শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৬ জানুয়ারি, ২০২৫

তৈরি করতে হবে বিনিয়োগের পরিবেশ

প্রিন্সিপাল এম এইচ খান মঞ্জু
প্রিন্ট ভার্সন
তৈরি করতে হবে বিনিয়োগের পরিবেশ

মানুষের জীবনমান উন্নয়নের প্রথম শর্তই হচ্ছে কর্মসংস্থান। কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয় সরকারি-বেসরকারি বিনিয়োগের মাধ্যমে ব্যবসাবাণিজ্য, শিল্পকারখানা প্রতিষ্ঠা ও উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডে। এ ক্ষেত্রে বেসরকারি বিনিয়োগ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যে কোনো দেশের অর্থনৈতিক উন্নতি নির্ভর করে শিল্প ও ব্যবসাবাণিজ্যের ওপর। অনেক সময় বিনিয়োগকে প্রবৃদ্ধি ও উন্নয়নের চালিকাশক্তি হিসেবে ধরা হয়। বিনিয়োগ ব্যক্তি খাতে যেমন হতে পারে, তেমনি হয় রাষ্ট্রীয় খাতে। যে কোনো দেশে ব্যক্তি বা বেসরকারি বিনিয়োগ তার অর্থনীতির বড় একটা দিক। দেশের অর্থনীতি নানা রকম চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করছে। ছোটবড় সব ব্যবসার ক্ষেত্রেই নানা ধরনের ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। শিল্প, ব্যবসা, বিনিয়োগ- সবকিছুই যেন তার স্বাভাবিক গতি হারিয়ে ফেলছে। এ অবস্থায় বিনিয়োগ আকর্ষণে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে।

শেখ হাসিনার সরকার ও তাঁর আত্মীয়স্বজন মিলে দেশের অর্থনীতিকে ধ্বংস করেছে। ব্যাংকের টাকা লোপাট করেছে। শিক্ষাব্যবস্থাকে শেষ করে দিয়েছে। গণ অভ্যুত্থানে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার পতন ও পালিয়ে যাওয়ার পর তাঁর ধ্বংস করে যাওয়া অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে অন্তর্র্বর্তী সরকার কাজ করে যাচ্ছে। পর্যুদস্ত অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের কাজ সহজ নয়। তবে অর্থ উপদেষ্টা ও বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর তাঁদের দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা দিয়ে তা পুনরুদ্ধারের চেষ্টা করে যাচ্ছেন। ইতোমধ্যে শেখ হাসিনার আমলে লুটপাট ও পাচারে ধ্বংস হয়ে যাওয়া ব্যাংক খাতে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে তাঁরা সক্ষম হয়েছেন। তলানিতে ঠেকে যাওয়া রিজার্ভ এখন সবল হয়েছে। রিজার্ভ ২১ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে। রেমিট্যান্সেও রেকর্ড সৃষ্টি হয়েছে। গত ডিসেম্বরে রেকর্ড ২ দশমিক ৬৩ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স এসেছে, যা ২০২৩ সালের ডিসেম্বরের চেয়ে ৩৩ শতাংশ বেশি। রপ্তানি বাণিজ্যও ২০২৩ সালের চেয়ে ১৮ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।

তবে মূল্যস্ফীতির কারণে জিনিসপত্রের দাম সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে চলে যাওয়ায় তাদের জীবনযাপন দুরূহ হয়ে পড়েছে। আয়ের সঙ্গে ব্যয় সংকুলান করতে পারছে না। অভাব-অনটনের মধ্যে পড়ে মানুষের মধ্যে হতাশা তীব্র হয়ে উঠেছে।

রিজার্ভ, রেমিট্যান্স বৃদ্ধি এবং বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের সক্ষমতা বাড়াতে পারলেও বেসরকারি বিনিয়োগের পরিবেশ ও নিত্যপণ্যের মূল্য এখনো নিয়ন্ত্রণ করতে পারেনি। এ ক্ষেত্রে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আস্থার সংকট রয়েছে। এ সংকট কাটিয়ে কীভাবে বিনিয়োগে তাদের উদ্বুদ্ধ করা যায়, এ উদ্যোগ ও পরিকল্পনা সরকারকে নিতে হবে। এ সরকারের সময় যদি বিনিয়োগ বাড়ানো না যায়, মানুষ ভালো না থাকে, তাহলে তা হবে হতাশার। কারণ এ সরকারে দেশের প্রথিতযশা অর্থনীতিবিদরা রয়েছেন। অন্যরা সহায়ক শক্তি হিসেবে কাজ করছেন। তাঁদের সমন্বয়ে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে যেসব বাধা ও সংকট রয়েছে, তা উত্তরণের পথরেখা তৈরি সম্ভব। বিনিয়োগের পরিবেশ এমনভাবে তৈরি করতে হবে, যাতে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আস্থা ফিরে আসে, অনিশ্চয়তায় না ভোগে। পরবর্তী সরকার এলেও যাতে তাদের বিনিয়োগ ইনটেক্ট থাকে এবং এ ধারা অব্যাহত রাখতে পারে।

এখন সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন সাধারণ মানুষের কষ্ট লাঘব করা। জিনিসপত্রের দাম কমানো থেকে শুরু করে কর্মসংস্থান বৃদ্ধি করা। বেকারত্ব দূরীকরণে কী ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া যায়, তা সরকারের নীতিনির্ধারকরা ভালো জানেন। তবে মানুষের অভাব-অনটনের এ সময়ে বেকারত্ব কমাতে সরকারের কিছু উদ্যোগ নেওয়া জরুরি। প্রয়োজনীয় ও জনগণের উপকারে আসে এমন প্রকল্প নিয়ে বেকারদের কাজে লাগানো যেতে পারে।

বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার প্রায় ৩০ শতাংশই তরুণ সমাজ। দেশের বর্তমান লোকসংখ্যার হিসাবে সাড়ে চার কোটির বেশি তরুণ রয়েছে। সুন্দর একটি সমাজ গড়ে তুলতে তরুণ-যুবকদের কাজে লাগাতে হবে।

দেশে উচ্চশিক্ষার সুযোগ ও মান যদি আন্তর্জাতিক পর্যায়ের হয়, শিক্ষা লাভের পর উপযুক্ত কর্মসংস্থানের সুযোগ যদি থাকে, তবে কেউ উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশে যেতে চাইবে না, এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু বাস্তবতা হলো, উচ্চশিক্ষার জন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ক্রমাগত বাড়লেও শিক্ষার মান কম। এতে বরং শিক্ষিত বেকারের সংখ্যা বাড়ছে।

প্রতি বছর বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের অনেক মেধাবী শিক্ষার্থীও আত্মহত্যা করছে। দারিদ্র্য, বৈষম্য, অপ্রাপ্তি, বঞ্চনা, ব্যর্থতা ইত্যাদি তাদের আত্মহত্যার উল্লেখযোগ্য কারণ। শিক্ষিত-অশিক্ষিত তরুণমাত্রই একটি কমন সমস্যার সম্মুখীন। সেটা হলো কর্মসংস্থানের অভাব বা বেকারত্ব। যে শিক্ষিত তরুণরা উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশে যাচ্ছে, তাদের লক্ষ্য উচ্চশিক্ষা হলেও প্রকৃত লক্ষ্য উপযুক্ত কর্মসংস্থান এবং অপেক্ষাকৃত উন্নত জীবনযাপন। অন্যদিকে শুধু কর্মসংস্থান বা উন্নত দেশে অভিবাসনের জন্য শিক্ষিত-অশিক্ষিত তরুণরা দলে দলে বিদেশমুখী হচ্ছে।

প্রতি বছর অন্তত ২০ লাখের বেশি তরুণ কর্মসংস্থানের জন্য শ্রমবাজারে প্রবেশ করছে। তাদের কিছুসংখ্যকের দেশে-বিদেশে কর্মসংস্থান হলেও অধিকাংশই বেকার থেকে যাচ্ছে। এভাবে বেকারের সংখ্যা প্রতি বছরই বাড়ছে। আমাদের দেশের জনসংখ্যার মধ্যে তরুণদের অংশই বেশি।

দেশে শিক্ষিতের হার শতকরা ৭০ শতাংশের মতো হলেও মোট জনশক্তির প্রায় এক-তৃতীয়াংশই বেকার। যাদের অধিকাংশই শিক্ষিত, স্বল্পশিক্ষিত কিংবা অক্ষরজ্ঞানসম্পন্ন। প্রতি বছর বাংলাদেশে গড়ে গ্র্যাজুয়েট বের হচ্ছে লক্ষাধিক, যাদের বেশির ভাগের কর্মসংস্থান হয় না। ফলে বাড়ছে শিক্ষিত বেকারের সংখ্যাও।

দেশে কর্মসংস্থান যে হারে বাড়ছিল তা হ্রাস পেয়েছে নানা কারণে। তাই অনেকে শ্রম বেচতে বাইরে যেতে বাধ্য হচ্ছে। অন্যের মুখাপেক্ষী না হয়ে সরকারের দেওয়া সুযোগসুবিধা কাজে লাগিয়ে আত্মকর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে হবে। নিজেদের সম্পদ কাজে লাগিয়ে দেশেই কর্মসংস্থানের পথ খুঁজতে হবে।

সময়টা তথ্যপ্রযুক্তির। তথ্যপ্রযুক্তি প্রসারের ফলে বিভিন্ন ক্ষেত্রে দক্ষতা প্রদর্শনের সুযোগ পাচ্ছেন এ দেশের যুবকরা। অনেকেই ইন্টারনেটের মাধ্যমে কাজের ক্ষেত্র গড়ে তুলতে সক্ষম হচ্ছে। ফলে সমাজে সম্ভাবনার ক্ষেত্র আরও সম্প্রসারিত হচ্ছে।

আসলে যুবসমাজই হচ্ছে ক্ষুধা, দারিদ্র্য ও নিরক্ষরতামুক্ত আধুনিক, অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়ার প্রধান চালিকাশক্তি। বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গড়তে দেশের এ বিশাল শক্তির উপযুক্ত ব্যবহার হওয়া দরকার। এরাই নিজেদের মেধা ও মনন শক্তি ব্যবহার করে নির্ধারণ করবে দেশের আগামী দিনের চলার পথ।

শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর এ দেশের মানুষ দেশকে ভালোবাসতে শুরু করেছে। বেশি করে দেশে রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছে। গত পাঁচ মাসে দেশে উল্লেখযোগ্য হারে বিদেশি বিনিয়োগ এসেছে। ক্রমান্বয়ে এর গতি বাড়ছে। সেই সঙ্গে দেশি বিনিয়োগও বাড়ছে। বর্ধিত কর্মসংস্থানের স্বার্থে সরকারকে শিল্পায়নের সুযোগ বৃদ্ধি করতে হবে। সেবা খাতসহ অন্যান্য অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডও যাতে দ্রুত বিকশিত হয় তার উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি করতে হবে। অবকাঠামো, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি পরিস্থিতির আরও উন্নয়ন করতে হবে। তাহলে নিকটভবিষ্যতে দেশে বিনিয়োগ আরও গতি পাবে, সেই সঙ্গে বাড়বে কর্মসংস্থানের হারও।

চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের প্রযুক্তিগত অগ্রগতির সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে আমাদের পরবর্তী প্রজন্মকে দক্ষ করে গড়ে তোলার বিকল্প নেই। অনেক দেশ এখন বয়োবৃদ্ধের দেশে পরিণত হয়েছে। সেখানে বাংলাদেশের বড় বিষয় হলো, আমাদের বিপুলসংখ্যক যুব শ্রেণি আছে। শ্রমবাজারে যে সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে তার সঙ্গে যুবকদের উপযুক্তভাবে গড়ে তুলতে হবে।

যারা বিদেশে কর্মসংস্থানের জন্য নির্বাচিত হবে তাদের অবশ্যই বিশেষ প্রশিক্ষণ দিতে হবে, যাতে তারা সংশ্লিষ্ট দেশে কোনোরূপ অনভিপ্রেত পরিস্থিতির শিকার না হয়। এটা দুঃখজনক যে বিদেশে বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে আমাদের কর্মীরা মানবেতর জীবনযাপন করছে। রোগ, দুর্ঘটনা ও নানা অপঘাতে কর্মীদের মৃত্যুসংখ্যা বাড়ছে। আমাদের দূতাবাসগুলোকে এসব দেশে কাজে নিযুক্ত শ্রমিকদের কল্যাণ, বেতন-ভাতা, সমস্যা, সংকট- এসব বিষয়ে বিশেষ নজর দিতে হবে।

যেসব দেশের শ্রমবাজারে সমস্যা আছে, সেসব দেশে বিশেষ কূটনৈতিক উদ্যোগ নিতে হবে। জনশক্তি রপ্তানিতে সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে সমন্বয় করে সমস্যা-জটিলতার সমাধানে উদ্যোগী হতে হবে। বেসরকারি রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোর অপতৎপরতা রোধে সরকারকে কঠোর হতে হবে। দেশের অর্থনীতির অন্যতম ভিত্তি রেমিট্যান্স, যা প্রবাসীদের মাধ্যমে আসে- সুতরাং রেমিট্যান্স বৃদ্ধির দিকে যেমন যথাযথ দৃষ্টি দিতে হবে, তেমনি নতুন শ্রমবাজার পেতে আমাদের কূটনৈতিক প্রচেষ্টাও অব্যাহত রাখতে হবে।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য

এই বিভাগের আরও খবর
আল্লাহর ভালোবাসা প্রাপ্তির নিদর্শন
আল্লাহর ভালোবাসা প্রাপ্তির নিদর্শন
খেলাপির নতুন নিয়ম
খেলাপির নতুন নিয়ম
তিস্তা বাঁচাও আন্দোলন
তিস্তা বাঁচাও আন্দোলন
প্রবাসী জীবন : বিদেশে কষ্ট আর দেশে অবহেলা
প্রবাসী জীবন : বিদেশে কষ্ট আর দেশে অবহেলা
মিয়ানমারের আরাকান কি স্বাধীন হচ্ছে
মিয়ানমারের আরাকান কি স্বাধীন হচ্ছে
দুনিয়ার সব ভাষা আল্লাহর সৃষ্টি
দুনিয়ার সব ভাষা আল্লাহর সৃষ্টি
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
সর্বনাশা দুর্নীতি
সর্বনাশা দুর্নীতি
আমাদের বাংলা ভাষা
আমাদের বাংলা ভাষা
নিচে নামতে কারও সাহায্য লাগে না
নিচে নামতে কারও সাহায্য লাগে না
বিশ্বাসের এদিক-ওদিক
বিশ্বাসের এদিক-ওদিক
দিলের ময়লা দূর করতে আসছে রমজান
দিলের ময়লা দূর করতে আসছে রমজান
সর্বশেষ খবর
সাবেক আইজিপি শহীদুলের হাজার কোটি টাকার আলামত জব্দ
সাবেক আইজিপি শহীদুলের হাজার কোটি টাকার আলামত জব্দ

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

২৭তম বিসিএসে ১১৩৭ জনের ভাগ্য নির্ধারণ কাল
২৭তম বিসিএসে ১১৩৭ জনের ভাগ্য নির্ধারণ কাল

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেবরের ছুরিকাঘাতে ভাবি নিহত
দেবরের ছুরিকাঘাতে ভাবি নিহত

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এইচএসসি পরীক্ষা শুরু ২৬ জুন
এইচএসসি পরীক্ষা শুরু ২৬ জুন

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পা ফুলে গেলে কী করবেন
পা ফুলে গেলে কী করবেন

১৪ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

সৌদিতে যুদ্ধ বন্ধ নিয়ে আলোচনায় কিয়েভকে বাইরে রাখা নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
সৌদিতে যুদ্ধ বন্ধ নিয়ে আলোচনায় কিয়েভকে বাইরে রাখা নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সম্মান প্রাপ্য, চাইতে হবে কেন? প্রশ্ন অভিজিতের
সম্মান প্রাপ্য, চাইতে হবে কেন? প্রশ্ন অভিজিতের

২১ মিনিট আগে | শোবিজ

সাবেক প্রতিমন্ত্রী দীপঙ্কর তালুকদার সাত দিনের রিমান্ডে
সাবেক প্রতিমন্ত্রী দীপঙ্কর তালুকদার সাত দিনের রিমান্ডে

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

TheSoundOn: মিউজিক ও মিডিয়া ডিস্ট্রিবিউশনের নতুন সম্ভাবনা
TheSoundOn: মিউজিক ও মিডিয়া ডিস্ট্রিবিউশনের নতুন সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফারুক খান-মেনন-ইনু ৫ দিনের রিমান্ডে
ফারুক খান-মেনন-ইনু ৫ দিনের রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাইডেন প্রশাসন সুনীতাকে মহাকাশেই ফেলে রাখতে চেয়েছিল, ট্রাম্পের দাবি
বাইডেন প্রশাসন সুনীতাকে মহাকাশেই ফেলে রাখতে চেয়েছিল, ট্রাম্পের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাইকো মামলায় খালেদা জিয়াসহ সব আসামি খালাস
নাইকো মামলায় খালেদা জিয়াসহ সব আসামি খালাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ট্রাক পলিথিন জব্দ, চালক-হেলপার আটক
এক ট্রাক পলিথিন জব্দ, চালক-হেলপার আটক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাড়তে পারে রাত ও দিনের তাপমাত্রা
বাড়তে পারে রাত ও দিনের তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ দিনের রিমান্ডে সাবেক প্রতিমন্ত্রী কামাল মজুমদার
৫ দিনের রিমান্ডে সাবেক প্রতিমন্ত্রী কামাল মজুমদার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তাসমানিয়ার সমুদ্রতটে আটকা পড়েছে ১৫০টির বেশি ডলফিন প্রজাতির তিমি
তাসমানিয়ার সমুদ্রতটে আটকা পড়েছে ১৫০টির বেশি ডলফিন প্রজাতির তিমি

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থমথমে কুয়েট, ক্লাস বর্জন শিক্ষার্থীদের
থমথমে কুয়েট, ক্লাস বর্জন শিক্ষার্থীদের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তানকে শেষ চারেও দেখছেন না আকমল!
পাকিস্তানকে শেষ চারেও দেখছেন না আকমল!

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জে বাস-কাভার্ড ভ্যানের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ১১
গোপালগঞ্জে বাস-কাভার্ড ভ্যানের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ১১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার হোঁচট খেলে দেশের মানুষ আর উঠে দাঁড়াতে পারবে না: মাহফুজ আলম
এবার হোঁচট খেলে দেশের মানুষ আর উঠে দাঁড়াতে পারবে না: মাহফুজ আলম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড বই তোলপাড় করা ম্যাচে জিতল যুক্তরাষ্ট্র
রেকর্ড বই তোলপাড় করা ম্যাচে জিতল যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাউফলে যাত্রী পরিবহন থেকে ১৪ মণ জাটকা জব্দ
বাউফলে যাত্রী পরিবহন থেকে ১৪ মণ জাটকা জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০৩২ সালে পৃথিবীতে আঘাত হানতে পারে মহাকাশ শিলা, যা বলছেন বিজ্ঞানীরা
২০৩২ সালে পৃথিবীতে আঘাত হানতে পারে মহাকাশ শিলা, যা বলছেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সান্তোসের সঙ্গে নেইমারের ছয় মাসের চুক্তির কারণ কী?
সান্তোসের সঙ্গে নেইমারের ছয় মাসের চুক্তির কারণ কী?

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প ২.০ : ‘দক্ষিণ এশিয়ার ভূরাজনীতি ও অর্থনীতি’ নিয়ে ঢাবিতে সংলাপ অনুষ্ঠিত
ট্রাম্প ২.০ : ‘দক্ষিণ এশিয়ার ভূরাজনীতি ও অর্থনীতি’ নিয়ে ঢাবিতে সংলাপ অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউক্রেনে ন্যাটো সেনাদের মেনে নেবে না রাশিয়া: ল্যাভরভ
ইউক্রেনে ন্যাটো সেনাদের মেনে নেবে না রাশিয়া: ল্যাভরভ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়েটের ঘটনায় যুবদল নেতা বহিষ্কার
কুয়েটের ঘটনায় যুবদল নেতা বহিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত ১৭৪ জনকে দেওয়া হলো স্মার্টকার্ড
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত ১৭৪ জনকে দেওয়া হলো স্মার্টকার্ড

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌরজগতের প্রান্তে ভেসে বেড়াচ্ছে ১০ লাখ রহস্যময় মহাজাগতিক বস্তু
সৌরজগতের প্রান্তে ভেসে বেড়াচ্ছে ১০ লাখ রহস্যময় মহাজাগতিক বস্তু

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
ট্রাম্পের গাজা দখলের পরিকল্পনা কোনও পরিকল্পনাই নয়: মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্পের গাজা দখলের পরিকল্পনা কোনও পরিকল্পনাই নয়: মার্কিন সিনেটর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনী সীমান্তে রাতের আঁধারে বিএসএফের বাঙ্কার খনন, আবারও উত্তেজনা
ফেনী সীমান্তে রাতের আঁধারে বিএসএফের বাঙ্কার খনন, আবারও উত্তেজনা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে খাসজমিতে হানিফের থাবা
গাজীপুরে খাসজমিতে হানিফের থাবা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকা ফেরত ভারতীয়দের জায়গা দেবে কোস্টারিকা
আমেরিকা ফেরত ভারতীয়দের জায়গা দেবে কোস্টারিকা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়েটে যা হয়েছে তার ফল ভালো নয় : সারজিস
কুয়েটে যা হয়েছে তার ফল ভালো নয় : সারজিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসপোর্টে পুলিশ ভেরিফিকেশন বাতিল করে প্রজ্ঞাপন
পাসপোর্টে পুলিশ ভেরিফিকেশন বাতিল করে প্রজ্ঞাপন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে যুক্তরাষ্ট্র–রাশিয়া যখন আলোচনায়, তখন এরদোয়ানের দ্বারে জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে যুক্তরাষ্ট্র–রাশিয়া যখন আলোচনায়, তখন এরদোয়ানের দ্বারে জেলেনস্কি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন হওয়া উচিত: আসিফ মাহমুদ
জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন হওয়া উচিত: আসিফ মাহমুদ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির পূর্ণাঙ্গ সূচি
আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির পূর্ণাঙ্গ সূচি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক সংসদ সদস্য সালাহউদ্দিন মিয়াজী আটক
সাবেক সংসদ সদস্য সালাহউদ্দিন মিয়াজী আটক

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়েটে দফায় দফায় সংঘর্ষে আহত ৫০
কুয়েটে দফায় দফায় সংঘর্ষে আহত ৫০

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্স মামুনের সঙ্গে আপসের কোনো সুযোগ নেই : লায়লা
প্রিন্স মামুনের সঙ্গে আপসের কোনো সুযোগ নেই : লায়লা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানি বিপ্লবী গার্ডের নতুন মহড়া শুরু
ইরানি বিপ্লবী গার্ডের নতুন মহড়া শুরু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ ফেব্রুয়ারি থেকে মেট্রোরেল সেবা বন্ধের হুমকি স্থায়ী কর্মীদের
২১ ফেব্রুয়ারি থেকে মেট্রোরেল সেবা বন্ধের হুমকি স্থায়ী কর্মীদের

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পলকের স্ত্রীর ২৮ বিঘা জমি জব্দ ও ১৯টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
পলকের স্ত্রীর ২৮ বিঘা জমি জব্দ ও ১৯টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংসদ ভবনের এলডি হলে হবে বিএনপির বর্ধিত সভা
সংসদ ভবনের এলডি হলে হবে বিএনপির বর্ধিত সভা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএলে জুয়া, ভারতে একই পরিবারের ৩ জনের আত্মহত্যা
আইপিএলে জুয়া, ভারতে একই পরিবারের ৩ জনের আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাতজনের কব্জি বিচ্ছিন্ন করেন ‘কব্জিকাটা গ্রুপে’র প্রধান আনোয়ার
সাতজনের কব্জি বিচ্ছিন্ন করেন ‘কব্জিকাটা গ্রুপে’র প্রধান আনোয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুম-আয়নাঘর শেখ মুজিবের আমল থেকেই শুরু : মাহফুজ আলম
গুম-আয়নাঘর শেখ মুজিবের আমল থেকেই শুরু : মাহফুজ আলম

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আগমুহূর্তে সুখবর দিলেন রিজওয়ান
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আগমুহূর্তে সুখবর দিলেন রিজওয়ান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিস্তা প্রকল্প দ্রুত শুরু করলে বাংলাদেশ উপকৃত হবে: চীনা রাষ্ট্রদূত
তিস্তা প্রকল্প দ্রুত শুরু করলে বাংলাদেশ উপকৃত হবে: চীনা রাষ্ট্রদূত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের নেত্রী বৈশাখি আটক
নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের নেত্রী বৈশাখি আটক

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নির্বাচন বিলম্বিত করার চেষ্টায় মানুষ অন্য কিছুর গন্ধ পাচ্ছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচন বিলম্বিত করার চেষ্টায় মানুষ অন্য কিছুর গন্ধ পাচ্ছে : মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ক উদঘাটন করলেন দুর্নীতির ভয়ংকর তথ্য!
ইলন মাস্ক উদঘাটন করলেন দুর্নীতির ভয়ংকর তথ্য!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুষার নয়, তুলা! চীনে পর্যটকদের সঙ্গে অভিনব প্রতারণা
তুষার নয়, তুলা! চীনে পর্যটকদের সঙ্গে অভিনব প্রতারণা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীতিমালা লঙ্ঘন করে লাইসেন্স, সামিট গ্রুপের দখলে ইন্টারনেট খাত
নীতিমালা লঙ্ঘন করে লাইসেন্স, সামিট গ্রুপের দখলে ইন্টারনেট খাত

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ছাত্ররাজনীতি বন্ধ করতে চাওয়া ফ্যাসিবাদী মনোভাবের বহিঃপ্রকাশ : ছাত্রদল সাধারণ সম্পাদক
ছাত্ররাজনীতি বন্ধ করতে চাওয়া ফ্যাসিবাদী মনোভাবের বহিঃপ্রকাশ : ছাত্রদল সাধারণ সম্পাদক

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লুট হওয়া ১৪০০ অস্ত্র, আড়াই লাখ গোলাবারুদ এখনো উদ্ধার হয়নি
লুট হওয়া ১৪০০ অস্ত্র, আড়াই লাখ গোলাবারুদ এখনো উদ্ধার হয়নি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সব ইসরায়েলি বন্দী মুক্তি দিতে প্রস্তুত হামাস
একসঙ্গে সব ইসরায়েলি বন্দী মুক্তি দিতে প্রস্তুত হামাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাকে ‘শয়তানের নিঃশ্বাস’ ছিটিয়ে ৩ লাখ টাকা ছিনতাই
নাকে ‘শয়তানের নিঃশ্বাস’ ছিটিয়ে ৩ লাখ টাকা ছিনতাই

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
দফায় দফায় সংঘর্ষ
দফায় দফায় সংঘর্ষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মরুর বুকে জিয়া ট্রি
মরুর বুকে জিয়া ট্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুষ চান আদালতের কর্মচারীরা
ঘুষ চান আদালতের কর্মচারীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ওষুধের দাম আরও বাড়ানোর চেষ্টা!
ওষুধের দাম আরও বাড়ানোর চেষ্টা!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এটুআইর ৮৫৫ কোটি টাকার প্রকল্পে লুটপাটের প্রমাণ
এটুআইর ৮৫৫ কোটি টাকার প্রকল্পে লুটপাটের প্রমাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্ষমা চেয়ে তারা নির্বাচন করতে পারবে
ক্ষমা চেয়ে তারা নির্বাচন করতে পারবে

প্রথম পৃষ্ঠা

তিস্তার পানি করুণা নয়
তিস্তার পানি করুণা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের সামরিক প্রশিক্ষণ
তরুণদের সামরিক প্রশিক্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্র ছাড়ো অন্যথায় ধরা পড়বেই
স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্র ছাড়ো অন্যথায় ধরা পড়বেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্রিভুজ প্রেমের দহন
ত্রিভুজ প্রেমের দহন

শোবিজ

আজহারুল মুক্ত না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন
আজহারুল মুক্ত না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

চীন তিস্তা প্রকল্প বাস্তবায়নে প্রস্তুত
চীন তিস্তা প্রকল্প বাস্তবায়নে প্রস্তুত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশ ভেরিফিকেশন বাদ, তিন নির্দেশনা পাসপোর্ট ইস্যুতে
পুলিশ ভেরিফিকেশন বাদ, তিন নির্দেশনা পাসপোর্ট ইস্যুতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মিয়ানমারের আরাকান কি স্বাধীন হচ্ছে
মিয়ানমারের আরাকান কি স্বাধীন হচ্ছে

সম্পাদকীয়

বিভাজনের রাজনীতি ধ্বংস করেছে ছাত্র-জনতা
বিভাজনের রাজনীতি ধ্বংস করেছে ছাত্র-জনতা

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি পাকিস্তান ও নিউজিল্যান্ড
মুখোমুখি পাকিস্তান ও নিউজিল্যান্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন
হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন

খবর

রুনা খানের সরল স্বীকার
রুনা খানের সরল স্বীকার

শোবিজ

দাবি না মানলে মেট্রোরেল বন্ধের হুমকি
দাবি না মানলে মেট্রোরেল বন্ধের হুমকি

নগর জীবন

দিল্লিতে বিজিবি ও বিএসএফের বৈঠকে দুই পক্ষই অনড়
দিল্লিতে বিজিবি ও বিএসএফের বৈঠকে দুই পক্ষই অনড়

পেছনের পৃষ্ঠা

তিস্তাপাড়ের মানুষের কান্না মহাপ্লাবনের পর থেকেই
তিস্তাপাড়ের মানুষের কান্না মহাপ্লাবনের পর থেকেই

নগর জীবন

জলবিদ্যুৎ সম্ভাবনা অনুসন্ধানে ভুটান বিনিয়োগে আগ্রহী
জলবিদ্যুৎ সম্ভাবনা অনুসন্ধানে ভুটান বিনিয়োগে আগ্রহী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে প্রতিবেদন দাখিলের সময় ফের বাড়ল
হাসিনার বিরুদ্ধে প্রতিবেদন দাখিলের সময় ফের বাড়ল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ার শিক্ষার্থী বাংলা ভাষার মায়ায়
ইন্দোনেশিয়ার শিক্ষার্থী বাংলা ভাষার মায়ায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিস্তাপাড়ে লক্ষাধিক মানুষ
তিস্তাপাড়ে লক্ষাধিক মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক এমপিদের ২৪ গাড়ি নিলামে সাড়া নেই
সাবেক এমপিদের ২৪ গাড়ি নিলামে সাড়া নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার পুলিশ সপ্তাহ নিয়ে অনিশ্চয়তা
এবার পুলিশ সপ্তাহ নিয়ে অনিশ্চয়তা

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয় অভিমুখে যাত্রায় পুলিশি বাধা
সচিবালয় অভিমুখে যাত্রায় পুলিশি বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

বইমেলায় বেড়েছে বিক্রি
বইমেলায় বেড়েছে বিক্রি

নগর জীবন