শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২১ আপডেট:

আওয়ামী লীগের বাদশাহরা দহনে দগ্ধ হয়েই চলে যায়

পীর হাবিবুর রহমান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আওয়ামী লীগের বাদশাহরা দহনে দগ্ধ হয়েই চলে যায়

শেরপুরের নালিতাবাড়ীর লাখো মানুষ অকালপ্রয়াত তাদের নেতা বদিউজ্জামান বাদশাহকে শোকার্তচিত্তে শেষ বিদায় জানালেন সোমবার মাগরিবের নামাজের পর। চিরনিদ্রায় শায়িত করলেন। সেদিন ভোররাত সাড়ে ৩টায় বাদশাহ বাংলাদেশ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে শেষনিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। পঁচাত্তর-উত্তর সামরিক শাসন-কবলিত বাংলাদেশে ছাত্রলীগের রাজনীতিতে প্রখর মেধাবী অসীম সাহসী অনন্যসাধারণ সংগঠক ও সুবক্তা বদিউজ্জামান বাদশাহ নক্ষত্রের মতো জ্বলে উঠেছিলেন। নিরহংকার নির্লোভ কিন্তু নীতির প্রশ্নে একরোখা জেদি প্রতিবাদী ছিলেন। অমায়িক ব্যবহারে ছাত্রজীবন থেকে গণরাজনীতিতে মানুষকে কাছে টানার চুম্বকের মতো শক্তি রাখতেন। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সভাপতি ছিলেন। ছাত্রলীগ জাতীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সহসভাপতি ছিলেন। কৃষক লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক থেকে সহসভাপতি ছিলেন। বাদশাহ রাজনীতি করতে চেয়েছিলেন। গণমানুষের ভালোবাসার রাজনীতিবিদ হয়ে উঠেছিলেন। মেধাবী এই ছাত্রনেতা ঢাকা কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করে সিলেট মেডিকেল কলেজে ভর্তি হয়েও পড়েননি! বঙ্গবন্ধুর রাজনীতি তাঁর বুকের গভীরে মোহন বাঁশিতে সুর তুলেছিল। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়েও ভর্তি নয়, সোজা গিয়ে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন। তাঁর বাড়ির এলাকা বৃহত্তর ময়মনসিংহ অঞ্চলকে বেছে নেন। কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি তুমুল জনপ্রিয় ছাত্রনেতা হয়ে ওঠেন। সামরিক শাসনামলে কঠোর নির্যাতনও ভোগ করেন। আমার সঙ্গে বাদশাহ ভাইয়ের আত্মিক সম্পর্ক ছিল, আদর্শের বড় ভাই ছিলেন আমার। তাঁর জীবন ছিল আমৃত্যু যুদ্ধের। আমি সেই যুদ্ধে তাঁর পাশে ছিলাম। এটা আমার গৌরব, অহংকারের। তাঁর মৃত্যুসংবাদে গভীর রাতে আমার দুই চোখ বেয়ে অশ্রু গড়িয়ে পড়ে। কৃষিবিদ বদিউজ্জামান বাদশাহর সঙ্গে আমার সম্পর্ক গড়ে ওঠে আশির দশকে রাকসু নির্বাচনের সময়। সেনাশাসন জমানায় সব বিশ্ববিদ্যালয়ে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের অসাম্প্রদায়িক ছাত্রসংগঠন ঐক্যবদ্ধভাবে প্যানেল দিয়ে নির্বাচন করে জয়ী হয়। রাকসুতে নানা কারণে ছাত্রলীগকে সেই প্যানেল থেকে বের হয়ে একক প্যানেলে নির্বাচন করতে হয়। সেই প্যানেলে আমাকে সিনেট সদস্য ও পত্রিকা সম্পাদক পদে মনোনয়ন দেওয়া হয়। কথা ছিল ঐক্য প্যানেলে গেলে পত্রিকা সম্পাদক পদে লড়ব। ঐক্য না হওয়ায় আমি সিনেটেই লড়ি। আমাদের প্যানেল পরাজিত হলেও আমি প্যানেলে সর্বোচ্চ ভোট পাই। সেই নির্বাচনের গোটা সময় ওবায়দুল কাদেরের নেতৃত্বে সাবেক ও তৎকালীন ছাত্রনেতারা আমাদের জন্য মতিহার ক্যাম্পাস চষে বেড়ান। বদিউজ্জামান বাদশাহ ভাইয়ের সঙ্গে সেই থেকে আমার সম্পর্ক। পড়াশোনা জানা স্মার্ট এই অমায়িক সংগঠক চমৎকার বক্তৃতা করতেন। নিজস্ব স্টাইল ছিল। বাদশাহ ভাই রাজনীতি করতে চেয়েছিলেন। তাই কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতার সুযোগ পেয়েও যোগ দেননি। ফুলটাইম রাজনীতিতে যোগ দেন। অর্থের লোভ-লালসা ছিল না। এলাকায় ব্যাপক জনপ্রিয়ও ছিলেন। শেরপুরের নালিতাবাড়ীর উপজেলা চেয়ারম্যানও ছিলেন। গণমুখী চরিত্রের সাহসী মানুষ না হলেন এমপি, না পেলেন পদ-পদবি। কিন্তু রাজনীতিতে মাথাটা উঁচু করেই বাদশাহর মতোন হেঁটে গেছেন। ২০১৪ সালের নির্বাচন বিএনপি বর্জন করলেও বদিউজ্জামান বাদশাহ বিদ্রোহী প্রার্থী হলেন। গণমানুষের স্বতঃস্ফূর্ত সমর্থন তাঁর দিকে দৃশ্যমান হলো। আমরা তাঁকে অকুণ্ঠ সমর্থন দিলাম গণরায়ের প্রতিফলন দেখে। ভোটের দিন বেলা ১২টা পর্যন্ত উৎসবমুখর পরিবেশে ভোট হচ্ছিল। কিন্তু তারপর হঠাৎ একজন ক্ষমতাধর উপদেষ্টা যিনি নিজেও এখন কবরে শায়িত তিনি প্রশাসনকে নামিয়ে দিলেন বাদশাহর গণরায় ছিনতাইয়ে। তারপর যা হওয়ার হলো। বাদশাহকে ভোটযুদ্ধ থেকে সরে দাঁড়াতে হলো। কেন্দ্রগুলো ক্যাডারদের হাতে চলে গেল। ব্যালট বাক্সে সিল মারা হলো। এভাবে গণরায় ছিনতাই হয়ে গেল। দলীয় শাস্তি ভোগ করলেও বাদশাহ বঙ্গবন্ধুর আদর্শবিচ্যুত হননি। আওয়ামী লীগ থেকে বিচ্যুত হননি। আমৃত্যু যুদ্ধ করে গেছেন।

পৃথিবীতে কিছু মানুষ আসে জীবনজুড়ে যুদ্ধ করে যেতে আর কিছু মানুষ আসে সাজানো সাম্রাজ্য ভোগে। বাদশাহ ভাই আকস্মিক ক্যান্সারে আক্রান্ত হলেন। আমি যখন ক্যান্সারের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে আল্লাহর অসীম করুণায় ও সবার দোয়ায় জয়ী হচ্ছি বাদশাহ ভাই তখন প্রথমে করোনা ও ডেঙ্গু রোগের ছোবলে। আনোয়ার খান মেডিকেল হাসপাতাল ও বারডেম তাঁর করোনা ও ডেঙ্গুর চিকিৎসা করল। চেন্নাই নেওয়ার পর চিকিৎসকরা বললেন তাঁর করোনা-ডেঙ্গু নেই। তিনি প্যানক্রিয়াসের ক্যান্সারে আক্রান্ত। এটা ছড়িয়ে গেছে লিভারে, ফুসফুসে, সমস্ত শরীরে। মানসিক শক্তি নিয়ে তবু তিনি পরিবারকে সাহস দেন। চেন্নাইয়ে অবস্থার অবনতি হলে অনকোলজিস্ট তাঁকে দেশে পাঠিয়ে দেন সময় আর হাতে নেই বলে। নিয়তিই এমন- ক্যান্সার বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই শেষ মুহূর্তে ধরা পড়ে যখন আর কিছুই করার থাকে না। আমাদেরও যেমন থাকে চেকআপে গাফিলতি তেমনি ডায়াগনসিসে আছে ব্যর্থতা। চেন্নাইয়ে বাদশাহ ভাই পারিবারিক সদস্যদের নাকি বলেছিলেন, ‘আমাকে দেশে নিয়ে যাও। পীর হাবিবের সঙ্গে কথা বলব তারপর আবার নিয়ে এসো।’ আহারে বাদশাহ ভাই! আমাকে কী বলে যেতে চেয়েছিলেন? আর কোনো দিন জানাও যাবে না। সৃষ্টিশীল গণমুখী মানুষেরা বড় অকালে চলে যান। অন্তহীন দহনে দগ্ধ জীবন যে তার ভিতরে খুব করে ক্ষয়ে যায়। আওয়ামী লীগে বদিউজ্জামান বাদশাহরা আত্মমর্যাদাবোধের কারণে ভিতরের বুকভরা ক্রন্দন দেখাতেও পারেন না। অন্তহীন বেদনা ও অভিমান নিয়ে চলে যান। মাত্র ৬৭ বছর বয়সে বাদশাহ ভাই চলে গেলেন। আওয়ামী লীগের ওয়ার্কিং কমিটির দিকে তাকালে মনে হয় যোগ্যতায় বাদশাহর তো অনেক ওপরে থাকার কথা ছিল। কেন থাকা হলো না? ছাত্রলীগের রাজনীতিতে মহাদুর্দিনের অগ্নিপরীক্ষায় উত্তীর্ণ অনেকের রাজনৈতিক জীবন সারা দেশে অবহেলিত। তবু বঙ্গবন্ধুর শক্তি এতটাই প্রবল যে এঁরা আওয়ামী লীগ ছেড়ে যেতেও পারেন না, থেকেও প্রাপ্য মর্যাদা জোটে না। কেবল তাঁদের হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হয়। সময়ে সময়ে ছাত্রলীগের রাজনীতি থেকে উঠে আসা কত নেতা বলি হয়েছেন। রাজনীতির কত মেধাবী ও জাতীয় বীর আওয়ামী লীগ করতে পারলেন না। বেরিয়ে যেতে হলো। দুর্দিনের মুজিববিদ্বেষী ও আওয়ামী লীগ -বিরোধীরা আজ ক্ষমতার আওয়ামী লীগে ভোগের রাজনীতি করছেন। আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারকরা কি এ প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবেন- কেন রাজনৈতিকভাবে দেউলিয়া ন্যাপ, কমিউনিস্ট পার্টির গণবিচ্ছিন্ন নেতারা আজ আওয়ামী লীগে মর্যাদা ও ক্ষমতার আসনে? কেন নেই আওয়ামী লীগ ছাত্রলীগে জন্ম নেওয়া নেতৃত্ব? কোন যোগ্যতায় আবদুল মান্নান খান এখনো প্রেসিডিয়াম সদস্য? কোন যোগ্যতায় ছড়া পাঠে ত্যাগী ইয়াফেস ওসমান আজীবন আওয়ামী লীগের মন্ত্রী? কেন মন্ত্রিসভায় বিতর্কিত গণকণ্ঠের মোস্তাফা জব্বার? আওয়ামী লীগে কি নেতৃত্ব বা লোকের আকাল? আওয়ামী লীগে কেন নিজের সন্তানরা অবহেলিত আর বহিরাগত অনুপ্রবেশকারী হাইব্রিড, সুবিধাভোগী ব্যবসায়ীরা এত সমাদরে? এর নেপথ্য রহস্য কী? তাদের কারও সঙ্গে আমার ব্যক্তিগত কোনো সমস্যা নেই, কিন্তু মনোজগতে এক বিরাট প্রশ্ন, যার উত্তর মেলে না, হিসাব মেলে না! জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে শক্তিশালী ন্যাপ-কমিউনিস্ট বাকশালে বিলুপ্ত হলেও তিনি তাদের ক্ষমতার অংশীদার করেননি, দলেরও দায়িত্বশীল পদবি দেননি। সব তাঁর দলের নেতৃত্বের হাতেই রেখেছিলেন। কেবল ন্যাপের সৈয়দ আলতাফ হোসেনকে যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী করেছিলেন, ফুলমন্ত্রী নয়। সৈয়দ আলতাফ খুনি মোশতাকের মন্ত্রিসভায়ও যোগ দিয়েছিলেন। আর বঙ্গবন্ধুর রক্তের ওপর দিয়ে সেদিনের চীনা বামেরা গিয়েছিলেন সেনাশাসক জিয়ার মন্ত্রিসভায়। অন্যদিকে মস্কোপন্থি বামেরা যান খাল কাটা বিপ্লবে। জিয়ার খাল কাটা বিপ্লবের পক্ষে তাদের সে কী বক্তৃতা! জিয়ার খাল কেটে কুমির হয়ে আওয়ামী লীগে এসে দাসত্ব ও চাটুকারিতার পথে আওয়ামী লীগারদের দলছাড়া ও কোণঠাসা করেন। আওয়ামী লীগে ’৭৫-এর প্রতিরোধযোদ্ধা থেকে কেউ আজ ভালো নেই। সেদিন যাঁরা বৈরী পরিস্থিতির মুখে অসীম সাহসে সারা দেশে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ হৃদয় ও চেতনায় লালন করে দলকে দাঁড় করান তাঁদের অনেকেই নেই কোথাও! কেন? উত্তর নেই কোথাও! বাংলাদেশের রাজনীতির প্রাণ আওয়ামী লীগ কোথায় যেন রাজনৈতিক ও সাংগঠনিক চারিত্রিকভাবে বিচ্যুত হয়েছে। আবেগ-অনুভূতি মায়া-মহব্বতের শূন্যতা দলে বাড়ছে। ইউপি নির্বাচনে বিদ্রোহী প্রার্থীর ছড়াছড়িই নয়, রক্ত ঝরছে ভাইয়ের হাতে ভাইয়ের। কী এক অস্থিরতা, কী এক সর্বাগ্রাসী উন্নাসিকতা সমাজের সব ক্ষেত্রে বিদ্যমান। কোথাও যেন শান্তি নেই। অজানা আশঙ্কাও উদ্বিগ্ন করে অনেককে। সমাজে অদ্ভুত সব ঘটনা দেখতে হচ্ছে। সিনেমার মহরতে হুজুর দোয়া পড়াচ্ছেন আর তাতে অনেক চেনা শরিক হচ্ছেন। যেমন হুজুর তেমন সিনেমার লোকজন! নীতিহীন সব কাজ। একটি টিভির দাপুটে দম্পতির ক্ষমতা দেখেছে দেশ। ভ্রƒণ হত্যার অভিযোগ এনেছে উগান্ডার প্রাণীর বিরুদ্ধে তার ৫৫তম আইটেম। টিভি কর্তৃপক্ষ ব্যবস্থা নেওয়া দূরে থাক একটি তদন্তও করেননি এমন যৌনবিকৃত খচ্চরদের বিরুদ্ধে। অথচ মানুষের চরিত্র হননে আর বড় বড় নীতিকথায় তারা এগিয়ে। অন্যের বিপদ ও দুঃসময়ে বিকৃত উল্লাস করে। এদের জন্য গণমাধ্যমের ইমেজ, স্বচ্ছতা-জবাবদিহিতা থাকল না। এ দম্পতি আদর্শে কর্মে বিএনপির ক্যাডার, একালে বড় আওয়ামী লীগার। অবৈধ অর্থবিত্তের গড়েছে পাহাড়। তদবির-বাণিজ্যও রমরমা। আর এদিকে নারীবাদীরা একদম চুপ থেকে জানিয়ে দিলেন তারা মৃত। ক্ষমতার নিশ্চয়তা পেলেই তারা জীবিত হন। একটা বিকৃত সমাজে যা চলার তা-ই চলছে। নষ্ট বিকৃতরা উল্লাস করছে, অবৈধ অর্থ, করুণাশ্রিত ক্ষমতা আর নোংরা কদর্য জীবন প্রকাশ্যে ভোগ করছে। প্রতিবাদ করতে না পারুন এদের থেকে শত হাত দূরে থাকুন ঘেন্নায়। সমাজের অনেক কিছু নষ্টদের হাতে চলে গেলেও তা মানতে হবে কেন? আত্মমর্যাদা ও রুচি থাকলে এদের সঙ্গে চলতে হবে কেন? আজ সব শ্রেণি-পেশায় কেবল আওয়ামী লীগ আর আওয়ামী লীগ। ’৭৫-পরবর্তী দীর্ঘ দুঃসময়ের পথে এদের দেখিনি। সেদিনের বঙ্গবন্ধুর আদর্শের চরম বিরোধীরাও ১৩ বছরের ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগে বড় আওয়ামী লীগার! কাল দল ক্ষমতায় না থাকলে এরা দলে থাকবেন তো? আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারকরা কী বলেন? কুষ্টিয়ায় জামানত হারানো রাজাকারকন্যাকে কারা মনোনয়ন দিয়েছিলেন? পোস্টমর্টেম কি দলে হচ্ছে আজ? সাংবাদিকতায় ক্যারিয়ার গড়তে ব্যর্থ একদল হঠাৎ ১৩ বছরে ক্ষমতার পাদপ্রদীপে বলে করুণা ডিপায় আজ গণমাধ্যমের মালিক। সমাজের হোমরা-চোমরা। দলটা ক্ষমতায় না থাকলে এরা অবৈধ অর্থবিত্ত নিয়ে বিদেশে ভোগের জীবনে চরে যাবে। দলের দুঃসময়ে পাশেও থাকবে না। কাগজের সার্কুলেশন নেই নিজের সার্কুলেশন বেশি এমন চাঁদাবাজ তদবিরবাজ অঢেল অবৈধ অর্থবিত্তের মালিক সম্পাদকদের বড় বড় কথা শুনলে ঘেন্নায় গা জ্বলে। হিংসার অনলে তুব পুড়ে। তার ও তাদের কত কিছু চাই। কত কিছুই না তাদের চাই। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীকালে আজ ঢাকায় পাকিস্তানের বিরুদ্ধে প্রিয় বাংলাদেশের ক্রিকেটযুদ্ধে একদল বিকৃত কতটা বেপরোয়া হয়ে পাকিস্তানের পতাকা নিয়ে, জার্সি গায়ে ওদের সমর্থন দেয় কীভাবে? দেখলে ভাবলে বমি আসে। এরা পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর প্রেতাত্মা। ইয়াহিয়া খান, টিক্কা খানের রক্তের উত্তরসূরি। ওরা ভুলে গেছে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী গণহত্যা, গণধর্ষণ, অগ্নিসংযোগে ধ্বংসস্তূপ করেছিল। খেলা আলাদা। এত দিন ভারত-পাকিস্তানের খেলায় ওরা বাপ-চাচাদের নিয়ে পাকিস্তানকে সমর্থন দিয়েছে। এখন নিজ দেশের বিরুদ্ধে পাকিস্তানকে দেশের মাটিতে সমর্থন দিচ্ছে। এরা তাদের বাপ-দাদার মতো বাংলাদেশকে মেনে নেয়নি। পাকিস্তানেই বিশ্বাসী, বাংলাদেশের স্বাধীনতায় নয়। এরা রাষ্ট্রদ্রোহী, এদের কঠিন শাস্তি দরকার। এটা গভীর ষড়যন্ত্রের নির্লজ্জ মহড়া। হালকাভাবে নেওয়ার সুযোগ নেই।

সর্বশেষ কুমিল্লায় কী নৃশংসভাবে ঘাতকচক্র গুলি চালিয়ে কাউন্সিলরসহ মানুষ হত্যা করেছে। যেন সবকিছু অস্থির অশান্ত করে তোলা। আলামত যেন ভালো নয়। অন্যদিকে বিদেশে বসা স্বঘোষিত সাংবাদিক, রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা তো সরকারসহ সবার বিরুদ্ধে হরর ফিল্মের কাহিনিকেও হার মানানো ভীতকর অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে। তবু সরকার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটা নিয়ন্ত্রণে আনতে পারছে না!

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
তিন ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস
তিন ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

৪৭ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া
ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া
ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার
সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা

৫৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট
কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা
কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন