শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

শোক সাহচর্য ও মানসিক নৈকট্য

আসিফ হাসান নবী
প্রিন্ট ভার্সন
শোক সাহচর্য ও মানসিক নৈকট্য

প্রিয়জন কাউকে হারানোর বেদনার সঙ্গে খুব কম জিনিসের তুলনা হয়। দুঃখের তীব্র অনুভূতি এড়ানোর কোনো উপায় না থাকলেও ক্ষতির সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করি আমরা। শোক হলো গুরুত্বপূর্ণ কারও মৃত্যুর পরে যন্ত্রণাদায়ক অভিজ্ঞতা। যদিও এটি জীবনের একটি অনিবার্য অংশ- এমন কিছু যা কার্যত আমরা সবাই কোনো না কোনো সময়ে অতিক্রম করি। আমরা যাকে ভালোবাসি তাকে হারানো একটি সবচেয়ে বেদনাদায়ক অভিজ্ঞতা। রবীন্দ্রনাথ বলেছেন, ‘মানুষকে দুঃখ দিয়া ঈশ্বর মানুষকে সার্থক করিয়াছেন। তাহাকে নিজের পূর্ণশক্তি অনুভব করিবার অধিকারী করিয়াছেন।’ শোকের যত্ন হলো উপশমকারী যত্নের একটি মূল উপাদান। পঞ্চাশের দশকে বিশেষ করে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে যুক্তরাষ্ট্র এবং যুক্তরাজ্যে ‘মৃত্যুসচেতনতা আন্দোলন’ নামে একটি আন্দোলন গড়ে ওঠে। সে সময় যুদ্ধের অমানবিকতা আর ভয়াবহতায়, মৃত্যু এবং মৃত ব্যক্তির সঙ্গে সম্পর্কিত বিষয়গুলো পারিবারিক মূল্যবোধ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছিল। এরই পরিপ্রেক্ষিতে এ আন্দোলনের সূচনা হয়। এ আন্দোলন মৃত্যুর বিষয়কে নানা দৃষ্টিকোণ থেকে বিশ্লেষণ করে। এর মধ্যে শারীরিক, নৈতিক, আধ্যাত্মিক, চিকিৎসা, সামাজিক এবং মানসিক দৃষ্টিভঙ্গিও ছিল। পরিবারগুলোর কাছে মৃত্যুপথযাত্রীকে দেখাশোনা করা বা তাদের প্রিয়জনের মৃত্যুতে উপস্থিত থাকার সুযোগ সীমিত হয়ে পড়েছিল। মৃত্যুসচেতনতা আন্দোলন প্রতিষ্ঠাতাদের মূল লক্ষ্য ছিল পরিবার এবং সম্প্রদায়ের মধ্যে মৃত্যুশিক্ষা উন্নত করা। পরবর্তীকালে এ আন্দোলনকে কেন্দ্র করে থানাটোলজি নামে একটি বিশেষায়িত কোর্স ও সেবা গড়ে ওঠে। যে কোনো মৃত্যু বা বিচ্ছেদকে আমরা মেনে নিতে চাই না। অবচেতন মন থেকেও মানতে পারি না। জীবনকে সরলভাবে সামনে এগিয়ে নেওয়ার জন্য সবকিছুকে স্বাভাবিকভাবে গ্রহণ করতে শেখা জরুরি। এটা ঠিক যে পরিবারের কেউ মৃত্যুবরণ করলে আমাদের স্বাভাবিক জীবন আয়োজনে বাধা আসে। গোছানো সংসার মুহূর্তেই এলোমেলো হয়ে যায়। সেই মানুষটির কথা বারবার মনে পড়ে। সেই মানুষের স্মৃতি নানাভাবে আলোড়িত করে আমাদের। এমতাবস্থায় যতটা সম্ভব আমাদের জীবনকে সামনে এগিয়ে নিতে হবে। আমরা অনেকেই শোককে মানিয়ে নিতে পারি না। অনেক সময় আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে পড়ি। স্বজন হারানোর বেদনা আমাদের চারপাশের স্বাভাবিক জীবনকে ঘিরে ধরে। আমরা অবলম্বন খুঁজে পাই না। এ বিয়োগ পিতা-মাতা, সন্তান, স্ত্রী, একজন ঘনিষ্ঠ বন্ধু, অংশীদার বা অন্যান্য আত্মীয় হোক না কেন, এ রকম প্রিয়জনের মৃত্যু অপ্রতিরোধ্যভাবে শোকাচ্ছন্ন করে আমাদের। গভীর দুঃখ, শূন্যতা এবং হতাশা থেকে শুরু করে শক, অসাড়তা, অপরাধবোধ বা অনুশোচনা পর্যন্ত তীব্র এবং খুব কঠিন আবেগ অনুভব করি আমরা। প্রিয়জনের মৃত্যুর পরিস্থিতিতে রাগ হতে পারে নিজের ওপর, ডাক্তার, অন্যান্য প্রিয়জন বা সৃষ্টিকর্তার ওপর। এমনকি যে মানুষটি সত্যিই চলে গেছে, তা মেনে নেওয়া আমাদের পক্ষে কঠিন হতে পারে বা সেই শোক সামলে ওঠার জন্য আমাদের ক্রমাগত লড়াই করে যেতে হয়। শোক শুধু মানসিক প্রতিক্রিয়ার মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়; প্রিয়জনের মৃত্যুতে শোকও শারীরিক প্রতিক্রিয়ার কারণ হতে পারে। যার মধ্যে রয়েছে ওজন এবং ক্ষুধা পরিবর্তন, ঘুমাতে অসুবিধা, ব্যথা এবং যন্ত্রণা। সেই সঙ্গে শরীরে সৃষ্টি হয় একটি দুর্বল প্রতিরোধব্যবস্থা, যা অসুস্থতা এবং অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যাকে জটিল করে তোলে। দুঃখের মানসিক প্রভাব ছাড়াও যখন একজন জীবনসঙ্গী বা একান্ত কাউকে আমরা হারাই তখন আমাদের মৃত্যু-পরবর্তী আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করতে আর্থিক সমস্যার মতো বিষয়গুলোর চাপ মোকাবিলা করতে হয়। সন্তানদের কাছে তাদের মায়ের মৃত্যু ব্যাখ্যা করতে হয় এবং একই সঙ্গে নিজের কষ্ট মোকাবিলা করার সময় তাদের সান্ত্বনা দেওয়ার একটি উপায় খুঁজে বের করতে হয়।

শোকসন্তপ্ত পরিবারকে সাহচর্য দেওয়ার প্রয়োজনীয়তা সবচেয়ে বেশি অনুভূত হয়েছিল করোনার সময়। ভয়াবহ এ মহামারিতে কোনো কোনো পরিবারে মৃত্যুর মিছিল বয়ে গেছে। ওই পরিবারে যারা জীবিত ছিলেন তাদের কাছে যাওয়া বা একটু সহানুভূতি দেওয়ার জন্য যাওয়াটাও ছিল ঝুঁকিপূর্ণ। তবু এর মধ্যে অনেকেই জীবনের ঝুঁকি নিয়েও শোকসন্তপ্ত পরিবারগুলোর পাশে দাঁড়িয়েছেন। এ কথা ঠিক যে আমাদের সমাজে কোনো শোকগ্রস্ত পরিবারের কাছে যাওয়া, সেই পরিবারের সদস্যদের সান্ত্বনা দেওয়া ঐতিহ্যেরই অংশ। এখনো অনেক পরিবারে কেউ মারা গেলে আশপাশের অনেক পরিবার থেকে অন্তত তিন-চার দিন খাবার দেওয়া হয়। নানাভাবে শোকসন্তপ্ত পরিবারকে সাহচর্য দেওয়া হয়। এ পরিস্থিতির অবনতি ঘটে ভয়াবহ মহামারি করোনোর সময়। সংগত কারণেই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কেউ কারও বাড়িতে যেতে চাইত না। পরিশেষে বলা যায়, যখন ব্যথা এবং শোকের অনুভূতি কিছুটা কমে আসে তখন আপনি অনুভব করতে পারেন যে একটি শান্ত এবং স্বাচ্ছন্দ্যপূর্ণ অবস্থায় আছেন। এ পর্যায়ে আপনি অনুভব করবেন যে আপনার জীবনকে আবার একত্র করা এবং সামনে এগিয়ে যাওয়া সম্ভব। এর মানে এই নয় যে আপনি এখনো দুঃখের মুহূর্তগুলো আর অনুভব করবেন না বা প্রিয়জনকে ভুলে যাবেন। এগুলোকে ধারণ করেই আপনি অনুভব করবেন আপনি এখন এক পা সামনে রেখে এগিয়ে যেতে পারেন এবং ভবিষ্যতের দিকে তাকাতে পারেন।

লেখক : গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
নতুন ট্যারিফ
নতুন ট্যারিফ
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
রাজধানীর যানজট
রাজধানীর যানজট
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
সর্বশেষ খবর
বহিঃশত্রুর আক্রমণ মোকাবেলায় শক্তিশালী ভূমিকা রাখেছে আনসার বাহিনী: মহাপরিচালক
বহিঃশত্রুর আক্রমণ মোকাবেলায় শক্তিশালী ভূমিকা রাখেছে আনসার বাহিনী: মহাপরিচালক

৩২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

১ মিনিট আগে | জাতীয়

যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল
যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জীবনের ‘শেষ দীপাবলি’তে ক্যান্সার আক্রান্ত তরুণের বার্তায় নেটিজেনদের চোখে জল
জীবনের ‘শেষ দীপাবলি’তে ক্যান্সার আক্রান্ত তরুণের বার্তায় নেটিজেনদের চোখে জল

৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

গাইবান্ধায় ১৯ কেজি গাঁজাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ১৯ কেজি গাঁজাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহ কার্যক্রম পরিচালনায় ৫৬ এজেন্সিকে অনুমোদন দিল সরকার
ওমরাহ কার্যক্রম পরিচালনায় ৫৬ এজেন্সিকে অনুমোদন দিল সরকার

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে বাসচাপায় স্কুলছাত্রী নিহত, ক্ষুব্ধ জনতার আগুন
টাঙ্গাইলে বাসচাপায় স্কুলছাত্রী নিহত, ক্ষুব্ধ জনতার আগুন

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জে সরকারি হাসপাতালে সেল কাউন্টার ও পোর্টেবল ইসিজি মেশিন হস্তান্তর
নারায়ণগঞ্জে সরকারি হাসপাতালে সেল কাউন্টার ও পোর্টেবল ইসিজি মেশিন হস্তান্তর

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

দিনাজপুর বোর্ডে কমেছে পাসের হার ও জিপিএ-৫
দিনাজপুর বোর্ডে কমেছে পাসের হার ও জিপিএ-৫

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এনসিএলের সূচি প্রকাশ, নতুন দল ময়মনসিংহ
এনসিএলের সূচি প্রকাশ, নতুন দল ময়মনসিংহ

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাইদা বাসের ধাক্কায় হাত ভাঙল নারী পুলিশ কনস্টেবলের
রাইদা বাসের ধাক্কায় হাত ভাঙল নারী পুলিশ কনস্টেবলের

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

কোচিংয়ে নাম লেখালেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল
কোচিংয়ে নাম লেখালেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চিত্র সাংবাদিকদের ভিড়ে মেজাজ হারালেন বুমরাহ
চিত্র সাংবাদিকদের ভিড়ে মেজাজ হারালেন বুমরাহ

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঘোষিত সময়ে নির্বাচন দিন অন্যথায় হাস্যাস্পদ হবেন : ফারুক
ঘোষিত সময়ে নির্বাচন দিন অন্যথায় হাস্যাস্পদ হবেন : ফারুক

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চার দফা দাবিতে মেহেরপুরে পরিচ্ছন্ন কর্মীদের মানববন্ধন
চার দফা দাবিতে মেহেরপুরে পরিচ্ছন্ন কর্মীদের মানববন্ধন

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এইচএসসিতে কুমিল্লা বোর্ডে এগিয়ে মেয়েরা
এইচএসসিতে কুমিল্লা বোর্ডে এগিয়ে মেয়েরা

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ বিশ্ব চ্যাম্পিয়নদের মুখোমুখি বাংলাদেশ
আজ বিশ্ব চ্যাম্পিয়নদের মুখোমুখি বাংলাদেশ

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে কোনো টালবাহানা সহ্য করা হবে না : শামসুজ্জামান দুদু
নির্বাচন নিয়ে কোনো টালবাহানা সহ্য করা হবে না : শামসুজ্জামান দুদু

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

রুশ তেল কেনা বন্ধ, ট্রাম্পের দাবির জবাবে যা বললো ভারত
রুশ তেল কেনা বন্ধ, ট্রাম্পের দাবির জবাবে যা বললো ভারত

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় অনুষ্ঠিত হবে ‘বিজয় মেলা ও সাংস্কৃতিক ঐক্য ২০২৫’
মালয়েশিয়ায় অনুষ্ঠিত হবে ‘বিজয় মেলা ও সাংস্কৃতিক ঐক্য ২০২৫’

৫৮ মিনিট আগে | পরবাস

সিলেটে এইচএসসির ফলাফলে বিপর্যয়: একযুগের মধ্যে পাসের হার সর্বনিম্ন
সিলেটে এইচএসসির ফলাফলে বিপর্যয়: একযুগের মধ্যে পাসের হার সর্বনিম্ন

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের সময়সীমা বাড়াল পাকিস্তান
ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের সময়সীমা বাড়াল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজযাত্রী নিবন্ধন না করায় ৬৬ এজেন্সিকে সতর্ক
হজযাত্রী নিবন্ধন না করায় ৬৬ এজেন্সিকে সতর্ক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টয়লেটে সাপের ছোবল, হাসপাতালে নেয়ার আগেই ছোট্ট রায়হানের মৃত্যু
টয়লেটে সাপের ছোবল, হাসপাতালে নেয়ার আগেই ছোট্ট রায়হানের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত
ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
বগুড়ায় বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীবান্ধব বিচারবিভাগ প্রতিষ্ঠায় কাঠামোগত প্রতিবন্ধকতা বিদ্যমান : প্রধান বিচারপতি
নারীবান্ধব বিচারবিভাগ প্রতিষ্ঠায় কাঠামোগত প্রতিবন্ধকতা বিদ্যমান : প্রধান বিচারপতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন তিন লিগে নাম লেখালেন সাকিব
নতুন তিন লিগে নাম লেখালেন সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের
চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা
ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র
১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন
এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প
হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের
হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ
অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প
রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা
পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের
সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান
দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪ জেলায় নতুন ডিসি
৪ জেলায় নতুন ডিসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ
প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’
সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার জরুরি বৈঠকে অংশ নেবে বিএনপি
প্রধান উপদেষ্টার জরুরি বৈঠকে অংশ নেবে বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওডেসার মেয়রের নাগরিকত্ব কেড়ে নিলেন জেলেনস্কি
ওডেসার মেয়রের নাগরিকত্ব কেড়ে নিলেন জেলেনস্কি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে চিকিৎসা নিতে এসে কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা নিতে এসে কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নগদ অর্থ লেনদেনে জনগণকে সতর্কতা অবলম্বনের আহ্বান বাংলাদেশ ব্যাংকের
নগদ অর্থ লেনদেনে জনগণকে সতর্কতা অবলম্বনের আহ্বান বাংলাদেশ ব্যাংকের

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক
দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে

প্রথম পৃষ্ঠা

কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি
কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি

নগর জীবন

ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি
ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে
অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি
বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা
যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল

সম্পাদকীয়

পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে
পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ
নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি
আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়
বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম
প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম

নগর জীবন

জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা
জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার
বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি
জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে
টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে

নগর জীবন

আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

বড় পতন শেয়ারবাজারে
বড় পতন শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন
সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও

প্রথম পৃষ্ঠা

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি
বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি

নগর জীবন

সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা
সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা

নগর জীবন

তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন
তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত
মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত

নগর জীবন

জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ
জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ

নগর জীবন