শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১১ জানুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধেও জয় বাংলার জয় হলো

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধেও জয় বাংলার জয় হলো

এক কথায় বলতে গেলে ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে ‘জয় বাংলা’ তত্ত্বের জয় হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধীরা যেভাবে শেখ হাসিনার সরকারকে ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে উৎখাত করতে চেয়েছিল সেই অর্থে ৭ জানুয়ারির নির্বাচনকে দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধ বলে বিবেচনা করাই সঠিক মূল্যায়ন বলে বিজ্ঞজনদের অভিমত। এ যাবৎ বেশ কিছু বিদেশি, বিশেষ করে পশ্চিমা গণমাধ্যম এবং সাময়িকীতে জননেত্রী শেখ হাসিনাকে এক বিস্ময়কর এবং অদম্য দূরদৃষ্টি অধিকারিণী হিসেবে উল্লেখ করে কৌশলগত দিক থেকে তাকে বিশ্বের অন্যতম শ্রেষ্ঠ রাষ্ট্রনায়কের মর্যাদা প্রদান করেছে। পশ্চিম বাংলা থেকে প্রকাশিত বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় পত্রিকা আনন্দবাজার জননেত্রী শেখ হাসিনাকে ‘স্বপ্নের ফেরিওয়ালা’ বলে কৃতিত্ব দিয়েছে। ৭ জানুয়ারির নির্বাচন প্রমাণ করল সে সব বিদেশি গণমাধ্যম শেখ হাসিনার অব্যর্থ কৌশল নিয়ে যেসব কথা লিখেছে, তা নিশ্চিতভাবে নির্ভুল।

নির্বাচন আদৌ হবে কি না, নির্বাচন হলেও আদৌ জনগণ তাতে অংশ নেবে কি না, তা নিয়ে যেসব জল্পনা-কল্পনা চলছিল, সেগুলোকে ভুল প্রমাণ করার পেছনে শতভাগ কাজ করেছিল শেখ হাসিনার সুকৌশলী প্রতিভা। দেশের মানুষের মনে বিভিন্ন ধরনের শঙ্কা থাকলেও জননেত্রী শেখ হাসিনা জানতেন নির্বাচন যথাসময়ে, সমস্ত বাধা-বিপত্তি অতিক্রম করে যথাযথভাবেই অনুষ্ঠিত হবে। এ সফল নির্বাচনের মধ্যে বিএনপি-জামায়াত গোষ্ঠী, অন্যান্য ধর্মান্ধ দল এবং বিএনপি-জামায়াতের নির্বোধ অন্ধ ভক্তদের চরম, অবমাননাকর পরাজয়ের কারণে প্রমাণিত হলো, যা থেকে তারা আর কোমর সোজা করে কখনো দাঁড়াতে পারবেন না। গোটা দেশবাসী জানে এই নির্বাচনকে প- করার জন্য এই অপশক্তির সন্ত্রাসীরা স্বর্গ-নরক এক করে ফেলেছিলেন। এদের সিংহ ভাগই তারা, যারা কোনো দিনই বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে মানতে পারেননি, যাদের মনের মণিকোঠায় প্রতিনিয়ত ধ্বনিত হয় পাকিস্তান জিন্দাবাদ রব। বিদেশি শক্তিসমূহ, বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রের ওপর এরা এতটাই নির্ভরশীল ছিলেন যে, মোটামুটি ধরে নিয়েছিলেন যুক্তরাষ্ট্র সরকার তাদের ক্ষমতায় বসিয়ে না দিয়ে বিশ্রাম নেবে না। ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের প্রথম দিকের কথাবার্তা থেকে এবং ওয়াশিংটনে মার্কিন মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলারের ভাষা থেকেও এমন আন্দাজ পরিলক্ষিত হচ্ছিল যে, যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি-জামায়াত অপশক্তিকে ক্ষমতায় বসিয়েই ছাড়বে। কিন্তু মির্জা ফখরুল-রিজভী-চরমোনাই-জোনায়েদ-মঈন খান গং আন্দাজ করতে পারেননি যে, বিশ্বের বহু ডাকসাইটে নেতাকে শেখ হাসিনা নাকানি-চুবানি খাওয়াতে সক্ষম। যে নেত্রী বহু পরাক্রমশালী নেতাদের চাপ নস্যাৎ করে যুদ্ধাপরাধীদের বিরুদ্ধে দেওয়া ফাঁসির রায় কার্যকর করেছিলেন, তিনি যে বিদেশি চাপ চুরমার করে দিতে সক্ষম, এই ধারণা বোকার স্বর্গে বাস করা মানুষগুলো উপলব্ধি করতে না পারায় এখন মাজাভাঙা হয়ে বিকলাঙ্গতায় পতিত হলেন। জ্বালাও-পোড়াও, হরতাল-অবরোধ দিয়ে তারা জনগণের কাছে যেতে পারেননি, বরং জনগণ তাদের প্রত্যাখ্যান করার পরে শেষ চেষ্টা হিসেবে জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টির পথ বেছে নিয়েছিলেন এই মতলবে যে, ভয়ে জনগণ ভোট দিতে যাবেন না। কিন্তু সে ব্যাপারেও তারা শেখ হাসিনার কৌশল, জনগণের দৃঢ়তা এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবি এবং সেনা সদস্যদের দেশপ্রেম এবং নৈপুণ্যকে ঠিকমতো মূল্যায়ন করতে পারেননি। সর্বশেষ ট্রেনে আগুন দিয়ে শিশুসহ বেশ কয়েকজনকে পুড়িয়ে মারার কারণে কিছু লোক ভয় পেলেও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী ও সেনাবাহিনীর দক্ষ কর্মকান্ডের কারণে জনগণের বিরাট অংশ ভোট দান থেকে বিরত থাকেননি বলে গোটা জনসংখ্যার ৪১.৮ শতাংশ মানুষ ভোট দিয়েছেন, যা সার্বিক পরিস্থিতির বিবেচনায় বেশ সন্তোষজনক বলে বিবেচিত হচ্ছে। যুক্তরাজ্যের এক সংসদ সদস্য মার্টিন ডে-সহ বেশ কিছু বিশ্বাসযোগ্য বিদেশি পর্যবেক্ষক এসেছেন নির্বাচন প্রত্যক্ষ করার জন্য। যারা এক বাক্যে বলেছেন, ভোট সুষ্ঠু হয়েছে। সত্য বক্তব্য দেওয়ায় রিজভী সাহেব চটে গেলেন কমনওয়েলথ মহাসচিবের ওপর। বললেন তার বক্তব্যে রিজভী সাহেব ব্যথিত হয়েছেন। কবি গুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর লিখেছেন, “রক্তের অক্ষরে দেখিলাম আপনার রূপ, চিনিলাম আপনারে, আঘাতে আঘাতে বেদনায় বেদনায়, সত্য যে কঠিন, কঠিনেরে ভালোবাসিলাম, সত্য কখনো করে না বঞ্চনা।” কবিগুরুর এই কবিতা রিজভী সাহেব পড়ে থাকলে বুঝতে অসুবিধা হতো না যে, সত্য কখনো বঞ্চনা করে না। তারা সবশেষে আশা করেছিলেন, জনগণ ভোট দেয়নি এটা দেখিয়ে বিশ্বকে বোকা বানানোর চেষ্টা করবেন। কিন্তু তাদের সেই গুড়েও বালি পড়ল। গ্রিক পুরাণের কাহিনি অনুযায়ী জেয়াস নামক দেবতা ছিলেন ন্যায়বিচার, শৃঙ্খলা, সম্মানের রক্ষক, সুচিন্তার ধারক এবং মানব জাতির মঙ্গলদাতা। তাকে হত্যা করার জন্য অনেক দুষ্ট দেবতা চেষ্টা করে নিজেরাই নিঃশেষিত হয়েছিল। অষ্টাদশ শতকের প্রখ্যাত মানবতাবাদী ঔপন্যাসিক জনাথন সুইফট তার ব্যঙ্গাত্মক উপন্যাস ‘গালিভার্স ট্যাভেলস’-এ উল্লেখ করেছেন কীভাবে একজন ব্যক্তিই সম্মিলিত উ™£ান্ত এবং কুচক্রীদের ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করতে পারেন। গ্রিক পুরাণে জেয়াসের কাহিনি এবং জনাথন সুইফটের উপন্যাস সব সময় সবাইকে জানান দেয় যে, সত্যের জয় সব সময় অবশ্যম্ভাবী। যে কথা কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ, কবি কাজী নজরুল ইসলাম, স্বামী বিবেকানন্দ, রামকৃষ্ণ পরম হংসদেব, মওলানা জালাল উদ্দিন রুমি, ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর, লালন শাহ, শাহ আবদুল করিমসহ সব মানবহিতৈষী লোক প্রচার করেছেন। জননেত্রী শেখ হাসিনাও যে তাঁর সুচিন্তা, সুকৌশল, দূরদৃষ্টি এবং গভীর প্রজ্ঞার দ্বারা সব ষড়যন্ত্রকারীর বিষদাঁত ভেঙে দিতে পারেন, উল্লিখিত অপশক্তির মানুষরা তা উপলব্ধি করতে না পেরে আজ এমনভাবে ধরাশায়ী হয়েছেন যে, তারা আর কখনো সোজা হয়ে দাঁড়াতে পারবেন না। জয় বাংলার কাছে তাদের পরাজয় ছিল অপরিহার্য এবং নিশ্চিত।

ভারতের প্রধানমন্ত্রী, পশ্চিম বাংলার মুখ্যমন্ত্রী, ভুটান সরকার এরই মধ্যে শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানানো ছাড়াও ভারত, ভুটান, শ্রীলঙ্কা, সিঙ্গাপুর, ফিলিপাইন, চীন, রাশিয়া, ভিয়েতনাম, জাপান, থাইল্যান্ড, আর্জেন্টিনা, ইন্দোনেশিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া, ব্রুনাই, মালয়েশিয়া, মিসর, আলজেরিয়া, কুয়েত, লিবিয়া, ইরান, ইরাক, ওমান, কাতার, সৌদি আরব, আমিরাত এবং ফিলিস্তিনসহ এরই মধ্যে বহু দেশের রাষ্ট্রদূত শেখ হাসিনাকে আনুষ্ঠানিক অভিনন্দন জানিয়েছেন, যা নতুন নির্বাচিতদের প্রতি সেসব দেশসমূহের স্বীকৃতিরই প্রমাণ। যুক্তরাষ্ট্র এবং যুক্তরাজ্য নির্বাচনের ব্যাপারে কিছু বিরূপ মন্তব্য করলেও নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করেনি। নির্বাচনে না আসার জন্য তারা নির্বাচন বিরোধীদের ওপরই দায় চাপিয়েছে। বলেছে, “সব দল এতে অংশ না নেওয়ায় আমরা হতাশ।” তাছাড়া তারা সহিংসতারও নিন্দা করে বস্তুত নির্বাচন বিরোধীদেরই সমালোচনা করেছেন, কেননা সহিংসতা তারাই করেছে। মার্কিন মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার বলেছেন, “দুই দেশের জনগণের মধ্যে অর্থনৈতিক সম্পর্কের বন্ধন আরও গভীর করতে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের সঙ্গে একটি অবাধ ও ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠায় কাজ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।” মিলারের উক্তি নতুন নির্বাচিত সরকারের প্রতি তাদের স্বীকৃতির শামিল, যে অর্থে নির্বাচন বিরোধীদের স্বপ্নীল প্রত্যাশা তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ল। তারা আশা করেছিল, বিশ্বশক্তিসমূহ বর্তমান সরকারকে প্রত্যাখ্যান করবে, তাদের সে স্বপ্ন এখন দুঃস্বপ্নে পরিণত হলো।

প্রশ্ন হলো এই অপশক্তির লোকদের এখন কী হবে? বাংলাদেশের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎই-বা কী?

১৯৭১-এর ডিসেম্বরে পাকিস্তানপ্রেমীরা হেরে যাওয়ার পর হাইবারনেশন বা জীবন্ত নিদ্রায় চলে গিয়েছিলেন। ৭৫-এর আগস্টে স্বাধীনতাবিরোধীদের ত্রাণকর্তা জিয়াউর রহমান রাবণের অনুকরণে ঢোল বাজিয়ে এদের নিদ্রা ভঙ্গ না করলে কূম্ভকর্ণের মতোই চিরনিদ্রায় নিমজ্জিত থাকতেন। ১৯৫৪-এর নির্বাচনের পর মুসলিম লীগ নামক দলটিও নিদ্রামগ্ন তথা অকেজো হয়ে পড়েছিল, তবে পাকিস্তানি অনুপ্রবেশকারী জিয়া এদেরও নিদ্রা থেকে তুলেছিলেন ১৯৭৫-এর আগস্ট মাসে বন্দুকের জোরে ক্ষমতা জবরদখলের পর। ৭ জানুয়ারি শোচনীয়ভাবে তাদের ইচ্ছা পূরণে ব্যর্থ হওয়া ও ১৯৭১-এ মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অপশক্তির যে অবস্থা হয়েছিল, ১৯৫৪-তে মুসলিম লীগের যা হয়েছিল, এদেরও তাই হবে, অর্থাৎ নির্জীব অবস্থায়ই দিন গুনতে হবে। এটি বলা বেঠিক হবে না যে, ৭ জানুয়ারির নির্বাচনের মাধ্যমে দেশে দ্বিতীয়বার মুক্তিযুদ্ধ ঘটে গেল, যেই যুদ্ধে পুনরায় মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসীদের নিরঙ্কুশ জয় সাধিত হলো। পরাজিত হলো মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় যারা বিশ্বাস করে না, তাদের। গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার সাফল্যের জন্য বিরোধী দল অপরিহার্য। কিন্তু সেই বিরোধী দল হতে হবে তাদের সমন্বয়ে, যারা জয় বাংলায় বিশ্বাস করে, জয় বঙ্গবন্ধুতে বিশ্বাস করে। জাতি পবিত্র সংসদে এমন কাউকে দেখতে চায় না, যারা সংসদে দাঁড়িয়ে পাকিস্তানি ক্রিকেট খেলোয়াড়দের গুণকীর্তন করে বলবে, তারা খেলার মাঠে পাকিস্তানি পতাকা উড়িয়ে ঠিকই করেছেন। এবার নতুন সংসদে নতুন নির্বাচিতদের মধ্যে থেকে জন্মাবে এমন বিরোধী দল, যারা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের লোক হবে, যারা পাকিস্তান প্রেমে হাবুডুবু খাবে না।

ভোটের ফলাফল থেকেই এটা প্রমাণিত যে, ভোট নিরপেক্ষ এবং প্রভাবমুক্তভাবে হয়েছে, নয়তো আওয়ামী লীগের বেশ কয়েকজন প্রভাবশালী সদস্য পরাজিত হতেন না। টাকার খেলাও যে নির্বাচনে চলেনি বেশ কয়েকজন প্রতিষ্ঠিত এবং নবাগত ধনকুবেরের পরাজয়ই তার স্পষ্ট প্রমাণ। যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য মার্টিন ডে, ভারতীয় নির্বাচন কমিশনের তিনজন গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তা এবং মার্কিন পর্যবেক্ষকসহ বিভিন্ন দেশের প্রত্যক্ষকারীগণ একবাক্যে উল্লেখ করেছেন, নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে। অভিজ্ঞ রাজনীতিবিদ রাশেদ খান মেননের ভাষায়, ‘এ ধরনের নিরপেক্ষ নির্বাচন খুব একটা দেখিনি।’ জাতীয় পার্টি প্রধান জি এম কাদের নির্বাচনের বিষয়ে সমালোচনামুখর হলেও বলেছেন, ‘আমরা এ নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করছি না।’ তিনি আরও বলেছেন, ‘আমরা সংসদে যাব না, এমন সিদ্ধান্ত নেইনি।’ বাংলাদেশের মানুষ ধর্ম ভীরু হলেও তারা যে ধর্মান্ধ নন, তাও এই নির্বাচনে প্রমাণিত হলো। তাদের দ্বারা ধর্মান্ধ ধর্ম ব্যবসায়ীদের প্রত্যাখ্যানের মাধ্যমে। নির্বাচনের আগে কিংস পার্টি শব্দটি বেশ উচ্চারিত হলেও তৃণমূল বিএনপি, যে দলটিকে ঘিরে শব্দটির সূচনা, সে দলের শোচনীয় পরাজয় কিংস পার্টি প্রচারণাকে ভুল প্রমাণ করেছে। তৃণমূল শীর্ষজনদের হেরে যাওয়া থেকে এটা ধরে নেওয়া অযৌক্তিক হবে না যে, জনগণ জিয়াউর রহমান এবং তার সৃষ্ট রাজনীতিকে সমূলে প্রত্যাখ্যান করেছে। বিশেষ করে নতুন ভোটারগণ এখন জানতে পেরেছেন, জিয়া এবং তার অনুসারীরা মুক্তিযুদ্ধবিরোধী। তৃণমূলের শীর্ষ নেতাগণ অতীতে জিয়াউর রহমানেরই অনুগত ছিলেন। গত নির্বাচনের আগে বিএনপির নির্বাচনবিরোধী পরিকল্পনায় বীতশ্রদ্ধ হয়ে তারা বিএনপি ত্যাগ করলেও জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু নীতিতে আনুগত্য দেখাননি বলে জনগণ তাদের শরীরে এখনো জিয়ার গন্ধ খুঁজে পেয়েছেন। ভবিষ্যতে হয়তো জয় বাংলা তত্ত্বে আনুগত্য প্রমাণ করতে পারলে তারা গ্রহণযোগ্য হতে পারেন। ২০০১ সালের নির্বাচন ছিল ভিন্ন। ১৯৭৫ থেকে ২০ বছর পাকিস্তানি প্রেতাত্মাদের শাসনকালে মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে ইতিহাস বিকৃত প্রচারণার ফলে ৭১-পরবর্তী প্রজন্ম প্রতারিত হয়েছিলেন বলেই ২০০১-এ বিএনপির জয় হয়েছিল। তাছাড়া বিচারপতি লতিফুরের নেতৃত্বে চাক্ষুস ষড়যন্ত্র ও সিদ্ধান্তমূলক ভূমিকা রেখেছিল। তা সত্ত্বেও সে নির্বাচনে লোক গণনায় আওয়ামী লীগই বেশি ভোট পেয়েছিল।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে

নগর জীবন

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত

নগর জীবন