শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৬ জুলাই, ২০২৪ আপডেট:

রক্তাক্ত বাংলাদেশ এবং মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধ

ড. ফারজানা মাহমুদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রক্তাক্ত বাংলাদেশ এবং মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধ

যে অপশক্তি বাংলাদেশ সৃষ্টির বিপক্ষে ছিল, যাদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করে বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের জন্ম, সেই অপশক্তির বিষদাঁত বাংলাদেশকে আবারও ছোবল দিতে উদ্বত! স্বাধীনতার ৫০ বছর পরও কেন স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তি বাংলাদেশ রাষ্ট্রের অস্তিত্বে আঘাত হানতে সাহস পায়? কেন স্বাধীন দেশে সহিংসতা, হত্যা আর ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করতে হয়? পরাধীনতার কবল থেকে যে জাতির পিতা আমাদের মুক্ত করেছেন তাঁর অবদান অনুভবে এই সমাজেরই কিছু মানুষের কেন সমস্যা হয়? স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি বিগত পনেরো বছর টানা ক্ষমতায় থাকার পরও নতুন প্রজন্মের একটা অংশ কেন মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযোদ্ধা, বীরাঙ্গনা শব্দগুলোর মর্মার্থ বুঝতে সমর্থ নয়? প্রশ্ন অনেক, উত্তরও অজানা নয়।

বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর রাজনৈতিক দল হিসেবে বিএনপি প্রতিষ্ঠার জন্য আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক আদর্শের বিপরীতে অন্য মতাদর্শ প্রতিষ্ঠার বিকল্প কিছু মেজর জিয়া আমলে নিতে পারেননি। ধর্মনিরপেক্ষতাকে সংবিধান থেকে মুছে ফেলা, বাঙালি জাতীয়তাবাদের পরিবর্তে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ প্রবর্তন, জয় বাংলা স্লোগানকে পাল্টে পাকিস্তান জিন্দাবাদের আদলে বাংলাদেশ জিন্দাবাদের প্রবর্তন আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক আদর্শের বিপরীতে অন্য আদর্শ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যেই করা। ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরুদ্ধ শক্তি জামায়াতসহ মৌলবাদী সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠীকে রাজনীতিতে সচল করেছিলেন মেজর জিয়া। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পেছনে বঙ্গবন্ধু ও আওয়ামী লীগের ভূমিকা ইতিহাসের পাতায় স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকলেও ইতিহাস বিকৃতি শুরু হয়েছিল বিএনপির শাসনামলেই। স্বাধীনতার ইতিহাস বিকৃতিটা রাজনৈতিক ফায়দা লাভের উদ্দেশ্যেই। শহীদ ও মুক্তিযোদ্ধাদের সংখ্যা নিয়ে বিতর্ক, স্বাধীনতার ঘোষক আর পাঠক নিয়ে দ্বন্দ্ব বিএনপিকে রাজনৈতিক দল হিসেবে আওয়ামী লীগ থেকে সম্পূর্ণ আলাদা হিসেবে চিহ্নিত করতে এবং মৌলবাদী ও স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তির সঙ্গে একাত্ম হতে সহায়তা করেছে। তাই রাজাকারদের স্বাধীন বাংলাদেশের মন্ত্রী বানাতে কুণ্ঠা করেনি বিএনপি। কুখ্যাত যুদ্ধাপরাধী ও জামায়াতের আমির গোলাম আযমকে বাংলাদেশে ফিরিয়ে আনতে, শহীদ জননীর রাজাকারদের প্রকাশ্য বিচারের জন্য গণ আদালতের দাবিকে রাষ্ট্রদ্রোহ হিসেবে তকমা দিতে কিংবা যুদ্ধাপরাধী সাঈদীর মৃত্যুদণ্ডের পর শোক জানাতে কুণ্ঠিত হয়নি বিএনপি। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার দাবিতে তরুণরা যখন শাহবাগে আন্দোলন করেছিল সেই আন্দোলনের অংশীদার বিএনপি হয়নি। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার জাতির পিতা হত্যাকাণ্ডের বিচার তারা নানাভাবে বন্ধ করতে চেয়েছে। সাধারণ ছাত্রদের কোটা আন্দোলনে বিএনপির অংশগ্রহণ মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে বিতর্ক তৈরি করে বাংলাদেশকে রক্তাক্ত করার মাধ্যমে রাজনৈতিক ফায়দা নেওয়ার মহাপরিকল্পনা ব্যতীত কিছু নয়।

বিগত কয়েকদিনের ধ্বংসযজ্ঞ, সহিংসতা, হত্যা, লুটতরাজ ও হানাহানি এবং ২০১৩-১৪ সালে সংঘটিত সহিংসতার ধরন, আইনশৃক্সক্ষলা রক্ষাকারী বাহিনীর ওপর আক্রমণ ইত্যাদি পর্যালোচনা করে পুলিশ ও সাংবাদিকদের একাংশের দাবি, বর্তমান এই অরাজকতা সৃষ্টিতে বিএনপি-জামায়াত জোট জড়িত। বিভিন্ন সময়ে নানা ইস্যুতে আমরা দেখেছি বিএনপি-জামায়াত জোট বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্র সৃষ্টির পেছনে যে মূল্যবোধ-ভাবাবেগ তার বিপরীতেই হাঁটতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। অবস্থাদৃষ্টে মনে হয় ষড়যন্ত্র, সহিংসতা ও নৈরাজ্যকে পুঁজি করে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য হাসিলের চেষ্টা তারা অব্যাহত রাখবে। এই বাস্তবতায়, প্রশ্ন আসে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ হিসেবে স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি আওয়ামী লীগের করণীয় কী? আওয়ামী লীগের যে রাজনৈতিক দর্শনের বিপরীতে বিএনপির জোরালো অবস্থান, সেই রাজনৈতিক দর্শনগুলোকে অর্থপূর্ণভাবে আওয়ামী লীগের প্রতিটি কাজে, নীতিতে বাস্তবায়ন করতে হবে। বাঙালি জাতীয়তাবাদ, অসাম্প্রদায়িকতা, ধর্মনিরপেক্ষতা ও মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের বাস্তবিক প্রয়োগ ঘটাতে হবে প্রতিনিয়ত চর্চার মাধ্যমে। টেলিভিশন, সংবাদমাধ্যম কিংবা পাঠ্যপুস্তকে মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে এত অনুষ্ঠান, রচনা, বর্ণনা থাকা সত্ত্বেও নতুন প্রজন্মের একটা অংশ মৌলবাদী স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তির দ্বারা কতটুকু অনুপ্রাণিত তা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো নিরীক্ষণ করলেই বোঝা যায়। তাই মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধ, বঙ্গবন্ধুর আদর্শ চর্চার মাধ্যমে কতটুকু ছড়িয়ে দেওয়া গেছে এই হিসাবটা করা এখন জরুরি। এই লক্ষ্যে তরুণ ও নবপ্রজন্মের সঙ্গে রাজনীতিবিদদের সংযোগ বাড়াতে হবে- তাদের আবেগ, ভাবধারা, অনুভূতি ও চাহিদা জানতে হবে। স্বাধীনতার বিপক্ষের শক্তি বারবার তরুণদের উসকানি দেবে, নবীনদের বিপথে নিতে হাতছানি দেবে, ফাঁদে ফেলবে কিন্তু এই নবীন ও তরুণরা যেন তাদের দিকে ঝুঁকে না যায়, সেই দায়িত্বটা আওয়ামী লীগকেই নিতে হবে। ইতোমধ্যে কোটাবিরোধী আন্দোলনকে ঘিরে মৌলবাদী অপশক্তি যে সহিংসতা, সন্ত্রাস, লুটতরাজ ও হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে তার দ্রুত ও সঠিক তদন্ত এবং বিচার নিশ্চিত করতে প্রশাসনকে ও বিচার বিভাগকে সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে হবে। দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি, দুর্নীতি, ক্ষমতার অপব্যবহার নতুন প্রজন্মসহ সবাইকে বিচলিত করে, এসব সমস্যার সমাধানও করতে হবে। জনগণের টাকায় নির্মিত সরকারি স্থাপনা ও সম্পদ ধ্বংস কোনো দেশপ্রেমী নাগরিকের কাজ হতে পারে না, এই বোধটা সব নাগরিকের মধ্যে জাগিয়ে তুলতে হবে এবং এমন হীন কাজে যারা জড়িত তাদের প্রতি সবার মনে ঘৃণাবোধ জাগাতে হবে। এক্ষেত্রে গণমাধ্যম ও নাগরিক সমাজ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। সব নাগরিকের মধ্যে দেশপ্রেমের চর্চা বাড়াতে হবে এবং প্রতিটি নাগরিক যে রাষ্ট্রের কাছে মূল্যবান তা সবাইকে বারবার অনুধাবন করার চেষ্টা রাষ্ট্রকে অব্যাহত রাখতে হবে। উন্নয়নের পাশাপাশি আদর্শভিত্তিক রাজনীতি, ন্যায্যতার ভিত্তিতে সমাজ গঠন, প্রশাসনের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতে আওয়ামী লীগ সরকারকে নিরলস কাজ করে যেতে হবে, যেন আপামর জনগণ আওয়ামী লীগের বিকল্প হিসেবে আওয়ামী লীগকেই বেছে নেয়।

রাজনীতির উদ্দেশ্য জনগণের কল্যাণ বয়ে আনা, শুধু ক্ষমতালিপ্সু হওয়া নয়। জেলখানা থেকে কয়েদি মুক্ত করে, পুলিশের অস্ত্র লুট করে, হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে রাষ্ট্রীয় সম্পদের বিপুল ক্ষতি করে, সাংবাদিক-পুলিশ এবং জনগণের জীবন ও সম্পদ কেড়ে নিয়ে ক্ষমতায় যাওয়ার লিপ্সা কোনো রাজনৈতিক দলের লক্ষ্য হতে পারে না। ক্ষমতা পেতে বারবার এমন অরাজকতা তৈরি করা কোনো রাজনৈতিক দলের এজেন্ডা হলে সেই দল দেশের মানুষের জন্য কোনো কল্যাণ বয়ে আনতে পারে না। জনস্বার্থবিরোধী-ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড কোটাবিরোধী সাধারণ ছাত্ররা প্রত্যাখ্যান করেছে এবং তারা স্পষ্ট জানিয়েছে এই হীন কাজের সঙ্গে তারা কোনোভাবেই সম্পৃক্ত নয়।

জঙ্গি, কয়েদি মুক্ত করে ও সরকারি অস্ত্র লুট করে কোনো অপশক্তি কী ধরনের রাষ্ট্র বিনির্মাণের পরিকল্পনা করেছে তা নিশ্চয় ছাত্ররাই জানতে চাইবে। ভবিষ্যতে এমন সহিংস-অপরাজনীতি যেন বাংলাদেশেকে ক্ষতবিক্ষত করতে না পারে, তা নিশ্চিতে এবং বিগত কদিনে রাষ্ট্র ও জনগণের যে অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে তা পুনরুদ্ধারে আওয়ামী লীগকে আগের যে কোনো সময়ের চেয়ে বেশি সচেষ্ট হতে হবে এবং এই প্রক্রিয়ায় জনগণকেও অংশীদার করতে হবে। বাংলাদেশকে পাকিস্তানের মতো ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত না করার দায়িত্ব যেমন সরকারের, রাজনীতিবিদদের, তেমনি প্রতিটি সচেতন নাগরিকের।

লেখক : আইনজীবী ও গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি
প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে
ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

৫২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২০ ঘণ্টা আগে | টক শো

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা