, ‘দুই গালে জুতা মার’-এই শব্দ চতুষ্টয়ের আদ্য অক্ষরকে ক্রমানুসারে সাজালে যা পাবে সেটাই দুগাজুমা। তিনি বলেন, মনের ঝাল মেটানোর সুবিধার্থে সাংকেতিক ভাষার মতো উপাদেয় কি আর কিছু হয়? প্রকাশ্যে যাকে কুর্নিশ না করলে গর্দান ফাঁক হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা, মনে মনে তাকে শাপান্ত দিয়ে যারা অতৃপ্ত, তারা নিজেরা সবার সামনে নির্বিঘ্ন উচ্চারণের লক্ষ্যে একটা সংকেত তৈরি করে নেয়। উচ্চারণজনিত একটা আমোদও তখন পাওয়া যায়।

সাংকেতিক সেই ভাষা প্রতিশোধ গ্রহণের হিরন্ময় হাতিয়ার হয়ে ওঠে কখনো কখনো। কখনো কখনো হয়ে ওঠে হুঁশিয়ারি। ‘সংবাদ’ সম্পাদক বজলুর রহমান (জন্ম : ৩ আগস্ট ১৯৪১-মৃত্যু : ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০০৮)। যখন রুষ্ট মেজাজে থাকতেন তখন আমরা তাঁর অধীন সাংবাদিকরা তাঁর জেরার মুখোমুখি হতে ভয় পেতাম। কোন প্রশ্নের জবাবে বানিয়ে বানিয়ে কী বলতে হবে, তা ঠিক করার জন্য আগে মতবিনিময় করে নিতে হতো। তবু কোন মিথ্যাকে ‘সত্য’ বলে চালিয়ে দেওয়া হচ্ছে, তিনি বুঝে ফেলতেন। অধীনস্থদের কারও অন্যায় আচরণে তিনি ক্ষুব্ধ হয়ে গর্জন করেছেন বা গর্জন করে যাচ্ছেন, এ অবস্থায় তাঁর সামনে পড়লে, সামনে পড়াকে কোন্ ভুল বা অন্যায়ের জন্য বাক্যবাণে জর্জরিত করা হবে কে জানে! সেজন্য ‘বড় হুজুর গরম হয়ে আছেন’ মর্মে হুঁশিয়ারি দেওয়ার সাংকেতিক ভাষা ব্যবহার করতাম আমরা। বলতাম-‘কুহরিছে নন্দনের পাখি’।

ওই পত্রিকায় আমার সহকর্মী মজিদুল হক একদিন জানান, তিনি যে ফ্ল্যাটে বাস করেন তার উল্টো দিকের ফ্ল্যাটের ভাড়াটে বরেণ কুশারীর জীবন কয়লা করে ফেলছে নন্দনের পাখি। আমরা চমকে উঠলাম। বজলু ভাই এখানে কেন? মজিদ বলেন, এই পাখি সেই পাখি না। কুশারী সদাগরি অফিসের নির্বাহী পদে চাকরি করেন। নিয়মিত বেতন পান না। নিয়মিত তাগাদা দেন বাড়িঅলা-‘বকেয়া ভাড়া এখনই চাই’। কোনো অজুহাতই তিনি মানেন না। দিতে হবে দাও/এখনই দাও। প্রায় প্রতি সপ্তাহে উৎপাত। অগত্যা সিদ্ধান্ত হয়, বাড়িঅলাকে এড়িয়ে চলাই ভালো। বাড়ির উল্টো দিকের দোকানের সেলসম্যানের সঙ্গে বন্দোবস্ত হলো : বাড়িঅলা আসছে দেখলে সে গাইতে থাকবে-‘মধুর মধুর বংশী বাজে/কোথায় কোন কদমতলীতে...।’ সংকেত পেয়ে বাড়ির  পেছনের গেট দিয়ে চম্পট হবেন বরেণ কুশারী। বাড়িঅলাও কম যান না। একদিন তিনি দোকানে ঢুকে সেলসম্যানকে বলেন, আমারে দেখলেই তুমি বংশী বাজাও, অন্য সময় তোমার গলা দিয়া হুক্কাহুয়া আওয়াজও বারয় না, কেস্ কী য়্যাঁ? বংশী বাজাইয়া কুশারী সাবরে সিগন্যাল পাঠাও না তো? সেলসম্যান বলে, কী যে কন না চাচা! অল্প বেতনের চারকি করি বইলা কি মনের সুখের জন্য একটু গানও গাইবার পারুম না?

৩. ‘অল্প বেতনের চাকরি’ কথাটা ‘শতাধিক টাকা’র মতোই প্যাঁচালো। আমার দৃষ্টিতে বেতন দশ লাখ মানে বিস্তর টাকা। ইলন মাস্কের কাছে এই টাকা হাফ কেজি তেজপাতার সমানও নয়। আবার দেখতে পাই, এক শ এক  মানে শতাধিক টাকা। দশ কোটিও কিন্তু শতাধিক টাকা। এই বিবেচনা থেকে ধরে নেওয়া যেতে পারে যে বেতনের শতাধিক টাকায় পুলিশ সাব-ইন্সপেক্টর আবদুস সালামের জীবন চলছিল না। তাই তিনি পাঁচজন ভাঙারির কাছ থেকে ১৭ জুন ৮০ হাজার টাকা হাতিয়ে নেন।

ভাঙারিরা ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী। গ্রামে গ্রামে ঘুরে ভাঙাচোরা জিনিসপত্র কেনাবেচা করেন। ঝিনাইদহ জেলার সদর উপজেলার বাসিন্দা তাঁরা। নারিকেলবাড়িয়া গ্রামের পুলিশ ক্যাম্পের এসআই আবদুস সালাম তাঁদের ধরে এনে বলেন, ৮০ হাজার টাকা ঘুষ না দিলে মামলার আসামি বানিয়ে কোর্টে চালান করে দেব। হুমকিতে ‘কাজ’ হয়ে গেছে। বিষয়টি পুলিশের উচ্চ মহলের কানে গেলে সালাম টের পান-‘বিপদ আসন্ন’। সর্বশেষ খবরে জানা যায়, ঘুষ ফেরত দেওয়ার জন্য আবদুস সালাম ছোটাছুটি করছেন কিন্তু ভুক্তভোগীদের মন গলছে না। তাঁরা নাকি নাটকের শেষ দৃশ্য দেখার অপেক্ষায় রয়েছেন। তাঁদের অপেক্ষা সার্থক হবে? যদি না হয় তাহলে হয়তো দেখা যাবে যে ঘুষ নেওয়ার মিথ্যা অভিযোগের মাধ্যমে দারোগা সালামের মানহানির দায়ে পাঁচ ভাঙারির বিরুদ্ধে মামলার বিচার চলছে।

পাকিস্তানি জমানায় আমাদের জেলা শহরে আমজাদ আলী নামে কড়া মেজাজি এক দারোগা ছিলেন। রাতে বাতিহীন রিকশা আটক করে তিনি কনস্টেবলদের বলতেন, ‘দশ ট্যাবলেট লওন ছাড়া এইয়ারে ছাড়বেন না কইলাম।’ ট্যাবলেট মানে টাকা। শহরের মধুসূদনপুরের হাবিব একদিন বলে, টাকারে টাকা না কইয়া ট্যাবলেট কন কিয়েল্লাই? আমজাদ আলী বলেন, কলেজ স্টুডেন্ট তুমি, আরামে হারাম খাওনের কাম ইশারায় সারা লাগে এইডাও বোঝো না?

৪. হারাম খাওনের কাজ ছাড়াও কিন্তু ইশারার ব্যবহার চলে। এ বিষয়ে তিনটি ঘটনা বলতে পারি।

এক. সাড়ে চার বয়সি ছেলেকে মা ভদ্রতা শেখাচ্ছেন। বাইরের লোকজনের সামনে ‘মা পেসাব করব, বাথরুমে নিয়ে চল’ এরকম কখনো বলবে না। বলবে, ‘গান গাইব মা, গাইতে নিয়ে চল।’ কদিন পর এই ছেলে তার বাবা-মার সঙ্গে সিনেমা দেখতে যায়। মায়ের কোলে বসা খোকন বিরতির কিছুক্ষণ আগে বলতে থাকে, ‘মা গান গাইব। গাইতে নিয়ে চল।’ ‘মা বলেন, ঠিক আছে। একটু পরে গাইয়ো।’ ছেলেটি মানে না, ঘ্যানর ঘ্যানর করতেই থাকে। দর্শকদের একজন বলে, ‘বাহ! এইটুকুন খোকা গান গাইতে চায়। দিন না আপা, ছেলেকে গাইতে দিন।’ খোকন কাঁদতে কাঁদতে বলে, ‘গান গাই মা? তোমার কোলে গা-ই-ই-ই।’ এ সময় আরেক দর্শক বলেন, ‘গাইতে চাচ্ছে খোকন সোনাকে গাইতে দিন ভাবি। আমরা ডিস্টার্ব ফিল করব না।’ মা বললেন, গাইতে দেওয়ার উপায় আর নেইরে ভাই। অলরেডি সে গেয়েই ফেলেছে।

দুই. নবম শ্রেণির ছাত্রদের শিক্ষক বললেন, তোমরা সব সময় শোভন আচরণ করবে। অনেক শব্দ বা কথা আছে যেগুলোর সরাসরি উচ্চারণ উচিত নয়। সেদিন কুতুবউদ্দিন ভরা ক্লাসে বলে বসে, ‘পায়খানা পাচ্ছে, যাব?’ কথাটা ইশারায় বললেই সুন্দর হতো। বলতে পারত, ‘বড়ঘরে যেতে হবে, যাই?’ রাইসুল হকও নির্লজ্জ ছেলে। বলে কি না, ‘স্যার পেসাবের বেগ পাচ্ছে, যাই?’ শিক্ষক বলেন, ওর বলা উচিত ছিল ‘বাইরে যাওয়া দরকার।’ আমি হয়তো বলতাম, ‘কেন?’ তখন তার বলা উচিত, ‘চাপ আছে, তাই।’

সপ্তাহখানেক পরে ক্লাস চলছে। শিক্ষক পাঠদান করছেন, যেনতেন প্রকারে লক্ষ্যে পৌঁছানোকে সাফল্য বলে মেনে নেওয়া বিরাট ভুল। সফলতার চূড়ায় কীভাবে ওঠা হলো, সেটা বুঝতে হবে। প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে লাভজনক কিছু অর্জন করা আর তস্করবৃত্তি অবলম্বন একই কথা। এ ধরনের ওপরে ওঠা কার্যত নিচে নেমে যাওয়া, অধঃপতনের প্রক্রিয়ার কাছে নিজেকে সমর্পণ করা...।ঠিক এ সময় কুতুবউদ্দিন দাঁড়িয়ে বলে, ‘স্যার! একটু বাইরে যাওয়া দরকার।’ শিক্ষক বলে, ‘কেন। চাপ আছে?’ ছাত্র বলল, ‘না স্যার। চাপের বাপ আছে।’ অর্থাৎ মলত্যাগে বিলম্ব আর সইছে না।

তিন. সর্বদা খোশমেজাজি কিশোর কুমার তাঁর পেশার ব্যাপারে পরম নিষ্ঠাবান ছিলেন। পারিশ্রমিক কড়ায়গন্ডায় বুঝে নেওয়ার আগে গাইতেন না। পাওনা আদায়ের বেলায় তাঁর ব্যবহৃত সাংকেতিক ভাষাও মজাদার। বলতেন, ‘আরে ভাই, এখনো চা খাওয়ালে না।’ কথাটার অনুবাদ হলো, চেক তো এখনো দিলে না। লেনদেনের কাজটা করতেন কিশোর কুমারের ব্যক্তিগত সচিব আবদুল মোনায়েম। সচিব ইশারা করলে তিনি প্লেব্যাক গানে কণ্ঠদান করতেন বা মঞ্চে সংগীত পরিবেশন করতেন। এ সম্পর্কে কিশোর কুমারের ছেলে অমিত কুমার স্মৃতিচারণ করেন, ‘যোশিলা’ (মুক্তি পায় ১৯৭৩ সালে) ছবির জন্য গান রেকর্ডিংয়ে এসেছেন বাবা। সংগীত পরিচালক রাহুল দেব বর্মণ বারবার তাগাদা দিচ্ছেন, ‘দাদা জলদি করুন’।

‘চা’ না খাওয়ায় কিশোর সাড়া দেন না। ছবির পরিচালক যশ চোপরা বলেন, ‘মিস্টার গাঙ্গুলী হারি-আপ প্লিজ’। তখন কিশোর কুমার ওই ছবিরই গান ‘কিস্কা রাস্তা দেখে’র সুর অনুকরণে গেয়ে ওঠেন- ‘আবদুল, আবদুল, পয়সা মিলা কেয়া/জলদি সে বাতা দে।’ অদূরে দাঁড়ানো আবদুল মোনায়েম মুষ্টিবদ্ধ ডান হাতের বুড়ো আঙুল উঁচিয়ে সংকেত দিলেন, হ্যাঁ, চেক পেয়ে গেছি।

লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
কুসিক : নামেই তালপুকুর...
কুসিক : নামেই তালপুকুর...
জুলুমের সমাপ্তিই ইনসাফের পথ তৈরি করে
জুলুমের সমাপ্তিই ইনসাফের পথ তৈরি করে
স্বাভাবিক মৃত্যুর নিশ্চয়তা চাই
স্বাভাবিক মৃত্যুর নিশ্চয়তা চাই
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’
বস্ত্র খাত হুমকিতে
বস্ত্র খাত হুমকিতে
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
সর্বশেষ খবর
ইরাকে শপিং মলে অগ্নিকাণ্ডে নিহত বেড়ে ৬৯
ইরাকে শপিং মলে অগ্নিকাণ্ডে নিহত বেড়ে ৬৯

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পেসএক্স প্রতিনিধিদল ঢাকায় আসছে আজ
স্পেসএক্স প্রতিনিধিদল ঢাকায় আসছে আজ

৪৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কুতুবদিয়ায় চার জেলেসহ অবৈধ ট্রলিং বোট জব্দ
কুতুবদিয়ায় চার জেলেসহ অবৈধ ট্রলিং বোট জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একটি মহল নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্রের চেষ্টা করছে : এহছানুল হক মিলন
একটি মহল নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্রের চেষ্টা করছে : এহছানুল হক মিলন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৮তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষা আজ, পিএসসির তিন নির্দেশনা
৪৮তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষা আজ, পিএসসির তিন নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা
সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জিহ্‌বা যখন বড় শত্রু
জিহ্‌বা যখন বড় শত্রু

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বরিশালে ভাড়া বাসা থেকে শিক্ষকের লাশ উদ্ধার
বরিশালে ভাড়া বাসা থেকে শিক্ষকের লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সূত্রাপুরে একই পরিবারের দগ্ধ পাঁচজনের সবাই মারা গেছেন
সূত্রাপুরে একই পরিবারের দগ্ধ পাঁচজনের সবাই মারা গেছেন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শুক্রবারের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শুক্রবারের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মতিঝিলে সেনাকল্যাণ ভবনের আগুন এক ঘণ্টায় নিয়ন্ত্রণে
মতিঝিলে সেনাকল্যাণ ভবনের আগুন এক ঘণ্টায় নিয়ন্ত্রণে

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২১ বছর বয়সেই হওয়া যাবে নির্বাচন পর্যবেক্ষক
২১ বছর বয়সেই হওয়া যাবে নির্বাচন পর্যবেক্ষক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুলা আমদানিতে ২% উৎসে কর প্রত্যাহার
তুলা আমদানিতে ২% উৎসে কর প্রত্যাহার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সংস্কারের নামে নির্বাচন পেছানোর ফাঁদ তৈরি করা হচ্ছে
সংস্কারের নামে নির্বাচন পেছানোর ফাঁদ তৈরি করা হচ্ছে

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নোয়াখালীতে যুবদলের বিক্ষোভ
নোয়াখালীতে যুবদলের বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে যুবদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
পঞ্চগড়ে যুবদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কীডি সিটি স্পেশাল স্কুলে ফল উৎসব অনুষ্ঠিত
কীডি সিটি স্পেশাল স্কুলে ফল উৎসব অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে বর্ণিল আয়োজনে বাজুসের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
চট্টগ্রামে বর্ণিল আয়োজনে বাজুসের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই সনদ তৈরির প্রক্রিয়া স্বচ্ছ রাখার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
জুলাই সনদ তৈরির প্রক্রিয়া স্বচ্ছ রাখার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পঞ্চগড়ে যুবদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
পঞ্চগড়ে যুবদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই যোদ্ধাদের ঐক্যই আমাদের শক্তি : মৎস্য উপদেষ্টা
জুলাই যোদ্ধাদের ঐক্যই আমাদের শক্তি : মৎস্য উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে দেশব্যাপী বিএনপির দোয়া ও মিছিল
গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে দেশব্যাপী বিএনপির দোয়া ও মিছিল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার পশ্চিমা বিশ্বকে হামলার হুমকি মেদভেদেভের
এবার পশ্চিমা বিশ্বকে হামলার হুমকি মেদভেদেভের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অটোরিকশা চালককে হত্যার ঘটনায় আটক ১
অটোরিকশা চালককে হত্যার ঘটনায় আটক ১

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাকৃবিতে জুলাই শহীদদের স্মরণে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
গাকৃবিতে জুলাই শহীদদের স্মরণে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণঅভ্যুত্থানের ১২ মামলায় চার্জশিট জমা
গণঅভ্যুত্থানের ১২ মামলায় চার্জশিট জমা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের স্বীকৃতি ও এমপিওভুক্তির দাবিতে গাইবান্ধায় মানববন্ধন
প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের স্বীকৃতি ও এমপিওভুক্তির দাবিতে গাইবান্ধায় মানববন্ধন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সে ৪০ বছর কারাভোগের পর ফিলিস্তিনপন্থী যোদ্ধাকে মুক্তির নির্দেশ
ফ্রান্সে ৪০ বছর কারাভোগের পর ফিলিস্তিনপন্থী যোদ্ধাকে মুক্তির নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জকে চিরতরে মুজিববাদ মুক্ত করা হবে : পথসভায় এনসিপি নেতৃবৃন্দ
গোপালগঞ্জকে চিরতরে মুজিববাদ মুক্ত করা হবে : পথসভায় এনসিপি নেতৃবৃন্দ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
দ্রুজ কারা, যাদের জন্য সিরিয়ায় হামলা করছে ইসরায়েল?
দ্রুজ কারা, যাদের জন্য সিরিয়ায় হামলা করছে ইসরায়েল?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টিতে শীর্ষ পাঁচ উইকেটশিকারির তালিকায় মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টিতে শীর্ষ পাঁচ উইকেটশিকারির তালিকায় মুস্তাফিজ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ভিডিও গোপালগঞ্জের দাবি করে পোস্ট করলেন জয়
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ভিডিও গোপালগঞ্জের দাবি করে পোস্ট করলেন জয়

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্লোবাল সুপার লিগ: রূপকথা লিখে ফাইনালে রংপুর
গ্লোবাল সুপার লিগ: রূপকথা লিখে ফাইনালে রংপুর

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবশেষে বিচ্ছেদ গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন ওবামা দম্পতি
অবশেষে বিচ্ছেদ গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন ওবামা দম্পতি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে বৈজ্ঞানিক উপায়ে বংশগত রোগমুক্ত হলো শিশুরা!
যে বৈজ্ঞানিক উপায়ে বংশগত রোগমুক্ত হলো শিশুরা!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করলেন শারমিন আহমদ ও সোহেল তাজ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করলেন শারমিন আহমদ ও সোহেল তাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জের হামলা নির্বাচন পেছানোর নতুন ষড়যন্ত্র কিনা প্রশ্ন ফারুকের
গোপালগঞ্জের হামলা নির্বাচন পেছানোর নতুন ষড়যন্ত্র কিনা প্রশ্ন ফারুকের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরিয়ার সংঘর্ষ ও ইসরায়েলি হামলায় নিহত অন্তত ৩০০, যুদ্ধবিরতির চেষ্টা
সিরিয়ার সংঘর্ষ ও ইসরায়েলি হামলায় নিহত অন্তত ৩০০, যুদ্ধবিরতির চেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর ১৮ কোটি ১৬ লাখ টাকা অবরুদ্ধের আদেশ
মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর ১৮ কোটি ১৬ লাখ টাকা অবরুদ্ধের আদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জ ইস্যুতে গুজবে বিভ্রান্ত না হয়ে সহযোগিতার আহ্বান সেনাবাহিনীর
গোপালগঞ্জ ইস্যুতে গুজবে বিভ্রান্ত না হয়ে সহযোগিতার আহ্বান সেনাবাহিনীর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় টিভি ভবনে হামলা, দৌড়ে পালালেন উপস্থাপিকা
সিরিয়ায় টিভি ভবনে হামলা, দৌড়ে পালালেন উপস্থাপিকা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সুপার লিগের ফাইনালে রংপুরের প্রতিপক্ষ গায়ানা
গ্লোবাল সুপার লিগের ফাইনালে রংপুরের প্রতিপক্ষ গায়ানা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কোককে বলেছি আখের চিনি ব্যবহার করতে: ট্রাম্প
কোককে বলেছি আখের চিনি ব্যবহার করতে: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের জেলে মৃত্যুর প্রহর গুনছেন নার্স নিমিষা প্রিয়া
ইয়েমেনের জেলে মৃত্যুর প্রহর গুনছেন নার্স নিমিষা প্রিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্যামলীতে চাপাতির মুখে ছিনতাই: গ্রেফতার ৩
শ্যামলীতে চাপাতির মুখে ছিনতাই: গ্রেফতার ৩

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় শাশুড়ি ও পুত্রবধূকে গলা কেটে হত্যা
বগুড়ায় শাশুড়ি ও পুত্রবধূকে গলা কেটে হত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে চলছে ২২ ঘণ্টার কারফিউ
গোপালগঞ্জে চলছে ২২ ঘণ্টার কারফিউ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৮০ বছর পর বসনিয়ার কুতাইসি মসজিদে নামাজ আদায়
৮০ বছর পর বসনিয়ার কুতাইসি মসজিদে নামাজ আদায়

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সিরিয়ার জনগণ যুদ্ধকে ভয় পায় না, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি আল শারার
সিরিয়ার জনগণ যুদ্ধকে ভয় পায় না, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি আল শারার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেইমারের মাইলফলক ছোঁয়া গোলে সান্তোসের জয়
নেইমারের মাইলফলক ছোঁয়া গোলে সান্তোসের জয়

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জে হামলাসহ চলমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা
গোপালগঞ্জে হামলাসহ চলমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাব-রেজিস্ট্রি অফিস ভূমি মন্ত্রণালয় গ্রহণে প্রস্তুত: ভূমি উপদেষ্টা
সাব-রেজিস্ট্রি অফিস ভূমি মন্ত্রণালয় গ্রহণে প্রস্তুত: ভূমি উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাকিব খানের সঙ্গে ‘সম্পর্ক’ নিয়ে রহস্যময় উত্তর মিষ্টি জান্নাতের
শাকিব খানের সঙ্গে ‘সম্পর্ক’ নিয়ে রহস্যময় উত্তর মিষ্টি জান্নাতের

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার পশ্চিমা বিশ্বকে হামলার হুমকি মেদভেদেভের
এবার পশ্চিমা বিশ্বকে হামলার হুমকি মেদভেদেভের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ও নৌকা ফিরিয়ে আনার জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : রাশেদ প্রধান
আওয়ামী লীগ ও নৌকা ফিরিয়ে আনার জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : রাশেদ প্রধান

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাঁচা মরিচ খেলে শরীর পায় একাধিক উপকার
কাঁচা মরিচ খেলে শরীর পায় একাধিক উপকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গোপালগঞ্জে কারফিউ অব্যাহত থাকবে: স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
গোপালগঞ্জে কারফিউ অব্যাহত থাকবে: স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে ৪০ লাখ গুণ দ্রুতগতির ইন্টারনেট, রেকর্ড গড়ল জাপান
যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে ৪০ লাখ গুণ দ্রুতগতির ইন্টারনেট, রেকর্ড গড়ল জাপান

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে ২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা খেলাফত মজলিসের
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে ২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা খেলাফত মজলিসের

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে গোপালগঞ্জে আতঙ্ক
থমথমে গোপালগঞ্জে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত
বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার আশ্রয় নিয়ে মুখ খুললেন মমতা
হাসিনার আশ্রয় নিয়ে মুখ খুললেন মমতা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিকের খেলনায় বড় ঝুঁকি শিশুদের
প্লাস্টিকের খেলনায় বড় ঝুঁকি শিশুদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে ফের সংশয় উৎকণ্ঠা বিএনপির
নির্বাচন নিয়ে ফের সংশয় উৎকণ্ঠা বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গাজীর বান্ধবী নীলা ছিলেন রূপগঞ্জের ‘ছায়ামন্ত্রী’
গাজীর বান্ধবী নীলা ছিলেন রূপগঞ্জের ‘ছায়ামন্ত্রী’

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের শ্রমবাজারে পিছিয়ে বাংলাদেশ
ইউরোপের শ্রমবাজারে পিছিয়ে বাংলাদেশ

নগর জীবন

ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে ঐতিহাসিক নীলকুঠি
ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে ঐতিহাসিক নীলকুঠি

নগর জীবন

সিনিয়র শিল্পীদের মূল্যায়ন আদৌ কি হচ্ছে?
সিনিয়র শিল্পীদের মূল্যায়ন আদৌ কি হচ্ছে?

শোবিজ

চেয়েছিলাম ডেমোক্র্যাসি, হয়ে যাচ্ছে মবোক্র্যাসি
চেয়েছিলাম ডেমোক্র্যাসি, হয়ে যাচ্ছে মবোক্র্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক রহমানের প্রয়াণ দিবস আজ - আমাদের উত্তম কুমার
নায়ক রহমানের প্রয়াণ দিবস আজ - আমাদের উত্তম কুমার

শোবিজ

নাটক ও চলচ্চিত্র প্রযোজনায় বিগ সিটি কমিউনিকেশনস
নাটক ও চলচ্চিত্র প্রযোজনায় বিগ সিটি কমিউনিকেশনস

শোবিজ

২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা
২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে ধরা জুতা জামা খুলে নেওয়া সেই ছিনতাইকারীরা
অবশেষে ধরা জুতা জামা খুলে নেওয়া সেই ছিনতাইকারীরা

নগর জীবন

বিএনপি ফাঁদে পা দেবে না
বিএনপি ফাঁদে পা দেবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেদেরারের প্রিয় কোর্টে এক দিন
ফেদেরারের প্রিয় কোর্টে এক দিন

মাঠে ময়দানে

আত্মরক্ষায় বলপ্রয়োগে বাধ্য হয় সেনাবাহিনী
আত্মরক্ষায় বলপ্রয়োগে বাধ্য হয় সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ আলোচনায় কোচ শেন লি
হঠাৎ আলোচনায় কোচ শেন লি

মাঠে ময়দানে

সম্মিলিত উদ্যোগই গড়বে মানবিক সমাজ
সম্মিলিত উদ্যোগই গড়বে মানবিক সমাজ

নগর জীবন

সুযোগ হারানো ঠিক হবে না
সুযোগ হারানো ঠিক হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এতটা হবে সে তথ্য ছিল না
এতটা হবে সে তথ্য ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক সিদ্দিকের ৬২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ
তারিক সিদ্দিকের ৬২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্রাটের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
সম্রাটের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

নগর জীবন

ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহর পদত্যাগ
ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহর পদত্যাগ

নগর জীবন

শতবর্ষী ধানের চারার হাট
শতবর্ষী ধানের চারার হাট

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রবাসীর বাড়ি নির্মাণে চাঁদা দাবি যুবক গ্রেপ্তার
প্রবাসীর বাড়ি নির্মাণে চাঁদা দাবি যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

মারা গেছেন উদীচী সভাপতি বদিউর রহমান
মারা গেছেন উদীচী সভাপতি বদিউর রহমান

নগর জীবন

দেখা মিলছে না রানি মাছের
দেখা মিলছে না রানি মাছের

পেছনের পৃষ্ঠা