শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৩ মে, ২০১৮ আপডেট:

ষষ্ঠ শ্রেণির পড়াশোনা : বাংলা প্রথম পত্র

মেহেরুন্নেসা খাতুন
প্রিন্ট ভার্সন
ষষ্ঠ শ্রেণির পড়াশোনা : বাংলা প্রথম পত্র

আয়না

উদ্দীপকটি পড়ে প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও :

রিকশাচালক রমিজ মিয়া তার রিকশার সিটে একটি খামে এক কপি রঙিন ছবি পেল। ছবিতে মা তার শিশুসন্তানকে নিয়ে হাসিমুখে বসে আছে। রমিজ মিয়া ছবিটি বাড়ি এনে তার বিছানার তোশকের নিচে রেখে দিল। তার নিঃসন্তান স্ত্রী রাবেয়া তোশক উল্টিয়ে একদিন ছবিটা দেখতে পেয়ে হৈচৈ জুড়ে দিল। তার ধারণা, সন্তান হয় না বলে তার স্বামী আরেকটি বিয়ে করে বউ-বাচ্চাকে অন্য বাড়িতে রেখেছে। আর মাঝে মাঝে দেখবে বলে ছবিটি এনে তোশকের নিচে লুকিয়ে রেখেছে। তার স্বামী বাড়ি ফিরলে এর একটা বিহিত করবে বলে রাবেয়া মনে মনে সিদ্ধান্ত নিল।

ক.         মাঠের মধ্যে পড়ে থাকা আয়নাটি প্রকৃতপক্ষে কোথায় ছিল?

            উত্তর : মাঠের মধ্যে পড়ে থাকা আয়নাটি প্রকৃতপক্ষে এক কাবুলিওয়ালার ঝুলিতে ছিল।

খ.         আয়নাটির ভিতরের মানুষটিকে বাপজান ভেবে চাষি কী জানাল?

            উত্তর : আয়নার ভিতরের মানুষটিকে বাপজান ভেবে চাষি তার অবস্থার উন্নতির কথা জানাল।

            জসীমউদ্দীন রচিত ‘আয়না’ গল্পের চাষি ধানখেতে একটি আয়না কুড়িয়ে পেয়েছিল। আয়না সম্পর্কে পূর্বধারণা না থাকায় আয়নার ভিতরের মানুষটিকে নিজের বাপজান ভেবে খুশিতে আত্মহারা হয়ে নিজের অবস্থার উন্নতির কথা তাকে জানায়।

            বাপজানের মৃত্যুর পর চাষি তার বাপজানের খেতভরে সোনাদিঘা ধান বুনেছে, শালি ধান বুনেছে। রোদে সেই ধানগাছ ঝলমল করে উঠেছে। বাবার মৃত্যুর পর তার একখানা ঘর থেকে চাষি তিনখানা ঘর তৈরি করেছে। তার এই সৌভাগ্যের কথা সে বাবাকে জানাতে পেরে বাজান, বাজান করতে করতে আবেগে আপ্লুত হয়ে ওঠে।

গ.         উদ্দীপকের রাবেয়ার সঙ্গে চাষি-বউয়ের কোন দিক দিয়ে সাদৃশ্য রয়েছে? ব্যাখ্যা কর।

            উত্তর : উদ্দীপকের রাবেয়ার সঙ্গে চাষি-বউয়ের স্বামীকে সন্দেহ করার দিক থেকে সাদৃশ্য রয়েছে।

            ‘আয়না’ গল্পের চাষি একদিন ধানখেতে একটি আয়না কুড়িয়ে পায়। তখনো এ দেশে আয়নার চল হয়নি বলে আয়নায় যে নিজেরই প্রতিবিম্ব পড়ে, সে সম্পর্কে কারও কোনো ধারণা ছিল না। তাই আয়নায় দেখা নিজের প্রতিবিম্বকে নিজের মৃত বাপজান ভেবে আবেগে আপ্লুত হয় এবং যত্নসহকারে পানির কলসিতে লুকিয়ে রাখে। মাঠ থেকে যখন-তখন ছুটে এসে সে আয়নাটি দেখে আর ছবির সঙ্গে কথা বলে। এসব কাণ্ড দেখে তার স্ত্রী একদিন কলসির ভিতর থেকে আয়নাটি বের করে তাতে নিজের চেহারা দেখে। সেও চাষির মতো মনে করে, তার স্বামী আরেকটি বিয়ে করে এনে কলসির ভিতর বউকে লুকিয়ে রেখেছে। আর সে জন্যই তার স্বামী কয়েক দিন ধরে তার সঙ্গে কোনো কথা বলছে না। যখনই অবসর পায়, ওই মেয়ে-ছেলের সঙ্গে কথা বলে। তখন চাষির বউ রেগে সিদ্ধান্ত নেয়, বাড়ি ফিরলে সে তার স্বামীকে কড়া কথা শোনাবে।

            উদ্দীপকের রিকশাচালক রমিজ মিয়ার কুড়িয়ে পাওয়া মা-শিশুর ছবিটি দেখে নিঃসন্তান রাবেয়া ভাবে যে তার স্বামী সন্তানের আশায় আরেকটি বিয়ে করে স্ত্রী-পুত্র অন্যত্র রেখে ছবিটি নিজের কাছে লুকিয়ে রেখেছে। তাই সে ওই বিষয়ে স্বামীকে হেস্তনেস্ত করার সিদ্ধান্ত নেয়। উদ্দীপকের এই দিকটি ‘আয়না’ গল্পের উপর্যুক্ত বক্তব্যের সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ। ঘ.   উদ্দীপকটি ‘আয়না’ গল্পের খণ্ডরূপ মাত্র’—মন্তব্যটির যথার্থতা যাচাই কর।

            উত্তর : উদ্দীপকটিতে রাবেয়ার সন্দেহের কোনো সমাধান হয়নি বলে তা ‘আয়না’ গল্পের খণ্ডরূপ মাত্র।

            ‘আয়না’ গল্পের চাষি ধানখেতে আয়নাটি কুড়িয়ে পেয়ে তাতে নিজের ছায়া তার মৃত বাপজান ভেবে পরম শ্রদ্ধায় তা কলসিতে লুকিয়ে রাখে। মাঠ থেকে প্রায়ই সে ছুটে এসে আয়নাটি দেখে আর ছবির সঙ্গে কথা বলে। তার বাপজানের মৃত্যুর পর সে খেতে যে সোনাদিঘা, শালি ধান বুনেছে, একটিমাত্র ঘর থেকে তিনটি ঘর তুলেছে, সংসারের সেসব উন্নতির কথা তার বাপজানকে জানায়। তার স্ত্রী আয়নাটি খুঁজে পেয়ে তাতে নিজের ছবি দেখে স্বামী আবার বিয়ে করেছে ভেবে ক্ষেপে যায়। এ নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া হলে পাড়া-প্রতিবেশীও এগিয়ে আসে। সবাই আয়নার দিকে তাকিয়ে বিভিন্ন চেহারা দেখতে পায়। নিজের চেহারা কেউ বুঝতে পারে না, কিন্তু অন্যের চেহারা বুঝতে পারে। তখন তারা আয়নার তেলেসমাতির কথা বুঝতে পারে এবং চাষি ও চাষির বউয়ের ঝগড়ারও মীমাংসা হয়।

            উদ্দীপকের নিঃসন্তান রাবেয়া মা ও শিশুর ছবিটি দেখে স্বামীর দ্বিতীয় বিয়ের কথা ভেবে তার সঙ্গে ওই ব্যাপারে হেস্তনেস্ত করার জন্য মনে মনে তৈরি হয়, কিন্তু কোনো সিদ্ধান্তে আসার কথা শেষ পর্যন্ত বলা হয়নি।

            উপর্যুক্ত আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে বলা যায়, ‘আয়না’ গল্পে চাষি আর চাষির বউয়ের ঝগড়াকে কেন্দ্র করে আয়নার রহস্যের উদ্ঘাটন হলেও উদ্দীপকের রাবেয়া ছবি দেখে যে সন্দেহ করেছে, সে রহস্যের উদ্ঘাটন হয়নি।

জাদুকর

            উদ্দীপকটি পড়ে প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও :

            অর্ধবার্ষিক পরীক্ষায় নূজহাত অঙ্ক ও বিজ্ঞানে অকৃতকার্য হওয়ায় শিক্ষক শ্রেণিকক্ষে তাকে ছুটির পর দেখা করতে বলেন। স্কুল শেষে বাসায় ফেরার সময় শিক্ষক তাকে স্কুলগেটে দেখে কাছে ডেকে মাথায় হাত রেখে বললেন, ‘তুমি প্রতিদিন ছুটির পরে আমার বাসায় পড়তে আসবে, যেখানে যা দুর্বলতা আছে, আমি দেখিয়ে দেব।’ শিক্ষকের কথায় নূজহাত কেঁদে ফেলে। শিক্ষক তাকে আদর-স্নেহ করে বাসায় পাঠিয়ে দিলেন।

            ক. ভিনগ্রহের ব্যক্তিটির নাম কী?

            উত্তর : ভিনগ্রহের ব্যক্তির নাম হইয়েতসুন।

            খ. ভিনগ্রহের লোকটি বাবলুকে টিটানে নিয়ে যেতে রাজি হলো না কেন?

            উত্তর : টিটান জায়গাটা বিষাক্ত ফ্লোরিন গ্যাসে ভরপুর বলে ভিনগ্রহের লোকটি বাবলুকে টিটানে নিয়ে যেতে রাজি হলো না।

            হুমায়ূন আহমেদ রচিত ‘জাদুকর’ গল্পের ভিনগ্রহের লোকটির সঙ্গে বাবলুর সরকারবাড়ির জামগাছের নিচে সন্ধ্যার অন্ধকারে পরিচয় হয়। বাবলুর অঙ্কে ফেল করার কাহিনী শুনে সে দুঃখ প্রকাশ করে। অন্ধকারে বাবলু জামগাছের নিচে বসে থাকবে কি না জানতে চাইলে সে ভিনগ্রহের লোকটির সঙ্গে যাওয়ার ইচ্ছা পোষণ করে। লোকটি জানায়, তা সম্ভব নয়। তাদের চলাফেরার জন্য কোনো রকেট বা স্পেসশিপ নেই। এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় তারা সরাসরি বস্তু স্থানান্তর প্রক্রিয়ায় যায়। বাবলুকে দিয়ে তা হবে না। তা ছাড়া ভিনদেশি লোকটি প্রথমে যাবে বৃহস্পতি গ্রহের টিটান নামের একটি চাঁদে। সেখানে অত্যন্ত বুদ্ধিমান প্রাণী আছে। তবে জায়গাটি বিষাক্ত ফ্লোরিন গ্যাসে ভরপুর। তার ওপর আছে সালফার ডাই-অক্সাইড। তাতে ভিনগ্রহের হইয়েত্সুনের কিছু না হলেও বাবলু সঙ্গে সঙ্গে মারা যাবে।

গ.         উদ্দীপকের শিক্ষকের সঙ্গে ধীরেন স্যারের বৈসাদৃশ্য নিরূপণ কর।

            উত্তর : পরীক্ষায় ফেল করায় ধীরেন স্যার সবার সামনে বাবলুকে লজ্জা দিলেও উদ্দীপকের শিক্ষক সহানুভূতি দেখান—এটাই বৈসাদৃশ্য।

            হুমায়ূন আহমেদ রচিত ‘জাদুকর’ গল্পের বাবলু হাফ ইয়ারলি পরীক্ষায় অঙ্কে মাত্র সাড়ে আট নম্বর পেয়েছে। অঙ্ক শিক্ষক ধীরেন স্যার বাবলুর খাতার ওপরে লাল পেন্সিল দিয়ে বড় বড় করে সেই জন্য ‘গরু’ শব্দটি লিখে দিয়েছেন। শুধু তাই নয়, স্যার মেঘ-স্বরে তাকে বেঞ্চির ওপরে দাঁড়িয়ে অঙ্ক খাতায় তিনি কী লিখে দিয়েছেন, তা সবাইকে দেখাতে বলেন। বাবলু বাধ্য হয়ে মুখ কালো করে সবাইকে খাতাটা দেখায়। প্রাপ্ত নম্বরের পাশে ‘গরু’ শব্দটি লেখা দেখে ফার্স্ট বেঞ্চে কয়েকজন ছাত্র ভ্যাক ভ্যাক করে হেসে ওঠায় ধীরেন স্যার গর্জন করে ওঠেন।

            অন্যদিকে উদ্দীপকের নূজহাত অঙ্ক ও বিজ্ঞান বিষয়ে অকৃতকার্য হলেও শিক্ষক শ্রেণিকক্ষে সবার সামনে তাকে কোনো তিরস্কার না করে ছুটির পরে তার সঙ্গে কথা বলে প্রতিদিন তাকে বিজ্ঞান ও অঙ্ক বুঝিয়ে দেবেন বলে আশ্বস্ত করে মাথায় হাত বুলিয়ে বাড়ি পাঠিয়ে দেন। উদ্দীপকের শিক্ষকের সঙ্গে ধীরেন স্যারের আচরণের এটাই বৈসাদৃশ্য।

ঘ.         উদ্দীপকটি ‘জাদুকর’ গল্পের আংশিক ভাব ধারণ করেছে মাত্র—মন্তব্যটির যথার্থতা যাচাই কর।

            উত্তর : উদ্দীপকে শিক্ষকের সহানুভূতির দিকটিই শুধু আলোচিত হয়েছে, যা ধীরেন স্যারের আচরণের একটি দিককে ধারণ করেছে।

‘জাদুকার’ গল্পের ধীরেন স্যার বাবলুকে অঙ্ক পরীক্ষায় ফেল করার কারণে লাল পেন্সিল দিয় খাতার ওপরে ‘গরু’ কথাটি লিখে ক্লাসে সবার সামনে অপমান করেছেন। এতেই বাবলুর শাস্তি শেষ হয়ে যায়নি। বাবলুর বাবাও সহজ পাত্র ছিলেন না। তাই ভয়ে, দুঃখে, অভিমানে বাবলু ছুটির পরে বাড়িতে না ফিরে একটি নির্জন স্থানে গাছের নিচে বসে থাকে। রাতের অন্ধকারে তার সামনে ভিনগ্রহের পর্যটক এসে দাঁড়ালে বাবলু তার কাছে দুঃখের কথা খুলে বলে। পর্যটকের কাছে যে কমিউনিকেটর যন্ত্র ছিল, তা দিয়ে বুদ্ধিমান প্রাণীরা কী ভাবছে দূর থেকে তা টের পাওয়া যায়। যন্ত্রটির মাধ্যমে বাবলু জানতে পারে, তার বাবা ও অঙ্কের স্যার দুজনই তার জন্য খুব চিন্তিত এবং নিজেদের ব্যবহারের জন্য দুঃখবোধ করছেন। এরই মধ্যে স্যার ও তার বাবা খুঁজতে খুঁজতে বাবলুর সামনে এসে দাঁড়িয়ে তাকে খুব বকাবকি করেন; কিন্তু বাবলুর তাতে একটুও রাগ হয় না। কারণ এরই মধ্যে যন্ত্রের মাধ্যমে সে তাদের মনের কথা জেনে ফেলেছে। প্রকৃতপক্ষে সব মা-বাবা তাদের সন্তানকে এবং শিক্ষক ছাত্রকে ভালোবাসেন।

উদ্দীপকের শিক্ষক পরীক্ষায় দুটি বিষয়ে অকৃতকার্য হওয়া সত্ত্বেও নূজহাতকে তিরস্কার না করে সহানুভূতি দেখিয়ে বাড়ি পাঠিয়ে দেন এই বলে যে তার ওই দুটি বিষয় তিনি প্রতিদিন পড়িয়ে দেবেন।

উপর্যুক্ত বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে আমরা এই সিদ্ধান্তে পৌঁছতে পারি যে, উদ্দীপকের শিক্ষকের নূজহাতের প্রতি শুধু সহানুভূতিই প্রকাশ পেয়েছে, ‘জাদুকর’ গল্পের বর্ণিত দিকগুলো সেখানে উপস্থাপিত হয়নি। তাই উদ্দীপকটি ‘জাদুকর’ গল্পের আংশিক ভাব ধারণ করেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ
কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে ‘তারুণ্যের উৎসব’ চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত : উপদেষ্টা আসিফ
নতুন বাংলাদেশ গড়তে ‘তারুণ্যের উৎসব’ চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত : উপদেষ্টা আসিফ

১২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩
ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!
যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!

১০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল
দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা
নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা
আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত
বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা
ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ
ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?
সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত
রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে
একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু
চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭
দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি
পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা
ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের
অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প
খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত
অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লেবুর খোসার যত গুণ
লেবুর খোসার যত গুণ

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন

জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি
তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা