শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

ঊষর উচ্চশিক্ষা

আলম রায়হান
প্রিন্ট ভার্সন
ঊষর উচ্চশিক্ষা

ব্রিটিশ শাসিত ভারতে ১৮৫৭ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে এ অঞ্চলে উন্মোচিত হয় উচ্চশিক্ষার দ্বার। এ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান দায়িত্ব ছিল কেবল পরীক্ষা নেওয়া। বিচারকের দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি কলকাতা হাই কোর্টের একজন বিচারক ভাইস চ্যান্সেলরের দায়িত্ব পালন করতেন। এর প্রায় ৬৪ বছর পর ১৯২১-এ প্রতিষ্ঠিত হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। শর্ত ছিল, শিক্ষকদের সার্বক্ষণিক তত্ত্বাবধানে ছাত্ররা আবাসিক হলে থেকে লেখাপড়া করবে। তখন উচ্চশিক্ষার চূড়াটি ছিল ছোট।  পিরামিডের চূড়ার মতো। স্বাধীন বাংলাদেশে শুরুতে ঢাকা, রাজশাহী, চট্টগ্রাম ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় অর্থাৎ হাতেগোনা চারটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ছিল। পরে বহুসংখ্যক পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশাপাশি ব্যাঙের ছাতার মতো গজিয়েছে অনেক প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়। এসব বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার গুণগত মান নিয়ে যথেষ্ট বিভ্রান্তি ও সন্দেহ মুখে মুখে। কেউ কেউ প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে বলছেন, সনদ বিক্রির ‘হোলসেল দোকান’। ফলে উচ্চশিক্ষার পিরামিড যেন উল্টো গেছে। যার নিচে পড়ে দেশের হাপিত্যেশ অবস্থা। যেন প্রাণ যায় জাতির!

অথচ জানা কথা, যে কোনো জাতির জ্ঞান-বিজ্ঞানের প্রসার ঘটে উচ্চশিক্ষার হাত ধরে। উচ্চশিক্ষা নতুন নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করে জ্ঞানের আলোয় জাতিকে উদ্ভাসিত করে। কিন্তু আমাদের দেশে এ উচ্চশিক্ষা ব্যবস্থা অনেক সমস্যার জালে আটকে আছে। আর এ নিয়ে কথামালার শেষ নেই। এর মধ্যে কিছু বিষয় আছে আবার সিজনাল। যেমন পরীক্ষার আগে কোচিংয়ের বিরুদ্ধে বুলন্দ আওয়াজ, এসএসসি-এইচএসসির পাস-ফেল নিয়ে জ্ঞানগর্ভ বিশ্লেষণ, বছরের শুরুতে শিশুদের হাতে পাঠ্যবই পৌঁছে দেওয়ার সাফল্যে বগল বাজানো ইত্যাদি। এসব বিষয় নিয়ে চায়ের কাপে ঝড় তোলার মতো অবস্থা হয়। তবে এবার নতুন পাঠ্যক্রমের বই নিয়ে লেজেগোবরে অবস্থা হয়েছে। এ নিয়ে চায়ের কাপে কেবল ঝড় নয়, যেন সুনামি চলেছে। প্রথমে নানান তরিকায় কথা বললেও ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির জন্য প্রণীত ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান বিষয়ের ‘অনুসন্ধানী পাঠ’ নামে বই দুটি পাঠদান থেকে প্রত্যাহারের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে ১০ ফেব্রুয়ারি। এর আগে এসব প্রসঙ্গ নিয়ে বোদ্ধা সমালোচক এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত নিন্দুকেরা যত কথা বলেছেন তার চেয়ে অনেক বেশি বলেছেন আমাদের বাকপটু শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। এ যেন ‘বিনা যুদ্ধে নাহি দিব সূচ্যগ্র মেদিনী’ দশা। এই চলছে আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা নিয়ে। একেক সময় শিক্ষা নিয়ে শুরু হয় আলাপ-আলোচনা-কথাবার্তা-তর্ক-বিতর্ক। শুরু হলে আর যেন থামে না। কিন্তু অনুধাবন করার চেষ্টা করা হয় না, ঊষর শিক্ষাব্যবস্থার কারণে এরই মধ্যে কতটা ধূসর হয়ে গেছে দেশের শিক্ষাব্যবস্থা। এ যেন আল মাহমুদের কবিতার প্রতিফলন, ‘নদীগুলো দুঃখময়, নির্গত মাটিতে জন্মায়/ কেবল ব্যাঙের ছাতা, অন্য কোন শ্যামলতা নেই।’ এটিই হচ্ছে জাতির মূল সমস্যা। কিন্তু বিষয়টি নানান ডামাডোলের মধ্যে অনেকটা আড়ালেই থেকে যাচ্ছে। নানান অঘটনের কারণে প্রাথমিক থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পর্যন্ত শিক্ষার বিষয়টি প্রায়ই আলোচনায় আসে। কিন্তু উচ্চশিক্ষার বিষয়টি রয়ে যায় অনেকটা অন্তরালেই। যেন মেঘে ঢাকা তারা। আর উচ্চশিক্ষা প্রসঙ্গ এলে সাধারণভাবে দৃশ্যপটে ভেসে ওঠে কেবল বিশ্ববিদ্যালয়। কিন্তু উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের অংশগ্রহণ মাত্র ৩০ শতাংশ। বাকি ৭০ শতাংশ কলেজগুলোর এখতিয়ারে। দেশে ২ হাজার ২৫৭টি কলেজ রয়েছে। যা নিয়ন্ত্রিত হয় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাধ্যমে। যেখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা নিয়েই প্রশ্ন উঠছে, সেখানে কলেজগুলোতে উচ্চশিক্ষার দশা গ্রহণযোগ্য মাত্রায় থাকবে তা আশা করা বোধগম্য কারণেই সংগত নয়। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আওতায় শিক্ষার মান কোথায় গিয়ে ঠেকেছে তা ওপেন সিক্রেট। আর দেশের বিশ্ববিদ্যায়গুলো জ্ঞানী ও দক্ষ শিক্ষক দিয়ে পরিচালিত হয় তা বলা কঠিন। বরং উল্টো চিত্র প্রমাণিত। আর প্রধানত ক্ষমতাসীনদের প্রতি অখন্ড আনুগত্যই ভিসি ও অন্য ভাইটাল পোস্টে নিয়োগ পাওয়ার ক্ষেত্রে প্রধান যোগ্যতা। এমনকি কোনো কোনো ক্ষেত্রে একমাত্র যোগ্যতা। আর কেবল নিয়োগ পাওয়া নয়, টিকে থাকতেও তাদের প্রতিনিয়ত আনুগত্যের প্রমাণ দিতে হয়। অনেকটা সতিত্বের পরীক্ষা দেওয়ার মতো। বেশির ভাগ বিশ্ববিদ্যালয় চলছে অকার্যকর প্রশাসন ব্যবস্থায়। ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্তাব্যক্তিদের অনেকেরই দশা হয়েছে সার্কাসে খেলা দেখানো সিংহের মতো। দেখতে-শুনতে শিক্ষক। কিন্তু চলন-বলন-আচরণে অনেকেই অনুগত চাপরাশির মতো। এই হচ্ছে রাষ্ট্রের টাকায় চলা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের দশা। আর প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে যে কী দশা তা তো সবাই জানেন। মাত্র কয়েকটি ছাড়া প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে সার্টিফিকেট বিক্রির ‘দোকান’। ব্যবধান হচ্ছে প্রচলিত মুদি দোকানগুলো বিভিন্ন স্থান থেকে দ্রব্য এনে খদ্দেরের কাছে বিক্রি করে, আর যেসব বিশ্ববিদ্যালয় ডিগ্রি বিক্রি করে তা তৈরি করে নিজেই। এ জন্য খরচ সামান্যই। ফলে লাভের পরিমাণ এতই ফুলেফেঁপে উঠেছে যে, এক সময়ের আদম ব্যাপারিও হয়ে গেছেন প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্যোক্তা।

এদিকে উচ্চশিক্ষার ৭০ শতাংশ নিয়ন্ত্রণকারী জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের দক্ষতা নিয়ে না হয় প্রশ্ন না-ই বা তোলা হলো। কিন্তু যে কলেজগুলোতে উচ্চশিক্ষা দেওয়া হয় সেগুলোর কী অবস্থা? আর সেখানে যারা পড়ান তারা কারা? ২০১৫ সালে এনটিআরসিএ-এর মাধ্যমে বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগ দেওয়ার ব্যবস্থা চালু হওয়ার আগে যারা শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ লাভ করেছেন তাদের মান সম্পর্কে একটু ধারণা করা মোটেই কঠিন নয়। আর এরা উচ্চশিক্ষার জমিনে আগাছা চাষ করতে থাকবে আরও অন্তত ৩০ বছর। কারণ অযোগ্য চাষি আর যাই হোক শস্য ফলাতে পারেন না। ফলে যা জন্মায় তা কেবল আগাছাই হয়। আবার সরকারি তত্ত্বাবধানে যেসব নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে তা যে মানসম্মত, তাও একবাক্যে বলা যাবে না। এখানেই শেষ নয়, আরও আছে। উচ্চশিক্ষায় শিক্ষকদের চাষি ধরা হলে বীজ হচ্ছে ছাত্ররা। কিন্তু এ বীজের হাল কী? অল্প সংখ্যক ছাড়া বাকিরা বপনের অযোগ্য। তবু এরা উচ্চশিক্ষার জমিনে প্লাবনের জলে ভেসে আসে। এদের কেউ বাবার বিপুল টাকার শ্রাদ্ধ করে। এরা পড়ে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে। আর বাকিরা উচ্চশিক্ষার নামে নিজের এবং রাষ্ট্রের ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায় শিক্ষানীতির ভ্রান্তির কারণে। সুযোগ যেভাবেই পান, উচ্চশিক্ষার কারখানা থেকে একটি ডিগ্রি লাভ করতে তেমন কোনোই বেগ পেতে হয় না। এদিকে উচ্চশিক্ষার অঘোষিত লক্ষ্যই থাকে একটি চাকরি লাভ করা। আর চাকরি মানে এখন সরকারি চাকরি। যারা বিসিএস পরীক্ষা লক্ষ্য করে আগান তারা লেখাপড়া করেন নিজের গরজে। কিন্তু যাদের এ উদ্দেশ্য নেই তাদের লক্ষ্য কেবলই সার্টিফিকেট অর্জন। এর বেশি কিছু নয়। কারণ তারা জানে সার্টিফিকেট তাকে কেবল আবেদন করার যোগ্যতা দেবে। কিন্তু প্রাপ্তির জন্য ভরসা নগদ নারায়ণ। এ ক্ষেত্রে আগের মামা-খালুর কার্যকারিতাও যেন হারিয়ে যাচ্ছে। ফলে লেখাপড়ার আর কী দরকার এমন মানসিকতায় অনেককে পেয়ে বসেছে। কিন্তু ট্যাঁকের জোরে যখন না কুলায় তখন এমন চাকরি পাওয়ার চেষ্টা করে যা প্রাপ্তির জন্য আগের যোগ্য ছিল অষ্টম শ্রেণি পাস। আর এখন এসএসসি হলেই চলে। তবে এখন এখানেও রেট অনুসারে টাকা বিনিয়োগ করতে হয়।

সামগ্রিক অবস্থায় কলেজে ৭০ শতাংশ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে ৩০ শতাংশ মিলিয়ে উচ্চশিক্ষার আসল চিত্রটি কী দাঁড়িয়েছে? আশা করি সহজেই অনুমান করা যাচ্ছে। আর অনুমানই বা করতে হবে কেন? খোদ শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনিই তো ২ ফেব্রুয়ারি মহান জাতীয় সংসদে বলেছেন, ‘আমরা যত্রতত্র অনার্স খুলেছি। সেটি জনপ্রতিনিধিদের আগ্রহেই হয়েছে। সেখানে শিক্ষার্থীও অনার্স মানের নয়। শিক্ষকও হয়তো অনার্স মানের নয়, কিন্তু আমরা খুলেছি।’ দেশে ৫৩টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে উল্লেখ করে শিক্ষামন্ত্রী বলেছেন, ‘সম্প্রতি স্থাপিত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর এখন পর্যন্ত নিজেদের কোনো স্থান নেই। কাজই শুরু হয়নি। তার বাইরেও কিছু আছে একেবারে নতুন তৈরি হয়েছে। সেখানে শুধু উপাচার্য, কোষাধ্যক্ষ ছাড়া অধ্যাপক পদমর্যাদার আর কেউ নেই। পুরনো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অধ্যাপক পদমর্যাদার কেউ নতুন বিশ্ববিদ্যালয়ে যেতে চান না। ওখানকার শিক্ষক হিসেবে প্রভাষক নিয়োগ হন, তাদের অধ্যাপক পদে যেতে লাগবে আরও ১৫ বছর। নতুন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে গবেষণার সুযোগ তৈরি হয়ে গেছে তা কিন্তু নয়। সেই বাস্তবতাটা আমাদের মেনে নিতে হবে।’

কেন মেনে নিতে হবে, কেনই বা এ দশা হতে দিলেন মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী- অতি বিনয়ের সঙ্গেও এ প্রশ্ন করতে চাই না। বলা চলে, সাহস পাচ্ছি না। কারণ এ প্রশ্নের তিনি যদি উত্তর দেন তা হলো হেনতেন-সাতসতেরো এতসব কথা বলবেন যা আর এক মহাকাব্যের মতো হয়ে যেতে পারে। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হবে না। শুধু তাই নয়, তিনি আমাকে আবার প্রধানমন্ত্রীকে হেয়প্রতিপন্নকারী হিসেবে চিহ্নিত করার প্রয়াস পেতে পারেন। যেমন তিনি পাঠ্যপুস্তক নিয়ে সমালোচকদের করার প্রয়াস পেয়েছেন।

সাধারণভাবেই বোধগম্য হওয়ার কথা, দ্রুত পরিবর্তনশীল পৃথিবীতে সব কিছুতেই দ্রুত পরিবর্তন আসছে। বর্তমান দুনিয়ায় শুঁটকির ঘ্রাণ অথবা সোঁদা মাটির গন্ধে আপ্লুত হওয়ার সুযোগ কম। সনাতনী চিন্তা থেকে বেরিয়ে এসে নতুন চিন্তা করতে হবে। যেতে হবে মডিউলার এডুকেশনে, ব্যান্ডেড লার্নিং চালু করা প্রয়োজন। অনেক বেশি শর্ট কোর্স, ডিপ্লোমা ও সার্টিফিকেট কোর্স চালু করা দরকার। গবেষণা ও উদ্ভাবনকে ইনকিউবিশন ও কমার্শিয়ালাইজেশনে নিয়ে যেতে হবে। বাণিজ্যিকীকরণ পর্যন্ত যদি না যাওয়া যায়, তা যদি নতুন মান অর্জনের ক্ষেত্রে শিল্পকে সহায়তা না করে তাহলে সেই গবেষণায় লাভ কী? এদিকে গবেষণার নামে প্রায় ক্ষেত্রেই কী চলে সে বিষয় কিন্তু হতাশার বিভিন্ন খবর প্রায়ই প্রকাশিত হয়। এদিকে এমন সব গবেষণা হয় যার কোনো উপযোগ নেই। সায়েন্স ল্যাবরেটরি হিসেবে পরিচিত বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পরিষদ এক সময় উন্নত মানের মোমবাতি এবং জ্বালানি সাশ্রয়ী চুলা আবিষ্কার নিয়ে ব্যস্ত সময় কাটিয়েছে। অনেকেই মনে করেন উচ্চশিক্ষায় যে গবেষণা হচ্ছে তাও অনেকটা এ ধারায় চলছে। উদ্দেশ্য হচ্ছে, একটি ডিগ্রি লাভ করা। যা পদোন্নতি কাজে লাগে। আর কোনো কাজে লাগুক অথবা না লাগুক তা নিয়ে কারওরই যেন মাথাব্যথা নেই।

বিবেচনায় রাখা প্রয়োজন, দক্ষ জনশক্তি গড়ে তোলার জন্য কেবল একটি ডিগ্রি প্রাপ্তির বাসনায় ঘুরপাক খাওয়ার সময় কিন্তু অনেক আগেই শেষ হয়ে গেছে। কিন্তু এ বাস্তবতা অনুধাবন করা হচ্ছে বলে অবস্থাদৃষ্টে মনে হয় না। সব মিলিয়ে দগদগে ঘায়ের মতো আমাদের শিক্ষাব্যবস্থার দুরবস্থা দিন দিন প্রকট হচ্ছে! আর বিষয়টি রয়ে যাচ্ছে বাতনে। কিন্তু এ কি ঘটনাচক্র না কোনো বৈদেশিক পরিকল্পনার বাস্তবায়ন- তাও ভাবনার বিষয়। বিবেচনায় রাখা প্রয়োজন, কোনো জাতিকে অনুগত ও পঙ্গু করে দিতে হলে যা করা প্রয়োজন তার মধ্যে প্রধান হচ্ছে শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দেওয়া। বলাই তো হয়, শিক্ষা হচ্ছে জাতির মেরুদন্ড। জাতি হিসেবে আমাদের মেরুদন্ডের অবস্থা কী- তা কি ভাবনার সময় হয়নি? মনে রাখা প্রয়োজন ব্রিটিশ রাজের আমলে বাস্তবতা উপেক্ষা করে শিক্ষাকেন্দ্রিক এ উপমাহাদেশের মুসলমানদের যে অবস্থা হয়েছিল তা এককথায় ভয়াবহ। যার রেস কিন্তু এখনো চলছে।  এখন কি আমরা বিশ্ব বাস্তবতা থেকে দূরে থাকব?  মূল সমস্যা থেকে উত্তরণের চেষ্টা না করে নানান বিষয় শিক্ষার মধ্যে অনুপ্রবেশ করানো হচ্ছে। এ ধারায় সম্প্রতি অনুপ্রবেশ করানো হয়েছে, মাধ্যমিক স্তরে ১২৮টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ‘টোটাল ফিটনেস প্রোগ্রাম (TFP)’ বাস্তবায়নের তান্ডব। অনেকেই মনে করেন, এটি কেবল শিক্ষায় নয়, জাতীয় পর্যায়েও অঘটন ঘটাতে পারে।

                লেখক :  জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৪২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য দীপিকা
অপ্রতিরোধ্য দীপিকা

শোবিজ

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর
গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর

পূর্ব-পশ্চিম

জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের
জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের

পূর্ব-পশ্চিম