শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৪ জুলাই, ২০২১

নবম শ্রেণির পৌরনীতি ও নাগরিকতা

মেহেরুন্নেসা খাতুন : সিনিয়র শিক্ষিকা
প্রিন্ট ভার্সন
নবম শ্রেণির পৌরনীতি ও নাগরিকতা

তৃতীয় অধ্যায়

প্রস্তুতি-আইন, স্বাধীনতা ও সাম্য

 

১.            আইন ছাড়া কোনটি প্রতিষ্ঠা করা অসম্ভব?                                                               

                ক. স্বাধীনতা        খ. সাম্য 

                গ. সততা             ঘ. মূল্যবোধ                                                      

২.           প্রথা, বীতি-নীতি এবং নিয়মকানুনের সমষ্টিই হলো-

       ক. সাম্য        খ. স্বাধীনতা  

                গ. আইন               ঘ. মূল্যবোধ                                                               

৩.           কোনটি ভঙ্গ করলে শাস্তি পেতে হয়?                           

                ক. স্বাধীনতা        খ. কর্তব্য  

                গ. নৈতিকতা      ঘ. আইন                                                                        

৪.           মানুষের বাহ্যিক আচরণ ও কর্মকান্ড নিয়ন্ত্রণ করে নিচের কোনটি?                                                                           

                ক. আইন             খ. স্বাধীনতা  

                গ. সাম্য                ঘ. মূল্যবোধ                      

৫.    ব্যক্তিস্বাধীনতার রক্ষক হিসেবে কাজ করে কোনটি?                                                                        

       ক. সাম্য        খ. মূল্যবোধ  

                গ. আইন              ঘ. জনগণ                          

৬.           আইনকে সাধারণত কয়ভাগে ভাগ করা যায়?                                                                           

       ক. ৯ ভাগে   খ. ৭ ভাগে   

                গ. ৫ভাগে           ঘ. ৩ভাগে

৭.           সবাই আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। কারণ আইন-

                ক. সর্বজনীন      খ. পক্ষপাতদুষ্ট

                গ. অপরিবর্তনীয়              ঘ. ক্ষণস্থায়ী       

৮.           আইন না থাকলে সমাজে দেখা দেয়-                         

                ক. অরাজকতা                  খ. স্থিতিশীলতা 

                গ. গতিশীলতা   ঘ. নীতিবোধ                                                                           

৯.           সাম্য ও স্বাধীনতা পরস্পর কীরূপ?

                ক. পরিপূরক ও সাংঘর্ষিক  

                খ. আংশিক মিল ও সম্পূরক                                                            

                গ. পরিপূরক ও সম্পূরক   

                ঘ. সাংঘর্ষিক ও সম্পূরক                             

১০.         স্বাধীনতা সাধারণত  কত প্রকার?                           

                ক. ৬ প্রকার        খ. ৫ প্রকার

                গ. ৪ প্রকার         ঘ. ৩ প্রকার     

১১.         সাম্য কত প্রকার?                                            

                ক. ৬ প্রকার        খ. ৫ প্রকার

                গ. ৪ প্রকার         ঘ. ৩ প্রকার                                      

১২.         আইনের মূল কথা কোনটি?     

                ক. আইনের চোখে সবাই সমান   

                খ. বাহ্যিক আচরণ নিয়ন্ত্রণ করে                                                          

                গ. ব্যক্তি স্বাধীনতার রক্ষক 

                ঘ. রীতিনীতির সাথে সম্পর্কযুক্ত                                                                        

১৩.        কোন আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্র পরিচালিত হয়?

                ক. আন্তর্জাতিক আইন 

                খ. সাংবিধানিক আইন

                গ. প্রশাসনিক আইন        

                ঘ. বেসরকারি আইন                                                                        

১৪.         কোনটিকে ব্যক্তি স্বাধীনতার ভিত্তি বলা হয়?

                ক. রাষ্ট্র খ.  সাম্য 

                গ. সংবিধান        ঘ. আইন

১৫.        রাষ্ট্র বা সার্বভৌম আইনের ক্ষেত্রে কীরূপ ভূমিকা পালন করে?

                ক. আইন প্রণয়ন ও প্রয়োগ করতে সাহায্য করে 

                খ. বেসরকারি কর্র্তৃপক্ষের সাথে সম্পর্ক নির্ধারণ করে

                গ. মানুষের বাহ্যিক আচরণ নিয়ন্ত্রণ করে         

                ঘ. ব্যক্তির সাথে ব্যক্তির সম্পর্ক নির্ধারণ করে

১৬.        সমাজের যেসব নিয়ম রাষ্ট্র অনুমোদন করে সেটি কোনটিতে পরিণত হয়?

                ক. আইনে           খ. সংবিধানে 

                গ. মতবাদে         ঘ. প্রথায়       

১৭.         মানুষ কেন আইন মান্য করে?

                ক. পুলিশের ভয়ে             খ. শাস্তির ভয়ে

                গ. নৈতিকতার জন্য

                ঘ. আইন শৃঙ্খলা রক্ষার জন্য

১৮.        মানুষের মঙ্গলের জন্য কী  প্রণয়ন করা হয়?

                ক. স্বাধীনতা        খ. সংবিধান   

                গ. আইন              ঘ. সাম্য                          

১৯.         কোনটি মানুষের বাহ্যিক আচরণকে নিয়ন্ত্রণ করে?

                ক. ধর্মীয় চেতনা               খ. সংবিধান  

                গ. মূল্যবোধ        ঘ. আইন                                                   

২০.        রাষ্ট্রের নাগরিক হিসেবে আমাদের কোনটি জানা আবশ্যক বলে তুমি মনে কর?                                                               

                ক. নাগরিক জীবনের আইনের শাসনের গুরুত্ব    

                খ. শাসন বিভাগের ক্ষমতা                                                 

                গ. জাতীয় সংসদের কার্যাবলী                      

                ঘ. আইনের উৎস             

২১.         রাষ্ট্র আইন প্রণয়ন করে কেন?                                                              

                ক. বৈদেশিক বাণিজ্যের জন্য     

                খ. নাগরিকের সুখ শান্তির জন্য                                                     

                গ. শত্রুর মোকাবিলা করতে

                ঘ. প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে   

২২.        কোনটি অর্থনৈতিক সাম্যের  অন্তর্ভুক্ত?                         

                ক. বৈধ পেশা গ্রহণ          খ. নির্বাচিত হওয়া 

                গ. মতামত প্রকাশ           ঘ. ভোট দেওয়া

২৩.        স্বাধীনতার কোন বৈশিষ্ট্য অন্যকে স্পর্শ করে না?

                ক. জাতীয়           খ. সামাজিক 

                গ. ব্যক্তিগত       ঘ. রাজনৈতিক

২৪.        কীসের কারণে সমাজে বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়?

                ক. সীমাহীন স্বাধীনতা    

                খ. সামাজিক প্রথা

                গ. বিভিন্ন সামাজিক গোষ্ঠী  

                ঘ. ধর্মীয় ভিন্নতা

২৫.        আইনের সুপ্রাচীন উৎস কোনটি?

                ক. ধর্ম  খ. প্রথা

                গ. সমাজের রীতি             ঘ. বিচারকের রায়

২৬.       ব্রিটেনের আইন সাধারণত কোন প্রকৃতির?

                ক. ন্যায়বোধ      খ. ধর্ম 

                গ. বিজ্ঞানসম্মত               ঘ. প্রথা  

২৭.        বেসরকারি আইনে কোনটি পরিলক্ষিত হয়? 

                ক. রাষ্ট্রের সাথে রাষ্ট্রের সম্পর্ক    

                খ. রাষ্টের সাথে ব্যক্তির সম্পর্ক                                                  

                গ. ব্যক্তির সাথে ব্যক্তির সম্পর্ক   

                ঘ. সমাজের সাথে সমাজের সম্পর্ক

২৮.        আইন নাগরিকের কোনটি সম্প্রসারিত করে? 

                ক. স্বাধীনতা  খ. সাম্য   গ.  কর্তব্য               ঘ. অধিকার

২৯.        শাস্তির ভয়ে মানুষ কোনটি থেকে বিরত থাকে?

                ক. স্বাভাবিক কর্মকান্ড  খ. অপরাধ

                গ.  সামাজিক সংস্কার  ঘ. অধিকার

৩০.        গণতান্ত্রিক মূল্যবোধকে শক্তিশালী  করে কোনটি?

                ক. আইনের শাসন           খ. সরকার

                গ. রাষ্ট্রপতি        ঘ. প্রধানমন্ত্রী

৩১.        সমাজ কর্তৃক স্বীকৃত এবং রাষ্ট্র কর্তৃক অনুমোদিত নিয়ম-কানুনকে কী বলা হয়?                                                              

                ক. স্বাধীনতা খ. সাম্য    গ. আইন                ঘ. মূল্যবোধ                                                                     

৩২.        সমাজের সকল ব্যক্তি আইনের দৃষ্টিতে সমান। এ থেকে কী বুঝা যায়?

                ক. আইন সর্বজনীন

                খ. আইন বাহ্যিক আচরণ নিয়ন্ত্রণের সাথে যুক্ত                                                     

                গ. আইন নিয়ম-কানুনের সমষ্টি   

                ঘ. আইন ব্যক্তি স্বাধীনতার রক্ষক                      

৩৩.       রাষ্ট্রের বিচার বিভাগের কাজ পরিচালনার জন্য কোন আইন প্রণয়ন করা হয়?                           

                ক. সাধারণ আইন           

                খ. ফৌজদারি আইন ও দন্ডবিধি

                গ. প্রশাসনিক আইন      

                ঘ. সাংবিধানিক আইন

৩৪.        ব্যক্তির সাথে রাষ্ট্রের সম্পর্ক বজায় রাখার জন্য কোন আইন প্রণয়ন করা হয়?                                                                          

                ক. আন্তর্জাতিক আইন    খ. সাংবিধানিক আইন

                গ. বেসরকারি আইন    ঘ. সরকারি আইন

৩৫.       কোন আইন সামাজিক শৃঙ্খলা বজায় রাখতে সহায়ক ভূমিকা পালন  করে?                                                                        

                ক. প্রশাসনিক আইন      খ. সাংবিধানিক আইন

                গ. বেসরকারি আইন       ঘ. সরকারি আইন

 

উত্তরমালা : ১খ. ২গ. ৩ঘ. ৪ক. ৫গ. ৬ঘ. ৭ক. ৮ক. ৯গ. ১০খ. ১১ক. ১২ক. ১৩খ. ১৪ঘ. ১৫ক. ১৬ক. ১৭খ. ১৮গ. ১৯ঘ. ২০ক. ২১খ. ২২ক.,২৩গ. ২৪ক. ২৫খ. ২৬ঘ. ২৭গ. ২৮ক. ২৯খ. ৩০ক. ৩১গ. ৩২ক. ৩৩খ, ৩৪ঘ. ৩৫ গ.

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা
প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্রান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট
ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্রান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের
ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া
পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’
‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১৩ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাদের
সেই কাদের

শোবিজ

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমন খেতে ইঁদুরের হানা
আমন খেতে ইঁদুরের হানা

দেশগ্রাম

মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা