শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩০ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ০০:১৩, সোমবার, ৩০ ডিসেম্বর, ২০২৪

এমপির কারাদহন! আওয়ামী দুঃশাসনের দলিল

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
এমপির কারাদহন! আওয়ামী দুঃশাসনের দলিল

কারাগার নিয়ে আমার আগ্রহ ছিল প্রবল- কিন্তু আসামি হিসেবে ওখানে যেতে হবে এমন দুঃস্বপ্ন কোনো দিন মনের মধ্যে ছিল না। কিন্তু শেখ হাসিনার নির্দেশে এবং তাঁর দোসর সালমান এফ রহমানের ঐকান্তিক চেষ্টায় আমার কারা গমন যখন অনিবার্য হয়ে উঠল তখন আমার সামনে মাত্র দুটো পথ খোলা ছিল। প্রথমটি হলো, শেখ হাসিনার পায়ের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে স্ত্রী-পুত্র-কন্যাসমেত কান্নাকাটি করে তাঁর অনুকম্পা প্রার্থনা করা নতুবা প্রাণপণ চেষ্টা করে, গা-ঢাকা দিয়ে, পরিবেশ-পরিস্থিতি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া। শৈশব থেকেই আমার মধ্যে অদ্ভুত কয়েকটি দোষ বিষবৃক্ষের মতো মন-মস্তিষ্ক, আচার-আচরণ ও দৃষ্টিভঙ্গির মধ্যে বেড়ে উঠেছে। অন্যায়ের কাছে মাথা নত না করা- মুখের ওপর উচিত কথা বলে দেওয়া অথবা ঘৃণিত ব্যক্তির কাছে যত স্বার্থই থাকুক না কেন তার ছায়াটি পর্যন্ত পরিহার করা।

আমার আরেকটি বদগুণ হলো, শতভাগ নিশ্চিত না হলে আমি কারও কথার সঙ্গে তাল মিলিয়ে মাথা ঝুলাতে পারি না। উল্টো কেউ যদি আমার সামনে মিথ্যা বলে বা অহেতুক বাহাদুরি দেখায়, সে ক্ষেত্রে আমার চোখমুখে এমন একটি অভিব্যক্তি ফুটে ওঠে যা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির নজর এড়ায় না। আমার এসব বদগুণ এবং বদ খাসলতের কারণে আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী মহলে আমি একজন বেয়াদব, বেয়াড়া অতি পণ্ডিত প্রকৃতির অর্বাচীন বালকরূপে পরিচিত হয়ে গেলাম। তারা সবাই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে উপর্যুপরি নালিশ জানাতে লাগলেন। অন্যদিকে প্রধানমন্ত্রী লক্ষ করলেন যে অন্য সব তরুণ সংসদ সদস্য তাঁর সামনে গিয়ে যেভাবে তোয়াজ-তদবির করে তার সামান্যতম লক্ষণ তিনি আমার মধ্যে দেখলেন না। ফলে ক্ষমতার কেন্দ্রে থাকা লোকজনের মধ্যে যে রাজনৈতিক ভাবসাব কাজ করে তা আমার দ্বারা কিছুটা হলেও ক্ষতিগ্রস্ত হতে থাকল।

উল্লেখিত বৈশিষ্ট্য নিয়ে ২০০৯ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত আমি আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাদের চক্ষুশূলে পরিণত হলাম। কিন্তু টক শো, বিভিন্ন পত্রিকায় লেখালেখি এবং নির্বাচনি এলাকা এবং রাজনৈতিক মহলের সবার সঙ্গে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক থাকার কারণে জনপ্রিয়তা-পরিচিতি কিংবা গ্রহণযোগ্যতা, এমন সুযোগ আমার জন্য তৈরি হলো যা কি না, আওয়ামী লীগের দুর্নীতিবাজ, অযোগ্য, চাটুকার নেতাদের মধ্যে ঈর্ষার আগুন জ্বালিয়ে দিল। আমি তাদের ঈর্ষায় ঘৃতাহুতি দেওয়ার জন্য অকপটে নির্জলা সত্য অনেকটা শিশুর মতো ফটাফট বলা শুরু করলাম, যা কিনা জাতীয় গণমাধ্যমগুলো লুফে নিল। ফলে প্রায় প্রতিদিনই আমার কোনো কোনো বক্তব্য সংবাদপত্রের শিরোনাম হতো। পত্রিকায় নিজে কলাম লিখতাম প্রতি সপ্তাহে তিন-চারটি করে আর রোজ রাতে টক শো তো থাকতই।

সরকারের মধ্যে ঘাপটি মেরে থাকা দুর্নীতিবাজ, লুটেরা, ব্যাংকখেকো খোকাবাবুর দল প্রমাদ গুনল। প্রথমে আকার-ইঙ্গিতে ভয় দেখাল, তারপর হুমকি। বিষবৃক্ষকিন্তু কোনো কিছুতেই কাজ হলো না, আমার স্পর্ধা বরং দিনদিন বাড়তেই থাকল আর এভাবেই তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সবচেয়ে বিশ্বস্ত এবং আওয়ামী লীগের ডি ফ্যাক্টো সভাপতি কাম প্রধানমন্ত্রী সালমান এফ রহমানের সঙ্গে আমার বিরোধ তুঙ্গে পৌঁছে গেল।

প্রধানমন্ত্রী ইচ্ছা করলে বিরোধটি থামিয়ে দিতে পারতেন। কিন্তু তিনি সেটা করলেন না। কারণ তিনি দলের মধ্যে মতানৈক্য, অন্তর্দ্বন্দ্ব ইত্যাদি ইচ্ছা করেই জিইয়ে রাখতেন। অধিকন্তু কেউ যদি বঙ্গবন্ধু, শেখ হাসিনা এবং তাঁর পুত্রকন্যাদের বাদ দিয়ে দলের প্রভাবশালী দুর্নীতিবাজদের তুচ্ছতাচ্ছিল্য কিংবা অপমান করতেন তবে সেটা তিনি উপভোগ করতেন। আর তিনি যাঁদের পছন্দ করেন না এমন বড় নেতার ধুতি ধরে টানাটানি করলে তিনি সেই দৃশ্য দেখে যারপরনাই আনন্দ পেতেন। ফলে আমার কর্মকাণ্ড নিয়ে দলের দুর্নীতিবাজদের প্রবল আপত্তি থাকলেও শেখ হাসিনা ওসব নিয়ে মাথা ঘামাতেন না। উল্টো তিনি আমার পক্ষে অবস্থান নিতেন।

আমাকে কীভাবে দমানো যায়, কীভাবে আমার মুখ বন্ধ করা যায় অথবা কীভাবে আমাকে দুনিয়া থেকে সরিয়ে দেওয়া যায় তা নিয়ে বড় বড় রাঘববোয়াল বৈঠক শুরু করল। নির্বাচনি এলাকায় মরণফাঁদ তৈরি, ঢাকা শহরে মৃত্যুকূপ তৈরি, সামাজিকভাবে অপদস্থ করা, ব্যবসাবাণিজ্যের সর্বনাশ ঘটানো। দুর্নীতি দমন কমিশন, বাংলাদেশ ব্যাংক, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড, বিটিআরসিসহ বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের মাধ্যমে আমার ওপর এমন চাপ তৈরি করা হলো, যাতে করে আমি আলুভর্তা হয়ে ওরে বাবা! ওরে মা বলে চিৎকার করতে থাকি। তারা আমার চরিত্রহননের জন্য হানিট্রাপের ব্যবস্থা করল, ডিজিএফআই-এনএসআইসহ ডিবি অফিসকে লেলিয়ে দিল। আর ওসবের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে আমি আমার কলম ও জবাবের গতি বাড়িয়ে দিলাম। ফলে তারা আমাকে জেলে ঢোকানোর পরিকল্পনা চূড়ান্ত করল এবং দুজন মন্ত্রী এবং দুজন পত্রিকার সম্পাদক দ্বারা আমাকে সর্বশেষ সতর্কবার্তা হিসেবে ১০ নম্বর বিপৎসংকেত জানিয়ে দিল।

২০১৩ সালে আমার শরীর-মনে যে তারুণ্য ছিল তা আমাকে আরও বেপরোয়া করে তুলল। দুর্নীতির বিরুদ্ধে কথা বলাকে আমি ইবাদত হিসেবে মনে করতে থাকলাম। ফলে ২০১৩ সালের জুলাই মাসের ২৫ তারিখ আমাকে বাংলাদেশ প্রতিদিন অফিস থেকে গ্রেপ্তার করা হলো। আমার গ্রেপ্তার, ডিবি অফিসে রাত্রিযাপন, পরের দিন আদালতে তোলা-জেলে প্রেরণ এবং ৪৯ দিন কারাবাসের পর মুক্তির ঘটনার নেপথ্যে এত্ত সব ঘটনা, দুর্ঘটনা, রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা, দুঃখকষ্ট, বেদনা ইত্যাদি জড়িত ছিল, যা ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না। আজ মনে হয়, আমি যদি জেলে না যেতাম এবং স্বাভাবিক অবস্থায় মন্ত্রী-এমপি প্রধানমন্ত্রী হয়ে মারা যেতাম তবে আমার জীবনটি হতো এক অবোধ নাবালিকার জীবন যে কিনা ৮০-৯০ বছর ধরে দুনিয়াতে বসবাস করল এবং শেষ পর্যন্ত নবজাতকরূপে আজরাইলের দয়ায় কবরে চলে গেল।

জেলে বসে আমি জেলজীবন নিয়ে আত্মকথা লিখলাম। জেল থেকে বের হওয়ার পর সেই আত্মকথার পাণ্ডুলিপি বাংলাদেশ প্রতিদিন কর্তৃপক্ষকে দিলাম। তারা ধারাবাহিকভাবে প্রতিদিন প্রথম পৃষ্ঠায় আমার কারাবাসের কাহিনি ছাপতে আরম্ভ করল। বিরূপ সময়ে সরকারের রক্তচক্ষু এবং প্রভাবশালীদের শাসানির প্রতিকূলে বাংলাদেশ প্রতিদিন যথাসম্ভব সম্পাদনা করে দিন পনেরো ধরে আমার কারাবাসের কাহিনি ছাপল। সারা দেশে শুরু হলো তোলপাড়। কেউ কাঁদেন, কেউ হাসেন- আবার কেউবা ছি ছি রব তুলে সরকারর চৌদ্দগুষ্টি উদ্ধার করতে শুরু করলেন। ফলে পত্রিকা কর্তৃপক্ষ আর ছাপতে পারল না। পত্রিকার তৎকালীন সম্পাদক এমপির কারাদহন শিরোনামে সেই সময়ে লেখাগুলো প্রকাশ করেছিলেন, যা পরবর্তীকালে বই আকারে প্রকাশিত হয় এবং সেই ২০১৩ সাল থেকে আজ অবধি বাজারে সর্বাধিক বিক্রীত বইয়ের তালিকায় শীর্ষ স্থানটি দখল করে আসছে।

আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর এমপির কারাদহন বইটি আমি আবার পড়লাম। ২০১৩ সালের গুম-খুন এবং অন্ধকার জগতের কাণ্ডকারখানা নিয়ে ওই সময়ে যা লিখেছিলেন তা ২০২৪ সালের মুক্ত পরিবেশে পড়তে গিয়ে বারবার আঁতকে উঠেছি। এত সাহস আমার কোত্থেকে এসেছিল কিংবা কেন আমি ওসব করেছিলাম, তা আজকের পরিণত বয়সে এসে হিসাব মেলাতে পারি না। গ্রেপ্তারের অপমান আমার ওপর কী প্রভাব ফেলেছিল অথবা রাতে যখন একজন সংসদ সদস্যকে চোর-ডাকাতের মতো গ্রেপ্তার করে ডিবি অফিসে নিয়ে যাওয়া হলো তখন আমার নিতম্ব-লজ্জাস্থান, হাঁটু, পায়ের পাতা এবং গুহ্যদ্বার কীভাবে আমার সঙ্গে কথা বলেছিল- তা ভাবলে আমি পার্থিব জগৎ থেকে অপার্থিব জগতে চলে যাই।

আগেই বলেছি যে কারাবাস-গ্রেপ্তার নিয়ে আমি জীবনে কোনো দিন কল্পনাও করিনি। আমার চৌদ্দগুষ্টিতে মামলা-মোকদ্দমা, থানা-হাজত ও পুলিশি হয়রানি ইত্যাদির কোনো রেকর্ড নেই। পুলিশ দেখলে এখনো আমার হাত-পা কাঁপে। সেনাবাহিনী দেখলে জ্ঞান হারানোর মতো অবস্থা হয়। জীবনে কারও সঙ্গে মারামারি করিনি আর পারিবারিকভাবে আমার আব্বা-আম্মা জীবনে কোনো দিন আমার শরীরে একটি ফুলের টোকাও দেননি। সুতরাং ডিবি অফিসে নিয়ে পশ্চাৎদেশে গরম ডিম ঢোকানো হলো, পা ওপরে তুলে সিলিং ফ্যানের সঙ্গে টাঙিয়ে বেদম প্রহার করা হয় ইত্যাদি ভীতিকর গল্পকাহিনি যা কিছু শুনেছিলাম তা ঘটনার রাতে আমার মধ্যে নিদারুণ প্রতিক্রিয়া তৈরি করে। আমার লজ্জাস্থান বলতে থাকে ‘যদি আমার সঙ্গে একটি ইট বেঁধে ঝুলিয়ে রাখা হয়- পশ্চাৎদেশ চিৎকার করতে থাকে, যদি রাজহংসীর বড় একটা ডিম ঢোকানো হয় তবে কী হবে? এসব মারফতি শব্দমালা যাকে বিজ্ঞানের ভাষায় ইলুয়েশন বলা হয়- আমাকে রীতিমতো পাগল বানিয়ে ফেলে।

ডিবি অফিস থেকে যখন সকালে আদালতে নেওয়া হলো তখন শরীর-মন-মস্তিষ্কের ওপর আমার কোনো নিয়ন্ত্রণ ছিল না। আমি শুধু ফ্যাল ফ্যাল করে তাকাচ্ছিলাম, তারপর যখন কেন্দ্রীয় কারাগারে নেওয়া হলো এবং আল্লামা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর রুমে থাকতে দেওয়া হলো তখন হঠাৎ করে এক অলৌকিক শক্তির সন্ধান পেলাম। আবদুস সালাম পিন্টু, ব্রিগেডিয়ার আবদুর রহিম, মেজর জেনারেল রেজ্জাকুল হায়দারসহ সবাই আমাকে স্বাগত জানালেন। তখন রোজার মাস চলছিল। তাঁরা আমার জন্য ইফতারির আয়োজন করলেন। কিন্তু সরকারের গোয়েন্দা সংস্থার হঠাৎ বোধোদয় হলো যে আমার মতো মুখরা লোককে গ্রেনেড হামলার আসামিদের সঙ্গে রাখা উচিত হবে না। ফলে আমার সম্পর্কে নতুন হুকুম এলো কাসিমপুর কারাগারে অনতিবিলম্বে পাঠিয়ে দেওয়ার জন্য।

কাসিমপুরে আমার জন্য বরাদ্দ করা কামরাটি এক-এগারোর সময় সালমান এফ রহমান ও মোহাম্মদ নাসিম সাহেব ছিলেন। সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীও সেখানে অনেক দিন ছিলেন। আর যে সেলের অধীন আমার কামরাটি ছিল সেখানে জামায়াত নেতা মীর কাসেম আলী, এটিএম আজাহার, তারেক রহমানের বন্ধু গিয়াস উদ্দিন আল মামুন এবং আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক মাহমুদুর রহমান ছিলেন। তাঁরা সবাই আমাকে স্বাগত জানালেন। আমাদের পাশের সেলে জামায়াত নেতা কাদের মোল্লা, ছাত্রশিবিরের সাবেক ও বর্তমান কয়েকজন নেতা এবং বেশ কয়েকজন শীর্ষ সন্ত্রাসী থাকতেন। অদূরে হাই সিকিউরটি সেলে থাকতেন জামায়াত নেতা কামারুজ্জামান এবং শীর্ষ সন্ত্রাসী সুইডেন আসলাম। পুরো কারাগারে গিয়াস উদ্দিন আল মামুনের অবাধ বিচরণ ছিল। তিনি আপন যোগ্যতায় সবার সঙ্গে চমৎকার সম্পর্ক গড়ে তুলেছিলেন এবং আমরা বলতে গেলে সবাই তাঁর মেহমানদারিতে দিনরাত পার করছিলাম। সেসব দিনরাতে জেলের ভিতরে এবং বাইরে অনেক পিলে চমকানো ঘটনা ঘটত, যা আমি সাধ্যমতো আমার কারাদহন বইতে বর্ণনা করার চেষ্টা করেছি। বাংলাদেশ প্রতিদিনে যখন তা ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হয়েছিল, তখন সরকারি মহলে যে হইচই পড়ে যায় এবং সাধারণ মানুষ যেভাবে সরকারের ভিতরকার গুপ্ত কথা শুনে বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে তার ফলে আওয়ামী সরকারের খাওয়াদাওয়া বন্ধ হয়ে যায়, সালমান-আনিসুল গং সর্বশক্তি নিয়োগ করে গণমাধ্যমের গলাটিপে মাঝপথে এমপির কারাদহনের প্রকাশনা বন্ধ করে দেয়। দেশের পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে আওয়ামী দুঃশাসনের সেই দলিল বাংলাদেশ প্রতিদিন কর্তৃপক্ষ পুনরায় প্রকাশের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে শুনেছি। তাই আমার কারাজীবনের স্মৃতিকথার সারসংক্ষেপ আপনাদের কাছে পেশ করলাম।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
মব সন্ত্রাস
মব সন্ত্রাস
অবশেষে যুদ্ধবিরতি
অবশেষে যুদ্ধবিরতি
রাষ্ট্রভাবনা
রাষ্ট্রভাবনা
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
গায়েবি মামলা
গায়েবি মামলা
ইরানে হামলা
ইরানে হামলা
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি
ফলমেলার সামাজিক প্রভাব
ফলমেলার সামাজিক প্রভাব
ইরানে হামলা : ভণ্ডামির প্রতিচ্ছবি
ইরানে হামলা : ভণ্ডামির প্রতিচ্ছবি
কুহরিছে নন্দনের পাখি
কুহরিছে নন্দনের পাখি
সর্বশেষ খবর
নিউইয়র্ক সিটির ৪’শ বছরের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র হচ্ছেন জোহরান
নিউইয়র্ক সিটির ৪’শ বছরের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র হচ্ছেন জোহরান

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে পাঁচ বছরের শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ যুবক গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে পাঁচ বছরের শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ যুবক গ্রেফতার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় টর্চার সেলের সন্ধান, অস্ত্র-মাদকসহ আটক ৫
কুষ্টিয়ায় টর্চার সেলের সন্ধান, অস্ত্র-মাদকসহ আটক ৫

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা
সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা

২৩ মিনিট আগে | টক শো

গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে আরও তিনজনকে ফাঁসি দিল ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে আরও তিনজনকে ফাঁসি দিল ইরান

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসিবিতে ১৬তম ইনটেক্স বাংলাদেশ এক্সিবিশন শুরু
আইসিসিবিতে ১৬তম ইনটেক্স বাংলাদেশ এক্সিবিশন শুরু

৩৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’
‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল
যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঠাকুরগাঁও রেজিস্ট্রি অফিসে তালা দিয়ে রেজিস্ট্রারকে অবরুদ্ধের অভিযোগ
ঠাকুরগাঁও রেজিস্ট্রি অফিসে তালা দিয়ে রেজিস্ট্রারকে অবরুদ্ধের অভিযোগ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেড পেল গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড ২০২৫
স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেড পেল গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড ২০২৫

৫৩ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

তিন দিন পর্যাপ্ত ঘুম না হলেই হার্টের ভয়ংকর ক্ষতি!
তিন দিন পর্যাপ্ত ঘুম না হলেই হার্টের ভয়ংকর ক্ষতি!

৫৫ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

সোনারগাঁয়ে দুই যুবককে অপহরণ করে নির্যাতন, গ্রেফতার ৫
সোনারগাঁয়ে দুই যুবককে অপহরণ করে নির্যাতন, গ্রেফতার ৫

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বনাথে চলন্ত গাড়ি থেকে যুবককে গুলি!
বিশ্বনাথে চলন্ত গাড়ি থেকে যুবককে গুলি!

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নাটোরে বাসচাপায় ৪ জন নিহতের ঘটনায় চালক গ্রেপ্তার
নাটোরে বাসচাপায় ৪ জন নিহতের ঘটনায় চালক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চসিকের সাবেক কাউন্সিলরের ১১ কোটি টাকার সম্পদ জব্দের নির্দেশ
চসিকের সাবেক কাউন্সিলরের ১১ কোটি টাকার সম্পদ জব্দের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চালককে হত্যা করে মিশুক ছিনতাই, নারীসহ গ্রেফতার ৪
চালককে হত্যা করে মিশুক ছিনতাই, নারীসহ গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট
ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতিতে কাতারের ভূমিকায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর কৃতজ্ঞতা
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতিতে কাতারের ভূমিকায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর কৃতজ্ঞতা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

দৌলতদিয়া যৌনপল্লীতে ওয়ারড্রপ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
দৌলতদিয়া যৌনপল্লীতে ওয়ারড্রপ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলম্বো টেস্টে: টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
কলম্বো টেস্টে: টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা পাবে: আমিনুল হক
নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা পাবে: আমিনুল হক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত
এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি
‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইসলামের সোনালি যুগে চিকিৎসাশাস্ত্রের উন্নয়ন
ইসলামের সোনালি যুগে চিকিৎসাশাস্ত্রের উন্নয়ন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শারজাহে ইসলামিক ফোরামের ২৫তম জ্ঞানসভা
শারজাহে ইসলামিক ফোরামের ২৫তম জ্ঞানসভা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাল থেকে শুরু এইচএসসি পরীক্ষা, অংশ নিচ্ছে ১২ লাক্ষাধিক শিক্ষার্থী
কাল থেকে শুরু এইচএসসি পরীক্ষা, অংশ নিচ্ছে ১২ লাক্ষাধিক শিক্ষার্থী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে
হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫
সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজনৈতিক অনিশ্চয়তাসহ চার কারণে চাপের মুখে বাংলাদেশের অর্থনীতি
রাজনৈতিক অনিশ্চয়তাসহ চার কারণে চাপের মুখে বাংলাদেশের অর্থনীতি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান
কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন
সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল
যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন
ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে
হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া
স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য
ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প
নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক
ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’
‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল
যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার
ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?
ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ৫৭ কলেজের নাম পরিবর্তন
দেশের ৫৭ কলেজের নাম পরিবর্তন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার
সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল
ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু
ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘাঁটিতে হামলার নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘকে কাতারের চিঠি, ইরানের রাষ্ট্রদূত তলব
ঘাঁটিতে হামলার নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘকে কাতারের চিঠি, ইরানের রাষ্ট্রদূত তলব

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ইউরোপীয় নাগরিক আটক
ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ইউরোপীয় নাগরিক আটক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি
‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

প্রয়োজনে আমাকে ধরে নিয়ে বুকে গুলি চালায় দেন: ইশরাক
প্রয়োজনে আমাকে ধরে নিয়ে বুকে গুলি চালায় দেন: ইশরাক

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরমাণু কার্যক্রম ফের স্বাভাবিক করার প্রক্রিয়ায় ইরান
পরমাণু কার্যক্রম ফের স্বাভাবিক করার প্রক্রিয়ায় ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাদীকে বিয়ের পর গায়ক নোবেলের জামিন, মুক্তিতে বাধা নেই
বাদীকে বিয়ের পর গায়ক নোবেলের জামিন, মুক্তিতে বাধা নেই

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র
ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈঠক চেয়ে ইরানকে জাতিসংঘ পরমাণু সংস্থার চিঠি
বৈঠক চেয়ে ইরানকে জাতিসংঘ পরমাণু সংস্থার চিঠি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর

সম্পাদকীয়

মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ
মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ

প্রথম পৃষ্ঠা

তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন
তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা
যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে
তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে

শোবিজ

হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়
হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’
‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়
আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের
নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত
ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ
অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ

নগর জীবন

এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা
এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত
কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ
সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে
ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...
ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...

শোবিজ

কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ

সম্পাদকীয়

বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে
বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে
নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে

মাঠে ময়দানে

৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্রভাবনা
রাষ্ট্রভাবনা

সম্পাদকীয়

রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা
রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা

শোবিজ

কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী
কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী

মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনের পাশে স্বরা ভাস্কর
ফিলিস্তিনের পাশে স্বরা ভাস্কর

শোবিজ

শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ
শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ

মাঠে ময়দানে

সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের
নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের

মাঠে ময়দানে

মব ঠেকাতে ব্যর্থ হলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
মব ঠেকাতে ব্যর্থ হলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা