শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৬ মার্চ, ২০২৩

বিএনপির প্রতিবাদ ও সৈয়দ বোরহান কবীরের বক্তব্য

প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপির প্রতিবাদ ও সৈয়দ বোরহান কবীরের বক্তব্য

বাংলাদেশ প্রতিদিনের ৪ মার্চ সংখ্যায় প্রকাশিত ‘তারেক জিয়ার রাষ্ট্রদ্রোহের একটি নমুনা’ শীর্ষক কলামের প্রতিবাদ জানিয়েছেন বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্যসচিব শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী। প্রতিবাদলিপিতে তিনি বলেন, সৈয়দ বোরহান কবিরের লেখা ‘তারেক জিয়ার রাষ্ট্রদ্রোহের একটি দৃষ্টান্ত’ শিরোনামে একটি নিবন্ধ ৪ মার্চ, ২০২৩-এর বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রিন্ট, অনলাইন ও ইংরেজি ভার্সনে প্রকাশিত হয়েছে।

নিবন্ধটির রচয়িতা কবির সাহেব তার সাংবাদিকতার অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতার জন্য নয় বরং অনির্বাচিত সরকারের প্রচারণার জন্য সমধিক পরিচিত। কোনো মানদন্ডেই তার কর্মকান্ড সাংবাদিকতার পর্যায়ে পড়ে না। তিনি বাংলাদেশের সামগ্রিক পরিস্থিতিকে বিষময় করে তুলতে মিথ্যা তথ্য ছড়িয়ে চলেছেন। বাংলাদেশিদের ভোটাধিকার হরণকারী গোষ্ঠীর লাঠিয়াল হিসেবেই তিনি ভূমিকা পালন করে যাচ্ছেন। শেখ সাদি বলেছেন, ‘একটি সুন্দর বাগান নষ্ট করতে একটি বানরই যথেষ্ট।’ আর বোরহান কবিররা দেশকে নষ্ট করার সেই কাজটাকেই পেশা হিসেবে নিয়েছেন। মানবাধিকার, আইনের শাসন -এসব বিষয়ে তাদের কোনো মাথাব্যথা নেই। তাদের বিবেক সমাধিস্থ করে দেহটির কাঁধে বয়ে বেড়াচ্ছেন শাসকগোষ্ঠীর দায়।

বাংলাদেশের বর্তমান সংকটের মূলেই হচ্ছে দেশের মালিক জনগণের ভোটাধিকার কেড়ে নেওয়া। একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থাই পারত বাংলাদেশকে সামনে এগিয়ে নিতে। স্বাধীনতার ৫১ বছর পরে এসে আমরা দেখছি বাংলাদেশের মানুষের ভোটাধিকার নেই। অথচ আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধ শুরুই হয়েছিল এ ভূখন্ডের মানুষের ভোটের মাধ্যমে দেওয়া রায় না মানার বিরুদ্ধে। বিশ্বে গণতন্ত্র, মানবাধিকার, ন্যায়বিচার, নারী অধিকার, খাদ্য,  স্বাস্থ্য, অর্থনীতি, প্রযুক্তিসহ বিভিন্ন সূচকে বাংলাদেশ থাকে একেবারে তলানিতে। যুদ্ধপীড়িত আফগানিস্তান ও আফ্রিকার কয়েকটি দেশের সঙ্গেই শুধু তুলনা চলে বাংলাদেশের। বোরহান কবির বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ ধ্বংসকারীদের অপতৎপরতার সহকারী।

দেশ যখন খাদ্য, বিদ্যুৎ এবং অন্যান্য নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে সমস্যায় জর্জরিত তখন কিছু তথাকথিত সাংবাদিক জনগণের দৃষ্টি অন্য খাতে প্রবাহিত করার অপচেষ্টায় লিপ্ত রয়েছেন। জনাব কবির তাদের অন্যতম।

জনাব তারেক রহমান আশির দশকেই বাংলাদেশের রাজনীতিতে যাত্রা করেন। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপিকে গণতান্ত্রিক,  আধুনিক ও সুসংগঠিত করার লক্ষ্যে কঠোর পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। তিনি কখনো সরকারে যোগ দেননি। জনতার কাতারেই থেকেছেন। তাঁর পরিকল্পনায় তৃণমূল নেতা-কর্মীদের নিয়ে আয়োজিত ‘ইউনিয়ন প্রতিনিধি সভা’ ছিল বাংলাদেশে অভূতপূর্ব। বিশ্বের গণতান্ত্রিক দেশগুলোর মতো ভোটের মাধ্যমে বিএনপির সর্বস্তরের সাংগঠনিক কমিটি গঠনের উদ্যোগ নিয়েছিলেন; যা সব মহলে হয়েছিল প্রশংসিত। তারেক রহমানের এসব যুগান্তকারী রাজনৈতিক কর্মকান্ডে ভয় পেয়ে গিয়েছিল বাংলাদেশ বিরোধী চক্র। আর সেখান থেকেই টার্গেট হন তারেক রহমান ও হাওয়া ভবন।

বিবৃতিতে দাবি করা হয়, জনাব কবির সাহেব তার নিবন্ধে তিনবারের প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মন্ত্রিসভায় প্রতিমন্ত্রী নিয়োগের পেছনে জনাব তারেক রহমানের হাত ছিল বলে যে অভিযোগ করেছেন তা-ও মিথ্যা এবং বানোয়াট। ২০০১ সালের নির্বাচনে বিএনপি এবং হাওয়া ভবনের প্রতি এমন অভিযোগও ভিত্তিহীন।

২০০১ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর বাংলাদেশে একটি সাম্প্রদায়িক সংঘাত ঘটেছিল। আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে এ ঘটনাকে বিএনপি এবং হাওয়া ভবনের ওপর চাপিয়ে দেওয়ার অপচেষ্টায় লিপ্ত হয়। একটি বিজয়ী দল কোনো অবস্থায়ই নিজ ভূখন্ডে দাঙ্গা-হাঙ্গামা কিংবা সংঘাত সৃষ্টি করতে পারে না। মূলত বিএনপি সরকারকে বিতর্কিত করতেই এ অঘটনগুলো ঘটিয়েছিল চক্রান্তকারীরা। অথচ ২০১৮ সালের নির্বাচনে ধানের শীষে ভোট দেওয়ার কারণে আওয়ামী সন্ত্রাসীরা অনেক মা-বোনের ওপর চালিয়েছিল নির্মম নির্যাতন, কেড়ে নিয়েছিল সম্ভ্রম।

১৪ বছর ধরে বাংলাদশের মানুষ ভোটাধিকারহারা। গুম-খুন-হামলা-মামলা জনগণের ওপর চালিয়ে দেওয়া হয়েছে। দখলদার সরকারের সীমাহীন দুর্নীতির কারণে গ্যাস-বিদ্যুৎ-চাল-ডাল-আটাসহ সব নিত্যপণ্য মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে গেছে। এমন পরিস্থিতিতে অধিকার ও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের সংগ্রামে যখন মানুষ রাজপথে, তখন মিথ্যাচার করে একটি সুবিধাবাদী গোষ্ঠী কাউকে রক্ষা করতে চাচ্ছে।

সব অপপ্রচার রুখে দিয়ে জনতার কাতারে আসুন, এ আহ্বান জানাচ্ছি।

সৈয়দ বোরহান কবীরের বক্তব্য :

৪ মার্চ বাংলাদেশ প্রতিদিনে আমার লেখা কলাম ‘তারেক জিয়ার রাষ্ট্রদ্রোহিতার একটি নমুনা’ শীর্ষক কলামের প্রতিবাদ জানিয়েছেন বিএনপি -সংশ্লিষ্ট কয়েকজন। প্রতিবাদপত্রের ধরন ও ভাষা উদ্বেগজনক এবং ভীতিপ্রদ। বিএনপি-সংশ্লিষ্টরা প্রতিবাদপত্রে আমার নাম এবং কলামটির শিরোনাম পর্যন্ত সঠিকভাবে লিখতে পারেননি। প্রথমেই বোঝা যায় পাঠক হিসেবে তারা কত অমনোযোগী এবং দায়িত্বহীন। এ কারণেই এই কলামের মর্মার্থ এবং সত্যতা তারা উপলব্ধি করতে পারেননি বোধ করি। তারেক জিয়া সম্পর্কে আমি যা লিখেছি, তা সবই সত্য এবং ২০০১-০৬ সালের বাস্তবতা। বিএনপি যদি তাদের স্মৃতি হাতড়ায় এবং পুরনো দিনের সংবাদপত্রগুলো একটু ঘেঁটে দেখে, তাহলে ওই সময়ের জন্য তাদের লজ্জিত ও কুণ্ঠিত হওয়া উচিত। আসল সত্য তথ্য পাবেন। কলাম লেখক, কোনো নতুন তথ্যের অবতারণ করেন না বরং প্রতিষ্ঠিত তথ্য ও সংবাদ বিশ্লেষণ করে তার মতামত দেন। ২০০১ থেকে ২০০৬ সালের বিভীষিকা স্মরণ মানেই বর্তমানকে পাশ কাটানো বা ধামাচাপা দেওয়া- এমন উর্বর চিন্তা কোত্থেকে এলো তা বোধগম্য নয়।

প্রতিবাদপত্রের ভাষা প্রমাণ করে বিএনপি এখনো প্রতিক্রিয়ার রাজনীতি এবং হুমকি-ধমকির সংস্কৃতির মধ্যেই আটকে আছে। এভাবে ধমক দিয়ে কলম বন্ধ করা যায় না। আমি যা লিখেছি তা আমার বিশ্বাস, দায়িত্ববোধ থেকেই লিখেছি। আমি আমার লেখার অবস্থানে অটল।

এই বিভাগের আরও খবর
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
বেকারত্ব
বেকারত্ব
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
সর্বশেষ খবর
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি
নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনে নানা অনিয়মের তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে নানা অনিয়মের তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার
তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার

৪৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টস জিতে হংকংকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো শ্রীলঙ্কা
টস জিতে হংকংকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো শ্রীলঙ্কা

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় নির্বাচনে সর্বোচ্চ নিরপেক্ষতা দেখাতে পুলিশের প্রতি আহ্বান ডিএমপি কমিশনারের
জাতীয় নির্বাচনে সর্বোচ্চ নিরপেক্ষতা দেখাতে পুলিশের প্রতি আহ্বান ডিএমপি কমিশনারের

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাবেক সংস্কৃতিমন্ত্রী নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
সাবেক সংস্কৃতিমন্ত্রী নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে কালীগঙ্গা নদীতে পোনামাছ অবমুক্ত
মানিকগঞ্জে কালীগঙ্গা নদীতে পোনামাছ অবমুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় মা-মেয়েকে হত্যা, কুবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
কুমিল্লায় মা-মেয়েকে হত্যা, কুবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় ক্লিনিক থেকে নবজাতক চুরি
খুলনায় ক্লিনিক থেকে নবজাতক চুরি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমানের সামনে ১৭৩ রানের চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিল আমিরাত
ওমানের সামনে ১৭৩ রানের চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিল আমিরাত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজে বর্ণিল ওরিয়েন্টেশন
ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজে বর্ণিল ওরিয়েন্টেশন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাছ জীবনের প্রতীক, পরিবেশ রক্ষার হাতিয়ার: গাকৃবি ভিসি
গাছ জীবনের প্রতীক, পরিবেশ রক্ষার হাতিয়ার: গাকৃবি ভিসি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৩৫৩ মিলিয়ন ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক
৩৫৩ মিলিয়ন ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রেমিকাকে ধর্ষণের অভিযোগে কৃষক গ্রেপ্তার
প্রেমিকাকে ধর্ষণের অভিযোগে কৃষক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের সাথে দ্বন্দ্ব, পরবর্তী ম্যাচ বয়কট করবে পাকিস্তান?
ভারতের সাথে দ্বন্দ্ব, পরবর্তী ম্যাচ বয়কট করবে পাকিস্তান?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে নদী থেকে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার, পরিবারের কাছে হস্তান্তর
সুন্দরবনে নদী থেকে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার, পরিবারের কাছে হস্তান্তর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউটিউবে ‘পে-পার-ভিউতে’ সাড়া ফেলেছে আমিরের ‘সিতারে জামিন পার’
ইউটিউবে ‘পে-পার-ভিউতে’ সাড়া ফেলেছে আমিরের ‘সিতারে জামিন পার’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক আরও জোরদার করতে চায় বাংলাদেশ
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক আরও জোরদার করতে চায় বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে আগাম জাতের সবজি চাষে ব্যস্ত কৃষক
দিনাজপুরে আগাম জাতের সবজি চাষে ব্যস্ত কৃষক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ
আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব
অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ
সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তিশার সুখবর...
তৌসিফ-তিশার সুখবর...

শোবিজ

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল

বিশেষ আয়োজন

১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ
সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

আইটেম গার্ল মাহি
আইটেম গার্ল মাহি

শোবিজ

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা