শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৫ জুন, ২০২৩ আপডেট:

দ্বিতীয় পদ্মা সেতু : বিকল্প ভাবনা

অধ্যাপক ড. আবু সাইয়িদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
দ্বিতীয় পদ্মা সেতু : বিকল্প ভাবনা

১. নদীমাতৃক বাংলাদেশ। নদী মায়ের মতো। বহু বিস্তৃত নদী, উপ-নদী, শাখা নদী আঁচল বিছিয়ে বিপুল জলরাশিতে সুজলা, শস্য-শ্যামল বাংলাদেশ। নদী মরে যাচ্ছে। তাকে মেরে ফেলা হচ্ছে। ’৭০ সালের নির্বাচনে জাতির পিতা ‘ক্রগ মিশন’ বাস্তবায়নের কথা বলেছিলেন। ‘নদী বাঁচাও’ তাঁর প্রতিশ্রুতি আমরা ভুলেই গেছি। বর্তমান যুগে দ্রুত যোগাযোগ ব্যবস্থার জন্য ‘নদী-উন্নয়ন’ নয়; ব্রিজ-সেতু নির্মাণের দিকে ঝুঁকে পড়েছে দেশ। এ পরিপ্রেক্ষিতে সম্প্রতি বাজেটে পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া দ্বিতীয় পদ্মা সেতু নির্মাণের জন্য বিপুল অর্থ বরাদ্দ করা হয়েছে। এ প্রসঙ্গে কোটি মানুষের অব্যক্ত দাহ ও যন্ত্রণার কথা তুলে ধরা প্রয়োজন।

২. প্রথমেই যমুনা ও পদ্মা নদীর বিষয়টি খতিয়ে দেখা যাক। যমুনার তীর ধরে উৎসমুখে দেখা যায়, নদীটি এসেছে হিমালয়ের পাদদেশ থেকে, ব্রহ্মপুত্র যার নাম। তিব্বতের ভিতর ১৭০০ কিমি., ভারতের ৯০০ কিমি. এবং বাংলাদেশে ৩০০ কিমি. বিপুল জলরাশি নিয়ে শেষ পর্যন্ত এসে ঠেকেছে পাবনার বেড়া উপজেলার শেষ প্রান্তে, গোয়ালন্দের কাছে। উৎস থেকে গোয়ালন্দ পর্যন্ত বিস্তৃত নদীটির দৈর্ঘ্য হলো ২৯০০ কিমি.। ১৭৮৭ সনে প্রচণ্ড ভূমিকম্পে আদি ব্রহ্মপুত্র যা মেঘনায় গিয়ে পড়েছিল তার মুখ প্রায় বন্ধ হয়ে যায়। আদি ব্রহ্মপুত্র আজ মৃত প্রায়। ব্রহ্মপুত্র বাংলাদেশের কুড়িগ্রাম জেলায় প্রবেশ করলে এই মূলধারার নাম হয় যমুনা। তথ্যে উল্লেখ আছে যে, এর অববাহিকা হলো ৫ লাখ ৮৩ হাজার বর্গকিলোমিটার। এর অন্যতম প্রধান পানিপ্রবাহ এসেছে তিস্তা থেকে। তিস্তা নদী নেপাল-ভারত হয়ে বাংলাদেশের ডিমলায় প্রবেশ করে। করতোয়া ভারতের জলপাইগুড়ি অতিক্রম করে বাঙ্গালি নদীতে এসে যমুনার ধারাকে পুষ্ট করে, যার জলস্রোত ২১ হাজার কিউসেক। নদীটি বহু খালবিল, উপ-নদীর পানি ধারণ করেছে এবং আদি পাবনা জেলার বড়াল নদী যা বেড়া শাহজাদপুর উপজেলার ভিতর দিয়ে প্রবাহিত। বর্ষায় যমুনায় লাখ কিউসেক জলস্রোত গোয়ালন্দে পদ্মার সঙ্গে মিলিত হয়।

