বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

মাসুদ হাসান বাদল, শেরপুর

প্রিন্ট ভার্সন

শেরপুর-২ (নকলা-নালিতাবাড়ী) আসনে আগামী জাতীয় নির্বাচনে বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশীরা হলেন- শেরপুর জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক প্রকৌশলী মোহাম্মদ ফাহিম চৌধুরী ও ফজলুর রহমান তারা, সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও নালিতাবাড়ীর সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান এ কে এম মুখলেছুর রহমান রিপন, জিসাসের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক নির্বাহী সদস্য জাপান প্রবাসী দুলাল চৌধুরী, কেন্দ্রীয় যুবদলের সাবেক সহ-আন্তর্জাতিক সম্পাদক আমেরিকা প্রবাসী ইলিয়াস খান প্রমুখ। এখানে জামায়াতে ইসলামী মনোনীত প্রার্থী ইসলামী ছাত্রশিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় বিতর্ক সম্পাদক মু. গোলাম কিবরিয়া ভিপি, জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) প্রার্থী জেলা কমিটির ১ নম্বর যুগ্ম সমন্বয়কারী আলমগীর কবির মিথুন ও শ্রমিক সংগঠনের কেন্দ্রীয় সংগঠক তৌহিদুর রহমান সাঈদ, এবি পার্টির প্রার্থী জেলা ছাত্রশিবিরের সাবেক সভাপতি মো. আবদুল্লাহ, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থী দলটির নালিতাবাড়ী উপজেলা শাখার সিনিয়র সহসভাপতি মাওলানা মো. আবদুল্লাহ আল-কায়েস, খেলাফত মজলিস বাংলাদেশের প্রার্থী মুফতি মো. মোখলেসুর রহমান, গণঅধিকার পরিষদের মনোনয়নপ্রত্যাশী দলটির জেলার যুগ্ম আহ্বায়ক কাজী হায়াত ও বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মনোনয়নপ্রত্যাশী মাওলানা মোখলেছুর রহমান। জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ফাহিম চৌধুরী বলেন, বিএনপির নির্যাতিত নেতা-কর্মীদের পাশে ছিলাম, এখনো আছি। শতভাগ আশাবাদী, দল আমাকে মনোনয়ন দেবে। নির্বাচিত হলে আমার বাবা সাবেক হুইপ জাহেদ আলী চৌধুরীর অসমাপ্ত কাজগুলো সম্পন্ন ও এলাকার সার্বিক উন্নয়নে কাজ করব। জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ফজলুর রহমান তারা বলেন, ছাত্রদল থেকে রাজনীতি শুরু। জেল-জুলুম হুলিয়ার মধ্যেও এক দিনের জন্যও দলীয় কর্মকা থেকে বিমুখ হইনি। বড় রাজনৈতিক দল, প্রার্থী বেশি থাকবেই। তবে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত। জামায়াত প্রার্থী মু. গোলাম কিবরিয়া ভিপি বলেন, আমি সর্বকনিষ্ঠ এমপি প্রার্থী। বৈষম্যহীন উন্নয়নের ধারায় নকলা ও নালিতাবাড়ীর মানুষ আমাকেই বেছে নেবেন বলে বিশ্বাস করি।