শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৩ মে, ২০১৮ আপডেট:

ষষ্ঠ শ্রেণির পড়াশোনা : বাংলা প্রথম পত্র

মেহেরুন্নেসা খাতুন
প্রিন্ট ভার্সন
ষষ্ঠ শ্রেণির পড়াশোনা : বাংলা প্রথম পত্র

আয়না

উদ্দীপকটি পড়ে প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও :

রিকশাচালক রমিজ মিয়া তার রিকশার সিটে একটি খামে এক কপি রঙিন ছবি পেল। ছবিতে মা তার শিশুসন্তানকে নিয়ে হাসিমুখে বসে আছে। রমিজ মিয়া ছবিটি বাড়ি এনে তার বিছানার তোশকের নিচে রেখে দিল। তার নিঃসন্তান স্ত্রী রাবেয়া তোশক উল্টিয়ে একদিন ছবিটা দেখতে পেয়ে হৈচৈ জুড়ে দিল। তার ধারণা, সন্তান হয় না বলে তার স্বামী আরেকটি বিয়ে করে বউ-বাচ্চাকে অন্য বাড়িতে রেখেছে। আর মাঝে মাঝে দেখবে বলে ছবিটি এনে তোশকের নিচে লুকিয়ে রেখেছে। তার স্বামী বাড়ি ফিরলে এর একটা বিহিত করবে বলে রাবেয়া মনে মনে সিদ্ধান্ত নিল।

ক.         মাঠের মধ্যে পড়ে থাকা আয়নাটি প্রকৃতপক্ষে কোথায় ছিল?

            উত্তর : মাঠের মধ্যে পড়ে থাকা আয়নাটি প্রকৃতপক্ষে এক কাবুলিওয়ালার ঝুলিতে ছিল।

খ.         আয়নাটির ভিতরের মানুষটিকে বাপজান ভেবে চাষি কী জানাল?

            উত্তর : আয়নার ভিতরের মানুষটিকে বাপজান ভেবে চাষি তার অবস্থার উন্নতির কথা জানাল।

            জসীমউদ্দীন রচিত ‘আয়না’ গল্পের চাষি ধানখেতে একটি আয়না কুড়িয়ে পেয়েছিল। আয়না সম্পর্কে পূর্বধারণা না থাকায় আয়নার ভিতরের মানুষটিকে নিজের বাপজান ভেবে খুশিতে আত্মহারা হয়ে নিজের অবস্থার উন্নতির কথা তাকে জানায়।

            বাপজানের মৃত্যুর পর চাষি তার বাপজানের খেতভরে সোনাদিঘা ধান বুনেছে, শালি ধান বুনেছে। রোদে সেই ধানগাছ ঝলমল করে উঠেছে। বাবার মৃত্যুর পর তার একখানা ঘর থেকে চাষি তিনখানা ঘর তৈরি করেছে। তার এই সৌভাগ্যের কথা সে বাবাকে জানাতে পেরে বাজান, বাজান করতে করতে আবেগে আপ্লুত হয়ে ওঠে।

গ.         উদ্দীপকের রাবেয়ার সঙ্গে চাষি-বউয়ের কোন দিক দিয়ে সাদৃশ্য রয়েছে? ব্যাখ্যা কর।

            উত্তর : উদ্দীপকের রাবেয়ার সঙ্গে চাষি-বউয়ের স্বামীকে সন্দেহ করার দিক থেকে সাদৃশ্য রয়েছে।

            ‘আয়না’ গল্পের চাষি একদিন ধানখেতে একটি আয়না কুড়িয়ে পায়। তখনো এ দেশে আয়নার চল হয়নি বলে আয়নায় যে নিজেরই প্রতিবিম্ব পড়ে, সে সম্পর্কে কারও কোনো ধারণা ছিল না। তাই আয়নায় দেখা নিজের প্রতিবিম্বকে নিজের মৃত বাপজান ভেবে আবেগে আপ্লুত হয় এবং যত্নসহকারে পানির কলসিতে লুকিয়ে রাখে। মাঠ থেকে যখন-তখন ছুটে এসে সে আয়নাটি দেখে আর ছবির সঙ্গে কথা বলে। এসব কাণ্ড দেখে তার স্ত্রী একদিন কলসির ভিতর থেকে আয়নাটি বের করে তাতে নিজের চেহারা দেখে। সেও চাষির মতো মনে করে, তার স্বামী আরেকটি বিয়ে করে এনে কলসির ভিতর বউকে লুকিয়ে রেখেছে। আর সে জন্যই তার স্বামী কয়েক দিন ধরে তার সঙ্গে কোনো কথা বলছে না। যখনই অবসর পায়, ওই মেয়ে-ছেলের সঙ্গে কথা বলে। তখন চাষির বউ রেগে সিদ্ধান্ত নেয়, বাড়ি ফিরলে সে তার স্বামীকে কড়া কথা শোনাবে।

            উদ্দীপকের রিকশাচালক রমিজ মিয়ার কুড়িয়ে পাওয়া মা-শিশুর ছবিটি দেখে নিঃসন্তান রাবেয়া ভাবে যে তার স্বামী সন্তানের আশায় আরেকটি বিয়ে করে স্ত্রী-পুত্র অন্যত্র রেখে ছবিটি নিজের কাছে লুকিয়ে রেখেছে। তাই সে ওই বিষয়ে স্বামীকে হেস্তনেস্ত করার সিদ্ধান্ত নেয়। উদ্দীপকের এই দিকটি ‘আয়না’ গল্পের উপর্যুক্ত বক্তব্যের সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ। ঘ.   উদ্দীপকটি ‘আয়না’ গল্পের খণ্ডরূপ মাত্র’—মন্তব্যটির যথার্থতা যাচাই কর।

            উত্তর : উদ্দীপকটিতে রাবেয়ার সন্দেহের কোনো সমাধান হয়নি বলে তা ‘আয়না’ গল্পের খণ্ডরূপ মাত্র।

            ‘আয়না’ গল্পের চাষি ধানখেতে আয়নাটি কুড়িয়ে পেয়ে তাতে নিজের ছায়া তার মৃত বাপজান ভেবে পরম শ্রদ্ধায় তা কলসিতে লুকিয়ে রাখে। মাঠ থেকে প্রায়ই সে ছুটে এসে আয়নাটি দেখে আর ছবির সঙ্গে কথা বলে। তার বাপজানের মৃত্যুর পর সে খেতে যে সোনাদিঘা, শালি ধান বুনেছে, একটিমাত্র ঘর থেকে তিনটি ঘর তুলেছে, সংসারের সেসব উন্নতির কথা তার বাপজানকে জানায়। তার স্ত্রী আয়নাটি খুঁজে পেয়ে তাতে নিজের ছবি দেখে স্বামী আবার বিয়ে করেছে ভেবে ক্ষেপে যায়। এ নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া হলে পাড়া-প্রতিবেশীও এগিয়ে আসে। সবাই আয়নার দিকে তাকিয়ে বিভিন্ন চেহারা দেখতে পায়। নিজের চেহারা কেউ বুঝতে পারে না, কিন্তু অন্যের চেহারা বুঝতে পারে। তখন তারা আয়নার তেলেসমাতির কথা বুঝতে পারে এবং চাষি ও চাষির বউয়ের ঝগড়ারও মীমাংসা হয়।

            উদ্দীপকের নিঃসন্তান রাবেয়া মা ও শিশুর ছবিটি দেখে স্বামীর দ্বিতীয় বিয়ের কথা ভেবে তার সঙ্গে ওই ব্যাপারে হেস্তনেস্ত করার জন্য মনে মনে তৈরি হয়, কিন্তু কোনো সিদ্ধান্তে আসার কথা শেষ পর্যন্ত বলা হয়নি।

            উপর্যুক্ত আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে বলা যায়, ‘আয়না’ গল্পে চাষি আর চাষির বউয়ের ঝগড়াকে কেন্দ্র করে আয়নার রহস্যের উদ্ঘাটন হলেও উদ্দীপকের রাবেয়া ছবি দেখে যে সন্দেহ করেছে, সে রহস্যের উদ্ঘাটন হয়নি।

জাদুকর

            উদ্দীপকটি পড়ে প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও :

            অর্ধবার্ষিক পরীক্ষায় নূজহাত অঙ্ক ও বিজ্ঞানে অকৃতকার্য হওয়ায় শিক্ষক শ্রেণিকক্ষে তাকে ছুটির পর দেখা করতে বলেন। স্কুল শেষে বাসায় ফেরার সময় শিক্ষক তাকে স্কুলগেটে দেখে কাছে ডেকে মাথায় হাত রেখে বললেন, ‘তুমি প্রতিদিন ছুটির পরে আমার বাসায় পড়তে আসবে, যেখানে যা দুর্বলতা আছে, আমি দেখিয়ে দেব।’ শিক্ষকের কথায় নূজহাত কেঁদে ফেলে। শিক্ষক তাকে আদর-স্নেহ করে বাসায় পাঠিয়ে দিলেন।

            ক. ভিনগ্রহের ব্যক্তিটির নাম কী?

            উত্তর : ভিনগ্রহের ব্যক্তির নাম হইয়েতসুন।

            খ. ভিনগ্রহের লোকটি বাবলুকে টিটানে নিয়ে যেতে রাজি হলো না কেন?

            উত্তর : টিটান জায়গাটা বিষাক্ত ফ্লোরিন গ্যাসে ভরপুর বলে ভিনগ্রহের লোকটি বাবলুকে টিটানে নিয়ে যেতে রাজি হলো না।

            হুমায়ূন আহমেদ রচিত ‘জাদুকর’ গল্পের ভিনগ্রহের লোকটির সঙ্গে বাবলুর সরকারবাড়ির জামগাছের নিচে সন্ধ্যার অন্ধকারে পরিচয় হয়। বাবলুর অঙ্কে ফেল করার কাহিনী শুনে সে দুঃখ প্রকাশ করে। অন্ধকারে বাবলু জামগাছের নিচে বসে থাকবে কি না জানতে চাইলে সে ভিনগ্রহের লোকটির সঙ্গে যাওয়ার ইচ্ছা পোষণ করে। লোকটি জানায়, তা সম্ভব নয়। তাদের চলাফেরার জন্য কোনো রকেট বা স্পেসশিপ নেই। এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় তারা সরাসরি বস্তু স্থানান্তর প্রক্রিয়ায় যায়। বাবলুকে দিয়ে তা হবে না। তা ছাড়া ভিনদেশি লোকটি প্রথমে যাবে বৃহস্পতি গ্রহের টিটান নামের একটি চাঁদে। সেখানে অত্যন্ত বুদ্ধিমান প্রাণী আছে। তবে জায়গাটি বিষাক্ত ফ্লোরিন গ্যাসে ভরপুর। তার ওপর আছে সালফার ডাই-অক্সাইড। তাতে ভিনগ্রহের হইয়েত্সুনের কিছু না হলেও বাবলু সঙ্গে সঙ্গে মারা যাবে।

গ.         উদ্দীপকের শিক্ষকের সঙ্গে ধীরেন স্যারের বৈসাদৃশ্য নিরূপণ কর।

            উত্তর : পরীক্ষায় ফেল করায় ধীরেন স্যার সবার সামনে বাবলুকে লজ্জা দিলেও উদ্দীপকের শিক্ষক সহানুভূতি দেখান—এটাই বৈসাদৃশ্য।

            হুমায়ূন আহমেদ রচিত ‘জাদুকর’ গল্পের বাবলু হাফ ইয়ারলি পরীক্ষায় অঙ্কে মাত্র সাড়ে আট নম্বর পেয়েছে। অঙ্ক শিক্ষক ধীরেন স্যার বাবলুর খাতার ওপরে লাল পেন্সিল দিয়ে বড় বড় করে সেই জন্য ‘গরু’ শব্দটি লিখে দিয়েছেন। শুধু তাই নয়, স্যার মেঘ-স্বরে তাকে বেঞ্চির ওপরে দাঁড়িয়ে অঙ্ক খাতায় তিনি কী লিখে দিয়েছেন, তা সবাইকে দেখাতে বলেন। বাবলু বাধ্য হয়ে মুখ কালো করে সবাইকে খাতাটা দেখায়। প্রাপ্ত নম্বরের পাশে ‘গরু’ শব্দটি লেখা দেখে ফার্স্ট বেঞ্চে কয়েকজন ছাত্র ভ্যাক ভ্যাক করে হেসে ওঠায় ধীরেন স্যার গর্জন করে ওঠেন।

            অন্যদিকে উদ্দীপকের নূজহাত অঙ্ক ও বিজ্ঞান বিষয়ে অকৃতকার্য হলেও শিক্ষক শ্রেণিকক্ষে সবার সামনে তাকে কোনো তিরস্কার না করে ছুটির পরে তার সঙ্গে কথা বলে প্রতিদিন তাকে বিজ্ঞান ও অঙ্ক বুঝিয়ে দেবেন বলে আশ্বস্ত করে মাথায় হাত বুলিয়ে বাড়ি পাঠিয়ে দেন। উদ্দীপকের শিক্ষকের সঙ্গে ধীরেন স্যারের আচরণের এটাই বৈসাদৃশ্য।

ঘ.         উদ্দীপকটি ‘জাদুকর’ গল্পের আংশিক ভাব ধারণ করেছে মাত্র—মন্তব্যটির যথার্থতা যাচাই কর।

            উত্তর : উদ্দীপকে শিক্ষকের সহানুভূতির দিকটিই শুধু আলোচিত হয়েছে, যা ধীরেন স্যারের আচরণের একটি দিককে ধারণ করেছে।

‘জাদুকার’ গল্পের ধীরেন স্যার বাবলুকে অঙ্ক পরীক্ষায় ফেল করার কারণে লাল পেন্সিল দিয় খাতার ওপরে ‘গরু’ কথাটি লিখে ক্লাসে সবার সামনে অপমান করেছেন। এতেই বাবলুর শাস্তি শেষ হয়ে যায়নি। বাবলুর বাবাও সহজ পাত্র ছিলেন না। তাই ভয়ে, দুঃখে, অভিমানে বাবলু ছুটির পরে বাড়িতে না ফিরে একটি নির্জন স্থানে গাছের নিচে বসে থাকে। রাতের অন্ধকারে তার সামনে ভিনগ্রহের পর্যটক এসে দাঁড়ালে বাবলু তার কাছে দুঃখের কথা খুলে বলে। পর্যটকের কাছে যে কমিউনিকেটর যন্ত্র ছিল, তা দিয়ে বুদ্ধিমান প্রাণীরা কী ভাবছে দূর থেকে তা টের পাওয়া যায়। যন্ত্রটির মাধ্যমে বাবলু জানতে পারে, তার বাবা ও অঙ্কের স্যার দুজনই তার জন্য খুব চিন্তিত এবং নিজেদের ব্যবহারের জন্য দুঃখবোধ করছেন। এরই মধ্যে স্যার ও তার বাবা খুঁজতে খুঁজতে বাবলুর সামনে এসে দাঁড়িয়ে তাকে খুব বকাবকি করেন; কিন্তু বাবলুর তাতে একটুও রাগ হয় না। কারণ এরই মধ্যে যন্ত্রের মাধ্যমে সে তাদের মনের কথা জেনে ফেলেছে। প্রকৃতপক্ষে সব মা-বাবা তাদের সন্তানকে এবং শিক্ষক ছাত্রকে ভালোবাসেন।

উদ্দীপকের শিক্ষক পরীক্ষায় দুটি বিষয়ে অকৃতকার্য হওয়া সত্ত্বেও নূজহাতকে তিরস্কার না করে সহানুভূতি দেখিয়ে বাড়ি পাঠিয়ে দেন এই বলে যে তার ওই দুটি বিষয় তিনি প্রতিদিন পড়িয়ে দেবেন।

উপর্যুক্ত বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে আমরা এই সিদ্ধান্তে পৌঁছতে পারি যে, উদ্দীপকের শিক্ষকের নূজহাতের প্রতি শুধু সহানুভূতিই প্রকাশ পেয়েছে, ‘জাদুকর’ গল্পের বর্ণিত দিকগুলো সেখানে উপস্থাপিত হয়নি। তাই উদ্দীপকটি ‘জাদুকর’ গল্পের আংশিক ভাব ধারণ করেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ভাঙ্গায় পৃথক সংঘর্ষে আহত ২৫
ভাঙ্গায় পৃথক সংঘর্ষে আহত ২৫

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে বিএনপির জনসমাবেশ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে বিএনপির জনসমাবেশ

৩৪ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

৩৮ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

ত্রিদেশীয় নারী ফুটবল সিরিজ ২৬ নভেম্বর, দেখা যাবে ১০০ টাকায়
ত্রিদেশীয় নারী ফুটবল সিরিজ ২৬ নভেম্বর, দেখা যাবে ১০০ টাকায়

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৫ গোলের বড় জয় দিয়ে এশিয়ান কাপ বাছাই শুরু বাংলাদেশের
৫ গোলের বড় জয় দিয়ে এশিয়ান কাপ বাছাই শুরু বাংলাদেশের

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভারতীয় পিয়াজ ভর্তি ট্রাকসহ গ্রেফতার ৩
সিলেটে ভারতীয় পিয়াজ ভর্তি ট্রাকসহ গ্রেফতার ৩

৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

হুমকির ঘটনায় ওপেনএআইয়ের সানফ্রান্সিসকো অফিসে নিরাপত্তা জোরদার
হুমকির ঘটনায় ওপেনএআইয়ের সানফ্রান্সিসকো অফিসে নিরাপত্তা জোরদার

১৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা
দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ
মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ

৩৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে নতুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন তারেক রহমান’
‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে নতুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন তারেক রহমান’

৪০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ
নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১
বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল
ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল

৪৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার
বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা
কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'
'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’
বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন
কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ
দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং
বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন
ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা
আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা