শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৮ মে, ২০২৫

রাজনৈতিক কালবৈশাখি কি আসন্ন?

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনৈতিক কালবৈশাখি কি আসন্ন?

আন্দোলন, গণ অভ্যুত্থান কিংবা বিপ্লব নামের এক রাজনৈতিক সুনামি গত আগস্টে পাল্টে দিয়েছিল দেশের প্রেক্ষাপট। বিশ্ববরেণ্য এক নোবেল বিজয়ীর নেতৃত্বে দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে মেধাবীদের নিয়ে গঠিত হয় অন্তর্বর্তী সরকার।  নতুন সরকারকে ক্ষমতায় দেখে দেশ, জাতি এমনকি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের মধ্যে বাংলাদেশের প্রকৃত বন্ধুরা স্বস্তি পেয়েছিল। সবাই ভেবেছিল দেরিতে হলেও বাংলাদেশ সৌভাগ্যবান যে এমন কিছু সুশীল ও সৎ মানুষের নিয়ন্ত্রণে থাকবে দেশের প্রায় ১৮ কোটি মানুষ, যার বড় অংশই কর্মঠ ও তরুণ।

কিন্তু ২৭ মে সকালে যখন লিখতে বসেছি, তখন সার্বিক পরিস্থিতি দেখে বোঝা যায় রাজনৈতিক সুনামি না হোক, কমপক্ষে রাজনৈতিক কালবৈশাখি হয়তো ধেয়ে আসছে। অথচ বিপৎসংকেত দেখিয়ে দেশবাসীকে সতর্ক করার ব্যবস্থাপনাও যেন বিকল।

২৭ জুন ১৭৫৭ সালে ইংরেজ আর মীরজাফর গংদের হাতে ভাগীরথীর তীরে দাঁড়িয়ে পলাশীর যুদ্ধে পরাজয়ের আগে বাংলা-বিহার-উড়িষ্যার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজউদ্দৌলা বলেছিলেন, বাংলার ভাগ্যাকাশে আজ দুর্যোগের ঘনঘটা। তার শ্যামল প্রান্তরে আজ রক্তের আলপনা। জাতির সৌভাগ্য সূর্য আজ অস্তাচলগামী...। সেই ঘটনার প্রায় ২৬৮ বছর পর বিভিন্ন গণমাধ্যমের আশঙ্কা ছড়ানো সংবাদ শিরোনাম দেখে এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের তাণ্ডব দেখে শঙ্কা ও প্রশ্ন জাগে বাংলার ভাগ্যাকাশে কি আবারও দুর্যোগের ঘনঘটা? আবারও কি বৃষ্টির পানি আর মানুষের রক্তে সিক্ত হতে চলেছে দেশের পবিত্র মাটি? জাতির সৌভাগ্য সূর্য কি অস্তগামী?

দেশের শিক্ষাব্যবস্থার প্রথম সোপান প্রাথমিক শিক্ষা। বাল্যকালে বা শিশুমনে যে চিন্তা-চেতনা জন্ম নেয়, তার প্রভাব থেকে যায় জীবনভর। সেই শিশুরা আজ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যেতে পারছে না। তাদের শিক্ষকরা নিজেদের দাবিদাওয়া না মানা হলে বিদ্যালয়মুখী হবেন না। গোল্লায় যাক বাচ্চাদের লেখাপড়া! দাবি মানতে হবে সবার আগে। বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা কখনো রাতে মূল ক্যাম্পাসের বাইরে ছাত্র হত্যা, কখনো উপাচার্য হটানোর দাবিতে অচল করছে এক একটি বিশ্ববিদ্যালয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের মতো সম্মানিত ও স্পর্শকাতর শিক্ষাবিদ উন্মত্ত ছাত্রদের শান্ত করতে গিয়ে বলেছেন, মার বেটা আমাকে, মার। (সূত্র : দৈনিক জনকণ্ঠ, ১৪ মে)। শিক্ষাব্যবস্থায় দুর্যোগের ঘনঘটা আন্দাজের জন্য এই একটি সংলাপই কি যথেষ্ট নয়?

রাজধানীর একাংশে দক্ষিণের সিটি করপোরেশনে মেয়র পদায়ন  নিয়ে চলছে অচলাবস্থা। রাজনৈতিক কর্মীরা রাস্তাঘাট ও নগর ভবন ঘেরাও করে প্রায় পাঁচ বছর আগের নির্বাচনে জয়ী প্রার্থীকে গদিতে বসাতে চায়। তাদের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন নগর ভবনের কর্মকর্তা ও মাঠপর্যায়ের সেবাদানকারী কর্মীরা। বসবাসের অযোগ্য ও অন্যতম দূষিত নগরীর তকমা পাওয়া ঢাকার নাগরিকদের আজ ভোগান্তির শেষ নেই। ভেঙে পড়েছে নগরীর ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা। অটোরিকশাচালকদের ধমকে খাটো হয়ে আছে ট্রাফিক সার্জেন্টরা।

প্রশাসনের হৃৎপিণ্ড সচিবালয় আর অর্থনীতির হৃৎপিণ্ড জাতীয় রাজস্ব ভবন। সুরম্য এ দুটি ভবনই আজ আন্দোলন, অবরোধ আর আলটিমেটামের উর্বর ক্ষেত্র হয়ে উঠেছে। সচিবালয়ে কলমবিরতি পালন করছেন ছয়টি ক্যাডারের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা। তাদের প্রতি মৌন সমর্থন প্রকাশ করেছে অন্য ক্যাডারের সরকারি বেতনভুক্তরা। ২৭ মে  প্রশাসন ক্যাডার কর্তৃক বৈষম্যমূলক আচরণের প্রতিবাদে অন্য ২৫টি ক্যাডারের কর্মকর্তাদের কলমবিরতি পালনের ঘোষণা দেওয়া হয়।

অর্থনীতির হৃৎপিণ্ড রাজস্ব ভবনে চলছে আরেক তুঘলকি কাণ্ড। অর্থবছরের শেষে এক স্পর্শকাতর সময়ে এসে রাজস্ব আদায় বন্ধ ছিল লম্বা সময়জুড়ে। প্রথমে আন্দোলনকারীদের ছিল প্রশাসনিক সংস্কার বাতিলের দাবি। সরকার তা মেনে নিলে সামনে আসে পরে উত্থাপিত চেয়ারম্যানকে সরানোর দাবি। অথচ দীর্ঘদিন পর অন্য বিভাগ তথা প্রশাসন ক্যাডারের বদলে নিজেদের রাজস্ব ক্যাডারের একজনকে চেয়ারম্যান হিসেবে পেয়েছে রাজস্ব বিভাগের কর্মীরা। ওয়েবসাইটের তথ্যমতে চেয়ারম্যান চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়াও আমেরিকা, ইংল্যান্ড, সিঙ্গাপুর, জাপান ও অস্ট্রেলিয়ার পাঁচটি উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে সনদ পেয়েছেন। এ ছাড়াও তিনি একজন সফল চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট। কর ফাঁকি দেওয়ার জন্য প্রস্তুতকৃত হিসাব বিবরণী কিংবা শেয়ার বাজারে অন্তর্ভুক্তির জন্য বানানো কৃত্রিম অডিট রিপোর্ট যাচাইবাছাইয়ে তার চেয়ে দক্ষ আর কে হতে পারে? অথচ এমন বিদ্বান ও পেশাদার হিসাববিদের বিরুদ্ধে আজ এক একটা হয়েছে এনবিআরের একাংশ। অপ্রিয় হলেও সত্য, ভাইরাল ছাগলকাণ্ড ঘটানো মতিউর রহমানের বিষয়ে আন্দোলনকারীরা কখনো একটি শব্দ উচ্চারণ করেননি।

বড় অদ্ভুত এ দেশের সরকারি শিক্ষক, ডাক্তার, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা। তারা সারা দিনের বেতন নেবেন, সরকারি গাড়িতে করে কর্মক্ষেত্রে আসবেন এবং কর্মক্ষেত্রের বারান্দা সিঁড়ি কিংবা খোলা জায়গা ব্যবহার করে কর্মবিরতি পালন করবেন। কেউ কেউ হয়তোবা কর্মবিরতি কালের জন্য ওভারটাইমও পেয়ে যাবেন। রোধ করতে গেলেই রোষানলে পড়বেন সৎ কর্মকর্তারা।

উত্তেজনা বিরাজ করছে সীমান্তজুড়েও। চারদিক থেকে বন্যার পানির মতো দেশে পুশইন করে ভারতে দীর্ঘদিন ধরে থাকা আবালবৃদ্ধবনিতাদের অনুপ্রবেশ ঘটানো হচ্ছে। চট্টগ্রামে সেলাই হচ্ছে সীমান্তে উত্তেজনা সৃষ্টিকারী কুকি চিন আর্মি বা কেএনএফ সেনাদের ইউনিফর্ম। আরাকান আর্মি ধরে নিয়ে যাচ্ছে আমাদের জেলেদের। করিডর ও বন্দর প্রশ্নে মুখোমুখি সেনাবাহিনী ও অন্তর্বর্তী সরকারের একাংশ। সেনা অফিসারদের সঙ্গে বলা সেনাবাহিনী প্রধানের কথা মুহূর্তেই ফাঁস হয়ে যাচ্ছে। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূস নিজেই বলছেন, আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করার পর থেকে একপ্রকার যুদ্ধকালীন পরিস্থিতিতে আছে বাংলাদেশ। আর যুদ্ধের প্রধান সেনাপতিকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে যাচ্ছেতাই মন্তব্য করে যাচ্ছে বিভিন্ন কুচক্রী মহল।

দেশের বৈদেশিক বাণিজ্যের প্রাণকেন্দ্র চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া হচ্ছে মর্মে ইস্যু তৈরি করে আমদানি-রপ্তানি বন্ধের হুমকি দিচ্ছেন শ্রমিক ও অন্য অংশীজনরা। দেশের রপ্তানি ব্যাহত করতে প্রতিবেশী দেশ ভারত একের পর এক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করছে বাংলাদেশি পণ্যের ভারতে প্রবেশের ওপর। গ্যাসের অভাবে বন্ধ শিল্প-কলকারখানাগুলো মৃত্যুর দ্বারপ্রান্তে। শিল্পপতিরা নিজেদের জিন্দা লাশ দাবি করে দুর্ভিক্ষের আশঙ্কা করছেন।

সব মিলিয়ে বলা যায়, বাংলার আকাশে আজ রাজনৈতিক দুর্যোগের ঘনঘটা। প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশ বিশ্বের বুকে একটি সফল মডেল। তবে রাজনৈতিক দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশের অর্থনীতি, প্রশাসন, রাজনৈতিক শক্তি কিংবা সামরিক শক্তির প্রস্তুতি কতটুকু এ প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যায় না। দেশে সম্ভবত অন্যতম ভালো খবর হলো, আসন্ন কোরবানির ঈদে খুব বড় বাজেটের এবং বড় ক্যানভাসের সিনেমা মুক্তি পেতে চলেছে, যার নাম তাণ্ডব। একাগ্রচিত্তে প্রার্থনা করি- এই তাণ্ডব, তুমি কেবল সিনেমার পর্দাতেই সীমাবদ্ধ থাক। সচিবালয়, রাজস্ব ভবন, নগর ভবন, শিক্ষাঙ্গন, সীমান্ত, বন্দর কিংবা রাজপথে যেন তোমার দেখা না পাই। সম্প্রতি নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগের সর্বশেষ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের দেওয়া একটি অডিও সাক্ষাৎকার ভারতীয় প্রচারমাধ্যমের কল্যাণে নেট জগতে ভেসে বেড়াচ্ছে। এ সাক্ষাৎকারের একটি অংশে ওবায়দুল কাদের নিজেই বলেছেন, ৫ আগস্টের পর তিনি তিন মাস বাংলাদেশে ছিলেন- গার্মেন্টসহ বিভিন্ন সেক্টরের মাধ্যমে তখন অরাজকতা সৃষ্টির মাধ্যমে সরকারকে বেকায়দায় ফেলার চেষ্টা করছিলেন। এ সময় আন্দোলন করা অন্যান্য সেক্টরের মধ্যে অন্যতম ছিলেন পল্লী বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা। আজ থেকে সেই পল্লী বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও শহীদ মিনারে সমাবেশ ঘটিয়ে কর্মবিরতিসহ নানা কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছেন।

 

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

    ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিমানে বোমা আতঙ্ক
বিমানে বোমা আতঙ্ক
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
সর্বশেষ খবর
নিরপরাধ মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
নিরপরাধ মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ

৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

বিয়ের পাত্রী ও মাহরাম নারীর কতটুকু দেখা যাবে
বিয়ের পাত্রী ও মাহরাম নারীর কতটুকু দেখা যাবে

৪২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

২০২৫ সালে থাইল্যান্ডে মাংকিপক্সে আক্রান্ত ৪০ জন, মৃত্যু ১৩
২০২৫ সালে থাইল্যান্ডে মাংকিপক্সে আক্রান্ত ৪০ জন, মৃত্যু ১৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ১১০
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ১১০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম
২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও মেক্সিকোর ওপর ৩০ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও মেক্সিকোর ওপর ৩০ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিউনিসিয়ায় প্রেসিডেন্টের খবর না দেখায় ছয় মাসের কারাদণ্ড
তিউনিসিয়ায় প্রেসিডেন্টের খবর না দেখায় ছয় মাসের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা তারকানির্ভর নই, আমরা একটি দল: পিএসজি কোচ
আমরা তারকানির্ভর নই, আমরা একটি দল: পিএসজি কোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উইম্বলডনে ইতিহাস গড়লেন শিয়াওতেক, অ্যানিসিমোভার স্বপ্নভঙ্গ
উইম্বলডনে ইতিহাস গড়লেন শিয়াওতেক, অ্যানিসিমোভার স্বপ্নভঙ্গ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী
যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিনেমার প্রভাবে কেরালার স্কুলে আর নেই ব্যাকবেঞ্চার
সিনেমার প্রভাবে কেরালার স্কুলে আর নেই ব্যাকবেঞ্চার

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার
ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'আর্থিক সংকটে' বন্ধ আল জাজিরা বলকানসের সম্প্রচার
'আর্থিক সংকটে' বন্ধ আল জাজিরা বলকানসের সম্প্রচার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পেন বাংলাদেশের নেতৃত্বে সামসাদ মোর্তুজা ও জাহানারা পারভীন
পেন বাংলাদেশের নেতৃত্বে সামসাদ মোর্তুজা ও জাহানারা পারভীন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হবিগঞ্জে সেপটিক ট্যাংকে পড়ে দুই নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
হবিগঞ্জে সেপটিক ট্যাংকে পড়ে দুই নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ইঞ্জিনিয়ার হতে চাই’, বললেন এসএসসিতে দেশসেরা নিবিড়
‘ইঞ্জিনিয়ার হতে চাই’, বললেন এসএসসিতে দেশসেরা নিবিড়

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেড় মাস পর বাংলাদেশির লাশ ফেরত দিল ভারত
দেড় মাস পর বাংলাদেশির লাশ ফেরত দিল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় ব্যবসায়ীকে হত্যার প্রতিবাদে বগুড়ায় বিক্ষোভ
ঢাকায় ব্যবসায়ীকে হত্যার প্রতিবাদে বগুড়ায় বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান
পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের
চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা
গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি
গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী
মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল
সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর
ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির
অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি
চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নৃশংস হত্যায় তোলপাড়
নৃশংস হত্যায় তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র
চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

যত আলো  তত অন্ধকার
যত আলো তত অন্ধকার

শোবিজ

হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা

শোবিজ

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে
হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ
জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

ববির সমুদ্রবিলাস
ববির সমুদ্রবিলাস

শোবিজ

কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই
অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই

মাঠে ময়দানে

সিনেমার মানুষে তারা...
সিনেমার মানুষে তারা...

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই
বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই

মাঠে ময়দানে

বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল

শোবিজ

পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে
পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে বহিষ্কার যুবদলের বাদশা
অবশেষে বহিষ্কার যুবদলের বাদশা

নগর জীবন

এআই বিপ্লব : আশীর্বাদ নাকি অভিশাপ
এআই বিপ্লব : আশীর্বাদ নাকি অভিশাপ

রকমারি

কোটা বৈষম্য সমাধানে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম
কোটা বৈষম্য সমাধানে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা গ্রেপ্তার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ফুটবলের দেশ ইতালি ক্রিকেট বিশ্বকাপে
ফুটবলের দেশ ইতালি ক্রিকেট বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে