শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৬ জুলাই, ২০২৪ আপডেট:

রক্তাক্ত বাংলাদেশ এবং মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধ

ড. ফারজানা মাহমুদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রক্তাক্ত বাংলাদেশ এবং মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধ

যে অপশক্তি বাংলাদেশ সৃষ্টির বিপক্ষে ছিল, যাদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করে বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের জন্ম, সেই অপশক্তির বিষদাঁত বাংলাদেশকে আবারও ছোবল দিতে উদ্বত! স্বাধীনতার ৫০ বছর পরও কেন স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তি বাংলাদেশ রাষ্ট্রের অস্তিত্বে আঘাত হানতে সাহস পায়? কেন স্বাধীন দেশে সহিংসতা, হত্যা আর ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করতে হয়? পরাধীনতার কবল থেকে যে জাতির পিতা আমাদের মুক্ত করেছেন তাঁর অবদান অনুভবে এই সমাজেরই কিছু মানুষের কেন সমস্যা হয়? স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি বিগত পনেরো বছর টানা ক্ষমতায় থাকার পরও নতুন প্রজন্মের একটা অংশ কেন মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযোদ্ধা, বীরাঙ্গনা শব্দগুলোর মর্মার্থ বুঝতে সমর্থ নয়? প্রশ্ন অনেক, উত্তরও অজানা নয়।

বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর রাজনৈতিক দল হিসেবে বিএনপি প্রতিষ্ঠার জন্য আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক আদর্শের বিপরীতে অন্য মতাদর্শ প্রতিষ্ঠার বিকল্প কিছু মেজর জিয়া আমলে নিতে পারেননি। ধর্মনিরপেক্ষতাকে সংবিধান থেকে মুছে ফেলা, বাঙালি জাতীয়তাবাদের পরিবর্তে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ প্রবর্তন, জয় বাংলা স্লোগানকে পাল্টে পাকিস্তান জিন্দাবাদের আদলে বাংলাদেশ জিন্দাবাদের প্রবর্তন আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক আদর্শের বিপরীতে অন্য আদর্শ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যেই করা। ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরুদ্ধ শক্তি জামায়াতসহ মৌলবাদী সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠীকে রাজনীতিতে সচল করেছিলেন মেজর জিয়া। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পেছনে বঙ্গবন্ধু ও আওয়ামী লীগের ভূমিকা ইতিহাসের পাতায় স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকলেও ইতিহাস বিকৃতি শুরু হয়েছিল বিএনপির শাসনামলেই। স্বাধীনতার ইতিহাস বিকৃতিটা রাজনৈতিক ফায়দা লাভের উদ্দেশ্যেই। শহীদ ও মুক্তিযোদ্ধাদের সংখ্যা নিয়ে বিতর্ক, স্বাধীনতার ঘোষক আর পাঠক নিয়ে দ্বন্দ্ব বিএনপিকে রাজনৈতিক দল হিসেবে আওয়ামী লীগ থেকে সম্পূর্ণ আলাদা হিসেবে চিহ্নিত করতে এবং মৌলবাদী ও স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তির সঙ্গে একাত্ম হতে সহায়তা করেছে। তাই রাজাকারদের স্বাধীন বাংলাদেশের মন্ত্রী বানাতে কুণ্ঠা করেনি বিএনপি। কুখ্যাত যুদ্ধাপরাধী ও জামায়াতের আমির গোলাম আযমকে বাংলাদেশে ফিরিয়ে আনতে, শহীদ জননীর রাজাকারদের প্রকাশ্য বিচারের জন্য গণ আদালতের দাবিকে রাষ্ট্রদ্রোহ হিসেবে তকমা দিতে কিংবা যুদ্ধাপরাধী সাঈদীর মৃত্যুদণ্ডের পর শোক জানাতে কুণ্ঠিত হয়নি বিএনপি। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার দাবিতে তরুণরা যখন শাহবাগে আন্দোলন করেছিল সেই আন্দোলনের অংশীদার বিএনপি হয়নি। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার জাতির পিতা হত্যাকাণ্ডের বিচার তারা নানাভাবে বন্ধ করতে চেয়েছে। সাধারণ ছাত্রদের কোটা আন্দোলনে বিএনপির অংশগ্রহণ মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে বিতর্ক তৈরি করে বাংলাদেশকে রক্তাক্ত করার মাধ্যমে রাজনৈতিক ফায়দা নেওয়ার মহাপরিকল্পনা ব্যতীত কিছু নয়।

বিগত কয়েকদিনের ধ্বংসযজ্ঞ, সহিংসতা, হত্যা, লুটতরাজ ও হানাহানি এবং ২০১৩-১৪ সালে সংঘটিত সহিংসতার ধরন, আইনশৃক্সক্ষলা রক্ষাকারী বাহিনীর ওপর আক্রমণ ইত্যাদি পর্যালোচনা করে পুলিশ ও সাংবাদিকদের একাংশের দাবি, বর্তমান এই অরাজকতা সৃষ্টিতে বিএনপি-জামায়াত জোট জড়িত। বিভিন্ন সময়ে নানা ইস্যুতে আমরা দেখেছি বিএনপি-জামায়াত জোট বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্র সৃষ্টির পেছনে যে মূল্যবোধ-ভাবাবেগ তার বিপরীতেই হাঁটতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। অবস্থাদৃষ্টে মনে হয় ষড়যন্ত্র, সহিংসতা ও নৈরাজ্যকে পুঁজি করে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য হাসিলের চেষ্টা তারা অব্যাহত রাখবে। এই বাস্তবতায়, প্রশ্ন আসে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ হিসেবে স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি আওয়ামী লীগের করণীয় কী? আওয়ামী লীগের যে রাজনৈতিক দর্শনের বিপরীতে বিএনপির জোরালো অবস্থান, সেই রাজনৈতিক দর্শনগুলোকে অর্থপূর্ণভাবে আওয়ামী লীগের প্রতিটি কাজে, নীতিতে বাস্তবায়ন করতে হবে। বাঙালি জাতীয়তাবাদ, অসাম্প্রদায়িকতা, ধর্মনিরপেক্ষতা ও মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের বাস্তবিক প্রয়োগ ঘটাতে হবে প্রতিনিয়ত চর্চার মাধ্যমে। টেলিভিশন, সংবাদমাধ্যম কিংবা পাঠ্যপুস্তকে মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে এত অনুষ্ঠান, রচনা, বর্ণনা থাকা সত্ত্বেও নতুন প্রজন্মের একটা অংশ মৌলবাদী স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তির দ্বারা কতটুকু অনুপ্রাণিত তা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো নিরীক্ষণ করলেই বোঝা যায়। তাই মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধ, বঙ্গবন্ধুর আদর্শ চর্চার মাধ্যমে কতটুকু ছড়িয়ে দেওয়া গেছে এই হিসাবটা করা এখন জরুরি। এই লক্ষ্যে তরুণ ও নবপ্রজন্মের সঙ্গে রাজনীতিবিদদের সংযোগ বাড়াতে হবে- তাদের আবেগ, ভাবধারা, অনুভূতি ও চাহিদা জানতে হবে। স্বাধীনতার বিপক্ষের শক্তি বারবার তরুণদের উসকানি দেবে, নবীনদের বিপথে নিতে হাতছানি দেবে, ফাঁদে ফেলবে কিন্তু এই নবীন ও তরুণরা যেন তাদের দিকে ঝুঁকে না যায়, সেই দায়িত্বটা আওয়ামী লীগকেই নিতে হবে। ইতোমধ্যে কোটাবিরোধী আন্দোলনকে ঘিরে মৌলবাদী অপশক্তি যে সহিংসতা, সন্ত্রাস, লুটতরাজ ও হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে তার দ্রুত ও সঠিক তদন্ত এবং বিচার নিশ্চিত করতে প্রশাসনকে ও বিচার বিভাগকে সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে হবে। দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি, দুর্নীতি, ক্ষমতার অপব্যবহার নতুন প্রজন্মসহ সবাইকে বিচলিত করে, এসব সমস্যার সমাধানও করতে হবে। জনগণের টাকায় নির্মিত সরকারি স্থাপনা ও সম্পদ ধ্বংস কোনো দেশপ্রেমী নাগরিকের কাজ হতে পারে না, এই বোধটা সব নাগরিকের মধ্যে জাগিয়ে তুলতে হবে এবং এমন হীন কাজে যারা জড়িত তাদের প্রতি সবার মনে ঘৃণাবোধ জাগাতে হবে। এক্ষেত্রে গণমাধ্যম ও নাগরিক সমাজ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। সব নাগরিকের মধ্যে দেশপ্রেমের চর্চা বাড়াতে হবে এবং প্রতিটি নাগরিক যে রাষ্ট্রের কাছে মূল্যবান তা সবাইকে বারবার অনুধাবন করার চেষ্টা রাষ্ট্রকে অব্যাহত রাখতে হবে। উন্নয়নের পাশাপাশি আদর্শভিত্তিক রাজনীতি, ন্যায্যতার ভিত্তিতে সমাজ গঠন, প্রশাসনের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতে আওয়ামী লীগ সরকারকে নিরলস কাজ করে যেতে হবে, যেন আপামর জনগণ আওয়ামী লীগের বিকল্প হিসেবে আওয়ামী লীগকেই বেছে নেয়।

রাজনীতির উদ্দেশ্য জনগণের কল্যাণ বয়ে আনা, শুধু ক্ষমতালিপ্সু হওয়া নয়। জেলখানা থেকে কয়েদি মুক্ত করে, পুলিশের অস্ত্র লুট করে, হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে রাষ্ট্রীয় সম্পদের বিপুল ক্ষতি করে, সাংবাদিক-পুলিশ এবং জনগণের জীবন ও সম্পদ কেড়ে নিয়ে ক্ষমতায় যাওয়ার লিপ্সা কোনো রাজনৈতিক দলের লক্ষ্য হতে পারে না। ক্ষমতা পেতে বারবার এমন অরাজকতা তৈরি করা কোনো রাজনৈতিক দলের এজেন্ডা হলে সেই দল দেশের মানুষের জন্য কোনো কল্যাণ বয়ে আনতে পারে না। জনস্বার্থবিরোধী-ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড কোটাবিরোধী সাধারণ ছাত্ররা প্রত্যাখ্যান করেছে এবং তারা স্পষ্ট জানিয়েছে এই হীন কাজের সঙ্গে তারা কোনোভাবেই সম্পৃক্ত নয়।

জঙ্গি, কয়েদি মুক্ত করে ও সরকারি অস্ত্র লুট করে কোনো অপশক্তি কী ধরনের রাষ্ট্র বিনির্মাণের পরিকল্পনা করেছে তা নিশ্চয় ছাত্ররাই জানতে চাইবে। ভবিষ্যতে এমন সহিংস-অপরাজনীতি যেন বাংলাদেশেকে ক্ষতবিক্ষত করতে না পারে, তা নিশ্চিতে এবং বিগত কদিনে রাষ্ট্র ও জনগণের যে অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে তা পুনরুদ্ধারে আওয়ামী লীগকে আগের যে কোনো সময়ের চেয়ে বেশি সচেষ্ট হতে হবে এবং এই প্রক্রিয়ায় জনগণকেও অংশীদার করতে হবে। বাংলাদেশকে পাকিস্তানের মতো ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত না করার দায়িত্ব যেমন সরকারের, রাজনীতিবিদদের, তেমনি প্রতিটি সচেতন নাগরিকের।

লেখক : আইনজীবী ও গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা