শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৬ জুলাই, ২০২৪ আপডেট:

রক্তাক্ত বাংলাদেশ এবং মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধ

ড. ফারজানা মাহমুদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রক্তাক্ত বাংলাদেশ এবং মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধ

যে অপশক্তি বাংলাদেশ সৃষ্টির বিপক্ষে ছিল, যাদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করে বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের জন্ম, সেই অপশক্তির বিষদাঁত বাংলাদেশকে আবারও ছোবল দিতে উদ্বত! স্বাধীনতার ৫০ বছর পরও কেন স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তি বাংলাদেশ রাষ্ট্রের অস্তিত্বে আঘাত হানতে সাহস পায়? কেন স্বাধীন দেশে সহিংসতা, হত্যা আর ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করতে হয়? পরাধীনতার কবল থেকে যে জাতির পিতা আমাদের মুক্ত করেছেন তাঁর অবদান অনুভবে এই সমাজেরই কিছু মানুষের কেন সমস্যা হয়? স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি বিগত পনেরো বছর টানা ক্ষমতায় থাকার পরও নতুন প্রজন্মের একটা অংশ কেন মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযোদ্ধা, বীরাঙ্গনা শব্দগুলোর মর্মার্থ বুঝতে সমর্থ নয়? প্রশ্ন অনেক, উত্তরও অজানা নয়।

বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর রাজনৈতিক দল হিসেবে বিএনপি প্রতিষ্ঠার জন্য আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক আদর্শের বিপরীতে অন্য মতাদর্শ প্রতিষ্ঠার বিকল্প কিছু মেজর জিয়া আমলে নিতে পারেননি। ধর্মনিরপেক্ষতাকে সংবিধান থেকে মুছে ফেলা, বাঙালি জাতীয়তাবাদের পরিবর্তে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ প্রবর্তন, জয় বাংলা স্লোগানকে পাল্টে পাকিস্তান জিন্দাবাদের আদলে বাংলাদেশ জিন্দাবাদের প্রবর্তন আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক আদর্শের বিপরীতে অন্য আদর্শ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যেই করা। ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরুদ্ধ শক্তি জামায়াতসহ মৌলবাদী সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠীকে রাজনীতিতে সচল করেছিলেন মেজর জিয়া। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পেছনে বঙ্গবন্ধু ও আওয়ামী লীগের ভূমিকা ইতিহাসের পাতায় স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকলেও ইতিহাস বিকৃতি শুরু হয়েছিল বিএনপির শাসনামলেই। স্বাধীনতার ইতিহাস বিকৃতিটা রাজনৈতিক ফায়দা লাভের উদ্দেশ্যেই। শহীদ ও মুক্তিযোদ্ধাদের সংখ্যা নিয়ে বিতর্ক, স্বাধীনতার ঘোষক আর পাঠক নিয়ে দ্বন্দ্ব বিএনপিকে রাজনৈতিক দল হিসেবে আওয়ামী লীগ থেকে সম্পূর্ণ আলাদা হিসেবে চিহ্নিত করতে এবং মৌলবাদী ও স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তির সঙ্গে একাত্ম হতে সহায়তা করেছে। তাই রাজাকারদের স্বাধীন বাংলাদেশের মন্ত্রী বানাতে কুণ্ঠা করেনি বিএনপি। কুখ্যাত যুদ্ধাপরাধী ও জামায়াতের আমির গোলাম আযমকে বাংলাদেশে ফিরিয়ে আনতে, শহীদ জননীর রাজাকারদের প্রকাশ্য বিচারের জন্য গণ আদালতের দাবিকে রাষ্ট্রদ্রোহ হিসেবে তকমা দিতে কিংবা যুদ্ধাপরাধী সাঈদীর মৃত্যুদণ্ডের পর শোক জানাতে কুণ্ঠিত হয়নি বিএনপি। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার দাবিতে তরুণরা যখন শাহবাগে আন্দোলন করেছিল সেই আন্দোলনের অংশীদার বিএনপি হয়নি। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার জাতির পিতা হত্যাকাণ্ডের বিচার তারা নানাভাবে বন্ধ করতে চেয়েছে। সাধারণ ছাত্রদের কোটা আন্দোলনে বিএনপির অংশগ্রহণ মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে বিতর্ক তৈরি করে বাংলাদেশকে রক্তাক্ত করার মাধ্যমে রাজনৈতিক ফায়দা নেওয়ার মহাপরিকল্পনা ব্যতীত কিছু নয়।

বিগত কয়েকদিনের ধ্বংসযজ্ঞ, সহিংসতা, হত্যা, লুটতরাজ ও হানাহানি এবং ২০১৩-১৪ সালে সংঘটিত সহিংসতার ধরন, আইনশৃক্সক্ষলা রক্ষাকারী বাহিনীর ওপর আক্রমণ ইত্যাদি পর্যালোচনা করে পুলিশ ও সাংবাদিকদের একাংশের দাবি, বর্তমান এই অরাজকতা সৃষ্টিতে বিএনপি-জামায়াত জোট জড়িত। বিভিন্ন সময়ে নানা ইস্যুতে আমরা দেখেছি বিএনপি-জামায়াত জোট বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্র সৃষ্টির পেছনে যে মূল্যবোধ-ভাবাবেগ তার বিপরীতেই হাঁটতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। অবস্থাদৃষ্টে মনে হয় ষড়যন্ত্র, সহিংসতা ও নৈরাজ্যকে পুঁজি করে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য হাসিলের চেষ্টা তারা অব্যাহত রাখবে। এই বাস্তবতায়, প্রশ্ন আসে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ হিসেবে স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি আওয়ামী লীগের করণীয় কী? আওয়ামী লীগের যে রাজনৈতিক দর্শনের বিপরীতে বিএনপির জোরালো অবস্থান, সেই রাজনৈতিক দর্শনগুলোকে অর্থপূর্ণভাবে আওয়ামী লীগের প্রতিটি কাজে, নীতিতে বাস্তবায়ন করতে হবে। বাঙালি জাতীয়তাবাদ, অসাম্প্রদায়িকতা, ধর্মনিরপেক্ষতা ও মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের বাস্তবিক প্রয়োগ ঘটাতে হবে প্রতিনিয়ত চর্চার মাধ্যমে। টেলিভিশন, সংবাদমাধ্যম কিংবা পাঠ্যপুস্তকে মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে এত অনুষ্ঠান, রচনা, বর্ণনা থাকা সত্ত্বেও নতুন প্রজন্মের একটা অংশ মৌলবাদী স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তির দ্বারা কতটুকু অনুপ্রাণিত তা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো নিরীক্ষণ করলেই বোঝা যায়। তাই মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধ, বঙ্গবন্ধুর আদর্শ চর্চার মাধ্যমে কতটুকু ছড়িয়ে দেওয়া গেছে এই হিসাবটা করা এখন জরুরি। এই লক্ষ্যে তরুণ ও নবপ্রজন্মের সঙ্গে রাজনীতিবিদদের সংযোগ বাড়াতে হবে- তাদের আবেগ, ভাবধারা, অনুভূতি ও চাহিদা জানতে হবে। স্বাধীনতার বিপক্ষের শক্তি বারবার তরুণদের উসকানি দেবে, নবীনদের বিপথে নিতে হাতছানি দেবে, ফাঁদে ফেলবে কিন্তু এই নবীন ও তরুণরা যেন তাদের দিকে ঝুঁকে না যায়, সেই দায়িত্বটা আওয়ামী লীগকেই নিতে হবে। ইতোমধ্যে কোটাবিরোধী আন্দোলনকে ঘিরে মৌলবাদী অপশক্তি যে সহিংসতা, সন্ত্রাস, লুটতরাজ ও হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে তার দ্রুত ও সঠিক তদন্ত এবং বিচার নিশ্চিত করতে প্রশাসনকে ও বিচার বিভাগকে সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে হবে। দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি, দুর্নীতি, ক্ষমতার অপব্যবহার নতুন প্রজন্মসহ সবাইকে বিচলিত করে, এসব সমস্যার সমাধানও করতে হবে। জনগণের টাকায় নির্মিত সরকারি স্থাপনা ও সম্পদ ধ্বংস কোনো দেশপ্রেমী নাগরিকের কাজ হতে পারে না, এই বোধটা সব নাগরিকের মধ্যে জাগিয়ে তুলতে হবে এবং এমন হীন কাজে যারা জড়িত তাদের প্রতি সবার মনে ঘৃণাবোধ জাগাতে হবে। এক্ষেত্রে গণমাধ্যম ও নাগরিক সমাজ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। সব নাগরিকের মধ্যে দেশপ্রেমের চর্চা বাড়াতে হবে এবং প্রতিটি নাগরিক যে রাষ্ট্রের কাছে মূল্যবান তা সবাইকে বারবার অনুধাবন করার চেষ্টা রাষ্ট্রকে অব্যাহত রাখতে হবে। উন্নয়নের পাশাপাশি আদর্শভিত্তিক রাজনীতি, ন্যায্যতার ভিত্তিতে সমাজ গঠন, প্রশাসনের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতে আওয়ামী লীগ সরকারকে নিরলস কাজ করে যেতে হবে, যেন আপামর জনগণ আওয়ামী লীগের বিকল্প হিসেবে আওয়ামী লীগকেই বেছে নেয়।

