শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ৩১ মে, ২০২২ আপডেট:

বীর মুক্তিযোদ্ধা নাহা কেন অবিচারের শিকার?

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
বীর মুক্তিযোদ্ধা নাহা কেন অবিচারের শিকার?

রাখাল চন্দ্র নাহা এক চরম হতভাগা। একেবারে কিশোর বয়সে দেশের টানে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। ভাগ্য তাকে সহায়তা করেছিল। তাই বিজয়ীর বেশে মায়ের কোলে ফিরেছিল। চোখভরা স্বপ্ন ছিল, বুকভরা সাহস ছিল- স্বাধীন দেশে বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে মা-বাবা, ভাই-বোন, স্ত্রী-পুত্র পরিবার নিয়ে সুখের সংসার গড়বে। সদ্যস্বাধীন বাংলাদেশে একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে আকাশচুম্বী সম্মান পাবে, দেশের মানুষ বুকে আগলে রাখবে। দেশের মানুষ রাখাল চন্দ্র নাহার স্বপ্নে কখনো বাদ সাধেনি। বরং তার প্রত্যাশিত ভালোবাসা অনেকটাই পেয়েছে। কিন্তু ষড়যন্ত্রকারীদের হাতে বঙ্গবন্ধু নিহত হলে প্রায় সব মুক্তিযোদ্ধা হয়ে পড়ে দিশাহারা। তাদের দেখার কেউ থাকে না, কেউ থাকে না সহমর্মিতা জানাবার। একসময় জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় আসেন। জিয়া হত্যার পর আসেন হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। এরশাদ এসেই ঘোষণা করেন মুক্তিযোদ্ধারা জাতির সর্বকালের শ্রেষ্ঠ সন্তান। ঘোষণায় যথেষ্ট চাকচিক্য ছিল। ছিল বুক ফুলে ওঠার মতো মাদকতা। কিন্তু কাজের কাজ তেমন কিছুই হয়নি। মুক্তিযোদ্ধারা যেন ধীরে ধীরে দেশের এক চরম বোঝায় পরিণত হতে থাকে। তাদের ভালোবাসা দিয়ে বুকে আগলে রাখার তেমন কেউ ছিল না। যারা ক্ষমতার ডালপালার সঙ্গে যুক্ত তাদের মুক্তিযোদ্ধাদের আগলে রাখার কথা নয়। বিশেষ করে যে সমাজপতিদের অঙ্গুলি হেলনে একসময় সমাজ চলত, মুক্তিযুদ্ধে তারা প্রায় সবাই পিছিয়ে পড়ে। রাতারাতি মুক্তিযোদ্ধারা মানুষের কাছে আদরণীয় ব্যক্তিত্বে পরিণত হন। অনেক নেতা ও সমাজপতি মুক্তিযুদ্ধের শুরুতে যারা পালিয়ে দেশ ছেড়েছিলেন যুদ্ধ শেষে দেশে ফিরে দেখেন তাদের অবর্তমানে ছাত্র-যুবক, কৃষক-শ্রমিক মুক্তিযোদ্ধারা সাধারণ মানুষের ভরসাস্থলে পরিণত হয়েছেন। যুদ্ধ করে হানাদারদের আক্রমণের হাত থেকে বাঁচানোয় দুঃখী দরিদ্র মানুষের আস্থা-ভালোবাসার অন্ত নেই। দুই হাতে তারা আগলে আছেন মুক্তিযোদ্ধাদের। যে নেতা যে সমাজপতি ছোট্ট একটা ছেলেকে দেখে গেছেন সে যে নয় মাসে অত বড় হয়েছে তা তারা ভাবতেও পারেননি। রাজনৈতিক ক্ষেত্রেও যেসব রাজনীতিবিদ সর্বস্ব দিয়ে দেশকে মুক্তিযুদ্ধের পর্যায়ে টেনে নিয়েছিলেন, যুদ্ধ ক্ষেত্রে তারাও কিছুটা পিছিয়ে পড়েছিলেন। জীবন দেওয়া-নেওয়া সবটাতে এগিয়ে ছিল একেবারে ভুখানাঙ্গা জনগণ, সাধারণ ছাত্র-যুবক, জেলে-তাঁতি, খেতমজুর। অনেক বড় বড় গবেষক দার্শনিক রাজনৈতিক চিন্তাবিদও চিন্তাও করতে পারেননি কী থেকে কী হয়ে গেল! রাস্তার অবহেলিত সাধারণ মানুষটা মুক্তিযুদ্ধে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে মহামূল্যবান হীরার টুকরায় পরিণত হয়েছে। আমার কথাই ধরুন, যারা আমাকে অতি সাধারণ ছাত্র বড়জোর ছাত্রনেতা হিসেবে বিবেচনা করেছেন, তারাই যুদ্ধ শেষে দেশে ফিরে দেখলেন ৬ ফুট ২ ইঞ্চি লম্বা তালপাত সিং যথার্থই সাধারণ মানুষের আস্থা অর্জন করেছে। স্বাধীনতাযুদ্ধের অত বিশাল অবদানের কথা সরাসরি অস্বীকার করতে পারছিলেন না, আবার সাধারণ মানুষের কাছে ছোট হতেও পারছিলেন না। স্বাধীনতার আগে আগে যারা আমার নেতা ছিলেন স্বাধীনতার পরপরই তারা অনেকটা পিছিয়ে পড়েন। তাই পিছে থেকে আগে যেতে সবাই চেষ্টা করেছেন। চেষ্টা করায় কোনো দোষ ছিল না। কিন্তু দোষ ছিল অন্যায়ভাবে যা করেছেন তা। কুমিল্লার দেবিদ্বারের বীর মুক্তিযোদ্ধা রাখাল চন্দ্র নাহা একেবারে হতদরিদ্র মানুষ। তার হয়তো আমার মতো সুবিধা বা অসুবিধা কোনোটাই ছিল না। কিন্তু তার পর্যায়ে সেও আশপাশের অনেকের চক্ষুশূল হয়েছিল। ১৯৯৯ সালে এক ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা হত্যা মামলায় আসামি হয়ে বীর মুক্তিযোদ্ধা রাখাল চন্দ্র নাহা কারাগারে যায়। আমার এখনো সন্দেহ আছে কারাগারে যাওয়ার আগে রাখাল চন্দ্র নাহা এবং তার পরিবার-পরিজন কুমিল্লা শহর দেখেছিল কি না। সেই ১৯৯৯ সালে গ্রেফতার হয়ে আজও কারাগারে। মানুষের জীবনই বা কতটুকু। মুক্তিযুদ্ধে আমরা যদি বিফল হতাম তাহলে যেমন ধরে ধরে ফাঁসি দেওয়া হতো রাখাল চন্দ্র নাহার ব্যাপারটাও প্রায় সে রকম। স্বাধীনতার পরপরই হাই কোর্টের কয়েকটি রায় দেখেছিলাম, আইন দেখেছিলাম। সেখানে বলা হয়েছিল, কোনো মুক্তিযোদ্ধাকে মৃত্যুদন্ড দেওয়া যাবে না। সে যত বড় অপরাধই করুক; কোনো মুক্তিযোদ্ধা মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত হবেন না। রাখাল চন্দ্র নাহাকে মৃত্যুদন্ডই দেওয়া হয়েছিল। আইনে বলা হয়েছে যে কোনো মুক্তিযোদ্ধা যে কোনো অপরাধে একবার দন্ড মওকুফ পাবেন। রাখাল চন্দ্র নাহার ক্ষেত্রে তা-ও করা হয়নি। আগে যাবজ্জীবন ছিল ২০ বছর। ১৪ বছর কারাগারে থাকলে আসামি মুক্তি পেত। কারাগারে ভালো আচরণ করলে সাজার মেয়াদ আরও কমে যেত। আমি জীবনে বহু কয়েদি দেখেছি। রাখাল চন্দ্র নাহার মতো ঈশ্বরভক্ত খুব একটা দেখিনি। একে তো কোনো বীর মুক্তিযোদ্ধাকে মৃত্যুদন্ড দেওয়া যাবে না, সংবিধানের এমন নির্দেশ অমান্য করে নাহাকে মৃত্যুদন্ড দেওয়া হয়েছিল। নাহা যে মামলায় দন্ডিত সে যে সেই হত্যা মামলার বিন্দুবিসর্গ জানে না এটা সবার কাছে ওপেন সিক্রেট। একে তো সে বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে তার বিচারে কোনো রেয়াত পায়নি; দ্বিতীয়ত, বিচারপতি সাহাবুদ্দীন তাঁর এক নির্দেশে যাবজ্জীবন সাজা ২০ বছর থেকে বাড়িয়ে ৩০ বছর করেছেন। তিনি মুক্তিযুদ্ধের সময় গোপালগঞ্জের ম্যাজিস্ট্রেট ছিলেন। যুদ্ধের সময় তাঁকেও পাকিস্তানের সেবাদাসের ভূমিকা পালন করতে হয়েছে। তিনি সৎ সরল নির্লোভ এ ব্যাপারে আমার কোনো কথা নেই। কিন্তু প্রধান বিচারপতি থেকে অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি হয়ে আবার অস্থায়ী রাষ্ট্রপতির কর্মকাল শেষ করে প্রধান বিচারপতিতে ফিরে এসেছিলেন। কেন, কী প্রয়োজন ছিল উচ্চপদ থেকে নিম্নপদে ফিরে আসার- একে লোভ বলব না নির্লোভ বলব? বিচারপতি সাহাবুদ্দীনের নির্দেশে যাবজ্জীবনের মেয়াদ ২০ বছরের স্থলে ৩০ বছর করা হয়েছে। সেটাকে নিশ্চয়ই পুরনো সাজাপ্রাপ্তদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হওয়ার কথা নয়, এটা আইনের ভাষাও নয়, আইনও নয়, ন্যায়নীতিও নয়। সাহাবুদ্দীন আহমদের আদেশ বা অধ্যাদেশ জারির পর যাদের শাস্তি হয়েছে তাদের ক্ষেত্রে নিশ্চয়ই প্রযোজ্য হতে পারে। কিন্তু বীর মুক্তিযোদ্ধা নাহার বিচার তো অনেক আগেই হয়ে গেছে। তার ক্ষেত্রে কিছুতেই এটা প্রযোজ্য হতে পারে না। এমন হলে তো এক অপরাধের দুবার বিচার হয়- এটা সম্পূর্ণ আইনবিরোধী। সে বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে রেয়াত পায়নি। তাকে ফাঁসি দেওয়াটাই অন্যায় হয়েছে। তার ক্ষেত্রে যাবজ্জীবন ৩০ বছর হতে পারে না। তার ক্ষেত্রে যাবজ্জীবন হবে ২০ বছর এবং সেখান থেকে সে একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে অব্যাহতি পাবে। ৩০ বছর সাজা হলেও প্রকৃত অর্থে ২১ বছরের মতো জেলে থাকতে হয়। বীর মুক্তিযোদ্ধা রাখাল চন্দ্র নাহা ১৯৯৯-এর মার্চ এপ্রিল থেকে জেলে। যখন মামলার রায় ঘোষণা করা হয়েছে তখন থেকে হিসাব করা হচ্ছে তার হাজত খাটার সময় বাদ দিয়ে, নাকি হাজতের দিন ধরে কিছুই বুঝতে পারছি না। সেদিন বীর মুক্তিযোদ্ধা মুমূর্ষু রাখাল চন্দ্র নাহাকে দেখতে কুমিল্লা হাসপাতালে গিয়েছিলাম। জেল কর্তৃপক্ষ তাকে হাসপাতালের প্রিজন সেলে রেখেছেন। মাননীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর অনুমতিতে কারা কর্তৃপক্ষ রাখাল চন্দ্র নাহাকে দেখার সুযোগ দিয়েছিলেন। কারা কর্তৃপক্ষ অসাধারণ সৌজন্য দেখিয়েছেন। কুমিল্লার জেল সুপার শাজাহান আহমেদ আমার টাঙ্গাইলের মানুষ। মুক্তিযুদ্ধের সময় খুবই ছোট ছিল। দেলদুয়ারের এলাচীপুর সেতুর পাড়ে তার বাড়ি। এলাচীপুর সেতুর পাশে মুক্তিযুদ্ধের সময় করটিয়ার জমিদার খসরু খান পন্নী, সেলিম খান পন্নী ও বাবুল খান পন্নীকে গ্রেফতার করে রাখা হয়েছিল। কয়েকদিন পর বিচারে খসরু খান এবং তার ছেলে সেলিম খান পন্নীর প্রত্যেককে ৫ টাকা জরিমানা এবং ৫ ঘা বেত মারা হয়েছিল। বাবুল খান পন্নী নির্বিবাদী হওয়ায় তার প্রতি কোনো অভিযোগ না থাকায় তাকে সসম্মানে মুক্তি দেওয়া হয়েছিল। বাবুল খান পন্নী সা’দত মহাবিদ্যালয়ে বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকীর সহপাঠী ছিলেন। একজন ভালো মানুষ তাই তাকে মুক্তি দেওয়া হয়েছিল। যে বাড়িতে জমিদারনন্দনরা ছিলেন তার ১০০ গজের মধ্যে কুমিল্লার বর্তমান জেল সুপার মো. শাজাহানের বাড়ি। তার আতিথেয়তা তার অপরিসীম ভদ্রতা আমার খুবই ভালো লেগেছে। কুমিল্লা সার্কিট হাউসে মোজাফ্ফর ন্যাপের কুমিল্লার সভাপতি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানের ছোট ভায়রা জনাব ফারুকের সঙ্গে দেখা হয়েছিল। অধ্যাপক মোজাফ্ফর আহমেদের মৃত্যুতে তাঁর জানাজায় শরিক হতে দেবিদ্বারের এলাহাবাদে গিয়েছিলাম। সে জানাজায় বলেছিলাম, শ্রদ্ধা করার মতো মানুষ কমে যাচ্ছে। অন্তর থেকে শ্রদ্ধা করার মতো একজন মানুষকে আমরা আজ চিরবিদায় জানালাম। কথাটি জনাব ফারুকের মনে দাগ কেটেছিল বলে ভদ্রলোক সাক্ষাতের সময় বললেন। ফেরার পথে কুমিল্লার নেতা জাহাঙ্গীর আলম সরকার ছুটে এসে জড়িয়ে ধরেছিল। আমি ওর কাছে বাহারের কথা জিজ্ঞেস করেছিলাম। বাহার এখন কুমিল্লার প্রবীণ আওয়ামী লীগার। একসময় আ ক ম বাহার ও প্রয়াত আফজল খানকে নিয়ে কুমিল্লা আলোড়িত হতো। এখন কিছুটা অন্য রকম চেহারা, কুমিল্লার পাখি ছিল আমাদের একেবারে কাছের মানুষ। স্বাধীনতার পর প্রথম যখন কুমিল্লায় গিয়েছিলাম তখন পাখি কুমিল্লা জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি অথবা সাধারণ সম্পাদক। সার্কিট হাউস থেকে কুমিল্লা হাসপাতালে বীর মুক্তিযোদ্ধা নাহাকে দেখতে গিয়েছিলাম। অনেক সাংবাদিক অনেক ক্যামেরা ছেঁকে ধরেছিল। তাদেরও আমার খুব ভালো লেগেছে। জীর্ণশীর্ণ রাখাল চন্দ্র নাহার সঙ্গে হাসপাতালের কয়েদখানার বেডের পাশে যখন বসে কথা বলছিলাম তখন তার স্ত্রী, ছেলে এবং একমাত্র মেয়ে পাগলের মতো ছুটে এসেছিল। বাবাকে জড়িয়ে ধরে নাহার মেয়ের কান্না আমাকে বিচলিত করেছে। দু-তিন বছরের বাচ্চা রেখে নাহা জেলে যায়। নাহার মেয়েও এখন দুই বাচ্চার মা। মানুষের এমন আকুল হওয়া কান্না সহ্য করার ক্ষমতা আল্লাহ আমাকে দেননি। ঘণ্টাখানেক নাহার বিছানার পাশে কাটিয়ে ডাক্তারদের কাছে তার চিকিৎসার ব্যাপারে খোঁজখবর নিয়ে অনুরোধ করেছিলাম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে পাঠিয়ে দিতে। কুমিল্লা হাসপাতাল ও জেল কর্তৃপক্ষ দুই দিন আগে তাকে বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে পাঠিয়ে দিয়েছেন। শুনছি এখনো সিট পায়নি। সে যাই হোক, পেয়ে যাবে। বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ খুবই ভালো মানুষ। অসাধারণ তার দৃষ্টিভঙ্গি। বর্তমান ডিরেক্টর ব্রিগেডিয়ার নজরুল ইসলামও ভালো। তাই নাহার চিকিৎসা নিয়ে কোনো চিন্তা করছি না। সে সর্বোচ্চ চিকিৎসা পাবে এতে সন্দেহ নেই। চিন্তা করছি তার মুক্তি নিয়ে। একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা কারাগারে মারা গেলে বঙ্গবন্ধুকন্যার সরকারের সবচেয়ে বড় বদনাম হবে, সবচেয়ে চরম কলঙ্ক হবে। সেদিন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে একটি কথা বুঝলাম। তিনি বলেছেন, ভাই, আমি কি সব পারি? রাখাল চন্দ্র নাহার মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে মুক্তির ব্যাপারে কয়েক মাস যাবৎ আইন মন্ত্রণালয়ে ফাইল পড়ে আছে। ঠিক আছে, দেখা যাক, মুক্তিযোদ্ধার ফাইল কত দিন পড়ে থাকে।

কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রাখাল চন্দ্র নাহাকে দেখতে এবং তাকে ঢাকায় বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে দ্রুত প্রেরণের জন্য কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. মো. মহিউদ্দিনসহ সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

শনিবার উপমহাদেশের প্রখ্যাত সাংবাদিক সাহিত্যিক মুক্তিযোদ্ধা আবদুল গাফ্ফার চৌধুরীকে বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে তাঁর স্ত্রীর পাশে সমাহিত করা হয়েছে। মনে হয় একমাত্র গাফ্ফার চৌধুরীকেই অনেকটা যথাযোগ্য মর্যাদা দেওয়া হলো। অন্যদেরও দেওয়া হয়েছে কিন্তু এতটা আন্তরিকভাবে নয়। গাফ্ফার চৌধুরী একজন কলমযোদ্ধা তাঁর ভূমিকা মোটেই ছোট করে দেখার সুযোগ নেই। রাখাল চন্দ্র নাহাও একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। তাকে কি ছোট করার সুযোগ বা অবকাশ আছে? মনে হয় নেই। তাই সরকারের কাছে বিনীত অনুরোধ, নাহা যাতে কারাগারে মৃত্যুবরণ না করে। স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশের মুক্ত বায়ুতে মুক্ত আকাশের নিচে যাতে তার মৃত্যু হয় দেশবাসীর পক্ষ থেকে একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে এটাই আমার কামনা।

পদ্মা সেতু নিন্দার নয়, এটা বাংলাদেশের এক মহাগৌরব। কে করেছে বা কে করল এর চেয়ে বড় কথা বাংলাদেশের মানুষের টাকায় পদ্মা সেতু হয়েছে। পদ্মা সেতু নিয়ে কারও গা-জ্বালা করার কথা নয়। তবে এটা যথাযথ হয়েছে কি না, নাকি ‘ইন্দুর বান্দরের’ পেট ভরেছে এসব নিয়ে নিশ্চয়ই প্রশ্ন থাকতে পারে। তবে তা নিয়ে কাউকে চুবিয়ে মারা অথবা পদ্মা সেতু বর্জন করার কোনো মানে হয় না। এ সেতু নিয়ে আমাদের যথার্থই গর্ব করার কথা। তবে পদ্মা সেতুতে দুর্নীতির নামে যারা জেল খেটেছে, অপমানিত হয়েছে তাদের মান-সম্মান ফিরিয়ে দেওয়ার ব্যাপারে সরকারের উদ্যোগী হওয়া উচিত ছিল। তা কিন্তু হয়নি। বাংলাদেশ একজন যোগাযোগমন্ত্রী পেয়েছিল যাঁকে সকাল ৮টায় কর্মস্থলে পাওয়া যেত। কানাডার কোর্ট যখন তাঁকে দুর্নীতিমুক্ত ঘোষণা করল সেই যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন কিন্তু তাঁর মন্ত্রিত্ব ফিরে পাননি। আমার ভাতিজা আবুল হাসান চৌধুরী, সে কিন্তু তার সম্মান ফিরে পায়নি। একজন সচিবসহ যাঁরা জেলে ছিলেন তাঁদের কোনো ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়নি। ২৫ জুন পদ্মা সেতুর শুভ উদ্বোধন হতে চলেছে। এর আগেই দুর্নীতির নামে ক্ষতিগ্রস্তদের সম্মান ফিরিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা নেওয়া উচিত ছিল। বিশেষ করে সাবেক যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন মানসম্মানের দিক থেকে যে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন তা অবশ্যই দেখা উচিত, না হলে ভাবীকাল আমাদের অবিবেচক বলে দোষী সাব্যস্ত করবে।

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
মব সন্ত্রাস
মব সন্ত্রাস
অবশেষে যুদ্ধবিরতি
অবশেষে যুদ্ধবিরতি
রাষ্ট্রভাবনা
রাষ্ট্রভাবনা
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
গায়েবি মামলা
গায়েবি মামলা
ইরানে হামলা
ইরানে হামলা
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি
ফলমেলার সামাজিক প্রভাব
ফলমেলার সামাজিক প্রভাব
ইরানে হামলা : ভণ্ডামির প্রতিচ্ছবি
ইরানে হামলা : ভণ্ডামির প্রতিচ্ছবি
কুহরিছে নন্দনের পাখি
কুহরিছে নন্দনের পাখি
সর্বশেষ খবর
কুষ্টিয়ায় টর্চার সেলের সন্ধান, অস্ত্র-মাদকসহ আটক ৫
কুষ্টিয়ায় টর্চার সেলের সন্ধান, অস্ত্র-মাদকসহ আটক ৫

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা
সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা

১৯ মিনিট আগে | টক শো

গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে আরও তিনজনকে ফাঁসি দিল ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে আরও তিনজনকে ফাঁসি দিল ইরান

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসিবিতে ১৬তম ইনটেক্স বাংলাদেশ এক্সিবিশন শুরু
আইসিসিবিতে ১৬তম ইনটেক্স বাংলাদেশ এক্সিবিশন শুরু

২৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’
‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল
যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঠাকুরগাঁও রেজিস্ট্রি অফিসে তালা দিয়ে রেজিস্ট্রারকে অবরুদ্ধের অভিযোগ
ঠাকুরগাঁও রেজিস্ট্রি অফিসে তালা দিয়ে রেজিস্ট্রারকে অবরুদ্ধের অভিযোগ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেড পেল গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড ২০২৫
স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেড পেল গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড ২০২৫

৪৯ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

তিন দিন পর্যাপ্ত ঘুম না হলেই হার্টের ভয়ংকর ক্ষতি!
তিন দিন পর্যাপ্ত ঘুম না হলেই হার্টের ভয়ংকর ক্ষতি!

৫১ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

সোনারগাঁয়ে দুই যুবককে অপহরণ করে নির্যাতন, গ্রেফতার ৫
সোনারগাঁয়ে দুই যুবককে অপহরণ করে নির্যাতন, গ্রেফতার ৫

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বনাথে চলন্ত গাড়ি থেকে যুবককে গুলি!
বিশ্বনাথে চলন্ত গাড়ি থেকে যুবককে গুলি!

৫৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নাটোরে বাসচাপায় ৪ জন নিহতের ঘটনায় চালক গ্রেপ্তার
নাটোরে বাসচাপায় ৪ জন নিহতের ঘটনায় চালক গ্রেপ্তার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চসিকের সাবেক কাউন্সিলরের ১১ কোটি টাকার সম্পদ জব্দের নির্দেশ
চসিকের সাবেক কাউন্সিলরের ১১ কোটি টাকার সম্পদ জব্দের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চালককে হত্যা করে মিশুক ছিনতাই, নারীসহ গ্রেফতার ৪
চালককে হত্যা করে মিশুক ছিনতাই, নারীসহ গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট
ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতিতে কাতারের ভূমিকায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর কৃতজ্ঞতা
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতিতে কাতারের ভূমিকায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর কৃতজ্ঞতা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

দৌলতদিয়া যৌনপল্লীতে ওয়ারড্রপ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
দৌলতদিয়া যৌনপল্লীতে ওয়ারড্রপ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলম্বো টেস্টে: টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
কলম্বো টেস্টে: টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা পাবে: আমিনুল হক
নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা পাবে: আমিনুল হক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত
এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি
‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইসলামের সোনালি যুগে চিকিৎসাশাস্ত্রের উন্নয়ন
ইসলামের সোনালি যুগে চিকিৎসাশাস্ত্রের উন্নয়ন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শারজাহে ইসলামিক ফোরামের ২৫তম জ্ঞানসভা
শারজাহে ইসলামিক ফোরামের ২৫তম জ্ঞানসভা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাল থেকে শুরু এইচএসসি পরীক্ষা, অংশ নিচ্ছে ১২ লাক্ষাধিক শিক্ষার্থী
কাল থেকে শুরু এইচএসসি পরীক্ষা, অংশ নিচ্ছে ১২ লাক্ষাধিক শিক্ষার্থী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে
হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫
সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজনৈতিক অনিশ্চয়তাসহ চার কারণে চাপের মুখে বাংলাদেশের অর্থনীতি
রাজনৈতিক অনিশ্চয়তাসহ চার কারণে চাপের মুখে বাংলাদেশের অর্থনীতি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেডিংলিতে ভারতের বিপক্ষে ইংল্যান্ডের জয়
হেডিংলিতে ভারতের বিপক্ষে ইংল্যান্ডের জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল
যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান
কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন
সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল
যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন
ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া
স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে
হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য
ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প
নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক
ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’
‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল
যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার
ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?
ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ৫৭ কলেজের নাম পরিবর্তন
দেশের ৫৭ কলেজের নাম পরিবর্তন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার
সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল
ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু
ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘাঁটিতে হামলার নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘকে কাতারের চিঠি, ইরানের রাষ্ট্রদূত তলব
ঘাঁটিতে হামলার নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘকে কাতারের চিঠি, ইরানের রাষ্ট্রদূত তলব

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ইউরোপীয় নাগরিক আটক
ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ইউরোপীয় নাগরিক আটক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি
‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

প্রয়োজনে আমাকে ধরে নিয়ে বুকে গুলি চালায় দেন: ইশরাক
প্রয়োজনে আমাকে ধরে নিয়ে বুকে গুলি চালায় দেন: ইশরাক

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরমাণু কার্যক্রম ফের স্বাভাবিক করার প্রক্রিয়ায় ইরান
পরমাণু কার্যক্রম ফের স্বাভাবিক করার প্রক্রিয়ায় ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাদীকে বিয়ের পর গায়ক নোবেলের জামিন, মুক্তিতে বাধা নেই
বাদীকে বিয়ের পর গায়ক নোবেলের জামিন, মুক্তিতে বাধা নেই

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র
ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈঠক চেয়ে ইরানকে জাতিসংঘ পরমাণু সংস্থার চিঠি
বৈঠক চেয়ে ইরানকে জাতিসংঘ পরমাণু সংস্থার চিঠি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর

সম্পাদকীয়

মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ
মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ

প্রথম পৃষ্ঠা

তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন
তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা
যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে
তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে

শোবিজ

হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়
হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’
‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়
আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের
নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত
ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ
অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ

নগর জীবন

কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত
কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা
এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ
সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে
ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...
ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...

শোবিজ

কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ

সম্পাদকীয়

বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে
বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে
নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে

মাঠে ময়দানে

৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্রভাবনা
রাষ্ট্রভাবনা

সম্পাদকীয়

রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা
রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা

শোবিজ

কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী
কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী

মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনের পাশে স্বরা ভাস্কর
ফিলিস্তিনের পাশে স্বরা ভাস্কর

শোবিজ

শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ
শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ

মাঠে ময়দানে

সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের
নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের

মাঠে ময়দানে

মব ঠেকাতে ব্যর্থ হলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
মব ঠেকাতে ব্যর্থ হলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা