শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১০ নভেম্বর, ২০২১ আপডেট:

ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে প্রশাসন কী করছে, ইসি বোবা কেন?

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে প্রশাসন কী করছে, ইসি বোবা কেন?

দেশে এসব হচ্ছেটা কী! আগামাথা কিছুই বুঝি না! সমন্বয়হীনতার চরম বহিঃপ্রকাশই ঘটছে না, যেন ফ্রিস্টাইলে চলছে সবকিছু। দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে প্রথমে গভীর ষড়যন্ত্র, অপপ্রচার, পরে অর্থনীতিতে বিশাল অবদান রাখা একটি শিল্প পরিবারের বিরুদ্ধে জঘন্য মিথ্যা মামলা নেওয়া হলো যা বিস্ময়কর! এ যেন দেশের অর্থনীতির ওপর আঘাতই নয়, দেশপ্রেমিক সৃজনশীল শিল্পপতি- যারা বিদেশে নয়, স্বদেশপ্রেমে দেশের বুকে শত প্রতিষ্ঠান গড়ে হাজার হাজার মানুষের কর্মসংস্থান করেন তাদের হতাশ করে সরকারের সঙ্গে দূরত্ব তৈরিরও গভীর ষড়যন্ত্র। সরকারের ভিতরের কেউ এর সঙ্গে যুক্ত কি না তা-ও খতিয়ে দেখা উচিত। এদিকে দেশের শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়ী বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীরকে হত্যার উদ্দেশ্যে তৎপর সাইদুল ইসলাম সাদকে পুলিশ গ্রেফতার করে রিমান্ডে নিয়েছে। এই গুপ্তঘাতকের নেপথ্য প্রকৃত খুনিদের চেহারা উন্মোচিত করে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ দ্রুত জরুরি। এ ঘটনা দেশের গোটা ব্যবসায়ী সমাজকে বিক্ষুব্ধ ও উদ্বিগ্ন করেছে। তারা তাদের ক্ষোভ গণমাধ্যমে প্রকাশ করে বক্তব্য দিয়েছেন। দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য, বিনিয়োগ অর্থনীতিতে এমন জঘন্য ষড়যন্ত্র বিরূপ প্রভাব ফেলবে। নেপথ্য অপরাধী যারাই হোক তাদের আইনের আওতায় আনা জরুরি। দেশের বিনিয়োগকারীদের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা সহযোগিতা নিশ্চিত না করে বিদেশি বিনিয়োগ আনতে দেশে দেশে রোডশো কতটা সফলতা আনবে তা নিয়ে বড় ধরনের প্রশ্ন থেকেই যায়।

আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের মূল্য যখন কমেছিল তখন আমরা কিনে রাখলাম না! এখন বিশ্ববাজারে তেলের দাম বাড়তেই আমরা দাম বাড়ালাম। এটা সত্য, পাশের দেশে তেলের দাম চড়া আর এখানে কম থাকলে একদল অসাধু পাচার করার কাজেও লেগে যায়। এবার তেলের দাম বৃদ্ধিতে পরিবহন ধর্মঘট দেখা গেল। এটা একটা মওকা ছাড়া কিছু নয়। তারা ধর্মঘটে জনগণ ও সরকারকে জিম্মি করে মানুষকে চরম দুর্ভোগ দিয়ে গণপরিহনের ভাড়াটা বাড়িয়ে নিল! বাসের ভাড়াই নয়, লঞ্চের ভাড়াও অনেক বাড়ল! সাধারণ মানুষের জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠল। যেন পরিবহন মালিকদের সঙ্গে সরকারের পাতানো ম্যাচে হেরে গেল জনগণ। বোঝা চাপল তাদের কাঁধে। এ দেশের গণমুখী রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় অথচ এখন তেলের দাম বাড়ায় মন্ত্রিসভায় আলোচনা হয় না! জনদুর্ভোগ পরিবহন ভাড়া বৃদ্ধি নিয়ে দলের প্রেসিডিয়াম বা ওয়ার্কিং কমিটিতেও হয় না কোনো আলোচনা। মানুষের দল আওয়ামী লীগ আজ মানুষের মনের ভাষা পড়তে পারে না, চেহারার খবরও নয়। মানুষের সঙ্গে দূরত্ব বাড়ছে। বাজারে দিন দিন বাড়ছে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য। কাঁচাবাজার থেকে সবখানে আগুন। কোথাও কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। করোনার লোকসান সুদে-আসলে তুলে নিতে সর্বত্র প্রতিযোগিতা। জনগণের মনের ভিতর এ নিয়ে অসন্তোষ। সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র। এটা ভালো না। এতে অসন্তোষ চরম আকার নিতে পারে।

ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন দেশজুড়ে ধাপে ধাপে শুরু হয়েছে। প্রান্তিকের সবচেয়ে উৎসবমুখর ভোট। সেটিতে বিএনপি বর্জন করলেও তাদের লোকজন প্রার্থী হয়েছেন স্বতন্ত্র হিসেবে। অনেক জায়গায় আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থীদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহী প্রার্থীদের লড়াই দৃশ্যমান। নির্বাচন কমিশনের কাছে মানুষের আশা, চাওয়া-পাওয়া মরে গেছে আগেই। অনেক জায়গায় প্রার্থীরা সব আচরণবিধি লঙ্ঘন করে মিছিল, মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা করেছেন। এমপিরা তাদের প্রার্থীদের বিজয়ী করতে মাঠে সরব। নির্বাচন কমিশন বোবা হয়ে আছে। এ নির্বাচনে দিন দিন মনোনয়ন-বাণিজ্য বাড়ছে। কোথাও এমপি কোথাও বা জেলা সভাপতি সাধারণ সম্পাদক প্রার্থীদের কাছ থেকে মনোনয়নদানের আশ্বাসে টাকা নিয়েছেন। কোথাও সফল কোথাও বা ব্যর্থ হয়েছেন। যে কর্মীরা নেতার ডাকে মিছিল নিয়ে আসে, যে কর্মী নির্বাচনে এমপির জন্য শ্রম দেয়, অর্থ খরচ করে সেই কর্মীর কাছে মনোনয়ন-বাণিজ্য কত নির্লজ্জ বিশ্বাসঘাতকতা! এমনটা কার্যত দলের সর্বনাশ করে। কর্মী হলো দলের প্রাণশক্তি। সেখানে তাদের কাছে মনোনয়নের টাকা খেলে দলটা প্রাণহীন হয়। আর এসব স্থানীয় নেতা, এমপিদের দলের কর্মীরাই মানেন না, সম্মান করেন না, জনগণ করবে কেন? তাই এখন জননেতা নয়, তৈরি হয় রাজনৈতিক বাণিজ্যের বাজিকর। এরা এমন একটা নতুন বেহায়া জাত, দল ও রাজনীতির অভিশাপ। অনেকেই দলীয় প্রতীকে, দলীয় মনোনয়নে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের বিরুদ্ধে। তাদের ভাষায় এতে অতীতের ধারাবাহিকতা হোঁচট খেয়েছে। এলাকাভিত্তিক সব মত-পথের মানুষের কাছে জনপ্রিয় গ্রহণযোগ্য সম্মানিত ব্যক্তি যারা অতীতে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে বিজয়ী হতেন রাজনীতির ঊর্ধ্বে, তারা এখন নির্বাচনের বাইরে। আরেকদিকে এতে সামাজিক মতবিরোধই বাড়েনি তৃণমূলের রাজনৈতিক দলাদলি বিরোধটা একেবারে গ্রাম পর্যন্ত চলে গেছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণতান্ত্রিক দুনিয়ার সঙ্গে তাল মিলিয়েই হয়তো স্থানীয় নির্বাচন রাজনৈতিক দলীয় প্রতীকে করার সংস্কার করেছেন। একদিন হয়তো এটাও স্বাভাবিক হয়ে আসবে। কিন্তু যেখানে এবার বিএনপির বর্জনে তাদের কর্মীরা স্বতন্ত্র ভোট করছেন, অনেক জায়গায় সরকারি দলের নেতারা দলের প্রার্থীদের জন্য উন্মুক্ত করে দিয়েছেন, আবার অনেক জায়গায় আওয়ামী লীগের একাধিক প্রার্থী সেখানে একদল এমপি আচরণবিধি লঙ্ঘন করে তাদের পকেট-প্রার্থীদের জেতাতে মরিয়া কেন? একদল স্থানীয় নেতা কেন যেনতেনভাবে গায়ের জোরে নিজেদের প্রার্থীকে জেতাতে চাইছেন? প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পরিষ্কার নির্দেশনা দিয়েছেন নির্বাচন অবাধ গ্রহণযোগ্য ও নিরপেক্ষ করতে। সেখানে কারা আজ সর্বনাশা খেলা খেলছেন? কেন খেলছেন? দলের সর্বনাশ করতে? এমনিতেই জাতীয় নির্বাচন নিয়ে মিলিয়ন ডলার প্রশ্ন। উপনির্বাচন আকর্ষণহীন। আওয়ামী লীগ প্রার্থীকে ভোট দিতে নিজ দলের ভোটারদেরই আগ্রহ দেখা যায়নি, সেখানে দেশের বৃহত্তম স্থানীয় সরকার ইউপি নির্বাচনের উৎসবমুখর আনন্দঘন পরিবেশ কারা শেষ করে দিতে চান? অতি উৎসাহীরা কেন ভোট কেন্দ্রে প্রভাব বা দখল খাটিয়ে জয়ী করতে চান? প্রশাসন সেখানে কী করবে? মানে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন জেলা ও মাঠ প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন জনগণকে তার ভোট যাকে খুশি দেওয়ার কঠোর পরিবেশ নিশ্চিত করবেন নাকি অতি উৎসাহীদের প্রশ্রয় সমর্থন ও সাহায্য করবেন? এটা এখন একটা বড় প্রশ্ন। ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনও যদি বিতর্কিত করা হয়, জনগণকে যাকে খুশি তাকে ভোট দিতে না দেওয়া হয়, যদি গণরায় ছিনতাই করা হয়, সংঘাত, সংঘর্ষ, খুনোখুনিতে রক্ত ঝরানো হয়- তাহলে এটা গণতান্ত্রিক রাজনীতি ও শাসক দলের জন্য কখনোই উত্তম হবে না। আগামী দিনের রাজনীতি ও নির্বাচনে এর দগদগে ঘায়ের যন্ত্রণা বইতে হবে। তাই মানুষ যেন তার পছন্দের প্রার্থীদের ইচ্ছামতো ভোট দিতে পারে, নির্বাচন যাতে উৎসবমুখর হয়, মুক্ত পরিবেশে হয় সেজন্য স্থানীয় প্রশাসনকে যেমন কঠোর হতে হবে, তেমনি নির্বাচন কমিশনকে নির্বাচনকালীন এমপিরা যাতে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থীদের পক্ষে প্রচারণা চালাতে না পারেন এবং নির্বাচনের দিন এলাকায় না থাকেন, তা নিশ্চিত করতে হবে। একই সঙ্গে ভোটের লড়াইয়ে টাকা বিলি প্রতিরোধ করতে হবে। বিষাক্ত সন্ত্রাসের ভাষা ও সন্ত্রাস রুখতে হবে। মামলার কারণে এবার ৪ হাজার ১০০ ইউনিয়ন পরিষদে নির্বাচন হচ্ছে। প্রথম ধাপে ৩৬৪ ইউপিতে নির্বাচন হলো। দ্বিতীয় ধাপে ১১ নভেম্বর ৮৪৬টি ইউপিতে ভোট। আর তৃতীয় ধাপে ২৮ নভেম্বর হবে ১ হাজার ৭টি ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন। এ সময়ে যে দৃশ্য দেখা যাচ্ছে তাতে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের শেষ নেই। নতুন বছরের ১৫ ফেব্রুয়ারি বিদায় নেবে বর্তমান বহুল বিতর্কিত নির্বাচন কমিশন। তাদের নির্দেশনাও ভোটের ময়দানে শিথিল। প্রশাসন প্রায় নীরব নিথর।

প্রার্থী এবং এমপিরাই নয়, উপজেলা চেয়ারম্যান ও মেয়ররাও গাড়ি নিয়ে চেয়ারম্যানদের জন্য ভোটযুদ্ধে নেমেছেন। আচরণবিধিতে বুড়ো আঙুল দেখাচ্ছেন।

চলমান ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে অভ্যন্তরীণ খুনোখুনি, সংঘর্ষ, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার পাশাপাশি দলীয় প্রার্থীকে বিজয়ী করতে স্থানীয় নেতাদের লাগামহীন কথাবার্তা নির্বাচনী পরিবেশ দূষিত করছে। ভয় আতঙ্ক উত্তেজনা ছড়িয়ে, রক্ত ঝরিয়ে বিতর্কিত করার চেষ্টা চলছে নির্বাচনকে। প্রশ্নবিদ্ধ করা হচ্ছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকেও। গত কয়েকদিন দেশের বিভিন্ন জায়গায় নেতাদের বিতর্কিত বক্তব্য দেখে মনে হয়েছে রাজনীতি এখন এ কোন নষ্টদের হাতে? এ কোন উন্মাদ দাম্ভিকদের আশ্রয়ে?

গত শুক্রবার কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর উপজেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ আল মামুন নৌকাকে বিজয়ী করতে একে-৪৭ ব্যবহার করার হুমকি দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘আমরা শুধু হুমাইপুরের জনগণের শক্তি নিয়ে ওই দিন (ভোটের দিন) আসব না। শুধু একে-৪৭ নয়, প্রয়োজনে যা করা দরকার সবই করব।’ বাজিতপুর উপজেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ আল মামুন একটি খুনের মামলায় চার মাস আগে জেল খেটে এখন জামিনে রয়েছেন।

আর লড়াই করে থানাকে হটানোর হুঙ্কার দিয়েছেন কুষ্টিয়া জেলা যুবলীগ সভাপতি রবিউল ইসলাম। গত শনিবার এক অনুষ্ঠানে তিনি বলেছেন, ‘আমি রবিউল, আমি কুষ্টিয়া জেলার মাস্তান, আমাকে কুষ্টিয়া জেলা মাস্তানির সার্টিফিকেট দিয়েছে। খোকসা থেকে দৌলতপুর পর্যন্ত (জেলার দুই প্রান্ত) যত লোক আছে, মাস্তান আছে, আমার হাতে চলে। কিছু ছেলেপেলে আছে। তিনি চাইলে দু-তিন ঘণ্টা থানার সামনে লড়াই করতে পারেন, লড়াই করে থানাকে ‘হটায়ে দিতে’ (হারাতে) পারেন।’

এদের চেয়ে এক ধাপ এগিয়ে মাদারীপুরের কালকিনি উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. আফজাল হোসেন মোল্লা। শুক্রবার রাতে লক্ষ্মীপুর ইউনিয়নের সূর্যমণি বাজারে নির্বাচনী পথসভায় তিনি বলেছেন, ‘ইউপি নির্বাচনে নৌকার বিপক্ষে ভোট দিলে কারও বেঁচে থাকার অধিকার নেই। রবিবার থেকে স্টিমরোলার চালাতে বলব, আপনারা চালাবেন। আমি থাকব, দুইডা অস্ত্র লইয়া। নৌকার বিরুদ্ধে ভোট দিলে কারও বাঁচন নাই।’ চিন্তা করা যায় এ কোন মগের মুল্লুক? এমন বক্তব্য দিয়েও তারা জেলের বাইরে। নির্বাচনের ময়দানে! আওয়ামী লীগ হাইকমান্ড যদি এদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা না নেয় তাহলে দলকেই এদের জন্য একদিন মোটা দাগে খেসারত দিতে হতে পারে। তাই যে কোনো মুক্ত নির্বাচন নিরপেক্ষ শান্তিপূর্ণ পরিবেশে সম্পন্ন করতে হবে। নির্বাচনী সব ভয়ভীতি সন্ত্রাস উত্তেজনা আতঙ্ক দূর করতে হবে। নিরাপদ শান্তির উৎসবের পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে।

আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গাইডলাইন, ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে দলের ইউনিয়ন কমিটি সিদ্ধান্ত প্রস্তাব নিয়ে প্রার্থীদের নাম কেন্দ্রে পাঠাবে। একইভাবে মেয়র পদে পৌর কমিটি ও উপজেলা চেয়ারম্যান পদে উপজেলা কমিটি। সেটি কি কার্যকর হচ্ছে? নাকি এমপি ও জেলা নেতাদের খবরদারি চলছে? এখানে দলের সভানেত্রীর সিদ্ধান্ত বা গাইডলাইন কার্যকর করা হলে আর যা-ই হোক মনোনয়ন-বাণিজ্য যেমন হ্রাস পাবে তেমনি এমপি ও জেলা নেতাদের খবরদারিটা কমবে। সংগঠনে শৃঙ্খলা ফিরবে, দলাদলি কোন্দল কমবে। আর এখন সময় এসেছে দলকে বিক্রি করে যারা বাণিজ্য করে অঢেল বিত্ত-বৈভব গড়ে, বঙ্গবন্ধুর আত্মার সঙ্গে, আদর্শের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করে, শেখ হাসিনার বিশ্বাসকে কবর দিয়ে নিজেদের আখের গোছায়, সন্ত্রাসের পথ নেয়, দলের সর্বনাশ করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার, দলের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়ার।

                লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার লিটন দাসও হাঁকালেন শতক
এবার লিটন দাসও হাঁকালেন শতক

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক

২০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা
জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু
উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু

৪৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে
রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি
প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে
ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে