শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৫ জুন, ২০১৬

জেএসসি পরীক্ষার পড়াশোনা

শারীরিক শিক্ষা ও স্বাস্থ্য
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
জেএসসি পরীক্ষার পড়াশোনা

সুধীর বরণ মাঝি, সাবেক শিক্ষক

ড. মালিকা কলেজ, ধানমন্ডি, ঢাকা

 

(পূর্ব প্রকাশের পর)

৪। প্রজনন স্বাস্থ্য কাকে বলে? অপরিণত বয়সে গর্ভধারণের প্রতিরোধ সম্পর্কে আলোচনা কর। অথবা, অপরিণত বয়সে গর্ভধারণরোধে প্রয়োজন সচেতনতা ও আইনের সঠিক বাস্তবায়ন। মতামত দাও।

ভূমিকা : জন্ম থেকে মানুষের জীবনের বৃদ্ধি ও বিকাশ এক অবিচ্ছিন্ন ধারায় এগিয়ে চলে। এই এগিয়ে চলার ধারা অব্যাহত রাখার জন্য স্বাস্থ্য বিষয়ে মৌলিক জ্ঞান অর্জন করতে হয়।     

প্রজনন স্বাস্থ্য : বিখ্যাত শিক্ষাবিদ আরনেস্ট জোনস বলেন, “বিকাশমান জীবনের শুরু থেকে অর্থাৎ জন্ম থেকে প্রৌঢ়ত্ব-প্রতিটি স্তরেই তার সাধারণ স্বাস্থ্যের সঙ্গে প্রজনন স্বাস্থ্যের ব্যাপারটি জড়িত।” শরীরের যে সব অঙ্গ সন্তান জন্মদানের সঙ্গে সরাসরি জড়িত, সেসব অঙ্গের স্বাস্থ্য সম্পর্কিত বিষয়কে প্রজনন স্বাস্থ্য বলে ।                                       

অপরিণত বয়সে গর্ভধারণের প্রতিরোধ ঃ দেশের প্রচলিত আইনে বিয়ের বয়স হওয়ার আগে ছেলেমেয়েদের বিয়ে দিলে তা আইনের দৃষ্টিতে অপরাধ। অপরিণত বয়সে গর্ভধারণরোধে আইনের সঠিক বাস্তবায়ন ও সচেতনতামূলক নিম্নলিখিত পদক্ষেপ গ্রহণ করা যেতে পারে। যেমন :                               

 ১.বাল্যবিবাহ বন্ধ করা : অপরিণত বয়সে গর্ভধারণের প্রতিরোধ কারার জন্য অপরিণত বয়সে বিয়ে অর্থাৎ বাল্যবিবাহ বন্ধ করতে হবে। এক্ষেত্রে  আইনের সঠিক বাস্তবায়নের জন্য প্রশাসনিক কর্তৃপক্ষকে মুখ্য ভূমিকা পালন করতে  হবে এবং সমাজের নেতৃস্থানীয় লোকজনকে এগিয়ে আসতে হবে।

২. কর্মসংস্থান সৃষ্টি: প্রবাদ আছে, অলস মস্তিষ্ক শয়তানের কারখানা। তাই নতুন নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে অপরিণত বয়সে গর্ভধারণ প্রতিরোধ করা যায়।                                           

৩. সচেতনতা বৃদ্ধি : অপরিণত বয়সে গর্ভধারণের কুফল সম্পর্কে সংবাদপত্র, রেডিও, টেলিভিশন, নাটক, গান প্রভৃতির মাধ্যমে জনগণের সচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে। প্রয়োজনে সভা, সেমিনার, ওয়ার্কসপ প্রভৃতির মাধ্যমে। অপরিণত বয়সে গর্ভধারণকে নিরুৎসাহিত করা এবং কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য সরকারি-বেসরকারি ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করতে হবে।

৫। প্রজনন স্বাস্থ্য রক্ষার উপায় ও প্রয়োজনীয়তা আলোচনা কর।

অথবা, নিরাপদ ও উন্নত জীবনের জন্য প্রজনন স্বাস্থ্যের সুরক্ষা জরুরি-ব্যাখ্যা কর। 

ভূমিকা : প্রজনন স্বাস্থ্য সামগ্রিক স্বাস্থ্যের একটি অংশ। আমাদের পরবর্তী প্রজন্মের নিরাপদ জন্ম ও সুস্বাস্থ্য এবং বর্তমান প্রজন্মের সার্বিক সুস্বাস্থ্য  প্রজনন স্বাস্থ্যের উপর নির্ভর  করে।                              

প্রজনন স্বাস্থ্য রক্ষার উপায় : প্রজনন স্বাস্থ্য রক্ষার প্রথম কথা হলো বয়ঃসন্ধি যে সব শারীরিক পরিবর্তন, সে সব বিষয়ে একটি কিশোর-কিশোরীর করণীয় কী তা ভালোভাবে জেনে নিতে হবে এবং সে অনুযায়ী চলতে হবে। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা এ সময়ে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ঋতুস্রাব বা বীর্যপাত ঘটলে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা থাকা, নিয়মিত গোসল করা দরকার। এ সময় পুষ্টিকর খাবার ও প্রচুর পানি পান করতে হবে। কোনো শারীরিক জটিলতা দেখা দিলে স্বাস্থ্যকর্মী বা চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

৬। বয়ঃসন্ধিকালে কিশোর-কিশোরীরা শারীরিক ও মানসিক সমস্যার সম্মুখীন হয়- বর্ণনা কর।

বয়ঃসন্ধির ইংরেজি প্রতিশব্দ হলো Puberty|  ইহা লাতিন শব্দ Pubertes থেকে উত্পত্তি হয়েছে। Puberty এর মূল অর্থ হলো বয়ঃপ্রাপ্তি। জীবন চক্রের যে পর্যায়ে ছেলে-মেয়েরা যৌন ক্ষমতা অর্জন করে সেই পর্যায় বা কালকে বয়ঃসন্ধি বলে। বয়ঃসন্ধিকাল একটি নেতিবাচক পর্যায়। এ সময়ে ছেলে-মেয়েরা জীবন সম্পর্কে বিরূপ মনোভাব পোষণ করে। এ ধরনের নেতিবাচক মনোভাব ছেলেদের তুলনায় মেয়েদের মধ্যে বেশি দেখা দেয়।

বয়ঃসন্ধিকালে কিশোর-কিশোরীদের দেহের দ্রুত বৃদ্ধি ও পরিবর্তনজনিত কারণে তারা ক্লান্তি ও অস্থিরতা বোধ করে। ফলে হজমের গণ্ডগোল দেখা দেয় এবং খাদ্য গ্রহণের প্রতি ইচ্ছা হ্রাস পায়। গ্রন্থি ও অভ্যন্তরীণ অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের আকৃতি ও অবস্থানের পরিবর্তন দেখে ছেলে-মেয়েরা ভয় পেয়ে যায়। বয়ঃসন্ধিকালে দৈহিক পরিবর্তন তাদের মানসিক অবস্থাকে ক্ষতিগ্রস্ত করে।  এ সময় কিশোর-কিশোরীদের মধ্যে আত্মবিশ্বাসের অভাব, একাকীত্বের ইচ্ছা, আবেগের আধিক্য, অসামঞ্জস্যপূর্ণ আচরণ, একগুঁয়েমি ভাব, অতি লজ্জা ভাব ইত্যাদি দেখা দেয়।

বয়ঃসন্ধিকালে কিশোর-কিশারীদের যে শারীরিক ও মানসিক পরিবর্তন দেখা যায়, তা মেনে নিতে হবে এবং তাদের প্রতি সহানুভূতিশীল আচরণ দেখাতে পারলে তাদের যে মানসিক ও শারীরিক সমস্যার সম্মুখীন হয়, তা লাঘব করতে পারবে। বয়ঃসন্ধিকালের ছেলে-মেয়েদের অসুবিধাগুলোর প্রতি সমবেদনা দেখানো উচিত।

ছেলে-মেয়েদের বিরূপ ধারণাগুলোর সংশোধন করা না গেলে তা স্থায়ী হয় এবং পরবর্তী এসব ছেলে-মেয়েরা হীনমন্যতায় ভুগে। যা অনেক অপরাধের জন্ম দেয়।

৭। মা-বাবার সহযোগিতাই পারে সন্তানের বয়ঃসন্ধিকালীন সমস্যা সমাধান করতে মতামত দাও।

জীবন চক্রের যে পর্যায়ে ছেলে-মেয়েরা যৌন ক্ষমতা অর্জন করে সেই পর্যায় বা কালকে বয়ঃসন্ধি বলে।

বয়ঃসন্ধিকাল জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ সময়। বয়ঃসন্ধিকালে যে দৈহিক পরিবর্তন সংঘটিত হয় তা ছেলে-মেয়েদের দৈহিক ও মানসিক বিকাশের ক্ষেত্রে প্রভাব বিস্তার করে। সন্তানের মধ্যে সহনশীলতা অভাব দেখা দেয়। এ সময় পিতা-মাতাকে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে পাশে থাকতে হয়। বয়ঃসন্ধির পরিবর্তনকে গ্রহণ করার প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি বাবা-মায়ের থাকতে হবে। শৈশবের শেষ পর্যায়ের পরবর্তী সময়ে বয়ঃসন্ধির পরিবর্তন ছেলে-মেয়েদের অনেকটা অবাক করে দেয়। এ জন্য অনেকে লজ্জাবোধ করে বা ভয় পায়। এরূপ পরিবর্তনের মোকাবিলায় প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নিতে ব্যর্থ হয়। এ বয়সের দৈহিক পরিবর্তন সম্পর্কে বোঝার সামান্য ক্ষমতাও ছেলে-মেয়েদের থাকে না। বয়ঃসন্ধিকালে দৈহিক পরিবর্তনের প্রেক্ষিতে ছেলে-মেয়েদের কি করণীয় মা-বাবার কি দায়িত্ব ও কর্তব্য হতে পারে তা জানা থাকা প্রয়োজন। বয়ঃসন্ধিকালে সন্তানদের যে সব সমস্যা দেখা দেয় তা সমাধানের জন্য মা-বাবাকেই এগিয়ে আসতে হবে। সন্তানের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তুলতে হবে এবং সন্তানদের সাহস যোগাতে হবে এবং আচার-আচরণে বোঝাতে হবে এই সময়ে শারীরিক এসব পরিবর্তন ক্ষতিকর নয়। এসব পরিবর্তন স্বাভাবিক এবং তা প্রত্যেকের জীবনেই কাম্য। কোন মানুষই এসব পরিবর্তনের ঊর্ধ্বে নয়। পিতামাতাই  সন্তানের সর্বোত্তম বন্ধু। বয়ঃসন্ধিকালের পরিবর্তন নিয়ে এক ধরনের জড়তা কাজ করে যা অনেক অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার জন্ম দেয়। সন্তানের মঙ্গলের জন্য সব জড়তার ঊর্ধ্বে ওঠে এ বিষয়ে খোলামেলা আলোচনা করাই শ্রেয়। মা-বাবার সহযোগিতাই সন্তানের বয়ঃসন্ধিকালের সমস্যা সমাধান দিতে সক্ষম এবং প্রধান নিয়ামক।  

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৩৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা
বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

৩৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার
তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুর-আদাবরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৭
মোহাম্মদপুর-আদাবরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৭

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাতিসংঘের ৮০তম সভায় যোগ দিতে ২২ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতিসংঘের ৮০তম সভায় যোগ দিতে ২২ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

৫৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সিরাজগঞ্জে বাড়ছে যমুনার পানি
সিরাজগঞ্জে বাড়ছে যমুনার পানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে শিশুকে হত্যার অভিযোগ
চট্টগ্রামে শিশুকে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেশব্যাপী পলিথিন, শব্দদূষণ ও বায়ুদূষণবিরোধী অভিযান
দেশব্যাপী পলিথিন, শব্দদূষণ ও বায়ুদূষণবিরোধী অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকে দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী মৃত্যুর ঘটনায় খুবির শোক
সাজেকে দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী মৃত্যুর ঘটনায় খুবির শোক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিগগিরই যোগদান করছেন সাড়ে ৩ হাজার চিকিৎসক
শিগগিরই যোগদান করছেন সাড়ে ৩ হাজার চিকিৎসক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেকনাফে অস্ত্রসহ ১১ রোহিঙ্গা আটক
টেকনাফে অস্ত্রসহ ১১ রোহিঙ্গা আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্গাপূজা ঘিরে স্বৈরাচারের অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে হবে : তারেক রহমান
দুর্গাপূজা ঘিরে স্বৈরাচারের অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে হবে : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে বাসের ধাক্কা, নিহত ১
দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে বাসের ধাক্কা, নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খানাখন্দে ভরা কোচাশহর-ফাঁসিতলা সড়ক
খানাখন্দে ভরা কোচাশহর-ফাঁসিতলা সড়ক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইইউ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
ইইউ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯২৪ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯২৪ মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন

সম্পাদকীয়

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আফজাল হোসেনের যাপিত জীবন
আফজাল হোসেনের যাপিত জীবন

শোবিজ

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন