শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক : পররাষ্ট্রমন্ত্রীর খোলামেলা ভাষ্য

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক : পররাষ্ট্রমন্ত্রীর খোলামেলা ভাষ্য

বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে বিভিন্ন সময়ে বহুজন বহু কথা বলেছেন এবং বলছেন। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসীরা মোটামুটি সবাই একমত যে, বাংলাদেশ-ভারতের বন্ধুত্ব রক্তের অক্ষরে লেখা। কিন্তু গত ৮ ফেব্রুয়ারি নয়াদিল্লির বিবেকানন্দ ফাউন্ডেশনে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে যা বলেছেন এক অর্থে তা অসাধারণ। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু এবং বর্তমানকালে তাঁর সুযোগ্য কন্যা, জননেত্রী শেখ হাসিনা ছাড়া বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের বিষয়ে এ ধরনের সাবলীল এবং বস্তুনিষ্ঠ ভাষ্য অতীতে খুব একটা শোনা যায়নি। ড. হাছান মাহমুদ যে একজন জ্ঞানসমৃদ্ধ সুবক্তা এ ব্যাপারে কারও দ্বিমত নেই। অতীতে তথ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকাকালেও তার বক্তব্য প্রজ্ঞাগত কারণে প্রশংসিত হয়েছে।

৮ ফেব্রুয়ারির অনুষ্ঠানের প্রশ্নোত্তর পর্বে যে বিষয়টি বেশি গুরুত্ব লাভ করেছিল, সেটি ছিল বাংলাদেশে ভারত বিরোধিতা সংক্রান্ত। ড. মাহমুদ রাখঢাক না রেখে বলে দিয়েছেন, ইদানীংকালে বাংলাদেশে ভারতবিরোধী মানসিকতা বহু গুণে কমে গেছে। তার ওই মন্তব্যের নিরিখে বাংলাদেশে ভারতবিরোধী হীনমন্যতার ইতিহাস পর্যালোচনা করা প্রয়োজন। এটা বলা অযৌক্তিক হবে না যে, ভারত বিরোধিতার সূত্রপাত খুঁজে পাওয়া যায় দ্বিজাতিতত্ত্ব নামক সেই ঘৃণিত ধারণা থেকে। যাতে বলা হয়েছে, ভারতবর্ষের হিন্দু এবং মুসলমান সম্প্রদায় জাতিগতভাবে আলাদা। সিপাহি বিপ্লবকালে ইংরেজদের বিরুদ্ধে একাট্টা হয়ে যুদ্ধে নেমেছিলেন হিন্দু-মুসলমান-শিখ-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান সব ধর্মের অনুসারীরা। সেই যুদ্ধে হিন্দু ঝাসির রানি লক্ষ্মীবাঈ মুসলিম মুঘল সম্রাট বাহাদুর শাহের সঙ্গে হাত মিলিয়ে যুদ্ধ করেছিলেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বিরুদ্ধে। ওই যুদ্ধে জয়লাভের পর ইংরেজরা এই ধারণা নিয়ে নতুন ফন্দি করেছিল যে, ভারতবর্ষে ঔপনিবেশিক শাসন চালাতে হলে হিন্দু এবং মুসলিমদের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করতে হবে। তাদের সেই কুপরিকল্পনা বাস্তবায়িত করার লোকের অভাব হয়নি। স্যার সৈয়দ আহম্মদ লোভের বশবর্তী হয়ে ইংরেজদের ফাঁদে পা দিয়ে প্রচার করলেন যে, হিন্দু এবং মুসলমান আলাদা সত্তা। বিনিময়ে তাকে ‘নাইট হুড’ (স্যার) উপাধিসহ বহু কিছু প্রদান করা হয়েছিল। সেই ঘৃণ্য মতবাদ, যার ওপর ভরসা করে ভারত বিভক্ত হয়েছিল, কোটি কোটি মানুষের রক্তে উপমহাদেশ রঞ্জিত হয়েছিল, সেই অভিশপ্ত তত্ত্ব এখনো বেশ কিছু লোকের মধ্যে, বিশেষ করে ধর্মান্ধদের মধ্যে বিরাজমান। ১৯৪৮ সালেই বঙ্গবন্ধু উপলব্ধি করেছিলেন যে, দ্বিজাতিতত্ত্বের ভুয়া আশ্বাস দিয়ে পূর্ববাংলার মুসলমানদের ফাঁদে ফেলেছিল মোহাম্মদ আলী জিন্নাহর নেতৃত্বের লোকেরা, আর তাই তিনি ১৯৪৮ সাল থেকেই পূর্ববাংলার মানুষের মুক্তির কথা চিন্তা করছিলেন। প্রখ্যাত গবেষক অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন তার সদ্য প্রকাশিত বই, ‘বঙ্গবন্ধুর জীবন ১৯২০-১৯৭১’-এর ২৮৪ পৃষ্ঠায় বামপন্থি এক নেতা খোকা রায়ের উদ্ধৃতি দিয়ে লিখেছেন, ১৯৬১ সালে বঙ্গবন্ধু সেই নেতাকে বলেছিলেন, ‘ওদের সঙ্গে (পাকিস্তানের) আমাদের থাকা চলবে না। তাই এখন থেকেই স্বাধীন পূর্ব পাকিস্তানের জন্য আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে; আন্দোলনের প্রোগ্রামে ওই দাবি রাখতে হবে।’ তার অগ্রযাত্রায় পূর্ববাংলার নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানদের সমর্থন থাকলেও এমন অনেক ধর্মান্ধ ছিলেন যারা দ্বিজাতিতত্ত্বের ভিত্তিতে সৃষ্ট পাকিস্তানের ভেঙে যাওয়াকে মেনে নিতে পারেননি। তখন থেকেই যারা বাঙালির মুক্তির কথা বলতেন তাদের ভারতের চর বলে আখ্যায়িত করা হতো। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধকালেও এদের সংখ্যা নেহায়েত কম ছিল না। শুধু যে ধর্মভিত্তিক মুসলিম লীগ, জামায়াতে ইসলামী, নেজামে ইসলাম প্রভৃতি দলের অনুসারীরাই মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে ছিলেন তা নয়, ছিলেন কট্টর মাওবাদী কিছু লোকও (সবাই নয়)। ছিলেন যাদু মিয়া, শাহ আজিজের মতো পাকিস্তানি আদর্শে বিশ্বস্তরাও এবং এমনকি খোন্দকার মোশতাক, জহুরুল কাইয়ুমের মতো তথাকথিত আওয়ামী লীগের কিছু নেতাও। ৭১-এর গণজোয়ারের ফলে এরা নির্জীব হয়ে পড়েছিলেন। অনেকে বাংলাদেশ ছেড়ে চলে গিয়েছিলেন। কিন্তু এদের গোপন ষড়যন্ত্র থেমে থাকেনি। যুক্তরাষ্ট্র, পাকিস্তান এবং চীনের প্রত্যক্ষ সহায়তা পেয়ে তারা বাঙালি জাতীয়তাবাদের কালপুরুষ বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছিলেন, তাদের অতি প্রিয়জন খন্দকার মোশতাক ও জিয়াউর রহমানের অপ-নেতৃত্বে। মোশতাক এবং জিয়া বন্দুকের জোরে ক্ষমতা দখলের পরপরই বাংলাদেশকে পাকিস্তানে রূপান্তরিত করার স্বপ্নে বিভোর হয়ে সেই পুরনো ভারতবিরোধী তাস খেলা শুরু করেছিলেন। জিয়া, এরশাদ এবং পরবর্তীতে খালেদা জিয়া সেই ভারতবিরোধী তাসকেই উপজীব্য করে ২১ বছর ক্ষমতা দখলে রেখে সে সময় ভারতবিরোধী এবং সাম্প্রদায়িক মতবাদ প্রচার করে গেছেন। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে মসজিদে আজান না হয়ে শঙ্খধ্বনি বাজবে বলে খালেদা জিয়া যে সাম্প্রদায়িক উসকানিমূলক কথা বলেছিলেন, সে ধরনের হিন্দুবিরোধী কথা আর কেউ বলেছেন বলে আমাদের জানা নেই। ক্ষমতা দখলের পরই চীন-পাকিস্তানি প্রভুদের নির্দেশে জিয়াউর রহমানের প্রথম পদক্ষেপ ছিল বাংলাদেশে ভারতবিরোধী উন্মাদনা প্রচার করা। তবে ইদানীংকালের ভারত বিদ্বেষ ধর্মগত কারণে নয়, বরং ভারত আমাদের মুক্তিযুদ্ধে অপরিহার্য শক্তি ছিল বলে। ধর্মের কারণে বিরোধিতা করতে হলে তারা বরং চীনেরই বিরোধিতা করত, যেখানে প্রতিনিয়ত বহু মসজিদ চুরমার করা হচ্ছে, উইঘুর এবং অন্যান্য এলাকার মুসলমানদের ওপর সরকারি মদদে নির্যাতনের স্টিমরোলার চালানো হচ্ছে, বিরোধিতা করত সেই সব দেশের যারা গাজা এলাকায় প্যালেস্টাইনবাসীর ওপর নির্যাতন চালানোর জন্য ইসরায়েলকে সাহায্য করছে। কিন্তু বিস্ময়কর হলো তারা গাজায় এবং উইঘুরের গণহত্যার বিরুদ্ধে কিছুই বলছেন না। যা প্রমাণ করে, তাদের ভারত বিরোধিতার একমাত্র কারণ সে দেশটি আমাদের স্বাধীনতা অর্জনে সাহায্য করেছিল।

ড. হাছান মাহমুদ অত্যন্ত বস্তুনিষ্ঠভাবে বলেছেন, বাংলাদেশে ভারতবিরোধী মনোভাব কমে যাচ্ছে। দৃশ্যমান পরিস্থিতিতে তার সেই দাবি খন্ডন করা যায় না। তবে কিছু কিছু ভারতবিরোধী যে এখনো তাদের ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে, সে কথা স্বীকার করে তিনি বলেছেন, এরা নির্বাচনের সময় এবং মাঝেমধ্যে ভারতবিরোধী সেন্টিমেন্ট তৈরির চেষ্টা করেন কিন্তু এই অপশক্তি ধীরে ধীরে দুর্বল হচ্ছে। বিএনপি-জামায়াতই যে ’৭১-পরবর্তী মজ্জাগত ভারত বিরোধিতা ছড়িয়েছে-ছড়াচ্ছে, এই অনস্বীকার্য সত্য কথাটি নির্দ্বিধায় প্রকাশ করে ড. মাহমুদ সত্যকেই প্রাধান্য দিয়েছেন। কিছু সন্ত্রাসী গ্রুপ সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতনের চেষ্টা করে, অস্থিতিশীলতা তৈরি করতে চায়, এ কথাও তিনি উল্লেখ করে বলেছেন, এ বিষয়ে সরকার সতর্ক। তার এই দাবি যে সত্যনিষ্ঠ, গত দুর্গাপূজা এবং নির্বাচনকালের ঘটনাপ্রবাহই তা প্রমাণ করে। মালদ্বীপের ইন্ডিয়া আউট স্লোগানের মতো ভারতবিরোধী স্লোগান, পোস্টার বাংলাদেশে রয়েছে কিন্তু ভারতবিরোধী স্লোগান আগে যেমন কাজ করত, এখন তেমন করে না বলে ড. মাহমুদের দাবি প্রমাণের অপেক্ষা রাখে না। এটি দৃশ্যমান যে, গুটিকয়েক মজ্জাগত ভারতবিরোধী এ ধরনের প্রচারণায় জনগণ কর্ণপাত করছে না। মন্ত্রী মহোদয় এ কথা বলতে ভোলেননি যে, বাংলাদেশে গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতা অক্ষুণœ রাখতে ভারত পাশে ছিল। তাই ভারতের জনগণ, নাগরিক সমাজ ও সরকারের প্রতি তিনি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। ‘বাংলাদেশের নির্বাচনের বিষয়ে সে দেশের জনগণই সিদ্ধান্ত নেবে, বাইরের কোনো দেশের উচিত হবে না সে দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করা’ ভারতের এমন শক্ত বার্তা পেয়ে সেসব দেশ তাদের কর্মকান্ড পরিবর্তন করেছিল যারা আগে বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে অযাচিতভাবে মাথা ঘামাচ্ছিল। তিনি বলেছেন, নির্বাচন বানচাল করতে বিএনপি-জামায়াত কম চেষ্টা করেনি, প্রধান বিচারপতির বাড়িতে হামলা করেছে। কিন্তু তাদের চক্রান্ত সফল হয়নি। তার দাবি, ধর্মান্ধরা নির্বাচনের আগে ভারতবিরোধী তাস খেলেছেন। ’৭১-এ ভারতের বহু লোক এবং সৈন্য জীবন উৎসর্গ করায় ভারতের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক রক্তের অক্ষরে লেখা হয়েছে এবং সেই সম্পর্ক অন্য কোনো দেশের সঙ্গে তুলনা করা যায় না, এমনটি বলে ড. মাহমুদ একটি নিরঙ্কুশ বাস্তবতার প্রতিফলন ঘটিয়েছেন। ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি দিল্লিতে এবং পরবর্তীতে কলকাতার বিশাল জনসমুদ্রকে বঙ্গবন্ধু একই ধরনের কথা বলেছিলেন কৃতজ্ঞতাভরে। মন্ত্রী মহোদয় এটা পরিষ্কার করে দিয়েছেন যে, চীন আমাদের উন্নয়ন সহযোগী- এটাই, আর ভারতের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক রক্তে লেখা। প্রতি বছর ১৭ লাখ বাংলাদেশি ভারতীয় ভিসার আবেদন করে, এ কথা উল্লেখ করে ড. মাহমুদ বলেছেন এটা পারস্পরিক সুসম্পর্কের নিদর্শন। মাঝে মাঝে সাম্প্রদায়িক অপশক্তি মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে চায়, ভ্রাতৃত্বের সম্পর্কে চিড় ধরাতে চায়, কিন্তু সরকার তা প্রতিহত করে, এটা তিনি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আরও বলেছেন, অন্য কোনো দেশের সম্পর্কের সঙ্গে কখনো বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের তুলনা করা যায় না। জনগণের বড় অংশ মনে করে, ভালো সম্পর্ক থাকা উচিত বাংলাদেশের অগ্রগতির জন্য। ’৭১-এ ভারত ‘১ কোটি মানুষকে আশ্রয় দিয়েছিল, সীমানা খুলে দিয়েছিল, খুলে দিয়েছিল তাদের হৃদয়’ সেই স্মৃতিচারণও করেছিলেন আমাদের পররাষ্ট্রমন্ত্রী। বাংলাদেশে চীনের ঘাঁটি হতে পারে এমন গুজবকে তিনি বোগাস, বানোয়াট বলে উড়িয়ে দিয়েছেন।

অতীতে ঐকমত্যের ভিত্তিতে ভারতের সঙ্গে আমাদের অনেক সমস্যারই সমাধান হয়েছে, এ কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলেন, যেসব সমস্যা সমাধানের অপেক্ষায়, সেগুলোও আলোচনার মাধ্যমেই শেষ হবে বলে তিনি আশাবাদী। সেই প্রসঙ্গে জোর দিয়ে বলেছেন, ভারতের আগামী নির্বাচনের পরপরই তিস্তা সমস্যার সমাধান হওয়া একান্ত প্রয়োজন। তিনি এ কথাও উল্লেখ করেছেন, ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের এ ব্যাপারে আগ্রহে ঘাটতি নেই। ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে মারণাস্ত্রের ব্যবহার নিষিদ্ধ করার দাবি করে তিনি বলেন, সম্প্রতি সীমান্ত এলাকায় বিজিবির এক সদস্যকে হত্যার ঘটনার ওপর তদন্ত চলছে। মিয়ানমারে চলতি ঘটনাগুলো বাংলাদেশ এবং ভারত উভয় দেশের জন্যই অশনিসংকেতসম বলে উল্লেখ করে তিনি বলেছেন, এ সমস্যা প্রতিহত করতে উভয় দেশকে একযোগে কাজ করতে হবে। পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ভাষ্যগুলো মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী সবাইকেই মুগ্ধ করেছে। মজ্জাগত ভারতবিরোধী যে তারাই এবং তাদের বংশধররাই- যারা স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয় মেনে নিতে পারেননি, সে কথা বহুলাংশেই তার আলাপচারিতা এবং প্রশ্নোত্তর থেকে অনুধাবন করা যায়। এই অবাঞ্ছিত এবং ধ্বংসাত্মক মনস্তত্ত্ব যে বিএনপি-জামায়াত নেতা-কর্মীরাই মূলত চালিয়ে যাচ্ছে- সে কথা তিনি রাখঢাক না রেখেই প্রকাশ্যে উল্লেখ করেছেন। তিনি ভারতীয় জনগণকে বোঝাতে সক্ষম হয়েছেন, বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ মজ্জাগত ভারতবিরোধী এবং সাম্প্রদায়িক মনোভাবাপন্ন নয়।

১৯৭৫-এ বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করার পর জিয়াউর রহমান যে ভারতবিরোধী কট্টরতার আশ্রয় নিয়েছিলেন, আজ তার উত্তরসূরিরাই সেটি চালিয়ে যাচ্ছেন। জিয়াউর রহমান ভারতের সঙ্গে বৈরিতা চালিয়ে না গেলে গঙ্গার পানি, ছিটমহল, সমুদ্রসীমা নির্ধারণ প্রভৃতি সমস্যাগুলোর সমাধান বহু আগেই হয়ে যেত। বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের বিভিন্ন দিক সুস্পষ্ট ভাষায় তুলে ধরার জন্য পররাষ্ট্রমন্ত্রী মহোদয় প্রশংসা এবং সাধুবাদের দাবিদার। যারা এখনো মজ্জাগত ভারত বিরোধিতায় অবতীর্ণ আশা করা যায় তারা বাস্তবতা উপলব্ধি করতে পারবেন।

                লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

এই মাত্র | অর্থনীতি

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মুশফিক ভাই বলেই সেঞ্চুরি নিয়ে কোনো সংশয় নেই: মুমিনুল
মুশফিক ভাই বলেই সেঞ্চুরি নিয়ে কোনো সংশয় নেই: মুমিনুল

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জিয়া পরিবার ফোবিয়ায় যারা ভোগেন, তাদের জনভিত্তি নেই : প্রিন্স
জিয়া পরিবার ফোবিয়ায় যারা ভোগেন, তাদের জনভিত্তি নেই : প্রিন্স

৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি
কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট
চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট

১৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২৬ মিনিট আগে | শোবিজ

বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের
বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!
পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!

২৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ
দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার
সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম
শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার
রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ
৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ
কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য
গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা
বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়
সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে
যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!
বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু
বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ
বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ
বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক
ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি
শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা