শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৯ জানুয়ারি, ২০২৫

সংস্কারে গুরুত্ব পাক দুর্নীতি দমন

শিকদার এম. আনোয়ারুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
সংস্কারে গুরুত্ব পাক দুর্নীতি দমন

বাংলাদেশ দুর্নীতিতে কয়েকবার চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। ২০০১ থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত দুর্নীতিতে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনালের ইনডেক্স অনুযায়ী এক নম্বরে ছিল। গত ৫০ বছরে দেশ থেকে ১১ লাখ ৯২ হাজার কোটি টাকা পাচার হয়েছে। দেশের একটা শ্রেণি ফুলে-ফেঁপে উঠেছে দুর্নীতির টাকায়। স্বাধীনতার ৫০ বছরে দল-মতনির্বিশেষে তারা গরিবের হক চুষে খেয়ে অর্থবিত্তের মালিক হয়েছে। একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ব্যক্তিগত সম্পত্তি বানিয়ে বাংলাদেশের মুক্তিকামী মানুষকে ধোঁকা দিয়ে ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য পরোক্ষভাবে বিদেশি প্রভুদের হাতে দেশের অর্থনীতি তুলে দেওয়া হয়েছে।

দুর্নীতি প্রলম্বিত করার জন্য, ছাত্র-জনতার ওপর এরশাদবিরোধী আন্দোলনে ট্রাক তুলে দেওয়া হয়েছিল। এর জন্য সেলিম, দেলোয়ারের মৃত্যু হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে রাউফুন বসুনিয়া, ডাক্তার মিলন, পাগলা শহীদ, তৎকালীন ছাত্রদলের প্রভাবশালী নেতা সানাউল হক নীরুর সহোদর মাহবুবুল হক বাবলু প্রমুখ রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের জন্য শহীদ হয়েছেন। এরশাদবিরোধী আন্দোলনের রাজনৈতিক মৃত্যু হয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের মাধ্যমে। যদিও এই ধারা পরবর্তী সময়ে ক্ষমতায় টিকে থাকার অন্তরায় হওয়ায় আদালতের ঘাড়ে বন্দুক রেখে বাতিল করে দেওয়া হয়। এই আন্দোলন ছিল একটি স্বৈরাচারকে পতনের মাধ্যমে, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা। ৯০-থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত কোন গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হয়েছে, দেশের মানুষ তা ভালো করেই জানে।

উন্নয়নশীল দেশগুলোতে নিম্ন আয়ের মানুষের জীবনযাত্রা নির্বাহে চাহিদা অনেক। দুবেলা দুমুঠো ভাতের জন্যই তাদের প্রাণান্ত সংগ্রাম করতে হয়। বাংলাদেশের মতো ১,৪৮,১৭০ বর্গকিলোমিটারের একটি দেশে প্রায় ১৮ কোটি জনগণ। ফলে ভোগ্যপণ্যের যে বিশাল বাজার রয়েছে, তাকে পুঁজি করে দেশের একটি শ্রেণি বিশাল সম্পদের মালিক হয়েছে- পরিকল্পিত বাজার সিন্ডিফিকেশনের মাধ্যমে। যার সঙ্গে ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলের যোগসূত্র সব সময়ই পাওয়া গেছে।

বাংলাদেশের রাজনীতি এবং অর্থনীতিতে দুর্নীতি একটা বড় সমস্যা। বলা যায় এটাই সব সমস্যার মূল। গত ১৫ বছরে স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার সরকার যে উন্নয়ন করেছে, বিশেষ করে পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল তার মধ্যে অন্যতম। আসলে এসব উন্নয়ন প্রকল্প পুঁজি পাহাড়সম দুর্নীতিই ছিল ফ্যাসিস্ট সরকারের মূল উদ্দেশ্য। তার দলবলের সীমাহীন দুর্নীতি, মুদ্রা পাচার, জনগণের সরকারকে ব্যক্তিগত সরকার বানিয়ে নিজেদের স্বৈরাচারের দোসর হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেছে। বিদেশি শক্তির উসকানিতে নিজের দেশের স্বার্থ জলাঞ্জলি দিয়ে ক্ষমতায় থাকার জন্য এমন কোনো বিতর্কিত কাজ নেই, যা শেখ হাসিনা বা তাঁর দল করেনি। গুম, খুনসহ বিচারবহির্ভূত হত্যা তিনি সজ্ঞানে করিয়েছেন। ক্ষমতার শীর্ষে থেকে শেখ হাসিনার পুরো পরিবার আকণ্ঠ দুর্নীতিতে ডুবে গেছে। এমনকি তাঁর ভাগ্নি টিউলিপ সিদ্দিক ব্রিটিশ সরকারের দুর্নীতিবিষয়ক মন্ত্রী হলেও, তাঁর পরিবারের দুর্নীতির আঁচ তাঁর ঘাড়ে পড়েছে। অনৈতিক সুবিধা ও লেনদেনের অভিযোগ মাথায় নিয়ে তাঁকে পদত্যাগ করতে হয়েছে। শেখ হাসিনাকে দেশ থেকে পালিয়ে যেতে হয়েছে। এটি পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল। আর তাঁর দলের নেতারা হয় বন্দি অথবা পালিয়ে গেছেন বা আত্মগোপনে আছেন, ইঁদুরের গর্তে লুকিয়ে থাকার মতো।

দেশের প্রতিটি রাজনৈতিক দলেরই কমবেশি দুর্নীতির ইতিহাস আছে। দুর্নীতি থেকে দূরে থাকার জন্য কোনো রাজনৈতিক দলই নিজের দলকে সংস্কার বা মনোনয়ন বাণিজ্য থেকে সরে আসতে পারেনি। বস্তুত বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলের কাঠামোতে নানা সমস্যা আছে। রাজনৈতিক দলগুলোর আর্থিক হিসাব জনসমক্ষে প্রকাশ করা হয় না। তাদের নির্বাচনি ব্যয় নির্ভর করে প্রার্থীর সক্ষমতার ওপর। এমন নজির বিশ্বের কোনো সভ্য দেশে থাকতে পারে না। বিগত ৫৩ বছরে গণতন্ত্রের নামে দুর্নীতিকে আশ্রয়-প্রশ্রয় দিয়ে পেট মোটা অজগরে পরিণত করা হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় গত ১৫ বছরে ২০০ বিলিয়নের অধিক পরিমাণ অর্থসম্পদ বিদেশে পাচার হয়ে গেছে। বেগমপাড়ায় যারা মুদ্রা পাচার করেছে, তাদের ব্যাপারে অন্তর্র্বর্তী সরকারের উদ্যোগ খুবই সীমিত।

বাংলাদেশের জনগণের জন্য একটি বড় প্রশ্ন হচ্ছে, অন্তর্র্বর্তী সরকারের প্রধান এজেন্ডা কী? সংস্কার, নাকি অবাধ এবং সুষ্ঠু নির্বাচন দিয়ে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা? সংস্কারের মধ্যে ২০২৪-এর ছাত্র-জনতার গণ আন্দোলনে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের বিচারের জন্য কঠোর অবস্থান নেওয়া হলেও, দেশের রাজনীতি এবং অর্থনীতির, বিশেষ করে জাতীয় নিরাপত্তার প্রধান শত্রু দুর্নীতিকে দৃঢ়তার সঙ্গে চিহ্নিত এবং নির্মূলের প্রক্রিয়ায় আরও গতি সঞ্চার প্রয়োজন।

বাংলাদেশের গড়ে সাড়ে ৬.৫% প্রবৃদ্ধির ১% চলে যায় নানা অনিয়মে দুর্নীতিবাজদের পকেটে। ১.৫% যায় ভোগ্যপণ্য ক্রয়ে। ১% খরচ হয় বৈদেশিক ঋণের দেনা পরিশোধে। ২% সরকারি ব্যয়। .০৫% উন্নয়ন। .০৫% সামাজিক ব্যয় বা দারিদ্র্য উন্নয়ন। এটি মোটামুটি একটি হিসাব। সামান্য হেরফের হতেই পারে।

ফলে দুর্নীতির কারণে যে সামাজিক ক্ষতি হয়, বিশেষ করে যে সামাজিক বৈষম্য তৈরি হয়, তার ফলে বাজারে মুদ্রাস্ফীতি বেড়ে যায়। বিলাসদ্রব্যের আমদানি বাড়ে, নৈতিক অবক্ষয়ের কারণে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটে। এবং সামাজিক ন্যায়বিচারের মানদণ্ডগুলো ব্যক্তিগত ইচ্ছা-অনিচ্ছার দাস হয়ে যায়। অতীত তিক্ত অভিজ্ঞতা বলে- বাংলাদেশে অর্থনীতিতে দুর্নীতিকে উপেক্ষা করে বৈষম্যবিরোধী সমাজ প্রতিষ্ঠা করা একেবারেই অসম্ভব না হলেও বেশ শক্ত। সমন্বয়কদের মধ্য থেকে দুর্নীতির বিরুদ্ধে আরও তীব্র ও উচ্চকণ্ঠ সামাজিক আন্দোলনের পদক্ষেপ আশা জাতি। জনগণ এই তরুণ তুর্কিদের নিয়ে বড় করে স্বপ্ন দেখে। আশা করে তাদের ইমেজে কোনো কলুষ স্পর্শ করবে না।

বাংলাদেশের রাজনীতি এবং অর্থনীতির প্রধান সমস্যা হচ্ছে দুর্নীতির মাধ্যমে ক্ষমতায় টিকে থাকা এবং বিদেশি শক্তিকে নানা রকম দেশবিরোধী চুক্তি এবং ব্যবসায়িক সুবিধা দিয়ে ক্ষমতায় টিকে থাকার কৌশল। পালিয়ে যাওয়া ফ্যাসিস্ট সরকারপ্রধান পর্বত পরিমাণ উন্নয়নের দাবি করলেও, মূলত দুর্নীতি দুরাচার-দুঃশাসনের কারণে জনগণ তাদের প্রত্যাখ্যান করেছে। ফলে আগামী দিনগুলোতে অন্তর্র্বর্তী সরকারের রাজনৈতিক চ্যালেঞ্জ বেশ স্পষ্ট। যেনতেন প্রকারের সংস্কার করে একটি লোকদেখানো নির্বাচন দিয়ে ক্ষমতা ছেড়ে চলে যাওয়া, হয়তো তারা তাদের জন্য সেভ এক্সিট মনে করতে পারেন, কিন্তু বাংলাদেশের ছাত্র-জনতার আশা-আকাঙ্ক্ষার বাস্তবায়ন হবে না।

গণতন্ত্রের বিকল্প নেই। সামাজিক মানদণ্ডে গণতন্ত্র ছাড়া আর কোনো ভালো সামাজিক মানদণ্ড দৃশ্যমান নয়। ফলে দেশে গণতন্ত্রকে সুদৃঢ় ভিত্তির ওপর স্থায়ীভাবে প্রতিষ্ঠার পদক্ষেপ নিতে হবে। দেশের সাধারণ জনগণ আগামীতে একটি অবাধ এবং সুষ্ঠু নির্বাচনে ক্ষমতায় আসা সরকারকে স্বাগত জানালেও দুর্নীতি সহ্য করবে না। বর্তমান অন্তর্র্বর্তী সরকার দুর্নীতি নির্মূলে শতভাগ সফল না হলেও জন-আকাঙ্ক্ষার আগুন ছাইচাপা পড়বে না।

দেশে ভোগ্যপণ্যের মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, অর্থনৈতিক স্থিরতা, বিনিয়োগে কর্মচাঞ্চল্য, বেকার সমস্যার সমাধান এবং শিক্ষার উন্নয়ন এসব এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে গেলে, দুর্নীতি এবং দুর্নীতিবাজদের ছাড় দিয়ে রাজনৈতিক পালাবদল হলেও ফ্যাসিস্ট তৈরির ফ্যাক্টরি বন্ধ হবে না।

গত ১৫ বছরের স্বৈরশাসনের বাংলাদেশের সব সরকারি প্রতিষ্ঠান দুর্নীতিগ্রস্ত হয়ে জনগণের আস্থা হারিয়েছে। এমনকি বিগত সরকারের ৫৩ জন সচিব মামলার শিকার হয়েছেন। আমলাতন্ত্রের জন্য এ এক লজ্জাজনক গ্লানি। ৯০-এর গণ আন্দোলনের পর চব্বিশের ছাত্র-জনতার গণ আন্দোলন জাতিকে অনেক শিক্ষা দিয়েছে। জানান দিয়েছে, দুর্নীতি-দুঃশাসনই জাতির বড় শত্রু। গণতন্ত্রের নামে স্বৈরাচার জনগণের জন্য দানব সমান। তার পতন হয়েছে। এখন অন্তর্বর্তী সরকার সাম্য, সম্প্রীতি, মর্যাদার একটা নতুন বাংলাদেশ গড়ার কাজ করছে। রাষ্ট্র সংস্কার চলছে। এই কর্মযজ্ঞ সফল হোক। দেশে প্রকৃত গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা শুরু হোক এবং তা শুরু হোক যৌক্তিক দ্রুততায়।

লেখক : বিভাগীয় প্রধান, ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগ, রবীন্দ্র সৃজনকলা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
মব সন্ত্রাস
মব সন্ত্রাস
অবশেষে যুদ্ধবিরতি
অবশেষে যুদ্ধবিরতি
রাষ্ট্রভাবনা
রাষ্ট্রভাবনা
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
গায়েবি মামলা
গায়েবি মামলা
ইরানে হামলা
ইরানে হামলা
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি
ফলমেলার সামাজিক প্রভাব
ফলমেলার সামাজিক প্রভাব
ইরানে হামলা : ভণ্ডামির প্রতিচ্ছবি
ইরানে হামলা : ভণ্ডামির প্রতিচ্ছবি
কুহরিছে নন্দনের পাখি
কুহরিছে নন্দনের পাখি
সর্বশেষ খবর
রাঙামাটিতে শিক্ষার্থীদের নিয়ে বিজিবির মাদক বিরোধী কর্মশালা
রাঙামাটিতে শিক্ষার্থীদের নিয়ে বিজিবির মাদক বিরোধী কর্মশালা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিউইয়র্ক সিটির ৪’শ বছরের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র হচ্ছেন জোহরান
নিউইয়র্ক সিটির ৪’শ বছরের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র হচ্ছেন জোহরান

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে পাঁচ বছরের শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ যুবক গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে পাঁচ বছরের শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ যুবক গ্রেফতার

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় টর্চার সেলের সন্ধান, অস্ত্র-মাদকসহ আটক ৫
কুষ্টিয়ায় টর্চার সেলের সন্ধান, অস্ত্র-মাদকসহ আটক ৫

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা
সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা

৪৩ মিনিট আগে | টক শো

গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে আরও তিনজনকে ফাঁসি দিল ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে আরও তিনজনকে ফাঁসি দিল ইরান

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসিবিতে ১৬তম ইনটেক্স বাংলাদেশ এক্সিবিশন শুরু
আইসিসিবিতে ১৬তম ইনটেক্স বাংলাদেশ এক্সিবিশন শুরু

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’
‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল
যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঠাকুরগাঁও রেজিস্ট্রি অফিসে তালা দিয়ে রেজিস্ট্রারকে অবরুদ্ধের অভিযোগ
ঠাকুরগাঁও রেজিস্ট্রি অফিসে তালা দিয়ে রেজিস্ট্রারকে অবরুদ্ধের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেড পেল গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড ২০২৫
স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেড পেল গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

তিন দিন পর্যাপ্ত ঘুম না হলেই হার্টের ভয়ংকর ক্ষতি!
তিন দিন পর্যাপ্ত ঘুম না হলেই হার্টের ভয়ংকর ক্ষতি!

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সোনারগাঁয়ে দুই যুবককে অপহরণ করে নির্যাতন, গ্রেফতার ৫
সোনারগাঁয়ে দুই যুবককে অপহরণ করে নির্যাতন, গ্রেফতার ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বনাথে চলন্ত গাড়ি থেকে যুবককে গুলি!
বিশ্বনাথে চলন্ত গাড়ি থেকে যুবককে গুলি!

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নাটোরে বাসচাপায় ৪ জন নিহতের ঘটনায় চালক গ্রেপ্তার
নাটোরে বাসচাপায় ৪ জন নিহতের ঘটনায় চালক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চসিকের সাবেক কাউন্সিলরের ১১ কোটি টাকার সম্পদ জব্দের নির্দেশ
চসিকের সাবেক কাউন্সিলরের ১১ কোটি টাকার সম্পদ জব্দের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চালককে হত্যা করে মিশুক ছিনতাই, নারীসহ গ্রেফতার ৪
চালককে হত্যা করে মিশুক ছিনতাই, নারীসহ গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট
ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতিতে কাতারের ভূমিকায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর কৃতজ্ঞতা
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতিতে কাতারের ভূমিকায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর কৃতজ্ঞতা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

দৌলতদিয়া যৌনপল্লীতে ওয়ারড্রপ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
দৌলতদিয়া যৌনপল্লীতে ওয়ারড্রপ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলম্বো টেস্টে: টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
কলম্বো টেস্টে: টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা পাবে: আমিনুল হক
নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা পাবে: আমিনুল হক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত
এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি
‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইসলামের সোনালি যুগে চিকিৎসাশাস্ত্রের উন্নয়ন
ইসলামের সোনালি যুগে চিকিৎসাশাস্ত্রের উন্নয়ন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শারজাহে ইসলামিক ফোরামের ২৫তম জ্ঞানসভা
শারজাহে ইসলামিক ফোরামের ২৫তম জ্ঞানসভা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাল থেকে শুরু এইচএসসি পরীক্ষা, অংশ নিচ্ছে ১২ লাক্ষাধিক শিক্ষার্থী
কাল থেকে শুরু এইচএসসি পরীক্ষা, অংশ নিচ্ছে ১২ লাক্ষাধিক শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে
হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫
সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান
কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন
সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল
যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন
ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে
হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া
স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য
ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প
নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক
ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’
‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল
যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার
ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?
ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ৫৭ কলেজের নাম পরিবর্তন
দেশের ৫৭ কলেজের নাম পরিবর্তন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার
সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল
ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু
ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি
‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

ঘাঁটিতে হামলার নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘকে কাতারের চিঠি, ইরানের রাষ্ট্রদূত তলব
ঘাঁটিতে হামলার নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘকে কাতারের চিঠি, ইরানের রাষ্ট্রদূত তলব

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ইউরোপীয় নাগরিক আটক
ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ইউরোপীয় নাগরিক আটক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রয়োজনে আমাকে ধরে নিয়ে বুকে গুলি চালায় দেন: ইশরাক
প্রয়োজনে আমাকে ধরে নিয়ে বুকে গুলি চালায় দেন: ইশরাক

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পরমাণু কার্যক্রম ফের স্বাভাবিক করার প্রক্রিয়ায় ইরান
পরমাণু কার্যক্রম ফের স্বাভাবিক করার প্রক্রিয়ায় ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাদীকে বিয়ের পর গায়ক নোবেলের জামিন, মুক্তিতে বাধা নেই
বাদীকে বিয়ের পর গায়ক নোবেলের জামিন, মুক্তিতে বাধা নেই

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র
ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈঠক চেয়ে ইরানকে জাতিসংঘ পরমাণু সংস্থার চিঠি
বৈঠক চেয়ে ইরানকে জাতিসংঘ পরমাণু সংস্থার চিঠি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর

সম্পাদকীয়

মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ
মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ

প্রথম পৃষ্ঠা

তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন
তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা
যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে
তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে

শোবিজ

হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়
হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’
‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়
আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের
নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত
ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ
অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ

নগর জীবন

এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা
এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত
কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ
সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে
ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...
ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...

শোবিজ

কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ

সম্পাদকীয়

বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে
বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে
নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে

মাঠে ময়দানে

৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্রভাবনা
রাষ্ট্রভাবনা

সম্পাদকীয়

রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা
রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা

শোবিজ

ফিলিস্তিনের পাশে স্বরা ভাস্কর
ফিলিস্তিনের পাশে স্বরা ভাস্কর

শোবিজ

কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী
কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ
শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ

মাঠে ময়দানে

সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের
নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের

মাঠে ময়দানে

মব ঠেকাতে ব্যর্থ হলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
মব ঠেকাতে ব্যর্থ হলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা