শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৮ জুলাই, ২০২৩ আপডেট:

স্মার্ট কৃষির যুগে

শাইখ সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
স্মার্ট কৃষির যুগে

বৈশ্বিক পূর্বাভাস অনুযায়ী, ২০৫০ সালে পৃথিবীর জনসংখ্যা হবে প্রায় ১০০০ কোটি এবং বাংলাদেশের জনসংখ্যা হবে প্রায় ২২-২৫ কোটি; কাজেই এই বিশাল জনগোষ্ঠীর খাদ্য ও পুষ্টি নিশ্চিত করার বিষয়টি মাথায় রেখে, এসডিজিকে সামনে নিয়ে আমাদের কৃষি ব্যবস্থাপনাকে ঢেলে সাজাতে হবে। আশার কথা দিন দিন বাংলাদেশের কৃষি হয়ে উঠছে বৈচিত্র্যপূর্ণ। ধান-পাটের বাইরে এসে দেশের চাষের জমিগুলো ভরে উঠেছে নানারকম ফল ফসলে। ফলে বহুমুখী কৃষিপণ্য উৎপাদন ও রপ্তানির জন্য বহির্বিশ্বের কাছে বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্য একটি বৈচিত্র্যময় কৃষিপণ্যেরও হাব হয়ে উঠতে পারে। আর তার জন্য দরকার স্মার্ট কৃষি ও তার সফল বাস্তবায়ন।

বর্তমানে আমরা এক যুগসন্ধিক্ষণে অবস্থান করছি। বলা যায় পুরো পৃথিবী ‘চতুর্থ শিল্পবিপ্লব’ বা ‘ফোর্থ ইন্ডাস্ট্রিয়াল রেভুল্যুশন’-এর যুগে প্রবেশ করতে শুরু করেছে। নানা খাতেই এই প্রযুক্তি যুগান্তকারী অবদান রেখে চলেছে। ফলে পৃথিবী এগিয়ে যাচ্ছে দুর্দান্ত গতিতে। কৃষি খাতের আঙ্গিকে বলা যায়, এ প্রযুক্তি পরিবেশের ওপর ন্যূনতম প্রভাব ফেলে কম খরচে অধিক ফলন ও পুষ্টি নিশ্চিত করা যায়। সে বিবেচনায় উন্নত বিশ্বের কৃষিব্যবস্থা চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের পথে অনেকটা এগিয়ে গেছে।

গত সপ্তাহে কৃষি তথ্য সার্ভিস আয়োজিত ‘স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে স্মার্ট কৃষির ভূমিকা’ শীর্ষক একটি সেমিনারে উপস্থিত থাকার সুযোগ হয়েছিল। চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আহসান উল্লাহ সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন।

আমি দেশ-বিদেশের কৃষিতে রোবটিকস, ইন্টারনেট অব থিংস, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার কিছু উদাহরণ তুলে ধরার চেষ্টা করি।

গত বছর নেদারল্যান্ডসের রয়্যাল আইকোলকাম্প নামে কৃষি গবেষণা ও পরামর্শ প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম দেখার সুযোগ পেয়েছিলাম। সেখানকার গবেষক ফোন্স আমাদের রেইনফল ডিটেক্টর দেখিয়েছিলেন। সেটি সোলার এনার্জিতে চলে। বৃষ্টির পরিমাণ ও বাতাসের গতি সম্পর্কে তথ্য পাওয়া যায় সেখান থেকে। আইকোলকাম্পের বিজনেস ইনোভেশন স্ট্র্যাটেজি বিভাগের ড. ইয়োখেন ফরুবিখ বলছিলেন, মাঠে যে ইভাপোরিমিটার রয়েছে তার তথ্য অনুযায়ী ৬৫% বৃষ্টির পানিই বাষ্পীকরণ হয়ে যায়। মাটিতে কী পরিমাণ পানি আছে, কী পরিমাণ পানি প্রয়োজন, বৃষ্টির পানি কতটা মাটি ধরে রাখতে পারছে এসব তথ্য কৃষিকাজের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ফোন্স বলেছিলেন, ‘ছয় বছর আগে ইভাপোরিমিটার আবিষ্কার না হলে জানতেই পারতাম না যে নেদারল্যান্ডসের ৬৫% পানি বাষ্পীকরণ হয়।’ বিগডেটা নিয়ে কাজ করতে গিয়ে তাদের কাছে ধরা পড়ছে প্রকৃতির সব বিস্ময় যা পরিবেশের জন্য মঙ্গলজনক। সেন্সরের সাহায্যে সব রিয়েল-টাইম ডেটা চলে যায় তাদের কন্ট্রোল সেন্টারে। ফলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে মাটি ও পানির ভারসাম্য রক্ষা করা সম্ভব হচ্ছে। মাটিতে কী পরিমাণ পানি আছে তা তারা সব সময়ই পরিমাপ করতে থাকে সেন্সরের সাহায্যে। ফলে সেচ দেওয়ার প্রয়োজন আছে কি না, থাকলেও কতটুকু সেচ দিতে হবে তা নির্ধারণ করে দিচ্ছে যন্ত্র। অফিসে বসে থেকেই সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করা যায়। এ জন্য তরুণদের কাছে এ ধরনের কৃষি বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। তরুণরা কৃষিতে অংশ নিচ্ছে। কৃষি তাদের কাছে বেশ আকর্ষণীয় একটা পেশা। আর এ সবই সম্ভব হয়েছে প্রযুক্তির কল্যাণে। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে যে সমস্যাগুলো বিশ্ব মোকাবিলা করছে তার কিছুটা সমাধান পাওয়া যাচ্ছে প্রযুক্তির ব্যবহারে।

২০১৮ সালে দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার সুযোগ হয়। দক্ষিণ কোরিয়ায় তখন হাড়কাঁপানো শীত। ভরদুপুরেই তাপমাত্রা মাইনাস ১। সেই কনকনে ঠান্ডার দিনে সিউল থেকে প্রায় ২৫০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে চুংনাম প্রদেশে কিম নামের এক কৃষকের দুগ্ধ খামারে পৌঁছলাম। কিমের খামারটিকে খামার না বলে একটা দুগ্ধশিল্প প্রতিষ্ঠান বলাই ভালো। দক্ষিণ কোরিয়ায় এ ধরনের দুগ্ধ খামার পরিচালনায় স্থানীয় সরকার থেকে শুরু করে বড় বড় কোম্পানির সক্রিয় সহায়তা রয়েছে। উদ্যোক্তা কিমের খামারটি বেশ বড়। সে তুলনায় কর্মী খুব একটা চোখে পড়ল না। প্রযুক্তির এই সুবিধা, যন্ত্রই সামলে নিচ্ছে সব। এমনকি খামারের পরিবেশ, আলো-হাওয়াও নিয়ন্ত্রণ করছে বেশ সূক্ষ্মভাবে। আবহাওয়া ও পরিবেশ যে কোনো প্রাণীর সুস্বাস্থ্যের জন্য অনুকূলে থাকা প্রয়োজন। বিশেষ করে দক্ষিণ কোরিয়ার মতো যেখানে প্রচণ্ড শীত ও প্রচণ্ড গরম থাকে সেখানে এসব তথ্য সম্পর্কে সব সময়ই আপডেট থাকতে হয়। আর এ ক্ষেত্রে স্মার্ট প্রযুক্তি খুবই কার্যকর। কিম বলেছিলেন, কোরিয়ার আবহাওয়া চরমভাবাপন্ন। তাই খামারের তাপমাত্রা নিয়ে সব সময় সচেতন থাকতে হয়। ভালো উৎপাদন পেতে হলে প্রাণীগুলোকে পুষ্টিকর খাবারের পাশাপাশি দিতে হয় ভালো পরিবেশ। আমাদের দেশের খামারিরা এগুলো নিজেদের মতো করে নিয়ন্ত্রণ করেন। শীতে যেমন গরুর জন্য তৈরি করেন চটের জামা। গরমে থাকে ফ্যানের বাতাস। আমাদের দেশীয় পদ্ধতি থেকে ভিন্নতাটা হচ্ছে স্মার্ট খামারে এটা একেবারে হিসাব করা। ঠিক কখন কতটুকু আলো-বাতাস প্রয়োজন সবটুকুই নিয়ন্ত্রণ করছে প্রযুক্তি। খামারে অনেক ফ্যান। সেগুলো অটোমেটিক। যন্ত্র যখন বুঝবে অতিরিক্ত বাতাস প্রয়োজন তখন আপনাআপনি সেগুলো চালু হয়ে যায়। কিমের খামারটির বয়স চার বছর হলেও স্মার্ট প্রযুক্তির আওতায় নিয়ে এসেছেন দুই বছর হয়েছে। স্মার্ট প্রযুক্তির কৃষির প্রধান প্রশ্নই বিনিয়োগে।

হার্ডওয়্যারের পাশাপাশি একটা বড় বিনিয়োগ রয়েছে সফটওয়্যারেও। কিম জানান, স্মার্ট খামার তৈরির খরচটা একটু বেশিই। তবে খরচের তুলনায় লাভ বেশ ভালোই। কিম আরও তিন খামারির সঙ্গে যুক্ত হয়ে একসঙ্গে চারটি খামারের জন্য এই প্রযুক্তি নিয়েছেন। হার্ডওয়্যারে খরচ হয়েছে প্রায় ১২ কোটি ইয়োন আর সফটওয়্যারে ১৫ কোটির মতো। প্রযুক্তির ব্যবহারে লাভও পাচ্ছেন কিম। ১২০টি গাভীর মধ্যে দুধ পান ৮০টি থেকে। প্রতিটি গরু প্রতিদিন প্রায় ৩৪ লিটার করে দুধ দেয়। সব মিলে প্রতিদিন পাচ্ছেন প্রায় ২ হাজার ৫০০ লিটার দুধ। প্রযুক্তি ব্যবহারের পর আগের থেকে প্রতিটি গরু থেকে প্রায় ৭ লিটার দুধ বেশি পাচ্ছেন। কিমের খামারের দুধ দোহানোর সিস্টেমটি নেদারল্যান্ডসের ডো মার্কের মতো ততটা আধুনিক না হলেও যান্ত্রিক ও স্বয়ংক্রিয়। দুধের গুণগতমান, পরিমাণ থেকে শুরু করে গাভীর শারীরিক অবস্থার একটা রিডিং পাওয়া যায় কম্পিউটারে। সেখান থেকে সরাসরি দুধ চলে যায় চিলিং কক্ষে। কম্পিউটারাইজড পদ্ধতিতে নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় সেখান থেকেই দুধ প্যাকেটজাত হয়ে চলে যায় বাজারে, গ্রাহকের কাছে। কিমের পুরো খামারের সবকিছু নিয়ন্ত্রিত হয় একটা কক্ষ থেকে। ওটাই কিমের অফিস, যেখানে রাখা হয়েছে মূল কম্পিউটার ও রাউটার। এটাকে বলা হচ্ছে বেজস্টেশন। প্রতিটি গরুর কলারে থাকা চিপটির সঙ্গে বেজস্টেশনের সব সময় তথ্য আদান-প্রদান হয়। অনেকটা জিপিএস চিপের মতোই। গরু যদি তার চাহিদামতো খাদ্য না খায়, কিংবা তার স্বাভাবিক চাঞ্চল্য না থাকে তাহলে চিপটি অটোমেটিক তথ্য প্রেরণ করবে বেজস্টেশনে। সেখানে বসেই কিম তথ্য পেয়ে যাচ্ছেন কম্পিউটারে। এমনকি যেখানেই থাকুক, কিমের মোবাইল ফোনে নোটিফিকেশন চলে আসছে। কিম একজন সহকারী নিয়ে মাত্র দুজনেই পুরো খামারটি দেখাশোনা করতে পারছেন শুধু প্রযুক্তির কল্যাণে।

নেদারল্যান্ডসের বারেনড্রেখ্ট এলাকায় বিশাল বিশাল সব গ্রিন হাউস। বাইরে থেকে দেখে মনে হয় বড় বড় সব কারখানা। সেখানে কোনো গ্রিন হাউসই ৫ হেক্টরের কম নয়। সবচেয়ে বড়টি ১২৫ হেক্টর জমির ওপর। সারি সারি অসংখ্য গ্রিন হাউস। ২০১৪-১৫ সালের দিকে নেদারল্যান্ডসে এত বেশি গ্রিন হাউস নির্মাণের হিড়িক পড়ে যে, দেশটি পরিচিত হয়ে উঠছিল গ্লাস হাউসের দেশ হিসেবে। পরবর্তীতে গ্রিন হাউস নির্মাণে নিয়ন্ত্রণ আনা হয়। সেচের জন্য ব্যবহার হচ্ছে বৃষ্টির পানি। নালার মাধ্যমে বৃষ্টির পানি ধরে রাখা হয়। ওখানকার পানিতে মাছ চাষও হচ্ছে। আর সোলার প্যানেলে উৎপাদন হয় বিদ্যুৎ। গ্রিন হাউসগুলো শুধু খাদ্যই উৎপাদন করে না, বলা যায় একেকটা গ্রিন হাউস একেকটা পাওয়ার হাউস। প্রতিটি গ্রিন হাউস তাদের বিদ্যুৎ চাহিদার শতকরা ৯০ ভাগ নিজেরাই উৎপাদন করে। বাকি ১০ ভাগ পূরণ হয় প্রাকৃতিক গ্যাস থেকে।

৩৫-৩৬ বছর বয়সের তরুণ ইয়ন ফান ডের অলেখের ক্যাপসিকামের গ্রিন হাউসে গিয়েছিলাম আমরা। ৮.৬ হেক্টর জমির গ্রিন হাউসটিতে প্রায় ২ লাখ ক্যাপসিকামের গাছ। গ্রিন হাউসের দুই পাশে ক্যাপসিকামের চাষ। মাঝখানে চলছে বাছাই আর প্যাকেজিং। গাছ থেকে তোলা ক্যাপসিকাম নিয়ে আসছে রোবট। প্রোগ্রামিং করা। একটার পর একটা ঢেলে দিচ্ছে সর্টিং প্যানেলে। কোনোটিই কোনোটির সঙ্গে ধাক্কা খাচ্ছে না। একটি রোবট চলে যাচ্ছে বাগানের দিকে ফসল তুলে আনতে, হয়তো আর একটি রোবট ফসল তুলে নিয়ে ফিরছে। দুটি রোবট ক্রস করার সময় একটা থেমে যাচ্ছে। একটা রোবট চলে যাওয়ার পর অন্যটি যাচ্ছে। যেন প্রত্যেকটিই নিয়ম মেনে চলছে। গ্রিন হাউসটি থেকে প্রতি বছর ২.৫ হাজার টন ক্যাপসিকাম উৎপাদন করা হয়। তারা শুধু লাল ক্যাপসিকামের চাষই করেন। উৎপাদিত ক্যাপসিকাম চলে যায় নেদারল্যান্ডস, বেলজিয়াম এবং জার্মানির বাজারে।

আমাদের দেশেও প্যারামাউন্ট গ্রুপ, প্যারাগন ও সৌরভ গ্রুপ গ্রিন হাউস কৃষিচর্চা করে আসছে। নাহার ডেইরি, আমেরিকান ডেইরি, ডাচ ডেইরি বা ডায়মন্ড এগের মতো বহু প্রতিষ্ঠান প্রযুক্তির কৃষিতে বিনিয়োগ করে কৃষিশিল্পের বিকাশে ভূমিকা রেখে চলেছে। তবে চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের প্রযুক্তি ব্যবহার নিশ্চিত করতে বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার প্রস্তুতি আমাদের এখনই নেওয়া উচিত। সেগুলো হলো : ১. প্রশিক্ষিত জনবলের অভাব ২. নলেজ গ্যাপ ৩. ধীরগতির ইন্টারনেট ৪. দেশীয় হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যারের অভাব ৫. কৃষক পর্যায়ে ট্যাব/স্মার্টফোনের অভাব ৬. সরকারের নীতিমালা সংক্রান্ত জটিলতা ৭. মোটিভেশনের অভাব ইত্যাদি। জলবায়ু পরিবর্তনের এ সময়ে খাদ্য নিরাপত্তা ও নিরাপদ খাদ্যের তাগিদ থেকে স্বল্প শ্রমে অধিক উৎপাদনে স্মার্ট অ্যাগ্রিকালচারের বিকল্প নেই। আগামীর পৃথিবীতে কৃষি খাতে এগিয়ে থাকতে কৃষককে স্মার্ট প্রযুক্তির সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিতে হবে। আর স্মার্ট কৃষি বাস্তবায়নে সরকারের সুনির্দিষ্ট সুপরিকল্পিত নীতিমালা প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের কৌশল থাকা প্রয়োজন। স্মার্ট বাংলাদেশের জন্য সবার আগে প্রয়োজন স্মার্ট কৃষি।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নাশকতা-অরাজকতা
নাশকতা-অরাজকতা
খাদ্য নিরাপত্তা
খাদ্য নিরাপত্তা
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক
ইউক্রেন যুদ্ধ
ইউক্রেন যুদ্ধ
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
সর্বশেষ খবর
সমুদ্রবন্দর থেকে নামল সতর্কসংকেত
সমুদ্রবন্দর থেকে নামল সতর্কসংকেত

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে আপিল শুনানি চলছে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে আপিল শুনানি চলছে

৪২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ব্রাজিলে পুলিশের অভিযানে নিহত বেড়ে ৬৪
ব্রাজিলে পুলিশের অভিযানে নিহত বেড়ে ৬৪

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ঘূর্ণিঝড় মোন্থার আঘাতে নারীর মৃত্যু
ভারতে ঘূর্ণিঝড় মোন্থার আঘাতে নারীর মৃত্যু

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে দিওয়ালিতে জনপ্রিয় এক বাজি ফেটে অন্ধ বহু শিশু-কিশোর
ভারতে দিওয়ালিতে জনপ্রিয় এক বাজি ফেটে অন্ধ বহু শিশু-কিশোর

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় শান্তিচুক্তি টিকে থাকবে, ইসরায়েলি হামলা পরও দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় শান্তিচুক্তি টিকে থাকবে, ইসরায়েলি হামলা পরও দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকাতির প্রস্তুতিকালে পিস্তলসহ ৯ জন গ্রেফতার
ডাকাতির প্রস্তুতিকালে পিস্তলসহ ৯ জন গ্রেফতার

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

আসিয়ানের সভাপতির দায়িত্ব পেল ফিলিপাইন
আসিয়ানের সভাপতির দায়িত্ব পেল ফিলিপাইন

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘স্কাই স্টেডিয়াম’ নির্মাণ করছে সৌদি
‘স্কাই স্টেডিয়াম’ নির্মাণ করছে সৌদি

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছত্রাক দিয়েই সম্ভব মেমোরি চিপ : গবেষকদের নতুন উদ্ভাবন
ছত্রাক দিয়েই সম্ভব মেমোরি চিপ : গবেষকদের নতুন উদ্ভাবন

৩৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্যারিয়ার ও ব্যবসা উন্নয়নে কানাডায় বিবিসিসি’র প্রফেশনাল নেটওয়ার্কিং সেশন
ক্যারিয়ার ও ব্যবসা উন্নয়নে কানাডায় বিবিসিসি’র প্রফেশনাল নেটওয়ার্কিং সেশন

৪৬ মিনিট আগে | পরবাস

বৈশ্বিক উষ্ণায়ণ প্রভাব ফেলছে পরিবার পরিকল্পনায়ও
বৈশ্বিক উষ্ণায়ণ প্রভাব ফেলছে পরিবার পরিকল্পনায়ও

৪৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমধ্যসাগরে নৌকাডুবি: ১৮ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মরদেহ উদ্ধার
ভূমধ্যসাগরে নৌকাডুবি: ১৮ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মরদেহ উদ্ধার

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী

৫৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

স্কুলে ভর্তিতে লটারি নাকি পরীক্ষা, সিদ্ধান্ত হতে পারে আজ
স্কুলে ভর্তিতে লটারি নাকি পরীক্ষা, সিদ্ধান্ত হতে পারে আজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ২৫ অঙ্গরাজ্যের মামলা
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ২৫ অঙ্গরাজ্যের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দ্রুত মূল্য হারাচ্ছে ঐতিহ্যবাহী অনেক ডিগ্রি : হার্ভার্ডের গবেষণা
দ্রুত মূল্য হারাচ্ছে ঐতিহ্যবাহী অনেক ডিগ্রি : হার্ভার্ডের গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটিতে ‘গ্লোবাল মিডিয়া এন্ড ইনফরমেশন লিটারেসি’ সপ্তাহ উদযাপন
ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটিতে ‘গ্লোবাল মিডিয়া এন্ড ইনফরমেশন লিটারেসি’ সপ্তাহ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সহজ জয়ে সিরিজে এগিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা
সহজ জয়ে সিরিজে এগিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিজ বাঁচাতে আজ মাঠে নামবে বাংলাদেশ
সিরিজ বাঁচাতে আজ মাঠে নামবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে আজ থেকে টানা ৪৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
নারায়ণগঞ্জে আজ থেকে টানা ৪৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুরস্কে জুয়া কেলেঙ্কারিতে জড়িত ৩৭১ রেফারি
তুরস্কে জুয়া কেলেঙ্কারিতে জড়িত ৩৭১ রেফারি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম
খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন
কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজকের খেলা: ২৯ অক্টোবর ২০২৫
আজকের খেলা: ২৯ অক্টোবর ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহুর নির্দেশে গাজায় নতুন হামলা, নিহত ২০
নেতানিয়াহুর নির্দেশে গাজায় নতুন হামলা, নিহত ২০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না
ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি
বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল
ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা
ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট
১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি
অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি
সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ
সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি
‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন
অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে
৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’
‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’

নগর জীবন

আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক
স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর
শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন
বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন

নগর জীবন

হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি
হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি

পেছনের পৃষ্ঠা

বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ
বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু
ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে
বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ
বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ

নগর জীবন

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ
লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

খবর

ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ
ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি
বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি

নগর জীবন

সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে
সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমান শাহর ১২ নায়িকা
সালমান শাহর ১২ নায়িকা

শোবিজ

‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি
‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি

শোবিজ

চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে
চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে

নগর জীবন

এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না
এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না

নগর জীবন

ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন
ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন

নগর জীবন

স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার
স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার

টেকনোলজি

স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি
স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি

দেশগ্রাম

নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে
নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে

নগর জীবন

শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট

মাঠে ময়দানে