শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১০ নভেম্বর, ২০২১ আপডেট:

ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে প্রশাসন কী করছে, ইসি বোবা কেন?

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে প্রশাসন কী করছে, ইসি বোবা কেন?

দেশে এসব হচ্ছেটা কী! আগামাথা কিছুই বুঝি না! সমন্বয়হীনতার চরম বহিঃপ্রকাশই ঘটছে না, যেন ফ্রিস্টাইলে চলছে সবকিছু। দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে প্রথমে গভীর ষড়যন্ত্র, অপপ্রচার, পরে অর্থনীতিতে বিশাল অবদান রাখা একটি শিল্প পরিবারের বিরুদ্ধে জঘন্য মিথ্যা মামলা নেওয়া হলো যা বিস্ময়কর! এ যেন দেশের অর্থনীতির ওপর আঘাতই নয়, দেশপ্রেমিক সৃজনশীল শিল্পপতি- যারা বিদেশে নয়, স্বদেশপ্রেমে দেশের বুকে শত প্রতিষ্ঠান গড়ে হাজার হাজার মানুষের কর্মসংস্থান করেন তাদের হতাশ করে সরকারের সঙ্গে দূরত্ব তৈরিরও গভীর ষড়যন্ত্র। সরকারের ভিতরের কেউ এর সঙ্গে যুক্ত কি না তা-ও খতিয়ে দেখা উচিত। এদিকে দেশের শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়ী বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীরকে হত্যার উদ্দেশ্যে তৎপর সাইদুল ইসলাম সাদকে পুলিশ গ্রেফতার করে রিমান্ডে নিয়েছে। এই গুপ্তঘাতকের নেপথ্য প্রকৃত খুনিদের চেহারা উন্মোচিত করে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ দ্রুত জরুরি। এ ঘটনা দেশের গোটা ব্যবসায়ী সমাজকে বিক্ষুব্ধ ও উদ্বিগ্ন করেছে। তারা তাদের ক্ষোভ গণমাধ্যমে প্রকাশ করে বক্তব্য দিয়েছেন। দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য, বিনিয়োগ অর্থনীতিতে এমন জঘন্য ষড়যন্ত্র বিরূপ প্রভাব ফেলবে। নেপথ্য অপরাধী যারাই হোক তাদের আইনের আওতায় আনা জরুরি। দেশের বিনিয়োগকারীদের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা সহযোগিতা নিশ্চিত না করে বিদেশি বিনিয়োগ আনতে দেশে দেশে রোডশো কতটা সফলতা আনবে তা নিয়ে বড় ধরনের প্রশ্ন থেকেই যায়।

আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের মূল্য যখন কমেছিল তখন আমরা কিনে রাখলাম না! এখন বিশ্ববাজারে তেলের দাম বাড়তেই আমরা দাম বাড়ালাম। এটা সত্য, পাশের দেশে তেলের দাম চড়া আর এখানে কম থাকলে একদল অসাধু পাচার করার কাজেও লেগে যায়। এবার তেলের দাম বৃদ্ধিতে পরিবহন ধর্মঘট দেখা গেল। এটা একটা মওকা ছাড়া কিছু নয়। তারা ধর্মঘটে জনগণ ও সরকারকে জিম্মি করে মানুষকে চরম দুর্ভোগ দিয়ে গণপরিহনের ভাড়াটা বাড়িয়ে নিল! বাসের ভাড়াই নয়, লঞ্চের ভাড়াও অনেক বাড়ল! সাধারণ মানুষের জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠল। যেন পরিবহন মালিকদের সঙ্গে সরকারের পাতানো ম্যাচে হেরে গেল জনগণ। বোঝা চাপল তাদের কাঁধে। এ দেশের গণমুখী রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় অথচ এখন তেলের দাম বাড়ায় মন্ত্রিসভায় আলোচনা হয় না! জনদুর্ভোগ পরিবহন ভাড়া বৃদ্ধি নিয়ে দলের প্রেসিডিয়াম বা ওয়ার্কিং কমিটিতেও হয় না কোনো আলোচনা। মানুষের দল আওয়ামী লীগ আজ মানুষের মনের ভাষা পড়তে পারে না, চেহারার খবরও নয়। মানুষের সঙ্গে দূরত্ব বাড়ছে। বাজারে দিন দিন বাড়ছে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য। কাঁচাবাজার থেকে সবখানে আগুন। কোথাও কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। করোনার লোকসান সুদে-আসলে তুলে নিতে সর্বত্র প্রতিযোগিতা। জনগণের মনের ভিতর এ নিয়ে অসন্তোষ। সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র। এটা ভালো না। এতে অসন্তোষ চরম আকার নিতে পারে।

ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন দেশজুড়ে ধাপে ধাপে শুরু হয়েছে। প্রান্তিকের সবচেয়ে উৎসবমুখর ভোট। সেটিতে বিএনপি বর্জন করলেও তাদের লোকজন প্রার্থী হয়েছেন স্বতন্ত্র হিসেবে। অনেক জায়গায় আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থীদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহী প্রার্থীদের লড়াই দৃশ্যমান। নির্বাচন কমিশনের কাছে মানুষের আশা, চাওয়া-পাওয়া মরে গেছে আগেই। অনেক জায়গায় প্রার্থীরা সব আচরণবিধি লঙ্ঘন করে মিছিল, মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা করেছেন। এমপিরা তাদের প্রার্থীদের বিজয়ী করতে মাঠে সরব। নির্বাচন কমিশন বোবা হয়ে আছে। এ নির্বাচনে দিন দিন মনোনয়ন-বাণিজ্য বাড়ছে। কোথাও এমপি কোথাও বা জেলা সভাপতি সাধারণ সম্পাদক প্রার্থীদের কাছ থেকে মনোনয়নদানের আশ্বাসে টাকা নিয়েছেন। কোথাও সফল কোথাও বা ব্যর্থ হয়েছেন। যে কর্মীরা নেতার ডাকে মিছিল নিয়ে আসে, যে কর্মী নির্বাচনে এমপির জন্য শ্রম দেয়, অর্থ খরচ করে সেই কর্মীর কাছে মনোনয়ন-বাণিজ্য কত নির্লজ্জ বিশ্বাসঘাতকতা! এমনটা কার্যত দলের সর্বনাশ করে। কর্মী হলো দলের প্রাণশক্তি। সেখানে তাদের কাছে মনোনয়নের টাকা খেলে দলটা প্রাণহীন হয়। আর এসব স্থানীয় নেতা, এমপিদের দলের কর্মীরাই মানেন না, সম্মান করেন না, জনগণ করবে কেন? তাই এখন জননেতা নয়, তৈরি হয় রাজনৈতিক বাণিজ্যের বাজিকর। এরা এমন একটা নতুন বেহায়া জাত, দল ও রাজনীতির অভিশাপ। অনেকেই দলীয় প্রতীকে, দলীয় মনোনয়নে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের বিরুদ্ধে। তাদের ভাষায় এতে অতীতের ধারাবাহিকতা হোঁচট খেয়েছে। এলাকাভিত্তিক সব মত-পথের মানুষের কাছে জনপ্রিয় গ্রহণযোগ্য সম্মানিত ব্যক্তি যারা অতীতে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে বিজয়ী হতেন রাজনীতির ঊর্ধ্বে, তারা এখন নির্বাচনের বাইরে। আরেকদিকে এতে সামাজিক মতবিরোধই বাড়েনি তৃণমূলের রাজনৈতিক দলাদলি বিরোধটা একেবারে গ্রাম পর্যন্ত চলে গেছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণতান্ত্রিক দুনিয়ার সঙ্গে তাল মিলিয়েই হয়তো স্থানীয় নির্বাচন রাজনৈতিক দলীয় প্রতীকে করার সংস্কার করেছেন। একদিন হয়তো এটাও স্বাভাবিক হয়ে আসবে। কিন্তু যেখানে এবার বিএনপির বর্জনে তাদের কর্মীরা স্বতন্ত্র ভোট করছেন, অনেক জায়গায় সরকারি দলের নেতারা দলের প্রার্থীদের জন্য উন্মুক্ত করে দিয়েছেন, আবার অনেক জায়গায় আওয়ামী লীগের একাধিক প্রার্থী সেখানে একদল এমপি আচরণবিধি লঙ্ঘন করে তাদের পকেট-প্রার্থীদের জেতাতে মরিয়া কেন? একদল স্থানীয় নেতা কেন যেনতেনভাবে গায়ের জোরে নিজেদের প্রার্থীকে জেতাতে চাইছেন? প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পরিষ্কার নির্দেশনা দিয়েছেন নির্বাচন অবাধ গ্রহণযোগ্য ও নিরপেক্ষ করতে। সেখানে কারা আজ সর্বনাশা খেলা খেলছেন? কেন খেলছেন? দলের সর্বনাশ করতে? এমনিতেই জাতীয় নির্বাচন নিয়ে মিলিয়ন ডলার প্রশ্ন। উপনির্বাচন আকর্ষণহীন। আওয়ামী লীগ প্রার্থীকে ভোট দিতে নিজ দলের ভোটারদেরই আগ্রহ দেখা যায়নি, সেখানে দেশের বৃহত্তম স্থানীয় সরকার ইউপি নির্বাচনের উৎসবমুখর আনন্দঘন পরিবেশ কারা শেষ করে দিতে চান? অতি উৎসাহীরা কেন ভোট কেন্দ্রে প্রভাব বা দখল খাটিয়ে জয়ী করতে চান? প্রশাসন সেখানে কী করবে? মানে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন জেলা ও মাঠ প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন জনগণকে তার ভোট যাকে খুশি দেওয়ার কঠোর পরিবেশ নিশ্চিত করবেন নাকি অতি উৎসাহীদের প্রশ্রয় সমর্থন ও সাহায্য করবেন? এটা এখন একটা বড় প্রশ্ন। ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনও যদি বিতর্কিত করা হয়, জনগণকে যাকে খুশি তাকে ভোট দিতে না দেওয়া হয়, যদি গণরায় ছিনতাই করা হয়, সংঘাত, সংঘর্ষ, খুনোখুনিতে রক্ত ঝরানো হয়- তাহলে এটা গণতান্ত্রিক রাজনীতি ও শাসক দলের জন্য কখনোই উত্তম হবে না। আগামী দিনের রাজনীতি ও নির্বাচনে এর দগদগে ঘায়ের যন্ত্রণা বইতে হবে। তাই মানুষ যেন তার পছন্দের প্রার্থীদের ইচ্ছামতো ভোট দিতে পারে, নির্বাচন যাতে উৎসবমুখর হয়, মুক্ত পরিবেশে হয় সেজন্য স্থানীয় প্রশাসনকে যেমন কঠোর হতে হবে, তেমনি নির্বাচন কমিশনকে নির্বাচনকালীন এমপিরা যাতে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থীদের পক্ষে প্রচারণা চালাতে না পারেন এবং নির্বাচনের দিন এলাকায় না থাকেন, তা নিশ্চিত করতে হবে। একই সঙ্গে ভোটের লড়াইয়ে টাকা বিলি প্রতিরোধ করতে হবে। বিষাক্ত সন্ত্রাসের ভাষা ও সন্ত্রাস রুখতে হবে। মামলার কারণে এবার ৪ হাজার ১০০ ইউনিয়ন পরিষদে নির্বাচন হচ্ছে। প্রথম ধাপে ৩৬৪ ইউপিতে নির্বাচন হলো। দ্বিতীয় ধাপে ১১ নভেম্বর ৮৪৬টি ইউপিতে ভোট। আর তৃতীয় ধাপে ২৮ নভেম্বর হবে ১ হাজার ৭টি ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন। এ সময়ে যে দৃশ্য দেখা যাচ্ছে তাতে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের শেষ নেই। নতুন বছরের ১৫ ফেব্রুয়ারি বিদায় নেবে বর্তমান বহুল বিতর্কিত নির্বাচন কমিশন। তাদের নির্দেশনাও ভোটের ময়দানে শিথিল। প্রশাসন প্রায় নীরব নিথর।

প্রার্থী এবং এমপিরাই নয়, উপজেলা চেয়ারম্যান ও মেয়ররাও গাড়ি নিয়ে চেয়ারম্যানদের জন্য ভোটযুদ্ধে নেমেছেন। আচরণবিধিতে বুড়ো আঙুল দেখাচ্ছেন।

চলমান ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে অভ্যন্তরীণ খুনোখুনি, সংঘর্ষ, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার পাশাপাশি দলীয় প্রার্থীকে বিজয়ী করতে স্থানীয় নেতাদের লাগামহীন কথাবার্তা নির্বাচনী পরিবেশ দূষিত করছে। ভয় আতঙ্ক উত্তেজনা ছড়িয়ে, রক্ত ঝরিয়ে বিতর্কিত করার চেষ্টা চলছে নির্বাচনকে। প্রশ্নবিদ্ধ করা হচ্ছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকেও। গত কয়েকদিন দেশের বিভিন্ন জায়গায় নেতাদের বিতর্কিত বক্তব্য দেখে মনে হয়েছে রাজনীতি এখন এ কোন নষ্টদের হাতে? এ কোন উন্মাদ দাম্ভিকদের আশ্রয়ে?

গত শুক্রবার কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর উপজেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ আল মামুন নৌকাকে বিজয়ী করতে একে-৪৭ ব্যবহার করার হুমকি দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘আমরা শুধু হুমাইপুরের জনগণের শক্তি নিয়ে ওই দিন (ভোটের দিন) আসব না। শুধু একে-৪৭ নয়, প্রয়োজনে যা করা দরকার সবই করব।’ বাজিতপুর উপজেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ আল মামুন একটি খুনের মামলায় চার মাস আগে জেল খেটে এখন জামিনে রয়েছেন।

আর লড়াই করে থানাকে হটানোর হুঙ্কার দিয়েছেন কুষ্টিয়া জেলা যুবলীগ সভাপতি রবিউল ইসলাম। গত শনিবার এক অনুষ্ঠানে তিনি বলেছেন, ‘আমি রবিউল, আমি কুষ্টিয়া জেলার মাস্তান, আমাকে কুষ্টিয়া জেলা মাস্তানির সার্টিফিকেট দিয়েছে। খোকসা থেকে দৌলতপুর পর্যন্ত (জেলার দুই প্রান্ত) যত লোক আছে, মাস্তান আছে, আমার হাতে চলে। কিছু ছেলেপেলে আছে। তিনি চাইলে দু-তিন ঘণ্টা থানার সামনে লড়াই করতে পারেন, লড়াই করে থানাকে ‘হটায়ে দিতে’ (হারাতে) পারেন।’

এদের চেয়ে এক ধাপ এগিয়ে মাদারীপুরের কালকিনি উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. আফজাল হোসেন মোল্লা। শুক্রবার রাতে লক্ষ্মীপুর ইউনিয়নের সূর্যমণি বাজারে নির্বাচনী পথসভায় তিনি বলেছেন, ‘ইউপি নির্বাচনে নৌকার বিপক্ষে ভোট দিলে কারও বেঁচে থাকার অধিকার নেই। রবিবার থেকে স্টিমরোলার চালাতে বলব, আপনারা চালাবেন। আমি থাকব, দুইডা অস্ত্র লইয়া। নৌকার বিরুদ্ধে ভোট দিলে কারও বাঁচন নাই।’ চিন্তা করা যায় এ কোন মগের মুল্লুক? এমন বক্তব্য দিয়েও তারা জেলের বাইরে। নির্বাচনের ময়দানে! আওয়ামী লীগ হাইকমান্ড যদি এদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা না নেয় তাহলে দলকেই এদের জন্য একদিন মোটা দাগে খেসারত দিতে হতে পারে। তাই যে কোনো মুক্ত নির্বাচন নিরপেক্ষ শান্তিপূর্ণ পরিবেশে সম্পন্ন করতে হবে। নির্বাচনী সব ভয়ভীতি সন্ত্রাস উত্তেজনা আতঙ্ক দূর করতে হবে। নিরাপদ শান্তির উৎসবের পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে।

আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গাইডলাইন, ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে দলের ইউনিয়ন কমিটি সিদ্ধান্ত প্রস্তাব নিয়ে প্রার্থীদের নাম কেন্দ্রে পাঠাবে। একইভাবে মেয়র পদে পৌর কমিটি ও উপজেলা চেয়ারম্যান পদে উপজেলা কমিটি। সেটি কি কার্যকর হচ্ছে? নাকি এমপি ও জেলা নেতাদের খবরদারি চলছে? এখানে দলের সভানেত্রীর সিদ্ধান্ত বা গাইডলাইন কার্যকর করা হলে আর যা-ই হোক মনোনয়ন-বাণিজ্য যেমন হ্রাস পাবে তেমনি এমপি ও জেলা নেতাদের খবরদারিটা কমবে। সংগঠনে শৃঙ্খলা ফিরবে, দলাদলি কোন্দল কমবে। আর এখন সময় এসেছে দলকে বিক্রি করে যারা বাণিজ্য করে অঢেল বিত্ত-বৈভব গড়ে, বঙ্গবন্ধুর আত্মার সঙ্গে, আদর্শের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করে, শেখ হাসিনার বিশ্বাসকে কবর দিয়ে নিজেদের আখের গোছায়, সন্ত্রাসের পথ নেয়, দলের সর্বনাশ করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার, দলের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়ার।

                লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
সর্বশেষ খবর
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে ইসি
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে ইসি

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চদশ সংশোধনী : লিভ টু আপিলের দ্বিতীয় দিনের শুনানি চলছে
পঞ্চদশ সংশোধনী : লিভ টু আপিলের দ্বিতীয় দিনের শুনানি চলছে

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সুগন্ধি উপহার দিয়ে শারাকে ট্রাম্প, ‌‘আপনার স্ত্রী কয়জন?’
সুগন্ধি উপহার দিয়ে শারাকে ট্রাম্প, ‌‘আপনার স্ত্রী কয়জন?’

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যরাতে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাসে আগুন
মধ্যরাতে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাসে আগুন

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দলগুলো সহযোগিতা না করলে পুরো নির্বাচন প্রক্রিয়া প্রশ্নবিদ্ধ হবে : সিইসি
দলগুলো সহযোগিতা না করলে পুরো নির্বাচন প্রক্রিয়া প্রশ্নবিদ্ধ হবে : সিইসি

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?
রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লকডাউনের প্রতিবাদে নাভারনে বিক্ষোভ মিছিল
লকডাউনের প্রতিবাদে নাভারনে বিক্ষোভ মিছিল

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লকডাউনের প্রভাব পড়েনি ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে
লকডাউনের প্রভাব পড়েনি ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

শীতের আগে নিজের যত্ন নেবেন যেভাবে
শীতের আগে নিজের যত্ন নেবেন যেভাবে

৪৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রেল স্টেশনের প্ল্যাটফর্মে পটকা ফাটিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি
রেল স্টেশনের প্ল্যাটফর্মে পটকা ফাটিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হারিয়ে যাওয়া বৃদ্ধা মা ফিরল ছেলের কাছে
হারিয়ে যাওয়া বৃদ্ধা মা ফিরল ছেলের কাছে

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে পেট্রোল বোমা তৈরির সরঞ্জামসহ আটক ৩
গাজীপুরে পেট্রোল বোমা তৈরির সরঞ্জামসহ আটক ৩

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজবাড়ীতে মোড়ে মোড়ে পুলিশের চেকপোস্ট
রাজবাড়ীতে মোড়ে মোড়ে পুলিশের চেকপোস্ট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রতিদিন জামার ঘ্রাণ নেন ছেলের স্মৃতিতে ভেঙে পড়া মা
প্রতিদিন জামার ঘ্রাণ নেন ছেলের স্মৃতিতে ভেঙে পড়া মা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে থেমে থাকা ট্রাকে দুর্বৃত্তদের আগুন
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে থেমে থাকা ট্রাকে দুর্বৃত্তদের আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পথে পথে টুকুর গণসংযোগ
সিরাজগঞ্জে পথে পথে টুকুর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাটডাউন অবসানে মার্কিন কংগ্রেসে বিল পাস
শাটডাউন অবসানে মার্কিন কংগ্রেসে বিল পাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁ জেলা প্রশাসক টেনিস টুর্নামেন্টের পর্দা উঠল
নওগাঁ জেলা প্রশাসক টেনিস টুর্নামেন্টের পর্দা উঠল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেবিল টেনিসে বাংলাদেশের ব্রোঞ্জ জয়
টেবিল টেনিসে বাংলাদেশের ব্রোঞ্জ জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুতুবদিয়ায় পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
কুতুবদিয়ায় পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে সফল নির্বাচন দেখতে চায় ইইউ
বাংলাদেশে সফল নির্বাচন দেখতে চায় ইইউ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু
এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না
বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?
গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’
‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন
ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের
১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড কারা চালাচ্ছে, তা খুঁজে বের করার দায়িত্ব আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর’
‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড কারা চালাচ্ছে, তা খুঁজে বের করার দায়িত্ব আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা

সম্পাদকীয়

সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন
সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন

নগর জীবন

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়

১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ
১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ

দেশগ্রাম

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে

প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ
প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ

দেশগ্রাম

প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে
প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে

নগর জীবন