শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৫ জুন, ২০২৩ আপডেট:

দ্বিতীয় পদ্মা সেতু : বিকল্প ভাবনা

অধ্যাপক ড. আবু সাইয়িদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
দ্বিতীয় পদ্মা সেতু : বিকল্প ভাবনা

১. নদীমাতৃক বাংলাদেশ। নদী মায়ের মতো। বহু বিস্তৃত নদী, উপ-নদী, শাখা নদী আঁচল বিছিয়ে বিপুল জলরাশিতে সুজলা, শস্য-শ্যামল বাংলাদেশ। নদী মরে যাচ্ছে। তাকে মেরে ফেলা হচ্ছে। ’৭০ সালের নির্বাচনে জাতির পিতা ‘ক্রগ মিশন’ বাস্তবায়নের কথা বলেছিলেন। ‘নদী বাঁচাও’ তাঁর প্রতিশ্রুতি আমরা ভুলেই গেছি। বর্তমান যুগে দ্রুত যোগাযোগ ব্যবস্থার জন্য ‘নদী-উন্নয়ন’ নয়; ব্রিজ-সেতু নির্মাণের দিকে ঝুঁকে পড়েছে দেশ। এ পরিপ্রেক্ষিতে সম্প্রতি বাজেটে পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া দ্বিতীয় পদ্মা সেতু নির্মাণের জন্য বিপুল অর্থ বরাদ্দ করা হয়েছে। এ প্রসঙ্গে কোটি মানুষের অব্যক্ত দাহ ও যন্ত্রণার কথা তুলে ধরা প্রয়োজন।

২. প্রথমেই যমুনা ও পদ্মা নদীর বিষয়টি খতিয়ে দেখা যাক। যমুনার তীর ধরে উৎসমুখে দেখা যায়, নদীটি এসেছে হিমালয়ের পাদদেশ থেকে, ব্রহ্মপুত্র যার নাম। তিব্বতের ভিতর ১৭০০ কিমি., ভারতের ৯০০ কিমি. এবং বাংলাদেশে ৩০০ কিমি. বিপুল জলরাশি নিয়ে শেষ পর্যন্ত এসে ঠেকেছে পাবনার বেড়া উপজেলার শেষ প্রান্তে, গোয়ালন্দের কাছে। উৎস থেকে গোয়ালন্দ পর্যন্ত বিস্তৃত নদীটির দৈর্ঘ্য হলো ২৯০০ কিমি.। ১৭৮৭ সনে প্রচণ্ড ভূমিকম্পে আদি ব্রহ্মপুত্র যা মেঘনায় গিয়ে পড়েছিল তার মুখ প্রায় বন্ধ হয়ে যায়। আদি ব্রহ্মপুত্র আজ মৃত প্রায়। ব্রহ্মপুত্র বাংলাদেশের কুড়িগ্রাম জেলায় প্রবেশ করলে এই মূলধারার নাম হয় যমুনা। তথ্যে উল্লেখ আছে যে, এর অববাহিকা হলো ৫ লাখ ৮৩ হাজার বর্গকিলোমিটার। এর অন্যতম প্রধান পানিপ্রবাহ এসেছে তিস্তা থেকে। তিস্তা নদী নেপাল-ভারত হয়ে বাংলাদেশের ডিমলায় প্রবেশ করে। করতোয়া ভারতের জলপাইগুড়ি অতিক্রম করে বাঙ্গালি নদীতে এসে যমুনার ধারাকে পুষ্ট করে, যার জলস্রোত ২১ হাজার কিউসেক। নদীটি বহু খালবিল, উপ-নদীর পানি ধারণ করেছে এবং আদি পাবনা জেলার বড়াল নদী যা বেড়া শাহজাদপুর উপজেলার ভিতর দিয়ে প্রবাহিত। বর্ষায় যমুনায় লাখ কিউসেক জলস্রোত গোয়ালন্দে পদ্মার সঙ্গে মিলিত হয়।

৩. ভারতের গঙ্গা থেকে এসেছে পদ্মা। রাজমহল হয়ে বাংলাদেশের ফারাক্কার লগ্নে ঢুকেছে। গঙ্গা নদীর দৈর্ঘ্য ২ হাজার ৬০০ কিমি.। এর অববাহিকা ৯ লাখ ৭ হাজার বর্গকিলোমিটার। পদ্মা ১২০ কিমি. ধরে বিপুল জলপ্রবাহ নিয়ে গোয়ালন্দ ঘাট পর্যন্ত এসেছে। ’৮২ সালের জরিপে দেখা যায়, গঙ্গার পানির জলধারার পরিমাণ ৭৬ হাজার কিউসেক। বাংলাদেশে মাতামুহুরী, গড়াই নদীসহ বহু উপ-নদীর জলধারা ভারত থেকে এসে পদ্মাকে সমৃদ্ধ করেছে।

৪. এ বছরের পাসকৃত সম্পূরক বাজেটে দ্বিতীয় পদ্মা সেতু নির্মাণের স্থান বেছে নেওয়া হয়েছে পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া (গোয়ালন্দ) ঘাট। ব্যয় হবে ১২ হাজার কোটি টাকার অধিক। আমলাতান্ত্রিক চক্রে তা বেড়ে ২০ হাজার কোটি টাকায় উন্নীত হবে তা অনুমিত। যমুনা এবং পদ্মার সঙ্গমস্থল গোয়ালন্দের কাছাকাছি। এ স্থানে দুই নদীর প্রচণ্ড প্রবাহ, ঘূর্ণাবর্তসহ প্রচণ্ড স্রোতধারা সৃষ্টি করে, যা বর্ষাকালে অবর্ণনীয়। এ স্থানে জলের গভীরতা প্রায় ৩০ মিটার। এখানে সেতু নির্মিত হলে যেমন বিপুল অর্থ অপচয় হবে তেমনি টেকসই হবে কি না প্রশ্ন থেকে যায়।

৫. জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর ঘোষিত নগরবাড়ি-আরিচা সেতু নির্মাণে ব্যয় হবে মাত্র ৭ হাজার কোটি টাকা। পাবনার ঢালারচর রেলস্টেশন থেকে রাজবাড়ী পর্যন্ত যদি পদ্মার ওপর ব্রিজ করা হয় সেখানে কমবেশি ৩-৪ হাজার কোটি টাকার বেশি লাগার কথা নয়। পদ্মার প্রস্থ কম। কিন্তু বাজেটে এর কোনো আলামতই নেই।

৬. সম্পূরক বাজেটে সেতু বিভাগের ৪৩ নম্বর প্রকল্পে পাটুরিয়া-দৌলতদিয়ায় দ্বিতীয় পদ্মা ব্রিজ উত্তর বাংলার অন্তত সাতটি জেলাকে সরাসরি ক্ষতিগ্রস্ত করবে। এ অঞ্চলের কয়েক কোটি কৃষক এবং মানুষ বিপন্ন হবে। জীববৈচিত্র্য বিনষ্ট হবে যা সংবিধানের ১৮ (ক) অনুচ্ছেদ লঙ্ঘনের শামিল। একই সঙ্গে আয় বৈষম্য আরও বৃদ্ধি পাবে, যা সংবিধানের ১৬ অনুচ্ছেদের রাষ্ট্রীয় নীতির পরিপন্থী।

৭. বৈষম্য আরও বৃদ্ধি পেলে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থাও জটিল হয়ে পড়বে। পাবনা জেলা ও রাজশাহীর তাহেরপুর এলাকার পিঁয়াজসহ ওইসব অঞ্চলের শাক-সবজি, ফলমূল ও খাদ্যশস্য যদি সহজে স্বল্প সময়ে চলাচল না করতে পারে তাহলে দেশের অন্য এলাকায় আকাল পড়বে। বর্তমানে বঙ্গবন্ধু যমুনা সেতু পার হয়ে টাঙ্গাইল চন্দ্রা-টঙ্গী হয়ে ব্যাপক ঘুরপথে পদ্মা সেতু দিয়ে দক্ষিণাঞ্চল বিশেষ করে ফরিদপুর, মাদারীপুর, শরীয়তপুর, বরিশাল, বরগুনা ও ভোলা যেতে প্রায় ৬০০ কিমি. পথ অতিক্রম করতে হয়। বর্তমানে পাবনা থেকে বঙ্গবন্ধু সেতু হয়ে রাজধানীতে আসতেই সময় লাগে ৫-৬ ঘণ্টা। বরিশাল যেতে আরও ২-৩ ঘণ্টা। এভাবে জ্বালানি, শ্রমঘণ্টা এবং যানবাহন রক্ষণাবেক্ষণ বেড়ে যায়। ফলে স্বাভাবিকভাবে পণ্যের মূল্য বৃদ্ধি পায়। সাধারণ মানুষের ক্রয়ের সীমা অতিক্রম করায় জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে।

৮. ২৮ অক্টোবর ’৭০ সালে অক্টোবরে বঙ্গবন্ধু নির্বাচনী মেনিফেস্টো ‘রাজনৈতিক সম্প্রচার’ নামে বেতার ও টিভিতে ভাষণ দেন। সেখানে তিনি যমুনা সেতু নির্মাণের বিষয়টি ‘অগ্রাধিকার ভিত্তিতে নির্মাণ করা হবে’ বলে জাতির কাছে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। স্বাধীন হওয়ার পর ২৬ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২ সালে পাবনার নগরবাড়ী ঘাটে ‘মুজিব বাঁধ’ (পাবনা সেচ প্রকল্প) উদ্বোধনকালে বঙ্গবন্ধু ঘোষণা দিয়েছিলেন, ‘ঈশ্বরদী-নগরবাড়ী রেলপথ হবে এবং মানিকগঞ্জ হয়ে তা ঢাকায় যাবে। ৫২ বছরেও তা নির্মিত হয়নি। যমুনার ওপর ওই সেতু-রেলপথ আজও কালের ধুলাই ঢেকে গেছে। বঙ্গবন্ধুর প্রতিশ্রুতি আজও বাস্তবায়িত হয়নি।

৯. পাবনার বেড়া উপজেলার ঢালারচর-রাজবাড়ী সেতু-রেলপথ দিয়ে উত্তরাঞ্চলের যানবাহন দক্ষিণাঞ্চলের জেলাগুলোতে যদি প্রবেশ করে তাহলে মাত্র ৩৫০ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করতে হবে। এসব বিবেচনা না করেই বর্তমানে বিপজ্জনক ভয়াবহ স্থান দিয়ে পদ্মা দ্বিতীয় সেতু করার নামে যে বিপুল অর্থ বরাদ্দ করা হচ্ছে, দেখে শুনে মনে হয় তা সিন্ডিকেটবাজির কর্মকাণ্ড। প্রশ্ন জাগে, আমরা কি জনস্বার্থকে প্রাধান্য দেব? না জনগণের অর্থ হরিলুট করার জন্য সিন্ডিকেটের কাছে জিম্মি থাকব? ৩-৪ কোটি মানুষ এ অসহায় ও দুর্বিষহ ব্যবস্থা থেকে মুক্তি চায়। না হলে অবহেলিত, বঞ্চিত, শোষিত ও দারিদ্র্যপীড়িত উত্তরাঞ্চলের মানুষের চিরায়ত দুঃখ-দুর্দশার কোনো লাঘব হবে না, হওয়া সম্ভব নয়। আন্তপ্রজন্ম কি ধুঁকে ধুঁকে মরবে?

লেখক : ’৭২-এর খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটির সদস্য ও সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী

এই বিভাগের আরও খবর
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক
ইউক্রেন যুদ্ধ
ইউক্রেন যুদ্ধ
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান
শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বশেষ খবর
একাই ৮ উইকেট নিলেন শামি
একাই ৮ উইকেট নিলেন শামি

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়াকে আপোসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপোসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর

১১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

লাকসামে অস্ত্রসহ তিন কিশোর আটক
লাকসামে অস্ত্রসহ তিন কিশোর আটক

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিফপ্রোর সেরা ২৬ জনের তালিকায় মেসি-রোনালদো
ফিফপ্রোর সেরা ২৬ জনের তালিকায় মেসি-রোনালদো

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক কর্মশালা
কুড়িগ্রামে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক কর্মশালা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
ভালুকায় যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আরও তিন মাদকবাহী নৌকায় মার্কিন হামলা, নিহত ১৪
আরও তিন মাদকবাহী নৌকায় মার্কিন হামলা, নিহত ১৪

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচে সবুজায়নে ডিএনসিসি ও সেতু কর্তৃপক্ষের চুক্তি
এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচে সবুজায়নে ডিএনসিসি ও সেতু কর্তৃপক্ষের চুক্তি

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

মনোহরদীতে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
মনোহরদীতে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়ায় রূপার খনিতে বিস্ফোরণে নিহত ২
অস্ট্রেলিয়ায় রূপার খনিতে বিস্ফোরণে নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনআরসি আতঙ্কে আত্মহত্যার অভিযোগ পশ্চিমবঙ্গে, মমতার নিশানায় বিজেপি
এনআরসি আতঙ্কে আত্মহত্যার অভিযোগ পশ্চিমবঙ্গে, মমতার নিশানায় বিজেপি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝালকাঠিতে আওয়ামী লীগের ৩ নেতা কারাগারে
ঝালকাঠিতে আওয়ামী লীগের ৩ নেতা কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ম্যারাডোনা সবকিছুকে ছাপিয়ে গিয়েছিলেন: মেসি
ম্যারাডোনা সবকিছুকে ছাপিয়ে গিয়েছিলেন: মেসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা শুরু ​বৃহস্পতিবার
ঢাকায় আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা শুরু ​বৃহস্পতিবার

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

অমিতাভকে ‌‘কিপটে’ বলে কটাক্ষ
অমিতাভকে ‌‘কিপটে’ বলে কটাক্ষ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭৪ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭৪ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসিসিআই ও ডিএসইর মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই
ডিসিসিআই ও ডিএসইর মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণ আশা করেছিল আওয়ামী আমলে সংগঠিত সকল গণহত্যার বিচার হবে: রাশেদ প্রধান
জনগণ আশা করেছিল আওয়ামী আমলে সংগঠিত সকল গণহত্যার বিচার হবে: রাশেদ প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি
বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে হত্যাচেষ্টা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে হত্যাচেষ্টা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’
‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুব শক্তিকে জাতীয় মুক্তির হাতিয়ারে পরিণত করবে বিএনপি : প্রিন্স
যুব শক্তিকে জাতীয় মুক্তির হাতিয়ারে পরিণত করবে বিএনপি : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রাথমিক শিক্ষার বিষয়ে জনআকাঙ্ক্ষার পরিপন্থী পদক্ষেপ নেবে না সরকার : 
ধর্ম উপদেষ্টা
প্রাথমিক শিক্ষার বিষয়ে জনআকাঙ্ক্ষার পরিপন্থী পদক্ষেপ নেবে না সরকার : ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্লাউড সিডিংয়ে বৃষ্টি নামানোর চেষ্টায় দিল্লি
ক্লাউড সিডিংয়ে বৃষ্টি নামানোর চেষ্টায় দিল্লি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরে ছোট ভাইয়ের হাতে বড় ভাই খুন
শেরপুরে ছোট ভাইয়ের হাতে বড় ভাই খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অটো ছিনতাইয়ের সময় ধরা পড়লেন দুই নারীসহ চার ছিনতাইকারী
অটো ছিনতাইয়ের সময় ধরা পড়লেন দুই নারীসহ চার ছিনতাইকারী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনা প্রত্যাহারের ঘোষণার মাঝেই সিরিয়ায় নামলো অস্ত্র বোঝাই মার্কিন কার্গো বিমান
সেনা প্রত্যাহারের ঘোষণার মাঝেই সিরিয়ায় নামলো অস্ত্র বোঝাই মার্কিন কার্গো বিমান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় ‘ডাবল মার্ডার’ মামলায় ৭ জনের মৃত্যুদণ্ড
খুলনায় ‘ডাবল মার্ডার’ মামলায় ৭ জনের মৃত্যুদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস
পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস
ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার
হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?
ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা
‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প
পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি
অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া
সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম
গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন
অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট
ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ : ভারতের উপকূলীয় এলাকার স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণা
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ : ভারতের উপকূলীয় এলাকার স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস
‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস

শোবিজ

বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা
বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা

নগর জীবন

চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে
চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে

প্রথম পৃষ্ঠা

আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত
আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম
বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম

শিল্প বাণিজ্য

মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ
মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ

শোবিজ

মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা
মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা

শোবিজ

বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি
বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস
দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক
বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক

নগর জীবন

যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’

সম্পাদকীয়

ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার
ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

হারে সিরিজ শুরু লিটনদের
হারে সিরিজ শুরু লিটনদের

মাঠে ময়দানে

শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি
শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত
খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত

দেশগ্রাম

জেনে রাখা ভালো
জেনে রাখা ভালো

স্বাস্থ্য

সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে
সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে

দেশগ্রাম

ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো
ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো

শিল্প বাণিজ্য

চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল
চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল

শিল্প বাণিজ্য

অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক

সম্পাদকীয়

গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী
গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী

দেশগ্রাম

নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের
নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের

দেশগ্রাম

আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড
আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড

দেশগ্রাম

কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য
কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য

দেশগ্রাম