শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৪ জুলাই, ২০২৪

অসামান্য এক বীরের কথা

আবুল কালাম আজাদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
অসামান্য এক বীরের কথা

মুক্তিযোদ্ধারা জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান। আর মেজর আফসার উদ্দিন আহমেদ শ্রেষ্ঠ মুক্তিযোদ্ধাদের একজন। বাংলাদেশের মুক্তিসংগ্রামে বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম, হেমায়েত উদ্দিন প্রমুখ কিছু মুক্তিযোদ্ধার মতো মেজর আফসার উদ্দিন আহমেদের অবদান অমরতার অনুষঙ্গ হয়ে থাকবে। কারণ তাঁরা শুধু মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বই দেননি, গড়ে তুলেছিলেন মুক্ত এলাকা। পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর সাক্ষাৎ আতঙ্কে পরিণত হয়েছিলেন তাঁরা। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ছিল জনযুদ্ধ। এ যুদ্ধের ডাক দিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। যিনি ছিলেন বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা। সেনাবাহিনীর কোনো মেজর, কর্নেল কিংবা জেনারেল মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্ব দেননি। মহান মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সেনাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন কর্নেল (পরে জেনারেল) আতাউল গণি ওসমানী। তাঁর মুখ্য পরিচয় একজন রাজনৈতিক নেতা। নির্বাচিত পার্লামেন্ট সদস্য। মুক্তিবাহিনীর উপপ্রধান লে. কর্নেল (পরে মেজর জেনারেল) আবদুর রবের পরিচয়ও অভিন্ন। জনগণের ভোটে নির্বাচিত পার্লামেন্ট সদস্য।

মুক্তিযুদ্ধ পরিচালিত হয়েছে মুজিবনগর সরকার তথা প্রবাসী স্বাধীন বাংলাদেশ সরকারের নেতৃত্বে। বঙ্গবন্ধুর অবর্তমানে এ সরকারের অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি ছিলেন সৈয়দ নজরুল ইসলাম। প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ। দুজনই ছিলেন বাংলাদেশের শতকরা ৮০ ভাগ মানুষের সমর্থনধন্য দল আওয়ামী লীগের শীর্ষ পর্যায়ের নেতা। মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছে সর্বস্তরের মানুষ। কৃষক, শ্রমিক, ছাত্ররাই ছিল সংখ্যাগরিষ্ঠ। অংশ নিয়েছেন সেনাবাহিনী, পুলিশ, আনসারের কিছু সদস্য। যাদের একাংশ মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছেন দেশপ্রেমের টানে। অন্য অংশ মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে একাত্ম হয়েছেন আত্মরক্ষার তাগিদে। পাকিস্তানিরা নির্বিবাদে বাঙালি হত্যায় মেতে উঠেছিল একাত্তরে। সেনাবাহিনীর বাঙালি সদস্য ও পুলিশ-আনসার সদস্যদের ওপর বোধগম্য কারণেই তাদের নজরদারি ছিল বেশি। ফলে জীবন বাঁচাতে তাদের একাংশ মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিলেও দেশ ও জাতির প্রতি তাদের আনুগত্য সংশয়ের ঊর্ধ্বে ছিল না। মেজর আফসার উদ্দিন আহমেদ ছিলেন ব্রিটিশ-ভারতীয় সেনাবাহিনীর একজন অবসরপ্রাপ্ত সুবেদার মেজর। যিনি দ্বিতীয় মহাযুদ্ধে অংশ নিয়েছেন প্রত্যক্ষভাবে। অবসরজীবনে রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হন এবং ময়মনসিংহের ভালুকা থানা আওয়ামী লীগের সহসভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে বিভিন্ন প্রত্যন্ত অঞ্চলে রাজনৈতিক দল বা বেসামরিক নেতৃত্বে বেশ কিছু বাহিনী গড়ে ওঠে। যেমন টাঙ্গাইল ও সংলগ্ন এলাকায় বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর নেতৃত্বাধীন কাদেরিয়া বাহিনী। বৃহত্তর ফরিদপুর ও বরিশালে হেমায়েত বাহিনী, দক্ষিণ ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল ও গাজীপুরের অংশবিশেষে সক্রিয় ছিল আফসার বাহিনী। ব্রিটিশ-ভারতীয় সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত সুবেদার মেজর আফসার উদ্দিন আহমেদ এ বাহিনীর নেতৃত্বদানকালেই ‘মেজর’ পদবির অধিকারী হন। আফসার বাহিনী মুক্তিযুদ্ধকালে গেরিলা কলাকৌশল কাজে লাগিয়ে দখলদার পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিল। বাহিনী গঠনে মেজর আফসার তাঁর সেনাজীবনের অভিজ্ঞতা কাজে লাগান। তাঁর বাহিনী ছিল পাঁচটি ব্যাটালিয়নে বিভক্ত। প্রতিটি ব্যাটালিয়নে ছিল পাঁচটি কোম্পানি এবং প্রতিটি কোম্পানিতে ছিল তিনটি প্লাটুন। প্রতি প্লাটুনে ছিল ১৫ জন মুক্তিযোদ্ধা। আফসার উদ্দিন আহমেদ মুক্তিযুদ্ধের প্রায় পুরোটা সময় দেশে অবস্থান করেছেন। অস্ত্র সংগ্রহ করেছেন স্থানীয় সূত্র থেকে। মেজর শফিউল্লাহর সঙ্গে তিনি রেখেছেন ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ। ভারত থেকেও পেয়েছেন অস্ত্রের জোগান। আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত থাকায় তাঁর ব্যাপারে প্রবাসী বাংলাদেশ সরকর এবং ভারতীয় মিত্রবাহিনীর মনোভাব ছিল ইতিবাচক।

আফসার বাহিনী গঠনে সামরিক বাহিনীর কলাকৌশল ব্যবহার করা হলেও এটি ছিল পরিপূর্ণভাবে একটি জনবাহিনী। বঙ্গবন্ধুর আদর্শের পতাকাধারী। পাকিস্তানি সেনাবাহিনী ও রাজাকার বাহিনীর বিরুদ্ধে গেরিলা কায়দায় বেশির ভাগ ক্ষেত্রে হামলা চালিয়েছেন আফসার বাহিনীর কমান্ডোরা। মুক্তিযুদ্ধকালে তিনি বিশালাকারের মুক্ত এলাকা গড়ে তুলতে সক্ষম হন। মুক্ত এলাকায় গড়ে তোলা হয় প্রশাসন। মেজর আফসার উদ্দিন মনে করতেন মুক্তিযোদ্ধাদের দ্বারাই স্বাধীন বাংলাদেশ পরিচালিত হওয়া উচিত। স্বাধীনতার পর মুক্তিবাহিনীর সদস্যরা বিভিন্ন থানায় তাদের অস্ত্র জমা দেন। এটিকে অগ্রহণযোগ্য বলে ভাবতেন তিনি। মুক্তিযোদ্ধাদের অধিকার সংরক্ষণে দেশের প্রথম মুক্তিযোদ্ধা সংগঠন ‘মুক্তিযোদ্ধা সংগ্রাম পরিষদ’-এর কেন্দ্রীয় সহসভাপতি ছিলেন তিনি। আমি ছিলাম খুলনা শাখার কমিটিতে। পরিষদের সভাপতি ছিলেন নবম সেক্টরের অধিনায়ক মেজর আবদুল জলিল। মুক্তিযোদ্ধা সংগ্রাম পরিষদের সূত্র ধরে মেজর আফসার উদ্দিন আওয়ামী লীগ ছেড়ে জাসদের সঙ্গে যুক্ত হন। বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড এবং দেশে পাকিস্তানি ধারার রাজনীতির পুনঃপ্রবর্তন কখনই মেনে নিতে পারেননি মেজর আফসার উদ্দিন। সেনাশাসনকে তিনি সেনাপতি শাসন বলার পক্ষপাতী ছিলেন। আ স ম আবদুর রবের নেতৃত্বে জাসদের একটি অংশ সেনাপতি প্রেসিডেন্ট জেনারেল এরশাদের তলপিবাহকের ভূমিকা পালন করায় তিনি জাসদ ছেড়ে তাঁর পুরান সংগঠন আওয়ামী লীগে ফিরে যান। আওয়ামী লীগের মনোনয়নে ভালুকা উপজেলার চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হন।

মেজর আফসার উদ্দিন মুক্তিযুদ্ধ এবং মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গকে সব সময় গুরুত্ব দিতেন। তিনি বলতেন, মু্িক্তযুদ্ধের শক্তির একটি মাত্র কেন্দ্র থাকা উচিত। আর সেটি হলো আওয়ামী লীগ। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষশক্তির বিভক্তি মুক্তিযুদ্ধের শত্রুদেরই লাভবান করেছে। স্বাধীন বাংলাদেশে প্রথম রাজনৈতিক দল জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ ছিল মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে গঠিত দল। কিন্তু জাসদ মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে যে বিভক্তি সৃষ্টি করে তাতে পরোক্ষভাবে মুক্তিযুদ্ধবিরোধী শক্তিই লাভবান হয়েছে। এমন স্বীকারোক্তিই তিনি দিয়েছেন সহযোদ্ধাদের কাছে। মেজর আফসার উদ্দিনের রাজনীতি নিয়ে বিতর্ক থাকলেও তিনি ছিলেন নিখাদ মুক্তিযোদ্ধা। বাংলাদেশ যেমন অমরতার অনুষঙ্গ তেমন অমরতার অনুষঙ্গ মুক্তিযোদ্ধারাও। দেশের মুক্তিযুদ্ধের শীর্ষস্থানীয় সফল মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে ইতিহাসে তিনি অমর হয়ে থাকবেন। অমরতার বরপুত্র মেজর আফসার উদ্দিনের পবিত্র স্মৃতির প্রতি অভিবাদন। সশস্ত্র সালাম।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
একীভূত ব্যাংক
একীভূত ব্যাংক
নির্বাচনের ঢেউ
নির্বাচনের ঢেউ
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
সর্বশেষ খবর
নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসছে, ষড়যন্ত্রও তত বাড়ছে: দুলু
নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসছে, ষড়যন্ত্রও তত বাড়ছে: দুলু

৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নেপাল–ভারত ম্যাচ খেলতে কাল দুপুরে আসছেন হামজা
নেপাল–ভারত ম্যাচ খেলতে কাল দুপুরে আসছেন হামজা

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি

৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজধানীতে ৬ লাখ টাকার জাল নোটসহ গ্রেফতার দুই
রাজধানীতে ৬ লাখ টাকার জাল নোটসহ গ্রেফতার দুই

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে ধানের শীষের প্রচারণায় মহিলা সমাবেশ
সিরাজগঞ্জে ধানের শীষের প্রচারণায় মহিলা সমাবেশ

১৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘১৩ নভেম্বর আওয়ামী লীগ মাঠে নামলে জনগণ প্রতিশোধ নেবে’
‘১৩ নভেম্বর আওয়ামী লীগ মাঠে নামলে জনগণ প্রতিশোধ নেবে’

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ধানের শীষে ভোট চেয়ে বরিশালে রিকশার‍্যালি
ধানের শীষে ভোট চেয়ে বরিশালে রিকশার‍্যালি

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
নারীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেতা-কর্মী গ্রেফতার ও বন্দর ইজারার প্রতিবাদে বাম জোটের বিক্ষোভ
নেতা-কর্মী গ্রেফতার ও বন্দর ইজারার প্রতিবাদে বাম জোটের বিক্ষোভ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চার কর্মকর্তাকে ওএসডি করল বিসিবি
চার কর্মকর্তাকে ওএসডি করল বিসিবি

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের মাধ্যমে দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে: ইসরাফিল খসরু
নির্বাচনের মাধ্যমে দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে: ইসরাফিল খসরু

২৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

শ্রীপুরে পৌর বিএনপির উদ্যোগে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীপুরে পৌর বিএনপির উদ্যোগে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে স্কুলের মালামাল বিক্রির অভিযোগ
সোনারগাঁয়ে স্কুলের মালামাল বিক্রির অভিযোগ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একা দাঁড়িয়ে ৪০ মিটার ব্রিজ, নেই এপ্রোচ সড়ক
একা দাঁড়িয়ে ৪০ মিটার ব্রিজ, নেই এপ্রোচ সড়ক

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নিরাপদ ও সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়ে তুলবে : প্রিন্স
বিএনপি নিরাপদ ও সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়ে তুলবে : প্রিন্স

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

গোয়ালন্দে ঐতিহ্যবাহী লাঠি খেলা অনুষ্ঠিত
গোয়ালন্দে ঐতিহ্যবাহী লাঠি খেলা অনুষ্ঠিত

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চাকরিতে পুনর্বহালের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
সিদ্ধিরগঞ্জে চাকরিতে পুনর্বহালের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিলে শাপলা তুলতে গিয়ে পানিতে ডুবে চার শিশুর মৃত্যু
বিলে শাপলা তুলতে গিয়ে পানিতে ডুবে চার শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস
ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার প্লট দুর্নীতির তিন মামলার শুনানির তারিখ নির্ধারণ
শেখ হাসিনার প্লট দুর্নীতির তিন মামলার শুনানির তারিখ নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়ের জন্মকে স্মরণীয় রাখতে ২০০ পরিবারে ফলজ চারা উপহার
মেয়ের জন্মকে স্মরণীয় রাখতে ২০০ পরিবারে ফলজ চারা উপহার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে অপসো স্যালাইনের ছাঁটাই শ্রমিকদের অবস্থান কর্মসূচি অব্যাহত
বরিশালে অপসো স্যালাইনের ছাঁটাই শ্রমিকদের অবস্থান কর্মসূচি অব্যাহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির সহনশীলতাকে দুর্বলতা ভাববেন না: মফিকুল হাসান তৃপ্তি
বিএনপির সহনশীলতাকে দুর্বলতা ভাববেন না: মফিকুল হাসান তৃপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের অর্থনীতির গতি বেড়েছে অক্টোবরে
দেশের অর্থনীতির গতি বেড়েছে অক্টোবরে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইজভান্ডারে মনোবৈজ্ঞানিক সেমিনার
মাইজভান্ডারে মনোবৈজ্ঞানিক সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাকায় চালু হচ্ছে আধুনিক ডিজাইনের পুলিশ বক্স
ঢাকায় চালু হচ্ছে আধুনিক ডিজাইনের পুলিশ বক্স

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ
হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা
এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘টেকসই উন্নয়নে তারুণ্য শক্তিকে মানবসম্পদে রূপ দিতে হবে’
‘টেকসই উন্নয়নে তারুণ্য শক্তিকে মানবসম্পদে রূপ দিতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!
বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি
বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস
ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা
জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়
মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়
উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী
৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে

মাঠে ময়দানে

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক
রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক

মাঠে ময়দানে

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড
দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ

মাঠে ময়দানে

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন

প্রথম পৃষ্ঠা