শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:০৯, বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৫

দেশীয় বিনিয়োগ সম্মেলন জরুরি

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
দেশীয় বিনিয়োগ সম্মেলন জরুরি

বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজের (বিসিআই) নেতৃত্বে বেশ কয়েকটি সংগঠনের  প্রতিনিধিদল গত ১২ জানুয়ারি বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুরের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। বিসিআই সভাপতি আনোয়ার-উল আলম চৌধুরী পারভেজের নেতৃত্বে প্রতিনিধিদল ব্যবসায়ীদের বিদ্যমান সমস্যা সমাধানে ৯ দফা দাবি জানান। সেই সঙ্গে তিনি সেদিন বলেছিলেন, ব্যবসা করতে এসে জেলে যাওয়ার পরিবর্তে ব্যবসা থেকে সম্মান নিয়ে বেরিয়ে যেতে চান তারা।

যখন দেশীয় ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারী সম্মানজনকভাবে ব্যবসা ছেড়ে দিতে চাচ্ছেন, এর তিন মাসের মধ্যে ঢাকায় অনুষ্ঠিত হলো চার দিনব্যাপী বিনিয়োগ সম্মেলন। বিশ্বের ৪২ দেশের ৩০৮ জন উদ্যোক্তা ও বিনিয়োগকারী এ সম্মেলনে অংশগ্রহণ করেন। আলিবাবা, স্যামসাংয়ের মতো বিখ্যাত কোম্পানিগুলোও সম্মেলনে অংশগ্রহণ করে। স্বল্প ব্যয়ে চার দিনের এ বিশাল আয়োজনের একমাত্র লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য ছিল দেশে বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করা। বিদেশিরা বিনিয়োগ করবেন, নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে, দেশ হবে সমৃদ্ধ- এমন প্রত্যাশা সব দেশপ্রেমিক মানুষেরই থাকে। কিন্তু বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য যে দরজা খুলে দেওয়ার উদার ঘোষণা দেওয়া হলো, সে দরজা দিয়ে দেশীয় বিনিয়োগকারীদের প্রবেশাধিকার আছে কি না, তা স্পষ্ট করা হলো না। এ দেশের শত শত বিনিয়োগকারী নিজেদের শ্রম, ঘাম, মেধা, অর্থ ব্যয় করে দেশে শিল্পপ্রতিষ্ঠান বা ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছেন। এ দেশে বিদেশি বিনিয়োগ পরিবেশের ভিত্তিটা তৈরি করেছেন দেশীয় ব্যবসায়ী, শিল্পপতিরা। অথচ গত আট মাসে দেশীয় বিনিয়োগকারীদের এক কাপ চায়ের আমন্ত্রণ জানানোর প্রয়োজন বোধ করেনি সরকার। আধুনিক চিন্তার দূরদৃষ্টিসম্পন্ন বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন বিদেশিদের প্রতি বিনিয়োগের আহ্বান জানানোর আগে দেশীয় বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে যদি এক  কাপ চা পান করতেন, তাহলে জাতীয় অর্থনীতি গতিশীল হওয়ার পথনির্দেশনা পেত। দেশীয় ব্যবসায়ীরা ব্যবসা ছেড়ে দেওয়ার সম্মানজনক পথ খুঁজতেন না। আরও বেশি বিনিয়োগ করার সাহস পেতেন। সম্মান নিয়ে ব্যবসা করার মনোবল ফিরে পেতেন দেশের ব্যবসায়ীরা। সে কারণে দেশীয় ব্যবসায়ীদের আরও বেশি নিরাপদ করতে খুব দ্রুত একটি দেশীয় বিনিয়োগ সম্মেলন জরুরি। বিডা যদি দেশি ও বিদেশি বিনিয়োগকারীদের মধ্যে একটি সুন্দর মেলবন্ধন তৈরি করে দিতে পারে, সবার জন্য সুযোগ যদি একই রকম হয়, তা হলেই দেশকে ২০৩৫-এর লক্ষ্যে নিয়ে যাওয়া সম্ভব। তা না হলে শুধু বিদেশিদের ওপর নির্ভর করে দেশের অর্থনীতি গতিশীল ও স্থিতিশীল হবে না।

৭ থেকে ১০ এপ্রিল  ঢাকায় অনুষ্ঠিত বিনিয়োগ সম্মেলন বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) আয়োজন করে। দেশের ইতিহাসে এত সুন্দর এবং আকর্ষণীয় বিনিয়োগ সম্মেলন অতীতে কখনো হয়নি। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের আবেগাপ্লুত বক্তব্যে মুগ্ধ হয়েছেন উপস্থিত দেশিবিদেশি অতিথিরা। দেশ ও দেশের মানুষের জন্য একজন মানুষের হৃদয় নিংড়ানো ভালোবাসার উপলব্ধির প্রতি করতালির মধ্য দিয়ে সবাই অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টাকে। বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুনের জাদুকরী উপস্থাপনা উপস্থিত সবাইকে সম্মোহিত করেছে। বিনিয়োগ সম্মেলন মঞ্চে দাঁড়িয়ে বাংলাদেশকে তিনি অসাধারণ দক্ষতায় বিশ্বের সামনে তুলে ধরেছেন। ২০২৫ সালে বিদেশি বিনিয়োগ মঞ্চে দাঁড়িয়ে তিনি ২০৩৫ সালে কেমন হবে বাংলাদেশ, সেই ধারণাচিত্র তুলে ধরেছেন। বাংলাদেশকে বদলে দেওয়ার মতো ভিশনারি মানুষ আশিক মাহমুদ বিশ্ববরেণ্য ড. মুহাম্মদ ইউনূসের আহ্বানে বিলাসী জীবন ছেড়ে দেশে এসেছেন। প্রধান উপদেষ্টার স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়ার কাজে তিনি পরিশ্রম করছেন।

বাংলাদেশএদিকে চার দিনের সম্মেলনে বাংলাদেশে বিনিয়োগের পরিবেশ নিয়ে বেশ কিছু নেতিবাচক বিষয়ও উঠে এসেছে। যেমন বাংলাদেশে বিনিয়োগ করার ক্ষেত্রে সনদপত্র পেতে ভোগান্তি, আমদানি-রপ্তানি প্রক্রিয়ায় এনবিআরের অসহযোগিতা, আমলাতান্ত্রিক জটিলতা, সম্পদের সীমাবদ্ধতা ও দুর্নীতি। আরেকটি বড় নেতিবাচক বিষয় হলো নীতির ধারাবাহিকতা না থাকা। এসব নেতিবাচক সীমাবদ্ধতা দূর করার ব্যাপারে সরকার আন্তরিক থাকবে বলে সম্মেলনে প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করা হয়।

বিনিয়োগ সম্মেলন আয়োজন একদিকে যেমন প্রশংসিত হয়েছে, অন্যদিকে এ নিয়ে স্পষ্ট করে হতাশাও ব্যক্ত করেছেন অনেকে। উচ্চাশা অনুযায়ী বিনিয়োগ সম্মেলনের সাফল্য অর্জিত না হলে তা দুঃখজনক হবে বলে মনে করে আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি)। মধ্যম আয়ের দেশ হওয়ার পরিকল্পনা থেকে সরে না এলে হাঁকডাক করে আয়োজন করা বিনিয়োগ সম্মেলনের সুবিধা বাংলাদেশ পাবে না বলেও আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন দলটির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু। ১৩ এপ্রিল সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেছেন, এবি পার্টি মনে করে গত রেজিমের দেওয়া বিভিন্ন মিথ্যা ও কাল্পনিক তথ্য-উপাত্তের ওপর ভিত্তি করে ২০২৬-এর নভেম্বরে অনুন্নত দেশের তালিকা থেকে বেরিয়ে এসে মধ্যম আয়ের দেশ হওয়ার রূপকল্প দেশের অর্থনীতির মেরুদণ্ড ভেঙে দেবে। দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশ যে কারণে বাণিজ্য ও বিনিয়োগের জন্য উপযোগী ও প্রতিযোগিতামূলক অবস্থানে আছে, তা আর থাকবে না। তাই দেশিবিদেশি বিনিয়োগকারীরা স্থানীয় বাজার থেকে মুখ ফিরিয়ে নেবেন বলে আমরা আশঙ্কা করছি। এবি পার্টির চেয়ারম্যান বলেন, দেশের অর্থনীতি ও বাণিজ্যের স্বচ্ছতার স্বার্থে প্রাসঙ্গিক সব পরিসংখ্যান যাচাইবাছাই করে পুনঃপ্রকাশ জরুরি। দেশের মোট জনসংখ্যা (প্রবাসী, কর্মক্ষম তরুণসহ), জিডিপির পরিমাণ, মাথাপিছু গড় আয় ও আয়ু, বার্ষিক প্রবৃদ্ধি, দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাসকারী জনগোষ্ঠী, শিক্ষা ও দক্ষতার হার, ক্রয়ক্ষমতাসম্পন্ন দেশীয় বাজারের পরিধি, রিজার্ভ ও ঋণের পরিমাণ, বৈশ্বিক ক্রেডিট রেটিং ইত্যাদির বিশ্বাসযোগ্য তথ্য দেশি ও বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য প্রকাশ করা আবশ্যক। যাতে তারা ভেবেচিন্তে সঠিক ও কার্যকর সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, স্থানীয় বাজারের সক্ষমতা, দুনিয়াজুড়ে রপ্তানির সম্ভাবনা, অবকাঠামোগত সুবিধা, প্রতিযোগিতামূলক কর-ভ্যাট আছে কি না, জ্বালানি নিরাপত্তা, স্থানীয় বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ সংরক্ষণ, ব্যাংক ঋণ, ডলারের মজুত ইত্যাদি চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করার বাস্তবভিত্তিক পথনকশা জরুরি।

চার দিনের সম্মেলন শেষে সংবাদ সম্মেলনে বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন জানান, সম্মেলনে প্রাথমিকভাবে ৩ হাজার ১০০ কোটি টাকার বিনিয়োগ প্রস্তাব এসেছে। চার দিনব্যাপী বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট সামিট-এ সরকারের মোট ব্যয় হয়েছে প্রায় দেড় কোটি টাকা। তবে সম্মেলনে যারা অংশীদার হিসেবে ছিলেন, তারা ব্যয় করেছেন প্রায় সাড়ে ৩ কোটি টাকা। সব মিলিয়ে চার দিনের সম্মেলনে খরচ হয়েছে ৫ কোটি টাকা। দেশে বিনিয়োগ নিয়ে কাজ করা মোট আটটি সংস্থাকে এক ছাতার নিচে আনার সিদ্ধান্ত হয়েছে।

ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্স করপোরেশনের (আইএফসি) সর্বশেষ প্রতিবেদন অনুযায়ী, বাংলাদেশে মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) অনুপাতে বিদেশি বিনিয়োগ মাত্র শূন্য দশমিক ৪ শতাংশ (২০২৩)। বাংলাদেশের অর্থনীতির যে গতি প্রত্যাশা করা হয়, তার বিপরীতে বিদেশি বিনিয়োগের হার অপর্যাপ্ত। বিদেশি বিনিয়োগের গন্তব্য হিসেবে বাংলাদেশ মোটেও ভালো করছে না। বিশ্বব্যাংকের সর্বশেষ হিসাব অনুযায়ী, বাংলাদেশে বিদেশি বিনিয়োগ যেখানে জিডিপির ১.৫ শতাংশের কম, সেখানে মালদ্বীপে বিদেশি বিনিয়োগ ডিজিপির ১২ শতাংশের বেশি, আর অর্থনৈতিক সংকট কাটিয়ে ওঠা শ্রীলঙ্কায় বৈদেশিক বিনিয়োগও জিডিপির ২০ শতাংশের বেশি। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২৩ সালে মোট বিদেশি বিনিয়োগ এসেছে ৩.০ বিলিয়ন ডলার, যা ২০২২ সালে ছিল ৩.৪৮ বিলিয়ন ডলার। এতে এক বছরের ব্যবধানে বিনিয়োগ কমেছে ১৬ শতাংশ। আগামী জুনে ২০২৪ সালের প্রতিবেদন প্রকাশ পাবে।

দেশটা স্বাধীন হওয়ার পর এ ভূখণ্ড ছিল একটি যুদ্ধবিধ্বস্ত মাটির অবকাঠামো। শিল্পকারখানা সব জ্বালিয়ে-পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল। রাস্তাঘাট, ব্রিজ ধ্বংসস্তূপে পরিণত হওয়ায় ভয়াবহ দুর্ভোগে ছিল নতুন স্বাধীন বাংলাদেশের মানুষ। এ পূর্ব পাকিস্তানে উল্লেখ করার মতো কোনো ব্যবসায়ী বা শিল্পপতি ছিলেন না। বিগত ৫৪ বছরে দেশে হাজার হাজার শিল্পকারখানা তৈরি হয়েছে। ২২ পরিবারের জায়গায় শত শত শিল্পপতি, ব্যবসায়ী পরিবারের সৃষ্টি হয়েছে। বেসরকারি বিনিয়োগকারী, ব্যবসায়ীদের শ্রমে ঘামে নিরন্তর প্রচেষ্টায় দেশটাকে গড়ে তোলা, কর্মসংস্থান সৃষ্টি, দক্ষ জনশক্তি তৈরি করা সম্ভব হয়েছে। সারা দেশে বেসরকারি পর্যায়ে যে পরিমাণ ছোটবড় শিল্পকারখানা আছে, তার অর্ধেকের তালিকাও সরকারি খাতায় নেই। বহু ছোট ছোট শিল্পপ্রতিষ্ঠান ব্যক্তি উদ্যোগে গড়ে উঠেছে। যেমন পুরান ঢাকার ধোলাইপাড়, কেরানীগঞ্জ, জিঞ্জিরায় যে অসংখ্য ছোট ছোট শিল্প ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান আছে, এর কোনো হিসাব সরকারের কোনো খাতায় নেই। এ ছাড়া এমন কোনো পণ্য নেই যা বাংলাদেশে উৎপাদন হয় না। বিনিয়োগ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বিনিয়োগকারীদের প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানিয়ে বলেছিলেন, আপনারা আসুন, শুধু বাংলাদেশ বা আপনার ব্যবসার পরিবর্তনের জন্য নয়, বিশ্বকে বদলে দিতে বাংলাদেশে আসুন। যে বিনিয়োগ পরিবেশের ভিত্তির ওপর দাঁড়িয়ে আত্মবিশ্বাসী হয়ে প্রধান উপদেষ্টা বিদেশিদের বাংলাদেশে আহ্বান করেছেন, সেই ভিত্তিটি এ দেশের ব্যবসায়ী, শিল্পপতি বিনিয়োগকারীরা তৈরি করেছেন। দেশীয় বিনিয়োগকারীদের হতাশায় রেখে বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণের পথ মসৃণ হবে না। সে কারণেই খুব দ্রুত সময়ে দেশীয় বিনিয়োগ সম্মেলন আয়োজন করা দরকার। দেশের ব্যবসায়ীরা কী কী সমস্যায় আছেন, তা শুনে এক ছাতার নিচে বসে সমাধান দিতে হবে। তা না হলে শুধু বিদেশিদের আহ্বান করলে হতাশা বাড়বে এবং ড. ইউনূসের ইমেজ প্রশ্নবিদ্ধ হবে।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন 

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

৪৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!
মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত
রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা

৪ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ
আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ
চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি
লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

নগর জীবন

গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ
গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ

নগর জীবন

লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ
লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ

দেশগ্রাম

তিন মাসে পাঁচ বার চুরি
তিন মাসে পাঁচ বার চুরি

দেশগ্রাম

সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে
সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে

নগর জীবন

বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবহিতকরণ সভা
অবহিতকরণ সভা

দেশগ্রাম

বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ
বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম
বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম

নগর জীবন

তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা
তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা

দেশগ্রাম

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য কঠোর হচ্ছে যুক্তরাজ্য
আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য কঠোর হচ্ছে যুক্তরাজ্য

পূর্ব-পশ্চিম

চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে
চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে

পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান
ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান

পেছনের পৃষ্ঠা