শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২১ মে, ২০২৪ আপডেট:

এভাবে আর কতকাল?

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
এভাবে আর কতকাল?

বাবা চলে গেছেন ২০০০ সালের ১৩ মে, মাকে হারিয়েছি ২০০৪ সালের ৪ এপ্রিল। মা-বাবা হারালে সন্তান এতিম হয়। আমরা এতিম হয়েছিলাম মা-বাবা থাকতেই ’৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুর নির্মম হত্যার মধ্য দিয়ে। বর্তমান অবক্ষয়ের জমানায় আমাদের কষ্ট অনেকেই বোঝে না, বুঝতে চায়ও না। বিশেষ করে যাদের অর্থবিত্ত ক্ষমতা তারা প্রায় সবাই হাওয়ায় ভাসে। তাই তাদের বাস্তবতার সঙ্গে অনেকেরই মিল নেই। জীবন একটা বহতা নদীর মতো। উত্তরের পানি দক্ষিণে যায়, হিমালয়ের দিক থেকে আমাদের বুক চিরে সমুদ্রে গিয়ে মিশে। প্রতিটি জীবনও তেমনি, জন্মিলে মরিতে হবে অমর কোথা কে কবে? কিন্তু বুঝতেই পারলাম না, কীভাবে দিন চলে গেল। আওয়ামী লীগ নেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বোন হাসিনা প্রচন্ড দুর্যোগ দুর্বিপাকে ’৮১ সালের ১৭ মে দেশে ফিরেছিলেন। সেই ১৭ মে প্রায় ১৫ বছর পর গ্রামের বাড়ি ছাতিহাটিতে রাত কাটিয়েছি। বিদ্যুৎ আসে কম, যায় বেশি। প্রচন্ড গরম এক অস্বস্তিকর পরিবেশ। তারপরও বহুদিন পর গ্রামের বাড়িতে ভালো লেগেছে। বাবা যেদিন মারা যান বাবাকে কবরে রেখে ছাতিহাটি ছাড়তে ইচ্ছে করেনি। অনেকটা সময় কবরের পাশে মসজিদেই পড়েছিলাম। রাতে ছিলাম বড় চাচা আবদুল বারী সিদ্দিকীর ঘরে। ঘর বলা যায় না। ক্ষেতমজুর, রিকশাওয়ালাদেরও ঘর-দুয়ার-বিছানাপত্র আমাদের বাড়ির চেয়ে ভালো। কারণ আমাদের বাড়িতে কেউ থাকে না। ’৫০-৬০ সালের দিকে বাড়ি ছিল ঝকঝকে তকতকে। ২৫-৩০ জনের বাস। তিন উঠানের বাড়ি-বাইরে, মধ্যে এবং পেছনে ধান উড়ানোর উঠান। এখন সব জঙ্গল হয়ে আছে। এরপর বাবার কুলখানির দিনও ছিলাম। লোকজন ছিল শত শত। তখন এনায়েত করিম, সবুর খান, মিলন সরকার, হাবিবুর রহমান বীরপ্রতীক, অ্যাডভোকেট রফিকুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট হাসান আলী রেজা, আজাদ, মুরাদ, মিরন শত শত নেতা-কর্মী ছিল। এখন তেমন নেই। এরপর মা যখন মারা যান, মাকে কবর দিয়ে একেবারে ভেঙে পড়েছিলাম। দুনিয়ার কোনো কিছুই যে কখনো-সখনো একেবারেই আকর্ষণ করে না সেটা মায়ের মৃত্যুর পর উপলব্ধি করেছিলাম। পুরো জগৎ আমার কাছে অন্ধকার হয়ে গিয়েছিল। কুশি আমাদের বুকে আসায় অন্ধকার দূর হয়ে জগৎ সংসার আবার আলোকিত হয়েছে। যত কষ্টই হোক, আনন্দ আমাদের পিছু ছাড়েনি। পারিবারিক জীবনে এক মহানন্দে এখন আমাদের জীবন কাটছে। তাই গত ১৭ তারিখ গ্রামের বাড়িতে বড় ভালো লেগেছে। ৮-১০ বছর আগে ছোট বোন শুশু দুই কামরার একটা টিনের ঘর করেছে। সেই ঘরেই ছিলাম। দেখাশোনা যারা করে তাদের বোধ-বিবেচনা নেই। তেমন পয়ঃপরিষ্কার রাখা হয়নি। তবু আমি যাওয়ায় অনেকেই ঘরটিকে ঝকঝকে তকতকে করার চেষ্টা করেছে। বিদ্যুৎই ছিল প্রধান সমস্যা। প্রায় ২৫ বছর বাইরে বাইরে ঘোরাফেরা করায় আলাদা বিদ্যুতের জেনারেটর আছে। কিন্তু সেদিন সে জেনারেটরও ভালো কাজ করেনি। তবে হু হু করা বাতাসে এক সময় ভালোই ঘুম হয়েছিল। ৫০-৬০ গজের মধ্যে আমাদের মসজিদ। মুয়াজ্জিনের আজানে ঘুম ভেঙেছিল। অজু করে নামাজ পড়ে আবার শুয়েছিলাম। ৬টার পর আর বিছানায় থাকতে ইচ্ছে করেনি। বাইরে বসেছিলাম। ১৭ তারিখ যেমন প্রচন্ড তাপ ছিল ১৮ তারিখ তেমন ছিল না। হু হু করা ঝড়ো হাওয়া উড়িয়ে নিতে চাচ্ছিল। বাড়ির দক্ষিণ আঙিনায় যেখানে বসেছিলাম সেখানেই আগে আমাদের বাংলো ঘর ছিল। পথিক মুসাফির এলে তারা সেই ঘরে উঠতেন, রাত কাটাতেন। আমিও ছেলেবেলায় প্রায় তিন-চার বছর কারারি ঘরে রাত কাটিয়েছি। দক্ষিণে জানালা, সোজাসুজি উত্তরেও ছিল। জানালা খুলে শুলে এমন চমৎকার বাতাস আসতো যার কোনো তুলনা হয় না। বাংলো ঘরের সামনেই ছিল পুকুর, যেটা এখনো আছে। এক বিকালে খেলা করতে গিয়ে ছোট বোন রহিমাকে ধাক্কা দিয়ে পুকুরে ফেলে দিয়েছিলাম। সেখানে ছিল এক মস্ত বড় খাসি। রহিমা তার সামনে পড়লে এমনভাবে সে শিং দিয়ে গুঁতো দিয়েছিল ওর পুরো গাল এফোঁড়-ওফোঁড় হয়ে গিয়েছিল। সে ক্ষতচিহ্ন আজও রহিমা বয়ে বেড়ায়। আর আমার সমস্ত হৃদয়ে এক অপরাধবোধের পাহাড় মাথা উঁচু করে থাকে। আমি যখন দক্ষিণমুখী বসেছিলাম তেমন লোকজন ছিল না। একজন, দুজন আসছিল, যাচ্ছিল। বাড়িতে যারা কাজ করে তারা ধান কাটতে মাঠে যাচ্ছিল। আমি বসেছিলাম আর ভাবছিলাম দুই-আড়াই বছর বয়সে এই দক্ষিণের পালানের পানিতে পড়ে গিয়েছিলাম। যেখানে অনেকগুলো হাঁস ডুবোডুবি করছিল। ভিতর বাড়ি থেকে মা আমার কিচিরমিচির না শুনে বাইরে এসে দেখেন আমি পানিতে হাবুডুবু খাচ্ছি। ঝাঁপিয়ে পড়ে আমাকে তুলে এনেছিলেন। মাথায় তুলে অনেক নাচানাচি করে পেটের পানি বের করে আমাকে বাঁচানো হয়েছিল।

বাতাস বইছিল আর ছেলেবেলার কথা মনে হচ্ছিল। বাড়িতে অনেকগুলো তাল গাছ ছিল। আষাঢ় মাসে তাল পড়ত। রাতের ঘুম ভেঙে যেত। ছুটে গিয়ে তাল কুড়াতাম। পশ্চিমপাড়ার সেলিম, সেলিমের মেয়ে নুরজাহান রুটি এনেছিল। খুবই ভালো সুস্বাদু। তার আগে কে যেন আমার জন্য একটি মিষ্টিআলু চমৎকার করে পুড়ে দিয়েছিল। এ বছর প্রথম সেই মিষ্টিআলু মুখে দেওয়া। অভাবনীয় লেগেছে। এরপর গিয়েছিলাম সংগ্রামপুর, সিলিমপুর। সেখানে সোনার বাংলা মৎস্য ও কৃষি খামার। গত দুই মাস পুকুর সংস্কার করা হচ্ছে। কিছু গাছ লাগানো হয়েছে। আম গাছগুলোতে থরে থরে আম ধরে আছে দেখে বুক জুড়িয়ে যায়। গত মঙ্গলবার এক পুকুরে মাছ ছাড়া হয়েছে। আর ৪-৫ দিনের মধ্যে সব কটাতেই ছাড়া হবে। কিন্তু পানির প্রচন্ড অভাব। ছোট ছোট যে কটি পাম্প আছে তাতে কোনোমতেই হয়ে উঠছে না। এখন আল্লাহর দয়ার ওপরই ভরসা। সেখান থেকে সখীপুর বড়চওনা, জোড়দিঘি, সাগরদিঘি হয়ে আষারিয়াচালায় বাদশাদের বাড়ি গিয়েছিলাম। আষারিয়াচালা বটতলা প্রাইমারি স্কুলের পাশে বাদশাদের চমৎকার হাটিবাড়ি। এমনিতেই গত ৪০-৫০ বছর কখনো হুমড়ি খেয়ে খাবারের ওপর পড়ি না। আর ’৭৫-এর ১৫ আগস্টের পর মাংস তো একেবারেই খাই না। বঙ্গবন্ধু হত্যার পর ২৮ বছর মাংস স্পর্শও করিনি। এখন কোরবানির মাংস ২-১ বার মুখে তুলি। তাই সব সময় সাধারণ খাবার খাই। বাদশাদের বাড়িতে এক অসাধারণ খাবার খেয়েছি। বিশেষ করে ডাল। গত ১০-১৫ বছর সব সময়ই ডাল মুখে দিই। তবে লেবু ছাড়া ডাল খেলে আমার সহ্য হয় না। বাদশাদের বাড়িতে সেই ডালই সব থেকে ভালো লেগেছে। ডাল ভালো হয়েছে বলার সঙ্গে সঙ্গে এক বাবুর্চি বলে উঠল, আমি রেঁধেছি। অন্য তরিতরকারি বাড়ির মেয়েরা রান্না করলেও মাংস, পোলাও এবং ডাল সে রান্না করেছে। আমি পোলাও খাই না, সাদা ভাত খাই। শুধু সে ডাল রান্না করেছে বলে বিশেষণ জুড়ে দিয়ে বলল, আমি টুঙ্গিপাড়ায় আপনাদের জন্য খাবার রেঁধেছি। মিলন সরকার ছিলেন, সবুর খান ছিলেন, মিরন ছিলেন। তার কথায় আমি অবাক হয়েছি, ভালো লেগেছে। অনেক স্থানীয় লোক এসেছিলেন। সবাই জানে জাহাজমারা কমান্ডার বীরবিক্রম হাবিবের ছেলে আতিকের উপজেলা নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীর চশমা মার্কায় ভোট চাইতে গেছি। মনে হলো জোড়দিঘি, সাগরদিঘি, গুপ্ত বিন্দাবন, শহর গোবিনপুর, কাজলা কামালপুর, আষারিয়াচালা, ধলাপাড়া, বিশেষ করে আমার যেখানে মুক্তিযুদ্ধে গুলি লেগেছিল সেই মাকরাইয়ে একজন মুক্তিযোদ্ধার ছেলে হিসেবে আতিক বেশ ভালো ভোট পাবে। তার এলাকা গলগন্ডা ও অন্যান্য ইউনিয়নে খুব একটা খারাপ হবে তেমন ভাবার কোনো কারণ নেই। আমার মনে হয়েছে আতিক জয়ী হবে। সন্ধ্যায় ঘাটাইল কলেজ মোড়ে রাস্তার ওপর একটি নির্বাচনি সভা ছিল। সম্মানজনক লোকজন হয়েছিল। রাস্তাঘাট বন্ধ করে সভা-সমাবেশ আমার পছন্দ না। তবু সমাবেশটি বেশ ভালো লেগেছে। বারবার মনে হয়েছে আমাদের নেতা শামসুর রহমান খান শাজাহানের কথা, মনে হয়েছে মোয়াজ্জেম হোসেন খানের কথা, বিশেষ করে মনে পড়েছিল টাঙ্গাইলের বর্তমান পিপি এস আকবর খানের বাবা মাদবর খাঁর কথা। মানুষ কতটা ভালো হতে পারে, মানুষ মানুষকে কতটা ভালোবাসতে পারে ঘাটাইলের মাদবর খাঁ তার প্রমাণ। মাদবর খাঁ আমার থেকে ২৩-২৪ বছরের বড়। দেখা হলেই পায়ে হাত দিয়ে সালাম করত। আমি বিব্রত হতাম। এ নিয়ে কথা বললে দু-একবার বলেছে, ‘আমি আমার বাবাকে সালাম করি, আপনার কী?’ কী বলি তাকে! বাবার চেয়ে ছেলে ২৩-২৪ বছরের ছোট। তবু আমি তার বাবা। হৃদয় কেড়ে নিত তার ব্যবহার। ১৫ আগস্ট ’৭৫-এ বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদ প্রতিরোধে আমি ঘর থেকে বেরিয়ে গেলে একদিন কী করে যেন তিনি খবর পান আমাকে বঙ্গবন্ধুর খুনিরা, বিশেষ করে জিয়া সরকারের লোকেরা গ্রেফতার করেছে। তিনি তখন চকে কাজকর্ম দেখছিলেন। সেখান থেকে পাগলের মতো ছুটে এসে তার চারিতে বাঁধা পালের সব থেকে বড় বড় দুটি ষাঁড় ছেড়ে দিয়েছিলেন আর আল্লাহর দরবারে দু’হাত তুলে চিৎকার করছিলেন, ‘হে আল্লাহ, পাক পরোয়ার দিগার, আমি আমার সামর্থ্যমতো ষাঁড় দুইটা ছেড়ে দিলাম, মুক্ত করে দিলাম। তুমি আমার বাবা কাদের সিদ্দিকীকে সব বিপদ-আপদ থেকে মুক্ত করে দেও।’ এই হলো তখনকার মানুষের আবেগ অনুভূতি।

বহুদিন পর ঘাটাইলের এমপি রানার বাড়ি গিয়েছিলাম। মুক্তিযুদ্ধের সময় ওরা ছিল খুবই ছোট। শাজাহান ভাই আমাদের নেতা। শাজাহান ভাইয়ের ছোট ভাই আতোয়ার রহমান খানের সন্তান রানারা। আগাগোড়াই আমি বাচ্চাদের ভালোবাসি, বাচ্চারাও আমাকে ভীষণ ভালোবাসে। আমি গেলে মিষ্টি খাওয়ার জন্য পাগল হয়ে যেত। চাচার পকেট থেকে মিষ্টির টাকা নিত। বড় ভালো লাগত। আমি যখন দেশে আসি আজাদ-মুরাদের সঙ্গে ওরা উন্মাদের মতো কাজ করেছে। ১৮ ডিসেম্বর ’৯০ টুঙ্গিপাড়া গিয়েছিলাম। প্রায় তিন-চার শ নেতা-কর্মীর মধ্যে মিরন, কিসলু, ফারুক, রানা-বাপ্পীরা সবাই ছিল। দিন যায় স্বার্থের দ্বন্দ্বে কে কোথায় ছিটকে পড়ে কিছুই বলা যায় না। ২৫-৩০ বছর ডায়াবেটিসে আক্রান্ত। খাওয়া-দাওয়ায় তাই খুব একটা বেপরোয়া না। কিন্তু তারপরও জোর করে এটা ওটা খাইয়েছে। আসার সময় একগাদা মিষ্টি, নানা ধরনের খাবার গাড়িতে গুঁজে দিয়েছে। খুব ভালো লেগেছে। রানা, রানার বউ, মেয়ে ওদের আল্লাহ ভালো রাখুন, হেফাজত করুন।

দেশে নির্বাচনি ব্যবস্থা একেবারে ভেঙে খানখান হয়ে গেছে। মানুষেরও তেমন ভোট দেওয়ার আগ্রহ নেই। সখিপুরে আমাদের দলের সাধারণ সম্পাদক সানোয়ার হোসেন সজীব দলীয় প্রতীক গামছা নিয়ে নির্বাচন করছে। আর আজ ২১ মে কালিহাতীতে আনারস মার্কা নিয়ে নির্বাচন করছে ছোট ভাই আজাদ সিদ্দিকী। বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী এমপি হওয়ার কারণে নির্বাচনি নীতিমালার জন্য বাইরে কিছু বলতে পারেননি, প্রচারেও যেতে পারেননি, যানওনি। আমি এদিক-ওদিক গেছি। ১৭ তারিখ গিয়েছিলাম কস্তুরিপাড়া নির্বাচনি সভায়। সেখানে সেলিম এবং চেয়ারম্যান সোহরাবকে একত্রে দেখে ভীষণ ভালো লেগেছে। পারকীর চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আজিজুর রহমান তোতা, পাইকরার চেয়ারম্যান আজাদ সভাতে ছিল। ওর আগে গিয়েছিলাম বেরী পটল, নারান্দিয়া, মাইস্তা, সিঙ্গুরিয়া, বানারপাড়া। নানা জায়গায় ঘোরাঘুরি করে বেশ ভালো লেগেছে। সেই সঙ্গে শুনলাম, এলেঙ্গা, সহদেবপুর, দশকিয়া এই ইউনিয়নগুলোতে নাকি মোল্লারা সব ভোট নিয়ে নেবে। নির্বাচনের সঙ্গে যুক্ত যারা আছেন তাদের বলেছি, গাওজুরি ভালো না। এমনিতেই ভোটের প্রতি মানুষের আগ্রহ কমে গেছে। সে আগ্রহ বাড়াতে হলে, ভোটের সম্মান রক্ষা করতে হলে ভোটে যত জালিয়াতি কম হবে ততই মঙ্গল এবং আমার প্রিয় বোন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্যও মঙ্গল হবে। 

বলতে চাচ্ছিলাম না, কিন্তু না বলেও পারি না। চোখের সামনে যখন যেটা আসে সেটা না বলে পারি না। গত ১৯ মার্চ বাংলাদেশের অতিরিক্ত গেজেটে বলা হয়েছে- (৭) বিধি ১৬-এর উপ-বিধি (১) এ উল্লিখিত ‘চেয়ারম্যান বা ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচনের ক্ষেত্রে ১০ হাজার টাকা’ শব্দগুলো, সংখ্যা, কমা, চিহ্ন ও বন্ধনীর পরিবর্তে ‘চেয়ারম্যান নির্বাচনের ক্ষেত্রে এক লাখ টাকা এবং ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচনের ক্ষেত্রে ৭৫ হাজার টাকা’ শব্দগুলো, সংখ্যাগুলো ও বন্ধনীগুলো প্রতিস্থাপিত হইবে।

একটি দেশে জাতীয় সংসদ হচ্ছে সর্বোচ্চ পরিষদ। জাতীয় সংসদের মনোনয়নপত্র দাখিলের জামানত ২০ হাজার। সে ক্ষেত্রে সিটি করপোরেশন, জেলা পরিষদ তারপর উপজেলা। সেই উপজেলা চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী এক লাখ, ভাইস চেয়ারম্যান ৭৫ হাজার। একে তো মর্যাদার দিক থেকে হাস্যকর, অন্যদিকে বুঝতে হবে সাধারণ গরিবের রাষ্ট্র পরিচালনায় অংশগ্রহণের সুযোগ-সুবিধা ধীরে ধীরে সীমিত হয়ে আসছে। সবই দেখছি টাকার খেলা। আমি অনেক কথা বলতে পারি না, বলতে চাই না। কিছু বললে সবই যায় আমার প্রিয় বোনের ওপর। হেমায়েতপুর তো ঢাকাতে নয়, যদিও আমার মোহাম্মদপুরের বাসার পাশেই মানসিক হাসপাতাল। এটা কী ধরনের কথা! জাতীয় সংসদ সদস্যদের জামানত ২০ হাজার আর তার থেকে তিন স্তর নিচে উপজেলার জামানত লাখ টাকা। এ এক বদ্ধ পাগলামি নয় কি? দেশকে এরকম পাগলাগারদে পরিণত করা উচিত না। জানি যাদের হাতে ক্ষমতা যাদের হাতে কাগজ-কলম তারা হয়তো আমার কথা শুনবে না, আমার এই চিন্তা-চৈতন্য তাদের স্পর্শ করবে না। কিন্তু যাদের জন্য আমার বলা তাদের স্পর্শ করলে তাদের চিন্তার খোরাক হলেই নিজেকে সার্থক মনে করব।

লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা
বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’
ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’

শোবিজ

স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগর জীবন

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন