শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৬ নভেম্বর, ২০২৩

শেখ হাসিনার অধীনে নির্বাচন দেশের জন্য মঙ্গল

মেজর আখতার (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
শেখ হাসিনার অধীনে নির্বাচন দেশের জন্য মঙ্গল

চেয়ারে, পদে বা ক্ষমতায় থাকলে অনেকেই অধস্তনদের কথা শুনতে চান না। ইতিহাস সাক্ষী দেয়, যারা শোনেন, বহুজনের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেন তারা সাধারণত লাভবান হন। তাই বলা হয় সম্মিলিত চিন্তা থেকে নেওয়া সিদ্ধান্ত অনেক বেশি কার্যকরী হয় এবং দীর্ঘমেয়াদি অবদান রাখে। ক্ষমতাসীনদের আরেকটি সমস্যা হলো তাদের সামনে কেউ সত্য কথা বলতে চায় না। ফলে কর্তা যা বলে সবাই তার কীর্তন করে বা কোরাস গায়। বর্তমানে সরকারের কোনো রাজনৈতিক সংকট আপাতত নেই। দুর্বল বিরোধী দল বা দলগুলো সরকারের সামনে এখনো পর্যন্ত কোনো চ্যালেঞ্জ নয়। বিরোধী দলগুলো অতিসম্প্রতি যে রাজনৈতিক কর্মসূচি দিয়ে যাচ্ছে তা শিগগিরই একঘেয়েমি হয়ে যাবে। মানুষ বিরোধী দলের কর্মসূচি পালনে আস্তে আস্তে আগ্রহ হারিয়ে ফেলবে। যার পূর্ণ সুযোগ নিতে যাচ্ছে সরকার।

সরকারের মূল সংকট যা তার অস্তিত্ব নিয়ে টান দেবে তা হতে পারে নির্বাচনের পরে। নির্বাচন যথাসময়েই হয়ে যাবে, যা বিরোধী দল সম্মিলিতভাবেও রোধ করতে পারবে না। কিন্তু এতে সরকারের ঢেকুর তোলার কিছু থাকবে না। হয়তো নির্বাচনটি আইনের দৃষ্টিতে সুষ্ঠু হবে, কিন্তু অবাধ ও গ্রহণযোগ্য হবে না। এখন দেখা যাক যে নির্বাচনটি হতে যাচ্ছে তা আইনের দৃষ্টিতে সুষ্ঠু কীভাবে হবে? নির্বাচনে প্রতি আসনে ন্যূনতম কতজন প্রার্থী হতে হবে তার কোনো সুস্পষ্ট বিধান আইনে বা সংবিধানে নেই। একজন প্রার্থী হলেও নির্বাচন আইনের চোখে বৈধ হবে। তার মানে ৩০০ আসনেও যদি সরকারি দলের বা মদদের প্রতি আসনে একজন করে মোট ৩০০ আসনে ৩০০ জন প্রার্থী থাকে তাহলে ওই নির্বাচন সুষ্ঠু ও বৈধ হবে। তার সুষ্ঠুতা ও বৈধতা নিয়ে কোনো প্রশ্ন তোলা যাবে না। আরেকটু পরিষ্কার উদাহরণ দিই। যদি বিএনপি নির্বাচন না করে তাহলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিপক্ষে কোনো প্রার্থী থাকবে না। তখন সেই নির্বাচনকে কী বলা হবে? ওই নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি বা বৈধ হয়নি কি বলা যাবে?

এখন দেখি অবাধ নির্বাচন কাকে বলে? সাধারণত অবাধ নির্বাচন বলতে ওই নির্বাচনকে বোঝায় যে নির্বাচনে যে কোনো যোগ্য প্রার্থী তার ইচ্ছা, মনমতো ও বিনা বাধায় স্বাচ্ছন্দ্যে প্রার্থী হতে পারে এবং সেখানে জনগণ বা বৈধ ভোটাররা তাদের ইচ্ছামতো যাকে খুশি বা তার নির্দিষ্ট প্রার্থীকে বিনা বাধায় ভোট দিতে পারে। যেমন অবাধ নির্বাচনে জেলখানায় বা বিদেশে থেকেও একজন প্রার্থী হতে পারে। এখন যদি কাউকে তার ইচ্ছা ও স্বাধীন মতে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে না দেওয়া হয় বা এমন কোনো বৈধ বা অবৈধ প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা হয় তাহলে কি সেই নির্বাচনকে অবাধ বলা যাবে? আবার নির্বাচন হলো কিন্তু একাধিক প্রার্থী না থাকার কারণে জনগণ বা ভোটার তার পছন্দের প্রার্থীকে নির্বাচন করার সুযোগ পেল না, তাহলে কি সেই নির্বাচনকে অবাধ বলা যাবে? যে কোনো প্রার্থীর জেলখানায় আটক থাকা অবস্থায় যে কোনো নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার অধিকার রয়েছে। এখন যদি জেলখানায় আটক কোনো ব্যক্তিকে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার ক্ষেত্রে পরোক্ষ বা প্রত্যক্ষভাবে বাধা সৃষ্টি করে তাহলে কি সেই নির্বাচনকে অবাধ বলা যাবে?

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আইনের কোনো বাধ্যবাধকতা নয়, তবে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন না হলে সেই নির্বাচন কোনো কারণে জনগণ মেনে না-ও নিতে পারে।

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের কোনো আইনগত ভিত্তি নেই। কিন্তু কোনো সংসদ নির্বাচনে দেশের বৃহত্তর দলগুলো বিশেষ করে আমাদের দেশে আওয়ামী লীগ বা বিএনপি অংশগ্রহণ না করে তাহলে সেই নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হবে না। নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক না হলে সেই নির্বাচনে তখন প্রার্থী সংকট দেখা দিতে পারে, যা অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনকে চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলে দিতে পারে।

যে কোনো দেশের নির্বাচন সাধারণত দেশের জনগণের সার্বভৌমত্বের বিষয়। কিন্তু এবারের নির্বাচনে বিদেশি বিভিন্ন উৎসাহী বা আগ্রহী পক্ষ খুবই দৃশ্যমান। যদিও তাদের ভোট দেওয়ার কোনো অধিকার নেই। কিন্তু আগামী নির্বাচন সুষ্ঠু, অবাধ, গ্রহণযোগ্য ও অংশীদারিমূলক হবে কি না তা খুবই গুরুত্ব ও কঠোরতার সঙ্গে পর্যবেক্ষণ করছে ও আগাম হুঁশিয়ার দিয়ে রাখছে। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে বিদেশের একটি মহল আসন্ন নির্বাচনে তাদের সরাসরি ভূমিকা রাখতে বেশ তৎপর। ইতোমধ্যে দেশের ঘরোয়া রাজনীতিতে তাদের বিভিন্ন প্রতিক্রিয়া দেখা যাচ্ছে। একটি রাষ্ট্র তো বহু আগে থেকেই সরকারের ওপর প্রত্যক্ষ চাপ সৃষ্টি করা শুরু করেছে। তারা দেশের সবচেয়ে চৌকশ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে তাদের দেশে নিষিদ্ধ করে দিয়েছে। তারপর আবার দেশের সবার ওপরে নেতিবাচক ভিসানীতি প্রয়োগ করার প্রকাশ্য হুমকি প্রতিদিনই দিয়ে যাচ্ছে। পাশাপাশি বিরোধী দলগুলোকে তাদের আন্দোলন-সংগ্রাম চালিয়ে যাওয়ার জন্য উসকে দিচ্ছে। মুখে আহ্বান জানাচ্ছে শান্তিপূর্ণ আন্দোলন করতে। আবার সরকারকে উৎসাহিত করছে সহিংসতা বন্ধ করার জন্য। কিন্তু কে বা কারা সহিংসতা করছে তাদের চিহ্নিত না করেই উভয় পক্ষকে সহিংস না হতে উপদেশ বিতরণ করছে। কিন্তু কোনো একটি পক্ষ সহিংস হলো আরেকটি পক্ষ সেই সহিংসতা কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করবে তার কোনো ব্যাখ্যা পাওয়া যাচ্ছে না।

রাজনীতি এখন চূড়ান্ত পর্যায়ে এসে পৌঁছেছে। নভেম্বরের তৃতীয় বা চতুর্থ সপ্তাহের মধ্যে নির্বাচন কমিশনকে তফসিল ঘোষণা করতে হবে। তফসিল ঘোষণার মুহূর্ত থেকে প্রশাসনে সরকারের নিয়ন্ত্রণ বৈধভাবে বন্ধ হয়ে যাবে। বিদেশিদের ভাবসাবে মনে হচ্ছে তফসিল ঘোষণার পর সরকারকে প্রশাসনের নিয়ন্ত্রণে আন্তর্জাতিক বাধা সৃষ্টি হতে পারে। সরকার এখন যত সহজে ধমকি-ধমকি দিচ্ছে তাতে কিছুটা লাগাম টানতে হতে পারে। কিন্তু নির্বাচন কার্যক্রমে বিদেশিরা কোনো হস্তক্ষেপ করবে না তা অনেকটাই নিশ্চিত। বিদেশিরা নির্বাচন পর্যন্ত যে অপেক্ষা করবে এরকম আভাসই তারা তাদের বক্তব্যে দিচ্ছে। বিএনপির নেতৃত্বে সরকারবিরোধীরা বিচ্ছিন্নভাবে সরকারবিরোধী কার্যক্রমও জোরেশোরে চালিয়ে দিয়েছে। বিএনপি সরকারের বিরুদ্ধে মরণপণ চূড়ান্ত আন্দোলনে নেমে গেছে। জামায়াতসহ অন্য সব বিরোধী দল তাদের নিজস্ব কর্মসূচি না দিয়ে তারাও বিএনপির সঙ্গে আছে, তোতা পাখির শেখানো বুলি আওড়ে যাচ্ছে। বিএনপি তার আন্দোলনের যে পর্যায়ে এসে দাঁড়িয়েছে সেখান থেকে মনে হয় কোনো অবস্থাতেই পেছনে হটবে না। মর্দুর এক কথা- মরব কিন্তু পিছু হটব না। বিএনপির কঠোর ও একমুখী সিদ্ধান্তকে অনেকে আত্মঘাতী বলে মনে করে। যাই হোক সেটি বিএনপির একান্ত দলীয় বিষয়, যেখানে আমি কিছু বলতে গেলে উল্টো আমাকেই সবাই গালাগাল করবে। বিএনপির সামনে এখন চ্যালেঞ্জ হলো সময়কে বিবেচনায় না নিয়ে ২৯ অক্টোবর ২০২৩ তারিখ থেকে পুলিশের পাতা ফাঁদে পা দিয়ে যে চূড়ান্ত আন্দোলন শুরু করেছে তা নভেম্বরের তৃতীয় বা চতুর্থ সপ্তাহ পর্যন্ত টেনে নেওয়ার মতো সক্ষমতা কতটুকু তার ওপর। ইসি বা সরকারের নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার কোনো কারণ নেই। নির্বাচন করানোর জন্য ৬ থেকে ৮ সপ্তাহ যথেষ্ট। ২৯ জানুয়ারি ২০২৪ সালের আগে যে কোনো দিন নির্বাচন করাতে হলে ইসি ২৭ নভেম্বর ২০২৩ সোমবার বা তার আগে ঘোষণা দিলেই হবে। যেহেতু বিএনপি নির্বাচনে যাবে না তা প্রায় নিশ্চিত, তাই একপেশে নির্বাচনের জন্য লম্বা সময়ের কোনো প্রয়োজন পড়বে না। কাজেই সরকার হেসেখেলে নির্বাচনের তারিখ নিয়ে খেলতে পারবে। কিন্তু চ্যালেঞ্জ হলো বিএনপির জন্য তারা ততদিন আন্দোলন ধরে রাখার সক্ষমতা কতটুকু থাকবে। মনে হয় বিএনপি সেই প্রস্তুতি নিয়েই নেমেছে। তবে ততদিনে বিএনপির প্রথম ও দ্বিতীয় সারির নেতারা প্রকাশ্য রাজনীতিতে মাঠে থাকতে না পারে তা সরকার শতভাগ নিশ্চিত করে রেখেছে। এ খেলায় কে জিতে কে হারে তা জানার জন্য দুর্বলচিত্তের লোকেরা তফসিল ঘোষণার দিন পর্যন্ত অপেক্ষা করবে তা নিঃসন্দেহে বলা যায়। কিন্তু যারা মাঠের সক্রিয় খেলোয়াড় তারা জানে এ খেলার প্রকৃত রূপ ১০ নভেম্বরের আগেই দৃশ্যমান ও স্পষ্ট হয়ে যাবে।

নির্বাচন যথাসময়েই হয়ে যাবে। প্রয়োজন ছিল আন্দোলন নির্বাচনের দিন থেকে শুরু করা। কারণ সরকার সুষ্ঠু নির্বাচন করাতে পারবে। কিন্তু অবাধ নির্বাচন কোনো অবস্থাতেই করাতে পারবে না। নির্বাচনে জয়ের সম্ভাবনা না থাকলে কোনো প্রকৃত ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনে যাবে না। ফলে জনগণ ভোট দিতেও যাবে না। তখন খুবই স্বাভাবিকভাবে জনরোষ সৃষ্টি হতে পারে। জনরোষ খুবই সহজে জনবিস্ফোরণে রূপান্তর সম্ভব, যদি সঠিক নেতৃত্ব থাকে। কিন্তু চরম বাস্তবতা হলো বিরোধী দলে এমন কোনো সর্বজন গ্রহণযোগ্য নেতৃত্বের প্রচন্ড অভাব। তার চেয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অনেক চৌকশ, স্মার্ট, দেশে ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে যথেষ্ট গ্রহণযোগ্য। সর্বোপরি শেখ হাসিনা মুজিবকন্যা এবং দেশের সব মুক্তিযোদ্ধার কাছে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রয়েছে এ দেশের সবচেয়ে বেশি ত্যাগ, যার ধারেকাছেও কেউ নেই। নির্বাচন ছাড়াও মুজিবকন্যা শেখ হাসিনার রয়েছে দেশ শাসন করার পূর্ণ অধিকার। শেখ হাসিনা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর কন্যা। কাজেই শেখ হাসিনার সঙ্গে অন্য কোনো নেতার তুলনাই হয় না। তারপরও আমি চাইব দেশে একটি সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচন হোক এবং সেই নির্বাচনে বিএনপিসহ আমরা সবাই অংশগ্রহণ করি। দেশের শান্তি, সমৃদ্ধি ও উন্নতি সবাই মিলে নিশ্চিত করি। আমি আওয়ামী লীগকে খালি মাঠে একা ছড়ি ঘোরাতে দিতে রাজি না। হারলেও আমি আওয়ামী লীগের সঙ্গে লড়তে চাই। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যেখানে আছেন সেখানে যতদিন খুশি থাকুক কিন্তু আওয়ামী লীগের সঙ্গে আমরা লড়তে চাই।

বিএনপির নেতৃবৃন্দকে বিনীতভাবে বলতে চাই, চূড়ান্তভাবে হেরে যাওয়ার চেয়ে জয়ের সম্ভাবনা টিকিয়ে রাখাও একটি বিশাল পদক্ষেপ। ভয়ানক প্রতিকূল অবস্থায় লড়তে গেলে যেখানে হেরে যাওয়ার সম্ভাবনা আনুপাতিক হারে জয়ের চেয়ে বেশি, সেখানে প্রতিকূল অবস্থা পরিবর্তনের জন্য অযথা অপেক্ষা না করে সাময়িক বিরতি বা প্রতিপক্ষের সঙ্গে স্বল্পমেয়াদি কোনো সমঝোতায় চলে যাওয়াও অনেক বেশি কৌশলী পদক্ষেপ। যত চেষ্টা করা হোক না কেন নির্বাচন ঠেকানো যাবে না। আওয়ামী লীগও ১৯৯৬ সালে ফেব্রুয়ারির নির্বাচন জামায়াত ও অন্য সব দল নিয়ে ঠেকাতে পারেনি। কিন্তু নির্বাচন-উত্তর আন্দোলনের মুখে বিএনপিকে পিছু হটতে হয়েছিল।

একই ফর্মুলায় বিএনপি ও জামায়াত ২০১৪ সালের নির্বাচনে যায়নি এবং আন্দোলন করেও সফল হয়নি। ২০১৮ সালের নির্বাচনে বিএনপি ধোঁকা খেয়েছে। নির্বাচন ঠেকাতে গেলে সহিংস আন্দোলনের কোনো বিকল্প নেই। কিন্তু অতি অপ্রিয় হলো বর্তমানে সহিংস আন্দোলন করার পরিবেশ ও পরিস্থিতি নেই। সহিংস আন্দোলন করতে গেলে আরও অধিক সমস্যায় পড়ে যাওয়ার সমূহ-সম্ভাবনা রয়েছে। সহিংস আন্দোলনে বিদেশি সহযোগিতা পাওয়ার সম্ভাবনা অনেক দুরূহ হবে, বরং তারা বিরূপ হয়ে যেতে পারে। জাতিসংঘসহ বিদেশি শক্তিরা চায় বিএনপি নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলন এবং পাশাপাশি নির্বাচনেও অংশগ্রহণ করুক। এবার যদি সরকার নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু না করতে পারে তাহলে বিদেশিরা সেই নির্বাচনের ফলাফল যে মেনে নেবে না তা নিশ্চিত। কিন্তু বিএনপি নির্বাচন না করলে নির্বাচনের সুষ্ঠুতা নিয়ে প্রশ্ন তোলা যাবে না। সেক্ষেত্রে একতরফা নির্বাচন বৈধতা পেয়ে যাবে।

বিএনপি যদি জাতিসংঘকে মধ্যস্থতায় রেখে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের সার্বিক সহযোগিতা ও সুষ্ঠু নির্বাচনের নিশ্চয়তা নিতে পারে তাহলে নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলন অব্যাহত রেখে নির্বাচনে যাওয়া বিএনপির জন্য একটি ভালো কৌশল হবে।

সুষ্ঠু নির্বাচন হলে বিএনপির জয়ের সুযোগ যেমন থাকবে তেমনি সুষ্ঠু নির্বাচন না হলে নির্বাচনের দিন থেকেই আন্দোলন আবার শুরু হয়ে যাবে। কাজেই বিএনপির হারানোর কিছু নেই।

জামায়াত বিএনপিকে নির্বাচনে আসতে বাধা দেবে। কারণ জামায়াত জানে সরকার তাদের কোনো প্রার্থীকে নির্বাচন করতে দেবে না। এমনকি বিএনপির সঙ্গে জোট বেঁধেও জামায়াতের প্রার্থীকে নির্বাচনের মাঠে সরকার থাকতে দেবে না। বিএনপি কেন এবং কী স্বার্থে জামায়াতের বোঝা বহন করবে? জামায়াত ক্যাডারভিত্তিক একটি রাজনৈতিক দল, যাদের বাংলাদেশের রাজনীতিতে কোনো ভবিষ্যৎ নেই। তারা আগামীতে হয় বিএনপিতে বিলীন হয়ে যাবে অথবা ধীরে ধীরে বিএনপিকে গিলে খাবে।

আমার সুস্পষ্ট সুপারিশ থাকবে, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব মেনে নিয়ে সরকারের সঙ্গে নিঃশর্ত সংলাপে যাওয়া উচিত। সংলাপের দায়িত্ব দিতে হবে জেলে থাকা নেতাদের, যাতে সরকার তাদের নিঃশর্ত মুক্তি দিতে বাধ্য হয়। আমরা বিশ্বাস করি, ব্যক্তির চেয়ে দল ও দলের চেয়ে দেশ বড়। সিদ্ধান্ত চটজলদি দিতে না পারলে সুযোগ আবারও হাতছাড়া হয়ে যাবে। জয় বিএনপির হতেই হবে।

                লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
আরাউহোকে বিক্রি করতে পারে বার্সা, সৌদি ক্লাবগুলোর নজরে ফার্মিন
আরাউহোকে বিক্রি করতে পারে বার্সা, সৌদি ক্লাবগুলোর নজরে ফার্মিন

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

কৃষকের ৫ গরু চুরি
কৃষকের ৫ গরু চুরি

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পোশাক খাতের জন্য ৯ দফা অগ্রাধিকার ঘোষণা
পোশাক খাতের জন্য ৯ দফা অগ্রাধিকার ঘোষণা

৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

নাটোরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল
নাটোরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু
ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ইতিবাচক : ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ইতিবাচক : ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার
হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাধুবাদ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাধুবাদ

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু
চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে নেত্রকোনায় মিষ্টি বিতরণ
আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে নেত্রকোনায় মিষ্টি বিতরণ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়া ডিএসএ কাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন
বগুড়া ডিএসএ কাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৬৫ হাজার শিশু
গাজায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৬৫ হাজার শিশু

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি : খুবি ভিসি
তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি : খুবি ভিসি

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রিয়ালের বিপক্ষে আজও বার্সার বড় জয় দেখছেন এনরিকে
রিয়ালের বিপক্ষে আজও বার্সার বড় জয় দেখছেন এনরিকে

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম চলবে না : ডিআইজি রেজাউল
ঢাকায় নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম চলবে না : ডিআইজি রেজাউল

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজশাহীর হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার
রাজশাহীর হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মাসিক বৈঠক
বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মাসিক বৈঠক

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
বগুড়ায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ছোঁয়া ক্রীড়াঙ্গনেও লেগেছিল : আসিফ মাহমুদ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ছোঁয়া ক্রীড়াঙ্গনেও লেগেছিল : আসিফ মাহমুদ

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে সরকারের নীরবতায় জনগণের সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে : রিজভী
নির্বাচন নিয়ে সরকারের নীরবতায় জনগণের সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে : রিজভী

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

সোনারগাঁয়ে জমি নিয়ে বিরোধে নারীকে পিটিয়ে জখম
সোনারগাঁয়ে জমি নিয়ে বিরোধে নারীকে পিটিয়ে জখম

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরি বিতর্কে সাড়ে ৯ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে অ্যাপল!
সিরি বিতর্কে সাড়ে ৯ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে অ্যাপল!

৫০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪শ মেধাবী ছাত্রের মাঝে কোরআন বিতরণ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪শ মেধাবী ছাত্রের মাঝে কোরআন বিতরণ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামিন মেলেনি সাবেক এমপি শামীমার, কারাগারে প্রেরণ
জামিন মেলেনি সাবেক এমপি শামীমার, কারাগারে প্রেরণ

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা শুভসংঘ নাটোর জেলা শাখার উদ্যোগে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন
বসুন্ধরা শুভসংঘ নাটোর জেলা শাখার উদ্যোগে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন

৫২ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি গঠন
ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি গঠন

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন সংবিধান না হলে নতুন বাংলাদেশ বলা যাবে না : নাহিদ ইসলাম
নতুন সংবিধান না হলে নতুন বাংলাদেশ বলা যাবে না : নাহিদ ইসলাম

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বেরোবিতে উচ্ছ্বাস ছড়াচ্ছে পালাম ফুলের মনকাড়া সৌন্দর্য
বেরোবিতে উচ্ছ্বাস ছড়াচ্ছে পালাম ফুলের মনকাড়া সৌন্দর্য

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি