শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক : পররাষ্ট্রমন্ত্রীর খোলামেলা ভাষ্য

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক : পররাষ্ট্রমন্ত্রীর খোলামেলা ভাষ্য

বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে বিভিন্ন সময়ে বহুজন বহু কথা বলেছেন এবং বলছেন। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসীরা মোটামুটি সবাই একমত যে, বাংলাদেশ-ভারতের বন্ধুত্ব রক্তের অক্ষরে লেখা। কিন্তু গত ৮ ফেব্রুয়ারি নয়াদিল্লির বিবেকানন্দ ফাউন্ডেশনে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে যা বলেছেন এক অর্থে তা অসাধারণ। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু এবং বর্তমানকালে তাঁর সুযোগ্য কন্যা, জননেত্রী শেখ হাসিনা ছাড়া বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের বিষয়ে এ ধরনের সাবলীল এবং বস্তুনিষ্ঠ ভাষ্য অতীতে খুব একটা শোনা যায়নি। ড. হাছান মাহমুদ যে একজন জ্ঞানসমৃদ্ধ সুবক্তা এ ব্যাপারে কারও দ্বিমত নেই। অতীতে তথ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকাকালেও তার বক্তব্য প্রজ্ঞাগত কারণে প্রশংসিত হয়েছে।

৮ ফেব্রুয়ারির অনুষ্ঠানের প্রশ্নোত্তর পর্বে যে বিষয়টি বেশি গুরুত্ব লাভ করেছিল, সেটি ছিল বাংলাদেশে ভারত বিরোধিতা সংক্রান্ত। ড. মাহমুদ রাখঢাক না রেখে বলে দিয়েছেন, ইদানীংকালে বাংলাদেশে ভারতবিরোধী মানসিকতা বহু গুণে কমে গেছে। তার ওই মন্তব্যের নিরিখে বাংলাদেশে ভারতবিরোধী হীনমন্যতার ইতিহাস পর্যালোচনা করা প্রয়োজন। এটা বলা অযৌক্তিক হবে না যে, ভারত বিরোধিতার সূত্রপাত খুঁজে পাওয়া যায় দ্বিজাতিতত্ত্ব নামক সেই ঘৃণিত ধারণা থেকে। যাতে বলা হয়েছে, ভারতবর্ষের হিন্দু এবং মুসলমান সম্প্রদায় জাতিগতভাবে আলাদা। সিপাহি বিপ্লবকালে ইংরেজদের বিরুদ্ধে একাট্টা হয়ে যুদ্ধে নেমেছিলেন হিন্দু-মুসলমান-শিখ-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান সব ধর্মের অনুসারীরা। সেই যুদ্ধে হিন্দু ঝাসির রানি লক্ষ্মীবাঈ মুসলিম মুঘল সম্রাট বাহাদুর শাহের সঙ্গে হাত মিলিয়ে যুদ্ধ করেছিলেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বিরুদ্ধে। ওই যুদ্ধে জয়লাভের পর ইংরেজরা এই ধারণা নিয়ে নতুন ফন্দি করেছিল যে, ভারতবর্ষে ঔপনিবেশিক শাসন চালাতে হলে হিন্দু এবং মুসলিমদের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করতে হবে। তাদের সেই কুপরিকল্পনা বাস্তবায়িত করার লোকের অভাব হয়নি। স্যার সৈয়দ আহম্মদ লোভের বশবর্তী হয়ে ইংরেজদের ফাঁদে পা দিয়ে প্রচার করলেন যে, হিন্দু এবং মুসলমান আলাদা সত্তা। বিনিময়ে তাকে ‘নাইট হুড’ (স্যার) উপাধিসহ বহু কিছু প্রদান করা হয়েছিল। সেই ঘৃণ্য মতবাদ, যার ওপর ভরসা করে ভারত বিভক্ত হয়েছিল, কোটি কোটি মানুষের রক্তে উপমহাদেশ রঞ্জিত হয়েছিল, সেই অভিশপ্ত তত্ত্ব এখনো বেশ কিছু লোকের মধ্যে, বিশেষ করে ধর্মান্ধদের মধ্যে বিরাজমান। ১৯৪৮ সালেই বঙ্গবন্ধু উপলব্ধি করেছিলেন যে, দ্বিজাতিতত্ত্বের ভুয়া আশ্বাস দিয়ে পূর্ববাংলার মুসলমানদের ফাঁদে ফেলেছিল মোহাম্মদ আলী জিন্নাহর নেতৃত্বের লোকেরা, আর তাই তিনি ১৯৪৮ সাল থেকেই পূর্ববাংলার মানুষের মুক্তির কথা চিন্তা করছিলেন। প্রখ্যাত গবেষক অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন তার সদ্য প্রকাশিত বই, ‘বঙ্গবন্ধুর জীবন ১৯২০-১৯৭১’-এর ২৮৪ পৃষ্ঠায় বামপন্থি এক নেতা খোকা রায়ের উদ্ধৃতি দিয়ে লিখেছেন, ১৯৬১ সালে বঙ্গবন্ধু সেই নেতাকে বলেছিলেন, ‘ওদের সঙ্গে (পাকিস্তানের) আমাদের থাকা চলবে না। তাই এখন থেকেই স্বাধীন পূর্ব পাকিস্তানের জন্য আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে; আন্দোলনের প্রোগ্রামে ওই দাবি রাখতে হবে।’ তার অগ্রযাত্রায় পূর্ববাংলার নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানদের সমর্থন থাকলেও এমন অনেক ধর্মান্ধ ছিলেন যারা দ্বিজাতিতত্ত্বের ভিত্তিতে সৃষ্ট পাকিস্তানের ভেঙে যাওয়াকে মেনে নিতে পারেননি। তখন থেকেই যারা বাঙালির মুক্তির কথা বলতেন তাদের ভারতের চর বলে আখ্যায়িত করা হতো। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধকালেও এদের সংখ্যা নেহায়েত কম ছিল না। শুধু যে ধর্মভিত্তিক মুসলিম লীগ, জামায়াতে ইসলামী, নেজামে ইসলাম প্রভৃতি দলের অনুসারীরাই মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে ছিলেন তা নয়, ছিলেন কট্টর মাওবাদী কিছু লোকও (সবাই নয়)। ছিলেন যাদু মিয়া, শাহ আজিজের মতো পাকিস্তানি আদর্শে বিশ্বস্তরাও এবং এমনকি খোন্দকার মোশতাক, জহুরুল কাইয়ুমের মতো তথাকথিত আওয়ামী লীগের কিছু নেতাও। ৭১-এর গণজোয়ারের ফলে এরা নির্জীব হয়ে পড়েছিলেন। অনেকে বাংলাদেশ ছেড়ে চলে গিয়েছিলেন। কিন্তু এদের গোপন ষড়যন্ত্র থেমে থাকেনি। যুক্তরাষ্ট্র, পাকিস্তান এবং চীনের প্রত্যক্ষ সহায়তা পেয়ে তারা বাঙালি জাতীয়তাবাদের কালপুরুষ বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছিলেন, তাদের অতি প্রিয়জন খন্দকার মোশতাক ও জিয়াউর রহমানের অপ-নেতৃত্বে। মোশতাক এবং জিয়া বন্দুকের জোরে ক্ষমতা দখলের পরপরই বাংলাদেশকে পাকিস্তানে রূপান্তরিত করার স্বপ্নে বিভোর হয়ে সেই পুরনো ভারতবিরোধী তাস খেলা শুরু করেছিলেন। জিয়া, এরশাদ এবং পরবর্তীতে খালেদা জিয়া সেই ভারতবিরোধী তাসকেই উপজীব্য করে ২১ বছর ক্ষমতা দখলে রেখে সে সময় ভারতবিরোধী এবং সাম্প্রদায়িক মতবাদ প্রচার করে গেছেন। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে মসজিদে আজান না হয়ে শঙ্খধ্বনি বাজবে বলে খালেদা জিয়া যে সাম্প্রদায়িক উসকানিমূলক কথা বলেছিলেন, সে ধরনের হিন্দুবিরোধী কথা আর কেউ বলেছেন বলে আমাদের জানা নেই। ক্ষমতা দখলের পরই চীন-পাকিস্তানি প্রভুদের নির্দেশে জিয়াউর রহমানের প্রথম পদক্ষেপ ছিল বাংলাদেশে ভারতবিরোধী উন্মাদনা প্রচার করা। তবে ইদানীংকালের ভারত বিদ্বেষ ধর্মগত কারণে নয়, বরং ভারত আমাদের মুক্তিযুদ্ধে অপরিহার্য শক্তি ছিল বলে। ধর্মের কারণে বিরোধিতা করতে হলে তারা বরং চীনেরই বিরোধিতা করত, যেখানে প্রতিনিয়ত বহু মসজিদ চুরমার করা হচ্ছে, উইঘুর এবং অন্যান্য এলাকার মুসলমানদের ওপর সরকারি মদদে নির্যাতনের স্টিমরোলার চালানো হচ্ছে, বিরোধিতা করত সেই সব দেশের যারা গাজা এলাকায় প্যালেস্টাইনবাসীর ওপর নির্যাতন চালানোর জন্য ইসরায়েলকে সাহায্য করছে। কিন্তু বিস্ময়কর হলো তারা গাজায় এবং উইঘুরের গণহত্যার বিরুদ্ধে কিছুই বলছেন না। যা প্রমাণ করে, তাদের ভারত বিরোধিতার একমাত্র কারণ সে দেশটি আমাদের স্বাধীনতা অর্জনে সাহায্য করেছিল।

ড. হাছান মাহমুদ অত্যন্ত বস্তুনিষ্ঠভাবে বলেছেন, বাংলাদেশে ভারতবিরোধী মনোভাব কমে যাচ্ছে। দৃশ্যমান পরিস্থিতিতে তার সেই দাবি খন্ডন করা যায় না। তবে কিছু কিছু ভারতবিরোধী যে এখনো তাদের ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে, সে কথা স্বীকার করে তিনি বলেছেন, এরা নির্বাচনের সময় এবং মাঝেমধ্যে ভারতবিরোধী সেন্টিমেন্ট তৈরির চেষ্টা করেন কিন্তু এই অপশক্তি ধীরে ধীরে দুর্বল হচ্ছে। বিএনপি-জামায়াতই যে ’৭১-পরবর্তী মজ্জাগত ভারত বিরোধিতা ছড়িয়েছে-ছড়াচ্ছে, এই অনস্বীকার্য সত্য কথাটি নির্দ্বিধায় প্রকাশ করে ড. মাহমুদ সত্যকেই প্রাধান্য দিয়েছেন। কিছু সন্ত্রাসী গ্রুপ সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতনের চেষ্টা করে, অস্থিতিশীলতা তৈরি করতে চায়, এ কথাও তিনি উল্লেখ করে বলেছেন, এ বিষয়ে সরকার সতর্ক। তার এই দাবি যে সত্যনিষ্ঠ, গত দুর্গাপূজা এবং নির্বাচনকালের ঘটনাপ্রবাহই তা প্রমাণ করে। মালদ্বীপের ইন্ডিয়া আউট স্লোগানের মতো ভারতবিরোধী স্লোগান, পোস্টার বাংলাদেশে রয়েছে কিন্তু ভারতবিরোধী স্লোগান আগে যেমন কাজ করত, এখন তেমন করে না বলে ড. মাহমুদের দাবি প্রমাণের অপেক্ষা রাখে না। এটি দৃশ্যমান যে, গুটিকয়েক মজ্জাগত ভারতবিরোধী এ ধরনের প্রচারণায় জনগণ কর্ণপাত করছে না। মন্ত্রী মহোদয় এ কথা বলতে ভোলেননি যে, বাংলাদেশে গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতা অক্ষুণœ রাখতে ভারত পাশে ছিল। তাই ভারতের জনগণ, নাগরিক সমাজ ও সরকারের প্রতি তিনি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। ‘বাংলাদেশের নির্বাচনের বিষয়ে সে দেশের জনগণই সিদ্ধান্ত নেবে, বাইরের কোনো দেশের উচিত হবে না সে দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করা’ ভারতের এমন শক্ত বার্তা পেয়ে সেসব দেশ তাদের কর্মকান্ড পরিবর্তন করেছিল যারা আগে বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে অযাচিতভাবে মাথা ঘামাচ্ছিল। তিনি বলেছেন, নির্বাচন বানচাল করতে বিএনপি-জামায়াত কম চেষ্টা করেনি, প্রধান বিচারপতির বাড়িতে হামলা করেছে। কিন্তু তাদের চক্রান্ত সফল হয়নি। তার দাবি, ধর্মান্ধরা নির্বাচনের আগে ভারতবিরোধী তাস খেলেছেন। ’৭১-এ ভারতের বহু লোক এবং সৈন্য জীবন উৎসর্গ করায় ভারতের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক রক্তের অক্ষরে লেখা হয়েছে এবং সেই সম্পর্ক অন্য কোনো দেশের সঙ্গে তুলনা করা যায় না, এমনটি বলে ড. মাহমুদ একটি নিরঙ্কুশ বাস্তবতার প্রতিফলন ঘটিয়েছেন। ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি দিল্লিতে এবং পরবর্তীতে কলকাতার বিশাল জনসমুদ্রকে বঙ্গবন্ধু একই ধরনের কথা বলেছিলেন কৃতজ্ঞতাভরে। মন্ত্রী মহোদয় এটা পরিষ্কার করে দিয়েছেন যে, চীন আমাদের উন্নয়ন সহযোগী- এটাই, আর ভারতের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক রক্তে লেখা। প্রতি বছর ১৭ লাখ বাংলাদেশি ভারতীয় ভিসার আবেদন করে, এ কথা উল্লেখ করে ড. মাহমুদ বলেছেন এটা পারস্পরিক সুসম্পর্কের নিদর্শন। মাঝে মাঝে সাম্প্রদায়িক অপশক্তি মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে চায়, ভ্রাতৃত্বের সম্পর্কে চিড় ধরাতে চায়, কিন্তু সরকার তা প্রতিহত করে, এটা তিনি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আরও বলেছেন, অন্য কোনো দেশের সম্পর্কের সঙ্গে কখনো বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের তুলনা করা যায় না। জনগণের বড় অংশ মনে করে, ভালো সম্পর্ক থাকা উচিত বাংলাদেশের অগ্রগতির জন্য। ’৭১-এ ভারত ‘১ কোটি মানুষকে আশ্রয় দিয়েছিল, সীমানা খুলে দিয়েছিল, খুলে দিয়েছিল তাদের হৃদয়’ সেই স্মৃতিচারণও করেছিলেন আমাদের পররাষ্ট্রমন্ত্রী। বাংলাদেশে চীনের ঘাঁটি হতে পারে এমন গুজবকে তিনি বোগাস, বানোয়াট বলে উড়িয়ে দিয়েছেন।

অতীতে ঐকমত্যের ভিত্তিতে ভারতের সঙ্গে আমাদের অনেক সমস্যারই সমাধান হয়েছে, এ কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলেন, যেসব সমস্যা সমাধানের অপেক্ষায়, সেগুলোও আলোচনার মাধ্যমেই শেষ হবে বলে তিনি আশাবাদী। সেই প্রসঙ্গে জোর দিয়ে বলেছেন, ভারতের আগামী নির্বাচনের পরপরই তিস্তা সমস্যার সমাধান হওয়া একান্ত প্রয়োজন। তিনি এ কথাও উল্লেখ করেছেন, ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের এ ব্যাপারে আগ্রহে ঘাটতি নেই। ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে মারণাস্ত্রের ব্যবহার নিষিদ্ধ করার দাবি করে তিনি বলেন, সম্প্রতি সীমান্ত এলাকায় বিজিবির এক সদস্যকে হত্যার ঘটনার ওপর তদন্ত চলছে। মিয়ানমারে চলতি ঘটনাগুলো বাংলাদেশ এবং ভারত উভয় দেশের জন্যই অশনিসংকেতসম বলে উল্লেখ করে তিনি বলেছেন, এ সমস্যা প্রতিহত করতে উভয় দেশকে একযোগে কাজ করতে হবে। পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ভাষ্যগুলো মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী সবাইকেই মুগ্ধ করেছে। মজ্জাগত ভারতবিরোধী যে তারাই এবং তাদের বংশধররাই- যারা স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয় মেনে নিতে পারেননি, সে কথা বহুলাংশেই তার আলাপচারিতা এবং প্রশ্নোত্তর থেকে অনুধাবন করা যায়। এই অবাঞ্ছিত এবং ধ্বংসাত্মক মনস্তত্ত্ব যে বিএনপি-জামায়াত নেতা-কর্মীরাই মূলত চালিয়ে যাচ্ছে- সে কথা তিনি রাখঢাক না রেখেই প্রকাশ্যে উল্লেখ করেছেন। তিনি ভারতীয় জনগণকে বোঝাতে সক্ষম হয়েছেন, বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ মজ্জাগত ভারতবিরোধী এবং সাম্প্রদায়িক মনোভাবাপন্ন নয়।

১৯৭৫-এ বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করার পর জিয়াউর রহমান যে ভারতবিরোধী কট্টরতার আশ্রয় নিয়েছিলেন, আজ তার উত্তরসূরিরাই সেটি চালিয়ে যাচ্ছেন। জিয়াউর রহমান ভারতের সঙ্গে বৈরিতা চালিয়ে না গেলে গঙ্গার পানি, ছিটমহল, সমুদ্রসীমা নির্ধারণ প্রভৃতি সমস্যাগুলোর সমাধান বহু আগেই হয়ে যেত। বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের বিভিন্ন দিক সুস্পষ্ট ভাষায় তুলে ধরার জন্য পররাষ্ট্রমন্ত্রী মহোদয় প্রশংসা এবং সাধুবাদের দাবিদার। যারা এখনো মজ্জাগত ভারত বিরোধিতায় অবতীর্ণ আশা করা যায় তারা বাস্তবতা উপলব্ধি করতে পারবেন।

                লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে