শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৪ জুলাই, ২০২৪

অসামান্য এক বীরের কথা

আবুল কালাম আজাদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
অসামান্য এক বীরের কথা

মুক্তিযোদ্ধারা জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান। আর মেজর আফসার উদ্দিন আহমেদ শ্রেষ্ঠ মুক্তিযোদ্ধাদের একজন। বাংলাদেশের মুক্তিসংগ্রামে বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম, হেমায়েত উদ্দিন প্রমুখ কিছু মুক্তিযোদ্ধার মতো মেজর আফসার উদ্দিন আহমেদের অবদান অমরতার অনুষঙ্গ হয়ে থাকবে। কারণ তাঁরা শুধু মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বই দেননি, গড়ে তুলেছিলেন মুক্ত এলাকা। পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর সাক্ষাৎ আতঙ্কে পরিণত হয়েছিলেন তাঁরা। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ছিল জনযুদ্ধ। এ যুদ্ধের ডাক দিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। যিনি ছিলেন বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা। সেনাবাহিনীর কোনো মেজর, কর্নেল কিংবা জেনারেল মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্ব দেননি। মহান মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সেনাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন কর্নেল (পরে জেনারেল) আতাউল গণি ওসমানী। তাঁর মুখ্য পরিচয় একজন রাজনৈতিক নেতা। নির্বাচিত পার্লামেন্ট সদস্য। মুক্তিবাহিনীর উপপ্রধান লে. কর্নেল (পরে মেজর জেনারেল) আবদুর রবের পরিচয়ও অভিন্ন। জনগণের ভোটে নির্বাচিত পার্লামেন্ট সদস্য।

মুক্তিযুদ্ধ পরিচালিত হয়েছে মুজিবনগর সরকার তথা প্রবাসী স্বাধীন বাংলাদেশ সরকারের নেতৃত্বে। বঙ্গবন্ধুর অবর্তমানে এ সরকারের অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি ছিলেন সৈয়দ নজরুল ইসলাম। প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ। দুজনই ছিলেন বাংলাদেশের শতকরা ৮০ ভাগ মানুষের সমর্থনধন্য দল আওয়ামী লীগের শীর্ষ পর্যায়ের নেতা। মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছে সর্বস্তরের মানুষ। কৃষক, শ্রমিক, ছাত্ররাই ছিল সংখ্যাগরিষ্ঠ। অংশ নিয়েছেন সেনাবাহিনী, পুলিশ, আনসারের কিছু সদস্য। যাদের একাংশ মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছেন দেশপ্রেমের টানে। অন্য অংশ মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে একাত্ম হয়েছেন আত্মরক্ষার তাগিদে। পাকিস্তানিরা নির্বিবাদে বাঙালি হত্যায় মেতে উঠেছিল একাত্তরে। সেনাবাহিনীর বাঙালি সদস্য ও পুলিশ-আনসার সদস্যদের ওপর বোধগম্য কারণেই তাদের নজরদারি ছিল বেশি। ফলে জীবন বাঁচাতে তাদের একাংশ মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিলেও দেশ ও জাতির প্রতি তাদের আনুগত্য সংশয়ের ঊর্ধ্বে ছিল না। মেজর আফসার উদ্দিন আহমেদ ছিলেন ব্রিটিশ-ভারতীয় সেনাবাহিনীর একজন অবসরপ্রাপ্ত সুবেদার মেজর। যিনি দ্বিতীয় মহাযুদ্ধে অংশ নিয়েছেন প্রত্যক্ষভাবে। অবসরজীবনে রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হন এবং ময়মনসিংহের ভালুকা থানা আওয়ামী লীগের সহসভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে বিভিন্ন প্রত্যন্ত অঞ্চলে রাজনৈতিক দল বা বেসামরিক নেতৃত্বে বেশ কিছু বাহিনী গড়ে ওঠে। যেমন টাঙ্গাইল ও সংলগ্ন এলাকায় বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর নেতৃত্বাধীন কাদেরিয়া বাহিনী। বৃহত্তর ফরিদপুর ও বরিশালে হেমায়েত বাহিনী, দক্ষিণ ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল ও গাজীপুরের অংশবিশেষে সক্রিয় ছিল আফসার বাহিনী। ব্রিটিশ-ভারতীয় সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত সুবেদার মেজর আফসার উদ্দিন আহমেদ এ বাহিনীর নেতৃত্বদানকালেই ‘মেজর’ পদবির অধিকারী হন। আফসার বাহিনী মুক্তিযুদ্ধকালে গেরিলা কলাকৌশল কাজে লাগিয়ে দখলদার পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিল। বাহিনী গঠনে মেজর আফসার তাঁর সেনাজীবনের অভিজ্ঞতা কাজে লাগান। তাঁর বাহিনী ছিল পাঁচটি ব্যাটালিয়নে বিভক্ত। প্রতিটি ব্যাটালিয়নে ছিল পাঁচটি কোম্পানি এবং প্রতিটি কোম্পানিতে ছিল তিনটি প্লাটুন। প্রতি প্লাটুনে ছিল ১৫ জন মুক্তিযোদ্ধা। আফসার উদ্দিন আহমেদ মুক্তিযুদ্ধের প্রায় পুরোটা সময় দেশে অবস্থান করেছেন। অস্ত্র সংগ্রহ করেছেন স্থানীয় সূত্র থেকে। মেজর শফিউল্লাহর সঙ্গে তিনি রেখেছেন ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ। ভারত থেকেও পেয়েছেন অস্ত্রের জোগান। আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত থাকায় তাঁর ব্যাপারে প্রবাসী বাংলাদেশ সরকর এবং ভারতীয় মিত্রবাহিনীর মনোভাব ছিল ইতিবাচক।

আফসার বাহিনী গঠনে সামরিক বাহিনীর কলাকৌশল ব্যবহার করা হলেও এটি ছিল পরিপূর্ণভাবে একটি জনবাহিনী। বঙ্গবন্ধুর আদর্শের পতাকাধারী। পাকিস্তানি সেনাবাহিনী ও রাজাকার বাহিনীর বিরুদ্ধে গেরিলা কায়দায় বেশির ভাগ ক্ষেত্রে হামলা চালিয়েছেন আফসার বাহিনীর কমান্ডোরা। মুক্তিযুদ্ধকালে তিনি বিশালাকারের মুক্ত এলাকা গড়ে তুলতে সক্ষম হন। মুক্ত এলাকায় গড়ে তোলা হয় প্রশাসন। মেজর আফসার উদ্দিন মনে করতেন মুক্তিযোদ্ধাদের দ্বারাই স্বাধীন বাংলাদেশ পরিচালিত হওয়া উচিত। স্বাধীনতার পর মুক্তিবাহিনীর সদস্যরা বিভিন্ন থানায় তাদের অস্ত্র জমা দেন। এটিকে অগ্রহণযোগ্য বলে ভাবতেন তিনি। মুক্তিযোদ্ধাদের অধিকার সংরক্ষণে দেশের প্রথম মুক্তিযোদ্ধা সংগঠন ‘মুক্তিযোদ্ধা সংগ্রাম পরিষদ’-এর কেন্দ্রীয় সহসভাপতি ছিলেন তিনি। আমি ছিলাম খুলনা শাখার কমিটিতে। পরিষদের সভাপতি ছিলেন নবম সেক্টরের অধিনায়ক মেজর আবদুল জলিল। মুক্তিযোদ্ধা সংগ্রাম পরিষদের সূত্র ধরে মেজর আফসার উদ্দিন আওয়ামী লীগ ছেড়ে জাসদের সঙ্গে যুক্ত হন। বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড এবং দেশে পাকিস্তানি ধারার রাজনীতির পুনঃপ্রবর্তন কখনই মেনে নিতে পারেননি মেজর আফসার উদ্দিন। সেনাশাসনকে তিনি সেনাপতি শাসন বলার পক্ষপাতী ছিলেন। আ স ম আবদুর রবের নেতৃত্বে জাসদের একটি অংশ সেনাপতি প্রেসিডেন্ট জেনারেল এরশাদের তলপিবাহকের ভূমিকা পালন করায় তিনি জাসদ ছেড়ে তাঁর পুরান সংগঠন আওয়ামী লীগে ফিরে যান। আওয়ামী লীগের মনোনয়নে ভালুকা উপজেলার চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হন।

মেজর আফসার উদ্দিন মুক্তিযুদ্ধ এবং মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গকে সব সময় গুরুত্ব দিতেন। তিনি বলতেন, মু্িক্তযুদ্ধের শক্তির একটি মাত্র কেন্দ্র থাকা উচিত। আর সেটি হলো আওয়ামী লীগ। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষশক্তির বিভক্তি মুক্তিযুদ্ধের শত্রুদেরই লাভবান করেছে। স্বাধীন বাংলাদেশে প্রথম রাজনৈতিক দল জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ ছিল মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে গঠিত দল। কিন্তু জাসদ মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে যে বিভক্তি সৃষ্টি করে তাতে পরোক্ষভাবে মুক্তিযুদ্ধবিরোধী শক্তিই লাভবান হয়েছে। এমন স্বীকারোক্তিই তিনি দিয়েছেন সহযোদ্ধাদের কাছে। মেজর আফসার উদ্দিনের রাজনীতি নিয়ে বিতর্ক থাকলেও তিনি ছিলেন নিখাদ মুক্তিযোদ্ধা। বাংলাদেশ যেমন অমরতার অনুষঙ্গ তেমন অমরতার অনুষঙ্গ মুক্তিযোদ্ধারাও। দেশের মুক্তিযুদ্ধের শীর্ষস্থানীয় সফল মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে ইতিহাসে তিনি অমর হয়ে থাকবেন। অমরতার বরপুত্র মেজর আফসার উদ্দিনের পবিত্র স্মৃতির প্রতি অভিবাদন। সশস্ত্র সালাম।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
সর্বশেষ খবর
বুয়েটের সঙ্গে জিপিএইচ ইস্পাতের সমঝোতা স্মারক সই
বুয়েটের সঙ্গে জিপিএইচ ইস্পাতের সমঝোতা স্মারক সই

১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের ভোটদান নিয়ে মতবিনিময় সভা
মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের ভোটদান নিয়ে মতবিনিময় সভা

৬ মিনিট আগে | পরবাস

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

স্যার জন উইলসন স্কুলের ৩০ বছর পূর্তি উদযাপন
স্যার জন উইলসন স্কুলের ৩০ বছর পূর্তি উদযাপন

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নিখোঁজের তিন দিন পর নদী থেকে লাশ উদ্ধার
নিখোঁজের তিন দিন পর নদী থেকে লাশ উদ্ধার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের
ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শন প্রধান উপদেষ্টার
ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শন প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসু নির্বাচন ঘিরে উৎসবমুখর চবি, দ্বিতীয় দিনে মনোনয়ন নিলেন ১৪১ প্রার্থী
চাকসু নির্বাচন ঘিরে উৎসবমুখর চবি, দ্বিতীয় দিনে মনোনয়ন নিলেন ১৪১ প্রার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘ওজোনস্তর রক্ষায় রাজনৈতিক সদিচ্ছা ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা অপরিহার্য’
‘ওজোনস্তর রক্ষায় রাজনৈতিক সদিচ্ছা ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা অপরিহার্য’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল মা-মেয়ের
ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল মা-মেয়ের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে এবার ৫৫৩ মণ্ডপে দুর্গাপূজার আয়োজন
মানিকগঞ্জে এবার ৫৫৩ মণ্ডপে দুর্গাপূজার আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে এক লাখ ৭০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৩
কক্সবাজারে এক লাখ ৭০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজানে বৃষ্টিপাত, সিলেটে বাড়ছে নদীর পানি
উজানে বৃষ্টিপাত, সিলেটে বাড়ছে নদীর পানি

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্যারিসে জমকালো আয়োজনে শুরু টেক্সটাইল সোর্সিং মেলা ২০২৫
প্যারিসে জমকালো আয়োজনে শুরু টেক্সটাইল সোর্সিং মেলা ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

পাকিস্তানে ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে ৫ সেনা নিহত
পাকিস্তানে ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে ৫ সেনা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানী ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ রাজধানী ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খুলনায় চুরি হওয়া নবজাতক ৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার
খুলনায় চুরি হওয়া নবজাতক ৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুমিল্লায় চুন কারখানায় অবৈধ গ্যাস সংযোগ, ৮ শ্রমিক কারাগারে
কুমিল্লায় চুন কারখানায় অবৈধ গ্যাস সংযোগ, ৮ শ্রমিক কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিড়ের মধ্যে ঢুকে গেল চলন্ত ট্রাক, নিহত ৩
ভিড়ের মধ্যে ঢুকে গেল চলন্ত ট্রাক, নিহত ৩

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিবেশ রক্ষায় প্লাস্টিক বর্জ্যকে সম্পদে রূপান্তর করতে হবে: চসিক মেয়র
পরিবেশ রক্ষায় প্লাস্টিক বর্জ্যকে সম্পদে রূপান্তর করতে হবে: চসিক মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি
ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম
অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন