শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৩ মে, ২০১৮ আপডেট:

ষষ্ঠ শ্রেণির পড়াশোনা : বাংলা প্রথম পত্র

মেহেরুন্নেসা খাতুন
প্রিন্ট ভার্সন
ষষ্ঠ শ্রেণির পড়াশোনা : বাংলা প্রথম পত্র

আয়না

উদ্দীপকটি পড়ে প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও :

রিকশাচালক রমিজ মিয়া তার রিকশার সিটে একটি খামে এক কপি রঙিন ছবি পেল। ছবিতে মা তার শিশুসন্তানকে নিয়ে হাসিমুখে বসে আছে। রমিজ মিয়া ছবিটি বাড়ি এনে তার বিছানার তোশকের নিচে রেখে দিল। তার নিঃসন্তান স্ত্রী রাবেয়া তোশক উল্টিয়ে একদিন ছবিটা দেখতে পেয়ে হৈচৈ জুড়ে দিল। তার ধারণা, সন্তান হয় না বলে তার স্বামী আরেকটি বিয়ে করে বউ-বাচ্চাকে অন্য বাড়িতে রেখেছে। আর মাঝে মাঝে দেখবে বলে ছবিটি এনে তোশকের নিচে লুকিয়ে রেখেছে। তার স্বামী বাড়ি ফিরলে এর একটা বিহিত করবে বলে রাবেয়া মনে মনে সিদ্ধান্ত নিল।

ক.         মাঠের মধ্যে পড়ে থাকা আয়নাটি প্রকৃতপক্ষে কোথায় ছিল?

            উত্তর : মাঠের মধ্যে পড়ে থাকা আয়নাটি প্রকৃতপক্ষে এক কাবুলিওয়ালার ঝুলিতে ছিল।

খ.         আয়নাটির ভিতরের মানুষটিকে বাপজান ভেবে চাষি কী জানাল?

            উত্তর : আয়নার ভিতরের মানুষটিকে বাপজান ভেবে চাষি তার অবস্থার উন্নতির কথা জানাল।

            জসীমউদ্দীন রচিত ‘আয়না’ গল্পের চাষি ধানখেতে একটি আয়না কুড়িয়ে পেয়েছিল। আয়না সম্পর্কে পূর্বধারণা না থাকায় আয়নার ভিতরের মানুষটিকে নিজের বাপজান ভেবে খুশিতে আত্মহারা হয়ে নিজের অবস্থার উন্নতির কথা তাকে জানায়।

            বাপজানের মৃত্যুর পর চাষি তার বাপজানের খেতভরে সোনাদিঘা ধান বুনেছে, শালি ধান বুনেছে। রোদে সেই ধানগাছ ঝলমল করে উঠেছে। বাবার মৃত্যুর পর তার একখানা ঘর থেকে চাষি তিনখানা ঘর তৈরি করেছে। তার এই সৌভাগ্যের কথা সে বাবাকে জানাতে পেরে বাজান, বাজান করতে করতে আবেগে আপ্লুত হয়ে ওঠে।

গ.         উদ্দীপকের রাবেয়ার সঙ্গে চাষি-বউয়ের কোন দিক দিয়ে সাদৃশ্য রয়েছে? ব্যাখ্যা কর।

            উত্তর : উদ্দীপকের রাবেয়ার সঙ্গে চাষি-বউয়ের স্বামীকে সন্দেহ করার দিক থেকে সাদৃশ্য রয়েছে।

            ‘আয়না’ গল্পের চাষি একদিন ধানখেতে একটি আয়না কুড়িয়ে পায়। তখনো এ দেশে আয়নার চল হয়নি বলে আয়নায় যে নিজেরই প্রতিবিম্ব পড়ে, সে সম্পর্কে কারও কোনো ধারণা ছিল না। তাই আয়নায় দেখা নিজের প্রতিবিম্বকে নিজের মৃত বাপজান ভেবে আবেগে আপ্লুত হয় এবং যত্নসহকারে পানির কলসিতে লুকিয়ে রাখে। মাঠ থেকে যখন-তখন ছুটে এসে সে আয়নাটি দেখে আর ছবির সঙ্গে কথা বলে। এসব কাণ্ড দেখে তার স্ত্রী একদিন কলসির ভিতর থেকে আয়নাটি বের করে তাতে নিজের চেহারা দেখে। সেও চাষির মতো মনে করে, তার স্বামী আরেকটি বিয়ে করে এনে কলসির ভিতর বউকে লুকিয়ে রেখেছে। আর সে জন্যই তার স্বামী কয়েক দিন ধরে তার সঙ্গে কোনো কথা বলছে না। যখনই অবসর পায়, ওই মেয়ে-ছেলের সঙ্গে কথা বলে। তখন চাষির বউ রেগে সিদ্ধান্ত নেয়, বাড়ি ফিরলে সে তার স্বামীকে কড়া কথা শোনাবে।

            উদ্দীপকের রিকশাচালক রমিজ মিয়ার কুড়িয়ে পাওয়া মা-শিশুর ছবিটি দেখে নিঃসন্তান রাবেয়া ভাবে যে তার স্বামী সন্তানের আশায় আরেকটি বিয়ে করে স্ত্রী-পুত্র অন্যত্র রেখে ছবিটি নিজের কাছে লুকিয়ে রেখেছে। তাই সে ওই বিষয়ে স্বামীকে হেস্তনেস্ত করার সিদ্ধান্ত নেয়। উদ্দীপকের এই দিকটি ‘আয়না’ গল্পের উপর্যুক্ত বক্তব্যের সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ। ঘ.   উদ্দীপকটি ‘আয়না’ গল্পের খণ্ডরূপ মাত্র’—মন্তব্যটির যথার্থতা যাচাই কর।

            উত্তর : উদ্দীপকটিতে রাবেয়ার সন্দেহের কোনো সমাধান হয়নি বলে তা ‘আয়না’ গল্পের খণ্ডরূপ মাত্র।

            ‘আয়না’ গল্পের চাষি ধানখেতে আয়নাটি কুড়িয়ে পেয়ে তাতে নিজের ছায়া তার মৃত বাপজান ভেবে পরম শ্রদ্ধায় তা কলসিতে লুকিয়ে রাখে। মাঠ থেকে প্রায়ই সে ছুটে এসে আয়নাটি দেখে আর ছবির সঙ্গে কথা বলে। তার বাপজানের মৃত্যুর পর সে খেতে যে সোনাদিঘা, শালি ধান বুনেছে, একটিমাত্র ঘর থেকে তিনটি ঘর তুলেছে, সংসারের সেসব উন্নতির কথা তার বাপজানকে জানায়। তার স্ত্রী আয়নাটি খুঁজে পেয়ে তাতে নিজের ছবি দেখে স্বামী আবার বিয়ে করেছে ভেবে ক্ষেপে যায়। এ নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া হলে পাড়া-প্রতিবেশীও এগিয়ে আসে। সবাই আয়নার দিকে তাকিয়ে বিভিন্ন চেহারা দেখতে পায়। নিজের চেহারা কেউ বুঝতে পারে না, কিন্তু অন্যের চেহারা বুঝতে পারে। তখন তারা আয়নার তেলেসমাতির কথা বুঝতে পারে এবং চাষি ও চাষির বউয়ের ঝগড়ারও মীমাংসা হয়।

            উদ্দীপকের নিঃসন্তান রাবেয়া মা ও শিশুর ছবিটি দেখে স্বামীর দ্বিতীয় বিয়ের কথা ভেবে তার সঙ্গে ওই ব্যাপারে হেস্তনেস্ত করার জন্য মনে মনে তৈরি হয়, কিন্তু কোনো সিদ্ধান্তে আসার কথা শেষ পর্যন্ত বলা হয়নি।

            উপর্যুক্ত আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে বলা যায়, ‘আয়না’ গল্পে চাষি আর চাষির বউয়ের ঝগড়াকে কেন্দ্র করে আয়নার রহস্যের উদ্ঘাটন হলেও উদ্দীপকের রাবেয়া ছবি দেখে যে সন্দেহ করেছে, সে রহস্যের উদ্ঘাটন হয়নি।

জাদুকর

            উদ্দীপকটি পড়ে প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও :

            অর্ধবার্ষিক পরীক্ষায় নূজহাত অঙ্ক ও বিজ্ঞানে অকৃতকার্য হওয়ায় শিক্ষক শ্রেণিকক্ষে তাকে ছুটির পর দেখা করতে বলেন। স্কুল শেষে বাসায় ফেরার সময় শিক্ষক তাকে স্কুলগেটে দেখে কাছে ডেকে মাথায় হাত রেখে বললেন, ‘তুমি প্রতিদিন ছুটির পরে আমার বাসায় পড়তে আসবে, যেখানে যা দুর্বলতা আছে, আমি দেখিয়ে দেব।’ শিক্ষকের কথায় নূজহাত কেঁদে ফেলে। শিক্ষক তাকে আদর-স্নেহ করে বাসায় পাঠিয়ে দিলেন।

            ক. ভিনগ্রহের ব্যক্তিটির নাম কী?

            উত্তর : ভিনগ্রহের ব্যক্তির নাম হইয়েতসুন।

            খ. ভিনগ্রহের লোকটি বাবলুকে টিটানে নিয়ে যেতে রাজি হলো না কেন?

            উত্তর : টিটান জায়গাটা বিষাক্ত ফ্লোরিন গ্যাসে ভরপুর বলে ভিনগ্রহের লোকটি বাবলুকে টিটানে নিয়ে যেতে রাজি হলো না।

            হুমায়ূন আহমেদ রচিত ‘জাদুকর’ গল্পের ভিনগ্রহের লোকটির সঙ্গে বাবলুর সরকারবাড়ির জামগাছের নিচে সন্ধ্যার অন্ধকারে পরিচয় হয়। বাবলুর অঙ্কে ফেল করার কাহিনী শুনে সে দুঃখ প্রকাশ করে। অন্ধকারে বাবলু জামগাছের নিচে বসে থাকবে কি না জানতে চাইলে সে ভিনগ্রহের লোকটির সঙ্গে যাওয়ার ইচ্ছা পোষণ করে। লোকটি জানায়, তা সম্ভব নয়। তাদের চলাফেরার জন্য কোনো রকেট বা স্পেসশিপ নেই। এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় তারা সরাসরি বস্তু স্থানান্তর প্রক্রিয়ায় যায়। বাবলুকে দিয়ে তা হবে না। তা ছাড়া ভিনদেশি লোকটি প্রথমে যাবে বৃহস্পতি গ্রহের টিটান নামের একটি চাঁদে। সেখানে অত্যন্ত বুদ্ধিমান প্রাণী আছে। তবে জায়গাটি বিষাক্ত ফ্লোরিন গ্যাসে ভরপুর। তার ওপর আছে সালফার ডাই-অক্সাইড। তাতে ভিনগ্রহের হইয়েত্সুনের কিছু না হলেও বাবলু সঙ্গে সঙ্গে মারা যাবে।

গ.         উদ্দীপকের শিক্ষকের সঙ্গে ধীরেন স্যারের বৈসাদৃশ্য নিরূপণ কর।

            উত্তর : পরীক্ষায় ফেল করায় ধীরেন স্যার সবার সামনে বাবলুকে লজ্জা দিলেও উদ্দীপকের শিক্ষক সহানুভূতি দেখান—এটাই বৈসাদৃশ্য।

            হুমায়ূন আহমেদ রচিত ‘জাদুকর’ গল্পের বাবলু হাফ ইয়ারলি পরীক্ষায় অঙ্কে মাত্র সাড়ে আট নম্বর পেয়েছে। অঙ্ক শিক্ষক ধীরেন স্যার বাবলুর খাতার ওপরে লাল পেন্সিল দিয়ে বড় বড় করে সেই জন্য ‘গরু’ শব্দটি লিখে দিয়েছেন। শুধু তাই নয়, স্যার মেঘ-স্বরে তাকে বেঞ্চির ওপরে দাঁড়িয়ে অঙ্ক খাতায় তিনি কী লিখে দিয়েছেন, তা সবাইকে দেখাতে বলেন। বাবলু বাধ্য হয়ে মুখ কালো করে সবাইকে খাতাটা দেখায়। প্রাপ্ত নম্বরের পাশে ‘গরু’ শব্দটি লেখা দেখে ফার্স্ট বেঞ্চে কয়েকজন ছাত্র ভ্যাক ভ্যাক করে হেসে ওঠায় ধীরেন স্যার গর্জন করে ওঠেন।

            অন্যদিকে উদ্দীপকের নূজহাত অঙ্ক ও বিজ্ঞান বিষয়ে অকৃতকার্য হলেও শিক্ষক শ্রেণিকক্ষে সবার সামনে তাকে কোনো তিরস্কার না করে ছুটির পরে তার সঙ্গে কথা বলে প্রতিদিন তাকে বিজ্ঞান ও অঙ্ক বুঝিয়ে দেবেন বলে আশ্বস্ত করে মাথায় হাত বুলিয়ে বাড়ি পাঠিয়ে দেন। উদ্দীপকের শিক্ষকের সঙ্গে ধীরেন স্যারের আচরণের এটাই বৈসাদৃশ্য।

ঘ.         উদ্দীপকটি ‘জাদুকর’ গল্পের আংশিক ভাব ধারণ করেছে মাত্র—মন্তব্যটির যথার্থতা যাচাই কর।

            উত্তর : উদ্দীপকে শিক্ষকের সহানুভূতির দিকটিই শুধু আলোচিত হয়েছে, যা ধীরেন স্যারের আচরণের একটি দিককে ধারণ করেছে।

‘জাদুকার’ গল্পের ধীরেন স্যার বাবলুকে অঙ্ক পরীক্ষায় ফেল করার কারণে লাল পেন্সিল দিয় খাতার ওপরে ‘গরু’ কথাটি লিখে ক্লাসে সবার সামনে অপমান করেছেন। এতেই বাবলুর শাস্তি শেষ হয়ে যায়নি। বাবলুর বাবাও সহজ পাত্র ছিলেন না। তাই ভয়ে, দুঃখে, অভিমানে বাবলু ছুটির পরে বাড়িতে না ফিরে একটি নির্জন স্থানে গাছের নিচে বসে থাকে। রাতের অন্ধকারে তার সামনে ভিনগ্রহের পর্যটক এসে দাঁড়ালে বাবলু তার কাছে দুঃখের কথা খুলে বলে। পর্যটকের কাছে যে কমিউনিকেটর যন্ত্র ছিল, তা দিয়ে বুদ্ধিমান প্রাণীরা কী ভাবছে দূর থেকে তা টের পাওয়া যায়। যন্ত্রটির মাধ্যমে বাবলু জানতে পারে, তার বাবা ও অঙ্কের স্যার দুজনই তার জন্য খুব চিন্তিত এবং নিজেদের ব্যবহারের জন্য দুঃখবোধ করছেন। এরই মধ্যে স্যার ও তার বাবা খুঁজতে খুঁজতে বাবলুর সামনে এসে দাঁড়িয়ে তাকে খুব বকাবকি করেন; কিন্তু বাবলুর তাতে একটুও রাগ হয় না। কারণ এরই মধ্যে যন্ত্রের মাধ্যমে সে তাদের মনের কথা জেনে ফেলেছে। প্রকৃতপক্ষে সব মা-বাবা তাদের সন্তানকে এবং শিক্ষক ছাত্রকে ভালোবাসেন।

উদ্দীপকের শিক্ষক পরীক্ষায় দুটি বিষয়ে অকৃতকার্য হওয়া সত্ত্বেও নূজহাতকে তিরস্কার না করে সহানুভূতি দেখিয়ে বাড়ি পাঠিয়ে দেন এই বলে যে তার ওই দুটি বিষয় তিনি প্রতিদিন পড়িয়ে দেবেন।

উপর্যুক্ত বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে আমরা এই সিদ্ধান্তে পৌঁছতে পারি যে, উদ্দীপকের শিক্ষকের নূজহাতের প্রতি শুধু সহানুভূতিই প্রকাশ পেয়েছে, ‘জাদুকর’ গল্পের বর্ণিত দিকগুলো সেখানে উপস্থাপিত হয়নি। তাই উদ্দীপকটি ‘জাদুকর’ গল্পের আংশিক ভাব ধারণ করেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় তৃতীয় দফা অবরোধের দ্বিতীয় দিন চলছে
ভাঙ্গায় তৃতীয় দফা অবরোধের দ্বিতীয় দিন চলছে

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মসজিদে নামাজরত অবস্থায় ব্যবসায়ীর মৃত্যু
মসজিদে নামাজরত অবস্থায় ব্যবসায়ীর মৃত্যু

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অসুস্থতার ছুটি চেয়ে বার্তা, ১০ মিনিট পরেই হারালেন প্রাণ
অসুস্থতার ছুটি চেয়ে বার্তা, ১০ মিনিট পরেই হারালেন প্রাণ

৩০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

তিস্তার পানি বিপদসীমার ৩ সেন্টিমিটার উপরে, ভাটিতে বন্যার আশঙ্কা
তিস্তার পানি বিপদসীমার ৩ সেন্টিমিটার উপরে, ভাটিতে বন্যার আশঙ্কা

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালদ্বীপ ন্যাশনাল ডিফেন্স ফোর্স প্রধানের ঢাকা সেনানিবাসে ব্যস্ততম দিন
মালদ্বীপ ন্যাশনাল ডিফেন্স ফোর্স প্রধানের ঢাকা সেনানিবাসে ব্যস্ততম দিন

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

৪২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

কিউবান অভিবাসীর চাপাতির কোপে প্রাণ গেল ভারতীয়ের, ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ট্রাম্পের
কিউবান অভিবাসীর চাপাতির কোপে প্রাণ গেল ভারতীয়ের, ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ট্রাম্পের

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেকেন্ডে মোবাইল অ্যাপ বলে দেবে নলকূপের আর্সেনিক ঝুঁকি
সেকেন্ডে মোবাইল অ্যাপ বলে দেবে নলকূপের আর্সেনিক ঝুঁকি

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নেপালের প্রথম নারী অ্যাটর্নি জেনারেল সবিতা
নেপালের প্রথম নারী অ্যাটর্নি জেনারেল সবিতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলার বাইরে রাজনীতি: ভারত–পাকিস্তান ম্যাচে ইতিহাসে নজিরবিহীন বিতর্ক
খেলার বাইরে রাজনীতি: ভারত–পাকিস্তান ম্যাচে ইতিহাসে নজিরবিহীন বিতর্ক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরে মহাসড়ক অবরোধের ঘটনায় ২৪০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
ফরিদপুরে মহাসড়ক অবরোধের ঘটনায় ২৪০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লুকা মদ্রিচের গোলে জয় পেল এসি মিলান
লুকা মদ্রিচের গোলে জয় পেল এসি মিলান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ম্যানচেস্টার ডার্বিতে ইউনাইটেডকে উড়িয়ে দিল সিটি
ম্যানচেস্টার ডার্বিতে ইউনাইটেডকে উড়িয়ে দিল সিটি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ২৫ জন সনাতন ধর্মাবলম্বীর জামায়াতে যোগদান
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ২৫ জন সনাতন ধর্মাবলম্বীর জামায়াতে যোগদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহ আমানত বিমানবন্দরে হারানো ব্যাগ ফেরত পেলেন ইন্দোনেশিয়ান নাগরিক
শাহ আমানত বিমানবন্দরে হারানো ব্যাগ ফেরত পেলেন ইন্দোনেশিয়ান নাগরিক

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অভিনেতাকে নিয়ে আনুশকা-প্রিয়াঙ্কার তর্কাতর্কি
অভিনেতাকে নিয়ে আনুশকা-প্রিয়াঙ্কার তর্কাতর্কি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ কানাডা অ্যাসোসিয়েশন অফ ক্যালগেরির বাংলা স্কুল নতুন উদ্যমে শুরু
বাংলাদেশ কানাডা অ্যাসোসিয়েশন অফ ক্যালগেরির বাংলা স্কুল নতুন উদ্যমে শুরু

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে হত্যা মামলার আসামিকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা
শিবচরে হত্যা মামলার আসামিকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভ্যালেন্সিয়াকে উড়িয়ে দিল বার্সেলোনা
ভ্যালেন্সিয়াকে উড়িয়ে দিল বার্সেলোনা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুর ১টার মধ্যে ঢাকাসহ যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
দুপুর ১টার মধ্যে ঢাকাসহ যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে
নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো
ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর
শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক
ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার
‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের
যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংকার থেকে জেল, বিচ্ছেদ পেরিয়ে এবার রাষ্ট্রক্ষমতার দৌড়ে ‘লৌহমানবী’
বাংকার থেকে জেল, বিচ্ছেদ পেরিয়ে এবার রাষ্ট্রক্ষমতার দৌড়ে ‘লৌহমানবী’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ
আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার অন্যতম বৃহৎ তেল শোধানাগারে হামলা চালাল ইউক্রেন
রাশিয়ার অন্যতম বৃহৎ তেল শোধানাগারে হামলা চালাল ইউক্রেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর
দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবার উপজেলা পর্যায়ে অর্থোপেডিক অপারেশন সফল
প্রথমবার উপজেলা পর্যায়ে অর্থোপেডিক অপারেশন সফল

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া নিয়ে দূতাবাসের নতুন নির্দেশনা
চীনের ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া নিয়ে দূতাবাসের নতুন নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’
‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় আরব-মুসলিম শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
দোহায় আরব-মুসলিম শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ বাস্তবায়নসহ পাঁচ দফা দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা মামুনুল হকের
জুলাই সনদ বাস্তবায়নসহ পাঁচ দফা দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা মামুনুল হকের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেগা সিরিয়াল খুশবুতে আইটেম গানে সামিরা খান মাহি
মেগা সিরিয়াল খুশবুতে আইটেম গানে সামিরা খান মাহি

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারী বৃষ্টিতে ডুবতে পারে ৯ জেলার নিম্নাঞ্চল
ভারী বৃষ্টিতে ডুবতে পারে ৯ জেলার নিম্নাঞ্চল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কর্মসংস্থান সংকট মহামারী আকার ধারণ করছে : হোসেন জিল্লুর
দেশে কর্মসংস্থান সংকট মহামারী আকার ধারণ করছে : হোসেন জিল্লুর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক
পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ
সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তিশার সুখবর...
তৌসিফ-তিশার সুখবর...

শোবিজ

সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল

বিশেষ আয়োজন

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

আইটেম গার্ল মাহি
আইটেম গার্ল মাহি

শোবিজ

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু
চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ
আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ

প্রথম পৃষ্ঠা