রাজনীতির উদ্দেশ্য জনগণের কল্যাণ বয়ে আনা, শুধু ক্ষমতালিপ্সু হওয়া নয়। জেলখানা থেকে কয়েদি মুক্ত করে, পুলিশের অস্ত্র লুট করে, হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে রাষ্ট্রীয় সম্পদের বিপুল ক্ষতি করে, সাংবাদিক-পুলিশ এবং জনগণের জীবন ও সম্পদ কেড়ে নিয়ে ক্ষমতায় যাওয়ার লিপ্সা কোনো রাজনৈতিক দলের লক্ষ্য হতে পারে না। ক্ষমতা পেতে বারবার এমন অরাজকতা তৈরি করা কোনো রাজনৈতিক দলের এজেন্ডা হলে সেই দল দেশের মানুষের জন্য কোনো কল্যাণ বয়ে আনতে পারে না। জনস্বার্থবিরোধী-ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড কোটাবিরোধী সাধারণ ছাত্ররা প্রত্যাখ্যান করেছে এবং তারা স্পষ্ট জানিয়েছে এই হীন কাজের সঙ্গে তারা কোনোভাবেই সম্পৃক্ত নয়।

জঙ্গি, কয়েদি মুক্ত করে ও সরকারি অস্ত্র লুট করে কোনো অপশক্তি কী ধরনের রাষ্ট্র বিনির্মাণের পরিকল্পনা করেছে তা নিশ্চয় ছাত্ররাই জানতে চাইবে। ভবিষ্যতে এমন সহিংস-অপরাজনীতি যেন বাংলাদেশেকে ক্ষতবিক্ষত করতে না পারে, তা নিশ্চিতে এবং বিগত কদিনে রাষ্ট্র ও জনগণের যে অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে তা পুনরুদ্ধারে আওয়ামী লীগকে আগের যে কোনো সময়ের চেয়ে বেশি সচেষ্ট হতে হবে এবং এই প্রক্রিয়ায় জনগণকেও অংশীদার করতে হবে। বাংলাদেশকে পাকিস্তানের মতো ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত না করার দায়িত্ব যেমন সরকারের, রাজনীতিবিদদের, তেমনি প্রতিটি সচেতন নাগরিকের।

লেখক : আইনজীবী ও গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৪৭ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার
জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত
ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন
নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা