শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৯ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

সরকারি দলে কারা মনোনয়ন পাবেন, কারা পড়বেন বাদ

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সরকারি দলে কারা মনোনয়ন পাবেন, কারা পড়বেন বাদ

সেদিন একজন এমপির সঙ্গে দেখা হলো। দম্ভ নিয়ে বললেন, ভাই, টানা দুবারের এমপি। আরেকজন বললেন, সেই ২০০৮ সাল থেকে তিনবার সংসদে আছি। হাসলাম। জবাবে বললাম, ২০১৪ এবং ২০১৮ সালের এমপি হয়ে গর্ব করার কিছু নেই। ১৯৯১ ও ২০০১ সালে সংসদে ছিলেন কি? না থাকলে জেনে নিন, সেই কঠিন দিনের বিজয়ীরাই সত্যিকারের নেতা। আওয়ামী লীগের টিকিটে ১৯৭৯ ও ’৮৬ সালের ভোটে সামরিক সরকারের প্রতিকূলতা ও ভোট ডাকাতি মোকাবিলা করেও অনেকে জয়ী হয়েছেন। তাদের অনেকে এখনো সংসদে আছেন। কোনো অহংকার নেই। অহমিকা নেই। দীর্ঘ পথ পাড়ি দেওয়ার এক ধৈর্যের ধারাবাহিকতা হলো রাজনীতি। বঙ্গবন্ধু ১৯৭০ সালে অনেক তারুণ্যকে টেনে এনেছেন। তাদের ছয়জন এখনো সংসদে আছেন। বঙ্গবন্ধুকন্যা তাদের সম্মান দিয়ে রেখেছেন। নৌকার টিকিটে ’৯১ সালে নুরে আলম চৌধুরী (লিটন চৌধুরী) ও মীর্জা আজমকে সবচেয়ে কম বয়সে সংসদে নিয়ে এসেছেন শেখ হাসিনা। টানা ছয়বার বিজয়ের রেকর্ড গড়ে আজ তারা জাতীয় নেতা। লিটন চৌধুরী অনেক বড় সংগঠক। নিজের নির্বাচনী এলাকায় উন্নয়নের দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। বদলে দিয়েছেন একটি অঞ্চলকে। একইভাবে এগিয়ে চলেছেন মীর্জা আজম। শুধু জামালপুর নয়, ময়মনসিংহ অঞ্চলে তাঁর অবস্থান প্রশংসিত। সবাই তাঁদের মতো হতে পারেননি। হবেনও না। শুধু নেতা হলে চলে না। নেতৃত্বের গুণও থাকতে হয়। ‘জীবন ঘষে আগুন’ সবার ভিতর থাকে না। অনেকে ক্ষমতার ভার সইতে পারেন না। ক্ষয়ে যান। ঝরে যান। তৃণমূলের একজন মাঠের নেতাকে জানি। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী তাঁকে সেই ’৯৬ সাল থেকে মূল্যায়ন করছেন। ২০০১ সালে বিজয়ী হতে পারেননি। তার পরও গত তিন মেয়াদের ক্ষমতায় দুবার পতাকাও উড়িয়েছেন গাড়িতে। অতি লোভে পড়ে তাঁতিও নষ্ট হয়। এই ভদ্রলোকও এখন টাকা ছাড়া কিছু বোঝেন না। মন্ত্রী থাকতে অনেক করেছেন। অভিযোগের পাহাড়ে বাদ পড়েছেন। এখন করছেন কমিটি বাণিজ্য। টাকা নিয়ে বিএনপির লোকজনকেও কমিটিতে নেন! হাওয়া ভবনের পার্টনারকে দলে দেন ঠাঁই। কেন এমন করেন জানি না।

আগে নেতা তৈরি হতো মাঠে-ময়দানে। মূল্যায়ন হতো দলের প্রতি সততা, নিষ্ঠা, অবদান ও আন্দোলন-সংগ্রামে ভূমিকা দেখে। এখন নেতা তৈরি হয় এমপি-মন্ত্রীদের ড্রয়িংরুমে। দলের জন্য অবদানের দরকার নেই। ঘাটে ঘাটে টাকা-পয়সা দিলেই চলে। একটা সময় ভোটে জিততে কর্মী লাগত। এখন শুধুই প্রতীক। রাজশাহীর এক এমপির বিরুদ্ধে দলের ভিতরে অভিযোগের পাহাড়। স্থানীয় আওয়ামী লীগ তাঁর বিরুদ্ধে যখন তখন সংবাদ সম্মেলন করে। অনশন করে। ক্ষোভ-বিক্ষোভ, প্রতিবাদ জানায়। কেন্দ্রের কাছে পাঠায় লিখিত অভিযোগ। তাদের একটাই দাবি- এই এমপি সাহেবকে আর দেখতে চাই না ভোটের মাঠে। অন্য কাউকে মনোনয়ন দিন আগামী নির্বাচনে। শতভাগ বিজয়ী করে আনব। শুধু রাজশাহী নয়, সারা দেশে বিতর্কিত, দলবিচ্ছিন্ন এমপির সংখ্যা বেড়েছে। সংগঠনের ভাবমূর্তিতে তাদের কিছু যায়-আসে না। শেখ হাসিনার নির্দেশের প্রতি সম্মান নেই। দলের নীতি-আদর্শ মেনে চলেন না। দাম্ভিকতা নিয়ে চলেন। চলনে-বলনে রাজনীতির বালাই নেই। বঙ্গবন্ধুর আদর্শের শিষ্টাচার নেই। যা খুশি তা করেন। বুঝেও বোঝেন না তাঁদের বিরুদ্ধে বিক্ষোভের অনল খোদ আওয়ামী লীগেই জ্বলছে। অতিষ্ঠ হয়ে আছেন নেতা-কর্মীরা। সুযোগ পেলেই কর্মীরা কষবে চাওয়া-পাওয়ার হিসাব। প্রশ্ন করবে, কেন এলাকায় ঠিকভাবে যান না। মানুষের পাশে দাঁড়ান না। ভোট এলে জবাব দিতে হবে। সব দায় কেন্দ্রের না। হাশরের ময়দানে সবাই ইয়া নাফসি করবে। যার যার হিসাব তার তার। দলের কাছে, কর্মীর কাছে হিসাব দিতে হবে। তৈরি করতে হবে ভোটে নামার পরিবেশ। সারা বছর তৈরি করা ভাই লীগ, এমপি লীগে কাজ হবে না শেষ মুহূর্তে। জবাব দিতে হবে নিজের পরিবারের সদস্যদের ছবি পোস্টারে দেওয়ার। বিশাল বিলবোর্ডে অণুবীক্ষণ যন্ত্র দিয়ে খুঁজতে হয় জাতির পিতা ও প্রধানমন্ত্রীর ছবি। দূর থেকে দেখা যায় এমপি সাহেব ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের ছবি। সবকিছুরই জবাবদিহি আছে।

রাজনীতিকে তার মতো করে চলতে দিতে হবে। জনগণের আস্থা অর্জন করতে হলে মানুষের জন্য কাজ করতে হবে। দুই দিনের ক্ষমতার দুনিয়ায় দাম্ভিকতা থাকলে চলবে না। অহংকারের পতন আছে। প্রতি বছরই মনোনয়নের সময় একদল লোক বিদায় নেয়। আরেক দল নতুন করে ঠাঁই পায়। আমলনামা নিয়ে বেলা শেষে দলীয় সভানেত্রী বসেন। তিনি হিসাব-নিকাশ করেন। যোগ্যদের মূল্যায়ন করেন। দুঃসময়ের মানুষদের কাছে টেনে নেন। বর্তমান ও আগামীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলাকে দেন গুরুত্ব। শেখ হাসিনাই শেষ বেলায় ভরসা। তাঁর নেতৃত্বে বাংলাদেশের মানুষ ৫২ বছরে একটা অবস্থানে এসে দাঁড়িয়েছে। দেশের উন্নতি-সমৃদ্ধির প্রশংসা হচ্ছে সারা বিশ্বে। বঙ্গবন্ধুকন্যার দূরদর্শিতায় বাংলাদেশের আজকের অবস্থান। এ অবস্থানকে খাটো করার অধিকার কারও নেই। কিছু মানুষের ব্যর্থতার খেসারত গোটা আওয়ামী লীগ কেন দেবে? শেখ হাসিনার সততা, নিষ্ঠা, উন্নয়ন ও কর্মীদের আগলে রাখার গতির সঙ্গে যারা খাপ খাওয়াতে পারেননি তাদের আলাদা করতে হবে। বাস্তবতার নিরিখে অনেককে ছেঁটে ফেলতে হবে ভোটের মাঠ থেকে। শুনেছি, আগামী নির্বাচনে মনোনয়ন থেকে বাদ পড়বেন এক শর বেশি এমপি। জানি না সেই এমপিরা কারা। তবে এমন সিদ্ধান্ত বাস্তবমুখী ও সঠিক। বিতর্কিত, কর্মীবিচ্ছিন্নদের বারবার মনোনয়ন দেওয়ার কোনো মানে নেই। আওয়ামী লীগ করতে হলে অবশ্যই বঙ্গবন্ধুর নীতি-আদর্শ ধারণ করতে হবে। শেখ হাসিনার রাজনৈতিক, সামাজিক দর্শনকে পালন করতে হবে। বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনাকে না বুঝলে কীসের আওয়ামী লীগ? মুজিববাদ শুধু একটি ধারণা নয়, একটি দর্শন। এই দর্শনকে আধুনিকায়ন করেছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা। তিনি ইতিহাসের গভীরতায় প্রবেশ করেছেন। তাঁর কর্মদক্ষতায় আওয়ামী লীগ টানা তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতায়। এখানে অন্য কারও গর্ব, অহমিকা দেখানোর কিছু নেই। শেখ হাসিনা না তাকালে তারকা রাজনীতিবিদও অস্তিত্বহীন হতে সময় লাগে না। নক্ষত্রের পতন হয় মুহূর্তে।

আওয়ামী লীগের আজকের শক্তিশালী অবস্থান তৈরি করতে সময় লেগেছে। হুট করে কিছু হয়নি। ১৯৮১ সালে দলের দায়িত্ব নেওয়ার পর ঘরে-বাইরে একাই লড়েছেন শেখ হাসিনা। টিম ছিল। সেই টিমের সদস্যদের কেউ খাপ খাওয়াতে পারলে টিকে থেকেছেন। না পারলে ছিটকে পড়েছেন। যুদ্ধ থামাননি তিনি। ভাত ও ভোটের অধিকারের লড়াই করেছেন। রাজনীতিকে স্বচ্ছতায় আনতে ড. কামাল হোসেন গংদের তৈরি করা বাধা সামাল দিয়েছেন। পথে হেঁটেছেন সুশীলদের বিছিয়ে রাখা কাঁটা পরিষ্কার করে। ধৈর্য ও সহনশীলতা নিয়ে সামলেছেন সবকিছু। তৈরি করেছেন উন্নয়ন সমৃদ্ধির নতুন ইতিহাস। এখন সারা দেশের মানুষকে আঙুল উঁচিয়ে অনেক কিছু দেখাতে হয় না। বঙ্গবন্ধুকন্যার সব কাজের স্বচ্ছতা দৃশ্যমান। শেখ হাসিনা নিজেই একটি শক্তিশালী রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান। এ প্রতিষ্ঠানের ওপর ভর দিয়ে আগামী নির্বাচন করতে হবে আওয়ামী লীগকে। প্রস্তুতি রাখতে হবে একটি ভালো নিরপেক্ষ গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের। বিশ্বাস করি, মানুষের আস্থার শেষ ঠিকানা হিসেবে শেখ হাসিনা আবারও ক্ষমতায় আসবেন। আওয়ামী লীগ তৈরি করবে নতুন ইতিহাস। সেই ইতিহাসের কারা সঙ্গী হবেন, তা বোঝা যাবে আগামী নির্বাচনের মনোনয়নে। ৩০০ আসনে শেখ হাসিনা ভোট করলে চিন্তার কিছু নেই। বাকিদের বিষয়ে হিসাবের খাতা দেখেই করতে হবে মূল্যায়ন। এটা সত্য, কিছু এমপি নিজের অবস্থান হারিয়েছেন। টিআর, কাবিখা মেরে দেওয়া এমপিদের মানুষ ভোট দেয় না। শিক্ষক, দফতরি, পিয়ন নিয়োগে অর্থ গ্রহণকারীদের প্রতি মানুষের আস্থা থাকে না। উন্নয়ন করেননি, কর্মীদের খোঁজ নেননি- তাদের প্রতি থাকে না বিশ্বাস। পরিবারতন্ত্র কায়েমকারীদের প্রতি কর্মীরা বিরক্ত, ব্যথিত। শক্ত একটা ভোটের কথা মাথায় রেখেই দিতে হবে মনোনয়ন।

আওয়ামী লীগের তৃণমূল থেকে কেন্দ্রে সব ধরনের লোক আছে, থাকবে। বড় দল হিসেবে আছে বিভেদও। বঙ্গবন্ধু তিল তিল করে এই দলকে তৈরি করেছেন। আদর্শ, নীতি, সততা, নিষ্ঠায় চালিয়েছেন দল। পুরো জীবনের বড় অংশই কাটিয়েছেন কারাগারে। নীতির প্রশ্নে শেখ হাসিনাও আপস করেননি। এখনো করছেন না। করছেন না বলেই এই দল আজকের শক্ত অবস্থানে। আদর্শের রাজনীতির বারোটা বাজিয়েছেন সামরিক শাসকরা। দল করতে গিয়ে ন্যায়নীতির তোয়াক্কা করতেন না। দল বদলের রাজনীতিও চালু করেন সামরিক শাসকগুলো। অবৈধভাবে ক্ষমতায় এসে তারা রাজনৈতিক দল গড়তেন। তারপর সেই দলে ভেড়াতেন বিভিন্ন দলের নেতাদের। ডেকে এনে মন্ত্রী-এমপি করতেন। দলীয় পদ দিতেন। জিয়াউর রহমান ও এরশাদ আমলে এমন কাণ্ডই হয়েছিল। বিকালে সরকারবিরোধী মিছিল করে সন্ধ্যায় শপথ নিতেন অনেক নেতা। বেতার-টিভিতে সেই খবর শুনে বিব্রত হতেন কর্মীরা। সিরাজুল হোসেন খান শ্রমিক রাজনীতি করতেন। বাম চিন্তার মানুষটি আন্দোলনের মাঠ থেকেই বঙ্গভবনের গাড়িতে চড়েছিলেন এরশাদ জমানায়। সামরিক সরকারের শপথ তালিকায় পেশাজীবীরাও ছিলেন। তারাও রাজনীতিবিদদের সঙ্গে সমান্তরাল পাল্লা দিতেন। দিনে সরকারবিরোধী বক্তৃতা দিয়ে মাঠ গরম করে রাতে বঙ্গভবনে জিলাপি খেতেন। কবিরা বসাতেন কবিতার আসর। ব্যুরোক্র্যাটরা অবসর নিয়েই পেতেন পুরস্কার। রাজনীতিবিদদের কোনো আগামাথা থাকত না। কোরবান আলী আওয়ামী লীগের মিছিল থেকে গিয়ে শপথ নিয়েছিলেন। দল থেকে পদত্যাগের সময়ও পাননি। তিনি অবশ্য তখন বলেছিলেন, মুন্সীগঞ্জের রাজনীতিতে শাহ মোয়াজ্জেমের বাড়াবাড়ির কারণেই তাঁকে দল বদল করতে হয়েছিল। এ ধরনের ঘটনা ঘটাতে একটা অজুহাত তো লাগবেই। হুমায়ূন আহমেদের হিমু চরিত্রের বিপরীতে একজন খালা আছেন। এই খালার বাড়িতে গিয়ে হিমু দেখতেন খালুজান একটা অজুহাত তৈরি করে মদের বোতল খুলছেন। হিমুর কাছে দুঃখ নিয়ে সেই অজুহাতের কথা বলতেন। সামরিক শাসকদের রাজনীতিও তেমন ছিল। একটা অজুহাত লাগত তাদের। এ অজুহাতে কখনো বঙ্গভবন নিয়ন্ত্রণে নিত তারা। আবার কখনো রাজনীতিকে করত জটিল। প্রতিদিন ভিতরে-বাইরে চলত খুনোখুনি। হত্যা, ক্যু, ষড়যন্ত্রের সেই রাজনীতির অবসান হয়েছে। বাংলাদেশকে আজকের গণতান্ত্রিক ও উন্নয়ন ধারায় এনেছেন শেখ হাসিনা। তিনি হত্যা, ক্যু, ষড়যন্ত্রের রাজনীতির চির-অবসান ঘটিয়েছেন। জ্বালিয়েছেন প্রত্যাশার আলো। এই আলোর ধারাবাহিকতা টিকিয়ে রাখতে হবে। ধরে রাখতে হবে অব্যাহত উন্নয়ন। কোনো ব্যক্তি, গোষ্ঠী, মহলের কারণে সুন্দর আগামীর ব্যত্যয় ঘটতে দেওয়া যাবে না। বাংলাদেশ এগিয়ে চলেছে। অতীত নয়, বর্তমান ভাবনায় এগিয়ে নিতে হবে সুন্দর আগামীর বাংলাদেশকে।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন
নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন

১৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে প্রয়াত ১০৯ বিএনপি নেতাকর্মীর পরিবারকে ক্রেস্ট ও সংবর্ধনা
নোয়াখালীতে প্রয়াত ১০৯ বিএনপি নেতাকর্মীর পরিবারকে ক্রেস্ট ও সংবর্ধনা

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন
পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই: দুলু
তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই: দুলু

২৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে কৃষক সমাবেশ
ঝিনাইদহে কৃষক সমাবেশ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় পৃথক সংঘর্ষে আহত ২৫
ভাঙ্গায় পৃথক সংঘর্ষে আহত ২৫

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে বিএনপির জনসমাবেশ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে বিএনপির জনসমাবেশ

৩৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ত্রিদেশীয় নারী ফুটবল সিরিজ ২৬ নভেম্বর, দেখা যাবে ১০০ টাকায়
ত্রিদেশীয় নারী ফুটবল সিরিজ ২৬ নভেম্বর, দেখা যাবে ১০০ টাকায়

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৫ গোলের বড় জয় দিয়ে এশিয়ান কাপ বাছাই শুরু বাংলাদেশের
৫ গোলের বড় জয় দিয়ে এশিয়ান কাপ বাছাই শুরু বাংলাদেশের

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভারতীয় পিয়াজ ভর্তি ট্রাকসহ গ্রেফতার ৩
সিলেটে ভারতীয় পিয়াজ ভর্তি ট্রাকসহ গ্রেফতার ৩

৩৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

হুমকির ঘটনায় ওপেনএআইয়ের সানফ্রান্সিসকো অফিসে নিরাপত্তা জোরদার
হুমকির ঘটনায় ওপেনএআইয়ের সানফ্রান্সিসকো অফিসে নিরাপত্তা জোরদার

৪৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

৫৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা
দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ
মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে নতুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন তারেক রহমান’
‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে নতুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন তারেক রহমান’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ
নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১
বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল
ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার
বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা
কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'
'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’
বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন
কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা