শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৬ মার্চ, ২০২৩

বিএনপির প্রতিবাদ ও সৈয়দ বোরহান কবীরের বক্তব্য

প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপির প্রতিবাদ ও সৈয়দ বোরহান কবীরের বক্তব্য

বাংলাদেশ প্রতিদিনের ৪ মার্চ সংখ্যায় প্রকাশিত ‘তারেক জিয়ার রাষ্ট্রদ্রোহের একটি নমুনা’ শীর্ষক কলামের প্রতিবাদ জানিয়েছেন বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্যসচিব শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী। প্রতিবাদলিপিতে তিনি বলেন, সৈয়দ বোরহান কবিরের লেখা ‘তারেক জিয়ার রাষ্ট্রদ্রোহের একটি দৃষ্টান্ত’ শিরোনামে একটি নিবন্ধ ৪ মার্চ, ২০২৩-এর বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রিন্ট, অনলাইন ও ইংরেজি ভার্সনে প্রকাশিত হয়েছে।

নিবন্ধটির রচয়িতা কবির সাহেব তার সাংবাদিকতার অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতার জন্য নয় বরং অনির্বাচিত সরকারের প্রচারণার জন্য সমধিক পরিচিত। কোনো মানদন্ডেই তার কর্মকান্ড সাংবাদিকতার পর্যায়ে পড়ে না। তিনি বাংলাদেশের সামগ্রিক পরিস্থিতিকে বিষময় করে তুলতে মিথ্যা তথ্য ছড়িয়ে চলেছেন। বাংলাদেশিদের ভোটাধিকার হরণকারী গোষ্ঠীর লাঠিয়াল হিসেবেই তিনি ভূমিকা পালন করে যাচ্ছেন। শেখ সাদি বলেছেন, ‘একটি সুন্দর বাগান নষ্ট করতে একটি বানরই যথেষ্ট।’ আর বোরহান কবিররা দেশকে নষ্ট করার সেই কাজটাকেই পেশা হিসেবে নিয়েছেন। মানবাধিকার, আইনের শাসন -এসব বিষয়ে তাদের কোনো মাথাব্যথা নেই। তাদের বিবেক সমাধিস্থ করে দেহটির কাঁধে বয়ে বেড়াচ্ছেন শাসকগোষ্ঠীর দায়।

বাংলাদেশের বর্তমান সংকটের মূলেই হচ্ছে দেশের মালিক জনগণের ভোটাধিকার কেড়ে নেওয়া। একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থাই পারত বাংলাদেশকে সামনে এগিয়ে নিতে। স্বাধীনতার ৫১ বছর পরে এসে আমরা দেখছি বাংলাদেশের মানুষের ভোটাধিকার নেই। অথচ আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধ শুরুই হয়েছিল এ ভূখন্ডের মানুষের ভোটের মাধ্যমে দেওয়া রায় না মানার বিরুদ্ধে। বিশ্বে গণতন্ত্র, মানবাধিকার, ন্যায়বিচার, নারী অধিকার, খাদ্য,  স্বাস্থ্য, অর্থনীতি, প্রযুক্তিসহ বিভিন্ন সূচকে বাংলাদেশ থাকে একেবারে তলানিতে। যুদ্ধপীড়িত আফগানিস্তান ও আফ্রিকার কয়েকটি দেশের সঙ্গেই শুধু তুলনা চলে বাংলাদেশের। বোরহান কবির বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ ধ্বংসকারীদের অপতৎপরতার সহকারী।

দেশ যখন খাদ্য, বিদ্যুৎ এবং অন্যান্য নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে সমস্যায় জর্জরিত তখন কিছু তথাকথিত সাংবাদিক জনগণের দৃষ্টি অন্য খাতে প্রবাহিত করার অপচেষ্টায় লিপ্ত রয়েছেন। জনাব কবির তাদের অন্যতম।

জনাব তারেক রহমান আশির দশকেই বাংলাদেশের রাজনীতিতে যাত্রা করেন। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপিকে গণতান্ত্রিক,  আধুনিক ও সুসংগঠিত করার লক্ষ্যে কঠোর পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। তিনি কখনো সরকারে যোগ দেননি। জনতার কাতারেই থেকেছেন। তাঁর পরিকল্পনায় তৃণমূল নেতা-কর্মীদের নিয়ে আয়োজিত ‘ইউনিয়ন প্রতিনিধি সভা’ ছিল বাংলাদেশে অভূতপূর্ব। বিশ্বের গণতান্ত্রিক দেশগুলোর মতো ভোটের মাধ্যমে বিএনপির সর্বস্তরের সাংগঠনিক কমিটি গঠনের উদ্যোগ নিয়েছিলেন; যা সব মহলে হয়েছিল প্রশংসিত। তারেক রহমানের এসব যুগান্তকারী রাজনৈতিক কর্মকান্ডে ভয় পেয়ে গিয়েছিল বাংলাদেশ বিরোধী চক্র। আর সেখান থেকেই টার্গেট হন তারেক রহমান ও হাওয়া ভবন।

বিবৃতিতে দাবি করা হয়, জনাব কবির সাহেব তার নিবন্ধে তিনবারের প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মন্ত্রিসভায় প্রতিমন্ত্রী নিয়োগের পেছনে জনাব তারেক রহমানের হাত ছিল বলে যে অভিযোগ করেছেন তা-ও মিথ্যা এবং বানোয়াট। ২০০১ সালের নির্বাচনে বিএনপি এবং হাওয়া ভবনের প্রতি এমন অভিযোগও ভিত্তিহীন।

২০০১ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর বাংলাদেশে একটি সাম্প্রদায়িক সংঘাত ঘটেছিল। আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে এ ঘটনাকে বিএনপি এবং হাওয়া ভবনের ওপর চাপিয়ে দেওয়ার অপচেষ্টায় লিপ্ত হয়। একটি বিজয়ী দল কোনো অবস্থায়ই নিজ ভূখন্ডে দাঙ্গা-হাঙ্গামা কিংবা সংঘাত সৃষ্টি করতে পারে না। মূলত বিএনপি সরকারকে বিতর্কিত করতেই এ অঘটনগুলো ঘটিয়েছিল চক্রান্তকারীরা। অথচ ২০১৮ সালের নির্বাচনে ধানের শীষে ভোট দেওয়ার কারণে আওয়ামী সন্ত্রাসীরা অনেক মা-বোনের ওপর চালিয়েছিল নির্মম নির্যাতন, কেড়ে নিয়েছিল সম্ভ্রম।

১৪ বছর ধরে বাংলাদশের মানুষ ভোটাধিকারহারা। গুম-খুন-হামলা-মামলা জনগণের ওপর চালিয়ে দেওয়া হয়েছে। দখলদার সরকারের সীমাহীন দুর্নীতির কারণে গ্যাস-বিদ্যুৎ-চাল-ডাল-আটাসহ সব নিত্যপণ্য মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে গেছে। এমন পরিস্থিতিতে অধিকার ও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের সংগ্রামে যখন মানুষ রাজপথে, তখন মিথ্যাচার করে একটি সুবিধাবাদী গোষ্ঠী কাউকে রক্ষা করতে চাচ্ছে।

সব অপপ্রচার রুখে দিয়ে জনতার কাতারে আসুন, এ আহ্বান জানাচ্ছি।

সৈয়দ বোরহান কবীরের বক্তব্য :

৪ মার্চ বাংলাদেশ প্রতিদিনে আমার লেখা কলাম ‘তারেক জিয়ার রাষ্ট্রদ্রোহিতার একটি নমুনা’ শীর্ষক কলামের প্রতিবাদ জানিয়েছেন বিএনপি -সংশ্লিষ্ট কয়েকজন। প্রতিবাদপত্রের ধরন ও ভাষা উদ্বেগজনক এবং ভীতিপ্রদ। বিএনপি-সংশ্লিষ্টরা প্রতিবাদপত্রে আমার নাম এবং কলামটির শিরোনাম পর্যন্ত সঠিকভাবে লিখতে পারেননি। প্রথমেই বোঝা যায় পাঠক হিসেবে তারা কত অমনোযোগী এবং দায়িত্বহীন। এ কারণেই এই কলামের মর্মার্থ এবং সত্যতা তারা উপলব্ধি করতে পারেননি বোধ করি। তারেক জিয়া সম্পর্কে আমি যা লিখেছি, তা সবই সত্য এবং ২০০১-০৬ সালের বাস্তবতা। বিএনপি যদি তাদের স্মৃতি হাতড়ায় এবং পুরনো দিনের সংবাদপত্রগুলো একটু ঘেঁটে দেখে, তাহলে ওই সময়ের জন্য তাদের লজ্জিত ও কুণ্ঠিত হওয়া উচিত। আসল সত্য তথ্য পাবেন। কলাম লেখক, কোনো নতুন তথ্যের অবতারণ করেন না বরং প্রতিষ্ঠিত তথ্য ও সংবাদ বিশ্লেষণ করে তার মতামত দেন। ২০০১ থেকে ২০০৬ সালের বিভীষিকা স্মরণ মানেই বর্তমানকে পাশ কাটানো বা ধামাচাপা দেওয়া- এমন উর্বর চিন্তা কোত্থেকে এলো তা বোধগম্য নয়।

প্রতিবাদপত্রের ভাষা প্রমাণ করে বিএনপি এখনো প্রতিক্রিয়ার রাজনীতি এবং হুমকি-ধমকির সংস্কৃতির মধ্যেই আটকে আছে। এভাবে ধমক দিয়ে কলম বন্ধ করা যায় না। আমি যা লিখেছি তা আমার বিশ্বাস, দায়িত্ববোধ থেকেই লিখেছি। আমি আমার লেখার অবস্থানে অটল।

এই বিভাগের আরও খবর
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
সর্বশেষ খবর
রাঙ্গুনিয়ায় শ্রমিকদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
রাঙ্গুনিয়ায় শ্রমিকদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

১ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কাঠামোগত সংস্কারে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি : আইএমএফ
কাঠামোগত সংস্কারে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি : আইএমএফ

৩৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের কাছে তথ্যচিত্রের জন্য ক্ষমা চেয়েছে বিবিসি
ট্রাম্পের কাছে তথ্যচিত্রের জন্য ক্ষমা চেয়েছে বিবিসি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনায় ট্রলার ডুবে দুই যুবক নিখোঁজ
মেঘনায় ট্রলার ডুবে দুই যুবক নিখোঁজ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ
বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস
ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা
শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর
প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া
ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান
জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা
নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল
রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন
কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ
জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত
গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন
সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি
গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা
পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?
রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস
বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস

নগর জীবন

ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা

নগর জীবন

সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার
সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার

দেশগ্রাম

ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি
ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি

দেশগ্রাম

নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক
নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক

নগর জীবন

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন