শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৮ জানুয়ারি, ২০২৩

তাবলিগ জামাতে বিভক্তি কাম্য নয়

মুহাম্মদ নওয়াব আলী ভূইয়া
প্রিন্ট ভার্সন
তাবলিগ জামাতে বিভক্তি কাম্য নয়

তাবলিগ জামাতের বিভক্তি বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মুমিনদের মধ্যে বিভেদের বিষবাষ্প ছড়িয়ে দিয়েছে। টঙ্গীর তুরাগ পাড়ের বিশ্ব ইজতেমাও অনুষ্ঠিত হচ্ছে আলাদাভাবে। আমরা দুজন এক মসজিদে একসঙ্গে তাবলিগের দাওয়াতি কাজে বহুদিন সাধ্যমতো সময় দিয়েছি। আমার সাথী ভাইটি মোবাইলসংক্রান্ত ব্যবসা করেন। আমি তার একজন নিয়মিত গ্রাহক। এসব কারণে দুজনে যথেষ্ট মহব্বত। কিন্তু তাবলিগের বিভক্তির বিষয়ে কিছু কথা তাঁর মতের বাইরে হওয়াতে তিনি শুধু অকথ্য ভাষা ব্যবহারই নয়, আমাকে মারতে চেয়ার থেকে উঠে দাঁড়ালেন। আমি দোকানের বাইরে ছিলাম বলে বেঁচে গেলাম, নইলে শারীরিকভাবে হয়তো নিগৃহীত হতে হতো। আল্লাহপাক সুরা মায়েদায় ৬৩ নম্বর আয়াতে ওলামাদের তাগিদ দিয়েছেন সমাজের অপকর্ম দূর করতে কেন তারা ব্যবস্থা গ্রহণ করে না? অর্থাৎ আলেমদেরই দায়িত্ব বিপথচারীদের ভালোর দিকে আহ্বান আর খারাপ থেকে ফিরিয়ে রাখতে সর্বাত্মক চেষ্টা করা, যেমনটি করেছিলেন মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)। তাঁকে দীনি দাওয়াত নিয়ে যেতে নিষেধ করেছেন আবু জেহেল। তারপরও কি রসুলেপাক (সা.) থেমে গিয়েছিলেন? রসুল (সা.) দিনের বেলা বাদ দিয়ে রাতের অন্ধকারে ঝড় তুফানের সময় দাওয়াত দিতে গেলেন। আবু জেহেল ভাবল বোধহয় কোনো লোক বিপদে পড়ে সাহায্যের জন্য এসেছে। কিন্তু দরজা খুলে আল্লাহর রসুল (সা.)-কে দেখে ধমক দিয়ে বলল তোমাকে তো আসতে মানা করেছি। তিনি বলেন, আপনি তো দিনে আসতে না করেছেন, আমি তো রাতে এসেছি। তারপরও তাঁকে তাড়িয়ে দিলেন। কিন্তু মহাদয়ালু নবী (সা.) আবু জেহেলকে অভিশাপ দেননি বা তার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণাও করেননি। দাওয়াত দেওয়ার এ সুন্নত তরিকা রহিত করা হয়েছে বলে আমার জানা নেই। কাজেই যারা রসুল (সা.)-এর ওয়ারিশ সেই ওলামায়ে কেরামদের বর্তমানে পোষণকৃত মনোভাব অর্থাৎ যারা ভুল পথে আছে, তারা মুরতাদ হয়ে  গেছে, তাদের সঙ্গে কথা বলা নাজায়েজ, তারা কোন তরিকা অনুসরণ করছেন তা বুঝতে কষ্ট হচ্ছে। কেননা রসুল (সা.) মুনাফিকদের নামও প্রকাশ করেননি। তাহলে আজকের সম্মানিত আলেমদের মনোভাব ও ব্যবহারের ফলে তাবলিগ কতটুকু জোরেশোরে সামনে বাড়বে আর দেশের মানুষ কীভাবে ভালো বা সুন্দর হবে-তাবলিগি আলেমগণ কি এ বিষয়ে একটু চিন্তা করে দেখবেন?

বিশ্বের অধিকাংশ দেশে ইসলামের পুনর্জাগরণ দেখে তাবলিগের শত্রুরা পরিকল্পিতভাবে ক্ষতি করার ষড়যন্ত্র করছে বলে আমার ধারণা। আল্লাহপাক তাবলিগের মেহনত ছড়িয়ে দিয়েছিলেন, তখন অপশক্তি আমাদের মধ্যে কুমন্ত্রনা ঢুকিয়ে দিল যে, বিশ্ব-তাবলিগ জামাতের একজন আমির থাকলে তার মনের মধ্যে অহংকার পয়দা হবে, তাই তাবলিগের কেন্দ্রীয়ভাবে কোনো আমির থাকবে না, একটা শূরা থাকবে। কেন্দ্র হতে মসজিদ পর্যন্ত কোনো স্তরেই আমির থাকতে পারবে না। তাহলে আল্লাহর নির্দেশ ‘আল্লাহ ও রসুলুল্লাহ (সা)-এর সঙ্গে তোমার আমিরকে মান্য করো’ (সু. নিছা, আ. ৫৯)। তা তাবলিগ জামাতের মুরব্বিগণ ভুলে গেলেন না অস্বীকার করলেন? তাছাড়া হাদিসপাকে রয়েছে- তোমাদের মধ্যে যদি এক হাবসী গোলামকে আমির নিযুক্ত করা হয়, সে যতক্ষণ শরিয়া অনুযায়ী তোমাদের পরিচালিত করবে ততক্ষণ তার আনুগত্য করতে থাকবে। তাছাড়া রসুল (সা.) থেকে শুরু করে মুসলিম মিল্লাত আমিরবিহীন চলেছে বলে যদি কোনো নজির না পাওয়া যায় তাহলে আজ কেন তাবলিগের মতো বিরাট একটি সহিহ ইসলামী সংগঠনে আমির থাকবে না?

আমার সামান্য বুদ্ধিতে আমিরের পদ বাতিল করাটা ছিল তাবলিগের মেহনতকে দুর্বল করার এক ভয়াবহ চক্রান্ত। আজ তাবলিগের সাথী ভাইয়েরা ভয়ংকর ধোঁকাবাজিতে পড়েছেন বলে মনে হচ্ছে। কয়েক দিন আগের অন্তরঙ্গ বন্ধুরা এখন হঠাৎ করে চরম শত্রু হয়ে গেছেন এবং নিজেদের মধ্যে সংঘাত ও গিবতে লিপ্ত হয়ে তা হাড়ে হাড়ে উপলব্ধি করছেন। কিন্তু শুধু ভারত-বাংলাদেশ নয়, সারা বিশ্বে দেওবন্দ মাদরাসার সুনাম ও সুখ্যাতি রয়েছে। ওই মাদরাসা থেকে কেন মাওলানা সাদ সাহেবের বিরুদ্ধে কোনো মিছিল বের করা হলো না, তা আমার বুঝতে কষ্ট হচ্ছে। তাহলে ঐতিহ্যবাহী ওই মাদরাসার ওলামাগণ কি আমাদের চেয়ে তাবলিগ কম বোঝেন? হাদিসপাকে রয়েছে, ‘যদি বলা হয় এখানে পাহাড় ছিল নদী হয়ে গেছে বা নদী ছিল পাহাড় হয়ে গেছে যা যত তাড়াতাড়ি বিশ্বাস করবে, কিন্তু একজন মানুষ ভালো ছিল খারাপ হয়ে  গেছে বা খারাপ ছিল ভালো হয়ে  গেছে তা অত তাড়াতাড়ি বিশ্বাস করবে না।’ এ হাদিসের মর্মানুযায়ী তিনি যথেষ্ট নিষ্ঠার সঙ্গে দাওয়াতি কাজ করেছেন বলেই তাঁকে বিশ্ব ইজতেমার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আমল বেশ কয়েক বছর ‘মোনাজাত’ পরিচালনার দায়িত্ব পালন করেছেন। কাজেই যে যাই বলুক না কেন দেওবন্দ মাদরাসা কর্তৃপক্ষ তা বিশ্বাস করেনি যে মাওলানা সাদ খারাপ কিছু করেছেন বা বলেছেন সে জন্য কোনো আন্দোলন করতে হবে।

আমি একজন অতিশয় সাধারণ সাথী। সে জন্য দিল্লির মারকাজ বা বাংলাদেশের কাকরাইলের মারকাজের মুরব্বিগণ যাই বলুন না কেন আমি কোনো অবস্থায় কোনো সাথীর প্রতি খারাপ ধারণা পোষণ সংগত মনে করি না। কেননা আল্লাহর কাছে আমার হিসাব আমাকেই দিতে হবে। কাজেই গুনাহ হয় এমন কোনো কাজ তাবলিগ না করলেও করব না। সে জন্য মন থেকে বিদ্বেষপ্রসূত মনোভাব দূর করার জন্য আমি তথাকথিত দুই গ্রুপের বিভিন্ন আমলে সাধ্যমতো অংশগ্রহণ করে থাকি। আমার মতো অসংখ্য সাথী চান তাবলিগের বিভক্তির অবসান হোক।

লেখক : সভাপতি, মসজিদ সমাজ বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরও খবর
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সর্বশেষ খবর
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

অ্যালোভেরার যত গুণ
অ্যালোভেরার যত গুণ

৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নিজ বাড়ির সামনে ব‍্যবসায়ীকে দা-চাপাতি দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা
নিজ বাড়ির সামনে ব‍্যবসায়ীকে দা-চাপাতি দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা

৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান-পাকিস্তান আলোচনা স্থগিত, পাল্টাপাল্টি হামলার শঙ্কা
আফগানিস্তান-পাকিস্তান আলোচনা স্থগিত, পাল্টাপাল্টি হামলার শঙ্কা

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ মিনারে প্রাথমিক শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি
শহীদ মিনারে প্রাথমিক শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

দুই দিনের সফরে আজ পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
দুই দিনের সফরে আজ পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজশাহীতে ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল তিন বন্ধুর
রাজশাহীতে ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল তিন বন্ধুর

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান শান্তি চায়, কিন্তু চাপে নতি স্বীকার করবে না : পেজেশকিয়ান
ইরান শান্তি চায়, কিন্তু চাপে নতি স্বীকার করবে না : পেজেশকিয়ান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকে যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
আজকে যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের দ্বিতীয় টিজারে ভেসে উঠল ফেলানী হত্যার স্মৃতি
নির্বাচনের দ্বিতীয় টিজারে ভেসে উঠল ফেলানী হত্যার স্মৃতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকে ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগে আবেদন শুরু আজ
প্রাথমিকে ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগে আবেদন শুরু আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সীমান্তবর্তী নারীদের পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ
সীমান্তবর্তী নারীদের পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টিভিতে আজকের যত খেলা
টিভিতে আজকের যত খেলা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীরে দুই কিশোরকে হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
পশ্চিম তীরে দুই কিশোরকে হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল বিজয়ী বিজ্ঞানী জেমস ওয়াটসন আর নেই
নোবেল বিজয়ী বিজ্ঞানী জেমস ওয়াটসন আর নেই

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরায় গাড়িচাপায় মাছ ব্যবসায়ী নিহত
উত্তরায় গাড়িচাপায় মাছ ব্যবসায়ী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৮ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৮ নভেম্বর ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কুমিল্লায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
কুমিল্লায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মৃত্যু-পরবর্তী রহস্যময় এক জগৎ
মৃত্যু-পরবর্তী রহস্যময় এক জগৎ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে খাবেন আদা চা
যে কারণে খাবেন আদা চা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ
ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ
মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনে গিয়ে বিপদে অ্যাঞ্জেলিনা
যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনে গিয়ে বিপদে অ্যাঞ্জেলিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম