শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়

জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষা

মো. হাসানুল কায়সার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষা

সৃজনশীল প্রশ্ন

ঔপনিবেশিক যুগ ও বাংলার স্বাধীনতা সংগ্রাম

উদ্দীপকটি পড়ে নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও  :

এ দেশে এক সময় বিভিন্ন দেশের ব্যবসায়ীরা বাণিজ্য করত। বাণিজ্যকে কেন্দ্র করে তারা এ অঞ্চলের মানুষকে শাসন-শোষণ করতে শুরু করে। তারা তাদের স্বার্থ হাসিলে নানা কৌশল অবলম্বন করতে থাকে। তবে এতে একটি দেশের ব্যবসায়ীরা বেশি লাভবান হয় এবং এক পর্যায়ে তারা এ দেশের রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে।

ক. ওয়েস্টফালিয়ার চুক্তি কত সালে সম্পাদিত হয়?

খ. পুঁজি পাচার বলতে কী বুঝায়?

গ. লাভবানকৃত দেশটির বাণিজ্য বিস্তারের কারণ ব্যাখ্যা কর।

ঘ.         ‘বাংলার অভ্যন্তরীণ কোন্দলই উক্ত দেশটির বিজয়ের পিছনে কাজ করেছে—বিশ্লেষণ কর।

উত্তর :

            ক. ১৬৪৮ সালে।

            খ. অননুমোদিতভাবে কোনো দেশ থেকে অর্থ অন্য দেশে স্থানান্তর করাকে পুঁজি পাচার বলে। কোনো দেশে ব্যবসায় করতে হলে সে দেশের সরকারের অনুমতির প্রয়োজন হয়। এই অনুমোদনের জন্য ব্যবসায়ের আয়ের একটি অংশ সরকারকে কর হিসেবে দিতে হয়। এ কর ফাঁকি দিয়ে ওই ব্যবসায়ী যদি অর্থ অন্য দেশে পাঠিয়ে দেয়, তবে তাকে পুঁজি পাচার বলে।

            গ. এখানে লাভবানকৃত দেশটি হলো ইংল্যান্ড। নিম্নে এ দেশে ইংল্যান্ডের বাণিজ্য বিস্তারের কারণগুলো ব্যাখ্যা করা হলো—

            উন্নত কারিগরি জ্ঞান আর পুঁজির জোর—এ দুটি বিষয়কে সমন্বয় করে ক্রমে ক্রমে বিদেশি বণিকরা এ দেশে স্থানীয় শ্রমিকদের খাটিয়ে বড় বড় শিল্প-কারখানা স্থাপন করে প্রচুর মুনাফা করতে থাকে। ধীরে ধীরে পর্তুগিজদের চেয়ে ব্যাপক হয়ে দাঁড়ায় এ দেশে ইংরেজ ব্যবসায়ীদের ভূমিকা। দীর্ঘদিনের ব্যবসায়ের অভিজ্ঞতা থেকে ইংরেজ ব্যবসায়ীরা বুঝতে পারল, বাংলায় স্থায়ীভাবে বসতি স্থাপন করেই সবচেয়ে বেশি ফায়দা উসুল করা সম্ভব। এ সময় কলকাতা, চন্দননগর, চুঁচুড়া, কাশিমবাজার প্রভৃতি স্থানে ইউরোপীয় বাণিজ্যকেন্দ্রগুলো ফুলে-ফেঁপে উঠতে থাকে। আর এদের মাধ্যমে বাংলা থেকে পুঁজিও পাচার হতে থাকে। পলাশীর যুদ্ধের আগে এবং মীর জাফর ও মীর কাশিমের আমলে বাংলার প্রচুর সম্পদ ইংল্যান্ডে পাচার হয়ে যায়। স্বয়ং ক্লাইভও এ সম্পদের প্রাচুর্যের কথা ইংল্যান্ডের পার্লামেন্টে বিস্ময়ের সঙ্গে উল্লেখ করেছিলেন।

            বাংলার ইংরেজ কোম্পানিগুলোর গভর্নর হিসেবে উইলিয়াম হেজেজ ১৬৮২ সালে হুগলিতে আসেন। এ সময় বাংলার মোগল কর্মচারীদের অনেকে রাজস্বসংক্রান্ত দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়ে। এর ফলে ইংরেজদের ব্যবসায় ক্ষতি হয়। এ অবস্থায় হেজেজ ইংল্যান্ডের রাজা দ্বিতীয় জেমসকে বিষয়টি বুঝিয়ে ১৬৮৬ সালে স্বদেশ থেকে সৈন্য এনে যুদ্ধের প্রস্তুতি নেন। ১৬৮৭ থেকে ১৬৯০ সাল পর্যন্ত ইংরেজদের সঙ্গে মোগল শক্তির বেশ কয়েকটি খণ্ড যুদ্ধ হয় এবং শেষ পর্যন্ত ইংরেজরা তাদের ব্যবসায়িক সুবিধা আদায় করে এক ঢিলে দুই পাখি মারে। তারা এখানে তাদের কুঠি ও কারখানা তৈরির এবং সৈন্য রেখে ব্যবসায়ের অধিকার পায়।

            মূল কথা হলো—পুঁজির জোর আর উন্নত কারিগরি জ্ঞান ও কূটকৌশল-এর সমন্বয় করার মাধ্যমে এ দেশে ইংরেজরা তাদের বাণিজ্য বিস্তার করতে সক্ষম হয়।

            ঘ. বাংলার অভ্যন্তরীণ কোন্দলই উক্ত দেশটির বিজয়ের পেছনে কাজ করেছে। নিম্নে এ বিষয়টি বিশ্লেষণ করা হলো—

            নবাব আলিবর্দী খাঁর মৃত্যুর পর তার প্রিয় নাতি সিরাজউদ্দৌলা মাত্র ২২ বছর বয়সে যখন সিংহাসনে বসলেন তখন তার সামনে একদিকে উদীয়মান ইংরেজ শক্তি ও হামলাকারী বর্গিদের সামলানো কঠিন কাজ, অন্যদিকে বড় খালা ঘসেটি বেগম ও সিপাহসালার মীর জাফর আলী খানের মতো ঘনিষ্ঠজনদের ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করার কাজ। সিরাজের বিরুদ্ধে তৃতীয় আরেকটি পক্ষও কাজ করেছে।

            অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের বিস্তার ঘটার সঙ্গে সঙ্গে ভারতের বড় ব্যবসাকেন্দ্রগুলোতে ক্ষমতালোভী ভারতীয় বণিক সমাজের অভ্যুদয় ঘটে। রাজপুতনা থেকে আসা মারোয়াড়িরা এ ক্ষমতাবান বণিক। তারাও ব্যবসায়িক স্বার্থে ইংরেজ বণিকদের পক্ষে যোগ দেয় এবং বাংলার নবাবের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়। এরই ফল হলো পলাশীর যুদ্ধে বাংলা-বিহার-উড়িষ্যার নবাবের পরাজয় ও নির্মম মৃত্যু এবং ইংরেজদের হাতে বাংলার পতন। এভাবে শুরু হলো বাংলার ইতিহাসে ইংরেজদের প্রত্যক্ষ শাসনের কাল। এ ছাড়া বাংলার অভ্যন্তরীণ কোন্দলের আরও কিছু উল্লেখযোগ্য বিষয় ছিল। নিম্নে তার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো তুলে ধরা হলো—

১. সুদীর্ঘকাল ধরে বাংলা থেকে পুঁজি পাচারের ফলে বাংলার দারিদ্র্য ও গ্রাম সমাজের স্থবিরতা এতই প্রকট ও গভীর ছিল যে, বাণিজ্য বিস্তারের ফলে সৃষ্ট নতুন সুযোগ কাজে লাগানোর মতো উদ্দীপনা তাদের মধ্যে ছিল না।

২. প্রায় ২০০ বছরের স্বাধীন সুলতানি আমল ছাড়া বহিরাগত শাসকদের দীর্ঘ শাসনকালে বাংলার সাধারণ মানুষ চরম অর্থনৈতিক শোষণ ও নির্যাতনের স্বীকার হয়েছে। তারা শাসকদের প্রতি বিমুখ ও উদাসীন ছিল। ফলে ইংরেজ আক্রমণে নবাবের পতন কিংবা স্বাধীনতার অবসান সম্পর্কে তাদের কোনো ধারণা বা আগ্রহ ছিল না।

৩. ক্রমবিকাশমান অর্থনৈতিক ও সামরিক শক্তি হিসেবে ইংরেজদের উত্তরোত্তর শক্তি বৃদ্ধি এবং তাদের ধূর্ত পরিকল্পনা বোঝার মতো কোনো রাজনৈতিক ও সামাজিক শক্তি এ দেশে ছিল না।

৪.         বাংলার অভ্যন্তরীণ শাসকশ্রেণি, বেনিয়া-ব্যবসায়ী গোষ্ঠী ও নবাব পরিবারের সুযোগসন্ধানী বিশ্বাসঘাতক চাটুকারদের কোন্দল ও চক্রান্ত এত গভীর ও ছলনাপরায়ণ ছিল যে তরুণ অনভিজ্ঞ সিরাজের পক্ষে তা মোকাবিলা করা সম্ভব হয়নি।

পরিশেষে বলা যায়, বাংলার অভ্যন্তরের সুযোগসন্ধানী ব্যবসায়ীদের চক্রান্ত, নবাব পরিবারের লুকায়িত কোন্দল, অভ্যন্তরীণ শাসকশ্রেণির বিশ্বাসঘাতকতা ও ক্ষমতালিপ্সা এবং দেশের অস্থিতিশীল পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে ইংরেজরা এ দেশ বিজয় করতে সক্ষম হয়।  

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
আর্মি সার্ভিস কোর ও আর্মি মেডিকেল কোরের সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
আর্মি সার্ভিস কোর ও আর্মি মেডিকেল কোরের সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

এ পর্যন্ত ৩৮ লাখ শিশুকে টাইফয়েডের টিকা দেওয়া হয়েছে: মহাপরিচালক
এ পর্যন্ত ৩৮ লাখ শিশুকে টাইফয়েডের টিকা দেওয়া হয়েছে: মহাপরিচালক

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সাতক্ষীরায় শুভ সংঘের আয়োজনে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালন
সাতক্ষীরায় শুভ সংঘের আয়োজনে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালন

১৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রংপুরে দিন-রাতের তাপমাত্রার ফারাক ১০ ডিগ্রি, কারণ কী?
রংপুরে দিন-রাতের তাপমাত্রার ফারাক ১০ ডিগ্রি, কারণ কী?

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপন প্রতিরক্ষা নথি কাছে রাখায় যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত গ্রেফতার
গোপন প্রতিরক্ষা নথি কাছে রাখায় যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত গ্রেফতার

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ উইকেট নিলেন পাকিস্তানের নোমান, হারল দক্ষিণ আফ্রিকা
১০ উইকেট নিলেন পাকিস্তানের নোমান, হারল দক্ষিণ আফ্রিকা

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের
হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

বগুড়ার শেরপুরে নবাগত ইউএনও মনজুরুল আলমের যোগদান
বগুড়ার শেরপুরে নবাগত ইউএনও মনজুরুল আলমের যোগদান

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফুলবাড়ীতে নিষিদ্ধ জাল জব্দ, আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস
ফুলবাড়ীতে নিষিদ্ধ জাল জব্দ, আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে চিকিৎসা নিতে এসে কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা নিতে এসে কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যু

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রতিবন্ধীদের অধিকার নিশ্চিতে স্মারকলিপি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রতিবন্ধীদের অধিকার নিশ্চিতে স্মারকলিপি

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দলগুলোর সঙ্গে সন্ধ্যায় ঐকমত্য কমিশনের জরুরি বৈঠক
দলগুলোর সঙ্গে সন্ধ্যায় ঐকমত্য কমিশনের জরুরি বৈঠক

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি
নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বড় পতনে সূচক
বড় পতনে সূচক

৪৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের টিকিটের মূল্য প্রকাশ করল বিসিবি
ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের টিকিটের মূল্য প্রকাশ করল বিসিবি

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মারা গেছেন ভারতীয় কিংবদন্তী অভিনেত্রী-নৃত্যশিল্পী মধুুমতী
মারা গেছেন ভারতীয় কিংবদন্তী অভিনেত্রী-নৃত্যশিল্পী মধুুমতী

৪৮ মিনিট আগে | শোবিজ

চার্লি কার্কের সমালোচনা করায় ছয় বিদেশির মার্কিন ভিসা বাতিল
চার্লি কার্কের সমালোচনা করায় ছয় বিদেশির মার্কিন ভিসা বাতিল

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে পোড়ানো হলো সাড়ে তিন হাজার মিটার চায়না দুয়ারী জাল
গোপালগঞ্জে পোড়ানো হলো সাড়ে তিন হাজার মিটার চায়না দুয়ারী জাল

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদল নেতা তানিমও মারা গেছেন
ছাত্রদল নেতা তানিমও মারা গেছেন

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদী থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
নদী থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র
১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেনের টিকিট কালোবাজারির দায়ে তিনজনের কারাদণ্ড
ট্রেনের টিকিট কালোবাজারির দায়ে তিনজনের কারাদণ্ড

৫৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় জাবি শিক্ষার্থী নিহত
মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় জাবি শিক্ষার্থী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মারা গেছেন ভারতীয় অভিনেতা পঙ্কজ ধীর
মারা গেছেন ভারতীয় অভিনেতা পঙ্কজ ধীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিরপুরে রাসায়নিকের গোডাউন থেকে বিষাক্ত গ্যাস বের হচ্ছে : ফায়ার সার্ভিস
মিরপুরে রাসায়নিকের গোডাউন থেকে বিষাক্ত গ্যাস বের হচ্ছে : ফায়ার সার্ভিস

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিলে কচুরিপানা তুলতে গিয়ে নিখোঁজ, ১৭ ঘণ্টা পর মিলল মরদেহ
বিলে কচুরিপানা তুলতে গিয়ে নিখোঁজ, ১৭ ঘণ্টা পর মিলল মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকসুতে যতজন ভোটার তত ব্যালট, কেন্দ্রে তিন স্তরে ভোটারদের যাচাই
রাকসুতে যতজন ভোটার তত ব্যালট, কেন্দ্রে তিন স্তরে ভোটারদের যাচাই

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিবিতে শুরু হচ্ছে পানি ব্যবস্থাপনা এক্সপো
আইসিসিবিতে শুরু হচ্ছে পানি ব্যবস্থাপনা এক্সপো

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শার্শায় ভ্যানচালক ‘হত্যার’ প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ ও মানববন্ধন
শার্শায় ভ্যানচালক ‘হত্যার’ প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ ও মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ৬০ হাজার ম্যাপ বাজেয়াপ্ত করলো বেইজিং
যে কারণে ৬০ হাজার ম্যাপ বাজেয়াপ্ত করলো বেইজিং

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে
কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর
ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

অসহায় জনগণ কষ্টে আছে
অসহায় জনগণ কষ্টে আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন