শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১২ মার্চ, ২০২৩

র‌্যাগিং বিদায় নিক ক্যাম্পাস থেকে

ড. এম মেসবাহউদ্দিন সরকার
প্রিন্ট ভার্সন
র‌্যাগিং বিদায় নিক ক্যাম্পাস থেকে

সাম্প্রতিক বছরগুলোতে দেশের বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ে র‌্যাগিং নামক অপসংস্কৃতি মারাত্মকভাবে ছড়িয়েছে। শ্রেণিকক্ষে, ক্যাম্পাসের আনাচে-কানাচে, হলের অতিথিকক্ষে, ‘বড় ভাইদের’ কক্ষে পরিচয় ও আদব-কায়দার নামে নবীন শিক্ষার্থীদের দেওয়া হয় এই অপবিদ্যা। চলে মধ্যরাত থেকে ভোর পর্যন্ত। নীরব নিস্তব্ধ, আশপাশের কেউ কিছু টের পায় না, পেলে তাকেও ওই খাঁচায় আবদ্ধ করা হয়।  অর্থাৎ প্রতিবাদ করার সাহস থাকে না কারও। আছে টর্চার সেলের পাশবিক নির্যাতন। বুয়েটে আবরার হত্যা, ইডেন মহিলা কলেজে ছাত্রী নির্যাতন এবং সম্প্রতি ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে ফুলপরীর ওপর নির্মম নির্যাতনের সচিত্র প্রতিবেদন দেশবাসী দেখেছে।  পরিতাপের বিষয়, বিশ্ববিদ্যালয় জীবন শেষ করে যাদের হাতে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব অর্পিত হবে তারাই এই অপসংস্কৃতির সঙ্গে জড়িত। বিশ্ববিদ্যালয় হলো মুক্ত জ্ঞানচর্চার জায়গা। কিন্তু উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করতে এসে নবীন শিক্ষার্থীরা এ ধরনের নেতিবাচক পরিস্থিতির সম্মুখীন হবে এটা কারও কাম্য হতে পারে না। যে বা যারা এ ঘটনা ঘটায়, তারা একই প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীর। আরও স্পষ্ট করে বললে, একশ্রেণির সিনিয়র শিক্ষার্থী ক্যাম্পাসে আগত নবীন শিক্ষার্থীদের সঙ্গে র‌্যাগিং দিয়ে থাকে। র‌্যাগিং শব্দের অর্থ ‘পরিচয়পর্ব’। বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের শুরুতে নতুন শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পুরনো শিক্ষার্থীদের সখ্য গড়ে তোলার প্রথা। বাবা-মাকে ছেড়ে নতুন এই পরিবেশে এসে কীভাবে চলতে হয়, থাকতে হয়, তা একমাত্র সিনিয়ররাই নির্দেশনা দিয়ে থাকেন। মানুষের সঙ্গে কথা বলা, চাল-চলন, ওঠা-বসা, ব্যাচের সবার সঙ্গে একতা বজায় রাখার সিস্টেমটা র‌্যাগিংয়ের মাধ্যমেই শেখানো হয়। শিক্ষকদের সঙ্গেও ভদ্রতা রেখে কীভাবে পড়ালেখার বিষয়ে যোগাযোগ করা হবে তা শিক্ষক এবং সিনিয়ররাও শিখিয়ে দেন। অর্থাৎ নবীন শিক্ষার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্পর্কে নানাবিধ নিয়ম-কানুন, আচার-আচরণ সম্পর্কে অবহিত করা। কিন্তু বাস্তবে আদব-কায়দা, নিয়ম-কানুন শেখানোর নামে তাদের ওপর চালানো হয় শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন, চলে রসিকতা, তিরস্কার, বর্বর আচরণ এমনকি দিগম্বর করাও। রোদ্রে দৌড়ানো, বিভিন্ন অঙ্গভঙ্গি প্রদর্শন করানো, সিনিয়র আপুদের প্রপোজসহ বিভিন্ন শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করা। চলে কান ধরে ওঠা-বসানো, রড দিয়ে পেটানো, পানিতে চুবানো, উঁচু ভবন থেকে লাফ দেওয়ানো, সিগারেটের আগুনে ছ্যাঁকা দেওয়া, গাছে ওঠানো, ভবনের কার্নিশ দিয়ে হাঁটানো, গালিগালাজ করা, সালাম দিতে বাধ্য করা, জোর করে গান গাওয়া, নৃত্য করানো, কুৎসা রটানো, ‘ক’ ‘খ’ এর নামতা পড়ানো, নজরদারি ও খবরদারি করা, মানিব্যাগ, মোবাইল ফোন নিয়ে যাওয়া ইত্যাদি। এসব কারণে নবীন শিক্ষার্থীরা সব সময় আতঙ্কে থাকে, অনেকে ক্যাম্পাস ছেড়ে চলে যায়, মানসিক ও পাশবিক নির্যাতনে অনেক সময় ডাক্তারের শরণাপন্ন হয়, কখনো কখনো মৃত্যুও ঘটে।

ইদানীং বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে রাগিংয়ের কারণে শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ চরমভাবে ব্যাহত হচ্ছে। প্রযুক্তির সহায়তায় এসব ন্যক্কারজনক অডিও/ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়াতে পোস্ট করায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাবমূর্তি ক্ষুণœ হচ্ছে। অপমান সহ্য করতে না পারে অনেক সময় ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী আত্মহত্যার পথও বেছে নেয়। অথচ একটি তীব্র প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মাধ্যমে অত্যন্ত মেধাবী শিক্ষার্থীরাই বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়। এদের মধ্যে কেউ ভালো রেজাল্ট করে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক, গবেষক, বিসিএস ক্যাডার, ব্যাংকার, উদ্যোক্তা, ব্যবসায়ী হয়ে দেশকে সেবা করে যাচ্ছে। অনেকেই তাদের আউটস্ট্যান্ডিং রেজাল্টের জন্য জন হার্ভার্ড, ক্যামব্রিজ, অক্সফোর্ড, এমআইটি ইত্যাদি নামিদামি বিশ্ববিদ্যালয়ে স্কলারশিপ নিয়ে পিএইচডি ও গবেষণা করছে। গুগল, ফেসবুক, অ্যামাজন, নাসায় চাকরি করছে অত্যন্ত সুনামের সঙ্গে। অথচ একই মেধার গুটিকয় শিক্ষার্থী এই অপসংস্কৃতিচর্চা করে নিজের জীবনকে তো নষ্ট করছেই, জুনিয়র শিক্ষার্থীদের জীবন নিয়েও ছিনিমিনি খেলছে, যা কোনোভাবেই চলতে দেওয়া যায় না। তাই এই অপসংস্কৃতির বিরুদ্ধেও সোচ্চার হতে হবে এবং এই বর্বরতাকে সমূলে উৎপাটন করে শিক্ষাঙ্গনের সুস্থ পরিবেশ যে কোনো মূল্যে বজায় রাখতে হবে। শিক্ষার্থীদের মানবিক করে গড়ে তোলার পাশাপাশি ভালো-মন্দের বিভেদকে যেন শিক্ষার্থীরা চিহ্নিত করতে পারে, সেই সক্ষমতা গড়ে তুলতে হবে। একদল ঊচ্ছৃঙ্খল শিক্ষার্থীর অত্যাচারে লেখাপড়ার যবনিকা করে ক্যাম্পাস ছেড়ে দেওয়া বুদ্ধিমানের কাজ নয়। এই অত্যাচার এবং অপসংস্কৃতির বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে, যেমনটি করেছে কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ফুলপরী। সাধারণ ছাত্রদের আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় র‌্যাগিং অপরাধের দায়ে অভিযুক্ত শিক্ষার্থীদের নানারকম সাজা দেয়, কখনো কখনো ছাত্রত্ব বাতিল করে। কিন্তু এটি কোনো সমাধান নয়। লেখাপড়া করতে এসে যে ছেলেটি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এই অপরাধের জন্য বহিষ্কৃত হলো তার জীবনের কী হবে? আবার অভিযুক্ত শিক্ষার্থী কেন, কীভাবে, কোন পরিস্থিতিতে কিংবা কাদের প্ররোচনায় এবং ইন্ধনে এই অপরাধে জড়িত হলো, তা দেখভাল করার দায়িত্ব প্রশাসন, শিক্ষক-শিক্ষার্থী সবার। ভুক্তভোগী যাতে তাৎক্ষণিক বিচার পায় সে জন্য শক্তিশালী ‘যৌন নিপীড়ন সেল’ গঠন করা উচিত।  লেখাপড়া বাদ দিয়ে যারা এসব অপকর্মে লিপ্ত থাকে তাদের নিয়মিত কাউন্সেলিং করা,  প্রয়োজনে তাদের অভিভাবকদের সঙ্গে যোগাযোগ করা উচিত। অন্যায় প্রমাণিত হলে বিশ্ববিদ্যালয় এবং রাষ্ট্রীয় আইনে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। প্রত্যেক বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের সার্বক্ষণিক সহায়তায় জন্য প্রক্টরিয়াল কমিটির পাশাপাশি ছাত্র নেতৃবৃন্দের ভূমিকা জোরদার হওয়া উচিত।  অন্যথায় আজ যে ছেলেটি র‌্যাগিংয়ের শিকার হচ্ছে, সে আগামীতে এর চেয়ে বেশি মাত্রায় অন্যের ওপর র‌্যাগিং করবে, যা স্বাভাবিক শিক্ষার পরিবেশকে আরও কলুষিত করবে।

                লেখক : অধ্যাপক ও তথ্যপ্রযুক্তিবিদ, আইআইটি, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
নাশকতা-অরাজকতা
নাশকতা-অরাজকতা
খাদ্য নিরাপত্তা
খাদ্য নিরাপত্তা
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক
ইউক্রেন যুদ্ধ
ইউক্রেন যুদ্ধ
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
সর্বশেষ খবর
‌‘রাজনীতিতে বৈষম্য দূর করে উন্নত দেশ গঠন করা সম্ভব’
‌‘রাজনীতিতে বৈষম্য দূর করে উন্নত দেশ গঠন করা সম্ভব’

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ৭ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
টেকনাফে ৭ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩২.১৫ বিলিয়ন ডলার
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩২.১৫ বিলিয়ন ডলার

১০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সিরাজগঞ্জে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
সিরাজগঞ্জে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের
রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের
এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পর্তুগালের প্রবাসী বাংলাদেশি খুন
পর্তুগালের প্রবাসী বাংলাদেশি খুন

২৭ মিনিট আগে | পরবাস

ভোট পাওয়ার জন্য মোদি নাচতেও পারেন: রাহুল গান্ধী
ভোট পাওয়ার জন্য মোদি নাচতেও পারেন: রাহুল গান্ধী

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার
কুমিল্লায় মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ
৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে কর্মবিরতি
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে কর্মবিরতি

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুরে ঐতিহ্যবাহী মেলায় মানুষের ঢল
দিনাজপুরে ঐতিহ্যবাহী মেলায় মানুষের ঢল

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চব্বিশের তরুণরা একাত্তরের শহীদদের উত্তরসূরি : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
চব্বিশের তরুণরা একাত্তরের শহীদদের উত্তরসূরি : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোশ্যাল মিডিয়ায় অপপ্রচার রোধে দুই সেল গঠনের চিন্তা
সোশ্যাল মিডিয়ায় অপপ্রচার রোধে দুই সেল গঠনের চিন্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কু‌ড়িগ্রামে গৃহবধূ নি‌খোঁজ, উদ্ধারে কাজ কর‌ছে ফায়ার সা‌র্ভিস
কু‌ড়িগ্রামে গৃহবধূ নি‌খোঁজ, উদ্ধারে কাজ কর‌ছে ফায়ার সা‌র্ভিস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝালকাঠিতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
ঝালকাঠিতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৪৩২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৪৩২

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পঞ্চগড়ে গ্রাম আদালত কার্যক্রম বিষয়ে মতবিনিময়
পঞ্চগড়ে গ্রাম আদালত কার্যক্রম বিষয়ে মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ বছর পর মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন বিএনপি-জামায়াতের ৪৭ নেতাকর্মী
১০ বছর পর মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন বিএনপি-জামায়াতের ৪৭ নেতাকর্মী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক মুক্ত সমাজ ব্যবস্থা চালু করতে না পারলে পিছিয়ে যাব : এ্যানি
মাদক মুক্ত সমাজ ব্যবস্থা চালু করতে না পারলে পিছিয়ে যাব : এ্যানি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার পারমাণবিক সুপার টর্পেডোর পরীক্ষা চালালো রাশিয়া
এবার পারমাণবিক সুপার টর্পেডোর পরীক্ষা চালালো রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিকটক প্রতিনিধিদের সঙ্গে সিইসির বৈঠকে ‘অপপ্রচার’ ঠেকাতে আলোচনা
টিকটক প্রতিনিধিদের সঙ্গে সিইসির বৈঠকে ‘অপপ্রচার’ ঠেকাতে আলোচনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ল’ রিপোর্টার্স ফোরামের সদস্যদের জন্য ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
ল’ রিপোর্টার্স ফোরামের সদস্যদের জন্য ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুই মাথাওয়ালা শিশুর জন্ম
দুই মাথাওয়ালা শিশুর জন্ম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬ আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির
৬ আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাকসু নির্বাচনের দাবিতে তিন শিক্ষার্থী অনশনে
বাকসু নির্বাচনের দাবিতে তিন শিক্ষার্থী অনশনে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?
কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের ২৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৩৪ কোটি ডলার
অক্টোবরের ২৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৩৪ কোটি ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কেবি কলেজের শিক্ষার্থীদের মানসিকতা মুগ্ধ করেছে : বাকৃবি ভিসি
কেবি কলেজের শিক্ষার্থীদের মানসিকতা মুগ্ধ করেছে : বাকৃবি ভিসি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার সামিরার মা লুসির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
এবার সামিরার মা লুসির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান
যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের
জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা
চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে
৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট
বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি
অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক
বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!
১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা
ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি
মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ
পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন
কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের
সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি
সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল
সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান
১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম
খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ অক্টোবর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতালে ভর্তি হাসান মাসুদ
হাসপাতালে ভর্তি হাসান মাসুদ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও
স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হা-মীম গ্রুপের প্রতিষ্ঠান রিফাত গার্মেন্টসের বিরুদ্ধে বিপুল কর ফাঁকির অভিযোগ
হা-মীম গ্রুপের প্রতিষ্ঠান রিফাত গার্মেন্টসের বিরুদ্ধে বিপুল কর ফাঁকির অভিযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’

নগর জীবন

এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে যাবেন নতুন ডিসি
মাঠে যাবেন নতুন ডিসি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন
বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন

নগর জীবন

স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক
স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ
বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ

নগর জীবন

শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর
শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ
বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের

প্রথম পৃষ্ঠা

বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে
বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু
ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি
হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি

পেছনের পৃষ্ঠা

বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি
বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি

নগর জীবন

প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

খবর

সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে
সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমান শাহর ১২ নায়িকা
সালমান শাহর ১২ নায়িকা

শোবিজ

ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ
ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ
লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না
এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না

নগর জীবন

বাংলাদেশিসহ ৪৫ হাজার গ্রিনকার্ডধারীকে বহিষ্কারের নোটিস
বাংলাদেশিসহ ৪৫ হাজার গ্রিনকার্ডধারীকে বহিষ্কারের নোটিস

পেছনের পৃষ্ঠা

ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন
ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন

নগর জীবন

‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি
‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি

শোবিজ

তোয়ালে কথন
তোয়ালে কথন

রকমারি লাইফ স্টাইল

চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে
চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে

নগর জীবন

সংস্কারের বিপক্ষের কারও সঙ্গে জোট করবে না এনসিপি
সংস্কারের বিপক্ষের কারও সঙ্গে জোট করবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা