শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৬ নভেম্বর, ২০২৩

শেখ হাসিনার অধীনে নির্বাচন দেশের জন্য মঙ্গল

মেজর আখতার (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
শেখ হাসিনার অধীনে নির্বাচন দেশের জন্য মঙ্গল

চেয়ারে, পদে বা ক্ষমতায় থাকলে অনেকেই অধস্তনদের কথা শুনতে চান না। ইতিহাস সাক্ষী দেয়, যারা শোনেন, বহুজনের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেন তারা সাধারণত লাভবান হন। তাই বলা হয় সম্মিলিত চিন্তা থেকে নেওয়া সিদ্ধান্ত অনেক বেশি কার্যকরী হয় এবং দীর্ঘমেয়াদি অবদান রাখে। ক্ষমতাসীনদের আরেকটি সমস্যা হলো তাদের সামনে কেউ সত্য কথা বলতে চায় না। ফলে কর্তা যা বলে সবাই তার কীর্তন করে বা কোরাস গায়। বর্তমানে সরকারের কোনো রাজনৈতিক সংকট আপাতত নেই। দুর্বল বিরোধী দল বা দলগুলো সরকারের সামনে এখনো পর্যন্ত কোনো চ্যালেঞ্জ নয়। বিরোধী দলগুলো অতিসম্প্রতি যে রাজনৈতিক কর্মসূচি দিয়ে যাচ্ছে তা শিগগিরই একঘেয়েমি হয়ে যাবে। মানুষ বিরোধী দলের কর্মসূচি পালনে আস্তে আস্তে আগ্রহ হারিয়ে ফেলবে। যার পূর্ণ সুযোগ নিতে যাচ্ছে সরকার।

সরকারের মূল সংকট যা তার অস্তিত্ব নিয়ে টান দেবে তা হতে পারে নির্বাচনের পরে। নির্বাচন যথাসময়েই হয়ে যাবে, যা বিরোধী দল সম্মিলিতভাবেও রোধ করতে পারবে না। কিন্তু এতে সরকারের ঢেকুর তোলার কিছু থাকবে না। হয়তো নির্বাচনটি আইনের দৃষ্টিতে সুষ্ঠু হবে, কিন্তু অবাধ ও গ্রহণযোগ্য হবে না। এখন দেখা যাক যে নির্বাচনটি হতে যাচ্ছে তা আইনের দৃষ্টিতে সুষ্ঠু কীভাবে হবে? নির্বাচনে প্রতি আসনে ন্যূনতম কতজন প্রার্থী হতে হবে তার কোনো সুস্পষ্ট বিধান আইনে বা সংবিধানে নেই। একজন প্রার্থী হলেও নির্বাচন আইনের চোখে বৈধ হবে। তার মানে ৩০০ আসনেও যদি সরকারি দলের বা মদদের প্রতি আসনে একজন করে মোট ৩০০ আসনে ৩০০ জন প্রার্থী থাকে তাহলে ওই নির্বাচন সুষ্ঠু ও বৈধ হবে। তার সুষ্ঠুতা ও বৈধতা নিয়ে কোনো প্রশ্ন তোলা যাবে না। আরেকটু পরিষ্কার উদাহরণ দিই। যদি বিএনপি নির্বাচন না করে তাহলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিপক্ষে কোনো প্রার্থী থাকবে না। তখন সেই নির্বাচনকে কী বলা হবে? ওই নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি বা বৈধ হয়নি কি বলা যাবে?

এখন দেখি অবাধ নির্বাচন কাকে বলে? সাধারণত অবাধ নির্বাচন বলতে ওই নির্বাচনকে বোঝায় যে নির্বাচনে যে কোনো যোগ্য প্রার্থী তার ইচ্ছা, মনমতো ও বিনা বাধায় স্বাচ্ছন্দ্যে প্রার্থী হতে পারে এবং সেখানে জনগণ বা বৈধ ভোটাররা তাদের ইচ্ছামতো যাকে খুশি বা তার নির্দিষ্ট প্রার্থীকে বিনা বাধায় ভোট দিতে পারে। যেমন অবাধ নির্বাচনে জেলখানায় বা বিদেশে থেকেও একজন প্রার্থী হতে পারে। এখন যদি কাউকে তার ইচ্ছা ও স্বাধীন মতে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে না দেওয়া হয় বা এমন কোনো বৈধ বা অবৈধ প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা হয় তাহলে কি সেই নির্বাচনকে অবাধ বলা যাবে? আবার নির্বাচন হলো কিন্তু একাধিক প্রার্থী না থাকার কারণে জনগণ বা ভোটার তার পছন্দের প্রার্থীকে নির্বাচন করার সুযোগ পেল না, তাহলে কি সেই নির্বাচনকে অবাধ বলা যাবে? যে কোনো প্রার্থীর জেলখানায় আটক থাকা অবস্থায় যে কোনো নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার অধিকার রয়েছে। এখন যদি জেলখানায় আটক কোনো ব্যক্তিকে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার ক্ষেত্রে পরোক্ষ বা প্রত্যক্ষভাবে বাধা সৃষ্টি করে তাহলে কি সেই নির্বাচনকে অবাধ বলা যাবে?

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আইনের কোনো বাধ্যবাধকতা নয়, তবে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন না হলে সেই নির্বাচন কোনো কারণে জনগণ মেনে না-ও নিতে পারে।

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের কোনো আইনগত ভিত্তি নেই। কিন্তু কোনো সংসদ নির্বাচনে দেশের বৃহত্তর দলগুলো বিশেষ করে আমাদের দেশে আওয়ামী লীগ বা বিএনপি অংশগ্রহণ না করে তাহলে সেই নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হবে না। নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক না হলে সেই নির্বাচনে তখন প্রার্থী সংকট দেখা দিতে পারে, যা অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনকে চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলে দিতে পারে।

যে কোনো দেশের নির্বাচন সাধারণত দেশের জনগণের সার্বভৌমত্বের বিষয়। কিন্তু এবারের নির্বাচনে বিদেশি বিভিন্ন উৎসাহী বা আগ্রহী পক্ষ খুবই দৃশ্যমান। যদিও তাদের ভোট দেওয়ার কোনো অধিকার নেই। কিন্তু আগামী নির্বাচন সুষ্ঠু, অবাধ, গ্রহণযোগ্য ও অংশীদারিমূলক হবে কি না তা খুবই গুরুত্ব ও কঠোরতার সঙ্গে পর্যবেক্ষণ করছে ও আগাম হুঁশিয়ার দিয়ে রাখছে। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে বিদেশের একটি মহল আসন্ন নির্বাচনে তাদের সরাসরি ভূমিকা রাখতে বেশ তৎপর। ইতোমধ্যে দেশের ঘরোয়া রাজনীতিতে তাদের বিভিন্ন প্রতিক্রিয়া দেখা যাচ্ছে। একটি রাষ্ট্র তো বহু আগে থেকেই সরকারের ওপর প্রত্যক্ষ চাপ সৃষ্টি করা শুরু করেছে। তারা দেশের সবচেয়ে চৌকশ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে তাদের দেশে নিষিদ্ধ করে দিয়েছে। তারপর আবার দেশের সবার ওপরে নেতিবাচক ভিসানীতি প্রয়োগ করার প্রকাশ্য হুমকি প্রতিদিনই দিয়ে যাচ্ছে। পাশাপাশি বিরোধী দলগুলোকে তাদের আন্দোলন-সংগ্রাম চালিয়ে যাওয়ার জন্য উসকে দিচ্ছে। মুখে আহ্বান জানাচ্ছে শান্তিপূর্ণ আন্দোলন করতে। আবার সরকারকে উৎসাহিত করছে সহিংসতা বন্ধ করার জন্য। কিন্তু কে বা কারা সহিংসতা করছে তাদের চিহ্নিত না করেই উভয় পক্ষকে সহিংস না হতে উপদেশ বিতরণ করছে। কিন্তু কোনো একটি পক্ষ সহিংস হলো আরেকটি পক্ষ সেই সহিংসতা কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করবে তার কোনো ব্যাখ্যা পাওয়া যাচ্ছে না।

রাজনীতি এখন চূড়ান্ত পর্যায়ে এসে পৌঁছেছে। নভেম্বরের তৃতীয় বা চতুর্থ সপ্তাহের মধ্যে নির্বাচন কমিশনকে তফসিল ঘোষণা করতে হবে। তফসিল ঘোষণার মুহূর্ত থেকে প্রশাসনে সরকারের নিয়ন্ত্রণ বৈধভাবে বন্ধ হয়ে যাবে। বিদেশিদের ভাবসাবে মনে হচ্ছে তফসিল ঘোষণার পর সরকারকে প্রশাসনের নিয়ন্ত্রণে আন্তর্জাতিক বাধা সৃষ্টি হতে পারে। সরকার এখন যত সহজে ধমকি-ধমকি দিচ্ছে তাতে কিছুটা লাগাম টানতে হতে পারে। কিন্তু নির্বাচন কার্যক্রমে বিদেশিরা কোনো হস্তক্ষেপ করবে না তা অনেকটাই নিশ্চিত। বিদেশিরা নির্বাচন পর্যন্ত যে অপেক্ষা করবে এরকম আভাসই তারা তাদের বক্তব্যে দিচ্ছে। বিএনপির নেতৃত্বে সরকারবিরোধীরা বিচ্ছিন্নভাবে সরকারবিরোধী কার্যক্রমও জোরেশোরে চালিয়ে দিয়েছে। বিএনপি সরকারের বিরুদ্ধে মরণপণ চূড়ান্ত আন্দোলনে নেমে গেছে। জামায়াতসহ অন্য সব বিরোধী দল তাদের নিজস্ব কর্মসূচি না দিয়ে তারাও বিএনপির সঙ্গে আছে, তোতা পাখির শেখানো বুলি আওড়ে যাচ্ছে। বিএনপি তার আন্দোলনের যে পর্যায়ে এসে দাঁড়িয়েছে সেখান থেকে মনে হয় কোনো অবস্থাতেই পেছনে হটবে না। মর্দুর এক কথা- মরব কিন্তু পিছু হটব না। বিএনপির কঠোর ও একমুখী সিদ্ধান্তকে অনেকে আত্মঘাতী বলে মনে করে। যাই হোক সেটি বিএনপির একান্ত দলীয় বিষয়, যেখানে আমি কিছু বলতে গেলে উল্টো আমাকেই সবাই গালাগাল করবে। বিএনপির সামনে এখন চ্যালেঞ্জ হলো সময়কে বিবেচনায় না নিয়ে ২৯ অক্টোবর ২০২৩ তারিখ থেকে পুলিশের পাতা ফাঁদে পা দিয়ে যে চূড়ান্ত আন্দোলন শুরু করেছে তা নভেম্বরের তৃতীয় বা চতুর্থ সপ্তাহ পর্যন্ত টেনে নেওয়ার মতো সক্ষমতা কতটুকু তার ওপর। ইসি বা সরকারের নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার কোনো কারণ নেই। নির্বাচন করানোর জন্য ৬ থেকে ৮ সপ্তাহ যথেষ্ট। ২৯ জানুয়ারি ২০২৪ সালের আগে যে কোনো দিন নির্বাচন করাতে হলে ইসি ২৭ নভেম্বর ২০২৩ সোমবার বা তার আগে ঘোষণা দিলেই হবে। যেহেতু বিএনপি নির্বাচনে যাবে না তা প্রায় নিশ্চিত, তাই একপেশে নির্বাচনের জন্য লম্বা সময়ের কোনো প্রয়োজন পড়বে না। কাজেই সরকার হেসেখেলে নির্বাচনের তারিখ নিয়ে খেলতে পারবে। কিন্তু চ্যালেঞ্জ হলো বিএনপির জন্য তারা ততদিন আন্দোলন ধরে রাখার সক্ষমতা কতটুকু থাকবে। মনে হয় বিএনপি সেই প্রস্তুতি নিয়েই নেমেছে। তবে ততদিনে বিএনপির প্রথম ও দ্বিতীয় সারির নেতারা প্রকাশ্য রাজনীতিতে মাঠে থাকতে না পারে তা সরকার শতভাগ নিশ্চিত করে রেখেছে। এ খেলায় কে জিতে কে হারে তা জানার জন্য দুর্বলচিত্তের লোকেরা তফসিল ঘোষণার দিন পর্যন্ত অপেক্ষা করবে তা নিঃসন্দেহে বলা যায়। কিন্তু যারা মাঠের সক্রিয় খেলোয়াড় তারা জানে এ খেলার প্রকৃত রূপ ১০ নভেম্বরের আগেই দৃশ্যমান ও স্পষ্ট হয়ে যাবে।

নির্বাচন যথাসময়েই হয়ে যাবে। প্রয়োজন ছিল আন্দোলন নির্বাচনের দিন থেকে শুরু করা। কারণ সরকার সুষ্ঠু নির্বাচন করাতে পারবে। কিন্তু অবাধ নির্বাচন কোনো অবস্থাতেই করাতে পারবে না। নির্বাচনে জয়ের সম্ভাবনা না থাকলে কোনো প্রকৃত ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনে যাবে না। ফলে জনগণ ভোট দিতেও যাবে না। তখন খুবই স্বাভাবিকভাবে জনরোষ সৃষ্টি হতে পারে। জনরোষ খুবই সহজে জনবিস্ফোরণে রূপান্তর সম্ভব, যদি সঠিক নেতৃত্ব থাকে। কিন্তু চরম বাস্তবতা হলো বিরোধী দলে এমন কোনো সর্বজন গ্রহণযোগ্য নেতৃত্বের প্রচন্ড অভাব। তার চেয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অনেক চৌকশ, স্মার্ট, দেশে ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে যথেষ্ট গ্রহণযোগ্য। সর্বোপরি শেখ হাসিনা মুজিবকন্যা এবং দেশের সব মুক্তিযোদ্ধার কাছে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রয়েছে এ দেশের সবচেয়ে বেশি ত্যাগ, যার ধারেকাছেও কেউ নেই। নির্বাচন ছাড়াও মুজিবকন্যা শেখ হাসিনার রয়েছে দেশ শাসন করার পূর্ণ অধিকার। শেখ হাসিনা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর কন্যা। কাজেই শেখ হাসিনার সঙ্গে অন্য কোনো নেতার তুলনাই হয় না। তারপরও আমি চাইব দেশে একটি সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচন হোক এবং সেই নির্বাচনে বিএনপিসহ আমরা সবাই অংশগ্রহণ করি। দেশের শান্তি, সমৃদ্ধি ও উন্নতি সবাই মিলে নিশ্চিত করি। আমি আওয়ামী লীগকে খালি মাঠে একা ছড়ি ঘোরাতে দিতে রাজি না। হারলেও আমি আওয়ামী লীগের সঙ্গে লড়তে চাই। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যেখানে আছেন সেখানে যতদিন খুশি থাকুক কিন্তু আওয়ামী লীগের সঙ্গে আমরা লড়তে চাই।

বিএনপির নেতৃবৃন্দকে বিনীতভাবে বলতে চাই, চূড়ান্তভাবে হেরে যাওয়ার চেয়ে জয়ের সম্ভাবনা টিকিয়ে রাখাও একটি বিশাল পদক্ষেপ। ভয়ানক প্রতিকূল অবস্থায় লড়তে গেলে যেখানে হেরে যাওয়ার সম্ভাবনা আনুপাতিক হারে জয়ের চেয়ে বেশি, সেখানে প্রতিকূল অবস্থা পরিবর্তনের জন্য অযথা অপেক্ষা না করে সাময়িক বিরতি বা প্রতিপক্ষের সঙ্গে স্বল্পমেয়াদি কোনো সমঝোতায় চলে যাওয়াও অনেক বেশি কৌশলী পদক্ষেপ। যত চেষ্টা করা হোক না কেন নির্বাচন ঠেকানো যাবে না। আওয়ামী লীগও ১৯৯৬ সালে ফেব্রুয়ারির নির্বাচন জামায়াত ও অন্য সব দল নিয়ে ঠেকাতে পারেনি। কিন্তু নির্বাচন-উত্তর আন্দোলনের মুখে বিএনপিকে পিছু হটতে হয়েছিল।

একই ফর্মুলায় বিএনপি ও জামায়াত ২০১৪ সালের নির্বাচনে যায়নি এবং আন্দোলন করেও সফল হয়নি। ২০১৮ সালের নির্বাচনে বিএনপি ধোঁকা খেয়েছে। নির্বাচন ঠেকাতে গেলে সহিংস আন্দোলনের কোনো বিকল্প নেই। কিন্তু অতি অপ্রিয় হলো বর্তমানে সহিংস আন্দোলন করার পরিবেশ ও পরিস্থিতি নেই। সহিংস আন্দোলন করতে গেলে আরও অধিক সমস্যায় পড়ে যাওয়ার সমূহ-সম্ভাবনা রয়েছে। সহিংস আন্দোলনে বিদেশি সহযোগিতা পাওয়ার সম্ভাবনা অনেক দুরূহ হবে, বরং তারা বিরূপ হয়ে যেতে পারে। জাতিসংঘসহ বিদেশি শক্তিরা চায় বিএনপি নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলন এবং পাশাপাশি নির্বাচনেও অংশগ্রহণ করুক। এবার যদি সরকার নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু না করতে পারে তাহলে বিদেশিরা সেই নির্বাচনের ফলাফল যে মেনে নেবে না তা নিশ্চিত। কিন্তু বিএনপি নির্বাচন না করলে নির্বাচনের সুষ্ঠুতা নিয়ে প্রশ্ন তোলা যাবে না। সেক্ষেত্রে একতরফা নির্বাচন বৈধতা পেয়ে যাবে।

বিএনপি যদি জাতিসংঘকে মধ্যস্থতায় রেখে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের সার্বিক সহযোগিতা ও সুষ্ঠু নির্বাচনের নিশ্চয়তা নিতে পারে তাহলে নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলন অব্যাহত রেখে নির্বাচনে যাওয়া বিএনপির জন্য একটি ভালো কৌশল হবে।

সুষ্ঠু নির্বাচন হলে বিএনপির জয়ের সুযোগ যেমন থাকবে তেমনি সুষ্ঠু নির্বাচন না হলে নির্বাচনের দিন থেকেই আন্দোলন আবার শুরু হয়ে যাবে। কাজেই বিএনপির হারানোর কিছু নেই।

জামায়াত বিএনপিকে নির্বাচনে আসতে বাধা দেবে। কারণ জামায়াত জানে সরকার তাদের কোনো প্রার্থীকে নির্বাচন করতে দেবে না। এমনকি বিএনপির সঙ্গে জোট বেঁধেও জামায়াতের প্রার্থীকে নির্বাচনের মাঠে সরকার থাকতে দেবে না। বিএনপি কেন এবং কী স্বার্থে জামায়াতের বোঝা বহন করবে? জামায়াত ক্যাডারভিত্তিক একটি রাজনৈতিক দল, যাদের বাংলাদেশের রাজনীতিতে কোনো ভবিষ্যৎ নেই। তারা আগামীতে হয় বিএনপিতে বিলীন হয়ে যাবে অথবা ধীরে ধীরে বিএনপিকে গিলে খাবে।

আমার সুস্পষ্ট সুপারিশ থাকবে, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব মেনে নিয়ে সরকারের সঙ্গে নিঃশর্ত সংলাপে যাওয়া উচিত। সংলাপের দায়িত্ব দিতে হবে জেলে থাকা নেতাদের, যাতে সরকার তাদের নিঃশর্ত মুক্তি দিতে বাধ্য হয়। আমরা বিশ্বাস করি, ব্যক্তির চেয়ে দল ও দলের চেয়ে দেশ বড়। সিদ্ধান্ত চটজলদি দিতে না পারলে সুযোগ আবারও হাতছাড়া হয়ে যাবে। জয় বিএনপির হতেই হবে।

                লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য

এই বিভাগের আরও খবর
নাশকতা-অরাজকতা
নাশকতা-অরাজকতা
খাদ্য নিরাপত্তা
খাদ্য নিরাপত্তা
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক
ইউক্রেন যুদ্ধ
ইউক্রেন যুদ্ধ
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
সর্বশেষ খবর
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে আপিল শুনানি চলছে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে আপিল শুনানি চলছে

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ব্রাজিলে পুলিশের অভিযানে নিহত বেড়ে ৬৪
ব্রাজিলে পুলিশের অভিযানে নিহত বেড়ে ৬৪

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ঘূর্ণিঝড় মোন্থার আঘাতে নারীর মৃত্যু
ভারতে ঘূর্ণিঝড় মোন্থার আঘাতে নারীর মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে দিওয়ালিতে জনপ্রিয় এক বাজি ফেটে অন্ধ বহু শিশু-কিশোর
ভারতে দিওয়ালিতে জনপ্রিয় এক বাজি ফেটে অন্ধ বহু শিশু-কিশোর

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় শান্তিচুক্তি টিকে থাকবে, ইসরায়েলি হামলা পরও দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় শান্তিচুক্তি টিকে থাকবে, ইসরায়েলি হামলা পরও দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকাতির প্রস্তুতিকালে পিস্তলসহ ৯ জন গ্রেফতার
ডাকাতির প্রস্তুতিকালে পিস্তলসহ ৯ জন গ্রেফতার

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

আসিয়ানের সভাপতির দায়িত্ব পেল ফিলিপাইন
আসিয়ানের সভাপতির দায়িত্ব পেল ফিলিপাইন

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘স্কাই স্টেডিয়াম’ নির্মাণ করছে সৌদি
‘স্কাই স্টেডিয়াম’ নির্মাণ করছে সৌদি

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছত্রাক দিয়েই সম্ভব মেমোরি চিপ : গবেষকদের নতুন উদ্ভাবন
ছত্রাক দিয়েই সম্ভব মেমোরি চিপ : গবেষকদের নতুন উদ্ভাবন

৩৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্যারিয়ার ও ব্যবসা উন্নয়নে কানাডায় বিবিসিসি’র প্রফেশনাল নেটওয়ার্কিং সেশন
ক্যারিয়ার ও ব্যবসা উন্নয়নে কানাডায় বিবিসিসি’র প্রফেশনাল নেটওয়ার্কিং সেশন

৪৫ মিনিট আগে | পরবাস

বৈশ্বিক উষ্ণায়ণ প্রভাব ফেলছে পরিবার পরিকল্পনায়ও
বৈশ্বিক উষ্ণায়ণ প্রভাব ফেলছে পরিবার পরিকল্পনায়ও

৪৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমধ্যসাগরে নৌকাডুবি: ১৮ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মরদেহ উদ্ধার
ভূমধ্যসাগরে নৌকাডুবি: ১৮ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মরদেহ উদ্ধার

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী

৫৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

স্কুলে ভর্তিতে লটারি নাকি পরীক্ষা, সিদ্ধান্ত হতে পারে আজ
স্কুলে ভর্তিতে লটারি নাকি পরীক্ষা, সিদ্ধান্ত হতে পারে আজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ২৫ অঙ্গরাজ্যের মামলা
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ২৫ অঙ্গরাজ্যের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দ্রুত মূল্য হারাচ্ছে ঐতিহ্যবাহী অনেক ডিগ্রি : হার্ভার্ডের গবেষণা
দ্রুত মূল্য হারাচ্ছে ঐতিহ্যবাহী অনেক ডিগ্রি : হার্ভার্ডের গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটিতে ‘গ্লোবাল মিডিয়া এন্ড ইনফরমেশন লিটারেসি’ সপ্তাহ উদযাপন
ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটিতে ‘গ্লোবাল মিডিয়া এন্ড ইনফরমেশন লিটারেসি’ সপ্তাহ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সহজ জয়ে সিরিজে এগিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা
সহজ জয়ে সিরিজে এগিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিজ বাঁচাতে আজ মাঠে নামবে বাংলাদেশ
সিরিজ বাঁচাতে আজ মাঠে নামবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে আজ থেকে টানা ৪৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
নারায়ণগঞ্জে আজ থেকে টানা ৪৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুরস্কে জুয়া কেলেঙ্কারিতে জড়িত ৩৭১ রেফারি
তুরস্কে জুয়া কেলেঙ্কারিতে জড়িত ৩৭১ রেফারি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম
খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন
কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজকের খেলা: ২৯ অক্টোবর ২০২৫
আজকের খেলা: ২৯ অক্টোবর ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহুর নির্দেশে গাজায় নতুন হামলা, নিহত ২০
নেতানিয়াহুর নির্দেশে গাজায় নতুন হামলা, নিহত ২০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বাধিক পঠিত
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না
ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি
বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল
ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা
ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট
১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি
অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি
সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ
সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি
‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন
অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে
৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’
‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’

নগর জীবন

আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক
স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর
শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন
বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন

নগর জীবন

হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি
হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি

পেছনের পৃষ্ঠা

বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ
বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু
ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে
বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ
বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ

নগর জীবন

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ
লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

খবর

ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ
ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি
বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি

নগর জীবন

সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে
সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমান শাহর ১২ নায়িকা
সালমান শাহর ১২ নায়িকা

শোবিজ

‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি
‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি

শোবিজ

চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে
চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে

নগর জীবন

এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না
এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না

নগর জীবন

ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন
ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন

নগর জীবন

স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার
স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার

টেকনোলজি

স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি
স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি

দেশগ্রাম

নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে
নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে

নগর জীবন

শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট

মাঠে ময়দানে