শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:০৯, বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৫

দেশীয় বিনিয়োগ সম্মেলন জরুরি

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
দেশীয় বিনিয়োগ সম্মেলন জরুরি

বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজের (বিসিআই) নেতৃত্বে বেশ কয়েকটি সংগঠনের  প্রতিনিধিদল গত ১২ জানুয়ারি বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুরের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। বিসিআই সভাপতি আনোয়ার-উল আলম চৌধুরী পারভেজের নেতৃত্বে প্রতিনিধিদল ব্যবসায়ীদের বিদ্যমান সমস্যা সমাধানে ৯ দফা দাবি জানান। সেই সঙ্গে তিনি সেদিন বলেছিলেন, ব্যবসা করতে এসে জেলে যাওয়ার পরিবর্তে ব্যবসা থেকে সম্মান নিয়ে বেরিয়ে যেতে চান তারা।

যখন দেশীয় ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারী সম্মানজনকভাবে ব্যবসা ছেড়ে দিতে চাচ্ছেন, এর তিন মাসের মধ্যে ঢাকায় অনুষ্ঠিত হলো চার দিনব্যাপী বিনিয়োগ সম্মেলন। বিশ্বের ৪২ দেশের ৩০৮ জন উদ্যোক্তা ও বিনিয়োগকারী এ সম্মেলনে অংশগ্রহণ করেন। আলিবাবা, স্যামসাংয়ের মতো বিখ্যাত কোম্পানিগুলোও সম্মেলনে অংশগ্রহণ করে। স্বল্প ব্যয়ে চার দিনের এ বিশাল আয়োজনের একমাত্র লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য ছিল দেশে বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করা। বিদেশিরা বিনিয়োগ করবেন, নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে, দেশ হবে সমৃদ্ধ- এমন প্রত্যাশা সব দেশপ্রেমিক মানুষেরই থাকে। কিন্তু বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য যে দরজা খুলে দেওয়ার উদার ঘোষণা দেওয়া হলো, সে দরজা দিয়ে দেশীয় বিনিয়োগকারীদের প্রবেশাধিকার আছে কি না, তা স্পষ্ট করা হলো না। এ দেশের শত শত বিনিয়োগকারী নিজেদের শ্রম, ঘাম, মেধা, অর্থ ব্যয় করে দেশে শিল্পপ্রতিষ্ঠান বা ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছেন। এ দেশে বিদেশি বিনিয়োগ পরিবেশের ভিত্তিটা তৈরি করেছেন দেশীয় ব্যবসায়ী, শিল্পপতিরা। অথচ গত আট মাসে দেশীয় বিনিয়োগকারীদের এক কাপ চায়ের আমন্ত্রণ জানানোর প্রয়োজন বোধ করেনি সরকার। আধুনিক চিন্তার দূরদৃষ্টিসম্পন্ন বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন বিদেশিদের প্রতি বিনিয়োগের আহ্বান জানানোর আগে দেশীয় বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে যদি এক  কাপ চা পান করতেন, তাহলে জাতীয় অর্থনীতি গতিশীল হওয়ার পথনির্দেশনা পেত। দেশীয় ব্যবসায়ীরা ব্যবসা ছেড়ে দেওয়ার সম্মানজনক পথ খুঁজতেন না। আরও বেশি বিনিয়োগ করার সাহস পেতেন। সম্মান নিয়ে ব্যবসা করার মনোবল ফিরে পেতেন দেশের ব্যবসায়ীরা। সে কারণে দেশীয় ব্যবসায়ীদের আরও বেশি নিরাপদ করতে খুব দ্রুত একটি দেশীয় বিনিয়োগ সম্মেলন জরুরি। বিডা যদি দেশি ও বিদেশি বিনিয়োগকারীদের মধ্যে একটি সুন্দর মেলবন্ধন তৈরি করে দিতে পারে, সবার জন্য সুযোগ যদি একই রকম হয়, তা হলেই দেশকে ২০৩৫-এর লক্ষ্যে নিয়ে যাওয়া সম্ভব। তা না হলে শুধু বিদেশিদের ওপর নির্ভর করে দেশের অর্থনীতি গতিশীল ও স্থিতিশীল হবে না।

৭ থেকে ১০ এপ্রিল  ঢাকায় অনুষ্ঠিত বিনিয়োগ সম্মেলন বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) আয়োজন করে। দেশের ইতিহাসে এত সুন্দর এবং আকর্ষণীয় বিনিয়োগ সম্মেলন অতীতে কখনো হয়নি। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের আবেগাপ্লুত বক্তব্যে মুগ্ধ হয়েছেন উপস্থিত দেশিবিদেশি অতিথিরা। দেশ ও দেশের মানুষের জন্য একজন মানুষের হৃদয় নিংড়ানো ভালোবাসার উপলব্ধির প্রতি করতালির মধ্য দিয়ে সবাই অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টাকে। বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুনের জাদুকরী উপস্থাপনা উপস্থিত সবাইকে সম্মোহিত করেছে। বিনিয়োগ সম্মেলন মঞ্চে দাঁড়িয়ে বাংলাদেশকে তিনি অসাধারণ দক্ষতায় বিশ্বের সামনে তুলে ধরেছেন। ২০২৫ সালে বিদেশি বিনিয়োগ মঞ্চে দাঁড়িয়ে তিনি ২০৩৫ সালে কেমন হবে বাংলাদেশ, সেই ধারণাচিত্র তুলে ধরেছেন। বাংলাদেশকে বদলে দেওয়ার মতো ভিশনারি মানুষ আশিক মাহমুদ বিশ্ববরেণ্য ড. মুহাম্মদ ইউনূসের আহ্বানে বিলাসী জীবন ছেড়ে দেশে এসেছেন। প্রধান উপদেষ্টার স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়ার কাজে তিনি পরিশ্রম করছেন।

বাংলাদেশএদিকে চার দিনের সম্মেলনে বাংলাদেশে বিনিয়োগের পরিবেশ নিয়ে বেশ কিছু নেতিবাচক বিষয়ও উঠে এসেছে। যেমন বাংলাদেশে বিনিয়োগ করার ক্ষেত্রে সনদপত্র পেতে ভোগান্তি, আমদানি-রপ্তানি প্রক্রিয়ায় এনবিআরের অসহযোগিতা, আমলাতান্ত্রিক জটিলতা, সম্পদের সীমাবদ্ধতা ও দুর্নীতি। আরেকটি বড় নেতিবাচক বিষয় হলো নীতির ধারাবাহিকতা না থাকা। এসব নেতিবাচক সীমাবদ্ধতা দূর করার ব্যাপারে সরকার আন্তরিক থাকবে বলে সম্মেলনে প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করা হয়।

বিনিয়োগ সম্মেলন আয়োজন একদিকে যেমন প্রশংসিত হয়েছে, অন্যদিকে এ নিয়ে স্পষ্ট করে হতাশাও ব্যক্ত করেছেন অনেকে। উচ্চাশা অনুযায়ী বিনিয়োগ সম্মেলনের সাফল্য অর্জিত না হলে তা দুঃখজনক হবে বলে মনে করে আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি)। মধ্যম আয়ের দেশ হওয়ার পরিকল্পনা থেকে সরে না এলে হাঁকডাক করে আয়োজন করা বিনিয়োগ সম্মেলনের সুবিধা বাংলাদেশ পাবে না বলেও আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন দলটির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু। ১৩ এপ্রিল সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেছেন, এবি পার্টি মনে করে গত রেজিমের দেওয়া বিভিন্ন মিথ্যা ও কাল্পনিক তথ্য-উপাত্তের ওপর ভিত্তি করে ২০২৬-এর নভেম্বরে অনুন্নত দেশের তালিকা থেকে বেরিয়ে এসে মধ্যম আয়ের দেশ হওয়ার রূপকল্প দেশের অর্থনীতির মেরুদণ্ড ভেঙে দেবে। দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশ যে কারণে বাণিজ্য ও বিনিয়োগের জন্য উপযোগী ও প্রতিযোগিতামূলক অবস্থানে আছে, তা আর থাকবে না। তাই দেশিবিদেশি বিনিয়োগকারীরা স্থানীয় বাজার থেকে মুখ ফিরিয়ে নেবেন বলে আমরা আশঙ্কা করছি। এবি পার্টির চেয়ারম্যান বলেন, দেশের অর্থনীতি ও বাণিজ্যের স্বচ্ছতার স্বার্থে প্রাসঙ্গিক সব পরিসংখ্যান যাচাইবাছাই করে পুনঃপ্রকাশ জরুরি। দেশের মোট জনসংখ্যা (প্রবাসী, কর্মক্ষম তরুণসহ), জিডিপির পরিমাণ, মাথাপিছু গড় আয় ও আয়ু, বার্ষিক প্রবৃদ্ধি, দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাসকারী জনগোষ্ঠী, শিক্ষা ও দক্ষতার হার, ক্রয়ক্ষমতাসম্পন্ন দেশীয় বাজারের পরিধি, রিজার্ভ ও ঋণের পরিমাণ, বৈশ্বিক ক্রেডিট রেটিং ইত্যাদির বিশ্বাসযোগ্য তথ্য দেশি ও বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য প্রকাশ করা আবশ্যক। যাতে তারা ভেবেচিন্তে সঠিক ও কার্যকর সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, স্থানীয় বাজারের সক্ষমতা, দুনিয়াজুড়ে রপ্তানির সম্ভাবনা, অবকাঠামোগত সুবিধা, প্রতিযোগিতামূলক কর-ভ্যাট আছে কি না, জ্বালানি নিরাপত্তা, স্থানীয় বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ সংরক্ষণ, ব্যাংক ঋণ, ডলারের মজুত ইত্যাদি চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করার বাস্তবভিত্তিক পথনকশা জরুরি।

চার দিনের সম্মেলন শেষে সংবাদ সম্মেলনে বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন জানান, সম্মেলনে প্রাথমিকভাবে ৩ হাজার ১০০ কোটি টাকার বিনিয়োগ প্রস্তাব এসেছে। চার দিনব্যাপী বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট সামিট-এ সরকারের মোট ব্যয় হয়েছে প্রায় দেড় কোটি টাকা। তবে সম্মেলনে যারা অংশীদার হিসেবে ছিলেন, তারা ব্যয় করেছেন প্রায় সাড়ে ৩ কোটি টাকা। সব মিলিয়ে চার দিনের সম্মেলনে খরচ হয়েছে ৫ কোটি টাকা। দেশে বিনিয়োগ নিয়ে কাজ করা মোট আটটি সংস্থাকে এক ছাতার নিচে আনার সিদ্ধান্ত হয়েছে।

ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্স করপোরেশনের (আইএফসি) সর্বশেষ প্রতিবেদন অনুযায়ী, বাংলাদেশে মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) অনুপাতে বিদেশি বিনিয়োগ মাত্র শূন্য দশমিক ৪ শতাংশ (২০২৩)। বাংলাদেশের অর্থনীতির যে গতি প্রত্যাশা করা হয়, তার বিপরীতে বিদেশি বিনিয়োগের হার অপর্যাপ্ত। বিদেশি বিনিয়োগের গন্তব্য হিসেবে বাংলাদেশ মোটেও ভালো করছে না। বিশ্বব্যাংকের সর্বশেষ হিসাব অনুযায়ী, বাংলাদেশে বিদেশি বিনিয়োগ যেখানে জিডিপির ১.৫ শতাংশের কম, সেখানে মালদ্বীপে বিদেশি বিনিয়োগ ডিজিপির ১২ শতাংশের বেশি, আর অর্থনৈতিক সংকট কাটিয়ে ওঠা শ্রীলঙ্কায় বৈদেশিক বিনিয়োগও জিডিপির ২০ শতাংশের বেশি। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২৩ সালে মোট বিদেশি বিনিয়োগ এসেছে ৩.০ বিলিয়ন ডলার, যা ২০২২ সালে ছিল ৩.৪৮ বিলিয়ন ডলার। এতে এক বছরের ব্যবধানে বিনিয়োগ কমেছে ১৬ শতাংশ। আগামী জুনে ২০২৪ সালের প্রতিবেদন প্রকাশ পাবে।

দেশটা স্বাধীন হওয়ার পর এ ভূখণ্ড ছিল একটি যুদ্ধবিধ্বস্ত মাটির অবকাঠামো। শিল্পকারখানা সব জ্বালিয়ে-পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল। রাস্তাঘাট, ব্রিজ ধ্বংসস্তূপে পরিণত হওয়ায় ভয়াবহ দুর্ভোগে ছিল নতুন স্বাধীন বাংলাদেশের মানুষ। এ পূর্ব পাকিস্তানে উল্লেখ করার মতো কোনো ব্যবসায়ী বা শিল্পপতি ছিলেন না। বিগত ৫৪ বছরে দেশে হাজার হাজার শিল্পকারখানা তৈরি হয়েছে। ২২ পরিবারের জায়গায় শত শত শিল্পপতি, ব্যবসায়ী পরিবারের সৃষ্টি হয়েছে। বেসরকারি বিনিয়োগকারী, ব্যবসায়ীদের শ্রমে ঘামে নিরন্তর প্রচেষ্টায় দেশটাকে গড়ে তোলা, কর্মসংস্থান সৃষ্টি, দক্ষ জনশক্তি তৈরি করা সম্ভব হয়েছে। সারা দেশে বেসরকারি পর্যায়ে যে পরিমাণ ছোটবড় শিল্পকারখানা আছে, তার অর্ধেকের তালিকাও সরকারি খাতায় নেই। বহু ছোট ছোট শিল্পপ্রতিষ্ঠান ব্যক্তি উদ্যোগে গড়ে উঠেছে। যেমন পুরান ঢাকার ধোলাইপাড়, কেরানীগঞ্জ, জিঞ্জিরায় যে অসংখ্য ছোট ছোট শিল্প ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান আছে, এর কোনো হিসাব সরকারের কোনো খাতায় নেই। এ ছাড়া এমন কোনো পণ্য নেই যা বাংলাদেশে উৎপাদন হয় না। বিনিয়োগ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বিনিয়োগকারীদের প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানিয়ে বলেছিলেন, আপনারা আসুন, শুধু বাংলাদেশ বা আপনার ব্যবসার পরিবর্তনের জন্য নয়, বিশ্বকে বদলে দিতে বাংলাদেশে আসুন। যে বিনিয়োগ পরিবেশের ভিত্তির ওপর দাঁড়িয়ে আত্মবিশ্বাসী হয়ে প্রধান উপদেষ্টা বিদেশিদের বাংলাদেশে আহ্বান করেছেন, সেই ভিত্তিটি এ দেশের ব্যবসায়ী, শিল্পপতি বিনিয়োগকারীরা তৈরি করেছেন। দেশীয় বিনিয়োগকারীদের হতাশায় রেখে বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণের পথ মসৃণ হবে না। সে কারণেই খুব দ্রুত সময়ে দেশীয় বিনিয়োগ সম্মেলন আয়োজন করা দরকার। দেশের ব্যবসায়ীরা কী কী সমস্যায় আছেন, তা শুনে এক ছাতার নিচে বসে সমাধান দিতে হবে। তা না হলে শুধু বিদেশিদের আহ্বান করলে হতাশা বাড়বে এবং ড. ইউনূসের ইমেজ প্রশ্নবিদ্ধ হবে।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন 

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
আইএমএফ ঋণ
আইএমএফ ঋণ
বিনিয়োগ বিসংবাদ
বিনিয়োগ বিসংবাদ
দরকার আদর্শ পরিবার
দরকার আদর্শ পরিবার
ধর্ষণের কারণ ও ভয়াবহতা
ধর্ষণের কারণ ও ভয়াবহতা
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শ্রম সংস্কার
শ্রম সংস্কার
পুলিশ ও র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশ ও র‌্যাব পুনর্গঠন
আত্মশুদ্ধির প্রয়োজনীয়তা
আত্মশুদ্ধির প্রয়োজনীয়তা
বাইতুল্লাহর মুসাফিরদের জন্য জরুরি নসিহত
বাইতুল্লাহর মুসাফিরদের জন্য জরুরি নসিহত
নতুন বিনিয়োগের গ্যারান্টি চাই
নতুন বিনিয়োগের গ্যারান্টি চাই
ফিলিস্তিন নিয়ে কি পারমাণবিক যুদ্ধ বাধবে
ফিলিস্তিন নিয়ে কি পারমাণবিক যুদ্ধ বাধবে
গরু চোরাচালান
গরু চোরাচালান
সর্বশেষ খবর
কাতারের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের বড় অর্থনৈতিক চুক্তি
কাতারের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের বড় অর্থনৈতিক চুক্তি

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল কাস্টমসে দ্বিতীয় দিনের মত চলছে কর্মবিরতি
বেনাপোল কাস্টমসে দ্বিতীয় দিনের মত চলছে কর্মবিরতি

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাভাস্কারের অনুরোধে আইপিএলের বাকি অংশে থাকছে না চিয়ার লিডার!
গাভাস্কারের অনুরোধে আইপিএলের বাকি অংশে থাকছে না চিয়ার লিডার!

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এআইইউবি-তে ‘জাপান কর্নার’
এআইইউবি-তে ‘জাপান কর্নার’

১৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৩ দাবিতে রেল অবরোধ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৩ দাবিতে রেল অবরোধ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় আনুষ্ঠানিকভাবে আম সংগ্রহ উদ্বোধন
চুয়াডাঙ্গায় আনুষ্ঠানিকভাবে আম সংগ্রহ উদ্বোধন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পামপের সহযোগিতায় সহজ কিস্তিতে স্মার্টফোন দিচ্ছে বাংলালিংক
পামপের সহযোগিতায় সহজ কিস্তিতে স্মার্টফোন দিচ্ছে বাংলালিংক

৩১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফেসবুক পে-আউট সেটআপে ভুল হলে যা করবেন
ফেসবুক পে-আউট সেটআপে ভুল হলে যা করবেন

৩৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?
ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহট্টের তৃণমূল বিধায়কের মৃত্যু
তেহট্টের তৃণমূল বিধায়কের মৃত্যু

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাঁচা কাঁঠাল কেন খাবেন?
কাঁচা কাঁঠাল কেন খাবেন?

৫৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

আইপিএলে প্লে অফের দৌড়ে এগিয়ে যারা
আইপিএলে প্লে অফের দৌড়ে এগিয়ে যারা

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ
চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কান-এ না যেতে পেরে যা বললেন উরফি
কান-এ না যেতে পেরে যা বললেন উরফি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাতিরঝিলের ভেঙে যাওয়া সীমানা দ্রুত মেরামতের নির্দেশ
হাতিরঝিলের ভেঙে যাওয়া সীমানা দ্রুত মেরামতের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিলেটে খালেদ তাণ্ডব, ২৫৬ রানে থামলো নিউজিল্যান্ড ‘এ’
সিলেটে খালেদ তাণ্ডব, ২৫৬ রানে থামলো নিউজিল্যান্ড ‘এ’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিমিয়ার লিগে ওঠার লড়াইয়ে শেফিল্ডের সামনে শুধু সান্ডারল্যান্ড
প্রিমিয়ার লিগে ওঠার লড়াইয়ে শেফিল্ডের সামনে শুধু সান্ডারল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা
ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি
কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিল দলে সহকারী হিসেবে কাকাকে চান আনচেলত্তি
ব্রাজিল দলে সহকারী হিসেবে কাকাকে চান আনচেলত্তি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আধুনিক প্রযুক্তিতে বিনিয়োগ: সাত হাজার কর্মী ছাঁটাই করছে মাইক্রোসফট
আধুনিক প্রযুক্তিতে বিনিয়োগ: সাত হাজার কর্মী ছাঁটাই করছে মাইক্রোসফট

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কথিত ‌‘ক্ষতিহীন’ ড্রিংকসগুলোতেও তরুণদের মধ্যে বাড়ছে কিডনি রোগ ও বিষাদগ্রস্ততা
কথিত ‌‘ক্ষতিহীন’ ড্রিংকসগুলোতেও তরুণদের মধ্যে বাড়ছে কিডনি রোগ ও বিষাদগ্রস্ততা

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ম্যারাডোনার মৃত্যুরহস্য; চিকিৎসকের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগ কন্যার
ম্যারাডোনার মৃত্যুরহস্য; চিকিৎসকের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগ কন্যার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ বিশ্ব পরিবার দিবস
আজ বিশ্ব পরিবার দিবস

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাচারকারীদের ফেলে যাওয়া ব্যাগ থেকে ১০ হাজার ইয়াবা জব্দ
পাচারকারীদের ফেলে যাওয়া ব্যাগ থেকে ১০ হাজার ইয়াবা জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইশরাককে দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে দ্বিতীয় দিনেও নগরভবন অবরোধ
ইশরাককে দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে দ্বিতীয় দিনেও নগরভবন অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ
ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয় দিনেও যমুনার সামনে অবস্থান জবি শিক্ষার্থীদের
দ্বিতীয় দিনেও যমুনার সামনে অবস্থান জবি শিক্ষার্থীদের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মণিপুরে এআরের অভিযানে ১০ বিচ্ছিন্নতাবাদী নিহত
মণিপুরে এআরের অভিযানে ১০ বিচ্ছিন্নতাবাদী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার আকাশ মেঘলা থাকতে পারে
ঢাকার আকাশ মেঘলা থাকতে পারে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প
যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প
রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী
ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ
হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত
যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম
সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান
মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে
বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে
তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা
কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দ্বিতীয় দিনেও যমুনার সামনে অবস্থান জবি শিক্ষার্থীদের
দ্বিতীয় দিনেও যমুনার সামনে অবস্থান জবি শিক্ষার্থীদের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান
শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র
ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোকানের কর্মচারীদের ব্যস্ত রেখে ১০০ ভরি স্বর্ণ নিয়ে চম্পট পাঁচ নারী
দোকানের কর্মচারীদের ব্যস্ত রেখে ১০০ ভরি স্বর্ণ নিয়ে চম্পট পাঁচ নারী

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়
‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ
ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দী বিনিময় : পূর্ণমকে ছাড়ল পাকিস্তান, মোহাম্মদউল্লাকে ভারত
বন্দী বিনিময় : পূর্ণমকে ছাড়ল পাকিস্তান, মোহাম্মদউল্লাকে ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুস্তাফিজের আইপিএল অংশগ্রহণ নিয়ে অনিশ্চয়তা!
মুস্তাফিজের আইপিএল অংশগ্রহণ নিয়ে অনিশ্চয়তা!

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সীসা থেকে তৈরি হয়ে গেল সোনা, গবেষণায় যুগান্তকারী সাফল্য!
সীসা থেকে তৈরি হয়ে গেল সোনা, গবেষণায় যুগান্তকারী সাফল্য!

২২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলনের ঘোষণা জবি শিক্ষার্থীদের
দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলনের ঘোষণা জবি শিক্ষার্থীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যুক্ত হবে আরও দেশ: ট্রাম্প
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যুক্ত হবে আরও দেশ: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্য হত্যায় কারা
সাম্য হত্যায় কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ

সম্পাদকীয়

সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল
সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান
জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা
ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ
চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি
ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন
বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় ঐকমত্য কতদূর
জাতীয় ঐকমত্য কতদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার
আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ
সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল
আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন
সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন

নগর জীবন

চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ
বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ

শোবিজ

আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার
আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার

মাঠে ময়দানে

আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে
আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে

শোবিজ

আইসিসির এপ্রিল  সেরা মিরাজ
আইসিসির এপ্রিল সেরা মিরাজ

মাঠে ময়দানে

সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ
সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ

দেশগ্রাম

আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল
আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান
জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূসকে ডি-লিট চবির
ইউনূসকে ডি-লিট চবির

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী
কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী

পূর্ব-পশ্চিম

ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা
ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা