শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১১ জানুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধেও জয় বাংলার জয় হলো

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধেও জয় বাংলার জয় হলো

এক কথায় বলতে গেলে ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে ‘জয় বাংলা’ তত্ত্বের জয় হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধীরা যেভাবে শেখ হাসিনার সরকারকে ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে উৎখাত করতে চেয়েছিল সেই অর্থে ৭ জানুয়ারির নির্বাচনকে দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধ বলে বিবেচনা করাই সঠিক মূল্যায়ন বলে বিজ্ঞজনদের অভিমত। এ যাবৎ বেশ কিছু বিদেশি, বিশেষ করে পশ্চিমা গণমাধ্যম এবং সাময়িকীতে জননেত্রী শেখ হাসিনাকে এক বিস্ময়কর এবং অদম্য দূরদৃষ্টি অধিকারিণী হিসেবে উল্লেখ করে কৌশলগত দিক থেকে তাকে বিশ্বের অন্যতম শ্রেষ্ঠ রাষ্ট্রনায়কের মর্যাদা প্রদান করেছে। পশ্চিম বাংলা থেকে প্রকাশিত বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় পত্রিকা আনন্দবাজার জননেত্রী শেখ হাসিনাকে ‘স্বপ্নের ফেরিওয়ালা’ বলে কৃতিত্ব দিয়েছে। ৭ জানুয়ারির নির্বাচন প্রমাণ করল সে সব বিদেশি গণমাধ্যম শেখ হাসিনার অব্যর্থ কৌশল নিয়ে যেসব কথা লিখেছে, তা নিশ্চিতভাবে নির্ভুল।

নির্বাচন আদৌ হবে কি না, নির্বাচন হলেও আদৌ জনগণ তাতে অংশ নেবে কি না, তা নিয়ে যেসব জল্পনা-কল্পনা চলছিল, সেগুলোকে ভুল প্রমাণ করার পেছনে শতভাগ কাজ করেছিল শেখ হাসিনার সুকৌশলী প্রতিভা। দেশের মানুষের মনে বিভিন্ন ধরনের শঙ্কা থাকলেও জননেত্রী শেখ হাসিনা জানতেন নির্বাচন যথাসময়ে, সমস্ত বাধা-বিপত্তি অতিক্রম করে যথাযথভাবেই অনুষ্ঠিত হবে। এ সফল নির্বাচনের মধ্যে বিএনপি-জামায়াত গোষ্ঠী, অন্যান্য ধর্মান্ধ দল এবং বিএনপি-জামায়াতের নির্বোধ অন্ধ ভক্তদের চরম, অবমাননাকর পরাজয়ের কারণে প্রমাণিত হলো, যা থেকে তারা আর কোমর সোজা করে কখনো দাঁড়াতে পারবেন না। গোটা দেশবাসী জানে এই নির্বাচনকে প- করার জন্য এই অপশক্তির সন্ত্রাসীরা স্বর্গ-নরক এক করে ফেলেছিলেন। এদের সিংহ ভাগই তারা, যারা কোনো দিনই বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে মানতে পারেননি, যাদের মনের মণিকোঠায় প্রতিনিয়ত ধ্বনিত হয় পাকিস্তান জিন্দাবাদ রব। বিদেশি শক্তিসমূহ, বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রের ওপর এরা এতটাই নির্ভরশীল ছিলেন যে, মোটামুটি ধরে নিয়েছিলেন যুক্তরাষ্ট্র সরকার তাদের ক্ষমতায় বসিয়ে না দিয়ে বিশ্রাম নেবে না। ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের প্রথম দিকের কথাবার্তা থেকে এবং ওয়াশিংটনে মার্কিন মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলারের ভাষা থেকেও এমন আন্দাজ পরিলক্ষিত হচ্ছিল যে, যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি-জামায়াত অপশক্তিকে ক্ষমতায় বসিয়েই ছাড়বে। কিন্তু মির্জা ফখরুল-রিজভী-চরমোনাই-জোনায়েদ-মঈন খান গং আন্দাজ করতে পারেননি যে, বিশ্বের বহু ডাকসাইটে নেতাকে শেখ হাসিনা নাকানি-চুবানি খাওয়াতে সক্ষম। যে নেত্রী বহু পরাক্রমশালী নেতাদের চাপ নস্যাৎ করে যুদ্ধাপরাধীদের বিরুদ্ধে দেওয়া ফাঁসির রায় কার্যকর করেছিলেন, তিনি যে বিদেশি চাপ চুরমার করে দিতে সক্ষম, এই ধারণা বোকার স্বর্গে বাস করা মানুষগুলো উপলব্ধি করতে না পারায় এখন মাজাভাঙা হয়ে বিকলাঙ্গতায় পতিত হলেন। জ্বালাও-পোড়াও, হরতাল-অবরোধ দিয়ে তারা জনগণের কাছে যেতে পারেননি, বরং জনগণ তাদের প্রত্যাখ্যান করার পরে শেষ চেষ্টা হিসেবে জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টির পথ বেছে নিয়েছিলেন এই মতলবে যে, ভয়ে জনগণ ভোট দিতে যাবেন না। কিন্তু সে ব্যাপারেও তারা শেখ হাসিনার কৌশল, জনগণের দৃঢ়তা এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবি এবং সেনা সদস্যদের দেশপ্রেম এবং নৈপুণ্যকে ঠিকমতো মূল্যায়ন করতে পারেননি। সর্বশেষ ট্রেনে আগুন দিয়ে শিশুসহ বেশ কয়েকজনকে পুড়িয়ে মারার কারণে কিছু লোক ভয় পেলেও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী ও সেনাবাহিনীর দক্ষ কর্মকান্ডের কারণে জনগণের বিরাট অংশ ভোট দান থেকে বিরত থাকেননি বলে গোটা জনসংখ্যার ৪১.৮ শতাংশ মানুষ ভোট দিয়েছেন, যা সার্বিক পরিস্থিতির বিবেচনায় বেশ সন্তোষজনক বলে বিবেচিত হচ্ছে। যুক্তরাজ্যের এক সংসদ সদস্য মার্টিন ডে-সহ বেশ কিছু বিশ্বাসযোগ্য বিদেশি পর্যবেক্ষক এসেছেন নির্বাচন প্রত্যক্ষ করার জন্য। যারা এক বাক্যে বলেছেন, ভোট সুষ্ঠু হয়েছে। সত্য বক্তব্য দেওয়ায় রিজভী সাহেব চটে গেলেন কমনওয়েলথ মহাসচিবের ওপর। বললেন তার বক্তব্যে রিজভী সাহেব ব্যথিত হয়েছেন। কবি গুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর লিখেছেন, “রক্তের অক্ষরে দেখিলাম আপনার রূপ, চিনিলাম আপনারে, আঘাতে আঘাতে বেদনায় বেদনায়, সত্য যে কঠিন, কঠিনেরে ভালোবাসিলাম, সত্য কখনো করে না বঞ্চনা।” কবিগুরুর এই কবিতা রিজভী সাহেব পড়ে থাকলে বুঝতে অসুবিধা হতো না যে, সত্য কখনো বঞ্চনা করে না। তারা সবশেষে আশা করেছিলেন, জনগণ ভোট দেয়নি এটা দেখিয়ে বিশ্বকে বোকা বানানোর চেষ্টা করবেন। কিন্তু তাদের সেই গুড়েও বালি পড়ল। গ্রিক পুরাণের কাহিনি অনুযায়ী জেয়াস নামক দেবতা ছিলেন ন্যায়বিচার, শৃঙ্খলা, সম্মানের রক্ষক, সুচিন্তার ধারক এবং মানব জাতির মঙ্গলদাতা। তাকে হত্যা করার জন্য অনেক দুষ্ট দেবতা চেষ্টা করে নিজেরাই নিঃশেষিত হয়েছিল। অষ্টাদশ শতকের প্রখ্যাত মানবতাবাদী ঔপন্যাসিক জনাথন সুইফট তার ব্যঙ্গাত্মক উপন্যাস ‘গালিভার্স ট্যাভেলস’-এ উল্লেখ করেছেন কীভাবে একজন ব্যক্তিই সম্মিলিত উ™£ান্ত এবং কুচক্রীদের ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করতে পারেন। গ্রিক পুরাণে জেয়াসের কাহিনি এবং জনাথন সুইফটের উপন্যাস সব সময় সবাইকে জানান দেয় যে, সত্যের জয় সব সময় অবশ্যম্ভাবী। যে কথা কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ, কবি কাজী নজরুল ইসলাম, স্বামী বিবেকানন্দ, রামকৃষ্ণ পরম হংসদেব, মওলানা জালাল উদ্দিন রুমি, ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর, লালন শাহ, শাহ আবদুল করিমসহ সব মানবহিতৈষী লোক প্রচার করেছেন। জননেত্রী শেখ হাসিনাও যে তাঁর সুচিন্তা, সুকৌশল, দূরদৃষ্টি এবং গভীর প্রজ্ঞার দ্বারা সব ষড়যন্ত্রকারীর বিষদাঁত ভেঙে দিতে পারেন, উল্লিখিত অপশক্তির মানুষরা তা উপলব্ধি করতে না পেরে আজ এমনভাবে ধরাশায়ী হয়েছেন যে, তারা আর কখনো সোজা হয়ে দাঁড়াতে পারবেন না। জয় বাংলার কাছে তাদের পরাজয় ছিল অপরিহার্য এবং নিশ্চিত।

ভারতের প্রধানমন্ত্রী, পশ্চিম বাংলার মুখ্যমন্ত্রী, ভুটান সরকার এরই মধ্যে শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানানো ছাড়াও ভারত, ভুটান, শ্রীলঙ্কা, সিঙ্গাপুর, ফিলিপাইন, চীন, রাশিয়া, ভিয়েতনাম, জাপান, থাইল্যান্ড, আর্জেন্টিনা, ইন্দোনেশিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া, ব্রুনাই, মালয়েশিয়া, মিসর, আলজেরিয়া, কুয়েত, লিবিয়া, ইরান, ইরাক, ওমান, কাতার, সৌদি আরব, আমিরাত এবং ফিলিস্তিনসহ এরই মধ্যে বহু দেশের রাষ্ট্রদূত শেখ হাসিনাকে আনুষ্ঠানিক অভিনন্দন জানিয়েছেন, যা নতুন নির্বাচিতদের প্রতি সেসব দেশসমূহের স্বীকৃতিরই প্রমাণ। যুক্তরাষ্ট্র এবং যুক্তরাজ্য নির্বাচনের ব্যাপারে কিছু বিরূপ মন্তব্য করলেও নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করেনি। নির্বাচনে না আসার জন্য তারা নির্বাচন বিরোধীদের ওপরই দায় চাপিয়েছে। বলেছে, “সব দল এতে অংশ না নেওয়ায় আমরা হতাশ।” তাছাড়া তারা সহিংসতারও নিন্দা করে বস্তুত নির্বাচন বিরোধীদেরই সমালোচনা করেছেন, কেননা সহিংসতা তারাই করেছে। মার্কিন মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার বলেছেন, “দুই দেশের জনগণের মধ্যে অর্থনৈতিক সম্পর্কের বন্ধন আরও গভীর করতে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের সঙ্গে একটি অবাধ ও ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠায় কাজ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।” মিলারের উক্তি নতুন নির্বাচিত সরকারের প্রতি তাদের স্বীকৃতির শামিল, যে অর্থে নির্বাচন বিরোধীদের স্বপ্নীল প্রত্যাশা তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ল। তারা আশা করেছিল, বিশ্বশক্তিসমূহ বর্তমান সরকারকে প্রত্যাখ্যান করবে, তাদের সে স্বপ্ন এখন দুঃস্বপ্নে পরিণত হলো।

প্রশ্ন হলো এই অপশক্তির লোকদের এখন কী হবে? বাংলাদেশের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎই-বা কী?

১৯৭১-এর ডিসেম্বরে পাকিস্তানপ্রেমীরা হেরে যাওয়ার পর হাইবারনেশন বা জীবন্ত নিদ্রায় চলে গিয়েছিলেন। ৭৫-এর আগস্টে স্বাধীনতাবিরোধীদের ত্রাণকর্তা জিয়াউর রহমান রাবণের অনুকরণে ঢোল বাজিয়ে এদের নিদ্রা ভঙ্গ না করলে কূম্ভকর্ণের মতোই চিরনিদ্রায় নিমজ্জিত থাকতেন। ১৯৫৪-এর নির্বাচনের পর মুসলিম লীগ নামক দলটিও নিদ্রামগ্ন তথা অকেজো হয়ে পড়েছিল, তবে পাকিস্তানি অনুপ্রবেশকারী জিয়া এদেরও নিদ্রা থেকে তুলেছিলেন ১৯৭৫-এর আগস্ট মাসে বন্দুকের জোরে ক্ষমতা জবরদখলের পর। ৭ জানুয়ারি শোচনীয়ভাবে তাদের ইচ্ছা পূরণে ব্যর্থ হওয়া ও ১৯৭১-এ মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অপশক্তির যে অবস্থা হয়েছিল, ১৯৫৪-তে মুসলিম লীগের যা হয়েছিল, এদেরও তাই হবে, অর্থাৎ নির্জীব অবস্থায়ই দিন গুনতে হবে। এটি বলা বেঠিক হবে না যে, ৭ জানুয়ারির নির্বাচনের মাধ্যমে দেশে দ্বিতীয়বার মুক্তিযুদ্ধ ঘটে গেল, যেই যুদ্ধে পুনরায় মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসীদের নিরঙ্কুশ জয় সাধিত হলো। পরাজিত হলো মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় যারা বিশ্বাস করে না, তাদের। গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার সাফল্যের জন্য বিরোধী দল অপরিহার্য। কিন্তু সেই বিরোধী দল হতে হবে তাদের সমন্বয়ে, যারা জয় বাংলায় বিশ্বাস করে, জয় বঙ্গবন্ধুতে বিশ্বাস করে। জাতি পবিত্র সংসদে এমন কাউকে দেখতে চায় না, যারা সংসদে দাঁড়িয়ে পাকিস্তানি ক্রিকেট খেলোয়াড়দের গুণকীর্তন করে বলবে, তারা খেলার মাঠে পাকিস্তানি পতাকা উড়িয়ে ঠিকই করেছেন। এবার নতুন সংসদে নতুন নির্বাচিতদের মধ্যে থেকে জন্মাবে এমন বিরোধী দল, যারা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের লোক হবে, যারা পাকিস্তান প্রেমে হাবুডুবু খাবে না।

ভোটের ফলাফল থেকেই এটা প্রমাণিত যে, ভোট নিরপেক্ষ এবং প্রভাবমুক্তভাবে হয়েছে, নয়তো আওয়ামী লীগের বেশ কয়েকজন প্রভাবশালী সদস্য পরাজিত হতেন না। টাকার খেলাও যে নির্বাচনে চলেনি বেশ কয়েকজন প্রতিষ্ঠিত এবং নবাগত ধনকুবেরের পরাজয়ই তার স্পষ্ট প্রমাণ। যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য মার্টিন ডে, ভারতীয় নির্বাচন কমিশনের তিনজন গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তা এবং মার্কিন পর্যবেক্ষকসহ বিভিন্ন দেশের প্রত্যক্ষকারীগণ একবাক্যে উল্লেখ করেছেন, নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে। অভিজ্ঞ রাজনীতিবিদ রাশেদ খান মেননের ভাষায়, ‘এ ধরনের নিরপেক্ষ নির্বাচন খুব একটা দেখিনি।’ জাতীয় পার্টি প্রধান জি এম কাদের নির্বাচনের বিষয়ে সমালোচনামুখর হলেও বলেছেন, ‘আমরা এ নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করছি না।’ তিনি আরও বলেছেন, ‘আমরা সংসদে যাব না, এমন সিদ্ধান্ত নেইনি।’ বাংলাদেশের মানুষ ধর্ম ভীরু হলেও তারা যে ধর্মান্ধ নন, তাও এই নির্বাচনে প্রমাণিত হলো। তাদের দ্বারা ধর্মান্ধ ধর্ম ব্যবসায়ীদের প্রত্যাখ্যানের মাধ্যমে। নির্বাচনের আগে কিংস পার্টি শব্দটি বেশ উচ্চারিত হলেও তৃণমূল বিএনপি, যে দলটিকে ঘিরে শব্দটির সূচনা, সে দলের শোচনীয় পরাজয় কিংস পার্টি প্রচারণাকে ভুল প্রমাণ করেছে। তৃণমূল শীর্ষজনদের হেরে যাওয়া থেকে এটা ধরে নেওয়া অযৌক্তিক হবে না যে, জনগণ জিয়াউর রহমান এবং তার সৃষ্ট রাজনীতিকে সমূলে প্রত্যাখ্যান করেছে। বিশেষ করে নতুন ভোটারগণ এখন জানতে পেরেছেন, জিয়া এবং তার অনুসারীরা মুক্তিযুদ্ধবিরোধী। তৃণমূলের শীর্ষ নেতাগণ অতীতে জিয়াউর রহমানেরই অনুগত ছিলেন। গত নির্বাচনের আগে বিএনপির নির্বাচনবিরোধী পরিকল্পনায় বীতশ্রদ্ধ হয়ে তারা বিএনপি ত্যাগ করলেও জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু নীতিতে আনুগত্য দেখাননি বলে জনগণ তাদের শরীরে এখনো জিয়ার গন্ধ খুঁজে পেয়েছেন। ভবিষ্যতে হয়তো জয় বাংলা তত্ত্বে আনুগত্য প্রমাণ করতে পারলে তারা গ্রহণযোগ্য হতে পারেন। ২০০১ সালের নির্বাচন ছিল ভিন্ন। ১৯৭৫ থেকে ২০ বছর পাকিস্তানি প্রেতাত্মাদের শাসনকালে মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে ইতিহাস বিকৃত প্রচারণার ফলে ৭১-পরবর্তী প্রজন্ম প্রতারিত হয়েছিলেন বলেই ২০০১-এ বিএনপির জয় হয়েছিল। তাছাড়া বিচারপতি লতিফুরের নেতৃত্বে চাক্ষুস ষড়যন্ত্র ও সিদ্ধান্তমূলক ভূমিকা রেখেছিল। তা সত্ত্বেও সে নির্বাচনে লোক গণনায় আওয়ামী লীগই বেশি ভোট পেয়েছিল।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
সর্বশেষ খবর
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন
চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের
মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা
নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং
জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং

৩৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন
পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ
জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব
মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা
আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর
দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬
ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল
জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ
স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও
বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি
কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প
টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ

বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা
বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা