শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ৩১ মার্চ, ২০২৪ আপডেট:

অবন্তিকার মৃত্যু : বয়কটের চাদরে যেন ঢেকে না যায়

পীর ফজলুর রহমান মিসবাহ
প্রিন্ট ভার্সন
অবন্তিকার মৃত্যু : বয়কটের চাদরে যেন ঢেকে না যায়

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী অবন্তিকা। আইন বিভাগে পড়তেন। কালো গাউনে আইনাঙ্গনে আইনি লড়াই বা বিচারকের স্বপ্ন নিয়েই হয়তো আইন বিভাগে এসেছিলেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্ত পরিবেশে তারুণ্যের উচ্ছ্বাস নিয়ে শিক্ষাজীবন শেষ করার কথা ছিল। তার বিশ্ববিদ্যালয় মুক্ত ছিল না। ক্যাম্পাসের জীবন আনন্দময় হওয়ার কথা ছিল, হয়নি। জীবন হয়ে ওঠে দুর্বিষহ। নিপীড়নের শিকার হন। দানব সহপাঠী আম্মান হয়ে যান মূর্তিমান আতঙ্ক। জীবনের সব রং, তারুণ্যের উচ্ছ্বাস হারিয়ে যায়। আশ্রয় নেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের। সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলামের কাছে অভিযোগ দেন। সহকারী প্রক্টর তার সাহায্যে এগিয়ে আসেননি। বিপরীত ভূমিকা নেন। অবন্তিকাকে উল্টো ধমক দেন। অসহায় মেয়েটিকে এরা সবাই বিষণœতার দিকে ঠেলে দেন। মেধাবী অবন্তিকা হতাশায় ডুবে যান। নিপীড়নের শিকার অসহায় মেয়েটি আত্মহননের পথে হাঁটেন। কাউকে জানতে দেননি। সুইসাইড নোট লিখেন। সেখানে সহপাঠী আম্মান আর শিক্ষক দ্বীন ইসলামকে দায়ী করেন। আত্মহত্যার মধ্য দিয়ে জীবন এবং নিপীড়ন থেকে মুক্তি নেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে নিপীড়নের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে উচ্চ আদালতের নির্দেশনা রয়েছে। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সেই নির্দেশনা মেনে ব্যবস্থা নিচ্ছে না। এক সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ পদে থাকতেন পান্ডিত্য, মেধা, সততা আর প্রখর ব্যক্তিত্বের অধ্যাপকরা। উনাদের প্রতি শ্রদ্ধা-ভক্তিতে অবনত থাকতেন সবাই। বর্তমান চিত্র পাল্টে গেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ে অনৈতিকভাবে নিয়োগের সঙ্গে তারা জড়িয়ে যাচ্ছেন। সেই সুযোগ নিচ্ছেন অভিযুক্তরা। সর্বশেষ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সদ্য বিদায়ী ভিসির বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ এসেছে। অভিযুক্তদের বিষয়ে উনি সব সময় অতি মানবিক থেকেছেন। মানবিক কারণ দেখিয়ে অভিযুক্তদের অব্যাহতি দিতেন তিনি। অভিযুক্ত ক্ষমতাসীনদের সহায়তা নিয়ে শেষ কর্মদিবসেও বিশাল নিয়োগ দিয়েছেন। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ভিসি নিয়োগকান্ডে জড়িত হয়ে মেয়াদ শেষে পুলিশ পাহারায় বিশ্ববিদ্যালয় ত্যাগ করেছেন।

একটি বেসরকারি সংস্থার বিশ্ববিদ্যালয়ে নিপীড়ন নিয়ে গবেষণায় ভয়াবহ অবস্থা উঠে এসেছে। গবেষণায় দেখা গেছে, ৭০ ভাগের বেশি ছাত্রী নিপীড়নের শিকার হন। এ চিত্র ভয়াবহ। এর সমাধান প্রয়োজন। অভিযুক্তদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। এখানে নিপীড়নকারী থাকবে না। এখান থেকে জ্ঞান আহরণ করে আলোকিত মানুষ বের হবে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর এমন পরিস্থিতির জন্য দায়ী প্রশাসনিক দুর্বলতা। দলীয় আনুগত্য। অন্যদিকে ছাত্ররাজনীতির বন্ধ্যত্ব। যখন যে দল ক্ষমতায় ক্যাম্পাসে শুধু তাদের ছাত্র সংগঠন। একচ্ছত্র আধিপত্য তাদের। ছাত্ররাজনীতি মরা নদী। স্রোত নেই। একসময় মফস্বলের ছাত্ররাজনীতি ছিল কলেজকেন্দ্রিক। ক্যাম্পাসে প্রতিদিন ছাত্র সংগঠনগুলোর মিছিল হতো। নবীনবরণ হতো। কেন্দ্র থেকে ছাত্রনেতারা যেতেন। নেতাদের বক্তব্যে মফস্বলের কর্মীরা মুগ্ধ হতো। নেতারা মফস্বলে যেতেন পাবলিক পরিবহনে। নিজস্ব জিপ বা হেলিকপ্টার নয়। ছাত্রনেতারা ছিলেন তরুণদের নায়ক। ’৯০ সালের আগে এরশাদ জমানায় কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়মিত ছাত্র সংসদ নির্বাচন হতো। এরশাদ আমলের পর ছাত্র সংসদ নির্বাচন হয় না। জনপ্রিয়, ভদ্র, মেধাবীদের তাই রাজনীতিতে সংখ্যা কমেছে। জনপ্রিয় ছাত্রনেতা থেকে আর জননেতা হয় না। নির্বাচনে বিভিন্ন পেশা থেকে এসে পোস্টারে জননেতা হয়ে যান। স্বাভাবিক ছাত্ররাজনীতি থাকলে ক্যাম্পাসে ছাত্রী নিপীড়নকারী থাকতে পারত না। ধর্ষক হওয়ার সাহস হতো না কুলাঙ্গার কোনো ছাত্রের। ছাত্ররাজনীতির এ রুগ্ন দশার জন্য ’৯০-পরবর্তী ক্ষমতাসীন রাজনীতিবিদরাই দায়ী। এর খেসারত রাজনীতিবিদদেরই দিতে হবে। আসলাম দেখলাম জয় করলাম সুবিধাবাদীরাই লাভবান হচ্ছেন। ভবিষ্যতেও হবেন।

অবন্তিকার আত্মহত্যা সারা দেশে তোলপাড় সৃষ্টি করে। তার ক্যাম্পাসসহ সর্বত্র আন্দোলনের ঝড় তুলে।

দেশজুড়ে আলোচিত হতে থাকে অবন্তিকার আত্মহনন। দেশব্যাপী আলোচিত এ ঘটনা চাপা পড়ে বিএনপি নেতা রিজভীর চাদর ছোড়া ভারত বয়কটে।

২০ মার্চ বিএনপি নেতা রুহুল কবির রিজভী নয়াপল্টনে দলীয় কার্যালয়ের সামনে এক কর্মসূচিতে অংশ নেন। কর্মসূচিতে তিনি শীতকালীন একটি চাদর ছুড়ে ফেলেন। সংহতি জানান ভারতীয় পণ্য বর্জনে।

প্রতিবেশী দেশ ভারতের পণ্য বর্জনের ঘোষণা চলে আসে দেশের রাজনীতি আর মিডিয়ার আলোচনায়।

হারিয়ে যায় অবন্তিকার আত্মহত্যার ঘটনা।

‘বয়কট’ নামক প্রতিবাদের সূচনা ১৮৮০ সালে আয়ারল্যান্ডে। ভূমি মালিকের অত্যাচারী প্রতিনিধি বয়কটকে বর্গাচাষিসহ স্থানীয় লোকজন একঘরে করে রেখেছিলেন। সম্ভ্রান্ত ইংরেজ ভূমি মালিক ছিলেন তৃতীয় আর্ল আর্নে জন ক্রিকটন। তার প্রতিনিধি কানিংহাম বয়কট। মায়ো কাউন্টির খাজনা আদায় করতেন তিনি। ফসলের ফলন কম হওয়ায় সেবার চাষিরা ক্ষতিগ্রস্ত হন। সে কারণে জন ক্রিকটন ১০ শতাংশ খাজনা মওকুফের ঘোষণা দেন। চাষিরা দাবি তোলেন ২৫ শতাংশ। দাবি গ্রহণ করেননি লর্ড আর্নে। বয়কট অত্যাচারীর ভূমিকা নেন। ১১ জন বর্গাচাষিকে উচ্ছেদের চেষ্টা করেন।

সে সময় আয়ারল্যান্ডে ভূমি সংস্কারের পক্ষে আন্দোলন করছিলেন আইরিশ রাজনীতিবিদ চার্লস স্টুয়ার্ড পার্নেল। তিনি এক ভাষণে বলেন, কোনো বর্গাচাষিকে উচ্ছেদ করা হলে অন্য চাষিরা যেন সেই জমি বর্গা না নেন। উচ্ছেদের হুমকি দিলে মালিকপক্ষকে এড়িয়ে চলার পরামর্শ দেন।

বয়কটের বিপক্ষে চাষিরা সেই কৌশল নেন। তার গৃহকর্মী থেকে দিনমজুররা কাজ বর্জন করেন। ব্যবসায়ীরা ব্যবসায়িক সম্পর্ক ছিন্ন করেন। বর্জন ও একঘরে হয়ে ওঠেন ‘বয়কট’। কালক্রমে এ বয়কট যুক্ত হয় অভিধানে।

১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গের পর ভারতবর্ষেও ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে বয়কট হয়েছিল। তখন ভারত ছিল পরাধীন।

বর্তমান আধুনিক বিশ্বে ভারত এবং বাংলাদেশ দুটো পৃথক স্বাধীন রাষ্ট্র। বিশ্ব আজ গ্লোবাল ভিলেজে পরিণত হয়েছে। দেশে দেশে বিনিয়োগ, বাণিজ্য ব্যাপ্তি লাভ করেছে। এমন অবস্থায় একটি দেশের রাজনৈতিক দলের অন্য দেশের পণ্য বয়কট কর্মসূচিতে কতটুকু রাজনৈতিক প্রজ্ঞা রয়েছে সেই প্রশ্ন থেকে যায়। ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য, বিনিয়োগ, শক্তি ও জ্বালানি, যোগাযোগ, শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও সংস্কৃতির মতো নানা ক্ষেত্রে সম্পর্ক রয়েছে। প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ চিকিৎসার জন্য ভারত যায়। সবাই সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া যেতে পারে না। মধ্যবিত্তরা চিকিৎসার জন্য ভারতেই যান। যদিও এ দৈন্যতা আমাদের দেশের বেহাল চিকিৎসাব্যবস্থার। এখানে খতনা করাতে শিশুর মৃত্যু মানুষকে আতঙ্কিত করে। ভৌগোলিকভাবে বাংলাদেশের তিন দিকে ভারতের সীমানা। প্রতিবেশী কখনো পরিবর্তন করা যায় না। যে কোনো কর্মসূচি ঘোষণায় বিষয়টি গুরুত্ব দিতে হয়।

এ কর্মসূচির নামে নিজ দেশের সরকারের বিরোধিতা করতে গিয়ে প্রতিবেশীকে করা হচ্ছে প্রতিপক্ষ। বিএনপি অনেকবার বাংলাদেশের রাষ্ট্রক্ষমতায় ছিল। বিএনপির শাসনামলে প্রতিবেশী ভারতের সঙ্গে বিএনপি সরকার অনেক চুক্তি করেছে। বিএনপির আমলেই ভারতের ৩১৪টি পণ্য বাংলাদেশে শুল্কমুক্ত প্রবেশের সুবিধা পায়।

ভারত থেকে অনেক নিত্যপণ্য আমাদের দেশে আসে। আমরা এখনো সব নিত্যপণ্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ নই। নিত্যপণ্য আমদানিনির্ভর। মুক্তবাজার অর্থনীতিতে বয়কট মূল্যহীন।

এ ধরনের পণ্য বয়কট কর্মসূচি নিত্যপণ্যে অস্থিরতা তৈরি করবে। এ ছাড়া ভারত আমাদের মুক্তিযুদ্ধের অকৃত্রিম বন্ধু। মহান মুক্তিযুদ্ধে আমাদের আশ্রয় দিয়েছে। খাবার দিয়েছে। অস্ত্র দিয়েছে। ট্রেনিং দিয়েছে। পাকিস্তানিদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে অংশ নিয়ে কম-বেশি তাদের ১৫ হাজার সৈনিক আমাদের শহীদদের সঙ্গে জীবন দিয়েছে। স্বাধীনতার পর জাতির পিতা স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের সময় ভারতের প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধীকে ভারতীয় সৈন্য প্রত্যাহারের জন্য বলেছেন। ভারতীয় সৈন্য ইতিহাসের দ্রুততম সময়ে ভারতে ফিরে গেছে।

তারপরও ভারতের সঙ্গে আমাদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট আরও অমীমাংসিত বিষয় আছে। সেগুলোর কূটনৈতিক সমাধান প্রয়োজন। দুটি দেশই একই সঙ্গে সার্ক, বিমসটেক, কমনওয়েলথের সদস্য।

আমাদের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে মত-পথ থাকবে। সবাই এক মতের, এক পথের হবে না। তবে মহান মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতার প্রশ্নে ভিন্নমত থাকতে পারবে না। মুক্তিযুদ্ধ এবং স্বাধীনতাকে মেনে, অন্তরে ধারণ করেই সমস্যার সমাধান করতে হবে। আমাদের সমস্যা আমাদেরই সমাধান করতে হবে।

বিএনপি দীর্ঘদিন থেকে আন্দোলন, সংগ্রাম, কারাভোগ করছে। বিগত দুটো নির্বাচন বর্জন করেছে। একটিতে অংশ নিয়েছে। জাতীয় নির্বাচনগুলোর স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন আছে। আমাদের সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলো শক্তিশালী করা প্রয়োজন। মাত্র কিছুদিন আগে একাদশ সংসদে নির্বাচন কমিশন গঠন আইন হয়েছে। উচ্চ আদালতে বিচারক নিয়োগ আইন এখনো প্রণয়ন হয়নি। সমস্যা রয়েছে। তবে সমস্যাগুলো নিজেদের। সমাধানও নিজেদের মতো করেই করতে হবে। মুক্তিযুদ্ধের রক্তাক্ত দলিল আমাদের সংবিধান। সংবিধানেই নির্বাচন কমিশন গঠন আইনের কথা বলা ছিল। সেই আলোকে আইন হয়েছে। সংবিধানেই বিচারক নিয়োগের আইন করার কথা বলা আছে। মুক্তিযুদ্ধ এবং বাংলাদেশকে অন্তরাত্মায় ধারণ করে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে স্বাধীন এবং শক্তিশালী করতে পারলেই সমাধান আসবে। মার্চ স্বাধীনতার মাস। ’৭১-এর ২৫ মার্চ পাকিস্তানিরা এদেশে গণহত্যা করেছিল। পাকিস্তানিদের গণহত্যা এখনো আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পায়নি। স্বীকৃতি আদায়ে সোচ্চার হতে হবে। এখানে বিভাজন নয়। যারা আমাদের নির্বিচার গণহত্যা করেছে তাদের বিরুদ্ধে এক হয়ে দাবি আদায় করতে হবে। এ স্বীকৃতি আরও আগে হওয়া উচিত ছিল।

বিএনপির আন্দোলন-সংগ্রামের ক্লান্তি আছে, কারাবরণ আছে, আন্দোলনে ব্যর্থতা আছে। তবু সবকিছুর সফলতা দেশের ভিতরেই খুঁজতে হবে। ব্যর্থতার হতাশা থেকে প্রতিবেশীকে উদ্দেশ্য করে চাদর ছুড়ে সফলতা আসবে না।

                লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য

এই বিভাগের আরও খবর
নাশকতা-অরাজকতা
নাশকতা-অরাজকতা
খাদ্য নিরাপত্তা
খাদ্য নিরাপত্তা
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক
ইউক্রেন যুদ্ধ
ইউক্রেন যুদ্ধ
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
সর্বশেষ খবর
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে আপিল শুনানি চলছে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে আপিল শুনানি চলছে

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ব্রাজিলে পুলিশের অভিযানে নিহত বেড়ে ৬৪
ব্রাজিলে পুলিশের অভিযানে নিহত বেড়ে ৬৪

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ঘূর্ণিঝড় মোন্থার আঘাতে নারীর মৃত্যু
ভারতে ঘূর্ণিঝড় মোন্থার আঘাতে নারীর মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে দিওয়ালিতে জনপ্রিয় এক বাজি ফেটে অন্ধ বহু শিশু-কিশোর
ভারতে দিওয়ালিতে জনপ্রিয় এক বাজি ফেটে অন্ধ বহু শিশু-কিশোর

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় শান্তিচুক্তি টিকে থাকবে, ইসরায়েলি হামলা পরও দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় শান্তিচুক্তি টিকে থাকবে, ইসরায়েলি হামলা পরও দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকাতির প্রস্তুতিকালে পিস্তলসহ ৯ জন গ্রেফতার
ডাকাতির প্রস্তুতিকালে পিস্তলসহ ৯ জন গ্রেফতার

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

আসিয়ানের সভাপতির দায়িত্ব পেল ফিলিপাইন
আসিয়ানের সভাপতির দায়িত্ব পেল ফিলিপাইন

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘স্কাই স্টেডিয়াম’ নির্মাণ করছে সৌদি
‘স্কাই স্টেডিয়াম’ নির্মাণ করছে সৌদি

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছত্রাক দিয়েই সম্ভব মেমোরি চিপ : গবেষকদের নতুন উদ্ভাবন
ছত্রাক দিয়েই সম্ভব মেমোরি চিপ : গবেষকদের নতুন উদ্ভাবন

৩৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্যারিয়ার ও ব্যবসা উন্নয়নে কানাডায় বিবিসিসি’র প্রফেশনাল নেটওয়ার্কিং সেশন
ক্যারিয়ার ও ব্যবসা উন্নয়নে কানাডায় বিবিসিসি’র প্রফেশনাল নেটওয়ার্কিং সেশন

৪৫ মিনিট আগে | পরবাস

বৈশ্বিক উষ্ণায়ণ প্রভাব ফেলছে পরিবার পরিকল্পনায়ও
বৈশ্বিক উষ্ণায়ণ প্রভাব ফেলছে পরিবার পরিকল্পনায়ও

৪৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমধ্যসাগরে নৌকাডুবি: ১৮ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মরদেহ উদ্ধার
ভূমধ্যসাগরে নৌকাডুবি: ১৮ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মরদেহ উদ্ধার

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী

৫৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

স্কুলে ভর্তিতে লটারি নাকি পরীক্ষা, সিদ্ধান্ত হতে পারে আজ
স্কুলে ভর্তিতে লটারি নাকি পরীক্ষা, সিদ্ধান্ত হতে পারে আজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ২৫ অঙ্গরাজ্যের মামলা
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ২৫ অঙ্গরাজ্যের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দ্রুত মূল্য হারাচ্ছে ঐতিহ্যবাহী অনেক ডিগ্রি : হার্ভার্ডের গবেষণা
দ্রুত মূল্য হারাচ্ছে ঐতিহ্যবাহী অনেক ডিগ্রি : হার্ভার্ডের গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটিতে ‘গ্লোবাল মিডিয়া এন্ড ইনফরমেশন লিটারেসি’ সপ্তাহ উদযাপন
ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটিতে ‘গ্লোবাল মিডিয়া এন্ড ইনফরমেশন লিটারেসি’ সপ্তাহ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সহজ জয়ে সিরিজে এগিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা
সহজ জয়ে সিরিজে এগিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিজ বাঁচাতে আজ মাঠে নামবে বাংলাদেশ
সিরিজ বাঁচাতে আজ মাঠে নামবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে আজ থেকে টানা ৪৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
নারায়ণগঞ্জে আজ থেকে টানা ৪৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুরস্কে জুয়া কেলেঙ্কারিতে জড়িত ৩৭১ রেফারি
তুরস্কে জুয়া কেলেঙ্কারিতে জড়িত ৩৭১ রেফারি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম
খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন
কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজকের খেলা: ২৯ অক্টোবর ২০২৫
আজকের খেলা: ২৯ অক্টোবর ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহুর নির্দেশে গাজায় নতুন হামলা, নিহত ২০
নেতানিয়াহুর নির্দেশে গাজায় নতুন হামলা, নিহত ২০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বাধিক পঠিত
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না
ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি
বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল
ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা
ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট
১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি
অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি
সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ
সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি
‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন
অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে
৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’
‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’

নগর জীবন

আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক
স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর
শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন
বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন

নগর জীবন

হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি
হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি

পেছনের পৃষ্ঠা

বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ
বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু
ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে
বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ
বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ

নগর জীবন

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ
লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

খবর

ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ
ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি
বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি

নগর জীবন

সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে
সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমান শাহর ১২ নায়িকা
সালমান শাহর ১২ নায়িকা

শোবিজ

‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি
‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি

শোবিজ

চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে
চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে

নগর জীবন

এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না
এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না

নগর জীবন

ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন
ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন

নগর জীবন

স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার
স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার

টেকনোলজি

স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি
স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি

দেশগ্রাম

নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে
নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে

নগর জীবন

শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট

মাঠে ময়দানে