শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২১ আপডেট:

আওয়ামী লীগের বাদশাহরা দহনে দগ্ধ হয়েই চলে যায়

পীর হাবিবুর রহমান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আওয়ামী লীগের বাদশাহরা দহনে দগ্ধ হয়েই চলে যায়

শেরপুরের নালিতাবাড়ীর লাখো মানুষ অকালপ্রয়াত তাদের নেতা বদিউজ্জামান বাদশাহকে শোকার্তচিত্তে শেষ বিদায় জানালেন সোমবার মাগরিবের নামাজের পর। চিরনিদ্রায় শায়িত করলেন। সেদিন ভোররাত সাড়ে ৩টায় বাদশাহ বাংলাদেশ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে শেষনিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। পঁচাত্তর-উত্তর সামরিক শাসন-কবলিত বাংলাদেশে ছাত্রলীগের রাজনীতিতে প্রখর মেধাবী অসীম সাহসী অনন্যসাধারণ সংগঠক ও সুবক্তা বদিউজ্জামান বাদশাহ নক্ষত্রের মতো জ্বলে উঠেছিলেন। নিরহংকার নির্লোভ কিন্তু নীতির প্রশ্নে একরোখা জেদি প্রতিবাদী ছিলেন। অমায়িক ব্যবহারে ছাত্রজীবন থেকে গণরাজনীতিতে মানুষকে কাছে টানার চুম্বকের মতো শক্তি রাখতেন। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সভাপতি ছিলেন। ছাত্রলীগ জাতীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সহসভাপতি ছিলেন। কৃষক লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক থেকে সহসভাপতি ছিলেন। বাদশাহ রাজনীতি করতে চেয়েছিলেন। গণমানুষের ভালোবাসার রাজনীতিবিদ হয়ে উঠেছিলেন। মেধাবী এই ছাত্রনেতা ঢাকা কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করে সিলেট মেডিকেল কলেজে ভর্তি হয়েও পড়েননি! বঙ্গবন্ধুর রাজনীতি তাঁর বুকের গভীরে মোহন বাঁশিতে সুর তুলেছিল। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়েও ভর্তি নয়, সোজা গিয়ে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন। তাঁর বাড়ির এলাকা বৃহত্তর ময়মনসিংহ অঞ্চলকে বেছে নেন। কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি তুমুল জনপ্রিয় ছাত্রনেতা হয়ে ওঠেন। সামরিক শাসনামলে কঠোর নির্যাতনও ভোগ করেন। আমার সঙ্গে বাদশাহ ভাইয়ের আত্মিক সম্পর্ক ছিল, আদর্শের বড় ভাই ছিলেন আমার। তাঁর জীবন ছিল আমৃত্যু যুদ্ধের। আমি সেই যুদ্ধে তাঁর পাশে ছিলাম। এটা আমার গৌরব, অহংকারের। তাঁর মৃত্যুসংবাদে গভীর রাতে আমার দুই চোখ বেয়ে অশ্রু গড়িয়ে পড়ে। কৃষিবিদ বদিউজ্জামান বাদশাহর সঙ্গে আমার সম্পর্ক গড়ে ওঠে আশির দশকে রাকসু নির্বাচনের সময়। সেনাশাসন জমানায় সব বিশ্ববিদ্যালয়ে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের অসাম্প্রদায়িক ছাত্রসংগঠন ঐক্যবদ্ধভাবে প্যানেল দিয়ে নির্বাচন করে জয়ী হয়। রাকসুতে নানা কারণে ছাত্রলীগকে সেই প্যানেল থেকে বের হয়ে একক প্যানেলে নির্বাচন করতে হয়। সেই প্যানেলে আমাকে সিনেট সদস্য ও পত্রিকা সম্পাদক পদে মনোনয়ন দেওয়া হয়। কথা ছিল ঐক্য প্যানেলে গেলে পত্রিকা সম্পাদক পদে লড়ব। ঐক্য না হওয়ায় আমি সিনেটেই লড়ি। আমাদের প্যানেল পরাজিত হলেও আমি প্যানেলে সর্বোচ্চ ভোট পাই। সেই নির্বাচনের গোটা সময় ওবায়দুল কাদেরের নেতৃত্বে সাবেক ও তৎকালীন ছাত্রনেতারা আমাদের জন্য মতিহার ক্যাম্পাস চষে বেড়ান। বদিউজ্জামান বাদশাহ ভাইয়ের সঙ্গে সেই থেকে আমার সম্পর্ক। পড়াশোনা জানা স্মার্ট এই অমায়িক সংগঠক চমৎকার বক্তৃতা করতেন। নিজস্ব স্টাইল ছিল। বাদশাহ ভাই রাজনীতি করতে চেয়েছিলেন। তাই কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতার সুযোগ পেয়েও যোগ দেননি। ফুলটাইম রাজনীতিতে যোগ দেন। অর্থের লোভ-লালসা ছিল না। এলাকায় ব্যাপক জনপ্রিয়ও ছিলেন। শেরপুরের নালিতাবাড়ীর উপজেলা চেয়ারম্যানও ছিলেন। গণমুখী চরিত্রের সাহসী মানুষ না হলেন এমপি, না পেলেন পদ-পদবি। কিন্তু রাজনীতিতে মাথাটা উঁচু করেই বাদশাহর মতোন হেঁটে গেছেন। ২০১৪ সালের নির্বাচন বিএনপি বর্জন করলেও বদিউজ্জামান বাদশাহ বিদ্রোহী প্রার্থী হলেন। গণমানুষের স্বতঃস্ফূর্ত সমর্থন তাঁর দিকে দৃশ্যমান হলো। আমরা তাঁকে অকুণ্ঠ সমর্থন দিলাম গণরায়ের প্রতিফলন দেখে। ভোটের দিন বেলা ১২টা পর্যন্ত উৎসবমুখর পরিবেশে ভোট হচ্ছিল। কিন্তু তারপর হঠাৎ একজন ক্ষমতাধর উপদেষ্টা যিনি নিজেও এখন কবরে শায়িত তিনি প্রশাসনকে নামিয়ে দিলেন বাদশাহর গণরায় ছিনতাইয়ে। তারপর যা হওয়ার হলো। বাদশাহকে ভোটযুদ্ধ থেকে সরে দাঁড়াতে হলো। কেন্দ্রগুলো ক্যাডারদের হাতে চলে গেল। ব্যালট বাক্সে সিল মারা হলো। এভাবে গণরায় ছিনতাই হয়ে গেল। দলীয় শাস্তি ভোগ করলেও বাদশাহ বঙ্গবন্ধুর আদর্শবিচ্যুত হননি। আওয়ামী লীগ থেকে বিচ্যুত হননি। আমৃত্যু যুদ্ধ করে গেছেন।

পৃথিবীতে কিছু মানুষ আসে জীবনজুড়ে যুদ্ধ করে যেতে আর কিছু মানুষ আসে সাজানো সাম্রাজ্য ভোগে। বাদশাহ ভাই আকস্মিক ক্যান্সারে আক্রান্ত হলেন। আমি যখন ক্যান্সারের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে আল্লাহর অসীম করুণায় ও সবার দোয়ায় জয়ী হচ্ছি বাদশাহ ভাই তখন প্রথমে করোনা ও ডেঙ্গু রোগের ছোবলে। আনোয়ার খান মেডিকেল হাসপাতাল ও বারডেম তাঁর করোনা ও ডেঙ্গুর চিকিৎসা করল। চেন্নাই নেওয়ার পর চিকিৎসকরা বললেন তাঁর করোনা-ডেঙ্গু নেই। তিনি প্যানক্রিয়াসের ক্যান্সারে আক্রান্ত। এটা ছড়িয়ে গেছে লিভারে, ফুসফুসে, সমস্ত শরীরে। মানসিক শক্তি নিয়ে তবু তিনি পরিবারকে সাহস দেন। চেন্নাইয়ে অবস্থার অবনতি হলে অনকোলজিস্ট তাঁকে দেশে পাঠিয়ে দেন সময় আর হাতে নেই বলে। নিয়তিই এমন- ক্যান্সার বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই শেষ মুহূর্তে ধরা পড়ে যখন আর কিছুই করার থাকে না। আমাদেরও যেমন থাকে চেকআপে গাফিলতি তেমনি ডায়াগনসিসে আছে ব্যর্থতা। চেন্নাইয়ে বাদশাহ ভাই পারিবারিক সদস্যদের নাকি বলেছিলেন, ‘আমাকে দেশে নিয়ে যাও। পীর হাবিবের সঙ্গে কথা বলব তারপর আবার নিয়ে এসো।’ আহারে বাদশাহ ভাই! আমাকে কী বলে যেতে চেয়েছিলেন? আর কোনো দিন জানাও যাবে না। সৃষ্টিশীল গণমুখী মানুষেরা বড় অকালে চলে যান। অন্তহীন দহনে দগ্ধ জীবন যে তার ভিতরে খুব করে ক্ষয়ে যায়। আওয়ামী লীগে বদিউজ্জামান বাদশাহরা আত্মমর্যাদাবোধের কারণে ভিতরের বুকভরা ক্রন্দন দেখাতেও পারেন না। অন্তহীন বেদনা ও অভিমান নিয়ে চলে যান। মাত্র ৬৭ বছর বয়সে বাদশাহ ভাই চলে গেলেন। আওয়ামী লীগের ওয়ার্কিং কমিটির দিকে তাকালে মনে হয় যোগ্যতায় বাদশাহর তো অনেক ওপরে থাকার কথা ছিল। কেন থাকা হলো না? ছাত্রলীগের রাজনীতিতে মহাদুর্দিনের অগ্নিপরীক্ষায় উত্তীর্ণ অনেকের রাজনৈতিক জীবন সারা দেশে অবহেলিত। তবু বঙ্গবন্ধুর শক্তি এতটাই প্রবল যে এঁরা আওয়ামী লীগ ছেড়ে যেতেও পারেন না, থেকেও প্রাপ্য মর্যাদা জোটে না। কেবল তাঁদের হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হয়। সময়ে সময়ে ছাত্রলীগের রাজনীতি থেকে উঠে আসা কত নেতা বলি হয়েছেন। রাজনীতির কত মেধাবী ও জাতীয় বীর আওয়ামী লীগ করতে পারলেন না। বেরিয়ে যেতে হলো। দুর্দিনের মুজিববিদ্বেষী ও আওয়ামী লীগ -বিরোধীরা আজ ক্ষমতার আওয়ামী লীগে ভোগের রাজনীতি করছেন। আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারকরা কি এ প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবেন- কেন রাজনৈতিকভাবে দেউলিয়া ন্যাপ, কমিউনিস্ট পার্টির গণবিচ্ছিন্ন নেতারা আজ আওয়ামী লীগে মর্যাদা ও ক্ষমতার আসনে? কেন নেই আওয়ামী লীগ ছাত্রলীগে জন্ম নেওয়া নেতৃত্ব? কোন যোগ্যতায় আবদুল মান্নান খান এখনো প্রেসিডিয়াম সদস্য? কোন যোগ্যতায় ছড়া পাঠে ত্যাগী ইয়াফেস ওসমান আজীবন আওয়ামী লীগের মন্ত্রী? কেন মন্ত্রিসভায় বিতর্কিত গণকণ্ঠের মোস্তাফা জব্বার? আওয়ামী লীগে কি নেতৃত্ব বা লোকের আকাল? আওয়ামী লীগে কেন নিজের সন্তানরা অবহেলিত আর বহিরাগত অনুপ্রবেশকারী হাইব্রিড, সুবিধাভোগী ব্যবসায়ীরা এত সমাদরে? এর নেপথ্য রহস্য কী? তাদের কারও সঙ্গে আমার ব্যক্তিগত কোনো সমস্যা নেই, কিন্তু মনোজগতে এক বিরাট প্রশ্ন, যার উত্তর মেলে না, হিসাব মেলে না! জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে শক্তিশালী ন্যাপ-কমিউনিস্ট বাকশালে বিলুপ্ত হলেও তিনি তাদের ক্ষমতার অংশীদার করেননি, দলেরও দায়িত্বশীল পদবি দেননি। সব তাঁর দলের নেতৃত্বের হাতেই রেখেছিলেন। কেবল ন্যাপের সৈয়দ আলতাফ হোসেনকে যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী করেছিলেন, ফুলমন্ত্রী নয়। সৈয়দ আলতাফ খুনি মোশতাকের মন্ত্রিসভায়ও যোগ দিয়েছিলেন। আর বঙ্গবন্ধুর রক্তের ওপর দিয়ে সেদিনের চীনা বামেরা গিয়েছিলেন সেনাশাসক জিয়ার মন্ত্রিসভায়। অন্যদিকে মস্কোপন্থি বামেরা যান খাল কাটা বিপ্লবে। জিয়ার খাল কাটা বিপ্লবের পক্ষে তাদের সে কী বক্তৃতা! জিয়ার খাল কেটে কুমির হয়ে আওয়ামী লীগে এসে দাসত্ব ও চাটুকারিতার পথে আওয়ামী লীগারদের দলছাড়া ও কোণঠাসা করেন। আওয়ামী লীগে ’৭৫-এর প্রতিরোধযোদ্ধা থেকে কেউ আজ ভালো নেই। সেদিন যাঁরা বৈরী পরিস্থিতির মুখে অসীম সাহসে সারা দেশে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ হৃদয় ও চেতনায় লালন করে দলকে দাঁড় করান তাঁদের অনেকেই নেই কোথাও! কেন? উত্তর নেই কোথাও! বাংলাদেশের রাজনীতির প্রাণ আওয়ামী লীগ কোথায় যেন রাজনৈতিক ও সাংগঠনিক চারিত্রিকভাবে বিচ্যুত হয়েছে। আবেগ-অনুভূতি মায়া-মহব্বতের শূন্যতা দলে বাড়ছে। ইউপি নির্বাচনে বিদ্রোহী প্রার্থীর ছড়াছড়িই নয়, রক্ত ঝরছে ভাইয়ের হাতে ভাইয়ের। কী এক অস্থিরতা, কী এক সর্বাগ্রাসী উন্নাসিকতা সমাজের সব ক্ষেত্রে বিদ্যমান। কোথাও যেন শান্তি নেই। অজানা আশঙ্কাও উদ্বিগ্ন করে অনেককে। সমাজে অদ্ভুত সব ঘটনা দেখতে হচ্ছে। সিনেমার মহরতে হুজুর দোয়া পড়াচ্ছেন আর তাতে অনেক চেনা শরিক হচ্ছেন। যেমন হুজুর তেমন সিনেমার লোকজন! নীতিহীন সব কাজ। একটি টিভির দাপুটে দম্পতির ক্ষমতা দেখেছে দেশ। ভ্রƒণ হত্যার অভিযোগ এনেছে উগান্ডার প্রাণীর বিরুদ্ধে তার ৫৫তম আইটেম। টিভি কর্তৃপক্ষ ব্যবস্থা নেওয়া দূরে থাক একটি তদন্তও করেননি এমন যৌনবিকৃত খচ্চরদের বিরুদ্ধে। অথচ মানুষের চরিত্র হননে আর বড় বড় নীতিকথায় তারা এগিয়ে। অন্যের বিপদ ও দুঃসময়ে বিকৃত উল্লাস করে। এদের জন্য গণমাধ্যমের ইমেজ, স্বচ্ছতা-জবাবদিহিতা থাকল না। এ দম্পতি আদর্শে কর্মে বিএনপির ক্যাডার, একালে বড় আওয়ামী লীগার। অবৈধ অর্থবিত্তের গড়েছে পাহাড়। তদবির-বাণিজ্যও রমরমা। আর এদিকে নারীবাদীরা একদম চুপ থেকে জানিয়ে দিলেন তারা মৃত। ক্ষমতার নিশ্চয়তা পেলেই তারা জীবিত হন। একটা বিকৃত সমাজে যা চলার তা-ই চলছে। নষ্ট বিকৃতরা উল্লাস করছে, অবৈধ অর্থ, করুণাশ্রিত ক্ষমতা আর নোংরা কদর্য জীবন প্রকাশ্যে ভোগ করছে। প্রতিবাদ করতে না পারুন এদের থেকে শত হাত দূরে থাকুন ঘেন্নায়। সমাজের অনেক কিছু নষ্টদের হাতে চলে গেলেও তা মানতে হবে কেন? আত্মমর্যাদা ও রুচি থাকলে এদের সঙ্গে চলতে হবে কেন? আজ সব শ্রেণি-পেশায় কেবল আওয়ামী লীগ আর আওয়ামী লীগ। ’৭৫-পরবর্তী দীর্ঘ দুঃসময়ের পথে এদের দেখিনি। সেদিনের বঙ্গবন্ধুর আদর্শের চরম বিরোধীরাও ১৩ বছরের ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগে বড় আওয়ামী লীগার! কাল দল ক্ষমতায় না থাকলে এরা দলে থাকবেন তো? আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারকরা কী বলেন? কুষ্টিয়ায় জামানত হারানো রাজাকারকন্যাকে কারা মনোনয়ন দিয়েছিলেন? পোস্টমর্টেম কি দলে হচ্ছে আজ? সাংবাদিকতায় ক্যারিয়ার গড়তে ব্যর্থ একদল হঠাৎ ১৩ বছরে ক্ষমতার পাদপ্রদীপে বলে করুণা ডিপায় আজ গণমাধ্যমের মালিক। সমাজের হোমরা-চোমরা। দলটা ক্ষমতায় না থাকলে এরা অবৈধ অর্থবিত্ত নিয়ে বিদেশে ভোগের জীবনে চরে যাবে। দলের দুঃসময়ে পাশেও থাকবে না। কাগজের সার্কুলেশন নেই নিজের সার্কুলেশন বেশি এমন চাঁদাবাজ তদবিরবাজ অঢেল অবৈধ অর্থবিত্তের মালিক সম্পাদকদের বড় বড় কথা শুনলে ঘেন্নায় গা জ্বলে। হিংসার অনলে তুব পুড়ে। তার ও তাদের কত কিছু চাই। কত কিছুই না তাদের চাই। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীকালে আজ ঢাকায় পাকিস্তানের বিরুদ্ধে প্রিয় বাংলাদেশের ক্রিকেটযুদ্ধে একদল বিকৃত কতটা বেপরোয়া হয়ে পাকিস্তানের পতাকা নিয়ে, জার্সি গায়ে ওদের সমর্থন দেয় কীভাবে? দেখলে ভাবলে বমি আসে। এরা পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর প্রেতাত্মা। ইয়াহিয়া খান, টিক্কা খানের রক্তের উত্তরসূরি। ওরা ভুলে গেছে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী গণহত্যা, গণধর্ষণ, অগ্নিসংযোগে ধ্বংসস্তূপ করেছিল। খেলা আলাদা। এত দিন ভারত-পাকিস্তানের খেলায় ওরা বাপ-চাচাদের নিয়ে পাকিস্তানকে সমর্থন দিয়েছে। এখন নিজ দেশের বিরুদ্ধে পাকিস্তানকে দেশের মাটিতে সমর্থন দিচ্ছে। এরা তাদের বাপ-দাদার মতো বাংলাদেশকে মেনে নেয়নি। পাকিস্তানেই বিশ্বাসী, বাংলাদেশের স্বাধীনতায় নয়। এরা রাষ্ট্রদ্রোহী, এদের কঠিন শাস্তি দরকার। এটা গভীর ষড়যন্ত্রের নির্লজ্জ মহড়া। হালকাভাবে নেওয়ার সুযোগ নেই।

সর্বশেষ কুমিল্লায় কী নৃশংসভাবে ঘাতকচক্র গুলি চালিয়ে কাউন্সিলরসহ মানুষ হত্যা করেছে। যেন সবকিছু অস্থির অশান্ত করে তোলা। আলামত যেন ভালো নয়। অন্যদিকে বিদেশে বসা স্বঘোষিত সাংবাদিক, রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা তো সরকারসহ সবার বিরুদ্ধে হরর ফিল্মের কাহিনিকেও হার মানানো ভীতকর অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে। তবু সরকার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটা নিয়ন্ত্রণে আনতে পারছে না!

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
সর্বশেষ খবর
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

এই মাত্র | ফেসবুক কর্নার

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

৫৭ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

শেষ মুহূর্তে বাংলাদেশে আসছে না আর্জেন্টিনা
শেষ মুহূর্তে বাংলাদেশে আসছে না আর্জেন্টিনা

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগেই গণভোটসহ তিন দাবি জামায়াতসহ আট দলের
নির্বাচনের আগেই গণভোটসহ তিন দাবি জামায়াতসহ আট দলের

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ফের রেললাইনে আগুন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ফের রেললাইনে আগুন

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে পাল্টা প্রস্তাবে বিভাজন সৃষ্টির চেষ্টায় রাশিয়া: যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে পাল্টা প্রস্তাবে বিভাজন সৃষ্টির চেষ্টায় রাশিয়া: যুক্তরাষ্ট্র

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালুকায় যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
ভালুকায় যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
মাদারীপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উখিয়ায় ইয়াবাসহ চোরাকারবারি আটক
উখিয়ায় ইয়াবাসহ চোরাকারবারি আটক

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সবজির দাম চড়া, বেগুন-করল্লার সেঞ্চুরি
সবজির দাম চড়া, বেগুন-করল্লার সেঞ্চুরি

৩৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বাসচাপায় প্রাণ গেল পথচারীর
বাসচাপায় প্রাণ গেল পথচারীর

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির মধ্যেও গাজায় একমাসে নিহত ২৬০ ফিলিস্তিনি
যুদ্ধবিরতির মধ্যেও গাজায় একমাসে নিহত ২৬০ ফিলিস্তিনি

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১৮
নোয়াখালীতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১৮

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেট্রোরেল সম্প্রসারণের দাবিতে মুন্সীগঞ্জে মানববন্ধন
মেট্রোরেল সম্প্রসারণের দাবিতে মুন্সীগঞ্জে মানববন্ধন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তথ্যচিত্রের জন্য দুঃখ প্রকাশ করলেও ট্রাম্পকে ক্ষতিপূরণ দিতে নারাজ বিবিসি
তথ্যচিত্রের জন্য দুঃখ প্রকাশ করলেও ট্রাম্পকে ক্ষতিপূরণ দিতে নারাজ বিবিসি

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক সাবমেরিন নির্মাণের পথে দক্ষিণ কোরিয়া-যুক্তরাষ্ট্র
পারমাণবিক সাবমেরিন নির্মাণের পথে দক্ষিণ কোরিয়া-যুক্তরাষ্ট্র

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যাটিন আমেরিকার সঙ্গে ট্রাম্পের নতুন বাণিজ্য চুক্তির ঘোষণা
ল্যাটিন আমেরিকার সঙ্গে ট্রাম্পের নতুন বাণিজ্য চুক্তির ঘোষণা

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুরে কলেজছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ২
মেহেরপুরে কলেজছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাকার বস্তা নিয়ে হাসিনা তার আত্মীয়-স্বজনকে ভাগিয়ে দিয়েছে : এ্যানি
টাকার বস্তা নিয়ে হাসিনা তার আত্মীয়-স্বজনকে ভাগিয়ে দিয়েছে : এ্যানি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চরফ্যাশনে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন বিতরণ
চরফ্যাশনে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ভারী বৃষ্টিতে সিরাজগঞ্জে ৪০৭ হেক্টর ফসলের ক্ষতি, প্রণোদনার দাবি
ভারী বৃষ্টিতে সিরাজগঞ্জে ৪০৭ হেক্টর ফসলের ক্ষতি, প্রণোদনার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালিককে গুলি করল পোষা কুকুর!
মালিককে গুলি করল পোষা কুকুর!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শনিবার সিলেটের যেসব এলাকায় ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
শনিবার সিলেটের যেসব এলাকায় ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা–ভাঙ্গা মহাসড়কে দুর্ঘটনা কমাতে ট্রাফিক নিরাপত্তা কর্মসূচি
ঢাকা–ভাঙ্গা মহাসড়কে দুর্ঘটনা কমাতে ট্রাফিক নিরাপত্তা কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল
বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান
সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানুষ নেই, এআই দিয়ে লকডাউন পালন করছে আওয়ামী লীগ : এ্যানি
মানুষ নেই, এআই দিয়ে লকডাউন পালন করছে আওয়ামী লীগ : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হামজাকে নিয়ে রোমাঞ্চে নেপাল, প্রস্তুত বাংলাদেশও
হামজাকে নিয়ে রোমাঞ্চে নেপাল, প্রস্তুত বাংলাদেশও

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মতভিন্নতা সত্ত্বেও প্রধান উপদেষ্টার সিদ্ধান্ত ও ভাষণকে স্বাগত জানাল এবি পার্টি
মতভিন্নতা সত্ত্বেও প্রধান উপদেষ্টার সিদ্ধান্ত ও ভাষণকে স্বাগত জানাল এবি পার্টি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেপালের বিপক্ষে একাদশে হামজা-জামাল, বেঞ্চে সমিত
নেপালের বিপক্ষে একাদশে হামজা-জামাল, বেঞ্চে সমিত

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

সম্পাদকীয়

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন