শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক : পররাষ্ট্রমন্ত্রীর খোলামেলা ভাষ্য

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক : পররাষ্ট্রমন্ত্রীর খোলামেলা ভাষ্য

বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে বিভিন্ন সময়ে বহুজন বহু কথা বলেছেন এবং বলছেন। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসীরা মোটামুটি সবাই একমত যে, বাংলাদেশ-ভারতের বন্ধুত্ব রক্তের অক্ষরে লেখা। কিন্তু গত ৮ ফেব্রুয়ারি নয়াদিল্লির বিবেকানন্দ ফাউন্ডেশনে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে যা বলেছেন এক অর্থে তা অসাধারণ। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু এবং বর্তমানকালে তাঁর সুযোগ্য কন্যা, জননেত্রী শেখ হাসিনা ছাড়া বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের বিষয়ে এ ধরনের সাবলীল এবং বস্তুনিষ্ঠ ভাষ্য অতীতে খুব একটা শোনা যায়নি। ড. হাছান মাহমুদ যে একজন জ্ঞানসমৃদ্ধ সুবক্তা এ ব্যাপারে কারও দ্বিমত নেই। অতীতে তথ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকাকালেও তার বক্তব্য প্রজ্ঞাগত কারণে প্রশংসিত হয়েছে।

৮ ফেব্রুয়ারির অনুষ্ঠানের প্রশ্নোত্তর পর্বে যে বিষয়টি বেশি গুরুত্ব লাভ করেছিল, সেটি ছিল বাংলাদেশে ভারত বিরোধিতা সংক্রান্ত। ড. মাহমুদ রাখঢাক না রেখে বলে দিয়েছেন, ইদানীংকালে বাংলাদেশে ভারতবিরোধী মানসিকতা বহু গুণে কমে গেছে। তার ওই মন্তব্যের নিরিখে বাংলাদেশে ভারতবিরোধী হীনমন্যতার ইতিহাস পর্যালোচনা করা প্রয়োজন। এটা বলা অযৌক্তিক হবে না যে, ভারত বিরোধিতার সূত্রপাত খুঁজে পাওয়া যায় দ্বিজাতিতত্ত্ব নামক সেই ঘৃণিত ধারণা থেকে। যাতে বলা হয়েছে, ভারতবর্ষের হিন্দু এবং মুসলমান সম্প্রদায় জাতিগতভাবে আলাদা। সিপাহি বিপ্লবকালে ইংরেজদের বিরুদ্ধে একাট্টা হয়ে যুদ্ধে নেমেছিলেন হিন্দু-মুসলমান-শিখ-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান সব ধর্মের অনুসারীরা। সেই যুদ্ধে হিন্দু ঝাসির রানি লক্ষ্মীবাঈ মুসলিম মুঘল সম্রাট বাহাদুর শাহের সঙ্গে হাত মিলিয়ে যুদ্ধ করেছিলেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বিরুদ্ধে। ওই যুদ্ধে জয়লাভের পর ইংরেজরা এই ধারণা নিয়ে নতুন ফন্দি করেছিল যে, ভারতবর্ষে ঔপনিবেশিক শাসন চালাতে হলে হিন্দু এবং মুসলিমদের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করতে হবে। তাদের সেই কুপরিকল্পনা বাস্তবায়িত করার লোকের অভাব হয়নি। স্যার সৈয়দ আহম্মদ লোভের বশবর্তী হয়ে ইংরেজদের ফাঁদে পা দিয়ে প্রচার করলেন যে, হিন্দু এবং মুসলমান আলাদা সত্তা। বিনিময়ে তাকে ‘নাইট হুড’ (স্যার) উপাধিসহ বহু কিছু প্রদান করা হয়েছিল। সেই ঘৃণ্য মতবাদ, যার ওপর ভরসা করে ভারত বিভক্ত হয়েছিল, কোটি কোটি মানুষের রক্তে উপমহাদেশ রঞ্জিত হয়েছিল, সেই অভিশপ্ত তত্ত্ব এখনো বেশ কিছু লোকের মধ্যে, বিশেষ করে ধর্মান্ধদের মধ্যে বিরাজমান। ১৯৪৮ সালেই বঙ্গবন্ধু উপলব্ধি করেছিলেন যে, দ্বিজাতিতত্ত্বের ভুয়া আশ্বাস দিয়ে পূর্ববাংলার মুসলমানদের ফাঁদে ফেলেছিল মোহাম্মদ আলী জিন্নাহর নেতৃত্বের লোকেরা, আর তাই তিনি ১৯৪৮ সাল থেকেই পূর্ববাংলার মানুষের মুক্তির কথা চিন্তা করছিলেন। প্রখ্যাত গবেষক অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন তার সদ্য প্রকাশিত বই, ‘বঙ্গবন্ধুর জীবন ১৯২০-১৯৭১’-এর ২৮৪ পৃষ্ঠায় বামপন্থি এক নেতা খোকা রায়ের উদ্ধৃতি দিয়ে লিখেছেন, ১৯৬১ সালে বঙ্গবন্ধু সেই নেতাকে বলেছিলেন, ‘ওদের সঙ্গে (পাকিস্তানের) আমাদের থাকা চলবে না। তাই এখন থেকেই স্বাধীন পূর্ব পাকিস্তানের জন্য আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে; আন্দোলনের প্রোগ্রামে ওই দাবি রাখতে হবে।’ তার অগ্রযাত্রায় পূর্ববাংলার নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানদের সমর্থন থাকলেও এমন অনেক ধর্মান্ধ ছিলেন যারা দ্বিজাতিতত্ত্বের ভিত্তিতে সৃষ্ট পাকিস্তানের ভেঙে যাওয়াকে মেনে নিতে পারেননি। তখন থেকেই যারা বাঙালির মুক্তির কথা বলতেন তাদের ভারতের চর বলে আখ্যায়িত করা হতো। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধকালেও এদের সংখ্যা নেহায়েত কম ছিল না। শুধু যে ধর্মভিত্তিক মুসলিম লীগ, জামায়াতে ইসলামী, নেজামে ইসলাম প্রভৃতি দলের অনুসারীরাই মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে ছিলেন তা নয়, ছিলেন কট্টর মাওবাদী কিছু লোকও (সবাই নয়)। ছিলেন যাদু মিয়া, শাহ আজিজের মতো পাকিস্তানি আদর্শে বিশ্বস্তরাও এবং এমনকি খোন্দকার মোশতাক, জহুরুল কাইয়ুমের মতো তথাকথিত আওয়ামী লীগের কিছু নেতাও। ৭১-এর গণজোয়ারের ফলে এরা নির্জীব হয়ে পড়েছিলেন। অনেকে বাংলাদেশ ছেড়ে চলে গিয়েছিলেন। কিন্তু এদের গোপন ষড়যন্ত্র থেমে থাকেনি। যুক্তরাষ্ট্র, পাকিস্তান এবং চীনের প্রত্যক্ষ সহায়তা পেয়ে তারা বাঙালি জাতীয়তাবাদের কালপুরুষ বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছিলেন, তাদের অতি প্রিয়জন খন্দকার মোশতাক ও জিয়াউর রহমানের অপ-নেতৃত্বে। মোশতাক এবং জিয়া বন্দুকের জোরে ক্ষমতা দখলের পরপরই বাংলাদেশকে পাকিস্তানে রূপান্তরিত করার স্বপ্নে বিভোর হয়ে সেই পুরনো ভারতবিরোধী তাস খেলা শুরু করেছিলেন। জিয়া, এরশাদ এবং পরবর্তীতে খালেদা জিয়া সেই ভারতবিরোধী তাসকেই উপজীব্য করে ২১ বছর ক্ষমতা দখলে রেখে সে সময় ভারতবিরোধী এবং সাম্প্রদায়িক মতবাদ প্রচার করে গেছেন। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে মসজিদে আজান না হয়ে শঙ্খধ্বনি বাজবে বলে খালেদা জিয়া যে সাম্প্রদায়িক উসকানিমূলক কথা বলেছিলেন, সে ধরনের হিন্দুবিরোধী কথা আর কেউ বলেছেন বলে আমাদের জানা নেই। ক্ষমতা দখলের পরই চীন-পাকিস্তানি প্রভুদের নির্দেশে জিয়াউর রহমানের প্রথম পদক্ষেপ ছিল বাংলাদেশে ভারতবিরোধী উন্মাদনা প্রচার করা। তবে ইদানীংকালের ভারত বিদ্বেষ ধর্মগত কারণে নয়, বরং ভারত আমাদের মুক্তিযুদ্ধে অপরিহার্য শক্তি ছিল বলে। ধর্মের কারণে বিরোধিতা করতে হলে তারা বরং চীনেরই বিরোধিতা করত, যেখানে প্রতিনিয়ত বহু মসজিদ চুরমার করা হচ্ছে, উইঘুর এবং অন্যান্য এলাকার মুসলমানদের ওপর সরকারি মদদে নির্যাতনের স্টিমরোলার চালানো হচ্ছে, বিরোধিতা করত সেই সব দেশের যারা গাজা এলাকায় প্যালেস্টাইনবাসীর ওপর নির্যাতন চালানোর জন্য ইসরায়েলকে সাহায্য করছে। কিন্তু বিস্ময়কর হলো তারা গাজায় এবং উইঘুরের গণহত্যার বিরুদ্ধে কিছুই বলছেন না। যা প্রমাণ করে, তাদের ভারত বিরোধিতার একমাত্র কারণ সে দেশটি আমাদের স্বাধীনতা অর্জনে সাহায্য করেছিল।

ড. হাছান মাহমুদ অত্যন্ত বস্তুনিষ্ঠভাবে বলেছেন, বাংলাদেশে ভারতবিরোধী মনোভাব কমে যাচ্ছে। দৃশ্যমান পরিস্থিতিতে তার সেই দাবি খন্ডন করা যায় না। তবে কিছু কিছু ভারতবিরোধী যে এখনো তাদের ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে, সে কথা স্বীকার করে তিনি বলেছেন, এরা নির্বাচনের সময় এবং মাঝেমধ্যে ভারতবিরোধী সেন্টিমেন্ট তৈরির চেষ্টা করেন কিন্তু এই অপশক্তি ধীরে ধীরে দুর্বল হচ্ছে। বিএনপি-জামায়াতই যে ’৭১-পরবর্তী মজ্জাগত ভারত বিরোধিতা ছড়িয়েছে-ছড়াচ্ছে, এই অনস্বীকার্য সত্য কথাটি নির্দ্বিধায় প্রকাশ করে ড. মাহমুদ সত্যকেই প্রাধান্য দিয়েছেন। কিছু সন্ত্রাসী গ্রুপ সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতনের চেষ্টা করে, অস্থিতিশীলতা তৈরি করতে চায়, এ কথাও তিনি উল্লেখ করে বলেছেন, এ বিষয়ে সরকার সতর্ক। তার এই দাবি যে সত্যনিষ্ঠ, গত দুর্গাপূজা এবং নির্বাচনকালের ঘটনাপ্রবাহই তা প্রমাণ করে। মালদ্বীপের ইন্ডিয়া আউট স্লোগানের মতো ভারতবিরোধী স্লোগান, পোস্টার বাংলাদেশে রয়েছে কিন্তু ভারতবিরোধী স্লোগান আগে যেমন কাজ করত, এখন তেমন করে না বলে ড. মাহমুদের দাবি প্রমাণের অপেক্ষা রাখে না। এটি দৃশ্যমান যে, গুটিকয়েক মজ্জাগত ভারতবিরোধী এ ধরনের প্রচারণায় জনগণ কর্ণপাত করছে না। মন্ত্রী মহোদয় এ কথা বলতে ভোলেননি যে, বাংলাদেশে গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতা অক্ষুণœ রাখতে ভারত পাশে ছিল। তাই ভারতের জনগণ, নাগরিক সমাজ ও সরকারের প্রতি তিনি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। ‘বাংলাদেশের নির্বাচনের বিষয়ে সে দেশের জনগণই সিদ্ধান্ত নেবে, বাইরের কোনো দেশের উচিত হবে না সে দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করা’ ভারতের এমন শক্ত বার্তা পেয়ে সেসব দেশ তাদের কর্মকান্ড পরিবর্তন করেছিল যারা আগে বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে অযাচিতভাবে মাথা ঘামাচ্ছিল। তিনি বলেছেন, নির্বাচন বানচাল করতে বিএনপি-জামায়াত কম চেষ্টা করেনি, প্রধান বিচারপতির বাড়িতে হামলা করেছে। কিন্তু তাদের চক্রান্ত সফল হয়নি। তার দাবি, ধর্মান্ধরা নির্বাচনের আগে ভারতবিরোধী তাস খেলেছেন। ’৭১-এ ভারতের বহু লোক এবং সৈন্য জীবন উৎসর্গ করায় ভারতের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক রক্তের অক্ষরে লেখা হয়েছে এবং সেই সম্পর্ক অন্য কোনো দেশের সঙ্গে তুলনা করা যায় না, এমনটি বলে ড. মাহমুদ একটি নিরঙ্কুশ বাস্তবতার প্রতিফলন ঘটিয়েছেন। ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি দিল্লিতে এবং পরবর্তীতে কলকাতার বিশাল জনসমুদ্রকে বঙ্গবন্ধু একই ধরনের কথা বলেছিলেন কৃতজ্ঞতাভরে। মন্ত্রী মহোদয় এটা পরিষ্কার করে দিয়েছেন যে, চীন আমাদের উন্নয়ন সহযোগী- এটাই, আর ভারতের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক রক্তে লেখা। প্রতি বছর ১৭ লাখ বাংলাদেশি ভারতীয় ভিসার আবেদন করে, এ কথা উল্লেখ করে ড. মাহমুদ বলেছেন এটা পারস্পরিক সুসম্পর্কের নিদর্শন। মাঝে মাঝে সাম্প্রদায়িক অপশক্তি মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে চায়, ভ্রাতৃত্বের সম্পর্কে চিড় ধরাতে চায়, কিন্তু সরকার তা প্রতিহত করে, এটা তিনি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আরও বলেছেন, অন্য কোনো দেশের সম্পর্কের সঙ্গে কখনো বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের তুলনা করা যায় না। জনগণের বড় অংশ মনে করে, ভালো সম্পর্ক থাকা উচিত বাংলাদেশের অগ্রগতির জন্য। ’৭১-এ ভারত ‘১ কোটি মানুষকে আশ্রয় দিয়েছিল, সীমানা খুলে দিয়েছিল, খুলে দিয়েছিল তাদের হৃদয়’ সেই স্মৃতিচারণও করেছিলেন আমাদের পররাষ্ট্রমন্ত্রী। বাংলাদেশে চীনের ঘাঁটি হতে পারে এমন গুজবকে তিনি বোগাস, বানোয়াট বলে উড়িয়ে দিয়েছেন।

অতীতে ঐকমত্যের ভিত্তিতে ভারতের সঙ্গে আমাদের অনেক সমস্যারই সমাধান হয়েছে, এ কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলেন, যেসব সমস্যা সমাধানের অপেক্ষায়, সেগুলোও আলোচনার মাধ্যমেই শেষ হবে বলে তিনি আশাবাদী। সেই প্রসঙ্গে জোর দিয়ে বলেছেন, ভারতের আগামী নির্বাচনের পরপরই তিস্তা সমস্যার সমাধান হওয়া একান্ত প্রয়োজন। তিনি এ কথাও উল্লেখ করেছেন, ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের এ ব্যাপারে আগ্রহে ঘাটতি নেই। ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে মারণাস্ত্রের ব্যবহার নিষিদ্ধ করার দাবি করে তিনি বলেন, সম্প্রতি সীমান্ত এলাকায় বিজিবির এক সদস্যকে হত্যার ঘটনার ওপর তদন্ত চলছে। মিয়ানমারে চলতি ঘটনাগুলো বাংলাদেশ এবং ভারত উভয় দেশের জন্যই অশনিসংকেতসম বলে উল্লেখ করে তিনি বলেছেন, এ সমস্যা প্রতিহত করতে উভয় দেশকে একযোগে কাজ করতে হবে। পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ভাষ্যগুলো মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী সবাইকেই মুগ্ধ করেছে। মজ্জাগত ভারতবিরোধী যে তারাই এবং তাদের বংশধররাই- যারা স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয় মেনে নিতে পারেননি, সে কথা বহুলাংশেই তার আলাপচারিতা এবং প্রশ্নোত্তর থেকে অনুধাবন করা যায়। এই অবাঞ্ছিত এবং ধ্বংসাত্মক মনস্তত্ত্ব যে বিএনপি-জামায়াত নেতা-কর্মীরাই মূলত চালিয়ে যাচ্ছে- সে কথা তিনি রাখঢাক না রেখেই প্রকাশ্যে উল্লেখ করেছেন। তিনি ভারতীয় জনগণকে বোঝাতে সক্ষম হয়েছেন, বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ মজ্জাগত ভারতবিরোধী এবং সাম্প্রদায়িক মনোভাবাপন্ন নয়।

১৯৭৫-এ বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করার পর জিয়াউর রহমান যে ভারতবিরোধী কট্টরতার আশ্রয় নিয়েছিলেন, আজ তার উত্তরসূরিরাই সেটি চালিয়ে যাচ্ছেন। জিয়াউর রহমান ভারতের সঙ্গে বৈরিতা চালিয়ে না গেলে গঙ্গার পানি, ছিটমহল, সমুদ্রসীমা নির্ধারণ প্রভৃতি সমস্যাগুলোর সমাধান বহু আগেই হয়ে যেত। বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের বিভিন্ন দিক সুস্পষ্ট ভাষায় তুলে ধরার জন্য পররাষ্ট্রমন্ত্রী মহোদয় প্রশংসা এবং সাধুবাদের দাবিদার। যারা এখনো মজ্জাগত ভারত বিরোধিতায় অবতীর্ণ আশা করা যায় তারা বাস্তবতা উপলব্ধি করতে পারবেন।

                লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
জাহানারার অভিযোগ খতিয়ে দেখতে বিসিবির তদন্ত কমিটি
জাহানারার অভিযোগ খতিয়ে দেখতে বিসিবির তদন্ত কমিটি

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

‘পাকিস্তান এমন এক বন্ধু, যে সব সময় পাশে থাকে’
‘পাকিস্তান এমন এক বন্ধু, যে সব সময় পাশে থাকে’

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চকরিয়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে বৃদ্ধ নিহত
চকরিয়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে বৃদ্ধ নিহত

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট শারার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল জাতিসংঘ
সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট শারার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে ডিএমপির ২৩২৪ ফৌজদারি ও ৩৪৩ ট্রাফিক মামলা নিষ্পত্তি
অক্টোবরে ডিএমপির ২৩২৪ ফৌজদারি ও ৩৪৩ ট্রাফিক মামলা নিষ্পত্তি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি
আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলা, চট্টগ্রাম বিএনপির সমাবেশ
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলা, চট্টগ্রাম বিএনপির সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করল শেকৃবি শাখা ছাত্রশিবির
নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করল শেকৃবি শাখা ছাত্রশিবির

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জবি ছাত্রদলের সৌন্দর্যবর্ধন ক্যাম্পেইন
জবি ছাত্রদলের সৌন্দর্যবর্ধন ক্যাম্পেইন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা
লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা
বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন
৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ
মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’
শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫
জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর
জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক
ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন
দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

খোকন সোনা
খোকন সোনা

ডাংগুলি

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ
রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ

পূর্ব-পশ্চিম