শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৮ নভেম্বর, ২০২১

নবম-দশম শ্রেণির বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা

মেহেরুন্নেসা খাতুন : সিনিয়র শিক্ষক
প্রিন্ট ভার্সন
নবম-দশম শ্রেণির বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা

বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

 

১. কোন পর্তুগিজ নাবিক প্রথম সমুদ্র পথে ভারত উপমহাদেশে আসেন?

ক. ভাস্কো-দা-গামা 

খ. ক্যাপ্টেন হকিন্স

গ. স্যার টমাস রো  

ঘ. জব চার্নক                                                                                                                                                    

২. নবাব সিরাজউদ্দৌলা পলাশীর প্রান্তরে ইংরেজদের বিরুদ্ধে অস্ত্রধারণ করতে বাধ্য হয়েছিলেন; কারণ- 

i.  নবাবের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ইংরেজরা কলকাতায় দুর্গ নির্মাণ অব্যাহত রাখে  

ii. চুক্তি ভঙ্গ করে ইংরেজরা নবাবকে কর দিতে অস্বীকৃতি জ্ঞাপন করে

iii. নবাব ইংরেজদের সম্পদ দখল করতে আগ্রহ প্রকাশ করে                                                                 

 নিচের কোনটি সঠিক?

ক. i ও ii       খ. ii ও iii

গ. i ও iii        ঘ. i,ii ও iii                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                 নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং ৩ ও ৪ নং প্রশ্নের উত্তর দাও ঃ অনেক বছর আগের কথা। সিলেটের রহমান সাহেব ও তাঁর তিন বন্ধু স্থানীয় জমিদারদের নিকট থেকে সুপারিশপত্র নিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকায় গমন করে বাণিজ্যিক সুবিধা লাভের আশায় সেখানকার কর্তৃপক্ষের সাথে সাক্ষাৎ করেন। তারা একটি নদীর তীরে অর্থের বিনিময়ে কয়েকটি গ্রাম ইজারা নিয়ে কুঠি স্থাপন করেন। স্থানীয় কর্তৃপক্ষ রহমান সাহেব ও তার গোষ্ঠীকে বিনা শুল্কে বাণিজ্য করারও অধিকার প্রদান করেন। 

৩. তোমার পাঠ্যপুস্তকে বর্ণিত কোন ইউরোপীয় জাতির বাণিজ্য কার্যক্রমের সাথে রহমান সাহেব ও তার বন্ধুদের গৃহীত ব্যবস্থার মিল রয়েছে?  

ক. পর্তুগিজ       খ. ওলন্দাজ 

গ. দিনেমার       ঘ. ইংরেজ  

 ৪. উক্ত জাতির কর্মকান্ডের মধ্যে ছিল-  

   i. সম্রাট আকবরের দরবারে হাজির হওয়া 

ii. ফোর্ট উইলিয়াম দুর্গ নির্মাণ করা 

iii. বিনা শুল্কে বাণিজ্যিক অধিকার লাভ

নিচের কোনটি সঠিক?

ক. i ও ii       খ. ii ও iii

গ. i ও iii        ঘ. i,ii ও iii                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                           ৫. ১৭৮৬ সালে ভারতে কোম্পোনির শাসন দুর্নীতিমুক্ত করতে দায়িত্ব দেওয়া হয়- 

i. রবার্ট ক্লাইভ

ii. লর্ড কর্নওয়ালিস

iii. ওয়ারেন হেস্টিংস  

নিচের কোনটি সঠিক?

ক. i ও ii       খ. ii ও iii

গ. i ও iii        ঘ. i,ii ও iii                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                          ৬. বাংলায় ঔপনিবেশিক শাসনের পথ সুগম হয়-                                                                                                                                                     ক. পলাশী যুদ্ধের পর             খ. বক্সারের যুদ্ধের পর 

গ. পানি পথের প্রথম যুদ্ধের পর    ঘ. পানি পথের দ্বিতীয় যুদ্ধের পর

৭. কৃষকরা সরাসরি জমিদার কর্তৃক শোষিত হওয়ার ক্ষেত্রে কোনটি প্রযোজ্য?                     

ক. একসালা বন্দোবস্ত

খ. পাঁচসালা বন্দোবস্ত

গ. আটসালা বন্দোবস্ত

ঘ. দশসালা বন্দোবস্ত 

৮. কোন বণিক গোষ্ঠী ২য় বণিক গোষ্ঠী হিসেবে এ উপমহাদেশে আসে?

 ক. দিনেমার        খ. ইংরেজ

গ. ডাচ             ঘ. ফরাসি  

৯. দিনেমাররা বাংলার শ্রীরামপুরে কখন কুঠি স্থাপন করেন?

ক. ১৬৭৬ খ্রি.    খ. ১৬৭৭ খ্রি.

গ. ১৬৭৮ খ্রি.    ঘ. ১৬৭৯ খ্রি.

নিচের উদ্দীপকের আলোকে  ১০ও ১১নং প্রশ্নের উত্তর দাও :

মি. রোজারিও ভাগলপুর অঞ্চলে ব্যবসা করতে এসে জমিদারের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে তাকে উৎখাত করে। রোজারিও জমিদারের লাঠিয়ার বাহিনীর প্রধানকে ক্ষমতায় বসিয়ে আড়াল থেকে শাসনকার্য পরিচালনা করে। তার ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান সমস্ত অর্থনৈতিক সুবিধা ভোগ করে এবং এক বিশেষ শাসন ব্যবস্থার প্রবর্তন করেন।

১০. মি. রোজারিওর কর্মকান্ডে ইতিহাসের কোন ব্যক্তির কর্মকান্ডের প্রতিফলন ঘটেছে? 

ক. লর্ড কার্জন  খ.  রবার্ট ক্লাইভ গ. মীর জাফর  ঘ. ওয়ারেন হেস্টিংন্স                                                                                

১১. উক্ত ব্যক্তির বিশেষ শাসন পদ্ধতির ফলে-  

i. কৃষি অর্থনীতি ভেঙ্গে পড়ে 

ii. ভয়াবহ খাদ্য সংকট দেখা দেয়

iii. অনেক লোকের মৃত্যু ঘটে   

নিচের কোনটি সঠিক?

ক. i ও ii       খ. ii ও iii

গ. i ও iii        ঘ. i,ii ও iii         

 ১২. চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের ফলে-   

i. জমিদারদের স্বার্থ সুরক্ষিত হয় ii. প্রজাদেরস্বার্থ সুরক্ষিত হয়

iii. প্রজাদের পুরনো স্বত্ব বিলুপ্ত হয়

নিচের কোনটি সঠিক?

ক. i ও ii       খ. ii ও iii

গ. i ও iii        ঘ. i,ii ও iii         

১৩. বাংলার সার্বভৌমত্ব উদ্ধারের শেষ চেষ্টা ব্যর্থ হওয়ার কারণ-

ক. মীর জাফরের পরাজয়

খ. সিরাজউদৌল্লার পরাজয়

গ. মীর কাশিমের পরাজয় ঘ.আলী বর্দী খানের মৃত্যু 

১৪. বিহারের শাসনকর্তা কে ছিলেন?

ক. রাম নারায়ণ

খ.  রর্বাট ক্লাইভ

গ. মীর জাফর

ঘ. মীর কাশেম

১৫. মীর কাশিমকে কিভাবে ক্ষমতায় বসানো হয়?

ক. কৌশলে      খ. জোর করে

গ. যুদ্ধ করে     ঘ. শর্তসাপেক্ষে

১৬. একসালা বন্দোবস্ত উপকার হয়নি-

i. সরকারের 

ii. জমিদারদের  iii. প্রজাদের

নিচের কোনটি সঠিক?

ক. i ও ii       খ. ii ও iii

গ. i ও iii        ঘ. i,ii ও iii         

১৭. মীর কাশিম কখন সিংহাসনে বসেন?

ক. ১৭৬০ খ্রি.   খ. ১৭৬১ খ্রি.

গ. ১৭৬২ খি.    ঘ. ১৭৬৩ খ্রি.

১৮. নবাব সিরাজউদৌল্লার সেনাপতির নাম কী ছিল?

ক. মীর জাফর   খ. মীর কাশেম গ. রাজবল্লভ     ঘ. মীর মদন। 

১৯. সস্বাদ কৌমুদি পত্রিকার প্রকাশক-

ক. রাজা রামমোহন রায়

খ. ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর

গ. শরৎ চন্দ্র (ঘ. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর                                                   

২০. ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পনির প্রধান বাণিজ্য কেন্দ্র কোনটি? 

ক. ধর্মসাগর      খ. হুগলি 

গ. কাশিমবাজার  ঘ. মালদহ  

২১. দ্বৈত শাসন ব্যবস্থার অবসান ঘটান কে?

ক. লর্ড কর্নওয়ালিস

খ. ওয়ারেন হেস্টিংস

গ. রবার্ট ক্লাইভ

ঘ. মাইকেল কলিন্স

২২. পলাশীর যুদ্ধের অন্যতম ফলাফল হচ্ছে 

i. নবাবের পরাজয়

ii. কোম্পানির শাসন সূচনা 

iii. কোম্পানির বাণিজ্য বৃদ্ধি

নিচের কোনটি সঠিক?

ক. i ও ii       খ. ii ও iii

গ. i ও iii        ঘ. i,ii ও iii         

২৩. রাজা রাজবল্লভের পুত্রের নাম কী?

ক. বিপুল দাস  খ. অর্জুন দাস

গ. কৃষ্ণদাস      ঘ. মীর জাফর

২৪. ওলন্দাজরা এ উপমহাদেশে আসে-

ক. বাণিজ্য করতে 

খ. কৃষিকাজ করতে 

গ. যুদ্ধ করতে

ঘ. লুটতরাজ করতে

২৫. লর্ড ক্লাইভের সময় বাংলায় কতসালে দুর্ভিক্ষ হয়?

ক. ১১৭০  খ. ১১৭৬ গ. ১১৭৮ ঘ. ১১৮০

২৬. পর্তুগিজরা এদেশে সাম্রাজ্য বিস্তার করে কিভাবে?

ক. সমুদ্রপথ আবিষ্কার করে         খ. যুদ্ধবিগ্রহের মাধ্যমে

গ. ব্যবসা বাণিজ্যকে মূলধন করে    ঘ. রাজনীতিতে অংশগ্রহণ করে।

২৭. ফরাসিরা সর্বপ্রথম কোথায় কুঠি স্থাপন করেন?

ক. চন্দননগর   খ. কলকাতা

গ. সুরাট         ঘ. মংলা

২৮. লর্ড কর্নওয়ালিসের দশসালা বন্দোবস্তের যথার্থ কারণ কোনটি? 

ক. রাজস্ব সমস্যার সমাধান  

খ. কৃষকদের জমি চাষে উৎসাহ দান 

গ. জমির উন্নয়ন সাধন       

ঘ. জমিদারদের জমির মালিকে পরিণত করা  

২৯. চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত কত সালে প্রবর্তিত হয়?

ক. ১৭৯০ খ. ১৭৯১ গ.  ১৭৯২ ঘ. ১৭৯৩

৩০. পিটের ইন্ডিয়া  অ্যাক্ট পার্লামেন্টে কত খ্রিস্টাব্দে গঠিত হয়?

ক. ১৭৮২      খ. ১৭৮৪

গ. ১৭৮৬      ঘ. ১৭৮৮

 

উত্তরমালা : ১. ক, ২. ক, ৩. ঘ, ৪. গ, ৫. খ, ৬. ক, ৭. খ, ৮. গ, ৯. ক, ১০. খ, ১১. ঘ, ১২. খ, ১৩. গ, ১৪. ক, ১৫. ঘ, ১৬. ঘ, ১৭. ক, ১৮. ক, ১৯. ক, ২০. গ, ২১. ক, ২২. ঘ, ২৩. গ, ২৪. ক, ২৫. খ, ২৬. ক, ২৭. গ, ২৮. ক, ২৯. ঘ, ৩০. খ    

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
এনসিপি’র মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের সময়সীমা বাড়ানো হলো
এনসিপি’র মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের সময়সীমা বাড়ানো হলো

২৮ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন নিয়ে আর কোনো ধোঁয়াশা নেই: নুর
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন নিয়ে আর কোনো ধোঁয়াশা নেই: নুর

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

শেরপুরে সীমান্তে জমজমাট হাফ ম্যারাথন অনুষ্ঠিত
শেরপুরে সীমান্তে জমজমাট হাফ ম্যারাথন অনুষ্ঠিত

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১৪ মিনিট আগে | ফেসবুক কর্নার

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শেষ মুহূর্তে বাংলাদেশে আসছে না আর্জেন্টিনা
শেষ মুহূর্তে বাংলাদেশে আসছে না আর্জেন্টিনা

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগেই গণভোটসহ তিন দাবি জামায়াতসহ আট দলের
নির্বাচনের আগেই গণভোটসহ তিন দাবি জামায়াতসহ আট দলের

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ফের রেললাইনে আগুন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ফের রেললাইনে আগুন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে পাল্টা প্রস্তাবে বিভাজন সৃষ্টির চেষ্টায় রাশিয়া: যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে পাল্টা প্রস্তাবে বিভাজন সৃষ্টির চেষ্টায় রাশিয়া: যুক্তরাষ্ট্র

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালুকায় যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
ভালুকায় যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
মাদারীপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উখিয়ায় ইয়াবাসহ চোরাকারবারি আটক
উখিয়ায় ইয়াবাসহ চোরাকারবারি আটক

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সবজির দাম চড়া, বেগুন-করল্লার সেঞ্চুরি
সবজির দাম চড়া, বেগুন-করল্লার সেঞ্চুরি

৪৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বাসচাপায় প্রাণ গেল পথচারীর
বাসচাপায় প্রাণ গেল পথচারীর

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির মধ্যেও গাজায় একমাসে নিহত ২৬০ ফিলিস্তিনি
যুদ্ধবিরতির মধ্যেও গাজায় একমাসে নিহত ২৬০ ফিলিস্তিনি

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১৮
নোয়াখালীতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১৮

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেট্রোরেল সম্প্রসারণের দাবিতে মুন্সীগঞ্জে মানববন্ধন
মেট্রোরেল সম্প্রসারণের দাবিতে মুন্সীগঞ্জে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তথ্যচিত্রের জন্য দুঃখ প্রকাশ করলেও ট্রাম্পকে ক্ষতিপূরণ দিতে নারাজ বিবিসি
তথ্যচিত্রের জন্য দুঃখ প্রকাশ করলেও ট্রাম্পকে ক্ষতিপূরণ দিতে নারাজ বিবিসি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক সাবমেরিন নির্মাণের পথে দক্ষিণ কোরিয়া-যুক্তরাষ্ট্র
পারমাণবিক সাবমেরিন নির্মাণের পথে দক্ষিণ কোরিয়া-যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যাটিন আমেরিকার সঙ্গে ট্রাম্পের নতুন বাণিজ্য চুক্তির ঘোষণা
ল্যাটিন আমেরিকার সঙ্গে ট্রাম্পের নতুন বাণিজ্য চুক্তির ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুরে কলেজছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ২
মেহেরপুরে কলেজছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাকার বস্তা নিয়ে হাসিনা তার আত্মীয়-স্বজনকে ভাগিয়ে দিয়েছে : এ্যানি
টাকার বস্তা নিয়ে হাসিনা তার আত্মীয়-স্বজনকে ভাগিয়ে দিয়েছে : এ্যানি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল
বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান
সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানুষ নেই, এআই দিয়ে লকডাউন পালন করছে আওয়ামী লীগ : এ্যানি
মানুষ নেই, এআই দিয়ে লকডাউন পালন করছে আওয়ামী লীগ : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হামজাকে নিয়ে রোমাঞ্চে নেপাল, প্রস্তুত বাংলাদেশও
হামজাকে নিয়ে রোমাঞ্চে নেপাল, প্রস্তুত বাংলাদেশও

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মতভিন্নতা সত্ত্বেও প্রধান উপদেষ্টার সিদ্ধান্ত ও ভাষণকে স্বাগত জানাল এবি পার্টি
মতভিন্নতা সত্ত্বেও প্রধান উপদেষ্টার সিদ্ধান্ত ও ভাষণকে স্বাগত জানাল এবি পার্টি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেপালের বিপক্ষে একাদশে হামজা-জামাল, বেঞ্চে সমিত
নেপালের বিপক্ষে একাদশে হামজা-জামাল, বেঞ্চে সমিত

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

সম্পাদকীয়

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন