শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

জিন্নাহর বাঙালি বান্ধবী সরোজিনী

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
জিন্নাহর বাঙালি বান্ধবী সরোজিনী

যদি প্রশ্ন করা হয় এ যাবৎকালের সেরা বাঙালি নারী রাজনীতিবিদ কে বা কারা? জবাবে প্রায় শতভাগ বাংলাভাষীর কাছে প্রাধান্য পাবে তিনটি নাম। তাঁরা হলেন বেগম খালেদা জিয়া, শেখ হাসিনা এবং মমতা ব্যানার্জি। বেগম খালেদা জিয়া বাংলাদেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী। তাঁর আগে মুসলিম বিশ্বের নারী রাজনীতিকদের মধ্যে একমাত্র বেনজির ভুট্টো প্রধানমন্ত্রী পদ অলংকৃত করেন পাকিস্তানে। বেগম খালেদা জিয়া তিনবার প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হয়েছেন। দুবার পূর্ণ মেয়াদে ক্ষমতায় থাকার কৃতিত্ব দেখালেও একবার ক্ষমতায় ছিলেন মাত্র দেড় মাস। বিরোধী দল নির্বাচন বর্জন করায় ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি নির্বাচন কার্যত হয়ে ওঠে একতরফা। আমজনতার কাছেও ওই নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন ছিল। সে নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত সংসদে পাস হয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সাংবিধানিক ব্যবস্থা। তারপর সে সংসদ ভেঙে দেওয়া হয়। একই বছরের জুনে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে জয়ী হয় আওয়ামী লীগ। প্রধানমন্ত্রী পদে বসেন শেখ হাসিনা। ২০০১ সালে তিনি ক্ষমতা হস্তান্তর করেন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কাছে। ওই বছর অনুষ্ঠিত নির্বাচনে ক্ষমতায় আসে বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে জোট সরকার। তারপর অনেক কাঠখড় পুড়িয়ে ২০০৮ সালের নির্বাচনে দ্বিতীয়বারের মতো ক্ষমতায় আসেন শেখ হাসিনা। তিনি ক্ষমতায় এসেই তার ব্রেন চাইল্ড তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি বাতিল করেন। বিরোধী দল তত্ত্বাবধায়ক পদ্ধতি বহাল রাখার পক্ষে থাকলেও তা গ্রাহ্য করেনি আওয়ামী লীগ। শেষ তিনটি নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকায় আওয়ামী লীগ সমর্থকরাও ভোট কেন্দ্রে যাওয়ার গরজ অনুভব করেননি। চলতি বছরের জানুয়ারিতে সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত সরকার সাত মাসও টেকেনি। ছাত্র-জনতার গণ অভ্যুত্থানের মুখে ৫ আগস্ট প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশত্যাগে বাধ্য হন। তাঁর মন্ত্রী-এমপিদের কেউ পলাতক কিংবা কেউ জেলে।

শেখ হাসিনা ও বেগম খালেদা জিয়া দেশের দুই প্রধান রাজনৈতিক দলের হাল ধরেন পরিবারতন্ত্রের বদৌলতে। দলের কোনো সাধারণ সদস্য না হওয়া সত্ত্বেও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের কন্যা এই যোগ্যতায় শেখ হাসিনা দলের কাউন্সিলে সর্বসম্মতিক্রমে সভাপতি নির্বাচিত হন। আওয়ামী লীগ সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার পরপরই ভারত থেকে স্বেচ্ছানির্বাসন শেষে দেশে ফেরেন। আর কুলবধূ বেগম খালেদা জিয়া স্বামী শহীদ জিয়ার গড়া দল বিএনপির চেয়ারপারসন হন কোনো অভিজ্ঞতা ছাড়াই।

বাঙালি নারী রাজনীতিকদের মধ্যে আরেকটি মশহুর নাম পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি। ২০১১ সাল থেকে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী তিনি। আজকের মূল আলোচ্য বিষয় বহুল আলোচিত এ তিন নেত্রী নন। পাঠকদের দৃষ্টি ফেরাতে চাই বিক্রমপুর বা মুন্সীগঞ্জের এক নারী রাজনীতিকের দিকে। নাম তাঁর সরোজিনী নাইডু। শত বছর আগে ১৯২৫ সালে তিনি ভারতীয় কংগ্রেসের সভাপতি নির্বাচিত হন। সরোজিনী নাইডু ছিলেন পাকিস্তানের প্রতিষ্ঠাতা মোহাম্মদ আলী জিন্নাহর একমাত্র মেয়ে বন্ধু। মোহাম্মদ আলী জিন্নাহর বন্ধু-বান্ধব ছিল একেবারে সীমিত। আকর্ষণীয় ব্যক্তিত্বের অধিকারী হলেও নিজেকে নিয়েই ব্যস্ত থাকতেন তিনি। এমনই কাঠখোট্টা ছিলেন, তার সঙ্গে কারও সম্পর্ক সাধারণত বন্ধুত্ব পর্যন্ত গড়াত না। এদিক থেকে ব্যতিক্রম ছিলেন সরোজিনী নাইডু। তিনি ছিলেন জিন্নাহর প্রশংসায় পঞ্চমুখ। রাজনৈতিক অঙ্গনে গ্রহণযোগ্যতা সৃষ্টিতে সে প্রশংসা ইন্ধন জুগিয়েছে। জিন্নাহর ৪০ বছর বয়সে তাকে নিয়ে বই লেখেন সরোজিনী।

সরোজিনী ছিলেন হায়দরাবাদের নিজামের শিক্ষা উপদেষ্টা ড. অঘোর নাথ চট্টোপাধ্যায়ের কন্যা। তার জন্ম ১৮৭৯ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি দক্ষিণ ভারতের হায়দরাবাদ রাজ্যে। বেড়ে উঠেছেনও সেখানে। সরোজিনীর বাবা কর্মসূত্রে হায়দরাবাদে বাস করলেও তাদের বাড়ি বাংলাদেশের বিক্রমপুরের ব্রাহ্মণগাঁওয়ে। অভিজাত এ বাঙালি পরিবারটির সবাই ছিল সুশিক্ষিত। সরোজিনীর মা বরোদা সুন্দরী দেবী ছিলেন তাঁর সময়ের খ্যাতিমান কবি। সরোজিনী মাত্র ১২ বছর বয়সে ১৮৯১ সালে মাদ্রাজ ইউনিভার্সিটি থেকে ম্যাট্রিকুলেশন পাস করেন। ১৮৯৫ সালে তিনি উচ্চশিক্ষার জন্য ইংল্যান্ডে যান। সেখানে প্রথমে কিংস কলেজ এবং পরে ক্যামব্রিজ ইউনিভার্সিটির গির্টন কলেজে তিন বছর পড়াশোনা করেন। ১৮৯৮ সালে ইংল্যান্ড থেকে ফেরার পর হায়দরাবাদের ড. মতিয়ালা গোবিন্দরাজলু নাইডুর সঙ্গে তাঁর বিয়ে হয়। সরোজিনী চট্টোপাধ্যায় হয়ে যান সরোজিনী নাইডু।

জিন্নাহর সঙ্গে সরোজিনী নাইডুর বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে দুজনের অভিন্ন রাজনৈতিক মতাদর্শের সূত্র ধরে। সরোজিনীর পৈতৃক নিবাস বাংলাদেশের বিক্রমপুরে হলেও তাঁর জন্ম যেমন হায়দরাবাদে তেমন পড়াশোনাও করেছেন সেখানে। ঘরে বাংলা ভাষায় বাবা-মায়ের সঙ্গে কথা বললেও পড়াশোনা ইংরেজি মাধ্যমে। তেলেগু ও হিন্দি ভাষায় তাঁর দক্ষতা গড়ে উঠেছিল স্বাভাবিকভাবে। বিক্রমপুরের সন্তান ড. অঘোর নাথ চট্টোপাধ্যায়ের পরিবারের ভাগ্য হায়দরাবাদ রাজ্যের সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধলেও বাংলা তথা বাঙালিত্বের প্রতি তাদের দরদ ছিল অপরিসীম। ড. চট্টোপাধ্যায়ের বিদূষী কন্যা সরোজিনীও ছিলেন এ ক্ষেত্রে অভিন্ন। স্বভাবতই বঙ্গভঙ্গের বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থান নেওয়াকে তিনি কর্তব্য বলে ভাবেন। সরোজিনী ১৯০৫ সালে সরাসরি জড়িত হন বঙ্গভঙ্গবিরোধী আন্দোলনে। যে আন্দোলনের নেতৃত্বে ছিল কংগ্রেস। জিন্নাহ বিলাতে থাকতে কংগ্রেসের রাজনীতির প্রতি ঝোঁক অনুভব করতেন। কংগ্রেস নেতা দাদাভাই নওরোজীর ব্যক্তিত্ব তাকে মুগ্ধ করত। রাজনীতির প্রতি দুর্বলতা থাকলেও জিন্নাহ দেশে এসে আইন পেশায় জড়িত হয়ে পড়েন নিবিড়ভাবে। ভালো আইনজীবী হওয়ার স্বপ্নও দেখতেন তিনি। এ স্বপ্নের পেছনে সময় দেওয়ায় দেশে ফেরার কয়েক বছর পর্যন্ত জিন্নাহ রাজনীতির ব্যাপারে মাথা ঘামাননি। ১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গবিরোধী আন্দোলন যখন তুঙ্গে তখন কংগ্রেসের কলকাতা অধিবেশনে যোগ দিয়ে মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ ওই দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত হন। শুরু হয় রাজনীতিক জিন্নাহর পথ চলা। ব্যক্তিগত জীবনে ধর্মের ধারও ধারতেন না তিনি। সেহেতু সাধারণ যে কোনো ভারতীয় হিন্দু বা মুসলমানের চেয়ে জিন্নাহ ছিলেন অসাম্প্রদায়িক। এ যোগ্যতাটি কংগ্রেসের রাজনীতিতে জিন্নাহর প্রতিষ্ঠা অর্জনে বড় ভূমিকা রাখে। সরোজিনী জন্মসূত্রে ব্রাহ্মণ। তার জন্ম উপমহাদেশের শীর্ষ স্থানীয় হিন্দু অভিজাত পরিবারে। তবে হায়দরাবাদের নিজামের শিক্ষা উপদেষ্টা বা শিক্ষামন্ত্রী হিসেবে মুসলিম অভিজাত পরিবারের সঙ্গে সরোজিনী পরিবারের ছিল ঘনিষ্ঠ মেলামেশা। যে কারণে সাম্প্রদায়িকতার ঊর্ধ্বে ওঠা সম্ভব হয়েছিল তাঁর পক্ষে। জিন্নাহ ছিলেন বয়সে সরোজিনীর চেয়ে ২৬ মাসের বড়। তবে এনট্রান্স বা ম্যাট্রিকুলেশন পাস করার ক্ষেত্রে সরোজিনী ছিলেন এক বছরের সিনিয়র। অসামান্য মেধাবী সরোজিনী ১৮৯১ সালে মাত্র ১৩ বছর বয়সে ম্যাট্রিকুলেশন পাস করেন। জিন্নাহ এনট্রান্স পাস করেন ১৮৯২ সালে ১৫ বছর বয়সে। জিন্নাহ এন্ট্রান্স পাস করে বিলাতে ব্যারিস্টারি পড়তে যান ১৮৯২ সালে। সরোজিনী দেশে উচ্চমাধ্যমিক সম্পন্ন করে উচ্চশিক্ষার জন্য বিলাতে যান ১৮৯৫ সালে।

জিন্নাহ ও সরোজিনীর ঘনিষ্ঠ বন্ধুত্ব গড়ে উঠেছিল বঙ্গভঙ্গকে কেন্দ্র করে। বঙ্গভঙ্গের সঙ্গে দুজনের সরাসরি কোনো লাভক্ষতির সম্পর্ক ছিল না। এ ক্ষেত্রে সরোজিনীর ছিল কিছুটা ব্যক্তিগত আবেগ। তার বাবা-মা দুজনই বাঙালি। বাবা শিক্ষাবিদ এবং মা কবি। বঙ্গভঙ্গকে সম্ভবত তিনি দেখেছেন সাম্প্রদায়িক ভেদবুদ্ধি হিসেবে। বঙ্গভঙ্গের মাধ্যমে ভারতবর্ষের সবচেয়ে রাজনৈতিক সচেতন জনগোষ্ঠী বাঙালিদের মধ্যে বিভক্তি আনার চেষ্টা করছে ইংরেজ শাসক গোষ্ঠী এমনটাই বিশ্বাস করতেন ভারতীয় জাতীয়তাবাদীরা। সরোজিনী ছিলেন তাদেরই একজন। বাংলা বিভক্তির পেছনে ব্রিটিশদের গভীর ষড়যন্ত্র রয়েছে বলে মনে করতেন জিন্নাহ। ভারতবাসীকে ভাগ এবং শাসন কর এই হীন নীতির বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে তিনি কংগ্রেস নেতা দাদাভাই নওরোজীর আহ্বানে ১৯০৫ সালে কংগ্রেসের কলকাতা কাউন্সিলে যোগ দেন। কংগ্রেসে জিন্নাহ এবং সরোজিনী নাইডুর পথ চলা শুরু হয় একই সময়ে। তবে জিন্নাহ সরাসরি কংগ্রেসের সঙ্গে যুক্ত হলেও সরোজিনী যুক্ত হন পরোক্ষভাবে। নারী মুক্তি ও শ্রমিক আন্দোলন ছিল তার কাজের ক্ষেত্র। তিনি সমগ্র ভারতে সভা-সমাবেশ করে নারী মুক্তি, শ্রমিক অধিকার রক্ষা ও জাতীয়তাবাদের পতাকাতলে দেশবাসীকে জড়ো করার তৎপরতা চালান। সরোজিনী ১৯১৬ সালে বিহারে নীল চাষিদের অধিকারের দাবিতে প্রচারাভিযানে অংশ নেন। ১৯১৭ সালে নারীর ভোটাধিকারের দাবিতে অ্যানি বেসান্তকে সভাপতি করে উইমেন ইন্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশন গঠিত হলে নাইডু ওই সংগঠনের সদস্য হন। ১৯১৯ সালে তিনি অল ইন্ডিয়া হোম রুল ডেপুটেশনের সদস্য হিসেবে বিলাতে যান এবং ১৯২০ সালের জুলাই মাসে ভারতে ফিরে আসেন। দেশে ফিরেই জড়িয়ে পড়েন আন্দোলনে।

১৯২০ সালের ১ আগস্ট সরোজিনী নাইডু মহাত্মা গান্ধীর পক্ষে অসহযোগ আন্দোলনের ঘোষণা দেন। ১৯২৪ সালের জানুয়ারি মাসে পূর্ব আফ্রিকান ভারতীয় কংগ্রেসে ভারত থেকে যে দুজন প্রতিনিধি অংশ নেন, সরোজিনী নাইডু তাঁদের একজন। ১৯২৫ সালে তিনি কানপুরে অনুষ্ঠিত অল ইন্ডিয়া ন্যাশনাল কংগ্রেসের বার্ষিক সম্মেলনে সভাপতি নির্বাচিত হন। ১৯২৬ সালে অল ইন্ডিয়া উইমেন কনফারেন্স গঠিত হলে সরোজিনী সভানেত্রী নির্বাচিত হন এবং নারী শিক্ষা আন্দোলনে অংশগ্রহণ করেন।

সরোজিনী নাইডু ১৯২৮ সালের অক্টোবরে গান্ধীর অসহযোগ আন্দোলনের বার্তা নিয়ে আমেরিকায় যান। সেখানে তিনি আফ্রিকান আমেরিকান এবং ভারতীয় আমেরিকানদের মধ্যকার বৈষম্যের প্রতিবাদ জানান। আন্দোলন-সংগ্রামে সরোজিনী নাইডু ছিলেন সামনের কাতারে। আইন অমান্য আন্দোলনে অংশ নেওয়ায় ১৯৩০ সালের মে মাসে মহাত্মা গান্ধীর সঙ্গে তিনি গ্রেপ্তার হন এবং ১৯৩১ সালের ৩১ জানুয়ারি মুক্তিলাভ করেন। ১৯৩১ সালে কংগ্রেসের প্রতিনিধি হিসেবে নাইডু গান্ধীর নেতৃত্বে গোলটেবিল বৈঠকে অংশ নেন। ১৯৩২ সালে সত্যাগ্রহ আন্দোলনে অংশগ্রহণের দায়ে গ্রেপ্তার হন। অসুস্থতার কারণে অবশ্য সরোজিনী নাইডুকে পরে ছেড়ে দেওয়া হয়। ১৯৪২ সালের ২ অক্টোবর ভারত ছাড় আন্দোলনে জড়িত থাকার জন্য তাঁকে গ্রেপ্তার করে ২১ মাস আটক রাখা হয়। ১৯৪৭ সালের মার্চ মাসে এশিয়ান রিলেশন্স কনফারেন্সের স্টিয়ারিং কমিটিতে সভাপতিত্ব করেন সরোজিনী নাইডু। সরোজিনী নাইডু রাজনৈতিক সংগ্রামে জড়িত হয়ে ক্রমান্বয়ে আন্দোলনের মধ্যমণি হয়ে ওঠেন। একই সময় তিনি দ্যুতি ছড়িয়েছেন কবি হিসেবে। সরোজিনী নাইডু ছিলেন তাঁর সময়ের অন্যতম সেরা কবি। তার রচিত কবিতা সংকলন ১৯০৫ সালে প্রকাশিত হওয়ার পর তিনি সাধারণ্যে ‘বুলবুলে হিন্দ’ বা নাইটেঙ্গেল অব ইন্ডিয়া হিসেবে পরিচিতি লাভ করেন। সরোজিনী নাইডু মানুষের বিপদে-আপদে ঝাঁপিয়ে পড়তেন। ১৯০৮ সালে হায়দরাবাদে বন্যায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। এ সময় ত্রাণ তৎপরতায় তিনি অসামান্য অবদান রাখেন। যে কারণে ব্রিটিশ সরকার সরোজিনী নাইডুকে ‘কায়সার ই হিন্দ’ স্বর্ণপদক প্রদান করে।

জিন্নাহর সঙ্গে সরোজিনীর নজরকাড়া বন্ধুত্ব ছিল। জিন্নাহ তার এক পারশিক বন্ধুর কিশোরী মেয়ের প্রেমে পড়েন এবং তাকে বিয়ে করেন। চারদিকের সমালোচনায় জিন্নাহ যখন কোণঠাসা তখনো সরোজিনী তাকে সমর্থন জুগিয়েছেন।

জিন্নাহ কংগ্রেস ছেড়ে মুসলিম লীগে যোগ দেন। তারপরও সরোজিনীর সঙ্গে বন্ধুত্বে কখনো ফাটল ধরেনি। রাজনৈতিক ক্ষেত্রে দুই মেরুতে অবস্থান নিলেও তাদের মধ্যে বজায় ছিল বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক। দুজন একে অপরকে শ্রদ্ধার চোখে দেখতেন। জিন্নাহ ছিলেন পাকিস্তানের প্রতিষ্ঠাতা এবং সে দেশের প্রথম গভর্নর জেনারেল। কংগ্রেসের রাজনীতিতে সরোজিনী নাইডুর অবস্থান ছিল একেবারে সামনের কাতারে। মহাত্মা গান্ধী, জহরলাল নেহেরু, মাওলানা আবুল কালাম আজাদের মতো নেতাদের পাশে। স্বাধীনতার পর ১৯৪৭ সালেই ভারতের সবচেয়ে বড় রাজ্য উত্তর প্রদেশের গভর্নর বা রাজ্যপাল নিযুক্ত হন সরোজিনী নাইডু। ১৯৪৯ সালের ২ মার্চ এলাহাবাদে তিনি মারা যান।  তার পাঁচ মাস আগে মারা যান বন্ধু জিন্নাহ পাকিস্তানের গভর্নর জেনারেল থাকা অবস্থায়। সরোজিনী নাইডুর মৃত্যু ছিল স্বাভাবিক। তবে জিন্নাহ ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে প্রাণ হারান কি না তা নিয়ে প্রশ্ন কম নয়।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
মব সন্ত্রাস
মব সন্ত্রাস
অবশেষে যুদ্ধবিরতি
অবশেষে যুদ্ধবিরতি
রাষ্ট্রভাবনা
রাষ্ট্রভাবনা
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
গায়েবি মামলা
গায়েবি মামলা
ইরানে হামলা
ইরানে হামলা
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি
ফলমেলার সামাজিক প্রভাব
ফলমেলার সামাজিক প্রভাব
ইরানে হামলা : ভণ্ডামির প্রতিচ্ছবি
ইরানে হামলা : ভণ্ডামির প্রতিচ্ছবি
কুহরিছে নন্দনের পাখি
কুহরিছে নন্দনের পাখি
সর্বশেষ খবর
কুষ্টিয়ায় টর্চার সেলের সন্ধান, অস্ত্র-মাদকসহ আটক ৫
কুষ্টিয়ায় টর্চার সেলের সন্ধান, অস্ত্র-মাদকসহ আটক ৫

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা
সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা

১৯ মিনিট আগে | টক শো

গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে আরও তিনজনকে ফাঁসি দিল ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে আরও তিনজনকে ফাঁসি দিল ইরান

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসিবিতে ১৬তম ইনটেক্স বাংলাদেশ এক্সিবিশন শুরু
আইসিসিবিতে ১৬তম ইনটেক্স বাংলাদেশ এক্সিবিশন শুরু

২৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’
‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল
যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঠাকুরগাঁও রেজিস্ট্রি অফিসে তালা দিয়ে রেজিস্ট্রারকে অবরুদ্ধের অভিযোগ
ঠাকুরগাঁও রেজিস্ট্রি অফিসে তালা দিয়ে রেজিস্ট্রারকে অবরুদ্ধের অভিযোগ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেড পেল গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড ২০২৫
স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেড পেল গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড ২০২৫

৪৯ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

তিন দিন পর্যাপ্ত ঘুম না হলেই হার্টের ভয়ংকর ক্ষতি!
তিন দিন পর্যাপ্ত ঘুম না হলেই হার্টের ভয়ংকর ক্ষতি!

৫১ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

সোনারগাঁয়ে দুই যুবককে অপহরণ করে নির্যাতন, গ্রেফতার ৫
সোনারগাঁয়ে দুই যুবককে অপহরণ করে নির্যাতন, গ্রেফতার ৫

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বনাথে চলন্ত গাড়ি থেকে যুবককে গুলি!
বিশ্বনাথে চলন্ত গাড়ি থেকে যুবককে গুলি!

৫৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নাটোরে বাসচাপায় ৪ জন নিহতের ঘটনায় চালক গ্রেপ্তার
নাটোরে বাসচাপায় ৪ জন নিহতের ঘটনায় চালক গ্রেপ্তার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চসিকের সাবেক কাউন্সিলরের ১১ কোটি টাকার সম্পদ জব্দের নির্দেশ
চসিকের সাবেক কাউন্সিলরের ১১ কোটি টাকার সম্পদ জব্দের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চালককে হত্যা করে মিশুক ছিনতাই, নারীসহ গ্রেফতার ৪
চালককে হত্যা করে মিশুক ছিনতাই, নারীসহ গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট
ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতিতে কাতারের ভূমিকায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর কৃতজ্ঞতা
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতিতে কাতারের ভূমিকায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর কৃতজ্ঞতা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

দৌলতদিয়া যৌনপল্লীতে ওয়ারড্রপ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
দৌলতদিয়া যৌনপল্লীতে ওয়ারড্রপ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলম্বো টেস্টে: টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
কলম্বো টেস্টে: টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা পাবে: আমিনুল হক
নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা পাবে: আমিনুল হক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত
এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি
‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইসলামের সোনালি যুগে চিকিৎসাশাস্ত্রের উন্নয়ন
ইসলামের সোনালি যুগে চিকিৎসাশাস্ত্রের উন্নয়ন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শারজাহে ইসলামিক ফোরামের ২৫তম জ্ঞানসভা
শারজাহে ইসলামিক ফোরামের ২৫তম জ্ঞানসভা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাল থেকে শুরু এইচএসসি পরীক্ষা, অংশ নিচ্ছে ১২ লাক্ষাধিক শিক্ষার্থী
কাল থেকে শুরু এইচএসসি পরীক্ষা, অংশ নিচ্ছে ১২ লাক্ষাধিক শিক্ষার্থী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে
হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫
সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজনৈতিক অনিশ্চয়তাসহ চার কারণে চাপের মুখে বাংলাদেশের অর্থনীতি
রাজনৈতিক অনিশ্চয়তাসহ চার কারণে চাপের মুখে বাংলাদেশের অর্থনীতি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেডিংলিতে ভারতের বিপক্ষে ইংল্যান্ডের জয়
হেডিংলিতে ভারতের বিপক্ষে ইংল্যান্ডের জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল
যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান
কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন
সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল
যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন
ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া
স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে
হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য
ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প
নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক
ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’
‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল
যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার
ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?
ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ৫৭ কলেজের নাম পরিবর্তন
দেশের ৫৭ কলেজের নাম পরিবর্তন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার
সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল
ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু
ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘাঁটিতে হামলার নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘকে কাতারের চিঠি, ইরানের রাষ্ট্রদূত তলব
ঘাঁটিতে হামলার নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘকে কাতারের চিঠি, ইরানের রাষ্ট্রদূত তলব

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ইউরোপীয় নাগরিক আটক
ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ইউরোপীয় নাগরিক আটক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি
‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

প্রয়োজনে আমাকে ধরে নিয়ে বুকে গুলি চালায় দেন: ইশরাক
প্রয়োজনে আমাকে ধরে নিয়ে বুকে গুলি চালায় দেন: ইশরাক

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরমাণু কার্যক্রম ফের স্বাভাবিক করার প্রক্রিয়ায় ইরান
পরমাণু কার্যক্রম ফের স্বাভাবিক করার প্রক্রিয়ায় ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাদীকে বিয়ের পর গায়ক নোবেলের জামিন, মুক্তিতে বাধা নেই
বাদীকে বিয়ের পর গায়ক নোবেলের জামিন, মুক্তিতে বাধা নেই

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র
ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈঠক চেয়ে ইরানকে জাতিসংঘ পরমাণু সংস্থার চিঠি
বৈঠক চেয়ে ইরানকে জাতিসংঘ পরমাণু সংস্থার চিঠি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর

সম্পাদকীয়

মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ
মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ

প্রথম পৃষ্ঠা

তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন
তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা
যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে
তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে

শোবিজ

হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়
হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’
‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়
আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের
নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত
ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ
অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ

নগর জীবন

কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত
কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা
এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ
সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে
ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...
ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...

শোবিজ

কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ

সম্পাদকীয়

বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে
বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে
নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে

মাঠে ময়দানে

৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্রভাবনা
রাষ্ট্রভাবনা

সম্পাদকীয়

রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা
রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা

শোবিজ

কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী
কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী

মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনের পাশে স্বরা ভাস্কর
ফিলিস্তিনের পাশে স্বরা ভাস্কর

শোবিজ

শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ
শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ

মাঠে ময়দানে

সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের
নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের

মাঠে ময়দানে

মব ঠেকাতে ব্যর্থ হলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
মব ঠেকাতে ব্যর্থ হলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা