শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১০ জানুয়ারি, ২০২৩

স্বদেশ প্রত্যাবর্তন ভাষণ ও বঙ্গবন্ধুর পররাষ্ট্রনীতির দর্শন

ওয়ালিউর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
স্বদেশ প্রত্যাবর্তন ভাষণ ও বঙ্গবন্ধুর পররাষ্ট্রনীতির দর্শন

১০ জানুয়ারি, ১৯৭২। দিনটি সবারই জানা। ৩০ লাখ প্রাণের বিসর্জন, ৪ লাখ নারীর সম্ভ্রমহানি, অগণিত মানুষের ভোগান্তি ও অবর্ণনীয় ধ্বংসলীলার ওপর দাঁড়িয়ে প্রাপ্ত স্বাধীন বাংলাদেশ। শোষণের বন্দিশালা থেকে মুক্ত হয়ে বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন। অপেক্ষমাণ বাংলার লাখো-কোটি মানুষ। সামনে দাঁড়িয়ে আবালবৃদ্ধবনিতার প্রাণের স্পন্দন, অনুপ্রেরণার বাতিঘর, হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। শান্তির বার্তা নিয়ে এক অবিস্মরণীয় ভাষণ। বললেন, ‘আমার বাংলাদেশ আজ স্বাধীন হয়েছে, আমার জীবনের সাধ আজ পূর্ণ হয়েছে, আমার বাংলার মানুষ আজ মুক্ত হয়েছে।’

স্বদেশের মুক্ত বাতাসে তাঁর এ ভাষণে অভ্যন্তরীণ বিষয়ের পাশাপাশি পররাষ্ট্রনীতির কিছু ভিত্তিস্থাপন পরিলক্ষিত হয়। বাংলাদেশের ছাত্র, শ্রমিক, কৃষক, বুদ্ধিজীবী, হিন্দু-মুসলমান সবাইকে কৃতজ্ঞতা জানানোর পাশাপাশি স্মরণ করলেন ভারত-রাশিয়াসহ মুক্তিযুদ্ধে সহযোগী বন্ধুদের।

‘আমি মোবারকবাদ জানাই ভারতবর্ষের প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধীকে, আমি মোবারকবাদ জানাই ভারতবর্ষের জনগণকে, আমি মোবারকবাদ জানাই ভারতবর্ষের সামরিক বাহিনীকে, আমি মোবারকবাদ জানাই রাশিয়ার জনগণকে, আমি মোবারকবাদ জানাই জার্মানি, ব্রিটিশ, ফ্রান্স- সব জায়গার জনগণকে। তাদের আমি মোবারকবাদ জানাই যারা আমাকে সমর্থন করেছেন।’ সে সময় একটি বিষয় স্পষ্ট হওয়া দরকার ছিল, সদ্যস্বাধীনতা প্রাপ্ত বাংলাদেশের সঙ্গে পাকিস্তানের সম্পর্ক কী হবে। বললেন, ‘আসার সময় ভুট্টো আমায় বললেন, শেখসাব দেখেন দুই অংশের কোনো একটা বাঁধন রাখা যায় নাকি। আমি বললাম আমি বলতে পারি না আমি বলতে পারব না আমি কোথায় আছি বলতে পারি না, আমি বাংলায় গিয়ে বলব। আজ বলছি, ভুট্টো সাহেব সুখে থাকো, বাঁধন ছিঁড়ে গেছে, আর না। পশ্চিম পাকিস্তানের ভাইদের বলি তোমরা সুখে থাকো। তোমাদের সঙ্গে আর না, শেষ হয়ে গেছে। তোমরা স্বাধীন থাকো, আমিও স্বাধীন থাকি।’ পাকিস্তান কারাগার থেকে বের হওয়ার সময় ভুট্টোর জবাবে তিনি এ কথা বলতে পারতেন। ভুট্টোর চাল উপলব্ধি করতে পেরে বঙ্গবন্ধু কৌশলগত উত্তর দিলেন, দেশে গিয়ে জানাব। এ থেকে বঙ্গবন্ধুর কূটনৈতিক জ্ঞানের গভীরতা উপলব্ধি করা যায়। আমেরিকা মুক্তিযুদ্ধে স্পষ্টত পাকিস্তানের পক্ষ নিয়েছিল। স্বাধীনতার পর কৌশলে আমেরিকার সরকারকে উপেক্ষা করে স্মরণ করলেন আমেরিকার জনগণকে।

‘আমি মোবারকবাদ জানাই আমেরিকার জনসাধারণকে, মোবারকবাদ জানাই সারা বিশ্বের মজলুম জনগণকে যারা আমার এই মুক্তিসংগ্রামকে সাহায্য করেছে।’

আমার মনে পড়ে যায়, লর্ড পামারস্টোনের সেই উক্তি, Nations have no permanent friends or allies; they only have permanent interests.

তিনি উপলব্ধি করতে পারছেন দেশ স্বাধীন হয়েছে, কিন্তু বড় চ্যালেঞ্জ সামনে। অবকাঠামো নির্মাণ ও দেশ গঠন, বহির্বিশ্বের স্বীকৃতি, সদ্যপ্রাপ্ত স্বাধীনতাকে অভ্যন্তরীণ ও বহির্বিশ্বের বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের সামনে সমুন্নত রাখা। বললেন, ‘দুনিয়ার সব রাষ্ট্রের কাছে আমার আবেদন- তোমরা আমার মানুষকে সাহায্য কর মানবতার খাতিরে, তোমাদের কাছে আমি সাহায্য চাই। দুনিয়ার সব রাষ্ট্রের কাছে আমি সাহায্য চাই। তোমরা আমার বাংলাদেশকে রিকগনাইজ কর। জাতিসংঘের ত্রাণ দাও, দিতে হবে, উপায় নাই দিতে হবে। আমি আমরা হার মানব না, আমরা হার মানতে জানি না।’ টি এস এলিয়ট বলেছেন, And time future is contained in time past. এর পরপরই বিভিন্ন জাতি-রাষ্ট্র ও আন্তর্জাতিক সংস্থা থেকে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেওয়ার প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি হয়। আসতে থাকে স্বীকৃতি। ১৯৭২ সালেই বাংলাদেশ Commonwealth, World Health Organization (WHO), International Labour Organization (ILO), UNCTAD, UNIDO এবং ১৯৭৩ সালে Non Aligned Movement (NAM)-এর সদস্য হয়। এর আগে যারা বাংলাদেশের পক্ষে জাতিসংঘে ভোট দিয়েছিল, তারা বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেওয়ার ক্ষেত্রেও অগ্রগণ্য ভূমিকা পালন করে।

সদ্যসমাপ্ত মুক্তিযুদ্ধে সংঘটিত যুদ্ধাপরাধ বিষয়ে আন্তর্জাতিক আইনের প্রতি সম্মান জানিয়ে বলেন, ‘তবে যারা দালালি করেছে, যারা আমার লোকদের ঘরে ঢুকে হত্যা করেছে, তাদের বিচার হবে এবং শাস্তি হবে। তাদের বাংলার স্বাধীন সরকারের হাতে ছেড়ে দেন, একজনকেও ক্ষমা করা হবে না। তবে আমি চাই স্বাধীন দেশে স্বাধীন আদালতে বিচার হয়ে এদের শাস্তি হবে। আমি দেখিয়ে দিতে চাই, দুনিয়ার কাছে শান্তিপূর্ণ বাঙালি রক্ত দিতে জানে, শান্তিপূর্ণ বাঙালি শান্তি বজায় রাখতেও জানে।’

বিচারের মাধ্যমে অপরাধীদের সাজা দেওয়ার ঘোষণার পাশাপাশি বঙ্গবন্ধু উপলব্ধি করলেন পাকিস্তানি সেনারা ও তাদের দোসররা যে ক্ষমার অযোগ্য অপকর্ম করেছে তার প্রতিবাদস্বরূপ কিছু মানুষ যারা যুদ্ধে ভিকটিম হয়েছে তারা আইন হাতে তুলে নিতে পারে, যেটি যুদ্ধপরবর্তী অহরহই হয়ে থাকে। এমনটি হলে অভ্যন্তরীণভাবে বিশৃঙ্খলা তৈরি এবং আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আইনের শাসন প্রশ্নবিদ্ধ হবে। তাই তিনি বললেন, ‘ক্ষমা কর আমার ভাইয়েরা, ক্ষমা কর আজ আমার কারও বিরুদ্ধে প্রতিহিংসা নেই, একটা মানুষকেও তোমরা কিছু বোলো না; অন্যায় যে করেছে তাকে সাজা দিব, আইন নিজের হাতে তুলে নিও না।’

এ কথাগুলো আমাকে মনে করিয়ে দেয় আব্রাহাম লিঙ্কনের সেই উক্তি,  I have always found that mercy bears richer fruits than strict justice.

ফ্রান্স ফেনন বলেন, To speak a language is to take on a world, a culture.

বঙ্গবন্ধু সে সময় লিডিয়া মারিয়া চাইল্ডের মতো উপলব্ধি করেছিলেন- Law is not law, if it violates the principles of eternal justice.

বঙ্গবন্ধু বললেন বিচার হবে। সে সময় বিচারের আন্তর্জাতিক গ্রহণযোগ্যতা ও সমর্থন প্রয়োজন ছিল। এজন্য বিশ্ববাসীর প্রতি আহ্বান জানান,

‘ভাইয়েরা আমার, আমার ৪ লাখ বাঙালি আছে পাকিস্তানে; আমি অনুরোধ করব তবে একটা জিনিস আমি বলতে চাই, ইন্টারন্যাশনাল ফোরামে জাতিসংঘের মাধ্যমে অথবা ওয়ার্ল্ড জুরির পক্ষ থেকে একটা ইনকোয়ারি হতে হবে কি পাশবিক অত্যাচার কীভাবে হত্যা করা হয়েছে আমার লোকদের এ সত্য দুনিয়ার মানুষকে জানতে হবে। আমি দাবি করব জাতিসংঘকে বাংলাদেশকে আসন দাও এবং ইনকোয়ারি কর।’

বঙ্গবন্ধুর এ দর্শনগুলো বহির্বিশ্বে বাংলাদেশের গ্রহণযোগ্যতা ও আন্তর্জাতিক সম্পর্কোন্নয়নে ইতিবাচকভাবে সহায়তা করে। ফ্রেডরিক নিটশের কথা মনে পড়ে। তিনি বলেছেন, If you look at the Ravine below, the Ravine will soon look at you and swallow you.ওপরে তাকাও সামনে তাকাও। বঙ্গবন্ধুর সিদ্ধান্তগুলো এরূপ দর্শনের ওপরই দাঁড়িয়ে ছিল।

ডিপ্লোম্যাসি ও পররাষ্ট্র নীতির চিন্তাভাবনায় সম্পূর্ণ ব্যতিক্রমধর্মী ছিলেন তিনি। তিনি ১৪ বছর জেলে কাটিয়েছেন- সময় কোথায় ছিল। তাঁর দার্শনিক চিন্তার ওপর বাঙালি জাতির ভবিষ্যৎ সম্পর্কের ভিত্তি রচিত হয়।

ফ্রান্স ফেনন (১৯৬৩) বলেন, Each generation must discover its mission, fulfill it or betray it, in relative opacity.

আজ বিশ্বপরিমন্ডলে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে গবেষণা করা হয়। তাঁর ভাষণগুলো পর্যালোচনা করা হয়। তাঁর রাজনৈতিক ও দার্শনিক ভাবনাগুলো নিয়ে অধ্যয়ন করা হয়।

সম্প্রতি ৬ ডিসেম্বর, ২০২২ জাতিসংঘে সাধারণ পরিষদের ‘ইন্টারন্যাশনাল ইয়ার অব ডায়ালগ অ্যাজ আ গ্যারান্টি অব পিস, ২০২৩’ রেজুলেশনের চতুর্দশ প্যারায় যুক্ত করা হয় বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতির ভিত্তি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক উক্তি- ‘সকলের সাথে বন্ধুত্ব, কারও সাথে বৈরিতা নয়’। তাঁর ৭ মার্চের ভাষণকে ৩০ অক্টোবর, ২০১৭ সালে ইউনেস্কো কর্তৃক স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। নেলসন ম্যান্ডেলা, আব্রাহাম লিঙ্কনদের মতো তিনি আজ বিশ্বনেতা হিসেবে সমাদৃত। একই সঙ্গে উচ্চারিত হচ্ছে বাংলাদেশের নাম। আমরা গর্বিত। ইতিহাসে তাঁর নাম স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে, হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

                লেখক : মুক্তিযোদ্ধা, লেখক ও গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
নাশকতা-অরাজকতা
নাশকতা-অরাজকতা
খাদ্য নিরাপত্তা
খাদ্য নিরাপত্তা
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক
ইউক্রেন যুদ্ধ
ইউক্রেন যুদ্ধ
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
সর্বশেষ খবর
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে আপিল শুনানি চলছে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে আপিল শুনানি চলছে

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ব্রাজিলে পুলিশের অভিযানে নিহত বেড়ে ৬৪
ব্রাজিলে পুলিশের অভিযানে নিহত বেড়ে ৬৪

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ঘূর্ণিঝড় মোন্থার আঘাতে নারীর মৃত্যু
ভারতে ঘূর্ণিঝড় মোন্থার আঘাতে নারীর মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে দিওয়ালিতে জনপ্রিয় এক বাজি ফেটে অন্ধ বহু শিশু-কিশোর
ভারতে দিওয়ালিতে জনপ্রিয় এক বাজি ফেটে অন্ধ বহু শিশু-কিশোর

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় শান্তিচুক্তি টিকে থাকবে, ইসরায়েলি হামলা পরও দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় শান্তিচুক্তি টিকে থাকবে, ইসরায়েলি হামলা পরও দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকাতির প্রস্তুতিকালে পিস্তলসহ ৯ জন গ্রেফতার
ডাকাতির প্রস্তুতিকালে পিস্তলসহ ৯ জন গ্রেফতার

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

আসিয়ানের সভাপতির দায়িত্ব পেল ফিলিপাইন
আসিয়ানের সভাপতির দায়িত্ব পেল ফিলিপাইন

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘স্কাই স্টেডিয়াম’ নির্মাণ করছে সৌদি
‘স্কাই স্টেডিয়াম’ নির্মাণ করছে সৌদি

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছত্রাক দিয়েই সম্ভব মেমোরি চিপ : গবেষকদের নতুন উদ্ভাবন
ছত্রাক দিয়েই সম্ভব মেমোরি চিপ : গবেষকদের নতুন উদ্ভাবন

৩৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্যারিয়ার ও ব্যবসা উন্নয়নে কানাডায় বিবিসিসি’র প্রফেশনাল নেটওয়ার্কিং সেশন
ক্যারিয়ার ও ব্যবসা উন্নয়নে কানাডায় বিবিসিসি’র প্রফেশনাল নেটওয়ার্কিং সেশন

৪৫ মিনিট আগে | পরবাস

বৈশ্বিক উষ্ণায়ণ প্রভাব ফেলছে পরিবার পরিকল্পনায়ও
বৈশ্বিক উষ্ণায়ণ প্রভাব ফেলছে পরিবার পরিকল্পনায়ও

৪৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমধ্যসাগরে নৌকাডুবি: ১৮ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মরদেহ উদ্ধার
ভূমধ্যসাগরে নৌকাডুবি: ১৮ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মরদেহ উদ্ধার

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী

৫৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

স্কুলে ভর্তিতে লটারি নাকি পরীক্ষা, সিদ্ধান্ত হতে পারে আজ
স্কুলে ভর্তিতে লটারি নাকি পরীক্ষা, সিদ্ধান্ত হতে পারে আজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ২৫ অঙ্গরাজ্যের মামলা
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ২৫ অঙ্গরাজ্যের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দ্রুত মূল্য হারাচ্ছে ঐতিহ্যবাহী অনেক ডিগ্রি : হার্ভার্ডের গবেষণা
দ্রুত মূল্য হারাচ্ছে ঐতিহ্যবাহী অনেক ডিগ্রি : হার্ভার্ডের গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটিতে ‘গ্লোবাল মিডিয়া এন্ড ইনফরমেশন লিটারেসি’ সপ্তাহ উদযাপন
ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটিতে ‘গ্লোবাল মিডিয়া এন্ড ইনফরমেশন লিটারেসি’ সপ্তাহ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সহজ জয়ে সিরিজে এগিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা
সহজ জয়ে সিরিজে এগিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিজ বাঁচাতে আজ মাঠে নামবে বাংলাদেশ
সিরিজ বাঁচাতে আজ মাঠে নামবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে আজ থেকে টানা ৪৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
নারায়ণগঞ্জে আজ থেকে টানা ৪৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুরস্কে জুয়া কেলেঙ্কারিতে জড়িত ৩৭১ রেফারি
তুরস্কে জুয়া কেলেঙ্কারিতে জড়িত ৩৭১ রেফারি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম
খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন
কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজকের খেলা: ২৯ অক্টোবর ২০২৫
আজকের খেলা: ২৯ অক্টোবর ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহুর নির্দেশে গাজায় নতুন হামলা, নিহত ২০
নেতানিয়াহুর নির্দেশে গাজায় নতুন হামলা, নিহত ২০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বাধিক পঠিত
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না
ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি
বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল
ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা
ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট
১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি
অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি
সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ
সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি
‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন
অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে
৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’
‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’

নগর জীবন

আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক
স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর
শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন
বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন

নগর জীবন

হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি
হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি

পেছনের পৃষ্ঠা

বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ
বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু
ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে
বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ
বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ

নগর জীবন

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ
লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

খবর

ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ
ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি
বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি

নগর জীবন

সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে
সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমান শাহর ১২ নায়িকা
সালমান শাহর ১২ নায়িকা

শোবিজ

‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি
‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি

শোবিজ

চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে
চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে

নগর জীবন

এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না
এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না

নগর জীবন

ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন
ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন

নগর জীবন

স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার
স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার

টেকনোলজি

স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি
স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি

দেশগ্রাম

নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে
নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে

নগর জীবন

শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট

মাঠে ময়দানে