শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০০:৪৪, বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পদ্ধতি নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বিভক্তি দেশে নতুন সংকটের শঙ্কা সৃষ্টি করেছে। জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পদ্ধতি নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সৃষ্ট অচলাবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস বাড়ানো হয়েছে। এ অবস্থায় জাতির আশা-আকাঙ্ক্ষার কান্ডারি হিসেবে পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা। তাঁর দেখানো পথে যদি রাজনৈতিক দলগুলো সমঝোতায় আসতে পারে তাহলেই জুলাই বিপ্লব পৌঁছাবে কাঙ্ক্ষিত বন্দরে। আর তা না হলে বাংলাদেশ আবার একটি এক-এগারোর মতো কিংবা তার চেয়েও ভয়াবহ অবস্থায় পড়বে। এই সংকট থেকে রাজনৈতিক দলগুলোকে এবং দেশকে রক্ষা করতে গত রবিবার জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে উপস্থিত হন ড. ইউনূস। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কমিশনের এই জটিল সংলাপে নীতিনির্ধারণী পথ নির্দেশনামূলক বক্তব্য রাখেন তিনি। তাঁর এই বক্তব্য কেবল বাংলাদেশের গণতন্ত্রের ভবিষ্যতের জন্য নয়, এদেশের জনগণের মুক্তির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। জাতীয় ঐক্যের প্রয়োজনীয়তা এবং নির্বাচনের অপরিহার্যতা বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যের মর্মার্থ কি অনুধাবন করতে পেরেছে রাজনৈতিক দলগুলো? যদি পেরে থাকে তাহলে তা হবে এ সময়ের সবচেয়ে বড় সুখবর। কিন্তু রাজনৈতিক দলগুলোর দৃশ্যমান আচরণে এটা স্পষ্ট যে, রাজনৈতিক দলগুলোর বড় একটি অংশই ড. ইউনূসের বক্তব্যের সুদূর প্রসারী তাৎপর্য অনুধাবন করতে পারেনি। প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যের পরও নিজেদের দাবি আদায়ের জন্য যুগপৎ আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে জামায়াতসহ কয়েকটি রাজনৈতিক দল।

জাতীয় সনদের ভিত্তিতে পিআর পদ্ধতিতে ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, জুলাই গণহত্যার বিচার দৃশ্যমান করা, নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড, ফ্যাসিবাদ ও তাদের দোসরদের বিচার- এ পাঁচ দাবিতে যুগপৎ আন্দোলনে নামছে জামায়াতে ইসলামীসহ সমমনা ইসলামি দলগুলো। এরই অংশ হিসেবে গত সোমবার বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ও খেলাফত মজলিস কর্মসূচি ঘোষণা করেছে। কর্মসূচিতে রয়েছে- ১৮ সেপ্টেম্বর ঢাকায় সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল, ১৯ সেপ্টেম্বর দেশের সব বিভাগীয় শহরে বিক্ষোভ মিছিল এবং ২৬ সেপ্টেম্বর দেশের সব জেলা উপজেলায় বিক্ষোভ মিছিল। এর আগে রবিবার একই কর্মসূচি ঘোষণা করে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস।

প্রশ্ন হলো জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে আলোচনা যখন চলমান, তখন এই কর্মসূচি কি আলোচনাকে জটিল করে তুলবে না?

এ প্রশ্নের উত্তর খোঁজার আগে আমাদের জানতে হবে প্রধান উপদেষ্টা গত রবিবার রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংলাপে কী বলেছিলেন। ড. ইউনূস বলেন, ‘ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে মহোৎসবে নির্বাচন হবে এবং জাতির সত্যিকার নবজন্ম হবে। এটা শুধু নির্বাচন না, এটা নবজন্ম। এত ত্যাগ, রক্ত-আত্মাহুতি সার্থক হবে যদি আমরা নবজন্মটা লাভ করতে পারি।’ তিনি বলেন, ‘এখান থেকে বের হওয়ার উপায় নেই। যে সমঝোতার রাস্তা শুরু করেছি, তা থেকে বের হওয়ার কোনো সুযোগ নেই। এ সমঝোতায় আসতেই হবে। আমি হয়তো গায়ের জোরে বলছি, কিন্তু কথাটা ফেলে দেওয়ার উপায় নেই। জাতি হিসেবে আমাদের নবযাত্রার সুযোগ ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান দিয়ে গেল, তার একমাত্র সমাধান হলো সমঝোতার পথে গিয়ে নতুন বাংলাদেশ তৈরি করা।’ নীতিনির্ধারণী এবং গুরুত্বপূর্ণ এই ভাষণে তিনি রাজনৈতিক দলগুলোকে এই বলে সতর্ক করেন যে ‘আমরা নানান যুক্তি দিতে পারি। যুক্তির কোনো শেষ নেই। কিন্তু সমাধানের পথে থাকতে হবে। অনেকের মনে হয়তো কষ্ট হবে, কষ্ট হলেও মেনে নিচ্ছি। কিন্তু পরে শান্তি পাবেন, দেশ শান্তি পাবে বলে। কারণ দেশের শান্তি বড় শান্তি। আমরা বিতর্কের মধ্যে থেকে গেলে, তা কখন বিস্ফোরিত হবে। বিতর্কের মধ্যে থেকে কে কোনদিকে চালু করে দেবে, এটার কোনো ঠিক নেই।

ড. ইউনূসের এ বক্তব্য বিশ্লেষণ করলে বোঝা যায়, তিনি স্পষ্ট ভাষায় বলেছেন, ঐক্যে শান্তি আর বিভেদে বিস্ফোরণ। এই বিস্ফোরণ শুধু নির্বাচন বানচাল করবে না, আমাদের অস্তিত্ব হুমকির মুখে ফেলবে।

ড. ইউনূস কেবল প্রধান উপদেষ্টা নন। তিনি একজন দূরদর্শী চিন্তাবিদ। একজন নোবেলজয়ী। বিশ্ব শান্তির অগ্রদূত। মনে রাখতে হবে, শান্তিতে নোবেলজয়ী এই বিশ্ব বরেণ্য ব্যক্তিত্বকে আমরা সম্মিলিতভাবে বর্তমান দায়িত্ব দিয়েছি। তিনি এই দায়িত্ব নিতে চাননি। কিন্তু দেশের মানুষের জন্য, জুলাই বিপ্লবের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে তিনি এই দায়িত্ব গ্রহণ করেন। ড. ইউনূসের দায়িত্ব তাই, আর দশজন সরকারপ্রধানের মতো নয়। তাঁর প্রধান দায়িত্ব, শহীদদের স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়ার পথনির্দেশ তৈরি করা। নতুন বাংলাদেশ গড়ার নকশা প্রণয়ন করা। এমন একটি বাংলাদেশের সূচনা যেখানে নতুন করে কোনো স্বৈরশাসকের জন্ম হবে না। জনগণের অধিকার হরণ করা হবে না। আর এ কারণেই দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. ইউনূস তিনটি অগ্রাধিকার নির্ধারণ করেন। এগুলো হলো- ১) জুলাই গণহত্যা বিচার। ২) রাষ্ট্র সংস্কার। ৩) নির্বাচন।

এই তিনটি কাজ একসঙ্গে করা অত্যন্ত কঠিন। পৃথিবীর কোনো দেশই বিপ্লবের পর একসঙ্গে এমন ত্রিমুখী উদ্যোগ নিতে পারেনি। আমরা সবশেষ নেপালের দিকে তাকাতে পারি। বাংলাদেশের তরুণদের বিপ্লবে উদ্বুদ্ধ হয়ে নেপালের জেন-জিরাও সেদেশের সরকারের পতন ঘটাল। কিন্তু নতুন সরকার ক্ষমতায় এসে তাদের স্বপ্ন পূরণের পথে হাঁটল না। নির্বাচনের পথে এগুলো। বিপ্লবে অংশ নেওয়া তরুণরা এখন হতাশ। তারা বলছে, বিপ্লব হাইজ্যাক হয়ে গেছে। এখানেই ড. ইউনূসের বিচক্ষণতার পরিচয় পাওয়া যায়। তিনি কেবল সরকার প্রধান হননি, বিপ্লবের চেতনাকে ধারণ করেছেন। বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নে কাজ করেছেন। নেপাল পুরোনো পথেই হাঁটছে আর আমরা নতুন বাংলাদেশ গড়তে যাচ্ছি। তাই, আমরা যদি ড. ইউনূসের লক্ষ্য এবং কার্যক্রম সম্পর্কে ওয়াকিবহাল না হই তাহলে আমরা ঠিকভাবে এগোতে পারব না। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্যি যে, কিছু রাজনৈতিক দল ড. ইউনূসের চিন্তা ও দর্শন বুঝতে ব্যর্থ হয়েছে। দেশের স্বার্থের চেয়ে তারা দলের স্বার্থকে প্রাধান্য দিচ্ছে।

ড. ইউনূস বারবার বলছেন, জুলাই আন্দোলনের সব শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ থাকতেই হবে। এর কোনো বিকল্প নেই। জুলাই আন্দোলনের ঐক্য বিনষ্ট হওয়া মানেই ফ্যাসিবাদের পুনর্জন্ম। এখন যদি কোনো কোনো রাজনৈতিক দল আন্দোলন শুরু করে তাহলে পতিত স্বৈরাচার আবার মাথা চাড়া দিয়ে উঠবে। দেশে সৃষ্টি হবে বিশৃঙ্খলা। নির্বাচন বানচাল হলে দেশে আরেকটি অনভিপ্রেত পরিস্থিতি সৃষ্টি হবে।

দেশের পরিস্থিতি এমনিতেই খারাপ। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি উদ্বেগজনক। অর্থনীতি সংকটে। সাধারণ মানুষ উদ্বিগ্ন। এই পরিস্থিতিতে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলের বাংলাদেশকে নিয়ে প্রশ্ন বাড়ছে। এসব বাস্তবতা আমলে নিয়েই প্রধান উপদেষ্টা ফেব্রুয়ারির প্রথম ভাগে নির্বাচনের প্রয়োজনীয়তার কথা বারবার জোর দিয়ে বলেছেন। তিনি বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ দেখতে পাচ্ছেন। এ কারণেই রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি আহ্বান জানাচ্ছেন।

আমাদের একটা কথা উপলব্ধি করতে হবে, ড. ইউনূসের ক্ষমতার লোভ নেই। তিনি যা করছেন তা দেশের মানুষের জন্য, শান্তির জন্য।

রাজনৈতিক দলগুলোর সামনে এখন দুটি বিকল্প। তারা তাদের অনড় অবস্থান থেকে সরে এসে দেশের স্বার্থে জুলাই সনদে স্বাক্ষর করবে। মহোৎসবের নির্বাচনে অংশ নেবে।

অথবা, তারা নিজেদের ক্ষুদ্র স্বার্থে হানাহানি করে নতুন সংকটের দিকে ঠেলে দেবে বাংলাদেশকে।

রাজনৈতিক দলের নেতাদের প্রতি অনুরোধ, দেশটাকে সংঘাতের পথে ঠেলে দেবেন না। দেশের স্বার্থে ড. ইউনূসের কথা শুনুন। সবাই মিলে দেশটাকে আসুন বাঁচাই।

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
এক প্ল্যাটফর্মে সব বিনিয়োগ সেবা
এক প্ল্যাটফর্মে সব বিনিয়োগ সেবা
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
সর্বশেষ খবর
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য

১৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বরিশালের হাত-পা বাঁধা যুবকের মরদেহ উদ্ধার
বরিশালের হাত-পা বাঁধা যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ব্যর্থতায় চাকরি হারালেন উলভস কোচ
টানা ব্যর্থতায় চাকরি হারালেন উলভস কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১১ দেশে প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন চলছে: ইসি সচিব
১১ দেশে প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন চলছে: ইসি সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানদের কাছে হোয়াইটওয়াশের লজ্জায় জিম্বাবুয়ে
আফগানদের কাছে হোয়াইটওয়াশের লজ্জায় জিম্বাবুয়ে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে সড়ক দুর্ঘটনা, নিহত ১৫
ভারতে সড়ক দুর্ঘটনা, নিহত ১৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূর্যের রহস্য উন্মোচন : খুঁজে পাওয়া গেল অদৃশ্য চৌম্বক তরঙ্গ
সূর্যের রহস্য উন্মোচন : খুঁজে পাওয়া গেল অদৃশ্য চৌম্বক তরঙ্গ

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে সবুজ মমির রহস্যের জট খুলল
অবশেষে সবুজ মমির রহস্যের জট খুলল

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবনিযুক্ত ও পদোন্নতিপ্রাপ্ত শিক্ষকবৃন্দের সঙ্গে ডুয়েট উপাচার্যের মতবিনিময়
নবনিযুক্ত ও পদোন্নতিপ্রাপ্ত শিক্ষকবৃন্দের সঙ্গে ডুয়েট উপাচার্যের মতবিনিময়

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনের তারিখ নির্দিষ্ট হওয়ার পরই বইমেলার সময় জানা যাবে
নির্বাচনের তারিখ নির্দিষ্ট হওয়ার পরই বইমেলার সময় জানা যাবে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদত্যাগ করলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম
পদত্যাগ করলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রঙিন সবজিতে ভরে ওঠবে গৃহিণীর আঙিনা
রঙিন সবজিতে ভরে ওঠবে গৃহিণীর আঙিনা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুদানে গণহত্যার প্রতিবাদে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
সুদানে গণহত্যার প্রতিবাদে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশাল নগরীতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
বরিশাল নগরীতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাভার্ডভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
কাভার্ডভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ১০ ম্যাচ জয়হীন থাকায় চাকরি হারালেন উলভস কোচ
টানা ১০ ম্যাচ জয়হীন থাকায় চাকরি হারালেন উলভস কোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে টানা বৃষ্টিতে নুয়ে পড়েছে আমন ধান
কুড়িগ্রামে টানা বৃষ্টিতে নুয়ে পড়েছে আমন ধান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইশতেহারের আগেই কমিশন থেকে ৪ শিক্ষকের পদত্যাগ
ইশতেহারের আগেই কমিশন থেকে ৪ শিক্ষকের পদত্যাগ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির বিজয় ঠেকাতে অপপ্রচার-অপকৌশল দৃশ্যমান : তারেক রহমান
বিএনপির বিজয় ঠেকাতে অপপ্রচার-অপকৌশল দৃশ্যমান : তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দ. আফ্রিকাকে ২৯৯ রানের টার্গেট দিল ভারত
দ. আফ্রিকাকে ২৯৯ রানের টার্গেট দিল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুবদল কর্মী হত্যার ঘটনায় যুবক গ্রেফতার
যুবদল কর্মী হত্যার ঘটনায় যুবক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিয়ের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় অটোরিকশায় আগুন দেওয়ার অভিযোগ
বিয়ের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় অটোরিকশায় আগুন দেওয়ার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার
প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভক্তদের কাছে ক্ষমা চাইলেন শাহরুখ, কী এমন ঘটল?
ভক্তদের কাছে ক্ষমা চাইলেন শাহরুখ, কী এমন ঘটল?

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শরীয়তপুরে দুইপক্ষের সংঘর্ষ, আটক ২
শরীয়তপুরে দুইপক্ষের সংঘর্ষ, আটক ২

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর
দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা
কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ
ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর
কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে
ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়
পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার
বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান
দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়েটা করে ফেললে মাঝপথেই তো আটকে গেলাম: পূজা চেরি
বিয়েটা করে ফেললে মাঝপথেই তো আটকে গেলাম: পূজা চেরি

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ
বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা
এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!
চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!

১৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের
নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে
এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুপুরে খাওয়ার পরপর চা পান কতটা ক্ষতিকর?
দুপুরে খাওয়ার পরপর চা পান কতটা ক্ষতিকর?

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন
নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন

১১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩ বিভাগে অতি ভারি বর্ষণের আভাস, টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
৩ বিভাগে অতি ভারি বর্ষণের আভাস, টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা
দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে নেওয়ার কথা বলে তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, যুবক গ্রেফতার
বিদেশে নেওয়ার কথা বলে তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, যুবক গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে  সালামের দুঃখ প্রকাশ
সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে সালামের দুঃখ প্রকাশ

নগর জীবন

ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি
অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন
বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন
রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন

নগর জীবন

পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর

প্রথম পৃষ্ঠা

গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল
গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল

দেশগ্রাম

বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের
বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের

পেছনের পৃষ্ঠা

মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে
প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ
বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ

দেশগ্রাম

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা
যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের
বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপিজি  সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে
ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দরপতনে শুরু সপ্তাহ
দরপতনে শুরু সপ্তাহ

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির
দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির ৯ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির ৯ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

নগর জীবন

ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

জাজিরায় সংঘর্ষ, অর্ধশতাধিক হাতবোমা বিস্ফোরণ
জাজিরায় সংঘর্ষ, অর্ধশতাধিক হাতবোমা বিস্ফোরণ

দেশগ্রাম