শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৫ জানুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

স্বতন্ত্র পরিচালককে ব্যাংকের চেয়ারম্যান করতে হবে

প্রিন্ট ভার্সন
স্বতন্ত্র পরিচালককে ব্যাংকের চেয়ারম্যান করতে হবে

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক ও উন্নয়ন সমন্বয়ের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি অর্থনীতিবিদ ড. আতিউর রহমান বলেছেন, দেশের আর্থিক খাতে ঐতিহ্যগতভাবে ঋণখেলাপি সমস্যা সমাধান ও শৃঙ্খলা ফেরাতে পেশাদার স্বতন্ত্র পরিচালকদের মধ্য থেকে চেয়ারম্যান নিয়োগ করতে হবে। গরিব ও কম আয়-রোজগেরে প্রান্তিক মানুষের জীবন চলা সহজ করার জন্য কম দামে খাদ্য সরবরাহসহ সামাজিক সুরক্ষার চৌহদ্দি আরও প্রসারিত করতে হবে। ডলার সংকট সমাধানে বিনিময় হার আরও নমনীয় করে বাজারের চাহিদা ও সরবরাহের পরিপ্রেক্ষিতে যেমনটি হওয়া দরকার তা করা গেলে প্রবাসী আয় ও রপ্তানি আয় আনুষ্ঠানিক চ্যানেলে বেশি বেশি আসবে। ব্যবসায়ীদের কর, এলসি, ঋণ, বিদ্যুৎসহ প্রয়োজনীয় সমস্যাগুলো কী করে দ্রুত সমাধান করা যায় সে চেষ্টা করতে হবে। বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন - শাহেদ আলী ইরশাদ

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নতুন বছর, নতুন সরকার গঠিত হয়েছে। সরকারের সামনে চ্যালেঞ্জগুলো কী কী?

ড. আতিউর রহমান : নতুন বছরে যে নতুন সরকার গঠিত হয়েছে তার সামনে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখা দেবে মূল্যস্ফীতিসহ সামষ্টিক অর্থনীতিকে কত দ্রুত স্থিতিশীল করা যায়। সেজন্য মুদ্রানীতি ও রাজস্বনীতির মধ্যে আরও সুদৃঢ় সমন্বয় নিশ্চিত করার নীতি অগ্রাধিকার অব্যাহত রাখতে হবে। পাশাপাশি মূল্যস্ফীতির শিকার গরিব ও কম আয়-রোজগেরে প্রান্তিক মানুষগুলোর জীবন চলা সহজ করার জন্য কম দামে খাদ্য সরবরাহসহ সামাজিক সুরক্ষার চৌহদ্দি আরও প্রসারিত করতে হবে। সরবরাহ চেইনকে অক্ষুণœ রাখাও আরেকটি চ্যালেঞ্জ। বিশেষ করে লোহিত সাগরে জাহাজ চলাচলে যে সংকট তৈরি হচ্ছে তাতে আমাদের পণ্য রপ্তানির ব্যয় বেড়ে যেতে পারে। এমনিতে ২০২৩ সালে রপ্তানি খাত বেশ চাপের মধ্যে ছিল। নতুন এই সংকটের কারণে যদি সরবরাহ চেইনে বাড়তি টানাপোড়েন তৈরি হয়, তাহলে প্রতিযোগিতা মূল্যে আমাদের বস্ত্র রপ্তানির ধারা গতিময় রাখাটা চ্যালেঞ্জিং হতে পারে। সেজন্য রপ্তানি পণ্যের গন্তব্য এবং পণ্যের রকমফেরে বৈচিত্র্য আনাটা জরুরি হয়ে পড়বে। এ ছাড়া বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হারের তারতম্যের কারণে রপ্তানি আয় ফেরত আনা এবং আনুষ্ঠানিক উপায়ে প্রবাসী আয় বাড়ানোর চ্যালেঞ্জও বাংলাদেশকে মোকাবিলা করতে হবে। অর্থনীতির বাইরে সামাজিক ও রাজনৈতিক সুস্থিতি ফিরিয়ে আনার চ্যালেঞ্জ তো আছেই। আর জলবায়ু পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার জন্য বাড়তি অর্থায়ন এবং সবুজ প্রবৃদ্ধির ধারাকে বেগবান করার সম্ভাব্য চ্যালেঞ্জের কথাও নতুন সরকারকে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে মোকাবিলা করতে হবে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আর্থিক খাত এ-মুহূর্তে আলোচিত বিষয়। এ আর্থিক খাতকে স্বাভাবিক করতে কী কী উদ্যোগ গ্রহণ করা যেতে পারে?

ড. আতিউর রহমান : আর্থিক খাতের বড় চ্যালেঞ্জ এখন ডলার সংকট। বিনিময় হার আরও নমনীয় করে বাজারের চাহিদা ও সরবরাহের পরিপ্রেক্ষিতে যেমনটি হওয়া দরকার তা করা গেলে প্রবাসী আয় ও রপ্তানি আয় আনুষ্ঠানিক চ্যানেলে বেশি বেশি আসবে। তখন ডলার সংকট মেটানো সহজ হবে। তবে ছোটখাটো উদ্যোক্তাদের এলসি খোলার জন্য বিশেষ বিদেশি মুদ্রার তহবিল খুলতে দেশে থাকা বিদেশি ব্যাংককে মধ্য মেয়াদি বিদেশি ঋণ সরবরাহে উৎসাহী করতে পারে বাংলাদেশ ব্যাংক। আর ঐতিহ্যগতভাবে ঋণখেলাপি সমস্যা তো আছেই। সেজন্য ব্যাংকগুলোতে আরও বেশি করে পেশাদারি স্বতন্ত্র পরিচালক (তাদের মধ্য থেকে চেয়ারম্যান নিয়োগ করাসহ) নিয়োগের উদ্যোগ নিতে পারে বাংলাদেশ ব্যাংক। সেজন্য তাদের ফিট অ্যান্ড প্রোপার টেস্টের সূচকগুলো স্পষ্টতর করতে পারে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। একই সঙ্গে ঋণের ব্যবহার ঠিকঠাক হচ্ছে কি না তার সুপারভিশনের তীব্রতা ও মান বাড়ানো জরুরি হয়ে পড়েছে। নতুন ব্যাংক কোম্পানি আইনে ইচ্ছাকৃত খেলাপির সংজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। এর আলোকে নিয়মনীতি চালু করে এদের বিরুদ্ধে শক্ত ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : চলতি বছরই বড় বড় বিদেশি ঋণ পরিশোধ শুরু হওয়ার কথা। বড় হারে ঋণ পরিশোধের এই সংকট মোকাবিলার উপায় কী?

ড. আতিউর রহমান : বৈদেশিক ঋণ শোধ করার চাপ বাড়লেও বাংলাদেশের এক্ষেত্রে রেকর্ড বেশ ভালো। আমরা কখনই ঋণ শোধ করতে ডিফল্ট করিনি। নতুন বছরেও তিন-চার বিলিয়ন ডলারের বেশি বৈদেশিক ঋণ শোধ করতে হবে না। যদি আমরা প্রবাসী আয় এবং রপ্তানি আয় বৃদ্ধির উদ্যোগগুলো সাফল্যের সঙ্গে নিতে পারি তাহলে এ পরিমাণ ঋণ শোধ করা মোটেও চ্যালেঞ্জিং হবে না। এখনো আমাদের সরকারি বিদেশি ঋণের পরিমাণ জিডিপির ২০-২২ শতাংশের বেশি নয়। এ অনুপাত পড়শিদের চেয়ে ঢের কম।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দেশের আর্থিক খাতে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে করণীয় কী?

ড. আতিউর রহমান : দেশের আর্থিক খাতের শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে বাংলাদেশ ব্যাংককেই নেতৃত্ব দিতে হবে। সেই সক্ষমতাও তার আছে। দরকার শুধু কেন্দ্রীয় ব্যাংককে প্রয়োজনীয় সাহস, স্বাধীনতা এবং জনবলের কারিগরি দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য উপযুক্ত রাজনৈতিক অঙ্গীকার। তাছাড়া দুদক, বিএফআইইউ এবং বিচার বিভাগের মাঝে আরও সমন্বয় এবং তাদেরও জনশক্তির সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ নিলে দ্রুতই এ খাতে শৃঙ্খলার সুবাতাস বইবে।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : প্রথম এক বছরে সরকারের কোন কোন খাতে নজর দেওয়া উচিত।

ড. আতিউর রহমান : প্রথম এক বছরের অগ্রাধিকারে থাকতে হবে মূল্যস্ফীতি ৫-৬ শতাংশে নামিয়ে আনা, বিনিময় হার বাজারনির্ভরতার কাছাকাছি নিয়ে যাওয়া, আর্থিক হিসাবের ঘাটতি দূর করা, রিজার্ভ বৃদ্ধির ধারা জোরদার করা, প্রবৃদ্ধির ধারা গতিময় করার জন্য কর্মসংস্থান বৃদ্ধির জন্য বিনিয়োগ পরিবেশ ব্যবসায়ীবান্ধব করা এবং রাজস্ব সমাবেশ বাড়ানোর জন্য এনবিআরের সক্ষমতা বৃদ্ধি ও ডিজিটাল প্রযুক্তিজ্ঞান সমৃদ্ধ প্রশিক্ষিত জনশক্তির সমাহারে মনোনিবেশ করা।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ডলার সংকট এ-মুহূর্তে একটি বড় বিষয়। এ ডলার সংকট কাটিয়ে ওঠা যায় কীভাবে?

ড. আতিউর রহমান : ডলার সংকট মোকাবিলা সম্ভব হবে বিনিময় হার স্থিতিশীল করে একে ঘিরে স্পেকুলেশনের সুযোগ কমিয়ে ফেলা। আমাদের প্রবাসী বন্ড, বিনিয়োগ বন্ড, ট্রেজারি বন্ড ডিজিটালি বিক্রি এবং এগুলোর রিটার্ন আরও আকর্ষণীয় করা গেলে। এ সম্পর্কিত নিয়মনীতি সহজ করাও জরুরি।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ব্যবসায়ীরা এ সংকট কীভাবে কাটাতে পারেন?

ড. আতিউর রহমান : ভালো ব্যবসায়ীদের উৎকণ্ঠা ও উদ্বেগ দূর করাই হতে হবে নীতিনির্ধারকদের প্রধান অগ্রাধিকার। সেজন্য তাদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা অব্যাহত রেখে তাদের কর, এলসি, ঋণ, বিদ্যুৎসহ প্রয়োজনীয় সমস্যাগুলো কী করে দ্রুত সমাধান করা যায় সে চেষ্টা করতে হবে। এর ফলে তাদের ব্যবসায় আস্থা বাড়বে। তারাও বেশি করে কর দেবেন। সামাজিক দায়বদ্ধ এবং সবুজ ব্যবসা-বাণিজ্যে তাদের উৎসাহী করাও রেগুলেটর ও সরকারের দায়িত্বের মধ্যেই পড়ে। আশা করি, নতুন সরকার সত্যিকার ব্যবসায়ীদের মনের খোঁজ করবে এবং তাদের সঙ্গে সৌহার্দ্যরে পরিবেশ উন্নত করে বিনোয়োগ বাড়িয়ে প্রবৃদ্ধির ধারাকে আরও অংশগ্রহণমূলক ও অন্তর্ভুক্তিমূলক করার কৌশলগত উদ্যোগ নেবে।

এই বিভাগের আরও খবর
চিকিৎসা ব্যয়
চিকিৎসা ব্যয়
বিক্ষোভ অবরোধ
বিক্ষোভ অবরোধ
শত্রুতা-মিত্রতার মাপকাঠি হোক আল্লাহর সন্তুষ্টি
শত্রুতা-মিত্রতার মাপকাঠি হোক আল্লাহর সন্তুষ্টি
দাবি আদায়ে জনদুর্ভোগ
দাবি আদায়ে জনদুর্ভোগ
গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ
গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ
আইএমএফ ঋণ
আইএমএফ ঋণ
বিনিয়োগ বিসংবাদ
বিনিয়োগ বিসংবাদ
দরকার আদর্শ পরিবার
দরকার আদর্শ পরিবার
ধর্ষণের কারণ ও ভয়াবহতা
ধর্ষণের কারণ ও ভয়াবহতা
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শ্রম সংস্কার
শ্রম সংস্কার
পুলিশ ও র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশ ও র‌্যাব পুনর্গঠন
সর্বশেষ খবর
ধুঁকছে শিল্প, স্বস্তি চান উদ্যোক্তারা
ধুঁকছে শিল্প, স্বস্তি চান উদ্যোক্তারা

৪৬ মিনিট আগে | বাণিজ্য

ভারতের ৯ বিমানবন্দরে তুর্কি সেলেবি এভিয়েশনের লাইসেন্স বাতিল
ভারতের ৯ বিমানবন্দরে তুর্কি সেলেবি এভিয়েশনের লাইসেন্স বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের উদ্দেশে রওনা দেওয়া যুবলীগ নেতা বিমানবন্দরে গ্রেফতার
থাইল্যান্ডের উদ্দেশে রওনা দেওয়া যুবলীগ নেতা বিমানবন্দরে গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার সাইবেরিয়ায় ভয়াবহ দাবানলে ৬ লাখ হেক্টরের বেশি বনভূমি পুড়ে ছাই
রাশিয়ার সাইবেরিয়ায় ভয়াবহ দাবানলে ৬ লাখ হেক্টরের বেশি বনভূমি পুড়ে ছাই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল ছাড়াই ভারতকে প্রতিহত করতে সক্ষম পাকিস্তান’
‘পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল ছাড়াই ভারতকে প্রতিহত করতে সক্ষম পাকিস্তান’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে কাতার : ট্রাম্প
মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে কাতার : ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

“আবাসনের দাবি ন্যায্য”, জবি শিক্ষার্থীদের পাশে থাকার আশ্বাস উপদেষ্টা মাহফুজের
“আবাসনের দাবি ন্যায্য”, জবি শিক্ষার্থীদের পাশে থাকার আশ্বাস উপদেষ্টা মাহফুজের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'জবি শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবি মেনে নিতে দ্রুত আলোচনায় বসুন'
'জবি শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবি মেনে নিতে দ্রুত আলোচনায় বসুন'

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ড. আসিফ নজরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ
মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ড. আসিফ নজরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অবৈধ দোকানপাট ও স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান শুরু
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অবৈধ দোকানপাট ও স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান শুরু

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পরমাণু যুদ্ধের ঝুঁকি আসলে কতটা?
ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পরমাণু যুদ্ধের ঝুঁকি আসলে কতটা?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪ মে জবির কালো দিবস ঘোষণা, জুমার নামাজের পর থেকে গণঅনশন
১৪ মে জবির কালো দিবস ঘোষণা, জুমার নামাজের পর থেকে গণঅনশন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাদকাসক্ত ছেলেকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে তুলে দিলেন বাবা
মাদকাসক্ত ছেলেকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে তুলে দিলেন বাবা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চেক বিতরণে ডিসি আসলেন দুই ঘণ্টা পর, গণঅভ্যুত্থানে আহতদের বিক্ষোভ
চেক বিতরণে ডিসি আসলেন দুই ঘণ্টা পর, গণঅভ্যুত্থানে আহতদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাম্যের মাগফিরাত কামনায় ছাত্রদলের দোয়া আয়োজন
সাম্যের মাগফিরাত কামনায় ছাত্রদলের দোয়া আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নারীর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
নারীর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কবি নজরুল কলেজ সাংবাদিক সমিতির সভাপতি শুভ, সম্পাদক সা’দ
কবি নজরুল কলেজ সাংবাদিক সমিতির সভাপতি শুভ, সম্পাদক সা’দ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টানা ৩৩ ঘণ্টা ধরে তিন দফা দাবিতে আন্দোলন করছেন জবি শিক্ষার্থীরা
টানা ৩৩ ঘণ্টা ধরে তিন দফা দাবিতে আন্দোলন করছেন জবি শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের নতুন কমিটি অনুমোদন
কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের নতুন কমিটি অনুমোদন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিন আর আমি একসঙ্গে না বসা পর্যন্ত কিছুই ঘটবে না, ইউক্রেন ইস্যুতে ট্রাম্প
পুতিন আর আমি একসঙ্গে না বসা পর্যন্ত কিছুই ঘটবে না, ইউক্রেন ইস্যুতে ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে বিনা টাকায় পুলিশে চাকুরি পেলো ২৭ জন
ফরিদপুরে বিনা টাকায় পুলিশে চাকুরি পেলো ২৭ জন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৮৯ জন
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৮৯ জন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিলি-কলম্বিয়া ম্যাচের জন্য আর্জেন্টিনার দল ঘোষণা, ফিরলেন মেসি
চিলি-কলম্বিয়া ম্যাচের জন্য আর্জেন্টিনার দল ঘোষণা, ফিরলেন মেসি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের
ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁতারু তৈরিতে আলো দেখাচ্ছে সুইমিংপুল
সাঁতারু তৈরিতে আলো দেখাচ্ছে সুইমিংপুল

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সমস্যা বেরিয়ে এলে সমাধানও হবে :  ড. তৌফিক আলম
সমস্যা বেরিয়ে এলে সমাধানও হবে :  ড. তৌফিক আলম

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআর ভাগ করার অধ্যাদেশ যে কারণে বাতিল চান কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
এনবিআর ভাগ করার অধ্যাদেশ যে কারণে বাতিল চান কর্মকর্তা-কর্মচারীরা

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কমলো স্বর্ণের দাম
কমলো স্বর্ণের দাম

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইন্দোনেশিয়ায় সেনা অভিযানে ১৮ বিচ্ছিন্নতাবাদী নিহত
ইন্দোনেশিয়ায় সেনা অভিযানে ১৮ বিচ্ছিন্নতাবাদী নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বছর পর ময়মনসিংহে ছাত্রদলের জেলা ও মহানগর কমিটি
৬ বছর পর ময়মনসিংহে ছাত্রদলের জেলা ও মহানগর কমিটি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়
‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড
জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ
ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং
পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল
দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!
লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে
তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা
ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ
চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের
চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের
ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প
গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)
খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?
ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে
লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা
আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান
শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর
গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০
মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক
যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও
২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের
ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি
কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত
মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস
টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপিদের সাদরে বরণ, জবি ছাত্রদের উপর টিয়ারশেল? প্রশ্ন রিজভীর
এনসিপিদের সাদরে বরণ, জবি ছাত্রদের উপর টিয়ারশেল? প্রশ্ন রিজভীর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিলেট নগরজুড়ে জুবাইদা রহমানের পোস্টার
সিলেট নগরজুড়ে জুবাইদা রহমানের পোস্টার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশসহ পাঁচ রাষ্ট্রদূতের পরিচয় পেশ হঠাৎ স্থগিত
বাংলাদেশসহ পাঁচ রাষ্ট্রদূতের পরিচয় পেশ হঠাৎ স্থগিত

পেছনের পৃষ্ঠা

এলাচের দাম আকাশছোঁয়া
এলাচের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চাঁদা না পেয়ে নিয়ে গেল গরু, বাছুর নিয়ে আদালতে নারী
চাঁদা না পেয়ে নিয়ে গেল গরু, বাছুর নিয়ে আদালতে নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে শুরু শান্তি আলোচনা
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে শুরু শান্তি আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

দুদকে তলব সেই দুই এপিএস পিও এনসিপি নেতাকে
দুদকে তলব সেই দুই এপিএস পিও এনসিপি নেতাকে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির
ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ আইসিইউ, দিশাহারা মুমূর্ষু রোগীর স্বজনরা
বন্ধ আইসিইউ, দিশাহারা মুমূর্ষু রোগীর স্বজনরা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ
গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

পাখির জন্য অন্য রকম ভালোবাসা
পাখির জন্য অন্য রকম ভালোবাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়র হতে ইসিতে ধরনা জামানত হারানো মুশফিকের
মেয়র হতে ইসিতে ধরনা জামানত হারানো মুশফিকের

পেছনের পৃষ্ঠা

গাছে গাছে রঙের ছোঁয়া
গাছে গাছে রঙের ছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

অনড় জবির শিক্ষার্থীরা কাকরাইলেই অবস্থান
অনড় জবির শিক্ষার্থীরা কাকরাইলেই অবস্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে
নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নতুন কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নতুন কর্মসূচি

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে
মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ
গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্প ট্যাক্সের বোঝা গার্মেন্টে
ট্রাম্প ট্যাক্সের বোঝা গার্মেন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচিত্র বৈশাখ
বিচিত্র বৈশাখ

ডাংগুলি

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ জনের ছানি অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ জনের ছানি অপারেশন

নগর জীবন

বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ
বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

রূপবান সিনেমার বাঁশ উঠেছিল নিলামে
রূপবান সিনেমার বাঁশ উঠেছিল নিলামে

শোবিজ

অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত
অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত

নগর জীবন

ব্যাচেলর পয়েন্ট-এ মিশুকে নিয়ে ধোঁয়াশা
ব্যাচেলর পয়েন্ট-এ মিশুকে নিয়ে ধোঁয়াশা

শোবিজ

চালু হচ্ছে মালয়েশিয়া শ্রমবাজার
চালু হচ্ছে মালয়েশিয়া শ্রমবাজার

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা
সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার ফুফাতো ভাই ভাবিসহ ২৪৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা
হাসিনার ফুফাতো ভাই ভাবিসহ ২৪৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলা তুলে না নেওয়ায় তরুণীকে অপহরণ
মামলা তুলে না নেওয়ায় তরুণীকে অপহরণ

দেশগ্রাম