শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৯, বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫

দোসর খোঁজা রাজনীতির ৫৪ বছর

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
দোসর খোঁজা রাজনীতির ৫৪ বছর

বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে ৫৪ বছর। এ দীর্ঘ সময়ে দেশে শান্তি, সমৃদ্ধি, শৃঙ্খলা, আইনের শাসন, মৌলিক মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা, অর্থনৈতিক উন্নয়নে যতটা সময় ব্যয় হয়েছে, তার চেয়ে বেশি সময় নষ্ট করা হয়েছে দোসর খোঁজার কাজে। এলেম দ্বারা চোর ধরার মতো, ক্ষমতার মসনদে যেতে কাকে সিঁড়ি বানানো যায়, নিরন্তন সেই দোসরের সন্ধান। তারপর কে কার দোসর, কার বিচার করতে হবে, কার সম্পদ লুট করতে হবে, কার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করতে হবে, কাকে কী করতে হবে এসব নিয়েই সরকার, রাজনীতিবিদ, বুদ্ধিজীবী, সুশীল সমাজ অধিক ব্যতিব্যস্ত। দোসর খুঁজতে খুঁজতে অর্থাৎ কে কার দোসর নয় তা চিহ্নিত করতে কম্বলের লোম বাছাই করার মতো অবস্থা আমাদের। ভূমিকা আর অপব্যবহারে একটা নেতিবাচক শব্দে পরিণত হয়েছে দোসর

পৃথিবীর সব স্বাধীনতাযুদ্ধেই পক্ষ-বিপক্ষ থাকে। আমাদেরও ছিল। পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ করে আমরা স্বাধীন হয়েছি। আমাদের মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর সহায়ক শক্তি ছিল পূর্ব পাকিস্তানেরই কিছু মানুষ। তারা রাজনৈতিক চিন্তায় পাকিস্তানের বিভক্তি চায়নি। কেউ ব্যক্তিগত চিন্তা-চেতনায় পাকিস্তান বিভক্তি সমর্থন করেনি। সে কারণেই এ দেশের অনেক মুসলিম লীগ নেতা শান্তি কমিটির সদস্য হয়ে পাকিস্তানিদের পক্ষে কাজ করেছেন। আবার রাজনৈতিক চিন্তা থেকে জামায়াতে ইসলামী পাকিস্তানের পক্ষ নিয়েছে। সে কারণেই এ দলের সদস্যরা রাজাকার, আলবদর, আলশামসের সদস্য হিসেবে মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষে কাজ করেছেন। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত সেই কলঙ্ক থেকে বের হতে পারেনি মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধাচারী ব্যক্তি ও রাজনৈতিক দল। বাংলাদেশের মানুষের কাছে তারা এখনো রাজাকার, পাকিস্তানের দোসর হিসেবে পরিচিত। যারা রাজাকার, আলবদর, আলশামস ছিলেন তাদের অনেকেই এখন আর বেঁচে নেই। কিন্তু রাজনৈতিক দল জামায়াতে ইসলামীর নেতা-কর্মীদের এখনো সেই পাকিস্তানের দোসর হিসেবেই চিহ্নিত করা হয়। জুলাই বিপ্লবের পরও সেই অপবাদ থেকে তারা মুক্তি পাচ্ছেন না।

শেখ মুজিব আওয়ামী লীগের সভাপতি ছিলেন। কিন্তু নিজ দল বিলুপ্ত করে বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক আওয়ামী লীগ (বাকশাল) নামে নতুন রাজনৈতিক ফ্রন্ট গঠন করেন। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি, বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি, পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি এবং জাতীয় লীগ নিয়ে গঠিত হয়েছিল এ ফ্রন্ট। ১৯৭৫ সালের ২৫ জানুয়ারি সংবিধানের চতুর্থ সংশোধনীর মাধ্যমে বহুদলীয় সংসদীয় সরকার পদ্ধতি পরিবর্তন করে একদলীয় ও রাষ্ট্রপতিশাসিত সরকারব্যবস্থা প্রবর্তন করা হয়। দেশের সব রাজনৈতিক দল বিলুপ্ত করে বাকশাল গঠন করা হয়। ১৯৭৫ সালে শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবার হত্যার পর ক্ষমতা দখল করেন তারই বিশ্বস্ত সহকর্মী খন্দকার মোশতাক আহমদ। তখন থেকেই রাজনীতিতে খোঁজা শুরু হয় আওয়ামী-বাকশালের দোসর। প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান, প্রেসিডেন্ট বিচারপতি আবদুস সাত্তার, প্রেসিডেন্ট হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ, বেগম খালেদা জিয়ার শাসনামলেও আওয়ামী লীগের দোসর খোঁজা হয়েছে। শেখ মুজিবকন্যা শেখ হাসিনা ২১ বছর ক্ষমতায় ছিলেন। তার সেই সময়ে দোসররা বৈধ-অবৈধ পন্থায় দুধে ভাতে যথেষ্ট ভালো থাকলেও আওয়ামী লীগের দোসর খোঁজা এখনো শেষ হয়নি। জুলাই বিপ্লবের পর এখন আবার সাঁড়াশি অভিযানে আওয়ামী লীগের দোসর খোঁজা হচ্ছে।

শান্তি, সমৃদ্ধি,হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ দীর্ঘ নয় বছর রাষ্ট্রক্ষমতায় ছিলেন। এ সময় আওয়ামী-বাকশালের দোসর, বিএনপির দোসর খোঁজা হয়েছে। এ নয় বছরের মধ্যে ১৯৮৬ সালে এরশাদের পাতানো নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে আওয়ামী লীগ। সে সময় শেখ হাসিনার সঙ্গে এরশাদের রাজনৈতিক সুসম্পর্ক থাকায় কিছুদিন আওয়ামী-বাকশালী দোসর খোঁজা বন্ধ ছিল। পরে অবশ্য আওয়ামী-বাকশালীর দোসর, বিএনপির দোসর খুঁজতে খুঁজতেই ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর এরশাদের পতন হয়।

এরপর শুরু হয় এরশাদের দোসর বা জাতীয় পার্টির দোসর খোঁজা। এরশাদের দোসর বা জাতীয় পার্টির দোসরদের নিয়ে ২০০৬ সালে গঠিত হয় মহাজোট। এ জোট গঠনের পর থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত জাতীয় পার্টির নেতা-কর্মীদেরও আওয়ামী লীগের দোসর হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। আওয়ামী লীগের সঙ্গে গত ১৬ বছর জাতীয় পার্টি মহাজোটের বন্ধনে থাকায় জুলাই বিপ্লবের পর এখন জাতীয় পার্টিও আওয়ামী লীগের দোসর হিসেবে চিহ্নিত হচ্ছে।

স্বাধীনতার ৫৪ বছরের মধ্যে এরশাদের নয় বছর এবং হাসিনার ২১ বছর বিএনপি-জামায়াতের দোসর খোঁজা হয়েছে সবচেয়ে বেশি। অবশ্য ১৯৯৬ সালে জামায়াতে ইসলামী যখন আওয়ামী লীগের সঙ্গে নির্বাচনি ঐক্য করে শেখ হাসিনাকে ক্ষমতাসীন করে, শুধু সেই মেয়াদে আওয়ামী লীগ জামায়াতকে প্রকাশ্যে রাজাকার বা পাকিস্তানের দোসর বলত না। বিগত ১৬ বছর শেখ হাসিনা টানা ক্ষমতায় ছিলেন। এ সময় সব ক্ষেত্রে বিএনপি-জামায়াতের দোসর খোঁজা হয়েছে সবচেয়ে বেশি। রাজনীতি, ষড়যন্ত্র, জঙ্গি উত্থান, চাকরি, পদোন্নতি, ব্যবসা, বিয়েশাদি, সামাজিকতাসহ সব ক্ষেত্রেই খোঁজা হয়েছে বিএনপি-জামায়াতের দোসরদের। সেই সঙ্গে খোঁজা হয়েছে একাত্তরের চেতনাবিরোধী দোসরদের। দোসর খোঁজার রাজনীতির এ ১৬ বছর দেশে সব ক্ষেত্রেই বিভাজন তৈরি হয়। এ বিভাজনকে আওয়ামী লীগ মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি ও বিপক্ষের শক্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার অপচেষ্টা চালায়। মুক্তিযুদ্ধ করেছেন অথচ আওয়ামী লীগ করেন না, এমন ব্যক্তিকেও মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষের শক্তির দিকে ঠেলে দিয়েছে। পিতা শহীদ মুক্তিযোদ্ধা, সন্তান ছাত্রলীগ করেনি বলে চাকরি পায়নি।

দোসর খোঁজা বিভাজন সৃষ্টির শেখ হাসিনার ১৬ বছরে নোংরা রাজনীতির শিকার হয়েছেন অনেক শিল্পপতি, ব্যবসায়ী ও বেসরকারি উদ্যোক্তা। সরকার নিজের স্বার্থে ব্যবহার করার জন্য ব্যবসায়ীদের ওপর চাপ প্রয়োগ করত। কোনো ব্যবসায়ী সরকারের মতের বাইরে স্বতন্ত্র চিন্তা করলেই দুদক, এনবিআর আর বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা দিয়ে ভয়ভীতি দেখানো হতো। প্রধানমন্ত্রীর তোষামোদ অনুষ্ঠানে তোতা পাখির মতো শেখানো বক্তব্য না দিলে দেখানো হতো জঙ্গি অর্থায়ন অভিযোগে মামলার ভয়। অথবা ব্যাংক ঋণের ক্ষেত্রে নানা ঝামেলায় ফেলার হুমকি দেওয়া হতো। কোনো কোনো ব্যবসায়ীকে মিথ্যা হত্যা মামলায় আসামি করে বছরের পর বছর শেখ হাসিনা সরকার নিজের স্বার্থে ব্যবহার করেছে।

দোসর খোঁজার রাজনীতির ৫৪ বছরে অনেক সুবিধাবাদী রাজনীতিবিদ, ধান্দাবাজ, চাঁদাবাজেরও জন্ম হয়েছে। রাজনীতিতে শেষ কথা বলে কিছু নেই-এ ফর্মুলায় রাজনীতিবিদরা একদল আরেকদলের ভিতরে ঢুকে গেছেন। পানির চরিত্র ধারণ করে যে দলে প্রবেশ করেছেন সে দলের রং ধারণ করেছেন। নব্বইয়ের গণ অভ্যুত্থানের পর এরশাদের দোসর হিসেবে বেশ কিছু ব্যবসায়ীকে চিহ্নিত করা হয়। কিছু রাজনীতিবিদ, কিছু ধান্দাবাজ, চাঁদাবাজ ওইসব ব্যবসায়ীকে নানাভাবে চাপে ফেলে লুটে নিয়েছিল অর্থসম্পদ। কেউ কেউ ব্যবসার ভাগও নিয়েছে। সে সময় এরশাদের দোসর হিসেবে চিহ্নিত সালমান এফ রহমানের পাসপোর্ট আটক করে অর্থ আদায়ের ঘটনা অনেকেরই জানা আছে।

জুলাই বিপ্লবের পর গত আট মাসেও সারা দেশে দোসর খোঁজার নামে ব্যবসায়ীদের চাপে ফেলে মালপানি কামানোর ধান্দায় নেমেছে একশ্রেণির ধান্দাবাজ, চাঁদাবাজ। এর মধ্যে একটা শ্রেণি আওয়ামী লীগের চিহ্নিত নেতাদের আশ্রয় দিয়ে নিরাপদে রেখে কামাচ্ছে মালপানি। ভুয়া মামলারও শেষ নেই। হত্যা মামলায় শেখ হাসিনার সঙ্গে ব্যবসায়ীদের নাম ঢুকিয়ে ভীতসন্ত্রস্ত করে রাখা হচ্ছে। মামলা থেকে নাম বাদ দেওয়ার প্রস্তাব দিয়ে দাবি করা হচ্ছে কোটি কোটি টাকা। কোনো কোনো ধান্দাবাজ গোষ্ঠী ব্যবসায়ীদের বাড়িঘর বা ব্যবসায়িক স্থাপনায় হামলা করার হুমকিও দিচ্ছে। অনেক ব্যবসায়ী সম্পদ ও মানসম্মান রক্ষার স্বার্থে টাকাপয়সা দিয়ে আপসরফা করছেন। কেউ কেউ করছেন না। যারা চাঁদা দিয়ে আপসরফা করছেন না, তাদের ওপর চাঁদাবাজরাও ক্ষিপ্ত হচ্ছে। সরকারের বিভিন্ন দায়িত্বশীল ব্যক্তি এবং প্রতিষ্ঠানও ক্ষিপ্ত হচ্ছে।

বিগত ৫৪ বছরের দোসর খোঁজার রাজনীতি পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, নষ্ট রাজনীতি ও নষ্ট রাজনীতিবিদের কারণেই দোসরদের জন্ম হয়। দোসর খোঁজার রাজনীতি আমাদের মধ্যে বিভাজনও সৃষ্টি করেছে। যারা দোসর সৃষ্টি করে, তারা চমৎকারভাবে ভোল পাল্টে এক পাত্র থেকে অন্য পাত্রে চলে যায়। পাতি নেতা থেকে হয়ে যায় বড় নেতা। ছোট চাঁদাবাজ থেকে হয়ে যায় বড় চাঁদাবাজ। শহরতলির ছোট্ট ভাড়া বাসা থেকে গুলশান-বনানীর মতো অভিজাত এলাকার বাসিন্দা হয়ে যায়। স্বভাবতই অনুগামী, বন্ধু-বান্ধবীর অভাব হয় না। নানা উপাচারে কিছুদিন তারা বেশ ভালোই থাকে। লোভনীয় জীবযাপন করে। তারপর প্রকৃতির নিয়মেই এসবের ফল ভোগ করতে হয়। মাশুল গুনতে হয় কড়ায় গন্ডায়। আর নষ্ট রাজনীতির দোসর হিসেবে যাদের পরিচিতি হয়ে যায়, বিপদ কখনো তাদের পিছু ছাড়ে না। সে কারণেই এখন সুযোগ ও সময় এসেছে নষ্ট রাজনীতি পরিহারের। সেই সঙ্গে ক্লিন ইমেজের রাজনৈতিক নেতাদের দলের নেতৃত্বে আসতে হবে। যে রাজনীতি লেজুড়বৃত্তি করতে হয়, দোসর সৃষ্টি হয়, সেই রাজনীতি বর্জন করতে হবে। রাজনীতি হতে হবে আদর্শভিত্তিক। রাজনীতি হতে হবে দেশ ও মানুষের কল্যাণের লক্ষ্যে। সুতরাং এখনই সময় দোসর খোঁজার রাজনীতি পরিহার করে নতুন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় নিয়ে সামনে এগোনোর।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
কোরআনে বিজ্ঞান চর্চার তাগিদ
কোরআনে বিজ্ঞান চর্চার তাগিদ
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
ইরানে হামলা
ইরানে হামলা
ইউনূস-তারেক বৈঠক
ইউনূস-তারেক বৈঠক
মানবকল্যাণের তাগিদ দিয়েছে ইসলাম
মানবকল্যাণের তাগিদ দিয়েছে ইসলাম
মানবতাবাদী প্রেসিডেন্ট লিন্ডন বি. জনসন
মানবতাবাদী প্রেসিডেন্ট লিন্ডন বি. জনসন
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
পুশইন বিড়ম্বনা
পুশইন বিড়ম্বনা
সর্বশেষ খবর
জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা
জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা

এই মাত্র | জাতীয়

রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়
রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩
নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?
দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?

৪২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা
খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা
১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু
ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণীর মৃত্যু
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধের কারণে ইরানে আটকা পড়েছেন ইন্টার মিলানের ফরোয়ার্ড
যুদ্ধের কারণে ইরানে আটকা পড়েছেন ইন্টার মিলানের ফরোয়ার্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডগেটের ইনজুরিতে অস্ট্রেলিয়া টেস্ট দলে অ্যাবট
ডগেটের ইনজুরিতে অস্ট্রেলিয়া টেস্ট দলে অ্যাবট

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ইসরায়েলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪
ইরানের হামলায় ইসরায়েলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলছড়ি উপজেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণার পরপরই এনসিপি নেতার পদত্যাগ
ফুলছড়ি উপজেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণার পরপরই এনসিপি নেতার পদত্যাগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ দিনের ছুটি শেষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু
১০ দিনের ছুটি শেষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে দুই প্রতারককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ
গোপালগঞ্জে দুই প্রতারককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লন্ডনে বৈঠক নিয়ে গাত্রদাহ হওয়া উচিত না : এ্যানি
লন্ডনে বৈঠক নিয়ে গাত্রদাহ হওয়া উচিত না : এ্যানি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেতা কান্টু গ্রেফতার
সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেতা কান্টু গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভোলায় প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ, মামলা
ভোলায় প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ, মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবকের মরদেহ উদ্ধার
যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে আহত যুবদল নেতাকর্মীরা পেলেন তারেক রহমানের উপহার
জুলাইয়ে আহত যুবদল নেতাকর্মীরা পেলেন তারেক রহমানের উপহার

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিশুর লাশ উদ্ধার
শিশুর লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার
জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক
ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা
নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’
ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান
দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান
ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন
ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?
অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা
পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের
ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার আকাশসীমা সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
সিরিয়ার আকাশসীমা সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান
ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন

শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ
শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ

নগর জীবন

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ

সম্পাদকীয়

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

রুটি-রুজির নিশ্চয়তা পেয়েছেন মিলি
রুটি-রুজির নিশ্চয়তা পেয়েছেন মিলি

বসুন্ধরা শুভসংঘ

কোরবানিতে প্রতিবেশী রাষ্ট্র থেকে পশু আমদানি হয়নি
কোরবানিতে প্রতিবেশী রাষ্ট্র থেকে পশু আমদানি হয়নি

নগর জীবন

মিরাজের খেলা নিয়ে সংশয়
মিরাজের খেলা নিয়ে সংশয়

মাঠে ময়দানে