শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২১ মে, ২০২৪ আপডেট:

এভাবে আর কতকাল?

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
এভাবে আর কতকাল?

বাবা চলে গেছেন ২০০০ সালের ১৩ মে, মাকে হারিয়েছি ২০০৪ সালের ৪ এপ্রিল। মা-বাবা হারালে সন্তান এতিম হয়। আমরা এতিম হয়েছিলাম মা-বাবা থাকতেই ’৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুর নির্মম হত্যার মধ্য দিয়ে। বর্তমান অবক্ষয়ের জমানায় আমাদের কষ্ট অনেকেই বোঝে না, বুঝতে চায়ও না। বিশেষ করে যাদের অর্থবিত্ত ক্ষমতা তারা প্রায় সবাই হাওয়ায় ভাসে। তাই তাদের বাস্তবতার সঙ্গে অনেকেরই মিল নেই। জীবন একটা বহতা নদীর মতো। উত্তরের পানি দক্ষিণে যায়, হিমালয়ের দিক থেকে আমাদের বুক চিরে সমুদ্রে গিয়ে মিশে। প্রতিটি জীবনও তেমনি, জন্মিলে মরিতে হবে অমর কোথা কে কবে? কিন্তু বুঝতেই পারলাম না, কীভাবে দিন চলে গেল। আওয়ামী লীগ নেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বোন হাসিনা প্রচন্ড দুর্যোগ দুর্বিপাকে ’৮১ সালের ১৭ মে দেশে ফিরেছিলেন। সেই ১৭ মে প্রায় ১৫ বছর পর গ্রামের বাড়ি ছাতিহাটিতে রাত কাটিয়েছি। বিদ্যুৎ আসে কম, যায় বেশি। প্রচন্ড গরম এক অস্বস্তিকর পরিবেশ। তারপরও বহুদিন পর গ্রামের বাড়িতে ভালো লেগেছে। বাবা যেদিন মারা যান বাবাকে কবরে রেখে ছাতিহাটি ছাড়তে ইচ্ছে করেনি। অনেকটা সময় কবরের পাশে মসজিদেই পড়েছিলাম। রাতে ছিলাম বড় চাচা আবদুল বারী সিদ্দিকীর ঘরে। ঘর বলা যায় না। ক্ষেতমজুর, রিকশাওয়ালাদেরও ঘর-দুয়ার-বিছানাপত্র আমাদের বাড়ির চেয়ে ভালো। কারণ আমাদের বাড়িতে কেউ থাকে না। ’৫০-৬০ সালের দিকে বাড়ি ছিল ঝকঝকে তকতকে। ২৫-৩০ জনের বাস। তিন উঠানের বাড়ি-বাইরে, মধ্যে এবং পেছনে ধান উড়ানোর উঠান। এখন সব জঙ্গল হয়ে আছে। এরপর বাবার কুলখানির দিনও ছিলাম। লোকজন ছিল শত শত। তখন এনায়েত করিম, সবুর খান, মিলন সরকার, হাবিবুর রহমান বীরপ্রতীক, অ্যাডভোকেট রফিকুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট হাসান আলী রেজা, আজাদ, মুরাদ, মিরন শত শত নেতা-কর্মী ছিল। এখন তেমন নেই। এরপর মা যখন মারা যান, মাকে কবর দিয়ে একেবারে ভেঙে পড়েছিলাম। দুনিয়ার কোনো কিছুই যে কখনো-সখনো একেবারেই আকর্ষণ করে না সেটা মায়ের মৃত্যুর পর উপলব্ধি করেছিলাম। পুরো জগৎ আমার কাছে অন্ধকার হয়ে গিয়েছিল। কুশি আমাদের বুকে আসায় অন্ধকার দূর হয়ে জগৎ সংসার আবার আলোকিত হয়েছে। যত কষ্টই হোক, আনন্দ আমাদের পিছু ছাড়েনি। পারিবারিক জীবনে এক মহানন্দে এখন আমাদের জীবন কাটছে। তাই গত ১৭ তারিখ গ্রামের বাড়িতে বড় ভালো লেগেছে। ৮-১০ বছর আগে ছোট বোন শুশু দুই কামরার একটা টিনের ঘর করেছে। সেই ঘরেই ছিলাম। দেখাশোনা যারা করে তাদের বোধ-বিবেচনা নেই। তেমন পয়ঃপরিষ্কার রাখা হয়নি। তবু আমি যাওয়ায় অনেকেই ঘরটিকে ঝকঝকে তকতকে করার চেষ্টা করেছে। বিদ্যুৎই ছিল প্রধান সমস্যা। প্রায় ২৫ বছর বাইরে বাইরে ঘোরাফেরা করায় আলাদা বিদ্যুতের জেনারেটর আছে। কিন্তু সেদিন সে জেনারেটরও ভালো কাজ করেনি। তবে হু হু করা বাতাসে এক সময় ভালোই ঘুম হয়েছিল। ৫০-৬০ গজের মধ্যে আমাদের মসজিদ। মুয়াজ্জিনের আজানে ঘুম ভেঙেছিল। অজু করে নামাজ পড়ে আবার শুয়েছিলাম। ৬টার পর আর বিছানায় থাকতে ইচ্ছে করেনি। বাইরে বসেছিলাম। ১৭ তারিখ যেমন প্রচন্ড তাপ ছিল ১৮ তারিখ তেমন ছিল না। হু হু করা ঝড়ো হাওয়া উড়িয়ে নিতে চাচ্ছিল। বাড়ির দক্ষিণ আঙিনায় যেখানে বসেছিলাম সেখানেই আগে আমাদের বাংলো ঘর ছিল। পথিক মুসাফির এলে তারা সেই ঘরে উঠতেন, রাত কাটাতেন। আমিও ছেলেবেলায় প্রায় তিন-চার বছর কারারি ঘরে রাত কাটিয়েছি। দক্ষিণে জানালা, সোজাসুজি উত্তরেও ছিল। জানালা খুলে শুলে এমন চমৎকার বাতাস আসতো যার কোনো তুলনা হয় না। বাংলো ঘরের সামনেই ছিল পুকুর, যেটা এখনো আছে। এক বিকালে খেলা করতে গিয়ে ছোট বোন রহিমাকে ধাক্কা দিয়ে পুকুরে ফেলে দিয়েছিলাম। সেখানে ছিল এক মস্ত বড় খাসি। রহিমা তার সামনে পড়লে এমনভাবে সে শিং দিয়ে গুঁতো দিয়েছিল ওর পুরো গাল এফোঁড়-ওফোঁড় হয়ে গিয়েছিল। সে ক্ষতচিহ্ন আজও রহিমা বয়ে বেড়ায়। আর আমার সমস্ত হৃদয়ে এক অপরাধবোধের পাহাড় মাথা উঁচু করে থাকে। আমি যখন দক্ষিণমুখী বসেছিলাম তেমন লোকজন ছিল না। একজন, দুজন আসছিল, যাচ্ছিল। বাড়িতে যারা কাজ করে তারা ধান কাটতে মাঠে যাচ্ছিল। আমি বসেছিলাম আর ভাবছিলাম দুই-আড়াই বছর বয়সে এই দক্ষিণের পালানের পানিতে পড়ে গিয়েছিলাম। যেখানে অনেকগুলো হাঁস ডুবোডুবি করছিল। ভিতর বাড়ি থেকে মা আমার কিচিরমিচির না শুনে বাইরে এসে দেখেন আমি পানিতে হাবুডুবু খাচ্ছি। ঝাঁপিয়ে পড়ে আমাকে তুলে এনেছিলেন। মাথায় তুলে অনেক নাচানাচি করে পেটের পানি বের করে আমাকে বাঁচানো হয়েছিল।

বাতাস বইছিল আর ছেলেবেলার কথা মনে হচ্ছিল। বাড়িতে অনেকগুলো তাল গাছ ছিল। আষাঢ় মাসে তাল পড়ত। রাতের ঘুম ভেঙে যেত। ছুটে গিয়ে তাল কুড়াতাম। পশ্চিমপাড়ার সেলিম, সেলিমের মেয়ে নুরজাহান রুটি এনেছিল। খুবই ভালো সুস্বাদু। তার আগে কে যেন আমার জন্য একটি মিষ্টিআলু চমৎকার করে পুড়ে দিয়েছিল। এ বছর প্রথম সেই মিষ্টিআলু মুখে দেওয়া। অভাবনীয় লেগেছে। এরপর গিয়েছিলাম সংগ্রামপুর, সিলিমপুর। সেখানে সোনার বাংলা মৎস্য ও কৃষি খামার। গত দুই মাস পুকুর সংস্কার করা হচ্ছে। কিছু গাছ লাগানো হয়েছে। আম গাছগুলোতে থরে থরে আম ধরে আছে দেখে বুক জুড়িয়ে যায়। গত মঙ্গলবার এক পুকুরে মাছ ছাড়া হয়েছে। আর ৪-৫ দিনের মধ্যে সব কটাতেই ছাড়া হবে। কিন্তু পানির প্রচন্ড অভাব। ছোট ছোট যে কটি পাম্প আছে তাতে কোনোমতেই হয়ে উঠছে না। এখন আল্লাহর দয়ার ওপরই ভরসা। সেখান থেকে সখীপুর বড়চওনা, জোড়দিঘি, সাগরদিঘি হয়ে আষারিয়াচালায় বাদশাদের বাড়ি গিয়েছিলাম। আষারিয়াচালা বটতলা প্রাইমারি স্কুলের পাশে বাদশাদের চমৎকার হাটিবাড়ি। এমনিতেই গত ৪০-৫০ বছর কখনো হুমড়ি খেয়ে খাবারের ওপর পড়ি না। আর ’৭৫-এর ১৫ আগস্টের পর মাংস তো একেবারেই খাই না। বঙ্গবন্ধু হত্যার পর ২৮ বছর মাংস স্পর্শও করিনি। এখন কোরবানির মাংস ২-১ বার মুখে তুলি। তাই সব সময় সাধারণ খাবার খাই। বাদশাদের বাড়িতে এক অসাধারণ খাবার খেয়েছি। বিশেষ করে ডাল। গত ১০-১৫ বছর সব সময়ই ডাল মুখে দিই। তবে লেবু ছাড়া ডাল খেলে আমার সহ্য হয় না। বাদশাদের বাড়িতে সেই ডালই সব থেকে ভালো লেগেছে। ডাল ভালো হয়েছে বলার সঙ্গে সঙ্গে এক বাবুর্চি বলে উঠল, আমি রেঁধেছি। অন্য তরিতরকারি বাড়ির মেয়েরা রান্না করলেও মাংস, পোলাও এবং ডাল সে রান্না করেছে। আমি পোলাও খাই না, সাদা ভাত খাই। শুধু সে ডাল রান্না করেছে বলে বিশেষণ জুড়ে দিয়ে বলল, আমি টুঙ্গিপাড়ায় আপনাদের জন্য খাবার রেঁধেছি। মিলন সরকার ছিলেন, সবুর খান ছিলেন, মিরন ছিলেন। তার কথায় আমি অবাক হয়েছি, ভালো লেগেছে। অনেক স্থানীয় লোক এসেছিলেন। সবাই জানে জাহাজমারা কমান্ডার বীরবিক্রম হাবিবের ছেলে আতিকের উপজেলা নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীর চশমা মার্কায় ভোট চাইতে গেছি। মনে হলো জোড়দিঘি, সাগরদিঘি, গুপ্ত বিন্দাবন, শহর গোবিনপুর, কাজলা কামালপুর, আষারিয়াচালা, ধলাপাড়া, বিশেষ করে আমার যেখানে মুক্তিযুদ্ধে গুলি লেগেছিল সেই মাকরাইয়ে একজন মুক্তিযোদ্ধার ছেলে হিসেবে আতিক বেশ ভালো ভোট পাবে। তার এলাকা গলগন্ডা ও অন্যান্য ইউনিয়নে খুব একটা খারাপ হবে তেমন ভাবার কোনো কারণ নেই। আমার মনে হয়েছে আতিক জয়ী হবে। সন্ধ্যায় ঘাটাইল কলেজ মোড়ে রাস্তার ওপর একটি নির্বাচনি সভা ছিল। সম্মানজনক লোকজন হয়েছিল। রাস্তাঘাট বন্ধ করে সভা-সমাবেশ আমার পছন্দ না। তবু সমাবেশটি বেশ ভালো লেগেছে। বারবার মনে হয়েছে আমাদের নেতা শামসুর রহমান খান শাজাহানের কথা, মনে হয়েছে মোয়াজ্জেম হোসেন খানের কথা, বিশেষ করে মনে পড়েছিল টাঙ্গাইলের বর্তমান পিপি এস আকবর খানের বাবা মাদবর খাঁর কথা। মানুষ কতটা ভালো হতে পারে, মানুষ মানুষকে কতটা ভালোবাসতে পারে ঘাটাইলের মাদবর খাঁ তার প্রমাণ। মাদবর খাঁ আমার থেকে ২৩-২৪ বছরের বড়। দেখা হলেই পায়ে হাত দিয়ে সালাম করত। আমি বিব্রত হতাম। এ নিয়ে কথা বললে দু-একবার বলেছে, ‘আমি আমার বাবাকে সালাম করি, আপনার কী?’ কী বলি তাকে! বাবার চেয়ে ছেলে ২৩-২৪ বছরের ছোট। তবু আমি তার বাবা। হৃদয় কেড়ে নিত তার ব্যবহার। ১৫ আগস্ট ’৭৫-এ বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদ প্রতিরোধে আমি ঘর থেকে বেরিয়ে গেলে একদিন কী করে যেন তিনি খবর পান আমাকে বঙ্গবন্ধুর খুনিরা, বিশেষ করে জিয়া সরকারের লোকেরা গ্রেফতার করেছে। তিনি তখন চকে কাজকর্ম দেখছিলেন। সেখান থেকে পাগলের মতো ছুটে এসে তার চারিতে বাঁধা পালের সব থেকে বড় বড় দুটি ষাঁড় ছেড়ে দিয়েছিলেন আর আল্লাহর দরবারে দু’হাত তুলে চিৎকার করছিলেন, ‘হে আল্লাহ, পাক পরোয়ার দিগার, আমি আমার সামর্থ্যমতো ষাঁড় দুইটা ছেড়ে দিলাম, মুক্ত করে দিলাম। তুমি আমার বাবা কাদের সিদ্দিকীকে সব বিপদ-আপদ থেকে মুক্ত করে দেও।’ এই হলো তখনকার মানুষের আবেগ অনুভূতি।

বহুদিন পর ঘাটাইলের এমপি রানার বাড়ি গিয়েছিলাম। মুক্তিযুদ্ধের সময় ওরা ছিল খুবই ছোট। শাজাহান ভাই আমাদের নেতা। শাজাহান ভাইয়ের ছোট ভাই আতোয়ার রহমান খানের সন্তান রানারা। আগাগোড়াই আমি বাচ্চাদের ভালোবাসি, বাচ্চারাও আমাকে ভীষণ ভালোবাসে। আমি গেলে মিষ্টি খাওয়ার জন্য পাগল হয়ে যেত। চাচার পকেট থেকে মিষ্টির টাকা নিত। বড় ভালো লাগত। আমি যখন দেশে আসি আজাদ-মুরাদের সঙ্গে ওরা উন্মাদের মতো কাজ করেছে। ১৮ ডিসেম্বর ’৯০ টুঙ্গিপাড়া গিয়েছিলাম। প্রায় তিন-চার শ নেতা-কর্মীর মধ্যে মিরন, কিসলু, ফারুক, রানা-বাপ্পীরা সবাই ছিল। দিন যায় স্বার্থের দ্বন্দ্বে কে কোথায় ছিটকে পড়ে কিছুই বলা যায় না। ২৫-৩০ বছর ডায়াবেটিসে আক্রান্ত। খাওয়া-দাওয়ায় তাই খুব একটা বেপরোয়া না। কিন্তু তারপরও জোর করে এটা ওটা খাইয়েছে। আসার সময় একগাদা মিষ্টি, নানা ধরনের খাবার গাড়িতে গুঁজে দিয়েছে। খুব ভালো লেগেছে। রানা, রানার বউ, মেয়ে ওদের আল্লাহ ভালো রাখুন, হেফাজত করুন।

দেশে নির্বাচনি ব্যবস্থা একেবারে ভেঙে খানখান হয়ে গেছে। মানুষেরও তেমন ভোট দেওয়ার আগ্রহ নেই। সখিপুরে আমাদের দলের সাধারণ সম্পাদক সানোয়ার হোসেন সজীব দলীয় প্রতীক গামছা নিয়ে নির্বাচন করছে। আর আজ ২১ মে কালিহাতীতে আনারস মার্কা নিয়ে নির্বাচন করছে ছোট ভাই আজাদ সিদ্দিকী। বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকী এমপি হওয়ার কারণে নির্বাচনি নীতিমালার জন্য বাইরে কিছু বলতে পারেননি, প্রচারেও যেতে পারেননি, যানওনি। আমি এদিক-ওদিক গেছি। ১৭ তারিখ গিয়েছিলাম কস্তুরিপাড়া নির্বাচনি সভায়। সেখানে সেলিম এবং চেয়ারম্যান সোহরাবকে একত্রে দেখে ভীষণ ভালো লেগেছে। পারকীর চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আজিজুর রহমান তোতা, পাইকরার চেয়ারম্যান আজাদ সভাতে ছিল। ওর আগে গিয়েছিলাম বেরী পটল, নারান্দিয়া, মাইস্তা, সিঙ্গুরিয়া, বানারপাড়া। নানা জায়গায় ঘোরাঘুরি করে বেশ ভালো লেগেছে। সেই সঙ্গে শুনলাম, এলেঙ্গা, সহদেবপুর, দশকিয়া এই ইউনিয়নগুলোতে নাকি মোল্লারা সব ভোট নিয়ে নেবে। নির্বাচনের সঙ্গে যুক্ত যারা আছেন তাদের বলেছি, গাওজুরি ভালো না। এমনিতেই ভোটের প্রতি মানুষের আগ্রহ কমে গেছে। সে আগ্রহ বাড়াতে হলে, ভোটের সম্মান রক্ষা করতে হলে ভোটে যত জালিয়াতি কম হবে ততই মঙ্গল এবং আমার প্রিয় বোন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্যও মঙ্গল হবে। 

