শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৪ জুলাই, ২০২৪

অসামান্য এক বীরের কথা

আবুল কালাম আজাদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
অসামান্য এক বীরের কথা

মুক্তিযোদ্ধারা জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান। আর মেজর আফসার উদ্দিন আহমেদ শ্রেষ্ঠ মুক্তিযোদ্ধাদের একজন। বাংলাদেশের মুক্তিসংগ্রামে বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম, হেমায়েত উদ্দিন প্রমুখ কিছু মুক্তিযোদ্ধার মতো মেজর আফসার উদ্দিন আহমেদের অবদান অমরতার অনুষঙ্গ হয়ে থাকবে। কারণ তাঁরা শুধু মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বই দেননি, গড়ে তুলেছিলেন মুক্ত এলাকা। পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর সাক্ষাৎ আতঙ্কে পরিণত হয়েছিলেন তাঁরা। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ছিল জনযুদ্ধ। এ যুদ্ধের ডাক দিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। যিনি ছিলেন বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা। সেনাবাহিনীর কোনো মেজর, কর্নেল কিংবা জেনারেল মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্ব দেননি। মহান মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সেনাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন কর্নেল (পরে জেনারেল) আতাউল গণি ওসমানী। তাঁর মুখ্য পরিচয় একজন রাজনৈতিক নেতা। নির্বাচিত পার্লামেন্ট সদস্য। মুক্তিবাহিনীর উপপ্রধান লে. কর্নেল (পরে মেজর জেনারেল) আবদুর রবের পরিচয়ও অভিন্ন। জনগণের ভোটে নির্বাচিত পার্লামেন্ট সদস্য।

মুক্তিযুদ্ধ পরিচালিত হয়েছে মুজিবনগর সরকার তথা প্রবাসী স্বাধীন বাংলাদেশ সরকারের নেতৃত্বে। বঙ্গবন্ধুর অবর্তমানে এ সরকারের অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি ছিলেন সৈয়দ নজরুল ইসলাম। প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ। দুজনই ছিলেন বাংলাদেশের শতকরা ৮০ ভাগ মানুষের সমর্থনধন্য দল আওয়ামী লীগের শীর্ষ পর্যায়ের নেতা। মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছে সর্বস্তরের মানুষ। কৃষক, শ্রমিক, ছাত্ররাই ছিল সংখ্যাগরিষ্ঠ। অংশ নিয়েছেন সেনাবাহিনী, পুলিশ, আনসারের কিছু সদস্য। যাদের একাংশ মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছেন দেশপ্রেমের টানে। অন্য অংশ মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে একাত্ম হয়েছেন আত্মরক্ষার তাগিদে। পাকিস্তানিরা নির্বিবাদে বাঙালি হত্যায় মেতে উঠেছিল একাত্তরে। সেনাবাহিনীর বাঙালি সদস্য ও পুলিশ-আনসার সদস্যদের ওপর বোধগম্য কারণেই তাদের নজরদারি ছিল বেশি। ফলে জীবন বাঁচাতে তাদের একাংশ মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিলেও দেশ ও জাতির প্রতি তাদের আনুগত্য সংশয়ের ঊর্ধ্বে ছিল না। মেজর আফসার উদ্দিন আহমেদ ছিলেন ব্রিটিশ-ভারতীয় সেনাবাহিনীর একজন অবসরপ্রাপ্ত সুবেদার মেজর। যিনি দ্বিতীয় মহাযুদ্ধে অংশ নিয়েছেন প্রত্যক্ষভাবে। অবসরজীবনে রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হন এবং ময়মনসিংহের ভালুকা থানা আওয়ামী লীগের সহসভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে বিভিন্ন প্রত্যন্ত অঞ্চলে রাজনৈতিক দল বা বেসামরিক নেতৃত্বে বেশ কিছু বাহিনী গড়ে ওঠে। যেমন টাঙ্গাইল ও সংলগ্ন এলাকায় বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর নেতৃত্বাধীন কাদেরিয়া বাহিনী। বৃহত্তর ফরিদপুর ও বরিশালে হেমায়েত বাহিনী, দক্ষিণ ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল ও গাজীপুরের অংশবিশেষে সক্রিয় ছিল আফসার বাহিনী। ব্রিটিশ-ভারতীয় সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত সুবেদার মেজর আফসার উদ্দিন আহমেদ এ বাহিনীর নেতৃত্বদানকালেই ‘মেজর’ পদবির অধিকারী হন। আফসার বাহিনী মুক্তিযুদ্ধকালে গেরিলা কলাকৌশল কাজে লাগিয়ে দখলদার পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিল। বাহিনী গঠনে মেজর আফসার তাঁর সেনাজীবনের অভিজ্ঞতা কাজে লাগান। তাঁর বাহিনী ছিল পাঁচটি ব্যাটালিয়নে বিভক্ত। প্রতিটি ব্যাটালিয়নে ছিল পাঁচটি কোম্পানি এবং প্রতিটি কোম্পানিতে ছিল তিনটি প্লাটুন। প্রতি প্লাটুনে ছিল ১৫ জন মুক্তিযোদ্ধা। আফসার উদ্দিন আহমেদ মুক্তিযুদ্ধের প্রায় পুরোটা সময় দেশে অবস্থান করেছেন। অস্ত্র সংগ্রহ করেছেন স্থানীয় সূত্র থেকে। মেজর শফিউল্লাহর সঙ্গে তিনি রেখেছেন ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ। ভারত থেকেও পেয়েছেন অস্ত্রের জোগান। আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত থাকায় তাঁর ব্যাপারে প্রবাসী বাংলাদেশ সরকর এবং ভারতীয় মিত্রবাহিনীর মনোভাব ছিল ইতিবাচক।

আফসার বাহিনী গঠনে সামরিক বাহিনীর কলাকৌশল ব্যবহার করা হলেও এটি ছিল পরিপূর্ণভাবে একটি জনবাহিনী। বঙ্গবন্ধুর আদর্শের পতাকাধারী। পাকিস্তানি সেনাবাহিনী ও রাজাকার বাহিনীর বিরুদ্ধে গেরিলা কায়দায় বেশির ভাগ ক্ষেত্রে হামলা চালিয়েছেন আফসার বাহিনীর কমান্ডোরা। মুক্তিযুদ্ধকালে তিনি বিশালাকারের মুক্ত এলাকা গড়ে তুলতে সক্ষম হন। মুক্ত এলাকায় গড়ে তোলা হয় প্রশাসন। মেজর আফসার উদ্দিন মনে করতেন মুক্তিযোদ্ধাদের দ্বারাই স্বাধীন বাংলাদেশ পরিচালিত হওয়া উচিত। স্বাধীনতার পর মুক্তিবাহিনীর সদস্যরা বিভিন্ন থানায় তাদের অস্ত্র জমা দেন। এটিকে অগ্রহণযোগ্য বলে ভাবতেন তিনি। মুক্তিযোদ্ধাদের অধিকার সংরক্ষণে দেশের প্রথম মুক্তিযোদ্ধা সংগঠন ‘মুক্তিযোদ্ধা সংগ্রাম পরিষদ’-এর কেন্দ্রীয় সহসভাপতি ছিলেন তিনি। আমি ছিলাম খুলনা শাখার কমিটিতে। পরিষদের সভাপতি ছিলেন নবম সেক্টরের অধিনায়ক মেজর আবদুল জলিল। মুক্তিযোদ্ধা সংগ্রাম পরিষদের সূত্র ধরে মেজর আফসার উদ্দিন আওয়ামী লীগ ছেড়ে জাসদের সঙ্গে যুক্ত হন। বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড এবং দেশে পাকিস্তানি ধারার রাজনীতির পুনঃপ্রবর্তন কখনই মেনে নিতে পারেননি মেজর আফসার উদ্দিন। সেনাশাসনকে তিনি সেনাপতি শাসন বলার পক্ষপাতী ছিলেন। আ স ম আবদুর রবের নেতৃত্বে জাসদের একটি অংশ সেনাপতি প্রেসিডেন্ট জেনারেল এরশাদের তলপিবাহকের ভূমিকা পালন করায় তিনি জাসদ ছেড়ে তাঁর পুরান সংগঠন আওয়ামী লীগে ফিরে যান। আওয়ামী লীগের মনোনয়নে ভালুকা উপজেলার চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হন।

মেজর আফসার উদ্দিন মুক্তিযুদ্ধ এবং মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গকে সব সময় গুরুত্ব দিতেন। তিনি বলতেন, মু্িক্তযুদ্ধের শক্তির একটি মাত্র কেন্দ্র থাকা উচিত। আর সেটি হলো আওয়ামী লীগ। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষশক্তির বিভক্তি মুক্তিযুদ্ধের শত্রুদেরই লাভবান করেছে। স্বাধীন বাংলাদেশে প্রথম রাজনৈতিক দল জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ ছিল মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে গঠিত দল। কিন্তু জাসদ মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে যে বিভক্তি সৃষ্টি করে তাতে পরোক্ষভাবে মুক্তিযুদ্ধবিরোধী শক্তিই লাভবান হয়েছে। এমন স্বীকারোক্তিই তিনি দিয়েছেন সহযোদ্ধাদের কাছে। মেজর আফসার উদ্দিনের রাজনীতি নিয়ে বিতর্ক থাকলেও তিনি ছিলেন নিখাদ মুক্তিযোদ্ধা। বাংলাদেশ যেমন অমরতার অনুষঙ্গ তেমন অমরতার অনুষঙ্গ মুক্তিযোদ্ধারাও। দেশের মুক্তিযুদ্ধের শীর্ষস্থানীয় সফল মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে ইতিহাসে তিনি অমর হয়ে থাকবেন। অমরতার বরপুত্র মেজর আফসার উদ্দিনের পবিত্র স্মৃতির প্রতি অভিবাদন। সশস্ত্র সালাম।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা

৮ সেকেন্ড আগে | হেলথ কর্নার

আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ
আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ
চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ

১২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি
লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার
প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন
ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পেট ফাঁপা কমানো এবং হজমশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়
পেট ফাঁপা কমানো এবং হজমশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়

২১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?
ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?

২৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা
মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালের তিন অসহায় নারীর স্বামীকে রিকশা বিতরণ
বরিশালের তিন অসহায় নারীর স্বামীকে রিকশা বিতরণ

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৮ বছর পর হলান্ডের নেতৃত্বে বিশ্বকাপের দুয়ারে নরওয়ে
২৮ বছর পর হলান্ডের নেতৃত্বে বিশ্বকাপের দুয়ারে নরওয়ে

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নগদ–ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ–ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু
গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কমিটি গঠনের কার্যক্রম স্থগিতের নির্দেশ
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কমিটি গঠনের কার্যক্রম স্থগিতের নির্দেশ

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাবিতে প্রথমবার আদি নববর্ষ উৎসব উদযাপন
ঢাবিতে প্রথমবার আদি নববর্ষ উৎসব উদযাপন

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা প্রেম চোপড়া
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা প্রেম চোপড়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মওলানা ভাসানী ছিলেন অসাধারণ চিন্তার রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব : আলাল
মওলানা ভাসানী ছিলেন অসাধারণ চিন্তার রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব : আলাল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারওয়ান বাজারে দুটি ককটেল বিস্ফোরণ
কারওয়ান বাজারে দুটি ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সীতাকুণ্ডে যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, নিহত ৫
সীতাকুণ্ডে যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় ৬ জনের মৃত্যু, আহত ২১
চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় ৬ জনের মৃত্যু, আহত ২১

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজনীতি হোক অনগ্রসর মানুষকে সামনের দিকে এগিয়ে নেয়ার : মাজেদ বাবু
রাজনীতি হোক অনগ্রসর মানুষকে সামনের দিকে এগিয়ে নেয়ার : মাজেদ বাবু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

হারের দায় ব্যাটসম্যানদের দিচ্ছেন গম্ভীর
হারের দায় ব্যাটসম্যানদের দিচ্ছেন গম্ভীর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএম কলেজে পদোন্নতির দাবিতে কর্মবিরতি
বিএম কলেজে পদোন্নতির দাবিতে কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে সম্মেলনে তুলে ধরা হলো সৌদির এআই অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে সম্মেলনে তুলে ধরা হলো সৌদির এআই অগ্রগতি

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বরিশালে তিনটি বেহুন্দি জাল পুড়িয়ে ধ্বংস
বরিশালে তিনটি বেহুন্দি জাল পুড়িয়ে ধ্বংস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবপুরে আওয়ামী ফ্যাসিবাদবিরোধী গণসমাবেশ
শিবপুরে আওয়ামী ফ্যাসিবাদবিরোধী গণসমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

র‌্যাবের অভিযান টের পেয়ে সন্ত্রাসীর ছোড়া গুলি লাগলো গৃহবধূর বুকে
র‌্যাবের অভিযান টের পেয়ে সন্ত্রাসীর ছোড়া গুলি লাগলো গৃহবধূর বুকে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে