শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২১ আপডেট:

আওয়ামী লীগের বাদশাহরা দহনে দগ্ধ হয়েই চলে যায়

পীর হাবিবুর রহমান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আওয়ামী লীগের বাদশাহরা দহনে দগ্ধ হয়েই চলে যায়

শেরপুরের নালিতাবাড়ীর লাখো মানুষ অকালপ্রয়াত তাদের নেতা বদিউজ্জামান বাদশাহকে শোকার্তচিত্তে শেষ বিদায় জানালেন সোমবার মাগরিবের নামাজের পর। চিরনিদ্রায় শায়িত করলেন। সেদিন ভোররাত সাড়ে ৩টায় বাদশাহ বাংলাদেশ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে শেষনিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। পঁচাত্তর-উত্তর সামরিক শাসন-কবলিত বাংলাদেশে ছাত্রলীগের রাজনীতিতে প্রখর মেধাবী অসীম সাহসী অনন্যসাধারণ সংগঠক ও সুবক্তা বদিউজ্জামান বাদশাহ নক্ষত্রের মতো জ্বলে উঠেছিলেন। নিরহংকার নির্লোভ কিন্তু নীতির প্রশ্নে একরোখা জেদি প্রতিবাদী ছিলেন। অমায়িক ব্যবহারে ছাত্রজীবন থেকে গণরাজনীতিতে মানুষকে কাছে টানার চুম্বকের মতো শক্তি রাখতেন। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সভাপতি ছিলেন। ছাত্রলীগ জাতীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সহসভাপতি ছিলেন। কৃষক লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক থেকে সহসভাপতি ছিলেন। বাদশাহ রাজনীতি করতে চেয়েছিলেন। গণমানুষের ভালোবাসার রাজনীতিবিদ হয়ে উঠেছিলেন। মেধাবী এই ছাত্রনেতা ঢাকা কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করে সিলেট মেডিকেল কলেজে ভর্তি হয়েও পড়েননি! বঙ্গবন্ধুর রাজনীতি তাঁর বুকের গভীরে মোহন বাঁশিতে সুর তুলেছিল। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়েও ভর্তি নয়, সোজা গিয়ে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন। তাঁর বাড়ির এলাকা বৃহত্তর ময়মনসিংহ অঞ্চলকে বেছে নেন। কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি তুমুল জনপ্রিয় ছাত্রনেতা হয়ে ওঠেন। সামরিক শাসনামলে কঠোর নির্যাতনও ভোগ করেন। আমার সঙ্গে বাদশাহ ভাইয়ের আত্মিক সম্পর্ক ছিল, আদর্শের বড় ভাই ছিলেন আমার। তাঁর জীবন ছিল আমৃত্যু যুদ্ধের। আমি সেই যুদ্ধে তাঁর পাশে ছিলাম। এটা আমার গৌরব, অহংকারের। তাঁর মৃত্যুসংবাদে গভীর রাতে আমার দুই চোখ বেয়ে অশ্রু গড়িয়ে পড়ে। কৃষিবিদ বদিউজ্জামান বাদশাহর সঙ্গে আমার সম্পর্ক গড়ে ওঠে আশির দশকে রাকসু নির্বাচনের সময়। সেনাশাসন জমানায় সব বিশ্ববিদ্যালয়ে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের অসাম্প্রদায়িক ছাত্রসংগঠন ঐক্যবদ্ধভাবে প্যানেল দিয়ে নির্বাচন করে জয়ী হয়। রাকসুতে নানা কারণে ছাত্রলীগকে সেই প্যানেল থেকে বের হয়ে একক প্যানেলে নির্বাচন করতে হয়। সেই প্যানেলে আমাকে সিনেট সদস্য ও পত্রিকা সম্পাদক পদে মনোনয়ন দেওয়া হয়। কথা ছিল ঐক্য প্যানেলে গেলে পত্রিকা সম্পাদক পদে লড়ব। ঐক্য না হওয়ায় আমি সিনেটেই লড়ি। আমাদের প্যানেল পরাজিত হলেও আমি প্যানেলে সর্বোচ্চ ভোট পাই। সেই নির্বাচনের গোটা সময় ওবায়দুল কাদেরের নেতৃত্বে সাবেক ও তৎকালীন ছাত্রনেতারা আমাদের জন্য মতিহার ক্যাম্পাস চষে বেড়ান। বদিউজ্জামান বাদশাহ ভাইয়ের সঙ্গে সেই থেকে আমার সম্পর্ক। পড়াশোনা জানা স্মার্ট এই অমায়িক সংগঠক চমৎকার বক্তৃতা করতেন। নিজস্ব স্টাইল ছিল। বাদশাহ ভাই রাজনীতি করতে চেয়েছিলেন। তাই কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতার সুযোগ পেয়েও যোগ দেননি। ফুলটাইম রাজনীতিতে যোগ দেন। অর্থের লোভ-লালসা ছিল না। এলাকায় ব্যাপক জনপ্রিয়ও ছিলেন। শেরপুরের নালিতাবাড়ীর উপজেলা চেয়ারম্যানও ছিলেন। গণমুখী চরিত্রের সাহসী মানুষ না হলেন এমপি, না পেলেন পদ-পদবি। কিন্তু রাজনীতিতে মাথাটা উঁচু করেই বাদশাহর মতোন হেঁটে গেছেন। ২০১৪ সালের নির্বাচন বিএনপি বর্জন করলেও বদিউজ্জামান বাদশাহ বিদ্রোহী প্রার্থী হলেন। গণমানুষের স্বতঃস্ফূর্ত সমর্থন তাঁর দিকে দৃশ্যমান হলো। আমরা তাঁকে অকুণ্ঠ সমর্থন দিলাম গণরায়ের প্রতিফলন দেখে। ভোটের দিন বেলা ১২টা পর্যন্ত উৎসবমুখর পরিবেশে ভোট হচ্ছিল। কিন্তু তারপর হঠাৎ একজন ক্ষমতাধর উপদেষ্টা যিনি নিজেও এখন কবরে শায়িত তিনি প্রশাসনকে নামিয়ে দিলেন বাদশাহর গণরায় ছিনতাইয়ে। তারপর যা হওয়ার হলো। বাদশাহকে ভোটযুদ্ধ থেকে সরে দাঁড়াতে হলো। কেন্দ্রগুলো ক্যাডারদের হাতে চলে গেল। ব্যালট বাক্সে সিল মারা হলো। এভাবে গণরায় ছিনতাই হয়ে গেল। দলীয় শাস্তি ভোগ করলেও বাদশাহ বঙ্গবন্ধুর আদর্শবিচ্যুত হননি। আওয়ামী লীগ থেকে বিচ্যুত হননি। আমৃত্যু যুদ্ধ করে গেছেন।

পৃথিবীতে কিছু মানুষ আসে জীবনজুড়ে যুদ্ধ করে যেতে আর কিছু মানুষ আসে সাজানো সাম্রাজ্য ভোগে। বাদশাহ ভাই আকস্মিক ক্যান্সারে আক্রান্ত হলেন। আমি যখন ক্যান্সারের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে আল্লাহর অসীম করুণায় ও সবার দোয়ায় জয়ী হচ্ছি বাদশাহ ভাই তখন প্রথমে করোনা ও ডেঙ্গু রোগের ছোবলে। আনোয়ার খান মেডিকেল হাসপাতাল ও বারডেম তাঁর করোনা ও ডেঙ্গুর চিকিৎসা করল। চেন্নাই নেওয়ার পর চিকিৎসকরা বললেন তাঁর করোনা-ডেঙ্গু নেই। তিনি প্যানক্রিয়াসের ক্যান্সারে আক্রান্ত। এটা ছড়িয়ে গেছে লিভারে, ফুসফুসে, সমস্ত শরীরে। মানসিক শক্তি নিয়ে তবু তিনি পরিবারকে সাহস দেন। চেন্নাইয়ে অবস্থার অবনতি হলে অনকোলজিস্ট তাঁকে দেশে পাঠিয়ে দেন সময় আর হাতে নেই বলে। নিয়তিই এমন- ক্যান্সার বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই শেষ মুহূর্তে ধরা পড়ে যখন আর কিছুই করার থাকে না। আমাদেরও যেমন থাকে চেকআপে গাফিলতি তেমনি ডায়াগনসিসে আছে ব্যর্থতা। চেন্নাইয়ে বাদশাহ ভাই পারিবারিক সদস্যদের নাকি বলেছিলেন, ‘আমাকে দেশে নিয়ে যাও। পীর হাবিবের সঙ্গে কথা বলব তারপর আবার নিয়ে এসো।’ আহারে বাদশাহ ভাই! আমাকে কী বলে যেতে চেয়েছিলেন? আর কোনো দিন জানাও যাবে না। সৃষ্টিশীল গণমুখী মানুষেরা বড় অকালে চলে যান। অন্তহীন দহনে দগ্ধ জীবন যে তার ভিতরে খুব করে ক্ষয়ে যায়। আওয়ামী লীগে বদিউজ্জামান বাদশাহরা আত্মমর্যাদাবোধের কারণে ভিতরের বুকভরা ক্রন্দন দেখাতেও পারেন না। অন্তহীন বেদনা ও অভিমান নিয়ে চলে যান। মাত্র ৬৭ বছর বয়সে বাদশাহ ভাই চলে গেলেন। আওয়ামী লীগের ওয়ার্কিং কমিটির দিকে তাকালে মনে হয় যোগ্যতায় বাদশাহর তো অনেক ওপরে থাকার কথা ছিল। কেন থাকা হলো না? ছাত্রলীগের রাজনীতিতে মহাদুর্দিনের অগ্নিপরীক্ষায় উত্তীর্ণ অনেকের রাজনৈতিক জীবন সারা দেশে অবহেলিত। তবু বঙ্গবন্ধুর শক্তি এতটাই প্রবল যে এঁরা আওয়ামী লীগ ছেড়ে যেতেও পারেন না, থেকেও প্রাপ্য মর্যাদা জোটে না। কেবল তাঁদের হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হয়। সময়ে সময়ে ছাত্রলীগের রাজনীতি থেকে উঠে আসা কত নেতা বলি হয়েছেন। রাজনীতির কত মেধাবী ও জাতীয় বীর আওয়ামী লীগ করতে পারলেন না। বেরিয়ে যেতে হলো। দুর্দিনের মুজিববিদ্বেষী ও আওয়ামী লীগ -বিরোধীরা আজ ক্ষমতার আওয়ামী লীগে ভোগের রাজনীতি করছেন। আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারকরা কি এ প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবেন- কেন রাজনৈতিকভাবে দেউলিয়া ন্যাপ, কমিউনিস্ট পার্টির গণবিচ্ছিন্ন নেতারা আজ আওয়ামী লীগে মর্যাদা ও ক্ষমতার আসনে? কেন নেই আওয়ামী লীগ ছাত্রলীগে জন্ম নেওয়া নেতৃত্ব? কোন যোগ্যতায় আবদুল মান্নান খান এখনো প্রেসিডিয়াম সদস্য? কোন যোগ্যতায় ছড়া পাঠে ত্যাগী ইয়াফেস ওসমান আজীবন আওয়ামী লীগের মন্ত্রী? কেন মন্ত্রিসভায় বিতর্কিত গণকণ্ঠের মোস্তাফা জব্বার? আওয়ামী লীগে কি নেতৃত্ব বা লোকের আকাল? আওয়ামী লীগে কেন নিজের সন্তানরা অবহেলিত আর বহিরাগত অনুপ্রবেশকারী হাইব্রিড, সুবিধাভোগী ব্যবসায়ীরা এত সমাদরে? এর নেপথ্য রহস্য কী? তাদের কারও সঙ্গে আমার ব্যক্তিগত কোনো সমস্যা নেই, কিন্তু মনোজগতে এক বিরাট প্রশ্ন, যার উত্তর মেলে না, হিসাব মেলে না! জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে শক্তিশালী ন্যাপ-কমিউনিস্ট বাকশালে বিলুপ্ত হলেও তিনি তাদের ক্ষমতার অংশীদার করেননি, দলেরও দায়িত্বশীল পদবি দেননি। সব তাঁর দলের নেতৃত্বের হাতেই রেখেছিলেন। কেবল ন্যাপের সৈয়দ আলতাফ হোসেনকে যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী করেছিলেন, ফুলমন্ত্রী নয়। সৈয়দ আলতাফ খুনি মোশতাকের মন্ত্রিসভায়ও যোগ দিয়েছিলেন। আর বঙ্গবন্ধুর রক্তের ওপর দিয়ে সেদিনের চীনা বামেরা গিয়েছিলেন সেনাশাসক জিয়ার মন্ত্রিসভায়। অন্যদিকে মস্কোপন্থি বামেরা যান খাল কাটা বিপ্লবে। জিয়ার খাল কাটা বিপ্লবের পক্ষে তাদের সে কী বক্তৃতা! জিয়ার খাল কেটে কুমির হয়ে আওয়ামী লীগে এসে দাসত্ব ও চাটুকারিতার পথে আওয়ামী লীগারদের দলছাড়া ও কোণঠাসা করেন। আওয়ামী লীগে ’৭৫-এর প্রতিরোধযোদ্ধা থেকে কেউ আজ ভালো নেই। সেদিন যাঁরা বৈরী পরিস্থিতির মুখে অসীম সাহসে সারা দেশে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ হৃদয় ও চেতনায় লালন করে দলকে দাঁড় করান তাঁদের অনেকেই নেই কোথাও! কেন? উত্তর নেই কোথাও! বাংলাদেশের রাজনীতির প্রাণ আওয়ামী লীগ কোথায় যেন রাজনৈতিক ও সাংগঠনিক চারিত্রিকভাবে বিচ্যুত হয়েছে। আবেগ-অনুভূতি মায়া-মহব্বতের শূন্যতা দলে বাড়ছে। ইউপি নির্বাচনে বিদ্রোহী প্রার্থীর ছড়াছড়িই নয়, রক্ত ঝরছে ভাইয়ের হাতে ভাইয়ের। কী এক অস্থিরতা, কী এক সর্বাগ্রাসী উন্নাসিকতা সমাজের সব ক্ষেত্রে বিদ্যমান। কোথাও যেন শান্তি নেই। অজানা আশঙ্কাও উদ্বিগ্ন করে অনেককে। সমাজে অদ্ভুত সব ঘটনা দেখতে হচ্ছে। সিনেমার মহরতে হুজুর দোয়া পড়াচ্ছেন আর তাতে অনেক চেনা শরিক হচ্ছেন। যেমন হুজুর তেমন সিনেমার লোকজন! নীতিহীন সব কাজ। একটি টিভির দাপুটে দম্পতির ক্ষমতা দেখেছে দেশ। ভ্রƒণ হত্যার অভিযোগ এনেছে উগান্ডার প্রাণীর বিরুদ্ধে তার ৫৫তম আইটেম। টিভি কর্তৃপক্ষ ব্যবস্থা নেওয়া দূরে থাক একটি তদন্তও করেননি এমন যৌনবিকৃত খচ্চরদের বিরুদ্ধে। অথচ মানুষের চরিত্র হননে আর বড় বড় নীতিকথায় তারা এগিয়ে। অন্যের বিপদ ও দুঃসময়ে বিকৃত উল্লাস করে। এদের জন্য গণমাধ্যমের ইমেজ, স্বচ্ছতা-জবাবদিহিতা থাকল না। এ দম্পতি আদর্শে কর্মে বিএনপির ক্যাডার, একালে বড় আওয়ামী লীগার। অবৈধ অর্থবিত্তের গড়েছে পাহাড়। তদবির-বাণিজ্যও রমরমা। আর এদিকে নারীবাদীরা একদম চুপ থেকে জানিয়ে দিলেন তারা মৃত। ক্ষমতার নিশ্চয়তা পেলেই তারা জীবিত হন। একটা বিকৃত সমাজে যা চলার তা-ই চলছে। নষ্ট বিকৃতরা উল্লাস করছে, অবৈধ অর্থ, করুণাশ্রিত ক্ষমতা আর নোংরা কদর্য জীবন প্রকাশ্যে ভোগ করছে। প্রতিবাদ করতে না পারুন এদের থেকে শত হাত দূরে থাকুন ঘেন্নায়। সমাজের অনেক কিছু নষ্টদের হাতে চলে গেলেও তা মানতে হবে কেন? আত্মমর্যাদা ও রুচি থাকলে এদের সঙ্গে চলতে হবে কেন? আজ সব শ্রেণি-পেশায় কেবল আওয়ামী লীগ আর আওয়ামী লীগ। ’৭৫-পরবর্তী দীর্ঘ দুঃসময়ের পথে এদের দেখিনি। সেদিনের বঙ্গবন্ধুর আদর্শের চরম বিরোধীরাও ১৩ বছরের ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগে বড় আওয়ামী লীগার! কাল দল ক্ষমতায় না থাকলে এরা দলে থাকবেন তো? আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারকরা কী বলেন? কুষ্টিয়ায় জামানত হারানো রাজাকারকন্যাকে কারা মনোনয়ন দিয়েছিলেন? পোস্টমর্টেম কি দলে হচ্ছে আজ? সাংবাদিকতায় ক্যারিয়ার গড়তে ব্যর্থ একদল হঠাৎ ১৩ বছরে ক্ষমতার পাদপ্রদীপে বলে করুণা ডিপায় আজ গণমাধ্যমের মালিক। সমাজের হোমরা-চোমরা। দলটা ক্ষমতায় না থাকলে এরা অবৈধ অর্থবিত্ত নিয়ে বিদেশে ভোগের জীবনে চরে যাবে। দলের দুঃসময়ে পাশেও থাকবে না। কাগজের সার্কুলেশন নেই নিজের সার্কুলেশন বেশি এমন চাঁদাবাজ তদবিরবাজ অঢেল অবৈধ অর্থবিত্তের মালিক সম্পাদকদের বড় বড় কথা শুনলে ঘেন্নায় গা জ্বলে। হিংসার অনলে তুব পুড়ে। তার ও তাদের কত কিছু চাই। কত কিছুই না তাদের চাই। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীকালে আজ ঢাকায় পাকিস্তানের বিরুদ্ধে প্রিয় বাংলাদেশের ক্রিকেটযুদ্ধে একদল বিকৃত কতটা বেপরোয়া হয়ে পাকিস্তানের পতাকা নিয়ে, জার্সি গায়ে ওদের সমর্থন দেয় কীভাবে? দেখলে ভাবলে বমি আসে। এরা পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর প্রেতাত্মা। ইয়াহিয়া খান, টিক্কা খানের রক্তের উত্তরসূরি। ওরা ভুলে গেছে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী গণহত্যা, গণধর্ষণ, অগ্নিসংযোগে ধ্বংসস্তূপ করেছিল। খেলা আলাদা। এত দিন ভারত-পাকিস্তানের খেলায় ওরা বাপ-চাচাদের নিয়ে পাকিস্তানকে সমর্থন দিয়েছে। এখন নিজ দেশের বিরুদ্ধে পাকিস্তানকে দেশের মাটিতে সমর্থন দিচ্ছে। এরা তাদের বাপ-দাদার মতো বাংলাদেশকে মেনে নেয়নি। পাকিস্তানেই বিশ্বাসী, বাংলাদেশের স্বাধীনতায় নয়। এরা রাষ্ট্রদ্রোহী, এদের কঠিন শাস্তি দরকার। এটা গভীর ষড়যন্ত্রের নির্লজ্জ মহড়া। হালকাভাবে নেওয়ার সুযোগ নেই।

সর্বশেষ কুমিল্লায় কী নৃশংসভাবে ঘাতকচক্র গুলি চালিয়ে কাউন্সিলরসহ মানুষ হত্যা করেছে। যেন সবকিছু অস্থির অশান্ত করে তোলা। আলামত যেন ভালো নয়। অন্যদিকে বিদেশে বসা স্বঘোষিত সাংবাদিক, রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা তো সরকারসহ সবার বিরুদ্ধে হরর ফিল্মের কাহিনিকেও হার মানানো ভীতকর অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে। তবু সরকার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটা নিয়ন্ত্রণে আনতে পারছে না!

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
ঘরে বসে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ চালু হচ্ছে মঙ্গলবার
ঘরে বসে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ চালু হচ্ছে মঙ্গলবার

২ মিনিট আগে | জাতীয়

দুইবার ঘুরে দাঁড়িয়েও জয় পেল না রিয়াল মাদ্রিদ
দুইবার ঘুরে দাঁড়িয়েও জয় পেল না রিয়াল মাদ্রিদ

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বরগুনায় বিশ্ব অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল সচেতনতা সপ্তাহ পালিত
বরগুনায় বিশ্ব অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল সচেতনতা সপ্তাহ পালিত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আসন্ন নির্বাচনে কমনওয়েলথের সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
আসন্ন নির্বাচনে কমনওয়েলথের সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

শিশুদের জন্য সামাজিক মাধ্যম নিষিদ্ধ করছে মালয়েশিয়া
শিশুদের জন্য সামাজিক মাধ্যম নিষিদ্ধ করছে মালয়েশিয়া

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি
অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি

২৪ মিনিট আগে | শোবিজ

‘বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে মুক্তি পেতে গণঅভ্যুত্থান সংঘটিত হয়েছে’
‘বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে মুক্তি পেতে গণঅভ্যুত্থান সংঘটিত হয়েছে’

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টা সুষ্ঠু নির্বাচন করতে পারবেন, বিশ্বাস বিএনপির: রিজভী
প্রধান উপদেষ্টা সুষ্ঠু নির্বাচন করতে পারবেন, বিশ্বাস বিএনপির: রিজভী

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

চোট নিয়েই শুটিংয়ে ফিরলেন শ্রদ্ধা
চোট নিয়েই শুটিংয়ে ফিরলেন শ্রদ্ধা

২৯ মিনিট আগে | শোবিজ

মোহাম্মদপুরে অপহরণ ও নির্যাতনের মামলায় গ্রেপ্তার ৯
মোহাম্মদপুরে অপহরণ ও নির্যাতনের মামলায় গ্রেপ্তার ৯

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

অবিশ্বাস্য রেকর্ডটি শুধুই মেসির
অবিশ্বাস্য রেকর্ডটি শুধুই মেসির

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাময়িক বন্ধ হচ্ছে এনআইডি সংশোধন কার্যক্রম
সাময়িক বন্ধ হচ্ছে এনআইডি সংশোধন কার্যক্রম

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঝিনাইদহে উদ্ধারকৃত ১৬ ককটেল ধ্বংস করল বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট
ঝিনাইদহে উদ্ধারকৃত ১৬ ককটেল ধ্বংস করল বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভেনেজুয়েলায় সামরিক পদক্ষেপের বিরোধিতা করেন বেশিরভাগ আমেরিকান: জরিপ
ভেনেজুয়েলায় সামরিক পদক্ষেপের বিরোধিতা করেন বেশিরভাগ আমেরিকান: জরিপ

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নারীসহ চার শিক্ষার্থীকে মারধর
জবির নারীসহ চার শিক্ষার্থীকে মারধর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মেহেরপুরে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা আটক
মেহেরপুরে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’
‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ
হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম
দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!
অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন
‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭
রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি
মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল
সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক

পেছনের পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