শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৬ জুলাই, ২০২৪ আপডেট:

রক্তাক্ত বাংলাদেশ এবং মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধ

ড. ফারজানা মাহমুদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রক্তাক্ত বাংলাদেশ এবং মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধ

যে অপশক্তি বাংলাদেশ সৃষ্টির বিপক্ষে ছিল, যাদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করে বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের জন্ম, সেই অপশক্তির বিষদাঁত বাংলাদেশকে আবারও ছোবল দিতে উদ্বত! স্বাধীনতার ৫০ বছর পরও কেন স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তি বাংলাদেশ রাষ্ট্রের অস্তিত্বে আঘাত হানতে সাহস পায়? কেন স্বাধীন দেশে সহিংসতা, হত্যা আর ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করতে হয়? পরাধীনতার কবল থেকে যে জাতির পিতা আমাদের মুক্ত করেছেন তাঁর অবদান অনুভবে এই সমাজেরই কিছু মানুষের কেন সমস্যা হয়? স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি বিগত পনেরো বছর টানা ক্ষমতায় থাকার পরও নতুন প্রজন্মের একটা অংশ কেন মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযোদ্ধা, বীরাঙ্গনা শব্দগুলোর মর্মার্থ বুঝতে সমর্থ নয়? প্রশ্ন অনেক, উত্তরও অজানা নয়।

বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর রাজনৈতিক দল হিসেবে বিএনপি প্রতিষ্ঠার জন্য আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক আদর্শের বিপরীতে অন্য মতাদর্শ প্রতিষ্ঠার বিকল্প কিছু মেজর জিয়া আমলে নিতে পারেননি। ধর্মনিরপেক্ষতাকে সংবিধান থেকে মুছে ফেলা, বাঙালি জাতীয়তাবাদের পরিবর্তে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ প্রবর্তন, জয় বাংলা স্লোগানকে পাল্টে পাকিস্তান জিন্দাবাদের আদলে বাংলাদেশ জিন্দাবাদের প্রবর্তন আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক আদর্শের বিপরীতে অন্য আদর্শ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যেই করা। ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরুদ্ধ শক্তি জামায়াতসহ মৌলবাদী সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠীকে রাজনীতিতে সচল করেছিলেন মেজর জিয়া। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পেছনে বঙ্গবন্ধু ও আওয়ামী লীগের ভূমিকা ইতিহাসের পাতায় স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকলেও ইতিহাস বিকৃতি শুরু হয়েছিল বিএনপির শাসনামলেই। স্বাধীনতার ইতিহাস বিকৃতিটা রাজনৈতিক ফায়দা লাভের উদ্দেশ্যেই। শহীদ ও মুক্তিযোদ্ধাদের সংখ্যা নিয়ে বিতর্ক, স্বাধীনতার ঘোষক আর পাঠক নিয়ে দ্বন্দ্ব বিএনপিকে রাজনৈতিক দল হিসেবে আওয়ামী লীগ থেকে সম্পূর্ণ আলাদা হিসেবে চিহ্নিত করতে এবং মৌলবাদী ও স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তির সঙ্গে একাত্ম হতে সহায়তা করেছে। তাই রাজাকারদের স্বাধীন বাংলাদেশের মন্ত্রী বানাতে কুণ্ঠা করেনি বিএনপি। কুখ্যাত যুদ্ধাপরাধী ও জামায়াতের আমির গোলাম আযমকে বাংলাদেশে ফিরিয়ে আনতে, শহীদ জননীর রাজাকারদের প্রকাশ্য বিচারের জন্য গণ আদালতের দাবিকে রাষ্ট্রদ্রোহ হিসেবে তকমা দিতে কিংবা যুদ্ধাপরাধী সাঈদীর মৃত্যুদণ্ডের পর শোক জানাতে কুণ্ঠিত হয়নি বিএনপি। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার দাবিতে তরুণরা যখন শাহবাগে আন্দোলন করেছিল সেই আন্দোলনের অংশীদার বিএনপি হয়নি। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার জাতির পিতা হত্যাকাণ্ডের বিচার তারা নানাভাবে বন্ধ করতে চেয়েছে। সাধারণ ছাত্রদের কোটা আন্দোলনে বিএনপির অংশগ্রহণ মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে বিতর্ক তৈরি করে বাংলাদেশকে রক্তাক্ত করার মাধ্যমে রাজনৈতিক ফায়দা নেওয়ার মহাপরিকল্পনা ব্যতীত কিছু নয়।

বিগত কয়েকদিনের ধ্বংসযজ্ঞ, সহিংসতা, হত্যা, লুটতরাজ ও হানাহানি এবং ২০১৩-১৪ সালে সংঘটিত সহিংসতার ধরন, আইনশৃক্সক্ষলা রক্ষাকারী বাহিনীর ওপর আক্রমণ ইত্যাদি পর্যালোচনা করে পুলিশ ও সাংবাদিকদের একাংশের দাবি, বর্তমান এই অরাজকতা সৃষ্টিতে বিএনপি-জামায়াত জোট জড়িত। বিভিন্ন সময়ে নানা ইস্যুতে আমরা দেখেছি বিএনপি-জামায়াত জোট বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্র সৃষ্টির পেছনে যে মূল্যবোধ-ভাবাবেগ তার বিপরীতেই হাঁটতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। অবস্থাদৃষ্টে মনে হয় ষড়যন্ত্র, সহিংসতা ও নৈরাজ্যকে পুঁজি করে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য হাসিলের চেষ্টা তারা অব্যাহত রাখবে। এই বাস্তবতায়, প্রশ্ন আসে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ হিসেবে স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি আওয়ামী লীগের করণীয় কী? আওয়ামী লীগের যে রাজনৈতিক দর্শনের বিপরীতে বিএনপির জোরালো অবস্থান, সেই রাজনৈতিক দর্শনগুলোকে অর্থপূর্ণভাবে আওয়ামী লীগের প্রতিটি কাজে, নীতিতে বাস্তবায়ন করতে হবে। বাঙালি জাতীয়তাবাদ, অসাম্প্রদায়িকতা, ধর্মনিরপেক্ষতা ও মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের বাস্তবিক প্রয়োগ ঘটাতে হবে প্রতিনিয়ত চর্চার মাধ্যমে। টেলিভিশন, সংবাদমাধ্যম কিংবা পাঠ্যপুস্তকে মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে এত অনুষ্ঠান, রচনা, বর্ণনা থাকা সত্ত্বেও নতুন প্রজন্মের একটা অংশ মৌলবাদী স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তির দ্বারা কতটুকু অনুপ্রাণিত তা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো নিরীক্ষণ করলেই বোঝা যায়। তাই মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধ, বঙ্গবন্ধুর আদর্শ চর্চার মাধ্যমে কতটুকু ছড়িয়ে দেওয়া গেছে এই হিসাবটা করা এখন জরুরি। এই লক্ষ্যে তরুণ ও নবপ্রজন্মের সঙ্গে রাজনীতিবিদদের সংযোগ বাড়াতে হবে- তাদের আবেগ, ভাবধারা, অনুভূতি ও চাহিদা জানতে হবে। স্বাধীনতার বিপক্ষের শক্তি বারবার তরুণদের উসকানি দেবে, নবীনদের বিপথে নিতে হাতছানি দেবে, ফাঁদে ফেলবে কিন্তু এই নবীন ও তরুণরা যেন তাদের দিকে ঝুঁকে না যায়, সেই দায়িত্বটা আওয়ামী লীগকেই নিতে হবে। ইতোমধ্যে কোটাবিরোধী আন্দোলনকে ঘিরে মৌলবাদী অপশক্তি যে সহিংসতা, সন্ত্রাস, লুটতরাজ ও হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে তার দ্রুত ও সঠিক তদন্ত এবং বিচার নিশ্চিত করতে প্রশাসনকে ও বিচার বিভাগকে সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে হবে। দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি, দুর্নীতি, ক্ষমতার অপব্যবহার নতুন প্রজন্মসহ সবাইকে বিচলিত করে, এসব সমস্যার সমাধানও করতে হবে। জনগণের টাকায় নির্মিত সরকারি স্থাপনা ও সম্পদ ধ্বংস কোনো দেশপ্রেমী নাগরিকের কাজ হতে পারে না, এই বোধটা সব নাগরিকের মধ্যে জাগিয়ে তুলতে হবে এবং এমন হীন কাজে যারা জড়িত তাদের প্রতি সবার মনে ঘৃণাবোধ জাগাতে হবে। এক্ষেত্রে গণমাধ্যম ও নাগরিক সমাজ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। সব নাগরিকের মধ্যে দেশপ্রেমের চর্চা বাড়াতে হবে এবং প্রতিটি নাগরিক যে রাষ্ট্রের কাছে মূল্যবান তা সবাইকে বারবার অনুধাবন করার চেষ্টা রাষ্ট্রকে অব্যাহত রাখতে হবে। উন্নয়নের পাশাপাশি আদর্শভিত্তিক রাজনীতি, ন্যায্যতার ভিত্তিতে সমাজ গঠন, প্রশাসনের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতে আওয়ামী লীগ সরকারকে নিরলস কাজ করে যেতে হবে, যেন আপামর জনগণ আওয়ামী লীগের বিকল্প হিসেবে আওয়ামী লীগকেই বেছে নেয়।

রাজনীতির উদ্দেশ্য জনগণের কল্যাণ বয়ে আনা, শুধু ক্ষমতালিপ্সু হওয়া নয়। জেলখানা থেকে কয়েদি মুক্ত করে, পুলিশের অস্ত্র লুট করে, হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে রাষ্ট্রীয় সম্পদের বিপুল ক্ষতি করে, সাংবাদিক-পুলিশ এবং জনগণের জীবন ও সম্পদ কেড়ে নিয়ে ক্ষমতায় যাওয়ার লিপ্সা কোনো রাজনৈতিক দলের লক্ষ্য হতে পারে না। ক্ষমতা পেতে বারবার এমন অরাজকতা তৈরি করা কোনো রাজনৈতিক দলের এজেন্ডা হলে সেই দল দেশের মানুষের জন্য কোনো কল্যাণ বয়ে আনতে পারে না। জনস্বার্থবিরোধী-ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড কোটাবিরোধী সাধারণ ছাত্ররা প্রত্যাখ্যান করেছে এবং তারা স্পষ্ট জানিয়েছে এই হীন কাজের সঙ্গে তারা কোনোভাবেই সম্পৃক্ত নয়।

জঙ্গি, কয়েদি মুক্ত করে ও সরকারি অস্ত্র লুট করে কোনো অপশক্তি কী ধরনের রাষ্ট্র বিনির্মাণের পরিকল্পনা করেছে তা নিশ্চয় ছাত্ররাই জানতে চাইবে। ভবিষ্যতে এমন সহিংস-অপরাজনীতি যেন বাংলাদেশেকে ক্ষতবিক্ষত করতে না পারে, তা নিশ্চিতে এবং বিগত কদিনে রাষ্ট্র ও জনগণের যে অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে তা পুনরুদ্ধারে আওয়ামী লীগকে আগের যে কোনো সময়ের চেয়ে বেশি সচেষ্ট হতে হবে এবং এই প্রক্রিয়ায় জনগণকেও অংশীদার করতে হবে। বাংলাদেশকে পাকিস্তানের মতো ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত না করার দায়িত্ব যেমন সরকারের, রাজনীতিবিদদের, তেমনি প্রতিটি সচেতন নাগরিকের।

লেখক : আইনজীবী ও গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের আয়োজন
নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের আয়োজন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর
তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর

১০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল
মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪
রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার কতবার ফাঁসি হবে তা কেউ বলতে পারবে না : আমান
শেখ হাসিনার কতবার ফাঁসি হবে তা কেউ বলতে পারবে না : আমান

২৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

চুয়েটে নিরাপত্তা বিষয়ক জাতীয় কর্মশালা
চুয়েটে নিরাপত্তা বিষয়ক জাতীয় কর্মশালা

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুয়াকাটা মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাস থকে জাটকা জব্দ
কুয়াকাটা মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাস থকে জাটকা জব্দ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালীতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পটুয়াখালীতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইতে কর্মীদের ঘরে ঘরে যাওয়ার আহ্বান কাজী আলাউদ্দিনের
ধানের শীষে ভোট চাইতে কর্মীদের ঘরে ঘরে যাওয়ার আহ্বান কাজী আলাউদ্দিনের

৩৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বাঞ্ছারামপুরে ওয়ালী আশরাফের মৃত্যুবার্ষিকী পালন
বাঞ্ছারামপুরে ওয়ালী আশরাফের মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে টাকা ছিনতাই
মাদারীপুরে ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে টাকা ছিনতাই

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে ভারসাম্যহীন নারীকে ধর্ষণ, আটক চার
পঞ্চগড়ে ভারসাম্যহীন নারীকে ধর্ষণ, আটক চার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোর-১ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
যশোর-১ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

৪১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নেশার টাকা না পেয়ে বাড়িতে আগুন, পিতার অভিযোগে পুত্রের কারাদণ্ড
নেশার টাকা না পেয়ে বাড়িতে আগুন, পিতার অভিযোগে পুত্রের কারাদণ্ড

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শততম টেস্টে মুশফিককে সম্মাননা জানালেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
শততম টেস্টে মুশফিককে সম্মাননা জানালেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বন্দী বিনিময় চুক্তির মাধ্যমে ফিরিয়ে রায় কার্যকর করতে হবে : দুলু
শেখ হাসিনাকে বন্দী বিনিময় চুক্তির মাধ্যমে ফিরিয়ে রায় কার্যকর করতে হবে : দুলু

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্রত্যেক জেলায় জেলা ক্রিকেট সংস্থা গঠন করা হবে: আসিফ আকবর
প্রত্যেক জেলায় জেলা ক্রিকেট সংস্থা গঠন করা হবে: আসিফ আকবর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে জেলা প্রশাসকের সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময়
গাজীপুরে জেলা প্রশাসকের সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিভলভার হাতে রহস্য ভেদে ফিরছেন কোয়েল
রিভলভার হাতে রহস্য ভেদে ফিরছেন কোয়েল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গোবিন্দগঞ্জে শিক্ষা কর্মসূচির অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা
গোবিন্দগঞ্জে শিক্ষা কর্মসূচির অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাইফের স্ট্যালিয়ন্সকে হারাল তাসকিনের নর্দান ওয়ারিয়র্স
সাইফের স্ট্যালিয়ন্সকে হারাল তাসকিনের নর্দান ওয়ারিয়র্স

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাঠির আঘাতে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের
লাঠির আঘাতে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিরামপুরে ট্রেনের যাত্রাবিরতির দাবিতে মানববন্ধন
বিরামপুরে ট্রেনের যাত্রাবিরতির দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তা’মীরুল মিল্লাত মাদরাসার টঙ্গী শাখা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা
তা’মীরুল মিল্লাত মাদরাসার টঙ্গী শাখা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন