শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

সহজ ও সহজাত ধর্ম ইসলাম

মাওলানা সেলিম হোসাইন আজাদী
প্রিন্ট ভার্সন
সহজ ও সহজাত ধর্ম ইসলাম

কয়েক বছর আগের ঘটনা। রোজার ঈদের আগে এক আত্মীয়বাড়ি বেড়াতে গিয়েছি। তারাবি শেষে সবাই মিলে খেতে বসেছি। কথাও হচ্ছিল একটু-আধটু। হঠাৎ ঘরের বড় ছেলে তার মায়ের দিকে তাকিয়ে বলল, ‘মা! এবার থেকে আমরা টাকা দিয়ে ফিতরা দেব না, খাদ্য দিয়ে দেব। নবীজি (সা.) কখনো টাকা দিয়ে সদকায়ে ফিতরা দিতেন না। তাই টাকা দিয়ে সদকায়ে ফিতরা দেওয়া বিদাত।’ ২০ বছরের তরুণের মুখে এমন ফতোয়া শুনে অন্যরা মোটামুটি অবাকই হলেন। আমি কিন্তু অবাক হইনি। শুধু ফিতরা কেন, হেন কোনো আমল নেই যেটা নিয়ে আজ সাধারণ মানুষকে দিশাহারার মধ্যে ফেলা দেওয়া হয়নি। তবে আশার কথা হলো, সাধারণ মানুষ এখনো আলেমদের ওপর আস্থা রেখেছে। হুট করে কিছু করার আগে আলেমদের জিজ্ঞেস করে নেয়।

‘ভাই! টাকা দিয়ে ফিতরা দেওয়া যাবে না?’ ছেলেটির বাবার কৌতূহলের ধনুক থেকে প্রশ্নের তির এবার এলো আমার দিকে। আমি বললাম, আমাদের মাজহাবের প্রতিষ্ঠাতা ইমাম আজম আবু হানিফা (রহ.)-এর মতে তো যাবে। সঙ্গে সঙ্গে কর্কশ কণ্ঠে ভাতিজা বলে উঠল, ‘মাজহাব মানা তো শিরক! আপনারা সবাই শিরক করছেন।’ এবার আর কথা বাড়ানো সংগত মনে করলাম না। এটা আমার চিরদিনের অভ্যাস। আমি মনে করি, কেবল নিজের মতটা বলার জন্য তর্ক জুড়ে দেওয়া নফসের গোলামি ছাড়া কিছুই নয়। যাকে বলছি সে গ্রহণ করার মেজাজে আছে কি না বিবেচনা করাই প্রজ্ঞার পরিচয়।

মাসখানেক আগে ভাতিজার সঙ্গে  দেখা। সে আমাকে বলল, ‘চাচা! খুব পেরেশানিতে আছি। একেক হুজুর একেক রকম ফতোয়া দিচ্ছেন। আমরা সাধারণ মানুষ কোথায় যাব?’ হ্যাঁ, এবার সময় এসেছে কথা বলার। আসলে ভাতিজার মতো আজ আমরা সবাই দিশাহারা। আর এজন্য দায়ী আমরাই। বেশ কিছু হাদিসে রসুল (সা.) বলেছেন, ‘বিশৃঙ্খলা ছড়ানো আলেমরাই সবার আগে জাহান্নামে যাবে।’ এ কারণে সাহাবি ও তাবেয়িদের মধ্যে অনেক বড় বড় আলেম তাকওয়ার কারণে সচরাচর কথাই বলতেন না। ফতোয়া দেওয়া দূরের কথা। তাবেয়িদের যখন ফতোয়া জিজ্ঞেস করা হতো তারা ভুল হওয়ার ভয়ে কিংবা শ্রোতা ভুল বুঝে ভুল আমল করবে এ ভয়ে ফতোয়া দিতেন না। এমন অনেক হয়েছে, একজন তাবেয়িকে ফতোয়া জিজ্ঞেস করা হয়েছে, তিনি বলেছেন আমি জানি না অমুকের কাছে জিজ্ঞেস করো। অমুকের কাছে গেলে তিনিও বলতেন আমি জানি না ওই আলেমের কাছে প্রশ্ন করো। এভাবে ঘুরতে ঘুরতে দেখা যেত প্রশ্নকারী প্রথম ব্যক্তির কাছে এসে হাজির হয়েছে। এটি একটি প্রসিদ্ধ ঘটনা। তবে এ মুহূর্তে আমার সামনে রেফারেন্স নেই। ভাতিজাকে বললাম, ‘আসলে আমরা সবাই দিশাহারা। কারণ আমরা সালাফদের নীতি ছেড়ে দিয়েছি। আমাদের পূর্বসূরি আলেমরা দীনের ব্যাপারে মুখলিস ছিলেন। আমরা নিজের দল ভারী করা, ভিউ বাড়ানো, ভাইরাল হওয়ার রোগে আক্রান্ত হয়ে পড়েছি। আমাদের পড়াশোনা এখন একতরফা হয়ে গেছে। তাই আমাদের ফতোয়াও একতরফা। আমাদের উদাহরণ অনেকটা অন্ধের হাতি দেখার মতো। কেউ হাতির কানে হাত দিয়ে বলছে এটা তো কুলা। আরেকজন হাতির পেটে হাত বোলাচ্ছে আর বলছে, ও মিথ্যাবাদী! এটা কুলা নয় মস্ত এক দেয়াল। তেমনি আমরাও এখন একটি-দুটি কিতাব পড়েই নিজেদের মস্ত বড় বিদ্বান ভাবছি আর মুখে যা আসছে তা-ই বলে বেড়াচ্ছি।’

কিছুক্ষণ থেমে ভাতিজার চোখের দিকে তাকিয়ে আবার বলতে শুরু করলাম, ইলমি আলোচনার সাধারণ নিয়ম হলো কোনো মাসালায় যতগুলো সহি মত আছে সব উল্লেখ করা। প্রতিটি মতের সপক্ষে দলিল উপস্থাপন করা। মাজহাবের ইমামরা কে কোন মত প্রাধান্য দিয়েছেন এবং কেন দিয়েছেন তা ব্যাখ্যা করা। তারপর মুফতি তার নিজের মাজহাবের মত তুলে ধরবেন এবং কেন এ মত উত্তম তা প্রমাণ করবেন। প্রয়োজনবোধে এবং ইজতিহাদি যোগ্যতা থাকলে মুফতি নিজের মাজহাবের বাইরেও ফতোয়া দিতে পারবেন। ভাতিজা খেয়াল করো! আমি এখানে উত্তম শব্দ বলেছি এবং সচেতনভাবেই কথিত ‘সহি’ শব্দটি এড়িয়ে গেছি। কেননা চার মাজহাব ও গ্রহণযোগ্য আলেমদের প্রতিটি মতই সঠিক হওয়ার সম্ভাবনা রাখে, অন্তত পরিস্থিতি বিবেচনায় সঠিক হতে পারে, সঠিক না হলেও ইজতিহাদ করার কারণে তারা সওয়াব পাবেন, তাই আমারটা বাদে বাকি সবারটা বাতিল বলব কোন যুক্তিতে?

এবার ভাতিজা বলল, ‘উদাহরণ দিয়ে বুঝিয়ে দিলে সহজ হতো।’

‘তাহলে শোনো! রসুল (সা.)-এর হজের ওপর একটি চমৎকার গ্রন্থ লিখেছেন উপমহাদেশের শ্রেষ্ঠতম হাদিসবিশারদ শায়খুল হাদিস আল্লামা জাকারিয়া (রহ.)। ভূমিকায় তিনি বলেন, রসুল (সা.)-এর হজের গ্রন্থ লিখতে গিয়ে হাফেজ ইবনে কায়্যিমের জাদুল মাআদের চেয়ে বিস্তারিত কোনো গ্রন্থ আমার চোখে পড়েনি। তাই এ গ্রন্থটিই আমি ব্যাখ্যা করব এবং যেহেতু ইবনে কায়্যিম হানাফি মাজহাবের ছিলেন না, তাই বিভিন্ন মাসালায় আমি আহনাফের দলিলগুলো তুলে ধরব। দেখ, জাকারিয়া (রহ.) দেওবন্দি ধারার আলেম। আর ইবনে কায়্যিম হলেন ইবনে তাইমিয়ার শিষ্য, আহলে হাদিস ধারার আলেম। তবু কী অবলীলায় ইবনে কায়্যিমের গ্রন্থকে সেরা গ্রন্থ বলে স্বীকৃতি দিয়েছেন মাওলানা জাকারিয়া!

 

লেখক : চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ মুফাসসির সোসাইটি পীর, আউলিয়ানগর

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট
২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর
আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক