শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৩ মে, ২০১৮ আপডেট:

ষষ্ঠ শ্রেণির পড়াশোনা : বাংলা প্রথম পত্র

মেহেরুন্নেসা খাতুন
প্রিন্ট ভার্সন
ষষ্ঠ শ্রেণির পড়াশোনা : বাংলা প্রথম পত্র

আয়না

উদ্দীপকটি পড়ে প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও :

রিকশাচালক রমিজ মিয়া তার রিকশার সিটে একটি খামে এক কপি রঙিন ছবি পেল। ছবিতে মা তার শিশুসন্তানকে নিয়ে হাসিমুখে বসে আছে। রমিজ মিয়া ছবিটি বাড়ি এনে তার বিছানার তোশকের নিচে রেখে দিল। তার নিঃসন্তান স্ত্রী রাবেয়া তোশক উল্টিয়ে একদিন ছবিটা দেখতে পেয়ে হৈচৈ জুড়ে দিল। তার ধারণা, সন্তান হয় না বলে তার স্বামী আরেকটি বিয়ে করে বউ-বাচ্চাকে অন্য বাড়িতে রেখেছে। আর মাঝে মাঝে দেখবে বলে ছবিটি এনে তোশকের নিচে লুকিয়ে রেখেছে। তার স্বামী বাড়ি ফিরলে এর একটা বিহিত করবে বলে রাবেয়া মনে মনে সিদ্ধান্ত নিল।

ক.         মাঠের মধ্যে পড়ে থাকা আয়নাটি প্রকৃতপক্ষে কোথায় ছিল?

            উত্তর : মাঠের মধ্যে পড়ে থাকা আয়নাটি প্রকৃতপক্ষে এক কাবুলিওয়ালার ঝুলিতে ছিল।

খ.         আয়নাটির ভিতরের মানুষটিকে বাপজান ভেবে চাষি কী জানাল?

            উত্তর : আয়নার ভিতরের মানুষটিকে বাপজান ভেবে চাষি তার অবস্থার উন্নতির কথা জানাল।

            জসীমউদ্দীন রচিত ‘আয়না’ গল্পের চাষি ধানখেতে একটি আয়না কুড়িয়ে পেয়েছিল। আয়না সম্পর্কে পূর্বধারণা না থাকায় আয়নার ভিতরের মানুষটিকে নিজের বাপজান ভেবে খুশিতে আত্মহারা হয়ে নিজের অবস্থার উন্নতির কথা তাকে জানায়।

            বাপজানের মৃত্যুর পর চাষি তার বাপজানের খেতভরে সোনাদিঘা ধান বুনেছে, শালি ধান বুনেছে। রোদে সেই ধানগাছ ঝলমল করে উঠেছে। বাবার মৃত্যুর পর তার একখানা ঘর থেকে চাষি তিনখানা ঘর তৈরি করেছে। তার এই সৌভাগ্যের কথা সে বাবাকে জানাতে পেরে বাজান, বাজান করতে করতে আবেগে আপ্লুত হয়ে ওঠে।

গ.         উদ্দীপকের রাবেয়ার সঙ্গে চাষি-বউয়ের কোন দিক দিয়ে সাদৃশ্য রয়েছে? ব্যাখ্যা কর।

            উত্তর : উদ্দীপকের রাবেয়ার সঙ্গে চাষি-বউয়ের স্বামীকে সন্দেহ করার দিক থেকে সাদৃশ্য রয়েছে।

            ‘আয়না’ গল্পের চাষি একদিন ধানখেতে একটি আয়না কুড়িয়ে পায়। তখনো এ দেশে আয়নার চল হয়নি বলে আয়নায় যে নিজেরই প্রতিবিম্ব পড়ে, সে সম্পর্কে কারও কোনো ধারণা ছিল না। তাই আয়নায় দেখা নিজের প্রতিবিম্বকে নিজের মৃত বাপজান ভেবে আবেগে আপ্লুত হয় এবং যত্নসহকারে পানির কলসিতে লুকিয়ে রাখে। মাঠ থেকে যখন-তখন ছুটে এসে সে আয়নাটি দেখে আর ছবির সঙ্গে কথা বলে। এসব কাণ্ড দেখে তার স্ত্রী একদিন কলসির ভিতর থেকে আয়নাটি বের করে তাতে নিজের চেহারা দেখে। সেও চাষির মতো মনে করে, তার স্বামী আরেকটি বিয়ে করে এনে কলসির ভিতর বউকে লুকিয়ে রেখেছে। আর সে জন্যই তার স্বামী কয়েক দিন ধরে তার সঙ্গে কোনো কথা বলছে না। যখনই অবসর পায়, ওই মেয়ে-ছেলের সঙ্গে কথা বলে। তখন চাষির বউ রেগে সিদ্ধান্ত নেয়, বাড়ি ফিরলে সে তার স্বামীকে কড়া কথা শোনাবে।

            উদ্দীপকের রিকশাচালক রমিজ মিয়ার কুড়িয়ে পাওয়া মা-শিশুর ছবিটি দেখে নিঃসন্তান রাবেয়া ভাবে যে তার স্বামী সন্তানের আশায় আরেকটি বিয়ে করে স্ত্রী-পুত্র অন্যত্র রেখে ছবিটি নিজের কাছে লুকিয়ে রেখেছে। তাই সে ওই বিষয়ে স্বামীকে হেস্তনেস্ত করার সিদ্ধান্ত নেয়। উদ্দীপকের এই দিকটি ‘আয়না’ গল্পের উপর্যুক্ত বক্তব্যের সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ। ঘ.   উদ্দীপকটি ‘আয়না’ গল্পের খণ্ডরূপ মাত্র’—মন্তব্যটির যথার্থতা যাচাই কর।

            উত্তর : উদ্দীপকটিতে রাবেয়ার সন্দেহের কোনো সমাধান হয়নি বলে তা ‘আয়না’ গল্পের খণ্ডরূপ মাত্র।

            ‘আয়না’ গল্পের চাষি ধানখেতে আয়নাটি কুড়িয়ে পেয়ে তাতে নিজের ছায়া তার মৃত বাপজান ভেবে পরম শ্রদ্ধায় তা কলসিতে লুকিয়ে রাখে। মাঠ থেকে প্রায়ই সে ছুটে এসে আয়নাটি দেখে আর ছবির সঙ্গে কথা বলে। তার বাপজানের মৃত্যুর পর সে খেতে যে সোনাদিঘা, শালি ধান বুনেছে, একটিমাত্র ঘর থেকে তিনটি ঘর তুলেছে, সংসারের সেসব উন্নতির কথা তার বাপজানকে জানায়। তার স্ত্রী আয়নাটি খুঁজে পেয়ে তাতে নিজের ছবি দেখে স্বামী আবার বিয়ে করেছে ভেবে ক্ষেপে যায়। এ নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া হলে পাড়া-প্রতিবেশীও এগিয়ে আসে। সবাই আয়নার দিকে তাকিয়ে বিভিন্ন চেহারা দেখতে পায়। নিজের চেহারা কেউ বুঝতে পারে না, কিন্তু অন্যের চেহারা বুঝতে পারে। তখন তারা আয়নার তেলেসমাতির কথা বুঝতে পারে এবং চাষি ও চাষির বউয়ের ঝগড়ারও মীমাংসা হয়।

            উদ্দীপকের নিঃসন্তান রাবেয়া মা ও শিশুর ছবিটি দেখে স্বামীর দ্বিতীয় বিয়ের কথা ভেবে তার সঙ্গে ওই ব্যাপারে হেস্তনেস্ত করার জন্য মনে মনে তৈরি হয়, কিন্তু কোনো সিদ্ধান্তে আসার কথা শেষ পর্যন্ত বলা হয়নি।

            উপর্যুক্ত আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে বলা যায়, ‘আয়না’ গল্পে চাষি আর চাষির বউয়ের ঝগড়াকে কেন্দ্র করে আয়নার রহস্যের উদ্ঘাটন হলেও উদ্দীপকের রাবেয়া ছবি দেখে যে সন্দেহ করেছে, সে রহস্যের উদ্ঘাটন হয়নি।

জাদুকর

            উদ্দীপকটি পড়ে প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও :

            অর্ধবার্ষিক পরীক্ষায় নূজহাত অঙ্ক ও বিজ্ঞানে অকৃতকার্য হওয়ায় শিক্ষক শ্রেণিকক্ষে তাকে ছুটির পর দেখা করতে বলেন। স্কুল শেষে বাসায় ফেরার সময় শিক্ষক তাকে স্কুলগেটে দেখে কাছে ডেকে মাথায় হাত রেখে বললেন, ‘তুমি প্রতিদিন ছুটির পরে আমার বাসায় পড়তে আসবে, যেখানে যা দুর্বলতা আছে, আমি দেখিয়ে দেব।’ শিক্ষকের কথায় নূজহাত কেঁদে ফেলে। শিক্ষক তাকে আদর-স্নেহ করে বাসায় পাঠিয়ে দিলেন।

            ক. ভিনগ্রহের ব্যক্তিটির নাম কী?

            উত্তর : ভিনগ্রহের ব্যক্তির নাম হইয়েতসুন।

            খ. ভিনগ্রহের লোকটি বাবলুকে টিটানে নিয়ে যেতে রাজি হলো না কেন?

            উত্তর : টিটান জায়গাটা বিষাক্ত ফ্লোরিন গ্যাসে ভরপুর বলে ভিনগ্রহের লোকটি বাবলুকে টিটানে নিয়ে যেতে রাজি হলো না।

            হুমায়ূন আহমেদ রচিত ‘জাদুকর’ গল্পের ভিনগ্রহের লোকটির সঙ্গে বাবলুর সরকারবাড়ির জামগাছের নিচে সন্ধ্যার অন্ধকারে পরিচয় হয়। বাবলুর অঙ্কে ফেল করার কাহিনী শুনে সে দুঃখ প্রকাশ করে। অন্ধকারে বাবলু জামগাছের নিচে বসে থাকবে কি না জানতে চাইলে সে ভিনগ্রহের লোকটির সঙ্গে যাওয়ার ইচ্ছা পোষণ করে। লোকটি জানায়, তা সম্ভব নয়। তাদের চলাফেরার জন্য কোনো রকেট বা স্পেসশিপ নেই। এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় তারা সরাসরি বস্তু স্থানান্তর প্রক্রিয়ায় যায়। বাবলুকে দিয়ে তা হবে না। তা ছাড়া ভিনদেশি লোকটি প্রথমে যাবে বৃহস্পতি গ্রহের টিটান নামের একটি চাঁদে। সেখানে অত্যন্ত বুদ্ধিমান প্রাণী আছে। তবে জায়গাটি বিষাক্ত ফ্লোরিন গ্যাসে ভরপুর। তার ওপর আছে সালফার ডাই-অক্সাইড। তাতে ভিনগ্রহের হইয়েত্সুনের কিছু না হলেও বাবলু সঙ্গে সঙ্গে মারা যাবে।

গ.         উদ্দীপকের শিক্ষকের সঙ্গে ধীরেন স্যারের বৈসাদৃশ্য নিরূপণ কর।

            উত্তর : পরীক্ষায় ফেল করায় ধীরেন স্যার সবার সামনে বাবলুকে লজ্জা দিলেও উদ্দীপকের শিক্ষক সহানুভূতি দেখান—এটাই বৈসাদৃশ্য।

            হুমায়ূন আহমেদ রচিত ‘জাদুকর’ গল্পের বাবলু হাফ ইয়ারলি পরীক্ষায় অঙ্কে মাত্র সাড়ে আট নম্বর পেয়েছে। অঙ্ক শিক্ষক ধীরেন স্যার বাবলুর খাতার ওপরে লাল পেন্সিল দিয়ে বড় বড় করে সেই জন্য ‘গরু’ শব্দটি লিখে দিয়েছেন। শুধু তাই নয়, স্যার মেঘ-স্বরে তাকে বেঞ্চির ওপরে দাঁড়িয়ে অঙ্ক খাতায় তিনি কী লিখে দিয়েছেন, তা সবাইকে দেখাতে বলেন। বাবলু বাধ্য হয়ে মুখ কালো করে সবাইকে খাতাটা দেখায়। প্রাপ্ত নম্বরের পাশে ‘গরু’ শব্দটি লেখা দেখে ফার্স্ট বেঞ্চে কয়েকজন ছাত্র ভ্যাক ভ্যাক করে হেসে ওঠায় ধীরেন স্যার গর্জন করে ওঠেন।

            অন্যদিকে উদ্দীপকের নূজহাত অঙ্ক ও বিজ্ঞান বিষয়ে অকৃতকার্য হলেও শিক্ষক শ্রেণিকক্ষে সবার সামনে তাকে কোনো তিরস্কার না করে ছুটির পরে তার সঙ্গে কথা বলে প্রতিদিন তাকে বিজ্ঞান ও অঙ্ক বুঝিয়ে দেবেন বলে আশ্বস্ত করে মাথায় হাত বুলিয়ে বাড়ি পাঠিয়ে দেন। উদ্দীপকের শিক্ষকের সঙ্গে ধীরেন স্যারের আচরণের এটাই বৈসাদৃশ্য।

ঘ.         উদ্দীপকটি ‘জাদুকর’ গল্পের আংশিক ভাব ধারণ করেছে মাত্র—মন্তব্যটির যথার্থতা যাচাই কর।

            উত্তর : উদ্দীপকে শিক্ষকের সহানুভূতির দিকটিই শুধু আলোচিত হয়েছে, যা ধীরেন স্যারের আচরণের একটি দিককে ধারণ করেছে।

‘জাদুকার’ গল্পের ধীরেন স্যার বাবলুকে অঙ্ক পরীক্ষায় ফেল করার কারণে লাল পেন্সিল দিয় খাতার ওপরে ‘গরু’ কথাটি লিখে ক্লাসে সবার সামনে অপমান করেছেন। এতেই বাবলুর শাস্তি শেষ হয়ে যায়নি। বাবলুর বাবাও সহজ পাত্র ছিলেন না। তাই ভয়ে, দুঃখে, অভিমানে বাবলু ছুটির পরে বাড়িতে না ফিরে একটি নির্জন স্থানে গাছের নিচে বসে থাকে। রাতের অন্ধকারে তার সামনে ভিনগ্রহের পর্যটক এসে দাঁড়ালে বাবলু তার কাছে দুঃখের কথা খুলে বলে। পর্যটকের কাছে যে কমিউনিকেটর যন্ত্র ছিল, তা দিয়ে বুদ্ধিমান প্রাণীরা কী ভাবছে দূর থেকে তা টের পাওয়া যায়। যন্ত্রটির মাধ্যমে বাবলু জানতে পারে, তার বাবা ও অঙ্কের স্যার দুজনই তার জন্য খুব চিন্তিত এবং নিজেদের ব্যবহারের জন্য দুঃখবোধ করছেন। এরই মধ্যে স্যার ও তার বাবা খুঁজতে খুঁজতে বাবলুর সামনে এসে দাঁড়িয়ে তাকে খুব বকাবকি করেন; কিন্তু বাবলুর তাতে একটুও রাগ হয় না। কারণ এরই মধ্যে যন্ত্রের মাধ্যমে সে তাদের মনের কথা জেনে ফেলেছে। প্রকৃতপক্ষে সব মা-বাবা তাদের সন্তানকে এবং শিক্ষক ছাত্রকে ভালোবাসেন।

উদ্দীপকের শিক্ষক পরীক্ষায় দুটি বিষয়ে অকৃতকার্য হওয়া সত্ত্বেও নূজহাতকে তিরস্কার না করে সহানুভূতি দেখিয়ে বাড়ি পাঠিয়ে দেন এই বলে যে তার ওই দুটি বিষয় তিনি প্রতিদিন পড়িয়ে দেবেন।

উপর্যুক্ত বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে আমরা এই সিদ্ধান্তে পৌঁছতে পারি যে, উদ্দীপকের শিক্ষকের নূজহাতের প্রতি শুধু সহানুভূতিই প্রকাশ পেয়েছে, ‘জাদুকর’ গল্পের বর্ণিত দিকগুলো সেখানে উপস্থাপিত হয়নি। তাই উদ্দীপকটি ‘জাদুকর’ গল্পের আংশিক ভাব ধারণ করেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু
ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ
দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ

২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত
নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর
রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন

৯ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম
তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম

১২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক
টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কেরানীগঞ্জে গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেফতার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী
এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক শিশু দিবসে উপহার বিতরণ
কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক শিশু দিবসে উপহার বিতরণ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে হঠাৎ ভাঙনে বসতঘরসহ গাছপালা নদীগর্ভে
বরিশালে হঠাৎ ভাঙনে বসতঘরসহ গাছপালা নদীগর্ভে

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি
আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের গণসংযোগ

৩৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ফের ইনজুরিতে মাঠের বাইরে পালমার
ফের ইনজুরিতে মাঠের বাইরে পালমার

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা
ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত চর বিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত চর বিজয়

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেড় যুগ পর বাগেরহাটে রেড ক্রিসেন্ট সোসাটির নির্বাচন
দেড় যুগ পর বাগেরহাটে রেড ক্রিসেন্ট সোসাটির নির্বাচন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত
চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’
‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের
ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ
খাগড়াছড়িতে উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে বাবা-ছেলেসহ তিনজনের মৃত্যু, অর্ধশতাধিক আহত
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে বাবা-ছেলেসহ তিনজনের মৃত্যু, অর্ধশতাধিক আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ভূমিকম্পে বৈদ্যুতিক তারের ঘর্ষণে তুলা কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে ভূমিকম্পে বৈদ্যুতিক তারের ঘর্ষণে তুলা কারখানায় আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান
চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া
সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা