শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৬ জুলাই, ২০২৪ আপডেট:

রক্তাক্ত বাংলাদেশ এবং মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধ

ড. ফারজানা মাহমুদ
Not defined
রক্তাক্ত বাংলাদেশ এবং মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধ

যে অপশক্তি বাংলাদেশ সৃষ্টির বিপক্ষে ছিল, যাদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করে বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের জন্ম, সেই অপশক্তির বিষদাঁত বাংলাদেশকে আবারও ছোবল দিতে উদ্বত! স্বাধীনতার ৫০ বছর পরও কেন স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তি বাংলাদেশ রাষ্ট্রের অস্তিত্বে আঘাত হানতে সাহস পায়? কেন স্বাধীন দেশে সহিংসতা, হত্যা আর ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করতে হয়? পরাধীনতার কবল থেকে যে জাতির পিতা আমাদের মুক্ত করেছেন তাঁর অবদান অনুভবে এই সমাজেরই কিছু মানুষের কেন সমস্যা হয়? স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি বিগত পনেরো বছর টানা ক্ষমতায় থাকার পরও নতুন প্রজন্মের একটা অংশ কেন মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযোদ্ধা, বীরাঙ্গনা শব্দগুলোর মর্মার্থ বুঝতে সমর্থ নয়? প্রশ্ন অনেক, উত্তরও অজানা নয়।

বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর রাজনৈতিক দল হিসেবে বিএনপি প্রতিষ্ঠার জন্য আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক আদর্শের বিপরীতে অন্য মতাদর্শ প্রতিষ্ঠার বিকল্প কিছু মেজর জিয়া আমলে নিতে পারেননি। ধর্মনিরপেক্ষতাকে সংবিধান থেকে মুছে ফেলা, বাঙালি জাতীয়তাবাদের পরিবর্তে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ প্রবর্তন, জয় বাংলা স্লোগানকে পাল্টে পাকিস্তান জিন্দাবাদের আদলে বাংলাদেশ জিন্দাবাদের প্রবর্তন আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক আদর্শের বিপরীতে অন্য আদর্শ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যেই করা। ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরুদ্ধ শক্তি জামায়াতসহ মৌলবাদী সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠীকে রাজনীতিতে সচল করেছিলেন মেজর জিয়া। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পেছনে বঙ্গবন্ধু ও আওয়ামী লীগের ভূমিকা ইতিহাসের পাতায় স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকলেও ইতিহাস বিকৃতি শুরু হয়েছিল বিএনপির শাসনামলেই। স্বাধীনতার ইতিহাস বিকৃতিটা রাজনৈতিক ফায়দা লাভের উদ্দেশ্যেই। শহীদ ও মুক্তিযোদ্ধাদের সংখ্যা নিয়ে বিতর্ক, স্বাধীনতার ঘোষক আর পাঠক নিয়ে দ্বন্দ্ব বিএনপিকে রাজনৈতিক দল হিসেবে আওয়ামী লীগ থেকে সম্পূর্ণ আলাদা হিসেবে চিহ্নিত করতে এবং মৌলবাদী ও স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তির সঙ্গে একাত্ম হতে সহায়তা করেছে। তাই রাজাকারদের স্বাধীন বাংলাদেশের মন্ত্রী বানাতে কুণ্ঠা করেনি বিএনপি। কুখ্যাত যুদ্ধাপরাধী ও জামায়াতের আমির গোলাম আযমকে বাংলাদেশে ফিরিয়ে আনতে, শহীদ জননীর রাজাকারদের প্রকাশ্য বিচারের জন্য গণ আদালতের দাবিকে রাষ্ট্রদ্রোহ হিসেবে তকমা দিতে কিংবা যুদ্ধাপরাধী সাঈদীর মৃত্যুদণ্ডের পর শোক জানাতে কুণ্ঠিত হয়নি বিএনপি। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার দাবিতে তরুণরা যখন শাহবাগে আন্দোলন করেছিল সেই আন্দোলনের অংশীদার বিএনপি হয়নি। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার জাতির পিতা হত্যাকাণ্ডের বিচার তারা নানাভাবে বন্ধ করতে চেয়েছে। সাধারণ ছাত্রদের কোটা আন্দোলনে বিএনপির অংশগ্রহণ মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে বিতর্ক তৈরি করে বাংলাদেশকে রক্তাক্ত করার মাধ্যমে রাজনৈতিক ফায়দা নেওয়ার মহাপরিকল্পনা ব্যতীত কিছু নয়।

বিগত কয়েকদিনের ধ্বংসযজ্ঞ, সহিংসতা, হত্যা, লুটতরাজ ও হানাহানি এবং ২০১৩-১৪ সালে সংঘটিত সহিংসতার ধরন, আইনশৃক্সক্ষলা রক্ষাকারী বাহিনীর ওপর আক্রমণ ইত্যাদি পর্যালোচনা করে পুলিশ ও সাংবাদিকদের একাংশের দাবি, বর্তমান এই অরাজকতা সৃষ্টিতে বিএনপি-জামায়াত জোট জড়িত। বিভিন্ন সময়ে নানা ইস্যুতে আমরা দেখেছি বিএনপি-জামায়াত জোট বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্র সৃষ্টির পেছনে যে মূল্যবোধ-ভাবাবেগ তার বিপরীতেই হাঁটতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। অবস্থাদৃষ্টে মনে হয় ষড়যন্ত্র, সহিংসতা ও নৈরাজ্যকে পুঁজি করে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য হাসিলের চেষ্টা তারা অব্যাহত রাখবে। এই বাস্তবতায়, প্রশ্ন আসে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ হিসেবে স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি আওয়ামী লীগের করণীয় কী? আওয়ামী লীগের যে রাজনৈতিক দর্শনের বিপরীতে বিএনপির জোরালো অবস্থান, সেই রাজনৈতিক দর্শনগুলোকে অর্থপূর্ণভাবে আওয়ামী লীগের প্রতিটি কাজে, নীতিতে বাস্তবায়ন করতে হবে। বাঙালি জাতীয়তাবাদ, অসাম্প্রদায়িকতা, ধর্মনিরপেক্ষতা ও মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের বাস্তবিক প্রয়োগ ঘটাতে হবে প্রতিনিয়ত চর্চার মাধ্যমে। টেলিভিশন, সংবাদমাধ্যম কিংবা পাঠ্যপুস্তকে মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে এত অনুষ্ঠান, রচনা, বর্ণনা থাকা সত্ত্বেও নতুন প্রজন্মের একটা অংশ মৌলবাদী স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তির দ্বারা কতটুকু অনুপ্রাণিত তা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো নিরীক্ষণ করলেই বোঝা যায়। তাই মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধ, বঙ্গবন্ধুর আদর্শ চর্চার মাধ্যমে কতটুকু ছড়িয়ে দেওয়া গেছে এই হিসাবটা করা এখন জরুরি। এই লক্ষ্যে তরুণ ও নবপ্রজন্মের সঙ্গে রাজনীতিবিদদের সংযোগ বাড়াতে হবে- তাদের আবেগ, ভাবধারা, অনুভূতি ও চাহিদা জানতে হবে। স্বাধীনতার বিপক্ষের শক্তি বারবার তরুণদের উসকানি দেবে, নবীনদের বিপথে নিতে হাতছানি দেবে, ফাঁদে ফেলবে কিন্তু এই নবীন ও তরুণরা যেন তাদের দিকে ঝুঁকে না যায়, সেই দায়িত্বটা আওয়ামী লীগকেই নিতে হবে। ইতোমধ্যে কোটাবিরোধী আন্দোলনকে ঘিরে মৌলবাদী অপশক্তি যে সহিংসতা, সন্ত্রাস, লুটতরাজ ও হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে তার দ্রুত ও সঠিক তদন্ত এবং বিচার নিশ্চিত করতে প্রশাসনকে ও বিচার বিভাগকে সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে হবে। দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি, দুর্নীতি, ক্ষমতার অপব্যবহার নতুন প্রজন্মসহ সবাইকে বিচলিত করে, এসব সমস্যার সমাধানও করতে হবে। জনগণের টাকায় নির্মিত সরকারি স্থাপনা ও সম্পদ ধ্বংস কোনো দেশপ্রেমী নাগরিকের কাজ হতে পারে না, এই বোধটা সব নাগরিকের মধ্যে জাগিয়ে তুলতে হবে এবং এমন হীন কাজে যারা জড়িত তাদের প্রতি সবার মনে ঘৃণাবোধ জাগাতে হবে। এক্ষেত্রে গণমাধ্যম ও নাগরিক সমাজ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। সব নাগরিকের মধ্যে দেশপ্রেমের চর্চা বাড়াতে হবে এবং প্রতিটি নাগরিক যে রাষ্ট্রের কাছে মূল্যবান তা সবাইকে বারবার অনুধাবন করার চেষ্টা রাষ্ট্রকে অব্যাহত রাখতে হবে। উন্নয়নের পাশাপাশি আদর্শভিত্তিক রাজনীতি, ন্যায্যতার ভিত্তিতে সমাজ গঠন, প্রশাসনের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতে আওয়ামী লীগ সরকারকে নিরলস কাজ করে যেতে হবে, যেন আপামর জনগণ আওয়ামী লীগের বিকল্প হিসেবে আওয়ামী লীগকেই বেছে নেয়।

রাজনীতির উদ্দেশ্য জনগণের কল্যাণ বয়ে আনা, শুধু ক্ষমতালিপ্সু হওয়া নয়। জেলখানা থেকে কয়েদি মুক্ত করে, পুলিশের অস্ত্র লুট করে, হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে রাষ্ট্রীয় সম্পদের বিপুল ক্ষতি করে, সাংবাদিক-পুলিশ এবং জনগণের জীবন ও সম্পদ কেড়ে নিয়ে ক্ষমতায় যাওয়ার লিপ্সা কোনো রাজনৈতিক দলের লক্ষ্য হতে পারে না। ক্ষমতা পেতে বারবার এমন অরাজকতা তৈরি করা কোনো রাজনৈতিক দলের এজেন্ডা হলে সেই দল দেশের মানুষের জন্য কোনো কল্যাণ বয়ে আনতে পারে না। জনস্বার্থবিরোধী-ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড কোটাবিরোধী সাধারণ ছাত্ররা প্রত্যাখ্যান করেছে এবং তারা স্পষ্ট জানিয়েছে এই হীন কাজের সঙ্গে তারা কোনোভাবেই সম্পৃক্ত নয়।

জঙ্গি, কয়েদি মুক্ত করে ও সরকারি অস্ত্র লুট করে কোনো অপশক্তি কী ধরনের রাষ্ট্র বিনির্মাণের পরিকল্পনা করেছে তা নিশ্চয় ছাত্ররাই জানতে চাইবে। ভবিষ্যতে এমন সহিংস-অপরাজনীতি যেন বাংলাদেশেকে ক্ষতবিক্ষত করতে না পারে, তা নিশ্চিতে এবং বিগত কদিনে রাষ্ট্র ও জনগণের যে অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে তা পুনরুদ্ধারে আওয়ামী লীগকে আগের যে কোনো সময়ের চেয়ে বেশি সচেষ্ট হতে হবে এবং এই প্রক্রিয়ায় জনগণকেও অংশীদার করতে হবে। বাংলাদেশকে পাকিস্তানের মতো ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত না করার দায়িত্ব যেমন সরকারের, রাজনীতিবিদদের, তেমনি প্রতিটি সচেতন নাগরিকের।

লেখক : আইনজীবী ও গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
খাদ্যসূচক
খাদ্যসূচক
বৈদেশিক ঋণের বোঝা
বৈদেশিক ঋণের বোঝা
পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের ফজিলত ও মর্যাদা
পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের ফজিলত ও মর্যাদা
দরকার নাগরিক উদ্যোগ
দরকার নাগরিক উদ্যোগ
যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে...
যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে...
২০২৪ : ভোটার কর্তৃক শাস্তির বছর
২০২৪ : ভোটার কর্তৃক শাস্তির বছর
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
এখনো অপেক্ষা
এখনো অপেক্ষা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
সেই ভিয়েতনাম এখন
সেই ভিয়েতনাম এখন
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
সর্বশেষ খবর
প্রশাসন ছাড়া অন্য ক্যাডারে বঞ্চিত কর্মকর্তাদের আবেদনের পরামর্শ
প্রশাসন ছাড়া অন্য ক্যাডারে বঞ্চিত কর্মকর্তাদের আবেদনের পরামর্শ

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে ৩২১ রান সংগ্রহ বাংলাদেশের
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে ৩২১ রান সংগ্রহ বাংলাদেশের

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা-জয়দেবপুর রুটে চালু হচ্ছে চার জোড়া কমিউটার ট্রেন
ঢাকা-জয়দেবপুর রুটে চালু হচ্ছে চার জোড়া কমিউটার ট্রেন

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেন থেকে সাড়ে ৫২ হাজার টন গম নিয়ে জাহাজ এল চট্টগ্রাম বন্দরে
ইউক্রেন থেকে সাড়ে ৫২ হাজার টন গম নিয়ে জাহাজ এল চট্টগ্রাম বন্দরে

১ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাকায় উচ্চমাত্রার হর্ন ব্যবহার না করতে ডিএমপির নির্দেশনা
ঢাকায় উচ্চমাত্রার হর্ন ব্যবহার না করতে ডিএমপির নির্দেশনা

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

পৌষের আগেই জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রিতে নামার আভাস
পৌষের আগেই জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রিতে নামার আভাস

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির নেতৃত্ব দিতে হলে পরীক্ষায় পাস করতে হবে: ডা. জাহিদ
বিএনপির নেতৃত্ব দিতে হলে পরীক্ষায় পাস করতে হবে: ডা. জাহিদ

১ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

আওয়ামী লীগের আমলে দেশের মানুষ  
সবকিছু থেকে বঞ্চিত হয়েছে : মান্না
আওয়ামী লীগের আমলে দেশের মানুষ   সবকিছু থেকে বঞ্চিত হয়েছে : মান্না

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা আর কোনো রাজনৈতিক দলের হাতিয়ার হতে চাই না : ডিবিপ্রধান
আমরা আর কোনো রাজনৈতিক দলের হাতিয়ার হতে চাই না : ডিবিপ্রধান

২ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বাসচাপায় অটোরিকশা চালক নিহত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বাসচাপায় অটোরিকশা চালক নিহত

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই দিনব্যাপী নবান্ন উৎসব শুরু
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই দিনব্যাপী নবান্ন উৎসব শুরু

২ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্যর্থ লিটন, ২৬ রানের মাঝে ৩ উইকেট হারিয়ে আবারও চাপে বাংলাদেশ
ব্যর্থ লিটন, ২৬ রানের মাঝে ৩ উইকেট হারিয়ে আবারও চাপে বাংলাদেশ

২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্র-জনতার শক্তির কাছে স্বৈরাচার পরাজিত হবেই : মঈন খান
ছাত্র-জনতার শক্তির কাছে স্বৈরাচার পরাজিত হবেই : মঈন খান

২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

মহেশপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
মহেশপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ মামলায়  
ছাত্রলীগ নেতা কারাগারে
বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ মামলায়   ছাত্রলীগ নেতা কারাগারে

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

উইন্ডোজ ১১ আপডেট নিয়ে বিভ্রান্তি : ৪০ কোটি ব্যবহারকারীকে সতর্কতা
উইন্ডোজ ১১ আপডেট নিয়ে বিভ্রান্তি : ৪০ কোটি ব্যবহারকারীকে সতর্কতা

২ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণা : ৪ কোটি খোয়ালেন তরুণ
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণা : ৪ কোটি খোয়ালেন তরুণ

২ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

১৫০ ফুট গভীর গর্তে পড়ে যাওয়া আরিয়ানকে বাঁচানো গেল না
১৫০ ফুট গভীর গর্তে পড়ে যাওয়া আরিয়ানকে বাঁচানো গেল না

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থতার সময় সালমান আমার যত্ন নিয়েছেন : রাশমিকা
অসুস্থতার সময় সালমান আমার যত্ন নিয়েছেন : রাশমিকা

২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

দেশের নারী ক্রিকেটে প্রথমবারের মতো বিসিএল
দেশের নারী ক্রিকেটে প্রথমবারের মতো বিসিএল

২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেনাপোলে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় শাড়ি আটক
বেনাপোলে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় শাড়ি আটক

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় হত্যা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
কুষ্টিয়ায় হত্যা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষেধাজ্ঞা থেকে মুক্তি পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার ডিকভেলা
নিষেধাজ্ঞা থেকে মুক্তি পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার ডিকভেলা

২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়ায় হত্যা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
কুষ্টিয়ায় হত্যা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরের কাশিমপুরে কমিউনিটি পুলিশিং আলোচনা সভা
গাজীপুরের কাশিমপুরে কমিউনিটি পুলিশিং আলোচনা সভা

২ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

চলন্ত ট্রেনে ঝুলে ভিডিও তৈরি করতে গিয়ে ছিটকে পড়লেন তরুণী
চলন্ত ট্রেনে ঝুলে ভিডিও তৈরি করতে গিয়ে ছিটকে পড়লেন তরুণী

২ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সিরিয়ার নৌঘাঁটি থেকে সরে যাচ্ছে রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ
সিরিয়ার নৌঘাঁটি থেকে সরে যাচ্ছে রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জয়পুরহাটে তিন দিনব্যাপী জেলা ইজতেমা
জয়পুরহাটে তিন দিনব্যাপী জেলা ইজতেমা

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌম্য-মিরাজের ফিফটিতে বিপদমুক্ত বাংলাদেশ
সৌম্য-মিরাজের ফিফটিতে বিপদমুক্ত বাংলাদেশ

৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিরোজপুরে বিএনপির আনন্দ র‌্যালি অনুষ্ঠিত
পিরোজপুরে বিএনপির আনন্দ র‌্যালি অনুষ্ঠিত

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ
বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি
কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন
মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল
ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি
পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি

২২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার সূচি প্রকাশ
২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার সূচি প্রকাশ

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’
‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’

১৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শমী কায়সারের জামিন স্থগিত
শমী কায়সারের জামিন স্থগিত

৮ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ার অস্থায়ী সরকারের জন্য সুখবর
সিরিয়ার অস্থায়ী সরকারের জন্য সুখবর

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন
ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে এবার শীতের অনুভূতি বেশি হবে
যে কারণে এবার শীতের অনুভূতি বেশি হবে

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরুর তারিখ জানাল পিএসসি
৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরুর তারিখ জানাল পিএসসি

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই
সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই

১৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি
র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে
পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে

১৫ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

পৌষের আগেই জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রিতে নামার আভাস
পৌষের আগেই জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রিতে নামার আভাস

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প
যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্সে স্বামীর সহায়তায় ১০ বছর ধরে স্ত্রীকে ধর্ষণে অভিযুক্ত ৫০ জন
ফ্রান্সে স্বামীর সহায়তায় ১০ বছর ধরে স্ত্রীকে ধর্ষণে অভিযুক্ত ৫০ জন

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভর্তির সুযোগ দাবিতে ‘অনুত্তীর্ণ’ চিকিৎসকদের বিক্ষোভ, অবরুদ্ধ বিএসএমএমইউ উপাচার্য
ভর্তির সুযোগ দাবিতে ‘অনুত্তীর্ণ’ চিকিৎসকদের বিক্ষোভ, অবরুদ্ধ বিএসএমএমইউ উপাচার্য

৯ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল
ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল

১৮ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দুদকের মামলায় গিয়াস উদ্দিন মামুনের খালাসের রায় বহাল
দুদকের মামলায় গিয়াস উদ্দিন মামুনের খালাসের রায় বহাল

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি কষ্ট দেয়, দায় আমাদেরই : অনির্বাণ
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি কষ্ট দেয়, দায় আমাদেরই : অনির্বাণ

৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

শি জিনপিংকে নিজের অভিষেকে আমন্ত্রণ জানালেন ট্রাম্প!
শি জিনপিংকে নিজের অভিষেকে আমন্ত্রণ জানালেন ট্রাম্প!

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-সিগারেট আমদানি নিষিদ্ধ করছে সরকার
ই-সিগারেট আমদানি নিষিদ্ধ করছে সরকার

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় এক ওড়নায় স্বামী-স্ত্রীর আত্মহত্যা
ভালুকায় এক ওড়নায় স্বামী-স্ত্রীর আত্মহত্যা

১৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত দেশে কোন নির্বাচন হতে পারে না: মামুনুল হক
গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত দেশে কোন নির্বাচন হতে পারে না: মামুনুল হক

৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ব্যাংকে সন্দেহজনক লেনদেনের ছড়াছড়ি
ব্যাংকে সন্দেহজনক লেনদেনের ছড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সীমানা জটিলতা ৬২ আসনে
সীমানা জটিলতা ৬২ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে কোটির বেশি বেকার!
দেশে কোটির বেশি বেকার!

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার রোমহর্ষক  সেই অভিজ্ঞতা
মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার রোমহর্ষক সেই অভিজ্ঞতা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচন না
গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচন না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা ১৩ এমপি মন্ত্রীর, হিসাব জব্দ
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা ১৩ এমপি মন্ত্রীর, হিসাব জব্দ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতার কঠোর হুঁশিয়ারি
সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতার কঠোর হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

রূপকথার ছড়া
রূপকথার ছড়া

ডাংগুলি

যে বাঁধন ছিলাম সেই বাঁধনই আছি
যে বাঁধন ছিলাম সেই বাঁধনই আছি

শোবিজ

স্বরূপে তামিম ইকবাল
স্বরূপে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

গণহত্যার তথ্য গোপনে ইন্টারনেট বন্ধ করেন পলক
গণহত্যার তথ্য গোপনে ইন্টারনেট বন্ধ করেন পলক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজয়ের গান
বিজয়ের গান

ডাংগুলি

দুটি ছড়া
দুটি ছড়া

ডাংগুলি

পাপিয়া সারোয়ারের জীবনাবসান
পাপিয়া সারোয়ারের জীবনাবসান

শোবিজ

দিল্লিতে অবৈধ বাংলাদেশি ধরতে বিশেষ অভিযান
দিল্লিতে অবৈধ বাংলাদেশি ধরতে বিশেষ অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

সেরা টাইমিংয়েও বিদায় সামিউল-যূথীর
সেরা টাইমিংয়েও বিদায় সামিউল-যূথীর

মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ আমলে মানুষ বঞ্চিত
আওয়ামী লীগ আমলে মানুষ বঞ্চিত

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়া কাপে তিনবারের ফাইনালিস্ট বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে তিনবারের ফাইনালিস্ট বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ষোলই ডিসেম্বর
ষোলই ডিসেম্বর

ডাংগুলি

অপরাধ করেছেন হাসিনার ট্রাইব্যুনালের বিচারকরা
অপরাধ করেছেন হাসিনার ট্রাইব্যুনালের বিচারকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

‘সর্বকালের সেরা’ হবে ২০৩৪ বিশ্বকাপ
‘সর্বকালের সেরা’ হবে ২০৩৪ বিশ্বকাপ

মাঠে ময়দানে

প্রেসিডেন্ট গোল্ডকাপের দেখা মিলবে?
প্রেসিডেন্ট গোল্ডকাপের দেখা মিলবে?

মাঠে ময়দানে

চ্যাম্পিয়ন্স লিগের নকআউটে বার্সেলোনা
চ্যাম্পিয়ন্স লিগের নকআউটে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

নতুনত্বের ছোঁয়া
নতুনত্বের ছোঁয়া

ডাংগুলি

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

ঢাকা মাতাবেন রাহাত ফাতেহ
ঢাকা মাতাবেন রাহাত ফাতেহ

শোবিজ

নির্বাচন প্রস্তুতির বার্তা
নির্বাচন প্রস্তুতির বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফলাফল
ফলাফল

মাঠে ময়দানে