শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক : পররাষ্ট্রমন্ত্রীর খোলামেলা ভাষ্য

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক : পররাষ্ট্রমন্ত্রীর খোলামেলা ভাষ্য

বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে বিভিন্ন সময়ে বহুজন বহু কথা বলেছেন এবং বলছেন। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসীরা মোটামুটি সবাই একমত যে, বাংলাদেশ-ভারতের বন্ধুত্ব রক্তের অক্ষরে লেখা। কিন্তু গত ৮ ফেব্রুয়ারি নয়াদিল্লির বিবেকানন্দ ফাউন্ডেশনে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে যা বলেছেন এক অর্থে তা অসাধারণ। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু এবং বর্তমানকালে তাঁর সুযোগ্য কন্যা, জননেত্রী শেখ হাসিনা ছাড়া বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের বিষয়ে এ ধরনের সাবলীল এবং বস্তুনিষ্ঠ ভাষ্য অতীতে খুব একটা শোনা যায়নি। ড. হাছান মাহমুদ যে একজন জ্ঞানসমৃদ্ধ সুবক্তা এ ব্যাপারে কারও দ্বিমত নেই। অতীতে তথ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকাকালেও তার বক্তব্য প্রজ্ঞাগত কারণে প্রশংসিত হয়েছে।

৮ ফেব্রুয়ারির অনুষ্ঠানের প্রশ্নোত্তর পর্বে যে বিষয়টি বেশি গুরুত্ব লাভ করেছিল, সেটি ছিল বাংলাদেশে ভারত বিরোধিতা সংক্রান্ত। ড. মাহমুদ রাখঢাক না রেখে বলে দিয়েছেন, ইদানীংকালে বাংলাদেশে ভারতবিরোধী মানসিকতা বহু গুণে কমে গেছে। তার ওই মন্তব্যের নিরিখে বাংলাদেশে ভারতবিরোধী হীনমন্যতার ইতিহাস পর্যালোচনা করা প্রয়োজন। এটা বলা অযৌক্তিক হবে না যে, ভারত বিরোধিতার সূত্রপাত খুঁজে পাওয়া যায় দ্বিজাতিতত্ত্ব নামক সেই ঘৃণিত ধারণা থেকে। যাতে বলা হয়েছে, ভারতবর্ষের হিন্দু এবং মুসলমান সম্প্রদায় জাতিগতভাবে আলাদা। সিপাহি বিপ্লবকালে ইংরেজদের বিরুদ্ধে একাট্টা হয়ে যুদ্ধে নেমেছিলেন হিন্দু-মুসলমান-শিখ-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান সব ধর্মের অনুসারীরা। সেই যুদ্ধে হিন্দু ঝাসির রানি লক্ষ্মীবাঈ মুসলিম মুঘল সম্রাট বাহাদুর শাহের সঙ্গে হাত মিলিয়ে যুদ্ধ করেছিলেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বিরুদ্ধে। ওই যুদ্ধে জয়লাভের পর ইংরেজরা এই ধারণা নিয়ে নতুন ফন্দি করেছিল যে, ভারতবর্ষে ঔপনিবেশিক শাসন চালাতে হলে হিন্দু এবং মুসলিমদের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করতে হবে। তাদের সেই কুপরিকল্পনা বাস্তবায়িত করার লোকের অভাব হয়নি। স্যার সৈয়দ আহম্মদ লোভের বশবর্তী হয়ে ইংরেজদের ফাঁদে পা দিয়ে প্রচার করলেন যে, হিন্দু এবং মুসলমান আলাদা সত্তা। বিনিময়ে তাকে ‘নাইট হুড’ (স্যার) উপাধিসহ বহু কিছু প্রদান করা হয়েছিল। সেই ঘৃণ্য মতবাদ, যার ওপর ভরসা করে ভারত বিভক্ত হয়েছিল, কোটি কোটি মানুষের রক্তে উপমহাদেশ রঞ্জিত হয়েছিল, সেই অভিশপ্ত তত্ত্ব এখনো বেশ কিছু লোকের মধ্যে, বিশেষ করে ধর্মান্ধদের মধ্যে বিরাজমান। ১৯৪৮ সালেই বঙ্গবন্ধু উপলব্ধি করেছিলেন যে, দ্বিজাতিতত্ত্বের ভুয়া আশ্বাস দিয়ে পূর্ববাংলার মুসলমানদের ফাঁদে ফেলেছিল মোহাম্মদ আলী জিন্নাহর নেতৃত্বের লোকেরা, আর তাই তিনি ১৯৪৮ সাল থেকেই পূর্ববাংলার মানুষের মুক্তির কথা চিন্তা করছিলেন। প্রখ্যাত গবেষক অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন তার সদ্য প্রকাশিত বই, ‘বঙ্গবন্ধুর জীবন ১৯২০-১৯৭১’-এর ২৮৪ পৃষ্ঠায় বামপন্থি এক নেতা খোকা রায়ের উদ্ধৃতি দিয়ে লিখেছেন, ১৯৬১ সালে বঙ্গবন্ধু সেই নেতাকে বলেছিলেন, ‘ওদের সঙ্গে (পাকিস্তানের) আমাদের থাকা চলবে না। তাই এখন থেকেই স্বাধীন পূর্ব পাকিস্তানের জন্য আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে; আন্দোলনের প্রোগ্রামে ওই দাবি রাখতে হবে।’ তার অগ্রযাত্রায় পূর্ববাংলার নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানদের সমর্থন থাকলেও এমন অনেক ধর্মান্ধ ছিলেন যারা দ্বিজাতিতত্ত্বের ভিত্তিতে সৃষ্ট পাকিস্তানের ভেঙে যাওয়াকে মেনে নিতে পারেননি। তখন থেকেই যারা বাঙালির মুক্তির কথা বলতেন তাদের ভারতের চর বলে আখ্যায়িত করা হতো। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধকালেও এদের সংখ্যা নেহায়েত কম ছিল না। শুধু যে ধর্মভিত্তিক মুসলিম লীগ, জামায়াতে ইসলামী, নেজামে ইসলাম প্রভৃতি দলের অনুসারীরাই মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে ছিলেন তা নয়, ছিলেন কট্টর মাওবাদী কিছু লোকও (সবাই নয়)। ছিলেন যাদু মিয়া, শাহ আজিজের মতো পাকিস্তানি আদর্শে বিশ্বস্তরাও এবং এমনকি খোন্দকার মোশতাক, জহুরুল কাইয়ুমের মতো তথাকথিত আওয়ামী লীগের কিছু নেতাও। ৭১-এর গণজোয়ারের ফলে এরা নির্জীব হয়ে পড়েছিলেন। অনেকে বাংলাদেশ ছেড়ে চলে গিয়েছিলেন। কিন্তু এদের গোপন ষড়যন্ত্র থেমে থাকেনি। যুক্তরাষ্ট্র, পাকিস্তান এবং চীনের প্রত্যক্ষ সহায়তা পেয়ে তারা বাঙালি জাতীয়তাবাদের কালপুরুষ বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছিলেন, তাদের অতি প্রিয়জন খন্দকার মোশতাক ও জিয়াউর রহমানের অপ-নেতৃত্বে। মোশতাক এবং জিয়া বন্দুকের জোরে ক্ষমতা দখলের পরপরই বাংলাদেশকে পাকিস্তানে রূপান্তরিত করার স্বপ্নে বিভোর হয়ে সেই পুরনো ভারতবিরোধী তাস খেলা শুরু করেছিলেন। জিয়া, এরশাদ এবং পরবর্তীতে খালেদা জিয়া সেই ভারতবিরোধী তাসকেই উপজীব্য করে ২১ বছর ক্ষমতা দখলে রেখে সে সময় ভারতবিরোধী এবং সাম্প্রদায়িক মতবাদ প্রচার করে গেছেন। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে মসজিদে আজান না হয়ে শঙ্খধ্বনি বাজবে বলে খালেদা জিয়া যে সাম্প্রদায়িক উসকানিমূলক কথা বলেছিলেন, সে ধরনের হিন্দুবিরোধী কথা আর কেউ বলেছেন বলে আমাদের জানা নেই। ক্ষমতা দখলের পরই চীন-পাকিস্তানি প্রভুদের নির্দেশে জিয়াউর রহমানের প্রথম পদক্ষেপ ছিল বাংলাদেশে ভারতবিরোধী উন্মাদনা প্রচার করা। তবে ইদানীংকালের ভারত বিদ্বেষ ধর্মগত কারণে নয়, বরং ভারত আমাদের মুক্তিযুদ্ধে অপরিহার্য শক্তি ছিল বলে। ধর্মের কারণে বিরোধিতা করতে হলে তারা বরং চীনেরই বিরোধিতা করত, যেখানে প্রতিনিয়ত বহু মসজিদ চুরমার করা হচ্ছে, উইঘুর এবং অন্যান্য এলাকার মুসলমানদের ওপর সরকারি মদদে নির্যাতনের স্টিমরোলার চালানো হচ্ছে, বিরোধিতা করত সেই সব দেশের যারা গাজা এলাকায় প্যালেস্টাইনবাসীর ওপর নির্যাতন চালানোর জন্য ইসরায়েলকে সাহায্য করছে। কিন্তু বিস্ময়কর হলো তারা গাজায় এবং উইঘুরের গণহত্যার বিরুদ্ধে কিছুই বলছেন না। যা প্রমাণ করে, তাদের ভারত বিরোধিতার একমাত্র কারণ সে দেশটি আমাদের স্বাধীনতা অর্জনে সাহায্য করেছিল।

ড. হাছান মাহমুদ অত্যন্ত বস্তুনিষ্ঠভাবে বলেছেন, বাংলাদেশে ভারতবিরোধী মনোভাব কমে যাচ্ছে। দৃশ্যমান পরিস্থিতিতে তার সেই দাবি খন্ডন করা যায় না। তবে কিছু কিছু ভারতবিরোধী যে এখনো তাদের ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে, সে কথা স্বীকার করে তিনি বলেছেন, এরা নির্বাচনের সময় এবং মাঝেমধ্যে ভারতবিরোধী সেন্টিমেন্ট তৈরির চেষ্টা করেন কিন্তু এই অপশক্তি ধীরে ধীরে দুর্বল হচ্ছে। বিএনপি-জামায়াতই যে ’৭১-পরবর্তী মজ্জাগত ভারত বিরোধিতা ছড়িয়েছে-ছড়াচ্ছে, এই অনস্বীকার্য সত্য কথাটি নির্দ্বিধায় প্রকাশ করে ড. মাহমুদ সত্যকেই প্রাধান্য দিয়েছেন। কিছু সন্ত্রাসী গ্রুপ সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতনের চেষ্টা করে, অস্থিতিশীলতা তৈরি করতে চায়, এ কথাও তিনি উল্লেখ করে বলেছেন, এ বিষয়ে সরকার সতর্ক। তার এই দাবি যে সত্যনিষ্ঠ, গত দুর্গাপূজা এবং নির্বাচনকালের ঘটনাপ্রবাহই তা প্রমাণ করে। মালদ্বীপের ইন্ডিয়া আউট স্লোগানের মতো ভারতবিরোধী স্লোগান, পোস্টার বাংলাদেশে রয়েছে কিন্তু ভারতবিরোধী স্লোগান আগে যেমন কাজ করত, এখন তেমন করে না বলে ড. মাহমুদের দাবি প্রমাণের অপেক্ষা রাখে না। এটি দৃশ্যমান যে, গুটিকয়েক মজ্জাগত ভারতবিরোধী এ ধরনের প্রচারণায় জনগণ কর্ণপাত করছে না। মন্ত্রী মহোদয় এ কথা বলতে ভোলেননি যে, বাংলাদেশে গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতা অক্ষুণœ রাখতে ভারত পাশে ছিল। তাই ভারতের জনগণ, নাগরিক সমাজ ও সরকারের প্রতি তিনি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। ‘বাংলাদেশের নির্বাচনের বিষয়ে সে দেশের জনগণই সিদ্ধান্ত নেবে, বাইরের কোনো দেশের উচিত হবে না সে দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করা’ ভারতের এমন শক্ত বার্তা পেয়ে সেসব দেশ তাদের কর্মকান্ড পরিবর্তন করেছিল যারা আগে বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে অযাচিতভাবে মাথা ঘামাচ্ছিল। তিনি বলেছেন, নির্বাচন বানচাল করতে বিএনপি-জামায়াত কম চেষ্টা করেনি, প্রধান বিচারপতির বাড়িতে হামলা করেছে। কিন্তু তাদের চক্রান্ত সফল হয়নি। তার দাবি, ধর্মান্ধরা নির্বাচনের আগে ভারতবিরোধী তাস খেলেছেন। ’৭১-এ ভারতের বহু লোক এবং সৈন্য জীবন উৎসর্গ করায় ভারতের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক রক্তের অক্ষরে লেখা হয়েছে এবং সেই সম্পর্ক অন্য কোনো দেশের সঙ্গে তুলনা করা যায় না, এমনটি বলে ড. মাহমুদ একটি নিরঙ্কুশ বাস্তবতার প্রতিফলন ঘটিয়েছেন। ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি দিল্লিতে এবং পরবর্তীতে কলকাতার বিশাল জনসমুদ্রকে বঙ্গবন্ধু একই ধরনের কথা বলেছিলেন কৃতজ্ঞতাভরে। মন্ত্রী মহোদয় এটা পরিষ্কার করে দিয়েছেন যে, চীন আমাদের উন্নয়ন সহযোগী- এটাই, আর ভারতের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক রক্তে লেখা। প্রতি বছর ১৭ লাখ বাংলাদেশি ভারতীয় ভিসার আবেদন করে, এ কথা উল্লেখ করে ড. মাহমুদ বলেছেন এটা পারস্পরিক সুসম্পর্কের নিদর্শন। মাঝে মাঝে সাম্প্রদায়িক অপশক্তি মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে চায়, ভ্রাতৃত্বের সম্পর্কে চিড় ধরাতে চায়, কিন্তু সরকার তা প্রতিহত করে, এটা তিনি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আরও বলেছেন, অন্য কোনো দেশের সম্পর্কের সঙ্গে কখনো বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের তুলনা করা যায় না। জনগণের বড় অংশ মনে করে, ভালো সম্পর্ক থাকা উচিত বাংলাদেশের অগ্রগতির জন্য। ’৭১-এ ভারত ‘১ কোটি মানুষকে আশ্রয় দিয়েছিল, সীমানা খুলে দিয়েছিল, খুলে দিয়েছিল তাদের হৃদয়’ সেই স্মৃতিচারণও করেছিলেন আমাদের পররাষ্ট্রমন্ত্রী। বাংলাদেশে চীনের ঘাঁটি হতে পারে এমন গুজবকে তিনি বোগাস, বানোয়াট বলে উড়িয়ে দিয়েছেন।

অতীতে ঐকমত্যের ভিত্তিতে ভারতের সঙ্গে আমাদের অনেক সমস্যারই সমাধান হয়েছে, এ কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলেন, যেসব সমস্যা সমাধানের অপেক্ষায়, সেগুলোও আলোচনার মাধ্যমেই শেষ হবে বলে তিনি আশাবাদী। সেই প্রসঙ্গে জোর দিয়ে বলেছেন, ভারতের আগামী নির্বাচনের পরপরই তিস্তা সমস্যার সমাধান হওয়া একান্ত প্রয়োজন। তিনি এ কথাও উল্লেখ করেছেন, ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের এ ব্যাপারে আগ্রহে ঘাটতি নেই। ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে মারণাস্ত্রের ব্যবহার নিষিদ্ধ করার দাবি করে তিনি বলেন, সম্প্রতি সীমান্ত এলাকায় বিজিবির এক সদস্যকে হত্যার ঘটনার ওপর তদন্ত চলছে। মিয়ানমারে চলতি ঘটনাগুলো বাংলাদেশ এবং ভারত উভয় দেশের জন্যই অশনিসংকেতসম বলে উল্লেখ করে তিনি বলেছেন, এ সমস্যা প্রতিহত করতে উভয় দেশকে একযোগে কাজ করতে হবে। পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ভাষ্যগুলো মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী সবাইকেই মুগ্ধ করেছে। মজ্জাগত ভারতবিরোধী যে তারাই এবং তাদের বংশধররাই- যারা স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয় মেনে নিতে পারেননি, সে কথা বহুলাংশেই তার আলাপচারিতা এবং প্রশ্নোত্তর থেকে অনুধাবন করা যায়। এই অবাঞ্ছিত এবং ধ্বংসাত্মক মনস্তত্ত্ব যে বিএনপি-জামায়াত নেতা-কর্মীরাই মূলত চালিয়ে যাচ্ছে- সে কথা তিনি রাখঢাক না রেখেই প্রকাশ্যে উল্লেখ করেছেন। তিনি ভারতীয় জনগণকে বোঝাতে সক্ষম হয়েছেন, বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ মজ্জাগত ভারতবিরোধী এবং সাম্প্রদায়িক মনোভাবাপন্ন নয়।

১৯৭৫-এ বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করার পর জিয়াউর রহমান যে ভারতবিরোধী কট্টরতার আশ্রয় নিয়েছিলেন, আজ তার উত্তরসূরিরাই সেটি চালিয়ে যাচ্ছেন। জিয়াউর রহমান ভারতের সঙ্গে বৈরিতা চালিয়ে না গেলে গঙ্গার পানি, ছিটমহল, সমুদ্রসীমা নির্ধারণ প্রভৃতি সমস্যাগুলোর সমাধান বহু আগেই হয়ে যেত। বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের বিভিন্ন দিক সুস্পষ্ট ভাষায় তুলে ধরার জন্য পররাষ্ট্রমন্ত্রী মহোদয় প্রশংসা এবং সাধুবাদের দাবিদার। যারা এখনো মজ্জাগত ভারত বিরোধিতায় অবতীর্ণ আশা করা যায় তারা বাস্তবতা উপলব্ধি করতে পারবেন।

                লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

৪৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল
এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা