শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৮ মে, ২০২৫

রাজনৈতিক কালবৈশাখি কি আসন্ন?

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনৈতিক কালবৈশাখি কি আসন্ন?

আন্দোলন, গণ অভ্যুত্থান কিংবা বিপ্লব নামের এক রাজনৈতিক সুনামি গত আগস্টে পাল্টে দিয়েছিল দেশের প্রেক্ষাপট। বিশ্ববরেণ্য এক নোবেল বিজয়ীর নেতৃত্বে দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে মেধাবীদের নিয়ে গঠিত হয় অন্তর্বর্তী সরকার।  নতুন সরকারকে ক্ষমতায় দেখে দেশ, জাতি এমনকি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের মধ্যে বাংলাদেশের প্রকৃত বন্ধুরা স্বস্তি পেয়েছিল। সবাই ভেবেছিল দেরিতে হলেও বাংলাদেশ সৌভাগ্যবান যে এমন কিছু সুশীল ও সৎ মানুষের নিয়ন্ত্রণে থাকবে দেশের প্রায় ১৮ কোটি মানুষ, যার বড় অংশই কর্মঠ ও তরুণ।

কিন্তু ২৭ মে সকালে যখন লিখতে বসেছি, তখন সার্বিক পরিস্থিতি দেখে বোঝা যায় রাজনৈতিক সুনামি না হোক, কমপক্ষে রাজনৈতিক কালবৈশাখি হয়তো ধেয়ে আসছে। অথচ বিপৎসংকেত দেখিয়ে দেশবাসীকে সতর্ক করার ব্যবস্থাপনাও যেন বিকল।

২৭ জুন ১৭৫৭ সালে ইংরেজ আর মীরজাফর গংদের হাতে ভাগীরথীর তীরে দাঁড়িয়ে পলাশীর যুদ্ধে পরাজয়ের আগে বাংলা-বিহার-উড়িষ্যার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজউদ্দৌলা বলেছিলেন, বাংলার ভাগ্যাকাশে আজ দুর্যোগের ঘনঘটা। তার শ্যামল প্রান্তরে আজ রক্তের আলপনা। জাতির সৌভাগ্য সূর্য আজ অস্তাচলগামী...। সেই ঘটনার প্রায় ২৬৮ বছর পর বিভিন্ন গণমাধ্যমের আশঙ্কা ছড়ানো সংবাদ শিরোনাম দেখে এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের তাণ্ডব দেখে শঙ্কা ও প্রশ্ন জাগে বাংলার ভাগ্যাকাশে কি আবারও দুর্যোগের ঘনঘটা? আবারও কি বৃষ্টির পানি আর মানুষের রক্তে সিক্ত হতে চলেছে দেশের পবিত্র মাটি? জাতির সৌভাগ্য সূর্য কি অস্তগামী?

দেশের শিক্ষাব্যবস্থার প্রথম সোপান প্রাথমিক শিক্ষা। বাল্যকালে বা শিশুমনে যে চিন্তা-চেতনা জন্ম নেয়, তার প্রভাব থেকে যায় জীবনভর। সেই শিশুরা আজ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যেতে পারছে না। তাদের শিক্ষকরা নিজেদের দাবিদাওয়া না মানা হলে বিদ্যালয়মুখী হবেন না। গোল্লায় যাক বাচ্চাদের লেখাপড়া! দাবি মানতে হবে সবার আগে। বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা কখনো রাতে মূল ক্যাম্পাসের বাইরে ছাত্র হত্যা, কখনো উপাচার্য হটানোর দাবিতে অচল করছে এক একটি বিশ্ববিদ্যালয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের মতো সম্মানিত ও স্পর্শকাতর শিক্ষাবিদ উন্মত্ত ছাত্রদের শান্ত করতে গিয়ে বলেছেন, মার বেটা আমাকে, মার। (সূত্র : দৈনিক জনকণ্ঠ, ১৪ মে)। শিক্ষাব্যবস্থায় দুর্যোগের ঘনঘটা আন্দাজের জন্য এই একটি সংলাপই কি যথেষ্ট নয়?

রাজধানীর একাংশে দক্ষিণের সিটি করপোরেশনে মেয়র পদায়ন  নিয়ে চলছে অচলাবস্থা। রাজনৈতিক কর্মীরা রাস্তাঘাট ও নগর ভবন ঘেরাও করে প্রায় পাঁচ বছর আগের নির্বাচনে জয়ী প্রার্থীকে গদিতে বসাতে চায়। তাদের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন নগর ভবনের কর্মকর্তা ও মাঠপর্যায়ের সেবাদানকারী কর্মীরা। বসবাসের অযোগ্য ও অন্যতম দূষিত নগরীর তকমা পাওয়া ঢাকার নাগরিকদের আজ ভোগান্তির শেষ নেই। ভেঙে পড়েছে নগরীর ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা। অটোরিকশাচালকদের ধমকে খাটো হয়ে আছে ট্রাফিক সার্জেন্টরা।

প্রশাসনের হৃৎপিণ্ড সচিবালয় আর অর্থনীতির হৃৎপিণ্ড জাতীয় রাজস্ব ভবন। সুরম্য এ দুটি ভবনই আজ আন্দোলন, অবরোধ আর আলটিমেটামের উর্বর ক্ষেত্র হয়ে উঠেছে। সচিবালয়ে কলমবিরতি পালন করছেন ছয়টি ক্যাডারের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা। তাদের প্রতি মৌন সমর্থন প্রকাশ করেছে অন্য ক্যাডারের সরকারি বেতনভুক্তরা। ২৭ মে  প্রশাসন ক্যাডার কর্তৃক বৈষম্যমূলক আচরণের প্রতিবাদে অন্য ২৫টি ক্যাডারের কর্মকর্তাদের কলমবিরতি পালনের ঘোষণা দেওয়া হয়।

অর্থনীতির হৃৎপিণ্ড রাজস্ব ভবনে চলছে আরেক তুঘলকি কাণ্ড। অর্থবছরের শেষে এক স্পর্শকাতর সময়ে এসে রাজস্ব আদায় বন্ধ ছিল লম্বা সময়জুড়ে। প্রথমে আন্দোলনকারীদের ছিল প্রশাসনিক সংস্কার বাতিলের দাবি। সরকার তা মেনে নিলে সামনে আসে পরে উত্থাপিত চেয়ারম্যানকে সরানোর দাবি। অথচ দীর্ঘদিন পর অন্য বিভাগ তথা প্রশাসন ক্যাডারের বদলে নিজেদের রাজস্ব ক্যাডারের একজনকে চেয়ারম্যান হিসেবে পেয়েছে রাজস্ব বিভাগের কর্মীরা। ওয়েবসাইটের তথ্যমতে চেয়ারম্যান চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়াও আমেরিকা, ইংল্যান্ড, সিঙ্গাপুর, জাপান ও অস্ট্রেলিয়ার পাঁচটি উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে সনদ পেয়েছেন। এ ছাড়াও তিনি একজন সফল চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট। কর ফাঁকি দেওয়ার জন্য প্রস্তুতকৃত হিসাব বিবরণী কিংবা শেয়ার বাজারে অন্তর্ভুক্তির জন্য বানানো কৃত্রিম অডিট রিপোর্ট যাচাইবাছাইয়ে তার চেয়ে দক্ষ আর কে হতে পারে? অথচ এমন বিদ্বান ও পেশাদার হিসাববিদের বিরুদ্ধে আজ এক একটা হয়েছে এনবিআরের একাংশ। অপ্রিয় হলেও সত্য, ভাইরাল ছাগলকাণ্ড ঘটানো মতিউর রহমানের বিষয়ে আন্দোলনকারীরা কখনো একটি শব্দ উচ্চারণ করেননি।

বড় অদ্ভুত এ দেশের সরকারি শিক্ষক, ডাক্তার, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা। তারা সারা দিনের বেতন নেবেন, সরকারি গাড়িতে করে কর্মক্ষেত্রে আসবেন এবং কর্মক্ষেত্রের বারান্দা সিঁড়ি কিংবা খোলা জায়গা ব্যবহার করে কর্মবিরতি পালন করবেন। কেউ কেউ হয়তোবা কর্মবিরতি কালের জন্য ওভারটাইমও পেয়ে যাবেন। রোধ করতে গেলেই রোষানলে পড়বেন সৎ কর্মকর্তারা।

উত্তেজনা বিরাজ করছে সীমান্তজুড়েও। চারদিক থেকে বন্যার পানির মতো দেশে পুশইন করে ভারতে দীর্ঘদিন ধরে থাকা আবালবৃদ্ধবনিতাদের অনুপ্রবেশ ঘটানো হচ্ছে। চট্টগ্রামে সেলাই হচ্ছে সীমান্তে উত্তেজনা সৃষ্টিকারী কুকি চিন আর্মি বা কেএনএফ সেনাদের ইউনিফর্ম। আরাকান আর্মি ধরে নিয়ে যাচ্ছে আমাদের জেলেদের। করিডর ও বন্দর প্রশ্নে মুখোমুখি সেনাবাহিনী ও অন্তর্বর্তী সরকারের একাংশ। সেনা অফিসারদের সঙ্গে বলা সেনাবাহিনী প্রধানের কথা মুহূর্তেই ফাঁস হয়ে যাচ্ছে। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূস নিজেই বলছেন, আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করার পর থেকে একপ্রকার যুদ্ধকালীন পরিস্থিতিতে আছে বাংলাদেশ। আর যুদ্ধের প্রধান সেনাপতিকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে যাচ্ছেতাই মন্তব্য করে যাচ্ছে বিভিন্ন কুচক্রী মহল।

দেশের বৈদেশিক বাণিজ্যের প্রাণকেন্দ্র চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া হচ্ছে মর্মে ইস্যু তৈরি করে আমদানি-রপ্তানি বন্ধের হুমকি দিচ্ছেন শ্রমিক ও অন্য অংশীজনরা। দেশের রপ্তানি ব্যাহত করতে প্রতিবেশী দেশ ভারত একের পর এক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করছে বাংলাদেশি পণ্যের ভারতে প্রবেশের ওপর। গ্যাসের অভাবে বন্ধ শিল্প-কলকারখানাগুলো মৃত্যুর দ্বারপ্রান্তে। শিল্পপতিরা নিজেদের জিন্দা লাশ দাবি করে দুর্ভিক্ষের আশঙ্কা করছেন।

সব মিলিয়ে বলা যায়, বাংলার আকাশে আজ রাজনৈতিক দুর্যোগের ঘনঘটা। প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশ বিশ্বের বুকে একটি সফল মডেল। তবে রাজনৈতিক দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশের অর্থনীতি, প্রশাসন, রাজনৈতিক শক্তি কিংবা সামরিক শক্তির প্রস্তুতি কতটুকু এ প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যায় না। দেশে সম্ভবত অন্যতম ভালো খবর হলো, আসন্ন কোরবানির ঈদে খুব বড় বাজেটের এবং বড় ক্যানভাসের সিনেমা মুক্তি পেতে চলেছে, যার নাম তাণ্ডব। একাগ্রচিত্তে প্রার্থনা করি- এই তাণ্ডব, তুমি কেবল সিনেমার পর্দাতেই সীমাবদ্ধ থাক। সচিবালয়, রাজস্ব ভবন, নগর ভবন, শিক্ষাঙ্গন, সীমান্ত, বন্দর কিংবা রাজপথে যেন তোমার দেখা না পাই। সম্প্রতি নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগের সর্বশেষ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের দেওয়া একটি অডিও সাক্ষাৎকার ভারতীয় প্রচারমাধ্যমের কল্যাণে নেট জগতে ভেসে বেড়াচ্ছে। এ সাক্ষাৎকারের একটি অংশে ওবায়দুল কাদের নিজেই বলেছেন, ৫ আগস্টের পর তিনি তিন মাস বাংলাদেশে ছিলেন- গার্মেন্টসহ বিভিন্ন সেক্টরের মাধ্যমে তখন অরাজকতা সৃষ্টির মাধ্যমে সরকারকে বেকায়দায় ফেলার চেষ্টা করছিলেন। এ সময় আন্দোলন করা অন্যান্য সেক্টরের মধ্যে অন্যতম ছিলেন পল্লী বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা। আজ থেকে সেই পল্লী বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও শহীদ মিনারে সমাবেশ ঘটিয়ে কর্মবিরতিসহ নানা কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছেন।

 

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

    ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বস্ত্র খাত হুমকিতে
বস্ত্র খাত হুমকিতে
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
সর্বশেষ খবর
উন্নয়নশীল হলে রপ্তানিতে চাপ বাড়বে, প্রস্তুত নয় সিমেন্টশিল্প
উন্নয়নশীল হলে রপ্তানিতে চাপ বাড়বে, প্রস্তুত নয় সিমেন্টশিল্প

এই মাত্র | অর্থনীতি

নতুন চুক্তিতে ইন্দোনেশীয় পণ্যে শুল্কহার কমালেন ট্রাম্প
নতুন চুক্তিতে ইন্দোনেশীয় পণ্যে শুল্কহার কমালেন ট্রাম্প

১১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে পুলিশের গাড়িতে আগুন
গোপালগঞ্জে পুলিশের গাড়িতে আগুন

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইলেকট্রনিক পণ্যের রপ্তানি বাড়াতে নীতির ধারাবাহিকতা জরুরি
ইলেকট্রনিক পণ্যের রপ্তানি বাড়াতে নীতির ধারাবাহিকতা জরুরি

৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দেখা মিলছে না ‘রাণী মাছের’
দেখা মিলছে না ‘রাণী মাছের’

১৫ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

অলিখিত ফাইনালে আজ কে হাসবে শেষ হাসি?
অলিখিত ফাইনালে আজ কে হাসবে শেষ হাসি?

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৭০০ কোটি বছরের ধূমকেতু! চমকে উঠেছেন গবেষকরা
৭০০ কোটি বছরের ধূমকেতু! চমকে উঠেছেন গবেষকরা

৪২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সূত্রাপুরে দগ্ধ আরও একজনের মৃত্যু
সূত্রাপুরে দগ্ধ আরও একজনের মৃত্যু

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

লজ্জার হারের পর কিংবদন্তিদের নিয়ে জরুরি সভা উইন্ডিজের
লজ্জার হারের পর কিংবদন্তিদের নিয়ে জরুরি সভা উইন্ডিজের

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৫ সালে দ্বিতীয় ব্যাচের মোনাশ শিক্ষার্থীদের জন্য ইউসিবিডি’র ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত
২০২৫ সালে দ্বিতীয় ব্যাচের মোনাশ শিক্ষার্থীদের জন্য ইউসিবিডি’র ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

পোষা প্রাণীর মনের খবর বলবে এআই
পোষা প্রাণীর মনের খবর বলবে এআই

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাভারের শীর্ষ সন্ত্রাসী যুবলীগ নেতা মুরগি হেলাল গ্রেফতার
সাভারের শীর্ষ সন্ত্রাসী যুবলীগ নেতা মুরগি হেলাল গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জলাভূমি হারাচ্ছে বিশ্ব, আর্থিক ক্ষতি ছাড়াবে ৩৯ ট্রিলিয়ন ডলার
জলাভূমি হারাচ্ছে বিশ্ব, আর্থিক ক্ষতি ছাড়াবে ৩৯ ট্রিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে গ্রুপ চ্যাটে হবে ভিন্ন অভিজ্ঞতা
হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে গ্রুপ চ্যাটে হবে ভিন্ন অভিজ্ঞতা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঠাকুরগাঁওয়ে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
ঠাকুরগাঁওয়ে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢামেক হাসপাতালে কেন্দ্রীয় কারাগারের কয়েদির মৃত্যু
ঢামেক হাসপাতালে কেন্দ্রীয় কারাগারের কয়েদির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা
নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পিঠের ব্যথা এড়াতে হাঁটার সহজ নিয়ম বলছে বিজ্ঞান
পিঠের ব্যথা এড়াতে হাঁটার সহজ নিয়ম বলছে বিজ্ঞান

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সমন্বিত চিকিৎসার অভাব, বাড়ছে সাপে কাটা রোগীর মৃত্যুহার
সমন্বিত চিকিৎসার অভাব, বাড়ছে সাপে কাটা রোগীর মৃত্যুহার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ৬ উইকেট নিয়ে কিংবদন্তিদের পাশে ভনের ছেলে
ফের ৬ উইকেট নিয়ে কিংবদন্তিদের পাশে ভনের ছেলে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশ-জাতির কল্যাণে চাই আমানতদার নেতৃত্ব
দেশ-জাতির কল্যাণে চাই আমানতদার নেতৃত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মঙ্গলে দীর্ঘতম পথ পেরিয়ে রেকর্ড গড়ল রোভার
মঙ্গলে দীর্ঘতম পথ পেরিয়ে রেকর্ড গড়ল রোভার

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রপ্তানিতে ঋণ খরচ কমাতে সুদহারে প্রণোদনা দরকার
রপ্তানিতে ঋণ খরচ কমাতে সুদহারে প্রণোদনা দরকার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি
এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শুল্ক অনিশ্চয়তায় আতঙ্কে ১০ লাখ পোশাক শ্রমিক
শুল্ক অনিশ্চয়তায় আতঙ্কে ১০ লাখ পোশাক শ্রমিক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্পেনে তীব্র দাবদাহ, দুই মাসে ১১৮০ জনের প্রাণহানি
স্পেনে তীব্র দাবদাহ, দুই মাসে ১১৮০ জনের প্রাণহানি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেবলজয়ী কোচ এখন রোনালদোদের গুরু
ট্রেবলজয়ী কোচ এখন রোনালদোদের গুরু

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিদ্ধার্থ–কিয়ারার ঘরে এলো কন্যাসন্তান
সিদ্ধার্থ–কিয়ারার ঘরে এলো কন্যাসন্তান

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন রাজনৈতিক দলের ঘোষণা ইমরান খানের সাবেক স্ত্রীর
নতুন রাজনৈতিক দলের ঘোষণা ইমরান খানের সাবেক স্ত্রীর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন রাজনৈতিক দলের ঘোষণা ইমরান খানের সাবেক স্ত্রীর
নতুন রাজনৈতিক দলের ঘোষণা ইমরান খানের সাবেক স্ত্রীর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুনির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচনের দিকে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার: প্রেস সচিব
সুনির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচনের দিকে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার: প্রেস সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মার্কিন শুল্ক হুমকিতে রাশিয়া বিচলিত হওয়ার চেয়ে স্বস্তি পেয়েছে বেশি’
‘মার্কিন শুল্ক হুমকিতে রাশিয়া বিচলিত হওয়ার চেয়ে স্বস্তি পেয়েছে বেশি’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ যুগ্ম কমিশনারসহ এনবিআরের ৮ কর কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
৫ যুগ্ম কমিশনারসহ এনবিআরের ৮ কর কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বনানীতে পথশিশু ধর্ষণ : মূল অভিযুক্ত পরিবহন হেলপার গ্রেফতার
বনানীতে পথশিশু ধর্ষণ : মূল অভিযুক্ত পরিবহন হেলপার গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্পেনে তীব্র দাবদাহ, দুই মাসে ১১৮০ জনের প্রাণহানি
স্পেনে তীব্র দাবদাহ, দুই মাসে ১১৮০ জনের প্রাণহানি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একযোগে ইসির ৫১ কর্মকর্তাকে বদলি
একযোগে ইসির ৫১ কর্মকর্তাকে বদলি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

কোন্ডা ইউনিয়ন এখন বিরানভূমি
কোন্ডা ইউনিয়ন এখন বিরানভূমি

নগর জীবন

ঢাকাই চলচ্চিত্রে তারকাদের যত খেতাব
ঢাকাই চলচ্চিত্রে তারকাদের যত খেতাব

শোবিজ

ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে
ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে

নগর জীবন

বৃষ্টি হলেই ভোগান্তি ঢাকায়
বৃষ্টি হলেই ভোগান্তি ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজ্জাকের মুখে চাচি ডাক শুনে আমি হতাশ : আনোয়ারা
রাজ্জাকের মুখে চাচি ডাক শুনে আমি হতাশ : আনোয়ারা

শোবিজ

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রের জালে বন্দি গণতন্ত্র?
ষড়যন্ত্রের জালে বন্দি গণতন্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

আলম আরা মিনুর ‘জানা ছিল না’
আলম আরা মিনুর ‘জানা ছিল না’

শোবিজ

কারিনার রূপরহস্য
কারিনার রূপরহস্য

শোবিজ

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা
কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে নেপালের সিনেমা
বাংলাদেশে নেপালের সিনেমা

শোবিজ

আবু সাঈদের রক্তে গতিপথ পাল্টে যায় আন্দোলনের
আবু সাঈদের রক্তে গতিপথ পাল্টে যায় আন্দোলনের

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই
১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

শুল্ক ইস্যুতে জোর আলোচনার তাগিদ আমীর খসরুর
শুল্ক ইস্যুতে জোর আলোচনার তাগিদ আমীর খসরুর

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
মালয়েশিয়া থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা