শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৮ নভেম্বর, ২০২১

নবম-দশম শ্রেণির বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা

মেহেরুন্নেসা খাতুন : সিনিয়র শিক্ষক
প্রিন্ট ভার্সন
নবম-দশম শ্রেণির বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা

বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

 

১. কোন পর্তুগিজ নাবিক প্রথম সমুদ্র পথে ভারত উপমহাদেশে আসেন?

ক. ভাস্কো-দা-গামা 

খ. ক্যাপ্টেন হকিন্স

গ. স্যার টমাস রো  

ঘ. জব চার্নক                                                                                                                                                    

২. নবাব সিরাজউদ্দৌলা পলাশীর প্রান্তরে ইংরেজদের বিরুদ্ধে অস্ত্রধারণ করতে বাধ্য হয়েছিলেন; কারণ- 

i.  নবাবের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ইংরেজরা কলকাতায় দুর্গ নির্মাণ অব্যাহত রাখে  

ii. চুক্তি ভঙ্গ করে ইংরেজরা নবাবকে কর দিতে অস্বীকৃতি জ্ঞাপন করে

iii. নবাব ইংরেজদের সম্পদ দখল করতে আগ্রহ প্রকাশ করে                                                                 

 নিচের কোনটি সঠিক?

ক. i ও ii       খ. ii ও iii

গ. i ও iii        ঘ. i,ii ও iii                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                 নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং ৩ ও ৪ নং প্রশ্নের উত্তর দাও ঃ অনেক বছর আগের কথা। সিলেটের রহমান সাহেব ও তাঁর তিন বন্ধু স্থানীয় জমিদারদের নিকট থেকে সুপারিশপত্র নিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকায় গমন করে বাণিজ্যিক সুবিধা লাভের আশায় সেখানকার কর্তৃপক্ষের সাথে সাক্ষাৎ করেন। তারা একটি নদীর তীরে অর্থের বিনিময়ে কয়েকটি গ্রাম ইজারা নিয়ে কুঠি স্থাপন করেন। স্থানীয় কর্তৃপক্ষ রহমান সাহেব ও তার গোষ্ঠীকে বিনা শুল্কে বাণিজ্য করারও অধিকার প্রদান করেন। 

৩. তোমার পাঠ্যপুস্তকে বর্ণিত কোন ইউরোপীয় জাতির বাণিজ্য কার্যক্রমের সাথে রহমান সাহেব ও তার বন্ধুদের গৃহীত ব্যবস্থার মিল রয়েছে?  

ক. পর্তুগিজ       খ. ওলন্দাজ 

গ. দিনেমার       ঘ. ইংরেজ  

 ৪. উক্ত জাতির কর্মকান্ডের মধ্যে ছিল-  

   i. সম্রাট আকবরের দরবারে হাজির হওয়া 

ii. ফোর্ট উইলিয়াম দুর্গ নির্মাণ করা 

iii. বিনা শুল্কে বাণিজ্যিক অধিকার লাভ

নিচের কোনটি সঠিক?

ক. i ও ii       খ. ii ও iii

গ. i ও iii        ঘ. i,ii ও iii                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                           ৫. ১৭৮৬ সালে ভারতে কোম্পোনির শাসন দুর্নীতিমুক্ত করতে দায়িত্ব দেওয়া হয়- 

i. রবার্ট ক্লাইভ

ii. লর্ড কর্নওয়ালিস

iii. ওয়ারেন হেস্টিংস  

নিচের কোনটি সঠিক?

ক. i ও ii       খ. ii ও iii

গ. i ও iii        ঘ. i,ii ও iii                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                          ৬. বাংলায় ঔপনিবেশিক শাসনের পথ সুগম হয়-                                                                                                                                                     ক. পলাশী যুদ্ধের পর             খ. বক্সারের যুদ্ধের পর 

গ. পানি পথের প্রথম যুদ্ধের পর    ঘ. পানি পথের দ্বিতীয় যুদ্ধের পর

৭. কৃষকরা সরাসরি জমিদার কর্তৃক শোষিত হওয়ার ক্ষেত্রে কোনটি প্রযোজ্য?                     

ক. একসালা বন্দোবস্ত

খ. পাঁচসালা বন্দোবস্ত

গ. আটসালা বন্দোবস্ত

ঘ. দশসালা বন্দোবস্ত 

৮. কোন বণিক গোষ্ঠী ২য় বণিক গোষ্ঠী হিসেবে এ উপমহাদেশে আসে?

 ক. দিনেমার        খ. ইংরেজ

গ. ডাচ             ঘ. ফরাসি  

৯. দিনেমাররা বাংলার শ্রীরামপুরে কখন কুঠি স্থাপন করেন?

ক. ১৬৭৬ খ্রি.    খ. ১৬৭৭ খ্রি.

গ. ১৬৭৮ খ্রি.    ঘ. ১৬৭৯ খ্রি.

নিচের উদ্দীপকের আলোকে  ১০ও ১১নং প্রশ্নের উত্তর দাও :

মি. রোজারিও ভাগলপুর অঞ্চলে ব্যবসা করতে এসে জমিদারের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে তাকে উৎখাত করে। রোজারিও জমিদারের লাঠিয়ার বাহিনীর প্রধানকে ক্ষমতায় বসিয়ে আড়াল থেকে শাসনকার্য পরিচালনা করে। তার ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান সমস্ত অর্থনৈতিক সুবিধা ভোগ করে এবং এক বিশেষ শাসন ব্যবস্থার প্রবর্তন করেন।

১০. মি. রোজারিওর কর্মকান্ডে ইতিহাসের কোন ব্যক্তির কর্মকান্ডের প্রতিফলন ঘটেছে? 

ক. লর্ড কার্জন  খ.  রবার্ট ক্লাইভ গ. মীর জাফর  ঘ. ওয়ারেন হেস্টিংন্স                                                                                

১১. উক্ত ব্যক্তির বিশেষ শাসন পদ্ধতির ফলে-  

i. কৃষি অর্থনীতি ভেঙ্গে পড়ে 

ii. ভয়াবহ খাদ্য সংকট দেখা দেয়

iii. অনেক লোকের মৃত্যু ঘটে   

নিচের কোনটি সঠিক?

ক. i ও ii       খ. ii ও iii

গ. i ও iii        ঘ. i,ii ও iii         

 ১২. চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের ফলে-   

i. জমিদারদের স্বার্থ সুরক্ষিত হয় ii. প্রজাদেরস্বার্থ সুরক্ষিত হয়

iii. প্রজাদের পুরনো স্বত্ব বিলুপ্ত হয়

নিচের কোনটি সঠিক?

ক. i ও ii       খ. ii ও iii

গ. i ও iii        ঘ. i,ii ও iii         

১৩. বাংলার সার্বভৌমত্ব উদ্ধারের শেষ চেষ্টা ব্যর্থ হওয়ার কারণ-

ক. মীর জাফরের পরাজয়

খ. সিরাজউদৌল্লার পরাজয়

গ. মীর কাশিমের পরাজয় ঘ.আলী বর্দী খানের মৃত্যু 

১৪. বিহারের শাসনকর্তা কে ছিলেন?

ক. রাম নারায়ণ

খ.  রর্বাট ক্লাইভ

গ. মীর জাফর

ঘ. মীর কাশেম

১৫. মীর কাশিমকে কিভাবে ক্ষমতায় বসানো হয়?

ক. কৌশলে      খ. জোর করে

গ. যুদ্ধ করে     ঘ. শর্তসাপেক্ষে

১৬. একসালা বন্দোবস্ত উপকার হয়নি-

i. সরকারের 

ii. জমিদারদের  iii. প্রজাদের

নিচের কোনটি সঠিক?

ক. i ও ii       খ. ii ও iii

গ. i ও iii        ঘ. i,ii ও iii         

১৭. মীর কাশিম কখন সিংহাসনে বসেন?

ক. ১৭৬০ খ্রি.   খ. ১৭৬১ খ্রি.

গ. ১৭৬২ খি.    ঘ. ১৭৬৩ খ্রি.

১৮. নবাব সিরাজউদৌল্লার সেনাপতির নাম কী ছিল?

ক. মীর জাফর   খ. মীর কাশেম গ. রাজবল্লভ     ঘ. মীর মদন। 

১৯. সস্বাদ কৌমুদি পত্রিকার প্রকাশক-

ক. রাজা রামমোহন রায়

খ. ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর

গ. শরৎ চন্দ্র (ঘ. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর                                                   

২০. ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পনির প্রধান বাণিজ্য কেন্দ্র কোনটি? 

ক. ধর্মসাগর      খ. হুগলি 

গ. কাশিমবাজার  ঘ. মালদহ  

২১. দ্বৈত শাসন ব্যবস্থার অবসান ঘটান কে?

ক. লর্ড কর্নওয়ালিস

খ. ওয়ারেন হেস্টিংস

গ. রবার্ট ক্লাইভ

ঘ. মাইকেল কলিন্স

২২. পলাশীর যুদ্ধের অন্যতম ফলাফল হচ্ছে 

i. নবাবের পরাজয়

ii. কোম্পানির শাসন সূচনা 

iii. কোম্পানির বাণিজ্য বৃদ্ধি

নিচের কোনটি সঠিক?

ক. i ও ii       খ. ii ও iii

গ. i ও iii        ঘ. i,ii ও iii         

২৩. রাজা রাজবল্লভের পুত্রের নাম কী?

ক. বিপুল দাস  খ. অর্জুন দাস

গ. কৃষ্ণদাস      ঘ. মীর জাফর

২৪. ওলন্দাজরা এ উপমহাদেশে আসে-

ক. বাণিজ্য করতে 

খ. কৃষিকাজ করতে 

গ. যুদ্ধ করতে

ঘ. লুটতরাজ করতে

২৫. লর্ড ক্লাইভের সময় বাংলায় কতসালে দুর্ভিক্ষ হয়?

ক. ১১৭০  খ. ১১৭৬ গ. ১১৭৮ ঘ. ১১৮০

২৬. পর্তুগিজরা এদেশে সাম্রাজ্য বিস্তার করে কিভাবে?

ক. সমুদ্রপথ আবিষ্কার করে         খ. যুদ্ধবিগ্রহের মাধ্যমে

গ. ব্যবসা বাণিজ্যকে মূলধন করে    ঘ. রাজনীতিতে অংশগ্রহণ করে।

২৭. ফরাসিরা সর্বপ্রথম কোথায় কুঠি স্থাপন করেন?

ক. চন্দননগর   খ. কলকাতা

গ. সুরাট         ঘ. মংলা

২৮. লর্ড কর্নওয়ালিসের দশসালা বন্দোবস্তের যথার্থ কারণ কোনটি? 

ক. রাজস্ব সমস্যার সমাধান  

খ. কৃষকদের জমি চাষে উৎসাহ দান 

গ. জমির উন্নয়ন সাধন       

ঘ. জমিদারদের জমির মালিকে পরিণত করা  

২৯. চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত কত সালে প্রবর্তিত হয়?

ক. ১৭৯০ খ. ১৭৯১ গ.  ১৭৯২ ঘ. ১৭৯৩

৩০. পিটের ইন্ডিয়া  অ্যাক্ট পার্লামেন্টে কত খ্রিস্টাব্দে গঠিত হয়?

ক. ১৭৮২      খ. ১৭৮৪

গ. ১৭৮৬      ঘ. ১৭৮৮

 

উত্তরমালা : ১. ক, ২. ক, ৩. ঘ, ৪. গ, ৫. খ, ৬. ক, ৭. খ, ৮. গ, ৯. ক, ১০. খ, ১১. ঘ, ১২. খ, ১৩. গ, ১৪. ক, ১৫. ঘ, ১৬. ঘ, ১৭. ক, ১৮. ক, ১৯. ক, ২০. গ, ২১. ক, ২২. ঘ, ২৩. গ, ২৪. ক, ২৫. খ, ২৬. ক, ২৭. গ, ২৮. ক, ২৯. ঘ, ৩০. খ    

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

দেশের সব গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ ৭২ ঘণ্টা বন্ধ রাখার পরামর্শ
দেশের সব গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ ৭২ ঘণ্টা বন্ধ রাখার পরামর্শ

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

৪১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব

৪৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা