শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১১ অক্টোবর, ২০২১

দুর্গাপূজার অনুভূতি

ফনিন্দ্র সরকার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
দুর্গাপূজার অনুভূতি

সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দু সম্প্রদায়ের একটি বড় উৎসব দুর্গাপূজা। তবে বাঙালি হিন্দুদের কাছে এর গুরুত্ব অনেক বেশি। এ উৎসবকে ঘিরে হৃদয়ে স্পন্দন সৃষ্টি হয়, অনুভূত হয় অনাবিল আনন্দ ও উন্মাদনা। ব্যাপক আবেগে পূজা অনুষ্ঠানের গাম্ভীর্য অনেক সময় রক্ষিত হয় না। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে দেখা যায় সাজগোজ ও বাহ্য আড়ম্বর। আনন্দের প্রতিযোগিতা হয় পূজাকে কেন্দ্র করে। এতে মানুষকে আকর্ষণ করে ঠিক, কিন্তু ভক্তির ভাবে কিছুটা ঘাটতি লক্ষ্য করা যায়। আমরা সবাই বিশ্বাস করি, আনন্দের অভাব যেখানে সেখানেই বেদনা। কিন্তু মাতৃবন্দনার উৎসবানন্দ রূপান্তরিত হবে পরমানন্দে; সব বেদনার পরিসমাপ্তি এখানে। মাতৃপূজায় ভক্তের শ্রদ্ধা ও বিনম্রতার অর্ঘ্য সাজাতে হবে। যার পূজায় আমরা মেতে উঠেছি তিনি আমাদের এমন মা তা অনুভব করতে পারলে মায়ের পূজা-অনুষ্ঠান আরও আকর্ষণীয় হবে, সার্থক হবে। দুর্গাদেবী শক্তিরূপিনী, রাজ রাজেশ্বরী। তিনি বিশ্বালয়ের অধিকারী। তারই ইচ্ছাতে সৃষ্টি-স্থিতি প্রলয় কার্য সাধিত হচ্ছে। তিনি সাধুজনের রক্ষাকর্ত্রী দুষ্টের বিনাশকারিণী। তিনি সবার আশ্রয়দাত্রী। বেদে পুরাণে নানাভাবে তাঁর বন্দনা করা হয়েছে। হিন্দু শাস্ত্রে মহাশক্তির বিচিত্র প্রকাশের কথা বর্ণিত হয়েছে। একেকটি রূপকল্পের একেক রকম বৈশিষ্ট্য, এতে সাধনার পথে ভিন্নতা দেখা যায় বটে কিন্তু লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য এক ও অভিন্ন, তা হচ্ছে মহাশক্তির বন্দনা। কল্পান্তে ভগবান বিষ্ণু যোগনিদ্রায় অভিভূত। তাঁর নাভিপদ্ম থেকে জাত প্রজাপতি ব্রহ্মা সৃষ্টির প্রতীক্ষায় ব্যাকুল। সহসা বিষ্ণুর কর্ণমূল থেকে উত্থিত মধু-কৈটভ দানবদ্বয় ব্রহ্মাকে গ্রাস করতে উদ্যত হয়। সৃষ্টি কার্য যেন ব্যাহত। এরূপ অবস্থায় ব্রহ্মা নিরুপায় হয়ে ভগবান বিষ্ণুর যোগনিদ্রা ভঙ্গে তৎপর হয়ে উপলব্ধি করলেন- যোগনিদ্রারূপিনী দেবীর মায়ায় ভগবান বিষ্ণু অচৈতন্য। এ নিদ্রা যোগমায়ারই খেলা। ব্রহ্মা এ দেবীর স্তবে নিবিষ্ট হলেন। দেবী ব্রহ্মার স্তবে তুষ্ট হলেন। তখন বিষ্ণুর নিদ্রা ভঙ্গ হলো। বিষ্ণু দেখলেন দুর্ধর্ষ অসুরদ্বয় আক্রমণোদ্যত। যুদ্ধ শুরু হলো দানব মধু-কৈটভ এবং বিষ্ণুর মধ্যে। এ যুদ্ধ চলে পঞ্চ সহস্রবর্ষব্যাপী। মদগর্বিত অসুরদ্বয়কে দেবী তাঁর মায়ায় আবিষ্ট করলেন। মোহিত হয়ে অসুরদ্বয় বিষ্ণুর কাছে বর প্রার্থনায় বাধ্য হয়, শেষ পর্যন্ত অসুরদ্বয় বিষ্ণু কর্তৃক নিহত হয়। দেবী এভাবে বিষ্ণুকে আশ্বস্ত করলেন এবং কাল নিদ্রায় অভিভূত করলেন মধু-কৈটভকে। এরপর দেবী কর্তৃক দূরাত্মা শক্তিশালী মহিষাসুর নিধন হয়। পরাক্রমশালী মহিষাসুরের অত্যাচারে দেবতারা স্বর্গরাজ্য হারিয়ে ব্রহ্মার শরণাপন্ন হলেন। ব্রহ্মা দেবতাদের নিয়ে বিষ্ণু ও মহেশ্বরের কাছে উপস্থিত হয়ে সাহায্য প্রার্থনা করলেন। ব্রহ্মা, বিষ্ণু ও মহেশ্বরের মুখনিঃসৃত তেজোরাশি দিগন্তব্যাপী জ্বলন্ত পর্বতের আকার ধারণ করল। এ সংহত দেবশক্তি থেকে আবিভর্‚তা এক নারী মূর্তি। দেবতাগণ এ নারীমূর্তিকে নিজেদের অস্ত্রশস্ত্র প্রদান করে শক্তিশালী করেন। এ দেবী মূর্তি মহিষাসুর বধ করেন। পরবর্তীতে দেব শক্তিধর অসুরদ্বয় শুম্ভ-নিশুম্ভকে বধ করে সব শক্তি বিভূতি পুনরায় সংহত করে নিজে একাকী বিরাজিত হলেন, তিনিই যে একমাত্র শক্তিময়ী দেবী তা প্রমাণ করলেন। দশ ভুজা এ নারীমূর্তিই দেবী দুর্গা। মর্ত্যে লীলাবিলাসের আকার হয়ে মনুষ্য সমাজে পুজিত হয় মহাশক্তির প্রতীক হিসেবে। পৌরাণিক কাহিনির আলোকে বর্ণিত কথাগুলোর মধ্যে একটি অনুভূতির বিকাশ ঘটে ভক্ত হৃদয়ে। পৌরাণিক কাহিনির বিভিন্ন পর্যায়ে অসুর নিধনের মধ্যে একটি বিশেষ তত্ত্ব নিহিত রয়েছে। মধু-কৈটভ পর্বে পরিলক্ষিত হচ্ছে অতর্কিতে আসুরিক তৎপরতা- এ হচ্ছে তামসিক অহংকার। মহিষাসুর বধ পর্বে উদঘাটিত- শুভবুদ্ধি যেন মূল্যহীন, এখানে পরাক্রমই সম্পদ- এ হচ্ছে রাজসিক অহংকার। শুম্ভ-নিশুম্ভ পর্বে আসুরিক বৃত্তি যুক্তি ও বুদ্ধির মধ্য দিয়ে প্রবাহিত এ ভাবটি অনেকটাই সংযত। এরা সাত্তি¡ক অহংকারের প্রতীক। এ তিন অবস্থা বা অশুভ বুদ্ধি আমাদের আবদ্ধ করে রেখেছে। দেবীর স্বরূপকে উপলব্ধি করতে আমাদের আসুরিক বৃত্তিকে সংযত করাই সাধনা। এটিই দুর্গাপূজার প্রতিপাদ্য বা তাত্তি¡ক দিক। দার্শনিক তত্ত্বে দেবী মাহাত্ম্য অনেক গভীর এবং ব্যাপক। ছোট পরিসরে এর বর্ণনা করা সম্ভব নয়। তবে দেবী-ভাবনায় যে অনুভূতি সৃষ্টি হয় তার প্রমাণ হচ্ছে পূজানুষ্ঠানের ব্যাপকতায়।

দুর্গোৎসবকে শারদীয় উৎসবও বলা হয়। শরৎকালে এ পূজার প্রবর্তন ঘটে ভগবান রামের মাধ্যমে। আবার শারদোৎসবকে অকালবোধন হিসেবেও আখ্যায়িত করা হয়েছে। আবার রাবণ রাক্ষস তিনিও দেবীভক্ত হয়ে বসন্তকালে দেবী দুর্গার পূজা করেছেন। সেটিকে বাসন্তী পূজা হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। এ সবই পৌরাণিক বিষয়। আমাদের অনুভূতির অণুষজ্ঞে দেবী কখনো অতি ভীষণা, আবার কখনো অতি সৌম্যা। ভীষণ মূর্তি তাঁর সংহারলীলার। আসুরিক শক্তির বিরুদ্ধে এ যেন তার সত্য সুন্দরের অভিযান। সৌম্যা মূর্তিতে তিনি আশ্রিত। ভক্তদের বরাভয়দায়িনী। দুর্গাপূজার অভীষ্ট ফলও দুই রকমের- ভক্তি ও মুক্তি। দেবীর ভীষণ মূর্তিতে শৌর্য, বীর্য, ঐশ্বর্যের বৈশিষ্ট্য। সুরথ রাজা, সমাধিবৈশ্য, রামচন্দ্র, অর্জুন, শিবাজী, রানা প্রতাপ সিং, শিখ গুরু গোবিন্দ সিং প্রভৃতি ভক্তগণ ভুক্তি অর্থাৎ ভোগ্য বিষয় লাভ করে ধন্য হয়েছেন। আবার রামপ্রসাদ, কমলাকান্ত, রামকৃষ্ণ পরমহংসদেব, বামাক্ষ্যাপা প্রমুখ সাধকগণ দেবীর বরাভয় করা সৌম্যা মূর্তির আরাধনা করে প্রেম, ভক্তি, জ্ঞান, বৈরাগ্য কামনা করে মহামুক্তি লাভ করেছেন। এ সবই এক অর্থে অনুভূতির বিষয়। দেবী পূজার সংকল্প থেকে আরম্ভ করে দশমীর বিসর্জন পর্যন্ত পাঁচ দিনব্যাপী মহা ধুমধামে উৎসব অনুষ্ঠিত হয়। দেবীপূজায় এক অপূর্ব প্রেরণা অনুভূত হয় ভক্ত হৃদয়ে। এ ভাবটি তেজোদীপ্ত। বর্তমানে পূজার বাহ্যড়ম্বার মাত্রাতিরিক্ত হওয়ায় প্রকৃত ভাবটি যেন দিনে দিনে ম্লান হয়ে পড়েছে। দুর্গাপূজার আরেকটি তাৎপর্য হচ্ছে সংহতি শক্তি। মূর্তি ভাবনা একটি সুন্দর ছবি দেদীপ্যমান- যেটা জাতি গঠনের সংহতি শক্তি। যে শক্তি পারস্পরিক ভালোবাসায় আবদ্ধ করতে সহায়তা করে মানব সমাজে। সব বিপদ নাশ করে দেবী দুর্গা তাঁর মহাশক্তির বলে পৃথিবীকে শান্তিময় করে তুলবে ভক্তদের এটাই প্রার্থনা। জয় মা দুর্গা।  

লেখক : কলাম লেখক।

এই বিভাগের আরও খবর
মব সন্ত্রাস
মব সন্ত্রাস
অবশেষে যুদ্ধবিরতি
অবশেষে যুদ্ধবিরতি
রাষ্ট্রভাবনা
রাষ্ট্রভাবনা
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
গায়েবি মামলা
গায়েবি মামলা
ইরানে হামলা
ইরানে হামলা
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি
ফলমেলার সামাজিক প্রভাব
ফলমেলার সামাজিক প্রভাব
ইরানে হামলা : ভণ্ডামির প্রতিচ্ছবি
ইরানে হামলা : ভণ্ডামির প্রতিচ্ছবি
কুহরিছে নন্দনের পাখি
কুহরিছে নন্দনের পাখি
সর্বশেষ খবর
রাঙামাটিতে শিক্ষার্থীদের নিয়ে বিজিবির মাদক বিরোধী কর্মশালা
রাঙামাটিতে শিক্ষার্থীদের নিয়ে বিজিবির মাদক বিরোধী কর্মশালা

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নিউইয়র্ক সিটির ৪’শ বছরের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র হচ্ছেন জোহরান
নিউইয়র্ক সিটির ৪’শ বছরের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র হচ্ছেন জোহরান

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে পাঁচ বছরের শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ যুবক গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে পাঁচ বছরের শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ যুবক গ্রেফতার

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় টর্চার সেলের সন্ধান, অস্ত্র-মাদকসহ আটক ৫
কুষ্টিয়ায় টর্চার সেলের সন্ধান, অস্ত্র-মাদকসহ আটক ৫

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা
সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা

৩৫ মিনিট আগে | টক শো

গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে আরও তিনজনকে ফাঁসি দিল ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে আরও তিনজনকে ফাঁসি দিল ইরান

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসিবিতে ১৬তম ইনটেক্স বাংলাদেশ এক্সিবিশন শুরু
আইসিসিবিতে ১৬তম ইনটেক্স বাংলাদেশ এক্সিবিশন শুরু

৪৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’
‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল
যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঠাকুরগাঁও রেজিস্ট্রি অফিসে তালা দিয়ে রেজিস্ট্রারকে অবরুদ্ধের অভিযোগ
ঠাকুরগাঁও রেজিস্ট্রি অফিসে তালা দিয়ে রেজিস্ট্রারকে অবরুদ্ধের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেড পেল গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড ২০২৫
স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেড পেল গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

তিন দিন পর্যাপ্ত ঘুম না হলেই হার্টের ভয়ংকর ক্ষতি!
তিন দিন পর্যাপ্ত ঘুম না হলেই হার্টের ভয়ংকর ক্ষতি!

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সোনারগাঁয়ে দুই যুবককে অপহরণ করে নির্যাতন, গ্রেফতার ৫
সোনারগাঁয়ে দুই যুবককে অপহরণ করে নির্যাতন, গ্রেফতার ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বনাথে চলন্ত গাড়ি থেকে যুবককে গুলি!
বিশ্বনাথে চলন্ত গাড়ি থেকে যুবককে গুলি!

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নাটোরে বাসচাপায় ৪ জন নিহতের ঘটনায় চালক গ্রেপ্তার
নাটোরে বাসচাপায় ৪ জন নিহতের ঘটনায় চালক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চসিকের সাবেক কাউন্সিলরের ১১ কোটি টাকার সম্পদ জব্দের নির্দেশ
চসিকের সাবেক কাউন্সিলরের ১১ কোটি টাকার সম্পদ জব্দের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চালককে হত্যা করে মিশুক ছিনতাই, নারীসহ গ্রেফতার ৪
চালককে হত্যা করে মিশুক ছিনতাই, নারীসহ গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট
ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতিতে কাতারের ভূমিকায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর কৃতজ্ঞতা
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতিতে কাতারের ভূমিকায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর কৃতজ্ঞতা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

দৌলতদিয়া যৌনপল্লীতে ওয়ারড্রপ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
দৌলতদিয়া যৌনপল্লীতে ওয়ারড্রপ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলম্বো টেস্টে: টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
কলম্বো টেস্টে: টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা পাবে: আমিনুল হক
নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা পাবে: আমিনুল হক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত
এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি
‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইসলামের সোনালি যুগে চিকিৎসাশাস্ত্রের উন্নয়ন
ইসলামের সোনালি যুগে চিকিৎসাশাস্ত্রের উন্নয়ন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শারজাহে ইসলামিক ফোরামের ২৫তম জ্ঞানসভা
শারজাহে ইসলামিক ফোরামের ২৫তম জ্ঞানসভা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাল থেকে শুরু এইচএসসি পরীক্ষা, অংশ নিচ্ছে ১২ লাক্ষাধিক শিক্ষার্থী
কাল থেকে শুরু এইচএসসি পরীক্ষা, অংশ নিচ্ছে ১২ লাক্ষাধিক শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে
হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫
সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান
কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন
সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল
যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন
ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে
হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া
স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য
ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প
নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক
ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’
‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল
যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার
ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?
ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ৫৭ কলেজের নাম পরিবর্তন
দেশের ৫৭ কলেজের নাম পরিবর্তন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার
সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল
ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু
ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘাঁটিতে হামলার নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘকে কাতারের চিঠি, ইরানের রাষ্ট্রদূত তলব
ঘাঁটিতে হামলার নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘকে কাতারের চিঠি, ইরানের রাষ্ট্রদূত তলব

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ইউরোপীয় নাগরিক আটক
ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ইউরোপীয় নাগরিক আটক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি
‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

প্রয়োজনে আমাকে ধরে নিয়ে বুকে গুলি চালায় দেন: ইশরাক
প্রয়োজনে আমাকে ধরে নিয়ে বুকে গুলি চালায় দেন: ইশরাক

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পরমাণু কার্যক্রম ফের স্বাভাবিক করার প্রক্রিয়ায় ইরান
পরমাণু কার্যক্রম ফের স্বাভাবিক করার প্রক্রিয়ায় ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাদীকে বিয়ের পর গায়ক নোবেলের জামিন, মুক্তিতে বাধা নেই
বাদীকে বিয়ের পর গায়ক নোবেলের জামিন, মুক্তিতে বাধা নেই

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র
ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈঠক চেয়ে ইরানকে জাতিসংঘ পরমাণু সংস্থার চিঠি
বৈঠক চেয়ে ইরানকে জাতিসংঘ পরমাণু সংস্থার চিঠি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর

সম্পাদকীয়

মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ
মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ

প্রথম পৃষ্ঠা

তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন
তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা
যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে
তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে

শোবিজ

হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়
হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’
‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়
আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের
নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত
ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ
অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ

নগর জীবন

এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা
এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত
কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ
সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে
ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...
ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...

শোবিজ

কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ

সম্পাদকীয়

বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে
বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে
নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে

মাঠে ময়দানে

৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্রভাবনা
রাষ্ট্রভাবনা

সম্পাদকীয়

রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা
রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা

শোবিজ

ফিলিস্তিনের পাশে স্বরা ভাস্কর
ফিলিস্তিনের পাশে স্বরা ভাস্কর

শোবিজ

কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী
কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ
শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ

মাঠে ময়দানে

সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের
নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের

মাঠে ময়দানে

মব ঠেকাতে ব্যর্থ হলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
মব ঠেকাতে ব্যর্থ হলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা