শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২১ অক্টোবর, ২০২৪

জামায়াতকে নিয়ে বিতর্ক কেন

আবদুল্লাহ জিহাদী
জামায়াতকে নিয়ে বিতর্ক কেন

স্বাধীনতা কিংবা স্বাধীনতা-উত্তর রাজনীতিতে জামায়াতকে নিয়ে বিতর্ক বা সমালোচনা থেমে থাকেনি। ঘটনাচক্র, কর্মকান্ড, ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট, নীতি-আদর্শ, সাংগঠনিক কর্মকান্ড সবই এসেছে আলোচনা ও সমালোচনায়। বাংলাদেশের রাজনীতিতে সরকার গঠনে জামায়াতকে অক্ষ ও মিত্রশক্তি হতেও দেখা গেছে। দেশের বড় রাজনৈতিক দলগুলোর বন্ধু হয়েও কালক্রমে চরম শত্রুতেও পরিণত হয়েছে দলটি। প্রশ্ন হলো- শুধু দল হিসেবে জামায়াতকে নিয়েই সমালোচনা হয়? আসলে ইতিহাস কিন্তু তা বলছে না। বিএনপি, আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টিসহ বাম ও ডানপন্থি অন্যান্য দলকে নিয়েও বিভিন্ন ইস্যুতে বিতর্ক ও সমালোচনা রয়েছে। আর এসব সমালোচনার কেন্দ্রেই সরকার পরিচালনা, রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত, স্বার্থপরতা, দুর্নীতি, স্বেচ্ছাচারিতা, কূটনীতি, শিক্ষাব্যবস্থা, বিচারব্যবস্থার স্বাধীনতা ইত্যাদি বিষয় রয়েছে।

প্রচলিত রাজনীতিতে অন্যান্য দলের তুলনায় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীকে নিয়ে কেন এত বিতর্ক বা সমালোচনা। এসবের মানদন্ডই বা কী? অন্য কয়েকটি রাজনৈতিক দলের কর্মকান্ডের সঙ্গে তুলনা করলে কি সমালোচনা করার ইস্যু জামায়াতের দিকেই ঝুঁকে, নাকি একপেশে করা হয়? সেই প্রশ্নও এ সময়ে উঠছে। একটু বর্তমান থেকে অতীত ঘটনাপ্রবাহের দিকে আলোকপাত করলে বিষয়টির সবক পাওয়া যাবে।

১. আওয়ামী লীগের পতন আন্দোলন : বিগত এক দশক ধরে বিএনপিসহ বিরোধী সব রাজনৈতিক দল নানা ফর্মুলায় সরকার পতনের আন্দোলন করে আসছিল। হরতাল- অবরোধ, ২০১৩ সালে মার্চ ফর ডেমোক্রেসি, অসহযোগ, গণ অনশন, এক দফা সবই করা হয়েছে। এর   সবগুলোতেই জামায়াত অংশগ্রহণ করেছে। আওয়ামী লীগ সরকার যখন বিরোধী দলে ছিল তখনো জামায়াতের সঙ্গে সরকারবিরোধী আন্দোলন করেছে। রাজনৈতিক কর্মসূচিতে দলগুলোর মধ্যে আসলে মৌলিক কোনো পার্থক্য নেই। ঘটনাপ্রবাহ যাই থাক তার দায় সব দলেরই থাকবে। জামায়াত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দাবি আদায়ের চেষ্টা করেছে। তবে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা যেভাবে টেইলার্স শ্রমিক বিশ্বজিৎকে কুপিয়ে হত্যা করেছে জামায়াত সেই পথে হেঁটেছে বলে এমন কোনো প্রমাণ গণমাধ্যম তুলে ধরতে পারেনি অদ্যাবধি। আর জামায়াতের ছাত্র সংগঠন ছাত্রশিবিরকে নিয়ে ‘রগ কাটার’ যে প্রচারণা চালানো হয় সে বিষয়ে চ্যালেঞ্জ করেই চলতি বছরের ২৬ সেপ্টেম্বর জবাব দিয়েছেন সম্প্রতি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারি এস এম ফরহাদ। তিনি সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেছিলেন, ‘সহজ করে বললে রগ কাটা লিখে গুগলে সার্চ করলে দেখবেন সব ক্রাইমে ছাত্রলীগের নাম। শিবিরের নামে কোনো ডকুমেন্ট পাবেন না। ফ্যাসিবাদ প্রতিষ্ঠিত করতে গিয়ে শিবিরের নামে নানা ধরনের ট্যাগ দেয় আওয়ামী লীগ।’

২. জুলাই বিপ্লব : বিপ্লব সাধারণ সম্মিলিত প্রচেষ্টার ফল। কোনো প্রতিষ্ঠিত ব্যবস্থাকে বা শক্তিকে হটিয়ে দিয়ে নতুন ব্যবস্থা প্রবর্তন বা কায়েম করাই হলো বিপ্লব। এতে দল-মত, শ্রেণি-পেশার কোনো স্বতন্ত্র পরিচয় বহন করে না। লক্ষ্য এক ও অভিন্ন থাকে সবার। জুলাই বিপ্লবটি এমনই একটি ঘটনা। ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের জন্য সব মতাদর্শের ছাত্র, বিভিন্ন পেশা ও শ্রেণির মানুষ ঐক্যবদ্ধ হয়ে আন্দোলনে নেমেছিল। নেতৃত্ব কে দিল তা মুখ্য ছিল না। তার পরিচয় তুলে ধরারও গুরুত্ব বহন করেনি। বরং সামগ্রিক ঐকমত্যকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। কিন্তু বিস্ময়ের ব্যাপার হলো পরিস্থিতির পরিবর্তনের পর জুলাই বিপ্লবের সমন্বয়কদের মধ্যে ছাত্রশিবিরের নেতার পরিচয় প্রকাশের পর সমালোচনা শুরু করে একটি মহল। কারণ যারা সমালোচনা করছেন তারা আন্দোলনে যুক্ত হয়ে থাকলে অবশ্যই নিজেদের ব্যক্তিসত্তা, চিন্তা, মননকে বিসর্জন দেননি, উচিতও নয়, বরং তুলে ধরা দরকার। তারা নিশ্চয়ই নিজের পরিচয়কে ধারণ করেই এখনো আছেন, তাহলে কেউ শিবির করলে দোষ কেন? প্রকৃতির নিয়মানুযায়ী জাতির আকাক্সক্ষাকে যারা মূল্য দেবে, ত্যাগ স্বীকার করবে তারাই নেতৃত্ব পাবে। জাতির প্রয়োজনে ঐক্যের ভিত গঠন করা এখন জরুরি মনে করে জামায়াত নেতৃত্ব সেই বক্তব্যই দিচ্ছেন।

৩. দ্বন্দ্ব ও আগ্রাসন নিয়ে জামায়াতের কর্মকান্ডের বিতর্ক করছেন অনেকে। গত ৯ অক্টোবর জামায়াত তাদের রাষ্ট্র সংস্কার প্রস্তাব তুলে ধরেছে। রাজধানীর গুলশানের পাঁচতারকা হোটেল ওয়েস্টিনে সুধীসমাবেশ করে প্রস্তাবনাগুলো তুলে ধরেছে। প্রস্তাবনায় অন্তর্ভুক্ত ৪১টি বিষয়ের মধ্যে রাষ্ট্র সংস্কারসহ ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর স্বার্থ সমুন্নত রাখার ওপর গুরুত্ব তুলে ধরেছে। বুর্জোয়া প্রসঙ্গে এক সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছিলেন, একটি বুর্জোয়া দল হওয়ার জন্য প্রচুর অর্থবিত্তের মালিক হতে হয়। সাধারণ মানুষের সঙ্গে মিশতে চায় না। বুর্জোয়ারা দেশের সম্পদ কুক্ষিগত করে নিজের পকেটে ঢুকাতে চায়। এগুলো জামায়াতের মাঝে নেই, বরং জনগণের সঙ্গে মিশে ও মানুষের বিপদে সহযোগিতা ও ব্যক্তিগত পর্যায়ে কল্যাণে কাজ করে।

সম্প্রতি শারদীয় দুর্গাপূজার মন্ডপে সাংস্কৃতিক পরিবেশনা নিয়ে জামায়াত ও ছাত্রশিবিরকে জড়িয়ে সমালোচনা হচ্ছে। যে কোনো নতুন বিষয় নিয়ে সমালোচনা বা পুরাতনের সঙ্গে দ্বান্দ্বিক মনে হওয়া স্বাভাবিক। তবে পরিমাপের নিক্তি বা মূল্যায়নের প্রাসঙ্গিকতা ঠিক থাকলে হয়তো বিতর্কের সহজ সমাধান হতে পারে। সব দল বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ বলে বক্তব্য দেয়। অতীতের চেয়ে সনাতনীদের পূজা বা ধর্মাচালে জামায়াতের নিরাপত্তা দেওয়া বা খোঁজখবর নেওয়ার তৎপরতা এবার বেশি ছিল। যার কারণে সাংস্কৃতিক মঞ্চে দেশাত্মবোধক ভাবধারার গান পরিবেশনার আমন্ত্রণ জানায় চট্টগ্রামের একটি মন্ডপ কর্তৃপক্ষ। এটি কোনো আগ্রাসন নয়, বরং সম্প্রীতির উন্নয়নের বহিঃপ্রকাশ। তবে আদর্শিক দিক থেকে ভিন্নতার কারণে স্বার্থান্বেষী শ্রেণির সমালোচকরা ‘টপিক আউট’ করে ভাইরাল করেছে বিষয়টিকে- যা হীন উদ্দেশ্যের প্রকাশ।

দলটির বিরুদ্ধে নেতিবাচক বয়ান তৈরির প্রকল্প দীর্ঘদিনের। এর ফলও ভোগ করেছে দুভাবে স্বার্থান্বেষীরা। একটি হলো জামায়াত-বিদ্বেষ সমাজে জিইয়ে রাখা, আরেকটি হলো দলটির নেতা-কর্মীদের কোণঠাসা করে রেখে নিজেদের অপকর্মগুলোকে আড়াল করা এবং পরিধি বাড়িয়ে ভোগবাদী মানসকে প্রতিষ্ঠা করা। তবে সম্প্রতি জামায়াত যেভাবে গণমানুষের কাছে সমাজ ভাবনা ও বাস্তব পরিস্থিতির মেসেজ পৌঁছে দিয়েছে, তাতে করে বয়ান প্রকল্পবিদদের স্বপ্নবিলাস ধ্বংস হয়েছে। নবজাগরণে মসনদ উল্টে গেছে। তবে ফ্যাসিস্টের দোসর ও ক্রীড়নকরা নানাভাবে ছোবল দেওয়ার চেষ্টায় সক্রিয়।

প্রেক্ষাপট ও উদ্ভূত পরিস্থিতিও কাউকে মূল্যায়নের একটি নিক্তি হতে পারে। বাংলাদেশের মানুষের বর্তমান আকাক্সক্ষাকে কোন দল কীভাবে ধারণ করছে তা আলোচনার দাবি রাখে। বর্তমান সরকার যে সংস্কার কার্যক্রম হাতে নিয়েছে এতে বিএনপি, জামায়াতসহ অন্যান্য দল নানা প্রস্তাবনা ও পরামর্শ দিয়েছে। সবার লক্ষ্য হলো কল্যাণকর শাসনের পথ সুগম করা। ভবিষ্যৎ ফ্যাসিবাদের পথ রুদ্ধ করা ও ক্ষমতার ভারসাম্য তৈরি করার মতো প্রস্তাব জামায়াত অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার কাছে দিয়েছে বলে জানা গেছে। এর মধ্যে অন্যতম একটি হলো- পিআর বা আনুপাতিক প্রতিনিধিত্বমূলক নির্বাচনব্যবস্থা। তবে বার্তা সংস্থা ইউএনবিতে দেওয়া এক মতামতে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, তারা নির্বাচনে পিআর বা আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব প্রক্রিয়ায় নির্বাচন চান না। তবে ভবিষ্যৎ ফ্যাসিস্টের পথ রুদ্ধ করা বা ক্ষমতার ভারসাম্যের জন্য পিআর পদ্ধতিকে অধিক কার্যকরী মনে করেন নির্বাচন বিশেষজ্ঞ ড. তোফায়েল আহমেদ ও বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ।

যে কোনো রাজনৈতিক দলের কর্মসূচি ও কর্মপদ্ধতি এবং কর্মকান্ড জনবান্ধব ও সময়োপযোগী হতে হবে। রাষ্ট্রযন্ত্রকে জনকল্যাণে পরিচালিত করার জন্য ক্ষমতাসীনদের দক্ষতা, অভিজ্ঞতা ও দূরদর্শিতা গড়ে ওঠে রাজনৈতিক চর্চার মাধ্যমে। অস্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় কখনো টিকে থাকা যায় না কিংবা ফলপ্রসূ কাজও করা যায় না। সমালোচনা পথ বাতলে দেয়, আর সমালোচনাকে রুদ্ধ করে দিলে চলার পথ খাটো হয়ে যায়- পতন হয়। এজন্য রাজনীতির সৌন্দর্য হলো যৌক্তিক সমালোচনা। কথায় আছে যুক্তিতে মুক্তি মেলে, তর্কে বহুদূর।

লেখক : গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
এখনো অপেক্ষা
এখনো অপেক্ষা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
সেই ভিয়েতনাম এখন
সেই ভিয়েতনাম এখন
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
স্বাস্থ্যব্যয়
স্বাস্থ্যব্যয়
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
সর্বশেষ খবর
পৌষের আগেই জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রিতে নামার আভাস
পৌষের আগেই জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রিতে নামার আভাস

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বিএনপির নেতৃত্ব দিতে হলে পরীক্ষায় পাস করতে হবে: ডা. জাহিদ
বিএনপির নেতৃত্ব দিতে হলে পরীক্ষায় পাস করতে হবে: ডা. জাহিদ

৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

আওয়ামী লীগের আমলে দেশের মানুষ  
সবকিছু থেকে বঞ্চিত হয়েছে : মান্না
আওয়ামী লীগের আমলে দেশের মানুষ   সবকিছু থেকে বঞ্চিত হয়েছে : মান্না

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমরা আর কোনো রাজনৈতিক দলের হাতিয়ার হতে চাই না : ডিবিপ্রধান
আমরা আর কোনো রাজনৈতিক দলের হাতিয়ার হতে চাই না : ডিবিপ্রধান

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বাসচাপায় অটোরিকশা চালক নিহত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বাসচাপায় অটোরিকশা চালক নিহত

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই দিনব্যাপী নবান্ন উৎসব শুরু
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই দিনব্যাপী নবান্ন উৎসব শুরু

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্যর্থ লিটন, ২৬ রানের মাঝে ৩ উইকেট হারিয়ে আবারও চাপে বাংলাদেশ
ব্যর্থ লিটন, ২৬ রানের মাঝে ৩ উইকেট হারিয়ে আবারও চাপে বাংলাদেশ

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্র-জনতার শক্তির কাছে স্বৈরাচার পরাজিত হবেই : মঈন খান
ছাত্র-জনতার শক্তির কাছে স্বৈরাচার পরাজিত হবেই : মঈন খান

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

মহেশপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
মহেশপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ মামলায়  
ছাত্রলীগ নেতা কারাগারে
বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ মামলায়   ছাত্রলীগ নেতা কারাগারে

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উইন্ডোজ ১১ আপডেট নিয়ে বিভ্রান্তি : ৪০ কোটি ব্যবহারকারীকে সতর্কতা
উইন্ডোজ ১১ আপডেট নিয়ে বিভ্রান্তি : ৪০ কোটি ব্যবহারকারীকে সতর্কতা

৪৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণা : ৪ কোটি খোয়ালেন তরুণ
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণা : ৪ কোটি খোয়ালেন তরুণ

৫০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

১৫০ ফুট গভীর গর্তে পড়ে যাওয়া আরিয়ানকে বাঁচানো গেল না
১৫০ ফুট গভীর গর্তে পড়ে যাওয়া আরিয়ানকে বাঁচানো গেল না

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থতার সময় সালমান আমার যত্ন নিয়েছেন : রাশমিকা
অসুস্থতার সময় সালমান আমার যত্ন নিয়েছেন : রাশমিকা

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

দেশের নারী ক্রিকেটে প্রথমবারের মতো বিসিএল
দেশের নারী ক্রিকেটে প্রথমবারের মতো বিসিএল

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেনাপোলে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় শাড়ি আটক
বেনাপোলে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় শাড়ি আটক

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় হত্যা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
কুষ্টিয়ায় হত্যা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষেধাজ্ঞা থেকে মুক্তি পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার ডিকভেলা
নিষেধাজ্ঞা থেকে মুক্তি পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার ডিকভেলা

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়ায় হত্যা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
কুষ্টিয়ায় হত্যা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরের কাশিমপুরে কমিউনিটি পুলিশিং আলোচনা সভা
গাজীপুরের কাশিমপুরে কমিউনিটি পুলিশিং আলোচনা সভা

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

চলন্ত ট্রেনে ঝুলে ভিডিও তৈরি করতে গিয়ে ছিটকে পড়লেন তরুণী
চলন্ত ট্রেনে ঝুলে ভিডিও তৈরি করতে গিয়ে ছিটকে পড়লেন তরুণী

১ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সিরিয়ার নৌঘাঁটি থেকে সরে যাচ্ছে রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ
সিরিয়ার নৌঘাঁটি থেকে সরে যাচ্ছে রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জয়পুরহাটে তিন দিনব্যাপী জেলা ইজতেমা
জয়পুরহাটে তিন দিনব্যাপী জেলা ইজতেমা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌম্য-মিরাজের ফিফটিতে বিপদমুক্ত বাংলাদেশ
সৌম্য-মিরাজের ফিফটিতে বিপদমুক্ত বাংলাদেশ

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিরোজপুরে বিএনপির আনন্দ র‌্যালি অনুষ্ঠিত
পিরোজপুরে বিএনপির আনন্দ র‌্যালি অনুষ্ঠিত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরের কাশিমপুরে কমিউনিটি পুলিশিং আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
গাজীপুরের কাশিমপুরে কমিউনিটি পুলিশিং আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বকনিষ্ঠ দাবাড়ু বিশ্বচ্যাম্পিয়ন গুকেশ
সর্বকনিষ্ঠ দাবাড়ু বিশ্বচ্যাম্পিয়ন গুকেশ

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিযানে বাধা, কুষ্টিয়ায় ১০ ইটভাটা মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, কুষ্টিয়ায় ১০ ইটভাটা মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

এক মাস পর রিজার্ভ বেড়ে ১৯ বিলিয়নের ঘরে
এক মাস পর রিজার্ভ বেড়ে ১৯ বিলিয়নের ঘরে

১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ফিস্টুলা নির্মূলে ঢাকায় দু’দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু
ফিস্টুলা নির্মূলে ঢাকায় দু’দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু

১ ঘন্টা আগে | হেলথ কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ
বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি
কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন
মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি
পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি

২০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল
ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’
‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’

১৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

শমী কায়সারের জামিন স্থগিত
শমী কায়সারের জামিন স্থগিত

৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া
সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার সূচি প্রকাশ
২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার সূচি প্রকাশ

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন
ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার অস্থায়ী সরকারের জন্য সুখবর
সিরিয়ার অস্থায়ী সরকারের জন্য সুখবর

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি
র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই
সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই

১১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে
পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে

১৪ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে এবার শীতের অনুভূতি বেশি হবে
যে কারণে এবার শীতের অনুভূতি বেশি হবে

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প
যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা
ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা

২৩ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভর্তির সুযোগ দাবিতে ‘অনুত্তীর্ণ’ চিকিৎসকদের বিক্ষোভ, অবরুদ্ধ বিএসএমএমইউ উপাচার্য
ভর্তির সুযোগ দাবিতে ‘অনুত্তীর্ণ’ চিকিৎসকদের বিক্ষোভ, অবরুদ্ধ বিএসএমএমইউ উপাচার্য

৭ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল
ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল

১৬ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরুর তারিখ জানাল পিএসসি
৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরুর তারিখ জানাল পিএসসি

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় গিয়াস উদ্দিন মামুনের খালাসের রায় বহাল
দুদকের মামলায় গিয়াস উদ্দিন মামুনের খালাসের রায় বহাল

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শি জিনপিংকে নিজের অভিষেকে আমন্ত্রণ জানালেন ট্রাম্প!
শি জিনপিংকে নিজের অভিষেকে আমন্ত্রণ জানালেন ট্রাম্প!

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালুকায় এক ওড়নায় স্বামী-স্ত্রীর আত্মহত্যা
ভালুকায় এক ওড়নায় স্বামী-স্ত্রীর আত্মহত্যা

১১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ই-সিগারেট আমদানি নিষিদ্ধ করছে সরকার
ই-সিগারেট আমদানি নিষিদ্ধ করছে সরকার

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ
মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ

২১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সে স্বামীর সহায়তায় ১০ বছর ধরে স্ত্রীকে ধর্ষণে অভিযুক্ত ৫০ জন
ফ্রান্সে স্বামীর সহায়তায় ১০ বছর ধরে স্ত্রীকে ধর্ষণে অভিযুক্ত ৫০ জন

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা
বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে
তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে

পেছনের পৃষ্ঠা

খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট
খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারের জন্য হাহাকার
সারের জন্য হাহাকার

নগর জীবন

সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা
সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহবাগে বিক্ষোভ
শাহবাগে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক
নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক

শোবিজ

কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ
রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ

রকমারি নগর পরিক্রমা

সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর
শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট মোকাবিলায় বিকল্প  নেই রাজনৈতিক সরকারের
সংকট মোকাবিলায় বিকল্প নেই রাজনৈতিক সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে
ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস
পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস

পেছনের পৃষ্ঠা

মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ
চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি
বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি

মাঠে ময়দানে

সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার
এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার

নগর জীবন

শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া
শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া

শোবিজ

রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ পুলিশ সুপার বদলি
১২ পুলিশ সুপার বদলি

পেছনের পৃষ্ঠা