৩. ভারতের গঙ্গা থেকে এসেছে পদ্মা। রাজমহল হয়ে বাংলাদেশের ফারাক্কার লগ্নে ঢুকেছে। গঙ্গা নদীর দৈর্ঘ্য ২ হাজার ৬০০ কিমি.। এর অববাহিকা ৯ লাখ ৭ হাজার বর্গকিলোমিটার। পদ্মা ১২০ কিমি. ধরে বিপুল জলপ্রবাহ নিয়ে গোয়ালন্দ ঘাট পর্যন্ত এসেছে। ’৮২ সালের জরিপে দেখা যায়, গঙ্গার পানির জলধারার পরিমাণ ৭৬ হাজার কিউসেক। বাংলাদেশে মাতামুহুরী, গড়াই নদীসহ বহু উপ-নদীর জলধারা ভারত থেকে এসে পদ্মাকে সমৃদ্ধ করেছে।

৪. এ বছরের পাসকৃত সম্পূরক বাজেটে দ্বিতীয় পদ্মা সেতু নির্মাণের স্থান বেছে নেওয়া হয়েছে পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া (গোয়ালন্দ) ঘাট। ব্যয় হবে ১২ হাজার কোটি টাকার অধিক। আমলাতান্ত্রিক চক্রে তা বেড়ে ২০ হাজার কোটি টাকায় উন্নীত হবে তা অনুমিত। যমুনা এবং পদ্মার সঙ্গমস্থল গোয়ালন্দের কাছাকাছি। এ স্থানে দুই নদীর প্রচণ্ড প্রবাহ, ঘূর্ণাবর্তসহ প্রচণ্ড স্রোতধারা সৃষ্টি করে, যা বর্ষাকালে অবর্ণনীয়। এ স্থানে জলের গভীরতা প্রায় ৩০ মিটার। এখানে সেতু নির্মিত হলে যেমন বিপুল অর্থ অপচয় হবে তেমনি টেকসই হবে কি না প্রশ্ন থেকে যায়।

৫. জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর ঘোষিত নগরবাড়ি-আরিচা সেতু নির্মাণে ব্যয় হবে মাত্র ৭ হাজার কোটি টাকা। পাবনার ঢালারচর রেলস্টেশন থেকে রাজবাড়ী পর্যন্ত যদি পদ্মার ওপর ব্রিজ করা হয় সেখানে কমবেশি ৩-৪ হাজার কোটি টাকার বেশি লাগার কথা নয়। পদ্মার প্রস্থ কম। কিন্তু বাজেটে এর কোনো আলামতই নেই।

৬. সম্পূরক বাজেটে সেতু বিভাগের ৪৩ নম্বর প্রকল্পে পাটুরিয়া-দৌলতদিয়ায় দ্বিতীয় পদ্মা ব্রিজ উত্তর বাংলার অন্তত সাতটি জেলাকে সরাসরি ক্ষতিগ্রস্ত করবে। এ অঞ্চলের কয়েক কোটি কৃষক এবং মানুষ বিপন্ন হবে। জীববৈচিত্র্য বিনষ্ট হবে যা সংবিধানের ১৮ (ক) অনুচ্ছেদ লঙ্ঘনের শামিল। একই সঙ্গে আয় বৈষম্য আরও বৃদ্ধি পাবে, যা সংবিধানের ১৬ অনুচ্ছেদের রাষ্ট্রীয় নীতির পরিপন্থী।

৭. বৈষম্য আরও বৃদ্ধি পেলে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থাও জটিল হয়ে পড়বে। পাবনা জেলা ও রাজশাহীর তাহেরপুর এলাকার পিঁয়াজসহ ওইসব অঞ্চলের শাক-সবজি, ফলমূল ও খাদ্যশস্য যদি সহজে স্বল্প সময়ে চলাচল না করতে পারে তাহলে দেশের অন্য এলাকায় আকাল পড়বে। বর্তমানে বঙ্গবন্ধু যমুনা সেতু পার হয়ে টাঙ্গাইল চন্দ্রা-টঙ্গী হয়ে ব্যাপক ঘুরপথে পদ্মা সেতু দিয়ে দক্ষিণাঞ্চল বিশেষ করে ফরিদপুর, মাদারীপুর, শরীয়তপুর, বরিশাল, বরগুনা ও ভোলা যেতে প্রায় ৬০০ কিমি. পথ অতিক্রম করতে হয়। বর্তমানে পাবনা থেকে বঙ্গবন্ধু সেতু হয়ে রাজধানীতে আসতেই সময় লাগে ৫-৬ ঘণ্টা। বরিশাল যেতে আরও ২-৩ ঘণ্টা। এভাবে জ্বালানি, শ্রমঘণ্টা এবং যানবাহন রক্ষণাবেক্ষণ বেড়ে যায়। ফলে স্বাভাবিকভাবে পণ্যের মূল্য বৃদ্ধি পায়। সাধারণ মানুষের ক্রয়ের সীমা অতিক্রম করায় জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে।

৮. ২৮ অক্টোবর ’৭০ সালে অক্টোবরে বঙ্গবন্ধু নির্বাচনী মেনিফেস্টো ‘রাজনৈতিক সম্প্রচার’ নামে বেতার ও টিভিতে ভাষণ দেন। সেখানে তিনি যমুনা সেতু নির্মাণের বিষয়টি ‘অগ্রাধিকার ভিত্তিতে নির্মাণ করা হবে’ বলে জাতির কাছে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। স্বাধীন হওয়ার পর ২৬ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২ সালে পাবনার নগরবাড়ী ঘাটে ‘মুজিব বাঁধ’ (পাবনা সেচ প্রকল্প) উদ্বোধনকালে বঙ্গবন্ধু ঘোষণা দিয়েছিলেন, ‘ঈশ্বরদী-নগরবাড়ী রেলপথ হবে এবং মানিকগঞ্জ হয়ে তা ঢাকায় যাবে। ৫২ বছরেও তা নির্মিত হয়নি। যমুনার ওপর ওই সেতু-রেলপথ আজও কালের ধুলাই ঢেকে গেছে। বঙ্গবন্ধুর প্রতিশ্রুতি আজও বাস্তবায়িত হয়নি।

৯. পাবনার বেড়া উপজেলার ঢালারচর-রাজবাড়ী সেতু-রেলপথ দিয়ে উত্তরাঞ্চলের যানবাহন দক্ষিণাঞ্চলের জেলাগুলোতে যদি প্রবেশ করে তাহলে মাত্র ৩৫০ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করতে হবে। এসব বিবেচনা না করেই বর্তমানে বিপজ্জনক ভয়াবহ স্থান দিয়ে পদ্মা দ্বিতীয় সেতু করার নামে যে বিপুল অর্থ বরাদ্দ করা হচ্ছে, দেখে শুনে মনে হয় তা সিন্ডিকেটবাজির কর্মকাণ্ড। প্রশ্ন জাগে, আমরা কি জনস্বার্থকে প্রাধান্য দেব? না জনগণের অর্থ হরিলুট করার জন্য সিন্ডিকেটের কাছে জিম্মি থাকব? ৩-৪ কোটি মানুষ এ অসহায় ও দুর্বিষহ ব্যবস্থা থেকে মুক্তি চায়। না হলে অবহেলিত, বঞ্চিত, শোষিত ও দারিদ্র্যপীড়িত উত্তরাঞ্চলের মানুষের চিরায়ত দুঃখ-দুর্দশার কোনো লাঘব হবে না, হওয়া সম্ভব নয়। আন্তপ্রজন্ম কি ধুঁকে ধুঁকে মরবে?

লেখক : ’৭২-এর খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটির সদস্য ও সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী

এই বিভাগের আরও খবর
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
ভিসা জটিলতা
ভিসা জটিলতা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
তিন রোগের সংক্রমণ
তিন রোগের সংক্রমণ
প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচন
প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচন
শেষ রাতের সৌভাগ্যবান যারা
শেষ রাতের সৌভাগ্যবান যারা
নফল ইবাদতের মাস মহররম
নফল ইবাদতের মাস মহররম
হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’
হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’
ইরানে ফের হামলা-প্রস্তুতির যুদ্ধবিরতি!
ইরানে ফের হামলা-প্রস্তুতির যুদ্ধবিরতি!
সর্বশেষ খবর
বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার আরও ১৩৫৩
বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার আরও ১৩৫৩

এই মাত্র | জাতীয়

গ্রেনাডা টেস্টেই মাঠে ফিরছেন স্মিথ
গ্রেনাডা টেস্টেই মাঠে ফিরছেন স্মিথ

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়া পৌরসভার চারশো দুই কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা
বগুড়া পৌরসভার চারশো দুই কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে গুলিসহ গ্রেপ্তার ২
সিরাজগঞ্জে গুলিসহ গ্রেপ্তার ২

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় তিন বাড়িতে চুরি
কলাপাড়ায় তিন বাড়িতে চুরি

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিলেটে ভারি বৃষ্টির আভাস
সিলেটে ভারি বৃষ্টির আভাস

১৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা

২১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুরাদনগরে ধর্ষণকাণ্ডে ৪ যুবকের ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন
মুরাদনগরে ধর্ষণকাণ্ডে ৪ যুবকের ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান টেস্ট দলের নতুন কোচ আজহার মাহমুদ
পাকিস্তান টেস্ট দলের নতুন কোচ আজহার মাহমুদ

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়ার এসিল্যান্ডের ইউএনও পদে পদোন্নতি
কুলাউড়ার এসিল্যান্ডের ইউএনও পদে পদোন্নতি

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে ‘ভবের হাটে’ বাউল গানে মুগ্ধ প্রবাসীরা
সিডনিতে ‘ভবের হাটে’ বাউল গানে মুগ্ধ প্রবাসীরা

৩৩ মিনিট আগে | পরবাস

ভিটামিনের ভাণ্ডার 'মালটা': রোগপ্রতিরোধ থেকে সৌন্দর্য রক্ষায় অন্যতম ফল
ভিটামিনের ভাণ্ডার 'মালটা': রোগপ্রতিরোধ থেকে সৌন্দর্য রক্ষায় অন্যতম ফল

৩৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

‘বায়ুদূষণ রোধে স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি উদ্যোগ গ্রহণ করবে সরকার’
‘বায়ুদূষণ রোধে স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি উদ্যোগ গ্রহণ করবে সরকার’

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

এনবিআরে কাজের গতি আসায় সরকার সন্তুষ্ট : অর্থ উপদেষ্টা
এনবিআরে কাজের গতি আসায় সরকার সন্তুষ্ট : অর্থ উপদেষ্টা

৪০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

২০২৬ বিশ্বকাপে খেলবেন মেসি, বিশ্বাস ওতামেন্দির
২০২৬ বিশ্বকাপে খেলবেন মেসি, বিশ্বাস ওতামেন্দির

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তুরস্কের পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ দাবানল
তুরস্কের পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ দাবানল

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার বিচারে যত সময় প্রয়োজন সেই গতিতেই এগোচ্ছে: চিফ প্রসিকিউটর
হাসিনার বিচারে যত সময় প্রয়োজন সেই গতিতেই এগোচ্ছে: চিফ প্রসিকিউটর

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের জন্য ৩৪০ কোটি ডলারের বাণিজ্যিক ঋণ নবায়ন করল চীন
পাকিস্তানের জন্য ৩৪০ কোটি ডলারের বাণিজ্যিক ঋণ নবায়ন করল চীন

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুরে ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় ২ জনের যাবজ্জীবন
মেহেরপুরে ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় ২ জনের যাবজ্জীবন

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত সব ব্যাংক খোলা থাকবে আজ
সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত সব ব্যাংক খোলা থাকবে আজ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ যুবক গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যে কারণে ক্লাব বিশ্বকাপে খেলার প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়েছেন রোনালদো
যে কারণে ক্লাব বিশ্বকাপে খেলার প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়েছেন রোনালদো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাগড়াছড়িতে যুব উন্নয়নের ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ সমাপ্ত, সংবর্ধনা পেলেন ৫০ প্রশিক্ষণার্থী
খাগড়াছড়িতে যুব উন্নয়নের ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ সমাপ্ত, সংবর্ধনা পেলেন ৫০ প্রশিক্ষণার্থী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যাংক হলিডে মঙ্গলবার, বন্ধ থাকবে লেনদেন ও শেয়ারবাজার কার্যক্রম
ব্যাংক হলিডে মঙ্গলবার, বন্ধ থাকবে লেনদেন ও শেয়ারবাজার কার্যক্রম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নানা অভিযোগে ইবি শিক্ষক চাকরিচ্যুত
নানা অভিযোগে ইবি শিক্ষক চাকরিচ্যুত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাবরকে ছাড়িয়ে রেকর্ড গড়লেন ডু প্লেসিস
বাবরকে ছাড়িয়ে রেকর্ড গড়লেন ডু প্লেসিস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ইমাম-খতিবদের বেতন পে স্কেল অনুযায়ী দিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি
ইমাম-খতিবদের বেতন পে স্কেল অনুযায়ী দিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ
নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ৬ নেতার দুর্নীতি অনুসন্ধানে দুদক
এনবিআরের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ৬ নেতার দুর্নীতি অনুসন্ধানে দুদক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত
ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো
ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লার সেই ভিডিও সামাজিক মাধ্যম থেকে সরাতে হাইকোর্টের নির্দেশ
কুমিল্লার সেই ভিডিও সামাজিক মাধ্যম থেকে সরাতে হাইকোর্টের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’
‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিথ্যাচারের মাধ্যমে মানুষের নজর ঘোরানোর সুযোগ নেই: আমীর খসরু
মিথ্যাচারের মাধ্যমে মানুষের নজর ঘোরানোর সুযোগ নেই: আমীর খসরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাহরাইনকে ৭-০ গোলে উড়িয়ে দুর্দান্ত শুরু বাংলাদেশের
বাহরাইনকে ৭-০ গোলে উড়িয়ে দুর্দান্ত শুরু বাংলাদেশের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জর্ডান ও যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বৈঠক
জর্ডান ও যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বৈঠক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসি-সুয়ারেজদের উড়িয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে পিএসজি
মেসি-সুয়ারেজদের উড়িয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে পিএসজি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারি বৃষ্টিপাতের বার্তা দিলো আবহাওয়া অধিদপ্তর
ভারি বৃষ্টিপাতের বার্তা দিলো আবহাওয়া অধিদপ্তর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ক্যাটরিনা কখনও আলোচনা করে না', ভিকির কণ্ঠে আক্ষেপ
'ক্যাটরিনা কখনও আলোচনা করে না', ভিকির কণ্ঠে আক্ষেপ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল
লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর

সম্পাদকীয়

পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন
পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস
মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার
অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন
বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩০০ বছরের সূর্যপুরী
৩০০ বছরের সূর্যপুরী

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দেশটা কি সবার?
এই দেশটা কি সবার?

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে
শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল
নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে
পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী ঘটেছিল মুরাদনগরে
কী ঘটেছিল মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে
ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ
সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেব
প্রয়োজনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেব

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি
৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হোটেলে এক পরিবারের তিন লাশ
হোটেলে এক পরিবারের তিন লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল
হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর
৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর

নগর জীবন

গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ
গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ

দেশগ্রাম

নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্র সংস্কার আলোচনা নিয়ে হতাশ কমিশন
রাষ্ট্র সংস্কার আলোচনা নিয়ে হতাশ কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা
যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা

মাঠে ময়দানে

পর্দা নামল প্যাডেল স্ল্যামের
পর্দা নামল প্যাডেল স্ল্যামের

মাঠে ময়দানে

মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা

সম্পাদকীয়

বিএনপির ভাবমূর্তি বিনষ্টের চেষ্টা করা হচ্ছে
বিএনপির ভাবমূর্তি বিনষ্টের চেষ্টা করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ডি মারিয়ার ইউরোপ অধ্যায় শেষ
ডি মারিয়ার ইউরোপ অধ্যায় শেষ

মাঠে ময়দানে

১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট
১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট

দেশগ্রাম