শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১১ জানুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধেও জয় বাংলার জয় হলো

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধেও জয় বাংলার জয় হলো

এক কথায় বলতে গেলে ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে ‘জয় বাংলা’ তত্ত্বের জয় হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধীরা যেভাবে শেখ হাসিনার সরকারকে ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে উৎখাত করতে চেয়েছিল সেই অর্থে ৭ জানুয়ারির নির্বাচনকে দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধ বলে বিবেচনা করাই সঠিক মূল্যায়ন বলে বিজ্ঞজনদের অভিমত। এ যাবৎ বেশ কিছু বিদেশি, বিশেষ করে পশ্চিমা গণমাধ্যম এবং সাময়িকীতে জননেত্রী শেখ হাসিনাকে এক বিস্ময়কর এবং অদম্য দূরদৃষ্টি অধিকারিণী হিসেবে উল্লেখ করে কৌশলগত দিক থেকে তাকে বিশ্বের অন্যতম শ্রেষ্ঠ রাষ্ট্রনায়কের মর্যাদা প্রদান করেছে। পশ্চিম বাংলা থেকে প্রকাশিত বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় পত্রিকা আনন্দবাজার জননেত্রী শেখ হাসিনাকে ‘স্বপ্নের ফেরিওয়ালা’ বলে কৃতিত্ব দিয়েছে। ৭ জানুয়ারির নির্বাচন প্রমাণ করল সে সব বিদেশি গণমাধ্যম শেখ হাসিনার অব্যর্থ কৌশল নিয়ে যেসব কথা লিখেছে, তা নিশ্চিতভাবে নির্ভুল।

নির্বাচন আদৌ হবে কি না, নির্বাচন হলেও আদৌ জনগণ তাতে অংশ নেবে কি না, তা নিয়ে যেসব জল্পনা-কল্পনা চলছিল, সেগুলোকে ভুল প্রমাণ করার পেছনে শতভাগ কাজ করেছিল শেখ হাসিনার সুকৌশলী প্রতিভা। দেশের মানুষের মনে বিভিন্ন ধরনের শঙ্কা থাকলেও জননেত্রী শেখ হাসিনা জানতেন নির্বাচন যথাসময়ে, সমস্ত বাধা-বিপত্তি অতিক্রম করে যথাযথভাবেই অনুষ্ঠিত হবে। এ সফল নির্বাচনের মধ্যে বিএনপি-জামায়াত গোষ্ঠী, অন্যান্য ধর্মান্ধ দল এবং বিএনপি-জামায়াতের নির্বোধ অন্ধ ভক্তদের চরম, অবমাননাকর পরাজয়ের কারণে প্রমাণিত হলো, যা থেকে তারা আর কোমর সোজা করে কখনো দাঁড়াতে পারবেন না। গোটা দেশবাসী জানে এই নির্বাচনকে প- করার জন্য এই অপশক্তির সন্ত্রাসীরা স্বর্গ-নরক এক করে ফেলেছিলেন। এদের সিংহ ভাগই তারা, যারা কোনো দিনই বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে মানতে পারেননি, যাদের মনের মণিকোঠায় প্রতিনিয়ত ধ্বনিত হয় পাকিস্তান জিন্দাবাদ রব। বিদেশি শক্তিসমূহ, বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রের ওপর এরা এতটাই নির্ভরশীল ছিলেন যে, মোটামুটি ধরে নিয়েছিলেন যুক্তরাষ্ট্র সরকার তাদের ক্ষমতায় বসিয়ে না দিয়ে বিশ্রাম নেবে না। ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের প্রথম দিকের কথাবার্তা থেকে এবং ওয়াশিংটনে মার্কিন মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলারের ভাষা থেকেও এমন আন্দাজ পরিলক্ষিত হচ্ছিল যে, যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি-জামায়াত অপশক্তিকে ক্ষমতায় বসিয়েই ছাড়বে। কিন্তু মির্জা ফখরুল-রিজভী-চরমোনাই-জোনায়েদ-মঈন খান গং আন্দাজ করতে পারেননি যে, বিশ্বের বহু ডাকসাইটে নেতাকে শেখ হাসিনা নাকানি-চুবানি খাওয়াতে সক্ষম। যে নেত্রী বহু পরাক্রমশালী নেতাদের চাপ নস্যাৎ করে যুদ্ধাপরাধীদের বিরুদ্ধে দেওয়া ফাঁসির রায় কার্যকর করেছিলেন, তিনি যে বিদেশি চাপ চুরমার করে দিতে সক্ষম, এই ধারণা বোকার স্বর্গে বাস করা মানুষগুলো উপলব্ধি করতে না পারায় এখন মাজাভাঙা হয়ে বিকলাঙ্গতায় পতিত হলেন। জ্বালাও-পোড়াও, হরতাল-অবরোধ দিয়ে তারা জনগণের কাছে যেতে পারেননি, বরং জনগণ তাদের প্রত্যাখ্যান করার পরে শেষ চেষ্টা হিসেবে জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টির পথ বেছে নিয়েছিলেন এই মতলবে যে, ভয়ে জনগণ ভোট দিতে যাবেন না। কিন্তু সে ব্যাপারেও তারা শেখ হাসিনার কৌশল, জনগণের দৃঢ়তা এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবি এবং সেনা সদস্যদের দেশপ্রেম এবং নৈপুণ্যকে ঠিকমতো মূল্যায়ন করতে পারেননি। সর্বশেষ ট্রেনে আগুন দিয়ে শিশুসহ বেশ কয়েকজনকে পুড়িয়ে মারার কারণে কিছু লোক ভয় পেলেও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী ও সেনাবাহিনীর দক্ষ কর্মকান্ডের কারণে জনগণের বিরাট অংশ ভোট দান থেকে বিরত থাকেননি বলে গোটা জনসংখ্যার ৪১.৮ শতাংশ মানুষ ভোট দিয়েছেন, যা সার্বিক পরিস্থিতির বিবেচনায় বেশ সন্তোষজনক বলে বিবেচিত হচ্ছে। যুক্তরাজ্যের এক সংসদ সদস্য মার্টিন ডে-সহ বেশ কিছু বিশ্বাসযোগ্য বিদেশি পর্যবেক্ষক এসেছেন নির্বাচন প্রত্যক্ষ করার জন্য। যারা এক বাক্যে বলেছেন, ভোট সুষ্ঠু হয়েছে। সত্য বক্তব্য দেওয়ায় রিজভী সাহেব চটে গেলেন কমনওয়েলথ মহাসচিবের ওপর। বললেন তার বক্তব্যে রিজভী সাহেব ব্যথিত হয়েছেন। কবি গুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর লিখেছেন, “রক্তের অক্ষরে দেখিলাম আপনার রূপ, চিনিলাম আপনারে, আঘাতে আঘাতে বেদনায় বেদনায়, সত্য যে কঠিন, কঠিনেরে ভালোবাসিলাম, সত্য কখনো করে না বঞ্চনা।” কবিগুরুর এই কবিতা রিজভী সাহেব পড়ে থাকলে বুঝতে অসুবিধা হতো না যে, সত্য কখনো বঞ্চনা করে না। তারা সবশেষে আশা করেছিলেন, জনগণ ভোট দেয়নি এটা দেখিয়ে বিশ্বকে বোকা বানানোর চেষ্টা করবেন। কিন্তু তাদের সেই গুড়েও বালি পড়ল। গ্রিক পুরাণের কাহিনি অনুযায়ী জেয়াস নামক দেবতা ছিলেন ন্যায়বিচার, শৃঙ্খলা, সম্মানের রক্ষক, সুচিন্তার ধারক এবং মানব জাতির মঙ্গলদাতা। তাকে হত্যা করার জন্য অনেক দুষ্ট দেবতা চেষ্টা করে নিজেরাই নিঃশেষিত হয়েছিল। অষ্টাদশ শতকের প্রখ্যাত মানবতাবাদী ঔপন্যাসিক জনাথন সুইফট তার ব্যঙ্গাত্মক উপন্যাস ‘গালিভার্স ট্যাভেলস’-এ উল্লেখ করেছেন কীভাবে একজন ব্যক্তিই সম্মিলিত উ™£ান্ত এবং কুচক্রীদের ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করতে পারেন। গ্রিক পুরাণে জেয়াসের কাহিনি এবং জনাথন সুইফটের উপন্যাস সব সময় সবাইকে জানান দেয় যে, সত্যের জয় সব সময় অবশ্যম্ভাবী। যে কথা কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ, কবি কাজী নজরুল ইসলাম, স্বামী বিবেকানন্দ, রামকৃষ্ণ পরম হংসদেব, মওলানা জালাল উদ্দিন রুমি, ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর, লালন শাহ, শাহ আবদুল করিমসহ সব মানবহিতৈষী লোক প্রচার করেছেন। জননেত্রী শেখ হাসিনাও যে তাঁর সুচিন্তা, সুকৌশল, দূরদৃষ্টি এবং গভীর প্রজ্ঞার দ্বারা সব ষড়যন্ত্রকারীর বিষদাঁত ভেঙে দিতে পারেন, উল্লিখিত অপশক্তির মানুষরা তা উপলব্ধি করতে না পেরে আজ এমনভাবে ধরাশায়ী হয়েছেন যে, তারা আর কখনো সোজা হয়ে দাঁড়াতে পারবেন না। জয় বাংলার কাছে তাদের পরাজয় ছিল অপরিহার্য এবং নিশ্চিত।

ভারতের প্রধানমন্ত্রী, পশ্চিম বাংলার মুখ্যমন্ত্রী, ভুটান সরকার এরই মধ্যে শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানানো ছাড়াও ভারত, ভুটান, শ্রীলঙ্কা, সিঙ্গাপুর, ফিলিপাইন, চীন, রাশিয়া, ভিয়েতনাম, জাপান, থাইল্যান্ড, আর্জেন্টিনা, ইন্দোনেশিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া, ব্রুনাই, মালয়েশিয়া, মিসর, আলজেরিয়া, কুয়েত, লিবিয়া, ইরান, ইরাক, ওমান, কাতার, সৌদি আরব, আমিরাত এবং ফিলিস্তিনসহ এরই মধ্যে বহু দেশের রাষ্ট্রদূত শেখ হাসিনাকে আনুষ্ঠানিক অভিনন্দন জানিয়েছেন, যা নতুন নির্বাচিতদের প্রতি সেসব দেশসমূহের স্বীকৃতিরই প্রমাণ। যুক্তরাষ্ট্র এবং যুক্তরাজ্য নির্বাচনের ব্যাপারে কিছু বিরূপ মন্তব্য করলেও নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করেনি। নির্বাচনে না আসার জন্য তারা নির্বাচন বিরোধীদের ওপরই দায় চাপিয়েছে। বলেছে, “সব দল এতে অংশ না নেওয়ায় আমরা হতাশ।” তাছাড়া তারা সহিংসতারও নিন্দা করে বস্তুত নির্বাচন বিরোধীদেরই সমালোচনা করেছেন, কেননা সহিংসতা তারাই করেছে। মার্কিন মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার বলেছেন, “দুই দেশের জনগণের মধ্যে অর্থনৈতিক সম্পর্কের বন্ধন আরও গভীর করতে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের সঙ্গে একটি অবাধ ও ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠায় কাজ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।” মিলারের উক্তি নতুন নির্বাচিত সরকারের প্রতি তাদের স্বীকৃতির শামিল, যে অর্থে নির্বাচন বিরোধীদের স্বপ্নীল প্রত্যাশা তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ল। তারা আশা করেছিল, বিশ্বশক্তিসমূহ বর্তমান সরকারকে প্রত্যাখ্যান করবে, তাদের সে স্বপ্ন এখন দুঃস্বপ্নে পরিণত হলো।

প্রশ্ন হলো এই অপশক্তির লোকদের এখন কী হবে? বাংলাদেশের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎই-বা কী?

১৯৭১-এর ডিসেম্বরে পাকিস্তানপ্রেমীরা হেরে যাওয়ার পর হাইবারনেশন বা জীবন্ত নিদ্রায় চলে গিয়েছিলেন। ৭৫-এর আগস্টে স্বাধীনতাবিরোধীদের ত্রাণকর্তা জিয়াউর রহমান রাবণের অনুকরণে ঢোল বাজিয়ে এদের নিদ্রা ভঙ্গ না করলে কূম্ভকর্ণের মতোই চিরনিদ্রায় নিমজ্জিত থাকতেন। ১৯৫৪-এর নির্বাচনের পর মুসলিম লীগ নামক দলটিও নিদ্রামগ্ন তথা অকেজো হয়ে পড়েছিল, তবে পাকিস্তানি অনুপ্রবেশকারী জিয়া এদেরও নিদ্রা থেকে তুলেছিলেন ১৯৭৫-এর আগস্ট মাসে বন্দুকের জোরে ক্ষমতা জবরদখলের পর। ৭ জানুয়ারি শোচনীয়ভাবে তাদের ইচ্ছা পূরণে ব্যর্থ হওয়া ও ১৯৭১-এ মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অপশক্তির যে অবস্থা হয়েছিল, ১৯৫৪-তে মুসলিম লীগের যা হয়েছিল, এদেরও তাই হবে, অর্থাৎ নির্জীব অবস্থায়ই দিন গুনতে হবে। এটি বলা বেঠিক হবে না যে, ৭ জানুয়ারির নির্বাচনের মাধ্যমে দেশে দ্বিতীয়বার মুক্তিযুদ্ধ ঘটে গেল, যেই যুদ্ধে পুনরায় মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসীদের নিরঙ্কুশ জয় সাধিত হলো। পরাজিত হলো মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় যারা বিশ্বাস করে না, তাদের। গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার সাফল্যের জন্য বিরোধী দল অপরিহার্য। কিন্তু সেই বিরোধী দল হতে হবে তাদের সমন্বয়ে, যারা জয় বাংলায় বিশ্বাস করে, জয় বঙ্গবন্ধুতে বিশ্বাস করে। জাতি পবিত্র সংসদে এমন কাউকে দেখতে চায় না, যারা সংসদে দাঁড়িয়ে পাকিস্তানি ক্রিকেট খেলোয়াড়দের গুণকীর্তন করে বলবে, তারা খেলার মাঠে পাকিস্তানি পতাকা উড়িয়ে ঠিকই করেছেন। এবার নতুন সংসদে নতুন নির্বাচিতদের মধ্যে থেকে জন্মাবে এমন বিরোধী দল, যারা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের লোক হবে, যারা পাকিস্তান প্রেমে হাবুডুবু খাবে না।

ভোটের ফলাফল থেকেই এটা প্রমাণিত যে, ভোট নিরপেক্ষ এবং প্রভাবমুক্তভাবে হয়েছে, নয়তো আওয়ামী লীগের বেশ কয়েকজন প্রভাবশালী সদস্য পরাজিত হতেন না। টাকার খেলাও যে নির্বাচনে চলেনি বেশ কয়েকজন প্রতিষ্ঠিত এবং নবাগত ধনকুবেরের পরাজয়ই তার স্পষ্ট প্রমাণ। যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য মার্টিন ডে, ভারতীয় নির্বাচন কমিশনের তিনজন গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তা এবং মার্কিন পর্যবেক্ষকসহ বিভিন্ন দেশের প্রত্যক্ষকারীগণ একবাক্যে উল্লেখ করেছেন, নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে। অভিজ্ঞ রাজনীতিবিদ রাশেদ খান মেননের ভাষায়, ‘এ ধরনের নিরপেক্ষ নির্বাচন খুব একটা দেখিনি।’ জাতীয় পার্টি প্রধান জি এম কাদের নির্বাচনের বিষয়ে সমালোচনামুখর হলেও বলেছেন, ‘আমরা এ নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করছি না।’ তিনি আরও বলেছেন, ‘আমরা সংসদে যাব না, এমন সিদ্ধান্ত নেইনি।’ বাংলাদেশের মানুষ ধর্ম ভীরু হলেও তারা যে ধর্মান্ধ নন, তাও এই নির্বাচনে প্রমাণিত হলো। তাদের দ্বারা ধর্মান্ধ ধর্ম ব্যবসায়ীদের প্রত্যাখ্যানের মাধ্যমে। নির্বাচনের আগে কিংস পার্টি শব্দটি বেশ উচ্চারিত হলেও তৃণমূল বিএনপি, যে দলটিকে ঘিরে শব্দটির সূচনা, সে দলের শোচনীয় পরাজয় কিংস পার্টি প্রচারণাকে ভুল প্রমাণ করেছে। তৃণমূল শীর্ষজনদের হেরে যাওয়া থেকে এটা ধরে নেওয়া অযৌক্তিক হবে না যে, জনগণ জিয়াউর রহমান এবং তার সৃষ্ট রাজনীতিকে সমূলে প্রত্যাখ্যান করেছে। বিশেষ করে নতুন ভোটারগণ এখন জানতে পেরেছেন, জিয়া এবং তার অনুসারীরা মুক্তিযুদ্ধবিরোধী। তৃণমূলের শীর্ষ নেতাগণ অতীতে জিয়াউর রহমানেরই অনুগত ছিলেন। গত নির্বাচনের আগে বিএনপির নির্বাচনবিরোধী পরিকল্পনায় বীতশ্রদ্ধ হয়ে তারা বিএনপি ত্যাগ করলেও জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু নীতিতে আনুগত্য দেখাননি বলে জনগণ তাদের শরীরে এখনো জিয়ার গন্ধ খুঁজে পেয়েছেন। ভবিষ্যতে হয়তো জয় বাংলা তত্ত্বে আনুগত্য প্রমাণ করতে পারলে তারা গ্রহণযোগ্য হতে পারেন। ২০০১ সালের নির্বাচন ছিল ভিন্ন। ১৯৭৫ থেকে ২০ বছর পাকিস্তানি প্রেতাত্মাদের শাসনকালে মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে ইতিহাস বিকৃত প্রচারণার ফলে ৭১-পরবর্তী প্রজন্ম প্রতারিত হয়েছিলেন বলেই ২০০১-এ বিএনপির জয় হয়েছিল। তাছাড়া বিচারপতি লতিফুরের নেতৃত্বে চাক্ষুস ষড়যন্ত্র ও সিদ্ধান্তমূলক ভূমিকা রেখেছিল। তা সত্ত্বেও সে নির্বাচনে লোক গণনায় আওয়ামী লীগই বেশি ভোট পেয়েছিল।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৩৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৫৪ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অপরাধের তুলনায় যথেষ্ট নয় : বিএনপি
অপরাধের তুলনায় যথেষ্ট নয় : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা
প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা

শোবিজ

ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং
ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং

পূর্ব-পশ্চিম

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

করপোরেট কর্নার
করপোরেট কর্নার

অর্থ-বাজার-বাণিজ্য

ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়

সম্পাদকীয়

এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন

সম্পাদকীয়

পাকিস্তানকে কড়া বার্তা ভারতীয় সেনাপ্রধানের
পাকিস্তানকে কড়া বার্তা ভারতীয় সেনাপ্রধানের

পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর

সম্পাদকীয়

মাদুরোর সঙ্গে আলোচনার ইঙ্গিত ট্রাম্পের
মাদুরোর সঙ্গে আলোচনার ইঙ্গিত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন
সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন

পূর্ব-পশ্চিম