শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১০ নভেম্বর, ২০২১ আপডেট:

ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে প্রশাসন কী করছে, ইসি বোবা কেন?

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে প্রশাসন কী করছে, ইসি বোবা কেন?

দেশে এসব হচ্ছেটা কী! আগামাথা কিছুই বুঝি না! সমন্বয়হীনতার চরম বহিঃপ্রকাশই ঘটছে না, যেন ফ্রিস্টাইলে চলছে সবকিছু। দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে প্রথমে গভীর ষড়যন্ত্র, অপপ্রচার, পরে অর্থনীতিতে বিশাল অবদান রাখা একটি শিল্প পরিবারের বিরুদ্ধে জঘন্য মিথ্যা মামলা নেওয়া হলো যা বিস্ময়কর! এ যেন দেশের অর্থনীতির ওপর আঘাতই নয়, দেশপ্রেমিক সৃজনশীল শিল্পপতি- যারা বিদেশে নয়, স্বদেশপ্রেমে দেশের বুকে শত প্রতিষ্ঠান গড়ে হাজার হাজার মানুষের কর্মসংস্থান করেন তাদের হতাশ করে সরকারের সঙ্গে দূরত্ব তৈরিরও গভীর ষড়যন্ত্র। সরকারের ভিতরের কেউ এর সঙ্গে যুক্ত কি না তা-ও খতিয়ে দেখা উচিত। এদিকে দেশের শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়ী বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীরকে হত্যার উদ্দেশ্যে তৎপর সাইদুল ইসলাম সাদকে পুলিশ গ্রেফতার করে রিমান্ডে নিয়েছে। এই গুপ্তঘাতকের নেপথ্য প্রকৃত খুনিদের চেহারা উন্মোচিত করে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ দ্রুত জরুরি। এ ঘটনা দেশের গোটা ব্যবসায়ী সমাজকে বিক্ষুব্ধ ও উদ্বিগ্ন করেছে। তারা তাদের ক্ষোভ গণমাধ্যমে প্রকাশ করে বক্তব্য দিয়েছেন। দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য, বিনিয়োগ অর্থনীতিতে এমন জঘন্য ষড়যন্ত্র বিরূপ প্রভাব ফেলবে। নেপথ্য অপরাধী যারাই হোক তাদের আইনের আওতায় আনা জরুরি। দেশের বিনিয়োগকারীদের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা সহযোগিতা নিশ্চিত না করে বিদেশি বিনিয়োগ আনতে দেশে দেশে রোডশো কতটা সফলতা আনবে তা নিয়ে বড় ধরনের প্রশ্ন থেকেই যায়।

আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের মূল্য যখন কমেছিল তখন আমরা কিনে রাখলাম না! এখন বিশ্ববাজারে তেলের দাম বাড়তেই আমরা দাম বাড়ালাম। এটা সত্য, পাশের দেশে তেলের দাম চড়া আর এখানে কম থাকলে একদল অসাধু পাচার করার কাজেও লেগে যায়। এবার তেলের দাম বৃদ্ধিতে পরিবহন ধর্মঘট দেখা গেল। এটা একটা মওকা ছাড়া কিছু নয়। তারা ধর্মঘটে জনগণ ও সরকারকে জিম্মি করে মানুষকে চরম দুর্ভোগ দিয়ে গণপরিহনের ভাড়াটা বাড়িয়ে নিল! বাসের ভাড়াই নয়, লঞ্চের ভাড়াও অনেক বাড়ল! সাধারণ মানুষের জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠল। যেন পরিবহন মালিকদের সঙ্গে সরকারের পাতানো ম্যাচে হেরে গেল জনগণ। বোঝা চাপল তাদের কাঁধে। এ দেশের গণমুখী রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় অথচ এখন তেলের দাম বাড়ায় মন্ত্রিসভায় আলোচনা হয় না! জনদুর্ভোগ পরিবহন ভাড়া বৃদ্ধি নিয়ে দলের প্রেসিডিয়াম বা ওয়ার্কিং কমিটিতেও হয় না কোনো আলোচনা। মানুষের দল আওয়ামী লীগ আজ মানুষের মনের ভাষা পড়তে পারে না, চেহারার খবরও নয়। মানুষের সঙ্গে দূরত্ব বাড়ছে। বাজারে দিন দিন বাড়ছে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য। কাঁচাবাজার থেকে সবখানে আগুন। কোথাও কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। করোনার লোকসান সুদে-আসলে তুলে নিতে সর্বত্র প্রতিযোগিতা। জনগণের মনের ভিতর এ নিয়ে অসন্তোষ। সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র। এটা ভালো না। এতে অসন্তোষ চরম আকার নিতে পারে।

ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন দেশজুড়ে ধাপে ধাপে শুরু হয়েছে। প্রান্তিকের সবচেয়ে উৎসবমুখর ভোট। সেটিতে বিএনপি বর্জন করলেও তাদের লোকজন প্রার্থী হয়েছেন স্বতন্ত্র হিসেবে। অনেক জায়গায় আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থীদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহী প্রার্থীদের লড়াই দৃশ্যমান। নির্বাচন কমিশনের কাছে মানুষের আশা, চাওয়া-পাওয়া মরে গেছে আগেই। অনেক জায়গায় প্রার্থীরা সব আচরণবিধি লঙ্ঘন করে মিছিল, মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা করেছেন। এমপিরা তাদের প্রার্থীদের বিজয়ী করতে মাঠে সরব। নির্বাচন কমিশন বোবা হয়ে আছে। এ নির্বাচনে দিন দিন মনোনয়ন-বাণিজ্য বাড়ছে। কোথাও এমপি কোথাও বা জেলা সভাপতি সাধারণ সম্পাদক প্রার্থীদের কাছ থেকে মনোনয়নদানের আশ্বাসে টাকা নিয়েছেন। কোথাও সফল কোথাও বা ব্যর্থ হয়েছেন। যে কর্মীরা নেতার ডাকে মিছিল নিয়ে আসে, যে কর্মী নির্বাচনে এমপির জন্য শ্রম দেয়, অর্থ খরচ করে সেই কর্মীর কাছে মনোনয়ন-বাণিজ্য কত নির্লজ্জ বিশ্বাসঘাতকতা! এমনটা কার্যত দলের সর্বনাশ করে। কর্মী হলো দলের প্রাণশক্তি। সেখানে তাদের কাছে মনোনয়নের টাকা খেলে দলটা প্রাণহীন হয়। আর এসব স্থানীয় নেতা, এমপিদের দলের কর্মীরাই মানেন না, সম্মান করেন না, জনগণ করবে কেন? তাই এখন জননেতা নয়, তৈরি হয় রাজনৈতিক বাণিজ্যের বাজিকর। এরা এমন একটা নতুন বেহায়া জাত, দল ও রাজনীতির অভিশাপ। অনেকেই দলীয় প্রতীকে, দলীয় মনোনয়নে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের বিরুদ্ধে। তাদের ভাষায় এতে অতীতের ধারাবাহিকতা হোঁচট খেয়েছে। এলাকাভিত্তিক সব মত-পথের মানুষের কাছে জনপ্রিয় গ্রহণযোগ্য সম্মানিত ব্যক্তি যারা অতীতে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে বিজয়ী হতেন রাজনীতির ঊর্ধ্বে, তারা এখন নির্বাচনের বাইরে। আরেকদিকে এতে সামাজিক মতবিরোধই বাড়েনি তৃণমূলের রাজনৈতিক দলাদলি বিরোধটা একেবারে গ্রাম পর্যন্ত চলে গেছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণতান্ত্রিক দুনিয়ার সঙ্গে তাল মিলিয়েই হয়তো স্থানীয় নির্বাচন রাজনৈতিক দলীয় প্রতীকে করার সংস্কার করেছেন। একদিন হয়তো এটাও স্বাভাবিক হয়ে আসবে। কিন্তু যেখানে এবার বিএনপির বর্জনে তাদের কর্মীরা স্বতন্ত্র ভোট করছেন, অনেক জায়গায় সরকারি দলের নেতারা দলের প্রার্থীদের জন্য উন্মুক্ত করে দিয়েছেন, আবার অনেক জায়গায় আওয়ামী লীগের একাধিক প্রার্থী সেখানে একদল এমপি আচরণবিধি লঙ্ঘন করে তাদের পকেট-প্রার্থীদের জেতাতে মরিয়া কেন? একদল স্থানীয় নেতা কেন যেনতেনভাবে গায়ের জোরে নিজেদের প্রার্থীকে জেতাতে চাইছেন? প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পরিষ্কার নির্দেশনা দিয়েছেন নির্বাচন অবাধ গ্রহণযোগ্য ও নিরপেক্ষ করতে। সেখানে কারা আজ সর্বনাশা খেলা খেলছেন? কেন খেলছেন? দলের সর্বনাশ করতে? এমনিতেই জাতীয় নির্বাচন নিয়ে মিলিয়ন ডলার প্রশ্ন। উপনির্বাচন আকর্ষণহীন। আওয়ামী লীগ প্রার্থীকে ভোট দিতে নিজ দলের ভোটারদেরই আগ্রহ দেখা যায়নি, সেখানে দেশের বৃহত্তম স্থানীয় সরকার ইউপি নির্বাচনের উৎসবমুখর আনন্দঘন পরিবেশ কারা শেষ করে দিতে চান? অতি উৎসাহীরা কেন ভোট কেন্দ্রে প্রভাব বা দখল খাটিয়ে জয়ী করতে চান? প্রশাসন সেখানে কী করবে? মানে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন জেলা ও মাঠ প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন জনগণকে তার ভোট যাকে খুশি দেওয়ার কঠোর পরিবেশ নিশ্চিত করবেন নাকি অতি উৎসাহীদের প্রশ্রয় সমর্থন ও সাহায্য করবেন? এটা এখন একটা বড় প্রশ্ন। ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনও যদি বিতর্কিত করা হয়, জনগণকে যাকে খুশি তাকে ভোট দিতে না দেওয়া হয়, যদি গণরায় ছিনতাই করা হয়, সংঘাত, সংঘর্ষ, খুনোখুনিতে রক্ত ঝরানো হয়- তাহলে এটা গণতান্ত্রিক রাজনীতি ও শাসক দলের জন্য কখনোই উত্তম হবে না। আগামী দিনের রাজনীতি ও নির্বাচনে এর দগদগে ঘায়ের যন্ত্রণা বইতে হবে। তাই মানুষ যেন তার পছন্দের প্রার্থীদের ইচ্ছামতো ভোট দিতে পারে, নির্বাচন যাতে উৎসবমুখর হয়, মুক্ত পরিবেশে হয় সেজন্য স্থানীয় প্রশাসনকে যেমন কঠোর হতে হবে, তেমনি নির্বাচন কমিশনকে নির্বাচনকালীন এমপিরা যাতে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থীদের পক্ষে প্রচারণা চালাতে না পারেন এবং নির্বাচনের দিন এলাকায় না থাকেন, তা নিশ্চিত করতে হবে। একই সঙ্গে ভোটের লড়াইয়ে টাকা বিলি প্রতিরোধ করতে হবে। বিষাক্ত সন্ত্রাসের ভাষা ও সন্ত্রাস রুখতে হবে। মামলার কারণে এবার ৪ হাজার ১০০ ইউনিয়ন পরিষদে নির্বাচন হচ্ছে। প্রথম ধাপে ৩৬৪ ইউপিতে নির্বাচন হলো। দ্বিতীয় ধাপে ১১ নভেম্বর ৮৪৬টি ইউপিতে ভোট। আর তৃতীয় ধাপে ২৮ নভেম্বর হবে ১ হাজার ৭টি ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন। এ সময়ে যে দৃশ্য দেখা যাচ্ছে তাতে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের শেষ নেই। নতুন বছরের ১৫ ফেব্রুয়ারি বিদায় নেবে বর্তমান বহুল বিতর্কিত নির্বাচন কমিশন। তাদের নির্দেশনাও ভোটের ময়দানে শিথিল। প্রশাসন প্রায় নীরব নিথর।

প্রার্থী এবং এমপিরাই নয়, উপজেলা চেয়ারম্যান ও মেয়ররাও গাড়ি নিয়ে চেয়ারম্যানদের জন্য ভোটযুদ্ধে নেমেছেন। আচরণবিধিতে বুড়ো আঙুল দেখাচ্ছেন।

চলমান ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে অভ্যন্তরীণ খুনোখুনি, সংঘর্ষ, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার পাশাপাশি দলীয় প্রার্থীকে বিজয়ী করতে স্থানীয় নেতাদের লাগামহীন কথাবার্তা নির্বাচনী পরিবেশ দূষিত করছে। ভয় আতঙ্ক উত্তেজনা ছড়িয়ে, রক্ত ঝরিয়ে বিতর্কিত করার চেষ্টা চলছে নির্বাচনকে। প্রশ্নবিদ্ধ করা হচ্ছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকেও। গত কয়েকদিন দেশের বিভিন্ন জায়গায় নেতাদের বিতর্কিত বক্তব্য দেখে মনে হয়েছে রাজনীতি এখন এ কোন নষ্টদের হাতে? এ কোন উন্মাদ দাম্ভিকদের আশ্রয়ে?

গত শুক্রবার কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর উপজেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ আল মামুন নৌকাকে বিজয়ী করতে একে-৪৭ ব্যবহার করার হুমকি দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘আমরা শুধু হুমাইপুরের জনগণের শক্তি নিয়ে ওই দিন (ভোটের দিন) আসব না। শুধু একে-৪৭ নয়, প্রয়োজনে যা করা দরকার সবই করব।’ বাজিতপুর উপজেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ আল মামুন একটি খুনের মামলায় চার মাস আগে জেল খেটে এখন জামিনে রয়েছেন।

আর লড়াই করে থানাকে হটানোর হুঙ্কার দিয়েছেন কুষ্টিয়া জেলা যুবলীগ সভাপতি রবিউল ইসলাম। গত শনিবার এক অনুষ্ঠানে তিনি বলেছেন, ‘আমি রবিউল, আমি কুষ্টিয়া জেলার মাস্তান, আমাকে কুষ্টিয়া জেলা মাস্তানির সার্টিফিকেট দিয়েছে। খোকসা থেকে দৌলতপুর পর্যন্ত (জেলার দুই প্রান্ত) যত লোক আছে, মাস্তান আছে, আমার হাতে চলে। কিছু ছেলেপেলে আছে। তিনি চাইলে দু-তিন ঘণ্টা থানার সামনে লড়াই করতে পারেন, লড়াই করে থানাকে ‘হটায়ে দিতে’ (হারাতে) পারেন।’

এদের চেয়ে এক ধাপ এগিয়ে মাদারীপুরের কালকিনি উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. আফজাল হোসেন মোল্লা। শুক্রবার রাতে লক্ষ্মীপুর ইউনিয়নের সূর্যমণি বাজারে নির্বাচনী পথসভায় তিনি বলেছেন, ‘ইউপি নির্বাচনে নৌকার বিপক্ষে ভোট দিলে কারও বেঁচে থাকার অধিকার নেই। রবিবার থেকে স্টিমরোলার চালাতে বলব, আপনারা চালাবেন। আমি থাকব, দুইডা অস্ত্র লইয়া। নৌকার বিরুদ্ধে ভোট দিলে কারও বাঁচন নাই।’ চিন্তা করা যায় এ কোন মগের মুল্লুক? এমন বক্তব্য দিয়েও তারা জেলের বাইরে। নির্বাচনের ময়দানে! আওয়ামী লীগ হাইকমান্ড যদি এদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা না নেয় তাহলে দলকেই এদের জন্য একদিন মোটা দাগে খেসারত দিতে হতে পারে। তাই যে কোনো মুক্ত নির্বাচন নিরপেক্ষ শান্তিপূর্ণ পরিবেশে সম্পন্ন করতে হবে। নির্বাচনী সব ভয়ভীতি সন্ত্রাস উত্তেজনা আতঙ্ক দূর করতে হবে। নিরাপদ শান্তির উৎসবের পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে।

আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গাইডলাইন, ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে দলের ইউনিয়ন কমিটি সিদ্ধান্ত প্রস্তাব নিয়ে প্রার্থীদের নাম কেন্দ্রে পাঠাবে। একইভাবে মেয়র পদে পৌর কমিটি ও উপজেলা চেয়ারম্যান পদে উপজেলা কমিটি। সেটি কি কার্যকর হচ্ছে? নাকি এমপি ও জেলা নেতাদের খবরদারি চলছে? এখানে দলের সভানেত্রীর সিদ্ধান্ত বা গাইডলাইন কার্যকর করা হলে আর যা-ই হোক মনোনয়ন-বাণিজ্য যেমন হ্রাস পাবে তেমনি এমপি ও জেলা নেতাদের খবরদারিটা কমবে। সংগঠনে শৃঙ্খলা ফিরবে, দলাদলি কোন্দল কমবে। আর এখন সময় এসেছে দলকে বিক্রি করে যারা বাণিজ্য করে অঢেল বিত্ত-বৈভব গড়ে, বঙ্গবন্ধুর আত্মার সঙ্গে, আদর্শের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করে, শেখ হাসিনার বিশ্বাসকে কবর দিয়ে নিজেদের আখের গোছায়, সন্ত্রাসের পথ নেয়, দলের সর্বনাশ করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার, দলের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়ার।

                লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বিএনপি নিজেকে আধুনিকায়ন করেছে : তারেক রহমান
চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বিএনপি নিজেকে আধুনিকায়ন করেছে : তারেক রহমান

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত
নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন
ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন

১৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব
রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ
চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল
অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়
কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন
নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন
কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত
রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন
ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা
টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা