শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৭ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

বঙ্গবন্ধুর বাণী অনুসারে সরকারি কর্মকর্তাদের পরিচালনা করা প্রয়োজন

আলম রায়হান
প্রিন্ট ভার্সন
বঙ্গবন্ধুর বাণী অনুসারে সরকারি কর্মকর্তাদের পরিচালনা করা প্রয়োজন

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৩১ জুলাই ঢাকায় বঙ্গবন্ধু জনপ্রশাসন পদক প্রদান অনুষ্ঠানে সরকারি কর্মকর্তাদের উদ্দেশে বলেছেন, ‘একটু আন্দোলন-সংগ্রাম দেখলে ভয় পাবেন না। ভয় পাওয়ার কিছু নেই। জনগণ আমাদের সঙ্গে আছে। জ্বালাও-পোড়াও করাটা আমরা সহ্য করব না। আন্দোলন বা সংগ্রাম যাই করুক, তাতে আমাদের আপত্তি নেই, কিন্তু দেশের মানুষের ভাগ্য নিয়ে আর কাউকে আমরা ছিনিমিনি খেলতে দেব না।’ প্রধানমন্ত্রীর এ কথায় নিশ্চয়ই দেশের শান্তিপ্রিয় মানুষ এক প্রকার ভরসা পেয়েছে। চলমাম সময়ে এ বক্তব্য অন্যরকম গুরুত্ব¡ বহন করে। সরকারপ্রধান হিসেবে যে কোনো প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আর এ কথা যদি হয় সফল রাষ্ট্রনায়ক বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার, তাহলে নিয়শ্চই গুরুত্ব আরও বেড়ে যায়। ফলে যে কোনো মানদন্ডে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সব কথার গুরুত্ব আলাদা গুরুত্ববহ। আর ৩১ জুলাই সরকারি কর্মকর্তাদের উদ্দেশে তিনি যে কথা বলেছেন, তার গুরুত্ব এবং গভীরতা এ সময়ে বিশেষ গুরুত্বের দাবিদার এবং এর ব্যঞ্জনা কবিতার মতো বিশাল। বলাই তো হয়, কবিতার একটি শব্দের ব্যঞ্জনা অনেক পৃষ্ঠার একটি উপন্যাসের চেয়েও অনেক বেশি। আর কোনো কোনো বক্তব্য যে কবিতার গভীরতাকেও ছাড়িয়ে যায় তার উদাহরণ তো হয়ে আছে বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ। সেই ভাষণের সঙ্গে কোনো ভাষণেরই তুলনা হওয়ার নয়। এটি প্রমাণিত সত্য। সঙ্গে এটিও সত্য, কোনো কোনো ভাষণ কখনো কখনো বিশেষ অর্থ বহন করে। এই দৃষ্টিকোণ থেকেই দেখা হচ্ছে সরকারি কর্মকর্তাদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্যকে। এর নানান কারণের মধ্যে ধরে নেওয়া হচ্ছে, আসন্ন নির্বাচন প্রসঙ্গ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্য এমন সময়ে এলো যখন আসন্ন জাতীয় নির্বাচন ঘিরে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি ক্রমেই অধিকতর জটিলতার দিকে যাচ্ছে। এদিকে কিছুদিন পরপরই বিরোধী দলগুলোর পক্ষ থেকে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের তালিকা করার ঘোষণা দেওয়া হচ্ছে। একদিকে নির্বাচনকালীন নির্দলীয় সরকারের দাবিতে বিরোধী দলগুলো এক দফার লাগাতার কর্মসূচিতে আছে তেমনি একটি ‘অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন’ অনুষ্ঠানের জন্য যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা দেশগুলো বিভিন্ন কথা বলে আসছে। পাশাপাশি আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে আগের মতোই বলা হচ্ছে, শেখ হাসিনা সরকারের অধীনেই সংবিধান অনুযায়ী আগামী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

বলা বাহুল্য, ৭১ সালে বিজয়ী এবং পরাজিত শক্তি আগামী নির্বাচনকে কেন্দ্র করে এখন মরিয়া অবস্থানে। এটা স্পষ্ট, মুক্তিযুদ্ধে পরাজিত শক্তির পেছনে দেশি-বিদেশি অনেক শক্তি কেন্দ্র সক্রিয়। তেমনি অতি সক্রিয় ৭৫-এর থিংকট্যাকং। কারও কারও ধারণা, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরু হওয়ার পর এরা ধরেই নিয়েছিল, তাদের হাতে সময় কম। কিন্তু বিশ্ববাস্তবতায় আর একটি ১৫ আগস্ট ঘটানো যাচ্ছে না। যদিও কাছাকাছি ঘটনা ঘটানো হয়েছে ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট। কোনোই সন্দেহ নেই, দেশি-বিদেশি চাপের কারণে সরকার সাম্প্রতিক সময়ে একটা বড় ক্রাইসিসের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। এ অবস্থায় সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের এক অংশের মধ্যে একটু হলেও আতঙ্ক সংক্রমিত হতেই পারে। সে জন্যই তাদের মনোবল চাঙা রাখার জন্য প্রধানমন্ত্রীকে এ কথা বলতে হচ্ছে বলে অনেকেরই ধারণা। কিন্তু সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বিধি মোতাবেক চললে নির্বাচন আসুক আর যাই আসুক, তাতে ভয় পাওয়া অথবা উৎফুল্ল হওয়ার প্রশ্ন উঠত না। কিন্তু এ প্রশ্ন উঠেছে। আর সবাই যে রাজনৈতিক টানাপোড়েনে আতঙ্কিত হয়েছেন, তা কিন্তু নয়। নিশ্চয়ই খুশিও হয়েছেন অনেকে। এরা সময় বুঝে হুক্কা হুয়া বলার অপেক্ষায়। প্রশাসন কাঠামোর এই যে দুরবস্থা তার দায় কিন্তু আওয়ামী লীগ ও বিএনপি- উভয়কেই নিতে হবে। এ ক্ষেত্রে সূচনার দায় বিএনপির এবং ক্লাইমেক্সে পৌঁছে দেওয়ার দায়ভার আওয়ামী লীগের। ১৯৯১ সালে ক্ষমতাসীন হওয়ার পর আমলাতন্ত্রকে দলীয়করণের জুব্বা পরিয়েছে বিএনপি। কিন্তু এ কাজটি সুচারুরূপে করতে পারেনি। বরং শিব গড়তে বাঁদর হয়েছে। যার প্রমাণ পেতে বিএনপিকে বেশি অপেক্ষা করতে হয়নি। আর বাংলাদেশের রাজনীতিতে আমলাতন্ত্রের বড় একটি ভূমিকা দেখা দিয়েছিল ১৯৯৬ সালে। সেই সময় বিরোধী দলে থাকা আওয়ামী লীগ যখন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জন্য আন্দোলন করছিল, তার অংশ হিসেবে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে ‘জনতার মঞ্চ’ তৈরি করা হয়। সচিবালয়কেন্দ্রিক সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের একটা বড় অংশ জনতার মঞ্চে গিয়ে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগের প্রতি সমর্থন জানায়। এতে বিএনপি সরকারের অবস্থান টালমাটাল হয়ে যায়। চাকরিবিধির বাইরে গিয়ে সেই সময় যে আমলারা আচরণ করেছেন তারা আওয়ামী লীগ সরকারের সময় পুরস্কৃত হয়েছেন। এদের টিম লিডার মহীউদ্দীন খান আলমগীর হয়ে ওঠেন অপ্রতিরোধ্য ব্যক্তিত্ব। উল্লেখ্য, মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে তিনি পাকিস্তান সরকারের প্রতি অনুগত থেকে চাকরি করেছেন। কিন্তু এ আমলাই বিএনপি সরকারের অবস্থা বেগতিক দেখে মহাবিপ্লবীর মূর্তি ধারণ করলেন। এর পুরস্কার হিসেবে তাকে অনেক কিছু করা হয়েছে এবং একপর্যায়ে তিনি আওয়ামী লীগের জন্যই অনেক ক্ষতির কারণ হিসেবে প্রমাণিত হয়েছেন। বলা হয়, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিধিবিধানের বাইরে যাওয়ার যে প্রবণতা মাঝেমধ্যে উঁকি দেয় তার প্রশ্বস্ত পথ করে দিয়েছেন মহীউদ্দীন খান আলমগীর। যে প্রবণতা বিগত বছরগুলোতে নিয়ন্ত্রণে রাখা গেলেও অঙ্কুরে বিনষ্ট করা গেছে কি না তা বড় এক প্রশ্ন হয়েই বিরাজমান। বরং ১৯৯৬ সালের ঘটনাকে দৃষ্টান্ত হিসেবে ধরে নিয়েই ‘উত্তরা ষড়যন্ত্র’ হয়েছিল। তবে সেই ষড়যন্ত্র শুরুতেই ধরা পড়ে মাঠে মারা যায়। এ ধরা পড়ার বিষয়টিও আর এক রহস্য হয়ে আছে। সেই ঘটনার মামলায় মাহমুদুর রহমান, পুলিশের সাবেক আইজি আবদুল কাইয়ুম, বিয়ামের সাবেক মহাপরিচালক শহিদুল আলম, তৎকালীন যুগ্মসচিব আবদুস সবুরসহ ১৬ জনকে আসামি করা হয়েছিল। এর পরও কিন্তু এ ধরনের একাধিক ষড়যন্ত্রের গুঞ্জন ছিল। সরকারের ওপর চাপ বাড়লে এ ধরনের তৎপরতার পালে হাওয়া লাগবে বোধগম্য কারণেই। উল্লেখ্য, অন্যরকম যোগাযোগের অভিযোগে তথ্যসচিব মো. মকবুল হোসেনকে পত্রপাঠ বিদায় করা হয়েছে। আরও বিদায় করা হয়েছে এক অতিরিক্ত ও আর এক উপসচিবকে। এদিকে একাধিক গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবর, বর্তমানে আন্দোলনে আমলাদের সমর্থন পাওয়ার জন্য কর্মকর্তাদের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর পক্ষ থেকে যোগাযোগও করা হচ্ছে। অনেক সময় বিরোধী বিএনপির পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, বর্তমান আমলারাই সরকারকে টিকিয়ে রেখেছে। তাই আমলাদের খুশি করতে বছর বছর বেতন বৃদ্ধি করা হচ্ছে। বাংলাদেশে গত ১৫ বছরে সরকার তার মতো করে দলীয় সমর্থক কর্মকর্তাদের দিয়ে প্রশাসন সাজিয়েছে বলে বিরোধীরা বরাবরই অভিযোগ করে আসছে। আবার বিএনপি সরকারের আমলেও একই ধরনের অভিযোগ ছিল সে সময়ের বিরোধী দল আওয়ামী লীগেরও। এ অভিযোগ এবং পাল্টা অভিযোগ দেশের প্রশাসনব্যবস্থার জন্য নির্মম এক পরিহাস!

এরপরও নির্বাচনে যাই ঘটুক না কেন, সরকারি কর্মকর্তাদের তো এতটা ভয় পাওয়ার কোনো কথা নয় যে, খোদ প্রধানমন্ত্রীকে প্রকাশ্যে অভয় বাণী শোনাতে হবে। আর নিশ্চয়ই প্রধানমন্ত্রী এটি খামাখা করেননি। তাহলে সরকারি কর্মকর্তাদের প্রতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এ ‘ভয় না পাওয়ার’ আহ্বানের প্রেক্ষাপট কী? আর এ ‘ভয় না পাওয়ার আহ্বান’ কি অভয়ের দৃঢ়তা সৃষ্টি করেছে? এ এক গোলক ধাঁধার প্রশ্ন হিসেবে বিবেচিত হতে পারে। অতএব এদিকে না গিয়ে অন্য বাস্তবতায় আলোকপাত করা যাক। অতীতের প্রেক্ষাপটে এর আবেদন চিরকালীন।

পকিস্তানের দুঃশাসন এবং শোষণের বিরুদ্ধে ২৪ বছরের আন্দোলন-সংগ্রামের ধারাবাহিকতায় ৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে অর্জিত হয় বাংলাদেশের স্বাধীনতা। লক্ষণীয় বিষয় হচ্ছে, এক নিঃশ্বাসে এক দৌড় এক বাড়ি থেকে অন্য বাড়ি যাওয়ার মতো আমাদের মুক্তিযুদ্ধ হয়েছে তুলনামূলক বিচারে স্বল্পমেয়াদি। এ বিষয়টি নানান ডকুমেন্টে উল্লেখ আছে। শুধু তাই নয়, মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক আবদুর রাজ্জাকও স্বল্প মেয়াদের যুদ্ধে দেশের স্বাধীনতা অর্জন নিয়ে নানান সময়ে কথা বলেছেন। তাঁর এ বক্তব্য ইউটিউবেও আছে। মোদ্দা কথা, স্বল্প সময়ের মুক্তিযুদ্ধে জনগণ ও মুক্তিযোদ্ধাদের প্রাণহানি যেমন বাড়েনি তেমনি ক্ষয়ক্ষতি কম হয়েছে ভারতেরও। সবাই জানেন, ভারত শক্তভাবে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে না দাঁড়ালে বাংলাদেশ স্বাধীনতা যুদ্ধ হতে পারত দীর্ঘমেয়াদি এবং দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধ করার প্রস্তুতি এবং প্রক্রিয়ার মধ্যে বাংলাদেশ ছিল। তবে আমাদের মুক্তিযুদ্ধ দীর্ঘমেয়াদি না হওয়ায় অনেক সুবিধা আমরা পেয়েছি। সঙ্গে কিছু কুফল থেকে গেছে। এর মধ্যে প্রধান হচ্ছে- পাকিস্তানি ধারার আমলাতন্ত্র। যা নিয়ে বঙ্গবন্ধুকেও সরকার চালাতে হয়েছে সেই সময়ের বাস্তবতার কারণে। কিন্তু সেই ধারা থেকে বিগত ৫২ বছরে বাংলাদেশের প্রশাসনব্যবস্থা কতটা উঠে আসতে পেরেছে তা নিয়ে সংশয়ের যথেষ্ট কারণ আছে মনে হয়। এমনকি বলা হয়, দেশের প্রশাসনব্যবস্থা নেমেছে। উল্লেখ্য, বঙ্গবন্ধু সরকারি কর্মকর্তা-কমর্চারীদের স্মরণ করিয়ে দিয়েছিলেন, জনগণের ট্যাক্সের টাকায় তাদের বেতন হয়। জাতির পিতার আহ্বান ছিল, মানুষের মধ্যে নিজের বাপ-ভাইয়ের প্রতিচ্ছবি দেখার। কিন্তু সময়ের পরিক্রমায় সরকারি কর্মকর্তা-কমর্চারীরা জনগণের মধ্যে আসলে কার প্রতিচ্ছবি দেখেন আর নিজেকে কী ভাবেন তা নিশ্চিতভাবে বলা কঠিন। এ নিয়ে নানান রটনা এবং ঘটনা আছে। আছে নানান হতাশাজনক উদাহরণও। এমনকি এ নিয়ে সর্বোচ্চ আদালতেরও আছে অবজারভেশন। এটা সবাই জানে। কাজেই এ নিয়ে চর্বিত চর্বণ না করাই বেহেতের। কেবল একটু পেছনে ফেরা যাক। 

১৫ আগস্টের মধ্য দিয়ে প্রতিষ্ঠিত জিয়া-এরশাদ-খালেদা শাসনের মধ্যে খালেদা সরকারের আবার গণতাত্রিক আচ্ছাদন আছে ১৯৯১ সালের সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে। এটি সবারই জানা। তবে অনেকেই যা জানেন না তা হচ্ছে প্রশাসনযন্ত্রের নানান ইন্ডিকেটর নিম্নমুখী হওয়ার ধারা কিন্তু এ খালেদা সরকারের আমলেই নগ্নভাবে শুরু হয়েছে। মহা উদ্বেগের বিষয় হচ্ছে- প্রশাসনকে দলীয়করণের প্রবণতা থেকে কোনো সরকারই আর উঠে আসতে পারেনি। বরং ক্রমেই পরিস্থিতির অবনতি ঘটেছে। চোরাবালিতে ক্রমান্বয়ে তলিয়ে যাওয়ার মতো। সবকিছুতেই যেন দলীয় পরিচয় এবং কথিত আনুগত্য প্রধান হয়ে গেছে। শুধু তাই নয়, এ ক্ষেত্রে নাকি টঙ্কারও অনুপ্রবেশ ঘটেছে। যা পুলিশে ওপেন সিক্রেট বলে রটনা আছে। আর অনেক ক্ষেত্রে চাকরি পেতে যে টাকা দিতে হয় তা তো প্রায় মুখে মুখে প্রচারিত অভিযোগ। এদিকে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অনেকেই যে কত বিপুল পরিমাণ টাকার মালিক সেই খবর তো প্রায়ই প্রকাশিত হয়। কানাডার বেগমপাড়ার কাহিনি তো অনেকেরই জানা। এমনকি এও বলা হয়, আমেরিকার ভিসানীতি ঘোষণার পর যাদের মুখ শুকিয়ে গেছে তাদের বিশাল একটি অংশ হচ্ছে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী। আর সবাই জানেন, বাংলাদেশের বৈধ-অবৈধ টাকার পাখনা আছে। এ টাকা উড়াল দেয় আমেরিকাসহ পশ্চিমা দেশগুলোতে। এক সময় যে দেশগুলোকে নিরাপদ সিন্দুক মনে করা হতো সেগুলো আমেরিকার ভিসানীতির কারণে এখন টাকা রাখার জন্য সবচেয়ে অনিরাপদ। ব্যাপারটি দাঁড়িয়েছে শিয়ালের কাছে মুরগি রাখার মতো। ফলে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মাচারীদের অনেকেই বিরোধী দলের আন্দোলনে ভয় না পেলেও অন্যরকম ভয়ে আছেন। ভিসানীতির আওতায় পড়ে কখন জানি টাকা গায়েব হয়ে যায়া। লালনের সেই গানের মতো, ‘পাখি কখন জানি উড়ে যায়, একটা বদ হাওয়া লেগে খাঁচায়।’ এদিকে বাস্তবতা হচ্ছে- নির্বাচন অনুষ্ঠানে বিরাজমান ব্যবস্থায় আমলাদের নড়াচড়ার ওপর নির্ভর করছে জাতীয় নির্বাচনের গতিবিধি। কিন্তু নির্বাচনকে যদি আমরা অন্য সব দেশের কাছাকাছিও গ্রহণযোগ্য একটা নিয়মের মধ্যে রাখতে পারতাম তাহলে দেশের প্রশাসনব্যবস্থা ক্রমান্বয়ে জটিল পরিস্থিতির দিকে যেত না। আর প্রশাসনও এমন কাজ করতে পারত না যে কাজ তাদের জন্য শাস্তিযোগ্য অপরাধ। রাজনৈতিক দলগুলো যদি সরকারি কর্মকর্তাদের বিধিবিধান মোতাবেক প্রফেশনালি চলতে দিত তাহলে সরকারে যেই আসুক, তাদের নির্দেশ মান্য করা তাদের কাজ হতো এবং বিশেষ পরিস্থিতি সৃষ্টির আশঙ্কা থাকত না। বাংলাদেশের সরকারি চাকরির বিধান অনুযায়ী, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কোনোরকম দলীয় আনুগত্যের সুযোগ নেই। তা সত্ত্বেও বিভিন্ন সময়ে নানান পর্যায়ের সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত হওয়ার অভিযোগ রয়েছে। আর অবসরের পর তো মাশা আল্লাহ সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা প্রায় সবাই রাজনীতিতে নেমে পড়েন। তবে তাদের এ রাজনীতি অন্যরকম। শুরুতেই তারা সংসদ সদস্য হতে চান। এ ক্ষেত্রে উপনির্বাচন প্রথম পছন্দ। আর বোধগম্য কারণেই, সরকারি কর্মকর্তাদের সংসদ সদস্য হয়ে পুনরায় ক্ষমতা বলয়ে ফিরে আসার বিষয়টি কিন্তু অবসরে যাওয়ার পর শুরু হয় না। এ ধারায় গুণধর আমলারা সম্পৃক্ত হন সরকারি আসনে আসীন থাকাকালেই। এ কারণে এরা জাহেরে ক্ষমতাসীনদের অতি অনুগত হওয়ার ভান করেন। আবার বাতেনে যোগাযোগ রাখেন বিরুদ্ধশক্তির সঙ্গেও। আর হাওয়া দেখে কেবলা বদল করেন। অথচ এদের ওপর ভর করেই একটি অনুরাগী গ্রুপ সৃষ্টির বিভ্রমে থাকে সরকারগুলো। কিন্তু তা যে সাগর সৈকতে বালুর ইমারত- তা অকাট্যভাবে প্রমাণিত হয়েছে ১৯৯৬ সালে। কারও অজানা নয়, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অভয় দেওয়ার প্রয়োজন হতো না যদি তাদের বঙ্গবন্ধুর বাণী অনুসারে পরিচালিত করা যেত। তা তো হয়নি। বরং তাদের দলীয়করণের নর্দমায় নামানো হয়েছে। যার নগ্ন সূচনা হয়েছে ১৯৯১ সালে। কিন্তু প্রয়োজনের সময় তা যে কোনো কাজে আসে না তা সবাই দেখেছেন ১৯৯৬ সালে। আর কেবল দলীয়করণ নয়, কত লোককে যে টাকা নিয়ে চাকরি দেওয়া হয়েছে তার কি কোনো ইয়ত্তা আছে? যারা টাকার বিনিময়ে চাকরি নেয় তাদের কি কোনো নীতি-নৈতিকতার অথবা আনুগত্য-কৃতজ্ঞতার বালাই থাকে? আর টাকার বিনিময়ে সরকারি চাকরিতে বিপুলসংখ্যক জামায়াত-শিবির ঢোকেনি তা কি হলফ করে বলা যাবে! সময় সুযোগ মতো এরা যে অন্য রূপ ধারণ করবে না তার নিশ্চয়তা কী?

                লেখক : জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

এই মাত্র | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৪৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক