শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৮ জুলাই, ২০২৩ আপডেট:

স্মার্ট কৃষির যুগে

শাইখ সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
স্মার্ট কৃষির যুগে

বৈশ্বিক পূর্বাভাস অনুযায়ী, ২০৫০ সালে পৃথিবীর জনসংখ্যা হবে প্রায় ১০০০ কোটি এবং বাংলাদেশের জনসংখ্যা হবে প্রায় ২২-২৫ কোটি; কাজেই এই বিশাল জনগোষ্ঠীর খাদ্য ও পুষ্টি নিশ্চিত করার বিষয়টি মাথায় রেখে, এসডিজিকে সামনে নিয়ে আমাদের কৃষি ব্যবস্থাপনাকে ঢেলে সাজাতে হবে। আশার কথা দিন দিন বাংলাদেশের কৃষি হয়ে উঠছে বৈচিত্র্যপূর্ণ। ধান-পাটের বাইরে এসে দেশের চাষের জমিগুলো ভরে উঠেছে নানারকম ফল ফসলে। ফলে বহুমুখী কৃষিপণ্য উৎপাদন ও রপ্তানির জন্য বহির্বিশ্বের কাছে বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্য একটি বৈচিত্র্যময় কৃষিপণ্যেরও হাব হয়ে উঠতে পারে। আর তার জন্য দরকার স্মার্ট কৃষি ও তার সফল বাস্তবায়ন।

বর্তমানে আমরা এক যুগসন্ধিক্ষণে অবস্থান করছি। বলা যায় পুরো পৃথিবী ‘চতুর্থ শিল্পবিপ্লব’ বা ‘ফোর্থ ইন্ডাস্ট্রিয়াল রেভুল্যুশন’-এর যুগে প্রবেশ করতে শুরু করেছে। নানা খাতেই এই প্রযুক্তি যুগান্তকারী অবদান রেখে চলেছে। ফলে পৃথিবী এগিয়ে যাচ্ছে দুর্দান্ত গতিতে। কৃষি খাতের আঙ্গিকে বলা যায়, এ প্রযুক্তি পরিবেশের ওপর ন্যূনতম প্রভাব ফেলে কম খরচে অধিক ফলন ও পুষ্টি নিশ্চিত করা যায়। সে বিবেচনায় উন্নত বিশ্বের কৃষিব্যবস্থা চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের পথে অনেকটা এগিয়ে গেছে।

গত সপ্তাহে কৃষি তথ্য সার্ভিস আয়োজিত ‘স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে স্মার্ট কৃষির ভূমিকা’ শীর্ষক একটি সেমিনারে উপস্থিত থাকার সুযোগ হয়েছিল। চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আহসান উল্লাহ সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন।

আমি দেশ-বিদেশের কৃষিতে রোবটিকস, ইন্টারনেট অব থিংস, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার কিছু উদাহরণ তুলে ধরার চেষ্টা করি।

গত বছর নেদারল্যান্ডসের রয়্যাল আইকোলকাম্প নামে কৃষি গবেষণা ও পরামর্শ প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম দেখার সুযোগ পেয়েছিলাম। সেখানকার গবেষক ফোন্স আমাদের রেইনফল ডিটেক্টর দেখিয়েছিলেন। সেটি সোলার এনার্জিতে চলে। বৃষ্টির পরিমাণ ও বাতাসের গতি সম্পর্কে তথ্য পাওয়া যায় সেখান থেকে। আইকোলকাম্পের বিজনেস ইনোভেশন স্ট্র্যাটেজি বিভাগের ড. ইয়োখেন ফরুবিখ বলছিলেন, মাঠে যে ইভাপোরিমিটার রয়েছে তার তথ্য অনুযায়ী ৬৫% বৃষ্টির পানিই বাষ্পীকরণ হয়ে যায়। মাটিতে কী পরিমাণ পানি আছে, কী পরিমাণ পানি প্রয়োজন, বৃষ্টির পানি কতটা মাটি ধরে রাখতে পারছে এসব তথ্য কৃষিকাজের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ফোন্স বলেছিলেন, ‘ছয় বছর আগে ইভাপোরিমিটার আবিষ্কার না হলে জানতেই পারতাম না যে নেদারল্যান্ডসের ৬৫% পানি বাষ্পীকরণ হয়।’ বিগডেটা নিয়ে কাজ করতে গিয়ে তাদের কাছে ধরা পড়ছে প্রকৃতির সব বিস্ময় যা পরিবেশের জন্য মঙ্গলজনক। সেন্সরের সাহায্যে সব রিয়েল-টাইম ডেটা চলে যায় তাদের কন্ট্রোল সেন্টারে। ফলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে মাটি ও পানির ভারসাম্য রক্ষা করা সম্ভব হচ্ছে। মাটিতে কী পরিমাণ পানি আছে তা তারা সব সময়ই পরিমাপ করতে থাকে সেন্সরের সাহায্যে। ফলে সেচ দেওয়ার প্রয়োজন আছে কি না, থাকলেও কতটুকু সেচ দিতে হবে তা নির্ধারণ করে দিচ্ছে যন্ত্র। অফিসে বসে থেকেই সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করা যায়। এ জন্য তরুণদের কাছে এ ধরনের কৃষি বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। তরুণরা কৃষিতে অংশ নিচ্ছে। কৃষি তাদের কাছে বেশ আকর্ষণীয় একটা পেশা। আর এ সবই সম্ভব হয়েছে প্রযুক্তির কল্যাণে। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে যে সমস্যাগুলো বিশ্ব মোকাবিলা করছে তার কিছুটা সমাধান পাওয়া যাচ্ছে প্রযুক্তির ব্যবহারে।

২০১৮ সালে দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার সুযোগ হয়। দক্ষিণ কোরিয়ায় তখন হাড়কাঁপানো শীত। ভরদুপুরেই তাপমাত্রা মাইনাস ১। সেই কনকনে ঠান্ডার দিনে সিউল থেকে প্রায় ২৫০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে চুংনাম প্রদেশে কিম নামের এক কৃষকের দুগ্ধ খামারে পৌঁছলাম। কিমের খামারটিকে খামার না বলে একটা দুগ্ধশিল্প প্রতিষ্ঠান বলাই ভালো। দক্ষিণ কোরিয়ায় এ ধরনের দুগ্ধ খামার পরিচালনায় স্থানীয় সরকার থেকে শুরু করে বড় বড় কোম্পানির সক্রিয় সহায়তা রয়েছে। উদ্যোক্তা কিমের খামারটি বেশ বড়। সে তুলনায় কর্মী খুব একটা চোখে পড়ল না। প্রযুক্তির এই সুবিধা, যন্ত্রই সামলে নিচ্ছে সব। এমনকি খামারের পরিবেশ, আলো-হাওয়াও নিয়ন্ত্রণ করছে বেশ সূক্ষ্মভাবে। আবহাওয়া ও পরিবেশ যে কোনো প্রাণীর সুস্বাস্থ্যের জন্য অনুকূলে থাকা প্রয়োজন। বিশেষ করে দক্ষিণ কোরিয়ার মতো যেখানে প্রচণ্ড শীত ও প্রচণ্ড গরম থাকে সেখানে এসব তথ্য সম্পর্কে সব সময়ই আপডেট থাকতে হয়। আর এ ক্ষেত্রে স্মার্ট প্রযুক্তি খুবই কার্যকর। কিম বলেছিলেন, কোরিয়ার আবহাওয়া চরমভাবাপন্ন। তাই খামারের তাপমাত্রা নিয়ে সব সময় সচেতন থাকতে হয়। ভালো উৎপাদন পেতে হলে প্রাণীগুলোকে পুষ্টিকর খাবারের পাশাপাশি দিতে হয় ভালো পরিবেশ। আমাদের দেশের খামারিরা এগুলো নিজেদের মতো করে নিয়ন্ত্রণ করেন। শীতে যেমন গরুর জন্য তৈরি করেন চটের জামা। গরমে থাকে ফ্যানের বাতাস। আমাদের দেশীয় পদ্ধতি থেকে ভিন্নতাটা হচ্ছে স্মার্ট খামারে এটা একেবারে হিসাব করা। ঠিক কখন কতটুকু আলো-বাতাস প্রয়োজন সবটুকুই নিয়ন্ত্রণ করছে প্রযুক্তি। খামারে অনেক ফ্যান। সেগুলো অটোমেটিক। যন্ত্র যখন বুঝবে অতিরিক্ত বাতাস প্রয়োজন তখন আপনাআপনি সেগুলো চালু হয়ে যায়। কিমের খামারটির বয়স চার বছর হলেও স্মার্ট প্রযুক্তির আওতায় নিয়ে এসেছেন দুই বছর হয়েছে। স্মার্ট প্রযুক্তির কৃষির প্রধান প্রশ্নই বিনিয়োগে।

হার্ডওয়্যারের পাশাপাশি একটা বড় বিনিয়োগ রয়েছে সফটওয়্যারেও। কিম জানান, স্মার্ট খামার তৈরির খরচটা একটু বেশিই। তবে খরচের তুলনায় লাভ বেশ ভালোই। কিম আরও তিন খামারির সঙ্গে যুক্ত হয়ে একসঙ্গে চারটি খামারের জন্য এই প্রযুক্তি নিয়েছেন। হার্ডওয়্যারে খরচ হয়েছে প্রায় ১২ কোটি ইয়োন আর সফটওয়্যারে ১৫ কোটির মতো। প্রযুক্তির ব্যবহারে লাভও পাচ্ছেন কিম। ১২০টি গাভীর মধ্যে দুধ পান ৮০টি থেকে। প্রতিটি গরু প্রতিদিন প্রায় ৩৪ লিটার করে দুধ দেয়। সব মিলে প্রতিদিন পাচ্ছেন প্রায় ২ হাজার ৫০০ লিটার দুধ। প্রযুক্তি ব্যবহারের পর আগের থেকে প্রতিটি গরু থেকে প্রায় ৭ লিটার দুধ বেশি পাচ্ছেন। কিমের খামারের দুধ দোহানোর সিস্টেমটি নেদারল্যান্ডসের ডো মার্কের মতো ততটা আধুনিক না হলেও যান্ত্রিক ও স্বয়ংক্রিয়। দুধের গুণগতমান, পরিমাণ থেকে শুরু করে গাভীর শারীরিক অবস্থার একটা রিডিং পাওয়া যায় কম্পিউটারে। সেখান থেকে সরাসরি দুধ চলে যায় চিলিং কক্ষে। কম্পিউটারাইজড পদ্ধতিতে নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় সেখান থেকেই দুধ প্যাকেটজাত হয়ে চলে যায় বাজারে, গ্রাহকের কাছে। কিমের পুরো খামারের সবকিছু নিয়ন্ত্রিত হয় একটা কক্ষ থেকে। ওটাই কিমের অফিস, যেখানে রাখা হয়েছে মূল কম্পিউটার ও রাউটার। এটাকে বলা হচ্ছে বেজস্টেশন। প্রতিটি গরুর কলারে থাকা চিপটির সঙ্গে বেজস্টেশনের সব সময় তথ্য আদান-প্রদান হয়। অনেকটা জিপিএস চিপের মতোই। গরু যদি তার চাহিদামতো খাদ্য না খায়, কিংবা তার স্বাভাবিক চাঞ্চল্য না থাকে তাহলে চিপটি অটোমেটিক তথ্য প্রেরণ করবে বেজস্টেশনে। সেখানে বসেই কিম তথ্য পেয়ে যাচ্ছেন কম্পিউটারে। এমনকি যেখানেই থাকুক, কিমের মোবাইল ফোনে নোটিফিকেশন চলে আসছে। কিম একজন সহকারী নিয়ে মাত্র দুজনেই পুরো খামারটি দেখাশোনা করতে পারছেন শুধু প্রযুক্তির কল্যাণে।

নেদারল্যান্ডসের বারেনড্রেখ্ট এলাকায় বিশাল বিশাল সব গ্রিন হাউস। বাইরে থেকে দেখে মনে হয় বড় বড় সব কারখানা। সেখানে কোনো গ্রিন হাউসই ৫ হেক্টরের কম নয়। সবচেয়ে বড়টি ১২৫ হেক্টর জমির ওপর। সারি সারি অসংখ্য গ্রিন হাউস। ২০১৪-১৫ সালের দিকে নেদারল্যান্ডসে এত বেশি গ্রিন হাউস নির্মাণের হিড়িক পড়ে যে, দেশটি পরিচিত হয়ে উঠছিল গ্লাস হাউসের দেশ হিসেবে। পরবর্তীতে গ্রিন হাউস নির্মাণে নিয়ন্ত্রণ আনা হয়। সেচের জন্য ব্যবহার হচ্ছে বৃষ্টির পানি। নালার মাধ্যমে বৃষ্টির পানি ধরে রাখা হয়। ওখানকার পানিতে মাছ চাষও হচ্ছে। আর সোলার প্যানেলে উৎপাদন হয় বিদ্যুৎ। গ্রিন হাউসগুলো শুধু খাদ্যই উৎপাদন করে না, বলা যায় একেকটা গ্রিন হাউস একেকটা পাওয়ার হাউস। প্রতিটি গ্রিন হাউস তাদের বিদ্যুৎ চাহিদার শতকরা ৯০ ভাগ নিজেরাই উৎপাদন করে। বাকি ১০ ভাগ পূরণ হয় প্রাকৃতিক গ্যাস থেকে।

৩৫-৩৬ বছর বয়সের তরুণ ইয়ন ফান ডের অলেখের ক্যাপসিকামের গ্রিন হাউসে গিয়েছিলাম আমরা। ৮.৬ হেক্টর জমির গ্রিন হাউসটিতে প্রায় ২ লাখ ক্যাপসিকামের গাছ। গ্রিন হাউসের দুই পাশে ক্যাপসিকামের চাষ। মাঝখানে চলছে বাছাই আর প্যাকেজিং। গাছ থেকে তোলা ক্যাপসিকাম নিয়ে আসছে রোবট। প্রোগ্রামিং করা। একটার পর একটা ঢেলে দিচ্ছে সর্টিং প্যানেলে। কোনোটিই কোনোটির সঙ্গে ধাক্কা খাচ্ছে না। একটি রোবট চলে যাচ্ছে বাগানের দিকে ফসল তুলে আনতে, হয়তো আর একটি রোবট ফসল তুলে নিয়ে ফিরছে। দুটি রোবট ক্রস করার সময় একটা থেমে যাচ্ছে। একটা রোবট চলে যাওয়ার পর অন্যটি যাচ্ছে। যেন প্রত্যেকটিই নিয়ম মেনে চলছে। গ্রিন হাউসটি থেকে প্রতি বছর ২.৫ হাজার টন ক্যাপসিকাম উৎপাদন করা হয়। তারা শুধু লাল ক্যাপসিকামের চাষই করেন। উৎপাদিত ক্যাপসিকাম চলে যায় নেদারল্যান্ডস, বেলজিয়াম এবং জার্মানির বাজারে।

আমাদের দেশেও প্যারামাউন্ট গ্রুপ, প্যারাগন ও সৌরভ গ্রুপ গ্রিন হাউস কৃষিচর্চা করে আসছে। নাহার ডেইরি, আমেরিকান ডেইরি, ডাচ ডেইরি বা ডায়মন্ড এগের মতো বহু প্রতিষ্ঠান প্রযুক্তির কৃষিতে বিনিয়োগ করে কৃষিশিল্পের বিকাশে ভূমিকা রেখে চলেছে। তবে চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের প্রযুক্তি ব্যবহার নিশ্চিত করতে বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার প্রস্তুতি আমাদের এখনই নেওয়া উচিত। সেগুলো হলো : ১. প্রশিক্ষিত জনবলের অভাব ২. নলেজ গ্যাপ ৩. ধীরগতির ইন্টারনেট ৪. দেশীয় হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যারের অভাব ৫. কৃষক পর্যায়ে ট্যাব/স্মার্টফোনের অভাব ৬. সরকারের নীতিমালা সংক্রান্ত জটিলতা ৭. মোটিভেশনের অভাব ইত্যাদি। জলবায়ু পরিবর্তনের এ সময়ে খাদ্য নিরাপত্তা ও নিরাপদ খাদ্যের তাগিদ থেকে স্বল্প শ্রমে অধিক উৎপাদনে স্মার্ট অ্যাগ্রিকালচারের বিকল্প নেই। আগামীর পৃথিবীতে কৃষি খাতে এগিয়ে থাকতে কৃষককে স্মার্ট প্রযুক্তির সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিতে হবে। আর স্মার্ট কৃষি বাস্তবায়নে সরকারের সুনির্দিষ্ট সুপরিকল্পিত নীতিমালা প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের কৌশল থাকা প্রয়োজন। স্মার্ট বাংলাদেশের জন্য সবার আগে প্রয়োজন স্মার্ট কৃষি।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
পরিচালনা পর্ষদ
পরিচালনা পর্ষদ
সেনাপ্রধানের আশ্বাস
সেনাপ্রধানের আশ্বাস
হে যুবক খোদাকে চেন কি?
হে যুবক খোদাকে চেন কি?
দেশের বিজ্ঞাপনজগৎ : প্রজন্ম থেকে শিখছে প্রজন্ম
দেশের বিজ্ঞাপনজগৎ : প্রজন্ম থেকে শিখছে প্রজন্ম
রাহুল সাংকৃত্যায়নের দৃষ্টিতে মুহাম্মদ (সা.)
রাহুল সাংকৃত্যায়নের দৃষ্টিতে মুহাম্মদ (সা.)
অশান্ত বিশ্ববিদ্যালয়
অশান্ত বিশ্ববিদ্যালয়
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
মহানবী (সা.)কে অনুসরণে রয়েছে সর্বোত্তম কল্যাণ
মহানবী (সা.)কে অনুসরণে রয়েছে সর্বোত্তম কল্যাণ
কালোহাতগুলোও সাদা হোক
কালোহাতগুলোও সাদা হোক
বিএসসি ও ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের পাল্টাপাল্টি দাবি
বিএসসি ও ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের পাল্টাপাল্টি দাবি
হাত অবশ করার প্রার্থনা
হাত অবশ করার প্রার্থনা
বিএনপি : রাজনীতির হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা
বিএনপি : রাজনীতির হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা
সর্বশেষ খবর
প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে সিরাজদিখানে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‌্যালি
প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে সিরাজদিখানে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‌্যালি

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ডেমরায় খাল পরিষ্কার ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ডেমরায় খাল পরিষ্কার ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় ঝাড়ু হাতে নারীদের বিক্ষোভ
ইন্দোনেশিয়ায় ঝাড়ু হাতে নারীদের বিক্ষোভ

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু
সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশগুলোকে জলবায়ু পরিকল্পনা জমা দিতে চাপ দিচ্ছে জাতিসংঘ
দেশগুলোকে জলবায়ু পরিকল্পনা জমা দিতে চাপ দিচ্ছে জাতিসংঘ

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে শ্রম অধিকার উন্নতিতে জাপানি সংসদ সদস্যদের প্রশংসা
বাংলাদেশে শ্রম অধিকার উন্নতিতে জাপানি সংসদ সদস্যদের প্রশংসা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

‘বিএনপি হলো দেশ গড়ার দল’
‘বিএনপি হলো দেশ গড়ার দল’

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে নতুন সম্মেলন আয়োজনের প্রস্তাব এপিএইচআরের
রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে নতুন সম্মেলন আয়োজনের প্রস্তাব এপিএইচআরের

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

কথার ফুলঝুরি দিয়ে রাজনীতি করার দিন শেষ: আমীর খসরু
কথার ফুলঝুরি দিয়ে রাজনীতি করার দিন শেষ: আমীর খসরু

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

কিশোরের আত্মহত্যার পর চ্যাটজিপিটিতে আসছে ‘প্যারেন্টাল কন্ট্রোল’
কিশোরের আত্মহত্যার পর চ্যাটজিপিটিতে আসছে ‘প্যারেন্টাল কন্ট্রোল’

৪৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতকে আরও এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা দিচ্ছে রাশিয়া
ভারতকে আরও এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা দিচ্ছে রাশিয়া

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প
পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে পাহাড় কাটায় দুই লক্ষ টাকা জরিমানা
খাগড়াছড়িতে পাহাড় কাটায় দুই লক্ষ টাকা জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতির ক্রান্তিলগ্নে বিএনপি বারবার জনগণের পাশে ছিল : মীর হেলাল
জাতির ক্রান্তিলগ্নে বিএনপি বারবার জনগণের পাশে ছিল : মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন
সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ চূড়ান্ত করতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভা
জুলাই সনদ চূড়ান্ত করতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় বার্মিজ চাকুসহ প্রকাশ্যে মহড়া, দুই যুবক গ্রেফতার
বগুড়ায় বার্মিজ চাকুসহ প্রকাশ্যে মহড়া, দুই যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক
ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচন : পূর্বঘোষিত ছুটি বাতিল, ভোটের দিন ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ
ডাকসু নির্বাচন : পূর্বঘোষিত ছুটি বাতিল, ভোটের দিন ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাঁপাইনবাবগঞ্জে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
চাঁপাইনবাবগঞ্জে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডোনাল্ড ট্রাম্পের মৃত্যুর গুজব যেভাবে ছড়ায়
ডোনাল্ড ট্রাম্পের মৃত্যুর গুজব যেভাবে ছড়ায়

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবি নির্বাচনে লড়বেন নান্নু
বিসিবি নির্বাচনে লড়বেন নান্নু

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৪৫০
সারাদেশে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৪৫০

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশখালী-মাতারবাড়ীতে নতুন শহরের জন্ম হবে: প্রধান উপদেষ্টা
মহেশখালী-মাতারবাড়ীতে নতুন শহরের জন্ম হবে: প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ শুরুর পর গাজায় প্রতিবন্ধী হয়েছে ২১ হাজার শিশু
যুদ্ধ শুরুর পর গাজায় প্রতিবন্ধী হয়েছে ২১ হাজার শিশু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের অপরাধে ১৪ জনের কারাদণ্ড
সিলেটে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের অপরাধে ১৪ জনের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাষ্ট্রপতির সঙ্গে নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি সাক্ষাৎ
রাষ্ট্রপতির সঙ্গে নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
ভালুকায় বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৪৩ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৪৩ বিলিয়ন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় বিমানে ‘বার্ড স্ট্রাইক’, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন দেড় শতাধিক যাত্রী
ভারতীয় বিমানে ‘বার্ড স্ট্রাইক’, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন দেড় শতাধিক যাত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা
চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২ হাজারে
এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২ হাজারে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে ঢাকার নতুন রাষ্ট্রদূত মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প
ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে ঢাকার নতুন রাষ্ট্রদূত মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব নারকেল দিবসে আলোচনায় কোটি টাকার ‘ডাবল কোকোনাট’
বিশ্ব নারকেল দিবসে আলোচনায় কোটি টাকার ‘ডাবল কোকোনাট’

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভেনেজুয়েলা থেকে আসা মাদকবাহী নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ১১
ভেনেজুয়েলা থেকে আসা মাদকবাহী নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ১১

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস
কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত
তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার
পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ
৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে ২ হাজার এএসআই নিয়োগ : আইজিপি
নির্বাচনের আগে ২ হাজার এএসআই নিয়োগ : আইজিপি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশে আসছে পরিবর্তন
শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশে আসছে পরিবর্তন

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে এক পা আফগানিস্তানের
পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে এক পা আফগানিস্তানের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এলজিইডির নতুন প্রধান প্রকৌশলী মো. আনোয়ার হোসেন
এলজিইডির নতুন প্রধান প্রকৌশলী মো. আনোয়ার হোসেন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক আইজিপি মামুনের জবানবন্দি হাসিনার দুঃশাসনের অকাট্য দলিল : চিফ প্রসিকিউটর
সাবেক আইজিপি মামুনের জবানবন্দি হাসিনার দুঃশাসনের অকাট্য দলিল : চিফ প্রসিকিউটর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম
বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের মৃত্যুর খবর নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের মৃত্যুর খবর নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে আবারও কেঁপে উঠল আফগানিস্তান, বাড়ছে মৃত্যু ও ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কা
ভূমিকম্পে আবারও কেঁপে উঠল আফগানিস্তান, বাড়ছে মৃত্যু ও ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর
সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৬ ঘণ্টা পর ক্ষতিপূরণ দিয়ে জাবি ছাড়লো ২৮ বাস
১৬ ঘণ্টা পর ক্ষতিপূরণ দিয়ে জাবি ছাড়লো ২৮ বাস

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালবাগে শাওন হত্যা মামলায় হাজী সেলিম গ্রেফতার
লালবাগে শাওন হত্যা মামলায় হাজী সেলিম গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটকারী ছাত্রীকে ‘গণধর্ষণে’র হুমকিদাতা আলী হুসেনকে বহিষ্কার
রিটকারী ছাত্রীকে ‘গণধর্ষণে’র হুমকিদাতা আলী হুসেনকে বহিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসার মেয়াদ শেষ হওয়া শিক্ষার্থীদের বিষয়ে কঠোর সিদ্ধান্ত নিলো যুক্তরাজ্য
ভিসার মেয়াদ শেষ হওয়া শিক্ষার্থীদের বিষয়ে কঠোর সিদ্ধান্ত নিলো যুক্তরাজ্য

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা
হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি
আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত
আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত
বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত

নগর জীবন

রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার
রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার

প্রথম পৃষ্ঠা

রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত
রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ
হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

পরকীয়া সন্দেহে সাবেক স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন
পরকীয়া সন্দেহে সাবেক স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন
পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপির ছয় প্রার্থী অন্য দলের একজন করে
মাঠে বিএনপির ছয় প্রার্থী অন্য দলের একজন করে

নগর জীবন

ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল
ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়
ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতেই হবে নির্বাচন
ফেব্রুয়ারিতেই হবে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্কুলমাঠে ধান চাষ, বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা
স্কুলমাঠে ধান চাষ, বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা

দেশগ্রাম

বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে
বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাখির কলরবে পাল্টেছে জীবন
পাখির কলরবে পাল্টেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন
ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরের চরিত্রে আঁচল
শাবনূরের চরিত্রে আঁচল

শোবিজ

সাংবাদিক নির্যাতনে সেই ডিসি কারাগারে
সাংবাদিক নির্যাতনে সেই ডিসি কারাগারে

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তমকে নিয়ে যত আলোচনা
উত্তমকে নিয়ে যত আলোচনা

শোবিজ

নির্বাচন করবেন বুলবুল
নির্বাচন করবেন বুলবুল

মাঠে ময়দানে

চটপটে তটিনী...
চটপটে তটিনী...

শোবিজ

সবার ওপরে রশিদ খান
সবার ওপরে রশিদ খান

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ভিয়েতনাম পরীক্ষা
বাংলাদেশের ভিয়েতনাম পরীক্ষা

মাঠে ময়দানে

আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না
আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না

শোবিজ

হামজাকে ছাড়েনি লেস্টার সিটি
হামজাকে ছাড়েনি লেস্টার সিটি

মাঠে ময়দানে

নানামুখী চ্যালেঞ্জ পোস্টাল ভোটে
নানামুখী চ্যালেঞ্জ পোস্টাল ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা