শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৯ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

সরকারি দলে কারা মনোনয়ন পাবেন, কারা পড়বেন বাদ

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সরকারি দলে কারা মনোনয়ন পাবেন, কারা পড়বেন বাদ

সেদিন একজন এমপির সঙ্গে দেখা হলো। দম্ভ নিয়ে বললেন, ভাই, টানা দুবারের এমপি। আরেকজন বললেন, সেই ২০০৮ সাল থেকে তিনবার সংসদে আছি। হাসলাম। জবাবে বললাম, ২০১৪ এবং ২০১৮ সালের এমপি হয়ে গর্ব করার কিছু নেই। ১৯৯১ ও ২০০১ সালে সংসদে ছিলেন কি? না থাকলে জেনে নিন, সেই কঠিন দিনের বিজয়ীরাই সত্যিকারের নেতা। আওয়ামী লীগের টিকিটে ১৯৭৯ ও ’৮৬ সালের ভোটে সামরিক সরকারের প্রতিকূলতা ও ভোট ডাকাতি মোকাবিলা করেও অনেকে জয়ী হয়েছেন। তাদের অনেকে এখনো সংসদে আছেন। কোনো অহংকার নেই। অহমিকা নেই। দীর্ঘ পথ পাড়ি দেওয়ার এক ধৈর্যের ধারাবাহিকতা হলো রাজনীতি। বঙ্গবন্ধু ১৯৭০ সালে অনেক তারুণ্যকে টেনে এনেছেন। তাদের ছয়জন এখনো সংসদে আছেন। বঙ্গবন্ধুকন্যা তাদের সম্মান দিয়ে রেখেছেন। নৌকার টিকিটে ’৯১ সালে নুরে আলম চৌধুরী (লিটন চৌধুরী) ও মীর্জা আজমকে সবচেয়ে কম বয়সে সংসদে নিয়ে এসেছেন শেখ হাসিনা। টানা ছয়বার বিজয়ের রেকর্ড গড়ে আজ তারা জাতীয় নেতা। লিটন চৌধুরী অনেক বড় সংগঠক। নিজের নির্বাচনী এলাকায় উন্নয়নের দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। বদলে দিয়েছেন একটি অঞ্চলকে। একইভাবে এগিয়ে চলেছেন মীর্জা আজম। শুধু জামালপুর নয়, ময়মনসিংহ অঞ্চলে তাঁর অবস্থান প্রশংসিত। সবাই তাঁদের মতো হতে পারেননি। হবেনও না। শুধু নেতা হলে চলে না। নেতৃত্বের গুণও থাকতে হয়। ‘জীবন ঘষে আগুন’ সবার ভিতর থাকে না। অনেকে ক্ষমতার ভার সইতে পারেন না। ক্ষয়ে যান। ঝরে যান। তৃণমূলের একজন মাঠের নেতাকে জানি। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী তাঁকে সেই ’৯৬ সাল থেকে মূল্যায়ন করছেন। ২০০১ সালে বিজয়ী হতে পারেননি। তার পরও গত তিন মেয়াদের ক্ষমতায় দুবার পতাকাও উড়িয়েছেন গাড়িতে। অতি লোভে পড়ে তাঁতিও নষ্ট হয়। এই ভদ্রলোকও এখন টাকা ছাড়া কিছু বোঝেন না। মন্ত্রী থাকতে অনেক করেছেন। অভিযোগের পাহাড়ে বাদ পড়েছেন। এখন করছেন কমিটি বাণিজ্য। টাকা নিয়ে বিএনপির লোকজনকেও কমিটিতে নেন! হাওয়া ভবনের পার্টনারকে দলে দেন ঠাঁই। কেন এমন করেন জানি না।

আগে নেতা তৈরি হতো মাঠে-ময়দানে। মূল্যায়ন হতো দলের প্রতি সততা, নিষ্ঠা, অবদান ও আন্দোলন-সংগ্রামে ভূমিকা দেখে। এখন নেতা তৈরি হয় এমপি-মন্ত্রীদের ড্রয়িংরুমে। দলের জন্য অবদানের দরকার নেই। ঘাটে ঘাটে টাকা-পয়সা দিলেই চলে। একটা সময় ভোটে জিততে কর্মী লাগত। এখন শুধুই প্রতীক। রাজশাহীর এক এমপির বিরুদ্ধে দলের ভিতরে অভিযোগের পাহাড়। স্থানীয় আওয়ামী লীগ তাঁর বিরুদ্ধে যখন তখন সংবাদ সম্মেলন করে। অনশন করে। ক্ষোভ-বিক্ষোভ, প্রতিবাদ জানায়। কেন্দ্রের কাছে পাঠায় লিখিত অভিযোগ। তাদের একটাই দাবি- এই এমপি সাহেবকে আর দেখতে চাই না ভোটের মাঠে। অন্য কাউকে মনোনয়ন দিন আগামী নির্বাচনে। শতভাগ বিজয়ী করে আনব। শুধু রাজশাহী নয়, সারা দেশে বিতর্কিত, দলবিচ্ছিন্ন এমপির সংখ্যা বেড়েছে। সংগঠনের ভাবমূর্তিতে তাদের কিছু যায়-আসে না। শেখ হাসিনার নির্দেশের প্রতি সম্মান নেই। দলের নীতি-আদর্শ মেনে চলেন না। দাম্ভিকতা নিয়ে চলেন। চলনে-বলনে রাজনীতির বালাই নেই। বঙ্গবন্ধুর আদর্শের শিষ্টাচার নেই। যা খুশি তা করেন। বুঝেও বোঝেন না তাঁদের বিরুদ্ধে বিক্ষোভের অনল খোদ আওয়ামী লীগেই জ্বলছে। অতিষ্ঠ হয়ে আছেন নেতা-কর্মীরা। সুযোগ পেলেই কর্মীরা কষবে চাওয়া-পাওয়ার হিসাব। প্রশ্ন করবে, কেন এলাকায় ঠিকভাবে যান না। মানুষের পাশে দাঁড়ান না। ভোট এলে জবাব দিতে হবে। সব দায় কেন্দ্রের না। হাশরের ময়দানে সবাই ইয়া নাফসি করবে। যার যার হিসাব তার তার। দলের কাছে, কর্মীর কাছে হিসাব দিতে হবে। তৈরি করতে হবে ভোটে নামার পরিবেশ। সারা বছর তৈরি করা ভাই লীগ, এমপি লীগে কাজ হবে না শেষ মুহূর্তে। জবাব দিতে হবে নিজের পরিবারের সদস্যদের ছবি পোস্টারে দেওয়ার। বিশাল বিলবোর্ডে অণুবীক্ষণ যন্ত্র দিয়ে খুঁজতে হয় জাতির পিতা ও প্রধানমন্ত্রীর ছবি। দূর থেকে দেখা যায় এমপি সাহেব ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের ছবি। সবকিছুরই জবাবদিহি আছে।

রাজনীতিকে তার মতো করে চলতে দিতে হবে। জনগণের আস্থা অর্জন করতে হলে মানুষের জন্য কাজ করতে হবে। দুই দিনের ক্ষমতার দুনিয়ায় দাম্ভিকতা থাকলে চলবে না। অহংকারের পতন আছে। প্রতি বছরই মনোনয়নের সময় একদল লোক বিদায় নেয়। আরেক দল নতুন করে ঠাঁই পায়। আমলনামা নিয়ে বেলা শেষে দলীয় সভানেত্রী বসেন। তিনি হিসাব-নিকাশ করেন। যোগ্যদের মূল্যায়ন করেন। দুঃসময়ের মানুষদের কাছে টেনে নেন। বর্তমান ও আগামীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলাকে দেন গুরুত্ব। শেখ হাসিনাই শেষ বেলায় ভরসা। তাঁর নেতৃত্বে বাংলাদেশের মানুষ ৫২ বছরে একটা অবস্থানে এসে দাঁড়িয়েছে। দেশের উন্নতি-সমৃদ্ধির প্রশংসা হচ্ছে সারা বিশ্বে। বঙ্গবন্ধুকন্যার দূরদর্শিতায় বাংলাদেশের আজকের অবস্থান। এ অবস্থানকে খাটো করার অধিকার কারও নেই। কিছু মানুষের ব্যর্থতার খেসারত গোটা আওয়ামী লীগ কেন দেবে? শেখ হাসিনার সততা, নিষ্ঠা, উন্নয়ন ও কর্মীদের আগলে রাখার গতির সঙ্গে যারা খাপ খাওয়াতে পারেননি তাদের আলাদা করতে হবে। বাস্তবতার নিরিখে অনেককে ছেঁটে ফেলতে হবে ভোটের মাঠ থেকে। শুনেছি, আগামী নির্বাচনে মনোনয়ন থেকে বাদ পড়বেন এক শর বেশি এমপি। জানি না সেই এমপিরা কারা। তবে এমন সিদ্ধান্ত বাস্তবমুখী ও সঠিক। বিতর্কিত, কর্মীবিচ্ছিন্নদের বারবার মনোনয়ন দেওয়ার কোনো মানে নেই। আওয়ামী লীগ করতে হলে অবশ্যই বঙ্গবন্ধুর নীতি-আদর্শ ধারণ করতে হবে। শেখ হাসিনার রাজনৈতিক, সামাজিক দর্শনকে পালন করতে হবে। বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনাকে না বুঝলে কীসের আওয়ামী লীগ? মুজিববাদ শুধু একটি ধারণা নয়, একটি দর্শন। এই দর্শনকে আধুনিকায়ন করেছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা। তিনি ইতিহাসের গভীরতায় প্রবেশ করেছেন। তাঁর কর্মদক্ষতায় আওয়ামী লীগ টানা তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতায়। এখানে অন্য কারও গর্ব, অহমিকা দেখানোর কিছু নেই। শেখ হাসিনা না তাকালে তারকা রাজনীতিবিদও অস্তিত্বহীন হতে সময় লাগে না। নক্ষত্রের পতন হয় মুহূর্তে।

আওয়ামী লীগের আজকের শক্তিশালী অবস্থান তৈরি করতে সময় লেগেছে। হুট করে কিছু হয়নি। ১৯৮১ সালে দলের দায়িত্ব নেওয়ার পর ঘরে-বাইরে একাই লড়েছেন শেখ হাসিনা। টিম ছিল। সেই টিমের সদস্যদের কেউ খাপ খাওয়াতে পারলে টিকে থেকেছেন। না পারলে ছিটকে পড়েছেন। যুদ্ধ থামাননি তিনি। ভাত ও ভোটের অধিকারের লড়াই করেছেন। রাজনীতিকে স্বচ্ছতায় আনতে ড. কামাল হোসেন গংদের তৈরি করা বাধা সামাল দিয়েছেন। পথে হেঁটেছেন সুশীলদের বিছিয়ে রাখা কাঁটা পরিষ্কার করে। ধৈর্য ও সহনশীলতা নিয়ে সামলেছেন সবকিছু। তৈরি করেছেন উন্নয়ন সমৃদ্ধির নতুন ইতিহাস। এখন সারা দেশের মানুষকে আঙুল উঁচিয়ে অনেক কিছু দেখাতে হয় না। বঙ্গবন্ধুকন্যার সব কাজের স্বচ্ছতা দৃশ্যমান। শেখ হাসিনা নিজেই একটি শক্তিশালী রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান। এ প্রতিষ্ঠানের ওপর ভর দিয়ে আগামী নির্বাচন করতে হবে আওয়ামী লীগকে। প্রস্তুতি রাখতে হবে একটি ভালো নিরপেক্ষ গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের। বিশ্বাস করি, মানুষের আস্থার শেষ ঠিকানা হিসেবে শেখ হাসিনা আবারও ক্ষমতায় আসবেন। আওয়ামী লীগ তৈরি করবে নতুন ইতিহাস। সেই ইতিহাসের কারা সঙ্গী হবেন, তা বোঝা যাবে আগামী নির্বাচনের মনোনয়নে। ৩০০ আসনে শেখ হাসিনা ভোট করলে চিন্তার কিছু নেই। বাকিদের বিষয়ে হিসাবের খাতা দেখেই করতে হবে মূল্যায়ন। এটা সত্য, কিছু এমপি নিজের অবস্থান হারিয়েছেন। টিআর, কাবিখা মেরে দেওয়া এমপিদের মানুষ ভোট দেয় না। শিক্ষক, দফতরি, পিয়ন নিয়োগে অর্থ গ্রহণকারীদের প্রতি মানুষের আস্থা থাকে না। উন্নয়ন করেননি, কর্মীদের খোঁজ নেননি- তাদের প্রতি থাকে না বিশ্বাস। পরিবারতন্ত্র কায়েমকারীদের প্রতি কর্মীরা বিরক্ত, ব্যথিত। শক্ত একটা ভোটের কথা মাথায় রেখেই দিতে হবে মনোনয়ন।

আওয়ামী লীগের তৃণমূল থেকে কেন্দ্রে সব ধরনের লোক আছে, থাকবে। বড় দল হিসেবে আছে বিভেদও। বঙ্গবন্ধু তিল তিল করে এই দলকে তৈরি করেছেন। আদর্শ, নীতি, সততা, নিষ্ঠায় চালিয়েছেন দল। পুরো জীবনের বড় অংশই কাটিয়েছেন কারাগারে। নীতির প্রশ্নে শেখ হাসিনাও আপস করেননি। এখনো করছেন না। করছেন না বলেই এই দল আজকের শক্ত অবস্থানে। আদর্শের রাজনীতির বারোটা বাজিয়েছেন সামরিক শাসকরা। দল করতে গিয়ে ন্যায়নীতির তোয়াক্কা করতেন না। দল বদলের রাজনীতিও চালু করেন সামরিক শাসকগুলো। অবৈধভাবে ক্ষমতায় এসে তারা রাজনৈতিক দল গড়তেন। তারপর সেই দলে ভেড়াতেন বিভিন্ন দলের নেতাদের। ডেকে এনে মন্ত্রী-এমপি করতেন। দলীয় পদ দিতেন। জিয়াউর রহমান ও এরশাদ আমলে এমন কাণ্ডই হয়েছিল। বিকালে সরকারবিরোধী মিছিল করে সন্ধ্যায় শপথ নিতেন অনেক নেতা। বেতার-টিভিতে সেই খবর শুনে বিব্রত হতেন কর্মীরা। সিরাজুল হোসেন খান শ্রমিক রাজনীতি করতেন। বাম চিন্তার মানুষটি আন্দোলনের মাঠ থেকেই বঙ্গভবনের গাড়িতে চড়েছিলেন এরশাদ জমানায়। সামরিক সরকারের শপথ তালিকায় পেশাজীবীরাও ছিলেন। তারাও রাজনীতিবিদদের সঙ্গে সমান্তরাল পাল্লা দিতেন। দিনে সরকারবিরোধী বক্তৃতা দিয়ে মাঠ গরম করে রাতে বঙ্গভবনে জিলাপি খেতেন। কবিরা বসাতেন কবিতার আসর। ব্যুরোক্র্যাটরা অবসর নিয়েই পেতেন পুরস্কার। রাজনীতিবিদদের কোনো আগামাথা থাকত না। কোরবান আলী আওয়ামী লীগের মিছিল থেকে গিয়ে শপথ নিয়েছিলেন। দল থেকে পদত্যাগের সময়ও পাননি। তিনি অবশ্য তখন বলেছিলেন, মুন্সীগঞ্জের রাজনীতিতে শাহ মোয়াজ্জেমের বাড়াবাড়ির কারণেই তাঁকে দল বদল করতে হয়েছিল। এ ধরনের ঘটনা ঘটাতে একটা অজুহাত তো লাগবেই। হুমায়ূন আহমেদের হিমু চরিত্রের বিপরীতে একজন খালা আছেন। এই খালার বাড়িতে গিয়ে হিমু দেখতেন খালুজান একটা অজুহাত তৈরি করে মদের বোতল খুলছেন। হিমুর কাছে দুঃখ নিয়ে সেই অজুহাতের কথা বলতেন। সামরিক শাসকদের রাজনীতিও তেমন ছিল। একটা অজুহাত লাগত তাদের। এ অজুহাতে কখনো বঙ্গভবন নিয়ন্ত্রণে নিত তারা। আবার কখনো রাজনীতিকে করত জটিল। প্রতিদিন ভিতরে-বাইরে চলত খুনোখুনি। হত্যা, ক্যু, ষড়যন্ত্রের সেই রাজনীতির অবসান হয়েছে। বাংলাদেশকে আজকের গণতান্ত্রিক ও উন্নয়ন ধারায় এনেছেন শেখ হাসিনা। তিনি হত্যা, ক্যু, ষড়যন্ত্রের রাজনীতির চির-অবসান ঘটিয়েছেন। জ্বালিয়েছেন প্রত্যাশার আলো। এই আলোর ধারাবাহিকতা টিকিয়ে রাখতে হবে। ধরে রাখতে হবে অব্যাহত উন্নয়ন। কোনো ব্যক্তি, গোষ্ঠী, মহলের কারণে সুন্দর আগামীর ব্যত্যয় ঘটতে দেওয়া যাবে না। বাংলাদেশ এগিয়ে চলেছে। অতীত নয়, বর্তমান ভাবনায় এগিয়ে নিতে হবে সুন্দর আগামীর বাংলাদেশকে।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
সর্বশেষ খবর
খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক
খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে নতুন তিন মন্ত্রীর শপথ
নেপালে নতুন তিন মন্ত্রীর শপথ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন

নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি
নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি

নগর জীবন