বলতে চাচ্ছিলাম না, কিন্তু না বলেও পারি না। চোখের সামনে যখন যেটা আসে সেটা না বলে পারি না। গত ১৯ মার্চ বাংলাদেশের অতিরিক্ত গেজেটে বলা হয়েছে- (৭) বিধি ১৬-এর উপ-বিধি (১) এ উল্লিখিত ‘চেয়ারম্যান বা ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচনের ক্ষেত্রে ১০ হাজার টাকা’ শব্দগুলো, সংখ্যা, কমা, চিহ্ন ও বন্ধনীর পরিবর্তে ‘চেয়ারম্যান নির্বাচনের ক্ষেত্রে এক লাখ টাকা এবং ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচনের ক্ষেত্রে ৭৫ হাজার টাকা’ শব্দগুলো, সংখ্যাগুলো ও বন্ধনীগুলো প্রতিস্থাপিত হইবে।

একটি দেশে জাতীয় সংসদ হচ্ছে সর্বোচ্চ পরিষদ। জাতীয় সংসদের মনোনয়নপত্র দাখিলের জামানত ২০ হাজার। সে ক্ষেত্রে সিটি করপোরেশন, জেলা পরিষদ তারপর উপজেলা। সেই উপজেলা চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী এক লাখ, ভাইস চেয়ারম্যান ৭৫ হাজার। একে তো মর্যাদার দিক থেকে হাস্যকর, অন্যদিকে বুঝতে হবে সাধারণ গরিবের রাষ্ট্র পরিচালনায় অংশগ্রহণের সুযোগ-সুবিধা ধীরে ধীরে সীমিত হয়ে আসছে। সবই দেখছি টাকার খেলা। আমি অনেক কথা বলতে পারি না, বলতে চাই না। কিছু বললে সবই যায় আমার প্রিয় বোনের ওপর। হেমায়েতপুর তো ঢাকাতে নয়, যদিও আমার মোহাম্মদপুরের বাসার পাশেই মানসিক হাসপাতাল। এটা কী ধরনের কথা! জাতীয় সংসদ সদস্যদের জামানত ২০ হাজার আর তার থেকে তিন স্তর নিচে উপজেলার জামানত লাখ টাকা। এ এক বদ্ধ পাগলামি নয় কি? দেশকে এরকম পাগলাগারদে পরিণত করা উচিত না। জানি যাদের হাতে ক্ষমতা যাদের হাতে কাগজ-কলম তারা হয়তো আমার কথা শুনবে না, আমার এই চিন্তা-চৈতন্য তাদের স্পর্শ করবে না। কিন্তু যাদের জন্য আমার বলা তাদের স্পর্শ করলে তাদের চিন্তার খোরাক হলেই নিজেকে সার্থক মনে করব।

লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
ছাত্রদলের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সাপ্তাহিক স্কুল শুরু
ছাত্রদলের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সাপ্তাহিক স্কুল শুরু

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ফটিকছড়িতে কৃষকের পাকা ধান পুড়িয়ে দিলো দুর্বৃত্তরা
ফটিকছড়িতে কৃষকের পাকা ধান পুড়িয়ে দিলো দুর্বৃত্তরা

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ফিলিপাইনের সাবেক মেয়রের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ফিলিপাইনের সাবেক মেয়রের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিনগ্রহীদের ঘাঁটি টিন্ডায়া পর্বত?
ভিনগ্রহীদের ঘাঁটি টিন্ডায়া পর্বত?

৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শ্রীপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের খাবার বিতরণ
শ্রীপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের খাবার বিতরণ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

এবারও আঁধার কাটল না শ্যামপুর ও সেতাবগঞ্জ চিনিকলে, হতাশ চাষিরা
এবারও আঁধার কাটল না শ্যামপুর ও সেতাবগঞ্জ চিনিকলে, হতাশ চাষিরা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৪৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৪৫

১১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নিউইয়র্কের রাস্তায় এড শিরানের অদ্ভুত যাত্রা
নিউইয়র্কের রাস্তায় এড শিরানের অদ্ভুত যাত্রা

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত
রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব
বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ট্রাইব্যুনালের রায় পরিবর্তনের সুযোগ নেই, অবশ্যই কার্যকর হবে’
‘ট্রাইব্যুনালের রায় পরিবর্তনের সুযোগ নেই, অবশ্যই কার্যকর হবে’

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা
ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা

২৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শান্তি পরিকল্পনার মধ্যেই ইউক্রেনে গেলেন মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা
শান্তি পরিকল্পনার মধ্যেই ইউক্রেনে গেলেন মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ
শরীয়তপুরে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ

৩৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বলপ্রয়োগে কাজ হবে না, ট্রাম্পকে খামেনির উপদেষ্টা
বলপ্রয়োগে কাজ হবে না, ট্রাম্পকে খামেনির উপদেষ্টা

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাক্ষী ‘রায় সাহেবের বাড়ি’
ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাক্ষী ‘রায় সাহেবের বাড়ি’

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে অস্ট্রেলিয়া দলে দুই নতুন মুখ
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে অস্ট্রেলিয়া দলে দুই নতুন মুখ

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফের মা হচ্ছেন অভিনেত্রী, ‘দ্বিগুণ ঝামেলা’ বলছেন স্বামী
ফের মা হচ্ছেন অভিনেত্রী, ‘দ্বিগুণ ঝামেলা’ বলছেন স্বামী

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ডিবির সাইবার সাপোর্ট সেন্টার উদ্বোধন
ডিবির সাইবার সাপোর্ট সেন্টার উদ্বোধন

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি
মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কেরানীগঞ্জে ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনী সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
ফেনী সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় গাড়ি চালকের মৃত্যুর ঘটনায় সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে মামলা
কুষ্টিয়ায় গাড়ি চালকের মৃত্যুর ঘটনায় সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে মামলা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পেশির চোটে মাঠের বাইরে মিলিতাও
পেশির চোটে মাঠের বাইরে মিলিতাও

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কলেজে শুভসংঘের উদ্যোগে ‘দেশ গঠনে তরুণদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা
ঢাকা কলেজে শুভসংঘের উদ্যোগে ‘দেশ গঠনে তরুণদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা