শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০১ আগস্ট, ২০২১

করোনা মোকাবিলায় প্রয়োজন মানসিক শক্তি

ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
করোনা মোকাবিলায় প্রয়োজন মানসিক শক্তি

এখন পর্যন্ত বিশ্বে করোনার কোনো জুতসই প্রতিষেধক আবিষ্কার হয়নি। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশনা অনুযায়ী এ রোগের একমাত্র প্রতিষেধক পরস্পর থেকে নির্দিষ্ট দূরত্বে অবস্থান। জনসাধারণকে একে অন্যের সঙ্গে মেলামেশা নিষিদ্ধ করা ছাড়া সংক্রমণ প্রতিরোধ সম্ভব নয় বলে সংক্রামক রোগ (প্রতিরোধ, নিয়ন্ত্রণ ও নির্মূল) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সালের ৬১ নম্বর আইন)-এর ১১(১) ধারার ক্ষমতাবলে সংক্রমণের ঝুঁকিপূর্ণ বিবেচনায় সর্বশেষ কঠোর লকডাউনের মধ্যে রয়েছে সারা দেশ। বাংলাদেশ এ মুহূর্তে করোনাযুদ্ধের একটি অতি কঠিন ক্রান্তিকাল পার করছে। করোনা সংক্রমণের মূল লক্ষ্য যেহেতু সমাজ সংসার পরিবার এমনকি আপনজন থেকে আলাদা করা ব্যক্তি সেহেতু ব্যক্তির ‘সচেতনতা’, নিজেকে নিরাপদ রেখে অন্যকে বাঁচানোয় ‘দায়িত্বশীল’ হওয়ার কঠিন ব্রত সবার সামনে। সে ব্রত পালনে সবার চাই দৃঢ়চিত্ত মনোবল, মানসিক শক্তি।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা সুস্থতার সংজ্ঞা দিয়েছে রোগবালাইমুক্ত হলেই শুধু নয়, শারীরিক বা দৈহিক, মানসিক এবং সামাজিক সবলতাই সুস্থতা। সুস্থতার এ সংজ্ঞা একজন ব্যক্তি বা ব্যষ্টির জন্য যেমন সত্য, ব্যষ্টির সমষ্টি পরিবার সমাজ, দেশ ও জাতির জন্যও প্রযোজ্য। একবিংশ শতাব্দীতে এ পর্যন্ত বৃহৎ বলে বিবেচিত করোনাভাইরাস বৈশ্বিক বিচরণে যেভাবে অপ্রতিরোধ্য হয়ে উঠছে তাতে পৃথিবীর তাবৎ নাগরিকের ব্যক্তিগত শারীরিক সুস্থতা, মানসিক শান্তি ও সামাজিক সুরক্ষা সংকটের সম্মুখীন, আর এর জন্য বর্তমান কিংবা আসন্ন অর্থনৈতিক সংকটের আশঙ্কাও দুশ্চিন্তার অন্যতম কারণ। উচ্চবিত্ত বাদে মধ্যবিত্তসহ অন্য সবাই (৯৬ শতাংশের বেশি মানুষ) স্বাভাবিক জীবনযাপনে ও ধারণে প্রাণান্ত সংগ্রামে। এ পরিস্থিতিতে মহামারী করোনা মোকাবিলায় উদ্বেগ উৎকণ্ঠায় ঠাসা বিচ্ছিন্ন, বিক্ষিপ্ত এবং সমন্বয়হীন কর্মসূচি পালনের সময় মানসিক সুস্থতা অপরিহার্য। অনেক আপনজনের মৃত্যুসংবাদ শুনতে হবে, সমবেদনা জানাতে যাওয়া যাবে না, এহেন পরিস্থিতিতে অনেক কিছু মেনে নিয়ে নিজেকে আত্মশক্তিতে সোপর্দ করতে হচ্ছে। 

দ্রুত আমরা করোনাকালের চলমান ওয়েভের পিক পয়েন্টের দিকে ধাবিত হচ্ছি, সংক্রমণ, আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা ঘোষিত -অঘোষিত মিলিয়ে বেড়েই চলেছে। করোনার আক্রমণের লক্ষ্য বা প্রধান প্রতিপক্ষ সমাজ ও পরিবার বিচ্ছিন্ন একেকজন মানুষ, সেই একেকজন মানুষের মনমানসিকতায়, আত্মবিশ্বাস ও শক্তিতে, আত্মশুদ্ধিতে কেমন পরিবর্তন সূচিত হয়েছে বা হচ্ছে সেটাই এখন ভাবার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। সহজে সংক্রমণের ভয় ঢুকিয়ে, প্রতিরোধ ও প্রতিষেধকের ধোঁয়াশা পরিস্থিতিতে মানুষ সামাজিক দূরত্বে থাকার নামে পরিবার ও আপনজনেরাও তাকে সহানুভূতি জানাতে ভয় পাচ্ছে, এমনকি নানান প্রকৃতির লকডাউনের নামে প্রচ- অমানবিক আচরণের শিকার হচ্ছে এই মানুষই। করোনা আক্রমণের গতি-প্রকৃতি পরিবর্তনের মাত্রা এবং এর এখতিয়ার এত ব্যাপক হতে চলেছে যে এর সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলা যেমন কষ্টকর তেমনি নিকট অতীতকেও স্মরণে আনার ফুরসত কমে যাচ্ছে। পরিস্থিতির পরিবর্তনে সবার মনে এ প্রশ্ন প্রায়শ জাগছে যে ‘এর শেষ কোথায়?’ বয়স বাড়লে অভিজ্ঞতা বাড়ে এবং সে অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে অনেক ক্ষেত্রে সফলতা অর্জন সহজতর হয়, কম সময় ও শ্রমে বেশি কাজ করার ফলও পাওয়া যায়। কিন্তু বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ধৈর্য, কর্মোদ্যম, শক্তি ও সাহসেও ভাটা পড়ে। শ্রান্তি আসে ক্লান্তি বাড়ে। অবসাদের আত্মীয়রা এসে দেহে ও মনে বাসা বাঁধে, দৃষ্টি, শ্রবণ ও স্মৃতিশক্তি কমে যায়। নানান রোগবালাই শরীরকে কর্ম-অক্ষম করে তোলে। ফলে অভিজ্ঞতার দ্বারা একদিকে যে বাড়তি লাভ হয় এসব অনিবার্য অতিথির আগমনে ক্ষতি বাড়তেই থাকে। করোনায় আক্রান্ত হওয়ার ভয় এবং আক্রান্ত হলে অনাহূত অবহেলার আশঙ্কা বেড়ে চলেছে বয়স্ক ব্যক্তিমানুষের মনে। করোনায় আক্রান্ত হওয়ার ভয় এবং আক্রান্ত হলে অনাহূত অবহেলার আশঙ্কা বেড়ে চলেছে ব্যক্তিমানুষের মনে। অর্থনীতির সেই অনিবার্য শর্ত- ‘আর সব যদি ঠিক থাকে’ অর্থাৎ পরিবেশ, অন্ন-বস্ত্র-বাসস্থানের নিরাপত্তা নিশ্চয়তা, অন্যের সাহায্য-সহযোগিতা এবং নিজের মনোবল বুদ্ধি বিবেক ও চিন্তাশক্তির ন্যূনতম সজাগ পরিস্থিতি ঠিকঠাক থাকলেই যে কোনো বয়সের মানুষের পক্ষে করোনা মোকাবিলা কঠিন হওয়ার কথা নয়। আর সব তো ঠিক নেই, থাকছে না। ফলে এখন করোনা শুধু নয় অন্য যে কোনো ছোট বড় মাঝারি রোগশোককেও ভয় পাচ্ছে মানুষ। সে এ ভয়ও পাচ্ছে যে আক্রান্ত কিংবা তার মৃত্যু হলে তার পরিবার-পরিজনকে ‘একঘরে’ করতে লকডাউনে পাঠানো হবে, তার স্বাভাবিক জানাজা হবে না, সমাহিত হওয়ার ক্ষেত্রেও এক ধরনের অনীহা অবজ্ঞা এমনকি হাঙ্গামাও হতে পারে। এ সমস্যা যেন ব্যক্তি জনের, তার অন্যান্য আপনজন, পরিবার, প্রতিবেশী ও সমাজ এমনকি দেশ কর্তৃপক্ষও এখানে কেমন যেন অসহায়, উদাসীন ও প্রতিকারবিহীন। এসব বাস্তব বিষয় বিবেচনায় এনেই স্বামী বিবেকানন্দের ভাষায় ব্যক্তিমানুষকে- ‘মনরে! মনরে চল নিজের নিকেতনে’র ভাবনায় নিজে নিজে হতে হবে সচেতন, সাবধান। নিজে শরীরের দেহের যত্ন, মনকে ভালো খাবার, পরিবেশকে বান্ধব করে তোলার পদক্ষেপ নিজেকেই নিতে হবে। কর্তৃপক্ষ যেমন বলেই দিয়েছেন, ‘চিকিৎসক ও চিকিৎসার আশায় বসে না থেকে নিজেই দায়িত্বশীল হোন নিজের প্রতি।’ ব্যক্তি নাগরিককে এখন বড় করুণ দুর্যোগময় পরিস্থিতিতে ফিরে যেতেই হচ্ছে, তাকেই তার শক্তি ও সাহস এবং শান্তির প্রেরণা খুঁজতে হবে। তাকে অনুভবের আয়নায় বৃষ্টির রিমঝিম শব্দে, শ্রাবণের জোয়ারে নদীর পথচলায়, পাখির কূজনে, কুহেলি কুয়াশায় ঢাকা শীতের ভোর, শরতের নির্মেঘ আকাশ, কৃষ্ণচূড়া, বাগানবিলাস আর আজালিয়ার সৌন্দর্যে ভাবালুতায় মুখ লুকাতে হবে, শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে হবে। পশু, পাখালির নিত্যদিনের সাংগিতিক জীবনযাত্রা কান পেতে শুনতে তাদের সঙ্গে সবার একাত্ম হতে হবে। এরা সবাই বিধাতার, বিধাতাও এদের সবারই। মনের সব জড়তা, কূপমন্ডূকতা, দীনতা, হীনতা ঝেড়ে-মুছে ফেলে নিজেকে নির্ভার করে তুলতে হবে। হিংসা, দ্বেষ, ঈর্ষা, রাগ, ক্ষোভ, ভয়, আশঙ্কা, সংকোচ, শঙ্কা, সংক্ষুব্ধতা সবই ত্যাগ করতে পারলে নিত্যনতুন উদ্যমে গৌরব প্রত্যাশায় উদ্বেল হয়ে উঠবে মন।

করোনা প্রতিরোধে অন্যতম অবলম্বন হতে পারে নিজের মনের জোর ও মানসিক শক্তির। শত সহস্র উপায় হাতড়িয়ে কিন্তু টেকসই একমাত্র পথ ও পন্থা পাওয়া গেছে ‘ঘরের বাইর না হওয়া এবং ঘন ঘন সাবান দিয়ে দুই হাত ধোয়া।’ এর আধ্যাত্মিক ও আর্থসামাজিক তাৎপর্য ব্যাপক। বিশ্বনবী (সা.)-এর সুস্পষ্ট উপদেশ ছিল, ‘যে শহরে মহামারী সে শহর থেকে কেউ বাইরে যাবে না এবং বাইরের কেউ সে শহরে আসবে না।’ একদিকে ঘরের বাইরে না যাওয়ার আহ্বান অন্যদিকে প্রচ- স্ববিরোধী ব্যবস্থাপনায় সবই বুমেরাং হয়ে দেখা দিচ্ছে। ভুক্তভোগী হচ্ছে একেকজন মানুষ। করোনাকালের প্রতিটি দিন নতুন নতুন আশঙ্কা ও ভয়ের, দুঃসংবাদের অবয়বে হাজির হচ্ছে। এ পরিস্থিতিতে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠারহিত, দুশ্চিন্তাহীন জীবনযাপনে নিষ্ঠা আত্মপ্রত্যয়ী হতে হবে, থাকতে হবে আশাবাদী।

করোনাকালে দেশে দেশে ধর্ম ও মতবাদে এ স্বরূপ সন্ধান ও আত্মস্থকরণের তাগিদ অনুভূত হচ্ছে তীব্রভাবে। ইতালির এক হাসপাতালে করোনাযুদ্ধে জয়ী ৯৩ বছর বয়সী রোগীকে রিলিজের দিন ভেন্টিলেশনে অক্সিজেন ব্যবহার বাবদ ৫ হাজার ইউরোর একটা বিল ধরিয়ে দেওয়া হয়। বৃদ্ধ কেঁদে দিলেন, চিকিৎসকরা বললেন কাঁদছেন কেন, এটা মাত্র এক দিনের অক্সিজেনের বিল, অসুবিধা থাকলে এটি আপনাকে পরিশোধ করতে হবে না। বৃদ্ধ বললেন, ‘আমি পুরো বিল পরিশোধ করতে পারব, কিন্তু আমার চিন্তা এবং ভয় সারা জীবন প্রকৃতি থেকে কত অক্সিজেন অবলীলায় পেয়েছি, এজন্য কোনো দিন কাউকে কিছ্ইু পে করিনি, করতে হয়নি, বিধাতার কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশও করিনি।’ এটা উপলব্ধির অবশ্যই অবকাশ রয়েছে যে মহামারী করোনা নানান ক্ষেত্রে মানুষের সীমা লঙ্ঘনের প্রতিফল। প্রকৃতির প্রতিশোধ। খাদ্য স্বভাব ও উপায় উপকরণ থেকে শুরু করে মৌলিক অধিকার অস্বীকৃতি, সুশাসন নির্বাসন, পারস্পরিক দোষারোপে জবাবদিহিবিহীনতায়, পরিবেশ দূষণ-দুষ্কর্ম সদাচার, সহমর্মিতার, সত্যম শিবম সুন্দরের সহাবস্থানের সুযোগ যখন হয় তিরোহিত, প্রতিবিধানে জাগতিক বা বাহ্যিক বিচারব্যবস্থা হয় অপারগ, তখন তার মতো প্রতিশোধ প্রতিবিধানের একটা পথ বেছে নেয় প্রকৃতি। করোনা তেমন এক প্রকার উপায় বা উপলক্ষ। তাবৎ ঐশীগ্রন্থে সৃষ্টিকর্তা স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন যখন যে জনপদ, সম্প্রদায় নানানভাবে বাড়াবাড়ি করেছে স্বভাবে, বুদ্ধি ও বিচার বিবেচনায় তখন তাদের ওপর নিপতিত হয়েছে অশেষ দুর্ভোগ। উদ্ধত উ™£ান্ত অনেক জনপদকে উল্টিয়ে দেওয়ার উপমা টেনে, ‘ফল ফসল ও জীবনের অশেষ ক্ষয়ক্ষতির দ্বারা অনুশোচনার উপলব্ধিকে করা হয়েছে জাগ্রত। সুতরাং করোনাকে নয়, সবার সৃষ্টিকর্তাকে ভয় করা প্রয়োজন। অনুশোচনা, অনুতাপ থেকে মার্জনা প্রার্থনা, প্রকৃতির সম্পদ অপব্যবহার, সুযোগের অপপ্রয়োগ, অন্যের অধিকার হরণের মতো আত্মবিধ্বংসী প্রবণতা থেকে ফিরে আসার অয়োময় বাধ্যবাধকতাই করোনাকালের দাবি।

লেখক : সরকারের সাবেক সচিব ও এনবিআর চেয়ারম্যান।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৩ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল

৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন
ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন

১০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা
টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা