শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৯ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

সরকারি দলে কারা মনোনয়ন পাবেন, কারা পড়বেন বাদ

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সরকারি দলে কারা মনোনয়ন পাবেন, কারা পড়বেন বাদ

সেদিন একজন এমপির সঙ্গে দেখা হলো। দম্ভ নিয়ে বললেন, ভাই, টানা দুবারের এমপি। আরেকজন বললেন, সেই ২০০৮ সাল থেকে তিনবার সংসদে আছি। হাসলাম। জবাবে বললাম, ২০১৪ এবং ২০১৮ সালের এমপি হয়ে গর্ব করার কিছু নেই। ১৯৯১ ও ২০০১ সালে সংসদে ছিলেন কি? না থাকলে জেনে নিন, সেই কঠিন দিনের বিজয়ীরাই সত্যিকারের নেতা। আওয়ামী লীগের টিকিটে ১৯৭৯ ও ’৮৬ সালের ভোটে সামরিক সরকারের প্রতিকূলতা ও ভোট ডাকাতি মোকাবিলা করেও অনেকে জয়ী হয়েছেন। তাদের অনেকে এখনো সংসদে আছেন। কোনো অহংকার নেই। অহমিকা নেই। দীর্ঘ পথ পাড়ি দেওয়ার এক ধৈর্যের ধারাবাহিকতা হলো রাজনীতি। বঙ্গবন্ধু ১৯৭০ সালে অনেক তারুণ্যকে টেনে এনেছেন। তাদের ছয়জন এখনো সংসদে আছেন। বঙ্গবন্ধুকন্যা তাদের সম্মান দিয়ে রেখেছেন। নৌকার টিকিটে ’৯১ সালে নুরে আলম চৌধুরী (লিটন চৌধুরী) ও মীর্জা আজমকে সবচেয়ে কম বয়সে সংসদে নিয়ে এসেছেন শেখ হাসিনা। টানা ছয়বার বিজয়ের রেকর্ড গড়ে আজ তারা জাতীয় নেতা। লিটন চৌধুরী অনেক বড় সংগঠক। নিজের নির্বাচনী এলাকায় উন্নয়নের দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। বদলে দিয়েছেন একটি অঞ্চলকে। একইভাবে এগিয়ে চলেছেন মীর্জা আজম। শুধু জামালপুর নয়, ময়মনসিংহ অঞ্চলে তাঁর অবস্থান প্রশংসিত। সবাই তাঁদের মতো হতে পারেননি। হবেনও না। শুধু নেতা হলে চলে না। নেতৃত্বের গুণও থাকতে হয়। ‘জীবন ঘষে আগুন’ সবার ভিতর থাকে না। অনেকে ক্ষমতার ভার সইতে পারেন না। ক্ষয়ে যান। ঝরে যান। তৃণমূলের একজন মাঠের নেতাকে জানি। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী তাঁকে সেই ’৯৬ সাল থেকে মূল্যায়ন করছেন। ২০০১ সালে বিজয়ী হতে পারেননি। তার পরও গত তিন মেয়াদের ক্ষমতায় দুবার পতাকাও উড়িয়েছেন গাড়িতে। অতি লোভে পড়ে তাঁতিও নষ্ট হয়। এই ভদ্রলোকও এখন টাকা ছাড়া কিছু বোঝেন না। মন্ত্রী থাকতে অনেক করেছেন। অভিযোগের পাহাড়ে বাদ পড়েছেন। এখন করছেন কমিটি বাণিজ্য। টাকা নিয়ে বিএনপির লোকজনকেও কমিটিতে নেন! হাওয়া ভবনের পার্টনারকে দলে দেন ঠাঁই। কেন এমন করেন জানি না।

আগে নেতা তৈরি হতো মাঠে-ময়দানে। মূল্যায়ন হতো দলের প্রতি সততা, নিষ্ঠা, অবদান ও আন্দোলন-সংগ্রামে ভূমিকা দেখে। এখন নেতা তৈরি হয় এমপি-মন্ত্রীদের ড্রয়িংরুমে। দলের জন্য অবদানের দরকার নেই। ঘাটে ঘাটে টাকা-পয়সা দিলেই চলে। একটা সময় ভোটে জিততে কর্মী লাগত। এখন শুধুই প্রতীক। রাজশাহীর এক এমপির বিরুদ্ধে দলের ভিতরে অভিযোগের পাহাড়। স্থানীয় আওয়ামী লীগ তাঁর বিরুদ্ধে যখন তখন সংবাদ সম্মেলন করে। অনশন করে। ক্ষোভ-বিক্ষোভ, প্রতিবাদ জানায়। কেন্দ্রের কাছে পাঠায় লিখিত অভিযোগ। তাদের একটাই দাবি- এই এমপি সাহেবকে আর দেখতে চাই না ভোটের মাঠে। অন্য কাউকে মনোনয়ন দিন আগামী নির্বাচনে। শতভাগ বিজয়ী করে আনব। শুধু রাজশাহী নয়, সারা দেশে বিতর্কিত, দলবিচ্ছিন্ন এমপির সংখ্যা বেড়েছে। সংগঠনের ভাবমূর্তিতে তাদের কিছু যায়-আসে না। শেখ হাসিনার নির্দেশের প্রতি সম্মান নেই। দলের নীতি-আদর্শ মেনে চলেন না। দাম্ভিকতা নিয়ে চলেন। চলনে-বলনে রাজনীতির বালাই নেই। বঙ্গবন্ধুর আদর্শের শিষ্টাচার নেই। যা খুশি তা করেন। বুঝেও বোঝেন না তাঁদের বিরুদ্ধে বিক্ষোভের অনল খোদ আওয়ামী লীগেই জ্বলছে। অতিষ্ঠ হয়ে আছেন নেতা-কর্মীরা। সুযোগ পেলেই কর্মীরা কষবে চাওয়া-পাওয়ার হিসাব। প্রশ্ন করবে, কেন এলাকায় ঠিকভাবে যান না। মানুষের পাশে দাঁড়ান না। ভোট এলে জবাব দিতে হবে। সব দায় কেন্দ্রের না। হাশরের ময়দানে সবাই ইয়া নাফসি করবে। যার যার হিসাব তার তার। দলের কাছে, কর্মীর কাছে হিসাব দিতে হবে। তৈরি করতে হবে ভোটে নামার পরিবেশ। সারা বছর তৈরি করা ভাই লীগ, এমপি লীগে কাজ হবে না শেষ মুহূর্তে। জবাব দিতে হবে নিজের পরিবারের সদস্যদের ছবি পোস্টারে দেওয়ার। বিশাল বিলবোর্ডে অণুবীক্ষণ যন্ত্র দিয়ে খুঁজতে হয় জাতির পিতা ও প্রধানমন্ত্রীর ছবি। দূর থেকে দেখা যায় এমপি সাহেব ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের ছবি। সবকিছুরই জবাবদিহি আছে।

রাজনীতিকে তার মতো করে চলতে দিতে হবে। জনগণের আস্থা অর্জন করতে হলে মানুষের জন্য কাজ করতে হবে। দুই দিনের ক্ষমতার দুনিয়ায় দাম্ভিকতা থাকলে চলবে না। অহংকারের পতন আছে। প্রতি বছরই মনোনয়নের সময় একদল লোক বিদায় নেয়। আরেক দল নতুন করে ঠাঁই পায়। আমলনামা নিয়ে বেলা শেষে দলীয় সভানেত্রী বসেন। তিনি হিসাব-নিকাশ করেন। যোগ্যদের মূল্যায়ন করেন। দুঃসময়ের মানুষদের কাছে টেনে নেন। বর্তমান ও আগামীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলাকে দেন গুরুত্ব। শেখ হাসিনাই শেষ বেলায় ভরসা। তাঁর নেতৃত্বে বাংলাদেশের মানুষ ৫২ বছরে একটা অবস্থানে এসে দাঁড়িয়েছে। দেশের উন্নতি-সমৃদ্ধির প্রশংসা হচ্ছে সারা বিশ্বে। বঙ্গবন্ধুকন্যার দূরদর্শিতায় বাংলাদেশের আজকের অবস্থান। এ অবস্থানকে খাটো করার অধিকার কারও নেই। কিছু মানুষের ব্যর্থতার খেসারত গোটা আওয়ামী লীগ কেন দেবে? শেখ হাসিনার সততা, নিষ্ঠা, উন্নয়ন ও কর্মীদের আগলে রাখার গতির সঙ্গে যারা খাপ খাওয়াতে পারেননি তাদের আলাদা করতে হবে। বাস্তবতার নিরিখে অনেককে ছেঁটে ফেলতে হবে ভোটের মাঠ থেকে। শুনেছি, আগামী নির্বাচনে মনোনয়ন থেকে বাদ পড়বেন এক শর বেশি এমপি। জানি না সেই এমপিরা কারা। তবে এমন সিদ্ধান্ত বাস্তবমুখী ও সঠিক। বিতর্কিত, কর্মীবিচ্ছিন্নদের বারবার মনোনয়ন দেওয়ার কোনো মানে নেই। আওয়ামী লীগ করতে হলে অবশ্যই বঙ্গবন্ধুর নীতি-আদর্শ ধারণ করতে হবে। শেখ হাসিনার রাজনৈতিক, সামাজিক দর্শনকে পালন করতে হবে। বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনাকে না বুঝলে কীসের আওয়ামী লীগ? মুজিববাদ শুধু একটি ধারণা নয়, একটি দর্শন। এই দর্শনকে আধুনিকায়ন করেছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা। তিনি ইতিহাসের গভীরতায় প্রবেশ করেছেন। তাঁর কর্মদক্ষতায় আওয়ামী লীগ টানা তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতায়। এখানে অন্য কারও গর্ব, অহমিকা দেখানোর কিছু নেই। শেখ হাসিনা না তাকালে তারকা রাজনীতিবিদও অস্তিত্বহীন হতে সময় লাগে না। নক্ষত্রের পতন হয় মুহূর্তে।

আওয়ামী লীগের আজকের শক্তিশালী অবস্থান তৈরি করতে সময় লেগেছে। হুট করে কিছু হয়নি। ১৯৮১ সালে দলের দায়িত্ব নেওয়ার পর ঘরে-বাইরে একাই লড়েছেন শেখ হাসিনা। টিম ছিল। সেই টিমের সদস্যদের কেউ খাপ খাওয়াতে পারলে টিকে থেকেছেন। না পারলে ছিটকে পড়েছেন। যুদ্ধ থামাননি তিনি। ভাত ও ভোটের অধিকারের লড়াই করেছেন। রাজনীতিকে স্বচ্ছতায় আনতে ড. কামাল হোসেন গংদের তৈরি করা বাধা সামাল দিয়েছেন। পথে হেঁটেছেন সুশীলদের বিছিয়ে রাখা কাঁটা পরিষ্কার করে। ধৈর্য ও সহনশীলতা নিয়ে সামলেছেন সবকিছু। তৈরি করেছেন উন্নয়ন সমৃদ্ধির নতুন ইতিহাস। এখন সারা দেশের মানুষকে আঙুল উঁচিয়ে অনেক কিছু দেখাতে হয় না। বঙ্গবন্ধুকন্যার সব কাজের স্বচ্ছতা দৃশ্যমান। শেখ হাসিনা নিজেই একটি শক্তিশালী রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান। এ প্রতিষ্ঠানের ওপর ভর দিয়ে আগামী নির্বাচন করতে হবে আওয়ামী লীগকে। প্রস্তুতি রাখতে হবে একটি ভালো নিরপেক্ষ গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের। বিশ্বাস করি, মানুষের আস্থার শেষ ঠিকানা হিসেবে শেখ হাসিনা আবারও ক্ষমতায় আসবেন। আওয়ামী লীগ তৈরি করবে নতুন ইতিহাস। সেই ইতিহাসের কারা সঙ্গী হবেন, তা বোঝা যাবে আগামী নির্বাচনের মনোনয়নে। ৩০০ আসনে শেখ হাসিনা ভোট করলে চিন্তার কিছু নেই। বাকিদের বিষয়ে হিসাবের খাতা দেখেই করতে হবে মূল্যায়ন। এটা সত্য, কিছু এমপি নিজের অবস্থান হারিয়েছেন। টিআর, কাবিখা মেরে দেওয়া এমপিদের মানুষ ভোট দেয় না। শিক্ষক, দফতরি, পিয়ন নিয়োগে অর্থ গ্রহণকারীদের প্রতি মানুষের আস্থা থাকে না। উন্নয়ন করেননি, কর্মীদের খোঁজ নেননি- তাদের প্রতি থাকে না বিশ্বাস। পরিবারতন্ত্র কায়েমকারীদের প্রতি কর্মীরা বিরক্ত, ব্যথিত। শক্ত একটা ভোটের কথা মাথায় রেখেই দিতে হবে মনোনয়ন।

আওয়ামী লীগের তৃণমূল থেকে কেন্দ্রে সব ধরনের লোক আছে, থাকবে। বড় দল হিসেবে আছে বিভেদও। বঙ্গবন্ধু তিল তিল করে এই দলকে তৈরি করেছেন। আদর্শ, নীতি, সততা, নিষ্ঠায় চালিয়েছেন দল। পুরো জীবনের বড় অংশই কাটিয়েছেন কারাগারে। নীতির প্রশ্নে শেখ হাসিনাও আপস করেননি। এখনো করছেন না। করছেন না বলেই এই দল আজকের শক্ত অবস্থানে। আদর্শের রাজনীতির বারোটা বাজিয়েছেন সামরিক শাসকরা। দল করতে গিয়ে ন্যায়নীতির তোয়াক্কা করতেন না। দল বদলের রাজনীতিও চালু করেন সামরিক শাসকগুলো। অবৈধভাবে ক্ষমতায় এসে তারা রাজনৈতিক দল গড়তেন। তারপর সেই দলে ভেড়াতেন বিভিন্ন দলের নেতাদের। ডেকে এনে মন্ত্রী-এমপি করতেন। দলীয় পদ দিতেন। জিয়াউর রহমান ও এরশাদ আমলে এমন কাণ্ডই হয়েছিল। বিকালে সরকারবিরোধী মিছিল করে সন্ধ্যায় শপথ নিতেন অনেক নেতা। বেতার-টিভিতে সেই খবর শুনে বিব্রত হতেন কর্মীরা। সিরাজুল হোসেন খান শ্রমিক রাজনীতি করতেন। বাম চিন্তার মানুষটি আন্দোলনের মাঠ থেকেই বঙ্গভবনের গাড়িতে চড়েছিলেন এরশাদ জমানায়। সামরিক সরকারের শপথ তালিকায় পেশাজীবীরাও ছিলেন। তারাও রাজনীতিবিদদের সঙ্গে সমান্তরাল পাল্লা দিতেন। দিনে সরকারবিরোধী বক্তৃতা দিয়ে মাঠ গরম করে রাতে বঙ্গভবনে জিলাপি খেতেন। কবিরা বসাতেন কবিতার আসর। ব্যুরোক্র্যাটরা অবসর নিয়েই পেতেন পুরস্কার। রাজনীতিবিদদের কোনো আগামাথা থাকত না। কোরবান আলী আওয়ামী লীগের মিছিল থেকে গিয়ে শপথ নিয়েছিলেন। দল থেকে পদত্যাগের সময়ও পাননি। তিনি অবশ্য তখন বলেছিলেন, মুন্সীগঞ্জের রাজনীতিতে শাহ মোয়াজ্জেমের বাড়াবাড়ির কারণেই তাঁকে দল বদল করতে হয়েছিল। এ ধরনের ঘটনা ঘটাতে একটা অজুহাত তো লাগবেই। হুমায়ূন আহমেদের হিমু চরিত্রের বিপরীতে একজন খালা আছেন। এই খালার বাড়িতে গিয়ে হিমু দেখতেন খালুজান একটা অজুহাত তৈরি করে মদের বোতল খুলছেন। হিমুর কাছে দুঃখ নিয়ে সেই অজুহাতের কথা বলতেন। সামরিক শাসকদের রাজনীতিও তেমন ছিল। একটা অজুহাত লাগত তাদের। এ অজুহাতে কখনো বঙ্গভবন নিয়ন্ত্রণে নিত তারা। আবার কখনো রাজনীতিকে করত জটিল। প্রতিদিন ভিতরে-বাইরে চলত খুনোখুনি। হত্যা, ক্যু, ষড়যন্ত্রের সেই রাজনীতির অবসান হয়েছে। বাংলাদেশকে আজকের গণতান্ত্রিক ও উন্নয়ন ধারায় এনেছেন শেখ হাসিনা। তিনি হত্যা, ক্যু, ষড়যন্ত্রের রাজনীতির চির-অবসান ঘটিয়েছেন। জ্বালিয়েছেন প্রত্যাশার আলো। এই আলোর ধারাবাহিকতা টিকিয়ে রাখতে হবে। ধরে রাখতে হবে অব্যাহত উন্নয়ন। কোনো ব্যক্তি, গোষ্ঠী, মহলের কারণে সুন্দর আগামীর ব্যত্যয় ঘটতে দেওয়া যাবে না। বাংলাদেশ এগিয়ে চলেছে। অতীত নয়, বর্তমান ভাবনায় এগিয়ে নিতে হবে সুন্দর আগামীর বাংলাদেশকে।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা

৮ সেকেন্ড আগে | হেলথ কর্নার

আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ
আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ
চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ

১২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি
লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার
প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন
ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পেট ফাঁপা কমানো এবং হজমশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়
পেট ফাঁপা কমানো এবং হজমশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়

২১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?
ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?

২৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা
মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালের তিন অসহায় নারীর স্বামীকে রিকশা বিতরণ
বরিশালের তিন অসহায় নারীর স্বামীকে রিকশা বিতরণ

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৮ বছর পর হলান্ডের নেতৃত্বে বিশ্বকাপের দুয়ারে নরওয়ে
২৮ বছর পর হলান্ডের নেতৃত্বে বিশ্বকাপের দুয়ারে নরওয়ে

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নগদ–ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ–ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু
গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কমিটি গঠনের কার্যক্রম স্থগিতের নির্দেশ
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কমিটি গঠনের কার্যক্রম স্থগিতের নির্দেশ

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাবিতে প্রথমবার আদি নববর্ষ উৎসব উদযাপন
ঢাবিতে প্রথমবার আদি নববর্ষ উৎসব উদযাপন

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা প্রেম চোপড়া
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা প্রেম চোপড়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মওলানা ভাসানী ছিলেন অসাধারণ চিন্তার রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব : আলাল
মওলানা ভাসানী ছিলেন অসাধারণ চিন্তার রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব : আলাল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারওয়ান বাজারে দুটি ককটেল বিস্ফোরণ
কারওয়ান বাজারে দুটি ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সীতাকুণ্ডে যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, নিহত ৫
সীতাকুণ্ডে যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় ৬ জনের মৃত্যু, আহত ২১
চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় ৬ জনের মৃত্যু, আহত ২১

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজনীতি হোক অনগ্রসর মানুষকে সামনের দিকে এগিয়ে নেয়ার : মাজেদ বাবু
রাজনীতি হোক অনগ্রসর মানুষকে সামনের দিকে এগিয়ে নেয়ার : মাজেদ বাবু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

হারের দায় ব্যাটসম্যানদের দিচ্ছেন গম্ভীর
হারের দায় ব্যাটসম্যানদের দিচ্ছেন গম্ভীর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএম কলেজে পদোন্নতির দাবিতে কর্মবিরতি
বিএম কলেজে পদোন্নতির দাবিতে কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে সম্মেলনে তুলে ধরা হলো সৌদির এআই অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে সম্মেলনে তুলে ধরা হলো সৌদির এআই অগ্রগতি

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বরিশালে তিনটি বেহুন্দি জাল পুড়িয়ে ধ্বংস
বরিশালে তিনটি বেহুন্দি জাল পুড়িয়ে ধ্বংস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবপুরে আওয়ামী ফ্যাসিবাদবিরোধী গণসমাবেশ
শিবপুরে আওয়ামী ফ্যাসিবাদবিরোধী গণসমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

র‌্যাবের অভিযান টের পেয়ে সন্ত্রাসীর ছোড়া গুলি লাগলো গৃহবধূর বুকে
র‌্যাবের অভিযান টের পেয়ে সন্ত্রাসীর ছোড়া গুলি লাগলো গৃহবধূর বুকে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে