শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ৩১ মার্চ, ২০২৪ আপডেট:

অবন্তিকার মৃত্যু : বয়কটের চাদরে যেন ঢেকে না যায়

পীর ফজলুর রহমান মিসবাহ
প্রিন্ট ভার্সন
অবন্তিকার মৃত্যু : বয়কটের চাদরে যেন ঢেকে না যায়

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী অবন্তিকা। আইন বিভাগে পড়তেন। কালো গাউনে আইনাঙ্গনে আইনি লড়াই বা বিচারকের স্বপ্ন নিয়েই হয়তো আইন বিভাগে এসেছিলেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্ত পরিবেশে তারুণ্যের উচ্ছ্বাস নিয়ে শিক্ষাজীবন শেষ করার কথা ছিল। তার বিশ্ববিদ্যালয় মুক্ত ছিল না। ক্যাম্পাসের জীবন আনন্দময় হওয়ার কথা ছিল, হয়নি। জীবন হয়ে ওঠে দুর্বিষহ। নিপীড়নের শিকার হন। দানব সহপাঠী আম্মান হয়ে যান মূর্তিমান আতঙ্ক। জীবনের সব রং, তারুণ্যের উচ্ছ্বাস হারিয়ে যায়। আশ্রয় নেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের। সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলামের কাছে অভিযোগ দেন। সহকারী প্রক্টর তার সাহায্যে এগিয়ে আসেননি। বিপরীত ভূমিকা নেন। অবন্তিকাকে উল্টো ধমক দেন। অসহায় মেয়েটিকে এরা সবাই বিষণœতার দিকে ঠেলে দেন। মেধাবী অবন্তিকা হতাশায় ডুবে যান। নিপীড়নের শিকার অসহায় মেয়েটি আত্মহননের পথে হাঁটেন। কাউকে জানতে দেননি। সুইসাইড নোট লিখেন। সেখানে সহপাঠী আম্মান আর শিক্ষক দ্বীন ইসলামকে দায়ী করেন। আত্মহত্যার মধ্য দিয়ে জীবন এবং নিপীড়ন থেকে মুক্তি নেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে নিপীড়নের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে উচ্চ আদালতের নির্দেশনা রয়েছে। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সেই নির্দেশনা মেনে ব্যবস্থা নিচ্ছে না। এক সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ পদে থাকতেন পান্ডিত্য, মেধা, সততা আর প্রখর ব্যক্তিত্বের অধ্যাপকরা। উনাদের প্রতি শ্রদ্ধা-ভক্তিতে অবনত থাকতেন সবাই। বর্তমান চিত্র পাল্টে গেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ে অনৈতিকভাবে নিয়োগের সঙ্গে তারা জড়িয়ে যাচ্ছেন। সেই সুযোগ নিচ্ছেন অভিযুক্তরা। সর্বশেষ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সদ্য বিদায়ী ভিসির বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ এসেছে। অভিযুক্তদের বিষয়ে উনি সব সময় অতি মানবিক থেকেছেন। মানবিক কারণ দেখিয়ে অভিযুক্তদের অব্যাহতি দিতেন তিনি। অভিযুক্ত ক্ষমতাসীনদের সহায়তা নিয়ে শেষ কর্মদিবসেও বিশাল নিয়োগ দিয়েছেন। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ভিসি নিয়োগকান্ডে জড়িত হয়ে মেয়াদ শেষে পুলিশ পাহারায় বিশ্ববিদ্যালয় ত্যাগ করেছেন।

একটি বেসরকারি সংস্থার বিশ্ববিদ্যালয়ে নিপীড়ন নিয়ে গবেষণায় ভয়াবহ অবস্থা উঠে এসেছে। গবেষণায় দেখা গেছে, ৭০ ভাগের বেশি ছাত্রী নিপীড়নের শিকার হন। এ চিত্র ভয়াবহ। এর সমাধান প্রয়োজন। অভিযুক্তদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। এখানে নিপীড়নকারী থাকবে না। এখান থেকে জ্ঞান আহরণ করে আলোকিত মানুষ বের হবে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর এমন পরিস্থিতির জন্য দায়ী প্রশাসনিক দুর্বলতা। দলীয় আনুগত্য। অন্যদিকে ছাত্ররাজনীতির বন্ধ্যত্ব। যখন যে দল ক্ষমতায় ক্যাম্পাসে শুধু তাদের ছাত্র সংগঠন। একচ্ছত্র আধিপত্য তাদের। ছাত্ররাজনীতি মরা নদী। স্রোত নেই। একসময় মফস্বলের ছাত্ররাজনীতি ছিল কলেজকেন্দ্রিক। ক্যাম্পাসে প্রতিদিন ছাত্র সংগঠনগুলোর মিছিল হতো। নবীনবরণ হতো। কেন্দ্র থেকে ছাত্রনেতারা যেতেন। নেতাদের বক্তব্যে মফস্বলের কর্মীরা মুগ্ধ হতো। নেতারা মফস্বলে যেতেন পাবলিক পরিবহনে। নিজস্ব জিপ বা হেলিকপ্টার নয়। ছাত্রনেতারা ছিলেন তরুণদের নায়ক। ’৯০ সালের আগে এরশাদ জমানায় কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়মিত ছাত্র সংসদ নির্বাচন হতো। এরশাদ আমলের পর ছাত্র সংসদ নির্বাচন হয় না। জনপ্রিয়, ভদ্র, মেধাবীদের তাই রাজনীতিতে সংখ্যা কমেছে। জনপ্রিয় ছাত্রনেতা থেকে আর জননেতা হয় না। নির্বাচনে বিভিন্ন পেশা থেকে এসে পোস্টারে জননেতা হয়ে যান। স্বাভাবিক ছাত্ররাজনীতি থাকলে ক্যাম্পাসে ছাত্রী নিপীড়নকারী থাকতে পারত না। ধর্ষক হওয়ার সাহস হতো না কুলাঙ্গার কোনো ছাত্রের। ছাত্ররাজনীতির এ রুগ্ন দশার জন্য ’৯০-পরবর্তী ক্ষমতাসীন রাজনীতিবিদরাই দায়ী। এর খেসারত রাজনীতিবিদদেরই দিতে হবে। আসলাম দেখলাম জয় করলাম সুবিধাবাদীরাই লাভবান হচ্ছেন। ভবিষ্যতেও হবেন।

অবন্তিকার আত্মহত্যা সারা দেশে তোলপাড় সৃষ্টি করে। তার ক্যাম্পাসসহ সর্বত্র আন্দোলনের ঝড় তুলে।

দেশজুড়ে আলোচিত হতে থাকে অবন্তিকার আত্মহনন। দেশব্যাপী আলোচিত এ ঘটনা চাপা পড়ে বিএনপি নেতা রিজভীর চাদর ছোড়া ভারত বয়কটে।

২০ মার্চ বিএনপি নেতা রুহুল কবির রিজভী নয়াপল্টনে দলীয় কার্যালয়ের সামনে এক কর্মসূচিতে অংশ নেন। কর্মসূচিতে তিনি শীতকালীন একটি চাদর ছুড়ে ফেলেন। সংহতি জানান ভারতীয় পণ্য বর্জনে।

প্রতিবেশী দেশ ভারতের পণ্য বর্জনের ঘোষণা চলে আসে দেশের রাজনীতি আর মিডিয়ার আলোচনায়।

হারিয়ে যায় অবন্তিকার আত্মহত্যার ঘটনা।

‘বয়কট’ নামক প্রতিবাদের সূচনা ১৮৮০ সালে আয়ারল্যান্ডে। ভূমি মালিকের অত্যাচারী প্রতিনিধি বয়কটকে বর্গাচাষিসহ স্থানীয় লোকজন একঘরে করে রেখেছিলেন। সম্ভ্রান্ত ইংরেজ ভূমি মালিক ছিলেন তৃতীয় আর্ল আর্নে জন ক্রিকটন। তার প্রতিনিধি কানিংহাম বয়কট। মায়ো কাউন্টির খাজনা আদায় করতেন তিনি। ফসলের ফলন কম হওয়ায় সেবার চাষিরা ক্ষতিগ্রস্ত হন। সে কারণে জন ক্রিকটন ১০ শতাংশ খাজনা মওকুফের ঘোষণা দেন। চাষিরা দাবি তোলেন ২৫ শতাংশ। দাবি গ্রহণ করেননি লর্ড আর্নে। বয়কট অত্যাচারীর ভূমিকা নেন। ১১ জন বর্গাচাষিকে উচ্ছেদের চেষ্টা করেন।

সে সময় আয়ারল্যান্ডে ভূমি সংস্কারের পক্ষে আন্দোলন করছিলেন আইরিশ রাজনীতিবিদ চার্লস স্টুয়ার্ড পার্নেল। তিনি এক ভাষণে বলেন, কোনো বর্গাচাষিকে উচ্ছেদ করা হলে অন্য চাষিরা যেন সেই জমি বর্গা না নেন। উচ্ছেদের হুমকি দিলে মালিকপক্ষকে এড়িয়ে চলার পরামর্শ দেন।

বয়কটের বিপক্ষে চাষিরা সেই কৌশল নেন। তার গৃহকর্মী থেকে দিনমজুররা কাজ বর্জন করেন। ব্যবসায়ীরা ব্যবসায়িক সম্পর্ক ছিন্ন করেন। বর্জন ও একঘরে হয়ে ওঠেন ‘বয়কট’। কালক্রমে এ বয়কট যুক্ত হয় অভিধানে।

১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গের পর ভারতবর্ষেও ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে বয়কট হয়েছিল। তখন ভারত ছিল পরাধীন।

বর্তমান আধুনিক বিশ্বে ভারত এবং বাংলাদেশ দুটো পৃথক স্বাধীন রাষ্ট্র। বিশ্ব আজ গ্লোবাল ভিলেজে পরিণত হয়েছে। দেশে দেশে বিনিয়োগ, বাণিজ্য ব্যাপ্তি লাভ করেছে। এমন অবস্থায় একটি দেশের রাজনৈতিক দলের অন্য দেশের পণ্য বয়কট কর্মসূচিতে কতটুকু রাজনৈতিক প্রজ্ঞা রয়েছে সেই প্রশ্ন থেকে যায়। ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য, বিনিয়োগ, শক্তি ও জ্বালানি, যোগাযোগ, শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও সংস্কৃতির মতো নানা ক্ষেত্রে সম্পর্ক রয়েছে। প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ চিকিৎসার জন্য ভারত যায়। সবাই সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া যেতে পারে না। মধ্যবিত্তরা চিকিৎসার জন্য ভারতেই যান। যদিও এ দৈন্যতা আমাদের দেশের বেহাল চিকিৎসাব্যবস্থার। এখানে খতনা করাতে শিশুর মৃত্যু মানুষকে আতঙ্কিত করে। ভৌগোলিকভাবে বাংলাদেশের তিন দিকে ভারতের সীমানা। প্রতিবেশী কখনো পরিবর্তন করা যায় না। যে কোনো কর্মসূচি ঘোষণায় বিষয়টি গুরুত্ব দিতে হয়।

এ কর্মসূচির নামে নিজ দেশের সরকারের বিরোধিতা করতে গিয়ে প্রতিবেশীকে করা হচ্ছে প্রতিপক্ষ। বিএনপি অনেকবার বাংলাদেশের রাষ্ট্রক্ষমতায় ছিল। বিএনপির শাসনামলে প্রতিবেশী ভারতের সঙ্গে বিএনপি সরকার অনেক চুক্তি করেছে। বিএনপির আমলেই ভারতের ৩১৪টি পণ্য বাংলাদেশে শুল্কমুক্ত প্রবেশের সুবিধা পায়।

ভারত থেকে অনেক নিত্যপণ্য আমাদের দেশে আসে। আমরা এখনো সব নিত্যপণ্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ নই। নিত্যপণ্য আমদানিনির্ভর। মুক্তবাজার অর্থনীতিতে বয়কট মূল্যহীন।

এ ধরনের পণ্য বয়কট কর্মসূচি নিত্যপণ্যে অস্থিরতা তৈরি করবে। এ ছাড়া ভারত আমাদের মুক্তিযুদ্ধের অকৃত্রিম বন্ধু। মহান মুক্তিযুদ্ধে আমাদের আশ্রয় দিয়েছে। খাবার দিয়েছে। অস্ত্র দিয়েছে। ট্রেনিং দিয়েছে। পাকিস্তানিদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে অংশ নিয়ে কম-বেশি তাদের ১৫ হাজার সৈনিক আমাদের শহীদদের সঙ্গে জীবন দিয়েছে। স্বাধীনতার পর জাতির পিতা স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের সময় ভারতের প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধীকে ভারতীয় সৈন্য প্রত্যাহারের জন্য বলেছেন। ভারতীয় সৈন্য ইতিহাসের দ্রুততম সময়ে ভারতে ফিরে গেছে।

তারপরও ভারতের সঙ্গে আমাদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট আরও অমীমাংসিত বিষয় আছে। সেগুলোর কূটনৈতিক সমাধান প্রয়োজন। দুটি দেশই একই সঙ্গে সার্ক, বিমসটেক, কমনওয়েলথের সদস্য।

আমাদের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে মত-পথ থাকবে। সবাই এক মতের, এক পথের হবে না। তবে মহান মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতার প্রশ্নে ভিন্নমত থাকতে পারবে না। মুক্তিযুদ্ধ এবং স্বাধীনতাকে মেনে, অন্তরে ধারণ করেই সমস্যার সমাধান করতে হবে। আমাদের সমস্যা আমাদেরই সমাধান করতে হবে।

বিএনপি দীর্ঘদিন থেকে আন্দোলন, সংগ্রাম, কারাভোগ করছে। বিগত দুটো নির্বাচন বর্জন করেছে। একটিতে অংশ নিয়েছে। জাতীয় নির্বাচনগুলোর স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন আছে। আমাদের সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলো শক্তিশালী করা প্রয়োজন। মাত্র কিছুদিন আগে একাদশ সংসদে নির্বাচন কমিশন গঠন আইন হয়েছে। উচ্চ আদালতে বিচারক নিয়োগ আইন এখনো প্রণয়ন হয়নি। সমস্যা রয়েছে। তবে সমস্যাগুলো নিজেদের। সমাধানও নিজেদের মতো করেই করতে হবে। মুক্তিযুদ্ধের রক্তাক্ত দলিল আমাদের সংবিধান। সংবিধানেই নির্বাচন কমিশন গঠন আইনের কথা বলা ছিল। সেই আলোকে আইন হয়েছে। সংবিধানেই বিচারক নিয়োগের আইন করার কথা বলা আছে। মুক্তিযুদ্ধ এবং বাংলাদেশকে অন্তরাত্মায় ধারণ করে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে স্বাধীন এবং শক্তিশালী করতে পারলেই সমাধান আসবে। মার্চ স্বাধীনতার মাস। ’৭১-এর ২৫ মার্চ পাকিস্তানিরা এদেশে গণহত্যা করেছিল। পাকিস্তানিদের গণহত্যা এখনো আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পায়নি। স্বীকৃতি আদায়ে সোচ্চার হতে হবে। এখানে বিভাজন নয়। যারা আমাদের নির্বিচার গণহত্যা করেছে তাদের বিরুদ্ধে এক হয়ে দাবি আদায় করতে হবে। এ স্বীকৃতি আরও আগে হওয়া উচিত ছিল।

বিএনপির আন্দোলন-সংগ্রামের ক্লান্তি আছে, কারাবরণ আছে, আন্দোলনে ব্যর্থতা আছে। তবু সবকিছুর সফলতা দেশের ভিতরেই খুঁজতে হবে। ব্যর্থতার হতাশা থেকে প্রতিবেশীকে উদ্দেশ্য করে চাদর ছুড়ে সফলতা আসবে না।

                লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য

এই বিভাগের আরও খবর
চিকিৎসা ব্যয়
চিকিৎসা ব্যয়
বিক্ষোভ অবরোধ
বিক্ষোভ অবরোধ
শত্রুতা-মিত্রতার মাপকাঠি হোক আল্লাহর সন্তুষ্টি
শত্রুতা-মিত্রতার মাপকাঠি হোক আল্লাহর সন্তুষ্টি
দাবি আদায়ে জনদুর্ভোগ
দাবি আদায়ে জনদুর্ভোগ
গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ
গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ
আইএমএফ ঋণ
আইএমএফ ঋণ
বিনিয়োগ বিসংবাদ
বিনিয়োগ বিসংবাদ
দরকার আদর্শ পরিবার
দরকার আদর্শ পরিবার
ধর্ষণের কারণ ও ভয়াবহতা
ধর্ষণের কারণ ও ভয়াবহতা
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শ্রম সংস্কার
শ্রম সংস্কার
পুলিশ ও র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশ ও র‌্যাব পুনর্গঠন
সর্বশেষ খবর
ধুঁকছে শিল্প, স্বস্তি চান উদ্যোক্তারা
ধুঁকছে শিল্প, স্বস্তি চান উদ্যোক্তারা

৪৬ মিনিট আগে | বাণিজ্য

ভারতের ৯ বিমানবন্দরে তুর্কি সেলেবি এভিয়েশনের লাইসেন্স বাতিল
ভারতের ৯ বিমানবন্দরে তুর্কি সেলেবি এভিয়েশনের লাইসেন্স বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের উদ্দেশে রওনা দেওয়া যুবলীগ নেতা বিমানবন্দরে গ্রেফতার
থাইল্যান্ডের উদ্দেশে রওনা দেওয়া যুবলীগ নেতা বিমানবন্দরে গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার সাইবেরিয়ায় ভয়াবহ দাবানলে ৬ লাখ হেক্টরের বেশি বনভূমি পুড়ে ছাই
রাশিয়ার সাইবেরিয়ায় ভয়াবহ দাবানলে ৬ লাখ হেক্টরের বেশি বনভূমি পুড়ে ছাই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল ছাড়াই ভারতকে প্রতিহত করতে সক্ষম পাকিস্তান’
‘পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল ছাড়াই ভারতকে প্রতিহত করতে সক্ষম পাকিস্তান’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে কাতার : ট্রাম্প
মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে কাতার : ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

“আবাসনের দাবি ন্যায্য”, জবি শিক্ষার্থীদের পাশে থাকার আশ্বাস উপদেষ্টা মাহফুজের
“আবাসনের দাবি ন্যায্য”, জবি শিক্ষার্থীদের পাশে থাকার আশ্বাস উপদেষ্টা মাহফুজের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'জবি শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবি মেনে নিতে দ্রুত আলোচনায় বসুন'
'জবি শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবি মেনে নিতে দ্রুত আলোচনায় বসুন'

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ড. আসিফ নজরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ
মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ড. আসিফ নজরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অবৈধ দোকানপাট ও স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান শুরু
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অবৈধ দোকানপাট ও স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান শুরু

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পরমাণু যুদ্ধের ঝুঁকি আসলে কতটা?
ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পরমাণু যুদ্ধের ঝুঁকি আসলে কতটা?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪ মে জবির কালো দিবস ঘোষণা, জুমার নামাজের পর থেকে গণঅনশন
১৪ মে জবির কালো দিবস ঘোষণা, জুমার নামাজের পর থেকে গণঅনশন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাদকাসক্ত ছেলেকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে তুলে দিলেন বাবা
মাদকাসক্ত ছেলেকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে তুলে দিলেন বাবা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চেক বিতরণে ডিসি আসলেন দুই ঘণ্টা পর, গণঅভ্যুত্থানে আহতদের বিক্ষোভ
চেক বিতরণে ডিসি আসলেন দুই ঘণ্টা পর, গণঅভ্যুত্থানে আহতদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাম্যের মাগফিরাত কামনায় ছাত্রদলের দোয়া আয়োজন
সাম্যের মাগফিরাত কামনায় ছাত্রদলের দোয়া আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নারীর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
নারীর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কবি নজরুল কলেজ সাংবাদিক সমিতির সভাপতি শুভ, সম্পাদক সা’দ
কবি নজরুল কলেজ সাংবাদিক সমিতির সভাপতি শুভ, সম্পাদক সা’দ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টানা ৩৩ ঘণ্টা ধরে তিন দফা দাবিতে আন্দোলন করছেন জবি শিক্ষার্থীরা
টানা ৩৩ ঘণ্টা ধরে তিন দফা দাবিতে আন্দোলন করছেন জবি শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের নতুন কমিটি অনুমোদন
কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের নতুন কমিটি অনুমোদন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিন আর আমি একসঙ্গে না বসা পর্যন্ত কিছুই ঘটবে না, ইউক্রেন ইস্যুতে ট্রাম্প
পুতিন আর আমি একসঙ্গে না বসা পর্যন্ত কিছুই ঘটবে না, ইউক্রেন ইস্যুতে ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে বিনা টাকায় পুলিশে চাকুরি পেলো ২৭ জন
ফরিদপুরে বিনা টাকায় পুলিশে চাকুরি পেলো ২৭ জন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৮৯ জন
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৮৯ জন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিলি-কলম্বিয়া ম্যাচের জন্য আর্জেন্টিনার দল ঘোষণা, ফিরলেন মেসি
চিলি-কলম্বিয়া ম্যাচের জন্য আর্জেন্টিনার দল ঘোষণা, ফিরলেন মেসি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের
ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁতারু তৈরিতে আলো দেখাচ্ছে সুইমিংপুল
সাঁতারু তৈরিতে আলো দেখাচ্ছে সুইমিংপুল

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সমস্যা বেরিয়ে এলে সমাধানও হবে :  ড. তৌফিক আলম
সমস্যা বেরিয়ে এলে সমাধানও হবে :  ড. তৌফিক আলম

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআর ভাগ করার অধ্যাদেশ যে কারণে বাতিল চান কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
এনবিআর ভাগ করার অধ্যাদেশ যে কারণে বাতিল চান কর্মকর্তা-কর্মচারীরা

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কমলো স্বর্ণের দাম
কমলো স্বর্ণের দাম

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইন্দোনেশিয়ায় সেনা অভিযানে ১৮ বিচ্ছিন্নতাবাদী নিহত
ইন্দোনেশিয়ায় সেনা অভিযানে ১৮ বিচ্ছিন্নতাবাদী নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বছর পর ময়মনসিংহে ছাত্রদলের জেলা ও মহানগর কমিটি
৬ বছর পর ময়মনসিংহে ছাত্রদলের জেলা ও মহানগর কমিটি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়
‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড
জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ
ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং
পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল
দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!
লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে
তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা
ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ
চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের
চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের
ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প
গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)
খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?
ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে
লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা
আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান
শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর
গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০
মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক
যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও
২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের
ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি
কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস
টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত
মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিদের সাদরে বরণ, জবি ছাত্রদের উপর টিয়ারশেল? প্রশ্ন রিজভীর
এনসিপিদের সাদরে বরণ, জবি ছাত্রদের উপর টিয়ারশেল? প্রশ্ন রিজভীর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিলেট নগরজুড়ে জুবাইদা রহমানের পোস্টার
সিলেট নগরজুড়ে জুবাইদা রহমানের পোস্টার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশসহ পাঁচ রাষ্ট্রদূতের পরিচয় পেশ হঠাৎ স্থগিত
বাংলাদেশসহ পাঁচ রাষ্ট্রদূতের পরিচয় পেশ হঠাৎ স্থগিত

পেছনের পৃষ্ঠা

এলাচের দাম আকাশছোঁয়া
এলাচের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চাঁদা না পেয়ে নিয়ে গেল গরু, বাছুর নিয়ে আদালতে নারী
চাঁদা না পেয়ে নিয়ে গেল গরু, বাছুর নিয়ে আদালতে নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে শুরু শান্তি আলোচনা
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে শুরু শান্তি আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

দুদকে তলব সেই দুই এপিএস পিও এনসিপি নেতাকে
দুদকে তলব সেই দুই এপিএস পিও এনসিপি নেতাকে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির
ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ আইসিইউ, দিশাহারা মুমূর্ষু রোগীর স্বজনরা
বন্ধ আইসিইউ, দিশাহারা মুমূর্ষু রোগীর স্বজনরা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ
গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

পাখির জন্য অন্য রকম ভালোবাসা
পাখির জন্য অন্য রকম ভালোবাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়র হতে ইসিতে ধরনা জামানত হারানো মুশফিকের
মেয়র হতে ইসিতে ধরনা জামানত হারানো মুশফিকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অনড় জবির শিক্ষার্থীরা কাকরাইলেই অবস্থান
অনড় জবির শিক্ষার্থীরা কাকরাইলেই অবস্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

গাছে গাছে রঙের ছোঁয়া
গাছে গাছে রঙের ছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে
নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নতুন কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নতুন কর্মসূচি

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে
মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ
গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্প ট্যাক্সের বোঝা গার্মেন্টে
ট্রাম্প ট্যাক্সের বোঝা গার্মেন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচিত্র বৈশাখ
বিচিত্র বৈশাখ

ডাংগুলি

বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ
বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ জনের ছানি অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ জনের ছানি অপারেশন

নগর জীবন

অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত
অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত

নগর জীবন

চালু হচ্ছে মালয়েশিয়া শ্রমবাজার
চালু হচ্ছে মালয়েশিয়া শ্রমবাজার

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা
সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার ফুফাতো ভাই ভাবিসহ ২৪৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা
হাসিনার ফুফাতো ভাই ভাবিসহ ২৪৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলা তুলে না নেওয়ায় তরুণীকে অপহরণ
মামলা তুলে না নেওয়ায় তরুণীকে অপহরণ

দেশগ্রাম

রূপবান সিনেমার বাঁশ উঠেছিল নিলামে
রূপবান সিনেমার বাঁশ উঠেছিল নিলামে

শোবিজ

ব্যাচেলর পয়েন্ট-এ মিশুকে নিয়ে ধোঁয়াশা
ব্যাচেলর পয়েন্ট-এ মিশুকে নিয়ে ধোঁয়াশা

শোবিজ