শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৭ এপ্রিল, ২০১৮ আপডেট:

ইন্টারভিউ : জয়া আহসান, অভিনেত্রী

সমালোচনা নিয়ে মাথা ঘামাই না

প্রিন্ট ভার্সন
সমালোচনা নিয়ে মাথা ঘামাই না

বাংলাদেশ ও কলকাতার জনপ্রিয় অভিনেত্রী জয়া আহসান। এপার-ওপার বাংলা মিলিয়ে বর্তমানে চুটিয়ে কাজ করছেন তিনি। সম্প্রতি প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে অর্জন করেছেন ভারতের ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ড। মুক্তির অপেক্ষায় রয়েছে দেবী, বিউটি সার্কাসের মতো চলচ্চিত্র। তার সমসাময়িক ব্যস্ততা ও বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরেছেন— পান্থ আফজাল

 

বাংলা নববর্ষ উদযাপন কেমন করলেন?

এবার কলকাতায় নববর্ষ উদযাপন করলাম। এর আগে এপার বাংলায় এই উৎসব উপভোগ করা হয়নি। এদিন এখানে নানা রকম পদের রান্না করেছি। বাংলাদেশকে মিস করেছি অনেক। কলকাতায় বাংলা নববর্ষ কীভাবে উদযাপিত হয় তা জানা ছিল না আমার। তবে বাংলাদেশে এটি কলকাতার দুর্গাপূজা উৎসবের চেয়ে কোনো অংশে কম নয়। ঢাকার চারুকলা ইনস্টিটিউটের মঙ্গল শোভাযাত্রা এমন এক আয়োজন যা একবার হলেও সবার দেখা দরকার। আমি মনে করি, পৃথিবীর আর কোথাও এভাবে নববর্ষ পালন করা হয় না যেখানে প্রত্যেক শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশ নেয়।

 

‘বিউটি সার্কাসের কী খবর?

সার্কাসকে কেন্দ্র করে এক নারীর টিকে থাকার গল্প ‘বিউটি সার্কাস’। মাহমুদ দিদার পরিচালিত এই সিনেমার দৃশ্যধারণের কাজ শেষ। এই ‘বিউটি সার্কাসের আমিই সেই বিউটি। এটির পোস্ট  প্রোডাকশনের কাজ শেষে এ বছরেই হয়তো সেই গল্প দেখতে পাবেন সিনেমাপ্রেমীরা।

 

‘দেবী’ কবে মুক্তি পাবে?

এটি কিন্তু আমার প্রথম প্রযোজিত ছবি। এখন পোস্ট  প্রোডাকশনের কাজ চলছে। নন্দিত কথা সাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের রচনা অবলম্বনে অনম বিশ্বাসের পরিচালনায় নির্মিত হয়েছে ‘দেবী’। ইতিমধ্যে এই ছবির ২টি পোস্টার ও একটি টিজার প্রকাশ পেয়েছে। অভিনন্দনের পাশাপাশি অনেকেই এই ছবিটি নিয়ে সমালোচনা করেছেন। আমি এই সমালোচনা নিয়ে মাথা ঘামাই না।

 

নতুন আর কী করছেন?

তিনটি ছবির শুটিং নিয়ে ব্যস্ত আছি। এখন বিরসা দাশগুপ্ত পরিচালিত ক্রিসক্রস শুটিংয়ে ব্যস্ত রয়েছি।

 

দুই বাংলায় ছবি নির্মাণের ক্ষেত্রে কী কী পার্থক্য রয়েছে?

কাজের ক্ষেত্রে ডিফারেন্স সেরকমভাবে কিছুই নেই। দুই বাংলার ভাষা ও সংস্কৃতি এক রকম। তবে কাজের ক্ষেত্রে কিছু কাঠামোগত পার্থক্য রয়েছে। বাংলাদেশের পরিচালকরা খুব ভালো কাজ করছেন। আর কলকাতাতেও ভালো ভালো সব ছবি হচ্ছে।

 

ভালো ছবি না পরিচালক, কোনটাকে বেশি প্রাধান্য দেন?

আমি এমন ছবিতেই কাজ করব, যেটা আমার আগে পছন্দ হবে। যেখানে আমি নিজেকে অনেকভাবে মেলে ধরতে পারব। এমন ছবি যা দর্শকের রুচির সঙ্গে যাবে। আমার কাছে কমার্শিয়াল বা আর্ট ফিল্মের কোনো আলাদা জায়গা নেই। যে ছবির শিল্পের মান মানুষ মনে রাখবে এমন ছবিই করতে চাই।

 

সব চরিত্রেই আপনি এত সহজেই কীভাবে মানিয়ে যান?

কাছাকাছি চরিত্রে সবাই অভিনয় করতে পারে। আমাদের অভিনয় শিল্পীদের সবচেয়ে বড় পাওয়া যে, এক জীবনে বহুজীবন বাঁচা যায়। এটা একটা মাধ্যম যেখানে কখনো বারবনিতার জীবনে অভিনয় করছি, কখনো বা সার্কাস পার্টির এক খিলাড়ির চরিত্রে অভিনয় করছি, কখনো আমি একজন প্রতিবন্ধীর মায়ের ভূমিকায় অভিনয় করছি, কখনো আমি সংগ্রামী নারীর ভূমিকায় অভিনয় করছি, নানান রকম শেডসে অভিনয় করা যায় এখানে। সবচেয়ে বড় কথা আমার ওপর পরিচালকরা ভরসা করছেন।

 

ব্যক্তি জয়া এবং অভিনেত্রী জয়ার সম্পর্ক কেমন?

ব্যক্তি জয়া অনেক সহজ, সাধারণ। অভিনয় আমার কাজ, আপনার কাজ যেমন লেখালেখি করা। আমার কাজ ক্যামেরার সামনে দাঁড়িয়ে অভিনয় করা। আমি ব্যক্তিগতভাবে সেলিব্রেটিশিপটাকে পছন্দ করি না। আমি মনে করি যে যতটা সাধারণভাবে বাঁচতে পারে, জীবন-যাপন করতে পারে সেই শিল্পী হয়। আমি আজকে যে এখানে ক্যামেরার সামনে রংচং মেখে স্পটলাইটে আছি, এটা হলো জয়া আহসানের ইমেজ!

 

জীবনের নির্দিষ্ট কোনো লক্ষ্য আছে কি?

আমি গন্তব্যে পৌঁছতে চাই না। গন্তব্যে পৌঁছে গেলেই শেষ। আমি জার্নিতেই থাকতে চাই।

 

নায়িকাদের বেলায় বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তাদের জনপ্রিয়তা কমে কিন্তু আপনার বেলায় হচ্ছে তার উল্টো। রহস্যটা কী?

আমি মনে করি, আঠারো বছর বয়সে একজন নারীকে যে সুন্দর লাগে, মানে যাকে তাকেই আঠারো বছর বয়সে সুন্দর লাগে, কিন্তু আপনার যত বয়স হবে, অভিজ্ঞতা আসবে, কপালে ভাঁজ পড়বে, সেই আঁকিবুঁকি, অভিজ্ঞতা নিয়েই কিন্তু সৌন্দর্যটা। আমার কাছে মনে হয়, এটা আরও বেশি সুন্দর। আমি কত দিন থাকতে পারি! এমন না যে আমি অনেকদিন জোর করে থাকব, দর্শক যদি অপছন্দ করে, আমি বিরক্ত হয়ে যাই, ডেফিনিটলি আমি তখন আর কাজ করব না।

 

অভিনয়ে এতদিনের জার্নি, পেছনে ফিরে তাকালে কী দেখতে পান?

আমার তো গোল্ডফিস মেমরি, আমি কিছু মনে রাখি না। আমি যখন যেটা করি সেটা নিয়ে খুব খুশি থাকি। তবে যখন সময় হয় একা বসার, তখন একটা সেল্ফ অ্যাসেসমেন্ট হয়, এর বেশি কিছু হয় না।

 

ব্যক্তি জয়া এবং অভিনেত্রী জয়ার সম্পর্ক কেমন?

ব্যক্তি জয়া অনেক সহজ, সাধারণ। অভিনয় আমার কাজ, আপনার কাজ যেমন লেখালেখি করা। আমার কাজ ক্যামেরার সামনে দাঁড়িয়ে অভিনয় করা। আমি ব্যক্তিগতভাবে সেলিব্রেটিশিপটাকে পছন্দ করি না। আমি মনে করি যে যতটা সাধারণভাবে বাঁচতে পারে, জীবন-যাপন করতে পারে সেই শিল্পী হয়। আমি আজকে যে এখানে ক্যামেরার সামনে রংচং মেখে স্পটলাইটে আছি, এটা হলো জয়া আহসানের ইমেজ! জীবনের নির্দিষ্ট কোনো লক্ষ্য আছে কি?

আমি গন্তব্যে পৌঁছতে চাই না। গন্তব্যে পৌঁছে গেলেই শেষ। আমি জার্নিতেই থাকতে চাই।

 

কলকাতার ফিল্মে আপনাকে যেভাবে উপস্থাপন করা হয়, বাংলাদেশের ফিল্মে কেন সেভাবে উপস্থাপন করা হয় না?

দেখুন, ইমপারফেকশনের আলাদা একটি বিউটি আছে। আমাদের দেশটা আলাদা, আমাদের জনপদ আলাদা, আমাদের ভূগোল আলাদা। ওদের হয়তো ইন্টেলেকচুয়াল আছে, আমাদের ভূগোল আছে। আমি বলছি না আমাদের ইন্টেলেকচুয়াল নেই। আমাদের দেশে মানুষ বেশি, ক্রাইসিস বেশি, তবে আমাদের এখানে যেটা আছে সেটা হচ্ছে প্রফেশনাল আচরণের একটু অভাব আছে। তবুও একটা বিষয় খেয়াল করে দেখবেন যে প্রেমটা কিন্তু বেশি আমাদের ছবিতে পাওয়া যায়। হ্যাঁ, অনেক সময় দিনের শেষে ছবিটা হয়তো ছবি হয়ে উঠে না। বা আমাদের এক্সপেকটেশন পূরণ করতে পারে না। আসলে এটাও ঠিক যে, আমাদের দেশে প্যাকেজিংটা ভালো না। ওদের দেশে প্রথমেই যেটা হয় যে ওরা পুরোটা আগে দেখতে পায়। মানে আগে পুরোটা দেখে তারপর ওই অনুযায়ী তারা সাজায়। আমরা স্বপ্নটা অনেক বড় দেখি কিন্তু আমাদের এক্সিকিউশনে একটু অসুবিধা আছে।

 

‘দেবী’ নিয়ে শিলার ক্ষোভ

 আমার জানতে ইচ্ছা করছে, কে ‘দেবী’ বানানোর অনুমতি দিয়েছে? আমরা চার ভাইবোন দেইনি। আমাদের চার ভাইবোনের অনুমতি ছাড়া কীভাবে এই সিনেমা সরকারি অনুদান পেল? কীভাবে এটা বানানো হয়ে গেল? কীভাবে এটা মুক্তি পাচ্ছে? খুব দুঃখজনক হলেও এটা সত্যি যে হুমায়ূন আহমেদের মৃত্যুর পর তার সব কিছুর উত্তরাধিকার তার স্ত্রী আর ছেলেমেয়েরা। সমাজের বিশিষ্ট মানুষের খুব খারাপ লাগলেও কিছু করার নেই যে আমরা চার ভাইবোনই হুমায়ূন আহমেদের ছেলেমেয়ে! আমরা টিভিতে গিয়ে হুমায়ূন আহমেদ-হুমায়ূন আহমেদ করছি না, বিভিন্ন অনুষ্ঠানে গিয়ে হুমায়ূন আহমেদকে নিয়ে বক্তব্য দিচ্ছি না, হুমায়ূন আহমেদের জন্মবার্ষিকী, মৃত্যুবার্ষিকীতে ফুল দিচ্ছি না দেখে ভাবার কোনো কারণ নেই যে আমাদের আইনগত কোনো অধিকার নেই! আমাদের ১০০% আইনগত অধিকার আছে বাবার কোনো লেখা সিনেমা, নাটক, অনুবাদ হবে কিনা এই ব্যাপারে সিদ্ধান্ত দেওয়ার।

এই বিভাগের আরও খবর
সেই কলমতর
সেই কলমতর
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন
সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
সর্বশেষ খবর
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ

এই মাত্র | রাজনীতি

ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের
ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫

২৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ
যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস
তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া
ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া
ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার
সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট
কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা
কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন