শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১১ জানুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধেও জয় বাংলার জয় হলো

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধেও জয় বাংলার জয় হলো

এক কথায় বলতে গেলে ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে ‘জয় বাংলা’ তত্ত্বের জয় হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধীরা যেভাবে শেখ হাসিনার সরকারকে ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে উৎখাত করতে চেয়েছিল সেই অর্থে ৭ জানুয়ারির নির্বাচনকে দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধ বলে বিবেচনা করাই সঠিক মূল্যায়ন বলে বিজ্ঞজনদের অভিমত। এ যাবৎ বেশ কিছু বিদেশি, বিশেষ করে পশ্চিমা গণমাধ্যম এবং সাময়িকীতে জননেত্রী শেখ হাসিনাকে এক বিস্ময়কর এবং অদম্য দূরদৃষ্টি অধিকারিণী হিসেবে উল্লেখ করে কৌশলগত দিক থেকে তাকে বিশ্বের অন্যতম শ্রেষ্ঠ রাষ্ট্রনায়কের মর্যাদা প্রদান করেছে। পশ্চিম বাংলা থেকে প্রকাশিত বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় পত্রিকা আনন্দবাজার জননেত্রী শেখ হাসিনাকে ‘স্বপ্নের ফেরিওয়ালা’ বলে কৃতিত্ব দিয়েছে। ৭ জানুয়ারির নির্বাচন প্রমাণ করল সে সব বিদেশি গণমাধ্যম শেখ হাসিনার অব্যর্থ কৌশল নিয়ে যেসব কথা লিখেছে, তা নিশ্চিতভাবে নির্ভুল।

নির্বাচন আদৌ হবে কি না, নির্বাচন হলেও আদৌ জনগণ তাতে অংশ নেবে কি না, তা নিয়ে যেসব জল্পনা-কল্পনা চলছিল, সেগুলোকে ভুল প্রমাণ করার পেছনে শতভাগ কাজ করেছিল শেখ হাসিনার সুকৌশলী প্রতিভা। দেশের মানুষের মনে বিভিন্ন ধরনের শঙ্কা থাকলেও জননেত্রী শেখ হাসিনা জানতেন নির্বাচন যথাসময়ে, সমস্ত বাধা-বিপত্তি অতিক্রম করে যথাযথভাবেই অনুষ্ঠিত হবে। এ সফল নির্বাচনের মধ্যে বিএনপি-জামায়াত গোষ্ঠী, অন্যান্য ধর্মান্ধ দল এবং বিএনপি-জামায়াতের নির্বোধ অন্ধ ভক্তদের চরম, অবমাননাকর পরাজয়ের কারণে প্রমাণিত হলো, যা থেকে তারা আর কোমর সোজা করে কখনো দাঁড়াতে পারবেন না। গোটা দেশবাসী জানে এই নির্বাচনকে প- করার জন্য এই অপশক্তির সন্ত্রাসীরা স্বর্গ-নরক এক করে ফেলেছিলেন। এদের সিংহ ভাগই তারা, যারা কোনো দিনই বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে মানতে পারেননি, যাদের মনের মণিকোঠায় প্রতিনিয়ত ধ্বনিত হয় পাকিস্তান জিন্দাবাদ রব। বিদেশি শক্তিসমূহ, বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রের ওপর এরা এতটাই নির্ভরশীল ছিলেন যে, মোটামুটি ধরে নিয়েছিলেন যুক্তরাষ্ট্র সরকার তাদের ক্ষমতায় বসিয়ে না দিয়ে বিশ্রাম নেবে না। ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের প্রথম দিকের কথাবার্তা থেকে এবং ওয়াশিংটনে মার্কিন মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলারের ভাষা থেকেও এমন আন্দাজ পরিলক্ষিত হচ্ছিল যে, যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি-জামায়াত অপশক্তিকে ক্ষমতায় বসিয়েই ছাড়বে। কিন্তু মির্জা ফখরুল-রিজভী-চরমোনাই-জোনায়েদ-মঈন খান গং আন্দাজ করতে পারেননি যে, বিশ্বের বহু ডাকসাইটে নেতাকে শেখ হাসিনা নাকানি-চুবানি খাওয়াতে সক্ষম। যে নেত্রী বহু পরাক্রমশালী নেতাদের চাপ নস্যাৎ করে যুদ্ধাপরাধীদের বিরুদ্ধে দেওয়া ফাঁসির রায় কার্যকর করেছিলেন, তিনি যে বিদেশি চাপ চুরমার করে দিতে সক্ষম, এই ধারণা বোকার স্বর্গে বাস করা মানুষগুলো উপলব্ধি করতে না পারায় এখন মাজাভাঙা হয়ে বিকলাঙ্গতায় পতিত হলেন। জ্বালাও-পোড়াও, হরতাল-অবরোধ দিয়ে তারা জনগণের কাছে যেতে পারেননি, বরং জনগণ তাদের প্রত্যাখ্যান করার পরে শেষ চেষ্টা হিসেবে জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টির পথ বেছে নিয়েছিলেন এই মতলবে যে, ভয়ে জনগণ ভোট দিতে যাবেন না। কিন্তু সে ব্যাপারেও তারা শেখ হাসিনার কৌশল, জনগণের দৃঢ়তা এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবি এবং সেনা সদস্যদের দেশপ্রেম এবং নৈপুণ্যকে ঠিকমতো মূল্যায়ন করতে পারেননি। সর্বশেষ ট্রেনে আগুন দিয়ে শিশুসহ বেশ কয়েকজনকে পুড়িয়ে মারার কারণে কিছু লোক ভয় পেলেও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী ও সেনাবাহিনীর দক্ষ কর্মকান্ডের কারণে জনগণের বিরাট অংশ ভোট দান থেকে বিরত থাকেননি বলে গোটা জনসংখ্যার ৪১.৮ শতাংশ মানুষ ভোট দিয়েছেন, যা সার্বিক পরিস্থিতির বিবেচনায় বেশ সন্তোষজনক বলে বিবেচিত হচ্ছে। যুক্তরাজ্যের এক সংসদ সদস্য মার্টিন ডে-সহ বেশ কিছু বিশ্বাসযোগ্য বিদেশি পর্যবেক্ষক এসেছেন নির্বাচন প্রত্যক্ষ করার জন্য। যারা এক বাক্যে বলেছেন, ভোট সুষ্ঠু হয়েছে। সত্য বক্তব্য দেওয়ায় রিজভী সাহেব চটে গেলেন কমনওয়েলথ মহাসচিবের ওপর। বললেন তার বক্তব্যে রিজভী সাহেব ব্যথিত হয়েছেন। কবি গুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর লিখেছেন, “রক্তের অক্ষরে দেখিলাম আপনার রূপ, চিনিলাম আপনারে, আঘাতে আঘাতে বেদনায় বেদনায়, সত্য যে কঠিন, কঠিনেরে ভালোবাসিলাম, সত্য কখনো করে না বঞ্চনা।” কবিগুরুর এই কবিতা রিজভী সাহেব পড়ে থাকলে বুঝতে অসুবিধা হতো না যে, সত্য কখনো বঞ্চনা করে না। তারা সবশেষে আশা করেছিলেন, জনগণ ভোট দেয়নি এটা দেখিয়ে বিশ্বকে বোকা বানানোর চেষ্টা করবেন। কিন্তু তাদের সেই গুড়েও বালি পড়ল। গ্রিক পুরাণের কাহিনি অনুযায়ী জেয়াস নামক দেবতা ছিলেন ন্যায়বিচার, শৃঙ্খলা, সম্মানের রক্ষক, সুচিন্তার ধারক এবং মানব জাতির মঙ্গলদাতা। তাকে হত্যা করার জন্য অনেক দুষ্ট দেবতা চেষ্টা করে নিজেরাই নিঃশেষিত হয়েছিল। অষ্টাদশ শতকের প্রখ্যাত মানবতাবাদী ঔপন্যাসিক জনাথন সুইফট তার ব্যঙ্গাত্মক উপন্যাস ‘গালিভার্স ট্যাভেলস’-এ উল্লেখ করেছেন কীভাবে একজন ব্যক্তিই সম্মিলিত উ™£ান্ত এবং কুচক্রীদের ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করতে পারেন। গ্রিক পুরাণে জেয়াসের কাহিনি এবং জনাথন সুইফটের উপন্যাস সব সময় সবাইকে জানান দেয় যে, সত্যের জয় সব সময় অবশ্যম্ভাবী। যে কথা কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ, কবি কাজী নজরুল ইসলাম, স্বামী বিবেকানন্দ, রামকৃষ্ণ পরম হংসদেব, মওলানা জালাল উদ্দিন রুমি, ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর, লালন শাহ, শাহ আবদুল করিমসহ সব মানবহিতৈষী লোক প্রচার করেছেন। জননেত্রী শেখ হাসিনাও যে তাঁর সুচিন্তা, সুকৌশল, দূরদৃষ্টি এবং গভীর প্রজ্ঞার দ্বারা সব ষড়যন্ত্রকারীর বিষদাঁত ভেঙে দিতে পারেন, উল্লিখিত অপশক্তির মানুষরা তা উপলব্ধি করতে না পেরে আজ এমনভাবে ধরাশায়ী হয়েছেন যে, তারা আর কখনো সোজা হয়ে দাঁড়াতে পারবেন না। জয় বাংলার কাছে তাদের পরাজয় ছিল অপরিহার্য এবং নিশ্চিত।

ভারতের প্রধানমন্ত্রী, পশ্চিম বাংলার মুখ্যমন্ত্রী, ভুটান সরকার এরই মধ্যে শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানানো ছাড়াও ভারত, ভুটান, শ্রীলঙ্কা, সিঙ্গাপুর, ফিলিপাইন, চীন, রাশিয়া, ভিয়েতনাম, জাপান, থাইল্যান্ড, আর্জেন্টিনা, ইন্দোনেশিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া, ব্রুনাই, মালয়েশিয়া, মিসর, আলজেরিয়া, কুয়েত, লিবিয়া, ইরান, ইরাক, ওমান, কাতার, সৌদি আরব, আমিরাত এবং ফিলিস্তিনসহ এরই মধ্যে বহু দেশের রাষ্ট্রদূত শেখ হাসিনাকে আনুষ্ঠানিক অভিনন্দন জানিয়েছেন, যা নতুন নির্বাচিতদের প্রতি সেসব দেশসমূহের স্বীকৃতিরই প্রমাণ। যুক্তরাষ্ট্র এবং যুক্তরাজ্য নির্বাচনের ব্যাপারে কিছু বিরূপ মন্তব্য করলেও নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করেনি। নির্বাচনে না আসার জন্য তারা নির্বাচন বিরোধীদের ওপরই দায় চাপিয়েছে। বলেছে, “সব দল এতে অংশ না নেওয়ায় আমরা হতাশ।” তাছাড়া তারা সহিংসতারও নিন্দা করে বস্তুত নির্বাচন বিরোধীদেরই সমালোচনা করেছেন, কেননা সহিংসতা তারাই করেছে। মার্কিন মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার বলেছেন, “দুই দেশের জনগণের মধ্যে অর্থনৈতিক সম্পর্কের বন্ধন আরও গভীর করতে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের সঙ্গে একটি অবাধ ও ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠায় কাজ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।” মিলারের উক্তি নতুন নির্বাচিত সরকারের প্রতি তাদের স্বীকৃতির শামিল, যে অর্থে নির্বাচন বিরোধীদের স্বপ্নীল প্রত্যাশা তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ল। তারা আশা করেছিল, বিশ্বশক্তিসমূহ বর্তমান সরকারকে প্রত্যাখ্যান করবে, তাদের সে স্বপ্ন এখন দুঃস্বপ্নে পরিণত হলো।

প্রশ্ন হলো এই অপশক্তির লোকদের এখন কী হবে? বাংলাদেশের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎই-বা কী?

১৯৭১-এর ডিসেম্বরে পাকিস্তানপ্রেমীরা হেরে যাওয়ার পর হাইবারনেশন বা জীবন্ত নিদ্রায় চলে গিয়েছিলেন। ৭৫-এর আগস্টে স্বাধীনতাবিরোধীদের ত্রাণকর্তা জিয়াউর রহমান রাবণের অনুকরণে ঢোল বাজিয়ে এদের নিদ্রা ভঙ্গ না করলে কূম্ভকর্ণের মতোই চিরনিদ্রায় নিমজ্জিত থাকতেন। ১৯৫৪-এর নির্বাচনের পর মুসলিম লীগ নামক দলটিও নিদ্রামগ্ন তথা অকেজো হয়ে পড়েছিল, তবে পাকিস্তানি অনুপ্রবেশকারী জিয়া এদেরও নিদ্রা থেকে তুলেছিলেন ১৯৭৫-এর আগস্ট মাসে বন্দুকের জোরে ক্ষমতা জবরদখলের পর। ৭ জানুয়ারি শোচনীয়ভাবে তাদের ইচ্ছা পূরণে ব্যর্থ হওয়া ও ১৯৭১-এ মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অপশক্তির যে অবস্থা হয়েছিল, ১৯৫৪-তে মুসলিম লীগের যা হয়েছিল, এদেরও তাই হবে, অর্থাৎ নির্জীব অবস্থায়ই দিন গুনতে হবে। এটি বলা বেঠিক হবে না যে, ৭ জানুয়ারির নির্বাচনের মাধ্যমে দেশে দ্বিতীয়বার মুক্তিযুদ্ধ ঘটে গেল, যেই যুদ্ধে পুনরায় মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসীদের নিরঙ্কুশ জয় সাধিত হলো। পরাজিত হলো মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় যারা বিশ্বাস করে না, তাদের। গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার সাফল্যের জন্য বিরোধী দল অপরিহার্য। কিন্তু সেই বিরোধী দল হতে হবে তাদের সমন্বয়ে, যারা জয় বাংলায় বিশ্বাস করে, জয় বঙ্গবন্ধুতে বিশ্বাস করে। জাতি পবিত্র সংসদে এমন কাউকে দেখতে চায় না, যারা সংসদে দাঁড়িয়ে পাকিস্তানি ক্রিকেট খেলোয়াড়দের গুণকীর্তন করে বলবে, তারা খেলার মাঠে পাকিস্তানি পতাকা উড়িয়ে ঠিকই করেছেন। এবার নতুন সংসদে নতুন নির্বাচিতদের মধ্যে থেকে জন্মাবে এমন বিরোধী দল, যারা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের লোক হবে, যারা পাকিস্তান প্রেমে হাবুডুবু খাবে না।

ভোটের ফলাফল থেকেই এটা প্রমাণিত যে, ভোট নিরপেক্ষ এবং প্রভাবমুক্তভাবে হয়েছে, নয়তো আওয়ামী লীগের বেশ কয়েকজন প্রভাবশালী সদস্য পরাজিত হতেন না। টাকার খেলাও যে নির্বাচনে চলেনি বেশ কয়েকজন প্রতিষ্ঠিত এবং নবাগত ধনকুবেরের পরাজয়ই তার স্পষ্ট প্রমাণ। যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য মার্টিন ডে, ভারতীয় নির্বাচন কমিশনের তিনজন গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তা এবং মার্কিন পর্যবেক্ষকসহ বিভিন্ন দেশের প্রত্যক্ষকারীগণ একবাক্যে উল্লেখ করেছেন, নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে। অভিজ্ঞ রাজনীতিবিদ রাশেদ খান মেননের ভাষায়, ‘এ ধরনের নিরপেক্ষ নির্বাচন খুব একটা দেখিনি।’ জাতীয় পার্টি প্রধান জি এম কাদের নির্বাচনের বিষয়ে সমালোচনামুখর হলেও বলেছেন, ‘আমরা এ নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করছি না।’ তিনি আরও বলেছেন, ‘আমরা সংসদে যাব না, এমন সিদ্ধান্ত নেইনি।’ বাংলাদেশের মানুষ ধর্ম ভীরু হলেও তারা যে ধর্মান্ধ নন, তাও এই নির্বাচনে প্রমাণিত হলো। তাদের দ্বারা ধর্মান্ধ ধর্ম ব্যবসায়ীদের প্রত্যাখ্যানের মাধ্যমে। নির্বাচনের আগে কিংস পার্টি শব্দটি বেশ উচ্চারিত হলেও তৃণমূল বিএনপি, যে দলটিকে ঘিরে শব্দটির সূচনা, সে দলের শোচনীয় পরাজয় কিংস পার্টি প্রচারণাকে ভুল প্রমাণ করেছে। তৃণমূল শীর্ষজনদের হেরে যাওয়া থেকে এটা ধরে নেওয়া অযৌক্তিক হবে না যে, জনগণ জিয়াউর রহমান এবং তার সৃষ্ট রাজনীতিকে সমূলে প্রত্যাখ্যান করেছে। বিশেষ করে নতুন ভোটারগণ এখন জানতে পেরেছেন, জিয়া এবং তার অনুসারীরা মুক্তিযুদ্ধবিরোধী। তৃণমূলের শীর্ষ নেতাগণ অতীতে জিয়াউর রহমানেরই অনুগত ছিলেন। গত নির্বাচনের আগে বিএনপির নির্বাচনবিরোধী পরিকল্পনায় বীতশ্রদ্ধ হয়ে তারা বিএনপি ত্যাগ করলেও জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু নীতিতে আনুগত্য দেখাননি বলে জনগণ তাদের শরীরে এখনো জিয়ার গন্ধ খুঁজে পেয়েছেন। ভবিষ্যতে হয়তো জয় বাংলা তত্ত্বে আনুগত্য প্রমাণ করতে পারলে তারা গ্রহণযোগ্য হতে পারেন। ২০০১ সালের নির্বাচন ছিল ভিন্ন। ১৯৭৫ থেকে ২০ বছর পাকিস্তানি প্রেতাত্মাদের শাসনকালে মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে ইতিহাস বিকৃত প্রচারণার ফলে ৭১-পরবর্তী প্রজন্ম প্রতারিত হয়েছিলেন বলেই ২০০১-এ বিএনপির জয় হয়েছিল। তাছাড়া বিচারপতি লতিফুরের নেতৃত্বে চাক্ষুস ষড়যন্ত্র ও সিদ্ধান্তমূলক ভূমিকা রেখেছিল। তা সত্ত্বেও সে নির্বাচনে লোক গণনায় আওয়ামী লীগই বেশি ভোট পেয়েছিল।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
একীভূত ব্যাংক
একীভূত ব্যাংক
নির্বাচনের ঢেউ
নির্বাচনের ঢেউ
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
সর্বশেষ খবর
যুবককে কুপিয়ে টাকা ছিনতাইয়ের অভিযোগ
যুবককে কুপিয়ে টাকা ছিনতাইয়ের অভিযোগ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় প্রাথমিক শিক্ষকদের কর্মবিরতি
কলাপাড়ায় প্রাথমিক শিক্ষকদের কর্মবিরতি

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিএনপি'র সম্ভাব্য প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল দাবিতে বিক্ষোভ
দিনাজপুরে বিএনপি'র সম্ভাব্য প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল দাবিতে বিক্ষোভ

১৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সরকারি মেডিকেলে ভর্তিতে আসন কমল
সরকারি মেডিকেলে ভর্তিতে আসন কমল

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এখনও প্রতিদিন গড়ে আট ফিলিস্তিনিকে হত্যা করছে ইসরায়েল
এখনও প্রতিদিন গড়ে আট ফিলিস্তিনিকে হত্যা করছে ইসরায়েল

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উখিয়ায় অগ্নিকাণ্ডে ব্যবসায়ীর মৃত্যু, বাড়িসহ ২৫ দোকান পুড়ে ছাই
উখিয়ায় অগ্নিকাণ্ডে ব্যবসায়ীর মৃত্যু, বাড়িসহ ২৫ দোকান পুড়ে ছাই

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

২৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাজবাড়ীতে কৃষক হত্যায় ১০ জনের যাবজ্জীবন
রাজবাড়ীতে কৃষক হত্যায় ১০ জনের যাবজ্জীবন

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ
সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় তথ্য অধিকার বিষয়ে ওরিয়েন্টেশন
গাইবান্ধায় তথ্য অধিকার বিষয়ে ওরিয়েন্টেশন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবির ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রারকে অপসারণে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম
রাবির ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রারকে অপসারণে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় পুন্ড্র বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্তর্জাতিক হিসাববিজ্ঞান দিবস উদযাপন
বগুড়ায় পুন্ড্র বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্তর্জাতিক হিসাববিজ্ঞান দিবস উদযাপন

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নকল ও মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ বিক্রির দায়ে তিনজনকে জরিমানা
নকল ও মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ বিক্রির দায়ে তিনজনকে জরিমানা

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতি মানছে না ইসরায়েল, গাজায় ধ্বংসযজ্ঞ চলছে
যুদ্ধবিরতি মানছে না ইসরায়েল, গাজায় ধ্বংসযজ্ঞ চলছে

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার
১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

৪৪ বছর বয়সে না ফেরার দেশে তামিল অভিনেতা
৪৪ বছর বয়সে না ফেরার দেশে তামিল অভিনেতা

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিতে কাজ করছে ইসি : সানাউল্লাহ
প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিতে কাজ করছে ইসি : সানাউল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধর্মেন্দ্রকে নিয়ে গুজব উড়িয়ে দিলেন সানি দেওল
ধর্মেন্দ্রকে নিয়ে গুজব উড়িয়ে দিলেন সানি দেওল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে ছররা গুলি ছুড়ল বিএসএফ, আহত তিন বাংলাদেশি
সীমান্তে ছররা গুলি ছুড়ল বিএসএফ, আহত তিন বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ‘রাষ্ট্র সংস্কারের নবযাত্রা ও আজকের বাংলাদেশ’ শীর্ষক সভা
বগুড়ায় ‘রাষ্ট্র সংস্কারের নবযাত্রা ও আজকের বাংলাদেশ’ শীর্ষক সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনের অভয়ারণ্যে মাছ ধরায় ৫ জেলে আটক
সুন্দরবনের অভয়ারণ্যে মাছ ধরায় ৫ জেলে আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন
ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘অনেকেই এখন আমাকে নিজেদের মানসিক সমস্যার কথা বলতে স্বস্তিবোধ করেন’
‘অনেকেই এখন আমাকে নিজেদের মানসিক সমস্যার কথা বলতে স্বস্তিবোধ করেন’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাভারে তিন পোশাক কারখানা বন্ধ ঘোষণা, শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ
সাভারে তিন পোশাক কারখানা বন্ধ ঘোষণা, শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্যামসনের বদলে চেন্নাইয়ের দুই ক্রিকেটার চাচ্ছে রাজস্থান
স্যামসনের বদলে চেন্নাইয়ের দুই ক্রিকেটার চাচ্ছে রাজস্থান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে আরও তিনটি গ্রাম দখল রাশিয়ার
ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে আরও তিনটি গ্রাম দখল রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ নিয়ে ঐকমত্য কমিশন জট সৃষ্টি করেছে : প্রিন্স
জুলাই সনদ নিয়ে ঐকমত্য কমিশন জট সৃষ্টি করেছে : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে দুই বাসে আগুন
রাজধানীতে দুই বাসে আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ
পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়
পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?
মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল
মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা
নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল
রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের
মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড
তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ
এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়
বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের
গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে
পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে
প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু
খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে
মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল
মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব
নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা
ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে
তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিএমপির সাবেক কমিশনার নাজমুল করিম খান বরখাস্ত
জিএমপির সাবেক কমিশনার নাজমুল করিম খান বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল
আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে দুর্বৃত্তদের এলোপাতাড়ি গুলিতে একজন নিহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তদের এলোপাতাড়ি গুলিতে একজন নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হ্যান্ডসেটের শুল্ক কমানো, বাজারে থাকা ফোন বৈধ করতে চায় বিটিআরসি
হ্যান্ডসেটের শুল্ক কমানো, বাজারে থাকা ফোন বৈধ করতে চায় বিটিআরসি

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে হবে মীমাংসা
কীভাবে হবে মীমাংসা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়
একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত
আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!

সম্পাদকীয়

নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট
বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

তৃণমূলে চাঙা বিএনপি
তৃণমূলে চাঙা বিএনপি

নগর জীবন

পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি
পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩
বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩

প্রথম পৃষ্ঠা

নকল বিতর্কে শাকিব খান
নকল বিতর্কে শাকিব খান

শোবিজ

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু
ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার
‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা
১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ
সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ

নগর জীবন

কেন পালালেন তেজস্বী
কেন পালালেন তেজস্বী

শোবিজ

বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি
বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন
ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন

পূর্ব-পশ্চিম

নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ
নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ

প্রথম পৃষ্ঠা

এলডিসি মূল্যায়নে ঢাকায় জাতিসংঘ মিশন
এলডিসি মূল্যায়নে ঢাকায় জাতিসংঘ মিশন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের আগে জাল নোট ছড়ানোর চেষ্টা
ভোটের আগে জাল নোট ছড়ানোর চেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

গেলেন বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন, অনশন ভাঙলেন তারেক
গেলেন বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন, অনশন ভাঙলেন তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় তাহসান
আলোচনায় তাহসান

শোবিজ

আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ
আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ

শোবিজ

নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার
নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা
তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা

মাঠে ময়দানে

তামার পদক জিতলেন মারজিয়া
তামার পদক জিতলেন মারজিয়া

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়
স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়

মাঠে ময়দানে