শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১০ নভেম্বর, ২০২১ আপডেট:

ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে প্রশাসন কী করছে, ইসি বোবা কেন?

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে প্রশাসন কী করছে, ইসি বোবা কেন?

দেশে এসব হচ্ছেটা কী! আগামাথা কিছুই বুঝি না! সমন্বয়হীনতার চরম বহিঃপ্রকাশই ঘটছে না, যেন ফ্রিস্টাইলে চলছে সবকিছু। দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে প্রথমে গভীর ষড়যন্ত্র, অপপ্রচার, পরে অর্থনীতিতে বিশাল অবদান রাখা একটি শিল্প পরিবারের বিরুদ্ধে জঘন্য মিথ্যা মামলা নেওয়া হলো যা বিস্ময়কর! এ যেন দেশের অর্থনীতির ওপর আঘাতই নয়, দেশপ্রেমিক সৃজনশীল শিল্পপতি- যারা বিদেশে নয়, স্বদেশপ্রেমে দেশের বুকে শত প্রতিষ্ঠান গড়ে হাজার হাজার মানুষের কর্মসংস্থান করেন তাদের হতাশ করে সরকারের সঙ্গে দূরত্ব তৈরিরও গভীর ষড়যন্ত্র। সরকারের ভিতরের কেউ এর সঙ্গে যুক্ত কি না তা-ও খতিয়ে দেখা উচিত। এদিকে দেশের শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়ী বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীরকে হত্যার উদ্দেশ্যে তৎপর সাইদুল ইসলাম সাদকে পুলিশ গ্রেফতার করে রিমান্ডে নিয়েছে। এই গুপ্তঘাতকের নেপথ্য প্রকৃত খুনিদের চেহারা উন্মোচিত করে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ দ্রুত জরুরি। এ ঘটনা দেশের গোটা ব্যবসায়ী সমাজকে বিক্ষুব্ধ ও উদ্বিগ্ন করেছে। তারা তাদের ক্ষোভ গণমাধ্যমে প্রকাশ করে বক্তব্য দিয়েছেন। দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য, বিনিয়োগ অর্থনীতিতে এমন জঘন্য ষড়যন্ত্র বিরূপ প্রভাব ফেলবে। নেপথ্য অপরাধী যারাই হোক তাদের আইনের আওতায় আনা জরুরি। দেশের বিনিয়োগকারীদের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা সহযোগিতা নিশ্চিত না করে বিদেশি বিনিয়োগ আনতে দেশে দেশে রোডশো কতটা সফলতা আনবে তা নিয়ে বড় ধরনের প্রশ্ন থেকেই যায়।

আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের মূল্য যখন কমেছিল তখন আমরা কিনে রাখলাম না! এখন বিশ্ববাজারে তেলের দাম বাড়তেই আমরা দাম বাড়ালাম। এটা সত্য, পাশের দেশে তেলের দাম চড়া আর এখানে কম থাকলে একদল অসাধু পাচার করার কাজেও লেগে যায়। এবার তেলের দাম বৃদ্ধিতে পরিবহন ধর্মঘট দেখা গেল। এটা একটা মওকা ছাড়া কিছু নয়। তারা ধর্মঘটে জনগণ ও সরকারকে জিম্মি করে মানুষকে চরম দুর্ভোগ দিয়ে গণপরিহনের ভাড়াটা বাড়িয়ে নিল! বাসের ভাড়াই নয়, লঞ্চের ভাড়াও অনেক বাড়ল! সাধারণ মানুষের জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠল। যেন পরিবহন মালিকদের সঙ্গে সরকারের পাতানো ম্যাচে হেরে গেল জনগণ। বোঝা চাপল তাদের কাঁধে। এ দেশের গণমুখী রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় অথচ এখন তেলের দাম বাড়ায় মন্ত্রিসভায় আলোচনা হয় না! জনদুর্ভোগ পরিবহন ভাড়া বৃদ্ধি নিয়ে দলের প্রেসিডিয়াম বা ওয়ার্কিং কমিটিতেও হয় না কোনো আলোচনা। মানুষের দল আওয়ামী লীগ আজ মানুষের মনের ভাষা পড়তে পারে না, চেহারার খবরও নয়। মানুষের সঙ্গে দূরত্ব বাড়ছে। বাজারে দিন দিন বাড়ছে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য। কাঁচাবাজার থেকে সবখানে আগুন। কোথাও কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। করোনার লোকসান সুদে-আসলে তুলে নিতে সর্বত্র প্রতিযোগিতা। জনগণের মনের ভিতর এ নিয়ে অসন্তোষ। সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র। এটা ভালো না। এতে অসন্তোষ চরম আকার নিতে পারে।

ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন দেশজুড়ে ধাপে ধাপে শুরু হয়েছে। প্রান্তিকের সবচেয়ে উৎসবমুখর ভোট। সেটিতে বিএনপি বর্জন করলেও তাদের লোকজন প্রার্থী হয়েছেন স্বতন্ত্র হিসেবে। অনেক জায়গায় আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থীদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহী প্রার্থীদের লড়াই দৃশ্যমান। নির্বাচন কমিশনের কাছে মানুষের আশা, চাওয়া-পাওয়া মরে গেছে আগেই। অনেক জায়গায় প্রার্থীরা সব আচরণবিধি লঙ্ঘন করে মিছিল, মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা করেছেন। এমপিরা তাদের প্রার্থীদের বিজয়ী করতে মাঠে সরব। নির্বাচন কমিশন বোবা হয়ে আছে। এ নির্বাচনে দিন দিন মনোনয়ন-বাণিজ্য বাড়ছে। কোথাও এমপি কোথাও বা জেলা সভাপতি সাধারণ সম্পাদক প্রার্থীদের কাছ থেকে মনোনয়নদানের আশ্বাসে টাকা নিয়েছেন। কোথাও সফল কোথাও বা ব্যর্থ হয়েছেন। যে কর্মীরা নেতার ডাকে মিছিল নিয়ে আসে, যে কর্মী নির্বাচনে এমপির জন্য শ্রম দেয়, অর্থ খরচ করে সেই কর্মীর কাছে মনোনয়ন-বাণিজ্য কত নির্লজ্জ বিশ্বাসঘাতকতা! এমনটা কার্যত দলের সর্বনাশ করে। কর্মী হলো দলের প্রাণশক্তি। সেখানে তাদের কাছে মনোনয়নের টাকা খেলে দলটা প্রাণহীন হয়। আর এসব স্থানীয় নেতা, এমপিদের দলের কর্মীরাই মানেন না, সম্মান করেন না, জনগণ করবে কেন? তাই এখন জননেতা নয়, তৈরি হয় রাজনৈতিক বাণিজ্যের বাজিকর। এরা এমন একটা নতুন বেহায়া জাত, দল ও রাজনীতির অভিশাপ। অনেকেই দলীয় প্রতীকে, দলীয় মনোনয়নে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের বিরুদ্ধে। তাদের ভাষায় এতে অতীতের ধারাবাহিকতা হোঁচট খেয়েছে। এলাকাভিত্তিক সব মত-পথের মানুষের কাছে জনপ্রিয় গ্রহণযোগ্য সম্মানিত ব্যক্তি যারা অতীতে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে বিজয়ী হতেন রাজনীতির ঊর্ধ্বে, তারা এখন নির্বাচনের বাইরে। আরেকদিকে এতে সামাজিক মতবিরোধই বাড়েনি তৃণমূলের রাজনৈতিক দলাদলি বিরোধটা একেবারে গ্রাম পর্যন্ত চলে গেছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণতান্ত্রিক দুনিয়ার সঙ্গে তাল মিলিয়েই হয়তো স্থানীয় নির্বাচন রাজনৈতিক দলীয় প্রতীকে করার সংস্কার করেছেন। একদিন হয়তো এটাও স্বাভাবিক হয়ে আসবে। কিন্তু যেখানে এবার বিএনপির বর্জনে তাদের কর্মীরা স্বতন্ত্র ভোট করছেন, অনেক জায়গায় সরকারি দলের নেতারা দলের প্রার্থীদের জন্য উন্মুক্ত করে দিয়েছেন, আবার অনেক জায়গায় আওয়ামী লীগের একাধিক প্রার্থী সেখানে একদল এমপি আচরণবিধি লঙ্ঘন করে তাদের পকেট-প্রার্থীদের জেতাতে মরিয়া কেন? একদল স্থানীয় নেতা কেন যেনতেনভাবে গায়ের জোরে নিজেদের প্রার্থীকে জেতাতে চাইছেন? প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পরিষ্কার নির্দেশনা দিয়েছেন নির্বাচন অবাধ গ্রহণযোগ্য ও নিরপেক্ষ করতে। সেখানে কারা আজ সর্বনাশা খেলা খেলছেন? কেন খেলছেন? দলের সর্বনাশ করতে? এমনিতেই জাতীয় নির্বাচন নিয়ে মিলিয়ন ডলার প্রশ্ন। উপনির্বাচন আকর্ষণহীন। আওয়ামী লীগ প্রার্থীকে ভোট দিতে নিজ দলের ভোটারদেরই আগ্রহ দেখা যায়নি, সেখানে দেশের বৃহত্তম স্থানীয় সরকার ইউপি নির্বাচনের উৎসবমুখর আনন্দঘন পরিবেশ কারা শেষ করে দিতে চান? অতি উৎসাহীরা কেন ভোট কেন্দ্রে প্রভাব বা দখল খাটিয়ে জয়ী করতে চান? প্রশাসন সেখানে কী করবে? মানে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন জেলা ও মাঠ প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন জনগণকে তার ভোট যাকে খুশি দেওয়ার কঠোর পরিবেশ নিশ্চিত করবেন নাকি অতি উৎসাহীদের প্রশ্রয় সমর্থন ও সাহায্য করবেন? এটা এখন একটা বড় প্রশ্ন। ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনও যদি বিতর্কিত করা হয়, জনগণকে যাকে খুশি তাকে ভোট দিতে না দেওয়া হয়, যদি গণরায় ছিনতাই করা হয়, সংঘাত, সংঘর্ষ, খুনোখুনিতে রক্ত ঝরানো হয়- তাহলে এটা গণতান্ত্রিক রাজনীতি ও শাসক দলের জন্য কখনোই উত্তম হবে না। আগামী দিনের রাজনীতি ও নির্বাচনে এর দগদগে ঘায়ের যন্ত্রণা বইতে হবে। তাই মানুষ যেন তার পছন্দের প্রার্থীদের ইচ্ছামতো ভোট দিতে পারে, নির্বাচন যাতে উৎসবমুখর হয়, মুক্ত পরিবেশে হয় সেজন্য স্থানীয় প্রশাসনকে যেমন কঠোর হতে হবে, তেমনি নির্বাচন কমিশনকে নির্বাচনকালীন এমপিরা যাতে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থীদের পক্ষে প্রচারণা চালাতে না পারেন এবং নির্বাচনের দিন এলাকায় না থাকেন, তা নিশ্চিত করতে হবে। একই সঙ্গে ভোটের লড়াইয়ে টাকা বিলি প্রতিরোধ করতে হবে। বিষাক্ত সন্ত্রাসের ভাষা ও সন্ত্রাস রুখতে হবে। মামলার কারণে এবার ৪ হাজার ১০০ ইউনিয়ন পরিষদে নির্বাচন হচ্ছে। প্রথম ধাপে ৩৬৪ ইউপিতে নির্বাচন হলো। দ্বিতীয় ধাপে ১১ নভেম্বর ৮৪৬টি ইউপিতে ভোট। আর তৃতীয় ধাপে ২৮ নভেম্বর হবে ১ হাজার ৭টি ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন। এ সময়ে যে দৃশ্য দেখা যাচ্ছে তাতে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের শেষ নেই। নতুন বছরের ১৫ ফেব্রুয়ারি বিদায় নেবে বর্তমান বহুল বিতর্কিত নির্বাচন কমিশন। তাদের নির্দেশনাও ভোটের ময়দানে শিথিল। প্রশাসন প্রায় নীরব নিথর।

প্রার্থী এবং এমপিরাই নয়, উপজেলা চেয়ারম্যান ও মেয়ররাও গাড়ি নিয়ে চেয়ারম্যানদের জন্য ভোটযুদ্ধে নেমেছেন। আচরণবিধিতে বুড়ো আঙুল দেখাচ্ছেন।

চলমান ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে অভ্যন্তরীণ খুনোখুনি, সংঘর্ষ, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার পাশাপাশি দলীয় প্রার্থীকে বিজয়ী করতে স্থানীয় নেতাদের লাগামহীন কথাবার্তা নির্বাচনী পরিবেশ দূষিত করছে। ভয় আতঙ্ক উত্তেজনা ছড়িয়ে, রক্ত ঝরিয়ে বিতর্কিত করার চেষ্টা চলছে নির্বাচনকে। প্রশ্নবিদ্ধ করা হচ্ছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকেও। গত কয়েকদিন দেশের বিভিন্ন জায়গায় নেতাদের বিতর্কিত বক্তব্য দেখে মনে হয়েছে রাজনীতি এখন এ কোন নষ্টদের হাতে? এ কোন উন্মাদ দাম্ভিকদের আশ্রয়ে?

গত শুক্রবার কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর উপজেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ আল মামুন নৌকাকে বিজয়ী করতে একে-৪৭ ব্যবহার করার হুমকি দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘আমরা শুধু হুমাইপুরের জনগণের শক্তি নিয়ে ওই দিন (ভোটের দিন) আসব না। শুধু একে-৪৭ নয়, প্রয়োজনে যা করা দরকার সবই করব।’ বাজিতপুর উপজেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ আল মামুন একটি খুনের মামলায় চার মাস আগে জেল খেটে এখন জামিনে রয়েছেন।

আর লড়াই করে থানাকে হটানোর হুঙ্কার দিয়েছেন কুষ্টিয়া জেলা যুবলীগ সভাপতি রবিউল ইসলাম। গত শনিবার এক অনুষ্ঠানে তিনি বলেছেন, ‘আমি রবিউল, আমি কুষ্টিয়া জেলার মাস্তান, আমাকে কুষ্টিয়া জেলা মাস্তানির সার্টিফিকেট দিয়েছে। খোকসা থেকে দৌলতপুর পর্যন্ত (জেলার দুই প্রান্ত) যত লোক আছে, মাস্তান আছে, আমার হাতে চলে। কিছু ছেলেপেলে আছে। তিনি চাইলে দু-তিন ঘণ্টা থানার সামনে লড়াই করতে পারেন, লড়াই করে থানাকে ‘হটায়ে দিতে’ (হারাতে) পারেন।’

এদের চেয়ে এক ধাপ এগিয়ে মাদারীপুরের কালকিনি উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. আফজাল হোসেন মোল্লা। শুক্রবার রাতে লক্ষ্মীপুর ইউনিয়নের সূর্যমণি বাজারে নির্বাচনী পথসভায় তিনি বলেছেন, ‘ইউপি নির্বাচনে নৌকার বিপক্ষে ভোট দিলে কারও বেঁচে থাকার অধিকার নেই। রবিবার থেকে স্টিমরোলার চালাতে বলব, আপনারা চালাবেন। আমি থাকব, দুইডা অস্ত্র লইয়া। নৌকার বিরুদ্ধে ভোট দিলে কারও বাঁচন নাই।’ চিন্তা করা যায় এ কোন মগের মুল্লুক? এমন বক্তব্য দিয়েও তারা জেলের বাইরে। নির্বাচনের ময়দানে! আওয়ামী লীগ হাইকমান্ড যদি এদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা না নেয় তাহলে দলকেই এদের জন্য একদিন মোটা দাগে খেসারত দিতে হতে পারে। তাই যে কোনো মুক্ত নির্বাচন নিরপেক্ষ শান্তিপূর্ণ পরিবেশে সম্পন্ন করতে হবে। নির্বাচনী সব ভয়ভীতি সন্ত্রাস উত্তেজনা আতঙ্ক দূর করতে হবে। নিরাপদ শান্তির উৎসবের পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে।

আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গাইডলাইন, ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে দলের ইউনিয়ন কমিটি সিদ্ধান্ত প্রস্তাব নিয়ে প্রার্থীদের নাম কেন্দ্রে পাঠাবে। একইভাবে মেয়র পদে পৌর কমিটি ও উপজেলা চেয়ারম্যান পদে উপজেলা কমিটি। সেটি কি কার্যকর হচ্ছে? নাকি এমপি ও জেলা নেতাদের খবরদারি চলছে? এখানে দলের সভানেত্রীর সিদ্ধান্ত বা গাইডলাইন কার্যকর করা হলে আর যা-ই হোক মনোনয়ন-বাণিজ্য যেমন হ্রাস পাবে তেমনি এমপি ও জেলা নেতাদের খবরদারিটা কমবে। সংগঠনে শৃঙ্খলা ফিরবে, দলাদলি কোন্দল কমবে। আর এখন সময় এসেছে দলকে বিক্রি করে যারা বাণিজ্য করে অঢেল বিত্ত-বৈভব গড়ে, বঙ্গবন্ধুর আত্মার সঙ্গে, আদর্শের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করে, শেখ হাসিনার বিশ্বাসকে কবর দিয়ে নিজেদের আখের গোছায়, সন্ত্রাসের পথ নেয়, দলের সর্বনাশ করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার, দলের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়ার।

                লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
স্ট্রোকের চিকিৎসা
স্ট্রোকের চিকিৎসা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
নাশকতা-অরাজকতা
নাশকতা-অরাজকতা
খাদ্য নিরাপত্তা
খাদ্য নিরাপত্তা
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
সর্বশেষ খবর
মোহনপুরে ট্রাক-মোটরসাইকেল মুখোমুখি সংঘর্ষ, চালক নিহত
মোহনপুরে ট্রাক-মোটরসাইকেল মুখোমুখি সংঘর্ষ, চালক নিহত

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

তিন দিনে দেড় হাজার লোককে হত্যা, কি ঘটছে সুদানে?
তিন দিনে দেড় হাজার লোককে হত্যা, কি ঘটছে সুদানে?

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐতিহ্য ধরে রেখেছে ছোট বেত বাগান
ঐতিহ্য ধরে রেখেছে ছোট বেত বাগান

১০ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

লিগ কাপের শেষ আটে ম্যানসিটি, টটেনহ্যামের বিদায়
লিগ কাপের শেষ আটে ম্যানসিটি, টটেনহ্যামের বিদায়

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিপ হিউজের মতোই বলের আঘাতে মারা গেলেন আরেক অজি ক্রিকেটার!
ফিলিপ হিউজের মতোই বলের আঘাতে মারা গেলেন আরেক অজি ক্রিকেটার!

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাঠে ফেরার অপেক্ষায় পগবা
মাঠে ফেরার অপেক্ষায় পগবা

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুপুরে বিএনপির সংবাদ সম্মেলন
দুপুরে বিএনপির সংবাদ সম্মেলন

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ধানক্ষেতে পড়ে ছিল কৃষকের হাত-পা বাঁধা মরদেহ
ধানক্ষেতে পড়ে ছিল কৃষকের হাত-পা বাঁধা মরদেহ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বীরগঞ্জে ট্রাক্টর-মোটরসাইকেল মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১
বীরগঞ্জে ট্রাক্টর-মোটরসাইকেল মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ল্যুভরে দুর্ধর্ষ চুরি, আরও যা জানা গেলো
ল্যুভরে দুর্ধর্ষ চুরি, আরও যা জানা গেলো

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনই অবসরে যাচ্ছেন না সুনীল ছেত্রী
এখনই অবসরে যাচ্ছেন না সুনীল ছেত্রী

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেলিসার তাণ্ডবে লন্ডভন্ড ক্যারিবীয় অঞ্চল, নিহত ৩০
মেলিসার তাণ্ডবে লন্ডভন্ড ক্যারিবীয় অঞ্চল, নিহত ৩০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবিতে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প ৫ নভেম্বর
শাবিতে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প ৫ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংল্যান্ডকে উড়িয়ে প্রথমবার ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকা
ইংল্যান্ডকে উড়িয়ে প্রথমবার ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?
অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ অক্টোবর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

প্যালেসের কাছে হেরে লিগ কাপ থেকে লিভারপুলের বিদায়
প্যালেসের কাছে হেরে লিগ কাপ থেকে লিভারপুলের বিদায়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষমা চাইলেন ভিনিসিয়ুস
ক্ষমা চাইলেন ভিনিসিয়ুস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের
পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নারী বেসবল চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
জাতীয় নারী বেসবল চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমি সুন্দর হবো’ কনসার্টে গাইবেন সায়ান
‘আমি সুন্দর হবো’ কনসার্টে গাইবেন সায়ান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আশুলিয়ায় শ্রীলঙ্কান নাগরিকের লাশ উদ্ধার
আশুলিয়ায় শ্রীলঙ্কান নাগরিকের লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?
আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ৩৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৩৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ কোরিয়ায় ট্রাম্প-জিনপিং বৈঠক শুরু
দক্ষিণ কোরিয়ায় ট্রাম্প-জিনপিং বৈঠক শুরু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করার লক্ষ্য ক্যারিবীয়দের
বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করার লক্ষ্য ক্যারিবীয়দের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাময়িক বন্ধের পর স্বাভাবিক মেট্রোরেল চলাচল
সাময়িক বন্ধের পর স্বাভাবিক মেট্রোরেল চলাচল

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি
মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান
যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের
জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান
১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা
স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ
মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী
এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!
১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও
স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের
সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?
কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল
সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার সামিরার মা লুসির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
এবার সামিরার মা লুসির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ
পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে
পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মিত খালি পেটে খেজুর খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
নিয়মিত খালি পেটে খেজুর খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ
বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: মাসুদ সাঈদী
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: মাসুদ সাঈদী

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?
বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পারমাণবিক সুপার টর্পেডোর পরীক্ষা চালালো রাশিয়া
এবার পারমাণবিক সুপার টর্পেডোর পরীক্ষা চালালো রাশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মতিঝিল-কমলাপুর অংশে ইলেকট্রো-মেকানিক্যাল কাজে ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয়
মতিঝিল-কমলাপুর অংশে ইলেকট্রো-মেকানিক্যাল কাজে ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয়

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের
রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির সাথে জড়িতরা বিএনপি সদস্য হতে পারবে না : রিজভী
সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির সাথে জড়িতরা বিএনপি সদস্য হতে পারবে না : রিজভী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি চাকরিজীবীদের ঈদ বোনাস দ্বিগুণ করার প্রস্তাব
সরকারি চাকরিজীবীদের ঈদ বোনাস দ্বিগুণ করার প্রস্তাব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ
৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে বিএনপি হতাশ : সালাহউদ্দিন আহমদ
অন্তর্বর্তী সরকারের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে বিএনপি হতাশ : সালাহউদ্দিন আহমদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন
প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন নিয়ে সংকট
নির্বাচন নিয়ে সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়
রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা
মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব
৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব

নগর জীবন

জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল

নগর জীবন

বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা
বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা

শোবিজ

ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ
ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ

দেশগ্রাম

এভাবে আর কত দিন শুয়ে থাকব, মা!
এভাবে আর কত দিন শুয়ে থাকব, মা!

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?
জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির
ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির

নগর জীবন

খুলনায় অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি
খুলনায় অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি

নগর জীবন

ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ
ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ

নগর জীবন

উদ্ধার গুলির পেছনে ইংরেজিতে লেখা ৭.৬২
উদ্ধার গুলির পেছনে ইংরেজিতে লেখা ৭.৬২

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশমিকার গোপন বাগদান
রাশমিকার গোপন বাগদান

শোবিজ

টাকা পাচারের নতুন গন্তব্য
টাকা পাচারের নতুন গন্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ওটিটিতে পপি-রাজু
ওটিটিতে পপি-রাজু

শোবিজ

প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম
প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম

শোবিজ

বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না
বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে
মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন

শক্ত অবস্থানে বিএনপি আত্মবিশ্বাসী অন্যরা
শক্ত অবস্থানে বিএনপি আত্মবিশ্বাসী অন্যরা

নগর জীবন

চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন
চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন

নগর জীবন

স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান
স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান

নগর জীবন

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়

নগর জীবন

জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল
জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল

নগর জীবন

ডেসকো পরিচালনা সভা
ডেসকো পরিচালনা সভা

নগর জীবন

দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু
দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু

নগর জীবন

বেতন বন্ধ ১১ মাস মানবেতর জীবনযাপন
বেতন বন্ধ ১১ মাস মানবেতর জীবনযাপন

দেশগ্রাম

তিস্তা, হাহাকার লাখো মানুষের
তিস্তা, হাহাকার লাখো মানুষের

দেশগ্রাম