শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৯, বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫

দোসর খোঁজা রাজনীতির ৫৪ বছর

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
দোসর খোঁজা রাজনীতির ৫৪ বছর

বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে ৫৪ বছর। এ দীর্ঘ সময়ে দেশে শান্তি, সমৃদ্ধি, শৃঙ্খলা, আইনের শাসন, মৌলিক মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা, অর্থনৈতিক উন্নয়নে যতটা সময় ব্যয় হয়েছে, তার চেয়ে বেশি সময় নষ্ট করা হয়েছে দোসর খোঁজার কাজে। এলেম দ্বারা চোর ধরার মতো, ক্ষমতার মসনদে যেতে কাকে সিঁড়ি বানানো যায়, নিরন্তন সেই দোসরের সন্ধান। তারপর কে কার দোসর, কার বিচার করতে হবে, কার সম্পদ লুট করতে হবে, কার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করতে হবে, কাকে কী করতে হবে এসব নিয়েই সরকার, রাজনীতিবিদ, বুদ্ধিজীবী, সুশীল সমাজ অধিক ব্যতিব্যস্ত। দোসর খুঁজতে খুঁজতে অর্থাৎ কে কার দোসর নয় তা চিহ্নিত করতে কম্বলের লোম বাছাই করার মতো অবস্থা আমাদের। ভূমিকা আর অপব্যবহারে একটা নেতিবাচক শব্দে পরিণত হয়েছে দোসর

পৃথিবীর সব স্বাধীনতাযুদ্ধেই পক্ষ-বিপক্ষ থাকে। আমাদেরও ছিল। পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ করে আমরা স্বাধীন হয়েছি। আমাদের মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর সহায়ক শক্তি ছিল পূর্ব পাকিস্তানেরই কিছু মানুষ। তারা রাজনৈতিক চিন্তায় পাকিস্তানের বিভক্তি চায়নি। কেউ ব্যক্তিগত চিন্তা-চেতনায় পাকিস্তান বিভক্তি সমর্থন করেনি। সে কারণেই এ দেশের অনেক মুসলিম লীগ নেতা শান্তি কমিটির সদস্য হয়ে পাকিস্তানিদের পক্ষে কাজ করেছেন। আবার রাজনৈতিক চিন্তা থেকে জামায়াতে ইসলামী পাকিস্তানের পক্ষ নিয়েছে। সে কারণেই এ দলের সদস্যরা রাজাকার, আলবদর, আলশামসের সদস্য হিসেবে মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষে কাজ করেছেন। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত সেই কলঙ্ক থেকে বের হতে পারেনি মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধাচারী ব্যক্তি ও রাজনৈতিক দল। বাংলাদেশের মানুষের কাছে তারা এখনো রাজাকার, পাকিস্তানের দোসর হিসেবে পরিচিত। যারা রাজাকার, আলবদর, আলশামস ছিলেন তাদের অনেকেই এখন আর বেঁচে নেই। কিন্তু রাজনৈতিক দল জামায়াতে ইসলামীর নেতা-কর্মীদের এখনো সেই পাকিস্তানের দোসর হিসেবেই চিহ্নিত করা হয়। জুলাই বিপ্লবের পরও সেই অপবাদ থেকে তারা মুক্তি পাচ্ছেন না।

শেখ মুজিব আওয়ামী লীগের সভাপতি ছিলেন। কিন্তু নিজ দল বিলুপ্ত করে বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক আওয়ামী লীগ (বাকশাল) নামে নতুন রাজনৈতিক ফ্রন্ট গঠন করেন। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি, বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি, পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি এবং জাতীয় লীগ নিয়ে গঠিত হয়েছিল এ ফ্রন্ট। ১৯৭৫ সালের ২৫ জানুয়ারি সংবিধানের চতুর্থ সংশোধনীর মাধ্যমে বহুদলীয় সংসদীয় সরকার পদ্ধতি পরিবর্তন করে একদলীয় ও রাষ্ট্রপতিশাসিত সরকারব্যবস্থা প্রবর্তন করা হয়। দেশের সব রাজনৈতিক দল বিলুপ্ত করে বাকশাল গঠন করা হয়। ১৯৭৫ সালে শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবার হত্যার পর ক্ষমতা দখল করেন তারই বিশ্বস্ত সহকর্মী খন্দকার মোশতাক আহমদ। তখন থেকেই রাজনীতিতে খোঁজা শুরু হয় আওয়ামী-বাকশালের দোসর। প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান, প্রেসিডেন্ট বিচারপতি আবদুস সাত্তার, প্রেসিডেন্ট হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ, বেগম খালেদা জিয়ার শাসনামলেও আওয়ামী লীগের দোসর খোঁজা হয়েছে। শেখ মুজিবকন্যা শেখ হাসিনা ২১ বছর ক্ষমতায় ছিলেন। তার সেই সময়ে দোসররা বৈধ-অবৈধ পন্থায় দুধে ভাতে যথেষ্ট ভালো থাকলেও আওয়ামী লীগের দোসর খোঁজা এখনো শেষ হয়নি। জুলাই বিপ্লবের পর এখন আবার সাঁড়াশি অভিযানে আওয়ামী লীগের দোসর খোঁজা হচ্ছে।

শান্তি, সমৃদ্ধি,হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ দীর্ঘ নয় বছর রাষ্ট্রক্ষমতায় ছিলেন। এ সময় আওয়ামী-বাকশালের দোসর, বিএনপির দোসর খোঁজা হয়েছে। এ নয় বছরের মধ্যে ১৯৮৬ সালে এরশাদের পাতানো নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে আওয়ামী লীগ। সে সময় শেখ হাসিনার সঙ্গে এরশাদের রাজনৈতিক সুসম্পর্ক থাকায় কিছুদিন আওয়ামী-বাকশালী দোসর খোঁজা বন্ধ ছিল। পরে অবশ্য আওয়ামী-বাকশালীর দোসর, বিএনপির দোসর খুঁজতে খুঁজতেই ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর এরশাদের পতন হয়।

এরপর শুরু হয় এরশাদের দোসর বা জাতীয় পার্টির দোসর খোঁজা। এরশাদের দোসর বা জাতীয় পার্টির দোসরদের নিয়ে ২০০৬ সালে গঠিত হয় মহাজোট। এ জোট গঠনের পর থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত জাতীয় পার্টির নেতা-কর্মীদেরও আওয়ামী লীগের দোসর হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। আওয়ামী লীগের সঙ্গে গত ১৬ বছর জাতীয় পার্টি মহাজোটের বন্ধনে থাকায় জুলাই বিপ্লবের পর এখন জাতীয় পার্টিও আওয়ামী লীগের দোসর হিসেবে চিহ্নিত হচ্ছে।

স্বাধীনতার ৫৪ বছরের মধ্যে এরশাদের নয় বছর এবং হাসিনার ২১ বছর বিএনপি-জামায়াতের দোসর খোঁজা হয়েছে সবচেয়ে বেশি। অবশ্য ১৯৯৬ সালে জামায়াতে ইসলামী যখন আওয়ামী লীগের সঙ্গে নির্বাচনি ঐক্য করে শেখ হাসিনাকে ক্ষমতাসীন করে, শুধু সেই মেয়াদে আওয়ামী লীগ জামায়াতকে প্রকাশ্যে রাজাকার বা পাকিস্তানের দোসর বলত না। বিগত ১৬ বছর শেখ হাসিনা টানা ক্ষমতায় ছিলেন। এ সময় সব ক্ষেত্রে বিএনপি-জামায়াতের দোসর খোঁজা হয়েছে সবচেয়ে বেশি। রাজনীতি, ষড়যন্ত্র, জঙ্গি উত্থান, চাকরি, পদোন্নতি, ব্যবসা, বিয়েশাদি, সামাজিকতাসহ সব ক্ষেত্রেই খোঁজা হয়েছে বিএনপি-জামায়াতের দোসরদের। সেই সঙ্গে খোঁজা হয়েছে একাত্তরের চেতনাবিরোধী দোসরদের। দোসর খোঁজার রাজনীতির এ ১৬ বছর দেশে সব ক্ষেত্রেই বিভাজন তৈরি হয়। এ বিভাজনকে আওয়ামী লীগ মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি ও বিপক্ষের শক্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার অপচেষ্টা চালায়। মুক্তিযুদ্ধ করেছেন অথচ আওয়ামী লীগ করেন না, এমন ব্যক্তিকেও মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষের শক্তির দিকে ঠেলে দিয়েছে। পিতা শহীদ মুক্তিযোদ্ধা, সন্তান ছাত্রলীগ করেনি বলে চাকরি পায়নি।

দোসর খোঁজা বিভাজন সৃষ্টির শেখ হাসিনার ১৬ বছরে নোংরা রাজনীতির শিকার হয়েছেন অনেক শিল্পপতি, ব্যবসায়ী ও বেসরকারি উদ্যোক্তা। সরকার নিজের স্বার্থে ব্যবহার করার জন্য ব্যবসায়ীদের ওপর চাপ প্রয়োগ করত। কোনো ব্যবসায়ী সরকারের মতের বাইরে স্বতন্ত্র চিন্তা করলেই দুদক, এনবিআর আর বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা দিয়ে ভয়ভীতি দেখানো হতো। প্রধানমন্ত্রীর তোষামোদ অনুষ্ঠানে তোতা পাখির মতো শেখানো বক্তব্য না দিলে দেখানো হতো জঙ্গি অর্থায়ন অভিযোগে মামলার ভয়। অথবা ব্যাংক ঋণের ক্ষেত্রে নানা ঝামেলায় ফেলার হুমকি দেওয়া হতো। কোনো কোনো ব্যবসায়ীকে মিথ্যা হত্যা মামলায় আসামি করে বছরের পর বছর শেখ হাসিনা সরকার নিজের স্বার্থে ব্যবহার করেছে।

দোসর খোঁজার রাজনীতির ৫৪ বছরে অনেক সুবিধাবাদী রাজনীতিবিদ, ধান্দাবাজ, চাঁদাবাজেরও জন্ম হয়েছে। রাজনীতিতে শেষ কথা বলে কিছু নেই-এ ফর্মুলায় রাজনীতিবিদরা একদল আরেকদলের ভিতরে ঢুকে গেছেন। পানির চরিত্র ধারণ করে যে দলে প্রবেশ করেছেন সে দলের রং ধারণ করেছেন। নব্বইয়ের গণ অভ্যুত্থানের পর এরশাদের দোসর হিসেবে বেশ কিছু ব্যবসায়ীকে চিহ্নিত করা হয়। কিছু রাজনীতিবিদ, কিছু ধান্দাবাজ, চাঁদাবাজ ওইসব ব্যবসায়ীকে নানাভাবে চাপে ফেলে লুটে নিয়েছিল অর্থসম্পদ। কেউ কেউ ব্যবসার ভাগও নিয়েছে। সে সময় এরশাদের দোসর হিসেবে চিহ্নিত সালমান এফ রহমানের পাসপোর্ট আটক করে অর্থ আদায়ের ঘটনা অনেকেরই জানা আছে।

জুলাই বিপ্লবের পর গত আট মাসেও সারা দেশে দোসর খোঁজার নামে ব্যবসায়ীদের চাপে ফেলে মালপানি কামানোর ধান্দায় নেমেছে একশ্রেণির ধান্দাবাজ, চাঁদাবাজ। এর মধ্যে একটা শ্রেণি আওয়ামী লীগের চিহ্নিত নেতাদের আশ্রয় দিয়ে নিরাপদে রেখে কামাচ্ছে মালপানি। ভুয়া মামলারও শেষ নেই। হত্যা মামলায় শেখ হাসিনার সঙ্গে ব্যবসায়ীদের নাম ঢুকিয়ে ভীতসন্ত্রস্ত করে রাখা হচ্ছে। মামলা থেকে নাম বাদ দেওয়ার প্রস্তাব দিয়ে দাবি করা হচ্ছে কোটি কোটি টাকা। কোনো কোনো ধান্দাবাজ গোষ্ঠী ব্যবসায়ীদের বাড়িঘর বা ব্যবসায়িক স্থাপনায় হামলা করার হুমকিও দিচ্ছে। অনেক ব্যবসায়ী সম্পদ ও মানসম্মান রক্ষার স্বার্থে টাকাপয়সা দিয়ে আপসরফা করছেন। কেউ কেউ করছেন না। যারা চাঁদা দিয়ে আপসরফা করছেন না, তাদের ওপর চাঁদাবাজরাও ক্ষিপ্ত হচ্ছে। সরকারের বিভিন্ন দায়িত্বশীল ব্যক্তি এবং প্রতিষ্ঠানও ক্ষিপ্ত হচ্ছে।

বিগত ৫৪ বছরের দোসর খোঁজার রাজনীতি পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, নষ্ট রাজনীতি ও নষ্ট রাজনীতিবিদের কারণেই দোসরদের জন্ম হয়। দোসর খোঁজার রাজনীতি আমাদের মধ্যে বিভাজনও সৃষ্টি করেছে। যারা দোসর সৃষ্টি করে, তারা চমৎকারভাবে ভোল পাল্টে এক পাত্র থেকে অন্য পাত্রে চলে যায়। পাতি নেতা থেকে হয়ে যায় বড় নেতা। ছোট চাঁদাবাজ থেকে হয়ে যায় বড় চাঁদাবাজ। শহরতলির ছোট্ট ভাড়া বাসা থেকে গুলশান-বনানীর মতো অভিজাত এলাকার বাসিন্দা হয়ে যায়। স্বভাবতই অনুগামী, বন্ধু-বান্ধবীর অভাব হয় না। নানা উপাচারে কিছুদিন তারা বেশ ভালোই থাকে। লোভনীয় জীবযাপন করে। তারপর প্রকৃতির নিয়মেই এসবের ফল ভোগ করতে হয়। মাশুল গুনতে হয় কড়ায় গন্ডায়। আর নষ্ট রাজনীতির দোসর হিসেবে যাদের পরিচিতি হয়ে যায়, বিপদ কখনো তাদের পিছু ছাড়ে না। সে কারণেই এখন সুযোগ ও সময় এসেছে নষ্ট রাজনীতি পরিহারের। সেই সঙ্গে ক্লিন ইমেজের রাজনৈতিক নেতাদের দলের নেতৃত্বে আসতে হবে। যে রাজনীতি লেজুড়বৃত্তি করতে হয়, দোসর সৃষ্টি হয়, সেই রাজনীতি বর্জন করতে হবে। রাজনীতি হতে হবে আদর্শভিত্তিক। রাজনীতি হতে হবে দেশ ও মানুষের কল্যাণের লক্ষ্যে। সুতরাং এখনই সময় দোসর খোঁজার রাজনীতি পরিহার করে নতুন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় নিয়ে সামনে এগোনোর।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
চাল নিয়ে চালবাজি
চাল নিয়ে চালবাজি
শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
পাক-ভারত উত্তেজনা
পাক-ভারত উত্তেজনা
সর্বশেষ খবর
সালমান-আনিসুল-মামুন ফের রিমান্ডে
সালমান-আনিসুল-মামুন ফের রিমান্ডে

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১৪ মিনিট আগে | বাণিজ্য

চকলেটের লোভ দেখিয়ে শিশুকে যৌন নিপীড়ন, বৃদ্ধ গ্রেপ্তার
চকলেটের লোভ দেখিয়ে শিশুকে যৌন নিপীড়ন, বৃদ্ধ গ্রেপ্তার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চেহারায় পরিবর্তন আনতে গিয়ে বিপর্যস্ত অস্ট্রেলীয় টিকটকারের জীবন
চেহারায় পরিবর্তন আনতে গিয়ে বিপর্যস্ত অস্ট্রেলীয় টিকটকারের জীবন

১৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে ভালোবাসায় সিক্ত ‘ক্যাফে ২১’
দুবাইয়ে ভালোবাসায় সিক্ত ‘ক্যাফে ২১’

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মে দিবসে বন্ধ থাকবে বসুন্ধরা সিটি শপিং মল
মে দিবসে বন্ধ থাকবে বসুন্ধরা সিটি শপিং মল

৪৫ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে ‘বৈশাখের পঙক্তিমালা’
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে ‘বৈশাখের পঙক্তিমালা’

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গরমে শরীরে পানিশূন্যতা হচ্ছে কি না যেভাবে বুঝবেন
গরমে শরীরে পানিশূন্যতা হচ্ছে কি না যেভাবে বুঝবেন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সুশান্তের মৃত্যুর পর যে কঠিন সময় পার করেছেন রিয়া
সুশান্তের মৃত্যুর পর যে কঠিন সময় পার করেছেন রিয়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আবারও সক্রিয় স্বপন-আমিন চক্র
আবারও সক্রিয় স্বপন-আমিন চক্র

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিম্বাবুয়েকে কত রানের লিড দিতে চায় বাংলাদেশ?
জিম্বাবুয়েকে কত রানের লিড দিতে চায় বাংলাদেশ?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদন আদেশের অপেক্ষায় বাদী
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদন আদেশের অপেক্ষায় বাদী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ঝড়ের আভাস, ১১ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত
ঝড়ের আভাস, ১১ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বাড়তে পারে গরম
রাজধানীতে বাড়তে পারে গরম

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

শ্রমিকদের মানবাধিকার নিশ্চিতের দাবি ব্রিটিশ এমপি আফসানার
শ্রমিকদের মানবাধিকার নিশ্চিতের দাবি ব্রিটিশ এমপি আফসানার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে যে সতর্কবার্তা দিলেন এরদোয়ান
ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে যে সতর্কবার্তা দিলেন এরদোয়ান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির সঙ্গে সম্পৃক্ততা নিয়ে যা বললেন উমামা ফাতেমা
এনসিপির সঙ্গে সম্পৃক্ততা নিয়ে যা বললেন উমামা ফাতেমা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের, সীমান্তে উত্তেজনা
ভারতীয় ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের, সীমান্তে উত্তেজনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকন্যা পুতুলের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ
হাসিনাকন্যা পুতুলের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে ব্যাপক সেনা মোতায়েন ভারতের
সীমান্তে ব্যাপক সেনা মোতায়েন ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে যুদ্ধাবস্থা : ইমরান খানের মুক্তি চেয়ে ঐক্যের আহ্বান জানাল পিটিআই
ভারতের সঙ্গে যুদ্ধাবস্থা : ইমরান খানের মুক্তি চেয়ে ঐক্যের আহ্বান জানাল পিটিআই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতে ঝুঁকিতে ১২-১৭ বছরের কিশোরীরা, চিকিৎসকদের সতর্কবার্তা
আমিরাতে ঝুঁকিতে ১২-১৭ বছরের কিশোরীরা, চিকিৎসকদের সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে জিতেই ট্রাম্পের কড়া সমালোচনা করলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী
নির্বাচনে জিতেই ট্রাম্পের কড়া সমালোচনা করলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার পুলিশকে উজ্জীবিত করতে নানা উদ্যোগ নিয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার পুলিশকে উজ্জীবিত করতে নানা উদ্যোগ নিয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