শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২১ আপডেট:

আওয়ামী লীগের বাদশাহরা দহনে দগ্ধ হয়েই চলে যায়

পীর হাবিবুর রহমান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আওয়ামী লীগের বাদশাহরা দহনে দগ্ধ হয়েই চলে যায়

শেরপুরের নালিতাবাড়ীর লাখো মানুষ অকালপ্রয়াত তাদের নেতা বদিউজ্জামান বাদশাহকে শোকার্তচিত্তে শেষ বিদায় জানালেন সোমবার মাগরিবের নামাজের পর। চিরনিদ্রায় শায়িত করলেন। সেদিন ভোররাত সাড়ে ৩টায় বাদশাহ বাংলাদেশ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে শেষনিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। পঁচাত্তর-উত্তর সামরিক শাসন-কবলিত বাংলাদেশে ছাত্রলীগের রাজনীতিতে প্রখর মেধাবী অসীম সাহসী অনন্যসাধারণ সংগঠক ও সুবক্তা বদিউজ্জামান বাদশাহ নক্ষত্রের মতো জ্বলে উঠেছিলেন। নিরহংকার নির্লোভ কিন্তু নীতির প্রশ্নে একরোখা জেদি প্রতিবাদী ছিলেন। অমায়িক ব্যবহারে ছাত্রজীবন থেকে গণরাজনীতিতে মানুষকে কাছে টানার চুম্বকের মতো শক্তি রাখতেন। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সভাপতি ছিলেন। ছাত্রলীগ জাতীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সহসভাপতি ছিলেন। কৃষক লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক থেকে সহসভাপতি ছিলেন। বাদশাহ রাজনীতি করতে চেয়েছিলেন। গণমানুষের ভালোবাসার রাজনীতিবিদ হয়ে উঠেছিলেন। মেধাবী এই ছাত্রনেতা ঢাকা কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করে সিলেট মেডিকেল কলেজে ভর্তি হয়েও পড়েননি! বঙ্গবন্ধুর রাজনীতি তাঁর বুকের গভীরে মোহন বাঁশিতে সুর তুলেছিল। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়েও ভর্তি নয়, সোজা গিয়ে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন। তাঁর বাড়ির এলাকা বৃহত্তর ময়মনসিংহ অঞ্চলকে বেছে নেন। কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি তুমুল জনপ্রিয় ছাত্রনেতা হয়ে ওঠেন। সামরিক শাসনামলে কঠোর নির্যাতনও ভোগ করেন। আমার সঙ্গে বাদশাহ ভাইয়ের আত্মিক সম্পর্ক ছিল, আদর্শের বড় ভাই ছিলেন আমার। তাঁর জীবন ছিল আমৃত্যু যুদ্ধের। আমি সেই যুদ্ধে তাঁর পাশে ছিলাম। এটা আমার গৌরব, অহংকারের। তাঁর মৃত্যুসংবাদে গভীর রাতে আমার দুই চোখ বেয়ে অশ্রু গড়িয়ে পড়ে। কৃষিবিদ বদিউজ্জামান বাদশাহর সঙ্গে আমার সম্পর্ক গড়ে ওঠে আশির দশকে রাকসু নির্বাচনের সময়। সেনাশাসন জমানায় সব বিশ্ববিদ্যালয়ে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের অসাম্প্রদায়িক ছাত্রসংগঠন ঐক্যবদ্ধভাবে প্যানেল দিয়ে নির্বাচন করে জয়ী হয়। রাকসুতে নানা কারণে ছাত্রলীগকে সেই প্যানেল থেকে বের হয়ে একক প্যানেলে নির্বাচন করতে হয়। সেই প্যানেলে আমাকে সিনেট সদস্য ও পত্রিকা সম্পাদক পদে মনোনয়ন দেওয়া হয়। কথা ছিল ঐক্য প্যানেলে গেলে পত্রিকা সম্পাদক পদে লড়ব। ঐক্য না হওয়ায় আমি সিনেটেই লড়ি। আমাদের প্যানেল পরাজিত হলেও আমি প্যানেলে সর্বোচ্চ ভোট পাই। সেই নির্বাচনের গোটা সময় ওবায়দুল কাদেরের নেতৃত্বে সাবেক ও তৎকালীন ছাত্রনেতারা আমাদের জন্য মতিহার ক্যাম্পাস চষে বেড়ান। বদিউজ্জামান বাদশাহ ভাইয়ের সঙ্গে সেই থেকে আমার সম্পর্ক। পড়াশোনা জানা স্মার্ট এই অমায়িক সংগঠক চমৎকার বক্তৃতা করতেন। নিজস্ব স্টাইল ছিল। বাদশাহ ভাই রাজনীতি করতে চেয়েছিলেন। তাই কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতার সুযোগ পেয়েও যোগ দেননি। ফুলটাইম রাজনীতিতে যোগ দেন। অর্থের লোভ-লালসা ছিল না। এলাকায় ব্যাপক জনপ্রিয়ও ছিলেন। শেরপুরের নালিতাবাড়ীর উপজেলা চেয়ারম্যানও ছিলেন। গণমুখী চরিত্রের সাহসী মানুষ না হলেন এমপি, না পেলেন পদ-পদবি। কিন্তু রাজনীতিতে মাথাটা উঁচু করেই বাদশাহর মতোন হেঁটে গেছেন। ২০১৪ সালের নির্বাচন বিএনপি বর্জন করলেও বদিউজ্জামান বাদশাহ বিদ্রোহী প্রার্থী হলেন। গণমানুষের স্বতঃস্ফূর্ত সমর্থন তাঁর দিকে দৃশ্যমান হলো। আমরা তাঁকে অকুণ্ঠ সমর্থন দিলাম গণরায়ের প্রতিফলন দেখে। ভোটের দিন বেলা ১২টা পর্যন্ত উৎসবমুখর পরিবেশে ভোট হচ্ছিল। কিন্তু তারপর হঠাৎ একজন ক্ষমতাধর উপদেষ্টা যিনি নিজেও এখন কবরে শায়িত তিনি প্রশাসনকে নামিয়ে দিলেন বাদশাহর গণরায় ছিনতাইয়ে। তারপর যা হওয়ার হলো। বাদশাহকে ভোটযুদ্ধ থেকে সরে দাঁড়াতে হলো। কেন্দ্রগুলো ক্যাডারদের হাতে চলে গেল। ব্যালট বাক্সে সিল মারা হলো। এভাবে গণরায় ছিনতাই হয়ে গেল। দলীয় শাস্তি ভোগ করলেও বাদশাহ বঙ্গবন্ধুর আদর্শবিচ্যুত হননি। আওয়ামী লীগ থেকে বিচ্যুত হননি। আমৃত্যু যুদ্ধ করে গেছেন।

পৃথিবীতে কিছু মানুষ আসে জীবনজুড়ে যুদ্ধ করে যেতে আর কিছু মানুষ আসে সাজানো সাম্রাজ্য ভোগে। বাদশাহ ভাই আকস্মিক ক্যান্সারে আক্রান্ত হলেন। আমি যখন ক্যান্সারের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে আল্লাহর অসীম করুণায় ও সবার দোয়ায় জয়ী হচ্ছি বাদশাহ ভাই তখন প্রথমে করোনা ও ডেঙ্গু রোগের ছোবলে। আনোয়ার খান মেডিকেল হাসপাতাল ও বারডেম তাঁর করোনা ও ডেঙ্গুর চিকিৎসা করল। চেন্নাই নেওয়ার পর চিকিৎসকরা বললেন তাঁর করোনা-ডেঙ্গু নেই। তিনি প্যানক্রিয়াসের ক্যান্সারে আক্রান্ত। এটা ছড়িয়ে গেছে লিভারে, ফুসফুসে, সমস্ত শরীরে। মানসিক শক্তি নিয়ে তবু তিনি পরিবারকে সাহস দেন। চেন্নাইয়ে অবস্থার অবনতি হলে অনকোলজিস্ট তাঁকে দেশে পাঠিয়ে দেন সময় আর হাতে নেই বলে। নিয়তিই এমন- ক্যান্সার বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই শেষ মুহূর্তে ধরা পড়ে যখন আর কিছুই করার থাকে না। আমাদেরও যেমন থাকে চেকআপে গাফিলতি তেমনি ডায়াগনসিসে আছে ব্যর্থতা। চেন্নাইয়ে বাদশাহ ভাই পারিবারিক সদস্যদের নাকি বলেছিলেন, ‘আমাকে দেশে নিয়ে যাও। পীর হাবিবের সঙ্গে কথা বলব তারপর আবার নিয়ে এসো।’ আহারে বাদশাহ ভাই! আমাকে কী বলে যেতে চেয়েছিলেন? আর কোনো দিন জানাও যাবে না। সৃষ্টিশীল গণমুখী মানুষেরা বড় অকালে চলে যান। অন্তহীন দহনে দগ্ধ জীবন যে তার ভিতরে খুব করে ক্ষয়ে যায়। আওয়ামী লীগে বদিউজ্জামান বাদশাহরা আত্মমর্যাদাবোধের কারণে ভিতরের বুকভরা ক্রন্দন দেখাতেও পারেন না। অন্তহীন বেদনা ও অভিমান নিয়ে চলে যান। মাত্র ৬৭ বছর বয়সে বাদশাহ ভাই চলে গেলেন। আওয়ামী লীগের ওয়ার্কিং কমিটির দিকে তাকালে মনে হয় যোগ্যতায় বাদশাহর তো অনেক ওপরে থাকার কথা ছিল। কেন থাকা হলো না? ছাত্রলীগের রাজনীতিতে মহাদুর্দিনের অগ্নিপরীক্ষায় উত্তীর্ণ অনেকের রাজনৈতিক জীবন সারা দেশে অবহেলিত। তবু বঙ্গবন্ধুর শক্তি এতটাই প্রবল যে এঁরা আওয়ামী লীগ ছেড়ে যেতেও পারেন না, থেকেও প্রাপ্য মর্যাদা জোটে না। কেবল তাঁদের হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হয়। সময়ে সময়ে ছাত্রলীগের রাজনীতি থেকে উঠে আসা কত নেতা বলি হয়েছেন। রাজনীতির কত মেধাবী ও জাতীয় বীর আওয়ামী লীগ করতে পারলেন না। বেরিয়ে যেতে হলো। দুর্দিনের মুজিববিদ্বেষী ও আওয়ামী লীগ -বিরোধীরা আজ ক্ষমতার আওয়ামী লীগে ভোগের রাজনীতি করছেন। আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারকরা কি এ প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবেন- কেন রাজনৈতিকভাবে দেউলিয়া ন্যাপ, কমিউনিস্ট পার্টির গণবিচ্ছিন্ন নেতারা আজ আওয়ামী লীগে মর্যাদা ও ক্ষমতার আসনে? কেন নেই আওয়ামী লীগ ছাত্রলীগে জন্ম নেওয়া নেতৃত্ব? কোন যোগ্যতায় আবদুল মান্নান খান এখনো প্রেসিডিয়াম সদস্য? কোন যোগ্যতায় ছড়া পাঠে ত্যাগী ইয়াফেস ওসমান আজীবন আওয়ামী লীগের মন্ত্রী? কেন মন্ত্রিসভায় বিতর্কিত গণকণ্ঠের মোস্তাফা জব্বার? আওয়ামী লীগে কি নেতৃত্ব বা লোকের আকাল? আওয়ামী লীগে কেন নিজের সন্তানরা অবহেলিত আর বহিরাগত অনুপ্রবেশকারী হাইব্রিড, সুবিধাভোগী ব্যবসায়ীরা এত সমাদরে? এর নেপথ্য রহস্য কী? তাদের কারও সঙ্গে আমার ব্যক্তিগত কোনো সমস্যা নেই, কিন্তু মনোজগতে এক বিরাট প্রশ্ন, যার উত্তর মেলে না, হিসাব মেলে না! জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে শক্তিশালী ন্যাপ-কমিউনিস্ট বাকশালে বিলুপ্ত হলেও তিনি তাদের ক্ষমতার অংশীদার করেননি, দলেরও দায়িত্বশীল পদবি দেননি। সব তাঁর দলের নেতৃত্বের হাতেই রেখেছিলেন। কেবল ন্যাপের সৈয়দ আলতাফ হোসেনকে যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী করেছিলেন, ফুলমন্ত্রী নয়। সৈয়দ আলতাফ খুনি মোশতাকের মন্ত্রিসভায়ও যোগ দিয়েছিলেন। আর বঙ্গবন্ধুর রক্তের ওপর দিয়ে সেদিনের চীনা বামেরা গিয়েছিলেন সেনাশাসক জিয়ার মন্ত্রিসভায়। অন্যদিকে মস্কোপন্থি বামেরা যান খাল কাটা বিপ্লবে। জিয়ার খাল কাটা বিপ্লবের পক্ষে তাদের সে কী বক্তৃতা! জিয়ার খাল কেটে কুমির হয়ে আওয়ামী লীগে এসে দাসত্ব ও চাটুকারিতার পথে আওয়ামী লীগারদের দলছাড়া ও কোণঠাসা করেন। আওয়ামী লীগে ’৭৫-এর প্রতিরোধযোদ্ধা থেকে কেউ আজ ভালো নেই। সেদিন যাঁরা বৈরী পরিস্থিতির মুখে অসীম সাহসে সারা দেশে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ হৃদয় ও চেতনায় লালন করে দলকে দাঁড় করান তাঁদের অনেকেই নেই কোথাও! কেন? উত্তর নেই কোথাও! বাংলাদেশের রাজনীতির প্রাণ আওয়ামী লীগ কোথায় যেন রাজনৈতিক ও সাংগঠনিক চারিত্রিকভাবে বিচ্যুত হয়েছে। আবেগ-অনুভূতি মায়া-মহব্বতের শূন্যতা দলে বাড়ছে। ইউপি নির্বাচনে বিদ্রোহী প্রার্থীর ছড়াছড়িই নয়, রক্ত ঝরছে ভাইয়ের হাতে ভাইয়ের। কী এক অস্থিরতা, কী এক সর্বাগ্রাসী উন্নাসিকতা সমাজের সব ক্ষেত্রে বিদ্যমান। কোথাও যেন শান্তি নেই। অজানা আশঙ্কাও উদ্বিগ্ন করে অনেককে। সমাজে অদ্ভুত সব ঘটনা দেখতে হচ্ছে। সিনেমার মহরতে হুজুর দোয়া পড়াচ্ছেন আর তাতে অনেক চেনা শরিক হচ্ছেন। যেমন হুজুর তেমন সিনেমার লোকজন! নীতিহীন সব কাজ। একটি টিভির দাপুটে দম্পতির ক্ষমতা দেখেছে দেশ। ভ্রƒণ হত্যার অভিযোগ এনেছে উগান্ডার প্রাণীর বিরুদ্ধে তার ৫৫তম আইটেম। টিভি কর্তৃপক্ষ ব্যবস্থা নেওয়া দূরে থাক একটি তদন্তও করেননি এমন যৌনবিকৃত খচ্চরদের বিরুদ্ধে। অথচ মানুষের চরিত্র হননে আর বড় বড় নীতিকথায় তারা এগিয়ে। অন্যের বিপদ ও দুঃসময়ে বিকৃত উল্লাস করে। এদের জন্য গণমাধ্যমের ইমেজ, স্বচ্ছতা-জবাবদিহিতা থাকল না। এ দম্পতি আদর্শে কর্মে বিএনপির ক্যাডার, একালে বড় আওয়ামী লীগার। অবৈধ অর্থবিত্তের গড়েছে পাহাড়। তদবির-বাণিজ্যও রমরমা। আর এদিকে নারীবাদীরা একদম চুপ থেকে জানিয়ে দিলেন তারা মৃত। ক্ষমতার নিশ্চয়তা পেলেই তারা জীবিত হন। একটা বিকৃত সমাজে যা চলার তা-ই চলছে। নষ্ট বিকৃতরা উল্লাস করছে, অবৈধ অর্থ, করুণাশ্রিত ক্ষমতা আর নোংরা কদর্য জীবন প্রকাশ্যে ভোগ করছে। প্রতিবাদ করতে না পারুন এদের থেকে শত হাত দূরে থাকুন ঘেন্নায়। সমাজের অনেক কিছু নষ্টদের হাতে চলে গেলেও তা মানতে হবে কেন? আত্মমর্যাদা ও রুচি থাকলে এদের সঙ্গে চলতে হবে কেন? আজ সব শ্রেণি-পেশায় কেবল আওয়ামী লীগ আর আওয়ামী লীগ। ’৭৫-পরবর্তী দীর্ঘ দুঃসময়ের পথে এদের দেখিনি। সেদিনের বঙ্গবন্ধুর আদর্শের চরম বিরোধীরাও ১৩ বছরের ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগে বড় আওয়ামী লীগার! কাল দল ক্ষমতায় না থাকলে এরা দলে থাকবেন তো? আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারকরা কী বলেন? কুষ্টিয়ায় জামানত হারানো রাজাকারকন্যাকে কারা মনোনয়ন দিয়েছিলেন? পোস্টমর্টেম কি দলে হচ্ছে আজ? সাংবাদিকতায় ক্যারিয়ার গড়তে ব্যর্থ একদল হঠাৎ ১৩ বছরে ক্ষমতার পাদপ্রদীপে বলে করুণা ডিপায় আজ গণমাধ্যমের মালিক। সমাজের হোমরা-চোমরা। দলটা ক্ষমতায় না থাকলে এরা অবৈধ অর্থবিত্ত নিয়ে বিদেশে ভোগের জীবনে চরে যাবে। দলের দুঃসময়ে পাশেও থাকবে না। কাগজের সার্কুলেশন নেই নিজের সার্কুলেশন বেশি এমন চাঁদাবাজ তদবিরবাজ অঢেল অবৈধ অর্থবিত্তের মালিক সম্পাদকদের বড় বড় কথা শুনলে ঘেন্নায় গা জ্বলে। হিংসার অনলে তুব পুড়ে। তার ও তাদের কত কিছু চাই। কত কিছুই না তাদের চাই। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীকালে আজ ঢাকায় পাকিস্তানের বিরুদ্ধে প্রিয় বাংলাদেশের ক্রিকেটযুদ্ধে একদল বিকৃত কতটা বেপরোয়া হয়ে পাকিস্তানের পতাকা নিয়ে, জার্সি গায়ে ওদের সমর্থন দেয় কীভাবে? দেখলে ভাবলে বমি আসে। এরা পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর প্রেতাত্মা। ইয়াহিয়া খান, টিক্কা খানের রক্তের উত্তরসূরি। ওরা ভুলে গেছে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী গণহত্যা, গণধর্ষণ, অগ্নিসংযোগে ধ্বংসস্তূপ করেছিল। খেলা আলাদা। এত দিন ভারত-পাকিস্তানের খেলায় ওরা বাপ-চাচাদের নিয়ে পাকিস্তানকে সমর্থন দিয়েছে। এখন নিজ দেশের বিরুদ্ধে পাকিস্তানকে দেশের মাটিতে সমর্থন দিচ্ছে। এরা তাদের বাপ-দাদার মতো বাংলাদেশকে মেনে নেয়নি। পাকিস্তানেই বিশ্বাসী, বাংলাদেশের স্বাধীনতায় নয়। এরা রাষ্ট্রদ্রোহী, এদের কঠিন শাস্তি দরকার। এটা গভীর ষড়যন্ত্রের নির্লজ্জ মহড়া। হালকাভাবে নেওয়ার সুযোগ নেই।

সর্বশেষ কুমিল্লায় কী নৃশংসভাবে ঘাতকচক্র গুলি চালিয়ে কাউন্সিলরসহ মানুষ হত্যা করেছে। যেন সবকিছু অস্থির অশান্ত করে তোলা। আলামত যেন ভালো নয়। অন্যদিকে বিদেশে বসা স্বঘোষিত সাংবাদিক, রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা তো সরকারসহ সবার বিরুদ্ধে হরর ফিল্মের কাহিনিকেও হার মানানো ভীতকর অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে। তবু সরকার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটা নিয়ন্ত্রণে আনতে পারছে না!

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
সর্বশেষ খবর
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?
লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’
‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল
আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল

নগর জীবন

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন

জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি
জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি

নগর জীবন

এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ
এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ

নগর জীবন

চট্টগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহে রেকর্ড
চট্টগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহে রেকর্ড

নগর জীবন

নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই
নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই

নগর জীবন

এনবিআর সার্ভারে ধীরগতি, বেনাপোলে ব্যাহত আমদানি-রপ্তানি
এনবিআর সার্ভারে ধীরগতি, বেনাপোলে ব্যাহত আমদানি-রপ্তানি

নগর জীবন