শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০২৩

সর্বজনীন মানবাধিকার : ধারণা এবং প্রাসঙ্গিকতা

বিচারপতি মো. রেজাউল হাসান (এম আর হাসান)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সর্বজনীন মানবাধিকার : ধারণা এবং প্রাসঙ্গিকতা

মানবাধিকার বলতে মূলত ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ ঘোষিত সর্বজনীন মানবাধিকারের ঘোষণায় বিধৃত অধিকারকে বোঝানো হয়ে থাকে। বাংলাদেশ এবং নিরাপত্তা পরিষদের সব স্থায়ী সদস্যসহ জাতিসংঘের ১৯৩ সদস্য রাষ্ট্র এইঘোষণায় স্বাক্ষর করে। তবে এ ঘোষণায় বিধৃত কোনো অধিকার লঙ্ঘিত হলে সংক্ষুব্ধ ব্যক্তির এর বিরুদ্ধে প্রতিকার চাওয়ার জন্য কোনো আন্তর্জাতিক ব্যবস্থা বা আন্তর্জাতিক আদালত নেই। ফলে এসব অধিকারের অধিকাংশই প্রায় সব গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের সংবিধানে সন্নিবেশিত করা হয়। কোনো সংবিধানে এগুলো বিল অব রাইটস এবং অন্যত্র মৌলিক অধিকাররূপে বর্ণিত। সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত হওয়ার কারণে মানবাধিকারগুলো সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রের আদালতের মাধ্যমে বলবৎযোগ্য হয়।

অন্যপক্ষে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধোত্তর রক্তস্নাত যুক্তরাজ্যসহ ইউরোপীয় দেশগুলো ১৯৪৯ সালে ‘কাউন্সিল অব ইউরোপ’ নামক ইউরোপভিত্তিক এ আন্তর্জাতিক সংস্থার সৃষ্টি করে, যার বর্তমান সদস্য সংখ্যা ৪৬। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের বিভীষিকা ও ক্ষয়ক্ষতির অভিজ্ঞতা দ্বারা তাড়িত হয়ে ইউরোপে মানবাধিকার সুপ্রতিষ্ঠিত করার দৃঢ়সংকল্প থেকে সম্ভবত যুক্তরাজ্যসহ কাউন্সিল অব ইউরোপের সব সদস্য রাষ্ট্র (১৯৪৮ সালের আন্তর্জাতিক মানবাধিকারের ঘোষণায় পক্ষ হওয়া সত্ত্বেও) পুনরায় ১৯৫০ সালে ‘ইউরোপিয়ান কনভেনশন অন হিউম্যান রাইটস’ স্বাক্ষর করে এবং এর অধীনে ‘ইউরোপিয়ান কোর্ট অব হিউম্যান রাইটস’ প্রতিষ্ঠিত করে। এ আদালতটি ১ নভেম্বর, ১৯৯৮ থেকে কার্যকর হয়। ফলে ইউরোপের এ দেশগুলোয় মানবাধিকারগুলো বলবৎযোগ্য অধিকারে পরিণত হয় এবং সদস্য রাষ্ট্রের কোনো নাগরিক মানবাধিকার বিষয়ে সংক্ষুব্ধ হলে ফ্রান্সে অবস্থিত এ আদালতে প্রতিকার চাইতে পারেন। ২০০৯ সালে এ আদালতে ৫৭ হাজার ২০০ আবেদন জমা পড়ে এবং ওই সময় পূর্ববর্তী আবেদনগুলোসমেত এ আদালতে ১ লাখ ১৯ হাজার ৬০০ মামলা বিচারাধীন ছিল।

যুক্তরাজ্যের বেলায় তাদের কোনো লিখিত সংবিধান না থাকায় এসব মৌলিক অধিকার যুক্তরাজ্যের কোনো স্থানীয় আদালতে বলবৎ করার সুযোগ ছিল না, যদিও তাদের নাগরিকদের ফ্রান্সে অবস্থিত ইউরোপিয়ন কোর্ট অব হিউম্যান রাইটসের দ্বারস্থ হওয়ার সুযোগ ছিল। তথাপিও যুক্তরাজ্য ১৯৯৮ সালে হিউম্যান রাইটস অ্যাক্ট প্রণয়ন করে এবং মৌলিক মানবাধিকারগুলো তাতে সন্নিবেশিত করে এবং মানবাধিকার লঙ্ঘনের যে কোনো অভিযোগ গ্রহণ ও বিচার করার এখতিয়ার যুক্তরাজ্যের আদালতের ওপর ন্যস্ত করে। বিশ্বের প্রথম লিখিত সংবিধান তথা যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান ১৭৮৮ সালে কার্যকর হয়। সর্বজনীন মানবাধিকারের ঘোষণা ১৯৪৮ সালে গৃহীত হওয়ার বহু আগেই এসব মানবাধিকার একাধিক সংশোধনের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানে সংযুক্ত হয়। প্রথম সংশোধন হয় ১৫ ডিসেম্বর, ১৭৯১ সালে এবং সর্বশেষ বা ২৭তম সংশোধন হয় ৭ মে, ১৯৯২ সালে। যুক্তরাষ্ট্রই প্রথম রাষ্ট্র যারা মানবাধিকার ও মানবিক মর্যাদা সর্বাগ্রে প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেয় এবং তাদের নাগরিকদের ‘জীবন’, ‘স্বাধীনতা’ ও ‘সুখী হওয়ার প্রচেষ্টা’ এ তিনটিকে অলঙ্ঘনীয় অধিকাররূপে স্বীকৃতি দেয় ৪ জুলাই, ১৭৭৬ সালে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে।

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান ১৯৭২-এর তৃতীয় ভাগে মানবাধিকার মৌলিক অধিকার হিসেবে বিধৃত হয়েছে। এ সংবিধানের ৪৪ নম্বর অনুচ্ছেদে ‘মানবাধিকার বলবৎ করার অধিকার’ স্বয়ং একটি মানবাধিকার হিসেবে স্বীকৃত। এ অধিকারগুলো বলবৎ করার জন্য সংবিধানের ১০২ অনুচ্ছেদে উচ্চ আদালতকে ক্ষমতা দেওয়া হয়। উপরন্তু সংবিধানের ২৬(১) অনুচ্ছেদে মৌলিক অধিকারের পরিপন্থি বিদ্যমান কোনো আইন থেকে থাকলে তা অবৈধ ঘোষণা করা হয়। তদ্রুপ ২৬(২) অনুচ্ছেদে মৌলিক অধিকার পরিপন্থি আইন প্রণয়ন নিষিদ্ধ করা হয় এবং রাষ্ট্র কর্তৃক এরকম কোনো আইন করা হলেও তা অবৈধ হবে বলা হয়। পাশ্চাত্যের দেশগুলোয় তথা ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রে মৌলিক মানবাধিকারগুলো ধর্মবিশ্বাসের মতো প্রতিষ্ঠিত এবং সমাদৃত। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের বিভীষিকা, ধ্বংসস্তূপ এবং ব্যাপক আর্থিক ক্ষতির ওপর দাঁড়িয়ে থাকা ইউরোপের দেশগুলো এবং তাদের মিত্র যুক্তরাষ্ট্র সব ধরনের অশান্তি ও অবিশ্বাস দূর করে পারস্পরিক বিশ্বাস, মানবাধিকার ও মানবিক মর্যাদাভিত্তিক এক নিরাপদ গণতান্ত্রিক বিশ্বব্যবস্থা, তথা এক সভ্য ও মানবিক বিশ্বব্যবস্থা অপরিহার্য বলে গণ্য করে। তারই ধারাবাহিকতায় ১৯৪৮ সালের সর্বজনীন মানবাধিকারের ঘোষণায় পক্ষভুক্ত হওয়ার পর ইউরোপের রাষ্ট্রগুলো পুনরায় ইউরোপীয় কনভেনশন অন হিউম্যান রাইটস, ১৯৫০ স্বাক্ষর করে এবং এসব অধিকার বলবৎ করার জন্য ফ্রান্সে একটি আদালত প্রতিষ্ঠা করে।

মানবাধিকারের বিষয়টি পাশ্চাত্যের এসব গণতান্ত্রিক দেশের নির্বাচন, সরকারকাঠামো, রাজনীতি, অর্থনীতি, কূটনীতি এবং বৈদেশিক সম্পর্কের অন্যতম নিয়ামক। মানবাধিকার বিষয়ে এসব রাষ্ট্রের মনস্তত্ত্ব ও মূল্যবোধ এতই সুস্পষ্ট যে, তাদের সঙ্গে সম্পর্ক রক্ষায় বা সম্পর্কোন্নয়নে আগ্রহী সবারই এটি দৃষ্টিগোচর হয়ে থাকবে। তবে এসব রাষ্ট্রের কারও কারও বিরুদ্ধে চরম মানবাধিকার লঙ্ঘনের বা মানবাধিকার লঙ্ঘনের কাজকে প্রশ্রয় দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে, বিশেষ করে প্যালেস্টাইনের ভূমি ইসরায়েল কর্তৃক বেআইনি দখলদারিকে সমর্থন দেওয়া ও জিইয়ে রাখা এবং অবরোধের বিষয়গুলো।

বর্তমান তথ্যপ্রযুক্তির যুগে মানবাধিকারের বিষয়টি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে অধিকতর আগ্রহের কারণ হয়ে ওঠে এবং মানবাধিকার পরিস্থিতির পর্যবেক্ষণ ও প্রতিবেদন সংশ্লিষ্ট দেশ সম্পর্কে একটি ‘ভালো’ বা ‘মন্দ’ ধারণা তৈরি করতে পারে। ফলে ব্যক্তিগত, জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক অঙ্গনে এর গুরুত্ব সহজেই অনুধাবনযোগ্য।

উপরন্তু এক অর্থে মানবাধিকারের ধারণাটি মানব সৃষ্টির ইতিহাসের মধ্যেই নিহিত। প্রথম মানব তথা ‘আদম’কে সৃষ্টি করা হয় আশরাফুল মাখলুকাত বা সব সৃষ্টির সেরা জীব হিসেবে। এরপর স্বয়ং স্রষ্টা কর্তৃক সব ফেরেশতা বা অ্যাঞ্জেলকে বলা হয় আদমের প্রতি সম্মান প্রদর্শনস্বরূপ সেজদায় নত হওয়ার জন্য। স্রষ্টার উদ্দেশ্য ছিল এর মাধ্যমে তিনি মানুষকে সৃষ্টির ‘সেরা জীবের’ যে মর্যাদা দিয়েছেন, তা প্রতিষ্ঠা করা। সৃষ্টিকর্তা কর্তৃক আরোপিত এই মানবিক মর্যাদাই মানবাধিকারের সূচনা। পবিত্র কোরআন থেকে এ ঘটনা উদ্ধৃতি করার একমাত্র লক্ষ্য ধর্মবর্ণ-নির্বিশেষে স্রষ্টা-প্রদত্ত সব মানুষের মর্যাদার মাহাত্ম্য ব্যাখ্যা করা এবং এটি যে মানুষের জন্মগত অধিকার তার প্রতি ইঙ্গিত করা। কোনো ধর্মবিশ্বাস প্রচার করা নয়।

মানবাধিকার রক্ষায় ও সমর্থনে সব সীমাবদ্ধতার ঊর্ধ্বে উঠে বাংলাদেশ ২৫ আগস্ট, ২০১৭ থেকে অদ্যাবধি প্রায় ১০ লাখ আশ্রয়হীন ও রাষ্ট্রহীন রোহিঙ্গা রিফিউজিকে আশ্রয় দেয়, যার দ্বিতীয় কোনো নজির পৃথিবীতে নেই। মানবিকতার এই মহান দৃষ্টান্ত বাংলাদেশ এবং এর জনগণকে সমগ্র বিশ্বে বিরল সম্মান ও মর্যাদা এনে দেয়। তার পরও যেসব ক্ষেত্রে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ পাওয়া যায় সেগুলো চিহ্নিত ও সংশোধন করার বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা অপরিহার্য বটে। সংবিধানের ১১ নম্বর অনুচ্ছেদে বলা হয়, ‘প্রজাতন্ত্র হইবে একটি গণতন্ত্র, যেখানে মৌলিক মানবাধিকার ও স্বাধীনতার নিশ্চয়তা থাকিবে, মানবসত্তার মর্যাদা ও মূল্যের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ নিশ্চিত হইবে।’ রাষ্ট্র পরিচালনার এ মূলনীতি সর্বত্রই এবং সর্বাগ্রে বিবেচিত হবে। এ দেশের প্রত্যেক দেশপ্রেমিক ও সভ্য মানুষ নিশ্চয়ই বাংলাদেশ রাষ্ট্রের এ অঙ্গীকারকে দৃঢ়ভাবে সমর্থন করেন এবং বাস্তবায়নে সচেষ্ট রয়েছেন।

লেখক : বিচারপতি, হাই কোর্ট বিভাগ, সুপ্রিম কোর্ট অব বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরও খবর
পরিচালনা পর্ষদ
পরিচালনা পর্ষদ
সেনাপ্রধানের আশ্বাস
সেনাপ্রধানের আশ্বাস
হে যুবক খোদাকে চেন কি?
হে যুবক খোদাকে চেন কি?
দেশের বিজ্ঞাপনজগৎ : প্রজন্ম থেকে শিখছে প্রজন্ম
দেশের বিজ্ঞাপনজগৎ : প্রজন্ম থেকে শিখছে প্রজন্ম
রাহুল সাংকৃত্যায়নের দৃষ্টিতে মুহাম্মদ (সা.)
রাহুল সাংকৃত্যায়নের দৃষ্টিতে মুহাম্মদ (সা.)
অশান্ত বিশ্ববিদ্যালয়
অশান্ত বিশ্ববিদ্যালয়
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
মহানবী (সা.)কে অনুসরণে রয়েছে সর্বোত্তম কল্যাণ
মহানবী (সা.)কে অনুসরণে রয়েছে সর্বোত্তম কল্যাণ
কালোহাতগুলোও সাদা হোক
কালোহাতগুলোও সাদা হোক
বিএসসি ও ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের পাল্টাপাল্টি দাবি
বিএসসি ও ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের পাল্টাপাল্টি দাবি
হাত অবশ করার প্রার্থনা
হাত অবশ করার প্রার্থনা
বিএনপি : রাজনীতির হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা
বিএনপি : রাজনীতির হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা
সর্বশেষ খবর
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ডেমরায় খাল পরিষ্কার ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ডেমরায় খাল পরিষ্কার ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় ঝাড়ু হাতে নারীদের বিক্ষোভ
ইন্দোনেশিয়ায় ঝাড়ু হাতে নারীদের বিক্ষোভ

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু
সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশগুলোকে জলবায়ু পরিকল্পনা জমা দিতে চাপ দিচ্ছে জাতিসংঘ
দেশগুলোকে জলবায়ু পরিকল্পনা জমা দিতে চাপ দিচ্ছে জাতিসংঘ

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে শ্রম অধিকার উন্নতিতে জাপানি সংসদ সদস্যদের প্রশংসা
বাংলাদেশে শ্রম অধিকার উন্নতিতে জাপানি সংসদ সদস্যদের প্রশংসা

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

‘বিএনপি হলো দেশ গড়ার দল’
‘বিএনপি হলো দেশ গড়ার দল’

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে নতুন সম্মেলন আয়োজনের প্রস্তাব এপিএইচআরের
রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে নতুন সম্মেলন আয়োজনের প্রস্তাব এপিএইচআরের

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

কথার ফুলঝুরি দিয়ে রাজনীতি করার দিন শেষ: আমীর খসরু
কথার ফুলঝুরি দিয়ে রাজনীতি করার দিন শেষ: আমীর খসরু

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

কিশোরের আত্মহত্যার পর চ্যাটজিপিটিতে আসছে ‘প্যারেন্টাল কন্ট্রোল’
কিশোরের আত্মহত্যার পর চ্যাটজিপিটিতে আসছে ‘প্যারেন্টাল কন্ট্রোল’

৩৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতকে আরও এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা দিচ্ছে রাশিয়া
ভারতকে আরও এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা দিচ্ছে রাশিয়া

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প
পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে পাহাড় কাটায় দুই লক্ষ টাকা জরিমানা
খাগড়াছড়িতে পাহাড় কাটায় দুই লক্ষ টাকা জরিমানা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতির ক্রান্তিলগ্নে বিএনপি বারবার জনগণের পাশে ছিল : মীর হেলাল
জাতির ক্রান্তিলগ্নে বিএনপি বারবার জনগণের পাশে ছিল : মীর হেলাল

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন
সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ চূড়ান্ত করতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভা
জুলাই সনদ চূড়ান্ত করতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় বার্মিজ চাকুসহ প্রকাশ্যে মহড়া, দুই যুবক গ্রেফতার
বগুড়ায় বার্মিজ চাকুসহ প্রকাশ্যে মহড়া, দুই যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক
ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচন : পূর্বঘোষিত ছুটি বাতিল, ভোটের দিন ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ
ডাকসু নির্বাচন : পূর্বঘোষিত ছুটি বাতিল, ভোটের দিন ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাঁপাইনবাবগঞ্জে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
চাঁপাইনবাবগঞ্জে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডোনাল্ড ট্রাম্পের মৃত্যুর গুজব যেভাবে ছড়ায়
ডোনাল্ড ট্রাম্পের মৃত্যুর গুজব যেভাবে ছড়ায়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবি নির্বাচনে লড়বেন নান্নু
বিসিবি নির্বাচনে লড়বেন নান্নু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৪৫০
সারাদেশে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৪৫০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশখালী-মাতারবাড়ীতে নতুন শহরের জন্ম হবে: প্রধান উপদেষ্টা
মহেশখালী-মাতারবাড়ীতে নতুন শহরের জন্ম হবে: প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ শুরুর পর গাজায় প্রতিবন্ধী হয়েছে ২১ হাজার শিশু
যুদ্ধ শুরুর পর গাজায় প্রতিবন্ধী হয়েছে ২১ হাজার শিশু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের অপরাধে ১৪ জনের কারাদণ্ড
সিলেটে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের অপরাধে ১৪ জনের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাষ্ট্রপতির সঙ্গে নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি সাক্ষাৎ
রাষ্ট্রপতির সঙ্গে নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
ভালুকায় বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৪৩ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৪৩ বিলিয়ন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘তারেক রহমানের হাত ধরে শহীদ জিয়ার অসম্পূর্ণ কাজ সম্পন্ন করবে বিএনপি’
‘তারেক রহমানের হাত ধরে শহীদ জিয়ার অসম্পূর্ণ কাজ সম্পন্ন করবে বিএনপি’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় বিমানে ‘বার্ড স্ট্রাইক’, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন দেড় শতাধিক যাত্রী
ভারতীয় বিমানে ‘বার্ড স্ট্রাইক’, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন দেড় শতাধিক যাত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা
চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২ হাজারে
এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২ হাজারে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে ঢাকার নতুন রাষ্ট্রদূত মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প
ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে ঢাকার নতুন রাষ্ট্রদূত মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব নারকেল দিবসে আলোচনায় কোটি টাকার ‘ডাবল কোকোনাট’
বিশ্ব নারকেল দিবসে আলোচনায় কোটি টাকার ‘ডাবল কোকোনাট’

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভেনেজুয়েলা থেকে আসা মাদকবাহী নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ১১
ভেনেজুয়েলা থেকে আসা মাদকবাহী নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ১১

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস
কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত
তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার
পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ
৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে চারটি হামলা চালিয়েছে হুথি
ইসরায়েলে চারটি হামলা চালিয়েছে হুথি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে ২ হাজার এএসআই নিয়োগ : আইজিপি
নির্বাচনের আগে ২ হাজার এএসআই নিয়োগ : আইজিপি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশে আসছে পরিবর্তন
শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশে আসছে পরিবর্তন

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে এক পা আফগানিস্তানের
পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে এক পা আফগানিস্তানের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলজিইডির নতুন প্রধান প্রকৌশলী মো. আনোয়ার হোসেন
এলজিইডির নতুন প্রধান প্রকৌশলী মো. আনোয়ার হোসেন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক আইজিপি মামুনের জবানবন্দি হাসিনার দুঃশাসনের অকাট্য দলিল : চিফ প্রসিকিউটর
সাবেক আইজিপি মামুনের জবানবন্দি হাসিনার দুঃশাসনের অকাট্য দলিল : চিফ প্রসিকিউটর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম
বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের মৃত্যুর খবর নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের মৃত্যুর খবর নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে আবারও কেঁপে উঠল আফগানিস্তান, বাড়ছে মৃত্যু ও ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কা
ভূমিকম্পে আবারও কেঁপে উঠল আফগানিস্তান, বাড়ছে মৃত্যু ও ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে উৎসবমুখর পরিবেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে'
'ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে উৎসবমুখর পরিবেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে'

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর
সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লালবাগে শাওন হত্যা মামলায় হাজী সেলিম গ্রেফতার
লালবাগে শাওন হত্যা মামলায় হাজী সেলিম গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটকারী ছাত্রীকে ‘গণধর্ষণে’র হুমকিদাতা আলী হুসেনকে বহিষ্কার
রিটকারী ছাত্রীকে ‘গণধর্ষণে’র হুমকিদাতা আলী হুসেনকে বহিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা
হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি
আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত
আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত
বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত

নগর জীবন

রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার
রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার

প্রথম পৃষ্ঠা

রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত
রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ
হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

পরকীয়া সন্দেহে সাবেক স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন
পরকীয়া সন্দেহে সাবেক স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন
পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপির ছয় প্রার্থী অন্য দলের একজন করে
মাঠে বিএনপির ছয় প্রার্থী অন্য দলের একজন করে

নগর জীবন

ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল
ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়
ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতেই হবে নির্বাচন
ফেব্রুয়ারিতেই হবে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্কুলমাঠে ধান চাষ, বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা
স্কুলমাঠে ধান চাষ, বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা

দেশগ্রাম

বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে
বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাখির কলরবে পাল্টেছে জীবন
পাখির কলরবে পাল্টেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন
ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরের চরিত্রে আঁচল
শাবনূরের চরিত্রে আঁচল

শোবিজ

সাংবাদিক নির্যাতনে সেই ডিসি কারাগারে
সাংবাদিক নির্যাতনে সেই ডিসি কারাগারে

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তমকে নিয়ে যত আলোচনা
উত্তমকে নিয়ে যত আলোচনা

শোবিজ

নির্বাচন করবেন বুলবুল
নির্বাচন করবেন বুলবুল

মাঠে ময়দানে

চটপটে তটিনী...
চটপটে তটিনী...

শোবিজ

সবার ওপরে রশিদ খান
সবার ওপরে রশিদ খান

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ভিয়েতনাম পরীক্ষা
বাংলাদেশের ভিয়েতনাম পরীক্ষা

মাঠে ময়দানে

আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না
আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না

শোবিজ

হামজাকে ছাড়েনি লেস্টার সিটি
হামজাকে ছাড়েনি লেস্টার সিটি

মাঠে ময়দানে

নানামুখী চ্যালেঞ্জ পোস্টাল ভোটে
নানামুখী চ্যালেঞ্জ পোস্টাল ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা