শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০২৩

সর্বজনীন মানবাধিকার : ধারণা এবং প্রাসঙ্গিকতা

বিচারপতি মো. রেজাউল হাসান (এম আর হাসান)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সর্বজনীন মানবাধিকার : ধারণা এবং প্রাসঙ্গিকতা

মানবাধিকার বলতে মূলত ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ ঘোষিত সর্বজনীন মানবাধিকারের ঘোষণায় বিধৃত অধিকারকে বোঝানো হয়ে থাকে। বাংলাদেশ এবং নিরাপত্তা পরিষদের সব স্থায়ী সদস্যসহ জাতিসংঘের ১৯৩ সদস্য রাষ্ট্র এইঘোষণায় স্বাক্ষর করে। তবে এ ঘোষণায় বিধৃত কোনো অধিকার লঙ্ঘিত হলে সংক্ষুব্ধ ব্যক্তির এর বিরুদ্ধে প্রতিকার চাওয়ার জন্য কোনো আন্তর্জাতিক ব্যবস্থা বা আন্তর্জাতিক আদালত নেই। ফলে এসব অধিকারের অধিকাংশই প্রায় সব গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের সংবিধানে সন্নিবেশিত করা হয়। কোনো সংবিধানে এগুলো বিল অব রাইটস এবং অন্যত্র মৌলিক অধিকাররূপে বর্ণিত। সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত হওয়ার কারণে মানবাধিকারগুলো সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রের আদালতের মাধ্যমে বলবৎযোগ্য হয়।

অন্যপক্ষে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধোত্তর রক্তস্নাত যুক্তরাজ্যসহ ইউরোপীয় দেশগুলো ১৯৪৯ সালে ‘কাউন্সিল অব ইউরোপ’ নামক ইউরোপভিত্তিক এ আন্তর্জাতিক সংস্থার সৃষ্টি করে, যার বর্তমান সদস্য সংখ্যা ৪৬। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের বিভীষিকা ও ক্ষয়ক্ষতির অভিজ্ঞতা দ্বারা তাড়িত হয়ে ইউরোপে মানবাধিকার সুপ্রতিষ্ঠিত করার দৃঢ়সংকল্প থেকে সম্ভবত যুক্তরাজ্যসহ কাউন্সিল অব ইউরোপের সব সদস্য রাষ্ট্র (১৯৪৮ সালের আন্তর্জাতিক মানবাধিকারের ঘোষণায় পক্ষ হওয়া সত্ত্বেও) পুনরায় ১৯৫০ সালে ‘ইউরোপিয়ান কনভেনশন অন হিউম্যান রাইটস’ স্বাক্ষর করে এবং এর অধীনে ‘ইউরোপিয়ান কোর্ট অব হিউম্যান রাইটস’ প্রতিষ্ঠিত করে। এ আদালতটি ১ নভেম্বর, ১৯৯৮ থেকে কার্যকর হয়। ফলে ইউরোপের এ দেশগুলোয় মানবাধিকারগুলো বলবৎযোগ্য অধিকারে পরিণত হয় এবং সদস্য রাষ্ট্রের কোনো নাগরিক মানবাধিকার বিষয়ে সংক্ষুব্ধ হলে ফ্রান্সে অবস্থিত এ আদালতে প্রতিকার চাইতে পারেন। ২০০৯ সালে এ আদালতে ৫৭ হাজার ২০০ আবেদন জমা পড়ে এবং ওই সময় পূর্ববর্তী আবেদনগুলোসমেত এ আদালতে ১ লাখ ১৯ হাজার ৬০০ মামলা বিচারাধীন ছিল।

যুক্তরাজ্যের বেলায় তাদের কোনো লিখিত সংবিধান না থাকায় এসব মৌলিক অধিকার যুক্তরাজ্যের কোনো স্থানীয় আদালতে বলবৎ করার সুযোগ ছিল না, যদিও তাদের নাগরিকদের ফ্রান্সে অবস্থিত ইউরোপিয়ন কোর্ট অব হিউম্যান রাইটসের দ্বারস্থ হওয়ার সুযোগ ছিল। তথাপিও যুক্তরাজ্য ১৯৯৮ সালে হিউম্যান রাইটস অ্যাক্ট প্রণয়ন করে এবং মৌলিক মানবাধিকারগুলো তাতে সন্নিবেশিত করে এবং মানবাধিকার লঙ্ঘনের যে কোনো অভিযোগ গ্রহণ ও বিচার করার এখতিয়ার যুক্তরাজ্যের আদালতের ওপর ন্যস্ত করে। বিশ্বের প্রথম লিখিত সংবিধান তথা যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান ১৭৮৮ সালে কার্যকর হয়। সর্বজনীন মানবাধিকারের ঘোষণা ১৯৪৮ সালে গৃহীত হওয়ার বহু আগেই এসব মানবাধিকার একাধিক সংশোধনের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানে সংযুক্ত হয়। প্রথম সংশোধন হয় ১৫ ডিসেম্বর, ১৭৯১ সালে এবং সর্বশেষ বা ২৭তম সংশোধন হয় ৭ মে, ১৯৯২ সালে। যুক্তরাষ্ট্রই প্রথম রাষ্ট্র যারা মানবাধিকার ও মানবিক মর্যাদা সর্বাগ্রে প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেয় এবং তাদের নাগরিকদের ‘জীবন’, ‘স্বাধীনতা’ ও ‘সুখী হওয়ার প্রচেষ্টা’ এ তিনটিকে অলঙ্ঘনীয় অধিকাররূপে স্বীকৃতি দেয় ৪ জুলাই, ১৭৭৬ সালে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে।

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান ১৯৭২-এর তৃতীয় ভাগে মানবাধিকার মৌলিক অধিকার হিসেবে বিধৃত হয়েছে। এ সংবিধানের ৪৪ নম্বর অনুচ্ছেদে ‘মানবাধিকার বলবৎ করার অধিকার’ স্বয়ং একটি মানবাধিকার হিসেবে স্বীকৃত। এ অধিকারগুলো বলবৎ করার জন্য সংবিধানের ১০২ অনুচ্ছেদে উচ্চ আদালতকে ক্ষমতা দেওয়া হয়। উপরন্তু সংবিধানের ২৬(১) অনুচ্ছেদে মৌলিক অধিকারের পরিপন্থি বিদ্যমান কোনো আইন থেকে থাকলে তা অবৈধ ঘোষণা করা হয়। তদ্রুপ ২৬(২) অনুচ্ছেদে মৌলিক অধিকার পরিপন্থি আইন প্রণয়ন নিষিদ্ধ করা হয় এবং রাষ্ট্র কর্তৃক এরকম কোনো আইন করা হলেও তা অবৈধ হবে বলা হয়। পাশ্চাত্যের দেশগুলোয় তথা ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রে মৌলিক মানবাধিকারগুলো ধর্মবিশ্বাসের মতো প্রতিষ্ঠিত এবং সমাদৃত। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের বিভীষিকা, ধ্বংসস্তূপ এবং ব্যাপক আর্থিক ক্ষতির ওপর দাঁড়িয়ে থাকা ইউরোপের দেশগুলো এবং তাদের মিত্র যুক্তরাষ্ট্র সব ধরনের অশান্তি ও অবিশ্বাস দূর করে পারস্পরিক বিশ্বাস, মানবাধিকার ও মানবিক মর্যাদাভিত্তিক এক নিরাপদ গণতান্ত্রিক বিশ্বব্যবস্থা, তথা এক সভ্য ও মানবিক বিশ্বব্যবস্থা অপরিহার্য বলে গণ্য করে। তারই ধারাবাহিকতায় ১৯৪৮ সালের সর্বজনীন মানবাধিকারের ঘোষণায় পক্ষভুক্ত হওয়ার পর ইউরোপের রাষ্ট্রগুলো পুনরায় ইউরোপীয় কনভেনশন অন হিউম্যান রাইটস, ১৯৫০ স্বাক্ষর করে এবং এসব অধিকার বলবৎ করার জন্য ফ্রান্সে একটি আদালত প্রতিষ্ঠা করে।

মানবাধিকারের বিষয়টি পাশ্চাত্যের এসব গণতান্ত্রিক দেশের নির্বাচন, সরকারকাঠামো, রাজনীতি, অর্থনীতি, কূটনীতি এবং বৈদেশিক সম্পর্কের অন্যতম নিয়ামক। মানবাধিকার বিষয়ে এসব রাষ্ট্রের মনস্তত্ত্ব ও মূল্যবোধ এতই সুস্পষ্ট যে, তাদের সঙ্গে সম্পর্ক রক্ষায় বা সম্পর্কোন্নয়নে আগ্রহী সবারই এটি দৃষ্টিগোচর হয়ে থাকবে। তবে এসব রাষ্ট্রের কারও কারও বিরুদ্ধে চরম মানবাধিকার লঙ্ঘনের বা মানবাধিকার লঙ্ঘনের কাজকে প্রশ্রয় দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে, বিশেষ করে প্যালেস্টাইনের ভূমি ইসরায়েল কর্তৃক বেআইনি দখলদারিকে সমর্থন দেওয়া ও জিইয়ে রাখা এবং অবরোধের বিষয়গুলো।

বর্তমান তথ্যপ্রযুক্তির যুগে মানবাধিকারের বিষয়টি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে অধিকতর আগ্রহের কারণ হয়ে ওঠে এবং মানবাধিকার পরিস্থিতির পর্যবেক্ষণ ও প্রতিবেদন সংশ্লিষ্ট দেশ সম্পর্কে একটি ‘ভালো’ বা ‘মন্দ’ ধারণা তৈরি করতে পারে। ফলে ব্যক্তিগত, জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক অঙ্গনে এর গুরুত্ব সহজেই অনুধাবনযোগ্য।

উপরন্তু এক অর্থে মানবাধিকারের ধারণাটি মানব সৃষ্টির ইতিহাসের মধ্যেই নিহিত। প্রথম মানব তথা ‘আদম’কে সৃষ্টি করা হয় আশরাফুল মাখলুকাত বা সব সৃষ্টির সেরা জীব হিসেবে। এরপর স্বয়ং স্রষ্টা কর্তৃক সব ফেরেশতা বা অ্যাঞ্জেলকে বলা হয় আদমের প্রতি সম্মান প্রদর্শনস্বরূপ সেজদায় নত হওয়ার জন্য। স্রষ্টার উদ্দেশ্য ছিল এর মাধ্যমে তিনি মানুষকে সৃষ্টির ‘সেরা জীবের’ যে মর্যাদা দিয়েছেন, তা প্রতিষ্ঠা করা। সৃষ্টিকর্তা কর্তৃক আরোপিত এই মানবিক মর্যাদাই মানবাধিকারের সূচনা। পবিত্র কোরআন থেকে এ ঘটনা উদ্ধৃতি করার একমাত্র লক্ষ্য ধর্মবর্ণ-নির্বিশেষে স্রষ্টা-প্রদত্ত সব মানুষের মর্যাদার মাহাত্ম্য ব্যাখ্যা করা এবং এটি যে মানুষের জন্মগত অধিকার তার প্রতি ইঙ্গিত করা। কোনো ধর্মবিশ্বাস প্রচার করা নয়।

মানবাধিকার রক্ষায় ও সমর্থনে সব সীমাবদ্ধতার ঊর্ধ্বে উঠে বাংলাদেশ ২৫ আগস্ট, ২০১৭ থেকে অদ্যাবধি প্রায় ১০ লাখ আশ্রয়হীন ও রাষ্ট্রহীন রোহিঙ্গা রিফিউজিকে আশ্রয় দেয়, যার দ্বিতীয় কোনো নজির পৃথিবীতে নেই। মানবিকতার এই মহান দৃষ্টান্ত বাংলাদেশ এবং এর জনগণকে সমগ্র বিশ্বে বিরল সম্মান ও মর্যাদা এনে দেয়। তার পরও যেসব ক্ষেত্রে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ পাওয়া যায় সেগুলো চিহ্নিত ও সংশোধন করার বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা অপরিহার্য বটে। সংবিধানের ১১ নম্বর অনুচ্ছেদে বলা হয়, ‘প্রজাতন্ত্র হইবে একটি গণতন্ত্র, যেখানে মৌলিক মানবাধিকার ও স্বাধীনতার নিশ্চয়তা থাকিবে, মানবসত্তার মর্যাদা ও মূল্যের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ নিশ্চিত হইবে।’ রাষ্ট্র পরিচালনার এ মূলনীতি সর্বত্রই এবং সর্বাগ্রে বিবেচিত হবে। এ দেশের প্রত্যেক দেশপ্রেমিক ও সভ্য মানুষ নিশ্চয়ই বাংলাদেশ রাষ্ট্রের এ অঙ্গীকারকে দৃঢ়ভাবে সমর্থন করেন এবং বাস্তবায়নে সচেষ্ট রয়েছেন।

লেখক : বিচারপতি, হাই কোর্ট বিভাগ, সুপ্রিম কোর্ট অব বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরও খবর
নাশকতা-অরাজকতা
নাশকতা-অরাজকতা
খাদ্য নিরাপত্তা
খাদ্য নিরাপত্তা
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক
ইউক্রেন যুদ্ধ
ইউক্রেন যুদ্ধ
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
সর্বশেষ খবর
শিরোনামহীনের 'এই অবেলায় ২' আসছে ডিসেম্বরে
শিরোনামহীনের 'এই অবেলায় ২' আসছে ডিসেম্বরে

৪২ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

সমুদ্রবন্দর থেকে নামল সতর্কসংকেত
সমুদ্রবন্দর থেকে নামল সতর্কসংকেত

২ মিনিট আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিল শুনানি চলছে
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিল শুনানি চলছে

২ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাজিলে পুলিশের অভিযানে নিহত বেড়ে ৬৪
ব্রাজিলে পুলিশের অভিযানে নিহত বেড়ে ৬৪

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ঘূর্ণিঝড় মোন্থার আঘাতে নারীর মৃত্যু
ভারতে ঘূর্ণিঝড় মোন্থার আঘাতে নারীর মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে দিওয়ালিতে জনপ্রিয় এক বাজি ফেটে অন্ধ বহু শিশু-কিশোর
ভারতে দিওয়ালিতে জনপ্রিয় এক বাজি ফেটে অন্ধ বহু শিশু-কিশোর

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় শান্তিচুক্তি টিকে থাকবে, ইসরায়েলি হামলা পরও দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় শান্তিচুক্তি টিকে থাকবে, ইসরায়েলি হামলা পরও দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকাতির প্রস্তুতিকালে পিস্তলসহ ৯ জন গ্রেফতার
ডাকাতির প্রস্তুতিকালে পিস্তলসহ ৯ জন গ্রেফতার

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

আসিয়ানের সভাপতির দায়িত্ব পেল ফিলিপাইন
আসিয়ানের সভাপতির দায়িত্ব পেল ফিলিপাইন

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘স্কাই স্টেডিয়াম’ নির্মাণ করছে সৌদি
‘স্কাই স্টেডিয়াম’ নির্মাণ করছে সৌদি

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছত্রাক দিয়েই সম্ভব মেমোরি চিপ : গবেষকদের নতুন উদ্ভাবন
ছত্রাক দিয়েই সম্ভব মেমোরি চিপ : গবেষকদের নতুন উদ্ভাবন

৩৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্যারিয়ার ও ব্যবসা উন্নয়নে কানাডায় বিবিসিসি’র প্রফেশনাল নেটওয়ার্কিং সেশন
ক্যারিয়ার ও ব্যবসা উন্নয়নে কানাডায় বিবিসিসি’র প্রফেশনাল নেটওয়ার্কিং সেশন

৪৮ মিনিট আগে | পরবাস

বৈশ্বিক উষ্ণায়ণ প্রভাব ফেলছে পরিবার পরিকল্পনায়ও
বৈশ্বিক উষ্ণায়ণ প্রভাব ফেলছে পরিবার পরিকল্পনায়ও

৫০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমধ্যসাগরে নৌকাডুবি: ১৮ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মরদেহ উদ্ধার
ভূমধ্যসাগরে নৌকাডুবি: ১৮ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মরদেহ উদ্ধার

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

স্কুলে ভর্তিতে লটারি নাকি পরীক্ষা, সিদ্ধান্ত হতে পারে আজ
স্কুলে ভর্তিতে লটারি নাকি পরীক্ষা, সিদ্ধান্ত হতে পারে আজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ২৫ অঙ্গরাজ্যের মামলা
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ২৫ অঙ্গরাজ্যের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দ্রুত মূল্য হারাচ্ছে ঐতিহ্যবাহী অনেক ডিগ্রি : হার্ভার্ডের গবেষণা
দ্রুত মূল্য হারাচ্ছে ঐতিহ্যবাহী অনেক ডিগ্রি : হার্ভার্ডের গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটিতে ‘গ্লোবাল মিডিয়া এন্ড ইনফরমেশন লিটারেসি’ সপ্তাহ উদযাপন
ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটিতে ‘গ্লোবাল মিডিয়া এন্ড ইনফরমেশন লিটারেসি’ সপ্তাহ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সহজ জয়ে সিরিজে এগিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা
সহজ জয়ে সিরিজে এগিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিজ বাঁচাতে আজ মাঠে নামবে বাংলাদেশ
সিরিজ বাঁচাতে আজ মাঠে নামবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে আজ থেকে টানা ৪৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
নারায়ণগঞ্জে আজ থেকে টানা ৪৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুরস্কে জুয়া কেলেঙ্কারিতে জড়িত ৩৭১ রেফারি
তুরস্কে জুয়া কেলেঙ্কারিতে জড়িত ৩৭১ রেফারি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম
খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন
কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজকের খেলা: ২৯ অক্টোবর ২০২৫
আজকের খেলা: ২৯ অক্টোবর ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না
ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি
বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল
ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা
ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট
১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি
অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি
সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ
সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি
‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন
অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে
৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’
‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’

নগর জীবন

আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক
স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর
শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন
বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন

নগর জীবন

হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি
হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি

পেছনের পৃষ্ঠা

বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ
বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু
ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে
বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ
বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ

নগর জীবন

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ
লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

খবর

ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ
ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি
বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি

নগর জীবন

সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে
সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমান শাহর ১২ নায়িকা
সালমান শাহর ১২ নায়িকা

শোবিজ

‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি
‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি

শোবিজ

চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে
চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে

নগর জীবন

এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না
এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না

নগর জীবন

ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন
ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন

নগর জীবন

স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার
স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার

টেকনোলজি

স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি
স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি

দেশগ্রাম

নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে
নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে

নগর জীবন

শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট

মাঠে ময়দানে