শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৭ জুন, ২০২৪ আপডেট:

হিন্দু-মুসলমানের বিয়ের পরিণতি

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
হিন্দু-মুসলমানের বিয়ের পরিণতি

বলিউডের অভিনেত্রী সোনাক্ষী সিনহার বিয়ে হলো অভিনেতা জহির ইকবাল রতনসির সঙ্গে। সোনাক্ষী হিন্দু, জহির মুসলমান, কিন্তু তাঁদের বিয়ে হিন্দু রীতিতে হয়নি, মুসলিম রীতিতেও হয়নি। হয়েছে স্পেশাল ম্যারেজ অ্যাক্ট বা বিশেষ বিবাহ আইন নামক একটি আইনের অধীনে। বিশেষ বিবাহ আইন ইংরেজরা প্রথম তৈরি করেছিল ১৮৭২ সালে। ভিন্ন জাতের এবং ভিন্ন ধর্মের মানুষেরা পরস্পরকে পছন্দ করে বিয়ে করতে চাইলে এই আইনের আশ্রয় নিয়ে যেন নির্বিঘ্নে বিয়ে করতে পারে। আইনটিতে বিবাহ নিবন্ধিত করার শর্তজুড়ে দিয়ে ১৯৫৪ সালে কিছুটা সংশোধন করা হয়েছে। এই আইনে হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান মুসলমান জৈন শিখ পার্সি ইহুদি- যে কারও সঙ্গে যে কারও বিয়ে হতে পারে, এবং সে বিয়েতে কোনো ধর্ম এবং ধর্মীয় রীতির উপস্থিতি জরুরি নয়। বিয়ের পাত্রপাত্রীকে একই ধর্মে বিশ্বাসী হওয়ার প্রয়োজন নেই। যার যার ধর্মবিশ্বাস তার তার থেকে যায়। বিয়ের কারণে সোনাক্ষী এবং জহির, কাউকেই তাঁদের ধর্মবিশ্বাস পরিবর্তন করতে হয়নি। জহিরের যদি নামাজ রোজা করতে ইচ্ছে হয়, করবেন। আর সোনাক্ষীর যদি পুজো করতে ইচ্ছে হয়, করবেন। হ্যাঁ একই বাড়িতে দুই ধর্মই পালিত হবে। কেউ কাউকে স্বধর্ম পালনে বাধা দেবেন না। শাহরুখ খানের বাড়িতে তো এমনই হয়। তাঁর বাড়ি মান্নাতে গণেশ আর লক্ষ্মী মূর্তি আছে। কোরআনও আছে একই বাড়িতে। পুত্র আরিয়ান ভালো গায়ত্রী মন্ত্র জানে। মান্নাতে ঘটা করে দিওয়ালি পালন করা হয়, ঘটা করে ঈদও পালন করা হয়। শাহরুখ আর গৌরির সন্তানরা হিন্দু এবং মুসলমান দুই ধর্ম সম্পর্কেই জানে। এবং দুই ধর্মই পালন করে।

ভিন্ন রাজনীতিতে, ভিন্ন অর্থনীতিতে, ভিন্ন দর্শনে বিশ্বাস নিয়েও যেমন দুজন মানুষ পরস্পরকে ভালোবাসতে পারে, ঠিক তেমন, ভিন্ন ধর্মে বিশ্বাস নিয়েও দুজন মানুষ পরস্পরকে ভালোবাসতে পারে। ধর্মীয় রীতিতে, বিশেষ করে ইসলামী রীতিতে হিন্দু-মুসলমানে বিয়ে হলে হিন্দুকে ইসলাম গ্রহণ করতে বাধ্য করা হয়, খ্রিস্টান-মুসলমানে বিয়ে হলে খ্রিস্টানই ইসলাম গ্রহণ করতে বাধ্য হয়, বৌদ্ধ-মুসলমানে বিয়ে হলে বৌদ্ধই ইসলাম গ্রহণ করতে বাধ্য হয়। বিয়ের জন্য কিন্তু কোনো মুসলমানকে ধর্ম বদলাতে হয় না। অথচ মুসলমানের সঙ্গে বিয়ে হলে সব অমুসলিমকে নিজের ধর্ম ত্যাগ করে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করতে হয়। এই বৈষম্যের ভিতরে যেতে না চাইলে বিশেষ বিবাহ আইনে বিবাহটি করে ফেলাই উত্তম ।

যে তার প্রেমিক/প্রেমিকাকে ধর্ম বদলাবার জন্য চাপ দেয়, তাকে বিয়ে না করাই ভালো। কারণ সে প্রেমিক/প্রেমিকার চেয়ে ধর্মকে বেশি ভালোবাসে, তাছাড়াও নিজের ধর্মকে সব ধর্মের ওপরে রাখে। এই মেগালোম্যানিয়া যে কোনো সুস্থ সুন্দর সম্পর্কের জন্য ক্ষতিকর। যে মনে করে, তার ধর্মটি অন্য সব ধর্মের চেয়ে সেরা, যে মনে করে সেরা ধর্মের অনুসারীদের ধর্মান্তরিত হতে হয় না, সে কী করে তাদের ভালোবাসবে, যাদের ধর্মান্তরিত হতে হয়? সে নিশ্চয়ই তাদের ধর্মকে ভুল ধর্ম বলে মনে করে, ভুল ধর্ম বলেই ভুল ধর্মকে ত্যাগ করতে হয় বলে মনে করে! তার নিশ্চয়ই তথাকথিত ভুল ধর্মের অনুসারীদের জন্য শ্রদ্ধাবোধ জাগে না!

সোনাক্ষী আর জহিরের বিয়েতে কেবল আশীর্বাদই জুটছে না, অভিশাপও জুটছে। কট্টর হিন্দুরা ঘৃণা ছুড়ে দিচ্ছে। তারা দাবি করছে এ ‘লাভ জিহাদ’। হিন্দু মুসলমানে বিয়ে হলেই কিছু মুসলিমবিদ্বেষী হিন্দুবাদী বলবেই হিন্দুকে মুসলমান বানাবার জিহাদ ছাড়া এ কিছু নয়। হিন্দু আর মুসলমান তরুণ তরুণীর মধ্যে যে নিখাদ প্রেম হতে পারে, এ তারা বিশ্বাস করে না। তারা বিশ্বাস করে হিন্দুকে বিয়ে করা মুসলমানদের ষড়যন্ত্র। বিয়ের কিছুদিন পর বউকে বোরখা পরাবে, আর তার কিছুদিন পর তিন-তিনটে বউ নিয়ে আসবে ঘরে। ভালোবাসার অভিনয় করে মুসলমান পুরুষরা হিন্দু মেয়েদের দুর্বল ক’রে, তাদের ধর্মান্তরিত ক’রে মুসলমান বানিয়ে, মুসলমান সন্তান উৎপাদন করে সমাজ সংসার ছেয়ে ফেলতে চায়। হিন্দু-সংখ্যা এভাবেই কমতে কমতে শূন্য হবে, আর মুসলমান-সংখ্যা ফুলে ফেঁপে আকাশ ছোঁবে। এভাবে পৃথিবীটাই হয়ে উঠবে একদিন দারুল ইসলাম বা ইসলামের পুণ্যভূমি। সোনাক্ষীকে ধরে বেঁধে ধর্মান্তরিত করা হয়নি, তারপরও জহিরকে ‘লাভ জিহাদ’ করার অপরাধে দোষী সাব্যস্ত করা হচ্ছে। সোনাক্ষীর বিরুদ্ধে বিহারে বিক্ষোভ হয়েছে, তাঁকে নাকি পাটনায় ঢুকতে দেওয়া হবে না। সোনাক্ষী যাঁকে বিয়ে করেছেন, সাত বছর তাঁর সঙ্গে তিনি প্রেম করেছেন, গত এক বছর তাঁর সঙ্গে একত্রবাসও করেছেন। দেখেশুনেই সুদর্শন যুবক জহিরকে তিনি জীবনসঙ্গী করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। জহির হ্যান্ডসাম, কিউট, রিচ, মডার্ন, ফান-লাভিং। তাঁর প্রেমে পড়তেই পারে যে কোনো ধর্মের ব্যাকগ্রাউন্ড থেকে আসা যে কোনো মেয়ে। সোনাক্ষী টিন এজার নয়, ৩৭ বছর বয়সী প্রাপ্তবয়স্ক নারী।

বিয়েতে সোনাক্ষীর দুই দাদা লব আর কুষ উপস্থিত ছিলেন না। আমরা অনুমান করতে পারি কেন তারা অনুপস্থিত ছিলেন। তাঁরা তাঁদের বোন সোনাক্ষী যে এক মুসলমানকে বিয়ে করেছেন, সেটা মানতে পারেননি। জহির ইকবালের পরিবারের কেউ আপত্তি করেনি এই বিয়েতে। সোনাক্ষীকে সাদরে বরণ করেছে জহিরের পরিবার।

সোনাক্ষীর বিয়ের সাজ অতি সাধারণ। বলিউডের অন্যান্য অভিনেত্রী দীপিকা, আনুস্কা, ক্যাট্রিনা, আলিয়া বা প্রিয়াংকার বিয়ের সাজের মতো নয় মোটেই। সোনাক্ষী পরেছেন ৪৪ বছরের পুরনো মায়ের বিয়ের শাড়ি আর গহনা। জহিরও কোটি টাকার পোশাক পরেননি। ওভাবেই ধর্ম-মুক্ত বিবাহের দলিলে দুই প্রেমিক প্রেমিকা সই করেছেন এবং স্বামী স্ত্রীতে পরিণত হয়েছেন।

অনেকেই প্রশ্ন করছে সোনাক্ষী আর জাহিরের সন্তানদের ধর্ম কী হবে? শাহরুখ খান, সঈফ আলী খান, আমির খান, মনসুর আলী খান পতৌদির মতো জহিরও স্বামীত্ব ফলিয়ে তাঁদের সন্তানদের মুসলিম পরিচয়ে বড় করে তুলতে চাইবেন কি না। যদি চান সেটা, তাহলে শর্মিলা, কারিনা, রীনা, গৌরীর মতো সোনাক্ষীও মুখবুজে মেনে নেবেন কি না। যদি জহির তাঁদের সন্তানদের মুসলিম পরিচয়ে পরিচিত করাতে চান এবং সোনাক্ষী সেটা মেনে নেন তবে এ ঘটনাও পুরুষতন্ত্রের গড্ডালিকা প্রবাহে ভেসে যাওয়ার মতো ঘটনা হবে। নতুন কোনো ইতিহাস সৃষ্টি হবে না।

আমি মনে করি, জন্মের পরপরই কোনো শিশুর গায়ে কোনো ধর্মের লেবেল সেঁটে দেওয়া উচিত নয়। পিতা-মাতা একই ধর্মের অনুসারী হন, বা ভিন্ন ধর্মের অনুসারী হন, সন্তানকে কোনো একটি বিশেষ ধর্ম পালনে অনুপ্রাণিত করা বা বাধ্য করা একেবারেই ঠিক নয়। সন্তান বিভিন্ন ধর্ম সম্পর্কে ওয়াকিবহাল হবে, এবং প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার পর নিজেই সিদ্ধান্ত নেবে কোন ধর্ম সে পালন করবে, অথবা আদৌ কোনো ধর্ম সে পালন করবে কি না। সন্তানের ওপর নিজেদের ধর্ম চাপিয়ে না দিয়ে সন্তানকে পৃথিবীর সমস্ত ধর্ম সম্পর্কে জ্ঞান আহরণের সুযোগ দিয়ে অতঃপর সন্তানকে নিজের ধর্ম বা দর্শন নির্বাচন করার স্বাধীনতা দেওয়াই সভ্য পিতা-মাতার কর্তব্য। সমাজ এখনো ততটা সভ্য হয়নি, যতটা সভ্য হওয়া দরকার। সে কারণে পিতা-মাতার ধর্মকেই সন্তানরা নিজেদের ধর্ম বলে বিশ্বাস করে।

মুসলমান নায়ক, গায়ক, শিল্পী, সাহিত্যিক যাঁরাই হিন্দু মেয়েদের সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন, সে বিবাহ ধর্মীয় রীতিতে হোক বা না হোক, তাঁদের সন্তানদের নামে, লক্ষ্য করেছি, আরবি-ফারসির প্রভাব। সন্তানরা হয়তো বাবা-মায়ের দুই ধর্মই যখন যেটা ইচ্ছে পালন করছে, কিন্তু নাম কারও রামায়ণ মহাভারত বা গীতা থেকে নেওয়া নয়, নেওয়া কোরআন থেকে বা ইসলামের ইতিহাস থেকে। এই পক্ষপাত উচিত নয়। আমি মনে করি এর পেছনে ধর্মের অনুশাসন ততটা নেই, যতটা আছে পুরুষতন্ত্রের আধিপত্য। আমির খান আর রীনা দত্তের ছেলে মেয়ের নাম জুনাইদ খান আর ইরা খান কেন, কেন কারও নামের পদবি দত্ত নয়? কেন শাহরুখ খান আর গৌরী ছিবারের পুত্রের নাম আব্রাহাম, কিন্তু আদিত্য নয়, কেন খান, কেন কারও পদবি ছিবার নয়? কারিনা কাপুর আর সঈফ আলী খানের দুই পুত্রের নাম তৈমুর এবং জাহাঙ্গীর। কেন কারও নাম তীর্থংকর কাপুর বা জগন্নাথ কাপুর নয়? পুরুষতন্ত্র প্রচণ্ড শক্তিশালী, অনেকটা ধর্মের মতোই শক্তিশালী। মিশ্র বিবাহের সন্তানদের নামেই সেটা অনুমান করা যায়।

আমি বিশ্বাস করি পদবিহীন নামে, প্রতিটি মানুষকেই যেহেতু আমি স্বাধীন এবং স্বকীয় সত্তার অধিকারী বলে মনে করি। আমার নামে কোনো পদবি নেই। আমি আমার ভাই-বোনের সন্তানদের যে নামগুলো রেখেছি, সেগুলোতে কোনো পদবি নেই। স্রোতস্বিনী ভালোবাসা, অনাবিল উৎসব, সমৃদ্ধ সংশপ্তক, অথই নীলিমা। এই নামগুলোয় কোনো ধর্মের গন্ধ নেই। নামগুলো বিশুদ্ধ বাঙালি নাম। মানুষের নামের মধ্যে ধর্মকে ঢুকিয়ে রাখা খুব ভালো কাজ নয়। বাঙালি-মুসলমান-সমাজে বড় হওয়া প্রগতিশীল মানুষেরা সন্তানের নাম থেকে ধর্ম বিদেয় করতে পারে। কিন্তু লক্ষ্য করেছি হিন্দু সমাজে বেড়ে ওঠা মানুষেরা যত আধুনিক আর প্রগতিশীলই হোন না কেন, যত মুক্তচিন্তকই হোন না কেন, পদবি ছাড়া নাম তাঁরা কল্পনাও করতে পারেন না। তাঁরা রিফর্মেশান পর্যন্ত যেতে পারেন, রেভ্যুল্যুশান পর্যন্ত পারেন না। তাই নাস্তিক হয়েও তাঁরা রয়ে যান সুদীপ মৈত্র হয়ে, সাধন বিশ্বাস হয়ে, অনিমেষ বৈশ্য হয়ে, ভাস্কর সেন হয়ে। তাঁদের সন্তানদেরও ধারণ করতে হয় তাঁদের হিন্দু পদবি।

কথা হচ্ছিল সোনাক্ষী সিনহা আর জহির ইকবালের সন্তানদের নামকরণ নিয়ে। তাঁরা যদি পদবি খুব পছন্দ করেনই, তবে দুজনের পদবিই ব্যবহার করতে পারেন। সন্তানের নাম যদি ধর্মনিরপেক্ষ ‘আশা’ রাখা হয়, তবে পুরো নামটি দাঁড়াবে আশা সিনহা রতনসি অথবা আশা রতনসি সিনহা। আর যদি পদবির সংস্কারকে অতিক্রম করতে পারেন, তাহলে ‘অনন্ত আশা’ বা ‘আশা অনন্ত’ নয় কেন? সংস্কার এবং ঐতিহ্যের বাইরে দাঁড়িয়েও তো ভাবা যায়!

ভারতবর্ষে হিন্দু মুসলমানের বিয়ে সাধারণত হিন্দু মুসলমান কোনো পক্ষই মেনে নিতে পারে না। প্রেম করেছে বা বিয়ে করেছে এমন সংবাদ শুনলে অনেকে পাত্র বা পাত্রীকে ঠান্ডা মাথায় খুন পর্যন্ত করে ফেলে। সোনাক্ষী আর জহিরের ওপর শারীরিক আঘাত হয়তো আসবে না, কারণ তাঁরা ধনী এবং ধনীদের নিরাপত্তা সমাজে যথেষ্ট। আমি আশা করি, তাঁরা সুখে-শান্তিতে জীবনযাপন করবেন। এবং সাম্প্রদায়িক লোকদের নিন্দে আর ধিক্কার, কুৎসা এবং ঘৃণা ফুঃ মেরে উড়িয়ে দেবেন। আমি বিশ্বাস করি, হিন্দু মুসলমানে যত বেশি বিয়ে হবে, সমাজ তত বেশি অসাম্প্রদায়িক হবে।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
মব সন্ত্রাস
মব সন্ত্রাস
অবশেষে যুদ্ধবিরতি
অবশেষে যুদ্ধবিরতি
রাষ্ট্রভাবনা
রাষ্ট্রভাবনা
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
গায়েবি মামলা
গায়েবি মামলা
ইরানে হামলা
ইরানে হামলা
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি
ফলমেলার সামাজিক প্রভাব
ফলমেলার সামাজিক প্রভাব
ইরানে হামলা : ভণ্ডামির প্রতিচ্ছবি
ইরানে হামলা : ভণ্ডামির প্রতিচ্ছবি
কুহরিছে নন্দনের পাখি
কুহরিছে নন্দনের পাখি
সর্বশেষ খবর
নিউইয়র্ক সিটির ৪’শ বছরের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র হচ্ছেন জোহরান
নিউইয়র্ক সিটির ৪’শ বছরের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র হচ্ছেন জোহরান

২ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে পাঁচ বছরের শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ যুবক গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে পাঁচ বছরের শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ যুবক গ্রেফতার

২৭ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় টর্চার সেলের সন্ধান, অস্ত্র-মাদকসহ আটক ৫
কুষ্টিয়ায় টর্চার সেলের সন্ধান, অস্ত্র-মাদকসহ আটক ৫

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা
সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা

২১ মিনিট আগে | টক শো

গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে আরও তিনজনকে ফাঁসি দিল ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে আরও তিনজনকে ফাঁসি দিল ইরান

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসিবিতে ১৬তম ইনটেক্স বাংলাদেশ এক্সিবিশন শুরু
আইসিসিবিতে ১৬তম ইনটেক্স বাংলাদেশ এক্সিবিশন শুরু

৩১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’
‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল
যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঠাকুরগাঁও রেজিস্ট্রি অফিসে তালা দিয়ে রেজিস্ট্রারকে অবরুদ্ধের অভিযোগ
ঠাকুরগাঁও রেজিস্ট্রি অফিসে তালা দিয়ে রেজিস্ট্রারকে অবরুদ্ধের অভিযোগ

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেড পেল গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড ২০২৫
স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেড পেল গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড ২০২৫

৫১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

তিন দিন পর্যাপ্ত ঘুম না হলেই হার্টের ভয়ংকর ক্ষতি!
তিন দিন পর্যাপ্ত ঘুম না হলেই হার্টের ভয়ংকর ক্ষতি!

৫৩ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

সোনারগাঁয়ে দুই যুবককে অপহরণ করে নির্যাতন, গ্রেফতার ৫
সোনারগাঁয়ে দুই যুবককে অপহরণ করে নির্যাতন, গ্রেফতার ৫

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বনাথে চলন্ত গাড়ি থেকে যুবককে গুলি!
বিশ্বনাথে চলন্ত গাড়ি থেকে যুবককে গুলি!

৫৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নাটোরে বাসচাপায় ৪ জন নিহতের ঘটনায় চালক গ্রেপ্তার
নাটোরে বাসচাপায় ৪ জন নিহতের ঘটনায় চালক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চসিকের সাবেক কাউন্সিলরের ১১ কোটি টাকার সম্পদ জব্দের নির্দেশ
চসিকের সাবেক কাউন্সিলরের ১১ কোটি টাকার সম্পদ জব্দের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চালককে হত্যা করে মিশুক ছিনতাই, নারীসহ গ্রেফতার ৪
চালককে হত্যা করে মিশুক ছিনতাই, নারীসহ গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট
ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতিতে কাতারের ভূমিকায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর কৃতজ্ঞতা
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতিতে কাতারের ভূমিকায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর কৃতজ্ঞতা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

দৌলতদিয়া যৌনপল্লীতে ওয়ারড্রপ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
দৌলতদিয়া যৌনপল্লীতে ওয়ারড্রপ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলম্বো টেস্টে: টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
কলম্বো টেস্টে: টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা পাবে: আমিনুল হক
নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা পাবে: আমিনুল হক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত
এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি
‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইসলামের সোনালি যুগে চিকিৎসাশাস্ত্রের উন্নয়ন
ইসলামের সোনালি যুগে চিকিৎসাশাস্ত্রের উন্নয়ন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শারজাহে ইসলামিক ফোরামের ২৫তম জ্ঞানসভা
শারজাহে ইসলামিক ফোরামের ২৫তম জ্ঞানসভা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাল থেকে শুরু এইচএসসি পরীক্ষা, অংশ নিচ্ছে ১২ লাক্ষাধিক শিক্ষার্থী
কাল থেকে শুরু এইচএসসি পরীক্ষা, অংশ নিচ্ছে ১২ লাক্ষাধিক শিক্ষার্থী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে
হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫
সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজনৈতিক অনিশ্চয়তাসহ চার কারণে চাপের মুখে বাংলাদেশের অর্থনীতি
রাজনৈতিক অনিশ্চয়তাসহ চার কারণে চাপের মুখে বাংলাদেশের অর্থনীতি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান
কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন
সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল
যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন
ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া
স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে
হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য
ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প
নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক
ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’
‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল
যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার
ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?
ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ৫৭ কলেজের নাম পরিবর্তন
দেশের ৫৭ কলেজের নাম পরিবর্তন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার
সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল
ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু
ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘাঁটিতে হামলার নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘকে কাতারের চিঠি, ইরানের রাষ্ট্রদূত তলব
ঘাঁটিতে হামলার নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘকে কাতারের চিঠি, ইরানের রাষ্ট্রদূত তলব

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ইউরোপীয় নাগরিক আটক
ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ইউরোপীয় নাগরিক আটক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি
‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

প্রয়োজনে আমাকে ধরে নিয়ে বুকে গুলি চালায় দেন: ইশরাক
প্রয়োজনে আমাকে ধরে নিয়ে বুকে গুলি চালায় দেন: ইশরাক

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরমাণু কার্যক্রম ফের স্বাভাবিক করার প্রক্রিয়ায় ইরান
পরমাণু কার্যক্রম ফের স্বাভাবিক করার প্রক্রিয়ায় ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাদীকে বিয়ের পর গায়ক নোবেলের জামিন, মুক্তিতে বাধা নেই
বাদীকে বিয়ের পর গায়ক নোবেলের জামিন, মুক্তিতে বাধা নেই

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র
ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈঠক চেয়ে ইরানকে জাতিসংঘ পরমাণু সংস্থার চিঠি
বৈঠক চেয়ে ইরানকে জাতিসংঘ পরমাণু সংস্থার চিঠি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর

সম্পাদকীয়

মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ
মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ

প্রথম পৃষ্ঠা

তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন
তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা
যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে
তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে

শোবিজ

হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়
হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’
‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়
আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের
নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত
ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ
অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ

নগর জীবন

কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত
কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা
এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ
সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে
ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...
ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...

শোবিজ

কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ

সম্পাদকীয়

বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে
বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে
নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে

মাঠে ময়দানে

৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্রভাবনা
রাষ্ট্রভাবনা

সম্পাদকীয়

রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা
রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা

শোবিজ

কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী
কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী

মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনের পাশে স্বরা ভাস্কর
ফিলিস্তিনের পাশে স্বরা ভাস্কর

শোবিজ

শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ
শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ

মাঠে ময়দানে

সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের
নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের

মাঠে ময়দানে

মব ঠেকাতে ব্যর্থ হলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
মব ঠেকাতে ব্যর্থ হলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা