শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১১ জানুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধেও জয় বাংলার জয় হলো

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধেও জয় বাংলার জয় হলো

এক কথায় বলতে গেলে ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে ‘জয় বাংলা’ তত্ত্বের জয় হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধীরা যেভাবে শেখ হাসিনার সরকারকে ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে উৎখাত করতে চেয়েছিল সেই অর্থে ৭ জানুয়ারির নির্বাচনকে দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধ বলে বিবেচনা করাই সঠিক মূল্যায়ন বলে বিজ্ঞজনদের অভিমত। এ যাবৎ বেশ কিছু বিদেশি, বিশেষ করে পশ্চিমা গণমাধ্যম এবং সাময়িকীতে জননেত্রী শেখ হাসিনাকে এক বিস্ময়কর এবং অদম্য দূরদৃষ্টি অধিকারিণী হিসেবে উল্লেখ করে কৌশলগত দিক থেকে তাকে বিশ্বের অন্যতম শ্রেষ্ঠ রাষ্ট্রনায়কের মর্যাদা প্রদান করেছে। পশ্চিম বাংলা থেকে প্রকাশিত বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় পত্রিকা আনন্দবাজার জননেত্রী শেখ হাসিনাকে ‘স্বপ্নের ফেরিওয়ালা’ বলে কৃতিত্ব দিয়েছে। ৭ জানুয়ারির নির্বাচন প্রমাণ করল সে সব বিদেশি গণমাধ্যম শেখ হাসিনার অব্যর্থ কৌশল নিয়ে যেসব কথা লিখেছে, তা নিশ্চিতভাবে নির্ভুল।

নির্বাচন আদৌ হবে কি না, নির্বাচন হলেও আদৌ জনগণ তাতে অংশ নেবে কি না, তা নিয়ে যেসব জল্পনা-কল্পনা চলছিল, সেগুলোকে ভুল প্রমাণ করার পেছনে শতভাগ কাজ করেছিল শেখ হাসিনার সুকৌশলী প্রতিভা। দেশের মানুষের মনে বিভিন্ন ধরনের শঙ্কা থাকলেও জননেত্রী শেখ হাসিনা জানতেন নির্বাচন যথাসময়ে, সমস্ত বাধা-বিপত্তি অতিক্রম করে যথাযথভাবেই অনুষ্ঠিত হবে। এ সফল নির্বাচনের মধ্যে বিএনপি-জামায়াত গোষ্ঠী, অন্যান্য ধর্মান্ধ দল এবং বিএনপি-জামায়াতের নির্বোধ অন্ধ ভক্তদের চরম, অবমাননাকর পরাজয়ের কারণে প্রমাণিত হলো, যা থেকে তারা আর কোমর সোজা করে কখনো দাঁড়াতে পারবেন না। গোটা দেশবাসী জানে এই নির্বাচনকে প- করার জন্য এই অপশক্তির সন্ত্রাসীরা স্বর্গ-নরক এক করে ফেলেছিলেন। এদের সিংহ ভাগই তারা, যারা কোনো দিনই বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে মানতে পারেননি, যাদের মনের মণিকোঠায় প্রতিনিয়ত ধ্বনিত হয় পাকিস্তান জিন্দাবাদ রব। বিদেশি শক্তিসমূহ, বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রের ওপর এরা এতটাই নির্ভরশীল ছিলেন যে, মোটামুটি ধরে নিয়েছিলেন যুক্তরাষ্ট্র সরকার তাদের ক্ষমতায় বসিয়ে না দিয়ে বিশ্রাম নেবে না। ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের প্রথম দিকের কথাবার্তা থেকে এবং ওয়াশিংটনে মার্কিন মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলারের ভাষা থেকেও এমন আন্দাজ পরিলক্ষিত হচ্ছিল যে, যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি-জামায়াত অপশক্তিকে ক্ষমতায় বসিয়েই ছাড়বে। কিন্তু মির্জা ফখরুল-রিজভী-চরমোনাই-জোনায়েদ-মঈন খান গং আন্দাজ করতে পারেননি যে, বিশ্বের বহু ডাকসাইটে নেতাকে শেখ হাসিনা নাকানি-চুবানি খাওয়াতে সক্ষম। যে নেত্রী বহু পরাক্রমশালী নেতাদের চাপ নস্যাৎ করে যুদ্ধাপরাধীদের বিরুদ্ধে দেওয়া ফাঁসির রায় কার্যকর করেছিলেন, তিনি যে বিদেশি চাপ চুরমার করে দিতে সক্ষম, এই ধারণা বোকার স্বর্গে বাস করা মানুষগুলো উপলব্ধি করতে না পারায় এখন মাজাভাঙা হয়ে বিকলাঙ্গতায় পতিত হলেন। জ্বালাও-পোড়াও, হরতাল-অবরোধ দিয়ে তারা জনগণের কাছে যেতে পারেননি, বরং জনগণ তাদের প্রত্যাখ্যান করার পরে শেষ চেষ্টা হিসেবে জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টির পথ বেছে নিয়েছিলেন এই মতলবে যে, ভয়ে জনগণ ভোট দিতে যাবেন না। কিন্তু সে ব্যাপারেও তারা শেখ হাসিনার কৌশল, জনগণের দৃঢ়তা এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবি এবং সেনা সদস্যদের দেশপ্রেম এবং নৈপুণ্যকে ঠিকমতো মূল্যায়ন করতে পারেননি। সর্বশেষ ট্রেনে আগুন দিয়ে শিশুসহ বেশ কয়েকজনকে পুড়িয়ে মারার কারণে কিছু লোক ভয় পেলেও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী ও সেনাবাহিনীর দক্ষ কর্মকান্ডের কারণে জনগণের বিরাট অংশ ভোট দান থেকে বিরত থাকেননি বলে গোটা জনসংখ্যার ৪১.৮ শতাংশ মানুষ ভোট দিয়েছেন, যা সার্বিক পরিস্থিতির বিবেচনায় বেশ সন্তোষজনক বলে বিবেচিত হচ্ছে। যুক্তরাজ্যের এক সংসদ সদস্য মার্টিন ডে-সহ বেশ কিছু বিশ্বাসযোগ্য বিদেশি পর্যবেক্ষক এসেছেন নির্বাচন প্রত্যক্ষ করার জন্য। যারা এক বাক্যে বলেছেন, ভোট সুষ্ঠু হয়েছে। সত্য বক্তব্য দেওয়ায় রিজভী সাহেব চটে গেলেন কমনওয়েলথ মহাসচিবের ওপর। বললেন তার বক্তব্যে রিজভী সাহেব ব্যথিত হয়েছেন। কবি গুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর লিখেছেন, “রক্তের অক্ষরে দেখিলাম আপনার রূপ, চিনিলাম আপনারে, আঘাতে আঘাতে বেদনায় বেদনায়, সত্য যে কঠিন, কঠিনেরে ভালোবাসিলাম, সত্য কখনো করে না বঞ্চনা।” কবিগুরুর এই কবিতা রিজভী সাহেব পড়ে থাকলে বুঝতে অসুবিধা হতো না যে, সত্য কখনো বঞ্চনা করে না। তারা সবশেষে আশা করেছিলেন, জনগণ ভোট দেয়নি এটা দেখিয়ে বিশ্বকে বোকা বানানোর চেষ্টা করবেন। কিন্তু তাদের সেই গুড়েও বালি পড়ল। গ্রিক পুরাণের কাহিনি অনুযায়ী জেয়াস নামক দেবতা ছিলেন ন্যায়বিচার, শৃঙ্খলা, সম্মানের রক্ষক, সুচিন্তার ধারক এবং মানব জাতির মঙ্গলদাতা। তাকে হত্যা করার জন্য অনেক দুষ্ট দেবতা চেষ্টা করে নিজেরাই নিঃশেষিত হয়েছিল। অষ্টাদশ শতকের প্রখ্যাত মানবতাবাদী ঔপন্যাসিক জনাথন সুইফট তার ব্যঙ্গাত্মক উপন্যাস ‘গালিভার্স ট্যাভেলস’-এ উল্লেখ করেছেন কীভাবে একজন ব্যক্তিই সম্মিলিত উ™£ান্ত এবং কুচক্রীদের ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করতে পারেন। গ্রিক পুরাণে জেয়াসের কাহিনি এবং জনাথন সুইফটের উপন্যাস সব সময় সবাইকে জানান দেয় যে, সত্যের জয় সব সময় অবশ্যম্ভাবী। যে কথা কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ, কবি কাজী নজরুল ইসলাম, স্বামী বিবেকানন্দ, রামকৃষ্ণ পরম হংসদেব, মওলানা জালাল উদ্দিন রুমি, ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর, লালন শাহ, শাহ আবদুল করিমসহ সব মানবহিতৈষী লোক প্রচার করেছেন। জননেত্রী শেখ হাসিনাও যে তাঁর সুচিন্তা, সুকৌশল, দূরদৃষ্টি এবং গভীর প্রজ্ঞার দ্বারা সব ষড়যন্ত্রকারীর বিষদাঁত ভেঙে দিতে পারেন, উল্লিখিত অপশক্তির মানুষরা তা উপলব্ধি করতে না পেরে আজ এমনভাবে ধরাশায়ী হয়েছেন যে, তারা আর কখনো সোজা হয়ে দাঁড়াতে পারবেন না। জয় বাংলার কাছে তাদের পরাজয় ছিল অপরিহার্য এবং নিশ্চিত।

ভারতের প্রধানমন্ত্রী, পশ্চিম বাংলার মুখ্যমন্ত্রী, ভুটান সরকার এরই মধ্যে শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানানো ছাড়াও ভারত, ভুটান, শ্রীলঙ্কা, সিঙ্গাপুর, ফিলিপাইন, চীন, রাশিয়া, ভিয়েতনাম, জাপান, থাইল্যান্ড, আর্জেন্টিনা, ইন্দোনেশিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া, ব্রুনাই, মালয়েশিয়া, মিসর, আলজেরিয়া, কুয়েত, লিবিয়া, ইরান, ইরাক, ওমান, কাতার, সৌদি আরব, আমিরাত এবং ফিলিস্তিনসহ এরই মধ্যে বহু দেশের রাষ্ট্রদূত শেখ হাসিনাকে আনুষ্ঠানিক অভিনন্দন জানিয়েছেন, যা নতুন নির্বাচিতদের প্রতি সেসব দেশসমূহের স্বীকৃতিরই প্রমাণ। যুক্তরাষ্ট্র এবং যুক্তরাজ্য নির্বাচনের ব্যাপারে কিছু বিরূপ মন্তব্য করলেও নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করেনি। নির্বাচনে না আসার জন্য তারা নির্বাচন বিরোধীদের ওপরই দায় চাপিয়েছে। বলেছে, “সব দল এতে অংশ না নেওয়ায় আমরা হতাশ।” তাছাড়া তারা সহিংসতারও নিন্দা করে বস্তুত নির্বাচন বিরোধীদেরই সমালোচনা করেছেন, কেননা সহিংসতা তারাই করেছে। মার্কিন মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার বলেছেন, “দুই দেশের জনগণের মধ্যে অর্থনৈতিক সম্পর্কের বন্ধন আরও গভীর করতে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের সঙ্গে একটি অবাধ ও ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠায় কাজ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।” মিলারের উক্তি নতুন নির্বাচিত সরকারের প্রতি তাদের স্বীকৃতির শামিল, যে অর্থে নির্বাচন বিরোধীদের স্বপ্নীল প্রত্যাশা তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ল। তারা আশা করেছিল, বিশ্বশক্তিসমূহ বর্তমান সরকারকে প্রত্যাখ্যান করবে, তাদের সে স্বপ্ন এখন দুঃস্বপ্নে পরিণত হলো।

প্রশ্ন হলো এই অপশক্তির লোকদের এখন কী হবে? বাংলাদেশের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎই-বা কী?

১৯৭১-এর ডিসেম্বরে পাকিস্তানপ্রেমীরা হেরে যাওয়ার পর হাইবারনেশন বা জীবন্ত নিদ্রায় চলে গিয়েছিলেন। ৭৫-এর আগস্টে স্বাধীনতাবিরোধীদের ত্রাণকর্তা জিয়াউর রহমান রাবণের অনুকরণে ঢোল বাজিয়ে এদের নিদ্রা ভঙ্গ না করলে কূম্ভকর্ণের মতোই চিরনিদ্রায় নিমজ্জিত থাকতেন। ১৯৫৪-এর নির্বাচনের পর মুসলিম লীগ নামক দলটিও নিদ্রামগ্ন তথা অকেজো হয়ে পড়েছিল, তবে পাকিস্তানি অনুপ্রবেশকারী জিয়া এদেরও নিদ্রা থেকে তুলেছিলেন ১৯৭৫-এর আগস্ট মাসে বন্দুকের জোরে ক্ষমতা জবরদখলের পর। ৭ জানুয়ারি শোচনীয়ভাবে তাদের ইচ্ছা পূরণে ব্যর্থ হওয়া ও ১৯৭১-এ মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অপশক্তির যে অবস্থা হয়েছিল, ১৯৫৪-তে মুসলিম লীগের যা হয়েছিল, এদেরও তাই হবে, অর্থাৎ নির্জীব অবস্থায়ই দিন গুনতে হবে। এটি বলা বেঠিক হবে না যে, ৭ জানুয়ারির নির্বাচনের মাধ্যমে দেশে দ্বিতীয়বার মুক্তিযুদ্ধ ঘটে গেল, যেই যুদ্ধে পুনরায় মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসীদের নিরঙ্কুশ জয় সাধিত হলো। পরাজিত হলো মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় যারা বিশ্বাস করে না, তাদের। গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার সাফল্যের জন্য বিরোধী দল অপরিহার্য। কিন্তু সেই বিরোধী দল হতে হবে তাদের সমন্বয়ে, যারা জয় বাংলায় বিশ্বাস করে, জয় বঙ্গবন্ধুতে বিশ্বাস করে। জাতি পবিত্র সংসদে এমন কাউকে দেখতে চায় না, যারা সংসদে দাঁড়িয়ে পাকিস্তানি ক্রিকেট খেলোয়াড়দের গুণকীর্তন করে বলবে, তারা খেলার মাঠে পাকিস্তানি পতাকা উড়িয়ে ঠিকই করেছেন। এবার নতুন সংসদে নতুন নির্বাচিতদের মধ্যে থেকে জন্মাবে এমন বিরোধী দল, যারা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের লোক হবে, যারা পাকিস্তান প্রেমে হাবুডুবু খাবে না।

ভোটের ফলাফল থেকেই এটা প্রমাণিত যে, ভোট নিরপেক্ষ এবং প্রভাবমুক্তভাবে হয়েছে, নয়তো আওয়ামী লীগের বেশ কয়েকজন প্রভাবশালী সদস্য পরাজিত হতেন না। টাকার খেলাও যে নির্বাচনে চলেনি বেশ কয়েকজন প্রতিষ্ঠিত এবং নবাগত ধনকুবেরের পরাজয়ই তার স্পষ্ট প্রমাণ। যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য মার্টিন ডে, ভারতীয় নির্বাচন কমিশনের তিনজন গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তা এবং মার্কিন পর্যবেক্ষকসহ বিভিন্ন দেশের প্রত্যক্ষকারীগণ একবাক্যে উল্লেখ করেছেন, নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে। অভিজ্ঞ রাজনীতিবিদ রাশেদ খান মেননের ভাষায়, ‘এ ধরনের নিরপেক্ষ নির্বাচন খুব একটা দেখিনি।’ জাতীয় পার্টি প্রধান জি এম কাদের নির্বাচনের বিষয়ে সমালোচনামুখর হলেও বলেছেন, ‘আমরা এ নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করছি না।’ তিনি আরও বলেছেন, ‘আমরা সংসদে যাব না, এমন সিদ্ধান্ত নেইনি।’ বাংলাদেশের মানুষ ধর্ম ভীরু হলেও তারা যে ধর্মান্ধ নন, তাও এই নির্বাচনে প্রমাণিত হলো। তাদের দ্বারা ধর্মান্ধ ধর্ম ব্যবসায়ীদের প্রত্যাখ্যানের মাধ্যমে। নির্বাচনের আগে কিংস পার্টি শব্দটি বেশ উচ্চারিত হলেও তৃণমূল বিএনপি, যে দলটিকে ঘিরে শব্দটির সূচনা, সে দলের শোচনীয় পরাজয় কিংস পার্টি প্রচারণাকে ভুল প্রমাণ করেছে। তৃণমূল শীর্ষজনদের হেরে যাওয়া থেকে এটা ধরে নেওয়া অযৌক্তিক হবে না যে, জনগণ জিয়াউর রহমান এবং তার সৃষ্ট রাজনীতিকে সমূলে প্রত্যাখ্যান করেছে। বিশেষ করে নতুন ভোটারগণ এখন জানতে পেরেছেন, জিয়া এবং তার অনুসারীরা মুক্তিযুদ্ধবিরোধী। তৃণমূলের শীর্ষ নেতাগণ অতীতে জিয়াউর রহমানেরই অনুগত ছিলেন। গত নির্বাচনের আগে বিএনপির নির্বাচনবিরোধী পরিকল্পনায় বীতশ্রদ্ধ হয়ে তারা বিএনপি ত্যাগ করলেও জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু নীতিতে আনুগত্য দেখাননি বলে জনগণ তাদের শরীরে এখনো জিয়ার গন্ধ খুঁজে পেয়েছেন। ভবিষ্যতে হয়তো জয় বাংলা তত্ত্বে আনুগত্য প্রমাণ করতে পারলে তারা গ্রহণযোগ্য হতে পারেন। ২০০১ সালের নির্বাচন ছিল ভিন্ন। ১৯৭৫ থেকে ২০ বছর পাকিস্তানি প্রেতাত্মাদের শাসনকালে মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে ইতিহাস বিকৃত প্রচারণার ফলে ৭১-পরবর্তী প্রজন্ম প্রতারিত হয়েছিলেন বলেই ২০০১-এ বিএনপির জয় হয়েছিল। তাছাড়া বিচারপতি লতিফুরের নেতৃত্বে চাক্ষুস ষড়যন্ত্র ও সিদ্ধান্তমূলক ভূমিকা রেখেছিল। তা সত্ত্বেও সে নির্বাচনে লোক গণনায় আওয়ামী লীগই বেশি ভোট পেয়েছিল।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা
এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের
ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের

৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত
২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত

৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বিএনপি নিজেকে আধুনিকায়ন করেছে : তারেক রহমান
চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বিএনপি নিজেকে আধুনিকায়ন করেছে : তারেক রহমান

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত
নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন
ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন

৪৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব
রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ
চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল
অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়
কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন
নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন
কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত
রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন
ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা
টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা