শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

গোলাপি বাস, সবুজ সিএনজি ও নীল জ্যাকেট প্রসঙ্গ

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
গোলাপি বাস, সবুজ সিএনজি ও নীল জ্যাকেট প্রসঙ্গ

বিগত দিনগুলোতে সংবাদপত্রের শিরোনাম আর টেলিভিশন ও মোবাইল ফোনে পাওয়া সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের পর্দা রঙিন করে তুলেছিল গোলাপি বাস, সবুজ সিএনজি ও নীল রঙের ফায়ার প্রুফ জ্যাকেট পরা এক পুলিশ সদস্যের ভিডিও চিত্র। বাংলাদেশের উন্নতি বা প্রযুক্তিগত ক্ষেত্রে এগিয়ে চলার ঠিক বিপরীত ও মলিন চিত্র দেখা যায়, রাজধানীর পরিবহন ক্ষেত্রে। সম্ভবত ঢাকাই বিশ্বের বুকে একটি বিরল রাজধানী, যেখানে ট্রাফিক সিগন্যালবাতির বদলে রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকা পুলিশের লাঠি বা হাতের ইশারায় রাস্তায় গাড়ির বহর থামে বা চলে। আর ২০-৩০ বছর পুরোনো যাত্রীবাহী বাস কিংবা আরও পুরোনো আমলের ইট, বালু ও ময়লা পরিবহনের ট্রাকসমৃদ্ধ একমাত্র রাজধানীও সম্ভবত ঢাকা। উঠে যাওয়া রং, ক্ষতিগ্রস্ত গোলাপি বাস, সবুজ সিএনজি ও নীল জ্যাকেট প্রসঙ্গদরজাজানালা, লাইট এবং ভিতরে নোংরা ও ঘন করে বসানো আসন জাতি হিসেবে আমাদের দৈন্যের বহিঃপ্রকাশ। বিশ্বের বড় অর্থনীতির দেশ হওয়ার স্বপ্ন কিংবা উন্নত বিশ্বের কাতারে যোগদানের হাতছানিকে অলীক স্বপ্ন প্রমাণ করে আমাদের এক একটি রংচটা বাস।

ঢাকায় ঠিক কয়টি রুটে কতসংখ্যক বাস কী নামে চলে আর এসব বাসের মালিকানা কার নামে- এমন তথ্য খুঁজে পাওয়া কঠিন। আরও কঠিন এই বাস যাঁরা চালান, তাঁদের লাইসেন্স আছে কি না, কিংবা বাসগুলোর ফিটনেস ও রোড ট্যাক্স দেওয়া আছে কি না, এ-সংক্রান্ত তথ্য উদ্ধার করা। একই রুটে কোনো কোনো বাস কোনো ডিপো বা টার্মিনালের তোয়াক্কা না করে মাঝপথ থেকে চলাচল শুরু করে। বাসের গায়ে কোনো কোম্পানির নাম লেখা থাকা বা না থাকার মধ্যেও কোনো পার্থক্য খুঁজে পাওয়া যায় না। কারণ বাসগুলো একটি রিকশা বা সিএনজির মতো দৈনিক জমার ভিত্তিতে চলে। ফলে বাসমালিকের নির্দিষ্ট জমার টাকা সংগ্রহ ও নিজেদের আয়-উপার্জনের জন্য বাসচালক ও তাঁদের সহকারীরা ইচ্ছেমতো রাজধানীতে বাস চালান। কোনো সময় না মানা, যত্রতত্র যাত্রী ওঠানামা, বাস বাঁকা করে মাঝ রাস্তা ব্লক করে একই কোম্পানির বা একই রুটের অন্যান্য বাসকে সামনে গিয়ে কোনো যাত্রী উঠতে বাধা দেওয়া রাজধানীর নিত্যদিনের চিত্র। এতে তীব্র যানজট, কর্মঘণ্টা নষ্ট, শিক্ষাক্ষেত্রে ব্যাঘাত, ব্যবসায়িক ক্ষয়ক্ষতি, অযথা জ্বালানি ব্যয়, এমনকি পারিবারিক ও সামাজিক ভুলবোঝাবুঝির মতো নানাবিধ সমস্যায় নাকাল রাজধানীর সাধারণ মানুষ। যানজটে আটকা পড়া অ্যাম্বুলেন্সের সাইরেন শুনেও রাস্তায় বাঁকা করে রাখা বাসগুলো নড়ে না। কোনো কোনো ক্ষেত্রে রোগীর মৃত্যু কিংবা সন্তান প্রসবের ঘটনাও ঘটে যানজটে আটকা পড়া অ্যাম্বুলেন্সের ভিতর। এমন ঘটনায় মনে হয় ঢাকা মানুষ নয়, রোবটের রাজধানী, যাদের চিন্তাচেতনা, আবেগ-অনুভূতি সবই যেন যান্ত্রিক।

ঢাকাবাসীর কাছে আশীর্বাদ হয়ে এসেছিলেন মেয়র আনিসুল হক। নিজের জীবনের মায়া ত্যাগ করে তিনি পরিবহন জগতের মাফিয়াদের মুখোমুখি হন। অবৈধ ট্রাকস্ট্যান্ড ও ফুটপাতের অবৈধ দখল থেকে রাজধানীবাসীকে মুক্তি দিতে অনেকটাই সফল হয়েছিলেন। তবে তাঁর অনুপস্থিতিতে আবারও অবৈধ দখল কায়েম হয় এই রাজধানীতে, কিন্তু কোনো প্রতিকার করার সাহস কেউ দেখায়নি। দুর্নীতিই এই সাহস হারানোর নেপথ্যের কারণ বলে অনেকের ধারণা।

মেয়র আনিসুল হক যুক্ত হয়েছিলেন, ‘ঢাকা ট্রান্সপোর্ট কর্ডিনেশন অথরিটি’ (ডিটিসিএ) নামক একটি সরকার গঠিত কমিটির সঙ্গে। তাঁর নেতৃত্বে এই কমিটি নির্দিষ্ট কিছু রুটে একই কোম্পানির অধীনে বাসগুলোকে পরিচালনার পথে অনেক দূর এগিয়ে যান। তাঁর সঙ্গে করা মালিক ও শ্রমিকদের ওয়াদা ঠিক থাকলে বাসগুলো সময় ধরে ডিপো থেকে ছেড়ে যেত, যাত্রীরা নির্দিষ্ট স্থানে টিকিট কেটে লাইন ধরে বাসে ওঠানামা করতেন এবং টিকিট বিক্রির সব টাকা কোম্পানির ফান্ডে জমা হয়ে মালিক, চালক ও সহকারীদের অ্যাকাউন্টে চলে যেত। কোম্পানির মাধ্যমে গাড়িগুলো পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখার এবং সব ধরনের যান্ত্রিক পরিদর্শন শেষে লাইসেন্সধারী প্রকৃত চালকদের দিয়ে চালানোর কথা ছিল। এতে বাসগুলোকে আর যাত্রী ধরার অসুস্থ প্রতিযোগিতায় নামতে হতো না। ফলে শৃঙ্খলা ফিরে আসত রাজধানীর পরিবহনজগতে। রুটভিত্তিক এমন বাস চলাচল বিশ্বের বহু দেশের পরিবহনব্যবস্থায় একটি সফল উদাহরণ। ডিপিসিএর সদস্যরা বহু দেশের উদাহরণ প্রত্যক্ষ ও পর্যালোচনা করে চার বছর সময় নিয়ে রুটভিত্তিক বাস চলাচলই ঢাকার পরিবহন ক্ষেত্রে মোক্ষম সমাধান বলে মত দেন। বহু সভা ও সেমিনারে এ নিয়ে মোটামুটি সবাই একমত হন। কিন্তু মেয়র আনিসের অকালমৃত্যুর পর মুখথুবড়ে পড়ে নির্দিষ্ট কোম্পানির অধীনে রুটভিত্তিক বাস চলার যাবতীয় উদ্যোগ।

কারণ অনুসন্ধানে দেখা যায়, দুর্নীতিই রুটভিত্তিক এই বাস চলাচল ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে অন্যতম বাধা। নিজ নামে বা আত্মীয়ের নামে থাকা এবং ঢাকায় চলাচলকারী বাসমালিকদের একটা বড় অংশ বিভিন্ন সরকারি বাহিনী ও সংস্থার সদস্য। তাঁরা কীভাবে বাস কিনলেন বা বাস কেনার মতো টাকা তিনি বা তাঁর নিকটাত্মীয় কীভাবে পেলেন, এমন প্রশ্নের উত্তর নেই। আয়কর সনদ নেই বাসমালিকদের আরেক অংশের, যা রুটভিত্তিতে চলা বাসের জন্য অপরিহার্য। আয়কর নথিতে উল্লেখ করার মতো আয়ের উৎস নেই অনেক বাসমালিকের। তাই মুখে যা-ই বলুক, বাস্তবে তারা রুটভিত্তিক বাস চলাচলের বিপক্ষে। তদুপরি যোগ হয়েছিল পরিবহনজগতের তথাকথিত মালিক ও শ্রমিকসংগঠনের নেতারূপী রাজনৈতিক ও প্রভাবশালী ব্যক্তিবর্গ এবং প্রশাসনের কিছু বিপথগামী কর্মকর্তা-কর্মচারীর নির্বিচারে চাঁদা আদায়ের মতো এক অভিশাপ।

আবার পুরোনো বাসের মালিকরা ভালো করেই জানেন, রুটভিত্তিক বাস চলাচল শুরু হলে তাঁদের ফিটনেস ও যথাযথ ডকুমেন্টবিহীন প্রায় অচল বাস কোনো কোম্পানি গ্রহণ করবে না। ড্রাইভিং লাইসেন্সবিহীন কোনো চালক রুটভিত্তিক কোম্পানির বাস চালানোর সুযোগ পাবেন না। সুতরাং তাঁরাও এই ব্যবস্থা চান না। এমন প্রতিকূলতার মাঝেও একধরনের চাপে পড়েই সব পক্ষ মিলে সিদ্ধান্ত নেয়, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ তারিখের মধ্যে কিছু কিছু ক্ষেত্রে রুটভিত্তিক বাসসেবা চালু হবে এবং মে মাসের মধ্যে অতি পুরোনো বাস ঢাকা থেকে সরিয়ে ফেলা হবে। এরই মধ্যে দেশের ক্ষমতার পট পরিবর্তন হলো। অন্তর্র্বর্তী সরকারকে চ্যালেঞ্জের মুখে দাঁড় করাল প্যাডেলচালিত রিকশাশ্রমিক, ব্যাটারিচালিত অটোমালিক ও শ্রমিক এবং সিএনজিচালিত রিকশাচালকরা। এঁদের পরিচয় খুঁজতে গেলে অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায়, ঘুরেফিরে তাঁরা একই মানুষ, যাঁরা বিগত সরকারের সুবিধাভোগী ও দুর্নীতির অর্থে বিভিন্ন ধরনের যানবাহনের মালিক হয়েছেন এবং চাঁদা আদায়ের মধ্য দিয়ে নিজেদের ভাগ্য গড়েছেন।

এরই মাঝে হঠাৎ ঢাকায় একটি রুটে গোলাপি রঙের বাস রুটভিত্তিক কোম্পানির আদলে দ্রুতগতিতে রাস্তায় নামানো হলো। পরে জানা গেল, অতি পুরোনো ও প্রায় অচল বাসের মালিকরা এই উদ্যোগের মূল হোতা, যাঁরা সরকারের গঠিত ডিটিসিএর ব্যবস্থাপনায় রুটভিত্তিক বাস চলাচলের সঙ্গে সংযুক্ত হতে আগ্রহী নন। উল্লেখ্য একই রুটে রুটভিত্তিক বাস এবং যত্রতত্র থামা অন্য কোম্পানির বাস পাশাপাশি চালিয়ে অতীতে প্রতিটি পাইলট প্রজেক্ট বা পরীক্ষামূলক চলাচল ব্যর্থ হয়েছে। অথচ সেই একই আদলে গোলাপি বাস নামানো হলো বিশেষ বিশেষ রুটে, যেখানে অন্যান্য বাস সেই আগের পদ্ধতিতেই চলছে। ফলে গোলাপি বাসগুলোও ঘুরেফিরে আগের মতোই রাস্তাঘাটে যাত্রী ওঠানামা করানো ও তাদের কাছ থেকে টিকিটের টাকা সংগ্রহ অব্যাহত রাখল। রুটভিত্তিক বাস চলাচল কোনো বাস্তব সমাধান নয়- এমনটা প্রমাণ করাই যেন তাদের লক্ষ্য।

যাত্রী কল্যাণ সমিতি বিভিন্ন গোলাপি বাস ও বাস কাউন্টার পরিদর্শন শেষে দাবি করেছে, বাইরের ‘লিপস্টিক’ অর্থাৎ গোলাপি রং ছাড়া আর কিছুই বদলায়নি এসব বাসে। আগের মতোই ভাঙাচোরা, নোংরা ও ঘন করে অবৈধভাবে বসানো সিট, বাসের সামনে ও পেছনে ইন্ডিকেটর লাইট, পার্কিং লাইট, ব্রেক লাইট, আয়না প্রভৃতির অভাব আর লাইসেন্সবিহীন চালক দেখা গেছে এসব বাসে। সরকারি ব্যবস্থাপনায় ২৫ ফেব্রুয়ারি থেকে রুটভিত্তিক বাস চলাচলের উদ্যোগ বন্ধ করতে এমন গোলাপি স্ট্রেস বলে ধারণা করছেন সচেতন মহল।

রাজধানীকে বাঁচাতে পরিবহন সেক্টরের উন্নতির কোনো বিকল্প নেই। অথচ যত্রতত্র আগুন লাগানোর মতো দাবিদাওয়া আদায়ের নামে সমস্যা তৈরি করে সরকারকে যেন অগ্নিনির্বাপণে ব্যস্ত রেখেছে আগে সুবিধাভোগী ও চক্রান্তকারীরা যৌথ কাজ করছে- এর মতো যৌথ ট্রান্সপোর্ট ফোর্স তৈরি করে পরিবহন সমস্যা থেকে উত্তরণ এখন সময়ের দাবি।

২০১৮ সালে ঢাকায় চলাচলকারী সিএনজি মিটারে না চললে ৫০ হাজার টাকা জরিমানার বিধান করা হয়। ২০২৫ সালে এসে ঠিক এই সময়ে একই বিধান প্রজ্ঞাপন আকারে কেন বের করা হলো- তার উত্তর মেলেনি। অথচ মিলেছে আরেক দফা ভোগান্তি। সিএনজি শ্রমিক ও মালিকরা এ নিয়ে রাজধানীর রাস্তা অবরোধ করে দিলে অচল হয়ে পড়ে ঢাকা। সিএনজি গ্যাসের দাম বেড়েছে, জীবনযাত্রার ব্যয় বেড়েছে। অথচ বহু আগে নির্ধারণ করা কিলোমিটার প্রতি বিল বাড়েনি বা যাত্রী ভাড়া সমন্বয় করা হয়নি। এমতাবস্থায় মিটারে না চললে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করার প্রজ্ঞাপন জারি হলে হিতে বিপরীত হবে কিংবা এ নিয়ে বাদানুবাদ, বিতর্ক, এমনকি প্রতিবাদও অবধারিত ছিল। তবে এমনটা অনুমান করার ক্ষমতা এক শ্রেণির সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীর হয় লোপ পেয়েছিল, অথবা তারা ইচ্ছা করেই সরকারকে বিপাকে ফেলতে এবং জনজীবনে অস্বস্তি তৈরি করতে এমন পরিস্থিতির দিকে সব পক্ষকে ঠেলে দিয়েছিল, যা কখনো কারও কাম্য ছিল না। তাদের জারি করা প্রজ্ঞাপনকে কেন্দ্র করে সরকারের বিরুদ্ধে সিএনজিমালিক ও চালকদের একধরনের ক্যু আকারে অবরোধ হলো এবং প্রজ্ঞাপন প্রত্যাহার তথা ক্যু সফল হলো। সরকারকে বেকায়দায় ফেলতেই বিগত আমলের সরকার সমর্থকরা এমনটা করেছেন কি না, তা তদন্তের দাবি উঠেছে বিভিন্ন মহল থেকে।

গোলাপি বাস ও সবুজ রঙের সিএনজি নিয়ে এমন হতাশার মাঝেও আশার আলো জ্বেলেছেন নীল রঙের ফায়ার টু জ্যাকেট পরা এক পুলিশ সদস্য। সচিবালয়ের সামনে আন্দোলনকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে এই পুলিশ সদস্য তাঁর হাতে থাকা শক্ত লাঠি দিয়ে বারবার রাস্তায় ও রাস্তার পাশে থাকা বিদ্যুতের খুঁটিতে আঘাত করে শব্দ করে ও ভয় দেখান। একই সময়ে ফায়ার প্রুফ নীল জ্যাকেট পরা অন্য পুলিশ সদস্যরাও বাঁশিতে তীব্র আওয়াজ তুলে ভীতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করে এবং আন্দোলনকারীদের গায়ে আঘাত না করেই তাঁদের ছত্রভঙ্গ করে দেন। এমন উদাহরণ জনগণকে আশার আলো দেখায়।

গোলাপি নিয়ে ভাঁওতাবাজি আর সবুজ নিয়ে ষড়যন্ত্রের সাগরে সাগরের নীল জলরাশিতে ধুয়েমুছে যাক আর নীল আকাশে উঠুক শান্তির সাদা পতাকা- এটাই প্রত্যাশা।

♦ লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট 

Email: [email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
চাল নিয়ে চালবাজি
চাল নিয়ে চালবাজি
শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
পাক-ভারত উত্তেজনা
পাক-ভারত উত্তেজনা
সর্বশেষ খবর
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

১৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

১৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

২২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর
বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি
চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে