শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৮ নভেম্বর, ২০২১

নবম-দশম শ্রেণির বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা

মেহেরুন্নেসা খাতুন : সিনিয়র শিক্ষক
প্রিন্ট ভার্সন
নবম-দশম শ্রেণির বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা

বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

 

১. কোন পর্তুগিজ নাবিক প্রথম সমুদ্র পথে ভারত উপমহাদেশে আসেন?

ক. ভাস্কো-দা-গামা 

খ. ক্যাপ্টেন হকিন্স

গ. স্যার টমাস রো  

ঘ. জব চার্নক                                                                                                                                                    

২. নবাব সিরাজউদ্দৌলা পলাশীর প্রান্তরে ইংরেজদের বিরুদ্ধে অস্ত্রধারণ করতে বাধ্য হয়েছিলেন; কারণ- 

i.  নবাবের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ইংরেজরা কলকাতায় দুর্গ নির্মাণ অব্যাহত রাখে  

ii. চুক্তি ভঙ্গ করে ইংরেজরা নবাবকে কর দিতে অস্বীকৃতি জ্ঞাপন করে

iii. নবাব ইংরেজদের সম্পদ দখল করতে আগ্রহ প্রকাশ করে                                                                 

 নিচের কোনটি সঠিক?

ক. i ও ii       খ. ii ও iii

গ. i ও iii        ঘ. i,ii ও iii                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                 নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং ৩ ও ৪ নং প্রশ্নের উত্তর দাও ঃ অনেক বছর আগের কথা। সিলেটের রহমান সাহেব ও তাঁর তিন বন্ধু স্থানীয় জমিদারদের নিকট থেকে সুপারিশপত্র নিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকায় গমন করে বাণিজ্যিক সুবিধা লাভের আশায় সেখানকার কর্তৃপক্ষের সাথে সাক্ষাৎ করেন। তারা একটি নদীর তীরে অর্থের বিনিময়ে কয়েকটি গ্রাম ইজারা নিয়ে কুঠি স্থাপন করেন। স্থানীয় কর্তৃপক্ষ রহমান সাহেব ও তার গোষ্ঠীকে বিনা শুল্কে বাণিজ্য করারও অধিকার প্রদান করেন। 

৩. তোমার পাঠ্যপুস্তকে বর্ণিত কোন ইউরোপীয় জাতির বাণিজ্য কার্যক্রমের সাথে রহমান সাহেব ও তার বন্ধুদের গৃহীত ব্যবস্থার মিল রয়েছে?  

ক. পর্তুগিজ       খ. ওলন্দাজ 

গ. দিনেমার       ঘ. ইংরেজ  

 ৪. উক্ত জাতির কর্মকান্ডের মধ্যে ছিল-  

   i. সম্রাট আকবরের দরবারে হাজির হওয়া 

ii. ফোর্ট উইলিয়াম দুর্গ নির্মাণ করা 

iii. বিনা শুল্কে বাণিজ্যিক অধিকার লাভ

নিচের কোনটি সঠিক?

ক. i ও ii       খ. ii ও iii

গ. i ও iii        ঘ. i,ii ও iii                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                           ৫. ১৭৮৬ সালে ভারতে কোম্পোনির শাসন দুর্নীতিমুক্ত করতে দায়িত্ব দেওয়া হয়- 

i. রবার্ট ক্লাইভ

ii. লর্ড কর্নওয়ালিস

iii. ওয়ারেন হেস্টিংস  

নিচের কোনটি সঠিক?

ক. i ও ii       খ. ii ও iii

গ. i ও iii        ঘ. i,ii ও iii                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                          ৬. বাংলায় ঔপনিবেশিক শাসনের পথ সুগম হয়-                                                                                                                                                     ক. পলাশী যুদ্ধের পর             খ. বক্সারের যুদ্ধের পর 

গ. পানি পথের প্রথম যুদ্ধের পর    ঘ. পানি পথের দ্বিতীয় যুদ্ধের পর

৭. কৃষকরা সরাসরি জমিদার কর্তৃক শোষিত হওয়ার ক্ষেত্রে কোনটি প্রযোজ্য?                     

ক. একসালা বন্দোবস্ত

খ. পাঁচসালা বন্দোবস্ত

গ. আটসালা বন্দোবস্ত

ঘ. দশসালা বন্দোবস্ত 

৮. কোন বণিক গোষ্ঠী ২য় বণিক গোষ্ঠী হিসেবে এ উপমহাদেশে আসে?

 ক. দিনেমার        খ. ইংরেজ

গ. ডাচ             ঘ. ফরাসি  

৯. দিনেমাররা বাংলার শ্রীরামপুরে কখন কুঠি স্থাপন করেন?

ক. ১৬৭৬ খ্রি.    খ. ১৬৭৭ খ্রি.

গ. ১৬৭৮ খ্রি.    ঘ. ১৬৭৯ খ্রি.

নিচের উদ্দীপকের আলোকে  ১০ও ১১নং প্রশ্নের উত্তর দাও :

মি. রোজারিও ভাগলপুর অঞ্চলে ব্যবসা করতে এসে জমিদারের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে তাকে উৎখাত করে। রোজারিও জমিদারের লাঠিয়ার বাহিনীর প্রধানকে ক্ষমতায় বসিয়ে আড়াল থেকে শাসনকার্য পরিচালনা করে। তার ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান সমস্ত অর্থনৈতিক সুবিধা ভোগ করে এবং এক বিশেষ শাসন ব্যবস্থার প্রবর্তন করেন।

১০. মি. রোজারিওর কর্মকান্ডে ইতিহাসের কোন ব্যক্তির কর্মকান্ডের প্রতিফলন ঘটেছে? 

ক. লর্ড কার্জন  খ.  রবার্ট ক্লাইভ গ. মীর জাফর  ঘ. ওয়ারেন হেস্টিংন্স                                                                                

১১. উক্ত ব্যক্তির বিশেষ শাসন পদ্ধতির ফলে-  

i. কৃষি অর্থনীতি ভেঙ্গে পড়ে 

ii. ভয়াবহ খাদ্য সংকট দেখা দেয়

iii. অনেক লোকের মৃত্যু ঘটে   

নিচের কোনটি সঠিক?

ক. i ও ii       খ. ii ও iii

গ. i ও iii        ঘ. i,ii ও iii         

 ১২. চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের ফলে-   

i. জমিদারদের স্বার্থ সুরক্ষিত হয় ii. প্রজাদেরস্বার্থ সুরক্ষিত হয়

iii. প্রজাদের পুরনো স্বত্ব বিলুপ্ত হয়

নিচের কোনটি সঠিক?

ক. i ও ii       খ. ii ও iii

গ. i ও iii        ঘ. i,ii ও iii         

১৩. বাংলার সার্বভৌমত্ব উদ্ধারের শেষ চেষ্টা ব্যর্থ হওয়ার কারণ-

ক. মীর জাফরের পরাজয়

খ. সিরাজউদৌল্লার পরাজয়

গ. মীর কাশিমের পরাজয় ঘ.আলী বর্দী খানের মৃত্যু 

১৪. বিহারের শাসনকর্তা কে ছিলেন?

ক. রাম নারায়ণ

খ.  রর্বাট ক্লাইভ

গ. মীর জাফর

ঘ. মীর কাশেম

১৫. মীর কাশিমকে কিভাবে ক্ষমতায় বসানো হয়?

ক. কৌশলে      খ. জোর করে

গ. যুদ্ধ করে     ঘ. শর্তসাপেক্ষে

১৬. একসালা বন্দোবস্ত উপকার হয়নি-

i. সরকারের 

ii. জমিদারদের  iii. প্রজাদের

নিচের কোনটি সঠিক?

ক. i ও ii       খ. ii ও iii

গ. i ও iii        ঘ. i,ii ও iii         

১৭. মীর কাশিম কখন সিংহাসনে বসেন?

ক. ১৭৬০ খ্রি.   খ. ১৭৬১ খ্রি.

গ. ১৭৬২ খি.    ঘ. ১৭৬৩ খ্রি.

১৮. নবাব সিরাজউদৌল্লার সেনাপতির নাম কী ছিল?

ক. মীর জাফর   খ. মীর কাশেম গ. রাজবল্লভ     ঘ. মীর মদন। 

১৯. সস্বাদ কৌমুদি পত্রিকার প্রকাশক-

ক. রাজা রামমোহন রায়

খ. ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর

গ. শরৎ চন্দ্র (ঘ. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর                                                   

২০. ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পনির প্রধান বাণিজ্য কেন্দ্র কোনটি? 

ক. ধর্মসাগর      খ. হুগলি 

গ. কাশিমবাজার  ঘ. মালদহ  

২১. দ্বৈত শাসন ব্যবস্থার অবসান ঘটান কে?

ক. লর্ড কর্নওয়ালিস

খ. ওয়ারেন হেস্টিংস

গ. রবার্ট ক্লাইভ

ঘ. মাইকেল কলিন্স

২২. পলাশীর যুদ্ধের অন্যতম ফলাফল হচ্ছে 

i. নবাবের পরাজয়

ii. কোম্পানির শাসন সূচনা 

iii. কোম্পানির বাণিজ্য বৃদ্ধি

নিচের কোনটি সঠিক?

ক. i ও ii       খ. ii ও iii

গ. i ও iii        ঘ. i,ii ও iii         

২৩. রাজা রাজবল্লভের পুত্রের নাম কী?

ক. বিপুল দাস  খ. অর্জুন দাস

গ. কৃষ্ণদাস      ঘ. মীর জাফর

২৪. ওলন্দাজরা এ উপমহাদেশে আসে-

ক. বাণিজ্য করতে 

খ. কৃষিকাজ করতে 

গ. যুদ্ধ করতে

ঘ. লুটতরাজ করতে

২৫. লর্ড ক্লাইভের সময় বাংলায় কতসালে দুর্ভিক্ষ হয়?

ক. ১১৭০  খ. ১১৭৬ গ. ১১৭৮ ঘ. ১১৮০

২৬. পর্তুগিজরা এদেশে সাম্রাজ্য বিস্তার করে কিভাবে?

ক. সমুদ্রপথ আবিষ্কার করে         খ. যুদ্ধবিগ্রহের মাধ্যমে

গ. ব্যবসা বাণিজ্যকে মূলধন করে    ঘ. রাজনীতিতে অংশগ্রহণ করে।

২৭. ফরাসিরা সর্বপ্রথম কোথায় কুঠি স্থাপন করেন?

ক. চন্দননগর   খ. কলকাতা

গ. সুরাট         ঘ. মংলা

২৮. লর্ড কর্নওয়ালিসের দশসালা বন্দোবস্তের যথার্থ কারণ কোনটি? 

ক. রাজস্ব সমস্যার সমাধান  

খ. কৃষকদের জমি চাষে উৎসাহ দান 

গ. জমির উন্নয়ন সাধন       

ঘ. জমিদারদের জমির মালিকে পরিণত করা  

২৯. চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত কত সালে প্রবর্তিত হয়?

ক. ১৭৯০ খ. ১৭৯১ গ.  ১৭৯২ ঘ. ১৭৯৩

৩০. পিটের ইন্ডিয়া  অ্যাক্ট পার্লামেন্টে কত খ্রিস্টাব্দে গঠিত হয়?

ক. ১৭৮২      খ. ১৭৮৪

গ. ১৭৮৬      ঘ. ১৭৮৮

 

উত্তরমালা : ১. ক, ২. ক, ৩. ঘ, ৪. গ, ৫. খ, ৬. ক, ৭. খ, ৮. গ, ৯. ক, ১০. খ, ১১. ঘ, ১২. খ, ১৩. গ, ১৪. ক, ১৫. ঘ, ১৬. ঘ, ১৭. ক, ১৮. ক, ১৯. ক, ২০. গ, ২১. ক, ২২. ঘ, ২৩. গ, ২৪. ক, ২৫. খ, ২৬. ক, ২৭. গ, ২৮. ক, ২৯. ঘ, ৩০. খ    

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম