শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২০ জুন, ২০২৩ আপডেট:

মা-বাবার সান্নিধ্য, বাসাইল পৌর নির্বাচন

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
মা-বাবার সান্নিধ্য, বাসাইল পৌর নির্বাচন

১৮ জুন রবিবার বাবা দিবসে এক অসাধারণ লেখা পড়লাম অধ্যাপক ডা. এ বি এম আবদুল্লাহর। জনাব আবদুল্লাহ  মেডিসিনের একজন চমৎকার ডাক্তার। একজন ভালো মানুষ। করোনাকালে তাঁর স্ত্রী ইহলোক ত্যাগ করেছেন। মানুষটা অনেকটাই একা হয়ে পড়েছেন। একজন ভালো ডাক্তার, ভালো মানুষ, সর্বোপরি ভালো লেখক খুব একটা চোখে পড়ে না। তবে অধ্যাপক ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ একজন যথার্থ দরদি মানুষ। অনেক কিছু হওয়া সম্ভব। কিন্তু একজন ভালো মানুষ সহজে হওয়া যায় না। সেটাও তিনি হয়েছেন। ‘বাবা মানে ভরসার জায়গা, পরম নির্ভরতা’। কথাটা যে কত শাশ্বত সত্য যাদের বাবা-মা আছে তারা বুঝবেন না। বাবা-মার চাইতে আপনজন এই ধরাধামে কেউ নেই। যদিও আমরা অনেকেই বাবা-মাকে যথাযথ গুরুত্ব দিই না, বাবা-মাকে সম্মান করি না। কিন্তু আল্লাহ-রসুলের পর বাবা-মার জায়গা সন্তানের কাছে সবার ওপরে। আমরা আমাদের বাবা-মাকে বহুদিন পেয়েছি। আমার যখন ৫৫-৫৬ বছর তখন বাবা আমাদের সবার মায়া কাটিয়ে চলে গেছেন। বাবা খুব মেজাজি মানুষ ছিলেন। মাঝেমধ্যে ভয় করতাম। অনেক সময় রাগারাগি হতো। ছোটবেলায় প্রায় সময়ই মার খেতাম। কিন্তু খাবার সময় পাশে বসিয়ে মাছের মাথাটা, ডিমটা, অন্যান্য মজার জিনিস যখন তুলে দিতেন বড় ভালো লাগত। মাঝবয়সে রাগারাগি হলে পালিয়ে বেড়িয়েছি। কিন্তু শেষ জীবনটা বেশ ভালোই ছিল। বাবা-মায়ের সঙ্গে কোনো মন কষাকষি ছিল না, কোনো দূরত্ব ছিল না। তবে এটা ঠিক, নির্মল ভালোবাসা, নিষ্কলুষ ওঠাবসা, চলাফেরা মায়ের সঙ্গে যতটা হয়েছে বাবার সঙ্গে ততটা হয়নি। আমার মনে পড়ে না মা বাড়িতে থাকলে তাকে না বলে ঘর থেকে বেরিয়েছি, বাবা থাকলে বাবাকেও বলেছি। বাবা নেই দুই যুগ, মা নেই প্রায় দেড় যুগ। এখনো বাড়িতে থাকলে ছেলেমেয়ে, স্ত্রী সবার সঙ্গে কথা বলে বাইরে বেরোই। এক ঘণ্টায় ফিরি আর ১০ ঘণ্টায়, তাদের বলে কয়ে যাই। এতে আমার খুব ভালো লাগে। মা ছিলেন আমাদের জীবনে এক মস্ত অবলম্বন। বাড়িতে ফিরেই মার পা কোলে নিয়ে পরম আনন্দে না টিপলে এক মুহূর্তের জন্যও স্বস্তি লাগত না। নেতা হিসেবে হুজুর মওলানা ভাসানী এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দু-চার বার পা টিপেছি। এক অপার তৃপ্তি পেয়েছি। আর মায়ের পা স্পর্শ করলেই কেমন যেন এক স্বর্গীয় অনুভূতি হতো। বাবা ছিলেন টেপাটেপিতে ওস্তাদ। পা টেপা, হাত টেপা বাবার সারা জীবনের স্বাদ। আমরা তিন-চার ভাইবোন পিঠ চুলকে দিতাম, হাতের আঙুল ফুটাতাম। তার জন্য ২-৩ আনা পেতাম। সে নিয়ে কী আনন্দ এখনো ভাবতে অবাক লাগে। বাবা দিবসে মা দিবসে শুধু নয়, মা-বাবা হবেন মাথার তাজ, পরম তৃপ্তির আধার। মা-বাবার থেকে আপন বান্ধব কেউ নাই। বৃদ্ধাশ্রমে মা-বাবার স্থান হওয়া বাঙালি জাতির জন্য কলঙ্ক, জাতীয় সত্তার প্রতি অবমাননা। আশা করি মায়েরা, বাবারা সন্তানের কাছে যথাযথ মর্যাদা পাবেন, ভালোবাসা পাবেন এটাই এই শুভদিনের প্রত্যাশা।

আজ কিছুদিন বাসাইল পৌরসভার নির্বাচন নিয়ে খুবই ব্যস্ত। গত ১৬ মে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের পক্ষ থেকে নির্বাচন কমিশনে গিয়েছিলাম। নির্বাচন কমিশনের কথাবার্তা আমাদের পছন্দ হয়েছে। তারা বলেছেন, প্রভাবমুক্ত অবাধ নির্বাচন করবেন। জবরদস্তি ভোটের কোনো আলামত থাকবে না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বোন হাসিনাও চান অবাধ নিরপেক্ষ সুষ্ঠু নির্বাচন হোক। আর এটা যদি হয় তাহলে আমরা গামছার দল আগামী সবকটি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করব। নির্বাচনী প্রচারণা চলছে বেশ ভালোভাবে। যখন লিখছি তখন পর্যন্ত তেমন কোনো অনিয়মের ঘটনা চোখে পড়েনি। হ্যাঁ, দু-এক বার নৌকার প্রার্থী গোলমাল করার চেষ্টা করেছেন। প্রশাসন যেমন সেসব গোলমালে সহযোগিতা করেনি বা পাত্তা দেয়নি, তেমনি ভোটাররাও সেরকম কিছু করেনি। মূলত প্রার্থী তিনজন। কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের প্রার্থী রাহাত হাসান টিপুর গামছা প্রতীক, এনায়েত করীম অটল বিএনপির বহিষ্কৃত স্বতন্ত্র প্রার্থীর নারিকেল গাছ, আওয়ামী লীগের আবদুর রহিমের নৌকা। রহিম ছাত্রজীবনে জাসদ করত। বঙ্গবন্ধুর চৌদ্দগোষ্ঠী উদ্ধার করত। কয়েক বছর হলো আওয়ামী লীগ করে। এখন টাকা হলে আওয়ামী লীগ হতে তেমন একটা অসুবিধা নেই। আওয়ামী লীগের আগে ঘোড়া মার্কা নিয়ে ফেল করেছিল। রহিমের সুবিধা হলো বাসাইলের একেবারে প্রাণকেন্দ্রে তার বাড়ি। আগে জলাজঙ্গল থাকলেও মাটি ভরাট করে শহরে বাড়ি করেছে। বিএনপির অটল খুবই সাধারণ দরিদ্র ঘরের মানুষ। আমি এমপি থাকতে বহুবার দেখা হয়েছে। যা বলেছে তা করে দেওয়ার চেষ্টা করেছি। কেউ কিছু বললে তা করার মতো সামর্থ্য থাকলে না করে স্বস্তি পাই না। একসময় অটলের অবস্থা বেশ ভালো ছিল। কিন্তু বিএনপি থেকে তাকে বহিষ্কার করায় তার অবস্থা অনেকটাই খারাপ হয়ে গেছে। বিএনপির বহিষ্কারাদেশ আমার ভালো লাগেনি। মনে হয় অতিরিক্ত ঘৃণা থেকে নোটিসটা জারি করেছে। বলা হয়েছে, ‘আগামীতে গণতন্ত্র উদ্ধারের ইতিহাসে আপনার নাম একজন বেইমান, বিশ্বাসঘাতক ও মীরজাফর হিসেবে উচ্চারিত হবে।’ অমন না বললেও পারত। কোনো মানুষকে বেইমান, বিশ্বাসঘাতক ও মীরজাফর বলতে হবে? একটা দলের জন্য বছরের পর বছর যখন একজন কর্মী কাজ করেন, তার সঙ্গে মতের অমিল হলেও একেবারে অত নিষ্ঠুর হওয়া আমার কাছে মনে হয় তেমন ভালো না। নির্বাচনী প্রচারে যতটা সম্ভব অংশ নিয়েছি। কয়েকদিন আগে উপজেলা শহরে আওয়ামী লীগ নির্বাচনী সভা করতে গিয়েছিল। সেখানে এলাকার এমপি জোয়াহেরুল ইসলাম অংশ নেওয়ার কথা ছিল। নীতিমালায় এমপি, মন্ত্রী, সরকারি কর্মচারী বা প্রতিনিধি কারও নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার সুযোগ নেই। সেজন্য জোয়াহেরুল ইসলামের মিটিং বন্ধ করে দেওয়া যথার্থ হয়েছে। সাধারণ মানুষও খুশি হয়েছে। ভোটাররা বরং আরও খুশি। ভোটে গোলমাল হবে না, জোরজবরদস্তি হবে না এটাই আমাদের আশা। বাকিটা দেখা যাক, আগামীকাল কতটা কী হয়। বাসাইলের নির্বাচন সুষ্ঠু-সুন্দর হলে সেটা যেমন নির্বাচন কমিশনের জন্য শুভ, তেমনি সরকারের জন্যও ভালো হবে।

যে কোনো নির্বাচনে নির্বাচনী পরিবেশ থাকলে সে এক মস্তবড় রাজনৈতিক প্রশিক্ষণের সুযোগ। জোরজুলুম, মারামারিতে সেসব নেই। চার-পাঁচ দিন আগে বর্নিকিশোরী গিয়েছিলাম। ভীষণ ভালো লেগেছে সেখানকার মানুষের সাড়া দেখে। আগে কোথাও কোনো রাস্তাঘাট ছিল না। এখন প্রচুর রাস্তা হয়েছে। কিন্তু সবই কেমন যেন এলোমেলো, রক্ষণাবেক্ষণহীন, ভাঙাচোরা। রাস্তা অনেকই হয়। কিন্তু তার রক্ষণাবেক্ষণ তেমন কেউ করে না। বাসাইল সদর থেকে মাইজখাড়া আড়াই-তিন কিলোমিটার। শেষের দিকে এক কিলোমিটার কোনো রাস্তা নেই। পাঁচ-ছয় বছর আগে যা দেখেছিলাম এখনো তাই রয়ে গেছে। কবে যে মাইজখাড়ার রাস্তা হবে কেউ বলতে পারে না। মাইজখাড়ার দিকে নারকেল গাছের প্রার্থী এনায়েত করীম অটলের বাড়ি। এনায়েত করীম অটল আগাগোড়াই বিএনপি করে। কিন্তু তাকে আজীবনের জন্য বহিষ্কার করায় বেশ চোট পেয়েছে। মোটামুটি পরিবেশ সুন্দর থাকায় এবং নির্বাচন কমিশনের কাজকর্ম অনেকটা স্বচ্ছ ও প্রশাসন যথাযথ নিরপেক্ষ থাকার মতো হওয়ায় এখনো পরিবেশ বেশ সুন্দর আছে। সেদিন এমনিই হাঁটা পথে ঘুরতে বর্নি গিয়েছিলাম। কয়েক শ মা-বোন আর কয়েক শ ছোটবড় বাচ্চার সঙ্গে দেখা হয়েছে। বড় ভালো লেগেছে তাদের চিৎকার-চেঁচামেচি। এমনিই বাচ্চারা আমার প্রিয়। বাচ্চারা কাছে এলে সবকিছু ভুলে যাই। আর প্রায় ৫০ বছর চকলেট আমার চিরসাথি। পয়সা থাকুক আর না থাকুক চকলেট থাকে পকেট ভর্তি। উত্তরে চিলমারী-রাজিবপুর-রৌমারী থেকে শুরু করে ফুলছড়ি-বালাশি-বাহাদুরাবাদ কোনো জায়গা নেই যেখানে আমি চকলেট বিলাইনি অথবা আমার চকলেট সেখানে পৌঁছায়নি। নদীপথে ধুনোট-সারিয়াকান্দি-চৌহালি-বেতিল-শাহজাদপুর যমুনার পাড়ে এমন কোনো জায়গা নেই যেখানে আমি চকলেট বিলাইনি। নিজের এলাকায় তো কথাই নেই। বাচ্চাদের সঙ্গে মায়েরা-মেয়েরাও চকলেট নিয়ে থাকে। সেদিন একটি ছোট্ট বাচ্চা, কত আর হবে তিন-সাড়ে তিন বছর ছোট্ট হাতে একটা চকলেট গুঁজে দিলে বাচ্চাটি বলছিল, আরেকটা দাও। আরেকটা দিলে আরেকটা চায়। এভাবে প্রায় ছয়-সাতটা। জিজ্ঞেস করেছিলাম, এতগুলো চকলেট দিয়ে তুমি কী করবে? ‘কেন, মা আছে না! বুবু আছে, ভাই আছে।’ বড় ভালো লেগেছিল বাচ্চাটির কথাবার্তায়।

বর্নিকিশোরী আমার জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে আছে। ’৭১-এর মে মাসের ঘটনা। বর্নিগ্রামের একেবারে পুবপাশে মসজিদওয়ালা বাড়ির বাইরের ঘরে কিছু সময় বসে ছিলাম। হু হু করে দক্ষিণা বাতাসে বুক জুড়িয়ে যাচ্ছিল। কেন যেন শুয়ে পড়েছিলাম। সঙ্গে ছিল খোরশেদ আলম, শওকত মোমেন শাজাহান, আরিফ আহমেদ দুলাল, কমান্ডার মনিরুল ইসলাম। মনে হয় তন্দ্রা এসেছিল। কে যেন আমার দুই পায়ের ওপরে ঝাঁপিয়ে পড়ে। আমার কাছে ছিল একটা রিভলবার ও গ্রেনেড। রিভলবার হাতে নিতে যাব তক্ষুনি কানে আসে সবুরের গলা, ‘পাইছি। আর ছাড়মু না।’ উঠে বসে দেখি আবদুস সবুর খান বীরবিক্রম দুই পা জড়িয়ে আছে। সবুরকে এলেঙ্গার ফুলতলা থেকে বিদায় দিয়েছিলাম। প্রায় এক মাস। সবুরকে পেয়ে সেদিনের মতো আনন্দিত আর মনে হয় মুক্তিযুদ্ধে কখনো হইনি। সে এক অভাবনীয় ব্যাপার। পুরো মুক্তিযুদ্ধে দুটি মানুষ ভীষণভাবে আমার দৃষ্টি কেড়েছে। একজন সবুর খান বীরবিক্রম, আরেকজন আবদুল্লাহ বীরপ্রতীক। সবুর খান আগস্ট পর্যন্ত আমার সঙ্গেই ছিল। আমাকে দেখাশোনা করত, আমার সঙ্গে যতগুলো যুদ্ধ হয়েছে সে যুদ্ধ পরিচালনা করত। কিন্তু সেপ্টেম্বর থেকে আলাদা কোম্পানি দেওয়া হয়। দেড়-দুই শ জনের কোম্পানি। কোম্পানি কমান্ডার হিসেবে যারা দারুণ দক্ষতার পরিচয় দিয়েছিল তাদের মধ্যে মেজর হাবিব, মেজর হাকিম, কোম্পানি কমান্ডার আবদুল গফুর, মনিরুল ইসলাম, লোকমান হোসেন, আনিসুল ইসলাম এরকম আরও দেড় শ কোম্পানি কমান্ডারের মধ্যে আবদুস সবুর খান বীরবিক্রম ছিল অসাধারণ। সবুর কোনো যুদ্ধে হারেনি। ঠিক তেমনি ভালুকার তামাইটের আবদুল্লাহ বীরপ্রতীক অক্টোবর থেকে শেষ দিন পর্যন্ত আমার দেহরক্ষী বাহিনীতে ছিল। কমান্ডার ছিল ফজলুল হক বীরপ্রতীক। আবদুল্লাহর মতো তুখোড় মুক্তিযোদ্ধা আমি দেখিনি। ভয় বলে কোনো বিষয় তার মধ্যে কাজ করেনি। যেখানেই গেছি সেখানেই জয়ী হয়ে ফিরেছি। এখন যেখানেই যাই অনেক স্মৃতি মনে পড়ে। রাহাত হাসান টিপুর নির্বাচনী প্রচার করতে গিয়ে বর্নিকিশোরীর অনেক কিছু মনে পড়েছে। মনে হয় প্রখ্যাত অভিনেতা সেলিমের বাড়ি বর্নিকিশোরী। ’৭১-এ যেখানে শুরু এখনো বর্নিকিশোরীর সঙ্গে লতায় পাতায় জড়িয়ে আছি। কয়েক বছর আগে যখন আমরা অবস্থান করছিলাম, ৩০৮ দিন অবস্থানের এক রাত বর্নিকিশোরী ছিলাম। সে ছিল মাহে রমজানের দিন। রোকনদের বাড়ি ছিলাম। ইফতার করেছি, সাহরি খেয়েছি তারপর তাদের বাড়ি ছেড়েছি। আমি যখন রাতের খাবার খাচ্ছিলাম তখন ওদের আরেক ভাই সৌদি আরব থেকে ফোন করছিল, বারবার খবর নিচ্ছিল। খেয়েছি কি না শুয়েছি কি না। এসব এখনো আমায় আকুল করে। বড় ভালো লেগেছে এবার নির্বাচনী প্রচারণায় ঘুরেফিরে। হঠাৎই সেদিন কাঞ্চনপুরের ঢংপাড়ায় গিয়েছিলাম। ব্রাহ্মণপাড়িল পৌরসভার শেষ। সেখান থেকে আরও ২ কিলোমিটার এগিয়ে ঢংপাড়া। আবুল কাশেম নামে এক দোকানি মুক্তিযোদ্ধা ছিল। আমাদের বড় ভক্ত-অনুরক্ত ছিল। এখন নেই। আমাদের মায়া ত্যাগ করে চলে গেছে। ঢংপাড়া আমাদের নিবেদিত কর্মী বুলেট, আরেকটু আগে সিংগাইরঢাকের সেলিম। যাই হোক নির্বাচন উৎসবমুখর সুন্দর হলে খুবই খুশি হব। ভোটার নির্বিঘ্নে ভোট দিলে তাতে যে জয়ী হবে সে-ই আমাদের। নির্বাচনী কাঠামো যেভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বাসাইলের পৌর নির্বাচনের মধ্য দিয়ে সেটা যদি একটু পরিবর্তন হয় আস্থা অর্জন করতে পারে সেটাই হবে দেশ এবং জাতির জন্য মঙ্গল।

লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
লাল-সবুজের জয়
লাল-সবুজের জয়
মানবতার বহরে হামলা
মানবতার বহরে হামলা
শান্তির জন্য যুদ্ধ!
শান্তির জন্য যুদ্ধ!
শান্তি মানবতা মধ্যপন্থার ধর্ম ইসলাম
শান্তি মানবতা মধ্যপন্থার ধর্ম ইসলাম
জাতীয় উদ্যানেও প্রাণীদের অপমৃত্যু
জাতীয় উদ্যানেও প্রাণীদের অপমৃত্যু
দেশের অবস্থা কোন দিকে
দেশের অবস্থা কোন দিকে
শত্রুমিত্র বোঝা দায়
শত্রুমিত্র বোঝা দায়
জলাবদ্ধতা
জলাবদ্ধতা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
প্রত্যেকেই তার দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে
প্রত্যেকেই তার দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে
ইসলাম সহজ সরল এক জীবন বিধান
ইসলাম সহজ সরল এক জীবন বিধান
সর্বশেষ খবর
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান হবে : শামা ওবায়েদ
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান হবে : শামা ওবায়েদ

এই মাত্র | রাজনীতি

মানাসলু জয়ের গল্প শোনালেন এভারেস্টজয়ী বাবর আলী
মানাসলু জয়ের গল্প শোনালেন এভারেস্টজয়ী বাবর আলী

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপি অন্তর্ভুক্তিমূলক ও ইতিবাচক রাষ্ট্র গড়ে তুলবে : প্রিন্স
বিএনপি অন্তর্ভুক্তিমূলক ও ইতিবাচক রাষ্ট্র গড়ে তুলবে : প্রিন্স

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

অস্বচ্ছল নারীদের জন্য ভোলায় বসুন্ধরা শুভসংঘের প্রশিক্ষণ কেন্দ্র উদ্বোধন
অস্বচ্ছল নারীদের জন্য ভোলায় বসুন্ধরা শুভসংঘের প্রশিক্ষণ কেন্দ্র উদ্বোধন

৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ১
বরিশালে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ১

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে মহাসড়কে গাড়ি থামিয়ে ডাকাতি
সিরাজগঞ্জে মহাসড়কে গাড়ি থামিয়ে ডাকাতি

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রবিবার দলগুলোর সঙ্গে আবার আলোচনায় বসছে ঐকমত্য কমিশন
রবিবার দলগুলোর সঙ্গে আবার আলোচনায় বসছে ঐকমত্য কমিশন

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার চুরির অভিযোগে তিন চোরকে গণধোলাই
বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার চুরির অভিযোগে তিন চোরকে গণধোলাই

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাকসু নির্বাচনে প্রচারণার সময় ১০ দিন বাড়লো
রাকসু নির্বাচনে প্রচারণার সময় ১০ দিন বাড়লো

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাসের ধাক্কায় যাত্রী নিহত
বাসের ধাক্কায় যাত্রী নিহত

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবম ওয়েজ বোর্ড বাস্তবায়ন ও দশম ওয়েজ বোর্ড গঠনসহ ১০ দফা দাবি
নবম ওয়েজ বোর্ড বাস্তবায়ন ও দশম ওয়েজ বোর্ড গঠনসহ ১০ দফা দাবি

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

১৭১৫ সালের ডুবে যাওয়া জাহাজ থেকে মিলল কোটি কোটি টাকার ধনভান্ডার
১৭১৫ সালের ডুবে যাওয়া জাহাজ থেকে মিলল কোটি কোটি টাকার ধনভান্ডার

৩২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

নারীদের অবৈধ কাজে প্ররোচনার দায়ে বিখ্যাত গায়কের কারাদণ্ড
নারীদের অবৈধ কাজে প্ররোচনার দায়ে বিখ্যাত গায়কের কারাদণ্ড

৩৯ মিনিট আগে | শোবিজ

জুলুমবাজদের হাত থেকে বাংলাদেশ রেহাই পেয়েছে : শামা ওবায়েদ
জুলুমবাজদের হাত থেকে বাংলাদেশ রেহাই পেয়েছে : শামা ওবায়েদ

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

থানা অবরুদ্ধ করার মামলায় বহিষ্কৃত যুবদল নেতা গ্রেফতার
থানা অবরুদ্ধ করার মামলায় বহিষ্কৃত যুবদল নেতা গ্রেফতার

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উজিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০ দোকান পুড়ে ছাই
উজিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০ দোকান পুড়ে ছাই

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কৃষক হত্যার বিচারের দাবিতে বরিশালে মানববন্ধন
কৃষক হত্যার বিচারের দাবিতে বরিশালে মানববন্ধন

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী মামলায় সাবেক কাউন্সিলর কারাগারে
টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী মামলায় সাবেক কাউন্সিলর কারাগারে

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামের ৮ সদস্যের এভারেস্ট বেস ক্যাম্প সামিট সম্পন্ন
চট্টগ্রামের ৮ সদস্যের এভারেস্ট বেস ক্যাম্প সামিট সম্পন্ন

৫৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৫৪ হাজার প্রবাসী ভোটার হতে আবেদন করেছেন
৫৪ হাজার প্রবাসী ভোটার হতে আবেদন করেছেন

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মেহেরপুরে বিএনপির গণসংযোগ ও পথসভা
মেহেরপুরে বিএনপির গণসংযোগ ও পথসভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে সংলাপে বসছে ইসি
গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে সংলাপে বসছে ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বুড়িচং আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
বুড়িচং আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় হঠাৎ ঝড়ে লণ্ডভণ্ড ঘরবাড়ি
নওগাঁয় হঠাৎ ঝড়ে লণ্ডভণ্ড ঘরবাড়ি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সমুদ্রভিত্তিক অর্থনীতি উন্নয়নে আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতা গুরুত্বপূর্ণ : নৌ উপদেষ্টা
সমুদ্রভিত্তিক অর্থনীতি উন্নয়নে আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতা গুরুত্বপূর্ণ : নৌ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে ফ্ল্যাটে ঢুকে নগদ টাকা-স্বর্ণালঙ্কার চুরি
মাদারীপুরে ফ্ল্যাটে ঢুকে নগদ টাকা-স্বর্ণালঙ্কার চুরি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মদপানে প্রাণ গেল দুজনের
মদপানে প্রাণ গেল দুজনের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্রি ফায়ার গেম খেলা নিয়ে মারামারি, আহত ১
ফ্রি ফায়ার গেম খেলা নিয়ে মারামারি, আহত ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
রোমাঞ্চকর ম্যাচ জিতে টাইগারদের সিরিজ জয়
রোমাঞ্চকর ম্যাচ জিতে টাইগারদের সিরিজ জয়

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামাস প্রস্তাবে রাজি হওয়ায় ইসরায়েলকে গাজায় হামলা থামাতে বললেন ট্রাম্প
হামাস প্রস্তাবে রাজি হওয়ায় ইসরায়েলকে গাজায় হামলা থামাতে বললেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতে ইসলামীকে ভোট না দেওয়ার আহ্বান হেফাজত আমিরের
জামায়াতে ইসলামীকে ভোট না দেওয়ার আহ্বান হেফাজত আমিরের

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রেস্টুরেন্টে অসুস্থতা অনুভব, হাসপাতালে নেওয়ার পর জবি ছাত্রদল নেতাকে মৃত ঘোষণা
রেস্টুরেন্টে অসুস্থতা অনুভব, হাসপাতালে নেওয়ার পর জবি ছাত্রদল নেতাকে মৃত ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঐশ্বরিয়া ও ক্যাটরিনার সঙ্গে কেন সম্পর্ক ভেঙেছিল সালমানের?
ঐশ্বরিয়া ও ক্যাটরিনার সঙ্গে কেন সম্পর্ক ভেঙেছিল সালমানের?

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘ইস্টার্ন ন্যাটোতে’ রূপ নিতে পারে পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি: ইসহাক দার
‘ইস্টার্ন ন্যাটোতে’ রূপ নিতে পারে পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি: ইসহাক দার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস
যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পাবনা-ঢাকা সরাসরি রেল যোগাযোগ চালু শিগগিরই : রেল সচিব
পাবনা-ঢাকা সরাসরি রেল যোগাযোগ চালু শিগগিরই : রেল সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্লোটিলার দুটি নৌযানে ড্রোন হামলার নির্দেশ দেন নেতানিয়াহু, দাবি রিপোর্টে
ফ্লোটিলার দুটি নৌযানে ড্রোন হামলার নির্দেশ দেন নেতানিয়াহু, দাবি রিপোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপনে বাগদান সারলেন বিজয় ও রাশমিকা!
গোপনে বাগদান সারলেন বিজয় ও রাশমিকা!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আবুধাবিতে ৬৬ কোটি টাকার লটারি জিতলেন বাংলাদেশি ট্যাক্সি ড্রাইভার
আবুধাবিতে ৬৬ কোটি টাকার লটারি জিতলেন বাংলাদেশি ট্যাক্সি ড্রাইভার

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ট্রাম্পের নির্দেশ উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৭
ট্রাম্পের নির্দেশ উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৭

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কে মোসাদের দুই গুপ্তচর গ্রেপ্তার
তুরস্কে মোসাদের দুই গুপ্তচর গ্রেপ্তার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হালট্রিপ কেলেঙ্কারির হোতা তাজবীর আটক, ফেসবুকে যা লিখলেন জুলকার
হালট্রিপ কেলেঙ্কারির হোতা তাজবীর আটক, ফেসবুকে যা লিখলেন জুলকার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতিসংঘে ড. ইউনূসের অংশগ্রহণে বাংলাদেশের অবস্থান আরও সুদৃঢ় হয়েছে : প্রেস সচিব
জাতিসংঘে ড. ইউনূসের অংশগ্রহণে বাংলাদেশের অবস্থান আরও সুদৃঢ় হয়েছে : প্রেস সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি সানা জাবেদের সঙ্গে সংসার ভাঙছে শোয়েব মালিকের
সত্যিই কি সানা জাবেদের সঙ্গে সংসার ভাঙছে শোয়েব মালিকের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধারণ ক্ষমতার চেয়েও বেশি মরদেহ পড়ে আছে ঢামেকের মর্গের হিমঘরে, আদালতের দ্বারস্থ পুলিশ
ধারণ ক্ষমতার চেয়েও বেশি মরদেহ পড়ে আছে ঢামেকের মর্গের হিমঘরে, আদালতের দ্বারস্থ পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের ২০ দফা প্রস্তাবে কী ছিল? কিসে কিসে রাজি হামাস
ট্রাম্পের ২০ দফা প্রস্তাবে কী ছিল? কিসে কিসে রাজি হামাস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়া সিরিজ দিয়ে ফিরছেন রোহিত-কোহলি
অস্ট্রেলিয়া সিরিজ দিয়ে ফিরছেন রোহিত-কোহলি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোহানকে প্রশংসায় ভাসালেন জাকের আলী
সোহানকে প্রশংসায় ভাসালেন জাকের আলী

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় সেনাদের অভিযান সীমিত করার নির্দেশ ইসরায়েলের
গাজায় সেনাদের অভিযান সীমিত করার নির্দেশ ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দল অনুগত প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না : রিজভী
দল অনুগত প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওমরাহ নিয়মে কড়াকড়ি, মানতে হবে যে ১০ নির্দেশনা
ওমরাহ নিয়মে কড়াকড়ি, মানতে হবে যে ১০ নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজার ভবিষ্যৎ নিয়ে ফিলিস্তিনি সম্মেলন আয়োজন করবে মিশর : হামাস
গাজার ভবিষ্যৎ নিয়ে ফিলিস্তিনি সম্মেলন আয়োজন করবে মিশর : হামাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও ব্যাপক গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর
ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও ব্যাপক গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জনগণকে ধোঁকা দেওয়ার দিন শেষ : মির্জা আব্বাস
জনগণকে ধোঁকা দেওয়ার দিন শেষ : মির্জা আব্বাস

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা নিয়ে ট্রাম্পের প্রস্তাবে হামাসের সম্মতি, বিশ্বনেতাদের প্রতিক্রিয়া
গাজা নিয়ে ট্রাম্পের প্রস্তাবে হামাসের সম্মতি, বিশ্বনেতাদের প্রতিক্রিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে গেম খেলতে গিয়ে হেনস্তার শিকার অক্ষয়কন্যা
অনলাইনে গেম খেলতে গিয়ে হেনস্তার শিকার অক্ষয়কন্যা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘বিএনপি সরকার গঠন করলে স্কুলের কারিকুলামে ক্রীড়া অন্তর্ভুক্ত হবে’
‘বিএনপি সরকার গঠন করলে স্কুলের কারিকুলামে ক্রীড়া অন্তর্ভুক্ত হবে’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সড়কে চাঁদাবাজির প্রতিবাদ করায় অতিরিক্ত এসপি’র ওপর হামলা
সড়কে চাঁদাবাজির প্রতিবাদ করায় অতিরিক্ত এসপি’র ওপর হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জামায়াতের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত গণঅধিকার ও এনসিপি
জামায়াতের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত গণঅধিকার ও এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ আরাকান আর্মি, অপহৃত শত শত জেলে
চ্যালেঞ্জ আরাকান আর্মি, অপহৃত শত শত জেলে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাপক প্রস্তুতি জামায়াতের
ব্যাপক প্রস্তুতি জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চামড়াশিল্পের হাল ধরছে বেপজা
চামড়াশিল্পের হাল ধরছে বেপজা

পেছনের পৃষ্ঠা

পোশাক খাতে বেড়েছে রপ্তানি
পোশাক খাতে বেড়েছে রপ্তানি

পেছনের পৃষ্ঠা

বেড়েছে চাল ডাল আটার দাম
বেড়েছে চাল ডাল আটার দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

আমজাদ হোসেনের মৃত্যু মেনে নিতে কষ্ট হয় : আবদুল আজিজ
আমজাদ হোসেনের মৃত্যু মেনে নিতে কষ্ট হয় : আবদুল আজিজ

শোবিজ

নড়বড়ে রেলপথ বারবার লাইনচ্যুতি
নড়বড়ে রেলপথ বারবার লাইনচ্যুতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনাজপুরে মার্সেলো তরমুজ চাষে সফল চাষিরা
দিনাজপুরে মার্সেলো তরমুজ চাষে সফল চাষিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেট ভাঙতে পূর্বাচলে চালু হচ্ছে কৃষকের বাজার
সিন্ডিকেট ভাঙতে পূর্বাচলে চালু হচ্ছে কৃষকের বাজার

নগর জীবন

সমঝোতা করতে ১০০ আসন ছেড়ে দিতে হতে পারে
সমঝোতা করতে ১০০ আসন ছেড়ে দিতে হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরপুরে যাত্রীদের নামিয়ে বাসে গুলি আগুন
মিরপুরে যাত্রীদের নামিয়ে বাসে গুলি আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন দৌড়ে চার নেতা, অন্যদের একক
বিএনপি থেকে মনোনয়ন দৌড়ে চার নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

ইস্পাতশিল্পে মন্দার ছোঁয়া
ইস্পাতশিল্পে মন্দার ছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে জয়ের ব্যাপারে সবাই আশাবাদী
ভোটে জয়ের ব্যাপারে সবাই আশাবাদী

নগর জীবন

জাতীয় উদ্যানেও প্রাণীদের অপমৃত্যু
জাতীয় উদ্যানেও প্রাণীদের অপমৃত্যু

সম্পাদকীয়

বিদেশ যেতে সর্বস্বান্ত মানুষ
বিদেশ যেতে সর্বস্বান্ত মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সুইং মাস্টার মারুফা আক্তার
সুইং মাস্টার মারুফা আক্তার

মাঠে ময়দানে

বলিউডের ‘দিওয়ানা’
বলিউডের ‘দিওয়ানা’

শোবিজ

রাজশাহীর ১৩ পৌরসভার বর্জ্য ফেলা হচ্ছে নদী-পুকুরে
রাজশাহীর ১৩ পৌরসভার বর্জ্য ফেলা হচ্ছে নদী-পুকুরে

নগর জীবন

টি-২০ বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ে
টি-২০ বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ে

মাঠে ময়দানে

ওয়ানডে সিরিজ আবুধাবিতে
ওয়ানডে সিরিজ আবুধাবিতে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - শফি বিক্রমপুরী
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - শফি বিক্রমপুরী

শোবিজ

চাঁদপুরে বিএনপি জামায়াত সংঘর্ষ আহত ২০
চাঁদপুরে বিএনপি জামায়াত সংঘর্ষ আহত ২০

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের পাপ-জুলুম দীর্ঘ
প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের পাপ-জুলুম দীর্ঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

৪৮ লাখ টাকা দিয়েও মুক্তি মেলেনি আসলামের
৪৮ লাখ টাকা দিয়েও মুক্তি মেলেনি আসলামের

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপ্রিয় কমলা দামা
শান্তিপ্রিয় কমলা দামা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথমবারের মতো ভারত যাচ্ছেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
প্রথমবারের মতো ভারত যাচ্ছেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুটওভার ব্রিজটির চলন্ত সিঁড়িগুলো অকেজো
ফুটওভার ব্রিজটির চলন্ত সিঁড়িগুলো অকেজো

পেছনের পৃষ্ঠা